Tag: Bengali news

Bengali news

  • Mukutmanipur: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েই হৃদয় ছুঁয়ে যেতে পারে বাঁকুড়া জেলার মুকুটমণিপুর

    Mukutmanipur: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েই হৃদয় ছুঁয়ে যেতে পারে বাঁকুড়া জেলার মুকুটমণিপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর বুকে যদি এক টুকরো স্বর্গ বলে কোনও জায়গা থেকে থাকে, তবে নিঃসন্দেহে বলে দেওয়া যায় সেই জায়গাটির নাম “মুকুটমণিপুর” (Mukutmanipur)। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার এক ছোট্ট, নির্জন পর্যটন কেন্দ্র এই মুকুটমণিপুর। শুধুমাত্র আপন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দিয়েই এই মুকুটমণিপুর হৃদয় ছুঁয়ে যেতে পারে যে কোনও প্রকৃতি প্রেমিক পর্যটকের। একদিকে কংসাবতী বা কাঁসাই নদী, অপর দিকে ছোট ছোট পাহাড়ের সারি, অগভীর বনানী, নীল আকাশ—। আর কী চাই সৌন্দর্য পিপাসু পর্যটকের? আর যদি হয় পূর্ণিমা রাত, তাহলে তো আর কথাই নেই। চাঁদের রুপোলি আলোয় স্নান করা মুকুটমণিপুর তখন “কল্প লোকের গল্প গাথা”।

    পাহাড়-জঙ্গল ঘেরা অপূর্ব স্থান

    একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় কাঁসাই নদীর ওপর প্রায় ১১ কিমি দীর্ঘ ও ৩৮ মিটার উঁচু বাঁধটি, ৪ কিমি দূরে অম্বিকা নগরে দেবি অম্বিকার প্রাচীন মন্দির। ইচ্ছে হলে আর হাতে সময় থাকলে ঘুরে আসুন প্রায় ৫৯ কিমি দূরে আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রাম “সুতান”, প্রায় ৪০ কিমি দূরে ঘন অরণ্য পরিবৃত “রানি বাঁধ”, প্রায় ৪৩ কিমি দূরে পাহাড়-জঙ্গলে ঘেরা এক অপূর্ব সুন্দর স্থান “ঝিলিমিলি” প্রভৃতিও (Mukutmanipur)।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    যাতায়াত–কলকাতার ধর্মতলার শহিদ মিনার বাসস্ট্যান্ড থেকে সরাসরি বাস যাচ্ছে মুকুটমণিপুর (Mukutmanipur)। কলকাতা থেকে দূরত্ব প্রায় ২৪৪ কিমি। বাসে সময় লাগে প্রায় ৬-৭ ঘণ্টা। এছাড়া ট্রেনে বাঁকুড়া অথবা বিষ্ণুপুর এসে সেখান থেকে বাসে যাওয়া যায় মুকুটমণিপুর। দূরত্ব বাঁকুড়া ৫৬ এবং বিষ্ণুপুর ৮২ কিমি । প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি কলকাতা থেকে মুকুটমণিপুর গামী সব বাসই যাচ্ছে বাঁকুড়া জেলার দুটি অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র বিষ্ণুপুর এবং জয়পুর ফরেস্টের ওপর দিয়ে ।
    থাকা-খাওয়া–মুকুটমণিপুরে বেশ কিছু হোটেল, লজ রয়েছে থাকা এবং খাওয়ার জন্য। আবার প্রয়োজন মনে করলে বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুরে থেকেও ঘুরে নেওয়া যায় মুকুটমণিপুর (Mukutmanipur)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রশাসনিক প্রধান রূপে ২২ বছর পূর্ণ, প্রধানমন্ত্রী পদে রেকর্ড তৈরির পথে নরেন্দ্র মোদি

    Narendra Modi: প্রশাসনিক প্রধান রূপে ২২ বছর পূর্ণ, প্রধানমন্ত্রী পদে রেকর্ড তৈরির পথে নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসনিক প্রধানের দায়িত্ব পালনের ২২ বছর পূর্ণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত সফল এবং জনপ্রিয় নেতা হিসাবে কাজ করছেন তিনি। আজ থেকে ২২ বছর আগে ২০০১ সালের ৭ অক্টোবর, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন। প্রথম দিন শপথ নিয়েই বলেছিলেন, “জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া গণতন্ত্র সম্ভব নয়।” আবার ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর শপথ নিয়ে বলেছিলেন, “জনগণের মধ্যেই আমাদের শক্তি রয়েছে। দেশের প্রত্যেক নাগরিকদের মধ্যে দেশের শক্তি নিহিত রয়েছে।”

    গুজরাটে  তিনবার মুখ্যমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)

    ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারির উপনির্বাচন থেকে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত কোনও নির্বাচনেই নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পরাজিত হননি। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি আরএসএস-এর কর্মী হিসাবে সামাজিক কাজে নিযুক্ত ছিলেন। ২০০৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত টানা তিন বার ভোটে জয়ী হয়ে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। সাধারণ মানুষের বিপুল সমর্থন, তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সফলতার পথকে ক্রমশ মসৃণ করেছে। গুজরাটের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং সবরমতি নদী প্রকল্পের উপর বিশেষ ভাবে কাজ করেন মোদি। এছাড়াও তাঁর সময়কার খাদি উৎসব, কৃষি উৎসব, বিকাশ উৎসবের প্রকল্পগুলি গুজরাটের উন্নয়নকে আরও সাফল্যের দিকে নিয়ে গেছে।

    প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পরপর দুইবার নির্বাচিত

    গুজরাটে মুখ্যমন্ত্রী রূপে ব্যাপক সাফল্যের পর ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বভার নেন। সেই সময় তাঁর শ্লোগান হয়, “সবকা সাথ সবকা বিকাশ”। সেই সঙ্গে দেশের নারী সমাজের উন্নয়নের জন্য ‘বেটি পড়াও বেটি বাঁচাও’ প্রকল্পের সূচনা করেন। এছাড়াও, দেশের সীমান্ত সুরক্ষা, পররাষ্ট্রনীতি, আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য বীমা, স্বচ্ছ ভারত মিশন, উজ্জ্বলা যোজনা, আত্মনির্ভর ভারত, লোকাল ফর ভোকাল, মেক-ইন ইন্ডিয়া, মন কী বাত ইত্যাদি প্রকল্প এবং উদ্যোগের সূচনা করেন। এই কর্মকাণ্ডে পশ্চিম ভারতের উন্নয়নের পাশপাশি পূর্ব ভারত এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর উন্নয়নের জন্য নানা প্রকল্প চালু করেন। দেশের ধর্মীয় স্থাপত্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তির উপর বিশেষ দৃষ্টি দিয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়নের কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন তিনি।  

    সারা বিশ্ব যখন অতিমারি করোনার দাপটে সংক্রমিত, সেই সময় সারা বিশ্বকে ভারতে তৈরি করোনার টিকা পাঠিয়ে, বিশ্ববাসীকে মারণ ব্যাধি থেকে বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করেন নরেন্দ্র মোদি। আজ দেশের শুধু প্রধানমন্ত্রী রূপে নন, সারা বিশ্বের বিশ্বনেতা হিসাবেও স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে আরও একবার নির্বাচিত হলে, দেশে পরপর তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসাবে রেকর্ড গড়বেন নরেন্দ্র মোদি।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: ডেঙ্গিতে বিপদ বাড়াচ্ছে অ্যান্টিবডির অভাব! কোন খাবারে দ্রুত তৈরি হবে অ্যান্টিবডি?

    Dengue: ডেঙ্গিতে বিপদ বাড়াচ্ছে অ্যান্টিবডির অভাব! কোন খাবারে দ্রুত তৈরি হবে অ্যান্টিবডি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গির (Dengue) দাপট। প্রত্যেক দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, জ্বর কমলেও দুর্বলতা সমস্যা তৈরি করছে। অ্যান্টিবডি দ্রুত তৈরি হলে তবেই বিপদ কমবে। তাই ডেঙ্গির পরে খাবারে বাড়তি নজরদারি জরুরি।

    কোন ধরনের খাবার অ্যান্টিবডি তৈরিতে সাহায্য করে? 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির পরে পেটের সমস্যা দেখা দেয়। হজমের গোলমাল হয়। অন্ত্রের একাধিক সমস্যা হয়। এতে শারীরিক জটিলতা বাড়ে। তাই ডেঙ্গির পরে জল কিংবা তরল জাতীয় খাবারের দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দিনে কমপক্ষে ৪ লিটার জল খেতে হবে। পাশাপাশি স্ট্রু, স্যুপ জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। তাতে একদিকে দেহে জলের পরিমাণ ঠিক থাকে, পাশাপাশি ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমে। আবার পেটের রোগ হয় না। ফলে দ্রুত সুস্থ (Dengue) হয়ে ওঠা যায়।

    নিয়মিত ফল খাওয়ার পরামর্শ (Dengue)

    ডেঙ্গির পরে কিউই, মাল্টা, আপেল, নাশপাতির মতো ফল নিয়মিত খাওয়া জরুরি। এতে শরীরে দ্রুত অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, আপেল, নাশপাতির মতো ফলে ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এর ফলে ডেঙ্গি পরবর্তী সময়ে এই ফল বিশেষ উপকার করে। পাশাপাশি কিউই, মাল্টার মতো ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এর ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি দ্রুত গড়ে ওঠে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির (Dengue) পরে নিয়মিত ডিম সেদ্ধ খাওয়া জরুরি। ডিমে একাধিক ভিটামিন থাকে। তাছাড়া প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় একদিকে যেমন দুর্বলতা কাটাতে সাহায্য করে, তেমনি শরীরে অ্যান্টিবডি গড়ে তুলতেও সাহায্য করে। 
    দই, বাদাম দুধের মতো খাবার নিয়মিত খাওয়া জরুরি বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ডেঙ্গির পরে মলত্যাগে সমস্যা হয়। পেটে যন্ত্রণা হয়। আবার অন্ত্রে নানান অসুবিধা হয়। কিন্তু টক দই, বাদাম দুধের মতো খাবার নিত্যদিনের মেনুতে থাকলে হজম ভালো হবে। অন্ত্রের ঝুঁকি কমবে। ফলে, দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠা যাবে বলেও মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ। নিয়মিত চিকেন স্ট্রু খাওয়া দরকার বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। কারণ, চিকেন সহজপাচ্য। তাছাড়া চিকেন প্রাণীজ প্রোটিনে ভরপুর। তাই ডেঙ্গির পরবর্তী জটিলতা কাটাতে খাবারের তালিকায় নিয়মিত চিকেন স্ট্রু রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    শিশুদের ক্ষেত্রে আরও বেশি যত্ন নেওয়া জরুরি

    শিশুরোগ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডেঙ্গির (Dengue) পরে শিশুদের আরও বেশি দুর্বলতা দেখা দেয়। অ্যান্টিবডি তৈরিতেও সময় লাগে। তাই শিশুদের খাবারে বিশেষ নজরদারি জরুরি। নিয়মিত তাদের ফল আর সব্জি খাওয়ানো দরকার। পালং শাক, লাউয়ের মতো সবুজ সব্জি নিয়মিত খেলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণ হবে। পাশপাশি দুধ, টক দই নিয়মিত খাওয়া জরুরি। লেবুর রস, আপেলের পাশপাশি রোজ কলা খাওয়া দরকার। এতে শিশুদের ডেঙ্গি পরবর্তী শারীরিক জটিলতার ঝুঁকি কমে। শরীরে অ্যান্টিবডি দ্রুত তৈরি হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim Disaster: সিকিমে বিপর্যয়ের পর নিখোঁজ বালুরঘাটের সাত পরিযায়ী শ্রমিক, দুশ্চিন্তায় পরিবার

    Sikkim Disaster: সিকিমে বিপর্যয়ের পর নিখোঁজ বালুরঘাটের সাত পরিযায়ী শ্রমিক, দুশ্চিন্তায় পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিমে বিপর্যয়ের (Sikkim Disaster) জেরে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে সাত জন পরিযায়ী শ্রমিকের কোনও খোঁজ নেই। তাঁদের বাড়ি বালুরঘাটের ডাঙ্গা বিজয়শ্রী এলাকায়। পরিবারের লোকজন আর তাঁদের সঙ্গে কোনওভাবে যোগাযোগ করতে পারছেন না। ফলে, চরম দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন পরিবারের লোকজন।

    কবে কাজে গিয়েছিলেন?

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট ব্লকের ডাঙ্গার পাল পাড়ার নিখোঁজ ওই সাত পরিযায়ী শ্রমিকদের নাম মৃদু পাল, সুধু পাল, দুলাল পাল, বেলাই পাল, সামরা পাল, তজু পাল ও নবীন পাল। এছাড়াও বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া, চিঙ্গিসপুরের আরও চার শ্রমিক সিকিমের অন্যত্র কাজে গিয়েছেন। তাদের খোঁজ মিলেছে। জানা গিয়েছে, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ওই সাত পরিযায়ী শ্রমিক কাজে যোগ দিতে যান। মূলত তাঁরা নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন। ৪ অক্টোবর হড়পা বানে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে সিকিম (Sikkim Disaster)। ওই দিনের পর থেকে সকলের ফোন বন্ধ, যোগাযোগ হচ্ছে না বলেও পরিবারের সদস্যরা জানান। জানা গিয়েছে, বালুরঘাটের ডাঙ্গা গ্রামপঞ্চায়েতের ডাঙ্গা বিজশ্রী গ্রামের মৃদু পালের বাড়িতে স্ত্রী ও নাবালিকা কন্যা রয়েছে। পাশেই বাড়ি মৃদুর দাদা সুধু পালও তাঁর স্ত্রীকে রেখে সিকিমে কাজে গিয়েছিলেন। সিকিমের ভয়াবহ বিপর্যয়ের ছবি মোবাইলে দেখেই শিউরে উঠছেন পরিবারের লোকজন।

    পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিবারের লোকজন কী বললেন?

    নিখোঁজ শ্রমিক মৃদু পালের স্ত্রী কৌশল্যা পাল বলেন, কোন ঠিকাদারের সঙ্গে গিয়েছে, তা জানা নেই।  যেদিন থেকে সিকিমের বন্যার (Sikkim Disaster) খবর পেয়েছি, সেদিন থেকেই যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। কিন্তু কিছুতেই যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না। আমরা খুব চিন্তায় রয়েছি। ওই গ্রামেরই বাসিন্দা ষষ্ঠী পাহান বলেন, আমাদের গ্রামের মোট সাতজন এক ঠিকাদারের সঙ্গে সিকিমে কাজে গিয়েছিলেন। কারও খোঁজ পাচ্ছিনা। আমাদের গ্রামের সবাই চিন্তায় রয়েছে। উদ্বেগ কাটছে না।

    জেলাশাসকের কী বক্তব্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, জেলার ২৫ জনের খবর পেয়েছি, যারা সিকিমে (Sikkim Disaster) কাজে গিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগের সঙ্গেই যোগাযোগ করা গিয়েছে। তাঁরা ভালো রয়েছেন। যাদের খোঁজ মেলেনি, তাঁদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। পুরো পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birendra Krishna Bhadra: তাঁর কণ্ঠেই শোনা যাবে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’, জানুন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের জীবনকথা

    Birendra Krishna Bhadra: তাঁর কণ্ঠেই শোনা যাবে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’, জানুন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের জীবনকথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  তাঁর কণ্ঠস্বরই বার্তা নিয়ে আসে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের। রেডিওতে এবারও ভোরবেলায় বেজে উঠবে “আশ্বিনের শারদপ্রাতে…. । বোঝা যায়, কৈলাস থেকে মায়ের আসার সময় হয়ে গিয়েছে। মূলত এই কণ্ঠস্বরই পুজোর আমেজ, গন্ধ, আনন্দ সব বয়ে আনে। তিনি বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র। মহালয়ার ভোরে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের (Birendra Krishna Bhadra) স্তোত্র পাঠ ছাড়া যেন দুর্গাপুজো সম্পূর্ণই হয় না।

    বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের জন্ম ও বংশ পরিচয়

    ১৯০৫ সালের ৪ অগাস্ট উত্তর কলকাতায় আহিরীটোলায় জন্মগ্রহণ করেন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র (Birendra Krishna Bhadra)। তাঁর পিতার নাম রায়বাহাদুর কালীকৃষ্ণ ভদ্র ও মা সরলাবালা দেবী। জানা যায়, ঠাকুমা যোগমায়া দেবীর কেনা ৭, রামধন মিত্র লেনে উঠে আসেন তাঁর পরিবারবর্গ। তাঁর পিতা কালীকৃষ্ণ ভদ্র ছিলেন বহুভাষাবিদ। তিনি ১৪টি ভাষা জানতেন বলেও শোনা যায়। বাংলা সাহিত্য জগতে তিনি হয়ে উঠেছিলেন এক পরিচিত ব্যক্তিত্ব। ১৯২৭ সালে তিনি “রায়বাহাদুর” খেতাব পান। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র ১৯২৬ সালে ইন্টারমিডিয়েট ও ১৯২৮ সালে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে স্নাতক হন।

    কর্মজীবনে প্রবেশ

    বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র (Birendra Krishna Bhadra) ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি বেতার সম্প্রচারক, নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। দীর্ঘদিন অল ইন্ডিয়া রেডিও-য় বেতার সম্প্রচারকের কাজ করেছেন। কলকাতার আকাশবাণীর অত্যন্ত সুপরিচিত মুখ তিনি। রেডিও ছিল তাঁর প্রাণ। তিনি একাধিক নাটক রচনা ও প্রযোজনাও করেন। এমনকি নিজে পরিচালনা ও অভিনয় করেছেন। ১৯৫৫ সালে ‘নিষিদ্ধ ফল’ নামে একটি চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যও রচনা করেছিলেন তিনি।

    ‘মহিষাসুরমর্দিনী’

    তাঁর সর্বাধিক পরিচিত বেতার সম্প্রচার হল ‘মহিষাসুরমর্দিনী’। এই অনুষ্ঠানটির গ্রন্থনা করেছিলেন বাণীকুমার ভট্টাচার্য এবং সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন পঙ্কজকুমার মল্লিক। এই অনুষ্ঠানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ভাষ্য ও শ্লোকপাঠ প্রত্যেক বাঙালির মন ছুঁয়ে যায়। সেই ১৯৩১ সাল থেকে আজও প্রতি বছর ‘মহালয়া’-র দিন ভোর চারটের সময় কলকাতার আকাশবাণী থেকে এই অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হয়ে আসছে। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ৯২ বছর পূর্তি হবে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’-এর।

    ১৯৭৬ সালে উত্তমকুমারের কন্ঠে শোনা যায় মহিষাসুরমর্দিনী

    এত প্রতিভার পরেও তাঁর জীবনে খারাপ সময় আসেনি, এটা বলাটা বোধহয় ভুল হবে। সালটা ১৯৭৬। হঠাৎই, আকাশবাণী কর্তৃপক্ষের ইচ্ছায় চিরাচরিত ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের (Birendra Krishna Bhadra) পরিবর্তে বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা উত্তমকুমারকে দিয়ে অন্য একটি অনুষ্ঠান সম্প্রচার করানোর কথা ঠিক হল। জনমানসে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে উত্তমকুমারের ‘মহিষাসুরমর্দিনী’। সমালোচনার ঝড়, বিক্ষোভে পুনরায় সে বছর ষষ্ঠীর দিনই আবার বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের সেই চিরাচরিত ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ সম্প্রচার করা হয়। তারপর থেকে  আকাশবাণী কখনও তাঁর কণ্ঠস্বর বদল করার কথা ভাবেনি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ফিরহাদ-মদনের বাড়িতে সিবিআই হানা

    CBI: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে ফিরহাদ-মদনের বাড়িতে সিবিআই হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে দুদিন আগেই খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের বাড়িতে ইডি হানা দেন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতে এবার কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের চেতলার বাড়িতে সাতসকালে সিবিআই (CBI)  হানা দেন। পাশাপাশি কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের বাড়়িতে সিবিআই হানা দেয়।

    মেয়রের দুয়ারে সিবিআই (CBI)  

    সিবিআই সূত্রে খবর, রবিবার সাতসকালে প্রচুর সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে নিজাম প্যালেস থেকে বের হন কেন্দ্রীয় আধিকারিকেরা (CBI)। তাঁরা চেতলায় পুরমন্ত্রীর বাড়িতে ঢোকেন। বাইরে দাঁড়িয়ে বাড়ি ঘিরে রেখেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর সশস্ত্র জওয়ানেরা। কাউকে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। খবর পেয়ে দলীয় কর্মীরা সেখানে ভিড়় জমাতে শুরু করেন। বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন ফিরহাদের কন্যা প্রিয়দর্শিনী হাকিম। তাঁকেও ভিতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। দরজায় দাঁড়িয়ে দীর্ঘক্ষণ কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি চলে প্রিয়দর্শিনীর। পরে, তাঁকে বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয়। ফিরহাদের বাড়ির সামনে আসেন তাঁর আইনজীবী গোপাল হালদারও। তাঁকেও ঢুকতে বাধা দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। আইনজীবী  বলেন, তাঁর প্রবেশাধিকার রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী পরে জানান, তাঁকে ঢুকতে দেওয়া হবে না। ফিরহাদের বাড়ির সামনে জমায়েত হওয়া অনুগামীরা। বাড়ির বাইরে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। উঠছে কেন্দ্রীয় সরকার-বিরোধী স্লোগান। তাঁদের অভিযোগ, রাজনৈতিক কারণেই এই সিবিআই হানা।

    মদনের বাড়িতে সিবিআই (CBI)  

    অন্য দিকে, সিবিআইয়ের (CBI) একটি দল কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের ভবানীপুরের বাড়িতেও হানা দিয়েছে। তবে, তাঁকে কী কারণে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তা স্পষ্ট নয়। কামারহাটি পুরসভায় কর্মী নিয়োগে যে দুর্নীতি হয়েছে তাতে তাঁর কোনও ভূমিকা রয়েছে কি না তা সিবিআই আধিকারিকরা খতিয়ে দেখতে পারেন। বরানগর, কামারহাটির চেয়ারম্যানের বাড়িতে দুদিন আগে ইডি হানা দিয়েছিল। এদিন মন্ত্রী ফিরহাদের পাশাপাশি আরও কয়েকটি পুরসভার চেয়ারম্যানের বাড়িতে গিয়েছে সিবিআই। হানা দেওয়া হয়েছে কাঁচরাপাড়া পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যানের বাড়িতে। হালিশহরেও গিয়েছে সিবিআই।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ইডি দফতরে হাজিরা এড়ালেন অভিষেকের বাবা

    Abhishek Banerjee: ইডি দফতরে হাজিরা এড়ালেন অভিষেকের বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর। শনিবার তাঁর হাজিরা দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি এদিন উপস্থিত হননি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন যে বিশেষ কাজ থাকায় তিনি হাজিরা দিতে পারছেন না। অন্যদিকে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে শুক্রবার তলব করা হয়েছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু তিনিও শুক্রবার হাজিরা দেননি।

    ১২০০ পাতার নথি পাঠিয়েছেন অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার বেশ কিছু নথি চেয়ে পাঠানো হয়েছিল। ইডি সূত্রে খবর, ১২০০ পাতার নথি পাঠিয়েছেন অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়। আপাতত তাঁর সেই নথি খতিয়ে দেখবেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরের কর্তারা। পরবর্তীকালে ফের তাঁকে তলব করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    অভিষেকের স্ত্রীকে তলব

    অন্যদিকে, এর আগেও অভিষেকের (Abhishek Banerjee) স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছিল ইডি। পরবর্তীকালে চলতি মাসের ১১ তারিখ তাঁকে ফের তলব করা হয়েছে। চলতি মাসের ৩ তারিখ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তলব করা হয়েছিল। তিনি সেদিন হাজিরা দেননি। এরপর ফের ৯ অক্টোবর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করা হয়। তবে সেই তলবকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে গিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মামলা বর্তমানে আদালতের বিচারাধীন।

    আদালতের নির্দেশে তদন্ত

    নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে ধৃত কালীঘাটের কাকু সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের যোগ সূত্রে উঠে আসে লিপস অ্য়ান্ড বাউন্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি সংস্থার নাম। জানা যায়, এই সংস্থাটির সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর হিসেবে নাম রয়েছে অভিষেকের (Abhishek Banerjee) বাবা-মা এবং স্ত্রী রুজিরা বন্দোপাধ্যায়ের। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ওই সংস্থার ডিরেক্টরদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাই এই তলব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel-Palesatine Conflict: ‘ইজরায়েলের পাশে ভারত’, বার্তা মোদির

    Israel-Palesatine Conflict: ‘ইজরায়েলের পাশে ভারত’, বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যালেস্তাইনের হামাস বাহিনী আচমকাই হামলা চালিয়েছে ইজরায়েলের (Israel-Palesatine Conflict) ওপর। লাগাতার রকেট ছোঁড়া হয়েছে ইজরায়েলের ওপর। এরপরেই প্যালেস্তাইনের হামাস বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েল। ইজরায়েল-প্যালেস্তাইনের এই দ্বন্দ্বে প্রায় সমস্ত শক্তিশালী রাষ্ট্র নেতারা ইজরায়েলের পাশেই দাঁড়িয়েছে। তথ্য বলছে, ৫,০০০ এরও বেশি রকেট হামলা করা হয়েছে ইজরায়েলের ওপর। সেদেশের সেনাদফতরও বাদ যায়নি এই হামলা থেকে। এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ইজরায়েলের পাশেই দাঁড়িয়েছে ভারত।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইজরায়েলের (Israel-Palesatine Conflict) ওপর এই হামলার নিন্দা করেছেন। শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ইজরায়েলে জঙ্গি হামলার খবরে গভীর মর্মাহত। হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত নিরাপরাধ পরিবারগুলির জন্য প্রার্থনা করছি। কঠিন সময়ে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াচ্ছি আমরা।”

    প্রবাসী ভারতীয়দের প্রতি বার্তা

    এমত অবস্থায় সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের জন্য কিছু নির্দেশিকা জারি করেছে ভারতীয় দূতাবাস। ভারতীয় নাগরিকদের সর্বদা সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা করতেও নিষেধ করা হয়েছে। এই যুদ্ধে ইজরায়েলকে সমর্থন করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। সমাজমাধ্যম এক্সে তিনি লিখেছেন, ‘‘আমরা ইজরায়েলে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। হামলায় আক্রান্ত, তাদের পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’’ ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিহুর বলেন, ‘‘ইজরায়েল (Israel-Palesatine Conflict) যুদ্ধে রয়েছে। শনিবার সকাল থেকেই হামাস জঙ্গিরা ইজরায়েলের ওপর আক্রমণ চালাতে শুরু করেছে। এর মূল্য তাদেরকে চোকাতে হবে। আমরা যুদ্ধে রয়েছি এবং আমরা জিতব।’’ হামাসের সিনিয়র সামরিক কমান্ডার মহম্মদ দেইফ ইজরায়েলে অভিযান শুরুর ঘোষণা করেছেন। একটি বার্তায় তিনি বলেছেন, ‘‘আমরা পৃথিবীতে শেষ দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করব।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IND VS AUS: রবিবার অজিদের মুখোমুখি ভারত, ডেঙ্গিতে কাবু শুভমন, চেন্নাইতে বৃষ্টির আশঙ্কা

    IND VS AUS: রবিবার অজিদের মুখোমুখি ভারত, ডেঙ্গিতে কাবু শুভমন, চেন্নাইতে বৃষ্টির আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট। চলতি বিশ্বকাপের পঞ্চম ম্যাচে রবিবার অস্ট্রেলিয়ার (IND VS AUS) মুখোমুখি হবে ভারতীয় দল। ১২ বছর পরে বিশ্বকাপের আসর বসেছে দেশের মাটিতে। শেষবারে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১১ সালে। সেবার কাপ ওঠে মহেন্দ্র সিং ধোনির হাতেই। ভারতীয় সময় দুপুর দুটো নাগাদ ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ম্যাচটি দেখা যাবে চেন্নাইয়ের এম.এ চিদম্বরম স্টেডিয়ামে। ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া (IND VS AUS) ম্যাচকে ঘিরে ক্রীড়া প্রেমীদের মধ্যে টানটান উত্তেজনা রয়েছে।

    ডেঙ্গিতে কাবু দলের সুপারস্টার শুভমন গিল

    অস্ট্রেলিয়ার (IND VS AUS) বিরুদ্ধে বড় ম্যাচের আগেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত শুভমন গিল। তবে এখনও তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া হয়নি। শুক্রবারে তাঁর রক্তে ডেঙ্গির সংক্রমণ ধরা পড়ে বলে জানা গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর শরীর দুর্বল রয়েছে। এমতো অবস্থায় গোটা ম্যাচের ধকল নেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে কিনা সেটাই এখন ভাবাচ্ছে রাহুল দ্রাবিড়দের!

    চেন্নাইতে বৃষ্টির আশঙ্কা

    শনিবার সন্ধ্যাতেও চেন্নাইতে বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা! ভারত-অস্ট্রেলিয়া (IND VS AUS) ম্যাচ কি ভেস্তে যাবে বৃষ্টির কারণে? তবে এক্ষেত্রে আবহাওয়া দফতর বলছে যে চেন্নাইতে ম্যাচ চলাকালীন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে ২০ শতাংশ। তাপমাত্রা থাকবে ২৭ থেকে ৩১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা থাকবে ৭০ শতাংশ। যদিও বা বৃষ্টিপাত হয় তবে তা হবে বিকাল ও সন্ধ্যার দিকে হবে। এমনিতে শনিবার সন্ধ্যায় বৃষ্টির কারণে গোটা মাঠ কভারে ঢাকা রয়েছে। এর ফলে অনুশীলন বিঘ্নিত হয়েছে দু’দলেরই। মাঠ কর্মীদের বারবার জল বের করার চেষ্টা করতেও দেখা গিয়েছে। প্রস্তুতি ম্যাচেও বৃষ্টির কারণে ভেস্তে যায় ভারতের দুটি ম্যাচ। কোনওরকম প্রস্তুতি ম্যাচ ছাড়াই রোহিত শর্মারা এবার খেলতে নামছেন অজিদের বিরুদ্ধে। প্রকৃতির উপর কারও হাত নেই। এখন দেখার রবিবারের ম্যাচেও বৃষ্টি প্রভাব ফেলতে পারে কিনা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের পাল্টা! কলকাতায় ১ লাখ বঞ্চিতদের সমাবেশ করতে চান শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের পাল্টা! কলকাতায় ১ লাখ বঞ্চিতদের সমাবেশ করতে চান শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদের দিল্লিতে তৃণমূলের একপ্রস্থ নাটক দিন কয়েক আগেই দেখা গিয়েছে। এবার রাজভবনের সামনে দলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডের নেতৃত্বে চলছে অবস্থান বিক্ষোভ। তারই পাল্টা জবাব দিতে প্রস্তুত গেরুয়া শিবিরও। শনিবারই কলকাতায় এসেছিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। তাঁকে পাসে বসিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানান যে রাজ্যে অসংখ্য মানুষ রয়েছেন যাঁরা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য হলেও রাজনৈতিক কারণে তাঁদের বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। পুজোর পরে এরকম এক লাখ মানুষকে নিয়ে কলকাতায় অবস্থানে বসবেন নন্দীগ্রামে বিধায়ক (Suvendu Adhikari), এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি শুভেন্দু অধিকারী চান ঐ বিক্ষোভ মঞ্চে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হাজির থাকুন।

    কী বললেন শুভেন্দু

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ যে এক লাখেরও বেশি ভুয়ো জব কার্ড হোল্ডার রয়েছে বাংলায়। যাঁরা ১০০ দিনের কাজের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন না কিন্তু তাঁদের অ্যাকাউন্টের টাকা ঢুকে যায়। এভাবেই নয়ছয় করা হচ্ছে ১০০ দিনের কাজের টাকা। শুভেন্দুর আরও অভিযোগ যে অনেক গরিব মানুষকে বঞ্চিত করে রাজনৈতিক রঙ দেখে তৃণমূল কংগ্রেস সুবিধা পাইয়ে দিয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা তৃণমূলের বদান্যতায় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং চাকরিপ্রাপ্তরাও পেয়েছেন। শনিবার শুভেন্দু অধিকারীর পাশে সাংবাদিক বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি। শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমি রাজ্য সভাপতিকে বলব এটা নিয়ে ভাবতে এবং চাইবো কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও যেন উপস্থিত থাকেন, এই কর্মসূচিতে।’’

    কী বললেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী

    সল্টলেক সেক্টর ফাইভে বিজেপির রাজ্য দফতরে এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) পাশে বসে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিরঞ্জন জ্যোতি বলেন, ‘‘আমি ঝাঁসির রানী দেশের মেয়ে। পালিয়ে যাওয়ার পাত্রী নই। আমি সব তথ্যই নিয়ে এসেছি। কলকাতায় যেখানে খুশি বসে তৃণমূলের সঙ্গে কথা বলতে পারি কিন্তু তৃণমূল বসবে না। ওরা কথা বলতে চায় না ওরা শুধু নাটক চালিয়ে যেতে চায়।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share