Tag: bangla news

bangla news

  • CAA: নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে প্রতিবেশীদের মিষ্টি বিলি করলেন শান্তিপুরের শ্রীকৃষ্ণ সরকার

    CAA: নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে প্রতিবেশীদের মিষ্টি বিলি করলেন শান্তিপুরের শ্রীকৃষ্ণ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদিজির ভাষণ শুনে ভরসা করে কিছুদিন আগে সিএএ (CAA) পোর্টালে আবেদন করেছিলেন নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের আরবান্দি দু’নম্বর পঞ্চায়েতের আরপাড়া গ্রামের শ্রীকৃষ্ণ সরকার।  নাগরিকত্বের শংসাপত্র তিনি হাতে পেয়েছেন। আর শংসাপত্র হাতে পেয়ে তিনি বেজায় খুশি। নিজে হাতে মিষ্টি বিলি করলেন প্রতিবেশীদের।

    এলাকায় মিষ্টি বিলি করলেন সরকার পরিবার (CAA)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্রীকৃষ্ণবাবুর বয়স বর্তমানে ষাটের  কাছাকাছি। প্রায় ৫০ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে মায়ের হাত ধরে দুই ভাই এবং এক বোনকে নিয়ে শ্রীকৃষ্ণবাবু ভারতে এসেছিলেন। মুসলিমদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তাঁরা বাংলাদেশ ছেড়ে চলে আসতে বাধ্য হন। শান্তিপুরে বাড়ি এবং চাষবাসের জন্য কিছুটা জমি কিনে তাঁরা বসবাস করতে শুরু করেন। পরে, ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড, আধার কার্ড সব পরিচয়পত্র হয় তাঁদের। সম্প্রতি নাগরিকত্ব আইন পাশ হওয়ার পর তাঁরা যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় ছিলেন।  ভরসা রেখেছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর। অনলাইন পোর্টালে আবেদনের মাত্র এক মাসের মধ্যেই হাতে পেয়ে গেলেন নাগরিকত্বের শংসাপত্র। শংসাপত্র (CAA) হাতে পেয়ে সরকার পরিবারের পক্ষ থেকে একই এলাকায় বাড়ি প্রাক্তন সাংসদ এবং বর্তমান রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার সহ আরএসএস এবং বিজেপি কর্মকর্তা সহ সকল নাগরিকদের মিষ্টি বিলি করা হয়।

    মোদি সরকারের জন্য মাথা উঁচু করে এবার বাঁচব

    শ্রীকৃষ্ণবাবু বলেন, নিজে আবেদন করে দেখে নিলাম কোনও আইনি সমস্যা বা দীর্ঘমেয়াদি পদ্ধতি আছে কিনা। ১৭ মে আবেদন করেছিলাম। এত অল্প সময়ের মধ্যে আমি শংসাপত্র (CAA) হাতে পাব তা আশা করিনি। এটা অত্যন্ত সহজ এবং আইনি কোনও জটিলতা নেই। সকলকে আইন অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সরকারকে সহযোগিতা করার পরামর্শ দেব। কারণ, এই মোদি সরকার কখনও তার নাগরিকদের সমস্যায় ফেলবে না। তবে, যে দেশে বাস করব সেই দেশের অনুমতি সহ থাকাই নিরাপদ। মোদি সরকারের জন্য এই দেশে মাথা উঁচু করে এবার বাঁচব।

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার বলেন,  আফগানিস্তান পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আসা নাগরিকদের খুব সহজ পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয় সরকার এই নাগরিকত্ব দেওয়া শুরু করেছে। যা অতীতে কোনও রাজনৈতিক দল করতে পারেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Weather Update: টানা বর্ষা বঙ্গে, সুখবর দিল আবহাওয়া দফতর

    West Bengal Weather Update: টানা বর্ষা বঙ্গে, সুখবর দিল আবহাওয়া দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির আশেপাশে থাকলেও বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার জেরে গলদঘর্ম অবস্থা বাঙালির। এরই মাঝে সুখবর দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (West Bengal Weather Update) । ৭ দিন ধরে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে বৃষ্টির পাশাপাশি ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

    বঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা (West Bengal Weather Update)

    বঙ্গে ইতিমধ্যেই প্রবেশ করেছে বর্ষা, আগামী সাতদিন ধরে দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বাচনের দিনেও সপ্তম দফায় কলকাতা সহ আশেপাশের অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকবে, এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। জানা গিয়েছে, ৩১ শে মে বঙ্গে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তবে এবার উত্তরবঙ্গে বর্ষা আগে প্রবেশ করেছে। এর ফলে উত্তরবঙ্গের প্রতিটি জেলায় বৃষ্টি হবে। চলতি বছর স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি বর্ষা হবে(West Bengal Weather Update), এমনটাই আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা।

    একাধিক জেলায় জারি সতর্কতা

    শনিবার ও রবিবার দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা হাওড়া হুগলি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায় বৃষ্টি হবে। এর মধ্যেই বীরভূম পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলায় জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। এই তিনটি জেলায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে এই জেলাগুলিতে। তবে বৃষ্টিপাত (West Bengal Weather Update) হলেও তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    টানা বর্ষা হলে কিছুক্ষণের জন্য কমে যেতে পারে তাপমাত্রা। তবে যে সময় বর্ষা হবে না, সেই সময় আকাশ মেঘলা থাকায় আর্দ্রতা জনিত অস্বস্তি কোথাও কোথাও হতে পারে । মঙ্গলবার ভোট গণনার দিন উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায় ঝড়-বৃষ্টির জন্য হলুদ সর্তকতা জারি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’, ট্যুইট উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রীর

    Indian Economy: জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮.২ শতাংশ, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’, ট্যুইট উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ক্রমশই এগিয়ে চলেছে দেশ। শেষ দফার ভোটগ্রহণে সেই তথ্য আবারও সামনে এল। দেশের মোট আভ্যন্তরীণ উৎপাদন বা জিডিপির হার (Indian Economy) সমস্ত পূর্বাভাসকে ছাপিয়ে পৌঁছেছে ৮.২ শতাংশে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষের নিরিখে এই পরিসংখ্যান সামনে আসতেই উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘এটা তো ট্রেলার’’। এর পাশাপাশি তিনি দেশের পরিশ্রমী মানুষদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ভারতের জিডিপির এই বৃদ্ধি নিয়ে তাঁর মত, আগামীদিনে বৃদ্ধির এই চাকা আরও দ্রুত গড়াবে।

    কী বললেন নির্মলা সীতারামান

    অন্যদিকে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান লিখেছেন, মোদি সরকারের তৃতীয় পর্যায়েও এই বৃদ্ধির (Indian Economy) গতি বহাল থাকবে। তিনি জানিয়েছেন যে উৎপাদন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে এবং সেখানে বৃদ্ধির হার ৯.৯ শতাংশ, ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষে। বাংলার অন্যতম অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ সুপর্ণ মৈত্র বলেন, ‘‘এই বৃদ্ধি অর্থনীতি নিয়ে শিল্পকে ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। বিশ্ব জুড়ে ভূ-রাজনৈতিক জটিলতা এবং জোগান-শৃঙ্খলের সমস্যার মধ্যে দাঁড়িয়েও ভারতের এমন উন্নতি তাদের আরও উৎসাহিত করবে।’’

    ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের দেওয়া তথ্য

    ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি (Indian Economy) ৮.২ শতাংশ হারে বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ। এদিকে, ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিক্যাল অফিসের পূর্বাভাস ছিল, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭.৭ শতাংশে পৌঁছাবে। তবে তা ছাপিয়ে গেল এদিন। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিবেশী চিন। তাদের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকে ছিল ৫.৩ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heat Wave: গরমের দাপটে দেশে মৃত ৮৭, উদ্বেগ প্রকাশ রাজস্থানের আদালতের

    Heat Wave: গরমের দাপটে দেশে মৃত ৮৭, উদ্বেগ প্রকাশ রাজস্থানের আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে চলছে তাপপ্রবাহের তাণ্ডব (Heat Wave)। ইতিমধ্যে ব্যাপক গরমের দাপটে মৃত্যু হয়েছে ৮৭ জনের। সবথেকে আশ্চর্যজনক তথ্য, গত ৩৬ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫-এ। এরমধ্যে পশ্চিম ওড়িশাতে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। উত্তরপ্রদেশে মৃতের সংখ্যা ১৬। বিহারে ৫, রাজস্থানের ৪ এবং পাঞ্জাবে তাপপ্রবাহে মারা গিয়েছেন একজন। তাপপ্রবাহের কারণে মৃত্যুর ইস্যু পৌঁছে গেল আদালতেও। রাজস্থানের আদালত উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, ‘‘গরম থেকে মানুষকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। তাপপ্রবাহের আকারে আবহাওয়ার এই চূড়ান্ত পরিস্থিতির কারণে, এই মাসে প্রায় একশো মানুষ মারা গেছে। আমাদের কোনও প্ল্যানেট B নেই, যেখানে আমরা স্থানান্তর হতে পারি। এখনই আমরা কোনও কড়া ব্যবস্থা না নিলে, আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ফুটে উঠতে দেখার সুযোগ হারাব।’’

    নাগপুরের পারদ গতকাল পৌঁছায় ৫৬ ডিগ্রিতে

    ইতিমধ্যে বর্ষা প্রবেশ করেছে কেরলে। তবুও অসহ্য গরমে ঝলসে যাচ্ছে দেশের অধিকাংশ রাজ্য। সম্প্রতি দিল্লিতে তাপমাত্রা পারদ চড়েছিল ৫২.৯ ডিগ্রিতে। সেই রেকর্ডকেও ভেঙে দেয় শুক্রবার নাগপুরের তাপমাত্রা। সেখানে গতকাল তাপমাত্রার পারদ পৌঁছায় ৫৬ ডিগ্রিতে। তবে গত বুধবার দিল্লির তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রির ওপরে (Heat Wave) পৌঁছানোর পরেই বিভিন্ন মহল থেকে সন্দেহ দেখা দেয়। সেই সময়ে আবহাওয়া দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এটা হতে পারে। কারণ অটোমেটিক ওয়েদার স্টেশনগুলি ৩৮ ডিগ্রি ওপরে তাপমাত্রা চলে গেলে ঠিকমতো কাজ করে না তাই তথ্য বিকৃতি হতেই পারে।

    কেন ভুল তথ্য দেখাতে পারে মেশিন

    এক্ষেত্রে হাওয়া অফিসের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, যে মেশিন ব্যবহার করা হয় অর্থাৎ AWS sensor, তা ইউরোপীয় দেশগুলি থেকে আমদানি করা হয়। সেখানকার তাপমাত্রা এতটা ওপরে ওঠে না। তাই স্বাভাবিকভাবে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা ছাড়িয়ে গেলেই মেশিন ভুলভাল তথ্য দেখাতে (Heat Wave) থাকে।

    ১০ জুনের মধ্যে বাংলায় পা রাখতে চলেছে বর্ষা

    জুন মাসের প্রথম চারদিন দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে, এমন পূর্বাভাস আগেই মিলেছিল। সঙ্গে ৩০-৪০ কিলোমিটার, কোথাও ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবার হলুদ সতর্কতাও রয়েছে। আজ শনিবার পর্যন্ত দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি, এই ৫ জেলায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। জানা গিয়েছে, ১০ জুনের মধ্যে বাংলায় পা রাখতে চলেছে বর্ষা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর বিদেশি ভূখণ্ড, আদালতে কবুল পাক সরকারের

    POK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর বিদেশি ভূখণ্ড, আদালতে কবুল পাক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কাশ্মীরের (POK) যে অংশ থেকে কাশ্মীরি কবি ও সাংবাদিক আহমেদ ফারহাদ শাহকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, তা কাশ্মীরের অংশ নয়, বিদেশি ভূখণ্ড।” শুক্রবার ইসলামাবাদ আদালতে জমা দেওয়া হলফনামায় এ কথা কবুল করে নিলেন পাক সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল।

    ভারতের দাবি (POK)

    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন শাহবাজ শরিফ। তাঁর সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের এহেন স্বীকারোক্তিতে যারপরনাই উল্লসিত ভারত। কারণ ভারত বরাবরই দাবি করে আসছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। জোর করে দখল করে রেখেছে পাকিস্তান। এদিন শরিফ সরকারের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের এহেন স্বীকারোক্তিতে আদতে ভারতের দাবিই মান্যতা পেল বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।

    পাক আদালতের প্রশ্ন

    ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীন হয় ভারত (POK)। তখনও রাজন্যশাসিত রাজ্য ছিল জম্মু-কাশ্মীর। রাজা হরি সিংহ। স্বাধীনতা লাভের পর জম্মু-কাশ্মীরের একাংশ জোর করে দখল করে নিয়েছিল পাকিস্তান। পরে কাশ্মীরের ভারতভুক্তিতে সায় দেন হরি সিংহ। এর পরেই পাক সেনার দখল করা ভূখণ্ডের একটা অংশ দখলমুক্ত করে ভারতীয় সেনা। পাকিস্তানের দখলে থেকে যায় বাকি অংশটা। এই অংশই ভারতে পাক অধিকৃত কাশ্মীর নামে পরিচিত। এই অংশেই বাস করেন স্বাধীনতাপন্থী সাংবাদিক তথা কবি ফারহাদ।

    গ্রেফতারির পর ফারহাদকে আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দেয় ইসালামাবাদ হাইকোর্ট। সেখানেই সরকারের তরফে যুক্তি দেওয়া হয়, পাক অধিকৃত কাশ্মীর যেহেতু বিদেশি ভূখণ্ড, তাই ফারহাদকে হাজির করানো যাবে না ইসালামাবাদ হাইকোর্টে। এর পরেই মোক্ষম প্রশ্নটি ছুড়ে দেয় আদালত, “যদি সেটি বিদেশি ভূখণ্ডই হবে তবে কোন অধিকারে সেখানে প্রবেশ করে শিবির তৈরি করে পাক সেনা ও রেঞ্জার্স বাহিনী? কোন অধিকারে গ্রেফতার করে বিদেশি নাগরিককে?”

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    গত ১৪ মে রাওয়ালপিণ্ডি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান ফারহাদ। তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পরের দিন ইসলামাবাদ হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন ফারহাদের স্ত্রী উরুজ জাইনাব। বুধবার অ্যাটর্নি জেনারেল মনসুর উসমা আওয়া ফারহাদের গ্রেফতারির খবর জানান। তিনি এও জানান, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের পুলিশের হেফজতেই রয়েছেন ওই সাংবাদিক (POK)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Gratuity Limit Hike: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাসি আরও চওড়া হল, বাড়ল গ্র্যাচুইটির পরিমাণ

    Gratuity Limit Hike: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের হাসি আরও চওড়া হল, বাড়ল গ্র্যাচুইটির পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহার্ঘ্য ভাতার (DA) পর এবার গ্রাচুইটি (Gratuity) নিয়ে সুখবর দিল কেন্দ্র সরকার। এখন অবসর ও মৃত্যুজনিত গ্রাচুইটির (Death Gratuity) সীমা ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা করা হল। বর্ধিত এই লাভ ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে কার্যকর বলে বিবেচিত হবে।

    কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মীদের গ্র্যাচুইটির পরিমাণ বাড়ল

    লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের আরও ৪ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। এর জেরে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতা ৫০ শতাংশ হয়ে গিয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ মে জারি হওয়া অফিস মেমোরেন্ডামে (OM) বলা হয়েছে, “সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসেস পেনশন বিধি, ২০২১ বা কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসেস (জাতীয় পেনশন সিস্টেমের অধীনে গ্র্যাচুইটির অর্থ প্রদান) নিয়ম ২০২১-এর অধীনে, ১ জানুয়ারি ২০২৪ থেকে অবসরকালীন গ্র্যাচুইটি এবং ডেথ গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ সীমা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে অর্থাৎ ২০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা করা হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের (Office Memorendum) পর থেকেই অবসরকালীন গ্র্যাচুইটি এবং ডেথ গ্রাচুইটি সহ অন্যান্য ভাতা দ্রুত বৃদ্ধি হবে এমনটাই আশা করা হচ্ছিল। অবশেষে সেই সুখবর এল কেন্দ্র সরকারের তরফে। যদিও কেন্দ্র সরকারের সঙ্গে রাজ্য সরকারের কর্মীদের মহার্ঘ্য ভাতার ফারাক এখনও অনেকটাই। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার বিষয়েও পিছিয়ে রয়েছে রাজ্য সরকার।

    টানা পাঁচ বছর চাকরি করলেই মিলবে গ্র্যাচুইটি

    প্রসঙ্গত ২০২৪ সালের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। মহার্ঘ্য ভাতা বৃদ্ধির কারণে কেন্দ্রীয় সরকারের লক্ষাধিক কর্মচারী এবং পেনশন ভগিরা স্বস্তি পেয়েছিলেন। নিয়ম অনুসারে একজন কর্মচারী অন্তত পাঁচ বছর যদি একটানা কাজ করেন তাহলে তিনি গ্র্যাচুইটি পাওয়ার যোগ্য। পেমেন্ট অফ গ্র্যাচুইটি অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, মৃত্যু বা পদত্যাগের সময় পর্যন্ত প্রদেয় অর্থ পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: কন্যাকুমারীতে ধ্যানমগ্ন প্রধানমন্ত্রী, আজ মোদি-গড় সামলাচ্ছেন বিশ্বস্ত অমিত

    চলতি বছরের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ডিয়ারনেস রিলিফ (Dearness Relief) এবং মহার্ঘ্য ভাতা (Dearness Allowance) ৪ শতাংশ বাড়িয়েছে। কয়েক লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী এবং অবসরপ্রাপ্তদের জন্য এটি একটি বিশাল স্বস্তির খবর ছিল। ডিএ ৫০ শতাংশে বৃদ্ধির ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের বেতনের অন্যান্য অংশগুলিও বৃদ্ধি পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে ভোট লুট করল তৃণমূল! ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি নেতা-কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ দফা ভোটে দেশবাসীর নজর রয়েছে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali)। বসিরহাট লোকসভার এই বিধানসভায় শুক্রবার রাত থেকে উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে। পুলিশের বিরুদ্ধে অত্যাচার করার অভিযোগ করেছেন গ্রামবাসীরা। শনিবার সকাল থেকেও সন্দেশখালি এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পাশাপাশি বসিরহাট লোকসভার হিঙ্গলগঞ্জ, মিনাখাঁয় বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হন। তৃণমূলের পক্ষ থেকে এদিন সকাল থেকে বিজেপি কর্মী-এজেন্টদের ওপর হামলা চালানো হয়।

    সন্দেশখালিতে ভাঙচুর করা হল বাইক, রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর (Sandeshkhali)

    ভোটের আগের রাতে ফের একবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) । ফের একবার পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন গ্রামবাসীরা। পাল্টা টহল দেওয়ার সময় পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পুলিশের ছদ্মবেশে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দিচ্ছে তৃণমূল। বিজেপির এই অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছে রাজ্যের শাসক দল। অন্যদিকে, শনিবার ভোট শুরু হতেই ফের অশান্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির বয়রামারি এলাকায় এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মেরে তাঁর মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এলাকায় ন্যাজাট থানার ওসি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনে। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির বয়রামারির একটি বুথে তৃণমূল ছাপ্পা ভোট করছিল। বিজেপি কর্মী গিয়ে তার প্রতিবাদ করেন। এরপরই তাঁর ওপর বেপরোয়াভাবে হামলা চালানো হয়।

    মিনাখাঁয় রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর

    এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। ঘটনাটি ঘটেছে মিনাখাঁ বিধানসভার কালিনগর গ্রামের ৫৫ নম্বর বুথে। বিজেপি কর্মী  মনত মণ্ডল বলেন, আমি পঞ্চান্ন নম্বর বুথে বিজেপি এজেন্ট বসিয়ে বাড়িতে ফিরছিলাম। ঠিক সেই সময় আমাকে মারধর করে তৃণমূলের লোকজন। অন্যদিকে, হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে হাড়োয়া এক নম্বর ব্লক তৃণমূল যুব সম্পাদক তরিকুল ইসলাম বলেন, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র হেরে যাবেন। তাই, বিজেপি মিথ্যা নাটক করছে। তৃণমূল কোনওদিন মারামারির রাজনীতি করে না। জানা গিয়েছে, আহত বিজেপি কর্মীর হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।  

    হিঙ্গলগঞ্জে আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের একাধিক বুথে বিজেপির এজেন্ট বসতে দেয়নি তৃণমূল। হিঙ্গলগঞ্জের মণ্ডল সভাপতি পুষ্পেন্দু রায় একাধিক বুথে এজেন্ট বসাতে গেলে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। আক্রান্ত হন বিজেপি কর্মীও। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে বলে অভিযোগ। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আক্রান্ত বিজেপি নেতাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একজন বিজেপি কর্মীর চোট গুরুতর হওয়ায় তাঁকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: খড়দায় বিজেপি নেতাকে মার, গাড়়ি ভাঙচুর, বরানগরে সন্ত্রাস তৃণমূলের

    Baranagar: খড়দায় বিজেপি নেতাকে মার, গাড়়ি ভাঙচুর, বরানগরে সন্ত্রাস তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দমদম লোকসভা ভোটের পাশাপাশি বিধানসভা উপনির্বাচনও রয়েছে বরানগরে (Baranagar)। আর এই বিধানসভায় লাগামছাড়া সন্ত্রাস করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। একাধিক বুথে বিজেপির এজেন্ট বসতে দেয়নি। সিপিএম প্রার্থী তন্ময় ভট্টাচার্যের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। এমনকী কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। পাশাপাশি এই লোকসভার খড়দায় বিজেপি নেতাকে মারধর করে গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    বিজেপি এজেন্টকে বুথে বসতে বাধা! (Baranagar)

    বরানগরের (Baranagar) বনহুগলিতে বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষের এজেন্টকে বসতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, বুথের মধ্যে তৃণমূলের এক বহিরাগত ঢুকে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করেন। যদিও তিনি নিজেকে সৌগত রায়ের এজেন্ট বলে দাবি করেন। তবে, এজেন্টের কোনও পরিচয় পত্র তিনি দেখাতে পারেননি। সংবাদ মাধ্যম তাঁকে ঘিরে ধরতেই তিনি এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর এই বিষয় নিয়ে বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ কথা বলেন পুলিশ আধিকারিকের সঙ্গে। পরে, বুথের ভিতরেই বিজেপি প্রার্থীকে নানাভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন তৃণমূলের এক কর্মী। তাঁর সঙ্গে সজলবাবু বচসায় জড়িয়ে পড়েন। জানা গিয়েছে, বিজেপির এজেন্ট বসতে না দেওয়ার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে বুথ চত্বরের মধ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে এক সাংবাদিক আক্রান্ত হন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে বিরোধীরা প্রশ্ন তোলেন।

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    বিজেপি প্রার্থী (Baranagar) সজল ঘোষ বলেন, “ফর্মে স্ট্যাম্পের কথা কোথাও লেখা নেই। আর তৃণমূলের লোকজন স্ট্যাম্প ছাড়া ঢুকতে দেবে না। প্রিসাইডিং অফিসার মেনে নিচ্ছেন। তৃণমূলের লোকজন বাধা দিচ্ছে। তবে, যিনি আমাকে বাধা দিয়েছেন তিনি তৃণমূলের বহিরাগত। তাঁর নিজের কোনও কাগজ নেই। আমরা চেপে ধরতেই তিনি পালিয়ে যান। পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে এসব হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। এখানেই শেষ নয়। ওই একই বুথে রাজ্য পুলিশকে দেখা গেল ভিতরে। আঙুল উঁচিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেন। যদিও পুলিশ আধিকারিক জানান ভিতরে সব ঠিক আছে কি না জানার জন্য গিয়েছিলেন।

    খড়দায় বিজেপি নেতার গাড়ি ভাঙচুর

    দমদম লোকসভা কেন্দ্রের খড়দা বিধানসভার বিলকান্দা গ্রাম পঞ্চায়েতের লেলিনগড় ২৩৭ নম্বর বুথে বিজেপির কলকাতা উত্তর শহরতলির সহ-সভাপতি শেখ রমজান আলিকে বাঁশ দিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এমনকী তাঁর গাড়িও ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।  এই ঘটনা নিয়ে বলতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপির উত্তর কলকাতা শহরতলির সহ-সভাপতি সেখ রমজান আলি বলেন, আমি দলীয় ক্যাম্পে বসেছিলাম। তৃণমূলের ছেলেরা এসে আমাকে বেধড়ক পেটায়। আমার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। আগ্নেয়াস্ত্রের বাঁট আর বাঁশ দিয়ে আমাকে পিটিয়েছে। দমদম লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শীলভদ্র দত্ত বলেন, হেরে যাবে বুঝতে পেরেই তৃণমূল সন্ত্রাস চালাচ্ছে।

    বরানগরে আক্রান্ত বাম প্রার্থী তন্ময় ভট্টাচার্য

    বাম প্রার্থীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল কাউন্সিলর। জানা গিয়েছে, শনিবার বরানগর (Baranagar) বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে সিপিএম প্রার্থী তন্ময় ভট্টাচার্য ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র কলেজের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যান। সেখানেই বরানগরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর শান্তনু মজুমদারের সঙ্গে হাতাহাতি হয় তাঁর। দু’জনকে নিরস্ত করতে দৌড়ে আসেন দু’দলের কর্মী-সমর্থকেরা। তন্ময় ভট্টাচার্য বলেন, আমি বনহুগলি এলাকার ওই বুথ পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমাকে দেখেই নাকি ‘চোর-চিটিংবাজ’ বলে চিৎকার করেন কাউন্সিলর এবং তাঁর অনুগামীরা। আমায় দেখে কাউন্সিলর বললেন, আপনি এখানে কেন? আমি পাল্টা বললাম আমি তো প্রার্থী, কিন্তু আপনি এখানে কেন? এখান থেকে চলে যান বলে ওরা হামলা চালায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Energy Security: প্রচলিত শক্তি উৎসের বিকল্প হতে পারে ‘হাইড্রোজেন’! উৎপাদন বাড়ছে ভারতেও

    Energy Security: প্রচলিত শক্তি উৎসের বিকল্প হতে পারে ‘হাইড্রোজেন’! উৎপাদন বাড়ছে ভারতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশকে যদি বাঁচানো যায় তবে লক্ষ লক্ষ বছর ধরে তা পৃথিবীর জীবনকে বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম হবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মনুষ্যজনিত কাজেই পরিবেশের ভারসাম্য সবথেকে বেশি বিঘ্নিত হয়। এই আবহে প্রচলিত শক্তির নিরাপত্তাও (Energy Security) প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়েছে। ক্রমশই তা ফুরিয়ে আসছে বলে উদ্বেগ প্রকাশও করছেন বিজ্ঞানীরা। আবার প্রচলিত শক্তির বিপুল ব্যবহারের ফলে ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে দূষণ। দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলিতে আবার প্রচলিত শক্তির অভাব ব্যাপক দেখা দিয়েছে। সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে, সারা বিশ্বজুড়ে এখনও পর্যন্ত সাড়ে ৬৭ কোটি মানুষ রয়েছেন যাঁদের কাছে বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। ওই রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, আমাদের দেশ ভারত আগামী কুড়ি বছরের বিশ্বব্যাপী শক্তির চাহিদা ২৫ শতাংশ মেটাতে সক্ষম হবে। প্রচলিত শক্তির নিরাপত্তা যখন চ্যালেঞ্জের মুখে, তখন পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি অনেক বেশি ভরসার জায়গা দেখাচ্ছে এবং বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এখন পরিবেশের ভারসাম্যকে বজায় রাখতে যতটা সম্ভব পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। আজকের আমাদের প্রতিবেদনে শক্তি নিরাপত্তা, শক্তি নিরাপত্তায় হাইড্রোজেনের ভূমিকা এবং ভারতের প্রচেষ্টা এই নিয়ে আলোচনা করব।

    শক্তি নিরাপত্তা

    বিশেষজ্ঞদের মতে, শক্তি শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট জিনিস নয় তবে তা অন্য সমস্ত জিনিসের একটি মৌলিক উপাদানও বটে। অর্থাৎ বায়ু, জল, মাটি- এ সমস্ত কিছুরই মৌলিক উপাদান হল শক্তি। জোরের সঙ্গে বলা যায় যে মানব সভ্যতার বিকাশের লক্ষ্যে শক্তি নিরাপত্তা একটা মৌলিক প্রয়োজন। ‘দ্য ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি’ ইতিমধ্যে জানিয়েছে, শক্তির উৎসকে অত্যন্ত সাশ্রয়ী করার লক্ষ্যে এগোচ্ছে তারা। অর্থাৎ সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে শক্তিকে। এমন অবস্থায় সম্পূর্ণভাবে নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে শক্তির উৎসগুলি। ঠিক এই কারণেই সূর্য শক্তি, বায়ু শক্তি, জৈব বস্তু, হাইড্রোজেন ইত্যাদির মতো পুনর্নবীকরণ শক্তিগুলির ওপরে জোর দেওয়া প্রয়োজন বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। পুনর্নবীকরণ শক্তি অত্যন্ত সাশ্রয়ী। এই শক্তিগুলি পরিবেশবান্ধবও হয়। 

    বিশ্বে শক্তির ৮৪ শতাংশ আসে খনিজ তেল-কয়লা-গ্যাস থেকে 

    একটি রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে , এখনও সারা বিশ্বে শক্তির ৮৪ শতাংশ আসে খনিজ তেল, কয়লা এবং গ্যাস থেকে। তবে একথা ঠিক শক্তির উৎস সব দেশে সমান নয় এবং এক্ষেত্রে আলাদা আলাদা দেশে আলাদা আলাদা রকমের শক্তির উৎস রয়েছে। কোনওটাতে খুব বেশি, কোনওটাতে একেবারেই নেই। ঠিক এই কারণেই শক্তি সম্পদের অসম বন্টন হয়। পৃথিবীব্যাপী কয়েকটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক অঞ্চলেই খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস শক্তির উৎস হিসেবে রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সর্বোচ্চ খনিজ তেল উৎপাদনকারী দেশ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, ইরাক এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। কয়লা উৎপাদনে চিন শীর্ষস্থান অধিকার করে। গ্যাসের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ উৎপাদনকারী দেশ হল রাশিয়া। বর্তমানে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ইজরায়েল-প্যালেস্তাইন যুদ্ধ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের আগ্রাসন, জ্বালানি নিরাপত্তাকেও প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে।

    হাইড্রোজেন কি আমাদের শক্তি নিরাপত্তা দিতে পারে?

    বিজ্ঞানীরা হাইড্রোজেনকেই ভবিষ্যতের জ্বালানি (Energy Security) হিসেবে দেখছেন। হাইড্রোজেনের ব্যবহার বাড়লে জীবাশ্ম জ্বালানি ভিত্তিক শক্তি ব্যবস্থার ওপর নির্ভরতা অনেকটাই কমবে। জীবাশ্ম জ্বালানি ভিত্তিক শক্তির ব্যবহারের ফলে পরিবেশের ভারসাম্য সর্বদা বিঘ্নিত হয়। পরিবেশ দূষিত হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের মত বিষয়গুলিও এর সঙ্গে সম্পর্কিত। কিন্তু হাইড্রোজেনের ব্যবহারের ফলে জলবায়ুর পরিবর্তনের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে বলে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে বেশিরভাগ হাইড্রোজেনে জলের সঙ্গে মিশে রয়েছে। হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন মিলেই জল তৈরি হয়। এভাবে জলকে বিশ্লেষণ করে হাইড্রোজেন তৈরি হতে পারে। হাইড্রোজেনকে আলাদাভাবে বিচ্ছিন্ন করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, ইলেকট্রোলাইসিস, গ্যাসিফিকেশন ইত্যাদি। গঠনের ওপর ভিত্তি করে হাইড্রোজেনকে ধূসর, বাদামী, নীল এবং সবুজ এই হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।

    পৃথিবীর সব দেশেই সম্ভব হাইড্রোজেনের উৎপাদন 

    পৃথিবীর সব দেশেই হাইড্রোজেন উৎপাদিত (Energy Security) হতে পারে। পৃথিবীজুড়ে খনিজ তেল, গ্যাস ও কয়লা উৎপাদনে যে নির্দিষ্ট কিছু ভৌগোলিক অবস্থান রয়েছে সে প্রভাব থেকে হাইড্রোজেন মুক্ত। এর ফলে লাভবান হতে পারে উন্নয়নশীল ও দরিদ্র দেশগুলি। এতে শক্তি নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে না। তার কারণ হাইড্রোজেন উৎপাদিত বস্তু এবং তা জল থেকেই বিভিন্ন পদ্ধতিতে বিশ্লিষ্ট হয়ে পাওয়ার যাবে। পাশাপাশি সূর্য শক্তি, বায়ু শক্তি, বায়োমাসের মতো পুনর্নবীকরণ শক্তির সাহায্যে উৎপাদিত হলে প্রকৃতিতে দূষণও ছড়াবে না হাইড্রোজেন। উৎপাদিত হাইড্রোজেনকে সাধারণভাবে সবুজ হাইড্রোজেন বলা হয়। হাইড্রোজেনের উৎপাদনের ফলে তা কাজে লাগবে পরিবহন ব্যবস্থার জ্বালানিরূপে ও শিল্পের কাজে।

    ভারত ও হাইড্রোজেন (Energy Security)

    সাম্প্রতিক বছরগুলিতে অর্থাৎ মোদি জমানায় ভারতে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ব্যাপক হয়েছে। অর্থনৈতিক বৃদ্ধির দিক থেকে ভারত পিছনে ফেলে দিয়েছে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলিকেও। সাধারণভাবে ভারতে যে সমস্ত শক্তির চাহিদা রয়েছে তার ৮০ শতাংশ মেটে তিনটি জ্বালানি থেকে। এগুলি, কয়লা, তেল ও বায়োমাস। এছাড়াও ভারতে ক্রমবর্ধমান যেভাবে পরিবহন চাহিদা বেড়ে চলেছে সে কারণে খনিজ তেলের ব্যবহার (Energy Security) এবং আমদানি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। বিগত বছরগুলিতে প্রচলিত শক্তির ব্যবহার থেকে ভারত পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যবহারে অনেক বেশি ঝুঁকেছে। সবুজ হাইড্রোজেন ও বৈদ্যুতিক যানবাহনও বহুল পরিমাণে দেখা যাচ্ছে। ভারতে চালু হয়েছে ১৯ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকার ‘ন্যাশনাল গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন’। এর ফলে প্রতি বছর 5MMT হাইড্রোজেন উৎপাদন হবে। সবুজ হাইড্রোজেনকে বাণিজ্যিকভাবে আরও বেশি জনপ্রিয় করাই এই মিশনের লক্ষ্য। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এখনও দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে ভারতকে। কারণ দেশে হাইড্রোজেন ইকোসিস্টেম এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। অর্থাৎ হাইড্রোজেন উৎপাদনের যে পরিকাঠামো তা আরও বাড়াতে হবে। সে ক্ষেত্রে জাতীয় হাইড্রোজেন মিশন, এই দিক থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। গত বছরের সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৮তম জি২০ সম্মেলন। সেখানেই একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় যার নাম ছিল ‘গ্রীন হাইড্রোজেন পাইলটস ইন ইন্ডিয়া’, এখানেই ভারতের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে বাস্তবায়িত নানা গ্রিন হাইড্রোজেন প্রকল্পগুলিকে প্রদর্শন করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup: আজ ভারত-বাংলাদেশ প্রস্তুতি ম্যাচ, রোহিতের চিন্তায় পিচ ও অলরাউন্ডার

    T20 World Cup: আজ ভারত-বাংলাদেশ প্রস্তুতি ম্যাচ, রোহিতের চিন্তায় পিচ ও অলরাউন্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T20 World Cup) প্রস্তুতি ম্যাচে আজ, শনিবার ভারতের মুখোমুখি হবে (India vs Bangladesh) বাংলাদেশ। প্রস্তুতি ম্যাচকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে দুই দলই। যদিও বাংলাদেশের কাছে এই প্রস্তুতি ম্যাচ তুলনামূলকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আগের ম্যাচেই আমেরিকার একেবারে আনকোরা দল দলের কাছে হেরেছে টাইগার (Bangladesh Team) ব্রিগেড। অন্যদিকে টানা আইপিএল খেলে ভারতীয় ক্রিকেট দল মেজাজে থাকলেও হালকা ভাবে নিতে চাইছে না বাংলাদেশকে।

    রোহিতের প্রশংসা সাকিবের মুখে

    চলতি টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup) শেষ বিশ্বকাপ হতে পারে রোহিতের। ম্যাচের আগে রোহিত শর্মার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন শাকিব আল হাসান। ভারতের হয়ে রোহিতের নেতৃত্বে মুগ্ধ বাংলাদেশের প্রাক্তন ক্যাপ্টেন। রোহিতের লড়াকু মনোভাবের প্রশংসা করলেন তিনি। বাংলাদেশের প্রাক্তন অধিনায়ক বলেছেন, “গত কয়েক বছরে রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) যেভাবে ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে তা খুবই প্রশংসনীয়। অধিনায়ক হিসেবে তাঁর ভালো রেকর্ড রয়েছে। নেতা হিসেবে দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারকে সমান গুরুত্ব দেয়। বিপক্ষের হাত থেকে ম্যাচ কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর।  

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রোহিতের দুর্দান্ত ফর্ম

    টি-২০ (T20 World Cup) থেকে একদিনের ক্রিকেট। রোহিতের রেকর্ড খুব (Hit Man Rohit) ভালো। তবে ভাগ্যের পরিহাস ক্যাপ্টেন রোহিতের হাতে কোনও ফরম্যাটে একটিও বিশ্বকাপ নেই। তবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রোহিতের রেকর্ড উল্লেখযোগ্য। ১২ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৪৫৪ রান করেছেন ভারতের ক্যাপ্টেন। পাঁচটি অর্ধশত রান রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। অন্যদিকে ওয়ানডে ম্যাচে তিনটি শত রান ও তিনটি অর্ধ শতরান সহ ৭৮৬ রান রয়েছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে (India vs Bangladesh)।

    সমস্যার দুই কারণ পিচ ও অলরাউন্ডার

    ক্যাপ্টেন রোহিতের চিন্তার বড় কারণ দলের এক নম্বর অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়ার অফ ফর্ম। তাঁর বিকল্প হিসেবে শিবম দুবেকে চাইছেন রোহিত। তাঁকে দিয়ে নেটে বোলিং করানো হচ্ছে। হার্দিক কাজে না লাগলে শিবম যাতে বোলিংয়ে ভেলকি দেখাতে পারেন সেই জন্যই অধিনায়ক হার্দিকের বিকল্প তৈরি রাখতে চাইছেন।

    আরও পড়ুন: : মার্কিন মুলুকে অনুশীলনের ব্যবস্থা দেখে অখুশি রোহিতরা, কী বলছে আইসিসি?

    অন্যদিকে পিচ নিয়েও যথেষ্ট ভাবনা রয়েছে দুই দলের মধ্যে। আমেরিকায় দুটো দলই অচেনা পিচে ম্যাচ খেলতে নামবে (T20 World Cup)। বাংলাদেশ একটি ম্যাচ পেলেও ভারত এখন অবধি আমেরিকায় কোন ম্যাচ খেলেনি। পিচ সম্পর্কে ভাল ধারণা নেই প্লেয়ারদের কাছে। আমেরিকার পিচ ঘূর্ণি ইউকেট, না বাউন্সি, না স্লো, কিছুই জানে না কোনও দল। লিগ পর্ব শেষ হলে সুপার এইট পর্বের ম্যাচ, সেমিফাইনাল ও ফাইনাল হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পিচ সম্পর্কে ভালই ধারণা রয়েছে ভারতীয় প্লেয়ারদের মনে মধ্যে। তবে আমেরিকায় যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তাতে পিচ নিজের চরিত্র ধরে রাখতে পারবে কী না সেটাই এখন দেখার। পিচ নিয়ে সমস্যা হলে দু দলেরই সমস্যা হওয়ার কথা টি-টোয়েন্টি ম্যাচে। বাংলাদেশের বর্তমান এই দলকে প্রস্তুতি (India vs Bangladesh) ম্যাচে সহজ প্রতিপক্ষ মনে করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share