Tag: Bengali news

Bengali news

  • Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফের সঙ্গে পাচারকারীর গুলির লড়াই! বিএসএফের (Nadia) গুলিতে মৃত্যু এক পাচারকারীর। ঘটনাটি নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ থানার নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকার। জানা যায়, গতকাল গভীর রাতে নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকায় এক পাচারকারী সীমান্তে থাকা কাঁটাতার কাটছিল। তখন বিএসএফের তরফ থেকে তাকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ, ঠিক তখনই ওই পাচারকারী বিএসএফকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এরপর বিএসএফের তরফ থেকেও তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই পাচারকারীর গায়ে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। যদিও পরবর্তীকালে তাকে উদ্ধার করে কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    পরিচয় জানার চেষ্টা

    তবে মৃত ওই পাচারকারীর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। বিএসএফ এবং কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশের যৌথ উদ্যোগে ওই ব্যক্তির পরিচয় এবং ঠিকানা জানার চেষ্টা চলছে। মূলত ওই ব্যক্তি কী পাচার করত এবং কোন গ্যাঙের সঙ্গে যুক্ত, তাও জানার চেষ্টা করছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (Nadia)। অন্যদিকে ওই পাচারকারীর মৃতদেহ আজ ময়নার তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়।

    আগেও একই ধরনের ঘটনা

    প্রসঙ্গত এর আগেও ধানতলা থানার (Nadia) দত্তপুলিয়ায় ফেন্সিং না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইছামতী নদীর ব্রিজের নিচ দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে ৬ থেকে ১০ টি গরু পাচার করার চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। অভিযোগ, বিএসফের জওয়ানরা গরু পাচারকারীদের আটকাতে গেলে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে পাথর ও বোমা ছোড়ে। পরে বিএসএফ কাউন্টার ফায়ার করলে বেশ কয়েকজন গরু পাচারকারী আহত হয়। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশ পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে যায় এক গরু পাচারকারী। তাকে পরবর্তীকাল ধানতলা পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ।

    পিছনে বড় বড় গাং

    বিএসএফের পাচারকারীদের এটা কোনও প্রথম ঘটনা নয়। গরু পাচার থেকে শুরু করে সোনার বিস্কুট সহ একাধিক জিনিস কখনও বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে (Nadia), আবার কখনও ভারতের বর্ডার পার করে বাংলাদেশে পাচার হয়। বড় বড় গ্যাং কাজ করে এইসব পাচার চক্রের পিছনে। এর আগেও বিএসএফের তরফ থেকে পাচার চক্র রোধে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নিরাপত্তা আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা চালানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ganesh Chaturthi 2023: গণেশ চতুর্থী কেন পালিত হয়? কীভাবে জীবনে আসবে সুখ ও সমৃদ্ধি?

    Ganesh Chaturthi 2023: গণেশ চতুর্থী কেন পালিত হয়? কীভাবে জীবনে আসবে সুখ ও সমৃদ্ধি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগবান গণেশকে বিঘ্ন বিনাশক বলা হয়ে থাকে। ভক্তদের বিশ্বাস, জীবনে চলার পথে সকল বাধা দূর করেন গণপতি বাপ্পা। পার্বতী নন্দনের সঙ্গে আবার দেশের জাতীয়তাবোধের উন্মেষ সরাসরি সম্পর্কিত। পরাধীন ভারতে মহারাষ্ট্রে গণপতি উৎসব (Ganesh Chaturthi 2023) শুরু করেন বাল গঙ্গাধর তিলক। হিন্দু জাতীয়তাবাদী উৎসব হিসেবে তা ব্যাপক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। বাল গঙ্গাধর তিলকের আগে শিবাজি মহারাজও সপ্তদশ শতকে মহারাষ্ট্রে গণেশ উৎসব করতেন বলে জানা যায়। কয়েক ফুটের গণপতি বাপ্পার প্রতিমা নিয়ে, গেরুয়া পতাকা, বাজনার সহযোগে শোভাযাত্রা মহারাষ্ট্রে গণেশ উৎসবের বড় আকর্ষণ। পিছিয়ে নেই বাংলাও, বিগত বছরগুলিতে গণেশ চতুর্থী পালন লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। প্যান্ডেল, প্রতিমা, চোখ ধাঁধানো আলোর মালা এসব দিয়েই বাঙালি মেতে ওঠে গণপতি বাপ্পার আরাধনায়। এমনিতে গণেশ পুজো বাঙালি বাড়িতে সারা বছরের বিভিন্ন সময়েই হয়। যে কোনও শুভকাজে বাড়িতে গণেশ আরাধনা করেই থাকেন বাঙালি।

    গণেশ চতুর্থীর পৌরাণিক আখ্যান

    পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi 2023) হল গণপতি বাপ্পার জন্মতিথি। এদিনই মা পার্বতীর কোলে এসেছিল গণেশ। ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি (Ganesh Chaturthi 2023) তাই গণেশ চতুর্থী নামে জনপ্রিয়। এই দিনটি আবার বিনায়ক চতুর্থী নামেও পরিচিত। ভক্তদের বিশ্বাস, গণেশের পুজো ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি নিয়ে আসে। তবে গণেশ চতুর্থী নিয়ে পুরাণেও মতভেদ দেখা যায়। শিব পুরাণে ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থীকে গণেশের জন্মতিথি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। অন্যদিকে গণেশ পুরাণ অনুযায়ী, পার্বতী নন্দনের আবির্ভাব ঘটেছিল ভাদ্রের শুক্লা চতুর্থীতে। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ভাদ্রমাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থীতে রাতে চাঁদ দর্শন নিষিদ্ধ। বিশ্বাস করা হয় যে এই রাতে যে ব্যক্তি চাঁদের দিকে তাকায়, সে মিথ্যা কলঙ্ক পায়।

    গণেশ চতুর্থীর ব্রত কীভাবে রাখবেন?

    হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২০২৩ সালের গণেশ চতুর্থী শুরু হচ্ছে  ১৮ সেপ্টেম্বর ঠিক বেলা ১২ টা ৩৯ মিনিটে এবং তা চলবে পরের দিন মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর রাত্রি ৮ টা ৪৩ পর্যন্ত। 

    ১) গণেশ চতুর্থীর (Ganesh Chaturthi 2023) দিন সকালে উঠেই স্নান করুন। এরপর গণেশের মূর্তিতে সিঁদুর অর্পণ করে ২১টি লাড্ডু অর্পণ করুন। রীতি অনুযায়ী, এর মধ্যে পাঁচটি লাড্ডু গণেশের মূর্তির কাছে রাখতে হবে এবং বাকিগুলো ব্রাহ্মণদের দান করতে হবে।

    ৩) যাঁরা গণেশ চতুর্থীর উপবাস রাখবেন (Ganesh Chaturthi 2023), তাঁরা ভক্তিভরে ব্রতকথার গল্প শুনুন। বিশ্বাস মতে, গণেশ চতুর্থীর উপবাস পালনের পর ব্রতকথার গল্প শুনলে  জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি আসে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন তিনেক আগে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকায় মিলেছে শো-কজের চিঠি। আর এবার দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডুকে। ওই পদে নিয়োগ করা হয়েছে বালুরঘাট গার্লস কলেজের অধ্যাপক অমিত রায়কে। ২০২১ সালে চালুর পর থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদে ছিলেন পঙ্কজবাবু। কিন্তু আচমকা এদিন তাঁকে সরিয়ে দেন উপাচার্য দেবব্রত মিত্র। এই সরানোর পিছনেও রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন শিক্ষানুরাগীরা।

    কী ঘটেছিল?

    গত ৮ তারিখে তাঁর ডাকা বৈঠকে অধিকাংশ রেজিস্ট্রার গরহাজির থাকার পিছনে রাজভবনের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। রাজ্যপালকে এড়িয়ে  শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে ৩১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ১২ জন রেজিস্ট্রার উপস্থিত হয়েছিলেন। অনুপস্থিতদের মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারও ছিলেন। যদিও ওই বৈঠকে না যাওয়ার পিছনে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পঙ্কজ কুন্ডু জানিয়েছিলেন, বালুরঘাট কলেজের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান থাকায় তিনি ওই বৈঠকে যেতে পারবেন না বলে মেইল করে জানিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও তাঁকে শো-কজ করা হয়েছিল। 

    গোটা বিশ্ববিদ্যালয়েই অব্যবস্থা 

    এদিকে দিন কয়েক আগেই অতিরিক্ত কন্ট্রোলারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গঙ্গারামপুর কলেজের অধ্যাপক দেবব্রত দাসকে। জানা গিয়েছে, যে কোনও নতুন বিশ্ববিদ্যালয় চালু হওয়ার পর, উপাচার্য নিয়োগের পরেই ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন করে দেয় রাজ্য সরকার। রাজ্যের বিশিষ্টদের নিয়ে গঠিত এই কাউন্সিলের মধ্য দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী নিয়োগে উদ্যোগী হওয়া যায়। কিন্তু দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন না হওয়ায় সমস্যা রয়েছে। এমনকি দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যে স্ট্যাটিউট গড়া হলেও, তা অনুমোদনের জন্যে রাজ্যেই আটকে রয়েছে। তাই এতদিনেও বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) কর্মী নিয়োগের জন্য পদই তৈরি করা যায়নি। ফলে উপাচার্য ছাড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও অধ্যাপক, কর্মী স্থায়ী রেজিস্ট্রার , কন্ট্রোলার কিছুই এখনও নেই। সব মিলিয়ে নানা সঙ্কটে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে বর্তমান রেজিস্ট্রার সরিয়ে দেওয়া হল।

    কী বললেন পদ হারানো অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার?

    যদিও অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার পিছনের কারণ শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকা নয় বলে মনে করছেন বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডু। তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারবো না, তা আমি আগেই জানিয়ে দিয়েছিলাম। তবুও শো-কজ  করেছিল, তার উত্তর আমি দিয়েছি। এর সাথে রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। আমি খুব খুশি যে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বালুরঘাট কলেজের চাপ সামলে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই পদে থেকে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। আমি  দীর্ঘদিন ধরে ওই পদ থেকে অব্যাহতি চাইছিলাম। আমাকে আজ তা দেওয়ায় আমি খুশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) শুভ কামনা করি।

    কী জবাব দিলেন উপাচার্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবব্রত মিত্র বলেন, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (Dakshin Dinajpur) হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই ওই পদে অধ্যাপক অমিত রায়কে নিয়োগপত্র দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pathashree: মমতার পথশ্রী প্রকল্পের বোর্ড আছে, তৈরিই হয়নি রাস্তা! কোথায় গেল লাখ লাখ টাকা?

    Pathashree: মমতার পথশ্রী প্রকল্পের বোর্ড আছে, তৈরিই হয়নি রাস্তা! কোথায় গেল লাখ লাখ টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় বড় অক্ষরে জ্বলজ্বল করছে পথশ্রী (Pathashree) প্রকল্পের সিডিউল বোর্ড। ১.১ কিলোমিটার রাস্তার জন্য বরাদ্দ অর্থ ৪৭ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭৬২ টাকা। নির্মাণকাজ শুরু ও সমাপ্তির তারিখও জ্বলজ্বল করছে বোর্ডে। সবই আছে, শুধু নেই রাস্তা। রাস্তাটি আগের সেই পুরনো অবস্থাতেই পড়ে রয়েছে। সিডিউল বোর্ড অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণের শেষ তারিখ চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল। সেই হিসাবে নির্মাণকাজ শেষের তারিখ পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও কাজের কোনও লক্ষণ নেই। আর এই নিয়ে মানিকচকের বিডিওকে লিখিত অভিযোগ জানালেন গ্রামবাসীরা।

    ঘটা করে হয়েছিল উদ্বোধন (Pathashree)

    গত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামবাংলা এলাকায় পথশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে বহু সংখ্যক রাস্তা নির্মাণের ঘোষণা করেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী পথশ্রী (Pathashree) প্রকল্পের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ হয় মানিকচকেও। পাল্লু রোড থেকে ইজাজুল হকের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ১.১ কিলোমিটার রাস্তার টেন্ডার করে মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতি। নিয়ম মেনে টেন্ডারও পায় এক ঠিকাদারি সংস্থা। গত ২৪ মার্চ ঘটা করে রাস্তা নির্মাণের উদ্বোধন হয়। ফিতে কেটে উদ্বোধন করেন খোদ মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মানিকচকের বিডিও শ্যামল মণ্ডল সহ ব্লক প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিকরা। কিন্তু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানই সার। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর নির্মাণ সংস্থার টিকিরও দেখা মেলেনি কখনও। এমনকী ব্লক প্রশাসনের কাছে বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোন লাভ হয়নি।

    কী বলছেন গ্রামবাসীরা?

    গ্রামবাসী মোহাম্মদ ইয়াহিয়া অভিযোগ করেন, আমাদের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র এই রাস্তার (Pathashree) উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমরাও এসেছিলাম। মানিকচক হাইস্কুলের পার্শ্ববর্তী পাল্লু রোড থেকে মানিকচক ঘাট রোড সংযোগকারী এই রাস্তা নির্মাণ হবে বলে আমরা গ্রামবাসীরা খুব আনন্দিত ছিলাম। কিন্তু উদ্বোধনের এতদিন পেরিয়ে গেলেও রাস্তা নির্মাণ হয়নি, শুধুমাত্র কয়েক জায়গায় বাঁধের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে বাঁশের খুঁটি দেওয়া ছাড়া কোনও কাজই হয়নি। এই বিষয়ে বারবার ব্লক প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ তারা গ্রহণ করেনি।

    জানা নেই, জবাব পঞ্চায়েত সমিতির নবনিযুক্ত সভাপতির

    এই বিষয়ে মানিকচক পঞ্চায়েত সমিতির নবনিযুক্ত সভাপতি পিংকি মণ্ডল বলেন, এই বিষয়ে (Pathashree) আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol News: দলেরই নেতা লুট করেছেন লাখ লাখ টাকা, অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলারের

    Asansol News: দলেরই নেতা লুট করেছেন লাখ লাখ টাকা, অভিযোগ তৃণমূল কাউন্সিলারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলের তৃণমূল কাউন্সিলারের অভিযোগ, তাঁর ওয়ার্ডে কয়েক লক্ষ টাকা তছরুপ করেছেন দলেরই নেতা তথা ওই ওয়ার্ডের সম্পাদক সৈয়দ আলম কাদরি (Asansol News)। শাসক দলের এই দুর্নীতির ইস্যু সামনে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে পুরো পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। অস্বস্তিতে পড়েছে শাসক দলের নেতৃত্ব।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    ঘটনা হল, আসানসোল পুরনিগমের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক রয়েছেন মহম্মদ সৈয়দ আলম কাদরি (Asansol News)। ঘটনাক্রমে তিনি স্থানীয় নজরুল মুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকেরও দায়িত্ব পালন করছেন। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সিকে রেশমার অভিযোগ, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য কমিটির কয়েক লক্ষ টাকা জালিয়াতি করে ব্যাঙ্ক থেকে তুলেছেন কাদরি।
    ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার (Asansol News) সিকে রেশমার অভিযোগ, আসানসোলের বাবুতলা এলাকার তৃণমূল নেতা কাদরির বিরুদ্ধে তিনি স্কুল ইন্সপেক্টরকে এবং আসানসোল উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করে ওয়ার্ড কমিটির সম্পাদক কাদরি স্যরের কাছে ব্যাঙ্কের পাস বই এবং চেক বই জমা দিয়েছিলাম। যে টাকার অঙ্ক তিনি লিখে নিয়ে আসতেন, তা দেখে সই করে দিতাম। কিন্তু কাদরি স্যর পরে টাকার অঙ্কের আগে আর একটি সংখ্যা লিখে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যাঙ্ক থেকে তুলে নিয়েছেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আসানসোল উত্তর থানায় অভিযোগ করেছি।’’

    কীভাবে হত জালিয়াতি? 

    শুধু তাই নয়, এদিন বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সামনে দুর্নীতির প্রমাণ দিতে দেখা যায় তৃণমূলের কাউন্সিলার রেশমাকে (Asansol News)। রেশমা বলেন, ‘‘ওই শিক্ষককে একবার ৩৬,২৫০ টাকার চেকে আমি সই করে দিয়েছিলাম এবং উনি ওই অঙ্কের আগে ২ লাখ লিখে টাকাটা তুলে নিয়েছিলেন। আর একবার ৯ হাজার টাকা তোলার চেকে সই করেছিলাম। পরে তার আগে উনি ২ বসিয়ে নিয়েছিলেন।’’ রেশমার দাবি অতি শীঘ্র এই ঘটনার জন্য স্কুল ইন্সপেক্টর এবং পুলিশকে তদন্ত করা উচিত।

    কী বলছেন কাদরি? 

    অন্যদিকে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ সেই কাদরি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি খবর পেয়েছেন সিকে রেশমা আসানসোল উত্তর থানা এবং স্কুল ইন্সপেক্টরের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁর মতে, ১৫ তারিখ আমি স্কুল ইন্সপেক্টরের কাছে গিয়ে সমস্ত তথ্য তুলে ধরব, আমি কোনও অপরাধ করিনি, তদন্ত হলে সব জানা যাবে (Asansol News)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: যাদবপুরে তৈরি হল র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি, প্রথমদিনেই নির্দেশিকা জারি

    Jadavpur University: যাদবপুরে তৈরি হল র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি, প্রথমদিনেই নির্দেশিকা জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের (Jadavpur University) ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় পর অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটির পুনর্গঠন করা হল। জানা গিয়েছে, নতুন এই কমিটি তৈরি হয়েছে ৩৩ জনকে নিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যেমন এই কমিটিতে রয়েছেন, তেমনই রয়েছেন কয়েকজন অধ্যাপক, পুলিশ আধিকারিক এবং বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা। মঙ্গলবারই এই কমিটি গঠনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে। জানা গিয়েছে নতুন এই কমিটিতে ক্যাম্পাস বা হস্টেলে যে কোনও রকমের র‌্যাগিং এর অভিযোগ এলেই তা সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত শুরু করবে।

    কারা রয়েছেন এই কমিটিতে?

    জানা গিয়েছে, কমিটিতে রয়েছেন উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার, বিজ্ঞান, কলা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং সহ সমস্ত বিভাগের ডিনরা। যাদবপুর থানা এবং দক্ষিণ বিধাননগর থানার আইসিও এই র‌্যাগিং বিরোধী কমিটিতে রয়েছেন। অন্যদিকে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে, প্রতিটি ছাত্র সংগঠনগুলির একজন করে প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে র‌্যাগিং বিরোধী কমিটিতে। রয়েছেন অভিভাবকদেরও প্রতিনিধি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি এবং বেসরকারি সংস্থারও প্রতিনিধি (Jadavpur University)।

    র‌্যাগিং বিরোধী কমিটির নির্দেশিকা

    প্রসঙ্গত, র‌্যাগিং  বিরোধী কমিটিতে স্থান পেয়েছেন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরাও। তার কারণ বেশ কয়েকদিন আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেছিলেন, ‘‘অ্যান্টি র‌্যাগিং কমিটিতে কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে আমরা রাখতে চাই, কারণ তাতে সামাজিক বিভিন্ন দিক উঠে আসবে।’’ এছাড়াও ইউজিসি নিয়মেই রয়েছে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ক্যাম্পাস যে থানার মধ্যে অন্তর্গত সেখানকার একজন করে পুলিশ অফিসারকেও কমিটিতে রাখতে হবে। এদিন নতুন কমিটি ঘোষণার পরপরই তাঁরা নতুন কিছু নির্দেশিকা জারি করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, প্রথম বর্ষের ছাত্র ভর্তি সময় বা হস্টেলে ইন্ট্রো নেওয়ার সময় যদি কেউ র‌্যাগিং এর সম্মুখীন হয়, তবে যাঁদের বিরুদ্ধে সেই অভিযোগ আসবে, তাঁদেরকে সেই বছরের পরীক্ষায় কোনওভাবেই বসতে দেওয়া হবে না। অর্থাৎ অভিযুক্তদের শিক্ষাবর্ষ নষ্ট করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • VC Meet: ব্রাত্যর ডাকে গরহাজির, ধর্মেন্দ্রর অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক উপাচার্য

    VC Meet: ব্রাত্যর ডাকে গরহাজির, ধর্মেন্দ্রর অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর ডাকে হাজির রাজ্যের একাধিক উপাচার্য (VC Meet)। উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত রাজ্য রাজনীতিতে বেশ চর্চিত বিষয়। এরই মাঝে একাধিক উপাচার্যকে (VC Meet) দেখা গেল কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীর ডাকে অনুষ্ঠানে হাজির হতে। বৃহস্পতিবারে কলকাতায় কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্রর প্রধানের সঙ্গে ওই অনুষ্ঠানে আসা উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রাররা একান্তে কথাও বলেন বলে জানা গিয়েছে। শুধু তাই নয় রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির অবস্থা জানাতে লিখিত কিছু নোটও নিয়ে এসেছিলেন উপাচার্যরা (VC Meet), এমনটাই সূত্রের খবর।

    কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে 

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর ওই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (VC Meet) শান্তা দত্ত, বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রথীন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুশান্ত চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের নিয়ে একটি বৈঠক ডেকেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী। ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে ওই বৈঠকে ডাকা হলেও মাত্র ১২ জন তাতে উপস্থিত ছিলেন। অর্থাৎ ১৯ জন অনুপস্থিত। এই ঘটনায় চরম অস্বস্তিতে পড়ে যান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি তথন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেন। রাজ্যপালের চাপে উপাচার্যরা তাঁর ডাকা বৈঠক এড়িয়ে যাচ্ছেন, এমনও কথা বলতে শোনা ব্রাত্য বসুকে।

    রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির

    কলকাতা, প্রেসিডেন্সি, রবীন্দ্রভারতী, বর্ধমান, গৌড়বঙ্গ সমেত একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রাররা আসেননি ওই  বৈঠকে। প্রসঙ্গত রাজ্য রাজ্যপালের সংঘাত চরমে উঠেছে। উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে এবং ইতিমধ্যে সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে ১২ জন প্রাক্তন উপাচার্য (VC Meet) আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। এই আবহে রাজ্যে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে প্রত্যাখ্যান করে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে হাজির হওয়া বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন 
    ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। এখন দেখার বিষয় হল উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল এই সংঘাত কতদূর পৌঁছায়।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ১৫/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ১৫/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) রোজগারের ক্ষেত্রে যে চেষ্টা করছেন, তা ফলীভূত হবে।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    বৃষ

    ১) আজ ব্যবসায়ে ঝুঁকি নিলে পরিবর্তে অনেক কিছু পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবনে আনন্দের আগমন হবে।   

    মিথুন

    ১) কোনও প্রিয় বস্তু হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে তা আজ ফিরে পেতে পারেন।

    ২) অনাবশ্যক ব্য়য় এড়িয়ে যেতে হবে। তাই আয় মাথায় রেখে ব্যয় করুন।

    কর্কট

    ১) ছোট ব্যবসায়ীদের নগদ টাকার অভাব দেখা দেবে।

    ২) সন্তানকে ভালো কাজ করতে দেখে আনন্দিত হবেন।

    সিংহ 

    ১) ভেবেচিন্তে যাত্রায় বেরোন। কারণ হঠাৎই গাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

    ২) বরিষ্ঠ সদস্যদের সঙ্গে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আলোচনা করবেন।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায় নতুন কিছু করতে ব্যস্ত থাকবেন। এতে সহকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করবেন।

    ২) পুরনো ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

    তুলা 

    ১) বিদেশি আত্মীয়দের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন। এ কারণে শীঘ্র যাত্রা করতে পারেন।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা আর্থিক দিক দিয়ে প্রচেষ্টা করলে তাতে সফল হবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) টাকা ধার নেওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে তা আজ সহজে পেয়ে যাবেন।

    ২) বিবাহযোগ্য জাতকরা বিয়ের ভালো প্রস্তাব পাবেন ও এতে পরিবারের সদস্যদের সহমতি থাকবে।

    ধনু

    ১) শত্রু আপনাকে সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করবে।

    ২) প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য অর্থ ব্যয় করতে পারেন।

    মকর

    ১) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যাত্রার ফলে সুখপূর্ণ ও লাভজনক সওদা পেতে পারেন।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুর সাহায্যের জন্য অগ্রসর হবেন।
       
    কুম্ভ

    ১) আইনি মামলায় লাভ হতে পারে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন।

    মীন

    ১) বাবার পথ প্রদর্শনে কোনও কাজ করে থাকলে তাতে অবশ্যই সফল হবেন।

    ২) শত্রুরা আপনায় বিরক্ত করতে পারেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Vishwakarma Puja: রাজ্য জুড়ে বিশ্বকর্মা পুজোর তোড়জোড়, জানুন দেবশিল্পীর পৌরাণিক কথা

    Vishwakarma Puja: রাজ্য জুড়ে বিশ্বকর্মা পুজোর তোড়জোড়, জানুন দেবশিল্পীর পৌরাণিক কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেখতে দেখতে চলে এল বিশ্বকর্মা পুজো। মধ্যবিত্ত বাঙালির বিশ্বকর্মা পুজো (Vishwakarma Puja) মানে সকালে উঠেই সাইকেল বা মোটরবাইক ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করা। এরপর ফুল-চন্দন দিয়ে তা পুজো করা। যা কিছু যন্ত্র, তাই যেন আমাদের কাছে বিশ্বকর্মা। বড় বড় শিল্পকারখানা তো বটেই, পাশাপাশি ছোটখাট কল-কারখানাগুলোতে বা দোকানগুলোতেও হয় পুজো। দিনভর ঘুড়ি ওড়ানো, পরের দিন দুপুরে মাংসভাত। শুধু বাংলায় নয়, সারা দেশেই সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয় বিশ্বকর্মা পুজো। শ্রমজীবী মানুষের আপন দেবতা বিশ্বকর্মা (Vishwakarma Puja)। বক্স বাজিয়ে, প্রতিমা সাজিয়ে, আলোর মালায় চলে দেবকূলের ইঞ্জিনিয়ারের আরাধনা। অন্যান্য বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পুজো হলেও, চলতি বছরে ১৮ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজো উদযাপিত হবে।

    দেবশিল্পীর পৌরাণিক কাহিনী 

    পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, সত্যযুগে স্বর্গ গড়েছিলেন স্বয়ং বিশ্বকর্মা। ভক্তদের বিশ্বাস, মর্ত্যলোকেও তাঁর অবদান কম নয়, পুরীর জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার নির্মাণ করেন তিনি। আবার ত্রেতা যুগে ভগবান কৃষ্ণের সাম্রাজ্য দ্বারকা তাঁর হাতেই গড়া। হস্তিনাপুরও তাঁর হাতেই গড়া বলে পৌরাণিক মত রয়েছে। মহাদেবের ত্রিশূল হোক বা শ্রীহরির সুদর্শন চক্র, সবটাই তৈরি করেছিলেন বিশ্বকর্মা (Vishwakarma Puja)। পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, হনুমানের গদা, যমরাজের কালদণ্ড, কর্ণের কুণ্ডল এবং কুবেরের পুষ্পক বিমানও তৈরি করেছিলেন তিনি। দধীচির হাড় থেকে ইন্দ্রের জন্য বজ্র, রাবণের লঙ্কাপুরী ইনিই নির্মাণ করেছিলেন। রামসেতু তৈরির সময় ইনি নলবানরকে সৃষ্টি করেন বলে পৌরাণিক মত রয়েছে।

    বিশ্বকর্মা (Vishwakarma Puja) অনেক জন ছিলেন! 

    বিশ্বকর্মার জন্ম নিয়ে নানা মত রয়েছে পুরাণে। শাস্ত্রবিদরা মনে করেন, এখন বিশ্বকর্মাকে একজন দেবতা হিসাবে ভাবা হলেও, আসলে বিশ্বকর্মা অনেক জন ছিলেন। নানা দেবতা নানা সময়ে বিশ্বকর্মার দায়িত্ব পালন করেছেন। মোট কথায় এটি কোনও দেবতার নাম নয়, এটি আসলে দেবতার মধ্যেকার একটি উপাধি বা পদ। কারুকার্যে পারদর্শী দেবতা হতেন বিশ্বকর্মা। বিশ্বকর্মা পুরাণ অনুসারে আদি নারায়ণ প্রথমে সৃষ্টি করেন ব্রহ্মার এবং তারপরেই বিশ্বকর্মার সৃষ্টি করেন। বরাহ পুরাণও বলছে, ভগবান ব্রহ্মা বিশ্বকর্মাকে সৃষ্টি করেছিলেন। পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, বিরাট বিশ্বকর্মা প্রথম, ধর্মবংশী বিশ্বকর্মা হলেন দ্বিতীয়, অঙ্গিরাবংশী বিশ্বকর্মা হলেন তৃতীয়, সুধন্ব বিশ্বকর্মা (Vishwakarma Puja) হলেন চতুর্থ। অসুরগুরু শুক্রাচার্যের নাতি ছিলেন ভৃগুবংশী বিশ্বকর্মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jhalda: ঝালদা পুরসভার উপ পুরপ্রধান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা, কেন জানেন?

    Jhalda: ঝালদা পুরসভার উপ পুরপ্রধান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনাস্থা ভোটের শেষে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পরে তৃণমূলের হাত থেকে পুরুলিয়ার ঝালদা (Jhalda) পুরসভার দখল পেয়েছিল কংগ্রেস। মামলা কলকাতা হাইকোর্ট ঘুরে সুপ্রিম কোর্টে গড়ালেও শেষ পর্যন্ত হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিংহের নির্দেশে পুরপ্রধানের দায়িত্ব পেয়েছিলেন শীলা চট্টোপাধ্যায়। আর পুরভোটের পরে আততায়ীদের গুলিতে নিহত কংগ্রেস পুরপ্রতিনিধি তপনের স্ত্রী পূর্ণিমা উপপুরপ্রধান হন। এবার সেই ঝালদা পুরসভার উপপ্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন পূর্ণিমা কান্দু। বৃহস্পতিবার তিনি নিজের পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গত বুধবার রাতে কংগ্রেসের প্রতীকে নির্বাচিত পাঁচ পুরপ্রতিনিধি যোগ দেন তৃণমূলে। সেই দলে নির্দল পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় ছাড়াও রয়েছেন কংগ্রেস পুরপ্রতিনিধি বিজয় কান্দু, মিঠুন কান্দু (নিহত প্রাক্তন কাউন্সিলর তপন কান্দুর ভাইপো), পিন্টু চন্দ্র এবং সোমনাথ কর্মকার। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বাঘমুণ্ডির তৃণমূল বিধায়ক সুশান্ত মাহাত।

     ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে কী বললেন পূর্ণিমা? (Jhalda)

    পুরসভার (Jhalda) বিদায়ী উপপ্রধান পূর্ণিমা কান্দু বলেন, যে হেতু পুরসভায় তাঁর দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে, তাই নৈতিকতার কারণেই আর এই পদে থেকে যাওয়ার কোনও যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই তিনি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে পূর্ণিমা বলেন, “নৈতিক কারণে পদ থেকে ইস্তফা দিলাম।”পূর্ণিমা যে বৃহস্পতিবার ইস্তফা দেবেন তা আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্বকে। বাঘমুন্ডির প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক তথা প্ৰদেশ কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাতর সঙ্গে কথা বলেই পূর্ণিমা তাঁর ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।  জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ঝালদা পুরভবনে এগজিকিউটিভ অফিসার বিধান পাণ্ডের কাছে ইস্তফাপত্র জমা দেন পূর্ণিমা। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই কংগ্রেসের পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায় সহ আরও চার কংগ্রেস কাউন্সিলারকে নিয়ে শিবির বদল করে তৃণমূলে যোগ দেন। তার জেরে কংগ্রেসের পুরবোর্ড সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। এই অবস্থায় আর উপপুরপ্রধানের পদ আঁকড়ে ধরে থাকতে চাননি নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর স্ত্রী পূর্ণিমা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share