Tag: BCCI

BCCI

  • BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    BCCI: অজি-ভূমে বিরক্তিকর পারফরম্যান্স! রোহিত, কোহলির ভবিষ্যৎ নিয়ে কী ভাবছে বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে লজ্জাজনক হারের পর ভারতীয় দলের (India Cricket) প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir), অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) এবং দলের প্রধান ক্রিকেটার বিরাট কোহলি (Virat Kohli) সমালোচনার মুখে পড়েছেন। দলের খারাপ পারফরম্যান্সের ময়নাতদন্তে ব্যস্ত ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। অস্ট্রেলিয়ায় হারের দায় কার? কেন এত খারাপ খেলল দল? এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে বিসিসিআই। তবে বোর্ড সূত্রে খবর, একটি সিরিজের খেলা বিচার করে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে না বিসিসিআই। তারা দলকে সময় দিতে চাইছে।

    দলের খারাপ পারফরম্যান্স

    টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের সবচেয়ে খারাপ সিজন নিয়ে ভারতীয় দল বছর শেষ করেছে। ভারতীয় দল ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে লজ্জাজনক হারের সম্মুখীন হয়েছিল। প্রথমবার ভারতীয় দল তার ঘরের মাঠে তিন বা তার বেশি ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশের শিকার হয়। এর পরই ভারত ১০ বছর পর বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি হাতছাড়া করে। এই প্রথম বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলতে পারবে না ভারত। কাঠগড়ায় বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা ও গৌতম গম্ভীর। তাঁদের ভবিষ্যৎ কী? বোর্ডের সিদ্ধান্তের উপরেই সব কিছু নির্ভর করছে।

    ব্যর্থ কোহলি-রোহিত

     অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ব্যাট হাতে ব্যর্থ বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। ন’টি ইনিংসে ১৯০ রান করেছেন কোহলি। তার মধ্যে পার্‌থে দ্বিতীয় ইনিংসে ১০০ রান রয়েছে। অর্থাৎ, বাকি আটটি ইনিংসে মাত্র ৯০ রান করেছেন তিনি। রোহিতের অবস্থা আরও খারাপ। পাঁচটি ইনিংসে মাত্র ৩১ রান করেছেন তিনি। সিডনিতে শেষ টেস্টে দলের বাইরে থাকতে হয়েছে অধিনায়ককে। 

    গম্ভীরকে নিয়েও জল্পনা

    দলের (BCCI) খারাপ পারফরম্যান্সের দায় এড়াতে পারছেন না কোচ গৌতম গম্ভীরও। নিশানায় তাঁর বেছে নেওয়া সাপোর্ট স্টাফেরাও। দ্রাবিড়ের হাত থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর গম্ভীর জমানাতে শুধুই ব্যর্থতা। গম্ভীর দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনটে লজ্জাজনক সিরিজ হার। ২৬ বছর পর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজ হারে ভারত। ঘরের মাঠে প্রথমবার ০-৩ এ নিউজিল্যান্ডের কাছে হোয়াইটওয়াশের পর এবার বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে হার। 

    বোর্ডের অন্দরে গুঞ্জন

    বোর্ডের (BCCI) এক সূত্র জানান, ‘অস্ট্রেলিয়ায় ব্যর্থতা নিয়ে একটা রিভিউ মিটিং হবে। তবে কারোর ওপর কোপ পড়বে না। আলোচনা চলছে। কিন্তু একটা সিরিজে ব্যাটারদের ব্যর্থতার জন্য কোচকে ছাঁটাই করা যায় না। গৌতম গম্ভীর কোচ থাকছে। ইংল্যান্ড সিরিজে খেলবে বিরাট, রোহিত। রোহিত, কোহলি দীর্ঘ দিন ভারতীয় ক্রিকেটকে টেনেছে। তাই ওদের কারও শাস্তি হবে না। আমাদের ফোকাস চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বোর্ডের কর্তার কথায় বোঝা যাচ্ছে, গম্ভীর, বিরাট, রোহিতকে আরও কিছুটা সময় দিতে চাইছে বিসিসিআই।

    আরও পড়ুন: শহরে পারদ পতন, পৌষ সংক্রান্তির আগে হাওয়া বদল বঙ্গে, কী পূর্বাভাস আলিপুরের?

    ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলুক বিরাট- রোহিত

    ব্যাটে রান নেই। রোহিত শর্মা এবং বিরাট কোহলির ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে চূড়ান্ত ব্যর্থ দুই তারকা ক্রিকেটার (India Cricket)। যার ফলে লাল বলের ক্রিকেট তো বটেই, এমনকী সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পরিস্থিতি যা তাতে একদিনের ক্রিকেটেও খুব বেশি দিন দেখা নাও যেতে পারে আধুনিক ক্রিকেটের দুই সেরাকে। এমন পরিস্থিতিতে কোনও রাখঢাক না করেই দুই সুপারস্টারকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার পরামর্শ দিলেন তাঁদের প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী। রবি শাস্ত্রী জানালেন, অবসর তাঁদের হাতে থাকলেও, নিজেদের কেরিয়ার এবং সুনাম ফেরাতে অবিলম্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত রোহিত এবং বিরাটের। রবি শাস্ত্রী বলেন, ‘সুযোগ পেলে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফেরা উচিত। দীর্ঘ বছর ধরে টেস্ট ক্রিকেট খেললে, ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা গুরুত্বপূর্ণ। তার দুটো কারণ আছে। বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাওয়া যায়। পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে খেললে নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে সাহায্য করা যায়। আত্মবিশ্বাস বাড়ে।’ ২০১৬ সালে শেষবার ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেন রোহিত। ২০১২ সালের পর আর খেলেননি কোহলি। স্পিনের সামনে দুর্বিষহ দেখাচ্ছে বিরাট এবং রোহিতকে। গোটা বছরই হিমশিম খায় তাঁরা। টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন হেড কোচ মনে করেন, স্পিনের বিরুদ্ধে টাচ ফেরত পেতে অবশ্যই ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা উচিত দুই তারকার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Champions Trophy: পাকিস্তানের প্রস্তাবে নারাজ বিসিসিআই, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে দোলাচল অব্যাহত

    ICC Champions Trophy: পাকিস্তানের প্রস্তাবে নারাজ বিসিসিআই, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে দোলাচল অব্যাহত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভবিষ্যতে আইসিসি (ICC) ইভেন্টের জন্য পিসিবির হাইব্রিড মডেল মানতে নারাজ বিসিসিআই (BCCI)। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের দাবি, পাকিস্তানে নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা থাকলেও, ভারতে নিরাপত্তা নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। তাই ভারত থেকে কোনও খেলা অন্য কোথাও সরানোর কোনও মানে নেই। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে তাই অচলাবস্থা অব্যাহত। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এর আগে তার অবস্থান বদলেছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে (ICC Champions Trophy) হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়েছে। কিন্তু, তাদের শর্ত, পিসিবি ভবিষ্যতে ভারতে আয়োজিত আইসিসি টুর্নামেন্টের জন্য একইরকম হাইব্রিড মডেল গ্রহণ করতে চায়। 

    বিসিসিআই-এর যুক্তি

    বিসিসিআই পাকিস্তানে দল না পাঠানোর প্রধান কারণ হিসেবে জানিয়েছে, নিরাপত্তাই প্রধান সমস্যা। গত মাসে, ভারত সরকার দৃষ্টিহীনদের টি২০ বিশ্বকাপেও নিরাপত্তার কারণে দলকে পাকিস্তান যেতে দেয়নি। বিসিসিআইয়ের যুক্তি হল, ভারতে কোনও নিরাপত্তাজনিত সমস্যা নেই। তাই ভারতে আয়োজিত কোনও টুর্নামেন্টে হাইব্রিড মডেল গ্রহণের প্রয়োজনও নেই। ভারত আগামী বছর মহিলা একদিনের বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে, পাশাপাশি ২০২৬ সালে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথভাবে টি-২০ বিশ্বকাপও আয়োজন করবে। ২০২৯ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) এবং ২০৩১ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপও ভারতে হবে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তান নতুন করে যে দাবি তুলেছে, তা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কাছে অগ্রহণযোগ্য।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি কোথায়

    পিসিবি (PCB) ও বিসিসিআই (BCCI) দ্বৈরথে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) আয়োজন এখনও দোলাচলে। তবে আইসিসি সূত্রে খবর, হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। পাকিস্তানের শর্ত কতদূর মানা যাবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে ভারতকে ছাড়া টুর্নামেন্ট অসম্ভব। বিসিসিআই-এর দাবিও যুক্তি সঙ্গত। ভারতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় যে কোনও দল ভারতে খেলতে পছন্দ করে। এই আবহে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় সম্প্রতি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল তাদের সিরিজ মাঝপথে বাতিল করে দেশে ফিরে যায়। পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতাও চলছে, যা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের জন্য আরও বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হল আইসিসি। আর সেই আন্তর্জাতিক সংস্থার মাথায় ফের বসলেন কোনও ভারতীয়। আজ ১ ডিসেম্বর থেকে আইসিসির চেয়ারম্যান (Icc Chairman) পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ। প্রসঙ্গত, ২০২০ সাল থেকে আইসিসির পদে ছিলেন গ্রেগ বার্কলে। ২০২৪ সালে এই পদে বসলেন জয় শাহ (Jay Shah)। প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রথম ক্রিকেট প্রশাসনে এসেছিলেন জয় শাহ। সেসময় গুজরাত ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন থেকে কাজ শুরু করেন তিনি। পরবর্তীকালে বিসিসিআইয়ে কনিষ্ঠতম সচিবও হন তিনি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবে কাজ করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

    দায়িত্ব নিয়ে কী বললেন জয় শাহ (Jay Shah)?

    দায়িত্ব নেওয়ার পর জয় শাহ (Jay Shah) বলেন, ‘‘আইসিসির চেয়ারম্যানের (Icc Chairman) দায়িত্ব পেয়ে আমি সম্মানিত। আইসিসির পরিচালক এবং সদস্য বোর্ডগুলির সমর্থন এবং বিশ্বাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ক্রিকেটের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। আমরা এখন ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্স গেমসের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিশ্বে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছি আমরা। চেষ্টা করা হচ্ছে খেলাটাকে আরও আকর্ষণীয় করার। তিন ধরনের ক্রিকেটকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মহিলাদের ক্রিকেটেরও বিশ্বব্যাপী প্রসারের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের সব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। আইসিসির সব কমিটি এবং সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করতে চাই।’’ নিজের বক্তব্যে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন গ্রেগ বার্কলেকেও।

    সবচেয়ে কম বয়সি সভাপতি (Jay Shah)

    প্রসঙ্গত, জয় শাহ হলেন আইসিসির সবচেয়ে কম বয়সি প্রেসিডেন্ট। এর আগে ভারতীয় হিসেবে আইসিসির প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জগমোহন ডালমিয়া, শরদ পাওয়ার, শশাঙ্ক মনোহর প্রমুখ। প্রসঙ্গত,  বিসিসিআইয়ের সচিব থাকার সময় জয় শাহ বারবার মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতেন। তিনি সচিব থাকাকালীনই মেয়েদের প্রিমিয়াম লিগ শুরু করে বিসিসিআই। পাশাপাশি মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য পুরুষদের সমান বেতনও চালু করেন তিনি। এবার আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরেও তাঁর মুখে শোনা গেল মহিলা ক্রিকেটে জোর দেওয়ার কথা। তিনি জানিয়েছেন, মহিলা ক্রিকেটের উন্নতিতে গতি আরও বাড়াতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! পিসিবিকে কড়া সতর্কতা আইসিসির

    Champions Trophy: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! পিসিবিকে কড়া সতর্কতা আইসিসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) কথা ভাবছে আইসিসি (ICC)। হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনে রাজি না হলে পাকভূমি থেকে সরবে প্রতিযোগিতা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল সূত্রে খবর, পাকিস্তান যদি হাইব্রিড মডেলের জন্য প্রস্তুত না হয় তবে অন্য কোনও দেশে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। মনে করা হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও এই টুর্নামেন্ট হতে পারে। সেক্ষেত্রে পাকিস্তান না খেলার সম্ভাবনা বেশি। আইসিসি, পিসিবি ও বিসিসিআই-এর বৈঠক হওয়ার কথা শনিবার, ৩০ নভেম্বর।

    হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

    ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) আয়োজক পাকিস্তান। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) আইসিসিকে (ICC) জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানে দল পাঠানো হবে না। জয় শাহেরা হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের কথা বলেছেন। ভারতের ম্যাচগুলি সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে আয়োজনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড প্রতিযোগিতা আয়োজনের অধিকার ছাড়তে নারাজ। হাইব্রিড মডেল মানবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) কর্তারা।  পিসিবি-র তরফ থেকে নাকি বলা হয়েছিল যে যদি ভারত পাকিস্তানে না যায় তাহলে তারা কখনই অন্য কোথাও এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে না। আইসিসি তাদের উপর চাপ দিলে তারা চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করবে না এবং খেলবেও না। এমন অবস্থায় এবার আইসিসি পিসিবি-র উপর চাপ দিতে তৈরি করল।

    চাপে পাকিস্তান

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে পাকিস্তানে হওয়ার কথা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy)। ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে জঙ্গি হামলার পর থেকে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট সম্পর্ক বন্ধ। কোনও বহুদলীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্যও পাকিস্তানে যায় না ভারতীয় ক্রিকেট দল। গত বছর এশিয়া কাপের সময়ও রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের পাকিস্তানে পাঠায়নি বিসিসিআই। ভারতের ম্যাচ-সহ বেশ কিছু খেলা হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়। সে ভাবেই যাতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন করা যায়, তা ভাবছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। কিন্তু পাকিস্তান সায় না দেওয়ায় এবার পিসিবিকে কড়া ভাষায় জাবাব দিল আইসিসি। সূত্রের খবর, পিসিবিকে বলা হয়েছে তারা যদি হাইব্রিড মডেলে না খেলে তাহলে পাকিস্তানকে ছাড়াই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। উল্লেখ্য আগামী কাল রবিবার, ১ ডিসেম্বর জয় শাহ আইসিসির সর্বোচ্চ পদের দায়িত্ব নেবেন। এরপরই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে চূড়ান্ত বৈঠকে বসবে আইসিসি, এমনই খবর। বৈঠকে থাকার কথা আইসিসির পূর্ণ সদস্য ১২টি বোর্ডের প্রতিনিধি, তিনটি সহযোগী সদস্য বোর্ডের প্রতিনিধি, এক জন নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক, আইসিসির চেয়ারম্যান এবং সিইও-র। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Border-Gavaskar Trophy: আচমকা দেশে ফিরছেন গম্ভীর! দ্বিতীয় টেস্টের আগে চিন্তার ছায়া ভারতীয় শিবিরে

    Border-Gavaskar Trophy: আচমকা দেশে ফিরছেন গম্ভীর! দ্বিতীয় টেস্টের আগে চিন্তার ছায়া ভারতীয় শিবিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবে ছন্দে ফিরেছে দল। নিউজিল্যান্ডের কাছে ঘরের মাঠে সিরিজ হারের পর প্রবল চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। সেখান থেকে অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তন হয়েছে টিমের। সোমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ভারত বর্ডার গাভাসকর ট্রফির (Border-Gavaskar Trophy) প্রথম টেস্ট জিতে নিয়েছে পারথে। ২৯৫ রানে জিতেছে ভারত। দুরন্ত বুমরা, বিরাট-যশস্বীর সেঞ্চুরি, সব মিলিয়ে টিমগেম স্বস্তি দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। তার মধ্যেই ফের চিন্তার ছায়া ভারতীয় দলের সাজঘরে। পারিবারিক কারণে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরতে হচ্ছে কোচ গৌতম গম্ভীরকে (Gautam Gambhir)। তবে, দ্বিতীয় টেস্টের আগে তিনি আবার অস্ট্রেলিয়ায় দলের সঙ্গে যোগ দেবেন, এমনই খবর।

    কেন ফিরছেন গম্ভীর

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্ট অ্যাডিলেডে। গোলাপি বলে হবে সেই ম্যাচ। তার আগে ক্যানবেরায় অনুশীলন ম্যাচ খেলবে ভারত। বুধবার সেখানে যাবে দল। শনিবার থেকে শুরু প্রস্তুতি ম্যাচ। কিন্তু দলের সঙ্গে ক্যানবেরা যাবেন না গম্ভীর। তিনি দেশে ফিরে আসছেন। গম্ভীরের (Gautam Gambhir) এই দেশে ফেরতের খবর আগে থেকে জানাই ছিল না। হঠাৎই নাকি বিসিসিআইকে জানিয়ে জরুরিকালীন পরিস্থিততে দেশে ফিরেছেন। কোচ যে কোনও সফরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তিনিই পরিকল্পনা সাজান। সেই মতো ট্রেনিং করে, ম্যাচে খেলে টিম। গম্ভীরের এই দেশে ফেরত টিমকে চাপে ফেলে দিতে পারে, এমনই বলা হচ্ছে। গম্ভীর অবশ্য দেশে ফেরার জন্য ব্যক্তিগত কারণকেই তুলে ধরেছেন। কী কারণ, তা নিশ্চিত ভাবে বিসিসিআইকে জানিয়েছেন। কিন্তু ওই কারণ বাইরে আসেনি। বোর্ড অবশ্য গম্ভীরের সিদ্ধান্তকে স্বীকৃতি দিয়েছে। দ্বিতীয় টেস্টের আগে তিনি টিমের সঙ্গে যোগ দেবেন, এমনই জানিয়েছেন বোর্ডকে।

    আরও পড়ুন: নাইটদের নেতা কে হতে চলেছেন? নিলামের শেষবেলায় দল গুছিয়ে নিল কেকেআর

    দলের সঙ্গে রোহিত

    দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরবেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি প্রথম টেস্টে খেলেননি। ইতিমধ্যেই অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে গিয়েছেন রোহিত। সেখানে গোলাপি বলে অনুশীলনও করছেন তিনি। রোহিতকে পারথে সাজঘরেও দেখা গিয়েছে। তিনি না থাকায় লোকেশ রাহুল ওপেন করেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন যশস্বী জয়সওয়াল। মনে করা হচ্ছে রোহিত ফেরায় রাহুল আবার মিডল অর্ডারে ফিরবেন। দলে ফিরতে পারেন শুভমন গিলও। সেক্ষেত্রে বসতে হতে পারে দেবদূত পাড়িক্কলকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • IPL 2025: আগামী তিন বছরের আইপিএলের শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা বিসিসিআই-এর

    IPL 2025: আগামী তিন বছরের আইপিএলের শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা বিসিসিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী তিন বছরের আইপিএল (IPL 2025) উইন্ডো জানিয়ে দিল বিসিসিআই (BCCI)। ২০২৫ সালের আইপিএল শুরু ১৪ মার্চ। ফাইনাল ২৫ মে। ২০২৬ সালের আইপিএল হবে ১৫ মার্চ থেকে ৩১ মে। ২০২৭ সালের আইপিএল ১৪ মার্চ থেকে ৩০ মে। বোর্ডের তরফে আইপিএলের দশটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ইমেল করে এই উইন্ডো জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়া ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোর তরফে এমনটাই খবর। নিলামের দু’দিন আগে ঘোষিত হল আইপিএল শুরুর দিন। 

    কেন এই দিন ঘোষণা

    এর আগে, কখনও তিন বছরের আইপিএলের (IPL 2025) দিন একসঙ্গে ঘোষণা করেনি বোর্ড (BCCI)। ২০২৫ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এই দিন ঘোষণার কোনও কারণ যদিও কিছু জানায়নি তারা। ২০২৬ সালে আইপিএল শুরু হবে ১৫ মার্চ থেকে। ফাইনালে ৩১ মে। ২০২৭ সালে ১৪ মার্চ থেকে শুরু হবে আইপিএল। ফাইনাল হবে ৩০ মে। প্রতি বছরই ফাইনালগুলি রবিবার দেখে রাখা হয়েছে। আগামী তিন বছরের জন্য আইপিএলের দিন ঘোষণা করে দেওয়ায় আন্তর্জাতিক সিরিজগুলিও সেই ভাবে রাখা যাবে। কোনও ক্রিকেটারের আইপিএল খেলতে যাতে অসুবিধা না হয় সেই কারণে বোর্ড এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ১৪ বছর পর ফের ভারতে আসছেন মেসি! কবে, কোথায় খেলবেন ফুটবলের রাজপুত্র?

    আগামী বর্ষে কটা ম্যাচ

    গত তিন মরশুমের মতো আগামী আইপিএলেও (IPL 2025) থাকছে মোট ৭৪টি ম্যাচ। যদিও আইপিএল মিডিয়া রাইটস বিক্রির সময় প্রাথমিক ভাবে বোর্ডের (BCCI) তরফে জানানো হয়েছিল, ম্যাচ সংখ্যা বাড়ানো হবে। সেই অনুযায়ী ২০২৫ ও ২০২৬ সালে ৮৪টি এবং ২০২৭ আইপিএলে ৯৪টি ম্যাচের কথা ছিল। আপাতত যা ঠিক হয়েছে, ৭৪টি ম্যাচই হবে ২০২৫ সালের আইপিএলে। আগামী ২৪ এবং ২৫ নভেম্বর আইপিএলের নিলাম। সেই দু’দিনে ঠিক হবে, আগামী তিন বছর কোন কোন ক্রিকেটার কোন দলে খেলবেন। এ বারের বড় নিলামের পর আগামী দু’বছর মিনি নিলাম হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Champions Trophy: ভারতকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অসম্ভব, পাকিস্তানকে জানিয়ে দিল আইসিসি

    Champions Trophy: ভারতকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অসম্ভব, পাকিস্তানকে জানিয়ে দিল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। বিসিসিআই-এর সঙ্গে কথা বলেই ঠিক করতে হবে চূড়ান্ত সূচি। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে এমনই নির্দেশ দিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও বার্তা আইসিসি-র তরফে দেওয়া না হলেও সূত্রের খবর, ভারতকে ছাড়া টুর্নামেন্ট অসম্ভব এমনই মত আইসিসি-র।

    আইসিসি-র নির্দেশ

    ভারত সরকার কিন্তু ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলার জন্য টিম পাঠানো হবে না। দৃষ্টিহীনদের বিশ্বকাপ, কবাডি টিমের পাক সফর বাতিল করা হয়েছে, নিরাপত্তার কারণে। সীমান্ত সন্ত্রাস বন্ধ না হলে ওয়াঘার ওপারে যাবেন না রোহিতরা, জানিয়েছে বিসিসিআই-ও। এই অবস্থায় পাক ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি দাবি করেছিলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবে পাকিস্তানেই। কোনও ভাবেই হাইব্রিড মডেল ফলো করা হবে না। প্রাথমিকভাবে পাকিস্তানের লাহৌর, রাওয়ালপিন্ডি ও করাচিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর বসার কথা। কিন্তু সেই নিয়ে জট অব্যাহত। তবে খবর অনুযায়ী আইসিসির তরফে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (PCB) হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য রাজি করানো হচ্ছে। আইসিসির তরফে পিসিবিকে বলা হয়েছে, ভারতকে ছাড়া কোনওভাবেই টুর্নামেন্ট সম্ভব নয়। 

    আরও পড়ুন: উন্নতির জোয়ার! ২০৩০ সালের মধ্যে ১৩ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে ভারতের ক্রীড়া শিল্প

    কেন যাবে না ভারত

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল সূত্রে খবর, ভারতের দাবি মেনে হাইব্রিড মডেলে টুর্নামেন্ট আয়োজন না করলে বিরাট আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। আর তিন মাসও বাকি নেই, তাই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে চায় আইসিসি। ভারতের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলতেও বারণ করা হয়েছে পিসিবি-কে, এমনই খবর।  বিসিসিআই-এর তরফে বলা হয়েছে, ভারতীয় ক্রিকেট দলের ওপর বড়সড় হামলা চালাতে পারে জঙ্গিরা। পাকিস্তানের আমজনতা হয়তো ভারতীয় ক্রিকেটারদের উষ্ণ আতিথেয়তা জানাবে, কিন্তু পাকভূমে রোহিত শর্মাদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কা দলের ওপরে হামলার উদাহরণও উল্লেখ করা হয়েছে বিসিসিআইয়ের তরফে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও আইসিসির চাপের কাছে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান (Pakistan)। শুক্রবারই আইসিসি জানিয়েছিল যে, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy Tour)। পাকিস্তানের তরফ থেকে আজ, শনিবার জানানো দেওয়া হয়েছে যে, ট্রফি ট্যুর করাচি, লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। প্রসঙ্গত, বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে ধনী বোর্ড হল বিসিসিআই। তারাই আইসিসির কাছে আপত্তি জানিয়েছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ট্রফি যেন কোনওভাবেই না নিয়ে যাওয়া হয়। এক্ষেত্রে আপত্তি জানান বিসিসিআইয়ের বর্তমান সেক্রেটারি তথা আইসিসির হবু চেয়ারম্যান জয় শাহ। অবশেষে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান।

    আইসিসির সঙ্গে আলোচনা পিসিবি-র 

    জানা গিয়েছে, পিসিবি (Pakistan) ইতিমধ্যে আইসিসির সঙ্গে আলোচনা করেছে যে কীভাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy Tour) ট্যুর পাকিস্তানে করা যায়। প্রসঙ্গত, আগামী ১ ডিসেম্বর আইসিসি চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে চলেছেন জয় শাহ। তিনি আইসিসিকে বলেছিলেন যে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যেন কোনওভাবে ট্রফি না নিয়ে যাওয়া হয়। আইসিসিকে আরও জানানো হয়েছিল, পাকিস্তানের অন্য যে কোনও শহর বা স্টেডিয়ামে যদি ট্রফি ট্যুর করানো হয়, তাহলে বিসিসিআইয়ের কোনও সমস্যা নেই।

    ভারত, পাকিস্তানে (Pakistan) কোনও ম্যাচই খেলতে চায় না

    প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত পাকিস্তানে হওয়ার কথা রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির। সেখানে আটটি দেশ খেলবে। কিন্তু এরই মধ্যে আপত্তি জানিয়েছে ভারত। কারণ পাকিস্তানের ভূমিতে কোনও ম্যাচে তারা খেলতে চায় না একাধিক কারণে। ভারতের ম্যাচগুলি দুবাইতে খেলার জন্য আবেদন জানিয়েছে বিসিসিআই। এর আগেও এশিয়া কাপের ম্যাচে দেখা গিয়েছিল, ভারতের ম্যাচগুলি শ্রীলঙ্কাতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং বাকিগুলো পাকিস্তানে আয়োজন করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তিনটি শহরে যাবে না চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে এমনটাই জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি (ICC)। প্রসঙ্গত, পিসিবির পরিকল্পনা ছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে যাওয়ার। তবে সেই পরিকল্পনাতে জল ঢেলে দিল আইসিসি। আগামীকাল ১৬ নভেম্বর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে ঘুরবে এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সে দেশের স্কার্দু, মুরি, মুজফফরবাদ- এই তিন শহরেরই অবস্থান হল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। পিসিবি পরিকল্পনা করেছিল এই শহরগুলিতেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC) নিয়ে যাওয়ার। একইসঙ্গে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ গডউইন অস্টিন বা  K2.  সেখানেও নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটি (Champions Trophy)। তবে সেই পরিকল্পনাও বাতিল করল আইসিসি। আইসিসির তরফে সাফ জানানো হয়েছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি।

    ঘন কুয়াশার কারণে আরও তিন শহরে যাবে না ট্রফি

    জানা যাচ্ছে, ইসলামাবাদে ইতিমধ্যে পৌঁছে গেছে এই ট্রফি (ICC)। একই সঙ্গে লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডিতেও ট্রফি নিয়ে যাওয়া হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। কারণ সেখানকার ঘন কুয়াশা। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চ নাগাদ পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) হওয়ার কথা রয়েছে। সে কারণেই সে দেশের বিভিন্ন শহরের ট্রফি ট্যুরের আয়োজন করেছিল পিসিবি। তবে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবেই, একথা নিশ্চিতভাবে এখনই বলা যাচ্ছে না।

    পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে রাজি নয় ভারত

    পাকিস্তানে গিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন্স (ICC) ট্রফি খেলতে রাজি নয়। মোট আটটি দল খেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। তবে সমস্যা দেখা দিয়েছে ভারত ও পাকিস্তানকে নিয়ে। কারণ এই দুই দেশের রাজনৈতিক সমস্যা। প্রসঙ্গত পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    Champions Trophy: দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ, আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে যাবে না ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলতে আগামী বছর পাকিস্তানে যাবে না ভারত। বিসিসিআই সূত্রে খবর, ভারতীয় বোর্ডের (BCCI) তরফে নাকি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে এবং টুর্নামেন্টের সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে তাঁরা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্য়াচ খেলতে পাকিস্তানে যাবে না।

    দুবাইতে হতে পারে ম্যাচ

    পরের বছরেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) আসর বসার কথা। এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ভেন্যু হিসেবে পাকিস্তানকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ভারতীয় দল (Indian Cricket Team) আদৌ পড়শি দেশে খেলতে যাবে কি না, সেই নিয়ে প্রথম থেকেই সংশয় ছিল। বোর্ড সূত্রে খবর, বিসিসিআই (BCCI) দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং সেই কারণেই ভারত চায় কিছু ম্যাচ সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুবাইতে আয়োজিত হোক। এই বিষয়ে অবগত এক সূত্র জানান, ‘হ্যাঁ, পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ খেলা নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথা বিসিসিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওরা নিরপেক্ষ কোনও স্থানে ম্যাচ আয়োজনের পক্ষে। এক্ষেত্রে দুবাই ভারতীয় দলের ম্যাচগুলি আয়োজনের জন্য জোরাল দাবিদার।’

    আরও পড়ুন: আইপিএলের মেগা অকশনে ১৫৭৪ ক্রিকেটার! কোন দেশের কত জন তালিকায়?

    কবে থেকে শুরু

    ১১ নভেম্বর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy) সূচি ঘোষণা করতে পারে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসি। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর পাকিস্তানের লাহোরে যাওয়ার কথা আইসিসির একটি প্রতিনিধি দলের। আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেই প্রতিযোগিতার জন্য পাকিস্তান কতটা তৈরি তা খতিয়ে দেখতে যাবে প্রতিনিধি দল। সেই সফর চলাকালীন প্রতিযোগিতার সূচি ঘোষণা হওয়ার কথা। ইতিমধ্যেই নাকি সব দেশের ক্রিকেট বোর্ডকে খসড়া সূচি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও বাকি। জানা গিয়েছে, গ্রুপ এ-তে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। ইতিপূর্বে পিসিবি-র পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোনও দেশে এই টুর্নামেন্ট হাইব্রিড মডেলে আয়োজন করা হবে না। তবে উপায় না দেখে হয়ত বা নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরতে হতে পারে পাকিস্তানকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share