Tag: bangla news

bangla news

  • Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    Meri Maati Mera Desh Campaign: ঘোষণা করেছিলেন মোদি, ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচিতে ব্যাপক সাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর স্বাধীনতা দিবসের আগেই ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ (Meri Maati Mera Desh Campaign) কর্মসূচি চালুর ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সময় তিনি জানিয়েছিলেন, এই কর্মসূচির আওতায় সম্মান জানানো হবে দেশের বীর শহিদ ও বীরাঙ্গনাদের। সেই কারণে ‘অমৃত কলস যাত্রা’রও ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘অমৃত কলস যাত্রা’ (Meri Maati Mera Desh Campaign)

    তিনি জানিয়েছিলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এবং গাছ নিয়ে নয়াদিল্লির উদ্দেশে শুরু হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’। তিনি এ-ও জানিয়েছিলেন, এই মাটি ও গাছ দিয়ে জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে অমৃত বটিকা গড়ে তোলা হবে। যা হয়ে উঠবে ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র প্রতীক। প্রধানমন্ত্রীর ওই কর্মসূচি ঘোষণার পরে পরেই ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় দেশে। বস্তুত, দেশপ্রেমের জোয়ারে ভাসতে থাকেন দেশবাসী। তারপর থেকে দেশের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে তৈরি হয় ২.৩৩ লাখ শিলাফলকম। প্রায় ৪ কোটি পঞ্চপ্রাণ প্রিলজ সেলফি আপলোড করা হয় ওয়েবসাইটে। দেশজুড়ে দু’লাখ সাহসীকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। ‘বসুধা বন্দন’ থিমের অধীনে দেশজুড়ে লাগানো হয় ২.৩৬ কোটিরও বেশি গাছের চারা। তৈরি করা হয়েছিল ২.৬৩ লাখ ‘অমৃত বটিকা’ও।

    দ্বিতীয় দফার প্রচারেও ব্যাপক সাড়া

    এই কর্মসূচিরই দ্বিতীয় দফার প্রচার শুরু হয়েছে। দেশজুড়ে অমৃত কলস যাত্রার পরিকল্পনাও হয়েছে। ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতে’র যে (Meri Maati Mera Desh Campaign) আওয়াজ প্রধানমন্ত্রী তুলেছিলেন, তার রেশ পৌঁছেছে ভারতবাসীর দোরে দোরে। মাটি এবং চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ৬ লাখ গ্রাম ও শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে। গ্রামীণ এলাকায় প্রতি ব্লকে কলস তৈরি করা হবে। রাজ্য থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই কলসগুলি নিয়ে আসা হবে দিল্লিতে, ন্যাশনাল প্রোগ্রামের জন্য।

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    শহরাঞ্চলে মাটি সংগ্রহ করা হয়েছে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে। সেগুলিও পাঠানো হয়েছে দিল্লিতে। এতেও ব্যাপক সাড়া মিলেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাটি এসেছে ৮ হাজার ৫০০-রও বেশি কলস। এই মাটিই রাখা হবে ‘অমৃত বটিকা’য় এবং ‘অমৃত মেমরিয়ালে’। এভাবেই (PM Modi) উদযাপিত হবে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে’র (Meri Maati Mera Desh Campaign)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপ আনল ‘ফেভারিটস’ চ্যাট ফিল্টার, জানেন এর সুবিধা?

    WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপ আনল ‘ফেভারিটস’ চ্যাট ফিল্টার, জানেন এর সুবিধা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান যুগে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ (Instant Messeging App) হল হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। ইউজারদের সুবিধায় প্রায়ই হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার (WhatsApp New Feature) লঞ্চ হয়। এবার  এবার হোয়াটসঅ্যাপে এসেছে ‘ফেভারিটস’ চ্যাট ফিল্টার (WhatsApp Favourites Chat Filters)। ইউজারদের সুবিধার্থে  এই নতুন ফিচার চালু হতে চলেছে।

    এই ফিচার ব্যবহারে সুবিধা (WhatsApp New Feature)

     ‘ফেভারিট চ্যাট’- এর (WhatsApp New Feature) ক্ষেত্রে রয়েছে ফিল্টার অপশন। এর ফলে পছন্দের যেসব ইউজারের সঙ্গে আপনি চ্যাট করতে চান তাঁদের সহজেই খুঁজে পাবেন হোয়াটসঅ্যাপে। আপাতত হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট ফিল্টার অপশনে যুক্ত রয়েছে আনরেড, গ্রুপ এবং অল- এই তিনটি বিভাগ। নতুন ‘ফেভারিটস চ্যাট ফিল্টার’ চালু হয়ে গেলে হোয়াটসঅ্যাপ ইউজাররা সহজেই অ্যাপের মধ্যে তাঁদের ফেভারিট চ্যাটগুলি খুঁজে পাবেন। এর পাশাপাশি শোনা যাচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ সংস্থা আরও একটি ফিচার কাজ করছে। ওই ফিচারের সাহায্যে নির্দিষ্ট চ্যাটের মধ্যে না পড়া মেসেজগুলি খুঁজে পেতে সুবিধা হবে ইউজারদের। এছাড়াও আসতে চলেছে গ্রুপ ফিল্টার অপশন। এই ফিচার নির্দিষ্ট গ্রুপের ক্ষেত্রে আনরেড বা না পড়া মেসেজ খুঁজে বের করতে সুবিধা দেবে ইউজারদের। 

    আরও পড়ুন: গুজরাট থেকে বাংলা, রাজস্থান থেকে কর্নাটক! জানেন ভারতের পেশা-বৈচিত্র্য

    কীভাবে ব্যবহার করবেন (WhatsApp Favourite Filter Feature) 

    এই ফিচারের (WhatsApp New Feature) সাহায্যে একজন ইউজার তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে থাকা সেই সমস্ত চ্যাট বা ব্যক্তিকে আলাদা করতে পারবেন যাঁদের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি কথা হয়। এরপর সেইসব চ্যাটকে যুক্ত করা যাবে ‘ফেভারিটিস’ চ্যাট ফিল্টার অপশনে। এর ফলে হোয়াটসঅ্যাপে থাকা সমস্ত কনট্যাক্টের মধ্যে থেকে রোজের প্রয়োজনীয় কনট্যাক্টগুলি খুঁজে পেতে সুবিধা হবে ইউজারদের। প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপ খুলুন। তারপর ফেভারিট অপশন প্রেস করুন। আপনি আপনার কনট্যাক্ট নম্বরগুলো দেখতে পাবেন। এরপর অ্যাড ফেভারিট অপশন প্রেস করুন। যে নম্বর বা গ্রুপগুলো আপনি আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে চান তা নির্বাচন করুন। এরপর ডান টিপুন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    Amitabh Bachchan: শাহরুখ-সুহানার ‘কিং’-এ বড় চমক! এবার কিং খানের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবেন অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেপ্রেমীদের জন্য বড় খবর। এবার শাহরুখ খান অভিনীত আসন্ন ছবি কিং-এ খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে নিজের ছেলে সম্পর্কে এই বড় আপডেট দিলেন বিগ বি (Amitabh Bachchan)। এদিনের পোস্টে অমিতাভ বচ্চন জানালেন, শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) সঙ্গে আগামী ছবিতে দেখা যাবে জুনিয়র বচ্চনকে। 

    শাহরুখের পরবর্তী ছবিতে অভিষেক

    বলিউড তারকা অমিতাভ বচ্চন সম্প্রতি জানিয়েছেন যে তাঁর ছেলে, অভিষেক বচ্চনের পরবর্তী প্রজেক্ট শাহরুখ খানের সঙ্গে। তাঁদের একসঙ্গে নতুন ছবি ‘কিং’-এ দেখা যাবে। যদিও এই ছবি সম্পর্কে কোনওরকম কোনও ঘোষণাই এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে করা হয়নি। এদিন পোস্টে একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করে অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan) লেখেন যে, ”কিং’ ছবির কাস্টিংয়ে যোগ দেবেন অভিষেক। আরও বড় খবর, সেখানে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেককে। শুভেচ্ছা অভিষেক… সময় এসে গিয়েছে!!!” অর্থাৎ এবার মুখোমুখি শাহরুখ ও অভিষেক।

    আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি হতে চলেছে ‘কিং’

    আসন্ন সিনেমা কিং একটি আদ্যোপান্ত অ্যাকশনে ঠাসা ছবি (Bollywood New Movie) হতে চলেছে। আগেই জানা গিয়েছিল, ছবিটির পরিচালনা করবেন কাহানি ছবির পরিচালক সুজয় ঘোষ। অন্যদিকে ছবিটির প্রযোজনা করবেন পাঠান ছবির পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ। আর এবার জানা গেল এই ছবিতে খলনায়কের চরিত্রে দেখা যাবে অভিষেক বচ্চনকে। সূত্রের খবর, এই ছবিতে অভিনয় করবেন শাহরুখ কন্যা সুহানা খানও। বড়পর্দায় এই ছবির মাধ্যমে অভিষেক হতে চলেছে তাঁর। সুজয় ঘোষের এই স্পাই থ্রিলারে সুহানার চরিত্রকে আরও বলিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে চরিত্রটি নির্মান করা হয়েছে। এই ছবিতে গোয়েন্দার ভূমিকায় থাকছেন সুহানা। অন্যদিকে একজন মাফিয়ার চরিত্রে দেখা যাবে শাহরুখকে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    ‘কিং’ ছবির খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা

    একের পর এক ওয়েব সিরিজ আর ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে নজর কেড়েছেন অভিষেক বচ্চন। নিজেকে চরিত্রের খাতিরে বারবার ভেঙেছেন তিনি। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের গুজবে কান না দিয়ে আবারও নতুন চরিত্রের পথে এগিয়ে গিয়েছেন অভিষেক। এর আগে একসঙ্গে শাহরুখ খান ও অভিষেক বচ্চন ‘কভি অলভিদা না কহেনা’ ও ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ ছবিতে কাজ করেছেন। তবে এবার ‘কিং’ ছবির (Bollywood New Movie) খবর প্রকাশ্যে আসতেই উচ্ছ্বসিত অনুরাগীরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lakshmi Bhandar: বিজেপি সমর্থনকারীদের লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা

    Lakshmi Bhandar: বিজেপি সমর্থনকারীদের লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করার নিদান দিলেন তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্মীর ভান্ডার (Lakshmi Bhandar) নিয়ে ফের রাজনীতি করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। দুদিন আগে কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটা ২ নম্বর ব্লকের এক তৃণমূল নেতা লক্ষ্মীর ভান্ডার নিয়ে বিজেপিসহ বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ বার্ধক্য ভাতা ও অন্যান্য সরকারি সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূলের মাথাভাঙা-১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়।

    কী বললেন তৃণমূল নেতা? (Lakshmi Bhandar)

    ২১-শে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভা উপলক্ষে মাথাভাঙ-১ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের তরফে একটি পথ সভার আয়োজন করা হয়। সেই পথ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎ রায় বলেন, এবারের লোকসভা নির্বাচনে মাথাভাঙা শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে তৃণমূল পরাজিত হয়েছে। এটা খুব দুঃখজনক। কিছু মানুষ সারা বছর তৃণমূলের সঙ্গে নাটক করল। তৃণমূল রাত ও দিন এক করে তাদের পরিষেবা দিয়ে গেল। কিন্তু, মানুষকে এত পরিষেবা দেওয়ার পরেও একটা দিন আমাদের সঙ্গে বেইমানি করল। যে হাত দিয়ে সারা বছর আমাদের কাছ থেকে পরিষেবা নিয়ে গেল, সেই হাত দিয়েই মাথাভাঙা শহরে তৃণমূল কংগ্রেসকে গলা টিপে মারলো। যারা বিজেপিকে ভোট দিয়েছে তারা তৃণমূলের সঙ্গে বেইমানি করেছে। তাদের চিহ্নিত করে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার (Lakshmi Bhandar) ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বন্ধ করে দিতে হবে। সরকারি পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয় সেবিষয়ে পুরসভা ও রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন জানানো হবে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

     দিনহাটার তৃণমূল নেতাও ফতোয়া দিয়েছিলেন

    কয়েকদিন আগে দিনহাটা-২ (Cooch Behar) নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ২১ জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে দিনহাটা-২ নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি দীপক কুমার ভট্টাচার্য বলেন, “লক্ষ্মীর ভান্ডার (Lakshmi Bhandar) পেয়েও ভোট দেননি যাঁরা, তাঁদের নাম কেটে দেওয়া হবে। লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা পাওয়ার পরেও তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট না দিয়ে বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, অন্ততপক্ষে আমাদের কিছু জনের নাম লক্ষ্মীর ভান্ডার থেকে কেটে দেওয়া দরকার আছে। যে টাকাটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিচ্ছে, যে টাকাটা তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার দিচ্ছে, সেটা নরেন্দ্র মোদির টাকা নয়, তৃণমূল সরকারের টাকা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    UGC: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান।” বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মাতৃভাষায় বই না থাকায় বহু ছাত্রছাত্রী সম্মুখীন হচ্ছেন নানা সমস্যার। এই বইগুলির সিংহভাগই ইংরেজি ভাষায়। যাঁরা ইংরেজিতে দুর্বল, সমস্যাটা হচ্ছিল মূলত তাঁদেরই। ছাত্রছাত্রীদের এই সমস্যা দূর করতেই এবার উদ্যোগী হল ইউজিসি (UGC) এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। ইউজিসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ২২টি আঞ্চলিক ভাষায় তৈরি হবে ২২ হাজার বই। মঙ্গলবারই এ সংক্রান্ত একটি প্রজেক্ট চালু করেছে ইউজিসি। প্রজেক্টের নাম ‘অস্মিতা’ (Project Asmita)। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্যই হল, পড়ুয়ারা যাতে পড়াশোনা করতে পারেন মাতৃভাষায়ই।

    ‘অস্মিতা’ প্রকল্প (UGC)

    ‘অস্মিতা’ নামটি সংক্ষিপ্ত। পুরো নাম হল ‘অগমেন্টিং স্টাডি মেটিরিয়ালস ইন ইন্ডিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজেস থ্রু ট্রান্সলেশন অ্যান্ড অ্যাকাডেমিক রাইটিং’। প্রকল্পের উদ্বোধন করেন উচ্চশিক্ষা মন্ত্রকের সচিব সঞ্জয় মূর্তি। প্রকল্পটি মূলত হতে চলেছে ভারতীয় ভাষা সমিতি ও ইউজিসির যৌথ উদ্যোগ। ভারতীয় ভাষাগুলিকে সামনের সারিতে নিয়ে আসার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলে ভারতীয় ভাষা সমিতি। এই কাজই এবার তারা করবে ইউজিসির সঙ্গে, যৌথ উদ্যোগে।

    স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর

    প্রকল্প পরিচালনা করতে চিহ্নিত করা হয়েছে ১৩টি নোডাল বিশ্ববিদ্যালয়কে (UGC)। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যরাও যুক্ত থাকবেন এই কাজে। দেশের ২২টি ভাষায় বই লেখার জন্য তৈরি করা হয়েছে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর। এর মধ্যেই রয়েছে নোডাল অফিসার বেছে নেওয়া, বই লিখন ও সম্পাদনা, পাণ্ডুলিপি জমা নেওয়া, বই পর্যালোচনা, প্ল্যাগারিজম যাচাই করা এবং লেখক নির্বাচনও। বইয়ের প্রুফ রিডিং, ডিজাইন এবং ই-পাবলিকেশনও করা হবে।

    আরও পড়ুন: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    এরই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রক তৈরি করেছে ‘বহুভাষা শব্দকোষ’। এই শব্দকোষে থাকবে ভারতের সব ভাষার পারস্পরিক অর্থ। যিনি শব্দকোষটি ব্যবহার করবেন, তিনি হয়তো হিন্দি একটি কোনও শব্দকে অসমিয়া ভাষায় কী বলে জানতে চাইলেন। তিনি তা পাবেন এই শব্দকোষেই।

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান লিখেছেন, “তিনটি মাইলফলক উদ্যোগ চালু হল। এগুলি হল অস্মিতা, বহুভাষা শব্দকোষ এবং রিয়েল টাইম ট্রান্সলেশন আর্কিটেকচার। এগুলির সাহায্যে পড়ুয়ারা তাঁদের প্রয়োজনীয় রসদ (UGC) পাবেন ভারতীয় ভাষায়। ভারতীয় ভাষার ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং  প্রোমোট করাও (Project Asmita) এর উদ্দেশ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Saddam: রাইস পুলারই সাদ্দামের চোরাকারবারের মূল উৎস! অদ্ভুত ধাতব ব্যবসা কীভাবে চলত জানেন?

    Saddam: রাইস পুলারই সাদ্দামের চোরাকারবারের মূল উৎস! অদ্ভুত ধাতব ব্যবসা কীভাবে চলত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দরবনে (South 24 Parganas) খোঁজ মিলেছে সাদ্দামের (Saddam) রহস্যজনক সুড়ঙ্গ! চলত সেখানে ধাতু গালানোর কাজ। রাইস পুলার-অস্ত্র-সোনা-অ্যান্টিকের কারবার ছিল অতি সক্রিয়! সুড়ঙ্গ পথেই কি চলত চোরাকারবার? উত্তর খোঁজে এলাকায় তাল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু সদ্দামের উত্থান কীভাবে হয়েছে? আসুন জেনে নিই তাঁর চোরাকারবারের ইতিকথা।

    জমি মাপতে ব্যবহার হতো তামার দণ্ড (Saddam)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদ্দাম দীর্ঘ ২০ থেকে ২২ বছর ধরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলতলি, পাথরপ্রতিমা, দক্ষিণ বারাসত এলাকায় বিভিন্ন দুষ্কৃতীদের সঙ্গে নিয়ে একটি বৃহৎ প্রতারণার চক্র তৈরি করেছিলেন। সেই সময় খুব জনপ্রিয় ছিল রাইস পুলিং স্ক্যাম। কথিত আছে ব্রিটিশ আমলে সরকারি জমি জরিপ করার জন্য এক ধরনের তামার দণ্ড ব্যবহার করা হতো। সেই দণ্ড মাটিতে পোঁতা থাকত জমি জরিপের নিশান হিসেবে। এই তামার দণ্ড বা পাতগুলি বজ্রপাতের ফলে ধাতব পরিবর্তন হয়ে ইরিডিয়ামে পরিণত হতো। এই পাতে নাকি আবার অলৌকিক ক্ষমতার সঞ্চয় হতো। তবে বাজারে তামা থেকে পরিবর্তিত ধাতু ইরিডিয়ামের বিরাট মূল্য রয়েছে। এই ধাতুতে নির্মিত বাসনপত্রে অদ্ভুত যাদু ক্ষমতা থাকে বলে, বিশ্বাস রয়েছে। ধাতু আসল না নকল তা বোঝা যায় পাশে চাল রাখলে। লোহা যেমন চুম্বককের সঙ্গে আকর্ষণ-বিকর্ষণ করে, তেমনি এই ধাতু চালকে আকর্ষণ করে। সেখান থেকে ধাতুর নাম রাইস পুলার। এই রাইস পুলারের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন সাদ্দাম।

    ধাতুর দাম প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা

    বৈজ্ঞানিক ভাবে এই ধাতুর সম্পর্কে এই ভাবনার অবশ্য বাস্তব দৃষ্টান্ত মেলেনি বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু চোরা বাজারে এই ধাতুর কথিত গল্পের ভিত্তিতে ধাতুর চাহিদা ব্যাপক। ১ ফুট লম্বা এবং ২ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের এরকম ধাতুর দাম প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকারও বেশি। এই ধাতু নির্মিত কয়েন দিয়ে গোচরণ (South 24 Parganas), দক্ষিণ বারাসত, কুলতলি এলাকায় বিভিন্ন ক্রেতাদের মধ্যে অবৈধ কারবারের কাজ চলত। সিআইডি এবং কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা দফতর এখনও পর্যন্ত মোট কুড়িটির বেশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    আরও পড়ুনঃ খাটের নীচেই মিলল গোপন সুড়ঙ্গ, কুলতলিতে সাদ্দামের পর্দাফাঁস

    নকল সোনার মূর্তির কারবার চলত

    রাইস পুলার কম দামে বিক্রি করার লোভ দেখিয়ে এই রাজ্যের অনেক চোরাকারবারিরা অন্য রাজ্যেও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে প্রতারণার কাজ করে চলেছে। অনেক সময় মুক্তিপণ নিয়ে একাধিক ব্যসায়ীরা ছাড়া পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আবার পাল্টা ব্যবসায়ীরা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতেন না, কারণ পুরো ক্রয়-বিক্রয় করাই আইনত নিষিদ্ধ। কিন্তু তারপরেও পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতেন কেউ কেউ। এরপর পুলিশ এবং গোয়েন্দা বিভাগ এই চক্রের একাধিক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছিল। আবার অনেকে জামিন পেলেও সক্রিয় থেকেছে এই চক্র। প্রতারণার ব্যবসাও সময়ের সঙ্গে বদলে গিয়েছে। রাইস পুলার নিয়ে যখন সতর্ক হয়েছে মানুষ, সেই সময় অ্যান্টিকের ব্যবসায় ফুলেফেঁপে ওঠেন সাদ্দাম। এই ভাবেই সাদ্দাম এলাকায় বিরাট চোরাকারবারের সাম্রাজ্য নির্মাণ করেছিলেন। ১৫ বছর ধরে নকল সোনার মূর্তির কারবারে হাত পাকিয়ে ফেলেছিলেন সাদ্দাম। ক্রেতাদের টোপ দিয়ে কুলতলির ডেরায় ডেকে মারধর করে টাকা লুট করায় সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছিলেন তাঁর (Saddam) পরিবার (South 24 Parganas)। সেই সঙ্গে ছিল তাঁর জাল নোটের কারবারও। গ্রেফতারের পর এই সব তথ্য স্বীকার করেছেন সাদ্দাম ও সায়রুলের স্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    Budget 2024: অর্থমন্ত্রকের হালুয়া উৎসবে যোগ দিলেন সীতারামন, জানুন এই বিশেষ প্রথার তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের বাজেট (Budget 2024) পেশ হবে ২৩ জুলাই। তাই মঙ্গলবার রীতি মেনে হয়ে গেল ‘হালুয়া অনুষ্ঠান’ (Halwa Ceremony)। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য বাজেট প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এদিন লোহার একটি বড় কড়াই থেকে অর্থমন্ত্রকের কর্মীদের হালুয়া বিতরণ করেন অর্থমন্ত্রী। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী-সহ সচিব, আধিকারিক এবং বাজেট প্রস্তুতি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত কর্মচারীরা।

    হালুয়া অনুষ্ঠান কী? (Budget 2024)

    প্রশ্ন হল, হালুয়া অনুষ্ঠান কী? হালুয়া অনুষ্ঠান হল একটি প্রথাগত অনুষ্ঠান যা বাজেট প্রস্তুতির ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ আগে অনুষ্ঠিত হয়। এদিন অর্থমন্ত্রকের রান্নাঘরে অতিকায় এক কড়াইয়ে তৈরি করা হয় হালুয়া। এই হালুয়াই বিলি করা হয় বাজেট তৈরি প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত সকলের মধ্যে। গুরুত্বপূর্ণ কিংবা বিশেষ কোনও কাজ শুরু করার আগে মিষ্টিমুখ করানোটা ভারতীয় ঐতিহ্য। বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গ হিসেবেও দেখা হয় এই অনুষ্ঠানকে। হালুয়া অনুষ্ঠান শেষে অর্থমন্ত্রী সংসদে বাজেট পেশ না করা পর্যন্ত কর্মকর্তারা থাকেন অর্থমন্ত্রকেই। সেজন্য হালুয়া অনুষ্ঠানকে কর্মকর্তাদের ‘বিদায়’ অনুষ্ঠানও বলা যেতে পারে।

    ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া

    পেশের আগেই যাতে বাজেট ফাঁস না হয়ে যায়, তা-ই শুরু হয়েছিল ‘লক-ইন’ প্রক্রিয়া। সরকারের কোনও আর্থিক নীতি যাতে ফাঁস না হয়, গোপনীয়তাও যাতে ভঙ্গ না হয়, তাই এই রীতিই চলে আসছে দীর্ঘকাল। বাজেট (Budget 2024) চূড়ান্ত হওয়ার পর তা পাঠানো হয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য। তাঁর অনুমোদন মিললেই ছাপানো হয় বাজেট। বাজেটের গোপনীয়তা নিশ্চিত করতে গোয়েন্দা ব্যুরো প্রধান নিত্য হানা দেন নর্থ ব্লকের বেসমেন্টে প্রিন্টিং প্রেস এলাকায়।

    আরও পড়ুন: ‘স্যুইফট’ থেকে বহিষ্কার করলেও পরোয়া করে না ভারত, আমেরিকাকে বোঝালেন মোদি

    জানা গিয়েছে, এবারও পেপারলেস বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এর আগের তিনটি বাজেট এবং চলতি (Halwa Ceremony) বছর ‘ভোট অন অ্যাকাউন্ট’ও পেশ হয়েছিল ডিজিটালি। বাজেট অ্যাক্সেস মিলবে ‘ইউনিয়ন বাজেট’ মোবাইল অ্যাপে (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।  

  • Asansol: আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে তাল ঠুকছে তৃণমূলের দুই সংগঠন, ভর্তি শিকেয়

    Asansol: আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে তাল ঠুকছে তৃণমূলের দুই সংগঠন, ভর্তি শিকেয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলে (Asansol) কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে তুঙ্গে উঠেছে তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন বনাম তৃণমূলের শিক্ষাবন্ধু সমিতির দ্বন্দ্ব। প্রশাসনিক ভবনে অচলাবস্থা তৈরি করেছে ছাত্র সংগঠন। গত সাতদিন ধরে উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রারের দফতরে তালা দিয়ে আন্দোলন চালাচ্ছে তৃণমূল ছাত্রপরিষদ। পাল্টা আন্দোলন করছে তৃণমূলের শিক্ষাবন্ধু সমিতি। তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    তৃণমূলের আন্দোলনে ব্যাহত ভর্তি প্রক্রিয়া (Asansol)

    বিশ্ববিদ্যালয়ে (Asansol) তৃণমূলের (Trinamool Congress) দুই সংগঠনের আন্দোলনের জেরে মঙ্গলবার থমকে গেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ভর্তি প্রক্রিয়া। যদিও ভর্তি হতে আসা ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের একাংশ প্রশাসনিক ভবনে টিএমসিপি-র লাগানো তালা ভেঙে দেন। তাঁরা কী করবেন বুঝতে পারছেন না। দূর থেকে আসা এক অভিভাবকের বলেন, ভর্তি কবে হবে বুঝতে পারছি না। চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছি। অভিভাবকদের দাবি, অবিলম্বে ভর্তির ব্যবস্থা করতে হবে। কড়া হাতে আন্দোলন দমন করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার যাঁরা ভর্তি হতে পারেননি, তাঁদের জন্য অনলাইনের ব্যবস্থা করা হবে।

    তৃণমূলের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতারা বলেন, ছাত্র ভর্তির টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Asansol) বিভিন্ন আইনি লড়াইয়ের খাতে খরচ করা হয়েছে।  বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল থেকে আইনি খরচ বাবদ প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয় করাহয়েছে। ওই টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে ফেরত দিতে হবে।  কখন,কোথায়, কী কারণে এই টাকা খরচ করা হয়েছে- তা শ্বেতপত্র প্রকাশ করে উপাচার্যকে জানাতে হবে। অন্যদিকে, তৃণমূল ছাত্র সংগঠনের এই আন্দোলনকে ‘বহিরাগতদের আন্দোলন’ বলে অভিহিত করে পাল্টা আন্দোলনে নামে তৃণমূলেরই শিক্ষাবন্ধু সমিতি। প্রশাসনিক ভবনের গেটের সামনে বিক্ষোভ অবস্থানে বসেন সমিতির সদস্যেরা। সারা বাংলা শিক্ষাবন্ধু সমিতির যুগ্ম সম্পাদক দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “অনৈতিক দাবি নিয়ে কিছু বহিরাগত ছাত্রছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে বিশ্ববিদ্যালয়কে কালিমালিপ্ত করতে দেব না।”  পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি অভিনব মুখোপাধ্যায় বলেন, “আসানসোলের যাঁরা ভালো চান, ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে তাঁদের এই আন্দোলন চলছে। আর দল ঠিক করবে কারা প্রকৃত তৃণমূল (Trinamool Congress)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gautam Gambhir: ‘‘কলকাতার বাতাস আমার সঙ্গে কথা বলে’’, কেকেআর ছেড়ে আবেগঘন পোস্ট গম্ভীরের

    Gautam Gambhir: ‘‘কলকাতার বাতাস আমার সঙ্গে কথা বলে’’, কেকেআর ছেড়ে আবেগঘন পোস্ট গম্ভীরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর তিনি কেকেআর (Kolkata Knight Riders) মেন্টর নন, এখন তিনি ভারতীয় দলের কোচ। তবু মন যেন আটকে থাকে পার্পল জার্সিতেই। তিনি গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)। আইপিএল-এর ইতিহাসে  তিনবার ট্রফি জিতেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। তিনবারই কোনও না কোনও ভাবে দলের দায়িত্বে ছিলেন গম্ভীর। তাই কেকেআর-কে বিদায় জানাতে চোখের কোণা চিকচিক করে উঠল গুরু গম্ভীরের। ভারতীয় দলের নতুন কোচ জানালেন, কলকাতার বাতাস তার সঙ্গে কথা বলে, তিনি কলকাতারই লোক।

    আবেগঘন পোস্ট গম্ভীরের (Gautam Gambhir)

    কয়েকদিন আগেই গম্ভীর (Gautam Gambhir) ইডেন গার্ডেন্সে এসে কেকেআর (Kolkata Knight Riders) সমর্থকদের জন্য নিজের ফেয়ারওয়েল ভিডিয়ো শ্যুট করে গিয়েছিলেন। এবার সেই ভিডিয়োর ক্লিপিংস গম্ভীর নিজেই শেয়ার করলেন। কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের দায়িত্ব ছাড়ার পর গম্ভীর যথেষ্ট আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এই ভিডিয়োয় তিনি নিজের আবেগের কথা সমর্থকদের সঙ্গে শেয়ারও করে নেন। এই ভিডিয়ো গম্ভীরকে যেমন দেখা যাচ্ছে, তেমনই তাঁর কণ্ঠস্বরও শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। ভিডিয়োয় তিনি বলেছেন, ‘তুমি হাসলে, আমার মুখেও হাসি থাকে। তুমি কাঁদলে, আমিও কাঁদি। তুমি জয়লাভ করলে, সেটা আমারও জেতা হয়। তুমি হারলে, আমি হারি। যখন তুমি স্বপ্ন দেখো, তোমার সঙ্গে আমিও স্বপ্ন দেখি। যখন তুমি কিছু অর্জন করো, সেটা আমিও অর্জন করি। আমি তোমাকে অগাধ বিশ্বাস করি। তোমার সঙ্গেই মিশে থাকি। আমি আসলে তুমিই, কলকাতা। আমি তোমারই একজন।’

    দুই মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ভিডিয়োতে গম্ভীর (Gautam Gambhir) আরও বলেন, ‘কলকাতার বাতাস আমার সঙ্গে কথা বলে। তবে আমাকে এখনও হারাতে পারেনি। ওঁরা সবাই আমাকে জনপ্রিয় হতে বলে। আমি ওদেরকে বলি জয়ী হও। আমি তোমাদের সঙ্গে রয়েছি। এখানকার শব্দ, অলিগলি, রাস্তার জ্যাম সবকিছু আমাকে মনে করায় আমি কেমন উপলব্ধি করছি। আমি শুনতে পাই তুমি কী বলছ। তবে আমি জানি তুমি কী বলতে চাইছ। আমি জানি তোমরা আবেগী। আর আমিও কিন্তু আবেগী। আমরা একটা দৃঢ় বন্ধনের মতন। আমরা যেন একটা গল্প। আমরা দিনের শেষে একটা দল।’   

    আরও পড়ুন: গুজরাট থেকে বাংলা, রাজস্থান থেকে কর্নাটক! জানেন ভারতের পেশা-বৈচিত্র্য

    নতুন সফর (Gautam Gambhir)

    কলকাতা নাইট রাইডার্সের (Kolkata Knight Riders) সঙ্গে গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir) সম্পর্ক বহু বছরের। তাঁর নেতৃত্বে কেকেআর দু’বার আইপিএল খেতাব জয় করেছে। তবে ২০১৪ সালের পর থেকে এই দলটা আর একবারও খেতাব জিততে পারেনি। অবশেষে ২০২৪ সালে ফের গম্ভীর ফ্যাক্টর কেকেআর ব্রিগেডের লাকি চার্ম হিসেবে প্রমাণিত হয়। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে কলকাতা নাইট রাইডার্স সবথেকে সফল দল হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করে। ৯ জুলাই ভারতীয় দলের নয়া কোচ হিসেবে অফিসিয়ালি দায়িত্ব পেয়েছেন গৌতম গম্ভীর। ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে তিনি আগামী ২৭ জুলাই থেকে কাজ শুরু করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) সম্পর্কে আর কোনও মর্যাদাহানিকর মন্তব্য নয়। রাজ্যপালের করা মামলায় মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে এমনই মন্তব্য করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন বিচারপতি কৃষ্ণ রাওয়ের এজলাসে শুনানি হয় এই মামলার। সেই শুনানিতেই মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে রাজ্যপাল সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য বলেছে হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশ, আগামী ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ, বিধায়ক সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ও রিয়াদ হোসেন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অসম্মানজনক কোনও মন্তব্য করতে পারবেন না। মূলত অন্তর্বর্তী আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ। 

    আগে কী ঘটেছিল?  

    রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা বলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর জেরে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিলেন খোদ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন তিনি। এবার সেই মামলায় হাইকোর্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কথায় রাশ টানল। অর্থাৎ রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে যাতে কোনও অবমাননাকর মন্তব্য করা না হয় তা নিয়েই মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্ট জানিয়েছে, রাজ্যপাল একজন সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ। তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা যায় না। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের সুযোগ নিয়ে এটা করা যায় না।  

    কেন এই মানহানির মামলা?

    তৃণমূলের দুই জয়ী প্র্রার্থীর শপথকে কেন্দ্র করে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। রাষ্ট্রপতিকে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছিলেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই পরিস্থিতিতে মুখ খুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তাতেই অপমানিত হয়েছিলেন রাজ্যপাল। তারপরেই মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন রাজ্যপাল।

    আরও পড়ুন: ওমানে মাঝ সমুদ্রে উল্টে গেল তেলের ট্যাঙ্কার, নিখোঁজ ১৩ জন ভারতীয়

    আদালত কী জানিয়েছে? (Calcutta High Court) 

    এ বিষয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ, মামলাকারীর দাবি অনুযায়ী, তাঁর মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে বেশ কিছু মন্তব্যে। ওই রকম মন্তব্য থেকে বিরত থাকা উচিত। যদি এই পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ মঞ্জুর-না করা হয় তবে মামলাকারীর বিরুদ্ধে মানহানিকর বিবৃতি দেওয়ার বিষয়টিতে উৎসাহ দেওয়া হবে। বিচারপতি রাও এর আগে নির্দেশ দিয়েছিলেন, রাজ্যপাল বোস সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী মমতার মন্তব্য যে সব সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলিকেও এই মামলায় যুক্ত করতে হবে।

    রাজ্যপালের মন্তব্য (CV Ananda Bose)

    এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল বলেছিলেন, কেউ যদি আমার সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করেন তবে তিনি যেই হোন তাকে ভুগতেই হবে। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমার সাংবিধানিক কলিগ। আমি সেই হিসাবেই তাঁকে মর্যাদা দিয়েছি। কিন্তু আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে তা নিয়ে মানহানির মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকিটা আদালত (Calcutta High Court) বিচার করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share