Tag: bangla news

bangla news

  • Statistics Day: ২৯ জুন পালিত হল জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস, থিম ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’

    Statistics Day: ২৯ জুন পালিত হল জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস, থিম ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিসংখ্যান বা রাশি বিজ্ঞান, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় স্ট্যাটিসটিক্স। এটি এক ধরনের গাণিতিক বিজ্ঞান (Statistics Day) যা মূলত বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা সংক্রান্ত পরিবেশন নিয়ে কাজ করে। পরিসংখ্যানের ব্যবহার রয়েছে বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান সমেত আরও অন্যান্য শাখায়। প্রতি বছর ২৯ জুন পালন করা হয় জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট থিম বেছে নেওয়া হয় এই দিনটির জন্য। ২০২৪ সালে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবসের থিম হল, ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’।

    মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নয়া দিল্লির মানেকশ সেন্টারে 

    ২০২৪ সালের পরিসংখ্যান দিবসের (Statistics Day) মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নয়া দিল্লির মানেকশ সেন্টারে। প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন ১৬ তম অর্থ কমিশনের চেয়ারম্যান ডঃ অরবিন্দ পানাগড়িয়া। এছাড়াও হাজির ছিলেন জাতীয় পরিসংখ্যান কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রাজীব লক্ষ্মণ করন্দিকর। এদিন কেন্দ্রীয় সরকার একটি eSankhiki পোর্টালও চালু করেছে।

    জাতীয় পরিসংখ্যান দিবসের ইতিহাস

    ভারতীয় পরিসংখ্যানের জনক প্রশান্ত চন্দ্র মহলানোবিসের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর ২৯ জুন পালন করা হয় জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। ১৮৯৩ সালের ২৯ জুন তাঁর জন্ম হয়। প্রশান্তচন্দ্র ছিলেন একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং পরিসংখ্যানবিদ (Statistics Day)। ভারতের স্বাধীনতা পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৩১ সালে ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। পরিসংখ্যান গবেষণা এবং প্রশিক্ষণের জন্য এটিই হল অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান। ১৯৩৭ সালে পাইলট সমীক্ষার মতো যুগান্তকারী সমীক্ষায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন প্রশান্তবাবু, যা বড় আকারে ডাটা সংগ্রহের পথ প্রশস্ত করেছিল। পদ্মবিভূষণ পুরস্কার বিজয়ী প্রশান্ত মহলনোবিসের অপরিসীম অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ২০০৭ সালে ২৯ জুন দিনটিকে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস হিসাবে ঘোষণা করে ভারত সরকার। তারপর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি পরিসংখ্যান দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাটে ওঠার জোগাড় সিপিএম দলটার! বাংলায় হাতে গোণা দু’একজন বাদে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল সব বামপ্রার্থীর। আর কেরলে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হল লালপার্টির।শুক্রবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে কেরলে (ED) দলের অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। তিনি এও বলেছিলেন, “দলের আদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনও কার্যকলাপ হচ্ছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে হবে।”

    কী বলছে সিপিএম? (ED)

    দিল্লিতে একে গোপালন ভবনে যখন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে চলছিল কাটাছেঁড়া, সেই সময়ই খবর আসে সমবায় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারি মামলায় দলের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি (ED)। এদিন দুপুরে কেরল সিপিএমের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয় একটি বিবৃতি। যার সারাংশ হল, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই এহেন পদক্ষেপ।

    একাধিক কেলেঙ্কারিতে নাম সিপিএমের

    গত কয়েকবছরে নানা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছে কেরল সিপিএমের অনেক নেতার। এই তালিকায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলের পলিটব্যুরোর সদস্য পিনরাই বিজয়নের নামও। অভিযোগ, সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে মেয়ে টি বীণার সংস্থাকে কোচি মিনারেল-সহ বিভিন্ন সংস্থায় কাজের বরাত পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি। যে কেলেঙ্কারির জেরে বাজেয়াপ্ত হয়েছে সম্পত্তি, সেটি ত্রিশূরের কারুভান্নুর সমবায় ব্যাঙ্কের। এই ব্যাঙ্কের পরিচালন সমিতিতে ছিল সিপিএম। অভিযোগ, বহু মানুষকে ভুয়ো ঋণ দেওয়া হয়েছে ওই ব্যাঙ্কের তরফে। অভিযোগ ওঠায় গত বছর তদন্ত শুরু করে ইডি।

    আর পড়ুন: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    এ পর্যন্ত ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। এবার সিপিএমেরও স্থানীয় একটি কমিটির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত রয়েছে ৬০ লাখ টাকা। ১৩ লাখ টাকার একটি জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির পরিমাণ ৭৩ লাখ টাকা। এই ব্যাঙ্ক থেকে যাঁরা ঋণ নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই পার্টি ফান্ডে টাকা জমা দিয়েছিলেন। ইডির দাবি, এর পরিবর্তে সিপিএমের ত্রিশূর জেলা কমিটি ডোনেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করেছিল। সুবিধাভোগীদের বেতন থেকেও টাকা কাটা হয়েছিল। সোসাইটি কমিটির সদস্যরা যে বেআইনিভাবে ওই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন, তার মাধ্যমেও সংগ্রহ করা হয়েছে অর্থ (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • IIRF University Ranking 2024: কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ আইআইআরএফ-এর, শীর্ষে জেএনইউ

    IIRF University Ranking 2024: কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ আইআইআরএফ-এর, শীর্ষে জেএনইউ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্য ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউশনাল র‌্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (IIRF University Ranking 2024) চলতি বছরে দেশের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। শীর্ষস্থানে রয়েছে জেএনইউ। প্রসঙ্গত, আইআইআরএফ বা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউশনাল র‌্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক হল সবথেকে নির্ভরযোগ্য একটি বেসরকারি সংস্থা যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিং করে থাকে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত হাজারেরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই সংস্থা সমীক্ষা চালিয়েছে। আইআইআরএফ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাঙ্কিং করতে কাজে লাগিয়েছে MACTION Consulting সংস্থাকে। এই এজেন্সি সমস্ত রকমের ডেটা সংগ্রহ, ডেটা বিশ্লেষণ, ডেটা ম্যানেজমেন্ট এবং সমীক্ষা চালিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং করতে। র‌্যাঙ্কিং করতে সাতটি মাপকাঠি ধরা হয়েছে এগুলি হল, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসিং, শিক্ষাদানের কৌশল, গবেষণা, ইন্ডাস্ট্রি ইনকাম অ্যান্ড ইন্টিগ্রেশন, প্লেসমেন্ট স্ট্যাট্রেজিস অ্যান্ড সাপোর্ট, ফিউচার অরিয়েন্টেশন, এক্সটার্নাল পারসেপশন অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল আউট লুক।

    প্রথম দশে কারা

    চলতি বছরে আইআইআরএফ-এর (IIRF University Ranking 2024) র‌্যাঙ্কিং-এ জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম স্থানে উঠে এসেছে। অন্যদিকে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে এসেছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় গতবার ষষ্ঠ স্থানে ছিল। ওই তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়। চতুর্থ স্থানে রয়েছে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, পঞ্চম স্থানে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়, ষষ্ঠ স্থানে হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়, সপ্তম স্থানে রাজেন্দ্র প্রসাদ সেন্ট্রাল এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি, অষ্টম স্থানে পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়, নবম স্থানে সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অফ পাঞ্জাব, দশম স্থানে সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অফ রাজস্থান।

    ডিমড বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে এগিয়ে কারা

    অন্যদিকে ডিমড ইউনিভার্সিটির (IIRF University Ranking 2024) মধ্যে বেঙ্গালুরুর আইআইএসসি, ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট, হোমি জাহাঙ্গির ভাবা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ইন মুম্বই উপরের দিকেই রয়েছে। তালিকায় দেখা যাচ্ছে, সোনিপথের অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান পেয়েছে ধীরুভাই আম্বানি ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি যা গান্ধীনগরে অবস্থিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: তিহাড়েই কেজরিওয়াল, ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত

    Arvind Kejriwal: তিহাড়েই কেজরিওয়াল, ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনই মুক্তি নয়, জেলেই ঠিকানা দিল্লির মুখ্য়মন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের  (Arvind Kejriwal)। সিবিআই-এর (CBI) আর্জি মেনে আবগারি দুর্নীতি মামলায় শনিবার তাঁকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। আগামী ১২ জুলাই পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে তাঁকে।

    সিবিআই-এর যুক্তি

    এই মামলার তদন্তকারী দল সিবিআই (CBI) জানিয়েছে কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) হেফাজতে থাকা তদন্তের স্বার্থে সঠিক পদক্ষেপ। এর আগে তিনদিনের সিবিআই হেফাজত হয়েছিল কেজরিওয়ালের। সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, তদন্তের স্বার্থে তাঁদের প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিচ্ছেন না কেজরিওয়াল। সিবিআই আরও জানায়, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি। সাক্ষী এবং প্রমাণ নষ্ট করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। তাই তদন্তের স্বার্থে তাঁকে জামিন না দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, ২১ মার্চ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। জেলে থাকাকালীনই আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থারর দাবি, নতুন আবগারি নীতিতে কেন হোলসেলারদের প্রফিট মার্জিন পাঁচ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে তারও কোনও যথাযথ ব্যাখ্যা নেই।

    আরও পড়ুন: “প্রতিদিন গুম হয়ে যাচ্ছে সাধারণ বালোচ নাগরিকরা” দাবি মানবাধিকার কর্মী সামি দ্বীনের

    সিবিআই-এর আর্জিতে সম্মতি

    চলতি সপ্তাহের সোমবার তিহাড় জেলে গিয়ে কেজরিকে (Arvind Kejriwal) জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই (CBI)। মঙ্গলবার তাঁকে গ্রেফতার হিসাবে দেখানো হয়। তার পর পাঁচ দিনের হেফাজত চেয়ে বুধবার সিবিআই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে আদালতে পেশ করে। সেই সময় দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্ট কেজরিকে তিন দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠায়। শনিবার সেই হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এদিন কেজরিওয়ালকে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অবকাশকালীন বিচারক সুনেনা শর্মা কেজরিওয়ালকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।  গত ২০ মে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেছিল। কিন্তু তিহাড় থেকে তিনি বের হওয়ার আগেই ইডি দিল্লি হাইকোর্টে গিয়ে জামিনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে মামলা দায়ের করে। জামিন নিয়ে টালবাহানার মধ্যেই সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হন কেজরি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: কোচবিহারে নির্যাতিতার কাছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, সিবিআই তদন্তের দাবি অগ্নিমিত্রার

    Cooch Behar: কোচবিহারে নির্যাতিতার কাছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, সিবিআই তদন্তের দাবি অগ্নিমিত্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারের মাথাভাঙা-২ ব্লকে বিজেপির সংখ্যালঘু নেত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ওই নেত্রী এখন কোচবিহারের (Cooch Behar) এমজেএন মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন। শনিবার তাঁকে দেখতে কোচবিহারে  যান বিজেপি বিধায়ক তথা মহিলা মোর্চার নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল। শাসকদল এবং স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি।

    সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন অগ্নিমিত্রা (Cooch Behar)

    এদিন দুপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল কোচবিহারে (Cooch Behar) আসেন। নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে পুলিশ লাইন চৌপথিতে পথ অবরোধ করে বিজেপি। মিনিট ১৫ অবরোধ করার পর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সঙ্গে দেখা করে ডেপুটেশন দেয় বিজেপির মহিলা মোর্চা। এরপর বিজেপির কোচবিহার জেলা কার্যালয়ে যান অগ্নিমিত্রা। নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এরপর অগ্নিমিত্রা পল বলেন,”বাংলার মা, বাংলার মেয়ে হয়ে এটা আমাদের কাছে লজ্জার। একজন সংখ্যালঘু এক বোনের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, তা বলার কোনও ভাষা নেই।আমাদের মহিলা মোর্চা-সহ বেশ কয়েক জন নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করলাম। এই ঘটনায় পুলিশের ওপর আস্থা নেই। তাই, আমরা সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। এদিকে এদিন নির্যাতিতা বলেন, বাড়ি ফিরতে চাইছি। আতঙ্কে ফিরতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: মালদায় জাল এসসি সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরি! প্রশাসনের কাছে নালিশ

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতার (Cooch Behar) বাবা দীর্ঘ দিনের বিজেপি কর্মী। নির্যাতিতা নিজে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার জেলা কমিটির সদস্যা। অভিযোগ, তিনি মাঠে ছাগল চড়াতে গিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁকে গালিগালাজ করে মারধর করেন কয়েকজন মহিলা। এমনকী, তাঁকে বিবস্ত্র করেও পেটানো হয়। এনিয়ে ঘোকসাডাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এখনও পুলিশি তদন্ত চলছে।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায় বলেন,”ওরা সব সময় কেন্দ্রীয় এজেন্সির (CBI) দ্বারস্থ হন। এটা একটা পারিবারিক বিবাদ। ইতিমধ্যে চারজন গ্রেফতার হয়েছে। তার মধ্যে তাঁর পরিবারের সদস্যরাও রয়েছেন। পুলিশ প্রশাসনের কাছে কঠোর শাস্তির দাবি তুলছি আমরা। কিন্তু, বিজেপি শুধু রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার জন্য এসব করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: “প্রতিদিন গুম হয়ে যাচ্ছে সাধারণ বালোচ নাগরিকরা” দাবি মানবাধিকার কর্মী সামি দ্বীনের

    Pakistan: “প্রতিদিন গুম হয়ে যাচ্ছে সাধারণ বালোচ নাগরিকরা” দাবি মানবাধিকার কর্মী সামি দ্বীনের

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ, স্বাধীনতার দাবি জানানো। অন্যায়, নিজেদের অধিকারের জন্য লড়াই করা। এই কারণেই প্রতিদিন পাকিস্তানের বৃহত্তম প্রদেশ বালুচিস্তান থেকে নিখোঁজ হয়ে যাচ্ছেন শয়ে সয়ে মানুষ। পাক পুলিশের চোখের সামনে দিয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) গোয়েন্দারা ধরে নিয়ে গুম করে দিচ্ছেন আন্দোলনকারীদের (Baloch Activist)। তাঁরা বেঁচে রয়েছেন, না মরে গিয়েছেন তা-ও জানতে পারছে না পরিবারের লোকজনেরা। সংবাদ সম্মেলনে এমনই দাবি করলেন মানবাধিকার কর্মী নিখোঁজ ডক্টর দ্বীন মুহাম্মাদ বালোচের মেয়ে সামি দ্বীন বালোচ।

    চিনের হাতে লুট হচ্ছে সম্পদ

    পাকিস্তানের (Pakistan) বৃহত্তম প্রদেশ বালুচিস্তান (Baloch Activist) প্রাকৃতিক ভাবে সবচেয়ে সম্পদশালী। কিন্তু ধীরে ধীরে তা বেহাত হয়ে যাচ্ছে বালোচ নাগরিকদের। ‘চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর’ (সিপিইসি) তৈরির পরে গত কয়েক বছরে সেই লুট আরও বেড়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের একাংশের। পশ্চিম চিনের শিনজিয়াং প্রদেশের কাশগড় থেকে শুরু হওয়া ওই রাস্তা কারাকোরাম পেরিয়ে ঢুকেছে পাকিস্তানে। প্রায় ১,৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শেষ হয়েছে বালুচিস্তান প্রদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে চিন নিয়ন্ত্রিত গ্বদর বন্দরে। ওই রাস্তা ব্যবহার করেই ইসলামাবাদ এবং বেজিংয়ের শাসকেরা বালুচিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ লুট করছে বলে দাবি সেখানকার বাসিন্দাদের।

    নিখোঁজ কয়েক হাজার মানুষ

    শুক্রবার করাচি প্রেসক্লাবে মানবাধিকার কর্মী সামি দ্বীন বালোচ জানান, ১৫ বছর আগে পাকিস্তান (Pakistan) পুলিশের চোখের সামনে দিয়ে তাঁর বাবা ডঃ দ্বীন মুহম্মদ বালোচকে পাকিস্তানের গোয়েন্দারা তুলে নিয়ে যায়। এখনও তাঁর কোনও খোঁজ নেই। ছোট বোন মেহলাব দ্বীন বালোচকে সঙ্গে নিয়ে সামি জানান ২৮ জুন ২০০৯ সালের সেই রাতের কথা এখনও ভোলেননি তাঁরা। তাঁদের বাবা বেঁচে রয়েছেন কিনা তা-ও জানেন না তাঁরা। পেশায় ডাক্তার তাঁর বাবা সরকারি কর্মচারী ছিলেন, তা-ও তাঁর উদ্ধারে নিষ্ক্রিয় সরকার। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার তাঁরা।

    আরও পড়ুন: অপহৃত নাবালিকার জন্য জাতিসংঘের কাছে আবেদন সিন্ধি ফাউন্ডেশনের! দাবি স্বাধীন তদন্তের

    রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস

    ১৯৪৭ সালের ১১ অগস্ট ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হয়েছিল দেশীয় রাজ্য কালাত। ১২ অগস্ট কালাতের শাসক মির সুলেমান দাউদ স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সেই স্বাধীনতার মেয়াদ ছিল মাত্র সাত মাস। ১৯৪৮-এর ২৭ মার্চ পর্যন্ত। বালুচিস্তানের (Baloch Activist) মানুষের কাছে সেই দিনটা আজও যন্ত্রণার ‘পরাধীনতা দিবস’! সাত দশক আগে ওই দিনেই পাকিস্তানি (Pakistan) সেনা দখল করেছিল বালুচিস্তান। অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তৎকালীন শাসককে বাধ্য করেছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হতে। বালুচিস্তানের পরবর্তী ইতিহাস ফের নতুন স্বাধীনতার যুদ্ধের। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আর কয়েক হাজার মানুষের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hinduism And Quantum Physics: সনাতন ধর্মের  বেদের দ্বারা প্রাণিত হয়েছিলেন পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীরা?

    Hinduism And Quantum Physics: সনাতন ধর্মের  বেদের দ্বারা প্রাণিত হয়েছিলেন পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সবই বেদে আছে।’ বহু ব্যবহারে অতি ক্লিশে হয়ে যাওয়া এই শব্দবন্ধ যে নিছক কথার কথা নয়, তার প্রমাণ মিলেছে বহুবার। এবার আরও একবার জানা গেল, মহাবিশ্বের বয়স অনুমান থেকে শুরু করে জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি, জ্যোতির্বিদ্যা, সৃষ্টিরহস্য সবই রয়েছে হিন্দু ধর্মের মূল স্তম্ভরূপ শক্তি বেদে (Hinduism And Quantum Physics)। বিজ্ঞানীদের একটা বড় অংশের মতে, মহাবিশ্বের যে বয়স অনুমান করে আধুনিক বিজ্ঞান, তার সঙ্গে মেলে বেদে উল্লিখিত তথ্যও।

    ‘সবই বেদে আছে’ (Hinduism And Quantum Physics)

    অথর্ব বেদের চিকিৎসা পদ্ধতি আজও বিস্ময়ের জন্ম দেয় চিকিৎসকদের মধ্যে। চরক এবং সুশ্রুত সংহিতায় এমন কিছু চিকিৎসা পদ্ধতির কথা রয়েছে, যা আজও চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিস্ময় বলে বিবেচিত হয়। এই বেদেই মেলে কোয়ান্টাম ফিজিক্সের বহু তত্ত্ব। ক্যালকুলাস, শূন্য, ঋণাত্মক সংখ্যার ধারণা, দশমিক, পাই, সাইন, কো-সাইইন, বিগ ব্যাং এবং একটি আন্তঃমাত্রিক মাল্টিভার্সের ধারণাও পাই বেদে (Hinduism And Quantum Physics)।

    কর্ম এবং পুনর্জন্মের ধারণা

    কর্ম এবং পুনর্জন্মের যে ধারণা বহু আগে বলে গিয়েছেন আর্য ঋষিরা, সেসবেরই মূল ভিত্তি ছিল বৈজ্ঞানিক। পদার্থবিদ্যায় বলা হয় শক্তি অবিনশ্বর। বেদেও তো বলা হয়েছে শক্তির সৃষ্টি কিংবা ধ্বংস নেই। সেটা প্রাণ শক্তি হোক কিংবা পরাশক্তি। পদার্থবিদ্যায় বলে প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সনাতন ধর্মের কর্মফলবাদও তো সেকথাই বলে আসছে সেই কোন সুপ্রাচীন কাল থেকে।

    ‘কজ অ্যান্ড এফেক্ট’

    ফিজিক্সের ‘কজ অ্যান্ড এফেক্টে’র কথাই ধরা যাক। বৈদিক ঋষি এই তত্ত্বের উদগাতা। যদিও আধুনিক বিজ্ঞানের দাবি, এ সত্য তাদের আবিষ্কার। অথচ, সনাতন ধর্মের কার্য-কারণবাদের ধারণার সঙ্গে মেলে আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, জীববিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান এবং স্নায়ুবিজ্ঞানের ধারণা। আধুনিক পদার্থবিদ্যা বলে জড় উপ-পরমাণুগুলি মানুষের চিন্তার সংস্পর্শে না আসা পর্যন্ত সুপ্ত থাকে। সচেনতা প্রয়োগ করা হলে কণাগুলি জীবিত বা সক্রিয় হয়ে ওঠে। বস্তুত, এই ধারণার হদিশ আধুনিক বিজ্ঞানের ঢের আগে মেলে বেদে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের জনক বলা হয় যে দুই বিজ্ঞানীকে, তাঁদেরই একজন হলেন নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী নীলস বোর। সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বিশ্বখ্যাত এই পদার্থবিদ বলেছিলেন, “আমার মনে কোনও প্রশ্ন জাগ্রত হলে আমি উপনিষদের দ্বারস্থ হই।”

    বেদের জয়গান

    বিস্ময় বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলার কথায়ও তো জয়গান শোনা যায় বেদের ধারণারই। তিনি বলেছেন, “মানসিক শক্তির উপহার আসে ঈশ্বরের কাছ থেকে। আমরা যদি এই সত্যের ওপর মনকে নিবিষ্ট করতে পারি, আমরা এই মহান শক্তির সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করতে পারব।” নিয়মিত বেদ পাঠ করতেন বিশ্বশ্রুত বিজ্ঞানী হেইনসবার্গ। তিনি বলেন, “যাঁরা বেদান্ত পড়েছেন, তাঁদের কাছে কোয়ান্টাম থিয়োরি হাস্যকর লাগবে না।” প্রসঙ্গত, বেদের শেষ ভাগকেই ‘বেদান্ত’ বা ‘উপনিষদ’ বলে।

    আর পড়ুন: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    বেদের ঋষিই তো বস্তুর ভরের ধারণা দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ইউনির্ভাসাল ইনটেলিজেন্স এবং চেতনা ছাড়া মহাবিশ্ব হয়ে পড়বে স্থির, থাকবে না জীবনের অস্তিত্ব। মহাকর্ষ এবং সময় যে সম্পর্কিত, কোয়ান্টাম ফিজিক্সের এই তত্ত্বের উদগাতাও তো বেদেরই ঋষি (Hinduism And Quantum Physics)। যোগের ফলে যে আত্মার সঙ্গে দেবমূর্তির ঐক্য স্থাপিত হয়, তা তো বিজ্ঞানের কানেকটেড কনসাসনেসের ধারণা ব্যক্ত করে। জড় বস্তু ও সজীব বস্তুর ধারণাও তো প্রতিফলিত হয় পূজকের ইনটেনশানের মধ্যে দিয়ে। পূজক যখন বিগ্রহের পায়ে কোনও কিছু দিয়ে ‘স্বাহা’ কিংবা ‘স্বধা’ বলেন, তখন তো তিনি আসলে বলেন ‘কী নিবেদন করা হচ্ছে’ (স্বাহা), ‘এই বস্তুটি নিবেদনের উদ্দেশ্য’(স্বধা)। বেদে দ্যূলোক, ভূলোক-সহ একাধিক লোকের কথা বলা হয়েছে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সেও তো সেই ধারণারই প্রতিরূপ দেখতে পাই। কোয়ান্টাম ফিজিক্সে ইউনিভার্স নয়, বলা হয়েছে মাল্টিভার্সের কথা।

    ওপেনহাইমারের গলায় হিন্দুধর্মস্তুতি

    হিন্দু ধর্মের জয়গান শোনা যায় বিশ্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী রবার্ট ওপেনহাইমারের গলায়ও। তিনি বলেন, “বিশ্বে হিন্দুধর্মই একমাত্র ধর্ম যারা বলে মহাবিশ্ব স্বয়ং মারা যায়, পুনর্জন্ম গ্রহণ করে। এটিই একমাত্র ধর্ম, যেখানে সময়ের স্কেলগুলি আধুনিক বৈজ্ঞানিক সৃষ্টিতত্ত্বের সঙ্গে মিলে যায়। এর চক্র আমাদের সাধারণ দিনরাত্রি থেকে ব্রহ্মার দিনরাত পর্যন্ত ৮.৬৪ বিলিয়ন বছর দীর্ঘ। পৃথিবী বা সূর্যের বয়সের চেয়ে দীর্ঘ এবং বিগ ব্যাংয়ের থেকে প্রায় অর্ধেক। তাদের দীর্ঘ সময়ের স্কেলও রয়েছে।”

    বেদের বিভিন্ন তত্ত্বের রহস্য উদ্ঘাটন করবেন বলেন সংস্কৃত শিখেছিলেন বিজ্ঞানী ওপেনহাইমার। পরে তিনি সংস্কৃতেই পড়েছিলেন ভগবদ-গীতা। তাঁর মতে, গীতা তাঁর জীবনদর্শনকে বদলে দিয়েছিল। গীতাকে তিনি ‘সর্বাধিক ইনফ্লুয়েন্সিয়াল গ্রন্থ’ বলেও অভিহিত করেন। তিনি বলেন, “এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় সুবিধা হল বেদ হাতে পাওয়া। সমস্ত কোয়ান্টাম প্রসেসের জনক সুপ্রিম ফাদার কৃষ্ণ (Hinduism And Quantum Physics)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: মালদায় জাল এসসি সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরি! প্রশাসনের কাছে নালিশ

    Malda: মালদায় জাল এসসি সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরি! প্রশাসনের কাছে নালিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক, খাদ্য দফতর, স্বাস্থ্য দফতরে জাল এসসি সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মালদা (Malda) জেলায়। অখিল ভারতীয় চাঁই সাহিত্য সভা নামে একটি তফশিলি সংগঠনের পক্ষ থেকে মালদার ব্লক এবং জেলা প্রশাসনের কাছে গণসাক্ষর সম্বলিত অভিযোগ জানানো হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Malda)

    কালিয়াচক-৩ নম্বর ব্লকের (Malda) শাহবাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ডোমাইচক এবং মোহনপুর এলাকায় মণ্ডল পদবির বহু মানুষের বসবাস। তাঁদের মধ্যে চাঁই সম্প্রদায়ের যাঁরা রয়েছেন, তাঁরাই তফশিলি জাতিভুক্ত। অভিযোগে দাবি করা হয়েছে, বাকিরা তফশিলি জাতিভুক্ত নয়। পদবির মিল থাকার সুযোগ নিয়ে সার্টিফিকেট জাল করার কারবার চালানো আরও সহজ হচ্ছে। এই এলাকায় উভয় মণ্ডল সম্প্রদায়ের একে অপরের সংস্কৃতিগত বহু পার্থক্য রয়েছে। এমনকী এই চাঁই মণ্ডল সম্প্রদায়ের ভাষাও সম্পূর্ণ আলাদা, যদিও তাঁরা বর্তমানে আঞ্চলিক বাংলা ভাষাতেই কথা বলেন। এলাকার চাঁই মণ্ডল সম্প্রদায়ের অভিযোগ, বিডিও অফিসের একাংশের মদতে এবং মোটা টাকার বিনিময়ে এই শংসাপত্রগুলিকে খতিয়ে না দেখে কোনও তদন্ত ছাড়াই করে দেওয়া হয়েছে। যা সম্পূর্ণ বেআইনি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

     জাল শংসাপত্র ইস্যুতে বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি

    এই জাল শংসাপত্র (Fake Certificate) ইস্যুতে বৃহত্তর আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতিও শুরু করা হয়েছে। ওই এলাকারই এক বাসিন্দা তথা অখিল ভারতীয় চাঁই সাহিত্য সভার মালদা জেলার সম্পাদক পরিমল মণ্ডল বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই আমরা দেখছি যে আমাদের এলাকার বেশ কিছু মণ্ডল সম্প্রদায়ের লোক তফশিলি জাতি শংসাপত্র বের করে নিচ্ছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সরকারি চাকরি পেয়েছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে তাঁরা নিজেদেরকে তফশিলি জাতির অন্তর্ভুক্ত দেখিয়ে চাকরি করছে।’ বেশ কয়েকটি শংসাপত্র তাঁরা ইতিমধ্যেই হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। চাঁই সমাজের গণ স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সরকারি দফতরে পাঠানো হয়েছে। বিডিও আশ্বাস দিয়েছেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, গুরুতর অভিযোগ। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Secondary Examination: যোগের হিসেবে ভুল! ১২ হাজার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে

    Secondary Examination: যোগের হিসেবে ভুল! ১২ হাজার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যাঁ যোগ করতেই ভুল! ঠিক শুনেছেন, তাও আবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় (Secondary Examination)। ১২ হাজার পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে। কার্যত বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। এমন ঘটনা কি ইচ্ছাকৃত ভুল, নাকি অবহেলা? এই প্রশ্ন এখন উঠছে মাধ্যমিক বোর্ডের ওপর। প্রশ্ন উঠছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধেও। ঘটনায় শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন পরীক্ষার্থীর অভিভাবকদের একাংশ।

    এক জনের ২২ নম্বর বৃদ্ধি হয়েছে (Secondary Examination)!

    স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হল মাধ্যমিক পরীক্ষা। সদ্য প্রকাশিত হয়েছিল মাধ্যমিকের (Secondary Examination) ফলাফল। আর তাতে মোট ১২ হাজার ৪৬৮ জন পরীক্ষার্থীর নম্বর বেড়েছে। জানা গিয়েছে, স্ক্রুটিনিতে একজনের ২২ নম্বর বৃদ্ধি হয়েছে। এই নম্বর বৃদ্ধির ফলে মেধা তালিকার প্রথম দশে আরও ৭ জনের স্থান হয়েছে। এই ঘটনায় কার্যত চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। অবশ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, “এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্য জনক। এই ধরনের ঘটনা কাম্যনয়।” তবে এই রকম ভুলে শিক্ষাকদের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ করা শুরু হয়েছে।

    মূল্যায়ন কতটা যুক্তিযুক্ত?

    সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ মামলায় ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি বাতিল ঘোষণা করেছিল। এরপর হাইকোর্টের এই নির্দেশের উপর সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। জুলাই মাসে হবে পরবর্তী শুনানি। এখন প্রশ্ন হল আদালতের নির্দেশে যে সব শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁদের মধ্যে কি কেউ মাধ্যমিক পরীক্ষার (Secondary Examination) খাতা দেখেছিলেন? আর যদি দেখেই থাকেন তাহলে তার মূল্যায়ন কতটা যুক্তিযুক্ত? এই প্রশ্ন এখন আলোচনার শীর্ষে।

    আরও পড়ুনঃ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস

    সময়ের আগেই ফল প্রকাশ হয়েছিল

    মাধ্যমিক পরীক্ষা (Secondary Examination) শুরু হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি, শেষ হয়েছে ১২ ফেব্রুয়ারি। তিনমাস পর ফলাফল প্রকাশের কথা ছিল। কিন্তু সময়ের আগে ১২মে ফল প্রকাশিত হয়েছিল। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৮০ দিনের মাথায় বের হয়। কাজেই মূল্যায়ন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এবছর রাজ্যে ন’লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক দিয়েছিল। এবার মাধ্যমিকে পাশ করেছে ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন। পড়ুয়াদের মধ্যে অভিভাবকদের একাংশের বক্তব্য, “শিক্ষকরা দায়িত্ব জ্ঞানাহীন কাজ করেছেন। শাস্তি হওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khardah: খড়দায় আদিবাসী পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলর

    Khardah: খড়দায় আদিবাসী পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসীদের জমি দখল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে খড়দা (Khardah) পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কুলীনপাড়া এলাকায়। দাদাগিরি দেখিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের এই জমি দখলের ঘটনায় আদিবাসী পরিবারের লোকজন রীতিমতো ক্ষুব্ধ। তাঁরা ইতিমধ্যে পুর কর্তৃপক্ষের কাছে দরবার করেছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Khardah)

    জানা গিয়েছে, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কুলীনপাড়া (Khardah) এলাকায় বহু আদিবাসী পরিবার দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। আদিবাসী পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমরা এই জমিতে প্রায় ১০০ বছর ধরে বসবাস করছি। জমির কাগজপত্র নেই বলে আমরা কাউন্সিলরের কাছে দরবার করেছিলাম। আমাদের নামে কাগজ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৫০০ টাকা করে চেয়েছিলেন। সেই টাকা আমরা দিয়েছিলাম। কিন্তু, সেই কাগজ আমরা কেউ পাইনি। আমাদের টাকাও কাউন্সিলর ফেরত দেননি। এখন আমাদের জমিতে কাউন্সিলরের নজর পড়েছে। কোনও আলাপ-আলোচনা না করেই কাউন্সিলর আমাদের জমি দখল করার পরিকল্পনা করে। এই এলাকায় নোংরা ফেলার জন্য আমাদের জমি হাতানোর চেষ্টা করে কাউন্সিলর। এমনিতেই আমরা সামান্য জমিতে বসবাস করছি। তার ওপর যদিও কিছুটা জায়গা কাউন্সিলর দখল করে নেয়, তাহলে আমরা হাঁটাচলা করতে পারব না। বিষয়টি আমরা কাউন্সিলরকে বলার পরও কোনও কর্ণপাত করেননি। এরপর খড়দা থানায় জানাই। একইসঙ্গে আমরা চেয়ারম্যানকে জানাই। তিনি জমি দখল করা হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন। তৃণমূল কাউন্সিলর স্বরাজ দাস বলেন, জোর করে কোনও কিছু করা হয়নি। ওদের জানিয়ে সব কাজ করেছিলাম। আর টাকা নেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন। আসলে এসব করে আমাকে বদনাম করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    পুর কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    পুরসভার চেয়ারম্যান (Trinamool Congress) নীলু সরকার বলেন, সরকারি জমিতেই আদিবাসী পরিবারগুলি ১০০ বছর ধরে রয়েছে। ফলে, কাগজপত্র না থাকলেও জমির মালিক তাঁরা। ওই জমি দখল করে কোনও কিছু করা হবে না। বিষয়টি জানার পরই আমি কাজ বন্ধ রেখেছি। আদিবাসী পরিবারের সঙ্গে কথা বলেই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share