Tag: bangla news

bangla news

  • Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    Jharkhand Assembly Polls: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরাই প্রধান ইস্যু আসন্ন ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরই হওয়ার কথা ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন (Jharkhand Assembly Polls)। এই নির্বাচনে অন্যতম ইস্যু হতে পারে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshi Infiltration)। এ রাজ্যের জনজাতি অধ্যুষিত এলাকা, বিশেষ করে সাঁওতাল পরগনা বিভাগে ঢুকে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড়ে মিশে যাচ্ছে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশ থেকে তারা ঢুকছে পড়ছে ভারতে। তারপর শাসক দলের নেতাদের একাংশের বদান্যতায় তারা তৈরি করে ফেলছে জাল নথিপত্র। সেইসব কাগজ নিয়েই অনুপ্রবেশকারীরা মিশে যাচ্ছে সাঁওতাল পরগনার জনারণ্যে।

    অনুপ্রবেশের বিপদ (Jharkhand Assembly Polls)

    সাঁওতাল পরগনা এলাকাটি পশ্চিমবঙ্গ লাগোয়া। তাই অবৈধভাবে ভারতে ঢুকে পড়া বাংলাদেশিরা অনায়াসেই চলে আসছে ঝাড়খণ্ডে। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এ রাজ্যে কাজও পেয়ে যাচ্ছে তারা। তাই পেটে টান পড়ছে জনজাতিদের। এমতাবস্থায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের বিষয়টিকেই হাতিয়ার করতে চাইছে ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক দলগুলি। এ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। নেতৃত্বে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। সম্প্রতি ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের তরফে রাজ্য সরকারকে সাঁওতাল পরগনার ভিড়ে মিশে যাওয়া বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের এই নির্দেশ নিয়েই দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী দলের মধ্যে।

    মাথাব্যথা যখন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা

    কেন্দ্রীয় সরকারের হিসেব বলছে, এ দেশের (Jharkhand Assembly Polls) ভিড়ে মিশে রয়েছে কয়েক কোটি বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তারা। ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায়ও রয়েছে এদেরই একটা বড় অংশ। গোড্ডা, দুমকা, দেওঘর এবং জামতাড়া এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছে তারা (Bangladeshi Infiltration)। যার জেরে বদলে গিয়েছে এই সব এলাকার ডেমোগ্রাফি। পাকুড় এবং সাহেবগঞ্জে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ রয়েছেন যথাক্রমে ২৬ ও ৪২ শতাংশ। মুসলমানদের হার যথাক্রমে ৩৫ ও ৩৪ শতাংশ।

    দ্রুত বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি

    নিরন্তর অনুপ্রেবেশ চলতে থাকায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে শতাংশের এই হিসেবও। কেবল তাই নয়, এদেশে ডেরা বেঁধে অনুপ্রবেশকারীরা বিয়ে করে নিচ্ছে উপজাতি সম্প্রদায়ের  মেয়েদের। তাঁদের নামে থাকা জমি অনুপ্রবেশকারীরা লিখিয়ে নিচ্ছে নিজেদের নামে। অবিরাম চলছে ধর্মান্তকরণের কাজও। স্বাভাবিকভাবেই এই সব অঞ্চলে অচিরেই রক্তাল্পতায় ভুগতে পারে হিন্দুধর্ম। এই অনুপ্রবেশকারী জামাইদের বাড়বাড়ন্তে সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গার নামই বদলে হয়েছে ‘জামাইটোলা’।

    মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগ

    রাজ্যে মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডিও। গত সপ্তাহেই (Jharkhand Assembly Polls) তিনি বলেছিলেন, “উপজাতীয় জনসংখ্যার ক্রমাগত হ্রাস ও সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে মুসলমান জনসংখ্যার অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি সতর্কতার একটি সঙ্কেত।” এক্স হ্যান্ডেলে এ বিষয়ে বার্তাও দিয়েছেন তিনি। সাঁওতাল পরগনার পাকুড়ে যে ক্রমেই ক্ষইছে জনজাতির জনসংখ্যা, তা জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ২০০১ থেকে ২০১১ এই দশ বছরে এই এলাকায় জনজাতি সম্প্রদায়ের হার কমেছে ৪ শতাংশ। এলাকায় মুসলমানদের বাড়বাড়ন্তের জন্য ঝাড়খণ্ডের জোট সরকারের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা। মারান্ডির মতে, যে সময় পাকুড়ে জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের উপস্থিতি কমেছে ৪ শতাংশ, সেই পর্বে এই এলাকায় মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। পাকুড়, সাহেবগঞ্জ-সহ ঝাড়খণ্ড-বাংলা সীমানা-সংলগ্ন এলাকায় ডেমোগ্রাফি দ্রুত বদলে যাচ্ছে বলেও জানান মারান্ডি।

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন

    গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে দুমকায় এক লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জেএমএমের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশকারীদের লালনপালন করার (Jharkhand Assembly Polls) অভিযোগ এনেছিলেন। তাঁর অভিযোগ, এই অনুপ্রবেশকারীরা উপজাতির মহিলাদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন হওয়ার কথা নভেম্বর-ডিসেম্বরে। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। এর মধ্যে এসটিদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ২৮টি আসন। এর মধ্যে আবার ১৮টি আসন রয়েছে সাঁওতাল পরগনায়। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এর মধ্যে চারটি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি।

    আর পড়ুন: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    রোটি, বেটি এবং মাটি বাঁচাতে লড়াই

    কিছুদিন আগেই সমাজ কর্মী ড্যানিয়েল ড্যানিশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে দায়ের করেছিলেন জনস্বার্থ মামলা। তাতে তিনি উল্লেখ করেছিলেন, গত কয়েক বছর ধরে সাঁওতাল পরগনায় জনসংখ্যার ব্যাপক পরিবর্তন হচ্ছে। কীভাবে বাড়ছে অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা, কীভাবেই বা জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগতে শুরু করেছেন, তাও আদালতে জানিয়েছিলেন ড্যানিয়েলের আইনজীবী রাজীব কুমার।

    আদালতকে তিনি জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের (Jharkhand Assembly Polls) একটি নিষিদ্ধ সংগঠন সাঁওতাল পরগনার অনেক জায়গায় আদিবাসী মেয়েদের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করছে। তার জেরেই বদলে যাচ্ছে এলাকার ডেমোগ্রাফি। রাজ্যের বিজেপি নেতা অমর কুমার বাউড়ি বলেন, “সাঁওতাল পরগনা এলাকায় দ্রুত (Bangladeshi Infiltration) বদলে যাচ্ছে ডেমোগ্রাফি। জামাইপাড়া তৈরি করে জনজাতিদের জমি দখল করে নিচ্ছে বাংলাদেশিরা।” তিনি বলেন, “হিন্দুরাই যদি সংখ্যালঘু হয়ে পড়ে তাহলে না বাঁচবে সংবিধান, না টিকবে গণতন্ত্র।” পদ্ম-নেতা বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনে (Jharkhand Assembly Polls) আমরা লড়ব রোটি, বেটি এবং মাটি (খাবার, কন্যা সন্তান এবং জমি) বাঁচাতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train Corridor: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যে জোর! বুলেট ট্রেনের করিডরে বসছে অত্যাধুনিক শব্দ রোধক

    Bullet Train Corridor: যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যে জোর! বুলেট ট্রেনের করিডরে বসছে অত্যাধুনিক শব্দ রোধক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেনের (Bullet Train Corridor) রুটে শব্দ দূষণ রোধ করতে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন (NHSRCL) অত্যাধুনিক যন্ত্র স্থাপন করছে। এগুলি শব্দ দূষণে বাধা দেবে। এই শব্দ রোধক যন্ত্রগুলি ২ মিটার লম্বা এবং ১ মিটার চওড়া বলে জানা গিয়েছে। জাপানের সংস্থা শিনকানসেন প্রযুক্তির দ্বারা এগুলি তৈরি করা হয়েছে। ট্রেন যাত্রার মধ্যে শব্দ দূষণ যাত্রীদের অস্বস্তির কারণ হয়। একনাগাড়ে কানে বেজে চলে ট্রেনের হর্ণ থেকে চাকা ও ট্র্যাকের ঘর্ষণের আওয়াজ। সেসব থেকেই মুক্তি দিতে এমন ব্যবস্থা নিচ্ছে ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন। এর পাশাপাশি ঘন বসতিপূর্ণ এলাকা দিয়ে বুলেট ট্রেনে যাওয়ার সময় সেখানেও কাজ করবে এই অত্যাধুনিক যন্ত্র (Bullet Train Corridor)। প্রসঙ্গত, মুম্বই-আহমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল ট্র্যাকের দৈর্ঘ্য ৫০৮ কিমি। এরমধ্যে ৪৬৫ কিমিতে থাকবে এই শব্দ রোধক ব্যবস্থা।

    ২০১৭ সালেই বুলেট ট্রেন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে

    ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দুজনে মিলেই আহমেদাবাদের সবরমতিতে বুলেট ট্রেন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছিলেন। গত সাত বছরে অনেকখানি এগিয়ে গিয়েছে প্রকল্পটি। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন ছুটবে প্রতি ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার স্পিডে (NHSRCL)। ২ ঘণ্টার মধ্যে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ পৌঁছে যেতে পারবেন যাত্রীরা। বুলেট ট্রেন প্রকল্পটি মহারাষ্ট্রে রয়েছে ১৫৫.৭৬ কিমি, দাদরা ও নগর হাভেলিতে ৪.৩ কিমি, গুজরাটে রয়েছে ৩৪৮.০৪ কিমি। মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ যাত্রার পথে মোট ১২টি স্টেশন পড়বে। এর মধ্যে গুজরাটে রয়েছে ৮টি স্টেশন (সবরমতি, আহমেদাবাদ, আনন্দ, ভাদোদরা, ভরুচ, সুরাট, বিলিমোরা এবং ভাপি) ও মহারাষ্ট্রের হয়েছে ৪টি স্টেশন  (বোইসার, ভিরার, থানে এবং মুম্বই)।

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের (Bullet Train Corridor) প্রথম ভূগর্ভস্থ স্টেশন তৈরি হচ্ছে মুম্বইয়ের বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet Train Corridor) জন্য ইতিমধ্যেই তৈরি করা হয়েছে আলাদা করিডর। এই করিডরে আছে নদীর ওপর দিয়ে ২৪টি সেতু, ২৮টি স্টিলের সেতু এবং ৭টি টানেল। মাস কয়েক আগে নির্মাণ কাজের ঝলক দিয়ে ভিডিও পোস্ট করা রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রথম ভূগর্ভস্থ স্টেশন তৈরি হচ্ছে মুম্বইয়ের বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে। ৪.৮৫ হেক্টর এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে এই স্টেশনটি। জানা গিয়েছে, মাটির নীচে তিনতলা হবে এই স্টেশন। এর প্ল্যাটফর্ম মাটি থেকে ২৪ মিটার গভীরে হবে এবং স্টেশনের গোটা কাঠামো মাটি থেকে ৩২ মিটার পর্যন্ত গভীর থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 India vs Zimbabwe: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে শেষ তিন টি২০-র দল ঘোষণা ভারতের, কারা এলেন, কারা গেলেন?

    T20 India vs Zimbabwe: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে শেষ তিন টি২০-র দল ঘোষণা ভারতের, কারা এলেন, কারা গেলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পাঁচ ম্যাচের টি২০ সিরিজ খেলছে ভারত ও জিম্বাবোয়ে (T20 India vs Zimbabwe)। ইতিমধ্যেই সিরিজের দুটি ম্যাচ হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যে প্রথমটিতে জিম্বাবোয়ে জিতলেও পরেরটিতে জিতেছে ভারত। ফলে, সিরিজের ফল আপাতত ১-১। আগামী বুধবার সিরিজের তৃতীয় টি২০ ম্যাচ। আর তার আগেই শক্তি বাড়াচ্ছে টিম ইন্ডিয়া। কারণ প্রথমে সিরিজের জন্য একটা দল ঘোষণা করা হলেও পরে টিম ইন্ডিয়া বার্বাডোজে আটকে পড়ায় জিম্বাবোয়ে সিরিজের জন্য ঘোষিত দলে বদল আনা হয়। জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপ খেলা তিন প্লেয়ার এবার তৃতীয় ম্যাচ থেকে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে আগামী তিনটি টি২০ ম্যাচে ভারতীয় দলে বড়সড় পরিবর্তন হতে চলেছে।

    নতুন স্কোয়্যাডে কারা থাকছে? (Team India squad) 

    প্রথম দুটো ম্যাচে ভারতীয় স্কোয়্যাডে যারা ছিলেন তাদের মধ্যে থেকে তিনজন প্লেয়ারকে বাদ দেওয়া হবে বাকি তিন ম্যাচের জন্য। বদলে নতুন তিনজন সুযোগ পাবেন। আর এই তিনজন হলেন বিশ্বকাপ জয়ী যশস্বী জয়সওয়াল, শিবম দুবে ও সঞ্জু স্যামসন। উল্লেখ্য, ভারতীয় দলের অংশ এই ত্রয়ী, গত মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ শিরোপা জিতেছিল।

     আর অন্যদিকে, বি সাই সুধারসন, কেকেআর পেসার হর্ষিত রানা এবং পাঞ্জাব কিংসের উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মার সাথে দেশে ফিরবেন। এই ত্রয়ীকে শুধুমাত্র প্রথম দুই ম্যাচের জন্য ভারতীয় দলে রাখা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা! দক্ষিণবঙ্গে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানাল আবহাওয়া দফতর

    তৃতীয় টি-টোয়েন্টির জন্য ভারতের সম্ভাব্য একাদশ (T20 India vs Zimbabwe)

    জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে তৃতীয় টি-টোয়েন্টির জন্য ভারতের সম্ভাব্য একাদশের তালিকায় রয়েছেন যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমান গিল (সি), অভিষেক শর্মা, রুতুরাজ গায়কওয়াড়, সঞ্জু স্যামসন (ডব্লিউ কে), শিবম দুবে, রিয়ান পরাগ, ওয়াশিংটন সুন্দর, রবি বিষ্ণোই, আভেশ খান, মুকেশ কুমার। 

    শেষ তিনটি টি-টোয়েন্টির জন্য ভারতের স্কোয়াড (Team India squad) 

    আর শেষ তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের (T20 India vs Zimbabwe) জন্য ভারতের স্কোয়াডে থাকবেন যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমান গিল (সি), অভিষেক শর্মা, রুতুরাজ গায়কওয়াড়, সঞ্জু স্যামসন (ডব্লিউ কে), শিবম দুবে, রিংকু সিং, ওয়াশিংটন সুন্দর, রবি বিষ্ণোই, আভেশ খান, মুকেশ কুমার, খলিল আহমেদ, ধ্রুব জুরেল, তুষার দেশপান্ডে ও রিয়ান পরাগ। 
      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC Conflict: দলের পুর-চেয়ারম্যানকে ফের অপসারণের দাবি! আন্দোলনে তৃণমূলেরই কাউন্সিলররা

    TMC Conflict: দলের পুর-চেয়ারম্যানকে ফের অপসারণের দাবি! আন্দোলনে তৃণমূলেরই কাউন্সিলররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাঁইহাট পুরসভার চেয়ারম্যানের অপসারণকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের কোন্দল (TMC Conflict) ফের প্রকাশ্যে। পুর চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে আগেই পদত্যাগের দাবি জানিয়ে এসেছিলেন সিংহভাগ তৃণমূল কাউন্সিলর। এবার রীতিমতো পথসভা করে পুর-চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তাঁরা। তাঁর পদত্যাগের দাবি জানালেন দলের কাউন্সিলররা। এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়েছেন দলের নেতৃত্ব।

    ২১ জুলাইয়ের সমর্থনে মিছিলে নেই পুর-চেয়ারম্যান (TMC Conflict)

    দাঁইহাট পুরসভার মোট ১৪ টি ওয়ার্ড রয়েছে। সবকটিই শাসকদলের দখলে। বিগত একবছর ধরেই পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে কাউন্সিলরদের একাংশ ক্ষোভপ্রকাশ করে আসছিলেন। সম্প্রতি ভাইস চেয়ারম্যান অজিত বন্দোপাধ্যায় সহ ১১ জন কাউন্সিলর প্রদীপ রায়ের পদত্যাগের (TMC Conflict) দাবিতে অভিযোগ জানিয়ে আসেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমসহ দলের রাজ্য নেতৃত্বের কাছে। বিগত প্রায় একবছর ধরেই পুরসভার বোর্ড মিটিংগুলিতেও অংশ নেওয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন কাউন্সিলরদের একাংশ। সোমবার বিকেলে  একুশে জুলাইয়ের সভার সমর্থনে দাঁইহাটে মিছিল করা হয়। মূলত, ভাইস-চেয়ারম্যান সহ ১১ জন কাউন্সিলর এই মিছিলে ছিলেন। তবে, এই মিছিলে দেখা যায়নি দাঁইহাট শহর তৃণমূলের সভাপতি রাধানাথ ভট্টাচার্য এবং পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়কে। দাঁইহাটের স্টেশনবাজার তৃণমূল কার্যালয় থেকে এই মিছিল শুরু হয়। শেষ হয় পুরমার্কেটের সামনে। শেষে পথসভা হয়। এই পথসভায় ভাইস চেয়ারম্যান অজিত বন্দোপাধ্যায়ের বক্তব্যের আগাগোড়াই ছিল দলীয় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। দাঁইহাট পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের দাবি, ” আমি চেয়ারম্যান থাকবো, না কি সরে যাব, সেটা দলই ঠিক করবে। একুশে জুলাইয়ের সমর্থনে প্রচার মিছিলের বিষয়ে আমাকে কিছু জানানো হয়নি।”

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    পথসভা করে কী দাবি জানালেন তৃণমূল কাউন্সিলররা?

    ভাইস চেয়ারম্যান (Dainhat) অজিত বন্দোপাধ্যায় বলেন,” আমরা ১১ জন কাউন্সিলর উপস্থিত হয়েছি। বর্তমান চেয়ারম্যান সবাইকে নিয়ে চলতে পারছেন না। চেয়ারম্যানের কাছে এঁরা কেউ সম্মান পান না। মহিলা কাউন্সিলররা সম্মান পাচ্ছেন না বলে তাঁরা চেয়ারম্যানের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। দাঁইহাটের পরিষেবা এখন একদম বন্ধ। রাস্তাঘাট, নর্দমা, ডাষ্টবিন পরিষ্কার করা হয় না। দুর্গন্ধ ছড়ায়। জল দিয়ে পোকা বের হচ্ছে, সেদিকে লক্ষ্য রাখেন না চেয়ারম্যান। আমরা চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করছি।

    তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব কী বললেন?

     একুশে জুলাইয়ের সমর্থনে প্রচার মিছিল থেকে এভাবে দলেরই চেয়ারম্যানের (Dainhat) পদত্যাগ দাবি ওঠায় অস্বস্তিতে দলের জেলা নেতৃত্ব। পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূলের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়  বলেন,”দলের মধ্যে ক্ষোভ -বিক্ষোভ থাকলেও দলীয় নেতৃত্বকে জানানো দরকার। এভাবে রাস্তায় এসে ঝগড়া করা দলবিরোধী কাজ। ওরা ভুল করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সংক্রমণের ভ্রুকুটি। মস্তিষ্কের সংক্রমণে (Brain Eating Amoeba) ফের শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কেরলে একের পর এক শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে, বিপদ বাড়বে।

    কেন উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

    কেরলে তিন শিশুর রহস্যজনকভাবে মস্তিষ্কের সংক্রমণ থেকে মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সি একটি মেয়ে এবং ১৩ বছর বয়সি আরেক কিশোরীর মৃত্যুর পরে, সম্প্রতি ১৪ বছর বয়সি আরেক কিশোর মারা যায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba) থেকেই এই মৃত্যু হচ্ছে। সংক্রমণের জেরে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তার জেরে শরীরের নানান অঙ্গের জটিলতা তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি ওই ১৪ বছরের কিশোর এই উপসর্গ নিয়েই কেরলের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতিও হয়েছিল। কিন্তু তারপরে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। আর তার জেরেই ছেলেটি মারা যায়। এর আগে আরও দুই শিশু এক ভাবে মারা যায়। আর তার জন্যই উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Brain Eating Amoeba)

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেক রাজ্যে এই নিয়ে সতর্কতা জারি করা জরুরি। শিশুরা এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মন্ত্রকের তরফ থেকে শিশুস্বাস্থ্যের দিকেও বাড়তি নজরদারি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কের এই সংক্রমণ এক ধরনের অ্যামিবা থেকে হচ্ছে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, পুকুরের জল থেকেই এই সংক্রমণ হচ্ছে। পুকুর থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া নাকের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রবেশ করছে। আর তার জেরেই বিপদ বাড়ছে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমছে। আর হঠাৎ করেই প্রাণহানির মতো বিপদও ঘটছে। 
    চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের বিশেষত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের, আপাতত পুকুরের জলে (Pond Water) স্নান না করানোই ভালো। কারণ, এদের কতখানি সংক্রামক ক্ষমতা রয়েছে, সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত কিছু বোঝা যাচ্ছে না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া জরুরি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 

    ডুব সাঁতারে সতর্কতা

    ১০ বছরের উর্ধ্বে শিশুদের পুকুরে (Pond Water) স্নানের ক্ষেত্রে ডুব দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু কিশোর-কিশোরী খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তারা স্নানের সময় দীর্ঘক্ষণ পুকুরের ভিতরে ডুবসাঁতার দেয়। এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া (Brain Eating Amoeba) সহজেই নাকের মাধ্যমে তখন মস্তিষ্কে পৌঁছতে পারে। আর তার থেকেই বড় বিপদ ঘটতে পারে। তাই আপাতত এই ধরনের কাজ থেকে আপাতত বন্ধ রাখা উচিত। সুইমিং পুলে নামার ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য সতর্কতা জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Price Hike: অগ্নিমূল্য উচ্ছে-বেগুন-পটল-আলু! সংসার চলবে কী করে, ভাবছে কি রাজ্য?

    Price Hike: অগ্নিমূল্য উচ্ছে-বেগুন-পটল-আলু! সংসার চলবে কী করে, ভাবছে কি রাজ্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে প্রাতঃভ্রমণ সেরে বাজারে যেতেই ভয় পাচ্ছেন শহরবাসী। ভরা বর্ষায় বাজার আগুন (Price Hike)। মাছ-মাংস তো দূরে থাক, ক্রমশ আম বাঙালির নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে আনাজের দামও। সামান্য সবজি কিনতেই পকেট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কলকাতার বাজারে (Kolkata Market) বেগুন ১৫০-২০০ টাকা কেজি, টম্যাটো ১০০, লঙ্কা ১৫০, উচ্ছে ৮০-১০০ টাকা, সজনে ডাঁটা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৮০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা কেজিতে বিকোচ্ছে। চাল-ডালের দামও যে খুব একটা নিয়ন্ত্রণে আছে, তা নয়। 

    মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক (Price Hike)

    মাসখানেক ধরেই শহরের বাজার একেবারে আগুন (Price Hike)। বাঙালির হেঁশেলে যা যা লাগে, সবের দামই চড়া। এই পরিস্থিতিতে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বাজার কমিটির সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বৈঠকে থাকবেন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি, টাস্ক ফোর্স, পুলিশের কর্তা, বিভাগীয় মন্ত্রী, সচিবরা। কী পদক্ষেপ করা যায়, সেখানে আলোচনা করে দেখা হবে। বিরোধীদের অভিমত, প্রতিবছরই পুজোর আগে এসময় জিনিসপত্রের দাম বাড়ে। হাত ছোঁয়ানো যায় না আনাজে। এ তো সবে শুরু। পুজো যত এগিয়ে আসবে দামও ততই বাড়বে। কিন্তু কোনওবারই এ নিয়ে বিশেষ পদক্ষেপ করে না সরকার। খুচরো তথা পাইকারি বাজারে আড়তদাররা দাম বাড়াতেই থাকেন। অতিরিক্ত লাভের আশায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ায় বিক্রেতারা। সরকার উদাসীন।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতবাসীর হিতে সময় নষ্ট না করে আপনি সিদ্ধান্ত নেন’’, মোদির প্রশংসায় পুতিন

    কেন মূল্যবৃদ্ধি

    ফসলের এই মূল্যবৃদ্ধির (Price Hike) জন্য আবহাওয়াকে দায়ী করা হচ্ছে। জুলাই মাসের মাঝামাঝি হতে চললেও, যে পরিমাণ বর্ষার প্রয়োজন ছিল, তা দেখা যায়নি। বৃষ্টি হলেও, তা পর্যাপ্ত নয়। কৃষকরা জানিয়েছেন, এই সময় যে পরিমাণ বৃষ্টি হওয়ার কথা, তা হয়নি। ফলে প্রচুর শাক-সবজি মাঠে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ব্যবসায়ীদের মতে, পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হলে, শহরের বাজারে (Kolkata Market) দাম কমার সম্ভাবনা আপাতত নেই। এক শ্রেণি অসাধু চক্র কৃত্রিমভাবে এই সবজির দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে সরকারের অভিমত। তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে। যদিও বিরোধীদের দাবি, সরকার ঠুঁটো। সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অক্ষম প্রশাসন। রাজ্যজুড়ে দুর্বৃত্ত চক্রের বাড়বাড়ান্ত, ভোটের পর তা আরও বেড়েছে।

    কার দাম কত

    আনাজের দাম:

    জ্যোতি আলু- ৩৫ টাকা। চন্দ্রমুখী আলু- ৪০ টাকা কেজি। পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকা কেজি। বেগুন- ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। পটল- ৫০ টাকা। কাঁচা লঙ্কা- ১৫০ টাকা। টমেটো- ৮০ আশি টাকা ঢেঁড়শ- ৬০ টাকা। বিন- ৩০০ টাকা। শসা- ৮০ টাকা। করোলা- ৮০ টাকা। পেঁপে- ৫০ টাকা। রসুন- ৩০০ টাকা। আদা- ২২০ থেকে ২৩০ টাকা। বিট- ৬০ টাকা। গাজর- ৬০ টাকা কেজি।

    চাল-ডাল-মশলার দাম (প্রতি কেজি):

    মিনিকেট চাল- ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। বাঁশকাঠি চাল- ৬০ টাকা। গোবিন্দভোগ চাল- ৯০ টাকা। দেরাদুন রাইস- ১২০ টাকা। আটা ও ময়দা- ৩৪ টাকা কেজি। অড়হড় ডাল- ১৮০ টাকা। মসুর ডাল- ১০০ টাকা। মুগডাল- ১০০ টাকা। ছোলার ডাল- ১০০ টাকা। সরষের তেল- ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা। সয়াবিন তেল- ১০২ টাকা। সূর্যমুখী তেল- ১২২ টাকা। বাদ যাচ্ছে না মশলাও। তাতেও লেগেছে আগুন। জিরে (আস্ত)- ৪০০ টাকা। হলুদ- ৩০০ টাকা। শুকনো লঙ্কা- ৩৫০ টাকা। চিনি- ৪৮ টাকা। ধনে- ৪০০ টাকা। পোস্ত- ১৫০০ টাকা।

    মাছ-মাংসের দামেও আগুন

    সবজি-আনাজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাছ-মাংসের দামও চড়া। কাতলা কেজিতে ৪০০-৪৫০ টাকা, ট্যাংরা ৭০০, পাবদা ৬০০-৭০০, পমফ্রেট ৮০০ টাকা কেজি, ভেটকি ৮০০, বাগদা চিংড়ি ৮০০, গলদা চিংড়ি ৭০০-৮০০ টাকাতে বিকোচ্ছে। এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৬০০ টাকায়। ইলিশের ওজন দেড় কেজির বেশি হলে গুনতে হচ্ছে ১৮০০ টাকা। মুরগির মাংস ১৮০ টাকা থেকে বেড়ে কেজিপ্রতি হয়েছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    PM Modi: অস্ট্রিয়া সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, কতটা তাৎপর্যপূর্ণ? কী কী বিষয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফরের মাঝেই দু’দিনের অস্ট্রিয়া (Vienna) সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৯ জুলাই, মঙ্গলবার ভিয়েনায় যাবেন তিনি। সেখানে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রপতি আলেকজান্ডার ভ্যান ডার বেলেন এবং চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। দুই রাষ্ট্রপ্রধানই ভারত এবং অস্ট্রিয়ার ব্যবসায়ী নেতাদের সামনে ভাষণ দেবেন। প্রসঙ্গত, গত ৪০ বছর পর এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পা রাখছেন ভিয়েনায়। মোদির আগে এই দেশে পা রেখেছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, ১৯৮৩ সালে।

    দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর অস্ট্রিয়া সফরের গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা জানান, অস্ট্রিয়া মধ্য ইউরোপের একটি দেশ। পরিকাঠামো, পুনর্নবীকরণ শক্তি, উচ্চ প্রযুক্তি ক্ষেত্র, স্টার্ট আপ সেক্টর, মিডিয়া এবং এন্টারটেনমেন্ট ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বড় সুযোগ রয়েছে। ভারত-অস্ট্রিয়া বাণিজ্য এবং লগ্নি-লিঙ্কেজের ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি। কাটরা বলেন, “দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে বলে আমরা আশাবাদী। আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়েও আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। মিউচুয়াল ইন্টারেস্ট এবং অংশীদারিত্বের সুযোগ কীভাবে আরও প্রসারিত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হবে দুই দেশের।”

    ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি

    সোমবারই রাশিয়া সরকারের আমন্ত্রণে মস্কোয় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই রাতেই তাঁর সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। মোদি-পুতিনের এই সাক্ষাৎকার ছিল ২২তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষেই অস্ট্রিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। চলতি বছর ভারত-অস্ট্রিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বর্ষ পূর্তি। ১৯৫৫ সালে অস্ট্রিয়ায় প্রথম পা রাখেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু। তবে প্রধানমন্ত্রী না গেলেও, বিভিন্ন সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিরা গিয়েছেন অস্ট্রিয়া সফরে।

    আর পড়ুন: বিপত্তারিণী পুজোয় তেরো সংখ্যার বিশেষ তাৎপর্য আছে, কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তাঁর এই চারদিনের সফরে পাঁচটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ভারত ও অস্ট্রিয়ার মধ্যে। অস্ট্রিয়া সফরের আগে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অস্ট্রিয়ার চান্সেলরের সঙ্গে একযোগে আমি পারস্পরিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে দুই দেশের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময়ের জন্য মুখিয়ে রয়েছি। অস্ট্রিয়ায় (Vienna) বসবাসকারী ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে আমি উন্মুখ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: গৌড়বঙ্গে ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করানোর দাবি জানিয়ে আন্দোলনে টিএমসিপি

    Malda: গৌড়বঙ্গে ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করানোর দাবি জানিয়ে আন্দোলনে টিএমসিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফেল করা পড়ুয়াদের নিয়ে আন্দোলনে নামল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (টিএমসিপি)। মালদার (Malda) গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। টিএমসিপির আন্দোলন নিয়ে রীতিমতো হাসাহাসি শুরু হয়েছে। আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

    ৯৭ শতাংশ পড়ুয়া ফেল (Malda)

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে (Malda) প্রথম সেমেস্টারের ফলাফলে ডাহা ফেল ৯৭ শতাংশ পড়ুয়া। মাত্র তিন শতাংশ পড়ুয়া পাশ করেছেন মূল বিষয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার ফলাফল দেখে কার্যত চক্ষু চড়কগাছ সকলের। যদিও, মূল বিষয়ে তারা ফেল করলেও বাকি দু’টি প্রধান বিষয়ে যে কোন একটিতে উত্তীর্ণ হওয়ায় তাঁরা দ্বিতীয় সেমেস্টারে চলে গিয়েছে। এক পরীক্ষার্থী বলেন, আমরা পরীক্ষা ভালো দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তা মেনে নেব না। আমাদের পাশ করিয়ে দেওয়া হোক। কলেজের প্রথম সেমেস্টারের অধিকাংশ পড়ুয়া ফেল করায় তাঁরা শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের দ্বারস্থ হয়েছেন। ফলাফল মনঃপূত না হওয়ায় পাশ করানো সহ একাধিক দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। ক্যাম্পাস জুড়ে মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয় একটি ডেপুটেশন। ডেপুটেশন এবং আন্দোলন কর্মসূচির নেতৃত্ব দেয় মালদা জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (TMCP)। তবে, এই আন্দোলনের পর ফেল করা পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে তা নিয়ে মুখ খুলতে চায়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    টিএমসিপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) সভাপতি প্রসূন রায় বলেন, ন্যাশনাল এডুকেশন পলিসি চালু হওয়ার পর মেজর বিষয়ে ৯৭ শতাংশ ফেল করেছে। একসঙ্গে এত ছাত্রছাত্রী ফেল করতে পারে না। কিছু একটি সমস্যা হয়েছে। ফেল করা পড়ুয়াদের পাশে সবসময় টিএমসিপি আছে। তাই, ওদের নিয়ে রাস্তায় নেমে আমরা আন্দোলনও করেছি। আমাদের দাবি, ওদের পাশ করিয়ে দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা! দক্ষিণে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানাল আবহাওয়া দফতর

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা! দক্ষিণে কেমন থাকবে আবহাওয়া? জানাল আবহাওয়া দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সপ্তাহের মাঝে দুর্যোগের আশঙ্কা। ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) উত্তরবঙ্গে। মৌসুমী অক্ষরেখা বাংলা থেকে সরে গেলেও আপাতত বৃষ্টি পরিস্থিতি উন্নত হওয়ার কোনও আশা নেই উত্তরবঙ্গে। তবে উত্তরবঙ্গের থেকে দক্ষিণবঙ্গের ছবি খানিকটা আলাদা। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে আবহাওয়া সংক্রান্ত কোনও সতর্কতা আপাতত জারি করা হয়নি। শুধু বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা-সহ বিভিন্ন জেলায়।

    উত্তরবঙ্গে জারি লাল সতর্কতা (Weather Update) 

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, মঙ্গলবার উত্তরের পাঁচ জেলাতেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং এবং উত্তর দিনাজপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত ও দমকা ঝোড়ো হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এর মধ্যে কেবল আলিপুরদুয়ারেই জারি হয়েছে লাল সতর্কতা। ওই জেলায় ২০ সেন্টিমিটারের বেশি বৃষ্টি হতে পারে বুধবার। 
    অন্যদিকে উত্তর দিনাজপুরের কিছু জায়গায় বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে। তবে দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহের জন্য আপাতত কোনও সতর্কতা জারি করা হয়নি। ওই দুই জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

    আবহাওয়া দফতরের সতর্কতা (West Bengal weather) 

    উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির ফলে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে ব্যাপকভাবে। হাওয়া অফিস ইতিমধ্যেই ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার কথা জানিয়ে সতর্ক করেছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃষ্টির পরিমান বাড়লে পার্বত্য এলাকায় ধস নামতে পারে। একইসঙ্গে, নদীর জলস্তর বেড়ে নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি সড়ক যোগাযোগও বিচ্ছিন্ন হতে পারে।

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পূর্বাভাস  

    দক্ষিণবঙ্গে রবিবার থেকে বৃষ্টি হ্রাস পাওয়া শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ও বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কম দক্ষিণবঙ্গে। বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক পশলা বৃষ্টি (Weather Update) কয়েক জেলায় হতে পারে। তবে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সম্ভাবনা জোরালো হলে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। এমনটা হলে বৃহস্পতিবার থেকে ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে, পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। 
    অন্যদিকে কলকাতায় মঙ্গলবার আংশিক মেঘলা আকাশ (Weather Update)। মঙ্গলবার ও বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকলেও আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগাবে। তবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে বৃহস্পতিবার থেকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    Jammu Kashmir: নেপথ্যে পাক-যোগ! জম্মু-কাশ্মীরের কাঠুয়ায় সেনা কনভয়ে হামলা, শহিদ ৫ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) কাঠুয়ায় (Kathua) সেনার কনভয়ে গ্রেনেড হামলা। রুদ্ধশ্বাস লড়াই ভারতীয় জওয়ানদেরও। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন সেনাকর্মী। গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও ছ’জন। অতর্কিতে হামলা চালাতে অত্যাধুনিক মার্কিন হাতিয়ার প্রয়োগ করেছিল পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা। প্রাথমিকভাবে এমনই অনুমান ভারতীয় সেনার। সূত্রের খবর, পাকিস্তান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গিরা জম্মু ও কাশ্মীরে ঢুকেছিল। সেখানেই স্থানীয় সাহায্য পেয়েছে তারা। হামলা চালাতে জঙ্গিরা এম৪ কার্বাইন রাইফেল ব্যবহার করেছিল। অত্যধিক উন্নত এই অস্ত্র তৈরি করেছে আমেরিকান সংস্থা।

    সেনা কনভয়ে হামলা (Jammu Kashmir) 

    সোমবার জম্মুর (Jammu Kashmir) কাঠুয়া (Kathua) থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে বিল্লাওয়ার তহসিলের লোহাই মলহারের বদনোটা গ্রামে ভারতীয় সেনার কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। প্রথমে আর্মি ট্রাক লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। তারপর এলোপাথাড়ি গুলি চলে। পালটা জবাব দিতে থাকে সেনাবাহিনীও। রাতভর জারি থাকে এই গুলির লড়াই। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, হামলার খবর পাওয়ার পরই পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর একাধিক দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। গোটা এলাকাটি ঘিরে রেখে খোঁজ চলছে জঙ্গিদের। সেনা সূত্রে খবর, যে স্থানে হামলা চালানো হয়, সেখানকার রাস্তা ভাল ছিল না। গাড়ি ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটারের বেশি বেগে চালানো সম্ভব ছিল না। কনভয়ের গাড়ি গুলি খুব আস্তে চলছিল। সে সময়ই হামলা চালায় জঙ্গিরা। 

    অত্যাধুনিক অস্ত্রের ব্যবহার

    হামলার (Jammu Kashmir) পর পুলিশ একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, আর্মি ট্রাকে গ্রেনেড এবং গুলি ছোড়ার পর জঙ্গিরা কাছেই জঙ্গলে ঢুকে পড়ে। সেখান থেকেই গুলি চালাতে থাকে। জঙ্গি নিকেশে ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ঘটনাস্থলে। মনে করা হচ্ছে, জঙ্গিরা আন্তর্জাতিক সীমান্ত পেরিয়ে বেআইনি অনুপ্রবেশ করেছিল। তারপর উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলে আস্তানা গাড়ে। অনুমান করা হচ্ছে, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির হাতিয়ার রয়েছে জঙ্গিদের কাছে।

    উপত্যকায় সাম্প্রতিক হামলা

    গত ৪৮ ঘণ্টায় এই নিয়ে উপত্যকায় দ্বিতীয় বার সেনাকে লক্ষ্য করে হামলা চালাল জঙ্গিরা। রবিবার রাজৌরিতে সেনাশিবিরে হামলা চালানো হয়, যাতে এক জওয়ান আহত হন। পাশাপাশি, ২৪ ঘণ্টা আগে কুলগামেও জঙ্গিদের সঙ্গে গুলি বিনিময় চলে সেনার, যাতে ছয় জঙ্গির মৃত্যু হয়। শনিবার থেকে গুলি বিনিময় শুরু হয়, দুই জওয়ানও প্রাণ হারান তাতে, আহত হন এক জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share