Tag: bangla news

bangla news

  • Malda: ৫০ লক্ষ টাকা তোলা না পেয়ে মালদায় বেসরকারি বিএড কলেজে তালা! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Malda: ৫০ লক্ষ টাকা তোলা না পেয়ে মালদায় বেসরকারি বিএড কলেজে তালা! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতার দাদাগিরিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মালদার (Malda) বেসরকারি বিএড কলেজের মালিক। তৃণমূল নেতা নিজের দাপট দেখাতে বিএড কলেজে তালাও ঝুলিয়েছেন। যদিও পরে পুলিশ প্রশাসনকে বলার পর কলেজ গেটে তালা খোলা হয়। তবে, তৃণমূল নেতার কারণে চরম আতঙ্কে রয়েছেন বিএড কলেজের মালিক।

    ৫০ লক্ষ টাকা তোলা দাবি তৃণমূল নেতার (Malda)

    জানা গিয়েছে, তোলার টাকা না পেয়ে এক বেসরকারি বিএড কলেজের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে মালদা (Malda) জেলার মোথাবাড়ি বিধানসভার সংখ্যালঘু সেলের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা নাসির আহমেদ ওরফে ভাস্করের বিরুদ্ধে। বিএড কলেজের মালিক মাজেদ আলি বলেন, তৃণমূল নেতা নাসির আহমেদ আমার কাছে ৫০লক্ষ টাকা তোলা চান। আমি তা দিতে অস্বীকার করায় এই মাসের এক তারিখে ওই নেতার নেতৃত্বে আমার ওপর হামলা চালানো হয়। আমাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। বিষয়টি গুরুত্ব দিইনি। এবার মালদা থানায় মাধাইপুর এলাকায় অবস্থিত আমার বিএড কলেজে ভাঙচুর করে এবং  গেটে তালা মেরে দেয়। এরপর আমি পুলিশের দারস্থ হই। গেটের তালা ভেঙে বিএড কলেজটি দখলমুক্ত করি। তবে, ঘটনার পর চরম আতঙ্কে রয়েছি। যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে বারংবার ফোন করা হয়। কিন্তু, ফোনে তাঁকে পাওয়া যায়নি। ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মালদা জেলার পুলিশ প্রশাসন।

    আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, বাংলাজুড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে (Trinamool Congress) নেতারা এমন দাদাগিরি করে চলেছে। কল কারখানা থেকে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে হুমকি দিয়ে তোলাবাজি করা তৃণমূল কংগ্রেসের এখন রেওয়াজ। আমরা দোষীর শাস্তি দাবি করছি। তৃণমূল কংগ্রেসের (Trinamool Congress) মালদা জেলার মুখপাত্র আশিস কুণ্ডু বলেন, দল এমন তোলাবাজি বা দাদাগিরি করার অনুমতি দেয় না। কেউ যদি দলের নাম করে এই সব করে তবে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। দল কোন হস্তক্ষেপ করবে না।  

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: ‘কাটমানি’ না দেওয়ায় সরকারি কর্মীর রোষানলে ছাত্রী, বিবাহিত দেখিয়ে কন্যাশ্রী থেকে নাম বাতিল!

    Malda: ‘কাটমানি’ না দেওয়ায় সরকারি কর্মীর রোষানলে ছাত্রী, বিবাহিত দেখিয়ে কন্যাশ্রী থেকে নাম বাতিল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাটমানি না দেওয়ায় সরকারি কর্মীর রোষানলে ছাত্রী। কন্যাশ্রী ফর্ম বাতিলের অভিযোগ উঠেছে। বিডিও থেকে শুরু করে রতুয়া থানায় নালিশ জানিয়েও লাভ হয়নি। এরপর দ্বারস্থ হয়েছেন জেলা শাসকের কাছে। অবশেষ চাপে পড়ে বিডিও জানিয়েছেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ওঁই সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে মালদায় (Malda)।

    বিবাহিত বলে রিপোর্ট দেন সরকারি কর্মচারী (Malda)!

    মালদার (Malda) চাঁদমণি ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের এক কর্মী, কন্যাশ্রী প্রকল্পের ফর্ম ভেরিফিকেশনের সময় কাটমানি দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় আবেদনকারী ছাত্রীকে বিবাহিত দেখিয়ে কন্যাশ্রী প্রকল্পের ফর্ম বাতিল করে দেওয়া হয়। এরপর ন্যায় বিচার চেয়ে বিডিও-র কাছে আবেদন করেছেন ছাত্রী। ছাত্রীর নাম সুলতানা পারভিন, তিনি স্থানীয় জেএমও সিনিয়র মাদ্রাসার একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। দেড় বছর আগেই সুলতানার বয়স ১৮ পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। এরপর মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাছে কন্যাশ্রী প্রকল্পের কে-২ ফর্ম পূরণ করেছিলেন। এই ফর্ম ভেরি ফিকেশনের জন্য পাঠানো হয় স্থানীয় পঞ্চায়েত অফিসে। এই পঞ্চায়েত অফিস থেকেই ব্লক অফিসে কন্যাশ্রীর নাম পাঠানো হয়। সুলতানা অভিযোগ করে জানিয়েছেন, “পঞ্চায়েত থেকে আমাকে বিবাহিত বলে রিপোর্ট জমা করেছে। ফলে আমার ফর্ম বাতিল হয়ে গিয়েছে। এনিয়ে আমি বিডিওকে অভিযোগ দায়ের করেছি৷”

    আরও পড়ুনঃ মঙ্গলাহাটে প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    মাদ্রাসা শিক্ষকের বক্তব্য

    মালদার (Malda) বাটনা জেএমও সিনিয়র মাদ্রাসার ভার প্রাপ্ত শিক্ষক আনওয়ারুল হক, বলেছেন, “ছাত্রীর কাছে সকল অভিযোগের কথা শুনে আমি, পঞ্চায়েত দফতরের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেছি। ছাত্রীকে কেন বিবাহিত হিসেবে দেখানো হল? আমি জানতে চেয়েছিলাম। তবে কোনও সঠিক উত্তর না পেয়ে ব্লক অফিসে আমি জানিয়েছি। কেন মেয়েটির নাম এই প্রকল্পে তোলা হল না ভেবে অবাক হলাম। তবে ছাত্রী অবিবাহিত হলেও এই বিষয়ে রিপোর্ট দেওয়ার অধিকার আমার নেই।” আবার বিডিও রাকেশ টোপ্পো বলেছেন, “অভিযোগ পেয়ে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। তবে অভিযোগ প্রমাণিত হলে আমরা উপযুক্ত শাস্তির বিষয়ে পদক্ষেপ নেবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Setu Secrets: রাম সেতুর রহস্য ফাঁস! সমুদ্রের নীচের মানচিত্র প্রকাশ্যে আনলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা

    Ram Setu Secrets: রাম সেতুর রহস্য ফাঁস! সমুদ্রের নীচের মানচিত্র প্রকাশ্যে আনলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সাফল্য। অ্যাডামস ব্রিজকেই ভারতীয়রা রাম সেতু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এটি চুনাপাথরের তৈরি একটি সেতু যা শ্রীলঙ্কার মান্নার এবং তামিলনাড়ুর রামেশ্বরম বা পামবান দ্বীপের মধ্যে অবস্থিত। এবার সেই রাম সেতুরই রহস্য (Ram Setu Secrets) ফাঁস করলেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। নাসার (NASA) আইসিইস্যাট-২ (ICESat-2) স্যাটেলাইট ব্যবহার করে ইসরো (ISRO Scientists) রাম সেতুর একটি মানচিত্র তৈরি করেছে। ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ওই স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য ব্যবহার করে রাম সেতুর নিমজ্জিত অংশের ওই মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে।

    কী জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা? (ISRO Scientists) 

    এ প্রসঙ্গে ইসরোর যোধপুর এবং হায়দরাবাদ ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টারের গবেষকরা জানিয়েছেন, সমুদ্রের নীচে ডুবে থাকা সেতুটি প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি। রাম সেতু (Ram Setu Secrets) আসলে, ভারতের ধনুশকোডি থেকে শ্রীলঙ্কার তালাইমান্নার দ্বীপ পর্যন্ত সমুদ্রের নীচে স্থলভাগের ‘ধারাবাহিকতা’ বলে নিশ্চিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সায়েন্টিফিক রিপোর্টে ইসরোর এই বিজ্ঞানীরা বলেছেন, “ধনুশকোডি এবং তালাইমান্নার দ্বীপের একটি নিমজ্জিত স্থলভাগের ধারাবাহিকতা হল রাম সেতু, আমাদের গবেষণার ফলাফলগুলি এই বিষয়ে আমরা নিশ্চিত হতে পেরেছি। রাম সেতুর দুই পাশে প্রায় ১.৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকা অত্যন্ত ঢেউ খেলানো। অতি-অগভীর জলের মধ্যে আকস্মিক গভীর খাদ রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    রাম সেতুর রহস্য উন্মোচন

    বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, রাম সেতুর (Ram Setu Secrets) কাঠামো বরাবর ১১টি সংকীর্ণ জলের চ্যানেল রয়েছে। এই চ্যানেলগুলি থেকেই মান্নার উপসাগর এবং পক প্রণালীর মধ্যে জল প্রবাহিত হয়। এই চ্যানেলগুলি থাকার জন্যই সমুদ্রের ঢেউয়ের থেকে রক্ষা পেয়েছে রাম সেতুর কাঠামো। এর আগে, স্যাটেলাইট থেকে রাম সেতুর সমুদ্রের উপরে উন্মুক্ত অংশগুলির মানচিত্র তৈরি করা হয়েছিল। এই এলাকার সমুদ্র অত্যন্ত অগভীর। কোথাও এক মিটার, কোথাও দশ মিটার গভীরতা। ফলে এই এলাকায় জাহাজে করে মানচিত্র তৈরি করা কঠিন। তাই নাসার স্যাটেলাইট থেকে সমুদ্রপৃষ্ঠে লেজার রশ্মি বাউন্স করিয়ে এই নয়া মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। সমুদ্রের জলে প্রায় ৪০ মিটার গভীর পর্যন্ত সমুদ্রতলের হদিশ দিতে পারে নাসার উপগ্রহের এই লেজার।

    রামসেতুর ইতিহাস

    রামায়নেও এই রামসেতুর (Ram Setu Secrets) উল্লেখ রয়েছে। রামায়ণের কাহিনি অনুসারে, শ্রীলঙ্কায় যাওয়ার জন্য বানরসেনার সাহায্যে সমুদ্রের উপর এই সেতু তৈরি করেছিলেন রাম। এছাড়াও বিভিন্ন ভূতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায় যে এই আন্ডারওয়াটার অংশটি ভারত ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যুক্ত একটি স্থল সেতু ছিল। খ্রীস্ট পূর্বাব্দ ৯ম শতাব্দীতে পারস্য নাবিকরা এটিকে ‘সেতু বান্ধাই’ নামে উল্লেখ করেন। যার অর্থ সমুদ্রের উপর একটি সেতু। তবে রামেশ্বরমের মন্দিরগুলির নথি থেকে জানা যায় সেতুটি ১৪৮০ সাল পর্যন্ত সমুদ্রের উপর ছিল, পরে একটি ঘূর্ণিঝড়ে এটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 72: “বৃন্দাবনে নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো গাঁঠরী খোলো”

    Ramakrishna 72: “বৃন্দাবনে নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো গাঁঠরী খোলো”

    সপ্তম পরিচ্ছেদ

    ঠাকুর অনন্ত ও অনন্ত ঈশ্বর—সকলই পন্থা—শ্রীবৃন্দাবন-দর্শন

    জ্ঞানীর মতে অসংখ্য অবতার-কুটীচক-তীর্থ কেন

    বৃন্দাবনের বেশ ভাবটি। নতুন যাত্রী গেলে ব্রজ বালকেরা বলতে থাকে, হরি বোলো (Kathamrita), গাঁঠরী খোলো!

    বেলা এগারটার পর ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) মা-কালীর প্রসাদ গ্রহণ করিলেন। মধ্যাহ্নে একটু বিশ্রাম করিয়া বৈকালে আবার ভক্তদের সঙ্গে কথাবার্তায় কাটাইতেছেন—কেবল মধ্যে মধ্যে এক-একবার প্রণবধ্বনি বা হা চৈতন্য এই নাম উচ্চারণ করিতেছেন।

    ঠাকুরবাড়িতে সন্ধ্যার আরতি হইল। আজ বিজয়া, শ্রীরামকৃষ্ণ কালীঘরে আসিয়াছেন, মাকে প্রণামের পর ভক্তেরা তাঁহার পদধূলি গ্রহণ করিলেন। রামলাল মা-কালীর আরতি করিয়াছেন। ঠাকুর রামলালকে সম্বোধন করিয়া বলিতেছেন, ও রামনেলো! কই রে!

    মা-কালীর কাছে সিদ্ধি নিবেদন করা হইয়াছে। ঠাকুর সেই প্রসাদ স্পর্শ করিবেন—সেইজন্য রামলালকে ডাকিতেছেন। আর আর ভক্তদের সকলকে একটু দিতে বলিতেছেন।

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে বলরামাদি সঙ্গে—বলরামকে শিক্ষা

    লক্ষণ—সত্যকথা—সর্বধর্মসমন্বয়—কামিনী-কাঞ্চনই মায়া

    মঙ্গলবার অপরাহ্ণ, ২৪শে অক্টোবর (৮ই কার্তিক, ১২৮৯, শুক্লা ত্রয়োদশী)। বেলা ৩টা-৪টা হইবে। ঠাকুর খাবারের তাকের নিকট দাঁড়াইয়া আছেন। বলরাম ও মাষ্টার কলিকাতা হইতে একগাড়িতে আসিয়াছেন ও প্রণাম করিতেছেন। প্রমাণ করিয়া বসিলে ঠাকুর হাসিতে হাসিতে বলিতেছেন (Kathamrita), তাকের উপরে খাবার নিতে গিছিলাম, খাবারে হাতে দিয়েছি, এমন সময় টিকটিকি পড়েছে, আর অমনি ছেড়ে দিইছি। (সকলের হাস্য)

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—হাঁ গো, ও-সব মানতে হয়। এই দেখ না রাখালের অসুখ, আমারও হাত-পা কামড়াচ্ছে। হল কি জানো? আমি সকালে বিছানা থেকে উঠবার সময় রাখাল আসছে মনে করে অমুকের মুখ দেখে ফেলেছি! (সকলের হাস্য) হাঁ গো, লক্ষণ দেখতে হয়। সেদিন নরেন্দ্র এক কানা ছেলে এনেছিল, তার বন্ধু, চক্ষুটা সব কানা নয়; যা হোক, আমি ভাবলুম এ-আবার কি ঘটালে!

    আরও পড়ুনঃ “মা সেই একলা দক্ষিণেশ্বরে কালীবাড়ির নবতে, আর থাকা হল না”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam Government: বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সঙ্গে সময় কাটান, কর্মীদের দু’দিনের বিশেষ ছুটি দিল অসম সরকার

    Assam Government: বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সঙ্গে সময় কাটান, কর্মীদের দু’দিনের বিশেষ ছুটি দিল অসম সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়িতে বয়স্করা অনেক সময় একাকিত্বে ভোগেন। বাড়ির ছলে-বৌমা দুজনেই কর্মরত। নাতি-নাতনি ব্যস্ত পড়াশোনায়। বৃদ্ধ মানুষটির সঙ্গী হয় টিভি নইলে মোবাইল। তাই অনেক সময় বয়স্করা একাকিত্বে বোগেন। মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। বাবা-মা, শ্বশুড় শাশুড়ি বাড়ির বৃদ্ধ সদস্যের সঙ্গে সময় কাটাতে দুই দিনের বিশেষ ছুটি (Special Leave) দিল অসমে হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকার (Assam Government)।

    কবে কবে ছুটি (Assam Government)

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (Assam Government) দফতর থেকে বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য বিশেষ ছুটির (Special Leave) ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী নভেম্বর মাসের ৬ এবং ৮ তারিখ ওই ছুটি পাওয়া যাবে। ছুটির উদ্দেশ্যের কথা মাথায় রেখে সরকার এ-ও জানিয়েছে, যে সমস্ত কর্মীর বাবা-মা কিংবা শ্বশুর-শাশুড়ি নেই, তাঁরা ওই ছুটি পাবেন না। অসম সরকারের অধীনে যে কর্মীরা জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে নিয়ম কিছুটা আলাদা। তাঁরা পর্যায়ক্রমে এই ছুটি নিতে পারবেন। কারণ, সকলে একসঙ্গে ছুটি নিলে জরুরি পরিষেবা থমকে যেতে পারে। উল্লেখ্য, সরকার দু’দিন ছুটি দিলেও হিসাব বলছে, ওই সময়ে পর পর পাঁচ দিন ছুটি পাবেন কর্মীরা। কারণ ৬ এবং ৮ নভেম্বরের মাঝে ৭ তারিখ রয়েছে ছট পুজো উপলক্ষে ছুটি। এ ছাড়া, ৯ তারিখ মাসের দ্বিতীয় শনিবার এবং তার পর রবিবারের ছুটি রয়েছে। টানা পাঁচ দিন ছুটি উপভোগ করতে পারবেন কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, জানেন এর ইতিহাস ও গুরুত্ব

    সরকারি বিবৃতি (Assam Government)

    ২০২১ সালে অসমে ক্ষমতায় এসেছিলেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Assam Government)। সে সময়েই এই বিশেষ ছুটির (Special Leave) ঘোষণা করা হয়েছিল। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘এই বিশেষ ছুটি শুধুমাত্র বয়স্ক বাবা-মা কিংবা শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেই কাটাতে হবে। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, তাঁদের যত্ন করতে সময় দিতে হবে কর্মীদের। কেউ এই ছুটি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “আমাকে ভোটে হারানো দলের বেইমান, গদ্দারদের জেলা ছাড়া করব”, হুঁশিয়ারি মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রর

    Balurghat: “আমাকে ভোটে হারানো দলের বেইমান, গদ্দারদের জেলা ছাড়া করব”, হুঁশিয়ারি মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা আমাদের হারিয়ে দিয়েছে, সেই সব বেইমান, গদ্দারদের খুঁজে বের করুন। আমরা তাদের জেলা ছাড়া করব। ২১ জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় এভাবে হুঁশিয়ারি দিলেন ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। মন্ত্রীর এই হুঁশিয়ারির জেরে বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভা কেন্দ্র জুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে।  

    একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভা (Balurghat)

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বালুরঘাট কেন্দ্রে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ভোটে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কাছে পরাজিত হয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। ভোটে পরাজয়ের পর থেকে দলের গোষ্ঠী কোন্দলের দিকে আঙুল ওঠে। হারের কারণ নিয়ে দলের অন্দরে কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়। কিন্তু এবার হারের কারণ নিয়ে প্রকাশ্যে ‘বেইমানদের’ খুঁজে বের করতে কর্মীদের নির্দেশ দিলেন মন্ত্রী। বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার তপন রবীন্দ্র ভবনে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভা ডাকা হয়। সভায় হাজির হন ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। এছাড়াও সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেস (Trinamool Congress) সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল, গঙ্গারামপুর পুরসভার পুরপ্রধান প্রশান্ত মিত্র, জেলা পরিষদের সভাধিপতি চিন্তামণি বিহা সহ অন্যন্যরা।

    ঠিক কী বলেছেন মন্ত্রী?

    দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিপ্লব মিত্র বলেন, হেরে গেলেও আমার ব্যক্তিগত কোনও ক্ষতি হয়নি। আমি মন্ত্রী ছিলাম। মন্ত্রী আছি। কিন্তু ক্ষতি হল দলের। আমরা এখানে জিতে গেলে বিজেপি দলটাকে তুলে দিতে পারতাম। বাংলায় বিজেপি টুকরো টুকরো হয়ে যেত। এই একটা সিটের এতটাই গুরুত্ব ছিল। বেইমানরা টাকা খেয়ে দলকে হারিয়ে দিল। সেজন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়াজ তুলে বেইমান, বিশ্বাসঘাতকদের চিহ্নিত করতে হবে। ওদের আমরা দলটা করতে দেব না। যাক না সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে গিয়ে দিল্লিতে থাকুক। যে কোনও মূল্যে আমাদের গঙ্গারামপুর, তপন বিধানসভা জিততে হবে। তাই জোর করে হারিয়ে দেওয়া আমরা আর মানব না। বিপ্লব মিত্র আরও বলেন, আমরা যেমন বলি বিজেপিকে বাংলা ছাড়া করব। আমরা এবার বেইমান, বিশ্বাসঘাতকদের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা ছাড়া করব।

    আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে ছোড়া হল বোমা! রক্তাক্ত বিজেপি কর্মীর দুই মেয়ে

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, এটা তৃণমূলের (Trinamool Congress) ব্যাক্তিগত ব্যাপার। দলের লোকেরা জানেন যে বিপ্লব মিত্র জিতলে জেলার কোনও লাভ হবে না, লাভ হবে তাঁর পরিবারের। তাই মানুষ ভালো বুঝে সুকান্ত মজুমদারকে ভোট দিয়েছেন। আর তিনি কাকে জেলা থেকে বের করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Andhra Pradesh Gangrape: ৮ বছরের শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন! অভিযুক্ত ষষ্ঠ, সপ্তম শ্রেণির তিন ছাত্র 

    Andhra Pradesh Gangrape: ৮ বছরের শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন! অভিযুক্ত ষষ্ঠ, সপ্তম শ্রেণির তিন ছাত্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh Gangrape) আট বছরের এক শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন করার অভিযোগ উঠল তিন নাবালকের বিরুদ্ধে। পুলিশ সূত্রে খবর,ওই তিন নাবালকের সঙ্গে একই স্কুলে পড়ত শিশুটি। তিন অভিযুক্তের মধ্যে দু’জন ষষ্ঠ এবং একজন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে বলে জানা যাচ্ছে। মৃত ৮ বছরের শিশুটি তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। 

    অভিযুক্ত ৩ নাবালক (Andhra Pradesh Gangrape) 

    পুলিশ সূত্রে খবর, রবিবার বাড়ির কাছেরই মুছুমারি পার্কে খেলতে গিয়েছিল শিশুটি। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় বাড়ি না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে পরিবার। শিশুটির (Andhra Pradesh Gangrape) বাবা-মা এলাকায় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন। তদন্তে নামে পুলিশ। শিশুটিকে খুঁজতে স্নিফার ডগও নিয়ে আসা হয়। কুকুরটিই পুলিশকে ওই তিন কিশোরের কাছে নিয়ে যায়। সন্দেহ হওয়ায় তিন কিশোরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তদন্তকারী এক অফিসার জানিয়েছেন, তিন কিশোরের মধ্যে দু’জনের বয়স ১২ এবং এক জনের বয়স ১৩। তারা তিন জনই এক স্কুলে পড়ে।

    আরও পড়ুন: শহিদ অংশুমান সিংয়ের স্ত্রীকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য, কড়া পদক্ষেপ মহিলা কমিশনের

    খেলতে নিয়ে যাওয়ার টোপ (Andhra Pradesh Gangrape) 

    পুলিশের দাবি, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিন কিশোরের মধ্যে একজন গোটা ঘটনা স্বীকার করে নেয়। সেই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, শিশুটিকে (Andhra Pradesh Gangrape) একা পার্কে খলেতে দেখে ওই তিন কিশোর তার সঙ্গে খেলতে থাকে। মাঠে খেলতে নিয়ে যাওয়ার টোপ দিয়ে শিশুটিকে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যায় তিন নাবালক। অভিযোগ, সেখানেই প্রথমে গণধর্ষণ করা হয় তাকে। ঘটনার পর ওই তিন কিশোর ভয় পেয়ে গিয়েছিল। ধরা পড়ার ভয়ে শিশুটিকে খুন করে এবং দেহ লোপাটের জন্য তাকে খালের জলে ছুড়ে ফেলে দেয়। এখনও পর্যন্ত মৃত শিশুর দেহ উদ্ধার করা যায়নি। তন্ন তন্ন করে গোটা এলাকা তল্লাশি চালানো হচ্ছে। খালে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি চলছে। মুচ্ছুমারি পুলিশ স্টেশনের সাব ইন্সপেক্টর জয়শেখর জানান, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় নিখোঁজ অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্ত চলছে। যেহেতু, শিশুটির মৃতদেহের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি সে ক্ষেত্রে এখনও হত্যার কোনও মামলা রুজু করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    PM Modi: অস্ট্রিয়াতেও মোদি ম্যাজিক! প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দুদিনের রাশিয়া সফরের পরই মঙ্গলবার রাতে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। বুধবার সারাদিন ঠাসা কর্মসূচি ছিল তাঁর। কিন্তু তার মাঝেই নোবেলজয়ী এবং কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তাদের মধ্যে কোয়ান্টাম ফিজিক্স এবং আধ্যাত্মিকতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। আর তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে কথা বলে মুগ্ধ হন নোবেলজয়ী বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী অ্যান্টন জেলিঙ্গার। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে তিনি বলেন, “আমার মতে, প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ প্রয়োজন।” 

    কী জানালেন নোবেলজয়ী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী (Anton Zeilinger) বলেন, “খুব ভালো আলোচনা হয়েছে আমাদের মধ্যে। আমরা আধ্যাত্মিক বিষয়, কোয়ান্টম টেকনোলজি, কোয়ান্টম ফিজিক্স নিয়ে আলোচনা করেছি। আমার মনে হয়েছে, উনি একজন আধ্যাত্মিক রাষ্ট্রনেতা। বর্তমান সময়ে অনেক রাষ্ট্রনেতার মধ্যে এই গুণ থাকা প্রয়োজন।”

    এক্স হ্যান্ডস পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর  

    অন্যদিকে, এই সাক্ষাৎকারের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi) এক্স হ্যান্ডেলে নোবেলজয়ীর সঙ্গে আলাপের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, “নোবেলজয়ী অ্যান্টন জেলিঙ্গারের (Anton Zeilinger) সঙ্গে অসাধারণ বৈঠক হয়েছে। কোয়ান্টম মেকানিক্সে তাঁর কাজ আগামী প্রজন্মের গবেষক ও উদ্ভাবকদের পথ প্রদর্শন করবে। জ্ঞান ও নতুন কিছু শেখার জন্য ওনার আগ্রহ স্পষ্ট দেখা যায়। আমি ন্যাশনাল কোয়ান্টম মিশন, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন নিয়ে একাধিক বিষয়ে আলোচনা করেছি। ওনার লেখা বই পেয়ে খুব খুশি আমি।”

    আরও পড়ুন: অঙ্গ প্রতিস্থাপন র‍্যাকেটের পর্দাফাঁস! দিল্লি পুলিশের জালে অভিযুক্তরা

    উল্লেখ্য, পদার্থবিজ্ঞানীর সঙ্গে সাক্ষাতের আগের দিন, প্রধানমন্ত্রী মোদি অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নেহামারকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে মোদি (PM Modi) বলেন, “উনিশ শতকে এখানেই ঐতিহাসিক ভিয়েনা কংগ্রেস হয়। ইউরোপে শান্তি ফেরাতে যা দিশা নির্দেশ করেছিল। আজ আমি ও চ্যান্সেলর নেহামার ইউক্রেনের হিংসা, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি— সব নিয়েই কথা বলেছি।” এরপর মোদি বলেন, “আগেও বলেছি, এই সময় যুদ্ধের নয়। কোনও নিরপরাধ মানুষের প্রাণহানিকে মেনে নেওয়া যায় না, তা সে যেখানেই হোক। ভারত ও অস্ট্রিয়া যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ফেরানোর জন্য কূটনীতিতে জোর দিতে চাইছে। সবার সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে রাজি।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলাহাটে (Mangla Haat) প্রকাশ্যেই চলছে অবাধে ‘তোলাবাজি’। অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, হাটে বসার জন্য জায়গা বাবদ টাকা দিতে হচ্ছে। আবার, হাটের দিনগুলিতে ফুটপাতের উপর বসার জন্য তৃণমূলের নেতাদের দাবি অনুসারে ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দিতে হয়। প্রকাশ্যে এইরকম তোলাবাজির অভিযোগে তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    খাতায় নাম লিখে নেওয়া হচ্ছে টাকা (Mangla Haat)!

    তখন সকাল ৬টা ২০ মিনিট, হাওড়া নগরপালের কার্যালয়ের সামনে রাস্তায়, সবুজ রঙের গোল গলা গেঞ্জি পরনে হাফ প্যান্টে এক যুবককে দেখা গেল, হাত পেতে ফুটের উপরে বসা এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা চাইছেন। ব্যবসায়ীও কথা না বাড়িয়ে যুবকের দাবি অনুযায়ী হাতে টাকা গুঁজে দিলেন। মুহূর্তে এক এক করে সমস্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা আদায় করে যুবক। আবার সকাল ৭টায় দেখা গেল, হাওড়া থানার সামনে বঙ্কিম সেতুর নিচে ফাঁসিতলা মোড় পর্যন্ত যখন ব্যবসায়ীদের (Mangla Haat) বিক্রিবাট্টা চলছিল, সেই সময় কাঁধে সবুজ শার্ট আর নীল জিন্‌স পরা এক ব্যক্তি হাতে খাতা ও দলবল নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে যাচ্ছেন। এরপর খাতায় নাম লিখে টাকা নেওয়া শুরু করেন। টাকা তুলে দ্রুত এলাকা থেকে চম্পট দেন। এক ব্যবসায়ীকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “আমরা অন্য জেলা থেকে এসে দুদিনের জন্য ব্যবসা করি। তার মধ্যে ঝামেলা করতে ভালো লাগে না। তৃণমূলের লোকজন এই টাকা তোলেন। পুলিশকে জানিয়েও কোনও লাভ নেই।”

    ব্যবসায়ীদের অভিযোগ

    মঙ্গলাহাটের (Mangla Haat) ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, “হাটে বসার জন্য জায়গা বাবদ ভাড়া দিতে হয়, কিন্তু হাটের দিন ফুটপাতে বসার অনুমতি পেতে ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে। হাটে আগুন লাগার পর থেকে এই জুলুম বেশি করে শুরু হয়েছে। শাসক দল (TMC) ঘনিষ্ঠ হকার ইউনিয়ানের নেতৃত্বে এই তোলাবাজি চলছে।”

    আরও পড়ুনঃ রূপনারায়ণ নদে চলছে দেদার বালি চুরি! ফাটল রেলের সেতুতে, শোরগোল

    মঙ্গলাহাট ব্যবসায়ী সমিতির বক্তব্য

    মঙ্গলাহাট (Mangla Haat) ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে রাজকুমার সাহা বলেছেন, “আমরা জানি, এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। তবে, আমাদের কাছে লিখিত কোনও অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবসায়ীদের জন্য যা উপযুক্ত তাই করব। প্রশাসনের উচিত কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা।” আবার পশ্চিমবঙ্গ প্রগতিশীল হকার ইউনিয়ানের সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা (TMC) সমর মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “আমাদের কোনও লোক তোলাবাজির সঙ্গে যুক্ত নন। টাকা নেওয়া কোনও ভাবেই উচিত নয়। পুলিশের কাছে আমরা অভিযোগ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Budget 2024: বদলে গিয়েছে বাজেট পেশের সময়, কারণ জানলে অবাক হবেন

    Budget 2024: বদলে গিয়েছে বাজেট পেশের সময়, কারণ জানলে অবাক হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর ছিল অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। ভোট থাকায় দ্বিতীয় মোদি সরকার পেশ (Budget Presentation Time) করেছিল ‘ভোট অন অ্যাকাউন্ট’। তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। এই সরকারই পেশ করবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Budget 2024)। বাজেট পেশ হবে ২৩ জুলাই। এই বাজেটেই প্রতিফলিত হবে বিশ্ব অর্থনীতির তালিকায় ভারত কত নম্বরে রয়েছে, দেশের অর্থনৈতিক গ্রোথই বা কেমন, আগামী অর্থবর্ষে উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক নীতিই বা কী হতে চলেছে।

    কেন বাজেট পেশ হত বিকেলে? (Budget 2024)

    এবারও বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। লোকসভায় বাজেট পেশ হবে বেলা ১১টায়। বিভিন্ন মাধ্যমে সম্প্রচারিত হবে বাজেট পেশের সেই ছবি। গত ২৫ বছর ধরে বাজেট পেশ হচ্ছে বেলা ১১টায়। তার আগে অবশ্য তা হত না। বাজেট পেশ হত বিকেল ৫টায়। জানা গিয়েছে, ১৯৯৯ সালের আগে পর্যন্ত বাজেট বিকেলে পেশ হত। ব্রিটিশ জমানা থেকেই এই ব্যবস্থা চলে (Budget 2024) আসছে। কেন ভারতের ব্রিটিশ শাসকরা বিকেলবেলায় বাজেট পেশ করতেন? এর উত্তর লুকিয়ে রয়েছে ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনের সময়ের সঙ্গে ভারতের সময়ের পার্থক্য। ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের সময়ের পার্থক্য সাড়ে ৫ ঘণ্টার। ভারতে যখন বিকেল ৫টা, তখন গ্রিনিচ মিন টাইম অনুযায়ী লন্ডনে বেলা সাড়ে ১১টা। ভারতে বাজেট পেশ হলে তা যাতে একই সঙ্গে ব্রিটেনেও সম্প্রচারিত হয়, তাই বিকেলে বাজেট পেশের ব্যবস্থা করেছিলেন ব্রিটিশ শাসকরা।

    সময় বদলেছিলেন যশোবন্ত সিনহা

    ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয়েছে ভারত। তবে গ্লানিমুক্ত হয়নি পরাধীনতার। ১৯৯৯ সালের আগে স্বাধীন ভারতের কোনও অর্থমন্ত্রীই বাজেট পেশের সময় বদলাননি। ১৯৯৯ সালে দেশের গা থেকে পরাধীনতার গ্লানি মুছে ফেলতে উদ্যোগী হন তৎকালীন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী যশবন্ত সিনহা। অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের এই অর্থমন্ত্রীই সিদ্ধান্ত নেন বাজেট পেশ হবে বেলা ১১টায়। তার পর থেকে সেই রীতিই চলে আসছে।

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বাজেট পেশের এই সময় পরিবর্তনের দু’টি উদ্দেশ্য ছিল – এক, লন্ডনের সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার আর কোনও প্রয়োজন নেই ভারতের। আর দুই, সকালে বাজেট পেশ হয়ে গেলে বাজেট পড়ার এবং তা নিয়ে আলোচনার সময় পাবেন সাংসদ এবং আধিকারিকরা। ওই বছর যশোবন্ত বাজেট পেশ করেছিলেন ২৭ ফেব্রুয়ারি। পরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি সেই ট্র্যাডিশন ভেঙে বাজেট পেশ করতে শুরু (Budget Presentation Time) করেন ১ ফেব্রুয়ারি। সেই থেকে এ পর্যন্ত বাজেট পেশ হয়ে আসছে পয়লা ফেব্রুয়ারি, বেলা ১১টায় (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share