Tag: Bengali news

Bengali news

  • Anurag Thakur: ‘‘জনগণ কখনও গ্রহণ করবে না ‘ইন্ডি’ জোটকে’’, মন্তব্য অনুরাগ ঠাকুরের

    Anurag Thakur: ‘‘জনগণ কখনও গ্রহণ করবে না ‘ইন্ডি’ জোটকে’’, মন্তব্য অনুরাগ ঠাকুরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের জনগণ কখনও গ্রহণ করবে না ‘ইন্ডি’ জোটকে, শনিবার এমন কথাই বলতে শোনা গেল কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরকে (Anurag Thakur)। শনিবার হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুরে জনসভা থেকে কেন্দ্রীয় ক্রীড়া ও যুব কল্যাণমন্ত্রী বলেন যে বিরোধী জোট দেশের সংবিধানকে আক্রমণ করছে, সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠস্বর রোধ করার চেষ্টা করছে এবং সনাতন ধর্মের বিরোধিতা করছে।

    ‘ইন্ডি’ জোট সুবিধাবাদী

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই ‘ইন্ডি’ জোটের অন্যতম শরিক ডিএমকে নেতা উদয়নিধি স্ট্যালিন সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গি এবং ম্যালেরিয়া সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। তাঁর সেই মন্তব্যের বিরোধিতা তো দূরের কথা উপরন্ত সমর্থনেই এগিয়ে আসেন, তাঁর দলেরই নেতা তথা ইউপিএ জমানার প্রাক্তন মন্ত্রী এ রাজা। তিনি আবার আরেক ধাপ এগিয়ে সনাতন ধর্মকে কুষ্ঠ-এর সঙ্গে তুলনা করেন। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলে ‘ইন্ডি’ জোটের নেতাদেরকে তীব্র আক্রমণ শানান অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)। হিমাচল প্রদেশে শনিবার ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, ‘‘ইন্ডি জোট কেবল পোশাক বদলেছে কিন্তু আচরণ ও চরিত্র তাদের একই রয়ে গেছে।’’ এই জোটকে চরম সুবিধাবাদী এবং জনগণের বিরোধী শক্তির জোট বলে কটাক্ষ করেছেন অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur) তাঁর মতে, ‘‘জনগণ কখনও ইন্ডিয়া জোটকে গ্রহণ করবে না। এই জোট সংবিধানের উপর আক্রমণ হানছে, সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠস্বর রোধ করছে এবং সনাতন ধর্ম ধ্বংসের চেষ্টা করছে।’’ 

    অবিজেপি রাজ্যের উদাহরণ

    এদিন তাঁর বক্তব্যে অ-বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির অবস্থার কথাও তিনি তুলে ধরেন। ‘‘কম আয় এবং অতিরিক্ত ব্যয়ের জন্য পঞ্জাব কেন্দ্র থেকে অতিরিক্ত লোন নিয়েছে। আম আদমি পার্টির সরকার প্রতি বছর রাজ্যে বিজ্ঞাপনের জন্য ৬০০ কোটি টাকা খরচ করে, কিন্তু খেলাধূলা বা অন্য কোনও প্রচারে এক পয়সাও খরচ করে না। অন্যদিকে, নরেন্দ্র মোদির সরকার স্কিল ইন্ডিয়া প্রোগ্রামের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ যুবদের দক্ষতা বৃদ্ধি করার বিশেষ চেষ্টা করছেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৭/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৭/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) চাকরিজীবীরা পার্টটাইম কাজ করার পরিকল্পনা করে থাকলে, তার জন্য সময় বের করুন।

    ২) বাড়ি ও ব্যবসায় রাগের মাথায় কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না। তা না-হলে বড়সড় সমস্যায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    বৃষ

    ১) স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) ব্যবসায়ে আকস্মিক ধন লাভ হবে।

    মিথুন

    ১) সহকর্মীর কাছ থেকে প্রতারিত হতে পারেন। তাই নিজের চিন্তাভাবনা কারও সামনে ব্যক্ত করবেন না। কারণ শত্রু আপনার সুযোগ তুলত পারেন।

    ২) জীবনসঙ্গীকে উপহার দিতে পারেন।

    কর্কট

    ১) সহজেই পারিবারিক দায়িত্ব পূরণ করতে পারবেন।

    ২) প্রেম জীবনে সঙ্গীর প্রতি সৎ থাকতে হবে।

    সিংহ 

    ১) ছাত্রছাত্রীদের পছন্দমতো সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) অসুস্থ থাকলে আজ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীদের শত্রুই আজ তাঁদের বন্ধু হয়ে উঠবে। তবে তা সত্ত্বেও সতর্ক থাকুন।

    ২) রোজগারের ক্ষেত্রে আগত সমস্যার সমাধান খুঁজতে সফল হবেন।

    তুলা 

    ১) সন্তানের কাছ থেকে সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) আদালতে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদ চললে তাতে সাফল্য লাভ করতে পারবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) জীবনসঙ্গীর পরামর্শে আর্থিক পরিস্থিতি উন্নত হবে।

    ২) অনাবশ্যক অর্থ ব্যয় করবেন না।

    ধনু

    ১) সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়ের পরিকল্পনা করে থাকলে তার সব দিক খতিয়ে দেখে নিন।

    ২) আর্থিক লেনদেন এড়িয়ে যান। না-হলে লোকসান হতে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায়ীরা ইতিবাচক ফলাফল লাভ করবেন।
     
    ২) সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলায় লাভ হতে পারে।
       
    কুম্ভ

    ১) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কাজ করে থাকলে তাতে সফল হবেন।

    ২) দীর্ঘদিনের আটকে থাকা কাজ সহজে পুরো হবেন।

    মীন

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত হবে।

    ২) সন্তানের তরফে অপ্রিয় সংবাদ শুনতে পাবেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Birbhum: বান্ধবীকে বিলাসবহুল গাড়ি উপহার, গ্রেফতার কোটিপতি কনস্টেবল, কেন জানেন?

    Birbhum: বান্ধবীকে বিলাসবহুল গাড়ি উপহার, গ্রেফতার কোটিপতি কনস্টেবল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বান্ধবীকে ১১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা দামের গাড়ি উপহার দিয়েছিলেন। নিজের নামে রয়েছে ১২টি ফিক্সড ডিপোজিট। এফডি-র  টাকার অঙ্কের পরিমাণ ৭৬ লক্ষ টাকা। তাঁর নামে ১০ লক্ষ টাকার জীবন বিমা রয়েছে। রয়েছে বিলাসবহুল বাড়ি। রয়েছে প্রচুর জমি। সব মিলিয়ে কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। এক ঝলকে অ্যাকাউন্টের ব্যালান্স দেখে মনে হতেই পারে কোনও ব্যবসাদার। কিন্তু, সামান্য একজন ছাপোষা কনস্টবলের এই সম্পত্তি বলে সকলেই অবেক হবে। দুর্নীতি দমন শাখার আধিকারিকরা হতবাক হয়েছিলেন বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাট থানার কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশের সম্পত্তির পরিমাণ দেখে।

    কী কারণে কনস্টেবলকে গ্রেফতার করা হল?

    কেষ্টর দৌলতেই কনস্টেবল সায়গল হোসেন কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছিলেন। কিন্তু, মনোজিৎ বাগীশের মাথার উপর কোনও কেষ্ট নেই। তবুও, তিনি কোটিপতি। তাঁর বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে। বারুইপুরে তাঁর ঝাঁ-চকচকে বাড়ি রয়েছে। প্রথমে হাওড়া সিটি পুলিশ ও তারপর হাওড়া গ্রামীণ পুলিশে কর্মরত মনোজিৎ বর্তমানে বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাট থানায় কনস্টেবলের পদে চাকরি করছিলেন। হিসাব বহির্ভূত সম্পত্তির তদন্তে নেমে ২০১২ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত বিভিন্ন তথ্য দেখে কার্যত চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায় দুর্নীতি দমন শাখার আধিকারিকদের। বিপুল সম্পত্তি উদ্ধার হওয়ার পর তাঁদের আশঙ্কা, তাঁর নামে আরও ফ্ল্যাট-সম্পত্তি থাকতে পারে। হিসাব বর্হিভূত অর্থে অভিযোগের তদন্তে নেমে দুর্নীতি দমন শাখা তাঁকে গ্রেফতার করে। কীভাবে এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি তাঁর কাছে এল তা নিয়ে তথ্য জানতেই অভিযুক্ত কনস্টেবলকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    সূত্রের খবর, অভিযুক্ত কনস্টেবলকে গ্রেফতার করার পর আদালতে পেশ করলে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ আদালতের। বীরভূম (Birbhum) জেলাজুড়ে তাঁকে নিয়ে চর্চা চলছে। বারুইপুরের যে এলাকায় মনোজিৎ বাগীশ থাকেন, সেখানকার স্থানীয়দের বক্তব্য, চাকরি পাওয়ার পর থেকেই ক্রমশ বদলে যেতে থাকে তাঁর আর্থিক পরিস্থিতি। কনস্টেবলের চাকরি পাওয়ার কীভাবে এত সম্পত্তির মালিক হয়ে উঠলেন তা নিয়ে এলাকার চর্চাও চলত। তদন্তে আসল সত্য উদঘাটন হোক চাইছেন এলাকাবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal vs Mohammedan: নৈহাটিতে ইস্টবেঙ্গল-মহামেডান মিনি ডার্বি ম্যাচ, লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি

    East Bengal vs Mohammedan: নৈহাটিতে ইস্টবেঙ্গল-মহামেডান মিনি ডার্বি ম্যাচ, লড়াই হবে হাড্ডাহাড্ডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা লিগের মিনি ডার্বি ম্যাচ হতে চলেছে এবার নৈহাটিতে। আগামী মিনি ডার্বি ম্যাচে ২০ সেপ্টেম্বর প্রতিদ্বন্দ্বী হবে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহামেডান (East Bengal vs Mohammedan)। কলকাতা লিগের খেলাকে ঘিরে সবুজ-মেরুন শিবিরের খেলায় দর্শকদের মহলে তীব্র উত্তেজনা। 

    কোন স্টেডিয়ামে খেলা হবে (East Bengal vs Mohammedan)?

    গত বৃহস্পতিবার মোহনবাগান এসজি এবং মহামেডান স্পোর্টিং (East Bengal vs Mohammedan) ক্লাবের বিরুদ্ধে খেলায় ২-২ গোলে ড্র হলে সুপার সিক্সে পৌঁছে যায় মহামেডান স্পোর্টিং। এই খেলা হল কলকতা লিগের খেলা তাই ব্যাপক উত্তেজনা। আইএফএ শক্রুবার সুপার সিক্সের সূচি ঘোষণা করেছে। ইস্টবেঙ্গল ও মহামেডান ম্যাচের খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে নৈহাটির বঙ্কিমাঞ্জলি স্টেডিয়ামের মাঠে।

    কত পয়েন্ট?

    কলকাতা লিগে এবার ইস্টবেঙ্গল জুনিয়র (East Bengal vs Mohammedan) দলের কোচ হলেন বিনো জর্জ। ১২ টি ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল পেয়েছে মোট ৩০ পয়েন্ট। ইস্টবেঙ্গল এই সুপার সিক্সে প্রতিদ্বন্দ্বী হবে মাহামেডানের বিরুদ্ধে। গ্রুপ লিগের দারুণ ভাবে খেলায় এই লাল-হলুদ শিবির আগেই পৌঁছে গেছে সুপার সিক্সে। এই প্রতিযোগিতার খেলায় কলকাতা লিগ এবং ডুরান্ড কাপ দুটোই বেশ নজর কেড়েছে উৎসাহী দর্শকদের। লড়াই যে খুব একটা সহজ হবে না, তা উভয় দল ভালো করেই জানে। সেই সঙ্গে এই খেলাকে ঘিরে সমর্থক ও দর্শকদের মধ্যে রয়েছে তীব্র উন্মাদনা।

    সুপার সিক্সে কে কে খেলবে?

    লিগ টেবিলের প্রথম গ্রুপে খেলবে মহামেডান স্পোর্টিং, ডায়মণ্ড হারবার, মোহনবাগান এসজি (East Bengal vs Mohammedan)। পাশাপাশি দ্বিতীয় গ্রুপে খেলবে ইস্টবেঙ্গল, ভবানীপুর এবং খিদিরপুর। ফলে আরও একবার কলকাতা ডার্বি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মোহনবাগানের আরেকটি খেলা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর। ডায়মন্ড হারবার এফসির সঙ্গে সবুজ-মেরুনের এই ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। মিনি ডার্বি খেলায় কালীঘাট এমএসকে টপকে গ্রুপের তিন নম্বরে উঠে এসেছে সবুজ-মেরুন মোহনবাগান। উভয় দলের নম্বর বা পয়েন্ট এক হলেও গোলের জন্য কালীঘাট থেকে মোহনবাগান তিন নম্বর এগিয়ে।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদায় থামবে এবার তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস, জেলাজুড়ে খুশির হাওয়া

    Malda: মালদায় থামবে এবার তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস, জেলাজুড়ে খুশির হাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল রাজধানী এক্সপ্রেসের। এর আগেও জেলার মানুষ এই দাবিতে একাধিকবার রেল কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হয়েছেন। জেলার মানুষের দাবি নিয়ে বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করে লিখিত আবেদন জানিয়েছিলেন। অবশেষে রেল মন্ত্রক সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে। এবার মালদার (Malda) উপর দিয়ে ছুটবে তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস।

    কোন রুট দিয়ে তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস ছুটবে, জানেন?

    আগামীকাল থেকে মালদা (Malda) স্টেশনের কাউন্টারে এই ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন সকলে। রেল মন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে এই তথ্য। পুরো বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিকও। ১৪ সেপ্টেম্বর রেলের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগরতলা-আনন্দ বিহার তেজস রাজধানী এক্সপ্রেসের রুট পরিবর্তন করা হয়েছে। ২০৫০১ নম্বরের তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস নতুন রুট আনন্দ বিহার থেকে ছেড়ে কানপুর, পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়, পটনা, জামালপুর, ভাগলপুর, মালদা টাউন, নিউ জলপাইগুড়ি, রঙ্গিয়া, গুয়াহাটি, বদরপুর, ধর্মনগর, আমবাসা হয়ে আগরতলা পৌঁছবে। একই রুটে আগরতলা থেকে আনন্দ বিহার যাবে ২০৫০২ নম্বর সাপ্তাহিক তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস। রেল মন্ত্রকের এই বিজ্ঞপ্তি নিজের সোশাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু।

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে। তিনি বলেন, আগরতলা-আনন্দ বিহার তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস এখন থেকে আর কাটিহার স্টেশনে ঢুকবে না। ট্রেনটি মালদা (Malda) রুট দিয়ে চলাচল করবে। কয়েকদিনের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ট্রেনটির নতুন রুট ও সময়সূচি জানিয়ে দেওয়া হবে।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ?

    উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু বলেন, ১৭ সেপ্টেম্বর সকাল ন’টা থেকে মালদা টাউন স্টেশনে এই ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন সকলে। মালদার (Malda) উপর দিয়ে ছুটবে রাজধানী এক্সপ্রেস । যদিও এই পদক্ষেপের জন্য রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাতে তিনি ভোলেননি। শুধু রাজধানী এক্সপ্রেসই নয়, রেল মন্ত্রকের পক্ষ থেকেও মালদার জন্য একাধিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মালদা টাউন স্টেশনের ভোল বদলের কাজও শীঘ্রেই শুরু হবে । উন্নত করার পরিকল্পনা আছে জেলার অন্যান্য স্টেশনও। কিছুদিনের মধ্যেই সেসব কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে জানান সাংসদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah Station: রণক্ষেত্র হাওড়া স্টেশন, আরপিএফ-হকারদের ব্যাপক সংঘর্ষ, তীব্র উত্তেজনা

    Howrah Station: রণক্ষেত্র হাওড়া স্টেশন, আরপিএফ-হকারদের ব্যাপক সংঘর্ষ, তীব্র উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) আরপিএফ এবং হকারদের সঙ্গে তীব্র সংঘর্ষে উত্তাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ঘটনায় আরপিএফের সঙ্গে হকারদের হাতাহাতির ঘটনা ঘটলে লাঠিচার্জ হয়। এর ফলে বেশ কয়েকজন হকার ইতি মধ্যে আহত হয়ে পড়েন। হকারদের অভিযোগ, তাঁরা স্টেশনে ব্যবসা করতে গেলে রেল পুলিশ বাধা দেয়। প্রথমে উভয় পক্ষের মধ্যে বচসা হয়। আর তারপরে হকাররা প্ল্যাটফর্মে বসে অবস্থান করতে গেলে, রেলের পুলিশ তাঁদের সরিয়ে দেয় এবং তারপর গোলমাল বাধে, মারামারি হয়। এই সংঘর্ষের ঘটনায় স্টেশনের যাত্রীদের মধ্যেও তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে।

    স্টেশনর কোথায় ঘটল ঘটনা (Howrah Station)?

    সূত্রে জানা গেছে, হাওড়া স্টেশনের (Howrah Station) ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। হকাররা রেলের পুলিশদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে বলেন, তাঁরা স্টেশনের মধ্যে থাকা দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখানোর কর্মসূচির কথা জানিয়েছিল, এবং সেই মতন তাঁরা বিক্ষোভ দেখানোর কাজে যোগদান করলে, রেলের পুলিশ এসে তাঁদের বাধা দেয়। এরপর একে একে সমস্ত হকাররা একত্রিত হলে, আরপিএফের সঙ্গে প্রথমে কথা কাটাকাটি এবং এরপর হাতাহাতি হয়। রেলের পুলিশ ঠিক তারপরেই ব্যাপক লাঠি চার্জ করে। ইতি মধ্যে বেশ কিছুজন হকার আহত হয়েছেন।

    আগেও হয়েছে ঝামেলা

    সূত্রে আরও জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবারেও এই হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) হকারদের সঙ্গে রেলের পুলিশদের এক প্রকার ঝামেলা হয়। হকাররা যে স্থানে বসে ব্যবসা করতেন, পুলিশ এসে তাঁদের তুলে দিয়েছিল। সেই দিনেও একপ্রকার ঝামেলা হয় উভয় পক্ষের মধ্যে। আরপিএফ পুলিশ এবং হাকারদের মধ্যে ঘটেছিল হাতাহতির ঘটনাও।

    গত বছর হয়েছিল সাঁতরাগাছি স্টেশনে ঝামেলা

    হাওড়া স্টেশনের মতন (Howrah Station) গত অগাস্ট মাসে সাঁতরাগাছি স্টেশনেও বেধে ছিল ব্যাপক সংঘর্ষ। হকার এবং আরপিএফের মধ্যে হয়েছিল ছিল ব্যাপক মারামারি। রেল পুলিশের লাঠির আঘাতে এক হাকারের মাথা ফেটে গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছিল। আর এই ঘটনার পরেই বাধে ব্যাপক সংঘর্ষ। রেল পুলিশের লাঠি চার্জের বিরুদ্ধে রামরাজাতলা এলাকায় চলে হকারদের অবস্থান বিক্ষোভ। এই ঘটনায় রেলের দক্ষিণ-পূর্ব শাখার বেশ কিছু রেল লাইন অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল। বেশ কিছু ট্রেন সাময়িক সময়ের জন্য আটকে যায়। যাত্রীদের ভীষণ অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rape: ছাত্রীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ, অধরা অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা, কী করছে পুলিশ?

    Rape: ছাত্রীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ, অধরা অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা, কী করছে পুলিশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলেজ ছাত্রীকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ (Rape) করার অভিযোগ উঠল স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, ওই তৃণমূল নেতা ও তার এক সঙ্গী ওই ছাত্রীর নগ্ন ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় আতঙ্কিত দক্ষিণ ২৪ পরগনার মন্দির বাজার থানার কেচারকুড় গ্রামের নির্যাতিতা ওই কলেজ ছাত্রী। 

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Rape)  

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল দশটা নাগাদ ব্যাঙ্কে যায়। সেখানে তার প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করেন ওই যুবতী। সেই সময় কেচারকুড় এলাকার দুই যুবক সাহারুল হালদার ও স্থানীয় তৃণমূল নেতা ইউনুস হালদার ওই কলেজ ছাত্রীকে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে সেকেন্দারপুর মোড়ে নিজের একটি ফাঁকা বাড়িতে তোলে। প্রেমিককে একটি ঘরে আটকে রেখে অন্য একটি ঘরের মধ্যে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ (Rape) করা হয় বলে অভিযোগ। পরে, তার নগ্ন ছবি মোবাইলে তুলে নিয়ে হুমকি দেয়। বিষয়টি কাউকে জানানো হলে তার নগ্ন ছবি ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। এমনকী তাদের ব্ল্যাকমেইল করে টাকাও নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ওই কলেজ ছাত্রীকে তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে, না হলে নগ্ন ছবি ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়। ঘটনায় নির্যাতিতা কলেজ ছাত্রীর মেডিকেল পরীক্ষা করানোর পাশাপাশি আদালতে গোপন জবানবন্দীর জন্য পেশ করে পুলিশ।

    কী বললেন নির্যাতিতা?

    নির্যাতিতা বলেন, বাড়ি ফিরে সমস্ত বিষয়টি পরিবারের লোকজনকে জানাই। ঘটনার পর মন্দির বাজার থানায় অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি সারুল হালদার ও ইউনুস হালদারের  বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। আদালতে সমস্ত কিছু জানিয়েছি। কিন্তু, ঘটনার পর তিনদিন হয়ে গেল পুলিশ কোনও ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। ঘটনার পর থেকে তারা পলাতক। ওরা তৃণমূল করে বলে কি পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেবে না। আমাদের দাবি, অভিযুক্তদের ফাঁসি দেওয়া হোক।

    কী বললেন অভিযুক্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতার স্ত্রী?

    অবশ্য এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতা ইউনুস হালদারের স্ত্রী বলেন, যেহেতু আমার স্বামী তৃণমূল কংগ্রেস করেন, তাই চক্রান্ত করে  স্বামীকে ফাঁসানো হচ্ছে। ছাত্রীর পরিবারের লোকজন আইএসএফের কর্মী সমর্থক। এই সব ধর্ষণের (Rape) ঘটনায় আমার স্বামী জড়িত নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে জোর কদমে চলছে বিশ্বকর্মা প্রতিমা তৈরির কাজ, কী বললেন মৃৎশিল্পীরা!

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে জোর কদমে চলছে বিশ্বকর্মা প্রতিমা তৈরির কাজ, কী বললেন মৃৎশিল্পীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র দুই দিন পরেই বিশ্বকর্মা পুজো। কেমন হচ্ছে প্রতিমা বিক্রি? কেমনই বা আছেন মৃৎশিল্পী কর্মীরা? মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার ফরাক্কার মহাদেবনগরের পালপাড়া গ্রাম এবং বহরমপুরের মৃৎশিল্পীদের কথায় উঠে এলো তাঁদের জীবনে সংগ্রামের কথা। প্রতিমা তৈরির শেষ তুলির টান চলছে জোর কদমে। পুজো কি আর সারা বছর হয়! বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়েই হয়। তাই এই সময়ে যদি প্রতিমা বিক্রি করে লাভের মুখ দেখতে না পান, তাহলে মৃৎশিল্পীদের বাকি সারাটা বছর অত্যন্ত অভাব-অনটনের মধ্যে জীবন কাটাতে হবে। তাই শিল্পীরা নিজেদের সমস্যার কথা জানিয়ে, রাজ্য সরকারের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এই জেলার মৃৎশিল্পীরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দাবি করে বলেন, পুজো মন্ডপ গুলির মতন আমাদেরও অনুদান চাই। 

    সরকারী অনুদান চাইলেন মৃৎশিল্পীরা (Murshidabad)?

    স্থানীয় (Murshidabad) মৃৎশিল্পীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাল বাদে পরশু বিশ্বকর্মা পুজো। জোর কদমে চলছে প্রতিমা তৈরির ব্যাস্ততা। তবে এই বছর তেমন ভাবে বেচাকেনা নেই, কিছু প্রতিমার অর্ডার পাওয়া গেলেও, তাতে লাভের পরিমাণ কম। আর তাই তাঁদের খুব কষ্টের মধ্যেই কাটছে দিন। এই অবস্থায় মৃৎশিল্পকে এবং শিল্পীদের পারিবারিক জীবনকে সুরক্ষিত করতে সরকারের সাহায্য একান্ত প্রয়োজন। শিল্পীদের তরফে জানানো হয়, পুজো উদ্যোগতা ক্লাব গুলির জন্য যদি, ৭০ হাজার টাকা দেওয়া যেতে পারে, তাহলে যাঁরা পুজোর ঠাকুর তৈরির কারিগর, তাঁরা কেন আর্থিক সাহায্য পাবেন না!

    মৃৎশিল্পীর বক্তব্য

    ফরাক্কার (Murshidabad) মৃৎশিল্পী কৌশিক পাল বলেন, “যেমন ভাবে সরকার পুজো মন্ডপ গুলোকে অনুদান দিয়েছে, ঠিক সেই ভাবেই মৃৎশিল্পীদের আর্থিক সাহায্য প্রয়োজন।” উল্লেখ্য ফরাক্কার পালপাড়ায় ও বহরমপুরে খাগড়ায় বহু মৃৎশিল্পীদের পরিবার চলে একমাত্র প্রতিমা বিক্রি এবং বিভিন্ন হস্তশিল্পের কাজের উপর। তাই এই শিল্পীদের জন্য বিশেষ আর্থিক অনুদানের আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা।

    বহরমপুরের আরেক শিল্পী বলেন, এই বছর বিশ্বকর্মা পুজো বায়না অনেক কম হয়েছে। দিন দিন সাজের জিনিসপত্রের দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। অপর দিকে ভালো সাজ না হলে ক্রেতারা প্রতিমা ক্রয় করতে চাননা। তাই দাম বেশি বলে মানুষের আগ্রহ কমে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, সরকার যদি কলকাতার কুমারটুলির মৃৎশিল্পীদের মতন আমাদেরও স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করত, তাহলে আমরা ভীষণ ভাবে উপকৃত হতাম।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP-TMC Clash: কলকাতা পুরসভায় মারধর বিজেপি কাউন্সিলার সজল ঘোষকে, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP-TMC Clash: কলকাতা পুরসভায় মারধর বিজেপি কাউন্সিলার সজল ঘোষকে, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ কলকাতা পুরসভার অন্দরে (BJP-TMC Clash)। অভিযোগ, বিজেপি কাউন্সিলার সজল ঘোষকে পুরসভার অধিবেশন চলাকালীন ধাক্কা দেন তৃণমূল কাউন্সিলর অসীম বসু। এ নিয়ে ধুন্ধুমার কাণ্ড বেঁধে যায় পুরসভার ভিতরে। তবে এই দিনের ঘটনা নতুন কিছু নয়, গত মাসেই পুরসভার অন্দরে এমন কাণ্ড দেখা গিয়েছিল। শ্যামপুকুর বিধানসভা এলাকায় এক বিজেপি (BJP-TMC Clash) নেতার বাড়ি জেসিপি নামিয়ে ভাঙচুর করার অভিযোগ ওঠে পুরসভার বিরুদ্ধে। সে নিয়ে পুরসভার অন্দরে সরব হতেই তৃণমূল কাউন্সিলাররা মারধর করে বিজেপি কাউন্সিলরদের। একমাসের ব্যবধানে পের একবার তৃণমূলের সন্ত্রাস দেখা গেল কলকাতা পুরসভায়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, রাজ্যের সর্বত্র তৃণমূলের সন্ত্রাস দেখছে সাধারণ মানুষ। রাস্তার সন্ত্রাস এবার উঠে এসেছে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানেও।

    ঠিক কি ঘটেছিল?

    জানা গিয়েছে, এদিন পুরসভার অধিবেশনে বিজেপির তরফে টেন্ডার দুর্নীতি নিয়ে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ দুর্নীতি প্রস্তাব উত্থাপন করতেই ঝাঁপিয়ে পড়েন তৃণমূল কাউন্সিলররা এবং মারধর শুরু করে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সজল ঘোষকে (BJP-TMC Clash)। শুধু তাই নয়, অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজের অভিযোগও ওঠে তৃণমূল কাউন্সিলার অসীম বসুর বিরুদ্ধে। এরপরেই অধিবেশ বয়কট করেন বিজেপি কাউন্সিলাররা। প্রসঙ্গত, শুক্রবারই মেয়র বলেন, ‘‘বিরোধীরা এখানে প্রশ্নই করেনা! আমাদের কাউন্সিলারদেরই প্রশ্ন করতে হয়।’’ মেয়রের সামনেই দেখা গেল বিরোধীরা প্রশ্ন করলে ঠিক কী পরিণতি হয়।

    বিক্ষোভ বিজেপির

    বিজেপি কাউন্সিলাররা এদিনের ঘটনা পরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পরে তাঁরা সাংবাদিক সম্মেলনও করেন। পুরসভার অন্দরে তাঁদের যে কোনও নিরাপত্তা নেই একথাও বলেন  গেরুয়া শিবিরের কাউন্সিলাররা। মারামারির ঘটনা নিয়ে সজল ঘোষ এবং অসীম বসু দুজনের কাছেই জবাব তলব করেছেন চেয়ারপার্সন মালা রায়। সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেন চেয়ারপার্সন, তবে ব্যবস্থা গ্রহণ যে কতটা পক্ষপাতহীন হবে তা নিয়ে সন্দিহান গেরুয়া শিবিরের একাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • NIA: বেলডাঙায় ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ এবার যুক্ত করল ইউএপিএ ধারা

    NIA: বেলডাঙায় ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ এবার যুক্ত করল ইউএপিএ ধারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় দেড়় বছর আগে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বোমা বিস্ফোরণকাণ্ডে ‘আন ল ফুল অ্যাক্টিভিটিস প্রিভেশন অ্যাক্ট’ অর্থাৎ ইউএপিএ যুক্ত করল এনআইএ (NIA)। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের দাবি, ঘটনাস্থল থেকে এমন কিছু জিনিস উদ্ধার হয়েছে, যা সাধারণত মিলিটারি গ্রেনেডের মতো। সাধারণ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় যা মূলত উদ্ধার হয় না।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (NIA)

    এনআইএ ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালের ১৭ জানুয়ারি  বেলডাঙা থানার রামেশ্বরপুর গ্রামে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় একটি বাগানে ছোট পাম্পের ঘরে এই বিস্ফোরণ হয়েছিল। বিস্ফোরণে উড়ে যায় গোটা ঘরটি। ইয়াসউদ্দিন শেখ ওরফে ছাদি শেখ নামে এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার হয় ঘটনাস্থল থেকেই। স্থানীয় বাসিন্দাদের তরফে অভিযোগ করা হয়, ওই পাম্পের ঘরে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল। প্রথমে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করে রাজ্য পুলিশ। ঘটনাস্থলে যান ফরেন্সিক আধিকারিকরা। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে এই ঘটনার গুরুত্ব বুঝে তদন্তভার হাতে নেয় এনআইএ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশে তদন্ত শুরু করে এনআইএ (NIA)। আবারও ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান এনআইএ আধিকারিকরা। তবে ততদিনে ৯ মাস পেরিয়ে গিয়েছে। তদন্তে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৭৪ টি গ্রেনেড উদ্ধার করেছিল। সেই রিপোর্ট পুলিশ এনআইএ-এর হাতে তুলে দেয়। মামলার গুরুত্ব অনেকটাই বেড়ে যায়। কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরির রিপোর্টের ভিত্তিতে ইউএপিএ-র আবেদন করা হয়। কারণ, সাধারণ বোমা তৈরির ক্ষেত্রে এই ধরনের জিনিস ব্যবহার করা হয় না। কী কারণে সেখানে এই ধরনের শক্তিশালী বোমা তৈরি করা হচ্ছিল তার সূত্র খোঁজার চেষ্টা করছে এনআইএ।

    আদালতে কী জানিয়েছে এনআইএ?

    আদালতে এনআইএ (NIA) জানায়, পাইপ বোমা বা বোমাতে লোহার টুকরো যা ব্যাবহার করা হয়েছে, তা সাধারণত মিলিটারি গ্রেনেডের মতো। ঘটনায় যারা গ্রেফতার হয়েছে এবং যারা জামিনে রয়েছে, তাদের জামিন বাতিল করার আবেদন জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share