Tag: bangla news

bangla news

  • Indian Railway: পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? বিরাট উদ্যোগ রেলের, টিকিট কাটার আগে অবশ্যই জানুন

    Indian Railway: পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান? বিরাট উদ্যোগ রেলের, টিকিট কাটার আগে অবশ্যই জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিদের কথা মাথায় রেখে এবার নয়া উদ্যোগ নিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই দুর্গা পুজোর লম্বা ছুটি। আর এই লম্বা ছুটিতে বেড়াতে বেড়োয় না এমন বাঙালি খুব কমই আছে। তাই পুজোর মাসে ঘুরতে যাওয়ার জন্য আগাম ট্রেনের টিকিট কাটতে লাইন পরে যায় জুন জুলাই থেকেই। তাই পুজোর মাসের টিকিট বুকিং (Ticket Booking For Puja) শুরু হতে না হতেই হট কেকের মতো বিকিয়ে যায় টিকিট। প্রায় হুড়োহুড়ি পড়ে যায় কাউন্টারে। অনলাইন বুকিংয়েও থাকে প্রচণ্ড চাপ। তাই যাত্রী সুবিধার্থে এবার বিশেষ ব্যবস্থা করছে রেল কর্তৃপক্ষ।  

    ঠিক কী জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ? (Indian Railway)

    এ প্রসঙ্গে পূর্ব রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, পুজোর জন্য এবার থেকে রবিবারেও খোলা থাকবে সংরক্ষিত টিকিটের কাউন্টার। শিয়ালদা ও হাওড়া ডিভিশনে রবিবার সকালের শিফটে খোলা থাকবে রিজার্ভেশন অফিস। ফলে যাঁরা সপ্তাহে কাজের দিনগুলিতে টিকিট বুক (Ticket Booking For Puja) করতে যেতে পারেন না, তাঁরা ছুটির দিনে নিজেদের সময় সুযোগ মত ভিড় এড়িয়ে কাটতে পারবেন অগ্রিম টিকিট। 
    ইতিমধ্যেই শিয়ালদা ডিভিশনের কোন কোন স্টেশনে রিজার্ভেশন অফিস খোলা থাকবে সেই তালিকাও দেওয়া হয়েছে রেলের (Indian Railway) তরফে। সেই তালিকায় আছে, শিয়ালদহ, কলকাতা, বিধাননগর রোড, দমদম জংশন, দমদম ক্যান্টনমেন্ট। এছাড়াও রয়েছে দক্ষিনেশ্বর, বেলঘড়িয়া, সোদপুর, টিটাগড়, ব্যারাকপুর, শ্যামনগর, কাঁকিনাড়া , নৈহাটি, কাঁচরাপাড়া, কল্যাণী, রানাঘাট, মাজদিয়া, বগুলা, শান্তিপুর, কৃষ্ণনগর সিটি, বেথুয়াডহরি, দেবগ্রাম, পলাশি, বেলডাঙা, বহরমপুর কোর্ট, মুর্শিদাবাদ। অন্যদিকে  লালগোলা, লক্ষ্মীকান্তপুর, বারুইপুর, ডায়মন্ড হারবার, বিরাটি, মধ্যমগ্রাম, বারাসাত, হাবরা, ঠাকুরনগর, বনগাঁ, বসিরহাট, হাসনাবাদ, যাদবপুর, বালিগঞ্জ, টালিগঞ্জ , সোনারপুর, বজবজ , মাঝেরহাট এবং ক্যানিং ও রয়েছে সেই তালিকায়।

    আরও পড়ুন: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    কেন এই সিদ্ধান্ত?

    আসলে পুজো যত এগিয়ে আসে ততই ভিড় বাড়তে থাকে টিকিটের লাইনে। তাই সেই চাপ সামাল দিতে এখন থেকেই মাঠে নেমে পড়েছেন রেল কর্তারা। তাই পুজোর অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে রবিবারও বিশ্রাম নেবেন না রেলওয়ের (Indian Railway) কাউন্টারে বসা কর্মীরা। জানা গিয়েছে, পুজোর অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে ১৬ জুন, ২৩ জুন, ৩০ জুন, ৭ জুলাই ও ১৪ জুলাই  শিয়ালদহ ও হাওড়া বিভাগের রিজার্ভেশন অফিসগুলি (পিআরএস এবং এসআরও উভয়ই) খোলা থাকছে রবিবারও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mumbai Terror Attack: পলাতক জঙ্গিদের হদিশ পেতে ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী আবু জুন্দালকে জেরা করবে পুলিশ

    Mumbai Terror Attack: পলাতক জঙ্গিদের হদিশ পেতে ২৬/১১ ষড়যন্ত্রী আবু জুন্দালকে জেরা করবে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৬-১১ মুম্বই হামলার মামলায় (Mumbai Terror Attack) বিশেষ আদালত পুলিশকে অনুমতি দিল অন্যতম যড়যন্ত্রী আবু জুন্দালকে জিজ্ঞাসাবাদ করার। মুম্বইয়ের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই অনুমতি পেয়েছে। মনে করা হচ্ছে যে মুম্বই হামলার পলাতক জঙ্গিদের বিষয়ে বিশদে তথ্য পাওয়া যাবে জুন্দালকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই। কারা মুম্বই হামলার মাস্টার মাইন্ড হিসেবে কাজ করেছিল সে তথ্যও উঠে আসবে এতে। এদিন আবু জুন্দালকে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছেন বিশেষ আদালতের বিচারপতি আরএন রোকড়ে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে আবু জুন্দাল জেলবন্দি রয়েছে।

    মঙ্গলবার থেকে শনিবার পর্যন্ত জেরা

    আদালতের নির্দেশ মতো ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসাররা জেলে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে এবং তার বয়ান রেকর্ড করতে পারবে। এ প্রসঙ্গে আদালত জানিয়েছে, জেল কর্তৃপক্ষ সেখানে উপস্থিত থাকবে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে মঙ্গলবার থেকে শনিবারের মধ্যে। সকাল দশটা থেকে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত তালোজা সেন্ট্রাল জেলে এই জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসাররা (Mumbai Terror Attack)। এর পাশাপাশি এদিন বিশেষ আদালত আরও নির্দেশ দিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসাররা ল্যাপটপ সমেত বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন। এর পাশাপাশি আরও যে সমস্ত স্টেশনারি তাঁদের প্রয়োজন হবে তা সমস্ত কিছুই তাঁরা জেলে নিয়ে যেতে পারবেন। জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে আরও অন্য কোনও সামগ্রীর প্রয়োজন হলে তা জেল কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    ২০১২ সালে গ্রেফতার

    প্রসঙ্গত, আবু জুন্দাল হল লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গি। প্রধান ৬ মূল ষড়যন্ত্রীর মধ্যে সে ছিল অন্যতম। পূর্বপরিকল্পনা মাফিক সংগঠিতভাবে মুম্বই হামলা ঘটানো হয়েছিল। পরবর্তীকালে জুন্দালকে (Mumbai Terror Attack) গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছিল সৌদি আরব থেকে। তারপরেই তাকে ভারতে নিয়ে আসা হয়। পুলিশ আধিকারিকরা মনে করছেন জুন্দালকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক উঠে আসবে এই মামলাতে। যে সমস্ত পলাতক অভিযুক্তরা রয়েছে মুম্বই হামলার তাদেরকে গ্রেফতার করা সহজ হবে। এর পাশাপাশি মুম্বই হামলাকে কেন্দ্র করে যে জঙ্গি নেটওয়ার্ক সে সময় গড়ে তোলা হয়েছিল, সে সম্পর্কেও বিশদে জানা যাবে। প্রসঙ্গত, জুন্দালকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২০১২ সালে এবং বর্তমানে তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dharmendra Pradhan: “নিট পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ নেই”, সাফ জানালেন ধর্মেন্দ্র প্রধান

    Dharmendra Pradhan: “নিট পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রমাণ নেই”, সাফ জানালেন ধর্মেন্দ্র প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নিট-ইউজি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনও প্রমাণ নেই।” বৃহস্পতিবার সাফ জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রের নয়া সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। তিনি বলেন, “এনটিএতে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত নয়। এটি দেশের অত্যন্ত দায়িত্বশীল একটি সংস্থা।”

    কী বললেন নয়া শিক্ষামন্ত্রী? (Dharmendra Pradhan)

    নিট-ইউজি ২০২৪ পরীক্ষার ফল নিয়ে দেশজুড়ে তুঙ্গে বিতর্ক। স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দেড় হাজারেরও বেশি পরীক্ষার্থীকে ফের পরীক্ষায় বসার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন কেন্দ্রের নয়া শিক্ষামন্ত্রী। তিনি (Dharmendra Pradhan) বলেন, “সুপ্রিম কোর্টে এনিয়ে শুনানি চলছে। আমরা আদালতের নির্দেশ মানতে বাধ্য। কোনও পড়ুয়ার প্রতি অবিচার হবে না।”

    কী বলছে কেন্দ্র?

    এদিকে, শীর্ষ আদালতের নির্দেশের পর কেন্দ্র জানিয়ে দেয়, যে ১৫৬৩ জনকে বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়েছে, তা বাতিল করা হচ্ছে। ডাক্তারিতে ভর্তির পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীরা ইচ্ছে করলে ফের বসতে পারবেন আগামী ২৩ জুন। ফল প্রকাশ হবে এই মাসেরই ৩০ তারিখে। কাউন্সেলিং শুরু হবে ৬ জুলাই। প্রসঙ্গত, এবার নিট পরীক্ষায় বসেছিলেন ২৪ লাখ পড়ুয়া।

    ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “নির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ সরকার গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার।” তিনি বলেন, “বেশ কিছু প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সরকার আদালতে তার জবাব দিতে প্রস্তুত। অভিযোগের তদন্ত করতে শিক্ষাবিদদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, এনটিএ নিট, জেইই এবং সিইউইটি এই তিনটি বড় পরীক্ষা পরিচালনা করে। এই নিট নিয়েই উঠেছে গুচ্ছ অভিযোগ।

    আর পড়ুন: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি রেডারে আরও ৫০ খ্যাতনামা! কবে তলব?

    ২০২৪ সালের সর্বভারতীয় মেডিক্যাল প্রবেশিকা পরীক্ষা বাতিলের আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয় একাধিক মামলা। মামলাকারীদের অভিযোগ, এবার ফাঁস হয়ে গিয়েছে নিটের প্রশ্নপত্র। অন্যান্য অনিয়মও হয়েছে। এই মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিক্রম নাথ এবং বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমানুল্লার অবসরকালীন বেঞ্চে। আদালত সাফ জানিয়ে দেয়, যে ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়েছিল, তাঁদের ফের পরীক্ষায় বসতে হবে। তবে কাউন্সেলিং বন্ধ করা হচ্ছে না। পরীক্ষা নিয়ামক স্থংস্থা ও কর্তৃপক্ষকে দু’সপ্তাহের মধ্যে জবাব দেওয়ার নোটিশও দিয়েছে আদালত (Dharmendra Pradhan)।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Tamralipti: মহাভারতেও মেলে উল্লেখ, প্রাচীন ভারতের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর তাম্রলিপ্ত, জানুন ইতিহাস

    Tamralipti: মহাভারতেও মেলে উল্লেখ, প্রাচীন ভারতের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর তাম্রলিপ্ত, জানুন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিন্ধু সভ্যতার বন্দর হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত ছিল লোথাল, সোপারা প্রভৃতি। সাড়ে ৪ হাজার বছর আগে এই বন্দরগুলির মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশের বাণিজ্য চলত পশ্চিমের বিভিন্ন দেশগুলির সঙ্গে। একইভাবে প্রাচীন ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বন্দর ছিল তাম্রলিপ্ত। তাম্রলিপ্ত (Tamralipti) বর্তমানে পরিচিত তমলুক শহর হিসেবে যা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে অবস্থিত। গবেষকদের মতে, তাম্রলিপ্ত নামটি এসেছে তামা থেকে। অনেকের ধারণা সে সময় বিহারের সিংভূম জেলার ঘাটশিলা থেকে তামা খনন করা হত এবং তাম্রলিপ্ত বন্দরের মাধ্যমেই তা রফতানি করা হত। মহাভারতেও তাম্রলিপ্তের উল্লেখ পাওয়া যায়। তাম্রলিপ্ত ছিল রাজা তাম্রধ্বজ্যের রাজধানী। অশ্বমেধযজ্ঞের সময় পাণ্ডবদের অশ্ব এই তাম্রধ্বজ ধারণ করেন এবং অর্জুনের সঙ্গে তাঁর ভয়ানক যুদ্ধ হয়। রাজার বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে কৃষ্ণ ও অর্জুন তাঁর সঙ্গে সখ্যসূত্রে আবদ্ধ হন বলে জানা যায়। 

    কোন কোন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চলত?

    তাম্রলিপ্ত বন্দর (Tamralipti) থেকে জাহাজগুলি পশ্চিমবঙ্গ, বর্তমান বাংলাদেশ ও মায়ানমারের উপকূল ধরে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে বাণিজ্যে যেত। পূর্ব ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই বন্দরের মাধ্যমে বিদেশের ব্যবসায়ী, নাবিক এবং ধর্মপ্রচারকরাও আসতেন বলে জানা যায়। এই বন্দর থেকেই নীল, সিল্ক এবং তামা বোঝাই জাহাজগুলি শ্রীলঙ্কা, আফ্রিকার উপকূল, আরব সাগরের অন্যান্য দেশেও পৌঁছে যেত।

    খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী থেকে অষ্টম খ্রিষ্টাব্দ শতাব্দী পর্যন্ত বিকাশ লাভ করেছিল

    ঐতিহাসিকদের মতে তাম্রলিপ্ত (Tamralipti) বন্দরটি খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী থেকে অষ্টম খ্রিষ্টাব্দ শতাব্দী পর্যন্ত বিকাশ লাভ করেছিল। ভারতের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল কলিঙ্গ যুদ্ধ। অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন, তাম্রলিপ্তের মতো গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের দখল নেওয়ার জন্যই অশোক কলিঙ্গ আক্রমণ করেছিলেন। সে সময়ে মৌর্য রাজাদের রাজধানী বিহারের পাটলিপুত্রের সঙ্গে তাম্রলিপ্ত সড়কপথে যুক্ত হয়ে উঠেছিল।

    দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারেও তাম্রলিপ্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল

    দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারেও তাম্রলিপ্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বলে মনে করেন ঐতিহাসিকরা। বৌদ্ধ সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হল জাতকের কাহিনী। এখানে তাম্রলিপ্তের উল্লেখ পাওয়া যায়। এই বন্দরের মাধ্যমে তৎকালীন সুবর্ণভূমি অর্থাৎ বর্তমান দিনের মায়ানমার ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে ঘনঘন সমুদ্রযাত্রার উল্লেখ পাওয়া যায়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী অশোক তাঁর ছেলে মহেন্দ্রকে তাম্রলিপ্ত বন্দরের (Tamralipti) মাধ্যমে শ্রীলঙ্কায় বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করতে পাঠিয়েছিলেন। শ্রীলঙ্কার ইতিহাস নিয়ে রচিত গ্রন্থ মহাবংশ দ্বিতীয় খ্রিস্টপূর্বাব্দে লেখা হয়েছিল, এখানে উল্লেখ মেলে তাম্রলিপ্ত বন্দরের।

    অনেক নামেই পরিচিত ছিল তাম্রলিপ্ত

    পশ্চিমী দুনিয়ার বিভিন্ন দার্শনিকের গ্রন্থেও উল্লেখ রয়েছে তাম্রলিপ্ত বন্দরের উল্লেখ মেলে। যেমন রোমান দার্শনিক ও পরিব্রাজক প্লিনি দ্বিতীয় শতাব্দীতে তাঁর লেখা বই ‘ন্যাচারাল হিস্টরি’তে তাম্রলিপ্তকে একটি সমৃদ্ধ বন্দর হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ফা-হিয়েন, হিউয়েন সাং প্রভৃতি বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজকরা তাম্রলিপ্ত বন্দর পরিদর্শন করেছিলেন বলে জানা যায়। পরিব্রাজকদের বিবরণ থেকে তাম্রলিপ্তের অনেক নাম মেলে। যেমন, তাম্রলিপ্ত, তাম্রলিপ্তি, তালুক্তি, তমালিকা, তমালিশি, দামলিপ্ত, তমলিটিস, তমোলিত্তি ইত্যাদি।

    পতনের কারণ

    সপ্তম শতাব্দী থেকে তাম্রলিপ্ত বন্দরের পতন শুরু হয়। তবে এর কারণ কী তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট ভাবে জানা যায় না। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, তাম্রলিপ্ত বন্দরের পতনের রাজনৈতিক ও ভৌগোলিক কারণ রয়েছে। অনেকে মনে করেন নদী বন্দরের পলি ও নদীর গতিপথের পরিবর্তনের কারণেই এই বন্দরের পতনের হয়। আধুনিক যুগে ১৮৮৯ সাল পর্যন্ত এই বন্দরের অস্তিত্বের ব্যাপারে সেভাবে কিছু জানা যায়নি। সে সময়ে বাঙালি লেখক এবং গবেষক গৌর দাস কিছু খনন কার্য চালিয়েছিলেন এবং ১৮৮৯ সালে ‘প্রসিডিংস অফ দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গল’-এ তাঁর প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলেন। তারপর থেকেই সারা দেশে প্রাচীন ভারতের অন্যতম বন্দর হিসেবে তাম্রলিপ্তের (Tamralipti) নামও উঠে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Distribution Scam: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি রেডারে আরও ৫০ খ্যাতনামা! কবে তলব?

    Ration Distribution Scam: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি রেডারে আরও ৫০ খ্যাতনামা! কবে তলব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তই নন, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় (Ration Distribution Scam) ইডির আতশকাচের তলায় রয়েছেন আরও অন্তত ৫০ জন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা (ED) সূত্রে খবর, যে ৫০ জন তাদের আতশকাচের তলায় রয়েছেন, তাঁদের কাছে ঘুরপথে গিয়েছে রেশন কেলেঙ্কারির টাকা। এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে সন্দেহভাজনদের ব্যাঙ্কের কাগজপত্র-সহ অন্যান্য নথিপত্র খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও তলব করা হতে পারে তাঁদের।

    ঋতুপর্ণাকে তলব ইডির

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় (Ration Distribution Scam) সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছিল অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে। যদিও বিদেশে থাকায় ওই দিন তিনি গরহাজির ছিলেন। ১৯ জুন তাঁকে ফের ইডির দফতরে যেতে বলা হয়েছে। ইডির এক আধিকারিকের দাবি, রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় ধৃত এক অভিযুক্তের সঙ্গে ঋতুপর্ণার আর্থিক লেনদেনের তথ্য হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। লেনদেনের পরিমাণ প্রায় কোটি টাকা।

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ধৃত 

    অভিনেত্রীর দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তবে বিদেশে থাকায় তিনি যে ইডির দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি, ইমেল করে সেকথা জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থাকে। প্রসঙ্গত, রেশন বিলি কেলেঙ্কারিকাণ্ডের (Ration Distribution Scam) তদন্তে নেমে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি। গ্রেফতার করা হয়েছে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তৃণমূলের শঙ্কর আঢ্য, রেশন সামগ্রী ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান এবং সন্দেশখালির মাফিয়া তৃণমূলের শেখ শাহজাহানকে। শাহজাহানের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়েছে। এই বাকিবুরই ষড়যন্ত্রের চাঁই বলে অনুমান তদন্তকারীদের একাংশের।

    আর পড়ুন: উত্তর সিকিমে বন্যা পরিস্থিতি, ধসে মৃত তিন, হড়পা বানে ভাসল ৫

    এই কেলেঙ্কারির জাল গুটোতে গিয়ে ইডি জানতে পারে ঋতুপর্ণার নাম। ইডির (ED) আতশকাচের নীচে রয়েছে আরও অন্তত ৫০ জন খ্যাতনামা ব্যক্তি। ইডি সূত্রে খবর, প্রাথমিক তদন্তে কেলেঙ্কারিতে (Ration Distribution Scam) যুক্ত থাকার প্রমাণ মিললেই তলব করা হবে ওই খ্যাতনামাদের। উনিশের জুলাই মাসে একবার ইডির মুখোমুখি হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা। রোজভ্যালিকাণ্ডে সেবার জেরা করা হয়েছিল তাঁকে। আর এবার ফের তাঁকে সম্মুখীন হতে হবে ইডির তদন্তকারীদের জেরার। রোজভ্যালিকাণ্ড নয়, এবার তাঁকে জেরা করা হবে রেশন বিলি কেলেঙ্কারিকাণ্ডে। এদিকে, ঋতুপর্ণাকে তলব করা হতেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল জানিয়ে দেয়, তাদের সঙ্গে ঋতুপর্ণার কোনও যোগ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অরুণাচল প্রদেশে বিজেপি ঝড়। দেশে তৃতীয়বার জয়ের পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশেও (Arunachal Pradesh CM) অটুট রইল বিজেপির ঘাটি। বৃহস্পতিবার দর্জি খান্ডু কনভেনশন হলে টানা তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন পেমা খান্ডু (Pema Khandu)। তাঁর সঙ্গেই উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছে চওনা মেইন। পেমা এবং মেইনের পাশাপাশি এদিন রাজ্যপাল কেটি পরনায়েকের কাছে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন বিজেপির আরও ১০ জন বিধায়ক। শপথ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা সহ দলের সর্বভারতীয় নেতারা। 

    অরুণাচলে বিজেপি ঝড় (Arunachal Pradesh CM) 

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এ বার অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোট হয়েছিল। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৪৬টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। উল্লেখ্য, ভোটের আগেই পেমা সহ বিধানসভার ১০ জন বিজেপি প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছিলেন। বাকি যে ৫০টি আসনে ভোট হয়েছিল তার মধ্যে ৩৬টিতে জিতে ৪৬-এ পৌঁছে গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী পেমার (Pema Khandu) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন বিজেপি। 

    আরও পড়ুন: চিঠিতে হাতের লেখা কার? রহস্য উন্মোচনে বালুর হস্তাক্ষরের নমুনা চায় ইডি

    পেমা খান্ডুর মন্তব্য (Pema Khandu)

    বুধবার এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে পেমা খান্ডুকে বিজেপির আইনসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে তিনি বলেন, “আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য আমি আমাদের সহ বিজেপি বিধায়কদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি আমাদের সাংসদ, দলের নেতা এবং কর্মীদেরও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি, দিনরাত কাজ করে ভোটে জয়লাভ নিশ্চিত করার জন্য।” এছাড়াও পেমা এদিন আরও বলেন যে, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়নমুখী শাসনের আরেকটি মেয়াদে বিজেপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। 
    প্রসঙ্গত, ২০১৪-র বিধানসভা ভোটে জিতে অরুণাচলে কংগ্রেস সরকার (Arunachal Pradesh CM) গঠন করলেও পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রী পেমা (Pema Khandu) অধিকাংশ বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৯-এর ভোটে সেখানে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেয়েছিল পদ্মশিবির। সেই সফলতাকে সঙ্গে নিয়েই এবারও জয়ী হল বিজেপি।  কংগ্রেস, এনপিপির মতো বিরোধী দলগুলি থাকলেও অরুণাচলে বিজেপি নিজের ঘাটি ধরে রেখেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Force Deployment: ২১ জুন পর্যন্ত রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Central Force Deployment: ২১ জুন পর্যন্ত রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে ২১ জুন পর্যন্ত মোতায়েন থাকবে (Central Force Deployment) কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোট পরবর্তী হিংসা সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার শুনানি শেষে বুধবার এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (High court)। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এবং আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালের আদালতে দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে এই নির্দেশ। এর আগে ১৯ জুন পর্যন্ত বাহিনী থাকবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তাঁদের অভিযোগ ছিল বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকরা শাসকদলের হিংসার শিকার হচ্ছেন। অনেকে বাড়িছাড়া হয়েছেন, বাড়ি ভাঙচুর হয়েছে, মারধর করা হচ্ছে । এমতাবস্থায় যাতে রাজ্য থেকে এখনই কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রত্যাহার না করা হয় সেই আর্জি ছিল তাঁদের।

    বিরোধীদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ

    প্রসঙ্গত লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল বের হওয়ার পরেই রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে ফের শাসক দলের তাণ্ডব। বিরোধী দলগুলির, বিশেষ করে বিজেপি কর্মীদের ঘর ছাড়া করার প্রবণতা দেখা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই কলকাতায় অবস্থিত মহেশ্বরী ভবনে কয়েকশো বিজেপি কর্মী ঠাঁই নিয়েছেন। তাঁরা যে কবে বাড়ি ফিরে যেতে পারবেন সেই নিশ্চয়তা নেই। একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল ২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের পরেও। প্রসঙ্গত কমিশনের সিদ্ধান্ত ছিল ১৯ জুন পর্যন্ত বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force Deployment) রাখা হবে। এরপর পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: নিটে খারাপ ফল হতেই বেপাত্তা সৌদীপ, দুর্নীতির অভিযোগে সরব পরিবারের লোকজন

    ভোট পরবর্তী হিংসা মামলার শুনানিতে ২১ জুন পর্যন্ত রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (High court)। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী মাত্র দুদিন অতিরিক্ত মোতায়েন নিয়ে ভোট পরবর্তী হিংসা আদৌ কি কমবে এবং এই সিদ্ধান্তে বিরোধীদলের কর্মীরা কতটা উপকৃত হবেন তা নিয়ে সংশয় কিন্তু থাকছেই।

    মামলার পরবর্তী শুনানি ১৮ জুন (Central Force Deployment)

    এই মামলায় বিচারপতি হরিশ টন্ডন এবং বিচারপতি হিরণময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যকে ১৪ই জুন আদালতে হলফনামা হিসেবে একটি রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে (High court)। তাতে রাজ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা বহাল রাখার জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তা জানতে যাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে কতজন রাজনৈতিক কর্মী অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয়েছেন তাও জানাতে বলা হয়েছে। রাজ্যের তরফে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে  তা সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা করতে বলা হয়েছে। ১৮ জুন এই (Central Force Deployment) মামলার পরবর্তী শুনানি ধার্য করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flood Situation: উত্তর সিকিমে বন্যা পরিস্থিতি, ধসে মৃত তিন, হড়পা বানে ভাসল ৫

    Flood Situation: উত্তর সিকিমে বন্যা পরিস্থিতি, ধসে মৃত তিন, হড়পা বানে ভাসল ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বৃষ্টির জেরে বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) উত্তর সিকিমে। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে জলের তোড়ে কোথাও ভেসে গিয়েছে রাস্তা, আবার কোথাও রাস্তার ধারে দাঁড় করিয়ে রাখা গাড়ির ওপর দিয়ে বইছে জল। আতঙ্কে ঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে চলে যাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

    অবিরাম বর্ষণ উত্তর সিকিমে (Flood Situation)

    গত কয়েকদিন ধরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হচ্ছে উত্তর সিকিমে। আজ, বৃহস্পতিবারও অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যেই উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে শুরু হয়েছে আকাশভাঙা বৃষ্টি। বৃষ্টির জলে ক্ষতিগ্রস্ত মঙ্গন, লাচুং, লাচেন, চুংখাং-সহ উত্তর সিকিমের বিস্তীর্ণ এলাকা। রিম্ভিকখোলার কাছেও একই পরিস্থিতি। বিপন্নদের উদ্ধার করতে পথে নেমেছেন সেনা জওয়ান ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর লোকজন। বিলি করা হচ্ছে ত্রাণ সামগ্রী। সব (Flood Situation) চেয়ে বেশি বিপদে পড়ছেন মঙ্গন জেলার বাসিন্দারা। 

    হড়পা বানে ভাসলেন পাঁচ

    মঙ্গনের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাংলা সীমানার কালিম্পং জেলার তিস্তা বাজার এলাকাও। তিস্তার উৎপত্তিস্থল সিকিম। তবে তিস্তা বাজার এলাকা দিয়েই নদীটি প্রবেশ করেছে বাংলায়। তাই সিকিমে তিস্তায় জল বাড়লে ভয়ে বুক কাঁপে তিস্তা বাজার এলাকার বাসিন্দাদের। গত অক্টবরে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল তিস্তায় হড়পা বানের জেরে। এবারও তেমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে ভেবে ভয়ে কাঁটা উত্তর সিকিমের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দারা। সূত্রের খবর, এদিন মঙ্গন এলাকায় হড়পা বানে ভেসে গিয়েছেন পাঁচজন।

    আর পড়ুন: জিডিপি বাড়েনি, বেড়েছে গাধা, পাক অর্থনৈতিক সমীক্ষা রিপোর্ট দেখে হাসির রোল

    সিকিমের বাকি অংশের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে মঙ্গনের। সোমবার প্রবল বৃষ্টির জেরে ধস নেমে মারা গিয়েছিলেন দক্ষিণ সিকিমের ইয়ানগাংয়ের মাজুয়া বস্তির তিন বাসিন্দা। বিপন্নদের সব রকমের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের নয়া মুখ্যমন্ত্রী। এই মুহূর্তে সিকিমে রয়েছেন বহু পর্যটক। তাঁদের নিরাপদে সমতলে ফেরাতে প্রাণপাত করছে সিকিম সরকার। প্রবল বৃষ্টির জেরে বৃহস্পতিবার ধস নামে লাচুং এলাকায়ও। পার্কসাঙ্গ এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে তিনজনের দেহ। ধসের নীচে আর কেউ চাপা পড়ে রয়েছেন কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে প্রশাসন। এদিকে, তিস্তার জলের তোড়ে মাল্লিতে ধসে গিয়েছে জাতীয় সড়কের একাংশ। তবে এখনও বন্ধ হয়নি যান চলাচল। অন্যদিকে, কালিম্পং যাওয়ার রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ (Flood Situation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET UG 2024: ১৫৬৩ জনের গ্রেস মার্কস বাতিল, ফের পরীক্ষার সুযোগ, নিট-মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    NEET UG 2024: ১৫৬৩ জনের গ্রেস মার্কস বাতিল, ফের পরীক্ষার সুযোগ, নিট-মামলায় সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাক্তারি প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট ২০২৪-এ (NEET UG 2024) ‘বাড়তি নম্বর’ বা ‘গ্রেস মার্কস’ পাওয়া পরীক্ষার্থীদের নম্বর বাতিল করা হবে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে চলতি বছরে নিট পরীক্ষা বাতিল করার দাবি জানিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court) কেন্দ্র জানাল, ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়েছিল, তাঁদের নম্বর বাতিল করা হবে। তবে, আরও এক বার পরীক্ষায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে।

    কী হল সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে

    বৃহস্পতিবার শুনানিতে কেন্দ্রের তরফে শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) জানিয়ে দেওয়া হয় যে, ১৫৬৩ জন নিট (NEET UG 2024) পরীক্ষার্থীকে গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়েছিল ফের পরীক্ষায় বসতে হবে তাঁদের। ২৩ জুন ওই ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে পুনরায় পরীক্ষায় বসতে হবে। ৩০ জুন ফলাফল বেরোবে। তবে কাউন্সেলিং যে বন্ধ করা হচ্ছে না, সেই নির্দেশ আগেই জানিয়ে দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। মঙ্গলবারের শুনানিতে শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, ‘গোটা পরীক্ষাকে বাতিল করা ঠিক নয়।’ অর্থাৎ কাউন্সেলিং পক্রিয়া বন্ধ করা হচ্ছে না। পরীক্ষায় নিয়ামক সংস্থা ও কর্তৃপক্ষকে দুই সপ্তাহের মধ্য়ে আদালত জবাব দেওয়ার নোটিশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ৮ জুলাই এই মামলার পরবর্তী শুনানি। সুপ্রিম কোর্টও নির্দেশ দিয়েছে যে প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং অনিয়মের অভিযোগে জমা পড়া সমস্ত পিটিশন একসঙ্গে ট্যাগ করা হবে এবং আগামী ৮ জুলাই এই মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা হবে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিক্রম নাথ এবং বিচারপতি সন্দীপ মেহতার বেঞ্চ এদিন এই নির্দেশ দেয়।

    কেন এই মামলা

    সর্বভারতীয় মেডিক্যাল প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট-এ (NEET UG 2024) একসঙ্গে ৬৭ জন প্রথম স্থান অধিকার করায় বিতর্ক শুরু হয়েছিল দেশজুড়ে। পরে জানা যায়, প্রশ্নপত্র এবং কিছু পরীক্ষাকেন্দ্রে সময় জনিত সমস্যার জন্য বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়েছিল ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীকে। কিন্তু র‌্যাঙ্কিং নিয়ে বিতর্ক প্রকাশ্যে আসতেই এই বাড়তি নম্বরের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রতিবাদ জানায় বিভিন্ন মহল। আকাশ পাণ্ডে নামে এক আবেদনকারীরা অভিযোগ ছিল, দেড় হাজারের বেশি পরীক্ষার্থীকে ৭০-৮০ নম্বর গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়েছে। ২০ হাজার পরীক্ষার্থীর প্রতিনিধিত্ব করা পাণ্ডের দাবি ছিল এই ব্যবস্থা বিধিবহির্ভূত। 

    আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটে কারচুপি, আদালতে যাচ্ছে বিজেপি, জানালেন শুভেন্দু

    পরীক্ষার স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই সিদ্ধান্ত

    এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের বক্তব্য জানতে চেয়েছিল। বৃহস্পতিবার একটি হলফনামা দিয়ে কেন্দ্র তাদের বক্তব্য জানিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টকে কেন্দ্র বলেছে, ১৫৬৩ জন নিট পরীক্ষার্থীকে দেওয়া বাড়তি নম্বর বাতিল করা হবে। বদলে তাঁদের নতুন করে পরীক্ষা (NEET UG 2024) দেওয়ার সুযোগ দেবে কেন্দ্র। যাঁরা এই পরীক্ষা দিতে চান, তাঁদের আগামী ২৩ জুন এই পরীক্ষা দিতে হবে। কেন্দ্র জানিয়েছে, পরীক্ষার স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টকে কেন্দ্র জানিয়েছে, এই ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর ফলাফল পুনর্বিবেচনার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটিই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরপরই শীর্ষ আদালত (Supreme Court) এই নির্দেশ দেয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Blood Donor Day: রাজ্যের অধিকাংশ ব্লাড ব্যাঙ্কের সামনে লম্বা লাইন! কেন বাড়ছে সংকট?

    World Blood Donor Day: রাজ্যের অধিকাংশ ব্লাড ব্যাঙ্কের সামনে লম্বা লাইন! কেন বাড়ছে সংকট?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    রাজ্য জুড়ে বাড়ছে রক্তের সংকট। ভোগান্তি বাড়ছে রোগীদের। এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছেন রোগীর আত্মীয়-পরিজন। সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি, রাজ্যের অধিকাংশ ব্লাড ব্যাঙ্কের সামনে লম্বা লাইন। দীর্ঘ অপেক্ষার পরেও কার্যত বিফল হয়েই ফিরে যেতে হচ্ছে। আর এর জেরেই বিপদ বাড়ছে রোগীদের। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, জটিল অস্ত্রোপচার থেকে মুমূর্ষু রোগী, ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের আকালের (World Blood Donor Day) জেরে ভোগান্তি বাড়ছে।

    কাদের বিপদ বাড়ছে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রক্তের সংকটের জেরে সব চেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হাজার হাজার মানুষ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই রাজ্যের কয়েক লাখ মানুষ থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত। আক্রান্তের তালিকায় শিশু থেকে বয়স্ক, সব বয়সের মানুষ রয়েছেন। নির্ধারিত সময়ে তাদের রক্তের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ব্লাড ব্যাঙ্কে পর্যাপ্ত রক্ত না থাকায়, তাদের বিপদ বাড়ছে (Blood Crisis)। ঠিক সময়ে রক্তের জোগান না হলে তাদের প্রাণ-সংশয় হতে পারে। 
    রক্তের অসুখে আক্রান্ত রোগীদের পাশপাশি যে কোনও জটিল অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে বাধার কারণ হচ্ছে রক্তের সংকট (World Blood Donor Day)। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও জটিল অস্ত্রোপচারে রক্তের জোগান থাকা জরুরি। কিন্তু বর্তমানে রাজ্যের একাধিক ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের জোগান নেই। তাই পরিস্থিতি বিপজ্জনক। 
    এছাড়াও জরুরি বিভাগে রোগীর চিকিৎসা করা কঠিন হয়ে উঠছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, দুর্ঘটনা বা কোনও আপৎকালীন রোগীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে সব গ্রুপের পর্যাপ্ত রক্তের জোগান থাকা জরুরি। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে রক্ত পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে চিকিৎসা শুরু করতেই অনেকটা সময় চলে যাচ্ছে।

    রক্তের সংকট কতখানি? কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের হিসেব? (World Blood Donor Day)

    স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরেই রাজ্যে রক্তের সংকট দেখা দিচ্ছে। স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, গোটা রাজ্যে দৈনিক গড়ে চার থেকে পাঁচ হাজার ইউনিট রক্তের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ বছরে ১৪ লাখ ইউনিটের বেশি রক্তের প্রয়োজন হয়। গত বছরেও রাজ্যের সরকারি ও বেসরকারি ব্লাড ব্যাঙ্ক মোট ১০ লাখ ইউনিট রক্ত সংগ্রহ করেছিল। চলতি বছরে এই সংগ্রহের পরিমাণ আরও কম হতে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য কর্তাদের একাংশ।

    কেন রাজ্যে রক্তের সংকট? (Blood Crisis)

    রক্তদান কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্যের মোট রক্তদান শিবিরের ৬০ শতাংশ রাজনৈতিক দলের উদ্যোগে হয়। বাকি ৪০ শতাংশ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে হয়। কিন্তু চলতি বছরে গরমের পারদ বেশি‌। তাই প্রথম থেকেই রক্তদান শিবিরের আয়োজন (World Blood Donor Day) কম হয়েছে। তার উপরে ছিল নির্বাচন। রাজনৈতিক দল নির্বাচনের কাজেই ব্যস্ত ছিল। ফলে, রক্তদান শিবিরের আয়োজন বিভিন্ন জায়গায় দীর্ঘ দিন ধরে হয়নি। এছাড়াও, স্বেচ্ছায় রক্তদানের পরিবর্তে, উপহারের বিনিময়ে রক্তদানের আয়োজনে মদত দিচ্ছেন অনেক রাজনৈতিক দল। এমন অভিযোগও উঠছে। এই সব কিছুর জেরেই রক্তদানের উৎসাহ কমছে। যার জেরে ভোগান্তি বাড়ছে রোগীদের।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ কী? (who) 

    ১৪ জুন ওয়ার্ল্ড ব্লাড ডোনার ডে। এই উপলক্ষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে রক্তদানের উৎসাহ বাড়ানো দরকার। তাহলেই রক্তের সংকট কমবে। কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রক্তদান কর্মসূচি পালনে জোর দিতে হবে। রক্তদান সামাজিক দায়িত্ব-এই বিষয়ে সব মহলের আরও জোরালো প্রচার জরুরি বলেও জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। পাশপাশি, রক্তদান করলে রক্তদাতাও সুস্থ থাকে, এবিষয়েও প্রচার জরুরি (World Blood Donor Day)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share