Tag: Bangladesh

Bangladesh

  • Suvendu Adhikari: “শাড়ি পুড়িয়ে কী হবে? ভারত থেকে হার্টে লাগানো রিং খুলে বের করো”, বিএনপি নেতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “শাড়ি পুড়িয়ে কী হবে? ভারত থেকে হার্টে লাগানো রিং খুলে বের করো”, বিএনপি নেতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শাড়ি পুড়িয়ে কী হবে? ভারত থেকে হার্টে লাগানো রিং খুলে বের করো”, ঠিক এই ভাবে বাংলাদেশের (Bangladesh) বিএনপি নেতাকে তুলোধনা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের স্ত্রীর (পুরনো) শাড়ি পুড়িয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভি। সেই সঙ্গে ভারতে আক্রমণ করে টুকরো টুকরো করার হুমকিও দিয়েছিলেন এই নেতা। রবিবার, কাঁথিতে বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা করেছিল একাধিক হিন্দু সংগঠন। তাতে যোগদান করে অন্তর্বর্তী সরকার এবং জামাত-বিএনপিকে তীব্র আক্রমণ করেন শুভেন্দু।

    আমরা বাংলাদেশের উপরে নির্ভর করি না (Suvendu Adhikari)

    এদিন বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে ভারতের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়া মৌলবাদী রাজনৈতিক নেতাদের নিশানা করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এক বেয়াদব বিএনপি নেতা তার বউয়ের শাড়ি পোড়াচ্ছিল। ওই মোল্লা রিজভিকে আমি বলতে চাই, তুমি কয়েকদিন আগে কলকাতায় এসেছিলে। তোমার হার্টে একটা রিং বসিয়ে নিয়ে গিয়েছ। ওটা ভারতে তৈরি। ওটা খুলে বের করে দাও। বউয়ের শাড়িটা পরে পোড়াবে। বাংলাদেশ আমাদের উপরে নির্ভর করে। আমরা বাংলাদেশের উপরে নির্ভর করি না।” উল্লেখ্য বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে নয়াদিল্লির তরফে কড়া বিবৃতি দেওয়ার পর থেকেই সেই দেশ থেকে ভারত-বিরোধী নানা গরম গরম বক্তৃতা উঠে আসছে। কেউ বলেছে ইসলামের কালমা পতাকা তুলবে ভারতে, কলকাতা-আগরতলা দখল করবে মাত্র ৪ দিনে, ভারতকে চার টুকরো করে ভাগ করবে ইত্যাদি।

    ঠিক কী বলেছিলেন বিএনপি নেতা

    ভারতের বিরোধিতা করে বিএনপি নেতা রুহুল কবীর বলেছিলেন, “ভারত চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ বলে দাবি করবে বলেছে। তাদের এত ঔদ্ধত্য হয়েছে। আমাদের মিলিত শক্তি, তারুণ্যের শক্তি নিয়ে আমরা এটাই বলব যে ঠিক আছে, তোমরা কী কারণে চট্টগ্রাম দাবি করবে? তোমরা ভারত যদি ওটা দাবি করতে পারো, তাহলে আমরাও দাবি করব, আমাদের নবাব সিরাজদৌল্লার বাংলা, বিহার, ওড়িশা ফেরত দাও।”

    আরও পড়ুনঃ ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    হিন্দু নিপীড়নে চুপ মহম্মদ ইউনূস

    বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করার পর থেকেই ভারত সরকারের বিদেশ মন্ত্রকের বক্তব্য এবং হিন্দু সমাজের বিরোধিতায় ওই দেশের মৌলবাদীরা ব্যাপকভাবে দাপাদাপি করছে। চট্টগ্রাম, রংপুর, নেত্রকোনা, রাজশাহীতে চলছে ব্যাপক হিন্দু নির্যাতন। রবিবার ঢাকার পল্টন ময়দান থেকে ভারতীয় দূতাবাসে অভিযানের লক্ষ্য নিয়ে বিরাট মিছিল করে। এই মিছিলেও ভারত-বিরোধী নানা স্লোগানও ওঠে। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস চুপ হয়ে পরোক্ষ ভাবে ভারত বিরোধিতার মদত দিচ্ছেন বলে মনে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের সামরিক শক্তি কত বেশি, তা বাংলাদেশের (Bangladesh) অনুমান ক্ষমতারও বাইরে। ভারত কতটা শক্তিশালী, সেটা জানে রাশিয়া, আমেরিকা, চিনের মতো দেশ। একটা রাফাল যুদ্ধবিমান কতটা ভয়ঙ্কর তা বুঝতে পারছে না বাংলাদেশের একাংশ। কাঁথিতে রবিবার জনসভায় এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    রাফাল-হুমকি

    রবিবার কাঁথিতে সনাতনী সমাজের মিছিলের পরে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছেন, বাংলাদেশের যে ব্যাক্তি, চারদিনের মধ্যে কলকাতা দখলের হুমকি দিয়েছেন, তিনি অবার্চীনের মতো কথা বলেছেন। বিজ্ঞান নিয়ে ন্যূনতম ধারণা নেই তাঁর। শুভেন্দুর কথায়, ‘‘কতগুলো অর্বাচীন ঢাকায় দাঁড়িয়ে কাল বলেছে, চার ঘণ্টার মধ্যে নাকি কলকাতা দখল করবে। ওই লোকগুলো কোনও স্কুল-কলেজে পড়েছে বলে জানা নেই আমার। আমাদের হাসিমারা বিমানঘাঁটিতে ভারতীয় বায়ুসেনার যে রাফাল বিমানগুলি রাখা আছে না, তার একটা যদি পাঠিয়ে দেওয়া হয়, শুধু আওয়াজেই ওদের প্যান্টে বাথরুম হয়ে যাবে, আমি বলে গেলাম। ভারতের সামরিক শক্তি কত, সেটা রাশিয়া জানে, আমেরিকা জানে, চিন জানে।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘লাশ চাইনি আমি! নতুন সূর্যের উদয় হবে’’, লন্ডনে হাসিনার বক্তব্যে সংখ্যালঘু হত্যা প্রসঙ্গ

    ইতিহাস-স্মরণ

    রবিবার, বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের উপরে অত্যাচারের প্রতিবাদ এবং সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণদাসের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে প্রাথমিকভাবে মিছিলের আয়োজন করা হয় কাঁথিতে। সেই মিছিলের শেষে কড়া ভাষায় বাংলাদেশকে আক্রমণ শানান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘একাত্তর সালে দেড় বছর ধরে অত্যাচার হয়েছে। হিন্দু মহিলাদেরকে ধর্ষণ করা হয়েছে। পাকিস্তানের হাত থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধার করার জন্য ৩০ লাখ (মানুষ) শহিদ হয়েছিলেন। তাঁদের অধিকাংশই ছিলেন বাঙালি হিন্দু। ৩,০০০ ভারতীয় সৈনিক শহিদ হয়েছিলেন। আমাদের হাজার-হাজার বিএসএফ জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। তারপর বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে। দেড় বছর ধরে অত্যাচার করেছিল (পাকিস্তান)। আমি বলি, পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে। বাংলাদেশের এই মৌলবীগুলো, উগ্রপন্থীগুলোরও পাকিস্তানের রাজাকারদের যা হাল হয়েছিল, সেই হাল হতে চলেছে। অপেক্ষা করুন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: ‘‘লাশ চাইনি আমি! নতুন সূর্যের উদয় হবে’’, লন্ডনে হাসিনার বক্তব্যে সংখ্যালঘু হত্যা প্রসঙ্গ

    Sheikh Hasina: ‘‘লাশ চাইনি আমি! নতুন সূর্যের উদয় হবে’’, লন্ডনে হাসিনার বক্তব্যে সংখ্যালঘু হত্যা প্রসঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি, সংখ্যালঘুদের উপর নিপীড়নের অভিযোগ নিয়ে সরাসরি ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের দিকে আঙুল তুললেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুজিবুর-কন‍্যার দাবি, “কোনও কোটা ছিল না। সব দাবি মানা হয়েছিল। কিন্তু, দাবি মানার পরও কেন আন্দোলন চলে? এই আন্দোলনে কোনও নেতা খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফলে এটা যে গভীর চক্রান্ত, তা বোঝা যাচ্ছিল। লাশ চাইনি আমি, তাই সরতে হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। হিন্দু-সংখ্যালঘুদর উপর নির্বিচারে আক্রমণ করা হচ্ছে। যা দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে।” রবিবার ব্রিটেনের এক সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে বক্তৃতায় এমনই দাবি করলে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    অশান্ত বাংলাদেশে এখন অরাজকতা

    ব্রিটেনে আওয়ামি লিগের সমর্থকরা রবিবার একটি সভার আয়োজন করেছিল। ভার্চুয়াল মাধ্যমে সেই সভাতেই ভাষণ দিলেন হাসিনা। সভায় হাসিনা দাবি করেন, বাংলাদেশে এখন ‘অরাজকতা’ চলছে। নাগরিকদের কোনও শান্তি নেই সেখানে। তাঁর কথায়, ‘‘ঘরে শান্তিতে ঘুমোনোর উপায় নেই। চুরি, ডাকাতি হচ্ছে। যে কোনও সময় তদন্ত হতে পারে। এই তদন্তের নির্দেশ কে দিচ্ছেন?’’ এদিন লন্ডনে ওই অনুষ্ঠানে বহু মানুষ জমায়েত হন। হাসিনা বলেন, “আপনাদের সঙ্গে কথা বলতে পেরে আনন্দিত। এখন বাংলাদেশে মানুষের কথা বলার অধিকার নেই। ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত মানুষ। বাংলাদেশ এখন কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সারা বাংলাদেশ জ্বলছে।” 

    আওয়ামি লিগ যেভাবে বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছে, সেকথা তুলে ধরেন হাসিনা। তিনি বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলাম। আমি মানুষের জীবন নিতে আসিনি। আমি মানুষের জীবন উন্নত করেছি। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি বলেই আমাকে এখন বিচারের কাঠগড়ায় তোলার চেষ্টা করছে।” আওয়ামি লিগের গণসংগঠন ‘বাংলাদেশ ছাত্র লিগ’ হাসিনার এই বক্তৃতার ভিডিও সমাজমাধ্যমে দিয়েছে। 

    সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার

    সম্প্রতি সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। আক্রান্ত হন বাংলাদেশের হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুরা। হাসিনার এদিনের বক্তব্যে উঠে আসে চিন্ময় দাসের গ্রেফতারির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “আইনজীবী পর্যন্ত দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। অথচ কেউ আইনজীবী দাঁড় করাতে না পারলে সরকারের তরফে আইনজীবী দেওয়া দরকার।” বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বদলাবে বলে আশাবাদী হাসিনা। 

    আরও পড়ুন: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    হাসিনা এ-ও দাবি করেছেন, জনবিক্ষোভের সময় তিনি ‘শক্তি প্রয়োগ’ করেননি। যদি তা করতেন, তা হলে বহু মানুষের প্রাণ যেত। তাঁর কথায়, ‘‘আমি শক্তি প্রয়োগ করলে লাশ পড়ত। আমি চাইনি মানুষের প্রাণ যাক। পুলিশ রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে।’’ এর পরেই নোবেলজয়ী ইউনূসের দিকে আঙুল তুলেছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘ইউনূস মাস্টারমাইন্ড, খুনি, ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী। আবু সঈদের হত্যার জন্য এই মাস্টারমাইন্ডরাই দায়ী। তাঁরা চেয়েছিলেন, লাশ ফেল, তা হলে সরকার পড়ে যাবে।’’ হাসিনা প্রশ্ন তুলেছেন যে, কেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা হচ্ছে? কেন মন্দির, গির্জা ধ্বংস করা হয়েছে? তবে, এই কালো দিন দূর হবে বলেই আশা হাসিার। তিনি বলেন, “এই অন্ধকার কেটে যাবে। নতুন সূর্যের উদয় হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tripura Hotels: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    Tripura Hotels: হিন্দু নির্যাতনের মাশুল! বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ ত্রিপুরার হোটেলের দ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন চলছেই। এমতাবস্থায় বাংলাদেশিদের জন্য বুকিং নেওয়া বন্ধ করে দিল অল ত্রিপুরা হোটেল (Tripura Hotels) অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতি। সমিতির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতির অফিস সেক্রেটারি ভাস্কর চক্রবর্তী বলেন, “২ ডিসেম্বর আমরা আমাদের সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এদিন থেকে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য কোনও হোটেলে পরিষবা সেবা উপলব্ধ থাকবে না। এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাজ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রতি একটি কঠোর প্রতিক্রিয়া।

    রেস্তরাঁ মালিক সমিতির ঘোষণা (Tripura Hotels)

    অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্তরাঁ মালিক সমিতির ঘোষণা, বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ত্রিপুরা রাজ্যে সেবা প্রদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর বাড়তে থাকা নির্যাতনের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অল ত্রিপুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি বলেন, “এহেন সিদ্ধান্তের প্রধান কারণ বাংলাদেশে আমাদের জাতীয় পতাকার প্রতি দেখানো অসম্মান। বাংলাদেশের হাই কমিশনকে ঘিরে ঘটনার ঘটনাও এই সিদ্ধান্ত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন (Tripura Hotels) করেছে।”

    বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা

    তিনি বলেন, “আর একটি কারণ হল এখানে আগত বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা। যদি কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যা কোনও বাংলাদেশি অতিথির সঙ্গে সম্পর্কিত, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার হোটেল মালিকের ওপর পড়বে। এমন জটিলতা এড়ানোর জন্য, আমরা চলতি মাসের ২ তারিখে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমরা বাংলাদেশি নাগরিকদের ঘর দেব না।”
    তিনি বলেন, “২ ডিসেম্বরের আগে যারা এখানে চেক-ইন করেছেন, তাঁরা থাকতে পারবেন। কিন্তু আমরা নতুন করে আর বুকিং নেব না। এও সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, যদি কেউ চিকিৎসার প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র-সহ জরুরি পরিস্থিতিতে আসে, তাহলে তাদের ঘর দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত হিংসা বাড়ছে। শুক্রবার ও শনিবারের মাঝে রাতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় লক্ষ্মী-নারায়ণ মন্দিরে। এসব কারণে বাংলাদেশিদের (Bangladeshi Citizens) জন্য দ্বার বন্ধ হয়ে গেল ত্রিপুরার হোটেলে (Tripura Hotels)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “কলকাতা দখল কি হাতের মোয়া? পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা ভারতে”, মৌলবাদীদের তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিতে নোবেল প্রাপক মহম্মদ ইউনূসের রাজত্বে সাড়া বাংলাদেশ (Bangladesh) এখন অশান্তির বাতাবরণে আচ্ছন্ন। প্রতিদিন সেখানে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন—অত্যাচার, লুট, মন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, খুন, দোকান লুটের ঘটনা ঘটেই চলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের আইনের কোনও শাসন নেই। পুলিশ এবং সেনা হিন্দুদের জীবন-সম্পত্তি রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ। পাল্টা ভারতের মানুষ হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হলে বাংলাদেশের মৌলবাদী জেহাদিরা ভারতের উপর আক্রমণ করার হুমকি দিতে শুরু করে। গোটা বাংলাদেশে কট্টরপন্থী জেহাদিরা যেমন দাপাদাপি করছে, সেই সঙ্গে আগামী চার দিনের মধ্যে ভারত দখল করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) তীব্র তোপ দেগেছেন মৌলবাদীদের। তিনি ভারতীয় সেনার ব্যাপক প্রশংসা করে পাল্টা হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন।

    যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই (Sukanta Majumdar)?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বাংলাদেশের হিন্দু নিধন নিয়ে আগেও সরব হয়েছিলেন। মহম্মদ ইউনূস যে পাকিস্তানের সুরে কথা বলেন তা প্রথমেই বলেছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশি হিন্দুরা যাচ্ছে সেটা আমাদের জন্য হৃদয় বিদারক। তবে বাংলাদেশ থেকে যারা হুমকি দিচ্ছে তারা কোনও সরকারি পদে নেই। ফলে তাদের কোনও ক্ষমতাও নেই। চারদিনে কলকাতা দখল করার কথা বলছে! এটা কি হাতের মোয়া? কিছুই বোঝে না ওরা। বাংলাদেশ সেনার জন্য কলকাতার সিভিক ভলান্টিয়াররাই যথেষ্ট। তারাই আটকে দেবে ওদের।”

    ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে, উদাহরণ বাংলাদেশ

    একইভাবে ভারতীয় সেনারা যথেষ্ট সক্ষম, তাই বাংলাদেশের (Bangladesh) মৌলবাদীদের পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে সুকান্ত আরও (Sukanta Majumdar) বলেন, “ভারতের সৈন্যশক্তি সম্পর্কে ওদের কোনও আইডিয়া নেই। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম সেনা রয়েছে ভারতের হাতে। তবে ইসলামের ধর্মান্ধতা কোন জায়গায় পৌঁছাতে পারে তার উদাহরণ বাংলাদেশ। পশ্চিমবঙ্গের মানুষেরও সচেতন হওয়া দরকার।” উল্লেখ্য, শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ ভারত দখলের স্লোগান দিয়ে বলেছিলেন, “আমরা ইন্ডিয়ার কলকাতা, আগরতলা এবং সেভেন সিস্টার্স দখল করব। আমরা ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ দু’ দেশের মানচিত্রই নতুন করে আঁকব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: সীমান্তে ১,৩০০ কোটি টাকার সোনা-রুপো বাজেয়াপ্ত, ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    BSF: সীমান্তে ১,৩০০ কোটি টাকার সোনা-রুপো বাজেয়াপ্ত, ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সোনা ও রুপোর চোরাচালান ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছর অক্টোবর মাসের শেষে প্রায় ১,৩০০ কোটি টাকা মূল্যের এই মূল্যবান ধাতু আটক করেছে বিএসএফ (BSF)।

    আটক সোনা-রুপো (BSF)

    বিএসএফের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাহিনী ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত (India Bangladesh Border) ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোট ১৭২.৮২৮ কেজি সোনা ও ১৭৮.৮০৫ কেজি রুপো আটক করা হয়েছে। গত বছর এই সময় আটক করা হয়েছিল ১৬৩.৩২৫ কেজি সোনা। এছাড়াও, বিএসএফ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১১,৮৬৬.৭৮৮ কেজি মাদকদ্রব্য, ৩,২৬৫,৭০০টি জালনোট, ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৫৭৪ রাউন্ড গোলাবারুদ আটক করেছে। বিএসএফ ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সীমান্তে ৪,১৬৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। ২২ জন চোরাচালানকারীকে নিউট্রিলাইজ করা হয়েছে।  

    মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন

    বার্ষিক প্রেস মিটে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএসএফের (BSF) ডিরেক্টর জেনারেল দলজিত সিং চৌধুরী বলেন, “বাহিনী ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে অনুপ্রবেশ, চোরাচালান এবং গ্রেফতারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।” তিনি বলেন, “বিএসএফ (BSF) ১৫টি মানবপাচার বিরোধী ইউনিট গঠন করেছে, যা স্থানীয় পুলিশ এবং সরকারি রেল পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ে রেলওয়ে স্টেশন এবং বাস স্ট্যান্ডে কাজ করছে।” তিনি জানান, অতিরিক্ত জনবল, বিশেষ পর্যবেক্ষণ সরঞ্জাম এবং যানবাহন মোতায়েন করে নজরদারি শক্তিশালী করার জন্য বিস্তারিত দুর্বলতা মানচিত্রও প্রস্তুত করা হয়েছে, যা অনুপ্রবেশ এবং চোরাচালান রোধে সহায়ক হবে।

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব ও দেশপ্রেমের প্রতি শ্রদ্ধা, পতাকা দিবস তহবিলে দান করার আবেদন শাহের

    তিনি বলেন, “ইলেকট্রনিক সার্ভেইল্যান্স অফ ভানরেবল প্যাচেস (ESVP) প্রকল্পের অধীনে, সিসিটিভি এবং পিটিজি ক্যামেরা, আইআর সেন্সর এবং ইনফ্রারেড এলার্ম-সহ কমান্ড এবং কন্ট্রোল সিস্টেম সজ্জিত সমন্বিত পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক সীমান্তের দুর্বল এলাকাগুলিতে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করার জন্য স্থাপন করা হয়েছে।”

    ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “অনুপ্রবেশের অঞ্চল চিহ্নিত করা হয়েছে, সন্দেহভাজন রুটগুলিতে নজরদারি করা হচ্ছে এবং গ্রামবাসীদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক ও যোগাযোগের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “রাতের সময় বেড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক গাড়ি প্যাট্রোলিংও করা হয়, মোবাইল চেকপোস্ট স্থাপন করা হয় গভীর এলাকায় (India Bangladesh Border) এবং সংযোগ পয়েন্টগুলিতে (BSF)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    Bangladesh: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কলকাতা দখল করব, ভারতকে টুকরো করে মানচিত্র বদলে দেবো।” এই ভাবেই ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি দেওয়া হল বাংলাদেশ (Bangladesh) থেকে। গত ৫ অগাস্ট হাসিনার সরকারকে ছাত্র আন্দোলনের নামে উৎখাত করে কট্টর মৌলবাদীদের দাপাদাপি এখন চরম সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। ওই দেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর লাগাতার জেহাদি আক্রমণ চলছে। খুন, ধর্ষণ, হত্যা, বাড়ি-ঘর, দোকান লুটপাট চলছে অনবরত। সেসব থামার  কোনও লক্ষণ নেই, পাল্টা কলকাতাকে দখল করার হুমকি দিল উগ্র মুসলমানারা।

    ভারতীয় ভূখণ্ডে আমরা কলমা আঁকা পতাকা ওড়াবো(Bangladesh)

    বাংলাদেশে (Bangladesh) যখন প্রতিদিন হিন্দুদের উপর বর্বর আক্রমণ করা হচ্ছে, সেই সময় বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টি পুলিশের নিরাপত্তায় ঢাকায় মিছিল করেছে। উল্লেখ্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস যেখানে হিন্দুদের জীবন এবং সম্পত্তি রক্ষায় ব্যর্থ, সেখানে কট্টরপন্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যস্ত। এদিন মিছিল থেকে সংগঠনের প্রধান নেতা মিনাজ প্রধানের হুমকি, ভারতের মানচিত্র বদলে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, “আমরা ভারতের কলকাতা, আগরতলা এবং সেভেন সিস্টার্স দখল করে নেবো। বাংলাদেশ এবং ভারতের মানচিত্রকে নতুন করে আঁকব। তোমরা যদি বাংলাদেশের দিকে তাকাও তাহলে ভয়ঙ্কর পরিণতি হবে। সেই কথা মাথায় রেখে কাজ করো। প্রয়োজনে আমরা ভারতকে টুকরো টুকরো করব। ভারতীয় ভূখণ্ডে আমরা কলমা আঁকা পতাকা ওড়াবো। আমরাই ভারত শাসন করব। একই ভাবে ঢাকার বাইতুল মসজিদের কাছে মিনাজ প্রধান হুমকি দিয়ে আরও বলেন, “হিন্দুদের উচিত সনাতনী পরিচয় ত্যাগ করা। শুধু মাত্র উচিত বাংলাদেশি হিসেবে পরিচয় দেওয়া।”

    আরও পড়ুনঃ সিরিয়ার রাজধানী দখলের পথে সশস্ত্র বিদ্রোহীরা, দেশ ছাড়তে বিমানে উঠেছেন প্রেসিডেন্ট আসাদ!

    ভারতের চেয়ে অতি শক্তিধর দেশ বাংলাদেশ

    অপর দিকে ঢাকার রাস্তায় এদিন মিছিল করেন বাংলাদেশ (Bangladesh) সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার ও জওয়ানেরা। তাঁরা ভারতের বিরুদ্ধে হুংকার দিয়ে বলেন, “কালকাতা থেকে আগরতলা সব কেড়ে নেওয়া হবে। ভারতের চেয়ে অতি শক্তিধর দেশ বাংলাদেশ। আমাদের ক্ষমতা ভারতের চেয়ে অনেক বেশি। ৭১ সালের সেনা আর বাংলাদেশে নেই।” উল্লেখ্য সোমবার ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি ঢাকায় যাবেন। দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে ফরেন অফিস কনসাল্টেশনের বৈঠকে যোগদান করবেন। ওইদিনেই ভারতীয় দূতাবাসকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি পল্টন থেকে মিছিলের ডাক দিয়েছে। যদিও ইউনূস প্রশাসন কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BSF: অশান্ত বাংলাদেশ! মুর্শিদাবাদ, জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফের কড়া নজরদারি, কী কী ব্যবস্থা?

    BSF: অশান্ত বাংলাদেশ! মুর্শিদাবাদ, জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফের কড়া নজরদারি, কী কী ব্যবস্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। এই আবহের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে প্রহরা জোরদার করছে বিএসএফ (BSF)। কাঁটাতারের ওপারে ভারতীয় জমি! সেই জমিকে আগলে রাখতে বিএসএফের সর্বক্ষণ কড়া নজরদারি সীমান্তবর্তী এলাকায়। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন সেই এলাকায় বর্তমানে পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রয়েছে। 

    মুর্শিদাবাদ সীমান্তে কড়া নজরদারি (BSF)

    জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের রাজানগর, কাকমারী, জলঙ্গী, রানিনগর সীমান্তের জিরো পয়েন্ট অর্থাৎ লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএসএফ (BSF) জওয়ানদের মোতায়েন করা হচ্ছে। দু’দেশের সীমান্তের কাছে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিএসএফ ক্যাম্প এবং ওপি পয়েন্টগুলি। নজরদারি বাড়াতে বাড়ানো হচ্ছে টহলদারি ভ্যানের সংখ্যা। বাড়ানো হয়েছে উঁচু ওয়াচ টাওয়ার। এতদিন বিএসএফ সীমানার ভেতরের দিকে ডমিনেশন লাইনে মোতায়েন ছিল। কারণ, রাস্তাঘাট, আলোর সুবিধা ছিল। আইবি দূরে ছিল, সেখানে যাতায়াতের সুবিধা ছিল না। সীমান্ত এলাকার মানুষজন, যারা বিশেষত চরে চাষবাস করেন তারা বড় সমস্যার মুখোমুখি হন এতদিন। মূলত সীমান্ত এলাকার চরের কৃষি জমিতে বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের হানা ও অনুপ্রবেশ রুখতে এই উদ্যোগ বলে জানা গিয়েছে। বিএসএফ-এর মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজি অনিল কুমার সিনহা জানান, ‘‘চেকিং পয়েন্ট জিরো লাইনের কাছে এগিয়ে দেওয়া হল। কৃষকদের সুবিধা বাড়াতেই এই পদক্ষেপ, যাতে তারা কৃষিকাজে সময় পান। কৃষকদের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও নজর রাখা হবে।”

    আরও পড়ুন: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    জলপাইগুড়ির সীমান্তে জোর দিল বিএসএফ

    জলপাইগুড়ি সীমান্ত (BSF) এলাকায় কাঁটাতারের ওপারে থাকা ভারতীয় জমিকে ঘিরে বেশ ভয়ে ভয়ে দিন কাটাতে হয় সীমান্তবর্তী কিছু এলাকাবাসীদের। কাঁটাতারের বেড়ার ওপারে, বাংলাদেশের পঞ্চাগড় জেলার ভুজালিপাড়া সহ অন্যান্য সীমান্তবর্তী এলাকা সংলগ্ন কাঁটাতারের ওপারে ভারতের জমি রয়েছে, সেই জমিতে রুজি রুটির জন্য নিয়মিত চাষাবাদ করে ভারতীয় কৃষকরা। সন্ধ্যে হওয়ার আগেই কাঁটাতারের এপারে চলে আসতে হয় কৃষকদের। এই সব এলাকায়  সর্বক্ষণ কড়া নজরদারি চালাচ্ছে বিএসএফ। তাদের জন্যেই এখনও পর্যন্ত স্বস্তিতে থাকতে পারছেন সীমান্তবর্তী বাসিন্দারা। স্থানীয়দের কথায়, এখনও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি এলাকাগুলিতে। জলপাইগুড়ি বর্ডার সংলগ্ন এলাকায় যেমন খারিজা বেরুবারি ২, বোনাপাড়া, সিপায় পাড়া ইত্যাদি এলাকায় বিএসএফের উপস্থিতি বেশ শক্তিশালী। তেমনই বিপরীত পাড়ে বাংলাদেশের পঞ্চাগড় এলাকাতেও শান্তি বজায় রাখা হয়েছে। বিএসএফের উপস্থিতি এবং তাদের কার্যক্রমের কারণে এলাকাবাসীরা বর্তমানে নিশ্চিন্তে শান্তিতে ঘুমাতে পারছেন।

    ইউনূস জমানায় কতজন অনুপ্রবেশ করেছে ভারতে?

    মহম্মদ ইউনূসের সরকার গঠনের পর থেকে ভারতে নাকি একজনও বাংলাদেশি বেআইনি ভাবে অনুপ্রবেশ করেনি। এমনই দাবি করল বিএসএফ। বিএসএফ (BSF) প্রধান দলজিৎ সিং চৌধুরি বলেন, ‘‘৫ অগাস্টের পর বাংলাদেশ থেকে যারাই ভারতে এসেছে, তারা বৈধ ভিসা নিয়েই সীমান্ত পার করেছে। প্রাথমিক ভাবে সীমান্তে অনেকেই ভিড় করেছিল বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করার জন্যে। তবে বিএসএফের তৎপরতা এবং বিজিবির সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়ার জন্যেই কোনও অবৈধ অনুপ্রবেশ ঘটেনি।” উল্লেখ্য, এই বছরে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১১ হাজার ৮৬৬ কেজি মাদক উদ্ধার হয়েছে। ১৪টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। ২২ পাচারকারীকে খতম করা হয়েছে। ৪১৬৮ জন পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়াও সীমান্তে পাচারের সময় উদ্ধার হয়েছে ১৩০০ কোটি মূল্যের ১৭৩ কেজি সোনা এবং ১৭৯ কেজি রুপো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iskcon Temple: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    Iskcon Temple: এবার ঢাকার ইসকন মন্দিরে আগুন লাগাল মৌলবাদীরা, পুড়ল লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া সন্ত্রাস চলছেই বাংলাদেশে। খোদ রাজধানী ঢাকায় ইসকনের (Iskcon Temple) আরও একটি মন্দিরে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠল মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে। পেট্রোল বা অকটেন ব্যবহার করে লক্ষ্মী-নারায়ণের মূর্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন ইসকনের কলকাতা শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। পুরো ঘটনা তুলে ধরে এক্স হ্য়ান্ডলে পোস্টও করেছেন রাধারমণ দাস।

    রাধারমণ দাসের ট্যুইট

    বাংলাদেশে (Bangladesh) ফের ইসকনের মন্দিরে (Iskcon Temple) হামলার অভিযোগ এনে এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করেছেন কলকাতায় ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাস। তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশে আরও একটি ইসকনের (Iskcon Temple) নামহাট্ট কেন্দ্র পুড়ে গেছে। শ্রী শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ দেবতা এবং মন্দিরের ভিতরের সমস্ত জিনিসপত্র সম্পূর্ণরূপে পুড়ে গেছে। ইসকনের কেন্দ্রটি ঢাকায় অবস্থিত। ভোর ২-৩টের মধ্যে দুষ্কৃতীরা শ্রী শ্রী রাধা কৃষ্ণের মন্দির এবং শ্রী শ্রী মহাভাগ্য লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরে অগ্নিসংযোগ করে। তুরাগ থানার আওতাধীন ধৌর গ্রামে অবস্থিত হরে কৃষ্ণ নামহট্ট সঙ্ঘের অধীনে পড়ে এই মন্দিরটি। মন্দিরের পিছনের টিনের ছাদ তুলে পেট্রল বা অকটেন ব্যবহার করে আগুন ধরানো হয়।’’

    সাংবাদিকদের কী বললেন রাধারমণ দাস? 

    বাংলাদেশে ফের ইসকনের (Iskcon Temple) মন্দিরে হামলা নিয়ে সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া বিবৃতিতে রাধারমন দাস বলেন, ‘‘রাতে ঢুকে পুড়িয়ে দিয়েছে। রাধা-কৃষ্ণের মূর্তি পুড়িয়ে দিয়েছে। সব জিনিসপত্রে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। চতুর্থ ইসকনের মন্দির ভাঙা হল বাংলাদেশে। ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার দিন রাতেও আমাদের জগন্নাথ মন্দিরে বোমা মেরেছিল। এক সপ্তাহ আগে একটি নামহট্ট মন্দিরে হামলা হয়েছে। তিন চারদিন আগেও ওখানে মন্দিরে ঢুকে ভাঙচুর করেছে। এবার ঢাকায় আরও একটি মন্দিরে ঢুকে আগুন ধরাল। আমাদের ভক্তরা খুব আতঙ্কে আছে বাংলাদেশে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: দুষ্কৃতীদের আখড়া বাংলাদেশ! ১৭৪ জন জঙ্গি মুক্তি পেয়েছে ইউনূসের চার মাসের রাজত্বে

    Bangladesh: দুষ্কৃতীদের আখড়া বাংলাদেশ! ১৭৪ জন জঙ্গি মুক্তি পেয়েছে ইউনূসের চার মাসের রাজত্বে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা সরকারের (Bangladesh) জমানায় ইসলামি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নেওয়া হয়েছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রক্তক্ষয়ী অভিযান চালিয়ে জঙ্গিদের (Militant) গ্রেফতার করে জেলে ভরেছিল। আর ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর মৌলবাদীদের সঙ্গে জঙ্গিরাও হাত মিলিয়ে সংখ্যালঘু নিধনে নেমেছে। মহিলারা বাজারে বের হতে পারবে না বলে তালিবানি ফতোয়া জারি করছে। এই সরকার ক্ষমতায় আসা থেকেই প্রকাশ্যে মিছিল, মিটিং করছে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুল তাহরির বলে অভিযোগ। সরকারের মধ্যেও এই জঙ্গিদের নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর তারপর থেকেই খুন, রাহাজানি, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই এবং অপহরণের ঘটনা রোজই ঘটছে।

     চারমাসে ১৭৪ জন জঙ্গি জামিনে মুক্ত! (Bangladesh)

    ইউনূস সরকার ক্ষমতায় (Bangladesh) আসার পর থেকে অশান্ত বাংলাদেশ। ক্রমাগত আক্রমণ নেমে আসছে হিন্দুদের ওপর। আতঙ্ক এবং অশান্তির মধ্যে জনজীবন বিপর্যস্ত। এই আবহে ব্রিটেন তাদের নাগরিকদের বাংলাদেশ সফরের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে। সুতরাং ওপার বাংলার ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক স্তরে কতটা বাড়ল সেটা এই ঘটনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে। এই বিষয়টি মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের ভালো লাগেনি। ব্রিটিশ সরকার যে নির্দেশিকা দিয়েছে তাতে উল্লেখ রয়েছে, “জঙ্গি হামলার আশঙ্কা রয়েছে বাংলাদেশে”। এরপরই ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুককে ডেকে বিদেশ উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জানান, বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা ভিত্তিহীন। যদিও বাংলাদেশের কারা বিভাগের ডিজি জানান, ৮ অগাস্ট ইউনূস সরকার গঠন হওয়ার পরে চার মাসে ১১ জন শীর্ষস্থানীয় দুষ্কৃতী এবং ১৭৪ জন জঙ্গি জামিনে মুক্তি পেয়েছে। আর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময়ে বিভিন্ন জেল ভেঙে বার করে নেওয়া বন্দিদের মধ্যে অন্তত ৭০০ জন এখনও ধরা পড়েনি। এদের বেশির ভাগই বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীর সদস্য।

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাদেশের স্কুল পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জীবনী!

    পিঠ বাঁচাতে উগ্র ভারত-বিরোধিতা!

    বাংলাদেশের (Bangladesh) এক অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্তা বলেন, “এই সরকারের আমলে গণতন্ত্রের বদলে মবোক্রেসি চেপে বসেছে। ক্ষোভের প্রকাশ ঘটলে খুনের মামলা দেওয়া থেকে পিটিয়ে মারা হতে পারে বলে মানুষ বুঝতে পেরেছেন। সকলে এখন আতঙ্কিত। একজন নাগরিক হিসেবে আমিও নিজের নামটুকু প্রকাশ করার ঝুঁকি নিতে পারছি না।”  কলকাতায় আওয়ামি লিগের এক নেতা বলছেন, “সংখ্যালঘু নির্যাতন থেকে জঙ্গিদের নিয়ন্ত্রণ বা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে লাগাম টানা- কোনও কাজেই ইউনূস সরকারের উদ্যোগ দেখতে পাচ্ছেন না বাংলাদেশের আমজনতা। এই পরিস্থিতিতে পিঠ বাঁচাতে উগ্র ভারত-বিরোধিতার পুরনো তাস ফের খেলেছে বর্তমান শাসকেরা।”

    জঙ্গিদের হাতে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র

    এই সরকারের (Bangladesh) জমানায় যে সাংবাদিকরাও নিরাপদ নন তার একাধিক প্রমাণ মিলেছে। সাংবাদিক মারধর থেকে শুরু করে সরকারি পরিচয়পত্র এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্যপদ হারানো সবই ঘটেছে। গত তিন মাসে ৫০০-র বেশি খুনের ঘটনা ঘটেছে। রাহাজানি, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই ও অপহরণের ঘটনাও নৈমিত্তিক। পুলিশ জানিয়েছে, আন্দোলনের সময়ে তাদের থানা ও অস্ত্রাগার লুট এবং মোতায়েন পুলিশ ও কারারক্ষীদের হাত থেকে ছিনতাই করা হয়েছিল ৫৮২৯টি আগ্নেয়াস্ত্র এবং সাড়ে ৬ লক্ষের বেশি গোলাবারুদ। দেড় হাজারের বেশি মারণাস্ত্র ও প্রায় ২ লক্ষ গোলাগুলি এখনও উদ্ধার হয়নি। এর মধ্যে বিশেষ সুরক্ষা বাহিনীর ৩২টি অত্যাধুনিক ভারী অস্ত্রও রয়েছে। গোয়েন্দাদের খবর, এই বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র দুষ্কৃতীদের হাতে চলে গিয়েছে। জঙ্গি শক্তি তাদের কাছ থেকে এই অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করছে।

    সেনা পাহারায় জঙ্গি নেতাকে মুক্তি!

    ব্লগার হত্যার পাণ্ডা আনসারউল্লা বাংলা টিম (এবিটি)-র শীর্ষ জঙ্গি জসিমুদ্দিন রাহমানিকে ইউনূস সরকার (Bangladesh) মুক্তি দিয়েছে। সেনা পাহারায় হুডখোলা গাড়িতে হাতমাইকে বক্তৃতা দিতে দিতে রাহমানির জেল থেকে বেরিয়ে আসার ছবি বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম প্রকাশ করার সাহস দেখিয়েছিল। ইতিমধ্যেই ইউনূস সরকারের রোষে পড়ে সরকারি পরিচয়পত্র এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্যপদ হারানো এক সাংবাদিক বলছেন, “অধিকাংশ মিডিয়া এত বড় খবরটি প্রকাশই করেনি সরকারপক্ষ অসন্তুষ্ট হতে পারে ভেবে। ছবি দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।” এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রকাশ্যে এসে মিছিল-সমাবেশ করছে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীর। তাদের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়ে সাংবাদিক বৈঠকও করেছে এই জঙ্গি গোষ্ঠীর চাঁইয়েরা। সরকারের মধ্যেও এই জঙ্গিদের একাধিক কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

    ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক, সরব নেটিজেনরা

    ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছে বিএনপির (Bangladesh) একাংশ। দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভি একটি লাল শাড়িকে ভারতীয় শাড়ি দাবি করে ছুড়ে ফেলে বলেন, “স্ত্রীর কাছ থেকে চেয়ে এনেছি। পুরনো এই ভারতীয় শাড়িটি বয়কট করছি!” এক দল অনুগামী সঙ্গে সঙ্গে শাড়িটি কুড়িয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। রিজভির এই কাণ্ডের ভিডিও নীচে এক নেটিজেন মন্তব্য করেছেন, “ভারত থেকে চাল-ডাল, তেল, পেঁয়াজ, ডিম, মশলা না-এলে নেতাদের অসুবিধা হয় না। হয় আমাদের। পুরনো শাড়ি পুড়িয়ে বয়কটের নাটক জমছে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share