Tag: bangla news

bangla news

  • BIMSTEC: বিমসটেকের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক শুরু আজ থেকে, যোগ দেবেন এস জয়শঙ্কর

    BIMSTEC: বিমসটেকের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক শুরু আজ থেকে, যোগ দেবেন এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিমসটেক’ (BIMSTEC) বা বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সাতটি দেশ নিয়ে গঠিত। আজ ১১ জুলাই বিমসটেকের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক নয়াদিল্লিতে (Delhi) অনুষ্ঠিত হবে। ‘বিমসটেক’ এর সদস্য দেশগুলি হল- বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড। এই আঞ্চলিক জোট মূলত বঙ্গোপসাগরের সীমান্তবর্তী দেশগুলিকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আঞ্চলিক সহযোগিতার জন্য কাজ করে। বিমসটেকের (BIMSTEC) শীর্ষ সম্মেলন চলতি বছরে সেপ্টেম্বর মাসেই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যোগ দিতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। গত বছরের জুলাইতে থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে প্রথম বিমসটেক বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তারপর তা আবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে নয়া দিল্লিতে (Delhi)।

    বিমসটেকের (BIMSTEC) সেক্রেটারি জেনারেল রয়েছেন ভারতীয় কূটনীতিক ইন্দ্রমণি পান্ডে

    ১৯৯৭ সালে যাত্রা শুরু করা এই জোটে প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড সদস্য ছিল। ২০০৪ সালে এর সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ৭। বিমসটেকের সদর দফতর খোলা হয় ঢাকাতে ২০১৪ সালে। বিমসটেকের সদস্য দেশগুলির মধ্যে যে সমস্ত বিষয় নিয়ে সহযোগিতা চলে সেগুলি হল ব্যবসা-বাণিজ্য, যোগাযোগ, পরিবহন, শক্তি, পর্যটন, প্রযুক্তি, মৎস্য, কৃষি, জনস্বাস্থ্য, দারিদ্র-দূরীকরণ, পরিবেশ, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান তথা জলবায়ু। ২০১৪ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত বিমসটেকের প্রথম সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন শ্রীলঙ্কার সুমিত নাকানদালা। ২০২৩ সাল থেকে বিমসটেকের সেক্রেটারি জেনারেল রয়েছেন ভারতীয় কূটনীতিক ইন্দ্রমণি পান্ডে।

    বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিমসটেকের বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন

    বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিমসটেকের (BIMSTEC) বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে চলা এই বৈঠক দুদিন ধরে চলবে নয়া দিল্লিতে। জানা গিয়েছে, বৈঠকে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, আলাদা আলাদা দেশের সঙ্গে সহযোগিতা, বাণিজ্য, যোগাযোগ- এ সমস্ত কিছু নিয়ে আলোচনা চলবে। বিমসটেকের বৈঠকে যোগ দিতে ইতিমধ্যে দিল্লিতে হাজির হয়েছেন মায়ানমারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইউ থান। প্রসঙ্গত, ভারত সার্ক গোষ্ঠীর থেকেও বিমসটেককে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। কারণ ইতিমধ্যে দেখা গিয়েছে সার্ক গোষ্ঠীভুক্ত দেশ হওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান সন্ত্রাস দমনে কোনও রকমের ব্যবস্থা তো নেয় নি, উপরন্তু সন্ত্রাসকে মদত দেওয়ার অনেক রকমেরই কাজ করেছে। সে দিক থেকে পাকিস্তানকে কূটনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে বিমসটেকের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলিকে একসঙ্গে এগিয়ে নিয়ে চলা ভারতের অনেক বড় কূটনৈতিক জয় বলেই মনে করছে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Population Day: আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, জানেন এর ইতিহাস ও গুরুত্ব

    World Population Day: আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, জানেন এর ইতিহাস ও গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১১ জুলাই ওয়ার্ল্ড পপুলেশন ডে বা বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস (World Population Day)। সারা পৃথিবীতে প্রায় প্রতিনিয়তই দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে জনসংখ্যা। এর ফলে একদিকে যেমন স্থিতাবস্থা নষ্ট হচ্ছে তেমনই বাড়ছে উদ্বেগ। এর ভালো মন্দ দু’রকমের প্রভাবই পড়ছে। বাড়তে থাকা জনসংখ্যার প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যেই পালিত হয় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস।

    বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসের ইতিহাস (World Population Day)

    এই দিনটি পালন করার পরামর্শ দিয়েছিলেন ড. কিসী। ১০০০ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ৪০ কোটি এবং ১৮০৪ সালের মধ্যে এই সংখ্যা পৌঁছেছিল ১ বিলিয়নে। এরপর ১৯৬০ সালে এই সংখ্যাটি পৌঁছায় ৩ বিলিয়ন এবং ১৯৮৭ সালে এই সংখ্যাটি পৌঁছায় ৫ বিলিয়নে। বর্তমানে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮ বিলিয়নেরও বেশি। ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির তৎকালীন গভর্নিং কাউন্সিল এই দিনটি পালন করার কথা বিবেচনা করেন। ১৯৯০ সালের ১১ জুলাই প্রথম এই দিনটি পালন করা হয়। প্রথম বছরই বিশ্বের ৯০টির বেশি দেশ এই দিনটি পালন করে। তারপর থেকেই সারা বিশ্বে প্রতি বছর ১১ জুলাই পালন করা হয় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস (World Population Day)।

    কেন পালন করা হয় (World Population Day)

    এই মুহূর্তে সারা বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় ৮ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। এই অতিরিক্ত জনসংখ্যার নেতিবাচক প্রভাব পরছে পরিবেশের ওপর। বাড়তে থাকা জনসংখ্যার কারণে দ্রুত পরিবেশ পরিবর্তন হচ্ছে এবং যার ফলে প্রভাব পড়ছে মানুষের স্বাস্থ্য, শিক্ষার ওপর। এই বিষয়টি নিয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: মেড ইন ইন্ডিয়ার সাফল্য! প্রথম বার স্নাইপার রাইফেল রফতানির বরাত পেল ভারত

    ভারতে এর গুরুত্ব (World Population Day)

    বিশ্বে অন্যান্য দেশের তুলনায় জনসংখ্যার দিকে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে ভারত (India), জনসংখ্যা প্রায় ১৪১.৭২ কোটি। সব থেকে কম জনসংখ্যা রয়েছে ভ্যাটিকান সিটির, জনসংখ্যা প্রায় ৯০০ জন। তবে প্রতিবছর দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। এর ভালো মন্দ দুইই রয়েছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে চিনের সম্ভাব্য জনসংখ্যা হবে ১৩১ কোটিরও বেশি। ওই সময়ে অনেকটাই এগিয়ে যাবে ভারত সম্ভাব্য জনসংখ্যা ১৬৬ কোটিরও বেশি। যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে বিশেষজ্ঞদের মনে। এক্ষেত্রে দেশে পরিবার পরিকল্পনা বা জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রকল্প আবশ্যিক ভাবে কার্যকর করা উচিত বলে অভিমত অনেকের। খাদ্য, বাসস্থান এবং কর্মসংস্থান নিয়ে এমনিতেই রয়েছে নানা সমস্যা। দেশে কমছে চাষযোগ্য জমির পরিমাণও। জন বিস্ফোরণ হলে, সেক্ষেত্রে খাদ্য সংকটের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। আর্থিক অবস্থার উন্নতি হলেও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    মোহন ভাগবতের মত

    এ বিষয়ে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত জনসংখ্যার স্থিতাবস্থা বজায় রাখার পক্ষে কথা বলেন। তিনি জানান, জনসংখ্যার ভারসাম্য যেন নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। দেশের সকলের জন্য জনসংখ্যা নীতি প্রযোজ্য হওয়া উচিত, বলে মনে করেন তিনি। জনসংখ্যা (India) ভারসাম্য হারালে ভৌগলিক সীমারেখার ওপর প্রভাব পড়বে। ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার ভারসাম্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়া উচিত। এই বিষয়টি আর অগ্রাহ্য করা উচিত হবে না বলেও তাঁর মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Google Doodle: শতবর্ষ পূর্তিতে গুগলের শ্রদ্ধা ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদকে, চেনেন সিজার লেটেসকে?

    Google Doodle: শতবর্ষ পূর্তিতে গুগলের শ্রদ্ধা ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদকে, চেনেন সিজার লেটেসকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষ বিশেষ দিনে বিশেষ বিশেষ মানুষ কিংবা কোনও একটি নির্দিষ্ট তারিখের বিশেষত্ব বোঝাতে ছবি বদলে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে গুগল (Google Doodle)। আজ, ১১ জুলাই। গুগল উদযাপন করছে ব্রাজিলিয়ান পদার্থবিদ তথা শিক্ষক সিজার লেটসের (Cesar Lattes) শততম জন্মদিন। এই সিজারই আবিষ্কার করেছিলেন পিয়ন বা পি মিসন-এর।

    গুগল ডুডুলের শ্রদ্ধা (Google Doodle)

    পিয়ন হল একটি সাব অ্যাটমিক উপাদান, ইলেকট্রনের চেয়ে যার ভর ২৭০ গুণ বেশি। এই গবেষককেই এদিন শ্রদ্ধা জানাচ্ছে গুগল ডুডুল। ১৯২৪ সালের এই দিনেই জন্মেছিলেন এই বিশ্বশ্রুত গবেষক। তাঁর আবিষ্কৃত পিয়ন অনায়াস করেছিল অ্যাডভান্সড নিউক্লিয়ার শক্তিগুলোকে বুঝতে। সিজার লেটেস-এর আবিষ্কার সম্পর্কে বলতে গিয়ে গুগল ডুডুল বলেছে, “হ্যাপি বার্থডে সিজার লেটেস। লাতিন আমেরিকা এবং বিশ্বকে এক্সপেরিমেন্টাল ফিজিক্সের পথ দেখানোয় তোমায় ধন্যবাদ।” লেটেসের গল্পটি সেই সময়কার, যখন এক গবেষক পাহাড়ের চূড়ায় দুটি ফটোগ্রাফিক প্লেট নিয়ে এসেছিলেন। আরও বেশি করে মহাজাগতিক রশ্মি পেতে এটা করা হয়েছিল।

    পিয়ন কী?

    টেক জায়েন্টের মতে, ‘লেটেস যে প্লেট মডিফায়েড করেছিলেন, সেটা একটি উপাদানের ট্র্যাকগুলোকে দেখায়, যেটা আগে কখনও দেখা গিয়েছিল না। এটাই হল পিয়ন। পিয়নগুলিকে পি মিজনসও বলে। এগুলি অ্যাটমের থেকেও ক্ষুদ্রতর। যখন কোনও স্পেস ম্যাটার পৃথিবীর অ্যাটমসস্ফিয়ারে ভেঙে পড়ে, তখনই জন্ম হয় পিয়নের।” গুগল ডুডল (Google Doodle) বলে, “লেটেস ঠিকই সন্দেহ করেছিলেন যে ফটোগ্রাফিক প্লেটে যদি বোরন যোগ করা হয়, তখন বিভিন্ন উপাদানকে ভেঙে স্পষ্টতর ছবি দেখা যায়। এটা এত ভালো কাজ করেছিল যে, তিনি প্রতিটি প্রোটনকেও দেখতে পেয়েছিলেন।” লেটেস কেবল পি মিজনসের অস্তিত্বই আবিষ্কার করেননি, তিনি এ-ও দেখেছিলেন যে এমন কিছু মিজনস রয়েছে, যেগুলো অন্যদের থেকেও বেশি ভারী। তাঁর গবেষণার পুরস্কারও পেয়েছিলেন লেটেস।

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। এরই কিছুদিন পরে সাও পাওলো বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন তিনি। পরে যোগ দেন ক্যাম্পিনাস স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিজ্ঞানে গবেষণার জন্য সরকারকে বেশি করে ফান্ডিং করতে বলেন লেটেস (Cesar Lattes)। যার ফলশ্রুতিতে গড়ে ওঠে, সিবিপিএফ – ব্রাজিলিয়ান সেন্টার ফর রিসার্চ ইন ফিজিক্স। এখানকার সায়েন্টিস্ট ডিরেক্টরও ছিলেন লেটেস (Google Doodle)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Smartphone Addicted Countries: বিশ্বের স্মার্টফোন আসক্ত দেশগুলির শীর্ষে কে? ভারতের স্থান কত?

    Smartphone Addicted Countries: বিশ্বের স্মার্টফোন আসক্ত দেশগুলির শীর্ষে কে? ভারতের স্থান কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মজার ছলে অনেকেই বলেন, আগে ছিল জলের আরেক নাম জীবন, বর্তমানে তা হয়েছে ফোনের আর এক নাম জীবন। ফোন ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতে পারেন না বর্তমান প্রজন্ম। তবে শুধুমাত্র ইয়ং জেনারেশন নয় বার্ধক্যের একাকিত্বও অনেকটাই মেটায় ফোন। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব এসবই এখন সময় কাটানোর সঙ্গী বলা যেতে পারে। বিশ্বজুড়ে এমন স্মার্টফোনের আসক্তি আজকে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এনিয়ে গবেষণা সামনে এসেছে ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের। এই গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে শুধু ভারতই নয় আরও একাধিক দেশ রয়েছে যেগুলি স্মার্টফোনে আসক্ত (Smartphone Addicted Countries)।

    তালিকা অনুযায়ী সবথেকে স্মার্টফোন আসক্ত (Smartphone Addicted Countries) এই ২৪ দেশ

        চিন
        সৌদি আরব
        মালয়েশিয়া
        ব্রাজিল
        দক্ষিণ কোরিয়া
        ইরান
        কানাডা
        তুর্কি
        ইজিপ্ট
        নেপাল
        ইতালি
        অস্ট্রেলিয়া
        ইজরায়েল
        সার্বিয়া
        জাপান
        ব্রিটেন
        ভারত
        মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
        রোমানিয়া
        নাইজেরিয়া
        বেলজিয়াম
        সুইজারল্যান্ড
        ফ্রান্স
        জার্মানি 

    সমীক্ষার বিশ্লেষণ

    ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষা অনুযায়ী চিন রয়েছে সবার ওপরে। এই দেশে মোবাইল ডিভাইস ও তার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সব থেকে বেশি। বিশ্বব্যাপী সবথেকে বেশি জনসংখ্যা হল চিনে এবং সেখানকার ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজারও ব্যাপক বিস্তৃত। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা সৌদি আরব বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলির মধ্যে একটি। এখানেও স্মার্টফোন ব্যবহারের সংখ্যা বাকি দেশের থেকে অনেক বেশি। সবথেকে আশ্চর্যের তথ্য হল, প্রথম তিনে থাকা তিনটি দেশই এশিয়ার। অর্থাৎ চিন, সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া। এর থেকেই বোঝা যায় ইউরোপ এবং আমেরিকার থেকে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয় এশিয়াতে।

    ভারতের (India) অবস্থান ১৭ নম্বরে

    উক্ত গবেষণা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, স্মার্টফোনের আসক্তির (Smartphone Addicted Countries) দিক থেকে ভারতের (India) অবস্থান ১৭ নম্বরে। ভারতের আগে রয়েছে ব্রিটেন এবং পরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সবথেকে বেশি জনবহুল দেশ হিসেবে চিনের পরেই ভারতের স্থান। তারপরেও ভারত অনেকটাই পিছনে রয়েছে স্মার্টফোনের আসক্তির (Smartphone Addicted Countries) দিক থেকে। আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, আমেরিকায় ৯৭ শতাংশ নাগরিক আছেন যাঁদের কাছে মোবাইল রয়েছে। অন্য একটি গবেষণা অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ৪৮ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী চিন্তায় পড়ে যান যখন তাঁদের ফোনের ব্যাটারি ২০ শতাংশ বা তার নিচে নেমে যায়। এর নাম দেওয়া হয়েছে মনোফোবিয়া। ইন্টারনেট বা মোবাইল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার যে ভয় তাকেই বলা হয় মনোফোবিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। এদিন ভিয়েনায় (India Austria Relation) প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত বিশ্ব সেরা হওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বলতম হতে চাইছে। সব চেয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করছে। পৌঁছতে চাইছে উচ্চতম মাইলস্টোনে।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi In Austria)

    তামাম বিশ্বকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েও তিনি বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। ভিয়েনায় প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেও তিনি ফের শোনালেন ‘বুদ্ধ’-বাণী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হাজার হাজার বছর ধরে আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে শেয়ার করে চলেছি। আমরা বিশ্বকে যুদ্ধ দিইনি, দিয়েছি বুদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারত সবসময় বিশ্বকে শান্তি এবং সমৃদ্ধি দিয়েছে। তাই একবিংশ শতাব্দীতে ভারত তার ভূমিকাকে মজবুত করতে চলেছে।”

    প্রতীক্ষার অবসান

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে উড়ে যান অস্ট্রিয়ায়। ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফরের পর তিনিই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী, যিনি পা রেখেছেন ভিয়েনায়। তাঁর অস্ট্রিয়া সফরকে অর্থপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “৪১ বছর পর ভারতের এক প্রধানমন্ত্রী এই দেশ সফরে এলেন। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে। সেটি হল, এ বছর ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি।”

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) বলেন, “ভারত ও অস্ট্রিয়া ভৌগোলিকভাবে দুই প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য রয়েছে। গণতন্ত্রই দুই দেশকে এক সূত্রে বেঁধেছে। আমাদের মধ্যে বিনিময় হয়েছে মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, সাম্য, বহুত্ববাদ। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাও রয়েছে দুই দেশে। আমাদের সমাজ বহুসংস্কৃতির। দুই দেশই জয়গান গায় বৈচিত্রের। এই সব মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয় নির্বাচনে।” প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্বকে (India Austria Relation) আরও একবার ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ বার্তা দিচ্ছেন, তখন সভাস্থল বারংবার মুখরিত হচ্ছে ‘মোদি’, ‘মোদি’ ধ্বনিতে (PM Modi In Austria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 11 july 2024: কর্কট রাশির জাতকদের বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ হবে আজ

    Daily Horoscope 11 july 2024: কর্কট রাশির জাতকদের বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ হবে আজ

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে অতিরিক্ত রাগের কারণে কারও সঙ্গে হাতাহাতি ও রক্তপাতের সম্ভাবনা।

    ২) ব্যবসায় বিপুল লাভের মুখ দেখবেন আজ।

    বৃষ

    ১) কাজের ব্যাপারে সুখবর প্রাপ্তিতে বাধা পড়তে পারে।

    ২) শত্রুর চক্রান্তে একটু বিভ্রান্ত হবেন। 

    মিথুন

    ১) বাড়িতে কোনও দামি জিনিস নষ্ট হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে সম্মানহানির যোগ। 

    কর্কট

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে।

    ২) প্রবাসী কারও আসার খবরে আনন্দ লাভ। 

    সিংহ

    ১) মেরুদণ্ডের রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে হঠাৎ করে প্রচুর অতিথির আগমনে আনন্দ লাভ। 

    কন্যা

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনা থেকে মানসিক পরিবর্তন হতে পারে।

    ২) অযথা ব্যয়বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তা।

    তুলা

    ১) নতুন সম্পর্ক গড়ার আগে ভাল করে চিন্তা করুন।

    ২) সারা দিন নানা দিক থেকে আয়ের সুযোগ আসতে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, আঘাত লাগতে পারে।

    ২) আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে। 

    ধনু

    ১) অপরের কথায় অশান্তি বাধতে পারে।

    ২) পুরনো কোনও আশা পূরণের চেষ্টা। 

    মকর

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের কথায় চললে আপনার খুব ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন। 

    মীন

    ১) চাকরিজীবীদের জন্য খুব খরচের সময়।

    ২) কাউকে বেশি আপন ভাবলে কষ্ট পেতে হবে। 

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Piyush Goyal: “তামাক শিল্পে এফডিআই উদারীকরণ করবে না সরকার”, সাফ জানালেন গোয়েল

    Piyush Goyal: “তামাক শিল্পে এফডিআই উদারীকরণ করবে না সরকার”, সাফ জানালেন গোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তামাক শিল্পে এফডিআই (FDI) উদারীকরণ করবে না কেন্দ্রীয় সরকার।” মঙ্গলবার একথা জানালেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)। নয়াদিল্লিতে শিল্পক্ষেত্রের অনুষ্ঠানের ফাঁকে একথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তামাক শিল্পে সরকার এফডিআইয়ের বিভিন্ন বিধিগুলি আরও কঠোর করার কথা ভাবছে বলেও জানান তিনি।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? (Piyush Goyal)

    মন্ত্রী জানান, তামাক প্রোডাক্টের ফ্র্যাঞ্চাইজি, ট্রেডমার্ক এবং তামাকের কোনও ব্র্যান্ডিং এবং এই জাতীয় কোনও সাবস্টিটিউটের ক্ষেত্রে সরকার এফডিআই রেস্ট্রিকশনের কথা ভাবছে। প্রসঙ্গত, সরকারি নিয়মে ভারতে বর্তমানে তামাক জাতীয় প্রোডাক্ট উৎপাদনে এফডিআই অনুমোদন করা হয়নি। তামাক শিল্পে এফডিআই নীতি কঠোর করার প্রস্তাব বিবেচনাধীন বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি জানান, বিষয়টি মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রস্তাব প্রস্তুত করা হয়েছে। তামাক শিল্পকে পাপ বলেই বিবেচনা করা হয়।

    শিল্পমন্ত্রকের পার্লামেন্টারি কমিটির প্রস্তাব

    এই শিল্পের ক্ষেত্রেই থাকে হরেক কিসিমের চাপ। যখন তখনই বাড়িয়ে দেওয়া হয় মোটা অঙ্কের কর। ভারতে তামাক শিল্পেই (Piyush Goyal) জিএসটি দিতে হয় সব চেয়ে বেশি, ২৮ শতাংশ। ৬১ শতাংশ তামাক প্রোডাক্টের ওপর ট্যাক্স দিতে হয় দু’শো শতাংশ। ২০২০ সালে বাণিজ্য এবং শিল্পমন্ত্রকের পার্লামেন্টারি কমিটি এই শিল্পে এফডিআইয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। তাদের যুক্তি ছিল, এতে করে তামাকজাত দ্রব্য বেশি করে রফতানি হবে। প্যানেল অবশ্য এ-ও বলেছিল, এই প্রস্তাব প্রযোজ্য হবে কেবলমাত্র তামাক ফার্মগুলির ক্ষেত্রে।

    আর পড়ুন: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    সিগারেট রফতানিতে ভারত বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ইউএন কমট্রেডের হিসেব বলছে, ভারত ২০২২ সালে সিগারেট রফতানি করেছিল ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। আমদানি করেছিল ২৬ মিলিয়নের কাছাকাছি তামাকজাত দ্রব্য। আইবিইএফের হিসেবে, ভারতে তামাক ফার্মিং ক্ষেত্রে কাজ করেন ৩৬ মিলিয়ন মানুষ। এর মধ্যে রয়েছেন প্রসেসিং, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং এক্সপোর্টের কাজে জড়িত মানুষজনও। প্রতিবার কেন্দ্রীয় বাজেটে মোটা অঙ্কের কর আরোপ করা হয় তামাক শিল্পে।

    উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভারতে অননুমোদিত উৎপাদন ও চিবানো তামাকের ব্যবহার কমাতে সরকারকে সাহায্য করার অনুরোধ করেছিলেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা এ-ও (FDI) জানিয়েছিলেন, এতে বিপুল ক্ষতি হচ্ছে সরকারি কোষাগারের। দেশে বেআইনিভাবে উৎপাদিত সিগারেটের বিক্রি বেড়েছে বলেও জানিয়েছিলেন (Piyush Goyal) তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “তৃণমূলের দালালি করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী”, বিস্ফোরক রানাঘাট দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    Ranaghat: “তৃণমূলের দালালি করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী”, বিস্ফোরক রানাঘাট দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রানাঘাট (Ranaghat) দক্ষিণ বিধানসভা উপ-নির্বাচন ছিল। মঙ্গলবার রাত থেকেই তৃণমূলের তাণ্ডবে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। বুধবার ভোটের দিনও তৃণমূলের বাইক বাহিনী সন্ত্রাস চালায়। বিজেপির বুথ অফিস ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এদিন ভোট পর্ব চলাকালীন একাধিক বুথে গিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন রানাঘাট দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী মনোজ বিশ্বাস। বাহিনীকে তুলোধনা করেন তিনি।

    তৃণমূলের দালালি করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী (Ranaghat)

    এদিন সকাল থেকেই বিক্ষিপ্ত ভাবে বিভিন্ন বুথ থেকে অশান্তির খবর এসেছে। একটি বুথে (Ranaghat) ঢুকতে গিয়ে বাধা পান বিজেপি প্রার্থী। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর যে জওয়ান ওই কেন্দ্রে (By-Election) নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন, তিনি বিজেপি প্রার্থীর কাছে পরিচয়পত্র দেখতে চেয়েছিলেন। তাকে কেন্দ্র করেই বচসা শুরু হয়। তিনি বলেন, বুথ থেকে বেরিয়ে বিজেপি বলেন, “প্রার্থী হিসেবে আমি সকাল থেকে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছি। আমাকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। প্রতিবাদ জানালে উনি উচ্চতর আধিকারিককে ফোন করি। তার পর আর বাধা দেননি। আসলে প্রশাসন, তৃণমূল, অপরাধীরা সকলে মিলে একজোট হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথাও সক্রিয় নয়, আবার কোথাও অতি সক্রিয়। এই রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর স্বাধীনতা নেই। তারা বাংলার পুলিশ দ্বারা পরিচালিত এবং প্রভাবিত। সব কিছু দেখে মনে হচ্ছে, তৃণমূলের দালালি করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।”

    আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থীর মন্তব্যকে কটাক্ষ করে তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী বলেন, “বেশিরভাগ জায়গাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। কোথাও কোথাও ভোটারদের প্রভাবিতও করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। যেখানে তারা নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করেছে, সেখানেই বিজেপির আপত্তি। কেন্দ্রীয় বাহিনী যদি নিরপেক্ষ কাজ করে, তবে কি সেটা দালালি?” প্রসঙ্গত, বুধবার রাজ্যের চার কেন্দ্রে উপনির্বাচন (By-Election) ছিল। রানাঘাট ছাড়াও ভোট হয়েছে কলকাতার মানিকতলা, উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ এবং উত্তর ২৪ পরগনা বাগদায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Om Birla: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    Om Birla: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে (BRICS Forum) ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা (Om Birla)। ১১-১২ জুলাই রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত হবে ১০তম ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরাম। এই ফোরামেই যোগ দেবে ভারতীয় সংসদীয় দল, যার নেতৃত্ব দেবেন লোকসভার স্পিকার।

    প্রতিনিধি দলে কারা থাকবেন? (Om Birla)

    ভারতীয় সংসদীয় এই প্রতিনিধি দলে থাকবেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ, রাজ্যসভার সেক্রেটারি জেনারেল পিসি মোদি, রাজ্যসভার সাংসদ শম্ভুশরণ প্যাটেল, লোকসভার মহাসচিব উৎপল কুমার সিং, লোকসভা সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব অঞ্জনি কুমার-সহ আরও কয়েকজন। ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ফি বছর একটি করে বিষয়ের ওপর আলোচনা করা হয়। এবারের থিম হল, ‘রোল অফ পার্লামেন্টস ইন স্ট্রেনদেনিং মাল্টিল্যাটারালিজম ফর জাস্ট গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি’। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইরান, মিশর, ইথিওপিয়া এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

    কী বললেন লোকসভার স্পিকার?

    এক্স হ্যান্ডেলে লোকসভার স্পিকার লিখেছেন, “সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত দশম ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে আইপিডির নেতৃত্ব দিচ্ছি। ব্রিকস এবং আমন্ত্রিত দেশগুলির সঙ্গে ইন্টার পার্লামেন্টারি সহযোগিতা মজবুত করতে মুখিয়ে রয়েছি। এই সফরে ভাইব্র্যান্ট ইন্ডিয়ান প্রবাসীদের সঙ্গে কখন সাক্ষাৎ করতে পারব, সেদিকেও তাকিয়ে রয়েছি।” এই ফোরামে (Om Birla) গিয়ে লোকসভার স্পিকার বিভিন্ন দেশের স্পিকারদের সঙ্গে যোগ দেবে পার্শ্ববৈঠকে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভারতের অবস্থানও স্পষ্ট করবেন তিনি। মস্কোয় ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন তিনি।

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    এই ফোরামে মূলত দু’টি বিষয়ে তাঁর বক্তব্য পেশ করবেন লোকসভার স্পিকার। একটি হল, ‘ব্রিকস পার্লামেন্টারি ডাইমেনশন – পসিবিলিটিজ অফ স্ট্রেনদেনিং ইন্টার পার্লামেন্টারি কো-অপারেশন’ এবং ‘রোল অফ পার্লামেন্টস ইন ওভারকামিং থ্রেটস রিলেটেড টু ফ্র্যাগমেন্টেশন অফ দ্য মিউচুয়াল ট্রেডিং সিস্টেম অ্যান্ড দ্য কনসিকোয়েন্সেস অফ গ্লোবাল ক্রাইসিস’। ব্রিকস সম্মেলনের শেষে পাশ হবে জয়েন্ট স্টেটমেন্ট।

    প্রসঙ্গত, এবারের ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Forum) আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, বেলারুশ, কিরগিজ রিপাবলিক, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং তুর্কিমেনিস্তানের প্রতিনিধিরাও (Om Birla)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “উপ-নির্বাচনেও ভোট লুট করেছে তৃণমূল”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “উপ-নির্বাচনেও ভোট লুট করেছে তৃণমূল”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের উপ-নির্বাচন নিয়ে মুখ খুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ভোট নিয়ে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন তিনি। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের পশ্চিমবঙ্গকে নিয়ে আলাদা করে ভাবা উচিত বলে জানান তিনি। বুধবার বালুরঘাট থেকে দিল্লি যাওয়ার পথে বাগডোগরা বিমানবন্দরে উপ-নির্বাচনসহ একাধিক ইস্যুতে তৃণমূলকে এক হাত নিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার।

    উপ-নির্বাচনেও ভোট লুট করেছে তৃণমূল (Sukanta Majumdar)

    এদিন রাজ্যের উপ-নির্বাচনের গতিবিধি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দলদাস পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে তৃণমূল (Trinamool Congress) রাস্তায় গুন্ডা দাঁড় করিয়ে ভোট লুট করছে। বিরোধীদের মারধর, ভাঙচুর চলছে।  এটা ভোট নয়। ভোটের নামে প্রহসন। যদি  মানুষকে অবাধে ভোট দিতে দেওয়া হয় তাহলে এই উপ-নির্বাচনেও তৃণমূলের ভরাডুবি হবে। ৭০ শতাংশের ওপর ভোট পড়লেই বিজেপির সাফল্য নিশ্চিত। কিন্তু, যেভাবে ভোট লুট ও  মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ চলছে তাতে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন বিশেষভাবে ভাবা দরকার। পশ্চিমবঙ্গকে নিয়ে আলাদা করে ভাবতে হবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনকে। দেশের অন্যান্য জায়গার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গকে মেলালে চলবে না।

    আরও পড়ুন: উপ-নির্বাচনেও চলল গুলি, বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে সরব সুকান্ত

    সব্জি সহ নিত্য প্রয়োজরীয়  জিনিসের দাম চড়চড়িয়ে বাড়ছে। সব জিনিসের  আকাশছোঁয়া দাম। বাজারে আগুন।  মধ্যবিত্তের নাভিশ্বাস উঠেছে।  এই মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে রাজ্য সরকারের টাস্কফোর্স গঠন নিয়ে এদিন কটাক্ষ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, যা কিছু হচ্ছে প্রকাশ্যে, সকলের সামনে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি জানতেন না। টাস্কফোর্স গঠন কেন করা হবে। তাহলে মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকার সারাবছর কী করেন?

     বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অচলাবস্থা নিয়ে মুখ খুললেন সুকান্ত

    উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অচলাবস্থা নিয়ে এদিন রাজ্যের তৃণমূল সরকারের সমালোচনা করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দুর্নীতিতে বেহাল হয়ে পড়েছে। রাজ্যপাল ও রাজ্য শিক্ষামন্ত্রী, এই দুইয়ের লড়াইয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল সরকার সবসময়ই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে একটা জটিলতা তৈরি করার চেষ্টা করে চলেছে। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের এই যুদ্ধের মনোভাবের কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আজ শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হতে বসেছে। রাজ্যপাল সাংবিধানিক বলে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য। তাই তাকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিবে। তাতে রাজ্য সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়। কিন্তু, সেটাই করছে রাজ্যের তৃণমূল (Trinamool Congress) সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share