Tag: bangla news

bangla news

  • PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৭ সালের পর ২০২৪ সাল। ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ঘরে তুলল ভারত। দেশের এমন সাফল্যে শনিবার রাতেই শুরু হয়ে যায় উৎসব। ভারতীয় ক্রিকেট দলের এমন সাফল্যে ক্রিকেটারদের ফোন করে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বর মাসে বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হওয়ার পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে ক্রিকেটারদের মনোবল জুগিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোনে কথা বলেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, জসপ্রীত বুমরা এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে। সকলকেই এমন জয়ের জন্য তিনি অভিনন্দন জানান।

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন মোদির (PM Modi)

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন করে প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দন জানান। এর পাশাপাশি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “দেশ কৃতজ্ঞ রাহুল দ্রাবিড়ের কাছে। তাঁর অবদান পরবর্তী প্রজন্মকে প্রেরণা জোগাবে।”

    রোহিত শর্মাকে ফোন মোদির

    ভারতীয় ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকেও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অভিনন্দন জানান, তাঁর অসাধারণ অধিনায়কত্বের (T20 World Cup) জন্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রোহিত শর্মার অধিনায়কত্ব ভারতীয় ক্রিকেট টিমকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।”

    বিরাট কোহলিকে ফোন মোদির

    ফাইনাল ম্যাচে দুর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন কোহলি। এমন অবদানের জন্য বিরাট কোহলির প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কোহলি ভারতীয় ব্যাটিংকে দুর্দান্তভাবে পরিচালনা করেছেন। টি২০ ক্রিকেট তোমায় মিস করবে কিন্তু আমার বিশ্বাস যে তুমি নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়দেরও অনুপ্রাণিত করবে।”

    ফোন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও

    এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী হার্দিক পান্ডিয়াকে ফোন করে তাঁকে শেষ ওভারে দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য অভিনন্দন জানান। অন্যদিকে, সূর্যকুমার যাদবকে ফোন করে শেষ মুহূর্তে অসাধারণ ক্যাচ ধরার জন্য প্রশংসা করেন মোদি। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাহুল দ্রাবিড় ও রোহিত শর্মাকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    Dengue Death: বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক! প্রথম মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচণ্ড গরম এবং তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি দিতে বর্ষার আগমন ঘটেছে। আর সেই সঙ্গে বেড়েছে নানা অসুখ-বিসুখ নিয়ে দুশ্চিন্তা। প্রতিবছর বর্ষার মরসুমে দেশজুড়ে ডেঙ্গি আতঙ্ক ভয় ধরায় দেশবাসীকে। জমা জল থেকে জন্ম নেওয়া মশার কামড়ে বহু প্রাণের বলি হচ্ছে। আর এরই মধ্যে বর্ষা আসতে না আসতেই চলতি বছরে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর (Dengue Death) খবর নিশ্চিত করল বেঙ্গালুরু প্রশাসন। জানুয়ারি মাসের পর গত বৃহস্পতিবার এই প্রথম বেঙ্গালুরুতে ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যু হল।  

    ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু (Dengue Death)

    জানা গিয়েছে ২৭ বছরের মৃত যুবক সিভি রমন নগরের বাসিন্দা। গত ২৫ জুন জ্বর নিয়ে বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল ওই যুবককে। চিকিৎসা চলাকালীন রোগীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কর্মক্ষমতা হারিয়ে বিকল হয়ে যেতে শুরু করে। এরপর ২৭ জুন মারা যান যুবক। যদিও শুক্রবার আরও দুই রোগীর ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের তরফে সেই খবরে এখনও নিশ্চয়তা মেলেনি। 
    অন্যদিকে বছর ৮০-র আরেক বৃদ্ধার মৃত্যুর খবরও এসেছে। তামিলনাড়ুর বাসিন্দা ওই বৃদ্ধার স্তন এবং কোলন ক্যান্সার ছিল এবং ডেঙ্গির লক্ষণও ছিল।  যদিও, হাসপাতালের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তার মৃত্যুর কারণ ডেঙ্গি নয়। 

    ডেঙ্গির ছোবলে আক্রান্ত গোটা বিশ্ব

    এডিস মশার একটা কামড় থেকেই ছড়ায় ডেঙ্গি রোগ। শুধু ভারত নয়, ডেঙ্গির ছোবলে গোটা বিশ্ব আক্রান্ত। ২০২৪ সালেও বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত (Dengue Death) হন মানুষেরা। চিকিৎসকের কথায়, ডেঙ্গি রোগের ভেক্টর হল এডিস মশা।‌ এই মশা কিছুটা উষ্ণ ও আর্দ্র এলাকায় জন্ম নেয়‌। আর ভারতে এমন স্থানের কোনও অভাব নেই। সেই কারণেই ডেঙ্গির এত বাড়বাড়ন্ত। বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) পাশাপাশি কর্ণাটক জুড়েও ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা। ক্রমবর্ধমান ডেঙ্গু রিপোর্ট প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলছে। 

    আরও পড়ুন: রবিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান! বিশ্বকাপ জয়ে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসল রোহিত শর্মার দল

    কী নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর?  

    জানুয়ারি থেকে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) এখনও অবধি ১,৭৪৩টি ডেঙ্গি সংক্রমণের কেস নথিভুক্ত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের তরফে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, গোটা কর্ণাটক জুড়ে ২৪ জুন পর্যন্ত ৫,৩৭৪টি ডেঙ্গির কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। যার মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এমত পরিস্থিতিতে, মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া গত মঙ্গলবার রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এদিন বৈঠকে ডেঙ্গির সংক্রমণ সনাক্তকরণ এবং তার চিকিৎসাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা”, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর জানালেন সিভি আনন্দ বোস

    CV Ananda Bose: “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা”, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর জানালেন সিভি আনন্দ বোস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) বলেছেন, “আর্থিক ভাঙনের মুখে বাংলা।” শনিবার দিল্লিতে নির্মলা সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করছেন বোস। এরপর নিজের এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “রাজ্য মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠক ডেকে অবিলম্বে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক রাজ্য সরকার।” এরপর থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে (Financial Collapse) ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অপর দিকে বরানগর ও ভগবানগোলার দুই তৃণমূল বিধায়কের শপথ বাক্য পাঠ করানো নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সংঘাত চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।

    রাজভবন সূত্রে খবর (CV Ananda Bose)

    রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মাল সীতারামনের সঙ্গে বৈঠক করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন রাজ্যের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের মধ্যে কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ চলছে। এবার সেই কাজ সঠিক সময়ে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা অথবা আর্থিক (Financial Collapse) হিসেব কতটা স্বচ্ছ রাখা হচ্ছে, একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর তার উপর নজরদারি রাখার প্রস্তাব দিয়ে এসেছেন রাজ্যপাল।

    প্রসঙ্গত বলা যায়, আগেই একধিকবার রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা নিয়ে রাজ্য সরকার নয়ছয় করেছে বলে অভিযোগে সরব হয়েছিল। কেন্দ্র থেকে বেশ কিছু প্রকল্পের কাজ কেমন চলছে, তা খতিয়ে দেখতে একাধিকবার কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল এসেছে রাজ্যে। বেশ কিছু প্রকল্পের টাকা তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ জমা পড়েছে। ইতিমধ্যে মিড-ডে-মিলে ব্যাপক ভাবে দুর্নীতি হওয়ায় কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করেছিলেন। একশো দিনের কাজ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, রেশন বণ্টন, জবকার্ডে ব্যাপক দুর্নীতির বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করছে। ফলে এই মুহূর্তে রাজ্যপালের বক্তব্য রাজনীতির আঙিনায় ব্যাপক শোরগোল ফেলে দিয়েছে। দুর্নীতি নিয়ে শাসকদল তৃণমূল অত্যন্ত চাপের মুখে ফের একবার।

    আরও পড়ুন: স্কুল থেকেই পাচার মিড ডে মিলের চাল! গ্রেফতার ১, কাঠগড়ায় তৃণমূল বুথসভাপতি

    বৈঠকে কী বিষয় উঠে এসেছে?

    জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose), কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্যের উন্নয়ন প্রকল্পের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন। একই সঙ্গে সংবিধানের ১৬৭ নম্বর ধারা নিয়ে আলোচনা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আবার রাজ্যসরকারের প্রশাসনের আর্থিক দিক এবং রাজ্যপালের নজরদারির বিষয় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলাও করেছেন রাজ্যপাল সিবি আনন্দ বোস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum News: বীরভূমের স্কুলে পড়ুয়াদের মুখে রাম নাম, বাধা তৃণমূলপন্থী শিক্ষকের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Birbhum News: বীরভূমের স্কুলে পড়ুয়াদের মুখে রাম নাম, বাধা তৃণমূলপন্থী শিক্ষকের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বুধবার ছিল বীরভূমের পুরন্দরপুর হাইস্কুলের নবীনবরণ উৎসব। আর সেখানেই পড়ুয়াদের মুখে রাম নামে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক শিক্ষকের (Birbhum News) বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ওই শিক্ষক তৃণমূলপন্থী সংগঠনের নেতাও বটে। নিজেও সংবাদমাধ্যমের সামনে স্বীকার করেছেন যে অ্যাকাডেমিক বোর্ডের সেক্রেটারি তিনি। কেন রামের নামে আপত্তি? এ নিয়েই দানা বেঁধেছে বিতর্ক। সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হওয়া (মাধ্যম ভিডিও এর সত্যতা যাচাই করেনি) একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নবীনবরণে ছাত্ররা নিজেদের নাম বলার আগে ‘রাম-রাম’ ধ্বনি দিচ্ছে, কেউ বা বলছে ‘জয় শ্রী রাম’। ভিডিওতে তখনই তৃণমূলপন্থী শিক্ষক নেতা উঠে দাঁড়িয়ে বলছেন, ‘‘রাম নাম নেওয়া যাবে না। শুধু নিজের নাম বলতে হবে।’’ কেন রাম নাম নেওয়া যাবে না? এই প্রশ্ন তুলে ইতিমধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে গেরুয়া শিবির (Birbhum News)।

    কী বলছেন বিজেপি (BJP) নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    সংবাদ মাধ্যমকে রাজ্য বিজেপির নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘বীরভূমে যা ঘটেছে তা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। আমরা বুঝতে পারছি না পশ্চিম বাংলায় বাস করছি নাকি পশ্চিম বাংলাদেশে আছি!’’ এনিয়ে জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি পোস্টও (Birbhum News) করেছেন। নিজের ফেসবুক পোস্টে জগন্নাথবাবু লিখছেন, ‘‘বাংলায় বাঁচতে হলে নেওয়া যাবে না রামের নাম। দিন কয়েক আগে বীরভূমের পুরন্দরপুর হাইস্কুলে এই ভয়ঙ্কর ঘটনাটি ঘটেছে। স্কুলে সেদিন একাদশ শ্রেণির নবীনবরণ ছিল। এই এলাকা সন্ত্রাসকবলিত। তার মধ্যেই নবাগত ছাত্ররা ভারতীয় সংস্কৃতি মেনে নিজের পরিচয় দেওয়ার আগে রাম-রাম বলছিল। হঠাৎ স্কুলের এক শিক্ষক ( তিনি শোনা যায় তৃণমূলের নেতা, বকলমে স্কুলটি চালান) ঘোষণা করেন, ছাত্ররা রামের নামে পরিচয় দিতে পারবে না। আমরা কি পশ্চিমবঙ্গে বাস করছি, নাকি রাজ্যটা পশ্চিম বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছে।’’ নেটপাড়ায় ওই ভাইরাল হওয়া ভিডিওটির কমেন্ট বক্সে ভেসে আসছে নানা মন্তব্য। জনৈক শিক্ষকের প্রতি একজনের মন্তব্য, ‘‘রামের নাম নেওয়া যাবে না তবে কি ভারত মুর্দাবাদ বলতে হবে!’’

    কী বলছেন ওই শিক্ষক?

    যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেই তৃণমূলপন্থী শিক্ষক নেতার মতে, সেদিন কোনও ঘটনাই নাকি ঘটেনি। সংবাদমাধ্যমের (Birbhum News) কাছে তাঁর দাবি, জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে ছাত্রসমাজের মধ্যে নাকি বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে, তাই তিনি রামের নাম নিতে বাধা দিয়েছেন। ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, ‘‘বিদ্যালয়গুলিতে সরস্বতী পুজোর রীতি বহু পুরনো, তা সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে রয়েছে। তেমনই ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে রাম-রাম ধ্বনিতে একে অপরকে সম্বোধন করার রীতি রয়েছে। ছাত্র সমাজের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে, এই যুক্তিতে এবার কি সরস্বতী পুজোতেও বাধা দিতে দেখা যাবে এই শিক্ষককে?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: রবিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান! বিশ্বকাপ জয়ে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসল রোহিত শর্মার দল

    T20 World Cup 2024: রবিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান! বিশ্বকাপ জয়ে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসল রোহিত শর্মার দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১১-এর পর ফের বিশ্বজয়ী টিম ইন্ডিয়া। ২০০৭ সালে শেষ বার টি২০ বিশ্বকাপে জিতেছিল ভারত। ২০১১ সালে আইসিসি এক দিনের বিশ্বকাপে জয়ী হয় মহেন্দ্র সিংহ ধোনির দল। তার পর দীর্ঘ খরা। তবে শনিবার রাতে আবার বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে টি২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) জিতল ভারত। আর এই জয়ের পর থেকেই শুভেচ্ছার বন্যায় ভেসেছে রোহিত শর্মার দল। রাভিনা ট্যান্ডন থেকে বরুণ ধাওয়ান, একের পর এক সেলেবরা টি-টোয়েন্টি জয়ে তাঁদের এক্স হ্যান্ডেলে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টিম ইন্ডিয়াকে। 

    শুভেচ্ছাবার্তায় কী বলল বলিউড স্টারেরা? (Bollywood Celebrities)

    এদিন বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) জয়ের পরে বলিউড স্টার রবিনা ট্যান্ডন তার এক্স হ্যান্ডেলে টিম ইন্ডিয়াকে শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, “আশ্চর্যজনক! অনেক অনেক অভিনন্দন! টিম ইন্ডিয়া জানে না যে তারা দেশকে কতটা খুশি করেছে! ভারত মাতা কি জয়!!!!!!”

    রবিনা ট্যান্ডনের পাশাপাশি বলিউড (Bollywood Celebrities) ডিভা কাজল লিখেছেন, ”আমি এখনও চিৎকার করছি এবং আমার মুখ থেকে হাসি সরাতে পারছি না…। আমি খুশি এবং গর্বিত!” অন্যদিকে বলিউড অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান লিখেছেন, ”টিম ইন্ডিয়া,আজ বিশ্ব কাপ নয়,ঐতিহাসিক জয়।” একইসঙ্গে অনিল কাপুর এবং রশ্মিকা মান্দানা এক্স-এ বিসিসিআই-এর সেলিব্রেটরি পোস্টটি “চ্যাম্পিয়নস!” লিখে শেয়ার করেছেন। 

    আর বরুণ ধাওয়ান তাঁর ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, “কী দল! প্রতিটি খেলায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে বিরাট কহলি, ভারতের হয়ে তার শেষ টি-টোয়েন্টি খেলে প্রত্যেক ভারতীয়কে অনেক আনন্দ দিয়ে গেল।” অন্যদিকে আবেগাপ্লুত আয়ুষ্মান খুরানা ভারতকে শুভেচ্ছা (T20 World Cup 2024) জানিয়ে লিখেছেন, “কি ম্যাচ! এই ভারতীয় দল কোটি কোটি ভারতীয়কে আনন্দ দিয়েছে। আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন! আমাদের প্রজন্ম সবচেয়ে ভাগ্যবান যে ভারতকে তিনবার বিশ্বকাপ জয়ী হিসেবে আবির্ভূত হতে দেখল।”

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অভিষেক বচ্চনও। তিনি লেখেন, ”ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়নস।” অজয় দেবগন লিখেছেন, ”এ জয়ের আনন্দ শব্দ বর্ণনা করা যায় না। অভিনন্দন টিম ইন্ডিয়া। এই জয় আমাদের হৃদয়ে গেঁথে গেছে।” এছাড়াও অনুপম খের, চিরঞ্জীবী, মোহনলাল, শশী থারুর সহ আরও অনেক সেলেবরাই ভারতের জয়ে শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • Amit Shah: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ আইনে বদল আনা হয়েছে”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ আইনে বদল আনা হয়েছে”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুতগামী করতে ব্রিটিশ যুগের তিন আইনে বদল আনা হয়েছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। হরিয়ানা সরকার ও গান্ধীনগরের পাঁচকুল্লায় ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের মউ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? (Amit Shah)

    সেখানেই তিনি বলেন, “ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় হরিয়ানায় আজ ফৌজদারি মামলাকে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি দেওয়া গিয়েছে।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “ব্রিটিশ যুগের তিন আইন, যা ভারতে বিচারব্যবস্থায় প্রচলিত ছিল, দ্রুত বিচার পাইয়ে দিতে সেই আইনের ধারণায় বদল আনা হয়েছে। সবাই যাতে বিচার পেতে পারেন, সেজন্যও আনা হয়েছে পরিবর্তন। এই সব পরিবর্তনের অঙ্গ হিসেবে সাত বছর কিংবা তার বেশি কারাবাসের শাস্তি হতে পারে এমন অভিযোগের ক্ষেত্রে ফরেন্সিক টিমের ঘটনাস্থলে যাওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “এতে দেশজুড়ে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বাড়বে। যাঁদের তৈরি করবে ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়।”

    ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ক্যাম্পাস হবে’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মানব সম্পদ তৈরি করতে হবে এই নয়া ফৌজদারি আইন ইমপ্লিমেন্ট করতে হলে। এই কারণেই এহেন উদ্যোগ নিয়েছেন ন্যাশনাল ফরেন্সিক সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই সব নয়া আইন তৈরির নেপথ্যেও ছিলেন তাঁরা।” তিনি জানান, দেশের ৯টি রাজ্যে তৈরি হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। দেশজুড়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬টি ক্যাম্পাস খোলার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, “এতে ম্যান পাওয়ার বাড়বে। দ্রুত ফাঁস করা যাবে অপরাধের রহস্যের পর্দা। সাজাও দেওয়া যাবে তাড়াতাড়ি।”

    আর পড়ুন: বিরল নজির, ভারতের দুই বাহিনীর প্রধান দুই সহপাঠী

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়গুলি থেকে যে কেবল প্রশিক্ষিত মানব সম্পদ মিলবে তা নয়, তৃণমূলস্তরেও পৌঁছে যাবে নয়া আইনের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।” এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে ল্যাবরেটরি এবং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটও। এতে যে আদতে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী দু’তরফেরই সুবিধা হবে, তারও উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “যদি এখানে পরিকল্পনা করে একটি ইনস্টিটিউট খোলা হয়, তাহলে ভারত সরকার নিজ ব্যয়ে এখানে ট্রেনিংয়ের সুব্যবস্থা করে দেবে। এই ফরেন্সিক বিশ্ববিদ্যালয় যে কেবল শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেবে এবং ম্যান পাওয়ার তৈরি করবে তা-ই নয়, এটি ফরেন্সিক পরিকাঠামোকেও মজবুত করে তুলবে (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল এ বছরের অমরনাথ তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra)। এবার ভক্তরা অতি উৎসাহের সঙ্গে এই তীর্থযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে প্রথম দল৷ অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাঝে মধ্যেই হচ্ছে তুষারপাত। এমনকি বাদ নেই তুষারঝড়েরও। এসবের মধ্যে দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন তীর্থযাত্রীরা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছেন, “অমরনাথের গুহা মন্দিরে পৌঁছনোর পথ নিরাপদ ও মসৃণ করতে এবং আনন্দদায়ক তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra) নিশ্চিত করতে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভক্তরা যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত সম্ভাব্য ব্যবস্থা করছে মোদি সরকার।”

    শুরু হল ৫২ দিনের দীর্ঘ অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)

    এবার ৫২ দিনের অমরনাথ দর্শন চলবে দুটি যাত্রাপথে। অনন্তনাগের ৪৮ কিলোমিটার মুমওয়ান-পহেলগাঁও এবং গান্ডেরওয়ালের ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পুরনো বালতালের পথে। আগামী ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে এই তীর্থযাত্রা। ইতিমধ্যেই তীর্থযাত্রীদের প্রথম দল জোড়া বেস ক্যাম্প নুনওয়ান পহেলগাঁও থেকে চন্দনওয়াড়ি ও সোনামার্গের দিকে রওনা দিয়েছে৷ তাঁদের মুখে মুখে ‘হর হর মহাদেব, বম বম বোলে’ স্লোগান৷ এই স্লোগান দিতে দিতেই তীর্থযাত্রীরা ভগবান শিবের আবাসস্থল অমরনাথ গুহার দিকে যাত্রা শুরু করেছেন ৷

    আরও পড়ুন: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কেন্দ্র

    সম্প্রতি বৈষ্ণোদেবীর মন্দির ফেরত তীর্থযাত্রীদের বাসে জঙ্গি হানার ঘটনার পর থেকেই অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra) নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয় কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর জোর দেওয়া হয়। অতীতে এখানে জঙ্গি হানা হয়েছে তীর্থযাত্রা চলাকালীন। ফলে সব মিলিয়ে এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, আধাসেনা এবং সেনা। নিরাপত্তার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিকেও। গোটা যাত্রাপথে নজর রাখা হবে ড্রোনের মাধ্যমে। এছাড়াও বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সারমেয় বাহিনীকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। এছাড়াও পূণ্যার্থীদের প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছে সিসি ক্যামেরা। জানা গিয়েছে এছাড়াও যাত্রাপথে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা। যাত্রীদের কনভয়ের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ কমান্ডো স্কোয়াডও থাকবে। নিরাপত্তাবাহিনী জম্মু থেকে কাশ্মীরের অমরনাথ বেসক্যাম্প পর্যন্ত রাস্তায় কঠোর নজরদারি চালাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    সূত্রের খবর, শনিবারের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের বলেছেন, সাধারণ মানুষের জীবন কীভাবে আরও মসৃণ করা যায়, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নতি হয়, সে ব্যাপারে পথ খুঁজতে বলেছেন তাঁদের। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অফিসের আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের সচিবরা। এই প্রথম নয়, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন মোদি, তখনও এরকম বৈঠক করেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েও এই আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মোদি। এই নিয়ে এমন বৈঠক তিনি করলেন তৃতীয়বার। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠক চলে ঘণ্টা তিনেক ধরে। ৩০ জনেরও বেশি সচিব তাঁদের দফতর নিয়ে নিজস্ব মতামত জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রথমে সচিব ও আধিকারিকদের কথা মন দিয়ে শোনেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলতে ওঠেন তিনি। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এক আধিকারিক। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে তিনি বলেন, “আমাদের প্রতি তাঁর প্রধান বার্তা ছিল, দ্রুত অভিযোগের প্রতিকার করতে হবে, নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপও। একশো দিনের পরিকল্পনা নিয়েও সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে এটি বৈঠকের মাইনর পার্ট। তিনি আমাদের যা নিয়ে সব চেয়ে বেশি ভাবতে বলেছেন, তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে ভারতকে উন্নত দেশে পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে। এজন্য পঞ্চ প্রাণ (পাঁচ রেজলিউশন)এর কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় দফার মেয়াদে প্রথম একশো দিনে বিভিন্ন মন্ত্রক কোন কোন প্রজেক্ট লঞ্চ করতে পারবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    আর পড়ুন: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যখন দেশবাসী কোনও একটি সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করার সুযোগ দেয়, তখন তারা তা করে সরকারের উন্নয়নের নিরিখে। তিনি বলেন, “জনগণ আধিকারিকদের চিনতে নাও পারেন, তবে তাঁরা চান, তাঁদের জন্য তৈরি প্রকল্পগুলো সাফল্যের মুখ দেখুক।” প্রসঙ্গত, এর আগের দিনই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন রাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির কথা শুনেছি। তাঁরা সবে মাত্র তাঁদের মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন। তৃণমূলস্তরে কীভাবে সুশাসন পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chiefs Of Army Navy: বিরল নজির, ভারতের দুই বাহিনীর প্রধান দুই সহপাঠী  

    Chiefs Of Army Navy: বিরল নজির, ভারতের দুই বাহিনীর প্রধান দুই সহপাঠী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলে তাঁরা ছিলেন সহপাঠী। বর্তমানে তাঁরা হতে চলেছেন দুই বাহিনীর প্রধান (Chiefs Of Army Navy)। বেনজির এই ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছেন তামাম ভারতবাসী। সেনা প্রধান পদে মনোনীত হয়েছেন লেফটেন্যান্ট উপেন্দ্র দ্বিবেদী এবং নৌসেনা প্রধান পদে ইতিমধ্যেই দায়িত্ব নিয়েছেন অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠী।

    দুই সহপাঠী দ্বিবেদী ও ত্রিপাঠী

    মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় সৈনিক স্কুলের ছাত্র ছিলেন উপেন্দ্র ও দীনেশ। পঞ্চম শ্রেণির এই দুই পড়ুয়ার সেকশনও ছিল একই – এ। রোল নম্বরও ছিল কাছাকাছি। দ্বিবেদীর ছিল ৯৩১, আর ত্রিপাঠীর ছিল ৯৩৮। স্কুলজীবন থেকেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে দু’জনের। সেই বন্ধুত্ব আজও অটুট। দু’জনে দুই বাহিনীতে যোগ দিলেও, যোগাযোগ রয়েছে নিয়মিত (Chiefs Of Army Navy)। এক্স হ্যান্ডেলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র এ ভারত ভূষণ বাবু লিখেছেন, “…দুজন এমন কৃতী পড়ুয়া, যাঁরা পঞ্চাশ বছর পর নিজেদের বাহিনীকে নেতৃত্ব দেবেন, তাঁদের তৈরি করার এমন বিরল কৃতিত্বের অধিকারী মধ্যপ্রদেশের রেওয়ার সৈনিক স্কুল।”

    দ্বিবেদীর অভিজ্ঞতার ঝুলিতে কী রয়েছে জানেন?

    তবে ত্রিপাঠী নৌসেনা প্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন পয়লা মে। দ্বিবেদী এখনও দায়িত্ব নেননি। তিনি দায়িত্ব নেবেন পয়লা জুলাই, সোমবার। ঘটনাচক্রে, তাঁর জন্মদিনও পয়লা জুলাই। নর্দান আর্মি কমান্ডার হিসেবে ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে দ্বিবেদীর। পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘স্ট্যান্ড অফে’র সময় সেনার যে গতিবিধি চলছিল, তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাও রয়েছে দ্বিবেদীর ঝুলিতে। ১৯৮৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনার জম্মু-কাশ্মীর রাইফেলসের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল দ্বিবেদীকে। সেই তিনিই এবার হতে যাচ্ছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। দ্বিবেদী হবেন সেনাবাহিনীর ৩০তম প্রধান। এমন একটা সময় বাহিনীর দায়িত্ব নিচ্ছেন তিনি, যখন বাহিনীতে চলেছে আধুনিকীকরণের কাজ।

    আর পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে ১৪ জন মহিলা সমেত ৩০ জন মুসলিম ফিরলেন হিন্দু ধর্মে

    রেওয়ায় সৈনিক স্কুলের পাঠ শেষে দ্বিবেদী ভর্তি হন ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে। পরে যান ইউএস আর্মি ওয়ার কলেজে। ডিএসএসসি ওয়েলিংটন এবং এমহাউয়ের আর্মি ওয়ার কলেজের ডিগ্রিও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। রাত পোহালে সেই তিনিই হবেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান (Chiefs Of Army Navy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে এনডিএ শিবিরের বিপুল জয়ের পর ফের শুরু ‘মন কি বাত’ (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান। ভোটপর্বে এই অনুষ্ঠান সাময়িক স্থগিত ছিল। তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর এটি ছিল ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানের ১১১তম পর্ব। এদিন ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মাকে স্মরণ করলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “মায়ের নামে একটি গাছ লাগাতে হবে। আমি আমার মায়ের নামে একটি গাছও লাগিয়েছি। আমাদের সকলের জীবনে মায়ের মর্যাদা সর্বোচ্চ। মাতৃভূমিরও যত্ন নিন।”

    পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পর্ক মায়ের সঙ্গে (Mann Ki Baat)

    তাঁর আরও সংযোজন, “পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পর্ক মায়ের সঙ্গে। আমাদের সকলের জীবনে মায়ের মর্যাদা সব থেকে বেশি। একজন মা প্রতিটি দুঃখ সহ্য করেও তার সন্তানকে লালন-পালন করেন। প্রতিটি মা তাঁর সন্তানের প্রতি স্নেহ-মমতা পোষণ করেন। আমাদের জন্মদাত্রী মায়ের এই ভালোবাসা আমাদের সবার ঋণের মতো যা কেউ শোধ করতে পারবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ধনী-গরিব, কর্মজীবী ​​নারী বা গৃহবধূ সবাই মায়ের জন্য গাছ লাগাচ্ছেন। এই ক্যাম্পেনটি প্রত্যেককে তাঁদের মায়ের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা প্রকাশ করার সমান সুযোগ দিয়েছে।”

    আমি বলেছিলাম যে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের পরে আমি অবশ্যই আসব

    ‘মন কি বাত’ (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “আমি বলেছিলাম যে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের পরে আমি অবশ্যই আসব এবং আজ আমি আপনাদের সবার মাঝে আছি।” এদিন ‘মন কি বাত’-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি এক বিশেষ ধরনের ছাতার কথা বলেন। তিনি বলেন, “কেরলের সংস্কৃতিতে ছাতার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ছাতা সেখানকার অনেক ঐতিহ্য ও আচার-অনুষ্ঠানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু আমি যে ছাতাগুলির কথা বলছি তা হল ‘কার্থুম্বি ছাতা’ এবং সেগুলি কেরলের আট্টপাডিতে তৈরি করা হয়।”

    ৩০ জুন ‘হুল দিবস’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আজ ৩০ জুন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। আমাদের আদিবাসী ভাই-বোনেরা এই দিনটিকে ‘হুল দিবস’ হিসেবে পালন করে। এই দিনটি  সিধু-কানহুর অদম্য সাহসের সঙ্গে জড়িত, যাঁরা বিদেশি শাসকদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন। সিধু-কানহু হাজার হাজার সাঁওতালি মানুষকে একসঙ্গে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগণায় আমাদের আদিবাসী ভাই-বোনেরা বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলেছিলেন।”

    ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন

    প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “আজ আমি দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাই যে তাঁরা আমাদের সংবিধান এবং দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি তাদের অটল বিশ্বাস রেখেছেন। ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় নির্বাচন। এত বড় নির্বাচন পৃথিবীর কোনও দেশে হয়নি। এই নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share