Tag: Bengali news

Bengali news

  • Vaishno Devi Temple: পুরীর পর বৈষ্ণোদেবী, অশালীন পোশাক পরে প্রবেশ নিষেধ মন্দিরে

    Vaishno Devi Temple: পুরীর পর বৈষ্ণোদেবী, অশালীন পোশাক পরে প্রবেশ নিষেধ মন্দিরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে অশালীন পোশাক পরে প্রবেশ আগেই নিষিদ্ধ হয়েছে। এবার জম্মু-কাশ্মীরের বৈষ্ণোদেবী মন্দিরেও (Vaishno Devi Temple) একই নিয়ম জারি করল সরকার। বর্তমানে শুরু হয়েছে বৈষ্ণোদেবী দর্শনের ভিড়। নেমেছে ভক্তদের ঢল। আর ঠিক এই সময়ে নতুন নিয়মবিধি লাগু করল সরকার। জারি হয়েছে নতুন ড্রেস কোড। সরকারের তরফ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই সমস্ত নিয়ম পালন করতে হবে অন্যথায় ভক্তদেরকে মন্দিরে ঢুকতে দেওয়া হবে না।  

    রবিবার ১৫ অক্টোবর থেকে জারি হচ্ছে নতুন নিয়মবিধি

    প্রসঙ্গত, রবিবার ১৫ অক্টোবর থেকেই এই নয়া নিয়মবিধি চালু হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। সরকারের তরফ থেকে জারি করা নয়া পোশাক বিধিতে জানানো হয়েছে যে টি-শার্ট কিংবা বারমুডা, শর্ট প্যান্ট পরে কোনওভাবেই মন্দিরের প্রবেশ করতে পারবেন না ভক্তরা। চলবে না স্কিন ফিট পোশাকও। এই পোশাক পরে কেউ মন্দিরে প্রবেশ করতে চাইলে তাঁকে গেট থেকে ফিরে যেতে হবে বলেও জানানো হয়েছে। শালীন পোশাক পরেই মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে, এসংক্রান্ত নির্দেশিকা ইতিমধ্যেই সাইন বোর্ড আকারে টাঙানোও হয়েছে। মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দির (Vaishno Devi Temple) চত্বরের বাইরেও দেখা যাচ্ছে এই সাইনবোর্ড। মন্দিরে যাওয়ার রাস্তাতেও একাধিক এলাকায় ভক্তদের সুবিধার্থে সাইন বোর্ড টাঙানো (Vaishno Devi Temple) হয়েছে। এ ছাড়াও পুণ্যার্থীদের জন্য মাইকে পোশাকবিধি নিয়ে প্রচারও করা হচ্ছে।

    জগন্নাথ মন্দিরে আগেই লাগু ড্রেস কোড

    পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে আগেই চালু হয়েছে ড্রেস কোড। ছেঁড়াফাটা জিন্সের প্যান্ট পরে কোনও ভক্তকে আর জগন্নাথ দর্শনের অনুমতি দেওয়া হয় না। দিনকয়েক আগেই এরকম পোশাক বিধি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ টেম্পেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। তবে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের নয়া পোশাক বিধি চালু হতে চলেছে আগামী ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে। জগন্নাথ মন্দির প্রশাসনের বক্তব্য, ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগ এবং পবিত্র মন নিয়ে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে দেশ-বিদেশ থেকে বহু পুণ্যার্থী আসেন। ফলে কোনওভাবেই মন্দিরের পবিত্রতা রক্ষা নষ্ট করতে দেওয়া যাবে না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah Fire: পুজোর আগে হাওড়ায় বিধ্বংসী আগুন, বাড়িতেই বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝলসে গেল এক বছরের শিশুও

    Howrah Fire: পুজোর আগে হাওড়ায় বিধ্বংসী আগুন, বাড়িতেই বাবা-মায়ের সঙ্গে ঝলসে গেল এক বছরের শিশুও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগেই বিধ্বংসী আগুনে একই পরিবারে এক বছরের শিশু সহ তিনজনের প্রাণ কেড়ে নিল। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার (Howrah Fire) উলুবেড়িয়া ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের পারিজাত পদ্মপুকুর এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে,  মৃতদের নাম ইয়াসিন মল্লিক (৩২), মহিমা বেগম (২৭), হুমায়রা খাতুন (১)। আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় নূরজাহান বেগমকে (৫৫)। তাঁকে উলুবেড়িয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Howrah Fire)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়ার (Howrah Fire) উলুবেড়িয়া ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের পারিজাত পদ্মপুকুর এলাকায় ইয়াসিন মল্লিকের বাড়িতে আচমকা আগুন লেগে যায়। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। ইয়াসিন মল্লিক সহ পরিবারের লোকজন সকলেই বাড়িতেই ছিলেন। ঘুমে আচ্ছন্ন থাকায় আর তাঁরা বাড়ি থেকে বের হতে পারেননি।  মুহূর্তেই মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করে নেয় গোটা বাড়ি। পুড়ে ছারখার হয়ে যায়  আস্ত একটি পরিবার। বাবা-মায়ের সঙ্গেই রক্ষা পেল না তাঁদের ১ বছরের সন্তানও। স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেন পুলিশে। খবর যায় দমদলে। খবর পাওয়া মাত্রই ছুটে আসে দমকল। নেভানো হয় আগুন। কিন্তু, ততক্ষণে সব শেষ। উলুবেড়িয়া থানার পুলিশ এসে তিনজনের মৃতদেহ উদ্ধার করে বাড়ির ভিতর থেকে। একজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পুলিশের অনুমান শর্টসার্কিট থেকেই আগুন লেগেছিল ওই বাড়িতে। তারপরই তা ছড়িয়ে পড়ে বাড়ির আনাচে-কানাচে।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ভোরবেলায় ঘর থেকে বের হতেই দেখি আচমকা ধোঁয়ায় ভরে যাচ্ছে এলাকা। বাড়ি থেকে বের হতেই দেখি, ইয়াসিনের গোটা বাড়িটা দাউদাউ করে জ্বলছে। ধোঁয়ায় ভর্তি চারপাশ। ঘরে ঢুকে দেখি ওদের তিনজনের ঝলসানো দেহ পড়ে আছে। একই ঘরে ওরা তিনজনই ছিল। দমকল, পুলিশ যতক্ষণে এল ততক্ষণে সব শেষ। কেউই আর বেঁচে ছিল না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India-Sri Lanka: ৪০ বছর পরে ভারত-শ্রীলঙ্কা ফেরি পরিষেবা চালু, উদ্বোধন করলেন মোদি

    India-Sri Lanka: ৪০ বছর পরে ভারত-শ্রীলঙ্কা ফেরি পরিষেবা চালু, উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৪০ বছর পরে মোদি জমানায় চালু হল ভারত শ্রীলঙ্কার ফেরি পরিষেবা (India-Sri Lanka)। ভ্রমণ পিপাসু  পর্যটকদের কাছে এ যেন এক বড় উপহার। এর ফলে সহজেই ঘুরে চলে আসা যাবে শ্রীলঙ্কা থেকে। পর্যটকরা দেখতে পাবেন এককালে রাবণের লঙ্কা, অশোক বাটিকা সমেত একাধিক দর্শনীয় স্থান। 

    ফেরি পরিষেবা সূচনা করে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার ভারত শ্রীলঙ্কা ফেরি সার্ভিসের (India-Sri Lanka) সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তামিলনাড়ুর নাগাপট্টিনম থেকে শ্রীলঙ্কার কাঙ্কেসান্থুরাইয়ের জাফনার মধ্যে চালু হয় এই পরিষেবা। নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই সংযোগ কেবল দুটি শহরকে কাছকাছি আনছে না, এটা আমাদের দেশ, আমাদের জনগণকেও কাছাকাছি আনছে এবং আমাদের হৃদয় সংযোগও গভীর হচ্ছে।”
    এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, “দুই দেশের কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্কের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হল। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় করার ক্ষেত্রে এটি দুই দেশের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন।” প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, এই ফেরি পরিষেবা সমস্ত ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক সংযোগকে আরও জীবন্ত করে তুলবে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, ব্যবসা পর্যটন সমেত সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের এক নতুন দিকের উন্মোচন করল এই নয়া ফেরি পরিষেবা।

    ‘চেরিয়াপানি’ নৌকার মাধ্যমে চালু ফেরি পরিষেবা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাশাপাশি এদিনের ফেরি পরিষেবা অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রম সিংহ। নিজের বক্তব্যে ভারতের বিদেশমন্ত্রী জানান, এই ফেরি পরিষেবা সত্যিকারের বড় পদক্ষেপ। এর পাশাপাশি বিদেশমন্ত্রী জানান, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আগামী দিনে পাইপলাইন এবং অর্থনৈতিক করিডরের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।  প্রসঙ্গত এদিন ‘চেরিয়াপানি’ নামের একটি নৌকার মাধ্যমে এই ফেরি পরিষেবা চালু হল। এই নৌকাটিতে দেড়শো জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভারত থেকে শ্রীলঙ্কা পৌঁছাতে সময় নেবে প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা। প্রতিদিনই দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত করবে এই নৌকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: মোদি জমানায় অতীত মাও আতঙ্ক, প্রথমবার ভোট দেবে ছত্তিশগড়ের বস্তার

    Chhattisgarh: মোদি জমানায় অতীত মাও আতঙ্ক, প্রথমবার ভোট দেবে ছত্তিশগড়ের বস্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মোদি জমানায় মাওবাদী অধ্যুষিত ছত্তিশগড়ের বস্তারের মানুষজন স্বাধীনতার পরে প্রথমবার ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চলেছেন। দক্ষিণ ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সাতটি জেলা মাওবাদী উপদ্রত বলেই পরিচিত। এখানে ১২৬টি নতুন পোলিং বুথ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে ৫৪ হাজার মানুষ ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এর আগে এই অঞ্চলের মানুষজনকে ১০ কিলোমিটার দূরে ভোট দিতে যেতে হতো বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, বস্তারের ৩৫ হাজার মানুষ তাঁদের নিজেদের গ্রামের পোলিং স্টেশনে ভোট দিতে পারবেন। ১২৬টি পোলিং স্টেশনের মধ্যে এমন বুথের সংখ্যা রয়েছে ৮০টি। 

    বস্তারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আঁটোসাঁটো হয়েছে বিগত বছরগুলিতে

    বিগত বছরগুলিতে, বস্তারের (Chhattisgarh) নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। বস্তারের উপদ্রুত অঞ্চলের মানুষজনের স্বার্থে ৬৫টি নতুন পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। নকশালদের সঙ্গে সংঘর্ষে ১৭৫ জন নাগরিকের যেমন মৃত্যু হয়েছে তেমনি মাওবাদী খতম হয়েছে ১৯৭ জন। এর পাশাপাশি বস্তারের ১,৬৩০ জন মাওবাদী ইতিমধ্যে আত্মসমর্পণও করেছে বলে খবর পুলিশ সূত্রে।

    কী বলছেন বস্তার রেঞ্জের ইনস্পেক্টর জেনারেল 

    বস্তার রেঞ্জের ইন্সপেক্টর জেনারেল সুন্দর রাজ পি বলেন, ‘‘নতুন ১২৬টি পোলিং স্টেশন এই বার্তায় দিল যে ব্যালটের স্থান বুলেটের ওপরে।’’ এই ১২৬টির মধ্যে বেশিরভাগ পোলিং স্টেশনই যে একসময়ের মাওবাদীদের অধ্যুষিত অঞ্চলের (Chhattisgarh) ওপর তাও জানিয়েছেন সুন্দর রাজ পি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আগামী নভেম্বর মাসেই রয়েছে ছত্তিশগড়ের বিধানসভা নির্বাচন। এই রাজ্যে দু’ দফায় ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফায় কুড়িটি কেন্দ্রে ভোট হবে ৭ নভেম্বর। এর মধ্যে বারটি কেন্দ্র রয়েছে বস্তার অঞ্চলে। বস্তারের অন্যতম প্রত্যন্ত গ্রাম চন্দামেতা। যা মাওবাদীদের ঘাঁটি বলেই পরিচিত ছিল। এখানকার গ্রামবাসীরা নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছিলেন যে তাঁদের গ্রামে ভোট কেন্দ্র করতে। তাঁদের সেই দাবিও মানা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে ভারত, টিম ইন্ডিয়াকে রাজভবনে আমন্ত্রণ রাজ্যপালের

    C V Ananda Bose: পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে ভারত, টিম ইন্ডিয়াকে রাজভবনে আমন্ত্রণ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বিশ্বকাপে পাকিস্তান বধের পর কলকাতার রাজভবন থেকে রোহিত শর্মাদের কাছে গেল শুভেচ্ছা বার্তা। এর পাশাপাশি সংবর্ধনা জানানোর জন্য গোটা ভারতীয় টিমকে রাজভবনে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। পাকিস্তানকে দুরমুশ করেই পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে ভারত। আপাতত তিনটি ম্যাচে তিনটিতে জিতেছে রোহিত বাহিনী। যার ফলে ভারতের সংগ্রহ ৬ পয়েন্ট।

    আমন্ত্রণ রাজ্যপালের (C V Ananda Bose)

    শনিবারে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিপুল জয় পায় ভারতীয় দল। প্রথমে ব্যাট করে ১৯১ রানেই অলআউট হয়ে যায় পাকিস্তান। কুড়ি ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। যদিও বা বিশ্বকাপ জিততে এখনও অনেকটা পথ চলতে হবে ভারতীয় দলকে, তবুও আগেভাগেই রাজভবনে আমন্ত্রণ কেন?  রাজ্যপালের (C V Ananda Bose) বার্তা, পাকিস্তানকে হারানোর কারণেই রাজভবনে টিম ইন্ডিয়াকে সংবর্ধনা দিতে চান তিনি। জানা গিয়েছে, রাজভবনের তরফ থেকে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করা হয়েছে এনিয়ে। সেখানে টিম ইন্ডিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

    পয়েন্ট তালিকায় কোন জায়গায় কোন দেশ

    বর্তমানে বিশ্বকাপের পয়েন্ট তালিকায় ভারতের পর রয়েছে নিউজিল্যান্ড। তিনটি ম্যাচ খেলে তাদেরও পয়েন্ট ৬। তবে টিম ইন্ডিয়ার নেট রান রেট নিউজিল্যান্ডের থেকে বেশি থাকায় শীর্ষে রয়েছে ভারত। রোহিত শর্মা বিরাট কোহলিদের নেট রান রেট ১.৮২১। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের নেট ১.৬০৪। নেট রান রেটের দিক থেকে তিন নম্বরে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। দুটি ম্যাচে তাদের পয়েন্ট চার কিন্তু নেট রান রেট ২.৩৬০। অপরদিকে গতকাল হারের পর চার নম্বরে রয়েছে পাকিস্থান। বাবর আজমদের তিন ম্যাচে পয়েন্ট ৪ এবং নেট রান রেট -০.১৩৭।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৫/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৫/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আত্মীয়দের প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

    ২) জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখুন। 

    বৃষ

    ১) ছাত্রছাত্রীরা কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলে, তাতে সফল হবেন।

    ২) অনাবশ্যক ব্যয় এড়িয়ে চলুন, তা না-হলে ভবিষ্যতে আর্থিক সংকটের মুখোমুখি হতে পারেন।

    মিথুন

    ১) পরিবারের কোনও সদস্য হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে।

    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিবাদের সমাধান হবে।

    কর্কট

    ১) সরকারি চাকরিজীবীরা নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ পাবেন। তবে এর জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) পারিবারিক জিনিস কেনাকাটা করতে পারেন।

    সিংহ 

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে মানসম্মান বাড়বে।

    ২) অবিবাহিত জাতকদের জন্য পরিবারের সদস্যরা কোনও ভালো প্রস্তাব পেতে পারেন। 

    কন্যা

    ১) বাড়ির দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা কাজ পূরণে প্রস্তুত থাকবেন।

    ২) ব্যবসায়ীরা কোনও ঝুঁকি নিলে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    তুলা 

    ১) চাকরি ও অফিসে সকলে আপনার পরামর্শ গ্রহণ করবে। আধিকারিকরা আপনার প্রশংসা করবে।

    ২) নিজের বন্ধুর জন্য উপহার কিনতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) ফোনে আত্মীয়ের কাছ থেকে কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) সন্তানের শিক্ষার কারণে স্বল্প দূরত্বের যাত্রা করতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) শ্বশুরবাড়ির তরফে সম্মান লাভ করবেন।

    ২) নতুন কাজের প্রতি রুচি বাড়বে।

    মকর

    ১) চাকরিজীবীরা পদোন্নতি ও বেতনবৃদ্ধির সুসংবাদ পেতে পারেন।
     
    ২) আর্থিক পরিস্থিতি উন্নত হবে।

    কুম্ভ

    ১) জীবনসঙ্গীর পরামর্শ আপনার জন্য সহায়ক হবে।

    ২) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা জনসমর্থন পাবেন। এর দ্বারা পরবর্তীকালে লাভ হবে।

    মীন

    ১) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষা ক্ষেত্রে আগত সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করবেন।

    ২) সন্তানকে ভালো কাজ করতে দেখে আনন্দ অনুভব করবেন।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Navaratri 2023: নবদুর্গার তৃতীয় রূপ মাতা চন্দ্রঘণ্টা, কেন এমন নামকরণ জানেন?

    Navaratri 2023: নবদুর্গার তৃতীয় রূপ মাতা চন্দ্রঘণ্টা, কেন এমন নামকরণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিষাসুরের দখলে তখন সম্পূর্ণ স্বর্গরাজ্য। দেবতা, মুনি, ঋষি কেউই রম্ভাপুত্রের ভয়ঙ্কর অত্যাচারে টিকতে পারছেন না। দেবতারা পরাস্ত এবং বিতাড়িত। ব্রহ্মার বরদানে মহিষাসুরকে প্রতিহত করার কেউ নেই। মহিষাসুর জানতেন, ব্রহ্মার আশীর্বাদে কোনও পুরুষ তাঁকে হত্যা করতে পারবে না। বিতাড়িত দেবতা, মুনি, ঋষিরা শরণাপন্ন হলেন ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের। মহিষাসুরের অত্যাচারের কাহিনি শোনার পর ক্রোধান্বিত হলেন ত্রিদেব অর্থাৎ ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর। ক্রোধাগ্নির প্রচণ্ড তেজ সম্মিলিত হয়ে মহর্ষি কাত্যায়ন ঋষির আশ্রমে সৃষ্টি হল এক নারীর। তিনি মা দুর্গা। নবরাত্রির (Navaratri 2023) ন’দিনে মা দুর্গার নয়টি রূপ ধারণ করে অসুরদের সঙ্গে প্রচণ্ড যুদ্ধ করেছিলেন। নবরাত্রির তৃতীয় দিনে পূজিতা হন মাতা চন্দ্রঘণ্টা। পৌরাণিক সাহিত্যের ভাষায়-
    পিণ্ডজপ্রবরারূঢা চন্দকোপাস্ত্রকৈর্য়ুতা ।
    প্রসাদং তনুতে মহ্য়ং চন্দ্রঘণ্টেতি বিশ্রুতা ।।

    মাতা চন্দ্রঘণ্টা নামকরণ কেন?

    প্রবল তেজসম্পন্না দেবী চন্দ্রঘণ্টা (Navaratri 2023), ঘণ্টা বাজিয়ে অসুরদের সতর্ক করেন। এখনকার ভাষায় ওয়ার্নিং বলা যেতে পারে। তাই দেবীর নাম চন্দ্রঘণ্টা। কালিকাপুরাণে দেবীর এমন নামকরণের উল্লেখ পাওয়া যায়। কাত্যায়ন মুনির আশ্রমে, ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের তেজ থেকে সৃষ্ট নারীমূর্তিকে যখন সমস্ত দেবতা একে একে অস্ত্র দ্বারা সজ্জিত করছিলেন, তখন দেবতাদের রাজা ইন্দ্র তাঁর বাহন ঐরাবৎ হাতির গলার ঘণ্টা থেকে একটি ঘণ্টা নিয়ে দেবীর একটি হাতে দিলেন।

    দেবী চন্দ্রঘণ্টার পৌরাণিক আখ্যান (Navaratri 2023)

    পুরাণে উল্লেখ রয়েছে, অসুরদের সঙ্গে প্রবল যুদ্ধ চলাকালীন মাতা চন্দ্রঘণ্টার এই তীব্র ঘণ্টানাদ বিকট শব্দ সৃষ্টি করেছিল। ঘণ্টার শব্দেই দৈত্যদের প্রাণ ভয়ে খাঁচাছাড়া অবস্থা হয়েছিল। অসুরদের অশুভ শক্তিকে হরণ করার জন্যই মাতা চন্দ্রঘণ্টা ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে কল্যাণকারী মাতা তাঁদের জীবন থেকে সমস্ত পাপবোধ, ভয়, শত্রুতা, বাধান, বিঘ্ন হরণ করে নেন। 
    পৌরাণিক কাহিনিতে আরও উল্লেখ রয়েছে, দেবী চন্দ্রঘণ্টা আসলে হিমালয়কন্যা ও শিবের স্ত্রী মাতা পার্বতী। শিব-পার্বতীর বিবাহ পণ্ড করতে তারকাসুর দৈত্য, দানবদের মিলিত এক বাহিনী (Navaratri 2023) নিয়ে আক্রমণ করে। এই অবস্থায় বিবাহকে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে দেবী পার্বতী, মাতা চন্দ্রঘণ্টার রূপ ধারণ করেন। তিনি ছিলেন বাঘের পিঠে সওয়ার। চন্দ্রের মতো বিশালাকার ঘন্টা তিনি বাজাতে থাকেন। ঘণ্টার তীব্র আওয়াজে ভীত হয়ে দানবরা রণেভঙ্গ দেয়।

    মাতা চন্দ্রঘণ্টা কোন ভোগে সন্তুষ্ট হন? 

    ভক্তদের বিশ্বাস, মাতা চন্দ্রঘণ্টা জীবনের সকল বাধাবিঘ্ন দূর করে চলার পথকে সুগম করে তোলেন। এই দেবীর পছন্দের রং কমলা বলেই মনে করেন ভক্তরা (Navaratri 2023)। তাই এই নির্দিষ্ট রঙের পোশাক পরিধান করে মাতা চন্দ্রঘণ্টার আরাধনা করলে সুফল বা শুভ ফল মেলে বলে ভক্তদের ধারণা। মাতার উদ্দেশে তাঁর ভক্তরা সাধারণত দুগ্ধজাত ভোগ নিবেদন করেন মায়ের নৈবেদ্যতে, এটা সাধারণত মিষ্টি, ক্ষীর বা রাবড়ি হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, এতে মাতা চন্দ্রঘণ্টা প্রসন্ন হন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: ভুয়ো পাসপোর্ট কেলেঙ্কারির তদন্তে মহালয়ার দিনও শিলিগুড়ি-সিকিমে একযোগে অভিযান চালাল সিবিআই

    CBI: ভুয়ো পাসপোর্ট কেলেঙ্কারির তদন্তে মহালয়ার দিনও শিলিগুড়ি-সিকিমে একযোগে অভিযান চালাল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে তৎপর সিবিআই (CBI)। রাজ্যের একাধিক পুরসভায় অভিযান চালাচ্ছে সিবিআই-ইডি। এবার সেই জের মিটতে না মিটতেই এবার ভুয়ো পাসপোর্ট কেলেঙ্কারির তদন্তে তেঁড়ে ফুঁড়ে নামল সিবিআই। শনিবার মহালয়ার দিনও শিলিগুড়ি জুড়ে দিনভর অভিযান চালায় সিবিআই। শিলিগুড়ির একাধিক জায়গা-সহ সিকিমেও পৌঁছে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকেরা।

    শিলিগুড়ির কোথায় কোথায় অভিযান চালাল সিবিআই ?(CBI)

    সিবিআই সূত্রের খবর, শুক্রবার দুপুরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী (CBI) সংস্থার একটি দল বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামে। সেখান থেকে তারা দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে একটি দল সিকিমের উদ্দেশে রওনা দেয় এবং আরও একটি দল শিলিগুড়ি মহকুমায় অভিযানে নামে। ভুয়ো পাসপোর্ট কেলেঙ্কারির তদন্তেই বাংলা এবং সিকিমে একযোগে অভিযান চালান গোয়েন্দারা। এমনিতেই শুক্রবার দুপুর থেকে শিলিগুড়ির বিভিন্ন জায়গায় সিবিআই হানা শুরু হয়। শনিবারেও জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান। এদিন শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের মাটিগাড়া, বাগডোগরা, নকশালবাড়ি, শিবমন্দির- সহ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযানে নামে। এদিন সকালে সিবিআই আধিকারিকদের দলটি প্রথমে বাগডোগরার বাবুপাড়ায় উদয়শঙ্কর রায়ের বাড়িতে হানা দেয়। সেখান থেকে অটল চা বাগানের অফিসে তল্লাশি চালায় সিবিআই। এ ছাড়া আরও কয়েক জনের বাড়িতে এবং অফিসে হানা দিয়েছে সিবিআই।

    তল্লাশিতে কী মিলল?

    সিবিআই সূত্রের খবর, শিলিগুড়ির পাশাপাশি, ভুয়ো পাসপোর্ট মামলায় সিকিমেও সিবিআই হানা চলছে। জানা গিয়েছে, তল্লাশিতে ভুয়ো পাসপোর্ট-সহ বহু নথি উদ্ধার হয়েছে। অর্থের বিনিময়ে নেপালের নাগরিকদের ভারতের ভুয়ো পাসপোর্ট এবং ভুয়ো নথি তৈরি করিয়ে দেওয়ার চক্র চলছিল। সেই কেলেঙ্কারির শিকড়ে পৌঁছতেই চলছে সিবিআই (CBI) অভিযান। শুক্রবার নিউ জলপাইগুড়ি এলাকা থেকে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে বলে মনে করছে সিবিআই। শিলিগুড়ির পাশাপাশি, ভুয়ো পাসপোর্ট মামলায় সিকিমেও সিবিআই হানা চলছে। জানা গিয়েছে, তল্লাশিতে ভুয়ো পাসপোর্ট-সহ বহু নথি উদ্ধার হয়েছে। মোটা টাকার বিনিময়ে এসব কারবার চলত বলে তদন্তকারী আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fish: দিঘায় ২০০ কেজির বিশালাকৃতির কই ভোলা জালে! বিক্রির দাম কত জানেন?

    Fish: দিঘায় ২০০ কেজির বিশালাকৃতির কই ভোলা জালে! বিক্রির দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারে দিঘায় ফের বিশাল আকৃতির কই ভোলা (Fish) জালে পড়েছে। এই মাছ নিয়ে বাজারে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মাছের ওজন ছিল ২০০ কেজি এবং বিক্রির দাম ছাপিয়ে গেছে লাখ টাকা। লাভবান হয়েছেন এক ওড়িশার মত্স্যজীবী। বিশাল এই মাছ দেখতে প্রচুর মানুষ জমায়েত হন বাজারে। ভোজন রসিক বাঙালির পাতে মাছ না পড়লে খাওয়া ঠিক জমে না। কই ভোলা মাছের চাহিদাও বাজারে অনেক বেশী। এই মাছের পাতুরি, ফিস ফ্রাই, ফিস ফিঙার ভোজন রসিকদের বেশ তৃপ্তি দিয়ে থাকে। সাধারণত এই মাছ সমুদ্রের গভীর জলে বসবাস করে।

    মৎস্যজীবীদের বক্তব্য (Fish)

    দিঘার মোহনার মাছ বাজারে এই বিশালাকৃতির মাছকে (Fish) ঘিরে রীতিমতো মানুষের মধ্যে উত্তেজনা লক্ষ করা যায়। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, “এই কই ভোলা গভীর সমুদ্রে থাকে। এই মাছ শিকার করতে গেলে সমুদ্রের অনেক গভীরে যেতে হয়। তবে ঝুঁকি থাকে শিকারের কাজে। মাছটি ধরেন ওড়িশার এক মৎস্যজীবী, এরপর এশিয়ার সবথেকে বড় মাছের বাজার, দিঘা মোহনা বাজারে নিয়ে আসেন। সুজিত কর নামক এক মাছের আড়তের মালিকের দোকানে মাছটির নিলামের ডাক ওঠে। অনেক সময় ধরে দরদামের পর বেশ লাভজনক মূল্যে বিক্রি হয় কই ভোলাটি। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গত ৩ অক্টোবরে এমনই একটি দৈত্যের মতো কই ভোলা পাওয়া গিয়েছিল। সেই মাছটির ওজন ছিল ১১০ কেজি। এবারের কই ভোলা মাছের ওজন ২০০ কেজি।

    দিঘা ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য

    দিঘার ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান নবকুমার পয়ড়্যা বলেন, “প্রায় ২ কুইন্টাল ওজনের বিরাট মাছ (Fish) দিঘার মোহনা বাজারে আসে। নিলামে মাছের দাম ওঠে ১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। এই মাছ যাঁদের কপালে পড়ে তাঁদের ভাগ্য বদলে যায়। এই মাছের চাহিদা বাজারে প্রচুর। বিশেষ করে বাংলাদেশে চাহিদা ব্যাপক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tarpan: তর্পণ করার সময় গঙ্গায় বানের জল আসতেই হুগলিতে তলিয়ে গেলেন চারজন, বেলুড়-পানিহাটিতেও বিপত্তি!

    Tarpan: তর্পণ করার সময় গঙ্গায় বানের জল আসতেই হুগলিতে তলিয়ে গেলেন চারজন, বেলুড়-পানিহাটিতেও বিপত্তি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিতৃপক্ষ শেষ হয়ে মাতৃপক্ষের সূচনার দিনই ঘটল বিপত্তি। গঙ্গার দুপারে তর্পণ (Tarpan) করতে নেমে তলিয়ে গেলেন বেশ কয়েকজন। এরমধ্যে হুগলিতে জেলায় চারজন তলিয়ে যাওয়ার খবর রয়েছে। আর বারাকপুর মহকুমার পানিহাটিতে একজন তলিয়ে যান। বেলুড় ঘাটে এক মহিলা তলিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ভরা গঙ্গায় জলে নেমে তর্পণ করতে গিয়ে শনিবার সাত সকাসকালে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মহালয়ার দিন এভাবে গঙ্গায় তলিয়ে যাওয়ার ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে।

    বান আসতেই তলিয়ে যান চারজন (Tarpan)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার মহালয়ার শুভ লগ্নে পূর্বপুরুষদের জল দেওয়ার তর্পণ (Tarpan) করতে গঙ্গার দুপারের হাজার হাজার বাসিন্দা সামিল হয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, হুগলির হিন্দমোটরের বিবি স্ট্রিট ঘাটে এদিন ভোর থেকে তর্পণ করতে বহু মানুষ ভিড় করেছিলেন। সেই সময় গঙ্গায় বান আসতেই বেশ কয়েকজন তলিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বান আসার পর বাঁশি বাজিয়ে পুলিশ সতর্ক করে। সেই সময় চারজন তলিয়ে যায়।

    স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে তর্পণ করতে গঙ্গায় নেমে তলিয়ে গেলেন বৃদ্ধ

    পানিহাটি পুরসভার আগরপাড়া ইলিয়াস রোডে গিরিবালা ঘাটে সকল 8 টার সময় তর্পণ (Tarpan) করতে আসেন মধ্যমগ্রামের মেঘদূত ঘোষপাড়ার বাসিন্দা শেখর মণ্ডল। তাঁর বয়স ৬১ বছর। তাঁর সঙ্গে স্ত্রী মহুয়া মণ্ডলও তর্পণ করতে আসেন। আগরপাড়া গিরিবালা ঘাটে ভোর 8 টা নাগাদ গঙ্গার ঘাটে স্নান করতে নামেন শেখরবাবু। কয়েকটা ডুব দেবার পরেই তিনি তলিয়ে যান। এর পরেই খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। এলাকার মানুষেরা খড়দা থানায় খবর দেন। বিপর্যয় মোকাবিল দফতরের কর্মীরা উদ্যোগী হন। ডুবুরি নামিয়ে গঙ্গার ঘাটে খোঁজা শুরু হয়। জানা গিয়েছে, শেখরবাবু কাশিপুর অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন। এ বছর জানুয়ারি মাসে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি সাঁতার জানতেন। কীভাবে তলিয়ে গেল তা কেউ বলতে পারছেন না। দেবীপক্ষের সূচনা দিন গঙ্গার ঘাট থেকে স্বামীর খোঁজ না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন মহুয়াদেবী।

    বেলুড় ঘাটেও এক মহিলা তলিয়ে যান

    অন্যদিকে, হাওড়ার বেলুড়ের পাল ঘাটে তর্পণ (Tarpan) করতে এসে এদিন তলিয়ে যান এক মহিলা। পরে, খোঁজাখুঁজির পর তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সত্যবালা ঘোষ (৫৩)। তাঁর বাড়ি বেলুড়ের নেতাজি নগর এলাকায়। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share