Tag: Bangladesh

Bangladesh

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। দেশ চালাতে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis)। সেই সরকারের প্রধান করা হয়েছে মহম্মদ ইউনূসকে। মুদ্রাস্ফীতি-সহ নানা সমস্যার সমাধানে সেই ইউনূসই ব্যর্থ বলে জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক একটি ক্রাইসিস গ্রুপ।

    ব্যর্থ ইউনূস (Bangladesh Crisis)

    সদ্য প্রকাশিত এক (Pak Ships) প্রতিবেদনে তারা সতর্ক করে দিয়েছে এই বলে যে, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আকাশচুম্বী মূল্যবৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতা আরও জটিল হয়ে উঠেছে নানা অছিলায় ইউনূসের নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার স্পষ্ট ইঙ্গিতের কারণে। প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে, এই সব বিষয় শেষ পর্যন্ত দেশটিকে দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শাসনের দিকে ঠেলে দিতে পারে। ইউনূস প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখাতে না পারায় উদ্বিগ্ন সে দেশের সেনাবাহিনী।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন

    এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন এবং ইউনূসকে লক্ষ্য করে ওয়াশিংটনের কঠোর পদক্ষেপের সম্ভাবনায়ও উদ্বেগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। ইউনূস বহুদিন ধরেই বিল এবং হিলারি ক্লিনটন এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন শীর্ষ নেতা এবং জর্জ সোরোসের মিত্র হিসেবে পরিচিত। ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। ইউনূস ও তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা, হিযবুত তাহরির ও হেফাজতে ইসলামের মতো চরমপন্থী ইসলামি গোষ্ঠী এবং জেনারেল ওয়াকের উজ জামানের মতো সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে অনুমান।

    জারি হতে পারে সামরিক শাসন!

    এই ধরনের (Bangladesh Crisis) নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি এড়াতে, জেনারেল জামানের সহকর্মীরা দ্রুত ইউনুসের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সামরিক শাসন জারি করার জন্য চাপ বাড়াচ্ছেন বলে খবর। এদিকে, ইউনুস সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করা হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে খোলাখুলি হুমকি দিচ্ছে সেনাবাহিনীর ইসলামপন্থী গোষ্ঠী। তাদের মতে, এটি বাংলাদেশে ভারতের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার নয়া সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের আকাশে যখন এমন অনিশ্চয়তার মেঘ ঘনাচ্ছে, তখন পাকিস্তান ইউনূস ও তাঁর উপদেষ্টাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন একটি কৌশল অবলম্বন করেছে। এই কৌশল অনুযায়ী, সামরিক বাহিনী যদি অভ্যুত্থান ঘটায় তবে সশস্ত্র সংঘাতের দিকে এগোতে প্রস্তুত তারা।

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    বাংলাদেশে ভিড়ল পাক জাহাজ

    মিডিয়া সূত্রে খবর, পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে একটি কার্গো জাহাজ (Pak Ships) ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম সরাসরি যোগাযোগ হল সমুদ্রপথে। ঘটনায় উদ্বেগে ভারত। পাকিস্তানের হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন ওই কার্গো জাহাজ নোঙরের সময়। তিনি বলেন, “এটি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ। এই নয়া রুট সাপ্লাই চেনকে আরও কার্যকর করবে, কমাবে পরিবহণের সময় এবং দ্বার খুলবে উভয় দেশের নতুন ব্যবসায়িক সুযোগের।”

    ভারতের দুই পড়শির ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’

    বাংলাদেশ প্রশাসন এই (Bangladesh Crisis) ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’কে স্বাগত জানিয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে এই বাণিজ্যের পরিমাণ নেমে গিয়েছিল ৮০০ মার্কিন মিলিয়ন ডলারে নীচে। ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম দুই দিকের দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। কারণ এই রাজ্যগুলি অবস্থিত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের কাছাকাছি। গত ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ সরকার। তাতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান থেকে আসা সব চালান কাস্টমস পরিদর্শন ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হবে। এর আগে, ১০ সেপ্টেম্বর পাক হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জানা গিয়েছে, একই ধরনের গোপন বৈঠক হয়েছে পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং ইউনূস ও তাঁর দুই উপদেষ্টা – নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সাজিব ভুঁইয়ার সঙ্গেও। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসলাম ও ভূঁইয়া হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত। হাসিনা বিরোধী বিদ্রোহের শীর্ষ কমান্ডারদের মধ্যেও ছিলেন তাঁরা।

    কী ছিল চালানে?

    জানা গিয়েছে, চট্টগ্রামে নোঙর করা জাহাজের ২০০ কন্টেইনারের চালানটি কড়া পুলিশ প্রহরায় এবং ইউনূসের অনুগামী ছাত্র-কর্মীদের উপস্থিতিতে নামানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই পাঠিয়ে দেওয়া হয় অজানা জায়গায়। দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও জানে না, চালানে কী ছিল, সেগুলি নিয়েই বা যাওয়া হল কোথায়।
    সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল, যা প্রথমে ছাত্রদের সংরক্ষণ সংস্কার আন্দোলনকে সামনে রেখে হয়েছিল, তার কয়েক মাস আগে নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, ড. আসিফ নজরুল এবং আরও কয়েকজন ব্যক্তি কাতার এবং দুবাই সফর করেছিলেন। সেখানে তাঁরা ডোনাল্ড লু, জর্জ সোরোস এবং পাকিস্তানি আইএসআইয়ের (Pak Ships) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বলেও খবর (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Muhammad Yunus: শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতকে করা হবে আবেদন, জানালেন ইউনূস

    Muhammad Yunus: শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতকে করা হবে আবেদন, জানালেন ইউনূস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) ভারত থেকে প্রত্যর্পণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার, রবিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণে এমনটাই ঘোষণা করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে গত জুলাই মাসের শুরু থেকে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। সেই আন্দোলনের জেরে গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে পদত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। ওইদিনই বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পৌঁছান হাসিনা। এরপরেই জামাত-বিএনপির সক্রিয় মদতে দখল হয় হাসিনার বাসভবন। রবিবার ইউনূস তাঁর ভাষণে বলেন, ‘‘গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের বিচার করা হবে। শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে সংঘর্ষে মৃত্যুর কথা উল্লেখ করে ইউনূস (Muhammad Yunus) বলেন, ‘‘জুলাই-অগাস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ বেশ ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত চাইব আমরা।’’

    প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ হলেই নির্বাচন জানালেন ইউনূস (Muhammad Yunus)

    বাংলাদেশে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে গত ৮ অগাস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়। প্রধান উপদেষ্টা করা হয় মহম্মদ ইউনূসকে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তিতে রবিবারই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন ইউনূস। ৪০ মিনিটের ভাষণে তিনি বলেন, ‘‘দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ হলেই দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে।’’

    জামাত-বিএনপির লেখা ভাষণ পড়ছেন ইউনূস (Muhammad Yunus)! 

    তারপরই শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) সরকারের বিরুদ্ধে সরব হন ইউনূস। হাসিনার বিরুদ্ধে তোপ দেগে তিনি আরও জানান, ১৫ বছরে বহু জনকে গুম করে খুন করা হয়েছে। এতে যারা জড়িত, তারা কোনওভাবেই ছাড় পাবে না বলে জানান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। অনেকেই বলছেন, জামাত-বিএনপির লিখে দেওয়া ভাষণই বর্তমানে শোনা যাচ্ছে ইউনূসের মুখে। তাই বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনাকেও তিনি অতিরঞ্জিত বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis: উগ্রবাদ দমনে ভালো কাজ করেছিলেন হাসিনা, অভিমত লিসা কার্টিসের

    Bangladesh Crisis: উগ্রবাদ দমনে ভালো কাজ করেছিলেন হাসিনা, অভিমত লিসা কার্টিসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) ক্রমেই মাথাচাড়া দিচ্ছে উগ্রবাদ। তা নিয়ে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গভীর উদ্বেগে, তা জানা গিয়েছে নানা সময়। বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাবী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন আগেই। এবার উদ্বেগের সুর শোনা গেল হোয়াইট হাউসের ভূতপূর্ব এক কর্ত্রীর মুখেও।

    কী বলছেন লিসা কার্টিস (Bangladesh Crisis)

    লিসা কার্টিস নামের ওই কর্ত্রী বলেন, “ক্ষমতাচ্যুত প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট শেখ (পড়ুন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) এটি (উগ্রবাদ) নিয়ন্ত্রণে আনতে একটি ভালো কাজ করেছিলেন।” ট্রাম্প যখন প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন, তখন লিসা ছিলেন দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা। ২০১৭ থেকে ২০২১ পর্যন্ত জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর ছিলেন লিসা।

    উদ্বেগে লিসাও

    তিনি বলেন, “বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এবং তার পরিণতি কী হতে পারে, তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।” বৃহস্পতিবার লিসা বলেন, “বাংলাদেশ বর্তমানে একটি সঙ্কটময় সময়ের (Bangladesh Crisis) মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার (Sheikh Hasina) পতন এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কারের প্রচেষ্টার ফলে অনেক আশা দেখা দিয়েছে। মানুষ আশাবাদী যে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী হবে।” সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে অশান্তির জেরে গত ৫ অগাস্ট দেশ ছাড়েন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । আওয়ামি লিগ সুপ্রিমো দেশ ছাড়তেই শুরু হয় হিন্দু-সহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ব্যাপক হামলা। ৮ অগাস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেন মহম্মদ ইউনূস। তিনিই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।

    আরও পড়ুন: প্রবৃদ্ধির গতি রোধ করতে খনিজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা চিনের! জবাবে কী করল ভারত?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে লিসা বলেন, “তার পরেও অনেক উদ্বেগ রয়েছে। কিছু ইসলামী চরমপন্থীকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে (Bangladesh Crisis)। কিছু সংখ্যালঘু হিন্দু, খ্রিস্টানদের ওপর আক্রমণ হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের একটি ইতিহাস দেখেছি। ২০১৬ সালে আপনারা হোলি (আর্টিজান) বেকারি আক্রমণ দেখেছেন। এটি একটি খুবই গুরুতর ঘটনা। বাংলাদেশে কিছু আইসিস উপাদানও ছিল। শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বাংলাদেশে চরমপন্থী সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণে ভালো কাজ করেছেন।”

    লিসা বলেন, “এটি এই অঞ্চলের, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিংবা কারও পক্ষেই ভালো হবে না। আমরা এখন বাংলাদেশে একটি সংবেদনশীল (Bangladesh Crisis) সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। তাই যদিও এটি (নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট) ট্রাম্পের প্রথম অগ্রাধিকার নাও হতে পারে, তবে আমি মনে করি যা ঘটছে তার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে প্রেসিডেন্টকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশে পরপর সাংবাদিক খুন, মিডিয়ার ওপর দায় চাপাল ইউনূস সরকার!

    Bangladesh: বাংলাদেশে পরপর সাংবাদিক খুন, মিডিয়ার ওপর দায় চাপাল ইউনূস সরকার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য ব্যাপক ও তীব্র ছাত্র-নেতৃত্বাধীন সরকার বিরোধী বিক্ষোভের জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ (Bangladesh)। সেই ঘটনার সাক্ষী ছিলেন বিশ্ববাসী। ঢাকার রাজপথ রক্তাক্ত হয়ে উঠেছিল। গত ১৮ জুলাই বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার দক্ষিণ যাত্রাবাড়ি এলাকায় আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা এবং সরকার বিরোধী বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আর সেই ঘটনা কভার করতে গিয়ে ঢাকা টাইমসের সাংবাদিক মেহেদি হাসান গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। একই দিনে পুলিশের গুলিতে আহত হন একাত্তর টিভির প্রতিবেদক নাদিয়া শারমিন। সরকার বিরোধী বিক্ষোভের মধ্যে বিশেষ করে জুলাই মাসে মিডিয়ার ওপর আক্রমণ বেড়ে যায়।

    আটজন সাংবাদিক নিহত, শতাধিক জখম (Bangladesh)

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ক্রমবর্ধমান স্বৈরাচারী প্রশাসনের বিরুদ্ধে একটি বড় আকারের বিদ্রোহে পরিণত হয়েছিল। হাসিনা অবশেষে ভারতে চলে আসেন। স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, এবছর দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে এ পর্যন্ত আটজন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শতাধিক আহত হয়েছেন। গত এক দশকের মধ্যে এটা সর্বোচ্চ সংখ্যা। ওপার বাংলার এক সাংবাদিক নাদিয়া শারমিন বলেন, ‘‘দেশব্যাপী (Bangladesh) উত্তাল অবস্থার মধ্যে পড়ে আমি জখম হয়েছিলাম। আর এটা ছিল আমার অভিজ্ঞতার সবচেয়ে নৃশংস ঘটনা। খবর পেয়ে আমি ছুটে গিয়েছিলাম। আমার মতো অন্যান্য মিডিয়া হাউসের সাংবাদিকরা গিয়েছিলেন। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেছিলাম, আমার আশেপাশের সব জায়গায় মানুষকে গুলি করছিল। আমি যদিও নিজের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেই নিউজ কভার করতে গিয়েছিলাম। আর ওই সেফটি গিয়ারের কারণে আমি ভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছিলাম। কিন্তু মেহেদি কোনও নিরাপত্তার কোনও কিছু না নিয়ে এই হিংসাত্মক প্রতিবাদ কভার করছিল। তাঁর মিডিয়া হাউস থেকে বুলেট-প্রুফ ভেস্ট এবং একটি হেলমেট পেলে হয়তো তিনি বেঁচে থাকতেন।’’ শারমিন বলেন, ‘‘বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া আউটলেট সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেনি, যদিও তাঁরা সংঘাতময় পরিস্থিতিতে কাজ করছেন।’’

    আরও পড়ুন: প্ররোচনা দিয়ে করা হয়েছিল খ্রিস্টান, ফের সনাতন ধর্মে ফিরলেন প্রায় ১৫০ হিন্দু

    উদ্বেগ প্রকাশ করলেন এক সাংবাদিক

    ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ নামে এক সাংবাদিক গত ১০ বছর ধরে বিভিন্ন টেলিভিশন স্টেশনের জন্য কাজ করেছেন। তিনিও একই রকম মতামত শেয়ার করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘সাংবাদিকদের প্রায়ই প্রয়োজনীয় সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা ছাড়াই উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় (Bangladesh) পাঠানো হয়। এছাড়াও, অনেক সাংবাদিকের এই ধরনের ঘটনাগুলির প্রতিবেদন করার সময় কীভাবে নিজেদের রক্ষা করতে হয় সে সম্পর্কে প্রাথমিক নিরাপত্তা জ্ঞানের অভাব রয়েছে। আর এই অভাব তাদের নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করে। ফলে, অনেককেই প্রাণ হারাতে হয়েছে। জখমও হয়েছেন বহুজন।’’

    সংবাদপত্রের স্বাধীনতা একটি প্রধান উদ্বেগ

    বিশ্ব প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সে বাংলাদেশ বর্তমানে ১৮০-এর মধ্যে ১৬৫ নম্বরে রয়েছে, যা দেশের সর্বনিম্ন র‍্যাঙ্কিং। আর নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কোনও উন্নতি তো হইয়নি, উল্টে অবনতি হয়েছে। সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে হাসিনা সরকারের (Bangladesh) দমন-পীড়নে সহায়তা করার অভিযোগে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অনেক আইনি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সমালোচকরা বলছেন যে মামলাগুলি প্রমাণ ভিত্তিক নয় এবং এটি একটি খারাপ নজির স্থাপন করতে পারে।

    ১৬৭ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডও বাতিল

    হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সেদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ ওঠে বাংলাদেশের (Bangladesh) সরকারের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, তিন দফায় বাংলাদেশের ১৬৭ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডও বাতিল করেছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার, এমনটাই অভিযোগ। এনিয়ে আমেরকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘‘আমরা চাই সব সাংবাদিকের স্বাধীনতা ও অধিকারকে যথাযথভাবে সম্মান দেখানো হোক।’’ যদিও অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্য বলেছে যে তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অন্তর্বর্তী সরকারের (Interim Government) প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম বলেন, ‘‘হাসিনা বিরোধী অস্থিরতার সময় যারা নিহত হয়েছেন তাদের বিষয়ে প্রশাসন তদন্ত করছে। আর তিনি সাংবাদিকদের সুরক্ষা প্রসঙ্গে বলেন, মিডিয়া সংস্থাগুলিকে অবশ্যই সাংবাদিকদের সুরক্ষায় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে যখন সংঘাতের পরিবেশে প্রতিবেদন করা হয়। সংস্থার এই বিষয়ে দেখার দায়িত্ব।’’ তবে, সরকারের কোনও ভূমিকার বিষয়ে তিনি স্পষ্ট করে কোনও কিছু বলেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বঙ্গভবন থেকে সরল ছবি, পাঠ্যবই থেকেও বাদ বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্কুলে জুড়ছে আরবি ভাষা

    Bangladesh: বঙ্গভবন থেকে সরল ছবি, পাঠ্যবই থেকেও বাদ বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্কুলে জুড়ছে আরবি ভাষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) রাষ্ট্রপতির আবাসস্থল বঙ্গভবন থেকে অন্তর্বর্তী সরকার সরিয়ে দিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছবি। সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সমাজ মাধ্যমে পাতায় একথা জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের স্কুলপাঠ্য বইগুলিতে বর্তমানে আরবি ভাষাকে যুক্ত করা হচ্ছে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পড়ুয়াদের এই আরবি ভাষা পড়তে হবে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলার যে পাঠ্যবই, সেখানে চারজন লেখকের লেখা বাদ দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুও। প্রসঙ্গত ভাষা আন্দোলন নিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ‘বায়ান্নর দিনগুলি’। ২০২৫ সালের পাঠ্য বই থেকে এগুলি আর থাকবে না বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলছেন অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) উপদেষ্টা মাহফুজ আলম? 

    অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘‘৭১ পরবর্তী ফ্যাসিস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের (Sheikh Mujibur Rahman) ছবি সরানো হয়েছে। এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে, আমরা ৫ অগাস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তাঁর ছবি সরাতে পারিনি। তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু, জুলাইয়ের চেতনা বেঁচে থাকা পর্যন্ত তাঁকে আর কোথাও দেখা যাবে না। পাশাপাশি তিনি লিখেছেন, ‘শেখ মুজিব এবং তাঁর মেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে যা করেছেন, তা বাংলাদেশ আওয়ামি লিগকে স্বীকার করতে হবে। ১৯৭২ সালের অগণতান্ত্রিক সংবিধানের পাশাপাশি দুর্ভিক্ষ, কোটি কোটি টাকা পাচার এবং হাজার হাজার ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধীদের বিচারবহির্ভূত হত্যার (৭২-৭৫, ২০০৯-২০২৪) জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। তবেই আমরা ১৯৭১ সালের আগের শেখ মুজিবের কথা বলতে পারি। ক্ষমা ও ফ্যাসিস্টদের বিচার ছাড়া কোনও সমন্বয় হবে না।’’

    আলিম-ওলামাদের পরামর্শ মেনেই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে আরবি

    প্রসঙ্গত, ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেই ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ (এনসিটিবি)-কে নির্দেশ দেয় পাঠ্যসূচিকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা’-র অনুসারী করতে হবে। জামাত-বিএনপির বাংলাদেশে (Sheikh Mujibur Rahman) বর্তমানে মৌলবাদের (Bangladesh) শিক্ষা দেওয়া হবে বলেই মনে করছেন অনেকে। শিক্ষা দফতরের এক সূত্রের কথায়, সেই অনুযায়ী ‘আলিম-ওলামাদের পরামর্শ মেনে’ মাধ্যমিক স্তরে আরবি ভাষাকে বিষয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা চলবে না, ইউনূসদের কড়া হুঁশিয়ারি আমেরিকার

    Bangladesh: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা চলবে না, ইউনূসদের কড়া হুঁশিয়ারি আমেরিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (United state) বিপুল জয় পেয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই আবহে বুধবার আমেরিকার বিদেশ দফতর বাংলাদেশের (Bangladesh) ইউনূস সরকারকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিল, কোনও পরিস্থিতিতেই সাংবাদিকদের স্বাধীনতা এবং অধিকারে হস্তক্ষেপ করা চলবে না। প্রসঙ্গত, হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সেদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ ওঠে বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, তিন দফায় বাংলাদেশের ১৬৭ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডও বাতিল করেছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার, এমনটাই অভিযোগ। এনিয়ে আমেরকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘‘আমরা চাই সব সাংবাদিকের স্বাধীনতা ও অধিকারকে যথাযথভাবে সম্মান দেখানো হোক।’’

    বাইডেন সরকারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন ইউনূস সরকার

    জো বাইডেনের ডেমোক্র্যাট সরকার (United state) ইউনূসের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছিল বাইডেন প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন। গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্ষমতার পালাবদল হয়, জামাত-বিএনপির সহায়তায় ক্ষমতার মসনদে বসেন ইউনূস। এই ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছিল আমেরিকার বিদেশ দফতর। কিন্তু ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারপর্বেই বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন ট্রাম্প। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের এডিটর কাউন্সিলও এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং এনিয়ে তারা প্রেস বিবৃতি জারি করেছে। ঢাকা ট্রাইবুনাল নিউজ পেপার এই ঘটনায় প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে। সেখানে লেখা হয়েছে, ১৬৭ জন সাংবাদিককে প্রেস কার্ড বাতিল করেছে ইউনূস সরকার। এই ঘটনা সম্পূর্ণভাবে অনভিপ্রেত এবং অগণতান্ত্রিক।

    কী বলছেন আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র? 

    বিশেষজ্ঞ মহল মনে করছে, ট্রাম্পের আমলে আমেরিকার সরকার বাংলাদেশ (Bangladesh) সম্পর্কে কেমন অবস্থান নিতে চলেছে, তা বিদায়ী সরকারের বিদেশ নীতিতেই পরিষ্কার। সেই দিশানির্দেশ দেখিয়ে দিয়েছে বুধবার। শুধু সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সওয়াল নয়, ইউনূস সরকারকে বিরোধীদের গণতান্ত্রিক অধিকারের কথাও মনে করিয়ে দিয়েছে মার্কিন বিদেশ দফতর। ১০ নভেম্বর আওয়ামি লিগের রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি এবং ধরপাকড়-হামলার প্রসঙ্গ তুলে আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্রের মন্তব্য— ‘‘আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং ভিন্নমত পোষণ করতে পারার অধিকারকে সমর্থন করি। আমেরিকা মনে করে, কোনও গণতন্ত্রিক পরিবেশের জন্য এগুলি অপরিহার্য।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: ইউনূসের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা দায়ের আওয়ামি লিগের

    Bangladesh Crisis: ইউনূসের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা দায়ের আওয়ামি লিগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে সে দেশের অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus)। এবার ইউনূসের বিরুদ্ধেই হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মামলা দায়ের করল হাসিনার দল আওয়ামি লিগ।  

    মানবাধিকার লঙ্ঘন

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) মানবাধিকার লঙ্ঘন একপ্রকার নৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। সে দেশে বসবাসকারী মানুষের জীবনকে কেবলমাত্র একটি রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। কিছু সংখ্যক ব্যক্তি ক্ষমতায় টিকে থাকতে এসব কাজ করছে বলেই অভিযোগ। আওয়ামি লিগের এক নেতা জানান, তিনি বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস-সহ (Muhammad Yunus) মোট ৬২ বিরুদ্ধে হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করেছেন। ইউনূসের মন্ত্রিসভার সব সদস্য এবং বৈষম্যবিরোধী জোটের ছাত্রনেতাদের বিরুদ্ধেই দায়ের হয়েছে অভিযোগ। ইউনূস এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে রোম স্ট্যাটিউটের ১৫ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে গুরুতর অপরাধের অভিযোগ তুলেছেন সিলেটের ভূতপূর্ব মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

    কী বলছে আওয়ামি লিগ

    আওয়ামি লিগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে (Bangladesh Crisis) প্রকাশিত এক ভিডিওবার্তায় আনোয়ারুজ্জামান বলেন, “বাংলাদেশে ৫ আগস্ট থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র আন্দোলনের নামে, বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) আওয়ামি লিগ ও তার বিভিন্ন শাখা সংগঠনের সকল নেতা-কর্মী, বাংলাদেশে বসবাসরত হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সম্প্রদায় এবং বাংলাদেশ পুলিশের ওপর নিষ্ঠুর গণহত্যা ও মানবতা-বিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।”

    তিনি বলেন, “এ সংক্রান্ত সকল তথ্য ও প্রমাণ আমরা আইসিসি-তে জমা দিয়েছি। ভিডিও বার্তায় এও বলা হয়েছে, প্রায় ৮০০ পাতার নথি মূল অভিযোগের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই আইসিসিতে আরও ১৫,০০০ এমন অভিযোগ দায়ের করার জোরদার প্রস্তুতি চলছে। এই অভিযোগগুলি মূল অভিযোগের পরিসরকে আরও প্রসারিত করবে এবং অনেক বেশি সংখ্যক মানুষকে এতে অন্তর্ভুক্ত করবে।”

    আরও পড়ুন: নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পরেও দেড় কোটি টাকা ঢুকেছিল কুন্তলের অ্যাকাউন্টে!

    ইউনূসের (Muhammad Yunus) আইনি উপদেষ্টা নজরুল এই আবেদনটিকে আন্তর্জাতিক মতামতকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা বলে খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, “এটি কোনও মামলা নয়। এটি কেবল (Muhammad Yunus) একটি আবেদন। যে কেউ এমন আবেদন করতেই পারে (Bangladesh Crisis)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Sheikh Hasina: স্বামী নাকি ‘আন্দোলনে খুন’ হয়েছেন! হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ফাঁস, চাঞ্চল্য ঢাকায়

    Sheikh Hasina: স্বামী নাকি ‘আন্দোলনে খুন’ হয়েছেন! হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ফাঁস, চাঞ্চল্য ঢাকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বামী জীবিত। কিন্তু আন্দোলনে খুন হয়েছেন দাবি করে হাসিনার (Sheikh Hasina) বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র ফাঁস হতেই ঢাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এক মহিলা বাংলাদেশের (Dhaka) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-সহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। কিন্তু তিন মাস পরে তাঁর স্বামী থানায় হাজির হয়ে বলেন, “আমার অজান্তেই স্ত্রী আমাকে ‘মৃত’ দেখিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে অভিযোগ দায়ের করেছে।” তাহলে কি সবটাই বড় ষড়যন্ত্র ছিল? এই ঘটনার পর এই প্রশ্ন জোরদার ভাবে উঠতে শুরু করেছে।

    ৮ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া থানায় মামলা হয়

    গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশে (Dhaka) আওয়ামী লীগ সরকারের উপর পরিকল্পিত হামলা হয়। ওই দিন ছাত্র-জনতার মিছিলে দুষ্কৃতীদের গুলিতে স্বামী নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছিলেন স্ত্রী। এই বিষয়ে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে ২৪ অক্টোবর কুলসুম বেগম (২১) নামে ওই মহিলা নিজের স্বামী মহম্মদ আল আমিন মিয়াকে হত্যার অভিযোগ এনে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলেন। তাতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) অভিযুক্ত করা হয়। এরপর ৮ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া থানায় মামলাটি তদন্তের জন্য নথিভুক্ত করা হয়েছিল।

    হাসিনাকে নিয়ে মিথ্যা মামলা

    নিজের অভিযোগে কুসুম জানিয়েছেন, “আমার বাড়ি মানিকগঞ্জে ঘিওর উপজেলার স্বল্প সিংজুরি বাংগালা গ্রামে। বর্তমান ঠিকানা আশুলিয়া (Dhaka) জামগড়া। গত ৫ অগাস্ট স্বামীকে খুন করার খবর পেয়ে মা ও শিশু ক্লিনিক হাসপাতালে গিয়েছিলাম। কিন্তু থানায় জানতে পারি, পরিচয়হীন দেহ পাওয়ায় তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে। পরে ছবি এবং ভিডিও দেখে শনাক্ত করি। যদিও ঘটনার দিনে আমি মৌলভীবাজারে ছিলাম।” অপর দিকে মঙ্গলবার এই মহিলার স্বামী নিজের স্ত্রীর বিরুদ্ধে হাসিনাকে (Sheikh Hasina) নিয়ে মিথ্যা মামলার অভিযোগ তোলেন।

    আরও পড়ুনঃ হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    গভীর ষড়যন্ত্র?

    প্রসঙ্গত, হাসিনাকে (Sheikh Hasina) হাতে পেতে ইউনূস সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার এবং লাল সতর্কতা জারির জন্য অত্যন্ত তৎপর হয়ে উঠেছে ইউনূস সরকার। কিন্তু যে অভিযোগে অন্তর্বর্তী সরকার এবং সামরিক প্রশাসন তাঁকে হাতে পেতে চাইছে, সেই অভিযোগ যদি ভিত্তিহীন হয়, তাহলে গোটাটা গভীর ষড়যন্ত্র বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে। আপাতত মিথ্যা মামলার ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বাংলাদেশে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh-Hasina: হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    Sheikh-Hasina: হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Yunus Government)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh-Hasina) হাতে পেতে এবার ইন্টারপোলে আবেদন বাংলাদেশ ট্রাইব্যুনালের। উল্লেখ্য, গত ৫ অগাস্ট ওই দেশে অস্থির রাজনৈতিক জটিলতার কারণে হাসিনাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। যদিও আন্তর্জাতিক গবেষকদের মতে, এই ‘কোটা’ বা ‘ছাত্র আন্দোলন’-এর পিছনে জামাত শিবির এবং বিএনপির গভীর চক্রান্ত ছিল। সূত্রে জানা গিয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনপর্বে গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ-এর অভিযোগে দায়ের হওয়া দুটি মামলার প্রেক্ষিতে হাসিনা-সহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল আইসিটি।

    শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘রেড অ্যালার্ট’(Sheikh-Hasina)!

    উল্লেখ্য, আগেই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। এবার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh-Hasina) বিরুদ্ধে ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করার জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে আবেদন জানাল ওই দেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সভানেত্রীকে গ্রেফতারের জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ইন্টারপোলকে আবেদন করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, “গত রবিবার ইন্টারপোলের কাছে হাসিনার বিরুদ্ধে নোটিস জারির জন্য আবেদন করা হয়েছে। শেখ হাসিনা যেহেতু মানবতা-বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত, তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা আটকে আছে। কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের (Yunus Government) বাইরে তিনি চলে গিয়েছেন। সে কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশি সংস্থা হিসাবে ইন্টারপোল যাতে তাঁকে গ্রেফতার করার ব্যবস্থা নেয় এবং অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই বিষয়ে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি।”

    হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় ১৭ অক্টোবর 

    বাংলাদেশের আইটিসি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ে গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ-এর অভিযোগ দায়ের হওয়া দুটি মামলার প্রেক্ষিতে ১৭ অক্টোবর হাসিনা (Sheikh-Hasina) এবং তাঁর দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াবদুর কাদের সহ-৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল। দু’টি মামলার মধ্যে একটি ছিল আন্দোলনে নিহত ছাত্র মহম্মদ মেহেদীর বাবা মহম্মদ সানাউল্লাহ-এর। অপর মামলাটি ছিল নিহত আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে’’, বাংলাদেশে অত্যাচারিত হিন্দুদের পাশে দাঁড়ালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে’’, বাংলাদেশে অত্যাচারিত হিন্দুদের পাশে দাঁড়ালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরোধিতায় হাইকোর্টের অনুমতিতে কলকাতায় মিছিলে অংশগ্রহণ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার কলকাতার রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ থেকে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন পর্যন্ত ওই মিছিলের আয়োজন করে গিরি গোবর্ধনধারী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট নামে একটি সংগঠন। সেখানেই পদ্মাপাড়ে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানালেন শুভেন্দু।

    পেট্রাপোল সীমান্তে প্রতিবাদ!

    এদিন মিছিলে অংশগ্রহণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মনে রাখবেন প্রত্যেক ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া আছে। আমরা আক্রান্ত। আমরা বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারকে সেই বার্তা দিতে চাই। আপনারা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন। বাংলাদেশে একজন মৌলবাদী নেতা বলেছেন, হিন্দুদের দোকানে চুল – দাড়ি কাটবেন না। হিন্দুদের দোকান থেকে মিষ্টি কিনবেন না। বন্ধ করুন এই সব। বাংলাদেশে হিন্দু নিপীড়ন বন্ধ না হলে আমরা পেট্রাপোল সীমান্তে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করে আসব। আপনারা সঙ্ঘবদ্ধ, ঐক্যবদ্ধ হোন। আমার বিরুদ্ধে যেখানে পারেন অভিযোগ করুন ভয় পাই না। মন্দির ভাঙার বিরুদ্ধে, হিন্দুদের আক্রমণের বিরুদ্ধে আক্রমণ হলে আমাদের ধর্ম রক্ষা করার কাজ আমরা চালিয়ে যাব। কেউ আমাদের রুখতে পারবে না।’’

    পথে নামলেন শুভেন্দু

    বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাতার নির্যাতন চলছে। ইতিমধ্যে সেদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচের সরব হয়েছেন আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য তৎপর হতে অনুরোধ করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার হিন্দু নির্যাতনের প্রতিবাদে সরাসরি পথে নামলেন তিনি। এদিন মিছিলের আগে সংক্ষিপ্ত সভায় শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ছাড়াও হাজির ছিলেন রেখা পাত্র, কৌস্তুভ বাগচী সহ অন্যান্যরা।

    আরও পড়ুন: নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share