Tag: Bengali news

Bengali news

  • Fish: দিঘায় ২০০ কেজির বিশালাকৃতির কই ভোলা জালে! বিক্রির দাম কত জানেন?

    Fish: দিঘায় ২০০ কেজির বিশালাকৃতির কই ভোলা জালে! বিক্রির দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারে দিঘায় ফের বিশাল আকৃতির কই ভোলা (Fish) জালে পড়েছে। এই মাছ নিয়ে বাজারে বেশ শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মাছের ওজন ছিল ২০০ কেজি এবং বিক্রির দাম ছাপিয়ে গেছে লাখ টাকা। লাভবান হয়েছেন এক ওড়িশার মত্স্যজীবী। বিশাল এই মাছ দেখতে প্রচুর মানুষ জমায়েত হন বাজারে। ভোজন রসিক বাঙালির পাতে মাছ না পড়লে খাওয়া ঠিক জমে না। কই ভোলা মাছের চাহিদাও বাজারে অনেক বেশী। এই মাছের পাতুরি, ফিস ফ্রাই, ফিস ফিঙার ভোজন রসিকদের বেশ তৃপ্তি দিয়ে থাকে। সাধারণত এই মাছ সমুদ্রের গভীর জলে বসবাস করে।

    মৎস্যজীবীদের বক্তব্য (Fish)

    দিঘার মোহনার মাছ বাজারে এই বিশালাকৃতির মাছকে (Fish) ঘিরে রীতিমতো মানুষের মধ্যে উত্তেজনা লক্ষ করা যায়। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা জানান, “এই কই ভোলা গভীর সমুদ্রে থাকে। এই মাছ শিকার করতে গেলে সমুদ্রের অনেক গভীরে যেতে হয়। তবে ঝুঁকি থাকে শিকারের কাজে। মাছটি ধরেন ওড়িশার এক মৎস্যজীবী, এরপর এশিয়ার সবথেকে বড় মাছের বাজার, দিঘা মোহনা বাজারে নিয়ে আসেন। সুজিত কর নামক এক মাছের আড়তের মালিকের দোকানে মাছটির নিলামের ডাক ওঠে। অনেক সময় ধরে দরদামের পর বেশ লাভজনক মূল্যে বিক্রি হয় কই ভোলাটি। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গত ৩ অক্টোবরে এমনই একটি দৈত্যের মতো কই ভোলা পাওয়া গিয়েছিল। সেই মাছটির ওজন ছিল ১১০ কেজি। এবারের কই ভোলা মাছের ওজন ২০০ কেজি।

    দিঘা ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য

    দিঘার ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিশ ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান নবকুমার পয়ড়্যা বলেন, “প্রায় ২ কুইন্টাল ওজনের বিরাট মাছ (Fish) দিঘার মোহনা বাজারে আসে। নিলামে মাছের দাম ওঠে ১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। এই মাছ যাঁদের কপালে পড়ে তাঁদের ভাগ্য বদলে যায়। এই মাছের চাহিদা বাজারে প্রচুর। বিশেষ করে বাংলাদেশে চাহিদা ব্যাপক।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tarpan: তর্পণ করার সময় গঙ্গায় বানের জল আসতেই হুগলিতে তলিয়ে গেলেন চারজন, বেলুড়-পানিহাটিতেও বিপত্তি!

    Tarpan: তর্পণ করার সময় গঙ্গায় বানের জল আসতেই হুগলিতে তলিয়ে গেলেন চারজন, বেলুড়-পানিহাটিতেও বিপত্তি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিতৃপক্ষ শেষ হয়ে মাতৃপক্ষের সূচনার দিনই ঘটল বিপত্তি। গঙ্গার দুপারে তর্পণ (Tarpan) করতে নেমে তলিয়ে গেলেন বেশ কয়েকজন। এরমধ্যে হুগলিতে জেলায় চারজন তলিয়ে যাওয়ার খবর রয়েছে। আর বারাকপুর মহকুমার পানিহাটিতে একজন তলিয়ে যান। বেলুড় ঘাটে এক মহিলা তলিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ভরা গঙ্গায় জলে নেমে তর্পণ করতে গিয়ে শনিবার সাত সকাসকালে এই দুর্ঘটনা ঘটে। মহালয়ার দিন এভাবে গঙ্গায় তলিয়ে যাওয়ার ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে।

    বান আসতেই তলিয়ে যান চারজন (Tarpan)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার মহালয়ার শুভ লগ্নে পূর্বপুরুষদের জল দেওয়ার তর্পণ (Tarpan) করতে গঙ্গার দুপারের হাজার হাজার বাসিন্দা সামিল হয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, হুগলির হিন্দমোটরের বিবি স্ট্রিট ঘাটে এদিন ভোর থেকে তর্পণ করতে বহু মানুষ ভিড় করেছিলেন। সেই সময় গঙ্গায় বান আসতেই বেশ কয়েকজন তলিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বান আসার পর বাঁশি বাজিয়ে পুলিশ সতর্ক করে। সেই সময় চারজন তলিয়ে যায়।

    স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে তর্পণ করতে গঙ্গায় নেমে তলিয়ে গেলেন বৃদ্ধ

    পানিহাটি পুরসভার আগরপাড়া ইলিয়াস রোডে গিরিবালা ঘাটে সকল 8 টার সময় তর্পণ (Tarpan) করতে আসেন মধ্যমগ্রামের মেঘদূত ঘোষপাড়ার বাসিন্দা শেখর মণ্ডল। তাঁর বয়স ৬১ বছর। তাঁর সঙ্গে স্ত্রী মহুয়া মণ্ডলও তর্পণ করতে আসেন। আগরপাড়া গিরিবালা ঘাটে ভোর 8 টা নাগাদ গঙ্গার ঘাটে স্নান করতে নামেন শেখরবাবু। কয়েকটা ডুব দেবার পরেই তিনি তলিয়ে যান। এর পরেই খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। এলাকার মানুষেরা খড়দা থানায় খবর দেন। বিপর্যয় মোকাবিল দফতরের কর্মীরা উদ্যোগী হন। ডুবুরি নামিয়ে গঙ্গার ঘাটে খোঁজা শুরু হয়। জানা গিয়েছে, শেখরবাবু কাশিপুর অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন। এ বছর জানুয়ারি মাসে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি সাঁতার জানতেন। কীভাবে তলিয়ে গেল তা কেউ বলতে পারছেন না। দেবীপক্ষের সূচনা দিন গঙ্গার ঘাট থেকে স্বামীর খোঁজ না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন মহুয়াদেবী।

    বেলুড় ঘাটেও এক মহিলা তলিয়ে যান

    অন্যদিকে, হাওড়ার বেলুড়ের পাল ঘাটে তর্পণ (Tarpan) করতে এসে এদিন তলিয়ে যান এক মহিলা। পরে, খোঁজাখুঁজির পর তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সত্যবালা ঘোষ (৫৩)। তাঁর বাড়ি বেলুড়ের নেতাজি নগর এলাকায়। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: দুর্নীতি-স্বজনপোষণের অভিযোগে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে ঘেরাও বিজেপির

    Murshidabad: দুর্নীতি-স্বজনপোষণের অভিযোগে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে ঘেরাও বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানকে পঞ্চায়েতে অফিসের মধ্যে দুর্নীতি-স্বজনপোষণের বিরুদ্ধে ঘেরাও করে, বিক্ষোভ করল বিজেপি জয়ী সদস্যরা। প্রথমে বিজেপির জয়ী সদস্যরা, মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিনব প্রতিবাদ জানান। এরপর ক্রমেই বচসার জেরে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে, ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। জেলায় তীব্র শোরগোল পড়েছে এই নিয়ে।

    কোথায় ঘটল ঘটনা (Murshidabad)?

    এবার মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বড়ঞায় সাহোড়া গ্ৰাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান, উপ-প্রধানকে কার্যত পঞ্চায়েত অফিসের মধ্যে ঘেরাও করে রাখে বিজেপি। প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখায় ১০ টি গ্ৰামের জয়ী বিরোধী সদস্যরা। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে সামাল দিতে মাঠে নামতে হয়েছে বড়ঞা থানার পুলিশকে।

    বিজেপির অভিযোগ

    বিজেপি জয়ী পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা অমর দেবংশী বলেন, “আমাদের প্রধান অভিযোগ হল, পঞ্চায়েত প্রধান, বিরোধী দলের সদস্যদের মতামতের কোনও গুরুত্ব না দিয়ে নিজের মতো করেই বিলি করছে ত্রিপল এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। সাহোড়া (Murshidabad) গ্ৰাম পঞ্চায়েতে নবনিযুক্ত প্রধান, নিজের মতো করে সরকারি বিভিন্ন সুবিধা প্রাপ্যকারীদের তালিকা তৈরি করছেন। ফলে সেগুলি শুধুমাত্র তৃণমূলেরাই পাচ্ছে। সাধারণ মানুষকে সরকারি সাহায্যে থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। কথায় কাজ না হলে, আজ সন্ধ্যায় পঞ্চায়েতের প্রায় ৯ জন বিজেপি সদস্যরা একত্রিত হয়ে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি।

    তৃণমূল প্রধানের বক্তব্য

    এলাকার (Murshidabad) গ্রাম পঞ্চায়েতের পঞ্চায়েত প্রধান গোষ্ঠ গোপাল ঘোষ বলেন, বিরোধী দলের জয়ী সদস্যদের সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন, আমাকে কালিমালিপ্ত করার জন্য এমন অভিযোগ আনা হচ্ছে। উপযুক্ত ব্যক্তিরা যাতে সরকারি সুবিধা পায়, সেই কথা মাথায় রেখেই সমস্ত কাজ করা হচ্ছে। কিন্তু বিজেপির সদস্যরা তা করতে দিচ্ছেন না।

    পরিস্থিতি সামাল দিতে পৌঁছায় পুলিশ

    শুক্রবার সন্ধ্যার এই ঘটনায় এতটাই চাঞ্চল সৃষ্টি হয় যে ঘটনাস্থলে আসতে হয় বড়ঞা থানার (Murshidabad) পুলিশকে। বিজেপির বিক্ষোভের কারণে দীর্ঘক্ষণ কার্যত প্রধানকে পঞ্চায়েত দফতরে নিরাপত্তা দিয়ে রাখে পুলিশ প্রশাসন। কিছুক্ষণ পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: পুজোর আগে বেহাল রাস্তা সংস্কারের কাজে নেই গতি! ক্ষোভে ‘মলম’ দিতে রাস্তায় তৃণমূল বিধায়ক

    Hooghly: পুজোর আগে বেহাল রাস্তা সংস্কারের কাজে নেই গতি! ক্ষোভে ‘মলম’ দিতে রাস্তায় তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি বোলপুরে অবরোধে আটকে পড়েছিলেন রাজ্যের ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ, ছিল বেহাল রাস্তা। তাতে তিতি বিরক্ত হয়ে বিভিন্ন ক্লাবের ছেলেরা বেহাল রাস্তা সংস্কারের দাবিতে পথ অবরোধ করেছিলেন। পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে আশিসবাবু গাড়ি বসেই প্রশাসনের বিভিন্ন কর্তা থেকে শুরু করে পূর্ত মন্ত্রীকে ফোন করে সে যাত্রায় বিক্ষোভের হাত থেকে রেহাই পান। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার হুগলির (Hooghly) চুঁচুড়ায় বেহাল রাস্তা নিয়ে ক্ষুব্ধ এলাকার মানুষ। পুজোর আগে খানাখন্দে ভরা রাস্তা নিয়ে অনেকে ক্ষোভও জানিয়েছে। আর এসবের জন্য কার্যত মুখ পুড়ছে তৃণমূলের। তাই, তৃণমূল বিধায়ক অসতি মজুমদার লোক দেখানো করে বেহাল রাস্তা দেখতে বের হন। আর বেহাল রাস্তার জন্য পূর্ত দফতরের আধিকারিকদের কাঠগ়ড়ায় দাঁড় করান তিনি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Hooghly)

    হুগলির (Hooghly) ব্যান্ডেল চার্চ, বালির যোড় ,স্ট্যান্ড রোড, তালডাঙা, তোলাফটক, মিয়ারবের, নেতাজি সুভাষ রোড, টাউন গার্ড রোড, ব্যারাক রোডসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ সব রাস্তায় বড় বড় গর্ত হয়ে রয়েছে। শুরু হয়েছে সংস্কারের কাজও। রাস্তা সংস্কারের গতি নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যেও ক্ষোভ রয়েছে। এক দোকানদার বলেন, রাস্তার কাজের জন্য খোঁড়াখুড়ি চলছে। দোকানের সামনে কয়েকদিন ধরে পাথর ফেলে রেখে। ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে।স্থানীয় বাসিন্দারাও ক্ষুব্ধ। পুজোর আগে রাস্তা ঠিক হবে বলে মনে হচ্ছে না। মানুষ যে ক্ষোভে ফুঁসছে আঁচ করেই চুঁচুড়া পুরসভার পূর্ত দফতরের সিআইসি সৌমিত্র ঘোষ, কেএমডিএ ও পূর্ত দফরের আধিকারিকদের নিয়ে শহরে বিভিন্ন বেহাল রাস্তা ঘুরে দেখেন তৃণমূল বিধায়ক। পরিস্থিতি দেখে রীতিমতো বিরক্তি প্রকাশ করেন অসিত। ধীর গতিতে রাস্তা সংস্কারের কাজ দেখে রাগ চেপে রাখেননি তিনি। পূর্ত দফতরের এক্সিকিউটিভ অফিসারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন অসিত। চতুর্থী থেকে পঞ্চমীর মধ্যে রাস্তার কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পুজোর আগে বেহাল রাস্তা নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে ব্যবসায়ীদের মধে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে তৃণমূল বিধায়ক লোক দেখানো এসব করে তা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে রাজনৈতিক মহলের মত।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক?

    তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, পুলিশ- প্রশাসন ও পূর্ত দফতরের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। তাই, রাস্তা সংস্কারের কাজে কোনও গতি নেই। পুজো পুরোদমে শুরু হয়ে গেলে আর রাস্তার কাজ করা যাবে না। তাই চতুর্থী অথবা পঞ্চমীর আগে রাস্তার কাজ শেষ করতে হবে। প্রয়োজনে দিন রাত কাজ করতে হবে। আধিকারিকদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমি তাঁদের এমনটা করার জন্য বলে দিয়েছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মুক্তি পেল প্রধানমন্ত্রীর লেখা কবিতা দিয়ে তৈরি ‘গর্ব’ গান, দেখুন সেই মিউজিক ভিডিও

    Narendra Modi: মুক্তি পেল প্রধানমন্ত্রীর লেখা কবিতা দিয়ে তৈরি ‘গর্ব’ গান, দেখুন সেই মিউজিক ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) শুধু রাজনীতির ময়দানেই নেই, তিনি সংস্কৃতিতেও সমান বিরাজমান। কয়েক বছর আগে তিনি, নবরাত্রি নিয়ে গান লিখেছিলেন। এই বছর সেই গান ‘গর্ব’ মুক্তি পেল। সারা ভারত জুড়ে শুরু হয়েছে পুজো, উৎসবের আবহ। নবরাত্রি, দুর্গাপুজো, দশেরা, কালীপুজো, দীপাবলি ভাতৃদ্বিতীয়া, ছট ইত্যাদি পরপর আসবে। মানুষের মনে খুশির আনন্দ। নবরাত্রিতে মায়ের ‘আরাধনা’য় যে সঙ্গীত পরিবেশিত হয়, তাকেই গুজরাতিতে ‘গর্ব’ বলা হয়। এই সময়ে মোদির লেখা গান প্রাকশিত হওয়ায় ভক্ত মহলে উন্মাদনা দ্বিগুণ হতে শুরু হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স ট্যুইটারে গানের মুক্তির কথা ঘোষণা করে ‘নবরাত্রি স্পেশালে’র কথা জানিয়ে দিলেন।

    মুক্তি পেল ‘গর্ব’ (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজে যেমন রাজনীতিবিদ, বিশ্বের প্রথম সারির অন্যতম ক্ষমতাবান ব্যক্তিত্ব, সেই সঙ্গে একজন লেখক এবং গীতিকারও। তবে তিনি যে গীতিকার, সেই পরিচয়ের কথা অনেকেই জানেন না। বেশ কয়েক বছর আগে লিখেছিলেন এই গান। আজ ইউটিউবে সেই গান মুক্তি পেল। তাঁর গানের কথায় সুর দিয়েছেন ধ্বনি ভানুশালী। উৎসবের আবহে এই গানের জনপ্রিয়তা ব্যাপক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্রে, জানা গেছে মাত্র দুই ঘণ্টায় গানটিকে দেখে ফেলেছেন ১৮৯ হাজার মানুষ। যত সময় এগিয়ে যাচ্ছে, গানের ভিউ আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    সঙ্গীত শিল্পীর বক্তব্য

    সঙ্গীত শিল্পী ধ্বনি ভানুশালী সামজিক মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) গান সম্পর্কে বলেন, “আপনার লেখা ‘গর্ব’ গানটি আমার এবং তনিস্কা বাগচী, দু’জনেরই খুব পছন্দ হয়েছে। আমরা প্রাণবন্ত একটি তাল, সুর এবং আমেজ চেয়েছিলাম। গানের লেখনী ভিডিয়ো আকারে ফুটে ওঠার পর, তা আরও চমকপ্রদ সাফল্য পেয়েছে।”

    ‘জাস্ট মিউজিক’ সূত্রে জানা গিয়েছে, নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) ‘গর্ব’ গানের মাধ্যমে গুজরাট এবার চোখ ধাঁধানো নবরাত্রি উদযাপন করবে। তনিস্কা বাগচী এবং ধ্বনি ভানুশালীর সুরের যাদুতে মেতে উঠবে দর্শক। এই গানের পরিচালক নাদিম শাহ্‌। হাতে ডান্ডিয়া এবং গানের তালে তালে ব্যাপক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ নির্মিত হবে।

    প্রধানমন্ত্রী কী বলেন

    মোদি (Narendra Modi) নিজে তাঁর সামজিক মাধ্যমে গানের কথা বিনিময় করে মুক্তির কথা জানান। সেই সঙ্গে গানের গায়ক, সুরকার এবং পরিচালকদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, “এই গান আমি বেশ কিছুদিন আগে লিখেছিলাম, এই গান অনেক স্মৃতিকে বহন করে আনে। এরপর বহু বছর ধরে কিছু লিখিনি। নতুন গরবা গানটি নবরাত্রির সময় সকলের সঙ্গে বিনিময় করে নেব।”

    দর্শকদের উচ্ছ্বাস

    মোদির (Narendra Modi) এই গান মুক্তির পর সামজিক মাধ্যমে অনেকেই নানান কথা লেখালেখি করছেন। একজন পাঠক লিখেছেন, “স্যার আপনার মুকুটে নতুন পালক সংযুক্ত হল।” আরেক জন লিখেছেন, “মাতারানির চরণে নেবেদিত গানের কথা বেশ চমৎকার। সঙ্গীতের ভাষা বেশ সুন্দর, অনেক মানুষকে একত্রিত করা যায়। প্রধানমন্ত্রীর লেখা এই গান বেশ দুর্দান্ত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja: মহালয়ার দিন একদিনের দুর্গাপুজোয় মেতে ওঠে গোটা গ্রাম, কোথায় জানেন?

    Durga Puja: মহালয়ার দিন একদিনের দুর্গাপুজোয় মেতে ওঠে গোটা গ্রাম, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশফুলের মাথা দোলানো, শরতের আকাশ -পুজোর আমেজ আরও বাড়িয়ে দেয়। মহামায়ার আরাধনায় মেতে থাকে আপামর বাঙালি। কিন্তু, দুর্গাপুজোর (Durga Puja) স্থায়ীত্ব যদি একদিন হয়? ভাবলেই মনটা বিষাদে ভরে ওঠে, শুনতে অবাক মনে হলেও এটা সত্যি। এই বংলাতেই হয়। পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল হিরাপুরের ধেনুয়া গ্রামে বোধনের দিনেই বেজে ওঠে নবমীর নিষ্ঠুর সুর। পিতৃপক্ষের অন্তিমক্ষণে একদিনের জন্য বাড়ি আসেন উমা। পুজো নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পাড়ি দেন কৈলাসের পথে।

    কীভাবে শুরু হয়েছিল এই পুজো? (Durga Puja)

    পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল হিরাপুর ধেনুয়া গ্রামে কালীকৃষ্ণ যোগাশ্রমে সত্তোরের দশকে আসাম থেকে তেজানন্দ ব্রহ্মচারী নামে এক মহারাজ আসেন। তিনি মহালয়ার দিন স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পুজোর (Durga Puja) সূচনা করেন। শুরু হয় একদিনের দুর্গাপুজো। মহালয়ার দিনেই পুজো নেন দেবী মহামায়া। কুমারীরূপে পুজো করা হয় দেবীকে। একদিনের পুজো শেষে হয় প্রতিমা নিরঞ্জন। এখানে দেবী অসুরবিনাশিনি রূপে দেখা দেন না। দুই সখা, জয়া-বিজয়াকে সঙ্গে নিয়ে বাপের বাড়ি আসেন পার্বতী। জয়া-বিজয়ার সঙ্গে দেবী দুর্গার মূর্তি সচরাচর দেখা মেলে না এই বাংলায়। তবে এই ধরণের মূর্তির পুজো, বিশেষভাবে প্রচলিত রয়েছে বাংলাদেশে। অনেকের ধারণা, আসামের বাসিন্দা তেজানন্দ ব্রহ্মচারীর সঙ্গে নিবিড় যোগযোগ ছিল বাংলাদেশের। সেই কারণে বাংলার গ্রামে অসুর মর্দিনী রূপে দুর্গা পুজো না করে, কুমারী মহামায়ার মূর্তি আরাধনার জন্য বেছে নিয়েছিলেন তিনি।তেজানন্দ মহারাজের চালু করা নিময় মেনে এখনও ধেনুয়া গ্রামে হচ্ছে একদিনের দুর্গাপুজো। তবে এখন পুজো পরিচালনার সব দায়িত্ব রয়েছে গৌরী কেদারনাথ মন্দির কমিটির হাতে। ২০০৩ সাল থেকে এই পুজো পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে তাঁরা। ধেনুয়া গ্রামে কুমারী মহামায়ার পুজো হয় বৈষ্ণব মতে। যুগলমন্ত্র জানা কোনও পুরোহিত এই পুজো করেন। এই মন্দিরে পশুবলি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

    পুজোয় মেতে ওঠেন গোটা গ্রামবাসী

    কুমারী দুর্গা পুজোর (Durga Puja) জন্য আগে বিশেষ নিয়ম চালু ছিল ধেনুয়া গ্রামে। আশপাশের বিভিন্ন এলাকার ২১ জন কুমারী মেয়েকে নিয়ে এসে পুজোর আয়োজন করত। তবে, সেই নিয়মে কিছুটা ভাটা পড়েছে এখন। যদিও পূর্বনির্ধারিত সব রীতি রেওয়াজ মেনে হয় ধেনুয়া গ্রামের একদিনের দুর্গাপুজো। স্থানীয় বাসিন্দাদের এই পুজোকে কেন্দ্র করে উৎসাহ থাকে তুঙ্গে। পাশাপাশি, দূরদূরান্ত থেকে এই পুজো দেখতে ছুটে আসেন অনেকে। বাইরের মানুষের কাছে মহালয়ার এই দুর্গাপুজো বোনাস হলেও, স্থানীয়দের কাছে দেবীর দ্রুত গমন কিছুট মনখারাপের সাক্ষী হয়েই থাকে। দেবীর একদিন পরেই কৈলাস প্রস্থানের জন্য, মনঃকষ্টে ভোগেন গ্রামের মানুষ। পুজোর দিনে আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন সকলে। তবে, দেবীপক্ষের সূচনার দিনে দেবীর প্রস্থান কাঁদিয়ে যায় ধেনুয়া গ্রামের মানুষকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Priyanka Gandhi: উপঢৌকন দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টা! প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ বিজেপির

    Priyanka Gandhi: উপঢৌকন দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টা! প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। এরই মধ্যে কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর (Priyanka Gandhi) বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ উঠল। যা নিয়ে কমিশনে অভিযোগ দায়ের করলেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির অভিযোগ, আদর্শ নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ করেছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী (Priyanka Gandhi)। ঠিক কী অভিযোগ? বিজেপির দাবি, নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী স্টুডেন্ট স্কলারশিপ স্কিমের ঘোষণার মাধ্যমে ছাত্রদের প্রতিমাসে ৫০০-১৫০০ টাকা করে দেওয়ার কথা বলছেন। যা নির্বাচনী বিধিভঙ্গের শামিল। এনিয়ে মধ্যপ্রদেশের বিজেপি নেতা তথা আইনজীবী পঙ্কজ ওয়াদানি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন,  ভোটের জন্য এভাবেই টোপ ফেলছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। প্রসঙ্গত, বর্তমানে কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা।

    ১২ অক্টোবর জনসভা থেকে ভোট কেনার প্রচেষ্টা

    বিজেপির তরফ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে দাখিল করা ঐ অভিযোগে দাবি করা হয়েছে যে মধ্যপ্রদেশের মান্ডালা জেলাতে ১২ অক্টোবর একটি জনসভা ছিল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর (Priyanka Gandhi)। সেখানে তিনি সর্বসমক্ষে উপঢৌকন দেওয়ার কথা বলেন। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ঘোষণা করেন যে ক্লাস ওয়ান থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত ৫০০ থেকে ১৫০০ টাকা করে দেওয়া হবে প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা পাবে ৫০০ টাকা, নবম-দশমের ছাত্রছাত্রীরা পাবে ১ হাজার টাকা এবং দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা পাবে দেড় হাজার টাকা। এই প্রকল্পে ৬৪৮ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলেও জানান প্রিয়াঙ্কা। 

    আগেই রেউডি সংস্কৃতির বিরুদ্ধে মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই এই রেউড়ি সংস্কৃতির বিরুদ্ধে মুখ খুলতে দেখা গিয়েছিল মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে। এ নিয়ে বারবার সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্বও। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার বলেন যে রেউড়ি সংস্কৃতির মাধ্যমে নেতারা যখন নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেন তখন তাঁরা চিন্তা-ভাবনা করেননা যে এই অর্থ কোথা থেকে আসবে! কীভাবে আসবে!প্রসঙ্গত মধ্যপ্রদেশের নির্বাচন হতে চলেছে আগামী নভেম্বর মাসের ১৭ তারিখ থেকে। ২৩০ টি আসন রয়েছে মধ্যপ্রদেশে রাজ্যের বিধানসভায়। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৩ তারিখে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Navaratri 2023: নবদুর্গার দ্বিতীয় রূপ দেবী ব্রহ্মচারিণী, জানুন তাঁর পৌরাণিক আখ্যান

    Navaratri 2023: নবদুর্গার দ্বিতীয় রূপ দেবী ব্রহ্মচারিণী, জানুন তাঁর পৌরাণিক আখ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবরাত্রির (Navaratri 2023) দ্বিতীয় দিনে ব্রহ্মচারিণীর পুজো করা হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, সঠিক নিয়ম মেনে মা ব্রহ্মচারিণীর পুজো করলে সব ইচ্ছা পূরণ হয়। মা ব্রহ্মচারিণীকে প্রেম, আনুগত্য, প্রজ্ঞা, ধৈর্য ও জ্ঞানের প্রতীক বলে মানা হয়। তাঁর আশীর্বাদে ভক্তের জীবনে সুখ-শান্তি আসে। দেবী ব্রহ্মচারিণীকে জবা এবং পদ্মফুলও প্রদান করা হয়। দেবীর এই রূপে এক হাতে মালা এবং অন্য হাতে কমণ্ডলু ধারণ করা অবস্থায় দেখা যায়। ধর্মীয় বিশ্বাস (Navaratri 2023) অনুযায়ী, দেবী ব্রহ্মচারিণী হলেন নবদুর্গার অবিবাহিত রূপ। নবরাত্রির দ্বিতীয় দিনে দেবী ব্রহ্মচারিণীর ভোগে চিনি নিবেদন করতে  হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, এর ফলে দীর্ঘায়ুর আশীর্বাদ পাওয়া যায়।

    মাতা ব্রহ্মচারিণীর পৌরাণিক আখ্যান

    পৌরাণিক কাহিনি (Navaratri 2023) অনুসারে, দেবী পার্বতী ভগবান শিবকে স্বামী হিসেবে পেতে ব্রহ্মচারিণী হয়ে কয়েক হাজার বছর ধরে কঠোর তপস্যা করেছিলেন। মায়ের এই তপস্যার কারণেই তাঁর নাম হয় দেবী ব্রহ্মচারিণী। কথিত আছে, সতী পরবর্তীকালে পর্বতরাজ হিমালয়ের কন্যা হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন। তখন তাঁর নাম হয় পার্বতী বা হেমাবতী। পার্বতী ভগবান শিবকে তাঁর স্বামী হিসেবে গ্রহণ করতে চান। কিংবদন্তি অনুসারে, তখন ব্রহ্মার মানসপুত্র নারদ তাঁকে কঠোর তপস্যা করার পরামর্শ দেন। নারদ মুনির কথা শুনে তিনি কঠোর তপস্যা করতে শুরু করেন। তপস্যার ফলে তিনি ভগবান শিবকে স্বামী হিসেবে পান পরবর্তীকালে।

    কীভাবে করবেন মাতা ব্রহ্মচারিণীর পুজো

    ১) নবরাত্রির (Navaratri 2023) দ্বিতীয় দিনে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠুন। 

    ২) স্নান করে পরিষ্কার কাপড় পরিধান করুন। 

    ৩) নিয়ম অনুযায়ী, মা ব্রহ্মচারিণীর পুজোর আগে যথাযথভাবে কলস দেবতা এবং ভগবান গণেশের পুজো করুন।

    ৪) মা ব্রহ্মচারিণীর পুজো শুরু করুন। প্রথমে মাকে পঞ্চামৃত দিয়ে স্নান করান। তারপর মাকে ফুল, অক্ষত, কুমকুম, সিঁদুর দিয়ে সাজান।

    ৫) পান, সুপারি, মিষ্টি ইত্যাদি প্রদান করুন।

    ৬) মা ব্রহ্মচারিণীর ব্রতকথা পাঠ করুন।

    ৭)  মায়ের আরতি করুন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: পঞ্চায়েত টেন্ডারেও কাটমানি নিলেন তৃণমূল প্রধান! আন্দোলনে বিজেপি

    Malda: পঞ্চায়েত টেন্ডারেও কাটমানি নিলেন তৃণমূল প্রধান! আন্দোলনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদার (Malda) মানিকচকের চৌকি মিরদাদপুর পঞ্চায়েতে টেন্ডারে কারচুপির অভিযোগ তুলে, বৃহস্পতিবার ব্লক ও জেলা প্রশাসনকে লিখিত অভিযোগ করলেন পঞ্চায়েতের বিজেপি দলের নেতারা। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। রাজ্যে পুরসভা হোক বা পঞ্চায়েত, তৃণমূলের প্রশাসনের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাটমানি, আর্থিক কারচুপির বিরুদ্ধে বারবার সরব হয়েছে বিজেপি। ইতিমধ্যে একাধিক আর্থিক দুর্নীতির মামলায় শাসক দলের অনেক নেতা কর্মীরা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নজরে রয়েছেন। চলছে ধরপাকড় এবং তল্লাশি। কোনও কোনও তৃণমূল নেতা আবার গ্রেফতার হয়ে জেলে বন্দি রয়েছেন। বিজেপির অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে তৃণমূলের নেতারা টাকা চুরি করছে।

    মূলত অভিযোগ কী (Malda)?

    মূল অভিযোগ হল, প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকার টেন্ডার, বিরোধীদের অন্ধকারে রেখেই পাশ করেছে শাসকদল তৃণমূল। ফলে এর মধ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অনুমান করছে বিজেপি। আর এই দুর্নীতিতে যুক্ত রয়েছেন মানিকচকের চৌকি মিরদাদপুর পঞ্চায়েতের প্রধান মোঃ আনোয়ার আলী এবং আরও বেশ কিছু সহ পঞ্চায়েতের সরকারি কর্মী। এদিন, এই বিষয়ে পঞ্চায়েতের বিরোধী দলকর্মী বিপ্লব সাহা সহ বিরোধী সদস্যরা একত্রিত হয়ে, মানিকচকের বিডিও শ্যামল মন্ডলকে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানান।

    বিজেপির বক্তব্য

    মালদহের (Malda) বিজেপি কর্মী বিপ্লব সাহা, এবিষয়ে অভিযোগ করে বলেন, “তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত প্রধান কাটমানির জন্য লুকিয়ে টেন্ডারটি পাশ করেছেন। প্রায় ছত্রিশ লক্ষ টাকার এই টেন্ডার সম্পর্কে বিরোধীদলের কোনও নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জানেনই না। যে সমস্ত এলাকায় কাজ করা হবে বলে ঠিক করা হয়েছে, তা কেবল তৃণমূলের জয়ী সদস্যদেরই এলাকাগুলিই। বিজেপির নির্বাচিত এলাকাগুলিকে বঞ্চিত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করছেন প্রধান।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তবে বিরোধীদের তোলা এই সমস্ত অভিযোগ একেবারে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধান (Malda) মোঃ আনোয়ার আলী। তিনি বলেন, “সমস্ত সরকারি নিয়ম মেনে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রায় ৩৬ লক্ষ টাকা কাজের মধ্যে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার কাজ রয়েছে বিরোধী সদস্যদের এলাকাতেই। এমনকি অনলাইনে মাধ্যমে সমস্ত টেন্ডার করা হয়েছে, যার ফলে কোনও ধরনের কারচুপি করা সম্ভব নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • ED: রেশন দুর্নীতিতে আটক হওয়া বাকিবুরের মাথায় কার হাত! ইডি-র তল্লাশিতে কী মিলল?

    ED: রেশন দুর্নীতিতে আটক হওয়া বাকিবুরের মাথায় কার হাত! ইডি-র তল্লাশিতে কী মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ সহ পুর প্রধানের বাড়ি ইডি অভিযান করলেও কোনওটাই ২৪ ঘণ্টার মেয়াদ পেরোয়নি। শেষবার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবীর বাড়ি ২৪ ঘণ্টার উপর ম্যারাথন তল্লাশি চালায়। ২৪ ঘণ্টার উপর ম্যারাথন তল্লাশি চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ED)। এবার রেশন বণ্টন দুর্নীতিতেও সমানভাবে সক্রিয় ইডি। কৈখালিতে অভিজাত আবাসনে রাজ্যের এক মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমানের ফ্ল্যাটে ৫৪ ঘণ্টা ধরে ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা তল্লাশি চালায়। এত দীর্ঘ তল্লাশি এ যাবৎকালে দেখা মেলেনি। দীর্ঘ সময় ধরে তল্লাশির পরই আটক করে ইডি। তাঁকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে ইডি (ED) দফতর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে।

    ইডি-র অভিযানে কী মিলল? (ED)

    ইডি (ED) সূত্রে খবর, রেশন বন্টন দুর্নীতিতে যোগ রয়েছে এই সন্দেহেই  মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত বাকিবুর রহমানের বাড়িতে হানা দেয় ইডির একটি বিশেষ দল। তাঁর বাড়িতে অভিযানে ছিলেন  ইডির ছয় সদস্যের দল। ইডি আধিকারিকরা বাড়িতে ঢুকতেই দূর্গের মতো বাড়ি ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তারপর থেকে ওই বাড়িতে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। কাউকে বাইরে আসতেও দেখা হয়নি। নিরাপত্তারক্ষী ও পরিচারিকারা এলে তাদেরও ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে, দুর্নীতির যোগ পেয়ে তাকে আটক করে ইডি।  তিনদিনে একটানা আবাসনের তল্লাশি চালিয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি, কয়েকটি আইফোন মিলেছে বলে খবর। বাকিবুরের ব্যবসা ও অন্যান্য সম্পত্তি ছাড়াও তাঁর ঘনিষ্ঠ ও তাঁর ম্যানেজার হিসেবে পরিচিত অভিষেক বিশ্বাসের রাজারহাটের বাড়িতেও ৩৬ ঘণ্টার উপর তল্লাশি চলে। তাঁর বাড়ি থেকেও প্রচুর নথি ও পাঁচটি আই ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। তদন্তকারীরা মনে করছেন, চালকলের মালিক বাকিবুর আদতে কোনও প্রভাবশালীর ঘুঁটি। তাঁকে সামনে রেখেই কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। এবার সেই বাকিবুরকে হাতিয়ার করে সেই প্রভাবশালীর খোঁজ পেতে চাইছে ইডি।

     কোন মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিল বাকিবুর?

    ইতিমধ্যেই বাকিবুর রাজ্যের এক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে তথ্য সামনে আসছে। তবে, কে কেই মন্ত্রী তা তদন্তকারী আধিকারিকরা মুখ না খুললেও রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম উঠে আসছে। যদিও ঘনিষ্ঠতা প্রসঙ্গে বনমন্ত্রী বলেন, এসব বাজে কথা। বাকিবুর নামে আমি কাউকে চিনি না। আমি কোনওদিনই তাঁকে দেখিনি। আর আমার ঘনিষ্ঠ সবাই। রথীন ঘোষও তো আমার ঘনিষ্ঠ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share