Tag: Bengali news

Bengali news

  • Mousuni Island: নেই শহর জীবনের ব্যস্ততা, হাতের কাছেই অপরূপ সুন্দর সি-বিচ ‘মৌসুনী আইল্যান্ড’

    Mousuni Island: নেই শহর জীবনের ব্যস্ততা, হাতের কাছেই অপরূপ সুন্দর সি-বিচ ‘মৌসুনী আইল্যান্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের উপকূল পর্যটন মানচিত্রে একেবারে নতুন না হলেও এখনও দিঘা, মন্দারমণি, বকখালির মতো পরিচিতি বা জনপ্রিয়তাও লাভ করেনি দঃ ২৪ পরগনার একেবারে প্রান্তিক অঞ্চলের এই অপরূপ সুন্দরী ভার্জিন সি-বিচ “মৌসুনী দ্বীপ বা মৌসুনী আইল্যান্ড” (Mousuni Island)। এখনও এখানে প্রবেশ করেনি শহরের ব্যস্ত জীবনের বিরামহীন পথচলা। এখনও এখানে তাই স্বমহিমায় বিরাজ করে অখণ্ড নির্জনতা, দূষণমুক্ত পরিবেশ আর অনাবিল প্রকৃতি। বঙ্গোপসাগরের ঊর্মিল তরঙ্গ লহরী এখানে প্রতিনিয়ত হাতছানি দিয়ে ডাকে প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটককে। বিস্তীর্ণ সোনালি বালি আকৃষ্ট করে হৃদয়।

    এই দ্বীপের (Mousuni Island) ইতিহাস

    মৌসুনী দ্বীপের আবার একটা ইতিহাস আছে। এই সুন্দর দ্বীপটিকে জনমানসে পরিচিতি এনে দেওয়ার কৃতিত্বের অন্যতম দাবিদার কিন্তু বৃটিশরা। মূলত বৃটিশ আমলে এই দ্বীপটিকে ইংরেজরা ব্যবহার করত লবণ এবং শুকনো মাছ আনা-নেওয়ার কাজে। প্রথম এই দ্বীপটি (Mousuni Island) সম্পর্কে লিখিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় “দি হিন্দু” পত্রিকায়। মূলত নীল সাগরের শোভা, বালুকাবেলা এই সৈকতের আকর্ষণ। সঙ্গে উপরি পাওনা গ্রাম্য পরিবেশ, জেলেদের মাছ ধরা, নদী, সবুজ ধানের ক্ষেত-এসবের  আকর্ষণও নেহাৎ কম নয়।

    কীভাবে যাবেন (Mousuni Island)?

    মৌসুনী দ্বীপ যাওয়ার জন্য প্রথমে আসতে হবে নামখানা। এখান থেকে হাতানিয়া নদী পেরিয়ে (বর্তমানে এই নদীর ওপর সেতু হয়ে যাওয়ায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধে হয়ে গেছে) বকখালি যাওয়ার পথে খানিকটা এগিয়ে যেতে হবে বাগডাঙা খেয়াঘাট। মূল সড়ক থেকে খেয়াঘাট অবধি যাচ্ছে টোটো। গাড়ি নিয়ে গেলে এখানে খেয়াঘাটের কাছে গাড়ি রাখার জন্য গ্যারেজের ব্যবস্থাও  আছে। সড়ক বা বাস স্টপ থেকে খেয়াঘাট অবধি যেতে সময় লাগে কম-বেশি ৩০ মিনিট। এবার গাড়ি এপাড়ে রেখে খেয়া নৌকায় নদী পেরিয়ে নদীর এপাড়ে এসে সেখান থেকে আবারও টোটোতে প্রায় ১৫-২০ মিনিটের পথ মৌসুনী দ্বীপ বা মৌসুনী আইল্যান্ড (Mousuni Island)।

    কোথায় থাকবেন (Mousuni Island)?

    বর্তমানে এখানে (Mousuni Island) সাগরের কূলে বেশ কিছু টেন্ট তৈরি হয়েছে পর্যটকদের থাকার জন্য। এই টেন্টগুলিতে খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IRCTC: আপনি কি ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে দক্ষিণ ভারত ভ্রমণে যেতে চান? প্যাকেজ কত জেনে নিন

    IRCTC: আপনি কি ‘ভারত গৌরব’ ট্রেনে দক্ষিণ ভারত ভ্রমণে যেতে চান? প্যাকেজ কত জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চ জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শনে সাফল্য পাওয়ার পর এবার দক্ষিণ ভারত সফরে ভারত গৌরব ট্রেনযাত্রা শুরু করেছে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড (IRCTC)। শুক্রবার আইআরসিটিসি-র পক্ষ থেকে রামপুরহাটে সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা ঘোষণা করা হয়। এই ঘোষণায় পর্যটকদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাসের আবহ। জেনে নিন কবে থেকে যাত্রা শুরু।

    যাত্রাপথ কেমন হবে (IRCTC)?

    আইআরসিটিসি (IRCTC) সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ২৫ অক্টোবর ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা স্টেশন থেকে দক্ষিণ ভারত যাত্রার ভারত গৌরব ট্রেন ছাড়বে। ট্রেনটি তিরুপতি, মাদুরাই, রামেশ্বরম, কন্যাকুমারী, ত্রিরুবন্তপুরম সফর করবে। ১১ রাত্রি, ১২ দিন সফরের বিশেষ ট্রেনে ৩৩ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ট্রেনটি তিনটি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। স্লিপার ক্লাসে রয়েছে ৫৮০ টি আসন। ৭০ টি আসন রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ৩ এসি এবং ১৪০ টি আসন রয়েছে কমফর্ট ৩ এসি। বিভিন্ন বিভাগের জন্য ২১৩০০, ৩৩৩০০ এবং ৩৬৪০০ টাকার প্যাকেজ রাখা হয়েছে। পর্যটকদের সুবিধার্থে ভাগলপুর, কাহালগাঁও, সাহেবগঞ্জ, বারহারওয়া, পাকুর, রামপুরহাট, বোলপুর-শান্তিনিকেতন, বর্ধমান, কলকাতা, খড়্গপুর, বালেশ্বর, ভদ্রক, কটক, ভুবনেশ্বর থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন। ফেরার সময় একই ভাবে ওই সমস্ত স্টেশনে যাত্রীদের নামানো হবে বলে জানা গেছে।

    চিফ সুপারভাইজারের বক্তব্য (IRCTC)

    সাংবাদিক সম্মেলনে আইআরসিটিসির (IRCTC) চিফ সুপারভাইজার কিঙ্কর রায় চৌধুরী রামপুরহাটে বলেন, “এটা প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের ‘দেখো আপনা দেশ’-এর অন্তর্গত একটি প্রকল্প। প্যাকেজের বাইরে অতিরিক্ত কোনও খরচ নেই। ট্রেনে যাত্রীদের জন্য বিমার ব্যবস্থা থাকছে। থাকছে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা”।

    ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েটের বক্তব্য (IRCTC)

    এই সংস্থার (IRCTC) ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েট অমিত মিত্র বলেন, “পর্যটকদের সুবিধার্থে কিস্তিতে টাকা দেওয়া যাবে। বুক করা যাবে অনলাইনে। কলকাতার কয়লাঘাট স্ট্রিটে রেলের দফতরে গিয়েও বুকিং করা যাবে”। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রামপুরহাটের স্টেশন ম্যানেজার কৃষ্ণা কুমার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: উপনির্বাচনে অব্যাহত গেরুয়া ঝড়, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ডে সহজ জয় বিজেপির

    BJP: উপনির্বাচনে অব্যাহত গেরুয়া ঝড়, ত্রিপুরা এবং উত্তরাখণ্ডে সহজ জয় বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরার দুটি বিধানসভা কেন্দ্রে হয়েছিল উপনির্বাচন শুক্রবারের ফলাফল প্রকাশ হতে দেখা যায় দুটিতেই জয় পেয়েছে শাসক দল বিজেপি (BJP)। অন্যদিকে উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বরকেন্দ্রের উপনির্বাচনেও জয় পেয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী। ত্রিপুরার দুটি আসেন জয়ের পরেই ট্যুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। ধন্যবাদ জানান দুই কেন্দ্রের মানুষকে।

    ত্রিপুরার উপ নির্বাচনে দুটি আসনে জয়ী শাসক দল বিজেপি (BJP)

    গত ৫ সেপ্টেম্বর ত্রিপুরা ধনপুর ও বক্সানগর দুটি আসনের উপনির্বাচন হয়। শুক্রবার ফলাফল বের হতে দেখা যায় বক্সানগরে জিতেছেন বিজেপির (BJP) প্রার্থী তফাজ্জল হোসেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএমের মিজান হোসেনকে পরাস্ত করেছেন তিনি। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীর জয়ের ব্যবধান ৩০ হাজার এরও বেশি। যেখানে সিপিএম প্রার্থী পেয়েছেন মাত্র ৩,৯০৯টি ভোট। অন্যদিকে ধনপুর কেন্দ্রে জয়লাভ করেছেন গেরুয়া শিবিরের প্রার্থী বিন্দু দেবনাথ (BJP)। পরাস্ত হয়েছেন সিপিএম প্রার্থী কৌশিক চন্দ। ধনপুর কেন্দ্রে বিজেপি (BJP) প্রার্থী জিতেছেন ১৮ হাজার ৮৭১ ভোটে। উপনির্বাচনের দুটি আসনে জয়লাভের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। ত্রিপুরা রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, সিপিএমের কুৎসা এবং অপপ্রচারের জবাব দিয়েছেন ত্রিপুরার মানুষ। মানুষ যে উন্নয়ন চাইছে তা এই নির্বাচনের ফলাফলের প্রমাণ। প্রসঙ্গত ত্রিপুরা রাজ্যতেও রয়েছে কংগ্রেস এবং সিপিএমের জোট। ধনপুর এবং বক্সানগর দুটি আসনেই প্রার্থী দেয় সিপিএম এবং সে কারণেই জোট সঙ্গী কংগ্রেস সম্পূর্ণ সমর্থন করে সিপিএম প্রার্থীকে। কংগ্রেসের নেতাদের বক্তব্য, ইন্ডিয়া জোটে রয়েছে সিপিএম তাই দিল্লির নির্দেশেই তাদেরকে সমর্থন করেছে তারা।

    উত্তরাখণ্ডের উপনির্বাচনে জয়ী বিজেপি (BJP)

    শুক্রবার সকাল থেকেই ভোট গণনা শুরু হয় উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্রে। ১৪ রাউন্ড পর্যন্ত গণনার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে শেষ পর্যন্ত ফলাফল পাওয়া গেছে ১৩ রাউন্ডের এবং সেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী বসন্তকুমারের থেকে  প্রায় ৩ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি (BJP) প্রার্থী পার্বতী দাস। ইতিমধ্যে সেখানকার বিজেপি অফিসে জয়ের আনন্দে খুশিতে শামিল হয়েছেন বিজেপির (BJP) নেতা কর্মীরা। ১৩তম রাউন্ডের গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে পার্বতী দাস পেয়েছেন ৩১,৪১১ টি ভোট অন্যদিকে কংগ্রেসের প্রার্থী পেয়েছেন ২৮,৬৮৫টি ভোট।  উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ক্যাবিনেট মন্ত্রী ছিলেন চন্দন রামদাস। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুতে এই উপনির্বাচন হয় বাগেশ্বর কেন্দ্রে। বিজেপি (BJP) এক্ষেত্রে প্রার্থী করে চন্দন রামদাসের স্ত্রী পার্বতী দাসকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “লাভপুরের বিধায়কও আসানসোল বা প্রেসিডেন্সি জেলে যাবেন” বিস্ফোরক অনুপম হাজরা

    Birbhum: “লাভপুরের বিধায়কও আসানসোল বা প্রেসিডেন্সি জেলে যাবেন” বিস্ফোরক অনুপম হাজরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখানকার বিধায়কের কারণে অনুব্রত মণ্ডল তিহারে! কেষ্ট হয়েছেন নীলকণ্ঠ আর তাঁর হয়ে কাজ করতেন এই তৃণমূল বিধায়ক। লাভপু্রের (Birbhum) জনসভায় ঠিক এই ভাবেই তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক অনুপম হাজরা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণে বীরভূমের রাজনীতি সরগরম।

    সভায় কী বললেন অনুপম হাজরা (Birbhum)?

    বীরভূমের (Birbhum) লাভপুরে বিজেপির জনসভা ছিল। সেই জনসভায় অনুপম হাজরা, লাভপুর বিধানসভার বিধায়ক অভিজিৎ সিনহার নাম উল্লেখ না করলেও, অনুব্রত মণ্ডলের তিহার জেলে যাওয়ার জন্য লাভপুরের বিধায়ককে দায়ী করলেন। নাম না করে অনুপম হাজরা লাভপুরের বিধায়ককে উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনিই বীরভূমের পুলিশ-প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করেন! সেই সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের সাগরেদ হয়ে গরু পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ৭২ জনের নামের তালিকা দিয়ে এসেছি দিল্লিতে। সেই তালিকা আরও দীর্ঘ হচ্ছে। কোনও গরু চোর জেলের বাইরে থাকবে না। কেষ্টবাবু যদি তিহারে যেতে পারেন, তাহলে এই বিধায়কের অন্ততপক্ষে আসানসোল, প্রেসিডেন্সি জেলে যাওয়া উচিত। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, তাঁর সীমান্ত পল্লির পিছনের বাড়ি ও জমি মিলিয়ে প্রায় কয়েক কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। এছাড়াও তাঁর সঙ্গে ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে তৃণমূলে আসা অনেক নেতার অল্প সময়ে অনেক সম্পত্তি বৃদ্ধি হয়েছে। দ্রুত তদন্ত হবে।

    অনুব্রত মণ্ডল সম্পর্কে কী বললেন?

    বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা, অনুব্রতর বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেন, আমার সাংসদ (Birbhum) তহবিল থেকে কেষ্ট মণ্ডল ২৫ কোটি টাকার জন্য ফাঁকা প্যাডে সই করতে বলেছিলেন। বর্তমানে এখানকার চালকল, টোল, ট্যাক্সি, অবৈধ ব্যবসায়ীরা কেষ্ট লবি থেকে রানা সিংয়ের লবিতে এসে ব্যাপক ফুলেফেঁপে উঠেছে। সকলের নামের লিস্ট দিল্লিতে জমা দেওয়া হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি ধরপাকড় শুরু হবে।

    তৃণমূলের লাগাতার হিংসার বিরুদ্ধে কী বললেন?

    এদিন জনসভা (Birbhum) থেকে তৃণমূলের যেসব নেতা বিজেপি কর্মীদের মারধর অত্যাচার করছেন, তাঁদের উদ্দশে কড়া বার্তা দেন অনুপম হাজরা। মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে কখনই হরণ করা যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন। সেই সঙ্গে বলেন, তৃণমূলের ভোট লুণ্ঠনকারী দুষ্কৃতীদের কী ওষুধ লাগবে, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ বুঝে গেছেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট চোরদের রাস্তায় বেঁধে সঠিক শাস্তি দিয়েছেন সাধারণ মানুষ। তিনি আরও বলেন, মানুষের অধিকারের সঙ্গে বঞ্চনা হলে প্রতিবাদী সাধারণ মানুষ আইন তুলে নেবেনই। এই সরকারের পতন নিশ্চিত।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bolpur: খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য তৈরি হেলিপ্যাড স্থানীয় ঠিকাদারদের দখলে!

    Bolpur: খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য তৈরি হেলিপ্যাড স্থানীয় ঠিকাদারদের দখলে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রীর জন্য তৈরি করা হেলিপ্যাড ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। তার থেকেও বড় কথা, স্থানীয় ঠিকাদারদের দখলে চলে গিয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হেলিপ্যাড। বীরভূম সফরে এলে গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহের পাশের হেলিপ্যাডে নামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেলিকপ্টার। প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই সেই হেলিপ্যাড ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।

    কীভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিপ্যাড?

    শাসক দল তৃণমূল-কংগ্রেসের নেতা-কর্মীদের মদতে কোপাই নদীর পাড় থেকে শুরু করে সরকারি জমি দখল করে ফ্ল্যাট, রেস্তোরাঁ, হোটেল, আবাসন প্রভৃতি নির্মাণের অভিযোগ বোলপুর-শান্তিনিকেতনে নতুন কিছু নয়। এবার দেখা গেল খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হেলিপ্যাড স্থানীয় ঠিকাদারদের দখলে চলে যাচ্ছে৷ আর নজরদারির অভাবে হেলিপ্যাডটি কার্যত ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। বোলপুরে গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহের ঠিক পিছনে কংক্রিটের হেলিপ্যাড নির্মাণ করা হয়েছিল। রাজ্যে পালাবদলের পর যখনই মুখ্যমন্ত্রী বীরভূম জেলা সফরে এসেছেন, তাঁর হেলিকপ্টার এই হেলিপ্যাডে নামে৷ বোলপুর পৌরসভা, শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্যদের নজরদারির অভাবে সেই হেলিপ্যাডে আবর্জনা ফেলা হয়৷ আবর্জনা স্তূপাকার হয়ে পড়ে আছে চতুর্দিকে। এমনকি, হেলিপ্যাডের চারদিকে বড় বড় আবাসন তৈরি হয়ে গিয়েছে। এছাড়া, স্থানীয় ঠিকাদাররা হেলিপ্যাডের আশপাশে নির্মাণ সামগ্রী, বালি, পাথর ফেলে রেখেছে। অর্থাৎ, নতুন করে নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে৷

    বাসিন্দারা কী বলছেন?

    বোলপুরের বাসিন্দা সোমনাথ ঘোষ, কাঞ্জন ঘোষ বলেন, “রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হেলিপ্যাড ভাগাড়। নজর নেই প্রশাসনের৷ তাহলে সাধারণ মানুষের কী অবস্থা ভাবুন। বোলপুর-শান্তিনিকেতনের অন্যান্য জায়গা কংক্রিটের জঙ্গল, আবর্জনার স্তূপ করে শেষ করে দিয়েছে। শুধুই তোলাবাজি চলে এখানে৷ তাই ঠিকাদার এত সাহস পায়।”

    কী জবাব প্রশাসনের?

    বোলপুর পৌরসভার চেয়ারপার্সন পর্ণা ঘোষ বলেন, “বোলপুর আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শহর। এই শহর পরিচ্ছন্ন থাকবে, এটাই কাম্য। আমার নজরে এসেছে হেলিপ্যাডটি৷ আমি স্থানীয় কাউন্সিলারের সঙ্গে কথা বলে দ্রুত ওই এলাকা পরিচ্ছন্ন করে দেব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘বেতন বৃদ্ধির সুবিধা নেবেন না বিজেপি বিধায়করা’’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘বেতন বৃদ্ধির সুবিধা নেবেন না বিজেপি বিধায়করা’’, ঘোষণা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই মন্ত্রী এবং বিধায়কদের জন্য চারগুণ ভাতা বাড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে বিতর্ক কম শুরু হয়নি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, ‘‘আমরা সমর্থন করি না সরকারের এই সিদ্ধান্ত। আমরা আমাদের ভাতা বৃদ্ধি চাই না।’’ প্রসঙ্গত, ডিএ বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছে সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। সেই সমস্ত কর্মচারীদের ডিএ বৃদ্ধির বিষয়ে না ভেবে মন্ত্রী বিধায়কদের ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে নেয়নি বিজেপি সমেত বিরোধী দলগুলি। এনিয়ে কটাক্ষ করতে শোনা গিয়েছে সরকারি কর্মচারিদের একাংশকেও।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘আমরা আশাকর্মী, আইসিডিএস কর্মী, ভিলেজ রিসোর্স পার্সন, ভিলেজ পুলিশ, সিভিক ভলান্টিয়ার, ভোকেশনাল টিচার, কন্ট্রাকচুয়াল সকলের সমকাজে সমবেতন চাই। আমরা চাই মুখ্যমন্ত্রী তা ঘোষণা করুন। আমরা চাই সরকারি কর্মচারি, পুলিশ, শিক্ষক, অবসরপ্রাপ্ত পেনশনার সকলের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হোক।’’ অন্য়দিকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বেশি অর্থ বরাদ্দ করার দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর কথায়,  ‘‘আমরা চাই ৫০০-১০০০ ভাগাভাগি না করে পশ্চিমবাংলার প্রত্যেক মাতৃসম্প্রদায়কে ২ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক।’’

    মন্ত্রী বিধায়কদের বেতন কত হল?

    বৃহস্পতিবারই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্ত্রী, বিধায়কদের চল্লিশ হাজার টাকা করে বেতন বৃদ্ধি করেন। সরকারের বেতন কাঠামো অনুযায়ী বিধায়কদের বেতন প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা ছিল এবং তা বেড়ে বর্তমানে হল ৫০ হাজার টাকা। রাজ্যের পূর্ণমন্ত্রীরা পেতেন ১১ হাজার টাকা অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রীরা ১০ হাজার ৯০০ টাকা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, প্রতিমন্ত্রী, পূর্ণ মন্ত্রীরা ভাতা বাবদ পেতেন সব মিলিয়ে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পেতেন। নতুন বেতন বৃদ্ধির ফলে তাঁরা এবার পাবেন দেড় লক্ষ টাকা প্রতিমাসে।  অন্যদিকে বৃহ্স্পতিবারই পশ্চিমবঙ্গ দিবস ইস্যুতে সরগরম হয়ে ওঠে বিধানসভা। বিজেপি বিধায়করা ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস লেকা গেঞ্জি পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: টাকা দিতে টালবাহানা রাজ্যের, নিজেরাই ওভারব্রিজ তৈরি করবে রেল, জানালেন আলুওয়ালিয়া

    Durgapur: টাকা দিতে টালবাহানা রাজ্যের, নিজেরাই ওভারব্রিজ তৈরি করবে রেল, জানালেন আলুওয়ালিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলের ওভারব্রিজ তৈরির ক্ষেত্রে খরচের চার ভাগের এক ভাগ রাজ্য বহন করে এবং তিনভাগ রেল। গত কয়েক বছর ধরে রাজ্যের টালবাহানায় থমকে দুর্গাপুরের (Durgapur) মায়বাজার ও পানাগড়ে রেলওয়ে ওভারব্রিজ তৈরির কাজ। রাজ্য টাকা দিতে টালবাহানা করছে বলে অভিযোগ। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একদিকে বলছেন আর্থিক সঙ্কট। অথচ দান খয়রাতি, বিধায়ক-মন্ত্রীদের ভাতা বৃদ্ধিতে রাজ্যের কোনও আর্থিক সঙ্কট নজরে পড়ছে না। তাহলে আর্থিক সঙ্কট কি উন্নয়নের ক্ষেত্রে সাফাইবাক্য? এদিকে রাজ্যের আর্থিক সঙ্কটের জেরে রেলের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে দুটি রেলওয়ে ওভারব্রিজ তৈরি করতে যখন রাজ্য সরকার অপারগ, তখন কেন্দ্রীয় সরকার নিজের খরচে তৈরি করবে বলে জানিয়ে দিলেন দুর্গাপুর বর্ধমানের সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া।

    দুর্ভোগের শিকার এলাকার সাধারণ মানুষ (Durgapur) 

    উল্লেখ্য, পানাগড় ও মায়াবাজারের (Durgapur) ওভারব্রিজ তৈরি না হওয়ার ফলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষ ও স্কুল পড়ুয়ারা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেল গেটের কাছে দাঁড়িয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছিল রোগী থেকে পথচলতি মানুষ। বছর দুয়েক আগে সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া ওই দুই রেলওয়ে ওভারব্রিজ তৈরিতে উদ্যোগী হন। বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের অনুদান প্রসঙ্গে রেল দফতর চিঠি দিয়ে আসছিল। কিন্তু রাজ্যের তরফে কোনও সদুত্তর না মেলায় বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন সাংসদ আলুওয়ালিয়া। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে জট কাটে রাজ্যে রেল ওভারব্রিজ তৈরির কাজে। প্রধানমন্ত্রী রেলমন্ত্রককে নিজেদের একশো শতাংশ খরচে ওভারব্রিজ তৈরির নির্দেশ দেন। সেইমতো রেল বোর্ড সিদ্ধান্ত নেয়, তারা তাদের নিজেদের খরচে পানাগড় ও মায়াবাজারের ওই দুই ওভারব্রিজ তৈরি করবে।

    কী বললেন সাংসদ আলুওয়ালিয়া (Durgapur) 

    বৃহস্পতিবার দুর্গাপুর (Durgapur) ও পানাগড়ে রেলের দুটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া। দুর্গাপুরে দুটি প্ল্যাটফর্মে চলমান সিঁড়ির উদ্বোধন করেন এবং পানাগড়ে পুর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসের স্টপেজের সূচনা করেন তিনি। তারপর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “রাজ্যের টালবাহানার জন্য পানাগড় ও মায়াবাজার রেলব্রিজ নির্মাণের কাজ আটকে ছিল। বহুবার রেলের তরফে রাজ্যকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তার সদুত্তর আসেনি। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছিলাম। রাজ্য এক-চতুর্থাংশ অনুদান দিতে হয়তো গররাজি। তাই বলে পশ্চিমবঙ্গে মোদিজির বিকাশযাত্রা থামবে না। তিনি রেল মন্ত্রককে একশো  শতাংশ খরচ করে রেল ওভারব্রিজ তৈরির জন্য বলেছেন। রাজ্যের অনুদান ছাড়াই ওই দুই রেলওভারব্রিজ তৈরি হবে। খুব শীঘ্রই রেলের আধিকারিকদের সঙ্গে প্রস্তাবিত ওভারব্রিজের জমি পরিদর্শনে আসব।” বৃহস্পতিবারই রাজ্যে বিধায়ক-মন্ত্রীদের ভাতা বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের ভাতা বৃদ্ধি ও আর্থিক সঙ্কট প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে আলুওয়ালিয়া বলেন,” বিধায়কদের ভাতা বৃদ্ধি হয়েছে কি জানি না। তবে পুজো ও ঈদের সময় রাজ্যের বিধায়কদের ট্রাক ভর্তি করে শাড়ি, জামা-কাপড় দেওয়া হয়।শীতকালে কম্বল, বর্ষায় ত্রিপল দেওয়া হয়। অথচ আমি রাজ্যের সাড়ে ন’ বছর সাংসদ রয়েছি। এযাবৎকাল একটা শাড়ি কিম্বা কাপড়, কিম্বা ত্রিপল পাইনি। আমিও এরাজ্যের একজন প্রতিনিধি সাংসদ। বিরোধীদলের সাংসদ বলেই বঞ্চিত করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: সামনেই পুজো, বৃষ্টি থামছে না! প্রতিকূল আবহাওয়ায় চরম বিপাকে মৃৎশিল্পীরা

    Asansol: সামনেই পুজো, বৃষ্টি থামছে না! প্রতিকূল আবহাওয়ায় চরম বিপাকে মৃৎশিল্পীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক দিন ধরে ঝিরঝিরে বৃষ্টি ও মেঘলা আবহাওয়ার ফলে চরম সমস্যায় পড়েছেন আসানসোলের (Asansol) কুমোরটুলির পালপাড়ার মৃৎশিল্পীরা। আর কয়েকদিন পরেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো, তার আগে রয়েছে গণেশ পুজো ও বিশ্বকর্মা পুজো। তাই বাজারের চাহিদা মেনে আসানসোলের মহিশিলা কলোনিতে কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীদের ব্যস্ততা এখন চরমে। যদিও তাঁদের প্রতিমা তৈরি ও তুলির টানে প্রতিবন্ধকতা শুরু করেছে নিদারুণ আবহাওয়া।

    মৃৎশিল্পীদের প্রতিবন্ধকতা কেমন (Asansol)?

    স্থানীয় (Asansol) সূত্রে জানা গেছে, একদিকে মূর্তি তৈরির কাঁচামালের ক্রমশ মূল্যবৃদ্ধি, অপরদিকে টানা দু-তিনদিনের মেঘলা আবহাওয়া ও বৃষ্টির জেরে, প্রতিমার কিছু অর্ডার বাতিল করতে হয়েছে। মহিশিলা কুমারটুলির মৃৎশিল্পী হরিরঞ্জন পাল বলেন, বর্তমানে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ঠাকুর গড়ার ক্ষেত্রে বাইরে থেকে চড়া দামে মাটি নিয়ে আসতে হচ্ছে। তার উপর বর্ষার কারণে বাইরে প্রতিমা রাখা যাচ্ছে না। এমতাবস্থায় প্রতিমা তৈরির ক্ষেত্রে ভীষণ ভাবে সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা। একদিকে রয়েছে ঠিক সময়ে প্রতিমা গুলি তৈরি করে দেওয়ার চাপ। আবার অন্যদিকে বর্ষণের জেরে কাজে বিড়ম্বনা। সবটা মিলে এক প্রকার সমস্যার মধ্যেই পড়েছেন এই মৃৎশিল্পীরা।

    মৃৎশিল্পীর বক্তব্য

    স্থানীয় (Asansol) এক মৃৎশিল্পী গীতা রুদ্র পাল জানিয়েছেন, এই বছর খারাপ আবহাওয়ায় অনেক সমস্যায় পড়েছি আমরা। বৃষ্টির জন্য ঠাকুর বাইরে বের করে রৌদ্রে দিতে পারছি না। তাছাড়া ঠাকুরের নতুন বায়না নিতে ভয় লাগছে। কারণ বৃষ্টিতে মাটি ভেজা থাকলে, ঠিক করে মাটি শুকনো না হলে, সময়ে তৈরি করা সম্ভব হবে না মূর্তি। তাছাড়া আগের থেকে ঠাকুরের দাম ঠিক ভাবে মিলছে না এই বছরে। মাটির তৈরি মূর্তির দাম কম দিতে চায় সকলে। তিনি আরও বলেন, বাঁশের দাম অনেক বেশি। ডায়মন্ড হারবার, কালনা থেকে গাড়িতে করে মাটি আনাতে হচ্ছে। এক গাড়ি মাটির দাম প্রায় ৩০ হাজার টাকা। অথচ প্রতিমার দাম সেই ভাবে মেলে না। তাই তিনি বলেন, সবটা মিলিয়ে সমস্যার মধ্যেই রয়েছি। সরকারের কাছে কিছু সাহায্যের জন্য আবেদন করব ভাবছি।

    সমস্যার মধ্যেও রোজগারের আশা

    আসানসোল (Asansol) শহরের বাজারগুলিতে বিভিন্ন পুজোর সময় চাহিদা অনুযায়ী ঠাকুরের জোগান দিয়ে থাকেন আসানসোল কুমারটুলির এই মৃৎশিল্পীরা। এবারের এই বর্ষণের জেরে প্রতিমা তৈরির ক্ষেত্রে আবহাওয়ার প্রতিকূলতা অনেকটাই সমস্যা তৈরি করেছে। তবে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়েও উৎসবকে সামনে রেখে, রোজগারের পথ দেখছেন আসানসোলের মহিশিলা কলোনির কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: ফের ভাঙন তৃণমূলে, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসালো বিজেপি

    Dakshin Dinajpur: ফের ভাঙন তৃণমূলে, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসালো বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলায় সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসালো বিজেপি। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি বাস স্ট্যান্ড এলাকায় বিজেপির একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। জনসভাতে তৃণমূল ও বামফ্রন্ট ছেড়ে ২০০ জনের বেশি যোগদান করেন বিজেপিতে। যার মধ্যে শতাধিক সংখ্যালঘু  ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ ছিলেন। সদ্য যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী ও বিশিষ্ট অভিনেতা কৌশিক রায়। বিজেপির জেলা সভাপতির দাবি, তাঁদের দলে যোগদানকারীরা তৃণমূলের অপশাসন ও দুর্নীতির কারণে গেরুয়া পতাকা হাতে তুলে নিয়েছেন। যদিও জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, তাদের দল থেকে কেউ বিজেপিতে যোগ দেননি।

    দলে দলে বিজেপিতে যোগ (Dakshin Dinajpur)

    গত বুধবার তপন বিধানসভার (Dakshin Dinajpur) পশ্চিম মহেশপুর এলাকায় দলীয় সভায় প্রায় ১০০ টি পরিবার বিজেপিতে যোগদান করেন। লোকসভা ভোটের আগে দলে দলে সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ গেরুয়া শিবিরে যোগদান করায় আগামী দিনে তাঁরা আরও ভালো ফল করবেন বলে মনে করছে বিজেপির নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপির জেলা সভাপতি (Dakshin Dinajpur)?

    এবিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, আজ আমাদের কুশমন্ডিতে একটি জনসভা ছিল। সেই জনসভাতে ২০০র বেশি মানুষ তৃণমূল ও বামফ্রন্ট ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে।তার মধ্যে শতাধিক সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ ছিল।এই পরিবারগুলি তৃণমূলের অপশাসন ও দুর্নীতি দেখে বিজেপিতে আজ যোগদান করলো। এরা বিজেপিতে যোগদানের ফলে বিজেপি জেলাতে আরও ভালো ফলাফল করবে। এই বিষয়ে এক যোগদানকারী বলেন, আমরা বিজেপির জেলা সভাপতির (Dakshin Dinajpur) হাত ধরে ২০০ জন বিজেপিতে যোগদান করলাম। এই দলের উন্নয়ন দেখে যোগদান করলাম।

    কী প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের (Dakshin Dinajpur)?

    যদিও এই বিষয়ে জেলা (Dakshin Dinajpur) তৃণমূলের সহ সভাপতি সুভাষ চাকি জানান, কোনও তৃণমূল কর্মীই বিজেপিতে যোগদান করেনি। অন্য কোনও দলের কেউ যোগদান করেছে কিনা, তা বলা মুশকিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sanatan Dharma: এবার সনাতন ধর্মকে কুষ্ঠের সঙ্গে তুলনা প্রাক্তন ইউপিএ মন্ত্রীর, কড়া প্রতিক্রিয়া অনুরাগ ঠাকুরের

    Sanatan Dharma: এবার সনাতন ধর্মকে কুষ্ঠের সঙ্গে তুলনা প্রাক্তন ইউপিএ মন্ত্রীর, কড়া প্রতিক্রিয়া অনুরাগ ঠাকুরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মকে (Sanatan Dharma) ডেঙ্গি এবং ম্যালেরিয়ার সঙ্গে তুলনা করেছিলেন স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধি। এবার তাঁর দলেরই এক লোকসভার সাংসদ এবং প্রাক্তন ইউপিএ সরকারের মন্ত্রী এ রাজা সেসব ছাপিয়ে গেলেন। সনাতন ধর্মকে (Sanatan Dharma) তিনি কুষ্ঠ এবং এইচআইভির সঙ্গে তুলনা করলেন। বুধবারই এ রাজা মন্তব্য করেন, ‘‘একটা সময় ছিল যখন কুষ্ঠ এবং এইচআইভি একটি কলঙ্ক হিসাবে বিবেচিত করা হত। বর্তমানে এটিকেও (সনাতন ধর্ম) (Sanatan Dharma) এইচআইভি এবং কুষ্ঠরোগের মতো বিবেচনা করা উচিৎ যা একটি সামাজিক কলঙ্ক রূপে বিবেচিত হত।’’ 

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    সনাতন ধর্ম (Sanatan Dharma) সম্পর্কে এমন অপমানজনক মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিতে শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতৃত্বকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘রাহুল গান্ধীর এই ‘নফরত কী দুকান’-এ ‘ঘামান্ডিয়া’ জোটের সদস্যরা ‘নফরত কা সামান’ বিক্রি করছেন।’’

    উত্তরের পাপ্পু রাহুল দক্ষিণের পাপ্পু উদয়নিধি মন্তব্য তামিলনাড়ুর বিজেপির সভাপতির

    অন্যদিকে সনাতন ধর্ম (Sanatan Dharma) সম্পর্কে স্টালিন পুত্র উদয়নিধির এই মন্তব্যকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতি কে আন্নামালাই। রাহুল গান্ধী ও উদয়নিধি স্ট্যালিনকে এক সারিতে এনে তামিলনাড়ুর রাজ্য সভাপতি মন্তব্য, উত্তরের পাপ্পু রাহুল গান্ধী দক্ষিণের পাপ্পু উদয়নিধি। তামিলনাড়ুর বিজেপি সভাপতির আরও দাবি, ৬ বছর ধরে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছে ডিএমকে সরকার। তারা সামাজিক ন্যায় বিচার (Sanatan Dharma) দিতে পারেনি তামিলনাড়ুর মানুষকে অথচ এখন তারাই সামাজিক ন্যায় বিচারের প্রশ্ন তুলছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share