Tag: bangla news

bangla news

  • Featured phone with UPI: ফিচার্ড ফোন থেকেও ইউপিআই পেমেন্ট! সম্ভব করল এইচএমডি

    Featured phone with UPI: ফিচার্ড ফোন থেকেও ইউপিআই পেমেন্ট! সম্ভব করল এইচএমডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিচার্ড ফোনেও এবার থেকে ব্যবহার করা যাবে ইউপিআই! নোকিয়ার অফিসিয়াল ব্রান্ড লাইসেন্স ব্যবহার করা মোবাইল সংস্থা এইচএমডি সম্প্রতি তাঁদের দুটি ফিচার্ড যুক্ত মোবাইল ফোনে ইউপিআই (Feature phone with UPI) পরিষেবা যুক্ত করেছে।

    ইউপিআই ছাড়াও অনেক পরিষেবা পাওয়া যাবে  

    জানা গিয়েছে এইচএমডি ১০৫ এবং এইচএমডি ১১০ মোবাইল ফোনে ইউপিআই পরিষেবা ছাড়াও এমপিথ্রি প্লেয়ার, এফএম রেডিও, ফোন কলার, কল রেকর্ডিং সহ আরও বহু সুবিধা পাওয়া যাবে। নোকিয়ার বর্তমান কিপ্যাড যুক্ত ফিচার্ড ফোনগুলির মতোই দেখতে এইচএমডির মোবাইল ফোনগুলি। ঝাঁ চকচকে এই মোবাইল ফোনগুলি পাওয়া যাচ্ছে বেশ কয়েকটি রঙে। এইচএমডি মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট ররি কুয়ঁর বলেন, “এইচএমডি ১০৫ এবং এইচএমডি ১১০ আমাদের দুটি কীপ্যাড যুক্ত ফিচার্ড ফোন যা ভারতের লঞ্চ হয়েছে। ইউপিআই পরিষেবার সঙ্গে আমরা আগামী দিনে এই ফোনে আরও পরিষেবা যুক্ত করব। এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু ইউপিআই এখন দৈনন্দিন কাজে প্রয়োজন হয়। এর জন্য যাতে কমদামি ফোনেও (Feature phone with UPI) মানুষ ইউপিআই পরিষেবা উপভোগ করতে পারেন সেই চিন্তা-ভাবনা থেকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে আমাদের আরও নতুন নতুন ফোনে এই পরিষেবা যুক্ত করা হতে পারে।”

    ১৮ দিনের ব্যাটারি ব্যাকআপ (Feature phone with UPI)

    জানা গিয়েছে এইচএমডি ১০৫ মোবাইলের দাম ৯৯৯ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এই মডেলটি কালো, নীল ও বেগুনি রঙে পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে এইচএমডি ১১০-এর দাম ১,১৯৯ টাকা ধার্য করা হয়েছে। এটি কালো ও সবুজ রঙে পাওয়া যাচ্ছে। মঙ্গলবার এই ফোনগুলি (Feature phone with UPI) লঞ্চ হয়েছে। এই মোবাইল ফোন কোম্পানির ওয়েবসাইট ছাড়াও রিটেল স্টোরগুলিতে পাওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: অ্যাপলের পথে হাঁটছে গুগল, বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল সংস্থা

    ফিচার্ড ফোন হলেও দুটি ফোনেই মোবাইল ক্যামেরা ও ফ্ল্যাশ রয়েছে। কোম্পানি দাবি করছে এই মোবাইলের স্ট্যান্ডবাই ব্যাটারি লাইফ ১৮ দিনের। দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য উপযোগী এই ফোন। দীর্ঘক্ষণ ফোনে কথা বললেও একবার রিচার্জ করলে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করা যাবে। দুটি ফোনেই ১০০০ এমএএইচ শক্তশালী ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে। যেহেতু এই ফোনের ডিসপ্লে ছোট এবং ইন্টারনেট স্মার্টফোনের মতন ব্যবহার করা যাবে না, তাই এই ফোনে ব্যাটারির অপচয় কম হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Red Fort Attack Case: প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ রাষ্ট্রপতির, ফাঁসি নিশ্চিত লালকেল্লা হামলায় দোষী আরিফের

    Red Fort Attack Case: প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ রাষ্ট্রপতির, ফাঁসি নিশ্চিত লালকেল্লা হামলায় দোষী আরিফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০০ সালে দিল্লির লালকেল্লায় হামলার (Red Fort Attack Case) ঘটনায় দোষী পাক জঙ্গি মহম্মদ আরিফ ওরফে আশফাকের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই মহম্মদ আরিফের দেশে কিংবা বেঁচে ফেরার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেল। দিন ধার্য হয়ে গেলে ফাঁসি কাঠে ঝুলতে হবে লালকেল্লার হামলায় দোষী সাব্যস্ত মূল অপরাধীকে।

    ঠিক কি হয়েছিল (Red Fort Attack Case)

    ২০০০ সালের ২২ ডিসেম্বর রাত ৯টা নাগাদ লস্কর-ই-তৈবার জঙ্গিরা লালকেল্লার পাহারায় থাকা বাহিনীর ওপর নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। এই অতর্কিত (Red Fort Attack Case) হামলায় রাজপুতানা রাইফেলসের দুই জওয়ান রাইফলম্যান উমাশঙ্কর এবং নায়েক অশোক কুমার সহ একজন অসামরিক  নিরাপত্তারক্ষী আবদুল্লা ঠাকুর নিহত হন। এই ঘটনার চারদিন পর আরিফকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। ৬ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা শুরু হয়। ২০০৫ সালে নিম্ন আদালত আরিফকে ফাঁসির সাজা দেয়। দিল্লি হাইকোর্টও একই সাজা বাহাল রেখেছিল। মহম্মদ আরিফ ওরফে আশফাককে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়। নিম্ন আদালত থেকে শুরু করে মামলা পৌঁছয় দেশে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত। ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর লস্করের সদস্য পাকিস্তানের বাসিন্দা মহম্মদ আরিফের মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি খারিজ করে ফাঁসির সাজা বাহাল রাখে সুপ্রিম কোর্ট। এরপর রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন জানায় আরিফ। কিন্তু সেই আবেদন নাকচ হয়ে যাওয়ায় আরিফের ফাঁসির কাঠে ঝোলা কার্যত নিশ্চিত হল এদিন।

    আদালতে দোষী সাব্যস্ত পাক জঙ্গি মোহাম্মদ আরিফ

    এই মামলায় আরিফের সঙ্গী’ দাবি করে ২০১৮ সালে বিলাল আহমেদ কাওয়া নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল গুজরাট পুলিশের সন্ত্রাসদমন শাখা (অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড বা ATS) ও দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। কিন্তু জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ জানায়, বিলালের সঙ্গে লস্কর-ই-তৈবার যোগাযোগের কোনও প্রমাণ মেলেনি।

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে ফের জঙ্গি হানা, আহত পাঁচ জওয়ান, নিহত এক জঙ্গি

    অন্যদিকে, ফাঁসির সাজা রদ করার আবেদন জানিয়ে শীর্ষ আদালতে আরিফের তরফে (Red Fort Attack Case) যে ‘রিভিউ পিটিশন’ জমা দেওয়া হয়েছিল তা ২০২২ সালের ৩ নভেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ইউইউ ললিত এবং বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ খারিজ করে দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল যে, আরিফের বিরুদ্ধে হামলায় সরাসরি অংশ নেওয়ার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে আদালতের হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup: ভারত-আমেরিকা ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেলেই ছিটকে যাবে পাকিস্তান

    T20 World Cup: ভারত-আমেরিকা ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেলেই ছিটকে যাবে পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টির কারণে গত রবিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ দেড় ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছিল। বুধবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup) ভারত-আমেরিকা ম্যাচেও (India vs USA) বৃষ্টির হালকা সম্ভাবনা রয়েছে। গত দুটি ম্যাচে আয়ারল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারিয়ে বুধবার জয়ের হ্যাটট্রিকের লক্ষ্যে নামছে টিম ইন্ডিয়া। এই ম্যাচ যদি বৃষ্টির কারণে ভেস্তে যায় তাহলে পাকিস্তানের স্বপ্নও জলে ভেসে যাবে।

    বৃষ্টির আশঙ্কা

    বুধবার সকালে নাসাউ কাউন্টিতে বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। অ্যাকুওয়েদার জানাচ্ছে, বুধবার সকাল ৮ থেকে ১০টা পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে ৪০ শতাংশ। ১০টার পর ৩৭ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বেলা বাড়লে বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা কম। ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা ১৪ শতাংশ। ১টার পর তা খানিকটা বেড়ে হবে ১৮ শতাংশ। ২টো থেকে আবার বৃষ্টি বাড়তে পারে। ২টো থেকে ৪টে পর্যন্ত ৩২ শতাংশ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ, খেলা চলাকালীন পুরো সময়টাতেই বৃষ্টি বিঘ্ন ঘটাতে পারে।

    বৃষ্টি হলে কী হবে

    বুধবার ভারতীয় সময় অনুসারে রাত আটটা থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup) ভারত-আমেরিকা ম্যাচ শুরু হবে। যদিও স্থানীয় সময় অনুসারে শুরু হবে সকাল ১০টা থেকে।  আমেরিকার আবহাওয়ার উপর কোনও ভরসা করা যায় না। এদিন যদি কোনও কারণে ম্যাচ ভেস্তে যায় তাহলেই সুপার এইটের দৌড় থেকে ছিটকে যাবে পাকিস্তান। যদি ভারত-আমেরিকা ম্যাচ (India vs USA) বৃষ্টিতে ভেস্তে যায় তা হলে দু’দলই পৌঁছে যাবে সুপার ৮-এ। কারণ, সে ক্ষেত্রে দু’দলেরই পয়েন্ট হবে ৫। কানাডা সর্বোচ্চ ৪ পয়েন্ট পেতে পারে। আয়ারল্যান্ডও ৪ পয়েন্টের বেশি পাবে না। পাকিস্তানও পরের ২টি ম্যাচ জিতলে ৪ পয়েন্টে পৌঁছবে।

    নিউইয়র্কের আকাশে মেঘ

    নিউইয়র্কের আকাশে মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, খেলার প্রথম ইনিংসেই বৃষ্টি হতে পারে। সেক্ষেত্রে টস জিতে ফিল্ডিং নিলে ভাল হবে, তেমনটাই বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ বৃষ্টি ভেজা পিচে বুমরা, অর্শদীপদের বোলিং বিপক্ষ দলের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। বুধবার সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা থাকবে। সকালের দিকে তাপমাত্রা থাকবে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে ঠান্ডায় সমস্যা হবে ক্রিকেটারদের। বেলা বাড়লে অবশ্য তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। কিন্তু ২৪-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তা যাবে না। ফলে খেলা হলেও ঠান্ডা পরিবেশে খেলতে হবে দু’দলকে। মেঘ থাকায় আবহাওয়ায় আর্দ্রতা থাকবে। ফলে পিচ থেকে সুবিধা পাবেন বোলারেরা। এমনিতেই এই মাঠে বোলারেরা দাপট দেখাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: সুপার ৮-এর লক্ষ্যে রোহিতরা, “ভারতের বিপক্ষে খেলা আবেগের”, বললেন সৌরভ

    আত্মবিশ্বাসী বুমরা-সিরাজরা 

    রোহিত-কোহলিদের কাছেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T20 World Cup) এই ম্যাচের গুরুত্ব রয়েছে। নাসাউ স্টেডিয়ামের পিচে অসমান বাউন্স রয়েছে। কোনও বল আসছে গড়িয়ে, আবার কোনও ডেলিভারিতে বাউন্স হচ্ছে বুক সমান উচ্চতায়। যে কারণে রান করা ব্যাটারদের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে গিয়েছে। গত পাক ম্যাচেও ভারতের ব্যাটিং ব্যর্থ হলেও বোলিংয়ে বাজিমাত করেছে। সেই কারণেই পাক দলকে হারিয়ে আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমেরিকার (India vs USA)  বিরুদ্ধে নামছেন বুমরা, সিরাজরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: বাড়িতে অস্ত্র লুকোতেই ইডির উপর হামলা! সন্দেশখালি কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর দাবি সিবিআইয়ের

    Sheikh Shahjahan: বাড়িতে অস্ত্র লুকোতেই ইডির উপর হামলা! সন্দেশখালি কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে সন্দেশখালি। ইডির ওপর হামলার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর দাবি সিবিআইয়ের। বুধবার ইডির ওপর হামলা সংক্রান্ত চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই। আর সেখানেই উল্লেখ করা হয়, শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) বাড়িতে বিপুল বেআইনি অস্ত্র মজুত করে রাখা হয়েছিল। ইডির হাত থেকে তা বাঁচাতেই তদন্তকারীদের উপর হামলা করা হয়। একইসঙ্গে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও তুলেছে সিবিআই। 

    সিবিআই-এর দাবি (CBI) 

    সম্প্রতি সন্দেশখালি কাণ্ডে বসিরহাট মহকুমা আদালতে চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। যেখানে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছে, গত জানুয়ারি মাসে শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি করতে গিয়ে ইডির উপর যে হামলা হয়, সেই সময় শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) বাড়িতে লুকানো ছিল বিপুল অস্ত্রভান্ডার। বিপুল পরিমান অস্ত্র লুকোতেই ইডির ওপর হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন শেখ শাহাজাহান। আর এই কাজে তাঁকে সহায়তা করেন তাঁর দুই ভাই শেখ আলমগীর ও গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে ইডির অভিযানের কথা আগাম জানতে পেরে যান সন্দেশখালির বাদশা শেখ শাহাজাহান। তখনই দেরি না করে তিনি ভাই শেখ আলমগীর ও গিয়াসুদ্দিন মোল্লাকে নির্দেশ দেন বাড়িতে মজুত করে রাখা অস্ত্র যেন সরিয়ে ফেলা হয়। বেশিরভাগই অস্ত্রই ছিল লাইসেন্স ছাড়া। সেই নির্দেশ মতোই তাঁদের সহযোগী আবু তালেবের বাড়িতে অস্ত্র রেখে আসে অভিযুক্ত শেখ আলমগীর ও গিয়াসউদ্দিন। তারপর ইডি আধিকারীকেরা সন্দেশখালিতে পা রাখলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় গ্রামবাসীরা।
    সিবিআই-এর (CBI) ওই চার্জশিটে শেখ শাহজাহানকেই (Sheikh Shahjahan) মাস্টারমাইন্ড বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে অস্ত্র যে সন্দেশখালিতেই ছিল, তা প্রমাণ হয়ে গেছে গত এপ্রিল মাসেই। ২৬ এপ্রিল প্রচুর বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছিল ওই এলাকায়। তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য হাফিজুল খা-এর আত্মীয় আবুতালেব মোল্লার তাঁর বাড়ি থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা উদ্ধার হয়। সে দিন এলাকায় পৌঁছেছিল এনএসজি। পরে ওই সন্দেশখালিতেই গোলাম শেখ নামে আর এক ব্যক্তির কাছ থেকেও উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র।  

    আরও পড়ুন: চড়কাণ্ডে সোহমের বিরুদ্ধে মামলা রেস্তোরাঁ মালিকের, উঠল পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও

    পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ 

    অন্যদিকে, সন্দেশখালি (Sandeskhali) কাণ্ডে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তারও অভিযোগ তোলে সিবিআই। সিবিআই (CBI) সূত্রের খবর, গত ৫ জানুয়ারি যখন ইডির আধিকারিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে তখন ঘটনাস্থলে ছিলেন এক সিভিক ভলান্টিয়ার। শেখ শাহজাহান মার্কেটের বাইরেই তিনি কর্মরত ছিলেন। সেই ভলান্টিয়ারের বয়ান নিয়েছে সিবিআই। তাঁর বয়ান অনুযায়ী, ওইদিন শাহজাহান মার্কেটের পিছনে যে সকাল থেকে অচেনা মানুষদের ভিড় জমতে শুরু করে তা তিনি সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ থানায় জানিয়েছিলেন। বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজ দেখে ওই জমায়েতে জিয়াউদ্দিন সহ আর কারা উপস্থিত ছিলেন তাঁদের শনাক্তও করেছেন তিনি। এরপর সকাল ৯টা নাগাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। সেক্ষেত্রে আগে থেকে খবর থাকা সত্ত্বেও কেন প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরিতে পুলিশ সেখানে পৌঁছল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: সোহম বিতর্কের মাঝে তৃণমূল কাউন্সিলরের দাদাগিরি! বন্ধ করে দেওয়া হল পুরসভার ক্যাফে

    Nadia: সোহম বিতর্কের মাঝে তৃণমূল কাউন্সিলরের দাদাগিরি! বন্ধ করে দেওয়া হল পুরসভার ক্যাফে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউ টাউনে তৃণমূল বিধায়ক সোহমের দাদাগিরি নিয়ে রাজ্যজুড়ে  তোলপাড় চলছে। এই বিতর্কের মাঝে এবার পুরসভা পরিচালিত ক্যাফেতে তালা ঝোলানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগর শহরে। এমনকী ক্যাফের পাশের পার্কটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। নদিয়ার কৃষ্ণনগরের কদমতলা ঘাটের পাশের পার্ক ও ক্যাফেটি তৃণমূল পরিচালিত পুরসভায় তৈরি করেছিল। প্রশ্ন উঠছে, একজন কাউন্সিলর কী ভাবে পুরসভার কোনও প্রকল্প বন্ধ করে দিতে পারেন!

    তৃণমূল কাউন্সিলরের দাদাগিরি, বন্ধ করে দেওয়া হল পুরসভার ক্যাফে (Nadia)

    বেশ কিছুদিন আগে কৃষ্ণনগর (Nadia) পুরসভার উদ্যোগে কদমতলা ঘাটের পাশে পার্ক ও ক্যাফে গড়ে ওঠে। ক্যাফে পরিচালনার জন্য প্রলয় ভট্টাচার্য নামে একজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেখানে তৃণমূল কাউন্সিলর পলাশ দাসের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী গিয়ে দাদাগিরি দেখান বলে অভিযোগ। ক্যাফের মালিক প্রলয় ভট্টাচার্য বলেন, “আমি ক্যাফেতে বসেছিলাম। কাউন্সিলরের নেতৃত্বে কয়েকজন ছেলে এসে জোর করে ক্যাফে বন্ধ করে দেয়। আমাদের গালিগালাজ করা হয়। হুমকিও দেওয়া হয়। পুরসভায় অভিযোগ জানিয়েছি।” এ নিয়ে পুরসভার ওই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা করেছেন ক্যাফের মালিক। অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন চেয়ারপার্সন রীতা ঘোষ।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলরের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল কাউন্সিলর (Nadia) পলাশ দাস বলেন, “এই অভিযোগ মিথ্যা। ওই ক্যাফে এবং পার্কের কিছু অংশ আমার ভাইয়ের ওয়ার্ডেও পড়ে। কবে ওই পার্কের কাজ ও ক্যাফের টেন্ডার ডাকা হয়েছে তা আমরা জানতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, পুরসভা আমাদের কিছুই জানায়নি। আমরা গিয়েছিলাম, এটা সত্যি। কিন্তু, ক্যাফেতে উপস্থিত কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়নি। আমরা অনুরোধ করেছিলাম ক্যাফে বন্ধ রাখার জন্য।” প্রসঙ্গত, কৃষ্ণনগর পুরসভার নির্বাচিত কাউন্সিলরেরা বর্তমানে আড়াআড়িভাবে বিভক্ত। পূর্ত বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিশির কর্মকারের গোষ্ঠীর সঙ্গে চেয়ারপার্সন রীতা ঘোষ গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব চরমে। যার ফলশ্রুতি হিসাবে চেয়ারপার্সনের বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর দুই তৃণমূল কাউন্সিলর প্রকাশ দাস এবং পলাশ দাস রীতার সঙ্গে একাধিক বিষয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান। তারই সর্বশেষ সংযোজন এই ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা।

    দাদাগিরি সহ্য করব না!

    চেয়ারপার্সন রীতা ঘোষ বলেন, “আমি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি মহকুমাশাসক-সহ শীর্ষ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কৃষ্ণনগর শহরের সৌন্দর্যায়নের কাজের জন্য পার্ক ও ক্যাফে পুরসভার পক্ষ থেকে তৈরি করা হয়েছিল। আগামীদিনে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা হবে। তবে, কোনও ব্যক্তির দাদাগিরি মেনে নেব না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Soham Chakraborty: চড়কাণ্ডে সোহমের বিরুদ্ধে মামলা রেস্তোরাঁ মালিকের, উঠল পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও

    Soham Chakraborty: চড়কাণ্ডে সোহমের বিরুদ্ধে মামলা রেস্তোরাঁ মালিকের, উঠল পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউটাউনের রেস্তোরাঁ মালিককে নিগ্রহের ঘটনায় এবার জল গড়াল আদালতে। অভিনেতা তথা চণ্ডীপুরের বিধায়ক সোহম চক্রবর্তীর (Soham Chakraborty) বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন ওই রেস্তোরাঁর মালিক আনিসুল আলম। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, সোহমের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না পুলিশ। এ বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিন‍্‍হার একক বেঞ্চ মামলা করার অনুমতি দিয়েছেন রেস্তোরাঁর মালিককে। চলতি সপ্তাহেই এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    সোহমের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রেস্তোরাঁর মালিক (Soham Chakraborty) 

    রেস্তোরাঁ মালিক আনিসুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ধরনের হুমকির মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ। এমন অবস্থায় নিজেদের নিরাপত্তা ও যথাযথ তদন্তের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রেস্তোরাঁর মালিক। একইসঙ্গে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ রয়েছে মামলাকারী পক্ষের। আনিসুলের আইনজীবীর দাবি, তাঁর মক্কেল এবং পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন ওই জনপ্রতিনিধি। পুলিশে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি। ঘটনার পর থেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ওই রেস্তোরাঁর মালিক। সেই প্রেক্ষিতে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) সোহমের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: পরবর্তী সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, চলতি মাসেই দায়িত্ব গ্রহণ

    হোটেল মালিকের অভিযোগ 

    অনিসুল অভিযোগ করেন, “ঘটনার পর তাঁকে থানায় ডেকে বিষয়টি মিটমাট করে নিতে চাপ দেওয়া হয়। তাতে রাজি না হওয়ায় তৃণমূল বিধায়কের (Soham Chakraborty) পক্ষ থেকে তাদের নানা রকম হুমকি দেওয়া হচ্ছে। রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও এসেছে। সমস্ত কথা পুলিশকে জানালেও সোহমের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করছে না থানা। তার জেরেই তিনি হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।” যদিও পরে অভিনেতার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। 

    ঠিক কী ঘটেছিল?  

    গত শুক্রবার সন্ধ্যেবেলা শুটিং করতে গিয়ে নিউটাউন সাপুরজি এলাকার একটি রেস্তোরাঁর মালিককে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল সোহম চক্রবর্তীর (Soham Chakraborty) বিরুদ্ধে। এরপর মারধরের অভিযোগ স্বীকার করে সোহম দাবি করেছিলেন, বচসা চলাকালীন হোটেল মালিক তাঁর নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কটূক্তি করেন। এতেই রেগে যান তিনি। আর তখনই সূত্রপাত হয় এই ঘটনার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBSE: ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের নম্বর নিয়ে দু’নম্বরি করেছে স্কুলগুলি! বড় দাবি সিবিএসই-র

    CBSE: ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের নম্বর নিয়ে দু’নম্বরি করেছে স্কুলগুলি! বড় দাবি সিবিএসই-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষার নম্বর নিয়েই দু’নম্বরি করার অভিযোগ উঠল সিবিএসই-র (CBSE) পরীক্ষায়। দিল্লির এই বোর্ডের কর্মকর্তাদের ধারণা দশম-দ্বাদশে ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের নম্বরে ব্যাপক কারচুপি হয়েছে এবং এই কারচুপির পিছনে রয়েছে স্কুলগুলি। সিবিএসই-র কর্তাদের মতে স্কুলগুলি পরীক্ষার্থীদের খাতায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই কাজে লাগিয়ে দেখা গিয়েছে প্র্যাকটিক্যাল এবং থিওরির পেপারের নম্বরের মধ্যে ব্যাপক অমিল রয়েছ।

    ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টে নম্বর বাড়িয়ে দেওয়র অভিযোগ

    সিবিএসই (CBSE) সূত্রে জানা গিয়েছে, যে সমস্ত পড়ুয়ারা স্কুলের হাতে থাকা ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টে ভালো নম্বর পেয়েছে তাঁরাই আবার বোর্ডের থিওরি পরীক্ষায় খারাপ ফল করেছে। ভালো ছাত্র-ছাত্রী বা যুক্তি-তর্কের জায়গায় এই তারতম্য হওয়ার কথা নয়। এখানেই প্রশ্ন উঠছে স্কুলের হাতে থাকা ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের স্বচ্ছতা নিয়ে। এক্ষেত্রে স্কুলে হাতে থাকা ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট এর স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে বেশ কিছু গাইডলাইন পাঠানো হচ্ছে স্কুলগুলিকে। যাতে আগামীতে এই ধরণের গরমিল না করা হয়। সিবিএসই মনে করছে সারা দেশের ৫০০-র বেশি স্কুল ৫০ শতাংশর বেশি ছাত্রছাত্রীকে ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের মাধ্যমে বেশি নম্বর পাইয়ে দিয়েছে স্কুল। বোর্ডের পড়ুয়াদের মোট নম্বরের একটা বড় অংশ স্কুলের হাতে থাকে। সেখানে প্রাকটিক্যাল ও প্রজেক্টের মাধ্যমে স্কুল নিজেদের ছাত্র-ছাত্রীদের মূল্যায়ন করে থাকে। সেই মূল্যায়নের নম্বর বোর্ডের কাছে পরবর্তীকালে জমা দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে চূড়ান্ত নম্বর দেওয়া হয় ছাত্রছাত্রীদের।

    আরও পড়ুন: এবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বছরে দুবার ভর্তির সুযোগ! বড় সিদ্ধান্ত ইউজিসির

    এক্ষেত্রে কলকাতার নামকরা সিবিএসই স্কুল ভারতী বিদ্যাভবনের প্রিন্সিপাল অরুণ দাশগুপ্ত বলেন, “যদি সত্যিই গরমিল হয়ে থাকে তাহলে পড়ুয়ারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। পরবর্তী ক্লাসে ভর্তির ক্ষেত্রে অসুবিধার পাশাপাশি পরবর্তী ক্লাসে তাঁদের পড়া বুঝতে অসুবিধা হতে পারে। কেউ যদি মনে করে স্কুলগুলি এই গরমিল করেছে তাহলে সেই স্কুলগুলোর নাম প্রকাশে তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”

    কী ব্যবস্থা নিল সিবিএসই (CBSE)

    এক্ষেত্রে সিবিএসই স্কুলগুলির নাম প্রকাশ্যে না আনলেও অ্যাডভাইজরি জারি করেছে। যাতে আগামী দিনে এই ধরনের গরমিল ঠেকানো যায়। এছাড়াও শিক্ষা ক্ষেত্রে মানোন্নয়নের জন্য বোর্ডের তরফে একটা ক্লাসে সর্বোচ্চ কতজন ছাত্র ভর্তি নেওয়া যাবে তাও জানানো হয়েছে। ছাত্রের সঙ্গে শিক্ষকের অনুপাত কী হবে সেসব বিষয়ে গাইডলাইন দিয়েছে (CBSE) বোর্ড। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মার্কস বাড়িয়ে দেওয়ার রোগ শুধুমাত্র সিবিএসইতে রয়েছে এমনটা নয়। পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ শিক্ষা সংসদেও এই অভিযোগ উঠেছে এর আগেও। ২০২১ সালে করোনা কালে মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়নি। সেবার স্কুলকে এই নম্বর দিতে বলা হয়েছিল। তখন দেখা যায় ২৫০ জন ছাত্রছাত্রী মাধ্যমিকে ফুল মার্কস পেয়েছিল। পরে বোর্ডে সন্দেহ হওয়ায় মার্কস ট্যাবুলেশন শিট চেয়ে পাঠানো হয়। পরে সেই সংখ্যা ২৫০ থেকে ৭৯তে নেমে আসে। এমনকী, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কলেজের প্রাকটিক্যাল পরীক্ষার যে নম্বর কলেজের হাতে থাকে, সেখানেও দেখা যায় ছাত্র-ছাত্রীদের বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়। অনেক সময় এক্ষেত্রে নেপোটিজম বা স্বজনপোষণের অভিযোগও ওঠে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Team: এবার গন্তব্য জঙ্গলমহল, ভোট মিটতেই ফের রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

    Central Team: এবার গন্তব্য জঙ্গলমহল, ভোট মিটতেই ফের রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটে ফের একবার তৈরি হয়েছে এনডিএ সরকার। শপথ গ্রহণের পরেই কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিনিধি দলের (Central Team) আনাগোনা শুরু হতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গে। এমনটাই জানা গিয়েছে। জানা যাচ্ছে চলতি মাসের ২৩ তারিখ কলকাতায় আসছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক প্রতিনিধি দল। জঙ্গলমহলের জেলাগুলিতে নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্র সরকার যে অর্থ বরাদ্দ করেছে, সেগুলিকে কিভাবে খরচ করা হয়েছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট নেবে ওই দলটি।

    নিরাপত্তার জন্য অর্থ বরাদ্দ জঙ্গলমহলে

    প্রসঙ্গত, বামফ্রন্ট জমানার শেষের দিকে জঙ্গলমহল (Central Team) একেবারে মাওবাদীদের মুক্তাঞ্চলে পরিণত হয়েছিল। ২০০৮ সালের ২ নভেম্বর মাওবাদীরা হামলা চালায় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের কনভয়ে। এরপরেই সেখানে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ শুরু করা হয়। শুরু হয়েছিল অপারেশন গ্রিন হান্ট। সেই প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকার। বর্তমানে জঙ্গলমহলে মাওবাদীদের উপদ্রব কমে গেলেও যৌথ বাহিনীর একটি অংশ থেকেই গিয়েছে। যার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে অর্থ বরাদ্দ করতে হয়। সেই অর্থ কোন খাতে কিভাবে খরচ করা হয়েছে তা জানতেই প্রতিনিধি দল আসছে পশ্চিমবঙ্গে।

    ২৩ থেকে ২৮ জুন পশ্চিমবঙ্গে কাজ করবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের প্রতিনিধি দলটি 

    সূত্রের খবর, ২৩ থেকে ২৮ জুন পশ্চিমবঙ্গে কাজ করবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের প্রতিনিধি দলটি (Central Team)। তবে কেমন কাজ করবে তারা, কোন ধরনের কাজ তারা করবে, সে বিষয়ে এখনও স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, মূলত অর্থের সমীক্ষা করতেই আসছে এই দল। পশ্চিমবঙ্গের একাধিক প্রকল্পে কেন্দ্রীয় অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার নাম বদল থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নাম বদলের অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের বিরুদ্ধে। এই সমস্ত প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে এর আগেও কেন্দ্রীয় দল এসেছে রাজ্যে। ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। যার জেরে কেন্দ্রীয় সরকার বন্ধ করে দেয় এই প্রকল্পের টাকা। এরই মধ্যে লোকসভা ভোট শেষ হতে ফের একবার রাজ্যে পা রাখছে কেন্দ্রীয় দল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lt General Upendra Dwivedi: পরবর্তী সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, এমাসেই দায়িত্ব নেবেন

    Lt General Upendra Dwivedi: পরবর্তী সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, এমাসেই দায়িত্ব নেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের নতুন সেনা প্রধান (Next Army Chief) হচ্ছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (Lt General Upendra Dwivedi)। বর্তমানে ভারতীয় সেনার সহকারী প্রধান (‘ভাইস চিফ অফ আর্মি স্টাফ’) পদে রয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে আগামী ৩০ জুন অবসর নেবেন জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। সে দিনই লেফটেন্যান্ট জেনারেল দ্বিবেদী তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন। 

    কবে নেবেন নতুন দায়িত্ব 

    গত মে মাসেই জেনারেল মনোজ পান্ডের কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়েছে ৷ কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটের সিদ্ধান্তে তার কার্যকালের মেয়াদ ১ মাস বাড়ানো হয়েছে ৷ আগামী ৩০ জুন জেনারেল মনোজ পাণ্ডের কাজের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। আর সেদিনই নতুন সেনা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেবেন উপেন্দ্র দ্বিবেদী (Lt General Upendra Dwivedi)৷  চলতি বছরে ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সেনা সহকারী প্রধান বা ভাইস চিফ আর্মি স্টাফ হিসেবে দায়িত্বভার নেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী৷ ওই পদে মাত্র চার মাস থাকার পরই দেশের চিফ অফ আর্মি স্টাফ হতে চলেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পাশে নিয়েই অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ চন্দ্রবাবুর

    নির্ভরযোগ্য হাতে দায়িত্ব

    ১৯৮৪ সালে ভারতীয় সেনার জম্মু ও কাশ্মীর রাইফেলসের রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেনান্ট পদে যোগ দিয়েছিলেন উপেন্দ্র  দ্বিবেদী (Lt General Upendra Dwivedi)। ন্যাশানাল ডিফেন্স আকাডেমি ও ইন্ডিয়ান মিলিটারি অ্যাকাডেমির এই প্রাক্তনী এর আগে ডেপুটি চিফ অফ আর্মি স্টাফ, ডিরেক্টর জেনারেল অফ ইনফ্যান্ট্রির মতো পদমর্যাদা সম্পন্ন পদ সামলেছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে বিদেশেও তাঁকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয়েছে। লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর সৈনিক স্কুল দিয়ে পঠনপাঠন শুরু হয়৷ তারপর ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হন৷ এছাড়াও আমেরিকা থেকে শুরু করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত একাধিক কোর্সও করেছেন তিনি৷ বিশ্বের নামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিখে এসেছেন নানা ধরনের অত্যাধুনিক সামরিক কলা-কৌশল৷ একইসঙ্গে প্রতিরক্ষার বিষয় নিয়ে এমফিল এবং দুটি বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রিও রয়েছে তাঁর৷ এবার দেশের সেনাবাহিনীর (Next Army Chief) দায়িত্ব সামলাবেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল

    Anubrata Mondal: অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) গড় বোলপুরে এবার লোকসভা ভোটে দাঁত ফোটাতে পারেনি তৃণমূল। পুরসভার অধিকাংশ ওয়ার্ডে লিড পেয়েছে বিজেপি। জেলার দুটি কেন্দ্রে বিপুল ভোটে তৃণমূল জয়লাভ করেছে। কিন্তু, বোলপুর শহরে শাসক দলের ভোট ব্যাঙ্কে কেন এরকম ভরাডুবি হল তা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে।

    অনুব্রত-চন্দ্রনাথের বুথেও লিড বিজেপির, বোলপুরে ধরাশায়ী তৃণমূল (Anubrata Mondal)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বোলপুর শহরে ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টিতে তৃণমূলের থেকে বিজেপি এগিয়েছিল। সেবার অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ওয়ার্ডেও বিজেপি পিছনে ফেলে দেয় শাসকদলকে। গত বিধানসভা নির্বাচনে বোলপুর আসন থেকে জয় এলেও শহরের ১৪টি ওয়ার্ডেই বিজেপি এগিয়েছিল। সেই নির্বাচনেও অনুব্রতের ওয়ার্ড থেকে জয় মেলেনি তৃণমূলের। যা অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায় দলীয় নেতৃত্বের কাছে। তবে, ২০২২ সালের পুরসভা নির্বাচনে বোলপুরে ২২টি ওয়ার্ডের মধ্যে একটিতেও প্রার্থী দিতে পারেনি বিজেপি। ১০টি ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয় তৃণমূল। এমনকী, ২০২২ সালের পুর-নির্বাচনে বোলপুরে বিরাট জয় পেয়েছিল তৃণমূল। আর, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে পুরসভার ২২টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টি ওয়ার্ডে তৃণমূলকে পিছনে ফেলে দিয়েছে বিজেপি। জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডল এবং মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার ওয়ার্ডও এ বার হাতছাড়া হয়েছে। দু’বছরের ব্যবধানে কেন শহরের ভোটারদের একাংশ মুখ ফেরালেন, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে শাসক শিবিরে। শুধু চর্চাই নয় শহরের একাধিক ওয়ার্ডে কেন তারা পিছিয়ে, তার কারণ অনুসন্ধানে নামতে চলেছে তৃণমূল। আগামী ১৩ জুন ও ২২ জুন বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেই বৈঠকে সব ওয়ার্ডের পুর-প্রতিনিধি, শহর সভাপতি ও শহর কমিটির দায়িত্বে থাকা সকলকে ডাকা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি ওয়ার্ড ধরে ধরে কোথায় খামতি রয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন: সুকান্তর গড়ে তৃণমূলকে ধরাশায়ী করে গ্রামীণ ভোটেও থাবা বিজেপির

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা বলেন, “কেন এই খারাপ ফল হল শহরে, তা আমরা দেখব। একই সঙ্গে শহরের ভোটারেরা কেন মুখ ফেরালেন, তা-ও সকলের সঙ্গে কথা বলে জানার চেষ্টা করা হবে। কারণ, শহরের উন্নয়নের জন্য আমরা প্রচুর কাজ করেছি। তারপরও এই ধরনের ফল আশা করিনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share