Tag: Bengali news

Bengali news

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলের দিল্লি অভিযানে ভাড়া খেটে কিছু লোকের রোজগার হবে! কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলের দিল্লি অভিযানে ভাড়া খেটে কিছু লোকের রোজগার হবে! কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃত উদ্যান প্রকল্পে মাটি সংগ্রহ করতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) গেলেন মহাভারতের বাংলা অনুবাদক কাশীরাম দাসের বাড়িতে। প্রথমে কাশীরাম দাসের মূর্তিতে মাল্যদান করেন তিনি। এরপর কাটোয়ার কাশীরাম দাসের ভিটে থেকে মাটি সংগ্রহ করেন। এদিন সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি।

    রাজভবনে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী

    রাজভবনে এবার থেকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী থাকবে, রাজ্য পুলিশ থাকবে না। এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল। রাজ্যপালের রাজভবন কেন্দ্রীয় বাহিনী পাহারা দেবে না রাজ্য পুলিশ পাহারা দেবে, তাতে রাজ্য সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। রাজ্যপাল যেটা ঠিক করবেন, তাই হবে। রাজ্য সরকারের পুলিশের উপর সাধারণ মানুষ ভরসা করতে পারছে না। মুখ্যমন্ত্রী যেখানে ভরসা করতে পারছেন না, সেখানে রাজ্যপাল কী করে ভরসা করবেন। প্রসঙ্গত, রাজভবন এবার থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাহারা দেবে, এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ’র বিরুদ্ধে পোস্টার

    আজ সকালে বাঁকুড়ার গঙ্গাজলঘাটিতে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ’র বিরুদ্ধে একটি পোস্টার পড়ে। যেখানে লেখা রয়েছে, অর্থের বিনিময়ে প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। এই সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, এই পোস্টার তৃণমূলের তরফ থেকেই মারা হয়েছে। তাছাড়া অন্য কেউ এই কাজ করবে না বলেই সুকান্তবাবুর মত। সুতরাং এই কাজ কে করেছে বা কারা করেছে, খোঁজ করার বিষয় নেই, এরকম হতেই পারে না।

    মিছিলে শুভেন্দু ও কংগ্রেসের কৌস্তুভ 

    গতকাল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও কংগ্রেসের কৌস্তুভ বাগচী একসঙ্গে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে মিছিল করেন। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই মিছিলটি ছিল অরাজনৈতিক। তাই মিছিলে হাঁটতেই পারেন। তৃণমূল ও সিপিএমের উচিত ওই মিছিলে হাঁটা। এই কথা বলতে গিয়ে তিনি কৌস্তুভ বাগচীকে বিক্ষুব্ধ কংগ্রেস নেতা বলাতে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, তাহলে কৌস্তুভ বাগচী কি বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন? উত্তরে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, উনি বিজেপিতে আসবেন কিনা, সেটা ওনাকে ঠিক করতে হবে। আমরা ওনাকে বিজেপিতে নেব কিনা, এটা আমাদের ঠিক করতে হবে। আগে ওনাকে ভাবতে বলুন উনি বিজেপিতে আসবেন কিনা, তারপর আমরা ভাববো।

    তৃণমূলের দিল্লি অভিযান

    তৃণমূলের তরফ থেকে ১০ হাজার লোক নিয়ে দিল্লি অভিযান। কী বলবেন? সুকান্তবাবু (Sukanta Majumdar) বলেন, লোক ভাড়া করে পার ডে ৫০০ টাকা করে দিয়ে গোয়াতে লোক নিয়ে গেছে। এখন রেট বাড়িয়ে ৫০০ টাকার জায়গায় ৭০০ করবে। তাতে বিজেপির কোনও আপত্তি নেই। দিল্লিতে ভাড়ায় নিয়ে গিয়ে কিছু লোকের যদি রোজগার হয়, এতে আপনার আমার হিংসা করা উচিত নয়। রাজ্যে চাকরিও নেই, কোন কাজও নেই। কিছু লোকের রোজগার হবে, এতে আপত্তির কিছু নেই। লোকের দুটো ভাত জুটবে পেটে।

    বিচারপতি বদলি

    বিচারপতি অর্পণ চট্টোপাধ্যায়কে অবিলম্বে বদলি করার নির্দেশের ব্যাপারে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, নিশ্চয়ই বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, সেগুলি আদালত দেখেছেন। এর মধ্যে নিশ্চয়ই সত্যতা আছে। বিচার ব্যবস্থার হয়তো উনি নিরপেক্ষতা রাখতে পারেননি। আমাদের কিছু বলার নেই। আমরা একে স্বাগত জানাবো।

    এরপর সিঙ্গি গ্রামের আরও পাঁচটি বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করে কাটোয়ার কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের পাঁচটি বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করেন অমৃত উদ্যানের জন্য। বিকেল চারটে কাটোয়া সংলগ্ন পানুহাট মাঠে জনসভা করেন তিনি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: দিনাজপুরের ঘোষ পরিবারে দশমীর সকালে ছোট্ট নৌকা বানিয়ে তার পুজো হয়!

    Durga Puja 2023: দিনাজপুরের ঘোষ পরিবারে দশমীর সকালে ছোট্ট নৌকা বানিয়ে তার পুজো হয়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথিত আছে, বর্ধমানের গ্রাম থেকে নদীপথে দিনাজপুরের পতিরামে এসে ব্যবসা শুরু করে ঘোষ পরিবার। নৌকা ও বজরা নিয়ে এই অঞ্চল থেকে ধান ও পাটের আমদানি-রফতানি ব্যবসায় ফুলেফেঁপে ওঠে তাদের পরিবার। ইংরেজির ১৮৯০ এর দশকে ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে দিনাজপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে জমিদারি অর্জন করে ঘোষ পরিবার। ১৯৩০ সালে পতিরামের বিশাল এলাকা জুড়ে জমিদার বাড়ি তৈরি করেন পরিবারের সদস্যরা। যে বাড়ি আজও দাঁড়িয়ে রয়েছে ইতিহাসকে সাক্ষী করে। অন্য জমিদারদের মতোই নিজেদের আভিজাত্য প্রকাশের জন্য শুরু হয় দুর্গাপুজো (Durga Puja 2023)। সেই সময় জমিদারের লোকবল, অর্থবল দুই-ই ছিল। ফলে পুজোর মাস জুড়েই নানা আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। পুজোর পাঁচ দিন এলাকার মানুষ জমিদার বাড়িতেই মধ্যাহ্নভোজন সারতেন। রাতেও অতিথি-অভ্যাগতদের জন্য থাকত খাবারের আয়োজন। নানা রকমের যাত্রা, কবিকীর্তন, বাউল ও মনসামঙ্গল গানের আসর বসত জমিদার বাড়ির দালানে। এখন কালের গতিতে অর্থবল, লোকবল কমেছে। কমেছে পুজোর জৌলুস। এখন আর সেভাবে অর্থ খরচ করার মতো সামর্থ্য নেই। ফলে কাটছাঁট করতে হয়েছে পুজোর বাজেটে। পুজোর বাজেট ছোট হলেও আয়োজন বা যে রীতি রেওয়াজ, সেখানে কোনওরকম খামতি রাখতে চান না প্রতিরামের জমিদার পরিবারের বর্তমান সদস্যরা।

    পারিবারিক মিলন উৎসব (Durga Puja 2023)

    পতিরামের জমিদার বাড়ির পুজো দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী বনেদি বাড়ির পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম। ইতিমধ্যেই প্রতিমা গড়ার কাজ শুরু হয়ে গেছে মন্দিরে। কেননা আর খুব একটা সময় নেই হাতে। তাই ব্যস্ততা শুরু। জন্মাষ্টমীর দিন থেকেই দুর্গাপ্রতিমার মূর্তি গড়ার কাজ শুরু হয়। ঘোষ বাড়ির দুর্গাপুজো (Durga Puja 2023) প্রায় সাত পুরুষ আগে শুরু হয়। সঠিক বয়স বলতে না পারলেও কম করে তা ২০০-২৫০ বছরের পুরনো৷ পুরনো রীতি রেওয়াজ মেনে এখনও পুজো হলেও নেই আগের মত জৌলুস। জমিদারবাড়ির উত্তরসূরিরা বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করেন। বর্তমানে পতিরাম জমিদার বাড়িতে সাগর ঘোষ ও তাঁর স্ত্রী কল্পনা ঘোষ থাকেন। তবে পুজোর মধ্যে সকলে আবার একত্রিত হন। এই জমিদার বাড়ি পুজোকে কেন্দ্র করেই হয় পরিবারের মিলন উৎসব।

    ছোট্ট নৌকা বানিয়ে তার পুজো (Durga Puja 2023)

    অতীতে এই পুজোতে মহিষ, পাঁঠা, লাউ, আখ প্রভৃতি বলির প্রচলন থাকলেও সেই সব রীতি তুলে দিয়েছে এই জমিদার বাড়ির বর্তমান প্রজন্ম। এই পুজোতে বিভিন্ন খ্যাতনামা স্বাধীনতা সংগ্রামীর আনাগোনা ছিল বলেও জানা গেছে। অতীতের রীতি মেনেই এখনও নিষ্ঠার সাথে পুজো (Durga Puja 2023) চলছে এই জমিদার বাড়ির বর্তমান গৃহকর্তা সাগর কুমার ঘোষের হাত ধরে। যেহেতু ঘোষ পরিবারের ব্যবসা ছিল নদীকেন্দ্রিক এবং আমদানি-রফতানির, তাই এখনও নিয়ম মেনে পুজোর শেষ দিন অর্থাৎ দশমীর সকালে ছোট্ট নৌকা বানিয়ে তার পুজো হয়। এবং সেই নৌকা মাথায় করে মূল বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে সারা বছর সেই নৌকা বাড়ির ঠাকুর ঘরে রাখা থাকে। এখনও জেলার অন্যান্য পুজোতে অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি জেলাবাসী পতিরাম ঘোষ বাড়ির দুর্গাপুজো একবার হলেও দেখতে আসেন।

    সাত পুরুষের পুরনো পুজো (Durga Puja 2023)

    এবিষয়ে জমিদার বাড়ির উত্তরসূরী সাগরকুমার ঘোষ বলেন, আমাদের এই পুজো (Durga Puja 2023) ৭ পুরুষ পুরনো পুজো। প্রতিমা বিসর্জনের দিন থেকে পরের বছর পুজোর প্রস্তুতি চলে। আমরা স্বামী স্ত্রী দুজনে এই বাড়িতে থাকি। আমরা দুজনে প্রস্তুতি করি। আমাদের পুজোতে আগে বলি ছিল। আমরা এখন বলি প্রথাটা উঠিয়ে দিয়েছি। আমাদের পুজোর বিশেষত্ব হল নৌকাকে ডিঙি করে সেই নৌকাতে পুজো হয়। দশমীর দিন সেই ডিঙিকে বিভিন্নভাবে সাজিয়ে মণ্ডপে পুজো করে পুজোর পর বাড়িতে যে বয়স্ক মানুষ থাকে, সে মাথায় করে বসত বাড়িতে আনে। এটাই আমাদের পুজোর বিশেষত্ব। পুজোর পাঁচদিন এলাকার সমস্ত মানুষ এখানে এসে আনন্দ করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: আসানসোলে ফের সক্রিয় গরু পাচার চক্র! ধরলেন এলাকাবাসী, পুলিশ কী করছিল?

    Asansol: আসানসোলে ফের সক্রিয় গরু পাচার চক্র! ধরলেন এলাকাবাসী, পুলিশ কী করছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডল এখন তিহারে। সিবিআইয়ে কড়া নজরদারিতে গরু পাচার প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তাছাড়া এতদিন আসানসোল সিবিআই গরু পাচার মামলা চলছিল। এবার সেই মামলা আসানসোল (Asansol) সিবিআই আদালত থেকে মামলা দিল্লিতে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবার ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে গরু পাচার চক্র। তবে, পুলিশ প্রশাসন গরু পাচার রুখতে কতটা সক্রিয় তা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও সাধারণ মানুষ এই বেআইনী কারবারের বিরুদ্ধে এককাট্টা। বুধবার রাতেই আসানসোলের জামুড়িয়া থানার শ্রীপুর এলাকা থেকে রানিগঞ্জের পাঞ্জাবি মোড় এলাকায় গরু বোঝাই ট্রাক আটক হওয়ার ঘটনা সেকথা প্রমাণ করেছে। পুলিশ নয়, স্থানীয় বাসিন্দারা গরু পাচার হওয়া গাড়ি আটক করেন। ফলে, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটেছে? (Asansol)

    বুধবার রাতেই আসানসোলের (Asansol) জামুড়িয়া থানার শ্রীপুর এলাকা থেকে রানিগঞ্জের পাঞ্জাবি মোড় এলাকায় গরু বোঝাই একটি ট্রাক যাচ্ছিল। গাড়িটিকে স্থানীয় বাসিন্দারা আটক করেন। অভিযোগ, বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই গরু নিয়ে যাওয়ার জন্য বুধবার রাতে জাতীয় সড়কের উপর থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা আটক করেন। উদ্ধার করা হয় ৩১টি গরু। এরমধ্যে ট্রাকে ১৮টি গরু এবং ১৩টি বাছুর ছিল। আপাতত স্থানীয় একটি গোশালায় গরুগুলিকে রাখা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ট্রাকটির নম্বর পশ্চিমবাংলার। তাই ঝাড়খণ্ড থেকে লরিটি ঢুকে কোথায় যাচ্ছিল তা স্পষ্ট নয়। ওই লরিতে যে ভাবে গাদাগাদি করে গরু নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তাতে দু’টি বাছুর অচেতন হয়ে যায়। আরও বেশ কয়েকটি অসুস্থ হয়ে পড়ে।

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারা গরু পাচারের অভিযোগে ট্রাকটি আটক করেন। পরে, সেই গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়। গরুগুলিকে নিরাপদ জায়গায় রাখা হয়েছে। কোথায় থেকে এই গরুগুলি নিয়ে আসা হচ্ছিল এবং কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই ট্রাকের চালক এবং খালাসি পালিয়ে যাওয়ায় কাগজপত্র হাতে আসেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ‘বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর দীর্ঘজীবী হয়ে’, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে শ্রদ্ধা জানাতে বিশেষ ধুতি ও উত্তরীয়

    Nadia: ‘বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর দীর্ঘজীবী হয়ে’, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে শ্রদ্ধা জানাতে বিশেষ ধুতি ও উত্তরীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাঁর লেখায় বাঙালি বাংলা ভাষায় প্রথম পাঠ নেয়, যিনি শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে দিয়েছিলেন বিধবা বিবাহ, সেই পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর নামাঙ্কিত ধুতি ও উত্তরীয় তৈরি করছে শান্তিপুরের তন্তুবায় সরকারি সংস্থা সিপকো। পেরিয়ে গেল ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ২০৪ তম জন্মবার্ষিকী। বিদ্যাসাগর এবং শান্তিপুর ওতঃপ্রোতভাবে জড়িত। তার কারণ, এই শান্তিপুরের (Nadia) মাটিতে দাঁড়িয়েই নানা কর্মকাণ্ড করেছেন তিনি। শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে প্রথম বিধবা বিবাহ দিয়েছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

    লক্ষ্মীমণির বিধবা কন্যা কালীমতি (Nadia)

    তিনি যখন শান্তিপুরে আসেন, সেটা ১৮৫৫ সালের ২২ শে অগাস্ট। এখানে কয়েকটি বিদ্যালয় তিনি প্রতিষ্ঠা করেন। শহর ছাড়িয়ে শান্তিপুর বেলগড়িয়া গ্রামেও মেয়েদের মডেল স্কুল স্থাপন করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তাঁর চেষ্টাতেই বিধবা বিবাহের প্রচলন হয় গোঁড়া হিন্দু সমাজের সঙ্গে লড়াই করে। কলকাতার সুকিয়া স্ট্রিটে ১৮৫৬ সালের ৭ ই ডিসেম্বর মুর্শিদাবাদে কর্মরত জজপন্ডিত শ্রীশ চন্দ্র বিদ্যারত্নের সঙ্গে কালীমতি নামে যে বিধবা রমণীর পুনরায় বিবাহ হয়, তিনি শান্তিপুরের (Nadia) বাসিন্দা লক্ষ্মীমণির বিধবা কন্যা। এই বিবাহে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মশাই উপস্থিত ছিলেন। তাঁর প্রতি সম্মান জানাতে শান্তিপুরের তন্তুবায় সমাজ ধুতির পাড়ে লিখলেন “বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর চিরজীবী হয়ে”।

    ধুতির পাড়ে উঠে এল সেই ছবি (Nadia)

    আজ থেকে ১৬৭ বছর আগেকার সেই মুহূর্ত যেন মৃতপ্রায় শান্তিপুরের (Nadia) তাঁতশিল্পের পুনরুজ্জীবনের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। হাতে বোনা ধুতির পাড়ে আবার উঠে এল সেই ছবি। শান্তিপুর শহরের একজন প্রবীণ তাঁতশিল্পীর হাতে এই মহার্ঘ্য ভাবনার ফসল ফলছে। শান্তিপুর হ্যান্ডলুম ইনোভেশন প্রডিউসার কোম্পানি লিমিটেডের অন্যতম সদস্য তথা ডিজাইন প্ল্যানার সৌরভ শীর জানান, বিধবা বিবাহ প্রবর্তন কালে শান্তিপুরের তন্তুবায় শিল্পীরা বিদ্যাসাগরকে যে উপহার দিয়েছিলেন, সেই ধুতি আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছিলাম। সেই মোতাবেক গত ছয় মাস ধরে এই ধুতি এবং উত্তরীয় তৈরির পরিকল্পনা করা হয় এবং পরবর্তীতে তা খাদির সুতোর ওপর বাস্তবে রূপ পায়, যেখানে লেখা রয়েছে “বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর দীর্ঘজীবী হয়ে”। সংস্থা সূত্রে খবর এই ধুতিগুলি সম্পূর্ণ ভেষজ উপায়ে তৈরি করা হচ্ছে, ভেষজ রং ব্যবহার করা হয়েছে, ধোলাই করা হয়েছে রিটা ফল দিয়ে। জানা যায়, এই ধুতি এবং উত্তরীয় পরবর্তীকালে বিশ্ববাংলার মতো ব্র্যান্ডিংয়ের মোড়কে নিয়ে আসা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sodepur: এ কী কাণ্ড! সোদপুরে একসঙ্গে ঝান্ডা হাতে আন্দোলনে সিপিএম-তৃণমূল, হতবাক এলাকাবাসী

    Sodepur: এ কী কাণ্ড! সোদপুরে একসঙ্গে ঝান্ডা হাতে আন্দোলনে সিপিএম-তৃণমূল, হতবাক এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলি জেলাজুড়ে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের হোর্ডিং ঘিরে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছিল। হোর্ডিংয়ে একসঙ্গে মমতা-অধীর, অভিষেক-সুজনের ছবি। তৃণমূল এবং সিপিএম নেতৃত্ব এই হোর্ডিংয়ের দায় নিতে অস্বীকার করেছেন। কারণ, রাজ্যে সিপিএমের মূল শত্রু তৃণমূল এবং বিজেপি। সেখানে তৃণমূলের শীর্ষ নেতা-নেত্রীর সঙ্গে দলের রাজ্য নেতাদের ছবি থাকায় সিপিএম নেতৃত্ব অস্বস্তিতে পড়ে হোর্ডিং ছিঁড়ে ফেলার নিদান দিয়েছে কর্মীদের। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতে এবার বারাকপুরের সোদপুর (Sodepur) স্টেশনে রেল হকারদের উচ্ছেদের প্রতিবাদে রাজ্যের দুই যুযুধান প্রতিপক্ষ তৃণমূল ও সিপিএমের শ্রমিক সংগঠন রেলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একসঙ্গে মিছিল করল। সোদপুর প্ল্যাটফর্মে তৃণমূল সিপিএমের একসঙ্গে ঝান্ডা নিয়ে এই প্রতিবাদের ঘটনা দেখে হতবাক নিত্যযাত্রী থেকে সকল রেলযাত্রী।

    কেন আন্দোলন? (Sodepur)

    তৃণমূল এবং সিপিএম দুই দলেরই শ্রমিক সংগঠনের কর্মী সমর্থকরা সোদপুরে (Sodepur) একসঙ্গে দলীয় ঝান্ডা এবং ব্যানার হাতে স্টেশন চত্বরে প্রতিবাদ মিছিল করেন। যা নিয়ে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিচু তলায় সিপিএম এবং তৃণমূলকর্মীরা যে কাছাকাছি আসতে পারেন এই ঘটনাই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল। ‘ইন্ডিয়া’ জোটে তৃণমূল থাকায় সিপিএম সমন্বয় কমিটিতে থাকল না, অথচ সোদপুর রেল স্টেশনের হকার ইউনিয়নের সিপিএম কর্মীরা তৃণমূলের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রেলের বিরুদ্ধে স্লোগান দিলেন, মিছিল করলেন। দুপক্ষই একসঙ্গে রেলের বিরুদ্ধে রীতিমতো জেহাদ ঘোষণা করলেন। প্রসঙ্গত, শিয়ালদা মেন লাইনের প্রত্যেকটি রেল স্টেশনে বহুবার হকার উচ্ছেদের নোটিশ দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। কয়েকটি জায়গায় রেল পুলিশ অভিযানও চালিয়েছে। এছাড়াও পুনর্বাসন না দিয়ে উচ্ছেদ করা যাবে না, এটা জানিয়ে লাগাতার স্টেশন গুলিতে আন্দোলনও চালিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির শ্রমিক সংগঠন। তৃণমূলের পক্ষ থেকে পরিষ্কার বলে দেওয়া হয়েছে, সুষ্ঠু পুনর্বাসন ছাড়া উচ্ছেদ করা যাবে না। একই দাবিতে সোদপুর রেলস্টেশনে প্রতিবাদ মিছিল হয়। কিন্তু, সেই মিছিল রাজ্য রাজনীতির এক বিরল চিত্র দেখা যায়।

    কী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    শাসক বিরোধী একসঙ্গেই মিছিল করেছেন বলেই কার্যত স্বীকার করে নেয় উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সিটুর নেত্রী গার্গী চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই শ্রমিক সংগঠন একসঙ্গে প্রতিবাদ করে। যেভাবে রেলস্টেশন থেকে হকারদের উচ্ছেদ করে দেওয়া হচ্ছে তার প্রতিবাদে এবং হকাররা নিজেদের রুটি রুজির দাবিতে এক হয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। তাই অনেক রকম ঝান্ডা থাকতে পারে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই প্রসঙ্গে বারাকপুর দমদম সাংগঠনিক জেলা আইএনটিটিইউসি সভাপতি সোমনাথ শ্যাম বলেন, সোদপুরে (Sodepur) প্রতিবাদ কর্মসূচি আমাদের পূর্ব ঘোষিত ছিল। সেই অনুযায়ী হকারদের স্বার্থে আইএনটিটিইউসি একাধিক দাবি নিয়ে মিছিল করেছে। অন্য রাজনৈতিক দলের শ্রমিক সংগঠনও একইদিনে একইস্থানে মিছিল করেছে। এখানে একসঙ্গে রাজনৈতিক কর্মসূচি করার কোন ব্যাপার নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: চ্যালেঞ্জ করতেই হাঁসুয়া নিয়ে আক্রমণ, বিএসএফের গুলিতে ঝাঁঝরা বাংলাদেশি চোরাচালানকারী

    Nadia: চ্যালেঞ্জ করতেই হাঁসুয়া নিয়ে আক্রমণ, বিএসএফের গুলিতে ঝাঁঝরা বাংলাদেশি চোরাচালানকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফের গুলিতে মৃত্যু হল বাংলাদেশি এক চোরাচালানকারীর। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার মধ্য রাতে নদিয়ার (Nadia) ভীমপুর থানার অন্তর্গত রাঙিয়াপোতা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। মৃতের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। বয়স আনুমানিক ৪০ বছর। বিএসএফ রাতেই গুলিবিদ্ধ দেহটি কৃষ্ণনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

    বাধা পেয়েই গুলি (Nadia)

    সূত্রের খবর, বুধবার রাতে একদল বাংলাদেশি এদেশে ভীমপুর থানার (Nadia) রানিয়াপোতা বিওপি’র অধীনস্থ এলাকা দিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছিল। তখন ওই এলাকায় কর্মরত এক বিএসএফ কর্মী বাধা দিতে গেলে তাকে ঘিরে ফেলে এবং ধারালো হাসুয়া দিয়ে তার ওপর আক্রমণ চালাতে যায়। এরপর ওই বিএসএফ কর্মী গুলি চালাতে শুরু করে। পালাবার সময় গুলিতে জখম হয় একজন। পরে আরও বিএসএফ কর্মী ঘটনাস্থলে জমায়েত হয়ে ওই এলাকায় তল্লাশি করার সময় একটি ঝোপের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে বিএসএফ কর্মীরা এবং সেখানে তল্লাশি করার সময় উদ্ধার হয় এক বস্তা নিষিদ্ধ কাশির সিরাপ। তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় জেলা হাসপাতালে। চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে জানান। গুলি তার পায়ে লাগে। তার পর মৃতদেহ পুলিশমর্গে রাখা হয় ময়নাতদন্ত জন্য। বিএসএফের পক্ষ থেকে ভীমপুর থানায় সীমান্ত দিয়ে নিষিদ্ধ মাদক পাচারকারী হিসেবে একটি মামলা রুজু করা হয়। ওই ব্যক্তির পরিচয় কী এবং সঙ্গে কারা কারা ছিল, সমস্তটা জানার চেষ্টা করছে ভীমপুর থানা পুলিশ।

    একের পর এক ঘটনা

    উল্লেখ্য, সীমান্তে অনুপ্রবেশের চেষ্টা বারবার রুখে দিয়েছে বিএসএফ। কয়েকদিন আগেও বিএসএফের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল এক পাচারকারীর। ঘটনাটি ঘটেছিল নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ থানার নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকার (Nadia)। গভীর রাতে নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকায় এক পাচারকারী সীমান্তে থাকা কাঁটাতার কাটছিল। তখন বিএসএফের তরফ থেকে তাকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ, ঠিক তখনই ওই পাচারকারী বিএসএফকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এরপর বিএসএফের তরফ থেকেও তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই পাচারকারীর গায়ে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। যদিও পরবর্তীকালে তাকে উদ্ধার করে কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    তারও আগে ধানতলা থানার (Nadia) দত্তপুলিয়ায় ফেন্সিং না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইছামতী নদীর ব্রিজের নিচ দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে ৬ থেকে ১০ টি গরু পাচার করার চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। অভিযোগ, বিএসফের জওয়ানরা গরু পাচারকারীদের আটকাতে গেলে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে পাথর ও বোমা ছোড়ে। পরে বিএসএফ কাউন্টার ফায়ার করলে বেশ কয়েকজন গরু পাচারকারী আহত হয়। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশ পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে যায় এক গরু পাচারকারী। তাকে পরবর্তীকাল ধানতলা পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ।

    পিছনে বড় বড় গাং

    বিএসএফের পাচারকারীদের এটা কোনও প্রথম ঘটনা নয়। গরু পাচার থেকে শুরু করে সোনার বিস্কুট সহ একাধিক জিনিস কখনও বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে (Nadia), আবার কখনও ভারতের বর্ডার পার করে বাংলাদেশে পাচার হয়। বড় বড় গ্যাং কাজ করে এইসব পাচার চক্রের পিছনে। এর আগেও বিএসএফের তরফ থেকে পাচার চক্র রোধে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নিরাপত্তা আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা চালানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Road: উন্নয়ন সত্যিই যেন রাস্তায় দাঁড়িয়ে! জমা জলে জাল ফেলে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা

    West Bengal Road: উন্নয়ন সত্যিই যেন রাস্তায় দাঁড়িয়ে! জমা জলে জাল ফেলে বিক্ষোভে গ্রামবাসীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের এক সময়ের বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল বলেছিলেন, উন্নয়ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে। তাঁর কথা যেন অক্ষরে অক্ষরে ফলে যাচ্ছে। দিকে দিকে বেহাল রাস্তা তাঁর সেই কথাকেই যেন কটাক্ষ করছে। সাধারণ মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন, উন্নয়ন কাকে বলে। তাঁরা এও বুঝছেন, ভোট আসে ভোট যায়, শুধুই মেলে প্রতিশ্রুতি। গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা বেহাল দশা নিয়েই পড়ে থাকে। হেলদোল নেই প্রশাসনের। পরিস্থিতি এমনই যে, ধৈর্যচ্যুত হয়ে চাঁদা তুলে রাস্তা (West Bengal Road) মেরামতির কাজে হাত লাগালেন গ্রামের মানুষ।

    নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পঞ্চায়েতের বিবেকানন্দ নগর দক্ষিণপাড়া এলাকার ঘটনা। এলাকার মানুষের দাবি, এই রাস্তা দিয়ে কয়েকশো পরিবার যাতায়াত করে, একটু বৃষ্টি হলেই জমে থাকে এক হাঁটু জল। জল শুকিয়ে যাওয়ার পরে গোটা রাস্তা কাদায় পরিণত হয়। এছাড়াও রাস্তার বেশ কিছু অংশ বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। বিগত দিনে একাধিকবার তাঁরা পঞ্চায়েত প্রধানকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু রাস্তা ঠিক করার কাজে হাত লাগানো হয়নি। ছেলেমেয়েরা স্কুলে যেতে গেলে এক হাঁটু জল ডিঙিয়ে যেতে হয়। জল জমে থাকার কারণে মশার লার্ভা এবং বিষাক্ত পোকামাকড়ের উৎপত্তি হয়।  এলাকার মানুষের সিদ্ধান্ত, দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনকে জানিয়েও যখন কোনও লাভ হয়নি, তখন নিজেরাই এই রাস্তা ঠিক করবেন। তাই এলাকার মানুষই চাঁদা তুলে রাস্তা মেরামতির কাজে হাত লাগিয়েছেন।

    টাকাই নেই, মেরামতি (West Bengal Road) হবে কী করে?

    যদিও এ প্রসঙ্গে ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য বলেন, রাস্তাটির বেহাল অবস্থার কথা তিনি পঞ্চায়েতে জানিয়েছিলেন। অল্পদিনের মধ্যেই রাস্তাটি পাকাপোক্ত ভাবে করার আশ্বাস দিয়েছে পঞ্চায়েত। যদিও বাবলা পঞ্চায়েতের বিজেপি প্রধান সুস্মিতা মুন্ডা বলেন, সবেমাত্র তিনি দায়িত্বভার হাতে নিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত উন্নয়নের খাতে তাঁর কাছে টাকা এসে পৌঁছায়নি। তাই তিনি কাজ শুরু করতে পারছেন না। তবে খুব তাড়াতাড়ি তাঁর পঞ্চায়েতের যে সমস্ত রাস্তার (West Bengal Road) অবস্থা খুবই বেহাল রয়েছে, সেগুলির দ্রুত কাজ শুরু করবেন। তিনি এও বলেন, আগের পঞ্চায়েত প্রধান উন্নয়নের ক্ষেত্রে কী কাজ করেছে, তা আমার জানার দরকার নেই। আমি এই পঞ্চায়েতের কীভাবে উন্নয়ন করা যায়ে, সেই চেষ্টা করব।

    রাস্তার জন্য জীবনযাপন দুর্বিষহ

    রাস্তার বেহাল অবস্থার চিত্র দিকে দিকে। নদিয়ার হাঁসখালি থানার দক্ষিণপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভগবতীতলা ১৫৭ নম্বর বুথ এলাকার কথাই ধরা যাক। অল্প বৃষ্টিতেই এক হাঁটু জল জমে যায়। রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় এলাকাবাসীদের। পাশাপাশি এলাকার কেউ অসুস্থ হয়ে গেলে রোগীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে বেশি ভাড়া দিলেও ভাঙা রাস্তা দিয়ে কোনও টোটো, অটো কিংবা অ্যাম্বুলেন্সের চালক গাড়ি নিয়ে আসতে চায় না। বেহাল রাস্তার কারণে বর্ষাকালে স্কুল-কলেজে বা প্রাইভেট টিউশনিতে সময়মতো পৌঁছতে পারে না ওই এলাকার ছাত্রছাত্রীরা। দীর্ঘদিন ধরে যাতায়াত করার মূল রাস্তার (West Bengal Road) এই ভগ্নদশার কারণে একপ্রকার এলাকাবাসীদের জীবন যাপন করা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অথচ এই রাস্তাটি কৃষ্ণগঞ্জ ও বাদকুল্লা যাওয়ার রাস্তা।

    মাছ ধরার জাল নিয়ে বিক্ষোভ

    স্থানীয়দের অভিযোগ, রাস্তার বেহাল দশার কথা একাধিকবার স্থানীয় প্রশাসনিক মহল ছাড়াও জেলা প্রশাসনের কাছে জানানোর পরেও আজ পর্যন্ত কোনও সুরাহা মেলেনি। যার কারণে এদিন বাধ্য হয়েই জল জমে থাকা রাস্তায় মাছ ধরার জাল নিয়ে এলাকাবাসীরা রাস্তায় নেমে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। বিক্ষোভে শামিল হন ওই এলাকার স্কুল-কলেজ পড়ুয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সী পুরুষ-মহিলা, এমনকি বয়স্ক মানুষরাও। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে রাস্তা মেরামতির ব্যবস্থা প্রশাসন না করলে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে হাঁটতে তাঁরা বাধ্য হবেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নিজের বুথে এই রাস্তার (West Bengal Road) বেহাল দশা হলে অন্য জায়গায় কী হতে পারে!

    সেই আশ্বাস!

    এই প্রসঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সভাপতি তথা বর্তমান সদস্যা মুনমুন বিশ্বাস রাস্তাটির বেহাল দশার কথা স্বীকার করে নেন। তিনি বলেন, রাস্তাটি মেরামতি করার জন্য পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই টেন্ডার প্রসেসিং হয়ে গিয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডার বেরোলেই মেরামতির কাজ শুরু হবে। পাশাপাশি বর্ষাকালে রাস্তায় জল জমে যাওয়ার সমস্যার সমাধানের জন্য ড্রেন তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের। এছাড়াও পথশ্রী প্রকল্পের মধ্যেও রাস্তাটির (West Bengal Road) নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। এখন দেখা যাক, কবে রাস্তাটি সারানো হয়, কবে সাধারণ গ্রামের মানুষ দুঃখ-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shantipur: শান্তিপুরে স্ক্রাব-টাইফাসে আক্রান্তে কিশোর, জেলাজুড়ে আতঙ্ক

    Shantipur: শান্তিপুরে স্ক্রাব-টাইফাসে আক্রান্তে কিশোর, জেলাজুড়ে আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়া জেলায় স্ক্রাব-টাইফাস রোগে আক্রান্ত হল এক কিশোর। জেলায় এই প্রথম এই ধরনের রোগে দেখা মিলল বলে দাবি চিকিৎসকদের। নদিয়ার শান্তিপুরের (Shantipur) কাঁসারিপাড়ার বাসিন্দা ১৪ বছরের  এক কিশোর আক্রান্ত হয়েছে। এই ঘটনা জানাজানি হতে এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এমনিতেই নদিয়া জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বা়ড়ছে। এরমধ্যে স্ক্রাব-টাইফাস রোগে আক্রান্তের হদিশ মেলায় রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।

    কীভাবে জানা গেল? (Shantipur)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে ওই কিশোর জ্বরে আক্রান্ত হয়। সে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। জ্বর না ছাড়ায় পরিবারের লোকজন তাকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে গিয়েছিলেন। তাকে চিকিৎসা করেছিলেন শান্তিপুরের শিবাজী প্রসাদ কর নামে এক চিকিৎসক। পরবর্তীতে তিনি প্রাথমিকভাবে ভেবেছিলেন,হয়তো ডেঙ্গি হতে পারে। তৎক্ষণাৎ তার রক্ত পরীক্ষার জন্য তিনি নির্দেশ দেন। কিন্তু, রক্ত পরীক্ষা করিয়ে দেখা যায় ডেঙ্গি তার হয়নি। কিন্তু, তার জ্বর ছাড়ছে না। সন্দেহ হওয়ায় তখন অন্য আরএক বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া হয়। আবার রক্ত পরীক্ষা করিয়ে দেখা যায় ওই কিশোর স্ক্রাবটাইফাস রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এরপরেই তাকে শান্তিপুরের (Shantipur) একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এমনিতেই জেলায় এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৩০০ জন। জেলার মধ্যে রানাঘাটের দুই ব্লকে আক্রান্তের সংখ্যা সব থেকে বেশি। এই ব্লকে মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। রানাঘাটের পাশে রয়েছে শান্তিপুর। সেখানেও অনেকে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে। এরমধ্যে স্ক্রাব-টাইফাস রোগে আক্রান্তের হদিশ মেলায় জেলাজুড়ে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।

    কী বললেন চিকিৎসক?

    এব্যাপারে চিকিৎসক শিবাজী প্রসাদ কর বলেন, স্ক্রাবটাইফাস একটি এমন রোগ যা একটি বিশেষ পরজীবী পতঙ্গের কামড়ানো থেকে হয়। তবে, নদিয়া জেলায় এই প্রথম স্ক্রাবটাইফাস রোগী তিনি দেখছেন। সচরাচর এই রোগ নদিয়া জেলায় চোখে পড়ে না। এই রোগ বিশেষত জঙ্গলমহলে এবং উত্তরবঙ্গের দিকে বেশি দেখা যায়। তবে, অতি দ্রুত রোগ নির্ণয় করা গিয়েছে এবং চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছে ওই কিশোর। তবে, এই নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kerala News: আমানত ফেরত দিতে ব্যর্থ, কেরলে সরকারি মদতে চলা সংস্থার লাইসেন্স বাতিল আরবিআই-এর

    Kerala News: আমানত ফেরত দিতে ব্যর্থ, কেরলে সরকারি মদতে চলা সংস্থার লাইসেন্স বাতিল আরবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরালা ট্রান্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট ফাইনান্স কর্পোরেশন বা কেটিডিএফসি-এর লাইসেন্স বাতিল করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সিপিএম শাসিত কেরালায় (Kerala News) এই সংস্থাটির নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণভাবে রাজ্য সরকার করত বলে জানা গিয়েছে। লাইসেন্স বাতিলের বিষয়ে ইতিমধ্যে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর কেটিডিএফসির আধিকারিকদের জানিয়ে দিয়েছেন। প্রসঙ্গত কেটিডিএফসির অর্থনৈতিক লেনদেন প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

    রামকৃষ্ণ মিশনের ডিপোজিট ১৩০ কোটি

    পশ্চিমবঙ্গের রামকৃষ্ণ মিশন ১৩০ কোটি টাকার ফিক্সড ইনভেসমেন্ট করে কেটিডিএফসি-তে কিন্তু পরবর্তীকালে সেই টাকার রিটার্ন দিতে ব্যর্থ হয় কেরালার (Kerala News) এই অ-ব্যাঙ্কিং সংস্থা। এরপরই রামকৃষ্ণ মিশন কর্তৃপক্ষ রিজার্ভ ব্যাঙ্কে অভিযোগ জানায়। পরবর্তীকালে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তদন্তে উঠে আসে কেটিডিএফসির দেউলিয়া হওয়ার তথ্য। চলতি মাসের ১৭ তারিখেই দেশব্যাপী অ-ব্যাঙ্কিং অর্থনৈতিক সংস্থাগুলির উপরে রিভিউ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সেখানেই আরবিআই সন্ধান পায় কেটিডিএফসির বেআইনি কাজের।

    আরও পড়ুুন: ছিলেন নাইটক্লাবের বাউন্সার! ট্রুডোর বর্ণিল জীবন হার মানায় রুপোলি পর্দার জগতকেও

    কেরালা সরকার দায় এড়াতে কেন পারেনা?

    কেটিডিএফসির এই কাজের ফলে কেরালার সিপিএম সরকারের অধীনে থাকা সমস্ত কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এই ব্যাঙ্কগুলি সরকারকে গ্যারান্টার রেখে সাধারণ মানুষের কাছে টাকা নিত এবং তা কেটিডিএফসি-তে জমা করত। যদি সময়সীমা পেরোনোর পরেও আমানত ফেরত দিতে না পারে এই অ-ব্যাঙ্কিং সংস্থা তাহলে তার দায় বর্তায় কেরলের সিপিএম সরকারের ওপরে। আপাতত লাইসেন্স বাতিলের ফলে কেটিডিএফসির কোনও রকমের অর্থনৈতিক লেনদেন করতে পারবে না। অন্যদিকে কেরালা (Kerala News) স্টেট রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (কেএসআরটিসি) কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে এই দেউলিয়া হয়ে যাওয়া সংস্থা থেকে। কীভাবে দেউলিয়া হল এই সংস্থা? সরকারে ভূমিকা ঠিক কী ছিল? কোন কোন মন্ত্রী এই সংস্থার সঙ্গে জড়িত তা খুব শীঘ্রই তদন্তে উঠে আসবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২৮/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২৮/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের সদস্যের সঙ্গে কোনও প্রিয় ব্যক্তির বাড়িতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে যাবেন।

    ২) সমাজের জন্য ভালো কিছু করবেন, যার ফলে আপনার জনপ্রিয়তা বাড়বে। 

    বৃষ

    ১) মা-বাবাকে মন্দিরে নিয়ে যাবেন, যার ফলে মনে আনন্দ জাগবে।

    ২) পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদের রায় আজ আসতে পারে, এই সিদ্ধান্ত আপনার পক্ষে থাকবে।  

    মিথুন

    ১)  শত্রুর সমালোচনায় কান দেবেন না। কারণ তাঁরা আপনার কিছু ক্ষতি করতে পারবে না।

    ২) ব্যবসায়ীদের মনে নতুন পরিকল্পনা আসবে।

    কর্কট

    ১) পরিবারে শুভ অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। এর জন্য পরিবারের বয়স্কদের সান্নিধ্যের প্রয়োজন হবে।

    ২) বন্ধুদের সাহায্যে অসম্পূর্ণ কাজ পূর্ণ করতে পারেন।  

    সিংহ 

    ১) ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতায় রুচি বাড়বে। ছোট ব্যবসায়ীরা পছন্দমতো মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

    ২) আপনার আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে। 

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীরা কোনও বিবাদে জড়াবেন না। তা না-হলে আধিকারিকদের রাগের শিকার হবেন।

    ২) শুভ ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    তুলা 

    ১)  প্রতিবেশীরা আপনার জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তবে এতে ভুলেও জড়াবেন না।

    ২) শত্রুরা আপনার কোনও ক্ষতি করতে পারবে না।

    বৃশ্চিক

    ১)  ব্যবসায়ীরা একের পর এক লাভজনক সওদা পাবেন।

    ২) শ্বশুরবাড়ির তরফে সম্মানিত হবেন। 

    ধনু

    ১) পরিবারের সদস্যের জন্য টাকার ব্যবস্থা করতে হতে পারে।

    ২) প্রাইভেট চাকরি করেন যাঁরা, তাঁরা কোনও চাকরির খোঁজে থাকলে সাফল্য লাভ করতে পারেন।

    মকর

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারে অতিথি আগমন হতে পারে। এতে অর্থ ব্যয় হবে।
     
    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে তর্কে জড়াতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) আবহাওয়ার প্রতিকূল প্রভাবের কারণে জ্বর, পেটে ব্যথা হতে পারে।

    ২) ব্যবসায়ে অংশীদারের সঙ্গে কোনও বিবাদ থাকলে তা সমাপ্ত হবে। 

    মীন

    ১) ব্যবসায়ে ভেবেচিন্তে কোনও চুক্তি চূড়ান্ত করুন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের সঙ্গে তর্কে জড়াতে পারেন।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share