Tag: BCCI

BCCI

  • Jaishankar: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

    Jaishankar: ‘মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর, উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর ভারত’, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তপারের সন্ত্রাস নিয়ে শুক্রবার ফের একবার সুর চড়ালেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এশিয়া কাপ ২০২৩ নিয়ে বিসিসিআই (BCCI) এবং পিসিবি (PCB)-র বিতর্ক চলছে। কারণ বিসিসিআইয়ের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড়রা পাকিস্তানে যাবেন না। এই প্রসঙ্গেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, টুর্নামেন্ট হবে। এ নিয়ে আপনারা সরকারের অবস্থান জানেন। দেখা যাক, কী হয়!

    জয়শঙ্কর উবাচ…

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, আমি আবারও বলতে চাই যে আমাদের এটা গ্রহণ করা উচিত হবে না যে কোনও একটি দেশের সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অধিকার রয়েছে। এটাকে বৈধতা দিতে হবে। আর তা করতে গেলে ওই দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করতে হবে। এই চাপ ততক্ষণ জারি থাকবে যতক্ষণ না সন্ত্রাসবাদের বলি যাঁরা হয়েছেন, তাঁদের পরিবার সুর চড়াবেন। জয়শঙ্কর বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের নেতৃত্ব দিতে হবে। কারণ সন্ত্রাসবাদের কারণে আমরা রক্তাক্ত হয়েছি।

    প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারত এখনই কোনও আলোচনায় যেতে রাজি নয় বলে এদিন ফের একবার জানিয়ে দেন জয়শঙ্কর। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, এটা একটা জটিল বিষয়। প্রতিবেশী যদি লজ্জা না করে সন্ত্রাসবাদে মদত দেয়, তাহলে কী করবেন? মাথায় বন্দুক ধরলে আপনি কী করবেন? যদি আপনার প্রতিবেশী প্রকাশ্যে সন্ত্রাসবাদে মদত দেয়…এবং এ ব্যাপারে কোনও রহস্য নেই, কারা এর নেতৃত্ব দিচ্ছে, তাদের শিবিরই বা কোথায়। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমাদের কখনওই ভাবা উচিত নয় যে সীমান্তপারের সন্ত্রাস স্বাভাবিক।

    আরও পড়ুন: ‘রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে দু’ রকম কথা বলছে পশ্চিম’, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, আমাকে আর একটা উদাহরণ দিন, যেখানে আর কোনও প্রতিবেশী দেশ তার পড়শি দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছে। জয়শঙ্কর বলেন, এমন কোনও উদাহরণ নেই। এক দিক থেকে এটা অস্বাভাবিক নয়, তবে ব্যতিক্রম। তিনি বলেন, আমরা চাই পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের রাস্তা থেকে সরে আসুক। কারণ কোনও দেশের অধিকার নেই সন্ত্রাস করার। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমরা চাই শান্তি আসুক। যুদ্ধ থামুক। তেলের দাম, অন্য পণ্যের দাম কমুক। তিনি বলেন, ভারত ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের কণ্ঠস্বর হয়ে গিয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলির স্বর হয়েছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • BCCI: বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হার ভারতের! কোচ-অধিনায়ককে তলব বোর্ডের

    BCCI: বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হার ভারতের! কোচ-অধিনায়ককে তলব বোর্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ। তার আগে বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হারল ভারত। দলের এই হারের পরে তড়িঘড়ি বৈঠক ডেকেছে বিসিসিআই (BCCI)। ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়, অধিনায়ক রোহিত শর্মা, প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির প্রধান ভিভিএস লক্ষ্মণকে তলব করেছে বোর্ড। বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরে তাঁদের সঙ্গে কথা বলবে বিসিসিআই।

    বাংলাদেশের কাছে কেন হার

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও একদিনের সিরিজে হারতে হল কেন? প্রায় পূর্ণশক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচেই হেরে গিয়েছে ভারত। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে সফররত (India tour of Bangladesh, 2022) ভারত। তিনটি ওয়ানডে ও জোড়া টেস্ট হবে দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে। গত রবিবার মীরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম  ম্যাচে, দুরন্ত লড়েও ১ উইকেটে হেরেছিল ভারত। বুধবার অর্থাৎ এই মাঠেই হল দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ। এদিনও রোহিত অ্যান্ড কোং লড়াই করে ৫ রানে হেরে গেল। এর সঙ্গেই এক ম্যাচ হাতে রেখে লিটন দাসের (Litton Das) বাংলাদেশ সিরিজে ২-০ এগিয়ে গেল এবং জিতে নিল। সাত বছর পর ফের বাংলাদেশে গিয়ে মুখ পোড়াল ভারত। ২০১৫ সালে শেষবার এমএস ধোনির (MS Dhoni) ভারত ১-২ সিরিজ হেরেছিল। 

    বাংলাদেশের কাছে হারের সমালোচনা করেছেন বীরেন্দ্র সেওয়াগ, ভেঙ্কটেশ প্রসাদ-সহ প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

    এর আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ধাক্কা খেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর পর্যালোচনা বৈঠক করার কথা ছিল ভারতীয় বোর্ডের (BCCI)। কিন্তু কয়েকজন বোর্ড কর্তা ব্যস্ত থাকায় সেই বৈঠক হয়নি। কিন্তু আগামী বছর ঘরের মাঠে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের আগে বিশ্বের ক্রমপর্যায়ে সাত নম্বরে থাকা বাংলাদেশের কাছে ভারত হেরে যাওয়ার পরেই চিন্তিত হয়ে পড়েছে বোর্ড। সেই পরিস্থিতিতে জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিসিসিআই (BCCI)। এক বোর্ড কর্তা জানান, “দল বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরেই আমরা বৈঠকের দিনক্ষণ ঠিক করব। এটা অস্বস্তিকর পারফরম্যান্স। এই দলটা যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হারবে, সেটা আমরা ভাবতে পারিনি।”

    আরও পড়ুন: ঋতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স! এক ওভারে সাতটি ছয়ের অনন্য নজির

  • ODI World Cup: ক্রীড়াক্ষেত্রে ভারত বড় শক্তি, কেউ এড়িয়ে যেতে পারবে না! রামিজকে পাল্টা অনুরাগ ঠাকুরের

    ODI World Cup: ক্রীড়াক্ষেত্রে ভারত বড় শক্তি, কেউ এড়িয়ে যেতে পারবে না! রামিজকে পাল্টা অনুরাগ ঠাকুরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে হতে চলা একদিনের বিশ্বকাপ (ODI World Cup) ক্রিকেটকে বয়কটের কথা বলেছিলেন পাকিস্তান বোর্ডের চেয়ারম্যান রামিজ রাজা। তারই পাল্টা দিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। বিশ্ব ক্রিকেটে বড় শক্তি ভারত। আইসিসির অর্থনৈতিক ভিত্তিও বটে। তাই ভারতে বিশ্বকাপের আসর বসবেই। আর সব দলকেই এখানে খেলতে আসতে হবে, বলে জানান অনুরাগ।

    বড় শক্তি ভারত

    সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার তথা পিসিবির চেয়ারম্যান রামিজ রাজা জানিয়েছিলেন ভারত পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে না গেলে পাকিস্তান কেন ভারতে যাবে? পাক বোর্ডের প্রধান বলেন,  “পাকিস্তান যদি ভারতে গিয়ে পরের বছর বিশ্বকাপ (ODI World Cup) না খেলে তা হলে কেউ সেটা দেখবে? আমাদের পরিষ্কার কথা, ভারত যদি এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে আসে, তা হলেই আমরা ভারতে গিয়ে বিশ্বকাপ খেলব। যদি ওরা না আসে, তা হলে পাকিস্তানকে বাদ দিয়েই বিশ্বকাপ করতে পারে ওরা।” এ প্রসঙ্গে ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন। বিশ্বে খেলার দিক থেকে ভারত বড় শক্তি এবং কেউ এটাকে এড়িয়ে যেতে পারবে না।’ এই এশিয়া কাপ ইস্যুতে আগেও মন্তব্য করেছিলেন অনুরাগ ঠাকুর। তিনি বলেছিলেন, ‘BCCI পাকিস্তানের ব্ল্যাকমেল চিঠির যথাযথ উত্তর দেবে এবং ওডিআই বিশ্বকাপ অবশ্যই ভারতে আয়োজিত হবে এবং এখানে সব দেশ খেলবে।’

    আরও পড়ুন: কোকেন আসক্তি থেকে রিহ্যাবের ভয়াবহতা, আত্মজীবনীতে ‘খুল্লমখুল্লা’ আক্রম

    ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্ব

    ২০২৩ সালে এশিয়া কাপ আয়োজন নিয়ে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই চলছে। ২০২৩ সালে এশিয়া কাপ আয়োজন করবে পাকিস্তান, কিন্তু ভারত জানিয়ে দিয়েছে তারা খেলতে পাকিস্তানে যাবে না। তারবদলে নিরপেক্ষ ভেনুতে হবে ম্যাচ। এরপর পাকিস্তান শিবির থেকে ভারতে আয়োজিত হতে চলা বিশ্বকাপ (ODI World Cup) বয়কটের দাবি তোলা হয়। দুই দেশের মধ্যে ক্রিকেটীয় সম্পর্কের মধ্যে বড় ভূমিকা রয়েছে দুই দেশের সরকারের। কূটনৈতিক সম্পর্কের উপর নির্ভর করে দুই দেশের ক্রিকেট সম্পর্ক। সেই কারণেই দুই দেশের মধ্যেকার দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট বন্ধ। দেখা হয় শুধু আইসিসি টুর্নামেন্টগুলিতে। ইতিমধ্যেই ভারতীয় বোর্ড সচিব জয় শাহ কিছু দিন আগে বলেছিলেন, আগামী বছর এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে যাবে না ভারতীয় ক্রিকেট দল। প্রতিযোগিতা পাকিস্তান থেকে সরিয়ে নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India Team of Bangladesh: বেঙ্গল টাইগারদের বিরুদ্ধে দলে বাংলার শহবাজ! ছিটকে গেলেন জাডেজা

    India Team of Bangladesh: বেঙ্গল টাইগারদের বিরুদ্ধে দলে বাংলার শহবাজ! ছিটকে গেলেন জাডেজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ডিসেম্বরেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ান সিরিজ খেলতে নামবে ভারতীয় দল (Indian Cricket Team)। বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আগেই দল (India Team of Bangladesh) ঘোষণা করা হয়েছিল। তবে চোট-আঘাতের জন্য বুধবার দলে দুটি পরিবর্তন করা হল। বাংলা টাইগারদের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজে সুযোগ পেলেন কুলদীপ সেন ও বাংলার শাহবাজ আহমেদ (Shahbaz Ahmed)। যশ দয়াল ও রবীন্দ্র জাডেজা (Ravindra Jadeja) সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়ায় তাঁদের বদলেই দলে ডাক পেলেন শাহবাজরা।

    বাংলার  শাহবাজ

    বাংলার অলরাউন্ডার শাহবাজ আহমেদ বেশ কিছু সময় ধরে জাতীয় দলে খেলে আসছেন। সেই জিম্বাবোয়ের সিরিজ থেকে মেন ইন ব্লু-র সঙ্গী তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ওয়ান ডে সিরিজে অভিষেক হয় তাঁর। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে দারুণ পারফরম্যান্স করেছিলেন শাহবাজ। জাদেজার পরিবর্তে তাঁকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে খেলাতে চায় বোর্ড। সাকিব আল হাসানদের বিরুদ্ধে মাঠে নামার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে শাহবাজের। এর পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটেও শাহবাজের পারফরম্যান্স ভালো। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনটি ওয়ানডে এবং দু’টি টেস্ট খেলবে ভারত। যার জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশে উড়ে যাবেন রোহিত শর্মারা। ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো হবে ৪, ৭ এবং ১০ ডিসেম্বর। ১৪ এবং ২২ তারিখে হবে ২টি টেস্ট ম্যাচ।

    আরও পড়ুন: সিরিজ জিতল টিম ইন্ডিয়া! বৃষ্টির জন্য ভেস্তে গেল ভারত-নিউজিল্যান্ড শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ

    ভারতীয় এ-দল

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় ‘এ’ দলও ঘোষিত হয়েছে। দুইটি চারদিনের ম্যাচে দলের অধিনায়কত্ব করবেন অভিমন্যু ঈশ্বরণ। দলে ডাক পেয়েছেন বাংলার মুকেশ কুমারও। আছেন চেতেশ্বর পূজারা, উমেশ যাদবরাও। তবে পূজারা এবং উমেশ উভয়ই স্রেফ দ্বিতীয় চার দিনের ম্যাচেই মাঠে নামবেন।

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজের জন্য ঘোষিত ভারতীয় দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহঅধিনায়ক), শিখর ধওয়ান, বিরাট কোহলি, রজত পতিদার, শ্রেয়স আইয়ার, রাহুল ত্রিপাঠি, ঋষভ পন্ত (উইকেটকিপার), ইশান কিষাণ (উইকেটকিপার), শাহবাজ আহমেদ, অক্ষর প্যাটেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, দীপক চাহার, কুলদীপ সেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ruturaj: ঋতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স! এক ওভারে সাতটি ছয়ের অনন্য নজির

    Ruturaj: ঋতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স! এক ওভারে সাতটি ছয়ের অনন্য নজির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ওভারে সাতটি ছক্কা হাঁকিয়ে বিশ্ব রেকর্ড। সেটা হলো ভারতের মাটিতে। বিজয় হাজারে ট্রফির ম্যাচে আমেদাবাদে উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্রের ব্যাটসম্যান ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ৪৯ তম ওভারে সাতটি ছক্কা হাঁকান। বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে এই নজির গরলেন ঋতুরাজ। 

    আরও পড়ুন: শেষ ষোলোয় ব্রাজিল, পর্তুগাল! গোলের বন্যা ক্যামেরুন-সার্বিয়া ম্যাচে

    ঋতুরাজের ইনিংস

    ৪৯ তম ওভারে উত্তরপ্রদেশের স্পিনারের বিরুদ্ধে মারমুখী মেজাজে ছিলেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। পরপর তিনি ছক্কা হাঁকান। তারমধ্যে বোলার সিবা সিং একটি নো বল করেন। যার সুবাদে ফ্রি হিট পান ঋতুরাজ। সেই সুযোগও তিনি হাতছাড়া করেননি। ফ্রি হিটেও ছক্কা হাঁকিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন তিনি। তাঁর ইনিংসে রয়েছে মোট ১৬ টি ওভার বাউন্ডারি। পাশাপাশি দশটি বাউন্ডারিও হাঁকিয়েছেন মহারাষ্ট্রের অধিনায়ক। ১৫১ বলে ২২০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। লিস্ট এ ক্রিকেটে ভারতের মাটিতে যা আরও একটি রেকর্ড। একবার দেখে নেওয়া যাক কীভাবে সিবা সিংয়েরর ওভারে সাতটি ছক্কা মারলেন ঋতুরাজ। প্রথম বলে লং অন দিয়ে বিশাল ছক্কা হাঁকান ঋতুরাজ।  তাঁর দ্বিতীয় ছক্কাটি এসেছে বোলারের মাথার উপর দিয়ে। সিবার তৃতীয় ডেলিভারি ছিল শর্ট পিচ। কিন্তু অনায়াসেই তা মিড উইকেট দিয়ে বাউন্ডারির ওপারে পাঠান চেন্নাই সুপার কিংস এর ব্যাটসম্যানটি। চতুর্থ ছক্কাটি লংঅফের উপর দিয়ে। সিবার পঞ্চম ডেলিভারি লো বল হলেও, ছক্কা হাঁকাতে ভোলেননি মহারাষ্ট্রের অধিনায়ক। ফ্রি হিটে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে ওভার বাউন্ডারি মারেন ঋতুরাজ। সপ্তম ছক্কাও মিড উইকেটের ওপর দিয়ে। 

    ছয় বলে ছয়টি ছয়

    ছয় বলে ছয়টি ছক্কা মারার নজির রয়েছে বহু। ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার যুবরাজ সিং, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার হারসল গিবস, গ্যারি সোবার্স, রবি শাস্ত্রী এক ওভারে ছটি ছক্কা মেরেছিলেন। তবে ওভারে সাতটি ছক্কা মারার নজির এই প্রথম। অনেকে এখন ঋতুরাজকে সিক্স-আর-কিং বলে ডাকছেন। ধতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স প্রশংসা কুড়িয়েছে ক্রিকেট মহলে।

  • BCCI: বিশ্বকাপে ব্যর্থ ভারত, চেতন শর্মা সহ গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছাঁটল বোর্ড

    BCCI: বিশ্বকাপে ব্যর্থ ভারত, চেতন শর্মা সহ গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছাঁটল বোর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেশাদারি দুনিয়ায় ব্যর্থ হলে তার দায় নিতে হয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে। তেমনি নিয়ম বোধহয় এবার চালু হয়ে গেল ভারতীয় ক্রিকেটেও! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে গিয়ে হেরে গিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। তার দায় নির্বাচকদের ঘাড়ে চাপিয়ে গোটা নির্বাচক কমিটিকে ছেঁটে ফেলল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, সংক্ষেপে বিসিসিআই (BCCI)। শুক্রবার বিকেলেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও সরাসরি ছেঁটে ফেলার কথা বলা হয়নি। তবে বোর্ডের ওয়েবসাইটে নয়া নির্বাচক হওয়ার জন্য আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে।

    বিসিসিআইয়ের বিজ্ঞপ্তি…

    শুক্রবার বিকেলে বোর্ডের (BCCI) ওয়েবসাইটে জাতীয় নির্বাচক চেয়ে জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে, পুরুষ ক্রিকেট দলের জন্য পাঁচজন জাতীয় নির্বাচক আহ্বান করা হচ্ছে। যোগ্যতার মানদণ্ড ধার্য করা হয়েছে ভারতের হয়ে কমপক্ষে সাতটি টেস্ট ম্যাচ খেলা বা ৩০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলা, ১০টি এক দিনের ম্যাচ এবং ২০টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলা প্রাক্তন ক্রিকেটারদের কাছ থেকে আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, অন্তত পাঁচ বছর আগে অবসর নিয়েছেন, এমন প্রার্থীরাই আবেদন করতে পারবেন। বোর্ডের কোনও ক্রিকেট কমিটিতে পাঁচ বছর কাটিয়েছেন, এরকম কেউ আবেদন করতে পারবেন না। ২৮ নভেম্বর সন্ধে ৬টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার অর্থ নির্দিষ্ট সময় পূরণ করার আগেই চেতন শর্মাদের ছেঁটে ফেলল বোর্ড।

    আরও পড়ুন: রোহিতদের পারফরম্যান্সে খুশি নয় বিসিসিআই! দলে একগুচ্ছ পরিবর্তনের সম্ভাবনা

    সিনিয়র নির্বাচক কমিটিতে চারজন সদস্য ছিলেন। এঁরা হলেন, চেতন শর্মা। তিনি উত্তরাঞ্চলের প্রতিনিধি। ছিলেন হরবিন্দর সিং। তিনি ছিলেন মধ্যাঞ্চলের প্রতিনিধি। দক্ষিণাঞ্চলের প্রতিনিধি ছিলেন সুনীল যোশী। আর পূর্বাঞ্চলের প্রতিনিধি ছিলেন দেবাশিস মোহান্তি। পশ্চিমাঞ্চলের কোনও প্রতিনিধি ছিলেন না। কারণ আবে কুরুভিল্লার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আর কাউকেই ওই পদে বসানো হয়নি। প্রসঙ্গত, বিসিসিআই যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, সেখানেও পাঁচজনই চাওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, নির্বাচকদের মেয়াদ চার বছরের। বোর্ড (BCCI) চাইলে তার পরেও মেয়াদ বাড়ানো যায়। এই সময়সীমা পূরণ হওয়ার আগেই সরে যেতে হচ্ছে চেতন শর্মাদের। সাম্প্রতিক অতীতে যা দেখা যায়নি বলেই মত ক্রীড়াবিদদের একাংশের।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Kapil Dev: ভারতীয় দলকে চোকার্স তকমা! জানেন কী বললেন কপিল দেব?

    Kapil Dev: ভারতীয় দলকে চোকার্স তকমা! জানেন কী বললেন কপিল দেব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) সেমিফাইনাল থেকে ভারতের বিদায় কেউ যেন মেনে নিতে পারছেন না। ঘোর যেন কিছুতেই কাটছে না। অনেকেই রোহিত শর্মাদের (Rohit Sharma) ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধানে ব্যস্ত। তবে ৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের অধিনায়ক কপিল দেব কিন্তু আগেভাগেই বলেছিলেন, বিরাট কোহলিরা এবার বিশ্বকাপ জিততে পারবেন না। তখন অবশ্য হারিয়ানা হ্যারিকেনের মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছিলেন অনেকেই। যদিও বাস্তবে মিলে গেল কপিলের বাণী।

    কপিলের কথায়

    ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের কথায়, ‘‌চোকার্স শব্দটা এখন ভারতীয় দলের সঙ্গে যায়। তীরে এসে তরী ডোবে। অর্থাৎ চোক করে যায় ভারতীয় দল।’‌ তবে ক্রিকেটারদের অতিরিক্ত সমালোচনা করাটাও কপিলের পছন্দ নয়। তিনি বলেছেন, ‘‌অতিরিক্ত সমালোচনা ঠিক নয়। মানছি ভারতীয় দল অত্যন্ত খারাপ ক্রিকেট খেলেছে। কিন্তু একটা ম্যাচ দিয়ে সব বিচার হয় না। এই ক্রিকেটাররাই দেশকে অনেক সম্মান এনে দিয়েছে।’‌ সেমিফাইনালের হার নিয়ে কপিলের মত, ‘‌পরিস্থিতিটা খুব ভাল কাজে লাগিয়েছে ইংরেজ ব্যাটাররা। ভারতকে পুরো উড়িয়ে দিয়েছে।’‌ ভারতীয় দলকে কেন চোকার্স বলা হচ্ছে তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রাক্তন পেসার। কপিলের কথায়, ‘একবার দুবার না একটা দল বার বার খেতাবের এত কাছে পৌঁছেও খালি হাতে ফিরছে। এই দলকে চোকার্স বলবে না তো কি বলবে? বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, দল থেকে ছাঁটাই করতে হবে অনেককে। নতুন প্লেয়ারদের জন্য দলে জায়গা দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন: রোহিতদের পারফরম্যান্সে খুশি নয় বিসিসিআই! দলে একগুচ্ছ পরিবর্তনের সম্ভাবনা

    সমালোচক গম্ভীর 

    ২০১৩ সালের পর আর আইসিসি ট্রফি জেতেনি ভারত। কখনও সেমিফাইনাল, ফাইনাল তো কখনও গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয়েছে। সমালোচনা করেছেন গৌতম গম্ভীরও। ২০০৭ সালে উদ্বোধনী টি২০ বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। তারপর গত ১৫ বছরে আর ট্রফি আসেনি। সেই দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন গম্ভীর। ফাইনালে দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান এসেছিল তাঁর ব্যাট থেকেই। সেই গম্ভীর বলেছেন, ‘‌যাঁরা সাফল্য এনে দিতে পারবে, তাঁদের উপরই ভরসা রাখা উচিত।’

     

  • Team India: তিন ফরম্যাটে পৃথক অধিনায়ক! কী ভাবছেন বিসিসিআই কর্তারা?

    Team India: তিন ফরম্যাটে পৃথক অধিনায়ক! কী ভাবছেন বিসিসিআই কর্তারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বিশ্বকাপের পরেই টি-টোয়েন্টি (t20) অধিনায়কত্ব হারাতে পারেন রোহিত শর্মা। এমন ইঙ্গিত মিলেছে বিসিসিআইয়ের এক শীর্ষ কর্তার বক্তব্যে। টি-টোয়েন্টিতে নতুন অধিনায়ক হিসেবে দৌড়ে রয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া, ঋষভ পন্থ ও লোকেশ রাহুল। এখন প্রশ্ন হচ্ছে রোহিত শর্মাকে কেন টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার কথা ভাবছে বিসিসিআই? এক্ষেত্রে ওই বোর্ড কর্তার যুক্তি, “২০২৪ সালে ফের হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এখন থেকেই তার প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চাই আমরা। রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির বয়স হয়েছে। ওদের পক্ষে তিন ফরম্যাটে সমান্তরালভাবে খেলা চালিয়ে যাওয়া ঝুঁকি হতে পারে। তাই ওদের বেছে বেছে গুরুত্বপূর্ণ টি-টোয়েন্টি সিরিজ কিংবা টুর্নামেন্টে খেলানো হবে।” তুলনায় ওয়ানডে এবং টেস্ট ফরম্যাটে দুই তারকা ক্রিকেটারকে আরও বেশি করে মনোনিবেশ করার কথা বলতে পারেন নির্বাচকরা।

    রোহিত শর্মা যদি বেছে বেছে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেন তাহলে তাঁর পক্ষে নেতৃত্ব দেওয়া সম্ভব নয়। ইতিমধ্যেই নিউজিল্যান্ড সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য হার্দিক পান্ডিয়াকেই বেছে নেওয়া হয়েছে। আসলে সামনের দিকে তাকাতে চাইছেন জাতীয় নির্বাচকরা। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের মতো সিনিয়র ক্রিকেটারদের ওয়ার্ক লোড কমানোর চিন্তাভাবনাও চলছে। উল্লেখ্য গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বিরাট কোহলির নেতৃত্বে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছিল ভারত। তারপর বোর্ডের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন কোহলি। তার জেরে একের পর এক থেকে থেকে তাঁর অধিনায়কত্ব গিয়েছিল। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই রোহিত শর্মার নেতৃত্বও প্রশ্নের মুখে। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অধিনায়ক হিসেবে রোহিতের পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। এশিয়া কাপে ব্যর্থ হয়েছে ভারত। চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টিম ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে তাঁর পক্ষে তিন ফরম্যাটেই নেতৃত্ব ধরে রাখা মুশকিল হবে।

    শুধু তাই নয় ২০২৩ সালে ভারতে হবে ওডিআই বিশ্বকাপ। ঘরের মাঠে খেতাব জয়ের প্রবল চাপ থাকবে টিম ইন্ডিয়ার উপর। ২০১১ সালে মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে শেষবার ওডিআই বিশ্বকাপ জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। তারপর কেটে গিয়েছে এক যুগ। বিশ্বকাপের মঞ্চে বারবার হতাশ করেছে মেন ইন ব্লু। সেই ধারা অব্যাহত থাকলে একদিনের ক্রিকেটেও অধিনায়কের দায়িত্ব থেকে রোহিত শর্মাকে সরিয়ে দেওয়া হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

  • BCCI: ঘুচল বেতন-বৈষম্য, এখন থেকে সমান পারিশ্রমিক পাবেন রোহিত-হরমনপ্রীতরা, ঘোষণা বিসিসিআই- এর

    BCCI: ঘুচল বেতন-বৈষম্য, এখন থেকে সমান পারিশ্রমিক পাবেন রোহিত-হরমনপ্রীতরা, ঘোষণা বিসিসিআই- এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। আর থাকবে না মহিলা ও পরুষদের বেতনের ক্ষেত্রে কোনও বৈষম্য। দুই দলের ক্রিকেটাররাই প্রতি ম্যাচে সমান টাকা পাবেন। এমনই ঘোষণা করলেন ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (BCCI) সচিব জয় শাহ (Jay Shah)।  

    সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি করেছেন জয় শাহ। তিনি জানিয়েছেন, “এখন থেকে মহিলারাও পুরুষদের সমান ম্যাচ ফি পাবেন।” উল্লেখ্য, এখন টেস্ট ক্রিকেটে একটি ম্যাচের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা পান রোহিত শর্মারা (Rohit Sharma)। যেখানে একদিনের আন্তর্জাতিকে একটি ম্যাচের জন্য তাঁরা পান ৬ লক্ষ টাকা। 

    আরও পড়ুন: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক সংকটে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হয়ে সাহায্য চেয়ে পোস্ট ৯২ বছর বয়সী প্রাক্তনীর

    জয় শাহ লিখেছেন, “এখন লিঙ্গ সমতার যুগ। তাই এখন থেকে পুরুষ ও মহিলা উভয় ক্রিকেটারের জন্য সমান ম্যাচ ফি থাকবে। বিসিসিআই এই বৈষম্য দূর করতে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছে বলে আনন্দিত। আমরা আমাদের চুক্তিবদ্ধ মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য সমতা নীতি বাস্তবায়ন করছি।” এই মুহূর্তে পুরুষ ক্রিকেটাররা একটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার জন্য ৩ লক্ষ টাকা পান। এখন মহিলা ক্রিকেটারদেরও সেই পারিশ্রমিক দেওয়া হবে। তিনি আরও লেখেন, “বেতনসাম্যের ব্যাপারে আমরা মহিলা ক্রিকেটারদের কাছে দায়বদ্ধ ছিলাম। সমর্থনের জন্য অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সব সদস্যকে ধন্যবাদ।”

     কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বিসিসিআইকে লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে এরকম যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
     


    এই সিদ্ধান্তের জন্যে জয় শাহ এবং বিসিসিআইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কর। 

     

    উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে নিউজ়িল্যান্ড জানিয়ে দেয়, মহিলা এবং পুরুষ ক্রিকেটারদের সমান বেতন দিতে চলেছে তারা। অস্ট্রেলিয়াও একই ঘোষণা করে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমান বেতন কার্যকর করতে পারেনি তারা। ভারতই সে ক্ষেত্রে প্রথম। এছাড়া আগামী বছর থেকে মহিলা ক্রিকেটেও আইপিএলের আয়োজন করা হবে। বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভাতেই সে বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়।  সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ই বোর্ড সভাপতি থাকাকালীন এই ঘোষণা করে গিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share