Tag: Bengali news

Bengali news

  • Manipur Violence: অশান্ত মণিপুরে খুন পুলিশ কর্মী, অস্ত্র উদ্ধারে অতি সক্রিয় প্রশাসন

    Manipur Violence: অশান্ত মণিপুরে খুন পুলিশ কর্মী, অস্ত্র উদ্ধারে অতি সক্রিয় প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরে স্নাইপার রাইফেল থেকে গুলি করে হত্যা করা হল পুলিশকর্মীকে। জানা গিয়েছে, নিহত পুলিশকর্মীর নাম ওঙ্কম্যান হাওকিপ। তিনি মণিপুরের (Manipur Violence) চূড়চন্দ্রপুরে সাব-ইন্সপেক্টর পদে চাকরি করতেন। বুধবার দেড়টা নাগাদ তাঁর মাথায় গুলি লেগে মৃত্যু হয়।

    কী বলছে নিহত পুলিশ কর্মীর পরিবার?

    হাওকিপের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৩ মে মণিপুরে যে অশান্তি শুরু হয়, সেখানে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন হাওকিপ। পরবর্তীকালে তাঁকে চূড়চন্দ্রপুরে পাঠানো হয়। তিনি একজন সৎ পুলিশ অফিসার ছিলেন বলেও জানিয়েছে তাঁর পরিবার। চূড়চন্দ্রপুর জেলার পুলিশ সুপার কার্তিক মালাদি বলেন, ‘‘আমাদের একজন অফিসার নিহত (Manipur Violence) হয়েছেন মাথায় গুলি লেগে। আমরা এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি।’’ প্রসঙ্গত, পুলিশ অফিসার হাওকিপ-এর নিহত হওয়ার ঠিক আগের দিনই তিনজন কুকি সম্প্রদায়ের মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

    অশান্ত মণিপুরে অভিযান শুরু পুলিশের 

    অশান্ত মণিপুরে নতুন করে অভিযান (Manipur Violence) শুরু করল সে রাজ্যের পুলিশ। অগ্নিগর্ভ মণিপুরে পুলিশ কর্মচারীদের কাছ থেকেও ছিনতাই করা হয় সরকারি অস্ত্র। পাশাপাশি লুট করা হয় গুলি। সেই সমস্ত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে এবার অতি সক্রিয় হয়ে উঠল মণিপুরের প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলিতে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। যানবাহনের ওপর চালানো হচ্ছে নজরদারি। বুধবার কংপোকপি জেলায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে মণিপুরের প্রশাসন। জানা গিয়েছে, ৩ মে মণিপুরে হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকেই পুলিশের অস্ত্রাগার থেকে সাড়ে ৩ হাজার আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৫ লাখ গোলাগুলি লুট হয়। তার বড় অংশই এখন রয়েছে দুষ্কৃতীদের হাতে। খুব স্বাভাবিকভাবেই বোঝা যাচ্ছে, সরকারি অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া এই সমস্ত অস্ত্র নিয়েই মণিপুরে চলছে যাবতীয় হিংসাত্মক কার্যকলাপ। জানা গিয়েছে, প্রশাসনের (Manipur Violence) তরফ থেকে মোট ১২৮ টি চেকপোস্ট বানানো হয়েছে নজরদারি চালানোর জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মুক্তিপণ চেয়ে ফোন! মালদায় উদ্ধার তৃণমূল কর্মীর রক্তাক্ত মৃতদেহ, গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    Malda: মুক্তিপণ চেয়ে ফোন! মালদায় উদ্ধার তৃণমূল কর্মীর রক্তাক্ত মৃতদেহ, গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদা জেলায় গোষ্ঠীকোন্দলে জেরবার তৃণমূল। এক পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হল। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার (Malda) পুখুরিয়া থানার শ্রীপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের চাতরা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সাদেক আলি। বয়স ৫০ বছর। তিনি তৃণমূল কর্মী ছিলেন। তাঁর স্ত্রীর নাম আনোয়ারা বিবি। তিনি তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Malda)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদেক আলির চায়ের দোকান আছে। মঙ্গলবার রাতে দোকান থেকে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় তাঁকে অপহরণ করা হয় বলে অভিযোগ। পরিবারের লোকজন বলেন, রাতে তাঁদের কাছে ১ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। সকালবেলা ফের দু’লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। কিন্তু, আবার ফোন বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সকাল এগারোটায় বাঁশবাগান থেকে তাঁর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। প্রসঙ্গত, মালদার (Malda) শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট আসন ২০টি। তৃণমূল ১২, সিপিএম ৫ এবং কংগ্রেস ৩টি আসনে জয়ী হয়। এরপর তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ সদস্যরা সিপিএম ও কংগ্রেসকে নিয়ে বোর্ড গঠন করে। প্রধান হয় তৃণমূলের। এরপর থেকে প্রাক্তন প্রধানের স্বামী মহব্বত তাঁদের হুমকি দিচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। নেপথ্যে প্রধান গঠন নিয়ে বিবাদের জেরে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলেরই বিরোধী গোষ্ঠীর দিকে। যদিও জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। মৃতদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি কী বললেন?

    তৃণমূলের মালদার (Malda) জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক আবদুর রহিম বক্সী ওই গোষ্ঠীকোন্দলের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘এই ধরনের ঘটনা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। যারা আমাদের দলের ওই কর্মীকে খুন করেছে, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। যেই যুক্ত থাকুক, পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • R G Kar Medical College: এবার আর জি করের হস্টেলে র‌্যাগিং! অভিযোগ দায়ের থানায়

    R G Kar Medical College: এবার আর জি করের হস্টেলে র‌্যাগিং! অভিযোগ দায়ের থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং-এর ফলে মৃত্যু হয়েছে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের র‌্যাগিং-এর (R G Kar Medical College) অভিযোগ উঠল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে। র‌্যাগিং-এর অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন আর জি করের কিছু পড়ুয়া। ছাত্রদের দাবি, ছাত্রাবাসে মানসিক অত্যাচার করা হয়েছে তাঁদের উপর। বুধবার এ নিয়ে তাঁরা অভিযোগ জানান আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায়।

    কী বলছেন ছাত্ররা?

    ওই ছাত্রদের বয়ান অনুযায়ী, মানিকতলা ক্রসিংয়ের কাছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের একটি ছাত্রাবাস রয়েছে। তাঁরা সেখানেই থাকেন। হস্টেলের কয়েকজন প্রাক্তন আবাসিক, কর্মী এবং আর জি করের জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা র‍্যাগিং-এর (R G Kar Medical College)। ছাত্রদের দাবি, তাঁদের ওপর চরম মানসিক অত্যাচার করা হয় রাত তিনটে নাগাদ হস্টেলের দরজা বন্ধ করে। র‌্যাগিং করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, র‌্যাগিং-এর অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যে মামলা দায়ের করেছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিশ।

    সোমবারই সরানো হয় আর জি করের অধ্যক্ষকে

    অন্যদিকে সোমবারই আর জি করের (R G Kar Medical College) অধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে সন্দীপ ঘোষকে। এর প্রতিবাদে আর জি করের ছাত্রদের একাংশ এবং কিছু জুনিয়র ডাক্তারকে বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায়। মঙ্গলবার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন মানস বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ, সন্দীপ ঘোষকে সরানোর প্রতিবাদে যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন, সেই বিক্ষোভকারীদেরই একাংশ এদিন এপিসি রোডের বয়েজ হস্টেলে হামলা চালায় এবং ছাত্রদের উপর মানসিক অত্যাচার করে। গত ৯ অগাস্ট র‌্যাগিং-এর ফলে মৃত্যু হয় যাদবপুরের প্রথম বর্ষের বাংলা অনার্সের ছাত্র স্বপ্নদ্বীপ কুণ্ডুর। এই ঘটনায় মোট ১২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এখনও এই মামলা চলছে এবং তদন্তে নানা রকমের তথ্য উঠে আসছে। এরই মধ্যে আবার আর জি কর (RG Kar Medical College) হস্টেলে র‌্যাগিং-এর অভিযোগ উঠল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহস্থালির রান্নার গ্যাসে ২০০ টাকার ভর্তুকি দিন কয়েক আগেই ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার (PM Ujjwala Scheme)। এবার আরও ৭৫ লাখ মহিলাকে নতুনভাবে এলপিজি সংযোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-র আওতায় দেশের ৭৫ লাখ মহিলাকে এমন সংযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পে আরও ১,৬৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে এবং তার অনুমোদন ইতিমধ্যে দিয়েছে মোদি সরকার। ২০২৬ সালের মধ্যে এই ৭৫ লাখ নতুন এলপিজি সংযোগ সারা দেশের মহিলাদের দেওয়া হবে। ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-য় (PM Ujjwala Scheme) ইতিমধ্যে উপভোক্তা রয়েছেন ৯.৬০ কোটি মহিলা। তারপরে আবারও নতুনভাবে ৭৫ লাখ মহিলা এই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছেন। অর্থাৎ মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ১০.৩৫ কোটি।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর?

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরেই সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এখনও পর্যন্ত উজ্জ্বলা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) অধীনে ৯.৬০ কোটি এলপিজি সিলিন্ডার বিতরণ করা হয়েছে। আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, আরও বেশি দরিদ্র এবং অভাবী মহিলারা যাতে এই প্রকল্পের সুবিধা পান, তার জন্য বিনামূল্যে আরও ৭৫ লক্ষ এলপিজি সংযোগ দেওয়া হবে।”

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয়  এই প্রকল্প

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয় উজ্জ্বলা যোজনা (PM Ujjwala Scheme) প্রকল্প। ভারতবর্ষের প্রত্যন্ত প্রান্তের মহিলাদের উনুনে রান্না করতে নানা রকমের অসুবিধা হত। সবথেকে বড় সমস্যা দেখা দিচ্ছিল স্বাস্থ্য বিষয়ক। তার কারণ উনুনের ধোঁয়ায় একাধিক জটিল রোগের শিকার হচ্ছিলেন গ্রামাঞ্চলের মহিলারা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আনেন উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প। সেই লক্ষ্যে সারা দেশে দরিদ্র পরিবারগুলিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়। প্রতি বছর উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) আওতায় মহিলারা ১২টি করে গ্যাস সিলিন্ডার পান ১৪.২ কেজি ওজনের।  এই সিলিন্ডারগুলিতে ইতিমধ্যে ৪০০ টাকা করে ভর্তুকিও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় সফরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, তাঁর এই সফরকালে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। মোট ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করতে এদিন দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে, এমনটাই জানা গিয়েছে তাঁর দফতর সূত্রে। বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় শিলান্যাসের একটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)।

    একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস

    প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল কমপ্লেক্স এবং দশটি নতুন শিল্প প্রকল্প। মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় কর্মসূচি সম্পন্ন করার পরে প্রধানমন্ত্রী চলে যাবেন ছত্তিশগড় রাজ্যে। সেখানেও ৬,৩৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ের প্রকল্পগুলি সবই রেল সংক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে এদিন যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে তাতে বলা হচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের নতুন প্রকল্পগুলি সেই রাজ্যের শিল্প এবং বাণিজ্যকে ত্বরান্বিত করবে। সেই রাজ্যের ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড পরিচালিত বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রটিকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুনভাবে নির্মিত করা হবে। বছরে ১ হাজার ২০০ কিলোটন ইথিলিন এবং প্রোপিলিন উৎপাদন করতে সক্ষম হবে এই কেন্দ্র।

    আত্মনির্ভর ভারতের অংশ

    উৎপাদিত ইথিলিন এবং প্রোপিলিন টেক্সটাইল প্যাকেজিং সমেত ফার্মার বিভিন্ন কাজে লাগবে। বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রকে নতুনভাবে গড়ে তোলার ফলে দেশের আমদানি নির্ভরতা অনেকটাই কমবে এবং মনে করা হচ্ছে এটি আত্মনির্ভর ভারতেরই একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি এই মেগা প্রকল্পের সূচনা হলে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) পুনর্নবীকরণ শক্তিরও একটি প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। দুটি আইটি পার্ক তৈরিরও কথা রয়েছে ইন্দোরে। অন্যদিকে ছত্তিশগড় রাজ্যে জোর দেওয়া হয়েছে রেল প্রকল্পের ওপর। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পের মধ্যে একাধিক জায়গায় দুটি স্থানকে জোড়া হবে থার্ড লাইনের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্র জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ছত্তিশগড়ের এই রেল প্রকল্পগুলি গতি আনবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) কারও পরামর্শে সিদ্ধান্ত নিলে পরবর্তীকালে সমস্যায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) অন্যকে সাহায্য করে স্বস্তি পাবেন। ভবিষ্যতে এর ফল পাবেন।

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে শত্রুদের থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সন্তানের কারণে কোনও সমস্যায় থাকলে বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে তার সমাধান করুন।

    মিথুন

    ১) ভাগ্যের ভরসায় কোনও কাজ ছেড়ে দেবেন না। তা না-হলে সেই কাজ ভবিষ্যতে আপনার সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। এখানে কিছু অর্থ ব্য়য় করবেন।

    কর্কট

    ১) ব্যস্ততার কারণে পরিবারের জন্য় সময় বের করতে পারবেন না। এই কারণে মতভেদ দেখা দেবে।

    ২) মায়ের সঙ্গে মতভেদ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বাণীর মাধুর্য বজায় রাখুন।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সততার সঙ্গে কাজ করবেন। এর দ্বারা আপনাদের লাভ হবে।

    ২) পরিবারের ছোট সদস্যরা আপনার কাছ থেকে কিছু চাইতে পারে। যা পূরণ করার চেষ্টা করবেন।

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীদের পদোন্নতি হতে পারে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় কঠিন পরিশ্রম করলে সফল হবেন।

    তুলা

    ১) একের পর এক কাজ আপনার হাতে আসায় চিন্তিত হয়ে পড়বেন।

    ২) পারিবারিক কলহ বাড়তে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে প্রভাব বাড়বে এবং এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে পারেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসায়ীদের আর্থিক লাভ হবে। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা মামলা চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করতে পারে। এর দ্বারা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

    মকর

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্কের তিক্ততার অবসান হবে।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ছাত্রদের সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে পরিশ্রম সত্ত্বেও ফলাফল পেতে বিলম্ব হবে। তবে হতাশ হবেন না।

    ২) লগ্নি করে থাকলে তার দ্বারা ভালো মুনাফা অর্জন করবেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর্বভারতীয় সমন্বয় বৈঠক, চলবে ১৬ তারিখ পর্যন্ত। মহারাষ্ট্রের পুণেতে হতে চলা সঙ্ঘের এই সমন্বয় বৈঠকে ৩৬টি শাখা সংগঠন অংশগ্রহণ করবে বলে জানা গিয়েছে। মোট ২৬৬ জন সাংগঠনিক পদাধিকারী সমন্বয়ে বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন সঙ্ঘের সর্বভারতী প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, মোট পাঁচটি প্রধান ইস্যুতে সমন্বয়ে বৈঠকে (RSS) আলোচনা চলবে। এগুলি হল, পরিবেশ বান্ধব জীবনযাপন, মূল্যবোধের পরিবার ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতির ওপর জোর, স্বদেশিয়ানা এবং নাগরিক কর্তব্য। সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘আমাদের অর্থনৈতিক নীতি স্বদেশিয়ানার ওপর তৈরি করা উচিত এবং জাতিভেদ প্রথা বন্ধ করতে সম্প্রীতি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’

    শাখার কাজের মাধ্যমে দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করেন স্বয়ংসেবকরা 

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, শাখার কাজের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করে চলেছেন স্বয়ংসেবকরা (RSS)। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নতি সাধনই স্বয়ংসেবকদের উদ্দেশ্য। প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) এমন রুটিন সমন্বয় বৈঠক হয়ে থাকে। সঙ্ঘ পরিবারের প্রতিটি সংগঠন তাতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। সাধারণভাবে এই সমন্বয় বৈঠকে জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ  ইস্যুগুলি নিয়ে আলোচনাচলে এবং দেশের বিভিন্ন সমস্যার সম্ভাব্য সমাধানের ওপরেই জোর দেওয়া হয়। সঙ্ঘের প্রতিটি শাখা সংগঠনই আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে কাজ করে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলির কাছ থেকে রিপোর্টও নেওয়া হয়। বিভিন্ন শাখা সংগঠনগুলি তাদের কাজের পরিধির ওপর বিস্তৃত বিবরণ দেয়। 

    সমন্বয় বৈঠকে কারা হাজির থাকছেন?

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, সমন্বয় বৈঠকে হাজির থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে, সহ-সরকার্যবাহ ড. কৃষ্ণগোপাল, ড. মনমোহন বৈদ্য, অরুণ কুমার সমেত অন্যান্যরা। অন্যদিকে বিজেপির তরফ থেকে এই বৈঠকে যোগ দেবেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষ। এর পাশাপাশি বিশ্বহিন্দু পরিষদ, এবিভিপি, বিদ্যাভারতী, বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের নেতৃত্বকেও দেখা যাবে সমন্বয় বৈঠকে (RSS)। প্রসঙ্গত, গত বছর সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক বসেছিল ছত্তিশগড়ের রায়পুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Card: চোপড়ার চা বাগানের রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড, কী করছে প্রশাসন?

    Ration Card: চোপড়ার চা বাগানের রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড, কী করছে প্রশাসন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড (Ration Card)। কুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় স্কুল পড়ুয়ারা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতের কস্তুরি চা বাগান এলাকায়। করোনা অতিমারীর সময়ে রেশন পেতে প্রচণ্ড হয়রানি পোহাতে হয়েছে পরিযায়ী শ্রমিক সহ অনেককেই। কার্ড না থাকায় রেশন পাননি অনেকেই। ফলে, রেশন কার্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী করে পথেঘাটে লুটোপুটি খাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ration Card)

    বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষের যে কোনও নথি এখন প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ। সে আধার কার্ডই হোক বা প্যান কার্ড হোক বা ভোটার কার্ড অথবা রেশন কার্ড। এই চারটি কার্ডই জীবনের নানান ক্ষেত্রে কাজে দরকার পড়ে। অথচ সেই কার্ডই গড়াগড়ি খাচ্ছে রাস্তায়। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ সাধারণ মানুষের। বুধবার এই ঘটনা তীব্র চাঞ্চলের ছড়িয়ে পড়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতের কস্তুরি চা বাগান এলাকায়। রাস্তায় ও চা বাগানের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় প্রচুর রেশন কার্ড (Ration Card)। আর সেই কার্ডগুলি খেলার জন্য কুড়িয়ে নিয়ে যায় এলাকার কচিকাঁচারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় কয়েকশো প্যাকেট ভর্তি রেশন কার্ড পড়ে ছিল। সেই কার্ডগুলি এলাকার কচিকাঁচারা খেলার জন্য কুড়িয়ে নিয়ে যায়। বুধবার নজরে আসতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসীর অনুমান কার্ডগুলি বিলি না করে কেউ বা কারা এখানে ফেলে দিয়ে গিয়েছে। শুধু মাঝিয়ালি এলাকার কার্ড নয়, চোপড়া ব্লকের বেশ কিছু এলাকার কার্ড রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, রাস্তায় প্যাকেটবন্দি অবস্থায় রেশনকার্ডগুলি ছিল। এলাকার কচিকাঁচাদের নজরে পড়তেই প্যাকেট ছিড়ে সেই রেশন কার্ডগুলি তারা নিয়ে গিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, এত বিপুল পরিমাণ রেশন কার্ড কী করে পথে গড়াগড়ি খেল? নাকি কার্ডগুলি পোস্ট অফিস থেকে এনে এখানে কে বা কারা ফেলে দিয়ে গিয়েছে? তবে, এই ঘটনা নিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    কী বললেন পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি?

    এবিষয়ে চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি ফজলুল হককে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি চোপড়া খাদ্য দফতরের আধিকারিক ও পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারণ, এই রেশন কার্ডগুলি (Ration Card) পোস্ট অফিস থেকে বিলি করার কথা। কিন্তু, সেখানে কী করে কার্ডগুলো এল তা তদন্ত করে দেখার জন্য প্রশাসনকে বলা হয়েছে।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে” তীব্র ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: “পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে” তীব্র ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ড করলেও বেতনের একটা অংশ পেয়ে রীতিমতো আরাম করবে পুলিশ। তাই পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে। ঠিক এভাবেই তীব্র ভর্ৎসনা করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta high court) বিচারপতি। পূর্ব মেদিনীপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মামলা দায়ের হলে হাইকোর্টের বিচারপতির এই মন্তব্যে তীব্র শোরগোল পড়ে যায়। বার বার শাসক-বিরোধীদের পাশাপাশি বিচারপতিদেরও এই ধরনের মন্তব্যে পুলিশ-প্রশাসনের ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা কতটা থাকবে, এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। 

    পুলিশকে কেন ভর্ৎসনা কোর্টের (Calcutta high court)?

    নিম্ন আদালতে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে, পুলিশ একটি চার্জশিট জমা করে। কিন্তু পরে দেখা যায় চার্জশিটে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের বদলে মার্চ মাসের তারিখ উল্লেখ করা রয়েছে। পুলিশের গাফিলতির বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন চার্জশিটে অভিযুক্তরা। এই মামলার শুনানির সময় বিচারপতি (Calcutta high court) তীর্থঙ্কর ঘোষ বলেন, “সাসপেন্ড করলে বেতনের একটা অংশ পেয়ে পুলিশ আরামেই থাকবে। সেই সঙ্গে অভিযুক্তদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বেআইনি কাজ করবে। পুলিশ এবং অভিযুক্তদের এই যোগসাজশকে ভাঙতে হবে।” পুলিশ কর্মীদের আরও কড়া প্রশিক্ষণের কথা বলে তীব্র ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি। বিচারপতির এই মন্তব্যে পুলিশের ভূমিকা এবং কাজের ধরন নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। তাহলে কি পুলিশ দোষীদের আড়াল করে অপরাধকে পরোক্ষে মদত করছে। বিচারপতির এই মন্তব্যে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে।

    মামলা কী ছিল?

    জানা গেছে, ২০১৪ সালে তমলুক থানার অন্তর্গত এক এলাকায় মোবাইলের টাওয়ার বসানোর কথা বলেছিল এক সংস্থা। সেই সংস্থার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে মামলা দায়ের করা হয়। প্রতারণার মূল অভিযোগ ছিল নিউটাউনের এক সংস্থার বিরুদ্ধে। পুলিশ তদন্তে নেমে ১৫ জনকে গ্রেফতার করে। কিন্তু সময়মতো পুলিশ চার্জশিট দিতে পারেনি। নিম্ন আদালতে সেই চার্জশিট জমা হয় ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে। কিন্তু তার পরেও দেখা যায়, সিটে তারিখ রয়েছে ২০২২ সালের মার্চ মাসের। আর এই মামলায় সঠিক ভাবে তদন্ত না করার অভিযোগে ফের মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta high court)। আর তারপরই বিচারপতি পুলিশের তীব্র সমালোচনা করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dacoits: সমবায় ব্যাঙ্কে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি, বন্দুক দেখিয়ে সর্বস্ব লুট, নিয়ে গেল হার্ডডিস্কও

    Dacoits: সমবায় ব্যাঙ্কে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি, বন্দুক দেখিয়ে সর্বস্ব লুট, নিয়ে গেল হার্ডডিস্কও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে ফিল্মি কায়দায় একটি সমবায় ব্যাঙ্কে ভয়াবহ ডাকাতির (Dacoits) ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ার কলালপুর কৃষি সমবায় সমিতিতে। দুষ্কৃতীরা সমবায় ব্যাঙ্কে হানা ১২ লক্ষ টাকা লুট করে পালিয়েছে। খবর পেয়ে সুতাহাটা থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। দিন কয়েক আগে পুরুলিয়া ও রানাঘাটে সেনকো গোল্ডের শোরুমে ব্যাপক লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। রানাঘাটে পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াইও হয় ডাকাত দলের সদস্যদের। দুটি ডাকাতির ঘটনায় কয়েক কোটি টাকা লুট করে দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dacoits)

    এদিন দুপুরে সমবায়ে একজন হেলমেট পড়ে ঢোকেন। ক্যাশিয়ার ওই ব্যক্তিকে হেলমেট খুলতে বলেন। সঙ্গে সঙ্গে ওই ব্যক্তি বন্দুক বের করে। তার সঙ্গে আসা দুষ্কৃতীরাও সমবায়ের মধ্যে ঢুকে পড়ে। দুষ্কৃতীরা (Dacoits) সিসিটিভির হার্ডডিস্ক চায়। একইসঙ্গে লকারের চাবিও চায় তারা। সমবায় ব্যাঙ্কের কর্মীরা প্রথমে চাবি দিতে অস্বীকার করেন। কিন্তু সেই সময় দুষ্কৃতীরা গুলি চালানোর হুঁশিয়ারি দেয়। তারপর ক্যাশিয়ারকে নিয়ে গিয়ে তারা লকার খোলায়। লকার খোলানোর পর চলে লুটপাট। ছিঁড়ে দেওয়া সিসিটিভির সমস্ত তারও। কয়েকজনের ফোন ভেঙে দেওয়া হয়। আর কয়েকজনের ফোন নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যাওয়ার আগে সমবায়ের একটি শৌচাগারে সবাইকে বন্দি করে দেয় ডাকাতরা। হার্ডডিস্ক নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতীরা।

    সমবায় সমিতির ম্যানেজার কী বললেন?

    ঘটনায় ইতিমধ্যেই এক ব্যক্তিকে সন্দেহের তালিকায় রেখেছে সমবায় সমিতি কর্তৃপক্ষ। এই প্রসঙ্গে সমবায় সমিতির ম্যানেজার অপূর্ব দাস  বলেন, এক ব্যক্তি ঘটনার আধ ঘণ্টা আগে এল। এসে বলল ১৪ বছরের বাচ্চার অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ডকুমেন্টগুলো কর্মীরা বলে দিলেন। সে বলল তার একটি ডকুমেন্ট নেই। আমি শুনলাম। আমি কথাও বললাম। তারপর সে চলে গেল। সেই ঘটনার আধ ঘণ্টা পর দুষ্কৃতীরা (Dacoits) ঢোকে। ২ জনের হাতে অগ্নেয়াস্ত্র ছিল। একজনের হাতে ভোজালি ছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share