Tag: Bangladesh

Bangladesh

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২,২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২,২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে, জানাল বিদেশমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের (Hindus Minorities) ওপর অত্যাচার বেড়েছে (Bangladesh Crisis)। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে শুক্রবার তার পরিসংখ্যান দিল বিদেশমন্ত্রক।

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের পরিসংখ্যান (Bangladesh Crisis)

    জানা গিয়েছে, চলতি বছর বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ২ হাজার ২০০টি হিংসার ঘটনা ঘটেছে। এর সিংহভাগ ঘটনাই ঘটেছে হাসিনা-পরবর্তী কালে। এই বছরে ভারতের আর এক পড়শি দেশ পাকিস্তানে হিংসার ঘটনা ঘটেছে ১১২টি। রাজ্যসভায় এই তথ্য পেশ করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, হিন্দুদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও মঙ্গল নিশ্চিত করার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি লেখা হয়েছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান উভয় দেশের কাছেই। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকার এই ঘটনাগুলিকে গভীরভাবে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেছে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এই উদ্বেগ শেয়ারও করেছে। ভারতের আশা, বাংলাদেশ সরকার হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ করবে।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সরকার কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হিংসার বিষয়টি উত্থাপন করেছে। পাকিস্তান সরকারকে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা, সাম্প্রদায়িক হিংসা, নিয়মিত নিপীড়ন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা প্রতিরোধের জন্য পদক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে। তাদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং কল্যাণ নিশ্চিত করার অনুরোধও জানানো হয়েছে। ভারত পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের দুরবস্থা আন্তর্জাতিক মঞ্চে লাগাতার তুলে ধরে। জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেছে ৪৭টি। ২০২৩ সালে ৩০২টি এবং ২০২৪ সালের ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২ হাজার ২০০টি হিংসার ঘটনাও ঘটেছে।

    আরও পড়ুন: “দেশের ঐতিহ্য হল সবাই নিজস্ব উপাসনা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন”, বার্তা মোহন ভাগবতের

    এদিকে, ২০২২ সালে পাকিস্তানে হিন্দুদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেছে ২৪১টি। তার পরের বছর ১০৩টি। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত হিংসার ঘটনা ঘটেছে ১১২টি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ ছাড়া অন্য প্রতিবেশী দেশগুলিতে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হিংসার কোনও ঘটনা ঘটেনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, “সরকার এই ঘটনাগুলিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখছে। বাংলাদেশ সরকারের কাছে এ বিষয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করেছে।” তিনি বলেন, “ভারতের আশা, বাংলাদেশ হিন্দু (Hindus Minorities) ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ (Bangladesh Crisis) করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: এবার ভারতে ঢুকে অত্যাচার বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের, মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত দুই চাষি!

    Murshidabad: এবার ভারতে ঢুকে অত্যাচার বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের, মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত দুই চাষি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কা ছিল। এবার সেটাই বাস্তবে ঘটল। বাংলাদেশের দুষ্কৃতীরা সীমান্ত এলাকায় হামলা চালাতে শুরু করল। ইতিমধ্যেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রানিতলার নির্মল চরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে আক্রান্ত হয়েছেন ২ ভারতীয় চাষি। মাঠে কাজ করার সময় বাংলাদেশের (Bangladesh) দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এর আগে নদিয়া জেলায় গেদে সীমান্ত এলাকায় তারকাঁটার ভিতরে থাকা জমিতে চাষ করতে গিয়ে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের হুমকির মুখে পড়েন ভারতীয়রা। এমনকী জমি থেকে ফসলও কেটে নেওয়া হয়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?(Murshidabad)

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি যতই অশান্ত হচ্ছে, মৌলবাদী-কট্টরপন্থীদের দাপট যত বাড়ছে, ততই পশ্চিমবঙ্গের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। বাংলাদেশের জেল থেকে জঙ্গি পালানো, একাধিক সন্দেহভাজন জঙ্গিকে বাংলাদেশ প্রশাসনের মুক্তি দেওয়া, পশ্চিমবঙ্গে ভুয়ো নথি দিয়ে তৈরি পাসপোর্ট বাংলাদেশিদের হাতে যাওয়া, বাংলাদেশি জঙ্গির ধরা পড়া, পরপর এই ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ-আতঙ্ক চরমে উঠছে। এই আবহের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের রানিতলা (Murshidabad) থানার নির্মলচরে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে ২ ভারতীয় চাষিকে বেধড়ক মারধর করে বাংলাদেশি দুষ্কৃতীরা। জানা গিয়েছে, একাধিক ব্যক্তি সীমান্তবর্তী এলাকায় জমি দেখাশোনার কাজ করছিলেন। সেই সময় বাংলাদেশের দুষ্কৃতীরা এসে তাঁদের ওপর চড়াও হয়ে ব্যাপক মারধর করে। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে বিএসএফ। চাষিরা বলেন, এই এলাকায় সীমান্তে কোনও কাঁটাতার নেই। ফলে ওপারের দুষকৃতীরা ভারতীয় ভূখণ্ডে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাচ্ছে। এই ঘটনার পর বৃহস্পতিবার এলাকায় গিয়ে বিএসএফের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় বিধায়ক রেয়াত হোসেন সরকার।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    গ্রামবাসীদের কী বক্তব্য?

    গ্রামবাসীদের (Murshidabad) অভিযোগ, “বেশ কিছু জায়গায় এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। কারণ এই সীমান্তে কিছু কিছু এলাকা অবহেলিতভাবে পড়ে রয়েছে। কাঁটাতারের বেড়াও নেই। বাংলাদেশিরা সেই জায়গা দিয়ে ঢুকে ভারতীয় কৃষকদের ফসল নষ্ট করে দিচ্ছে। গরু দিয়ে খাইয়ে দিচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: পেটে খিদে, ভাত দিন! ভারতের কাছে হাত পাতলেন ইউনূস, যাচ্ছে ৫০ হাজার টন চাল

    Bangladesh: পেটে খিদে, ভাত দিন! ভারতের কাছে হাত পাতলেন ইউনূস, যাচ্ছে ৫০ হাজার টন চাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে অশান্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া অত্যাচার চলছে। ৫২টি জেলায় হিন্দু ও অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে অন্তত ২ হাজারটি হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনার মধ্যে মন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং শারীরিক আক্রমণ অন্তর্ভুক্ত ছিল। বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এই হামলার ঘটনা নথিভুক্ত করেছে। অত্যাচারের ঘটনায় বাংলাদেশকে কড়া বার্তা দেয় ভারত। তাতে জ্বলন ধরে ইউনূসের। এমনকী অন্যান্য উপদেষ্টারাও লাগাতার ভারতকে আক্রমণ করতে শুরু করে। কার্যত এক পা এগিয়ে ভারতের সমস্ত জিনিস বয়কটের ডাক দেওয়া হয়। কেউ কেউ তো আবার কলকাতা, এমনকী দিল্লি দখল করার দিবাস্বপ্ন দেখছিলেন। হুমকি দিচ্ছিলেন পরমাণু বোমার! বাস্তবে কাজে আসল না কোনও হুঁশিয়ারি! এবার সত্যি সত্যিই ভারতের কাছে হাত পাতল ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। দেশে সব্জি, আনাজের হাহাকার। এই পরিস্থিতিতে ভারতের থেকে চাল চাইল বাংলাদেশ।

     ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি!(Bangladesh)

    জানা গিয়েছে, ইউনূস সরকার (Bangladesh) প্রথমে ভারতকে ততটা গুরুত্ব দিতে চায়নি। তাই, দেশবাসীর মুখে অন্ন তুলে দিতে চাল, ডাল কিংবা অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ভারতের বিকল্প খুঁজতে শুরু করে। চিন, পাকিস্তান কিংবা তুরস্ক থেকে চাল কিংবা পেঁয়াজ কেনা হবে বলে চিন্তাভাবনা শুরু করে ইউনূস। কিন্তু তা যে সম্ভব নয় তা কয়েকদিনের মধ্যে তারা বুঝে যায়। অবশেষে, দিনরাত গালাগালি দেওয়া ভারতের কাছে হাত পাততে হল ইউনূসকে। কলকাতা দখল তো দূরের কথা, ভারতের ওপর নির্ভর করতে হল ইউনূস সরকারকে। আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিল ইউনূস সরকার। বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম ‘বাংলা ট্রিবিউনে’-এর খবর অনুযায়ী, দেশের মানুষের জন্যে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চায় ইউনূসের সরকার। আর তাই এহেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রেও প্রতি কেজি চালের ক্রয়মূল্য ধরা হয়েছে ৫৪ টাকা ৮০ পয়সা। এতে ৫০ হাজার টন চাল আমদানিতে ব্যয় হবে ২৭৪ কোটি ২০ হাজার টাকা, এমনটাই দাবি বাংলাদেশের ওই সংবাদমাধ্যমে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়?

    বাংলা ট্রিবিউনের খবর অনুযায়ী, সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। যেখানে খাদ্য মন্ত্রকের (Bangladesh) শীর্ষ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘ বৈঠকে এই বিষয়ে প্রস্তাব দেওয়া হয়। এবং তা গৃহীত হয়। লজ্জার মাথা খেয়ে সমস্ত কিছু ভুলে দেশবাসীর ভাত জোগাড় করার জন্য কার্যত ভারত থেকেই চাল কেনার অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে চাল ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে পরবর্তী কাজ শুরু হবে বলেও প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে। বলে রাখা প্রয়োজন, সে দেশের বাজারে সমস্ত জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। খাবার সংগ্রহ করতে গিয়ে হিমশিম হতে হচ্ছে আমজনতাকে।

    চাল ছাড়াও ভারতের কাছে হাত পেতে আর কী নিয়েছে ইউনূস?

    এই বছরের শুরুর দিকে বাংলাদেশে (Bangladesh) ভয়াবহ বন্যার কারণে চাল আমদানির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। কারণ, বন্যায় আনুমানিক ১.১ মিলিয়ন টন চাল ধ্বংস হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি অভ্যন্তরীণ উৎপাদনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করেছে। আর এই শূন্যস্থান পূরণের জন্য ইউনূস সরকারকে বিদেশের দিকে হাত বাড়াতে বাধ্য করেছে। জানা গিয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের খাদ্যশস্যের মজুতের পরিমাণ ১১.৪৮ লক্ষ টন থেকে নেমে হয়েছে ৭.৪২ লক্ষ টন। প্রধান খাদ্য হিসেবে ভাতের ওপর বেশি নির্ভর করে এমন একটি জাতির জন্য এটি উদ্বেগজনকভাবে কম। এই পরিস্থিতি সরকারকে ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে আমদানি এবং দেশীয় ক্রয় উভয়ই জোরদার করতে বাধ্য করেছে। স্থানীয় মজুত বাড়ানোর জন্য সরকার চলতি মরশুমে ৮ লক্ষ টন আমন চাল সংগ্রহ করার এবং ২০২৫ সালের প্রথম দিকে বোরো ধান মজুত করার পরিকল্পনা করেছে। যাই হোক, এই প্রচেষ্টা প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মুদ্রাস্ফীতির চাপ ক্ষতিপূরণের জন্য যথেষ্ট নাও হতে পারে। মুদ্রাস্ফীতির কারণে অত্যাবশ্যকীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। এই অবস্থায় গত দু’দিন আগেই ভারত থেকে আরও একবার আলু পাঠানো হয় বাংলাদেশে। কার্যত সে দেশের বাজারদর নিয়ন্ত্রণে আনতে যশোরের শার্শার বেনাপোল বন্দর দিয়ে আলু পাঠানো হয়। প্রায় এক হাজার ৯০০ মেট্রিক টন আলু গিয়েছে। এমনকী গিয়েছে পেঁয়াজ ও ডিমও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam STF: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    Assam STF: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (Assam STF) কেরল থেকে গ্রেফতার করে ৮ জন সন্ত্রাসবাদীকে। যাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি বলে জানা গিয়েছে। গ্রেফতার হওয়া ওই বাংলাদেশি সন্ত্রাসবাদি আল কায়েদার স্লিপার সেলের সদস্য। তার নাম মহম্মদ সাদ রাদি। জানা গিয়েছে, আরএসএস সমেত অন্যন্য হিন্দু সংগঠনের নেতারা ছিলেন এদের লক্ষ্যবস্তু। ৩২ বছর বয়সি এই সন্ত্রাসবাদী অসম পশ্চিমবঙ্গের স্লিপার সেলে কাজ করত। গত নভেম্বর মাসেই সে ভারতে এসেছিল। এরপর সে কেরলে যায়। অসম পুলিশের এসটিএফের যে রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানে তারা জানিয়েছে, কেরল এবং বাংলা পুলিশের সঙ্গে তারা যৌথভাবে কাজ করছে এবং গোয়েন্দা রিপোর্টে বিস্তারিত খোঁজখবর নেওয়ার পরেই সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে অপারেশন শুরু করে অসমের এসটিএফ।

    টার্গেট ছিল আরএসএস ও অন্যান্য হিন্দু সংগঠনের নেতারা (Assam STF) 

    অনুসন্ধানে জানা যায় যে আলকায়েদার সদস্য মহম্মদ ফারহান ইসরাকের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসবাদী কাজ করছে। এদের টার্গেট হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও বিজেপির ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিভিন্ন নেতারা। একই সঙ্গে অন্যান্য হিন্দু সংগঠনও এদের টার্গেট ছিল বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের আনসারুল্লা বাংলা টিমের প্রধান হিসেবে দায়িত্বে রয়েছে জসিমউদ্দিন রহমানি। জানা গিয়েছে, ফারহান ইসরাক এই জসিমউদ্দিন রহমানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম।

    কী বলছেন অসম পুলিশের (Assam STF) উচ্চপদস্থ আধিকারিক

    সন্ত্রাসবাদীদের গ্রেফতারি নিয়ে অসম পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক (Assam STF) হরমত সিং সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন যে জেহাদি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এটা বড় সাফল্য। এই সমস্ত সন্ত্রাসবাদীরা বাংলাদেশ (Bangladesh) সমেত ভারতের বিস্তীর্ণ অংশকে অশান্ত করার চেষ্টায় লেগেছিল দীর্ঘদিন ধরে। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের ওই সন্ত্রাসবাদি কেরল যাওয়ার আগে অসম-বাংলায় নিষিদ্ধ সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের স্লিপার সেলের সঙ্গে দেখাও করেছিল। গ্রেফতারকৃত অন্য সাত সন্ত্রাসীর নাম মিনারুল শেখ (৪০), আব্বাস আলি (৩৩), নুর ইসলাম মন্ডল (৪০), আব্দুল করিম মন্ডল (৩০), মজিবর রহমান (৪৬), হামিদুল ইসলাম (৩৪) এবং এনামুল হক (২৯)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের জনগণের কাছে খোলা চিঠি লিখলেন ৬৮৫ জন বিশিষ্ট ভারতীয়

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের জনগণের কাছে খোলা চিঠি লিখলেন ৬৮৫ জন বিশিষ্ট ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) জনগণের কাছে খোলা চিঠি লিখলেন ৬৮৫ জন বিশিষ্ট ভারতীয়। চিঠিতে তাঁদের শান্তি ও বন্ধুত্বের পথে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে। চিঠিতে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ, তাঁদের সম্পত্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং তাঁদের দেশ ছেড়ে (Bangladesh) চলে যেতে বাধ্য করার জন্য অবিলম্বে জবরদস্তি বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ১৯ জন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, ১৩৯ জন অবসরপ্রাপ্ত আমলা (এর মধ্যে রয়েছেন ৩৪ জন রাষ্ট্রদূত), ৩০০ জন উপাচার্য, ১৯২ জন প্রাক্তন সামরিক অফিসার এবং নাগরিক সমাজের ৩৫ জন গণ্যমান্যরাও।

    কী লেখা হয়েছে চিঠিতে? (Bangladesh Crisis)

    চিঠিতে বলা হয়েছে, ভারতের জনগণ বাংলাদেশের অবনতিশীল পরিস্থিতিকে ক্রমবর্ধমান শঙ্কার সঙ্গে দেখেন এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশে একটি নৈরাজ্যের পরিবেশ বিরাজ করছে। সরকারি ও বেসরকারিভাবে দেশ জুড়ে জোরপূর্বক পদত্যাগের একটি প্যাটার্ন অনুসরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ (পুলিশ সহ), শিক্ষা জগৎ এমনকি সংবাদমাধ্যমও। পুলিশ বাহিনী এখনও পূর্ণ শক্তিতে দায়িত্বে ফিরে আসেনি এবং সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি এবং পুলিশের ক্ষমতা দেওয়া সত্ত্বেও, স্বাভাবিকতা এখনও ফিরে আসেনি। চিঠিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ভারতে গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। কারণ বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেসকে ধুয়ে দিয়েছিলেন অম্বেডকর স্বয়ং, কী লিখেছিলেন পদত্যাগপত্রে?

    বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি

    বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছেন সে দেশের দেড় কোটি শক্তিশালী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। এর (Bangladesh Crisis) মধ্যে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানের পাশাপাশি রয়েছে শিয়া, আহমদিয়া এবং অন্যান্যরা। চিঠিতে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে এই বলে যে, বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতি সীমান্তের ওপারে ছড়িয়ে পড়তে পারে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে ব্যাহত করতে পারে এবং ভারতে গুরুতর আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। চিঠিতে লেখা হয়েছে, আমরা আশা করি যে এটি বাংলাদেশ ও ভারত উভয়ের জনগণকে শান্তি, বন্ধুত্ব এবং বোঝাপড়ার পথে এক সঙ্গে চলতে সাহায্য করবে (Bangladesh), যা বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের টিকিয়ে রেখেছে (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: উত্তপ্ত বাংলাদেশ-সীমান্ত! শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে অমিত শাহ, ঢাকাকে কী বার্তা দেবেন?

    Amit Shah: উত্তপ্ত বাংলাদেশ-সীমান্ত! শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে অমিত শাহ, ঢাকাকে কী বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। উত্তপ্ত পরিস্থিতি সীমান্তেও। সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সতর্ক রয়েছেন ভারতীয় জওয়ানরা। এই আবহের মধ্যে এবার ঝটিকা সফরে শিলিগুড়ি আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সশস্ত্র সীমা বল (SSB)-এর একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০ ডিসেম্বর, শুক্রবার শিলিগুড়ি যাবেন তিনি। বাংলাদেশের অশান্তির মাঝে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই সফর যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কেন আসছেন শাহ? (Amit Shah)

    বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শিলিগুড়ির রানিডাঙ্গায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এসএসবির ৬১তম প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে তিনি শিলিগুড়িতে আসছেন। শাহের এই সফরকে ঘিরে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে। এই সফরে বাংলাদেশ সংলগ্নবর্তী এই এলাকাগুলি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতেই কি তিনি আসছেন? কারণ একদিকে যেমন এখানে বিএসএফের ক্যাম্প রয়েছে অপরদিকে রয়েছে এসএসবির ক্যাম্প। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গে ভারত-নেপাল ও ভারত-ভুটান সীমান্তে মোট ৫৪৬ কিমি এলাকার মধ্যে ৩৩১ কিমি নেপাল সীমান্ত এবং ২১৫ কিমি ভুটান সীমান্তে এসএসবি ( SSB) মোতায়েন আছে। তবে বেশি উদ্বেগ উত্তরবঙ্গের ‘চিকেন্স নেক’ শিলিগুড়ি করিডরকে কেন্দ্র করে। দুই পাশে আন্তর্জাতিক সীমান্ত। তাই এই এলাকা দিয়ে যাতে অনুপ্রবেশ না হয় তা ঠেকাতে তৎপর রয়েছেন এসএসবি-র জওয়ানরা। একইসঙ্গে চোরাচালান রুখতেও বাড়তি নজরদারি চালানো হচ্ছে। সোজা কথায় বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতিতে বিএসএফ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গে মোতায়েন বিভিন্ন বাহিনীও তৎপর রয়েছে। হাসিনা সরকারের পতনের পর কয়েক মাস কাটতে না কাটতেই দেখা যায় বাংলাদেশে অশান্তির পরিবেশ। অত্যাচারিত হচ্ছেন সেদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়। যার আঁচ এসে পড়েছে এই রাজ্যেও। জায়গায় জায়গায় হচ্ছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আওয়াজের উঠছে। সেই সঙ্গে সীমান্তে যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছেন জওয়ানরাও। কোনও হুঁশিয়ারি, হুঙ্কার বরদাস্ত করবে না ভারত। বাংলাদেশকে সেই বার্তা দিতেই আসছেন শাহ। এমনই মত রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: কাকভোরে গুলির লড়াই, জম্মু-কাশ্মীরে সেনার এনকাউন্টারে খতম ৫ জঙ্গি, জখম ২ জওয়ান

    এসএসবি ডিজি কী বললেন?

    এসএসবি ডিজি অমৃত মোহন প্রসাদ বলেন, “উত্তরবঙ্গে শিলিগুড়ি করিডরকে কেন্দ্র করে দু’পাশে নেপাল ও ভুটান সীমান্ত পাহারা দিচ্ছে এসএসবি। প্রতিনিয়ত নানা চ্যালেঞ্জ আসছে। অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। বাহিনী সদা সতর্ক রয়েছে। এখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) আসছেন। তিনিই আমাদের নতুন বার্তা দেবেন।” জানা গিয়েছে, প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সম্মান জানানোর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের একাধিক জনগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে। সঙ্গে টোটো উপজাতির সঙ্গীত-সহ মার্শাল আর্ট প্রদর্শনী হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paresh Barua: এবার ভারত-বিরোধী আলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়ার ফাঁসির সাজা মকুব বাংলাদেশে

    Paresh Barua: এবার ভারত-বিরোধী আলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়ার ফাঁসির সাজা মকুব বাংলাদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত বিরোধী পদক্ষেপ আবারও করল বাংলাদেশ। বিচ্ছিন্নতাবাদী তথা ভারতবিরোধী সংগঠন হল আলফা, তারই প্রধান পরেশ বড়ুয়ার (Paresh Barua) মৃত্যুদণ্ড মকুব হল বাংলাদেশের আদালতে। চট্টগ্রাম অস্ত্র পাচার মামলায় আলফা প্রধানের (Paresh Barua) সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশের হাইকোর্ট। চট্টগ্রাম অস্ত্র পাচার মামলায় আসামীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই রায় দিয়েছে বিচারপতি মোস্তাফা জামান ইসলাম ও নাসরিন আক্তারের বেঞ্চ।

    ২০ বছরের পুরনো মামলা 

    প্রসঙ্গত, এই মামলাটি ২০ বছরের পুরনো, ২০০৪ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলেই মাঝরাতে সেদেশের চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ধারের জেটিঘাট থেকে অস্ত্র বোঝাই ১০টি ট্রাক উদ্ধার করে বাংলাদেশ পুলিশ। তদন্তে উঠে আসে অস্ত্রগুলি চিনের তৈরি। সেই অস্ত্রগুলি মূলত ভারতবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর জন্য পাচার করা হচ্ছিল। এই ঘটনায় নাম জড়িয়েছিল ভারত-বিরোধী সংগঠনের আলফা প্রধান পরেশ বড়ুয়া, বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর-সহ মোট ৫০ জনের। ইতিমধ্যে সেই মামলার রায় দিতে গিয়েই সাজা কমল পরেশ বড়ুয়ার (Paresh Barua)। বেকসুর খালাস হলেন বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরও।

    মামলা প্রত্যাহার খালেদা পুত্রর বিরুদ্ধে

    অন্যদিকে, বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তথা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর থেকে আবারও ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার হল। আওয়ামি লিগের সমাবেশে হামলার অভিযোগের পরে এ বার সেদেশের জয়পুরহাটে রাষ্ট্রদ্রোহ সংক্রান্ত মামলায় তাঁকে খালাস করা হল। লন্ডন থেকে দেশে ফিরে তারেক এবার রাজনীতিতে যোগ দিতে পারেন বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    ২০১৫ সালের ২৮ মে জয়পুরহাট সদর থানায় মামলা দায়ের হয়

    জানা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে লন্ডনে একটি আলোচনা সভায় তারেক রহমান বিতর্কিত বক্তৃতা করেছিলেন। সেসময় আওয়ামি লিগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলিগের জয়পুরহাট জেলা শাখার তরফে তারেকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করা হয়। ২০১৫ সালের ২৮ মে জয়পুরহাট সদর থানায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানির অভিযোগে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়েছিল। পরে তদন্ত করে পুলিশ এই মামলায় আদালতে তারেকের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছিল। কিন্তু বুধবার বিচার পর্বে অভিযোগকারী ছাত্রলিগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক রেজা আদালতে উপস্থিত হননি। এর ফলে বিচারক মামলাটি খারিজ করে দেন (Bangladesh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Fake Passport: জাল নথি দিয়ে বাংলাদেশিদের জন্য আসল পাসপোর্ট তৈরির চক্র ফাঁস রাজ্যে! গ্রেফতার ৪

    Fake Passport: জাল নথি দিয়ে বাংলাদেশিদের জন্য আসল পাসপোর্ট তৈরির চক্র ফাঁস রাজ্যে! গ্রেফতার ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো নথি দিয়ে আসল ভারতীয় পাসপোর্ট করে দেওয়ার চক্র ফাঁস হয়েছে রাজ্যে। গত ৫ অগাস্ট থেকে উত্তাল বাংলাদেশ। হাসিনাকে দেশ থেকে বিতারিত করার পর প্রচুর জঙ্গি, দুষ্কৃতী এবং জেহাদিরা উন্মুক্ত হয়ে ঘোরাফেরা করছে। ভারত-বাংলাদেশ (Bangladesh) সীমান্তে সতর্কতা জারি করেছে ভারত প্রশাসন। কিন্তু এর মধ্যেই ভারতের জাল নথি দিয়ে আসল পাসপোর্ট (Fake Passport) তৈরির চক্র সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, ২ থেকে ৫ লক্ষ টাকা দিলে বাংলাদেশিরা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পাসপোর্ট পেয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, ইউনূস পরিচালিত অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পালিয়ে যাওয়া জঙ্গিদের মধ্যে এখনও ৭৪ জনকে গ্রেফতার করা যায়নি। ফলে একটা আশঙ্কা থাকছেই ভারতের নিরাপত্তা নিয়ে।

    ৭৩ জন বাংলাদেশি নাগরিকের হাতে পৌছেছে পাসপোর্ট (Fake Passpor)

    ভারতীয় প্রাক্তন সেনা আধিকারিকদের সন্দেহ বাংলাদেশের (Bangladesh) দুষ্কৃতীরা এই দেহে ঢুকে গোপনে ভুয়ো নথি দেখিয়ে পাসপোর্ট (Fake Passport) বানিয়ে ফেলছে না তো! জানা গিয়েছে, এই রকম ভাবে পাসপোর্ট তৈরি করতে সহযোগিতা করছেন পোস্ট অফিসের স্থায়ী এবং অস্থায়ী কর্মীরা। সম্প্রতি চারজনকে সন্দেহজনক কাজের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। আদালতে দাঁড়িয়ে সরকারি আইনজীবী জানিয়েছেন, “ইতিমধ্যে মোট ৭৩ জন বাংলাদেশি নাগরিকের হাতে ভারতীয় পাসপোর্ট পৌঁছে গিয়েছে।” একই ভাবে পুলিশ জানিয়েছে ওই সংখ্যা বেড়ে এখন ২৫০ পর্যন্ত হতে পারে।

    গ্রেফতার চার সন্দেহভাজন কারা?

    পাসপোর্ট (Fake Passport) জালিয়াতির জন্য পুলিশ যে চারজনকে গ্রেফতার করেছে তার মধ্যে রয়েছে বসিরহাট পোস্ট অফিসের ডেটা এন্ট্রি অপারেটার তারকনাথ সেন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং ঢাকুরিয়া পোস্ট অফিসের অস্থায়ী কর্মী দীপক মণ্ডল। বারাসতের বাসিন্দা সমরেশ বিশ্বাস এবং তাঁর ছেলে রিপন। পুলিশ জানিয়েছে, দীপক নিজে ভুয়ো তথ্য দিয়ে পাসপোর্টগুলি তৈরি করত। ডাকের মাধ্যমে পোস্ট অফিসে এলে এগুলিকে সংগ্রহ করে নিজেরাই ঠিক জায়গায় (Bangladesh) পাচার করে দিত। এতেই চিন্তা বেড়েছে তদন্তকারীদের।

    আরও পড়ুনঃ “কংগ্রেস অম্বেডকরকে যে অপমান করেছে, তা ভোলার নয়”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রী মোদির

    কীভাবে বানানো হতো?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমে যার পাসপোর্ট (Fake Passport) বানানো হবে তার ভুয়ো পরিচয়পত্র এবং জাল শিক্ষাগত সার্টিফিকেট তৈরি করা হত। এরপর সেই সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হত। সেই তথ্য যাচাই করার পর তৈরি হত পাসপোর্ট। ফলে সব জাল নথির ভিত্তিতে তৈরি হতো আসল ভারতীয় পাসপোর্ট। নতুন পাসপোর্টের খামের উপর কায়দা করে ভুল ঠিকানা দেওয়া হত, ফলে সেগুলি ডাকে পাঠালে ঘুরে আবার পোস্ট অফিসেই ফিরে আসত। এরপর ২-৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাসপোর্ট ডেলিভারি দেওয়া হত নির্দিষ্ট ঠিকানায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    Bangladesh Crisis: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত যদি বেয়াদবি করে, তাহলে আমরা আসল দাবি তুলব। তখন দিল্লি ধরে টান দেব।” চার দিনে কলকাতা বা আগরতলা বা সেভেন সিস্টার্স কব্জা না করতে পেরে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতারা। যার ফলস্বরূপ, মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে একের পর এক ফাঁকা বুলি।

    মৌলবাদী নেতার হুমকি (Bangladesh Crisis)

    মঙ্গলবার ঢাকার রিপোর্টার্স কার্যালয়ে এমনই ফাঁকা বুলি আওড়ালেন ইসলামি মৌলবাদী বক্তা মুফতি কাজি ইব্রাহিম (Bangladesh Crisis)। তিনি বলেন, “মুসলমানদের কাছ থেকে ব্রিটিশরা ভারতবর্ষকে ছিনিয়ে নিয়েছে। যার জিনিস তাকে তো ফেরত দিতে হয়। নিয়েছ আমার থেকে, ফেরত দেবে কাকে? তুমি তো অন্যায় করেছ।” এর (India) পরেই হাওয়া গরম করতে তিনি বলেন, “ভারত যদি বেয়াদবি করে, তাহলে আমরা আসল দাবি তুলব। তখন দিল্লি ধরে টান দেব।” কলকাতা, আগরতলা, সেভেন সিস্টার্স দখলের ফাঁকা বুলি আওড়ানোর পর এবার দিল্লি ধরে টান দেওয়ার হুমকি এল বাংলাদেশ থেকে। এই মৌলবাদী বক্তা বলেন, “ভারতকে বলব, তুমি তোমাকে নিয়ে থাক। যদি আমারটা নিয়ে বাড়াবাড়ি কর, তাহলে তোমারটা নিয়ে টান দেব। আমরা ডিফেন্সিভ জাতি। আক্রান্ত হলে আমরা সবাই রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ভারতকে বলছি, মোদিকে বলছি, খামোখা আমাদের নিয়ে নাক গলাবেন না। ইউনূস আছেন। তাঁকে দেশটা চালাতে দিন। আপনি আপনার দেশ নিয়ে ভাবুন।” মুফতি বলেন (Bangladesh Crisis), “ভারতকে তো কেউ দেখতে পারে না। মলদ্বীপের মতো দেশকেও তারা বন্ধু হিসেবে ধরে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশ কখনও ভারতকে শত্রু বানায়নি। তারা বাংলাদেশ নিয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    ভালো নেই বাংলাদেশের হিন্দুরা

    হাসিনা-উত্তর জমানায় ভালো নেই বাংলাদেশের হিন্দুরা। হিন্দু-সহ সে দেশের সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার চালাচ্ছে মৌলবাদীরা। কখনও ভাঙচুর করা হচ্ছে মঠ-মন্দির-গির্জা। কখনও আবার বাড়িতে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে আগুন। বাড়ির মেয়ে-বউদেরও তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। হিন্দুদের দোকানদানিতে লুটতরাজ চালানো হচ্ছে বলেও নানা সময় উঠেছে অভিযোগ। খোদ রাষ্ট্রের মদতে সংখ্যালঘু নির্যাতন চলছে বলে অভিযোগ। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইসলামি ও বক্তা। তিনি বলেন, “এখানে হিন্দুদের নির্যাতন করা হচ্ছে না। তাদের ভালোবাসার আবহে রাখা হয়েছে। হিন্দু বলছে, আমরা ভালো আছি, নিরাপদে আছি। কিন্তু ভারত বলছে তারা সুখে (India) নেই।” কট্টরপন্থী এই ইসলামি নেতার দাবি, “বাংলাদেশ নিয়ে ভারত বহির্বিশ্বে মিথ্যে প্রচার চালাচ্ছে (Bangladesh Crisis)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: বিজয় দিবসে জাতীয় সৌধে রক্তগোলাপ অর্ঘ্য হাসিনার, ইউনূসকে তোপ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর

    Bangladesh: বিজয় দিবসে জাতীয় সৌধে রক্তগোলাপ অর্ঘ্য হাসিনার, ইউনূসকে তোপ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে বাংলাদেশে এখন অন্তর্বর্তী ক্ষমতায় ইউনূস সরকার। ৫ অগাস্টের পর থেকেই আমূল বদলে গিয়েছে বাংলাদেশের (Bangladesh) ছবিটা। একে একে মুছে ফেলা হয়েছে হাসিনা আমলের সব চিহ্ন। ভেঙে ফেলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের মূর্তি। তাঁর স্মৃতিবিজড়িত ভবন থেকে স্থাপত্য সব মুছে ফেলতে উদ্যত বাংলাদেশের চরমপন্থী নেতারা। এই পরিস্থিতিতেই বিজয় দিবস পালন। ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় পালিত হল স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের দিন। তবে, মুজিবুরের বাসভবনে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে ইউনূস সরকারের সমর্থনকারীদের হাতে আক্রান্ত হন আওয়ামি লিগের কর্মীরা।

    স্মৃতিসৌধে হাসিনার পাঠানো রক্তগোলাপ

    হাজার নজরদারি, মারধরের আতঙ্ক জয় করে ‘বিজয় দিবস’-এ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে (Bangladesh) গেরিলা কায়দায় ঢুকে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) পক্ষ থেকে সবুজ পাতায় মোড়া রক্তগোলাপের স্তবক দিয়ে এলেন আওয়ামি লিগের কর্মীরা। দিনের বিভিন্ন সময়ে জনস্রোতে ভেসে বারে বারে দলের বিভিন্ন শাখা ও সংগঠনের কর্মীরা পৌঁছে যান জাতীয় স্মৃতিসৌধের চত্বরে। শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরেও যান নিভৃতে। চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা বা খুলনা- সর্বত্র শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরে সবার আগে পৌঁছে গিয়ে দলের নাম লেখা ফুলের স্তবক রেখে ‘বিজয় দিবস’-এর শ্রদ্ধা জানিয়ে আসেন আওয়ামি কর্মীরা। এক্স হ্যান্ডলে বার্তাও দিয়েছেন হাসিনা।

    আওয়ামি লিগের কর্মীদের ওপর হামলা

    জানা গিয়েছে, দেশ (Bangladesh) জুড়ে যখন বিজয় দিবস পালন চলছে, তখন ঢাকার পল্টন ময়দান দাপিয়ে তখন জনসভা করছে জামাতে ইসলামি— একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা করে পাকিস্তানি বাহিনীর হানাদারির সঙ্গী হয়েছিল যারা। পরাজিত বাহিনীর সেই সঙ্গীরা এ দিন ‘বিজয় দিবস’ পালন করল বিজয়ের সঙ্গী ভারতের বিরুদ্ধে দফায় দফায় জিগির তুলে। তার পরে মোটরবাইক মিছিল সামনে রেখে রাজপথ কাঁপিয়ে শোভাযাত্রা করে জামাত ও তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলি। হাতে হাতে তাদের ধর্মীয় পতাকা। এ দিন সকালে কিছু তরুণ ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে শেখ মুজিবুরের বাসভবনে শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হলে সরকার সমর্থিত কিছু সশস্ত্র যুবক পুলিশের উপস্থিতিতে তাদের প্রচণ্ড মারধর করে। এর পরে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। জানায়, আওয়ামি লিগের এই কর্মীরা মিছিল করার চেষ্টায় ছিল।

    কী বললেন ইউনূস?

    অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ শুরু করেন মুক্তিযুদ্ধের ‘লক্ষ লক্ষ শহিদ’কে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের নায়ক শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করেননি তিনি। এমনকি, যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করে বাংলাদেশের জন্ম, তার নামও নেননি সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। কারণ, পাকিস্তান এখন এই সরকারের বন্ধু দেশ। ইউনূসের ‘বিজয় দিবস’-এর বক্তৃতা জুড়ে চলতি বছরের জুলাইয়ে হাসিনা-বিরোধী আন্দোলনের জয়গান। সঙ্গে আওয়ামি লিগকে তীব্র আক্রমণ তিনি।

    হাসিনা পুত্র কী বললেন?

    এদিনই এক্স হ্যান্ডলে বাংলাদেশে (Bangladesh) বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করে পোস্ট করলেন হাসিনা-পুত্র সজীব ওয়াজেদ। হাসিনা-পুত্র লিখেছেন, ‘‘স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলিত হয়ে গণহত্যা চালানো যুদ্ধাপরাধীদের উত্তরসূরিরা আজ অবৈধ সরকারের সান্নিধ্যে রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে গৌরবময় ভূমিকা রাখা বয়োজ্যেষ্ঠদের শারীরিকভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে, ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বহনকারী প্রতীকগুলো বিনা বাধায় ধ্বংস করা হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্রীয় সম্মান থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। পাকিস্তান এখনও ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাইতে অনীহা প্রকাশ করে চলেছে। স্বাধীনতা, পতাকা, সার্বভৌমত্ব এবং মাতৃভাষার জন্য লড়াই করা দলকে ধ্বংস করতে পরিকল্পিত সহিংসতা চালানো হচ্ছে। তবে গত পাঁচ দশকে যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগীরা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একই ধরনের ষড়যন্ত্র করেছিল। কিন্তু এই দেশের জনগণ সব ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অপশক্তিকে পরাজিত করেছিল। এ বিজয় দিবসে আমার আহ্বান হল– সব বিভেদ ভুলে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার মূল চেতনা ধ্বংসের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। জয় বাংলা!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share