Tag: bangla news

bangla news

  • Secondary Examination: যোগের হিসেবে ভুল! ১২ হাজার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে

    Secondary Examination: যোগের হিসেবে ভুল! ১২ হাজার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যাঁ যোগ করতেই ভুল! ঠিক শুনেছেন, তাও আবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় (Secondary Examination)। ১২ হাজার পরীক্ষার্থীর নম্বর বাড়ল স্ক্রুটিনিতে। কার্যত বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে রাজ্যজুড়ে। এমন ঘটনা কি ইচ্ছাকৃত ভুল, নাকি অবহেলা? এই প্রশ্ন এখন উঠছে মাধ্যমিক বোর্ডের ওপর। প্রশ্ন উঠছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধেও। ঘটনায় শিক্ষা দফতরের বিরুদ্ধে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন পরীক্ষার্থীর অভিভাবকদের একাংশ।

    এক জনের ২২ নম্বর বৃদ্ধি হয়েছে (Secondary Examination)!

    স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হল মাধ্যমিক পরীক্ষা। সদ্য প্রকাশিত হয়েছিল মাধ্যমিকের (Secondary Examination) ফলাফল। আর তাতে মোট ১২ হাজার ৪৬৮ জন পরীক্ষার্থীর নম্বর বেড়েছে। জানা গিয়েছে, স্ক্রুটিনিতে একজনের ২২ নম্বর বৃদ্ধি হয়েছে। এই নম্বর বৃদ্ধির ফলে মেধা তালিকার প্রথম দশে আরও ৭ জনের স্থান হয়েছে। এই ঘটনায় কার্যত চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। অবশ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, “এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্য জনক। এই ধরনের ঘটনা কাম্যনয়।” তবে এই রকম ভুলে শিক্ষাকদের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ করা শুরু হয়েছে।

    মূল্যায়ন কতটা যুক্তিযুক্ত?

    সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্ট শিক্ষক নিয়োগ মামলায় ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি বাতিল ঘোষণা করেছিল। এরপর হাইকোর্টের এই নির্দেশের উপর সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। জুলাই মাসে হবে পরবর্তী শুনানি। এখন প্রশ্ন হল আদালতের নির্দেশে যে সব শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁদের মধ্যে কি কেউ মাধ্যমিক পরীক্ষার (Secondary Examination) খাতা দেখেছিলেন? আর যদি দেখেই থাকেন তাহলে তার মূল্যায়ন কতটা যুক্তিযুক্ত? এই প্রশ্ন এখন আলোচনার শীর্ষে।

    আরও পড়ুনঃ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস

    সময়ের আগেই ফল প্রকাশ হয়েছিল

    মাধ্যমিক পরীক্ষা (Secondary Examination) শুরু হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি, শেষ হয়েছে ১২ ফেব্রুয়ারি। তিনমাস পর ফলাফল প্রকাশের কথা ছিল। কিন্তু সময়ের আগে ১২মে ফল প্রকাশিত হয়েছিল। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৮০ দিনের মাথায় বের হয়। কাজেই মূল্যায়ন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এবছর রাজ্যে ন’লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক দিয়েছিল। এবার মাধ্যমিকে পাশ করেছে ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন। পড়ুয়াদের মধ্যে অভিভাবকদের একাংশের বক্তব্য, “শিক্ষকরা দায়িত্ব জ্ঞানাহীন কাজ করেছেন। শাস্তি হওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Khardah: খড়দায় আদিবাসী পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলর

    Khardah: খড়দায় আদিবাসী পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিবাসীদের জমি দখল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে খড়দা (Khardah) পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কুলীনপাড়া এলাকায়। দাদাগিরি দেখিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরের এই জমি দখলের ঘটনায় আদিবাসী পরিবারের লোকজন রীতিমতো ক্ষুব্ধ। তাঁরা ইতিমধ্যে পুর কর্তৃপক্ষের কাছে দরবার করেছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Khardah)

    জানা গিয়েছে, ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কুলীনপাড়া (Khardah) এলাকায় বহু আদিবাসী পরিবার দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন। আদিবাসী পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমরা এই জমিতে প্রায় ১০০ বছর ধরে বসবাস করছি। জমির কাগজপত্র নেই বলে আমরা কাউন্সিলরের কাছে দরবার করেছিলাম। আমাদের নামে কাগজ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৫০০ টাকা করে চেয়েছিলেন। সেই টাকা আমরা দিয়েছিলাম। কিন্তু, সেই কাগজ আমরা কেউ পাইনি। আমাদের টাকাও কাউন্সিলর ফেরত দেননি। এখন আমাদের জমিতে কাউন্সিলরের নজর পড়েছে। কোনও আলাপ-আলোচনা না করেই কাউন্সিলর আমাদের জমি দখল করার পরিকল্পনা করে। এই এলাকায় নোংরা ফেলার জন্য আমাদের জমি হাতানোর চেষ্টা করে কাউন্সিলর। এমনিতেই আমরা সামান্য জমিতে বসবাস করছি। তার ওপর যদিও কিছুটা জায়গা কাউন্সিলর দখল করে নেয়, তাহলে আমরা হাঁটাচলা করতে পারব না। বিষয়টি আমরা কাউন্সিলরকে বলার পরও কোনও কর্ণপাত করেননি। এরপর খড়দা থানায় জানাই। একইসঙ্গে আমরা চেয়ারম্যানকে জানাই। তিনি জমি দখল করা হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন। তৃণমূল কাউন্সিলর স্বরাজ দাস বলেন, জোর করে কোনও কিছু করা হয়নি। ওদের জানিয়ে সব কাজ করেছিলাম। আর টাকা নেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন। আসলে এসব করে আমাকে বদনাম করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    পুর কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    পুরসভার চেয়ারম্যান (Trinamool Congress) নীলু সরকার বলেন, সরকারি জমিতেই আদিবাসী পরিবারগুলি ১০০ বছর ধরে রয়েছে। ফলে, কাগজপত্র না থাকলেও জমির মালিক তাঁরা। ওই জমি দখল করে কোনও কিছু করা হবে না। বিষয়টি জানার পরই আমি কাজ বন্ধ রেখেছি। আদিবাসী পরিবারের সঙ্গে কথা বলেই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artificial intelligence: আরব আমিরশাহিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি ভার্চুয়াল কর্মচারী আয়েশাকে চেনেন?

    Artificial intelligence: আরব আমিরশাহিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি ভার্চুয়াল কর্মচারী আয়েশাকে চেনেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনারা কি আয়েশার কথা শুনেছেন? তাকে ঘিরে এখন শোরগোল পড়েছে। তার কাজ আলোড়ন ফেলেছে মধ্যপ্রাচ্যে। সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে এই প্রথম ভার্চুয়াল কর্মচারী, যাকে দিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial intelligence) মাধ্যমে কাজ করানোর কথা ভাবা হয়েছে। আইনি বিষয়ে নানান তথ্য দিয়ে পরিষেবা প্রদান করবে আয়েশা। 

    বিচার ব্যবস্থায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ (Artificial intelligence)

    সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিচার বিভাগকে অত্যাধুনিক মাত্রা দেবে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence)। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দ্বারা পরিচালিত ভার্চুয়াল কর্মচারী আয়েশাকে উপভোক্তাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। আদালতে মক্কেলদের সহায়তা করার জন্য শীঘ্রই আয়শাকে মোতায়েন করা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে এক বছর আগে চালু করা হয়েছিল একটি অ্যাপ্লিকেশন। এবার তাকে সফল ভাবে প্রয়োগ করা হবে। এই এআই প্রযুক্তি বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যেমন কাজ করছে, ঠিক তেমনি এবার বিচার ব্যবস্থায় আইনি সাহায্যেও প্রয়োগের কথা ভাবা হয়েছে।

    কীভাবে কাজ করবে আয়েশা?

    জানা গিয়েছে, আয়েশা (Artificial intelligence) ভার্চুয়ালি আদালতের প্রবেশদ্বারে অবস্থান করবে এবং মক্কলদেরকে তাদের লেনদেন সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করবে। মামলার ভিত্তি, লেনদেন পরিচালনা বিষয়ে প্রয়োজনীয় খসড়া এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা সম্পর্কে তথ্য জ্ঞাপন করবে। বিচার ব্যবস্থার এই উদ্যোগটি এআইকে বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে একীভূত করার ক্ষেত্রে একটি বড় অগ্রগতি বলে মনে করা হচ্ছে। আয়েশা, নতুন এআই সহকারী হিসেবে বিচারক, আইনজীবী এবং উপভোক্তার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক বিষয়ে তথ্য দিয়ে সাহায্য করবে। আয়েশা বিচারকদের কার্যকারিতাকে বৃদ্ধি করতে পুরাতন মামলার রায় দৃষ্টান্ত হিসাবে উপস্থাপন করবে। অতীতের মামলার বিস্তৃত তথ্যকে বিশ্লেষণ করে বিচারকের দেওয়া রায়গুলিকে আয়েশা সেকেন্ডের মধ্যেই সনাক্ত করতে পারবে। মামলায় বিচারকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে তুলে ধরেও সহযোগিতা করবে।

    আরও পড়ুনঃ গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করবে

    আইনজীবীরা আয়েশাকে (Artificial intelligence) একটি অমূল্য সম্পদ বলে মনে করেছেন। কারণ তার বিস্তৃত ডাটাবেস, একজন সাধারণ আইনজীবীর অভিজ্ঞতার তুলনায় অনেক বেশী কার্যকরী হবে। একই ভাবে মামলার অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পরামর্শ প্রদানের কাজও করতে পারবে। আইনি গবেষণা প্রক্রিয়াকে উল্লেখযোগ্যভাবে সুগম করবে এই আয়েশা। তবে আইন এবং বিচার বিষয়ে মানুষকে প্রতিস্থাপন করা আয়েশার মূল উদ্দেশ্য নয়, বরং একে কাজকে দ্রুত ও কম সময়ে করার একটি হাতিয়ার বলা যায়। এআইকে গ্রহণ করে কাজের কার্যকারিতা কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় এবং জটিলতা কমিয়ে আরও সহজ-সরল করা যায়, সেই বিষয়ের দিকেই মূলত লক্ষ্য রাখা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Dravid: রোহিতদের কোচ হিসেবে শেষ বার সাজঘরে দ্রাবিড়! পারবেন বিশ্বকাপের স্বাদ নিতে?

    Rahul Dravid: রোহিতদের কোচ হিসেবে শেষ বার সাজঘরে দ্রাবিড়! পারবেন বিশ্বকাপের স্বাদ নিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দলের কোচ হিসেবে শনিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে শেষবার সাজঘরে থাকবেন রাহুল দ্রাবিড় (Rahul Dravid)। যদি না আবার ভবিষ্যতে ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালের পরই কোচের চেয়ার ছেড়ে চলে যাবেন রাহুল। তাঁকে থেকে যাওয়ার অনুরোধ করেছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা, বোর্ড সচিব জয় শাহ। কিন্তু দ্রাবিড় সযত্নে সেই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করছেন। এবার পরিবারকে সময় দিতে চান মিস্টার ডিপেন্ডবল। 

    রাহুল-রোহিত রসায়ন (Rahul Dravid)

    রাহুল দ্রাবিড় ও রোহিত শর্মার জুটি তৈরি হয় ২০২১ সালের টি-২০ বিশ্বকাপের পর থেকে। এরপর একটা বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, দুটো টি-২০ বিশ্বকাপ ও একটা ওডিআই বিশ্বকাপের পর ভাঙছে জুটি। দ্রাবিড় যখন কোচের ভূমিকায় এলেন তখন কোহলির হাত থেকে অধিনায়কের ব্যাটন গিয়েছে রোহিতের হাতে। তৎকালীন বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের পছন্দের কোচ দ্রাবিড়, অধিনায়ক রোহিত। কোহলির সঙ্গে বাংলার মহারাজের তিক্ত সম্পর্ক। ব্যর্থতার দায় নিয়ে সরে গিয়েছেন রবি শাস্ত্রী। রোহিত-দ্রাবিড় জুটি সাবধানে পা ফেললেন। কখওনই দলের অন্দরে সেকেন্ড টিম হতে দেননি কোচ দ্রাবিড়। ছোট-বড়, অভিজ্ঞ-তরুণ ক্রিকেটারদের মেলবন্ধন ঘটালেন দ্রাবিড় (Rahul Dravid)। প্রাচীরের মতোই আগলে রাখলেন রোহিত-কোহলি থেকে যশস্বী-বুমরাদের।

    তিন ফরম্যাটে সেরা (Rahul Dravid)

    রোহিত-দ্রাবিড় যুগে ভারত (Team India) এখনও পর্যন্ত কোনও আন্তর্জাতিক ট্রফি জিততে পারেনি তবে দলের উন্নতিতে প্রধান কোচের অবদান অপরিসীম। দ্রাবিড়ের হাত ধরে ভারতীয় ক্রিকেটে অনেক নতুন মুখ উঠে এসেছেন। রবি শাস্ত্রী যেই নতুন প্লেয়ারদের সুযোগ দিয়েছিলেন, দ্রাবিড় (Rahul Dravid) তাঁদের তৈরি করেছেন। তাঁর কোচিংয়েই তিনটে ফরম্যাটের ক্রিকেটেই টিম ইন্ডিয়া এক নম্বর স্থান দখল করেছে। বিশ্বকাপে অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠেছে। মাহি-পরবর্তী সময়ে দ্রাবিড় এক সুতোয় গেঁথেছেন ভারতীয় দলকে। কোচ দ্রাবিড়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিনও। 

    ট্রফির স্বাদ

    ওয়েস্ট ইন্ডিজে এখন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চলছে। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে তাঁর নেতৃত্বে এই ক্যারিবিয়ান মুলুক থেকেই ছিটকে যেতে হয়েছিল ভারতকে। শনিবার সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুলুকেই রাহুল দ্রাবিড় (Rahul Dravid) প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ পাচ্ছেন। অধিনায়ক হিসেবে যা পাননি, কোচ হিসেবে সবকিছু পাওনাগণ্ডা বুঝে নেওয়ার আরও একটা সুযোগ তাঁর সামনে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মহা ফাইনালের আগে ভারতের কোচ বলেছেন, ‘‘ফাইনাল তো ফাইনালই হয়। ক্রিকেটে রিটেক বলে কিছু হয় না, একটা বলেই সব শেষ। তাই ছেলেদের বলেছি ম্যাচে ভুল যাতে খুব কম হয়। ওরা সবাই পেশাদার, জানে কী করলে ভাল হতে পারে, কাপ আসতে পারে। ওরা লড়াইয়ের জন্য প্রস্তত। ট্রফি জিতে আমাকে উৎসর্গ নয়, দেশের জন্য কাপ জেতো, এটাই ছেলেদের বলেছি। ওরা কিছু ক্ষেত্রে বেশি আবেগমুখর হয়ে যাচ্ছে।’’ তবে জ্যামির চোখ-মুখ কিন্তু বলছে অন্য কথা। আসলে বিদায়বেলা রাঙিয়ে দিতে চাইলেও মুখে সেটা প্রকাশ করছেন না ভারতীয় ক্রিকেটের ‘দ্য ওয়াল’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iran Presidential Elections: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    Iran Presidential Elections: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ইরানে হয়ে গেল প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Iran Presidential Elections)। এদিন স্থানীয় সময় সকাল আটটা থেকে শুরু হয়েছিল ভোট গ্রহণ। চলে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত। গত মাসে কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় সে দেশের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসির। তার জেরেই হল অকাল নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এবারের নির্বাচন ছিল ত্রিমুখী।

    লড়াইয়ের ময়দানে কারা? (Iran Presidential Elections)

    কট্টরপন্থী রক্ষণশীল দুই প্রার্থী হলেন ইরানের পরমাণু চুক্তির মধ্যস্থতাকারী নিরাপত্তা কর্মকর্তা সইদ জালিলি এবং পার্লামেন্টের স্পিকার মহম্মদ বাকের কোয়ালিবাফ। এঁদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে সংস্কারপন্থী প্রার্থী মাসুদ পেজেশকিয়ানের। গার্ডিয়ান কাউন্সিলের অনুমোদনক্রমে লড়াইয়ের ময়দানে (Iran Presidential Elections) ছিলেন ছ’জন প্রার্থী। বৃহস্পতিবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ান দুই প্রার্থী। এঁরা হলেন আলিরেজা জাকানি এবং আমিরহুসেন গাজিজাদে হাসেমি। এই প্রার্থীদের মধ্যে কঠিন লড়াই দিতে পারেন কোয়ালিবাফ, পার্লামেন্টের বর্তমান স্পিকার। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন রেভলিউশনারি গার্ডের সইদ জলিলিও। খামেইনির অফিসে টানা চার বছর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এঁর ঝুলিতে।

    অকাল নির্বাচন কেন?

    ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল আগামী বছরের জুনে। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধাঁচে প্রতি চার বছর অন্তর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় এশিয়ার এই দেশটিতে। ১৯ মে চপার দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ইরানের প্রেসিডেন্ট। শূন্য হয়ে পড়ে প্রেসিডেন্টের পদ। সে দেশের সংবিধান অনুযায়ী, ৫০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করে নিয়োগ করতে হবে নয়া প্রেসিডেন্ট। সেই নিয়ম মানতে গিয়েই আয়োজন করতে হয়েছে অকাল ভোটের।

    আর পড়ুন: কাজাখস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) বৈঠকে ভারতের নেতৃত্ব দেবেন জয়শঙ্কর

    ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে যতই মাতামাতি হোক না কেন, সে দেশের সরকারের টিকি বাঁধা থাকে দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার কাছে। ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, এবার নির্বাচনে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ঘনিষ্ঠ কেউই হতে চলেছেন ইরানের নয়া প্রেসিডেন্ট। তবে আশা ছাড়ছেন না সংস্কারপন্থী প্রার্থী পেজেকশিয়ান। তিনি বলেন, “ইজরায়েল ছাড়া বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই।” প্রসঙ্গত, গত কয়েকবারের মতো এবারও ইরানে ভোটদানের হার খুবই কম। শনিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে গণনা। গণনার কাজ শেষ হলে জানা যাবে ইরানের নয়া ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে (Iran Presidential Elections)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 61: “আজ ঠাকুরের হৃদয়মধ্যস্থ প্রেমের উৎস উচ্ছ্বসিত হইয়াছে”

    Ramakrishna 61: “আজ ঠাকুরের হৃদয়মধ্যস্থ প্রেমের উৎস উচ্ছ্বসিত হইয়াছে”

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    কীর্তনানন্দ নরেন্দ্র প্রভৃতি সঙ্গে—নরেন্দ্রকে প্রেমালিঙ্গন

    আজ ঠাকুরের (Ramakrishna) হৃদয়মধ্যস্থ প্রেমের উৎস উচ্ছ্বসিত হইয়াছে। রাত প্রায় আটটা। তথাপি প্রেমোন্মত্ত হইয়া একাকী বারান্দায় বিচরণ করিতেছেন। উত্তরের লম্বা বারান্দায় আসিয়াছেন ও দ্রুতপদে বারান্দায় এক সীমা হইতে অন্য সীমা পর্যন্ত পদাচারণ করিতেছেন। মাঝে মাঝে সঙ্গে কি কথা কহিতেছেন। হঠাৎ উন্মমত্তের ন্যায় বলিয়া উঠিলেন, তুই আমার কি করবি?

    মা যার সহায় তার মায়া কি করিতে পারে। এই কথা কি বলিতেছেন?

    নরেন্দ্র, মাস্টার, প্রিয় রাত্রে থাকিবেন। নরেন্দ্র থাকিবেন; ঠাকুরের (Ramakrishna) আনন্দের সীমা নাই। রাত্রিকালীন আহার প্রস্তুত। শ্রীশ্রীমা নহবতে আছেন। রুটি ছোলার ডাল ইত্যাদি প্রস্তুত করিয়া ভক্তেরা খাইবেন বলিয়া পাঠাইয়াছেন। ভক্তের মাঝে মাঝে থাকেন; সুরেন্দ্র মাসে মাসে কিছু খরচ দেন।

    আহার প্রস্তুত। ঠাকুর ঘরের দক্ষিণ-পূর্ব বারান্দায় জায়গা হইতেছে।

    নরেন্দ্র প্রভৃতিকে স্কুল ও অন্যান্য বিষয়কথা কহিতে নিষেধ

    ঘরের পূর্বদিকের দরজায় কাছে নরেন্দ্রাদি গল্প করিতেছেন।

    নরেন্দ্র—আজকাল ছোকরারা কি রকম দেখছেন?

    মাস্টার—মন্দ নয়, তবে ধর্মোপদেশ কিছু হয় না।

    নরেন্দ্র—নিজে যা দেখছি, তাতে বোধ হয় সব অধঃপাতে যাচ্ছে। বার্ডসাই, ইয়ার্কি, বাবুয়ানা, স্কুল পালানো-এসব সর্বদা দেখা যায়। এমন কি দেখেছি যে, কুস্থানেও যায়।

    মাস্টার—যখন পড়াশুনা করতাম, আমরা তো এরূপ দেখি নাই, শুনি নাই।

    নরেন্দ্র—আপনি বোধহয় তত মিশিতেন না। এমন দেখেছি যে, খারাপ লোকে নাম ধরে ডাকে, কখন আলাপ করেছে কে জানে!

    মাস্টার—কি আশ্চর্য!

    নরেন্দ্র—আমি জানি, অনেকের চরিত্র খারাপ হয়ে গেছে। স্কুলের কর্তৃপক্ষীয়েরা ও ছেলেদের অভিভাবকেরা এ-সব বিষয়ে দেখেন তো ভাল হয়।

    আরও পড়ুনঃ”হৃদি-কমলাসনে ভাব তাঁর চরণ, দেখ শান্ত মনে, প্রেমনয়নে, অপরূপ প্রিয়দর্শন”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: দলীয় কর্মীদের জমি দখল করে পার্টি অফিস! নদিয়ায় তৃণমূলের জুলুমবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Nadia: দলীয় কর্মীদের জমি দখল করে পার্টি অফিস! নদিয়ায় তৃণমূলের জুলুমবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় কর্মীদেরই জমি জোর করে দখল করে পার্টি অফিস করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। একদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন বারবার নবান্ন থেকে জমি দখল নিয়ে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন, ঠিক সেই সময় তৃণমূলের ঝান্ডা ব্যবহার করে দলেরই কর্মীরা জোর করে জমি দখল করে পার্টি অফিস তৈরি করেছেন বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) নবদ্বীপের ভালুকা কানাইনগর এলাকায়। এই ঘটনা জানাজানি হতেই শাসক দলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    জানা গিয়েছে, নবদ্বীপের (Nadia) ভালুকা কানাইনগর এলাকায় রোডের পাশে একটি জমি কয়েকদিন আগে কয়েকজন তৃণমূল কর্মী কেনেন। সঙ্গে তৃণমূল সমর্থনকারী ব্যবসায়ীও রয়েছেন। জমিটি কেনার পর তা ফাঁকা ফেলে রেখে দিয়েছিলেন তাঁরা। কয়েকদিন আগে এলাকার কয়েকজন তৃণমুল নেতা জমিটি জলের দরে কিনতে চান। তৃণমূল কর্মীরা তাতে আপত্তি করেন। কম দামে জমি বিক্রি করা হবে না বলে জানিয়ে দেন। এরপর শুক্রবার রাতে কয়েকজন তৃণমূল কর্মী সেখানে পার্টি অফিস তৈরি করেন। দলীয় ব্যানারসহ পতাকা লাগিয়ে জমিটি নিজেদের দখলে রাখেন। নিজেদের জমি হারিয়ে অসহায় জমি মালিকরা নবদ্বীপ থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ১৫ লক্ষর টাকা জমি ৫ লক্ষ টাকায় কেনার দাবি!

    জমির মালিকরা বলেন, আমরা সকলেই তৃণমূল করি। কিন্তু, সেই দলের কর্মী হয়েও আমাদের জমি দখল করছে ওরা। আসলে আমাদের এই জমি কেনার জন্য তৃণমূলের (Trinamool Congress) কয়েকজন এসেছিল। ১৫ লক্ষ টাকার জমি ৫ লক্ষ টাকায় কিনতে চেয়েছিল। আমরা বিক্রি করতে রাজি হইনি বলে ওরা রাতের অন্ধকারে জমি দখল করে পার্টি অফিস করে দিল। দীপেন্দ্রনারায়ণ দে নামে এক জমি মালিক বলেন, আমার বাবা তৃণমূল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান ছিলেন। আমার মা তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ছিলেন। আমরা দলের সক্রিয় কর্মী। এভাবে যদি জোর করে জমি দখল করে, তাহলে তৃণমূলের বদনাম হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ghar Wapsi in Madhya Pradesh: মধ্যপ্রদেশে ১৪ জন মহিলা সমেত ৩০ জন মুসলিম ফিরলেন হিন্দু ধর্মে

    Ghar Wapsi in Madhya Pradesh: মধ্যপ্রদেশে ১৪ জন মহিলা সমেত ৩০ জন মুসলিম ফিরলেন হিন্দু ধর্মে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে (Ghar Wapsi in Madhya Pradesh) ৩০ জন মুসলিম ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে সনাতনে ফিরে এলেন। ইন্দোরের সামাজিক সংগঠন ‘সাঝা সংস্কৃত মঞ্চ’- এর সভাপতি শ্যাম পাওয়ারি এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘৩০ জন মানুষ ‘ঘর ওয়াপসি’ করেছেন স্বেচ্ছায়। সনাতন ধর্মে ফিরে এসেছেন। ইসলামকে ত্যাগ করেছেন। তাঁদের সনাতন ধর্মে ফিরে আসাটা সম্পূর্ণ আইনিভাবে বৈধ এবং তা ‘মধ্যপ্রদেশ রিলিজিয়াস ফ্রিডম অ্যাক্ট-২০২১’ অনুসারে হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত ৩০ জনের মধ্যে ১৪ জন মহিলা রয়েছেন।

    অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় ইন্দোরের বিখ্যাত খরজানা গণেশ মন্দিরে

    ‘সাঝা সংস্কৃত মঞ্চে’র সভাপতি পাওয়ারি আরও জানিয়েছেন, যাঁরা ‘ঘর ওয়াপসি’ করেছেন, তাঁদের পূর্বপুরুষরা ইন্দোরে থাকতেন। কিছু জনের পূর্বপুরুষ পশ্চিম মধ্যপ্রদেশে (Ghar Wapsi in Madhya Pradesh) বাস করতেন। তাঁরা সকলেই হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিলেন। প্রসঙ্গত, সনাতন ধর্মে ফিরে আসার এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয় ইন্দোরের বিখ্যাত খরজানা গণেশ মন্দিরে।

    অনুষ্ঠানটিতে হাজির ছিলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারাও

    ইন্দোরের ওই গণেশ মন্দিরে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যজ্ঞের ব্যবস্থা করা হয়। রীতি মেনে প্রত্যেকে সনাতন ধর্মে ফিরে আসেন। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে ছিলেন ৩৪ বছর বয়সী নিলফার যিনি পরিচিত হলেন নিকিতা নামে। অন্যদিকে, ৩৪ বছর বয়সী আকসার তিনি পরিচিত হলেন আকাঙ্ক্ষা নামে। গোটা অনুষ্ঠানটিতে হাজির ছিলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারাও। তাঁরা বলেন, ‘‘যাঁরা ইসলামকে পরিত্যাগ করে সনাতন ধর্মকে গ্রহণ করলেন, তাঁদের মধ্যে একটি বালক ছিল যার নাম রোহিত। কয়েক বছর আগেও সে হিন্দু ছিল। কিন্তু তাকে মুসলিম ধর্মে ধর্মান্তকরণ করা হয়। পুনরায় সে সনাতন ধর্মে ফিরে এল।’’ তবে এটাই নতুন বা প্রথম নয়। চলতি বছরের ২৭ এপ্রিল ওই একই মন্দিরে ৯ জন মুসলিম ইসলামকে পরিত্যাগ করে সনাতন ধর্মে ফিরে আসেন।

    কী বলছে প্রশাসন? (Ghar Wapsi in Madhya Pradesh)

    ‘সাঝা সংস্কৃত মঞ্চে’র সদস্যরা জানিয়েছেন, প্রত্যেকেরই সনাতন ধর্মে ফিরে আসাটা আইনিভাবে বৈধ। তাঁরা কোর্টে এফিডেফিট জমা করেছেন। ৩০ জন মুসলিমের সনাতন ধর্মে ফিরে আসার কথা স্বীকার করেছে স্থানীয় প্রশাসনও। এর পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসন (Madhya Pradesh) আরও জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযোগ পাওয়া যায়নি যেখানে বলা হচ্ছে, কোনও রকম চাপের কাছে নতিস্বীকার করে ওই মুসলিমরা হিন্দু হয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • FATF: মিউচুয়াল ইভলিউশনের ক্ষেত্রে আউটস্ট্যান্ডিং আউটকাম ভারতের, স্বীকৃতি এফএটিএফ-র

    FATF: মিউচুয়াল ইভলিউশনের ক্ষেত্রে আউটস্ট্যান্ডিং আউটকাম ভারতের, স্বীকৃতি এফএটিএফ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩-’২৪ অর্থবর্ষে মিউচুয়াল ইভলিউশনের ক্ষেত্রে আউটস্ট্যান্ডিং আউটকাম ভারতের। মিউচুয়াল ইভলিউশনের আয়োজন করেছিল ফাইনানসিয়াল অ্যাকশান টাস্ট ফোর্স, সংক্ষেপে এফএটিএফ (FATF)। ২৬ জুন থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে এফএটিএফ প্লেনারি হয়েছিল। সেখান থেকেই তথ্য সংগ্রহ করেছে মিউচুয়াল ইভলিউশান।

    কোন ক্যাটেগরিতে ভারত (FATF)

    এই প্লেনারিতেই ‘রেগুলার ফলোআপ’ ক্যাটেগরিতে ফেলা হয়েছে ভারতকে। জি২০-র অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির মধ্যে মাত্র চারটি দেশকে এই ক্যাটেগরিতে রাখা হয়েছে। অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থ তছরুপ এবং সন্ত্রাসে অর্থায়নের বিরুদ্ধে ভারত যে চেষ্টা করছে, সেই লড়াইয়ের ক্ষেত্রে এটি একটি তাৎপর্যপূর্ণ মাইল ফলক। এই বিজ্ঞপ্তিতেই বলা হয়েছে (FATF), অর্থ তছরুপ ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রুখতে ভারত যে ঝুঁকি কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে, তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে এফএটিএফ।

    ঝুঁকি কমেছে অর্গানাইজড ক্রাইমের ক্ষেত্রেও 

    প্রতারণা, দুর্নীতি এবং অর্গানাইজড ক্রাইমের ক্ষেত্রেও এতে কমেছে ঝুঁকি। বর্তমানে দেশ নগদ ভিত্তিক অর্থনীতি থেকে ডিজিটাল অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। এর ফলেও অর্থ তছরুপ এবং সন্ত্রাসে অর্থায়নের ঝুঁকি কমছে। জনধন, আধার এবং মোবাইল এই তিন মাধ্যমেও নগদের পরিবর্তে বাড়ছে ডিজিটাল লেনদেন। এর ফলেও হ্রাস পাচ্ছে অর্থ তছরুপ এবং সন্ত্রাসে অর্থায়নের ঝুঁকি।এফএটিএফ মিউচুয়াল ইভলিউশনে ভারতের পারফরমেন্স দেশের গ্রোয়িং অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিরাট সুবিধা দিচ্ছে। এটা দেশের স্থায়ী এবং মজবুত অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকেও হাইলাইট করছে। অর্থমন্ত্রকের মতে, এই উচ্চ হার বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মার্কেট এবং প্রতিষ্ঠানের স্বরূপ চিনতে সাহায্য করে, বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং ভারতের দ্রুত পেমেন্ট সিস্টেমে বৈশ্বিক প্রসারকে সমর্থন করে।

    আর পড়ুন: ভারতের অর্থনীতির ভিত মজবুত, বলছে আরবিআইয়ের রিপোর্ট

    এফএটিএফের এই স্বীকৃতি আদতে অর্থ তছরুপ এবং সন্ত্রাসে অর্থায়নে এতদিন পর্যন্ত ভারতের ওপর যে হুমকি ছিল, তার বিরুদ্ধে সরকার যে কঠোর এবং উপযুক্ত পদক্ষেপ করছে, তাকে সমর্থন করে। বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির ক্ষেত্রেও এটা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। কালো টাকা উদ্ধারে, অর্থ তছরুপ রুখতে এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন বন্ধ করতে ২০১৪ সাল থেকে ভারত সরকার (মোদি জমানা) যে বিভিন্ন পদক্ষেপ করেছে, এফএটিএফ আদতে তাকেই স্বীকৃতি দিয়েছে বলেই ধারণা অর্থনীতিবিদদের (FATF)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: অবসরপ্রাপ্ত পুলিশকর্তাকে খুনের হুমকি! পুলিশকে জানিয়েও হচ্ছেনা লাভ! চাঞ্চল্য

    Siliguri: অবসরপ্রাপ্ত পুলিশকর্তাকে খুনের হুমকি! পুলিশকে জানিয়েও হচ্ছেনা লাভ! চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রমোটারের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন রাজ্যের অবসরপ্রাপ্ত এক পুলিশকর্তা। তাঁর অভিযোগ, “পুলিশকে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানালে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না কেউ। এমনকী পুরসভার অফিসে জানিয়েও লাভ হচ্ছে না।” প্রতিনিয়ত খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এরপর নিজেকে অসহায় ভেবে কার্যত কেঁদে ফেললেন। ঘটনা ঘটেছে শিলিগুড়ি (Siliguri) পুরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে।

    অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসারের বক্তব্য (Siliguri)

    অভিযোগকারী অবসরপ্রাপ্ত পুলিশকর্তার নাম অভিজিৎ সাহা। তিনি রাজ্যের ডিসিপি পদ মর্যাদার অফিসার ছিলেন, গত ডিসেম্বরে অবসর গ্রহণ করেছেন। তাঁর অভিযোগ, “শিলিগুড়িতে (Siliguri) বাড়ির পাশেই এক বহুতলের প্রোমোটার গণেশ দাস নামে এক ব্যক্তি, ঠিক তাঁর বাড়ির গা ঘেষে নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে। প্রতিবাদ করায় বাড়িতে ঢিল পড়ছে। ফোন করে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এই প্রমোটার অত্যন্ত প্রভাবশালী। পুলিশ, স্থানীয় পুরসভার কাছে অভিযোগ জানিয়েছি কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। জীবনের এতটা সময় পুলিশের হয়ে কাজ করলাম, আজ পুলিশই আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আমি হাইকোর্টে মামলা করেছি এই বেআইনি নির্মাণ নিয়ে। এই নিয়ে মেয়র গৌতম দেব, পুলিশ কমিশনার এবং রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে আমার অভিযোগ জানিয়েছি। অবসরের পর এই ভাবে হেনস্থার শিকার হতে হবে ভাবতে পারিনি।” একই সঙ্গে তাঁর স্ত্রী পলি সাহা বলেছেন, “অত্যাচারে আমরা একেবারে অতিষ্ঠ। রাস্তায় বের হতে আমাদের ভয় হচ্ছে। পাড়ার সকলে জানেন বিষয়টা, আর তাই প্রভাবশালী প্রমোটার ভেবে সকলে চুপ করে আছেন। সন্ধ্যে বেলায় মাস্ক পড়ে তিনজন এসে শাসিয়ে গেছে। খুন করবে বলে হুমকি দিয়ে গিয়েছে। বলেছে গুলি করে হত্যা করবে। ভয়ে আমাদের ঘুম হচ্ছে না। অত্যন্ত অসহায় বোধ করছি।”

    আরও পড়ুনঃ শনি-রবি ৪৪টি লোকাল ট্রেন বাতিল শিয়ালদা শাখায়, জানালো পূর্ব রেল

    প্রমোটারের বক্তব্য

    এদিকে শিলিগুড়ির (Siliguri) প্রমোটার গণেশ দাস বলেছেন, “আমি জায়গা না ছেড়েই কাজ করেছি। চাইলে পুরসভা ভেঙে দিক না। আপত্তি নেই। আইনি পথেই এগোচ্ছি।” স্থানীয় তৃণমূলের কাউন্সিলর সিক্তা বসু রায় বলেছেন, “দুজনেই ওয়ার্ডের বাসিন্দা। সহ নাগরিক। আইন আইনের পথেই চলবে। আদালতের নির্দেশ দেখিছি। অভিজিৎ সাহার অভিযোগের ভিত্তিতে প্রোমোটারকে নোটিশ দিয়েছি। সব খতিয়ে দেখছি। বেআইনি নির্মাণ ভেঙে দেওয়া হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share