Tag: bangla news

bangla news

  • BJP slams INDI Alliance: মোদির ধ্যানকে কটাক্ষ করায় ইন্ডি-জোটকে ধুয়ে দিল বিজেপি, কী বলল?

    BJP slams INDI Alliance: মোদির ধ্যানকে কটাক্ষ করায় ইন্ডি-জোটকে ধুয়ে দিল বিজেপি, কী বলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচার শেষে কন্যাকুমারীর বিবেকানন্দ রকে ধ্যানে (PM Modi’s meditation) বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর সেই ঘটনাকে ইস্যু তৈরি করেছে কংগ্রেস এবং ইন্ডি-জোট। আর এবার কংগ্রেস এবং ইন্ডি-জোটের এই আচরণের নিন্দা (BJP slams INDI Alliance) করলেন বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা। এ প্রসঙ্গে শুক্রবার শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “কংগ্রেস এবং ইন্ডি-জোটের সমস্যাটা কি? প্রধানমন্ত্রী যদি কিছু বলেন, তাতে তাদের সমস্যা হয়। তিনি যদি কিছু না বলে ধ্যানের জন্য বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে যান, তাহলেও তাদের সমস্যা হয়।” 

    ইন্ডি-জোটের অভিযোগ 

    আসলে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তর প্রদেশসহ বিভিন্ন রাজ্যের ৫৭ আসনের ভোট রয়েছে আগামী ১ জুন। আর তার আগে লোকসভা ভোটের প্রচারপর্ব শেষ করে কন্যাকুমারীতে ধ্যানে (PM Modi’s meditation) বসেছেন প্রধানমন্ত্রী। যদিও বিরোধীরা মনে করছেন, ভেবেচিন্তেই মোদি ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যাতে শেষ পর্বের ভোট গ্রহণের সময়ও তিনি প্রচারের আলোয় থাকতে পারেন। কংগ্রেস মনে করছে, এটা হলে প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই আদর্শ নির্বাচন আচরণবিধি ভঙ্গ করবেন (BJP slams INDI Alliance)। কারণ, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, ৩০ মে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হচ্ছে নীরবতা পর্ব বা সাইলেন্স পিরিয়ড। ওই সময়টুকু দেওয়া হয় প্রচার শেষে ভোটাররা যাতে ভোটদান নিয়ে ভাবনাচিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ইন্ডি জোটের দাবি,  মোদি ধ্যান বসলে দেশের সব টেলিভিশন তা নিয়ে হইচই করবে। প্রত্যক্ষ না হলেও সেটা হবে পরোক্ষ প্রচার। তাতে ভোটাররা প্রভাবিত হবেন। চিন্তা করার অবকাশ পাবেন না। উল্লেখ্য মোদি নিজেই এবারের পর্বে বারানসিতে প্রার্থী। সেখানকার ভোটও হবে শেষ দফায়। কাজেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত হবেন। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যে আরও ২৮ জন বিজেপি নেতাকে ‘এক্স’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা! অনুমোদন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    পুনাওয়ালার মন্তব্য

    আর ইন্ডি-জোটের এই মন্তব্যের পরেই এদিন পুনাওয়ালা বলেন, “এটি বিরোধীদের হতাশা এবং “সনাতন বিরোধী” (BJP slams INDI Alliance) মানসিকতার পরিচয়। এই বিরোধীরা রাম মন্দিরেরও বিরোধিতা করেছিল, বলেছিল যে এখানে ভগবান রামের কোনও প্রাসঙ্গিকতা নেই।” পাশাপাশি এদিন তিনি আরও জানান যে, প্রধানমন্ত্রী কেবলমাত্র ধ্যানেই (PM Modi’s meditation) বসেছেন। না তো কোনও রাজনৈতিক প্রচার করছেন না তো জনসংযোগ করছেন। সুতরাং তাঁর এই ধ্যানে বসাকে কেন্দ্র করে ইন্ডি-জোটের দাবিগুলি স্পষ্টতই “সনাতন বিরোধী” মানসিকতার পরিচয়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhangar: ভোটের আগে আরও চাপে তৃণমূল, আরাবুল ঘনিষ্ঠ ইব্রাহিম মোল্লা গ্রেফতার

    Bhangar: ভোটের আগে আরও চাপে তৃণমূল, আরাবুল ঘনিষ্ঠ ইব্রাহিম মোল্লা গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র আর একদিন পর শনিবারেই লোকসভার সপ্তম দফার ভোট গ্রহণ পর্ব। খুনের মামলায় আগে থেকেই জেলে রয়েছেন প্রতাপশালী তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম। ইতিমধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে ভাঙড়ের (Bhangar) আরও এক প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই তৃণমূল নেতার নাম ইব্রাহিম মোল্লা ওরফে বাপি। জানা গিয়েছে তিনি খুনের মামলায় অভিযুক্ত। ভোটের আগে এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    খুনের পরিকল্পনায় অভিযুক্ত (Bhangar)

    বাপি ওরফে ইব্রাহিম মোল্লা ভগবানপুর (Bhangar) এলাকার অঞ্চল সভাপতি। প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। প্রাক্তন প্রধান রেজিনা খতুনের স্বামী এই বাপির বিরুদ্ধে খুনের পরিকল্পনার অভিযোগ রয়েছে। জানা গিয়েছে খাইরুল ইসলামকে খুনের পরিকল্পনায় যুক্ত ছিলেন এই তৃণমূল নেতা। এই খাইরুল ইসলাম আবার শওকত মোল্লার ঘনিষ্ঠ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে শুক্রবার দিন তাঁকে আদালতে তোলা হবে।

    আরও পড়ুনঃ রেখা পাত্র এবং আরও ৫ বিজেপি কর্মীকে স্বস্তি দিয়ে জামিনের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    সিবিআই তলব করলে হাজিরা দেননি শওকত

    রাজ্যের শেষ পর্বের লোকসভার প্রস্তুতি বেশ জমজমাট। কমিশনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার বিষয়ে নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। ওপর দিকে গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে অশান্তির ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছিল ভাঙড় (Bhangar)। গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ পর্বের প্রচারে সব দল ঝাপিয়ে পড়েছিল। আইএসএফের অনেক কর্মী, শওকত মোল্লার হাত ধরে তৃণমূলে যোগদান করতে দেখা গিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে সমর্থন করে বাহবা দিয়েছিলেন এবং ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। কিন্তু ইতিমধ্যে বুধবার ফের একবার কয়লাকাণ্ডে সিবিআই তলব করলে হাজিরা দেননি শওকত। ওপর দিকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ভাঙড়ে সভা করতে গেলে প্রশাসন অনুমতি দেয়নি। পাল্টা বসিরহাটের সভা থেকে শুভেন্দু নিশানা করে বলেন যে শাহজাহান জেলে গিয়েছেন, এবার ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা ব্যাগ গোছাচ্ছেন। সব চোরেদের জেলেই যেতে হবে।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World No Tobacco Day: আজ ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস’, ধূমপান কোন কোন রোগ টেনে আনে জানেন?

    World No Tobacco Day: আজ ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস’, ধূমপান কোন কোন রোগ টেনে আনে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ মে সারা পৃথিবী জুড়ে ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস’ পালিত হয়। এই দিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO-এর পক্ষ থেকে সারা বিশ্বে তামাক ব্যবহারের নানা বিপদ সম্পর্কে সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এর পাশাপাশি তামাক সেবন ছাড়াতে প্রচারও চালানো হয়। চলতি বছরের ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবসে’র (World No Tobacco Day) থিম হল ‘তামাকের প্রভাব থেকে শিশুদের রক্ষা’।

    তামাকের হাত থেকে শিশুদের রক্ষা

    সাধারণভাবে দেখা যায়, বাড়িতে বা বাড়ির বাইরে যাঁরা তামাক সেবন করেন, তাঁদের সংস্পর্শে আসা শিশুদের মধ্যে পরবর্তীকালে ধূমপায়ী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল ভাবে দেখা যায়। ‘বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবসে’ (World No Tobacco Day) তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শিশুদেরকে তামাকমুক্ত পরিবেশ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তামাকের কুপ্রভাবগুলি থেকে শিশুদের রক্ষা করার ওপরেও জোর দিয়েছে তারা। এর পাশাপাশি ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বাস্থ্যের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে চলতি বছরের প্রচারে।

    শরীরকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে ধূমপান

    বিশ্বব্যাপী ধূমপায়ীদের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। সাধারণভাবে কিশোর বয়স থেকেই ধূমপানের (World No Tobacco Day) প্রতি আসক্ত হয়ে ওঠে টিন-এজাররা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ধূমপানের ফলে স্বাস্থ্যের প্রভূত ক্ষতি হয়। নিয়মিতভাবে মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের ফলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। শরীরকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে ধূমপান।

    হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়: চিকিৎসকদের মতে, ধূমপানের ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, রক্তনালী সংকুচিত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।

    পাচনতন্ত্রকে ক্ষতি করে:  বিশেষজ্ঞদের মতে, ধূমপানের ফলে পাকস্থলী ও অগ্ন্যাশয়ে ক্যানসার হতে পারে। এর পাশাপাশি আলসারের মতো রোগও দেখা যায়।

    ত্বকের স্বাস্থ্য: ধূমপানের (World No Tobacco Day) ফলে মানুষের মধ্যে দ্রুত বার্ধক্য আসে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং স্কিন ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়ে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

    যৌন রোগ: ধূমপানের ফলে নানা রকমের যৌন রোগও দেখা যায়। যথা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন, গর্ভাবস্থায় জটিলতা প্রভৃতি।

    মুখের স্বাস্থ্য: ধূমপানের ফলে মুখের ক্যানসার, মাড়ির রোগ, দাঁতের ক্ষতি সমেত নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ প্রভৃতি রোগ দেখা যায়। এর পাশাপাশি দাঁত অপরিষ্কার হয়ে যায় এবং সেখানে কালো ছোপ দেখা যায়।

    দৃষ্টি শক্তিহ্রাস: ধূমপানের (World No Tobacco Day) ফলে মানুষের দৃষ্টিশক্তি অনেকটাই হ্রাস পায় বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। ছানি পড়ারও কারণ হিসেবে ধূমপানকে দায়ী করেন অনেক চিকিৎসক।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়:  ধূমপানের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। শরীরে তখন স্বাভাবিকভাবেই আক্রমণ চালায় সংক্রমণ।

    মানসিক স্বাস্থ্য: গবেষকরা বলছেন, ধূমপানের ফলে উদ্বেগ, বিষণ্ণতা সমেত মানসিক রোগগুলির ঝুঁকি বাড়তেই থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CAA:  “ভগবানতুল্য মোদি সরকার”, নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে বললেন ঠাকুরনগরের শান্তিলতা

    CAA: “ভগবানতুল্য মোদি সরকার”, নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে বললেন ঠাকুরনগরের শান্তিলতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে অন্য দেশ থেকে ভারতে আসা শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী ভোটের প্রচারে বাংলায় এসে প্রকাশ্য সভায় বার বার ঘোষণা করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনে সিএএ-তে (CAA) আবেদন করেছিলেন শরনার্থীরা। শেষ দফা ভোটের আগেই বাংলায় ৮ জনকে নাগরিকত্বের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে। আর এই সিএএ নিয়ে বনগাঁর বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর জোর সওয়াল করেছিলেন। এবার নাগরিকত্বের শংসাপত্র পাওয়ার তালিকায় বনগাঁর ঠাকুরনগরের একজন রয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে চরম খুশি পরিবারের সদস্যরা।

    কথা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী, ভগবানতুল্য মোদি সরকার (CAA)

    নিয়ম অনুযায়ী, ‘ধর্মীয় শরণার্থী’ বলে ভারতে আশ্রয়প্রার্থী হলে তবেই সিএএ (CAA) মারফত নাগরিকত্ব পাওয়ার কথা। সেই মতো নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গাইঘাটার ঠাকুরনগরের শান্তিলতা বিশ্বাস। তাঁর স্বামী তারক বিশ্বাস মাস দেড়েক আগে হৃদয়পুরের এক সাইবার ক্যাফে থেকে অনলাইন আবেদন করেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, তাঁদের বাংলাদেশের খুলনায় বাড়ি। তারকবাবু বলেন, “হিন্দুদের ওপর সেখানে অত্যাচার হত। হিন্দু মেয়েদের কোনও নিরাপত্তা ছিল না। স্বাধীনভাবে আমরা চলাফেরা করতে পারতাম না। আমাদের বাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটে। চরম আতঙ্কে ছিলাম। মুসলিমদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে ৩৭ বছর আগে আমরা খুলনা ছেড়ে ভারতে চলে আসি। মোদিজির ভাষণ শুনে দেড় মাস আগে পোর্টালে আবেদন করি। বারাসত মুখ্য ডাকঘরে শুনানি হয়। আমার স্ত্রী শংসাপত্র পেলেও আমি এখনও তা পাইনি। আসলে শুনানির সময়ে অফিসার বলেছেন, বাংলাদেশে জন্মের নথি জমা দিলেই নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে যাব। সেটা জমা দেওয়ার চেষ্টা করছি।” নাগরিকত্বের শংসাপত্র হাতে পেয়ে শান্তিলতা বিশ্বাস বলেন, “এতদিন আমরা উদ্বেগে ছিলাম। মোদিজি কথা রেখেছেন। ভগবানতুল্য মোদি সরকার। আমার মতো যারা বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছে তাঁদের সকলকে আবেদন করতে বলব।”

    আরও পড়ুন: প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু রাজ্যে! শনিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস জেলায় জেলায়

    কী বললেন অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি?

    অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের সঙ্ঘাধিপতি তথা বিদায়ী কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন, “উত্তর ২৪ পরগনা ও নদিয়া জেলার অনেক উদ্বাস্তু মানুষ ইতিমধ্যে নাগরিকত্বের (CAA) শংসাপত্র পেয়েছেন। বাকিরাও পাবেন। প্রধানমন্ত্রী যে প্রতিশ্রুতি দেন, তা পালন করেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: মার্কিন মুলুকে অনুশীলনের ব্যবস্থা দেখে অখুশি রোহিতরা, কী বলছে আইসিসি?

    T20 World Cup 2024: মার্কিন মুলুকে অনুশীলনের ব্যবস্থা দেখে অখুশি রোহিতরা, কী বলছে আইসিসি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নত দেশের অনুন্নত অনুশীলনের ব্যবস্থা নিয়ে অখুশি রোহিতরা। কথা হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটের পরিকাঠামো নিয়ে। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) আয়োজক রাষ্ট্র আমেরিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ভারতের ম্যাচগুলি রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানেই অনুশীলন শুরু করছে রোহিত বাহিনী। জানা গিয়েছে, রোহিত, বিরাট কোহলিরা পিচ নিয়ে মোটেও খুশি নয়। এমনকি পিচ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সবই অস্থায়ী। যার মান খুব একটা ভালো নয়। সেই কারণেই ভারতীয় দল তাঁদের অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।  

    রোহিতদের অভিযোগ সম্পর্কে কী বলল আইসিসি

    যদিও আইসিসি দাবি করেছে এখন অবধি তাঁদের কাছে কোনও অভিযোগ পত্র জমা পড়েনি। কোনও দলের পক্ষ থেকে ক্যান্টিগুয়া পার্কের ব্যবস্থা নিয়ে অভিযোগ আসেনি। ইতিমধ্যেই আইপিএল শেষ করে ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্যরা আমেরিকায় পৌঁছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। রাহুল দ্রাবিড়, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি সহ সিনিয়র দলের সদস্য ও জুনিয়র প্লেয়ার সহ সাপোর্ট স্টাফরা সকলেই পৌঁছে গিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। প্রথম কয়েকদিন ছুটির পরেই আবহাওয়া সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা। ২ জুন থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) । ভারতের ম্যাচ ৫ জুন। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে হবে সেই ম্যাচ। ৯ জুন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলবে ভারত। এ ছাড়াও আমেরিকা ১২ জুন এবং কানাডার ১৫ জুন বিরুদ্ধে ম্যাচ রয়েছে তাদের।নেটে প্র্যাকটিস করতে দেখা গেছে রোহিত, সূর্যকুমার, হার্দিক পান্ডিয়াদের। বোলাদের মধ্যে প্র্যাকটিস সেরেছেন কুলদীপ যাদব, রবীন্দ্র জাডেজা, যশপ্রীত বুমরা এবং হার্দিক। কিন্তু প্রস্তুতিতে বাধ সেধেছে পরি কাঠামোর মান।

    ক্যাপ্টেন রোহিতের শেষ সুযোগ (T20 World Cup 2024)

    প্রসঙ্গত ২০২৩ সালের ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছে রহিত বাহিনী। রোহিতের কাছে ভালো ক্যাপ্টেন প্রমাণ করার এটা শেষ সুযোগ। ক্যাপ্টেন হিসেবে রোহিতের ভাগ্যে একটিও বিশ্বকাপ নেই। বয়সের কারণে এটা রোহিতের কাছে শেষ বিশ্বকাপ হতে পারে। এমনিতেই ২০১৩ সালে শেষবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জেতার পর আর কোন আইসিসি ইভেন্ট জিততে পারেনি মেন ইন ব্লু। এই অবস্থাতে ১১ বছরের খরা (T20 World Cup 2024) কাটতে পারে কী না সেটাই এখন চ্যালেঞ্জ রোহিত বাহিনীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 34: “সাপের ভিতরে বিষ আছে, অন্যকে কামড়ালে মরে যায়, সাপের কিন্তু কিছু হয় না।”

    Ramakrishna 34: “সাপের ভিতরে বিষ আছে, অন্যকে কামড়ালে মরে যায়, সাপের কিন্তু কিছু হয় না।”

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    ব্রহ্ম নির্লিপ্ত—জীবেরই সমন্ধে দুঃখাদি (Problem of Evail)

    এই জগতে (Ramakrishna) বিদ্যামায়া অবিদ্যামায়া দুই-ই আছে; জ্ঞান-ভক্তি আছে, আবার কামিনী-কাঞ্চনও আছে, সৎও আছে, অসৎও আছে। ভালও আছে আবার মন্দও আছে। কিন্তু ব্রহ্ম নির্লুপ্ত। ভাল-মন্দ জীবের পক্ষে, সৎ-অসৎ জীবের পক্ষে, তাঁর ওতে কিছুই হয় না।

    যেমন প্রদীপের সম্মুখে কেউ বা ভগবত পড়ছে, আর কেউ বা জাল করছে। প্রদীপ নির্লিপ্ত।

    সূর্য শিষ্টের উপর আলো দিচ্ছে, আবার দুষ্টের উপরও দিচ্ছে।

    যদি বল দুঃখ, পাপ, অশান্তি—এ-সকল তবে কি? তার উত্তরে এই যে, ও-সব জীবের পক্ষে। ব্রহ্ম নির্লিপ্ত। সাপের ভিতরে বিষ আছে, অন্যকে কামড়ালে মরে যায়। সাপের কিন্তু কিছু হয় না।

    ব্রহ্ম অনির্বচনী অব্যপদেশ্যম—The Unknown and Unknowable

    ব্রহ্ম যে কি, মুখে বলা যায় না। সব জিনিস উচ্ছিষ্ট হয়ে গেছে। বেদ, পুরাণ, তন্ত্র, ষড় দর্শন—সব এঁটো হয়ে গেছে! মুখে পড়া হয়েছে, মুখে উচ্চারণ হয়েছে—তাই এঁটো হয়েছে। কিন্তু একটি জিনিস কেবল উচ্ছিষ্ট হয় নাই, সে জিনিসটি ব্রহ্ম। ব্রহ্ম যে কি, আজ পর্যন্ত কেহ মুখে বলতে পারে নাই।

    বিদ্যাসাগর (বন্ধুদের প্রতি)—বা! এটি তো বেশ কথা! আজ একটি নতুন কথা শিখলাম।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—এক বাপের দুটি ছেলে। ব্রহ্মবিদ্যা শিখবার জন্য ছেলে দুটিকে, বাপ আচার্যের হাতে দিলেন। কয়েক বৎসর পরে তারা গুরুগৃহ ফিরে এল, এসে বাপকে প্রণাম করলে। বাপের ইচ্ছা দেখেন, এদের ব্রহ্মজ্ঞান কিরূপ হয়েছে। বড় ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাপ! তুমি তো সব পড়েছ, ব্রহ্ম কিরূপ বল দেখি? বড় ছেলেটি বেদ থেকে নানা শ্লোক বলে বলে ব্রহ্মের স্বরূপ বুঝাতে লাগল! বাপ চুপ করে রইলেন। যখন ছোট ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন, সে হেঁটমুখে চুপ করে রইল। মুখে কোন কথা নাই। বাপ তখন প্রসন্ন হয়ে ছোট ছেলেকে বললেন, বাপু! তুমি একটু বুঝেছ। ব্রহ্ম যে কি। মুখে বলা যায় না।

    আরও পড়ুনঃ “বিদ্যাসাগরের অনেক গুণ…দয়া সর্বজীবে, বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর”

    আরও পড়ুনঃ “দক্ষিণেশ্বরের পরমহংস সামান্য নহেন, এক্ষণে পৃথিবীর মধ্যে এত বড় লোক কেহ নাই”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 33: “এই জগতে বিদ্যামায়া অবিদ্যামায়া দুই-ই আছে, জ্ঞান-ভক্তি আছে, আবার কামিনী-কাঞ্চনও আছে”

    Ramakrishna 33: “এই জগতে বিদ্যামায়া অবিদ্যামায়া দুই-ই আছে, জ্ঞান-ভক্তি আছে, আবার কামিনী-কাঞ্চনও আছে”

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—জ্ঞানযোগ বা বেদান্ত বিচার

    বিদ্যাসাগর মহাপণ্ডিত। যখন সংস্কৃত কলেজে পড়িতেন, তখন নিজের শ্রেণীর সর্বোৎকৃষ্ট ছাত্র ছিলেন। প্রতি পরীক্ষায় প্রথম হইতেন এবং স্বর্ণপদকাদি (Medal) বা ছাত্রবৃত্তি পাইতেন। ক্রমে সংস্কৃত কলেজের প্রধান অধ্যাপক হইয়াছিলেন। তিনি সংস্কৃত ব্যাকরণ ও সংস্কৃত কাব্যে বিশেষ পারদর্শিতা লাভ করিয়াছিলেন। অধ্যবস্যায় গুণে চেষ্টা করিয়া ইংরেজি শিখিয়াছিলেন।

    ধর্ম-বিষয়ে বিদ্যাসাগর কাহাকেও শিক্ষা দিতেন না। তিনি দর্শনাদি গ্রন্থ পড়িয়াছিলেন। মাস্টার একদিন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, আপনার হিন্দুদর্শন কিরূপ লাগে? তিনি বলিয়াছিলেন, আমার তো বোধ হয়, ওরা যা বুঝাতে গেছে বুঝাতে পারে নাই। হিন্দুদের ন্যায় শ্রাদ্ধাদি ধর্মকর্ম সমস্ত করিতেন, গলায় উপবীত ধারণ করিতেন, বাঙলায় যে-সকল পত্র লিখিতেন, তাহাতে শ্রীশ্রীহরিশরনম ভগবানের এই বন্দনা আগে করিতেন।

    মাস্টার আর একদিন তাঁহার মুখে শুনিয়াছিলেন, তিনি ঈশ্বর সমন্ধে কিরূপ ভাবেন। বিদ্যাসাগর বলিয়াছেন, তাঁকে তো জানবার জো নাই! এখন কর্তব্য কি? আমার মতে কর্তব্য, আমাদের নিজের এরূপ হওয়া উচিত যে, সকলে যদি হয়, পৃথিবী স্বর্গ হয়ে পড়বে। প্রত্যেকের চেষ্টা করা উচিত যাতে জগতের মঙ্গল হয়।

    বিদ্যা ও অবিদ্যার কথা কহিতে কহিতে ঠাকুর ব্রহ্মজ্ঞানের কথা কহিতেছেন। বিদ্যাসাগর মহাপণ্ডিত। ষড় দর্শন পাঠ করিয়া দেখিয়াছেন, বুঝি ঈশ্বরের বিষয় কিছুই জানা যায় না।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—ব্রহ্ম—বিদ্যা ও অবিদ্যার পার। তিনি মায়াতীত।

    এই জগতে (Ramakrishna) বিদ্যামায়া অবিদ্যামায়া দুই-ই আছে; জ্ঞান-ভক্তি আছে আবার কামিনী-কাঞ্চনও আছে, সৎও আছে, অসৎও আছে। ভালও আছে আবার মন্দও আছে। কিন্তু ব্রহ্ম নির্লুপ্ত।

    আরও পড়ুনঃ “বিদ্যাসাগরের অনেক গুণ…দয়া সর্বজীবে, বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর”

    আরও পড়ুনঃ “দক্ষিণেশ্বরের পরমহংস সামান্য নহেন, এক্ষণে পৃথিবীর মধ্যে এত বড় লোক কেহ নাই”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • West Bengal BJP leaders: আরও ২৮ রাজ্য বিজেপি নেতাকে ‘এক্স’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা, অনুমোদন কেন্দ্রের

    West Bengal BJP leaders: আরও ২৮ রাজ্য বিজেপি নেতাকে ‘এক্স’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা, অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী শনিবার ১ জুন রাজ্যে রয়েছে শেষ তথা সপ্তম দফার ভোট। বারাসত, দমদম, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিন ও কলকাতা উত্তর এই ৯ কেন্দ্রে ভোট রয়েছে শেষ দফায়। আর এরই মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের আরও ২৮ জন বিজেপি নেতাকে (West Bengal BJP leaders) ‘এক্স’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা (‘X’ category security) দিচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। জানা গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালি, দুই ২৪ পরগণা, মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা কর্মীদের এই নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকেই পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৫০ জনেরও বেশি বিজেপি নেতাদের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক বিশেষ নিরাপত্তা দিচ্ছে। রাজ্যে বর্তমানে ১২৫ জনের থেকে বেশি বিজেপি নেতৃবৃন্দ এবং কর্মীকে কেন্দ্রের নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। 

    এক্স ক্যাটেগরি নিরাপত্তার আওতায় কারা? 

    উল্লেখ্য, এর আগে উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়কে এক্স ক্যাটেগরির নিরাপত্তা (‘X’ category security) দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেয়েছেন উত্তর কলকাতা বিজেপির জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষও। এছাড়াও বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্রকে এক্স ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আর এবার শেষ দফা ভোটের আগে রাজ্যের আরও ২৮ জন বিজেপি নেতা-কর্মীদের (West Bengal BJP leaders) এক্স ক্যাটেগরি সুরক্ষা প্রদানে অনুমোদন দিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। 

    আরও পড়ুন: কয়লা কারবারের সঙ্গেও যুক্ত ‘সন্দেশখালির ত্রাস’? শাহজাহানের বিরুদ্ধে নতুন তথ্য ফাঁস ইডির

    প্রাণের ঝুঁকি এড়াতে নিরাপত্তা প্রদান

    যদিও আগে থেকেই বিজেপির সমস্ত সাংসদ, বিধায়ক ও রাজ্য স্তরের নেতাদের এক্স ক্যাটেগরির নিরাপত্তা (‘X’ category security) দেওয়া হয়েছে। লোকসভা নির্বাচন যত এগোচ্ছে, ততই বিভিন্ন জায়গা থেকে কমবেশি রাজনৈতিক উত্তেজনার খবর পাওয়া যাচ্ছে। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। ইতিমধ্যেই প্রথম ছয় দফার ভোট শেষ হয়েছে। বাকি আর এক দফা। এই পরিস্থিতিতে ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীদের (West Bengal BJP leaders) নতুন করে এই নিরাপত্তা প্রদানের বিষয়টি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রত্যেকের প্রাণের ঝুঁকি ও তাঁদের উপর আক্রমণ আসতে পারে আশঙ্কা করে এই নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। 
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024: অতীত থেকে শিক্ষা! ভোট গণনার কাজে শিক্ষক নয়, জানিয়ে দিল কমিশন

    Loksabha Election 2024: অতীত থেকে শিক্ষা! ভোট গণনার কাজে শিক্ষক নয়, জানিয়ে দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৪ জুন গণনা। জানা যাবে দিল্লির কুর্সি কার (Loksabha Election 2024) দখলে যাবে। তার আগে বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল কমিশন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ‘কাউন্টিং এজেন্ট’ হিসেবে কোন শিক্ষককে নিয়োগ করা যাবে না। সরকার এবং সরকার পোষিত স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী সমস্ত শিক্ষকের ক্ষেত্রেই এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।

    অতীতের  অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিল কমিশন

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের গণনায় ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ এনেছিল রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। তাদের অভিযোগ ছিল, একটি বেসরকারি সংস্থা (IPAC) এবং শিক্ষকদের কাউন্টিং এজেন্ট হিসেবে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল গণনা কেন্দ্রে। তাঁরা শাসক দলের হয়ে কাজ করেছিল বলে অভিযোগ। এবার যাতে সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়, তার জন্যই আগাম এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই দেশে ৬ দফার নির্বাচন শেষ হয়েছে। শেষ দফার (Loksabha Election 2024) নির্বাচন হবে ১ জুন। এদিন বাংলার ৯ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। ৪ জুন ভোট গণনার শেষে জানা যাবে নির্বাচনের ফলাফল। গণনার কাজে বিভিন্ন দলের প্রার্থীদের এজেন্ট হিসেবে শিক্ষকদের ব্যবহার করার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল। প্রসঙ্গত কমিশনের আগে থেকেই নিয়ম রয়েছে, শুধু শিক্ষক নয়, কোনও সরকারি কর্মচারীকেই কাউন্টিং-এর এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। তা সত্ত্বেও কোথাও কোথাও শিক্ষকদের এই কাজে ব্যবহার করা হত বলে অভিযোগ উঠেছে। কমিশনের নতুন নির্দেশিকা জারি করে সেই বিষয়টি আরও একবার পরিষ্কার করে দিল বলে মনে করা হচ্ছে।

    কোনও সরকারী কর্মী গণনায় নিয়ুক্ত হতে পারবেন না

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) নিয়ম অনুযায়ী ভোট গণনার সময় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে রিটার্নিং অফিসারের তত্ত্বাবধানে এবং নির্দেশে প্রার্থীদের উপস্থিতিতে গণনার কাজ সম্পন্ন হয়। তবে প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন কিনা, তা তাঁদের উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু একাধিক জায়গায় গণনার কাজ চলে। যে কারণে প্রার্থী একা সব জায়গায় উপস্থিত থাকতে পারবেন, এই সম্ভাবনা থাকে না। সেই কারণে তাঁদের পক্ষে কাউন্টিং এজেন্ট নিয়োগ করা হয়। যারা প্রার্থীর জন্য কত ভোট পড়েছে, সেই বিষয়টি খেয়াল রাখেন। তাঁদের উপর (Loksabha Election 2024) গণনার কাজ চলা পর্যন্ত গোটা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করার দায়িত্ব থাকে। স্বাভাবিকভাবে এই কাজে কোন সরকারি কর্মী নিযুক্ত হলে পর তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। সেই কারণেই সরকার পোষিত স্কুল শিক্ষকদের নিয়োগ করা যাবে না বলে পরিষ্কার করে জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hiran Chaterjee: “কেশপুরে দুশোটি বুথে ভোট লুট করেছে তৃূণমূল, আদালতে যাব”, হুঁশিয়ারি হিরণের

    Hiran Chaterjee: “কেশপুরে দুশোটি বুথে ভোট লুট করেছে তৃূণমূল, আদালতে যাব”, হুঁশিয়ারি হিরণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠ দফা নির্বাচনের দিন কেশপুরে দফায় দফায় তৃণমূলীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায় (Hiran Chaterjee)। বহু বুথে তাঁকে ঢুকতে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। বিজেপির এজেন্টও ছিল না বহু বুথে। ভোট শেষে কেশপুরে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী। কেশপুরকে পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন তিনি। সম্প্রতি স্ট্রংরুম পরিদর্শনে গিয়ে কেশপুরের প্রসঙ্গে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন হিরণ।

    ২০০টি বুথে ভোট লুট, আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার ইঙ্গিত (Hiran Chaterjee)

    ঘাটাল রবীন্দ্র মহাবিদ্যালয়ে তৈরি হয়েছে ঘাটাল লোকসভার স্ট্রং রুম। সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে হিরণ (Hiran Chaterjee) বলেন, “কেশপুরের অন্তত ২০০ টি বুথে বিজেপির এজেন্টকে বসতে দেওয়া হয়নি। সেই সব বুথে তৃণমূল ছাপ্পা মেরেছে। কমিশনে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। কেশপুরের সেই সন্ত্রাস বন্ধ হয়নি। তৃণমূলের হাত ধরে তা আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। ভোটের লুঠের জন্য আমরা ফের ভোটের দাবি জানিয়েছিলাম। এবার আদালতের দ্বারস্থ হব।” জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে ঘাটাল লোকসভা থেকে প্রায় ১ লক্ষ ৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল প্রার্থী দেব ওরফে দীপক অধিকারী। বিজেপির বক্তব্য, দেবের এই লিডের সিংহভাগই জোগান দিয়েছিল কেশপুর। বিপুল পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলেও এবারেও কেশপুরের ভোটে সকাল থেকে তৃণমূল পুলিশকে কাজে লাগিয়ে বাহিনীকে বিভ্রান্ত করে বুথের পর বুথে ভোট লুট করেছে। এবার সুবিচার চাইতে আদালতে যাবে বিজেপি। প্রসঙ্গত, ২০০১ সালের বিধানসভা ভোটে এই কেশপুর থেকেই সিপিএম প্রার্থী প্রায় ১ লাখ ৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছিলেন। যা নিয়ে সে সময় সিপিএমের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগে সরব হয়েছিল তৎকালীন বিরোধী দল তৃণমূল।

    আরও পড়ুন: প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু রাজ্যে! শনিতে বৃষ্টির পূর্বাভাস জেলায় জেলায়

    কী বললেন দেব?

    বিজেপি প্রার্থীর (Hiran Chaterjee) আনা অভিযোগকে অবশ্য গুরুত্ব দিচ্ছে না তৃণমূল। ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেব বলেন, “কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে ভোট হয়েছে, তাতেও সন্ত্রাসের কথা বললে হাস্যকর!” যদিও ভোট শেষে জয় নিশ্চিত বুঝে দেব দলীয় কর্মীদের নিয়ে সবুজ আবিরও খেলেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share