Tag: bangla news

bangla news

  • Daily Horoscope 27 June 2024: কন্যা রাশির জাতকদের আটকে থাকা কাজ ধীরে ধীরে সম্পন্ন হবে

    Daily Horoscope 27 June 2024: কন্যা রাশির জাতকদের আটকে থাকা কাজ ধীরে ধীরে সম্পন্ন হবে

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পদ-প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি পাবে আজ।

    ২) আকস্মিক ধনলাভের যোগ রয়েছে।

    ৩) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত করার সমস্ত ধরনের চেষ্টা করবেন।

    বৃষ

    ১) সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন।

    ২) মান-সম্মান বৃদ্ধি হবে।

    ৩) নিজের কাজের জন্য গর্বিত হবেন, সকলে আপনার প্রশংসা করবে।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি বিবাদে ভরপুর থাকবে।

    ২) ভাইদের সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন, কটূ শব্দ সম্পর্কে তিক্ততা উৎপন্ন করবে।

    কর্কট

    ১) বড়সড় সাফল্য লাভ করতে পারেন।

    ২) ভাগ্য আপনার পাশে থাকবে।

    ৩) অভিজ্ঞ ব্যক্তির সহযোগিতায় কোনও মূল্যবান বস্তু পেতে পারেন।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায়ে অধিক লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) ভাগ্য বৃদ্ধি হবে।

    ৩) নিজের জন্য সময় বের করবেন, এর ফলে জীবনসঙ্গী আনন্দিত হবে।

    কন্যা

    ১) শিল্প ও লেখালেখির কাজে ভালো প্রদর্শনের সুযোগ পাবেন।

    ২) আজ আপনাদের সমস্ত ধরনের হতাশার সমাধান হবে।

    ৩) আটকে থাকা কাজ ধীরে ধীরে সম্পন্ন হবে।

    তুলা

    ১) আজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ হাতে নেবেন।

    ২) পরিশ্রমের ফল পাবেন, এই কাজে সাফল্য লাভের সম্ভাবনা বর্তমান।

    ৩) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত করতে সক্ষম হবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) নানান বিবাদ ও সমস্যা প্রকাশ্যে আসতে পারে।

    ২) কিন্তু সন্ধ্যার মধ্যে এই সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

    ৩) ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে সময় কাটাবেন।

    ধনু

    ১) রাত্রিবেলায় মায়ের কষ্ট হতে পারে, স্বাস্থ্য দুর্বল হবে।

    ২) তাই সতর্ক থাকুন।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে সন্ধ্যাবেলায় ভালো সময় কাটাবেন।

    মকর

    ১) কোনও বড় লাভ অর্জনের পিছনে ছুটবেন এবং তাতে সফল হবেন।

    ২) এক এক করে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করবেন।

    ৩) পরিবারের সদস্যরাও আনন্দিত হবে।

    কুম্ভ

    ১) এক এক করে আপনাদের সমস্ত কাজ সম্পন্ন হবে।

    ২) বিরোধীরা আপনাকে সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করতে পারে, আপনাকে বিচলিত করতে পারে তাঁরা।

    ৩) কিন্তু নিজের চতুর বুদ্ধির দ্বারা সকলকে পরাজিত করতে পারবেন।

    মীন

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন।

    ৩) সন্তানের ধর্মীয় কাজে রুচি বাড়বে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: বিপাকে কেজরিওয়াল, তিনদিনের সিবিআই হেফাজতে আপ সুপ্রিমো

    Arvind Kejriwal: বিপাকে কেজরিওয়াল, তিনদিনের সিবিআই হেফাজতে আপ সুপ্রিমো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিপাকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনদিনের জন্য তাঁকে সিবিআই হেফাজতে পাঠাল দিল্লির নিম্ন আদালত। সিবিআই অবশ্য কেজরিওয়ালকে পাঁচ দিনের হেফাজতে নিতে চেয়েছিল। তবে দিল্লির রাউজ অ্যাভেনিউ আদালত তাঁকে তিন দিনের হেফাজতের নির্দেশ দেয়।

    তিহাড় জেলে বন্দি কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    দিল্লি আবগারি কেলেঙ্কারি মামলায় আগেই ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বন্দি রয়েছেন তিহাড় জেলে। বুধবার তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। দিল্লির রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের বিশেষ বিচারক অমিতাভ রাওয়াত নির্দেশ দিয়েছিলেন সিবিআই চাইলে আবগারি দুর্নীতি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে পারে। তার পর মঙ্গলবারই তিহাড় জেলে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা। বুধবার করা হয় গ্রেফতার। ২০ জুন রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টই জামিন মঞ্জুর করেছিল কেজরিওয়ালের। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টে যায় ইডি। মঙ্গলবার রাউস অ্যাভেনিউ কোর্টের জামিনের ওপর স্থগিতাদেশ দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরেই কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    বন্দিদশা ঘোঁচেনি

    মার্চে ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তিহাড় জেলে রয়েছেন কেজরিওয়াল। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন ২১ দিনের জন্য মিলেছিল অন্তর্বর্তী জামিন। নির্বাচন-পর্ব সাঙ্গ হওয়ার পরেই ফের তিহাড়ে ফিরে যান আম আদমি পার্টির সর্বাধিনায়ক। পরে নিম্ন আদালত জামিন মঞ্জুর করলেও, বন্দিদশা ঘোঁচেনি কেজরিওয়ালের। নিম্ন আদালতের নির্দেশের বিরোধিতা করে উচ্চ আদালতে গিয়েছিল ইডি। সেই জামিনের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত। তার পরেই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।

    আর পড়ুন: “হকার উচ্ছেদ রুখতে প্রয়োজনে আমি বুলডোজারের সামনে দাঁড়াব”, বললেন শুভেন্দু

    সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, “কেজরিওয়ালকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। তাঁরা এমনকি চিনতেও পারেন না যে বিজয় নায়ার তাঁদের অধীনে কাজ করেছিলেন।” তিনি বলেন, “নায়ার অতিশি ও সৌরভ ভরদ্বাজের অধীনে কাজ করছিলেন। তিনি সমস্ত দায় মণীশ সিসোদিয়ার ওপর চাপিয়ে দেন। তাঁদের ফের মুখোমুখি হতে হবে, কাগজপত্র দেখাতে হবে (Arvind Kejriwal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • T20 World Cup: বদলার ম্যাচ ভারতের, ইতিহাস গড়তে চায় আফগানিস্তান

    T20 World Cup: বদলার ম্যাচ ভারতের, ইতিহাস গড়তে চায় আফগানিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup) সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল ভারতকে। এবারও ফের টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে নামছে টিম ইন্ডিয়া। ভারতের কাছে কার্যত এটা বদলার ম্যাচ। ইতিহাস বদলাতে চায় রোহিতরা। অন্যদিকে প্রথমবার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে ইতিহাসের সামনে প্রতিবেশী আফগানিস্তান।

    দুরন্ত ভারত 

    কাপ (T20 World Cup) ও রোহিতদের মধ্যে আর মাত্র দুটো ম্যাচের দুরত্ব। ভারতকে টি-২০ বিশ্বকাপ জয় করার জন্য সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে হারাতেই হবে। এবারের টি-২০ বিশ্বকাপে ভারতীয় ক্রিকেট দল এখনও পর্যন্ত অপরাজিত রয়েছে। গ্রুপ পর্যায়ে টিম ইন্ডিয়া আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে, পাকিস্তানকে ৬ রানে এবং আমেরিকাকে ৭ উইকেটে পরাস্ত করেছে। এরপর গ্রুপ পর্যায়ের শেষ ম্যাচটা কানাডার বিরুদ্ধে বৃষ্টির কারণে ভেস্তে যায়। অন্যদিকে সুপার এইট পর্বে টিম ইন্ডিয়া আফগানিস্তানকে ৪৭ রানে, বাংলাদেশকে ৫০ রানে এবং অস্ট্রেলিয়াকে ২৪ রানে পরাস্ত করেছে গ্রুপ পর্যায় এবং সুপার এইট পর্বে ধারাবাহিকভাবে ভালো পারফরম্যান্স করার পর ভারতীয় ক্রিকেট দল সেমিফাইনাল ম্যাচে ইংল্যান্ডকে হারানোর আপ্রাণ চেষ্টা করবে। এই ম্যাচ বৃষ্টির জন্য ভেস্তে গেলে সুপার এইটে শীর্ষে থাকার জন্য সরাসরি ফাইনালে পৌঁছে যাবে ভারত।

    ইতিহাসের সামনে আফগানিস্তান

    টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup) খেতাব জয়, দক্ষিণ আফ্রিকা ও আফগানিস্তান দুটো দলের কাছেই আপাতত স্বপ্ন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল এই নিয়ে তৃতীয়বার টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচ খেলতে নামবে। অন্য়দিকে, আফগানিস্তান প্রথমবার টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ম্যাচের জন্য কোয়ালিফাই করেছে।

    টি-২০ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং আফগানিস্তান এখনও পর্যন্ত মোট ২ বার একে অপরের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছে। আর এই দু’বারই বাজিমাত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল। ২০১৬ সালে শেষবার টি-২০ বিশ্বকাপে এই দুটো দল একে অপরের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল। সেই ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৭ রানে জয়লাভ করে। এবার ৮ বছর পর ফের সাক্ষাত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: তোলা না দিলেই অ্যাকশন! বাইক নিয়ে রেইকি, আতঙ্কে ঘুম উড়েছে বিরিয়ানি ব্যবসায়ীর

    Barrackpore: তোলা না দিলেই অ্যাকশন! বাইক নিয়ে রেইকি, আতঙ্কে ঘুম উড়েছে বিরিয়ানি ব্যবসায়ীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশের কোড ব্যবহার থেকে বারাকপুরের (Barrackpore) প্রতিষ্ঠিত বিরিয়ানি ব্যবসায়ীর অনির্বাণ দাসের মোবাইলে ফোন আসে। কুখ্যাত দুষ্কৃতী সুবোধ সিংয়ের বাহিনী ওই ব্যবসায়ীকে হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, বিরিয়ানির মালিককে ২০ লক্ষ টাকা তোলা চেয়েছে সুবোধ বাহিনীর লোকজন। আর তার জেরেই রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে ব্যবসায়ী অনির্বাণ দাসের। ঘটনার পর থেকে কার্যত নিজেকে গৃহবন্দি করে রেখেছেন ওই ব্যবসায়ী।

    ব্যবসায়ীর গাড়ির পিছনে ধাওয়া করে দুই দুষ্কৃতী (Barrackpore)

    জানা গিয়েছে, ব্যবসায়ী অনির্বাণবাবুর বারাকপুরের (Barrackpore) পাশাপাশি মধ্যমগ্রামে বিরিয়ানির দোকান রয়েছে। সোমবার রাত ১টা ২০ মিনিট নাগাদ তিনি গাড়ি করে বাড়ি ফিরছিলেন। মুড়াগাছা মোড় থেকে দুটি বাইক তাঁর গাড়ির পিছনে ধাওয়া করে। বাইক দুটির কোনও নম্বর প্লেট ছিল না। অনির্বাণের বাড়ি বারাকপুরের মোহনপুর এলাকায়। বাড়ির কাছাকাছি আসতেই একজন বাইক আরোহী তাঁর মোহনপুর বাড়ির দিকে চলে যায়। আরেকজন অনির্বাণকে লক্ষ্য করতে থাকে। অনির্বাণ কোনওরকমে ভয়ে কর্তব্যরত এক পুলিশের সাহায্য নেন। বেগতিক বুঝে বাইক আরোহী এলাকা থেকে চলে যায়। এই ঘটনার কথা পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদের জানান অনির্বাণ। পুলিশ বিভিন্ন এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খোঁজার চেষ্টা করছে। দীর্ঘদিন ধরেই অনির্বাণকে ফোনে হুমকি দিত। বারুইপুর আদালতে এক দুষ্কৃতীর সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়েছিল। অনির্বাণ সেখানে গিয়ে দেখা পাননি। পরে, বারাকপুর আদালতে একবার গিয়েছিলেন। সেখানেও তিনি নিরাশ হন। তবে, গাড়ির সামনে এই রেইকির ঘটনায় চরম আতঙ্কে রয়েছেন ওই ব্যবসায়ী।

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    তোলা না দিলেই অ্যাকশন, ঘুম উড়েছে ব্যবসায়ীর

    কয়েকদিন আগেই আগেই এক ব্যবসায়ী অজয় মণ্ডলের গাড়ি লক্ষ্য করে বেলঘরিয়ার রথতলায় পরপর ৮ রাউন্ড গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। বিহার থেকে এসেছিল হুমকি ফোন। কোনও ক্রমে প্রাণে বেঁচে যান ওই ব্যবসায়ী। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও আতঙ্ক বারাকপুরে। ব্যবসায়ীর গাড়ি ঘিরে রেইকি করল দুষ্কৃতীরা! নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন, অনির্বাণ। তিনি বলেন, ২০ লক্ষ টাকা তোলা চাওয়া হয়েছে। না দিলে ‘অ্যাকশন’ নেওয়া হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। কখনও ফোন করে, কখনও মোবাইলে মেসেজ করে হুমকি দেওয়া হয়েছে। কখনও বিহার থেকে এসেছে ফোন। আতঙ্কে নিজেকে বাঁচাতে কখনও বাড়ি পাল্টাচ্ছি, আবার কখনও গাড়ি পাল্টাচ্ছি। চরম আতঙ্কে রয়েছি। প্রসঙ্গত, বছর দুয়েক আগে বারাকপুরে তাঁদের বিরিয়ানি দোকান লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়েছিল। সেবারও সেই তোলাবাজির গল্প ছিল। সেবার বিরিয়ানি ব্যবসায়ীকে টার্গেট ছিল দুষ্কৃতীদের। এবার টার্গেট ব্যবসায়ীর ছেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “হকার উচ্ছেদ রুখতে প্রয়োজনে আমি বুলডোজারের সামনে দাঁড়াব”, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “হকার উচ্ছেদ রুখতে প্রয়োজনে আমি বুলডোজারের সামনে দাঁড়াব”, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হকার উচ্ছেদ রুখতে প্রয়োজনে আমি নিজে গিয়ে বুলডোজারের সামনে দাঁড়াব।” বুধবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। দখলদার উচ্ছেদ করতে বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে নির্দেশ দিয়েছেন, তাকে ‘অমানবিক’ আখ্যাও দিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। শুভেন্দুর সাফ কথা, তিনি বা তাঁর দল বেআইনিভাবে সরকারি জমি অধিগ্রহণের বিপক্ষে। তাঁর দাবি, রাজ্যের সর্বত্র নির্দিষ্ট একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই কাজ করতে হবে। এজন্য আগে রাজ্য সরকারকে স্ট্যান্ডার্ড ওপারেটিং প্রসিডিওয়র তৈরি করতে হবে।

    কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিকেলে কলকাতায় বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “বিভিন্ন পুরসভা এলাকায় মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্তদের সামান্য রোজগারের ওপর ভয়াবহ অর্থনৈতিক অবরোধ নামিয়ে আনা হয়েছে। বিজেপির তরফে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা। সরকারি জমি দখলের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার যে উদ্যোগী হয়েছে, আমরা প্রথমে তা মহৎ বলে মনে করেছিলাম। কিন্তু পরে দেখলাম, সরকারি জমি আদৌ উদ্ধার হচ্ছে না। বিশেষ কয়েকটি এলাকায় সাধারণ গরিব মানুষের ক্ষতি করা হচ্ছে। সবটাই হচ্ছে ক্যামেরার সামনে। অর্থাৎ কাজের চেয়ে প্রচারের তাগিদ বেশি।”

    ‘এসওপি তৈরি করুন’

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “জেলা থেকে যে গরিব মানুষেরা প্রতিদিন কলকাতায় এসে সামান্য হকারি করে পেট চালান, এটা কি শুধু তাঁদের জন্য? না গোটা রাজ্যে এ নিয়ে কোনও নীতি তৈরি হয়েছে? আমার দাবি, প্রথমে একটি এসওপি তৈরি করুন। সরকারি জমি চিহ্নিত করুন। তারপর মানুষকে নোটিশ দিয়ে জমি ছাড়তে বলুন।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “হকার উচ্ছেদ করার পর প্রান্তিক গরিব মানুষকে বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী তো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় বলেছেন, তিনি অনেককে চাকরি দিয়েছেন। এবার কয়েক লক্ষ হকারকেও চাকরি দিন।”

    আর পড়ুন: প্রসঙ্গ মারুতি তৈরি, কংগ্রেসের আরও একটি কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “এভাবে অন্যায় অত্যাচার চললে আমরা হকারদের পাশে থাকব। প্রয়োজনে আমি নিজে বুলডোজারের সামনে গিয়ে দাঁড়াব। লালবাজারের পুলিশ অন্যায়ভাবে গরিব মানুষদের ব্যবসার জিনিসপত্র তুলে নিয়ে যাচ্ছে। এটা মানবতাবিরোধী কাজ।” তিনি বলেন, “কলকাতা-সহ বিভিন্ন পুরসভা এলাকায় তৃণমূলের চেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে বিজেপি। এটা ওদের সেই হারের জ্বালার বহিঃপ্রকাশ (Suvendu Adhikari)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Arrest: হাবিবুল্লা গ্রেফতার হতেই নদিয়া ছেড়ে বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    Terrorist Arrest: হাবিবুল্লা গ্রেফতার হতেই নদিয়া ছেড়ে বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের ‘শাহাদাত’ জঙ্গি সংগঠনের এরাজ্যে অন্যতম মাথা মহম্মদ হাবিবুল্লার সঙ্গে যোগ ছিল হেরাজ শেখ (Terrorist Arrest) নামে বছর ২৭ এর যুবকের। তার বাড়ি নদিয়ার মায়াপুর। জঙ্গি যোগে সে গ্রেফতার হওয়ায় কিছুটা হতবাক এলাকার মানুষ।

    ছোট্ট ওই বদ্ধ ঘরে মোবাইলে বুঁদ হয়ে থাকত হেরাজ (Terrorist Arrest)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হেরাজের (Terrorist Arrest) জন্মের এক বছরই পরই তার বাবা মাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল। এরপর থেকে মা, ভাইয়ের সঙ্গে মামার বাড়িতে থাকত হেরাজ। মামার বাড়ির পাশেই একটি ছোট্ট ঘরে থাকত তারা। জানা যাচ্ছে, হেরাজের মা অসুস্থতার কারণে বেশিরভাগ সময়ই কাটাতেন বদ্ধ ঘরেব মধ্যে। হেরাজ  শারীরিকভাবে কিছুদিন অসুস্থ ছিল। অসুস্থতার কারণে তিন বছর ধরে সেরকম কোনও কাজ করতে পারেনি। পরে কখনও রাজমিস্ত্রির জোগাড়ে খেটে, কখনও আবার শ্রমিকের কাজ করে টাকা জমিয়ে একটি মোবাইল কিনেছিল। ছোট্ট ওই কাজ করে টাকা জমিয়ে একটি মোবাইল কিনেছিল। ছোট্ট ওই বদ্ধ ঘরে মোবাইলই ছিল হেরাজের সঙ্গী। সেই মোবাইলে হাত দেওয়ার অধিকার ছিল না পরিবারের কারও। বন্ধুদের সঙ্গে ফোন কথাবার্তা হত। তার মধ্যে কখন কার সঙ্গে কী কথা বলত, তা পুরোপুরি অজানা পরিবারের সদস্যদের কাছে।

    বাংলাদেশ পালানোর ছক কষেছিল হেরাজ

    এসটিএস অফিসাররা জানিয়েছেন, হেরাজ (Terrorist Arrest) ও হাবিবুল্লাকে জেরা করে এই সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গিয়েছে। হাবিবুল্লার গ্রেফতারির খবর জানাজানি হতে ধরা পড়ার ভয়ে নদিয়া ছেড়ে পালানোর ছক কষেছিল সে। মূলত, সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ চলে যাওয়ার ছক কষেছিল সে। তার আগেই এসটিএফের হাতে সে ধরা পড়ে। হাবিবুল্লার মতো হারেজও কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র ছিল। পড়ত নবদ্বীপ কলেজে। তবে আর্থিক কারণে প্রথম বর্ষের পর পড়়া ছেড়ে দেয়। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, কয়েকমাস আগে টেলিগ্রামের মাধ্যমে শাহাদাতের সঙ্গে যুক্ত হয় সে। রাজ্যে ১৫ জনকে নিয়োগ করা হয়েছে। তবে, হেরাজের দাবি, তার হাত ধরে কেউ নিয়োগ হয়।

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    মানসিকভাবে সুস্থ নয়, দাবি পরিবারের

    মানসিকভাবে সুস্থ নয় বলে দাবি করেছেন তার দাদু হায়দার শেখ। তিনি বলেন, ‘ ওর কানে সমস্য রয়েছে। লকডাউনের আগে বেশ কয়েকবার ডাক্তার দেখাতে হয়েছিল। বছর তিনেক আগে হারেজের দুই কানে  অপারেশন করাতে হয়েছিল। তারপর থেকে কিছু জিজ্ঞেস করলে ঠিক উত্তর দেয় না। কোনও কাজ করে না, আমরাও আর ওকে কিছু বলি না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zika Virus: চিকিৎসকের শরীরে মিলল জিকা ভাইরাস, আক্রান্ত কিশোরী কন্যেও

    Zika Virus: চিকিৎসকের শরীরে মিলল জিকা ভাইরাস, আক্রান্ত কিশোরী কন্যেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা শুরু হতেই উপদ্রব বাড়ছে মশাবাহিত বিভিন্ন রোগের। এবার প্রকাশ্যে এল জিকা ভাইরাসে (Zika Virus) আক্রান্ত হওয়ার খবর। যিনি আক্রান্ত হয়েছেন তিনি নিজেই পেশায় চিকিৎসক। মহারাষ্ট্রের পুণের এই ঘটনায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

    জিকা ভাইরাস (Zika Virus)

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক ধরে জ্বরে ভুগছিলেন বছর ছেচল্লিশের ওই চিকিৎসক ও তাঁর কিশোরী কন্যা। জ্বর না সারায় তাঁদের ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। রক্তের নমুনা পাঠানো হয় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে। সেখানে রক্ত পরীক্ষায় জানা যায়, জিকা ভাইরাসে (Zika Virus) আক্রান্ত পিতা-পুত্রী। যদিও তাঁদের পরিবারের অন্য সদস্যদের রক্তে জিকা ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি। জিকা ভাইরাস ডিজিজ একটি মশাবাহিত রোগ। এই রোগের ভাইরাস বহন করে এডিস মশা। এই এডিস মশাই ছড়ায় ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া এবং ইয়োলো ফিভার। এই মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়।

    রোগের লক্ষণ

    এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির হালকা জ্বর হবে। সারা গায়ে ফুসকুড়ি দেখা দেবে। মাথাব্যথা করবে। পেশি এবং গাঁটে গাঁটে ব্যথা হবে। চোখের নীচে হবে প্রদাহ। এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির স্নায়বিক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। কোনও গর্ভবতী এই রোগে ভুগলে তাঁর শিশুর দেখা দিতে পারে জন্মগত ত্রুটি। পুণে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট হেল্থ অফিসার রাজেশ দিঘে বলেন, “৪৬ বছরের এক চিকিৎসক ও তাঁর কিশোরী মেয়ে যাঁরা পুণে শহরের এরান্ডওয়ান এলাকার বাসিন্দা, তাঁদের শরীরে জিকা ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। দুজনকেই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকের শরীরে জিকা ভাইরাসের লক্ষণ দেখে রক্তের নমুনা পাঠানো হয়েছিল পুণের এনআইভিতে। ২১ জুন রিপোর্ট মেলে। তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদেরও নমুনা পাঠানো হয়েছিল। তাতেই জানা যায়, তাঁর মেয়েও এই ভাইরাসে আক্রান্ত। যদিও পরিবারের অন্য সদস্যদের শরীরে এই ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি।”

    আর পড়ুন: জরুরি অবস্থা নিয়ে স্পিকারের মন্তব্য, হট্টগোলে মুলতুবি লোকসভার অধিবেশন

    তিনি জানান, এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রুখতে এলাকাবাসীকে তাঁদের বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, জিকা ভাইরাসের (Zika Virus) প্রথম সন্ধান মেলে ১৯৪৭ সালে, আফ্রিকার উগান্ডায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 59: “মা, কোথায় আনলে! আমি যে রাসমণির মন্দিরে খুব ভাল ছিলাম”

    Ramakrishna 59: “মা, কোথায় আনলে! আমি যে রাসমণির মন্দিরে খুব ভাল ছিলাম”

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    পূর্বকথা—শ্রীরামকৃষ্ণের প্রথম প্রেমোন্মাদ কথা—১৮৫৮

    অনেকদিন পরে কাপ্তেনের সঙ্গে সৌরীন্দ্র ঠাকুরের বাড়িতে গিছলাম। তাকে দেখে বললাম, তোমাকে রাজা-টাজা বলতে পারব না, কেননা, সেটা মিথ্যাকথা হবে। আমার সঙ্গে খানিকটা কথা কইলে। তারপর দেখলাম, সাহেব-টাহেব আনাগোনা করতে লাগল। রজোগুণী লোক, নানা কাজ লয়ে আছে। যতীন্দ্রকে খবর পাঠানো হল। সে বলে পাঠালে, আমার গলায় বেদনা হয়েছে।

    সেই উন্মাদ (Ramakrishna) অবস্থায় একদিন বরানগরে ঘাটে দেখলাম, জয় মুখুজ্জে জপ করছে, কিন্তু অন্যমনস্ক! তখন কাছে গিয়ে দুই চাপড় দিলাম।

    একদিন রাসমণি ঠাকুরবাড়িতে এসেছে। কালীঘরে এল। পূজার সময় আসত আর দুই-একটা গান গাইতে বলত। গান গাচ্ছি, দেখি যে অন্যমনস্ক হয়ে ফুল বাচ্ছে। অমনি দুই চাপড়। তখন ব্যস্তসমস্ত হয়ে হাতজোড় করে রইল।

    হলধারীকে বললাম, দাদা একি স্বভাব হল! কি উপায় করি, তখন মাকে ডাকতে ডাকতে ও-স্বভাব গেল।

    মথুরের সঙ্গে তীর্থ ১৮৬৮—কাশীতে বিষয় কথা শ্রবণ ঠাকুরের রোদন

    ওই অবস্থায় ঈশ্বরকথা (Ramakrishna) বই আর কিছু ভাল লাগে না। বিষয়ে কথা হচ্ছে শুনলে বসে বসে কাঁদতাম। মথুরবাবু যখন সঙ্গে করে তীর্থে লয়ে গেলে, তখন কাশীতে রাজাবাবুর বাড়িতে কয়দিন আমরা ছিলাম। মথুরাবাবুর সঙ্গে বৈঠকখানায় বসে আছি, রাজাবাবুরাও বসে আছে। দেখি তারা বিষয়ের কথা কইছে। এত টাকা লোকসান হয়েছে—এই সব কথা। আমি কাঁদতে লাগলাম, বললাম, মা, কোথায় আনলে! আমি যে রাসমণির মন্দিরে খুব ভাল ছিলাম, তীর্থ করতে এসেও সেই কামিনী-কাঞ্চনের কথা। কিন্তু সেখানে (দক্ষিণেশ্বরে) তো বিষয়ের কথা শুনতে হয় নাই।

    ঠাকুরের ভক্তদের, বিশেষঃ নরেন্দ্রকে, একটু বিশ্রাম করিতে বলিলেন। নিজেও ছোট খাটটিতে একটু বিশ্রাম করিতে গেলেন।

    হনুমান বললে, “ভাই, আমি বার তিথি নক্ষত্র—এসব কিছুই জানি না, আমি এক ‘রাম’ চিন্তা করি”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 58: তুমি কি রকম লোক গা! যুধিষ্ঠিরের কেবল নরকদর্শনই মনে রেখেছ?

    Ramakrishna 58: তুমি কি রকম লোক গা! যুধিষ্ঠিরের কেবল নরকদর্শনই মনে রেখেছ?

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    পূর্বকথা—শ্রীরামকৃষ্ণের প্রথম প্রেমোন্মাদ কথা—১৮৫৮

    আমায় বলেছিল, পৈতেটা ফেললে কেন? যখন আমার এই অবস্থা হল, তখন আশ্বিনের ঝড়ের মতো একটা কি এসে কোথায় কি উড়িয়ে লয়ে গেল! আগেকার চিহ্ন কিছুই রইল না। হুঁশ নাই! কাপড় পড়ে যাচ্ছে, তা পৈতে থাকবে কেমন করে! আমি বললাম, তোমার একবার উন্মাদ (Ramakrishna) হয়, তাহলে তুমি বোঝ!

    তাই হল! তার নিজের উন্মাদ হল। তখন সে কেবল ওঁ ওঁ বলত আর একঘরে চুপ করে বসে থাকত। সকলে মাথা গরম হয়েছে বলে কবিরাজ ডাকলে। নাটাগড়ের রাম কবিরাজ এল। কৃষ্ণকিশোর তাকে বললে, ওগো আমার রোগ আরাম কর, কিন্তু দেখো, যেন আমার ওঁকারটি আরাম করো না। (সকলের হাস্য)

    একদিন গিয়ে দেখি, বসে ভাবছে (Ramakrishna)। জিজ্ঞাসা করলাম, কি হয়েছে? বললে টেক্সোয়ালা এসেছিল—তাই ভাবছি। বলেছে টাকা না দিলে ঘটি-বাটি বেচে লবে। আমি বললাম, কি হবে ভেবে? না হয় ঘটি-বাটি লয়ে যাবে। যদি বেঁধে লয়ে যায় তোমাকে তো লয়ে যেতে পারবে না। তুমি তো ‘খ’ গো! (নরেন্দ্রাদির হাস্য) কৃষ্ণকিশোর বলত, আমি আকাশবৎ। আধাত্ম পড়ত কিনা। মাঝে মাঝে তুমি খ বলে, ঠাট্টা করতাম। হেসে বললাম, তুমি খ টেক্স তোমাকে তো টানতে পারবে না।

    উন্মাদ অবস্থায় লোককে ঠিক ঠিক কথা, হক কথা, বলতু! কারুকে মানতাম না। বড়লোক দেখালে ভয় হত না।

    যদু মল্লিকের বাগানে যতীন্দ্র এসেছিল। আমিও সেখানে ছিলাম। আমি তাকে বললাম, কর্তব্য কি? ঈশ্বরচিন্তা করাই আমদের কর্তব্য কি না? যতীন্দ্র বললে, আমরা সংসারী লোক। আমাদের কি আর মুক্তি আছে! রাজা যুধিষ্ঠিরই নরক দর্শন করেছিলেন। তখন আমার বড় রাগ হল। বললাম, তুমি কি রকম লোক গা! যুধিষ্ঠিরের কেবল নরকদর্শনই মনে রেখেছ? যুধিষ্ঠিরের সত্যকথা ক্ষমা, ধৈর্য, বিবেক, বৈরাগ্য, ঈশ্বরের (Ramakrishna) ভক্তি—এ-সব কিছু মনে হয় না। আর কত কি বলতে যাচ্ছিলাম। হৃদে আমার মুখ চেপে ধরলে। যতীন্দ্র একটু পরেই আমার একটি কাজ আছে বলে চলে গেল।  

    আরও পড়ুনঃ “সে শিব শিব বলে জল তুলে দিলে, অমন আচারী ব্রাহ্মণ সেই জল খেলে!”

    হনুমান বললে, “ভাই, আমি বার তিথি নক্ষত্র—এসব কিছুই জানি না, আমি এক ‘রাম’ চিন্তা করি”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: গায়ের রং-এর জন্য অপমানিত! বলিউডে এক সময় মিঠুন ছিলেন গরিবের অমিতাভ

    Mithun Chakraborty: গায়ের রং-এর জন্য অপমানিত! বলিউডে এক সময় মিঠুন ছিলেন গরিবের অমিতাভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও রকম বিশেষ সুবিধা ছাড়াও যে বলিউডে বড় তারকা হওয়া যায় তা প্রমাণ করে দেখিয়েছিলেন বাংলার ছেলে মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। কলকাতা থেকে গিয়ে এক অচেনা অজানা শহরে সহায় সম্বলহীন ভাবে দিনের পর দিন পরিশ্রম করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বলিউডে পা রাখার পর, প্রথমদিকে নাকি টেম্পো-তে চড়েও যাতায়াত করতে হয়েছিল মিঠুনকে। গায়ের রং কালো বলে শুনতে হয়েছিল কটুক্তিও। আবার সেই বলিউডেই এক সময় অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) সঙ্গে তুলনা করা হত তাঁর।

    মিঠুনের আগমন

    সালটা ছিল ১৯৭৬, সেবছরই পরিচালক মৃণাল সেনের ‘মৃগয়া’ ছবির হাত ধরে অভিনয় জীবনে পা রেখেছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। প্রথম ছবিতে অভিনয়ের পরই সেরা অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন মিঠুন। পরবর্তী সময়ে মুম্বইতে গিয়ে তারকা হয়ে ওঠেন মিঠুন চক্রবর্তী। ১৯৭৯ সালে রাজশ্রী প্রোডাকশনের ‘তারনা’ ছবির হাত ধরে বলিউডে পথ চলা শুরু হয়েছিল তাঁর। তারপর ১৯৮২ সালে ‘ডিস্কো ড্যান্সার’ ছবিতে অভিনয়ের পর তাঁকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছেছিলেন। 

    গায়ের রং কালো

    মুম্বইয়ে গিয়ে একটা লম্বা সময় ধরে সংগ্রাম করতে হয়েছিল মিঠুনকে (Mithun Chakraborty)। বলিউডে তাঁর কোনও চেনা পরিচিতি ছিল না। এমনকি গায়ের রং কালো বলে পরিচালকরাও অপমান করতেন তাঁকে। তবুও তথাকথিত কোনো গডফাদার ছাড়াই নিজের পরিশ্রম এবং প্রতিভার জোরে নিজের ভবিষ্যৎ নিজে লিখেছেন বাগবাজারের ছেলে। আশির দশকের সুপারস্টারদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘ডিস্কো কিং’। বিগ বি-র ঔজ্জ্বল্যের সামনে যখন ফিকে পড়ে যাচ্ছিলেন অন্য অভিনেতারা। তখন ব্যতিক্রম ছিলেন মিঠুন। অমিতাভের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সিনেমায় অভিনয় করছিলেন তিনি। সে সময়েই তিনি তকমা পান ‘গরিবের অমিতাভ বচ্চন’ (Gareebon ka Amitabh)।

    আরও পড়ুন: কল্কি কে? ট্রেলারের ধোঁয়াশা কাটিয়ে জানতে হলে যেতে হবে হলে

    অমিতাভের সঙ্গে সম্পর্ক

    এক সাক্ষাৎকারে অমিতাভকে ‘শতাব্দীর সেরা তারকা’ আখ্যা দিয়ে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেছিলেন, “সে সময়ে বচ্চন সাব সব বড় ব্যানারের সিনেমা করতেন। আর আমার কাছে কোনও ব্যানারই ছিল না। কিন্তু আমার ছবির ব্যবসাও প্রায় ওঁর কাছাকাছিই যেত। মানুষ বলত, এ-ও অমিতাভ বচ্চন, কিন্তু গরিবের’’। লোকের ঠাট্টায় খুশিই হয়েছিলেন মিঠুন। অভিনেতার কথায়, এটা তাঁর কাছে সবথেকে বড় প্রশংসা ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share