Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ayush: প্রথাগত ঔষধি নিয়ে ‘হু’ এবং আয়ুষ মন্ত্রকের আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ঘোষণা

    Ayush: প্রথাগত ঔষধি নিয়ে ‘হু’ এবং আয়ুষ মন্ত্রকের আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘হু’ এবং কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের (Ayush) যৌথ উদ্যোগে প্রথাগত ঔষধির উপর হতে চলেছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন। আগামী ১৭ এবং ১৮ অগাস্ট গুজরাটের গান্ধীনগরে তা হবে বলে দিল্লিতে ন্যাশনাল মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছে কেন্দ্রের আয়ুষ মন্ত্রক।

    কেন্দ্রীয় আয়ুষ (Ayush) মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?

    কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের (Ayush) প্রতিমন্ত্রী মুঞ্জপারা মহেন্দ্রভাই কালুভাই ওই সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, এই সম্মেলনের প্রধান আয়োজক ‘হু’। সেই সঙ্গে ভারতের আয়ুষ মন্ত্রক সহকারী আয়োজক হিসাবে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সেই সঙ্গে বলেন, ভারতীয় প্রথাগত ঔষধি এবং চিকিৎসা পদ্ধতির এই আলোচনাচক্র বিশেষভাবে লাভজনক হবে। হু ভারতের প্রথাগত ঔষধি এবং চিকিৎসা পদ্ধতিকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে বেশ কার্যকর হবে বলে মত প্রকাশ করেছেন এই মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, গত বছর গুজরাটের জামনগরে প্রথাগত ঔষধির একটি বিশেষ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এই কেন্দ্রটি ইতিমধ্যে দেশের প্রথাগত ঔষধিকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে বেশ ভালো কাজ করছে। এই সম্মেলন ভারতের প্রথাগত ঔষধির আন্তর্জাতিক বাজার তৈরিতেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। ভারতের ডিজিটাল পরিকাঠামো, প্রশিক্ষণ এবং সেই সঙ্গে অনুশীলন-সবটা মিলিয়ে ভারতের বিশ্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে ক্রমশ এগিয়ে যাওয়ার কথাও সাংবাদিক সম্মেলনে তুলে ধরেন তিনি।

    সম্মেলন কেমন হবে?

    ডব্লুএইচও (হু)-এর মহা নির্দেশক ডঃ টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসুস, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডাভিয়া এবং আয়ুষের (Ayush) কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করবেন। এছাড়াও দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর চিকিৎসক, অধ্যাপক, ছাত্র, গবেষক, স্বাস্থ্যকর্মী এবং বিভিন্ন সামজিক সংস্থা থেকে বিশেষজ্ঞরা যোগদান করবেন। এই সম্মেলনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের প্রথাগত ঔষধির ওপর বিশেষ প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। যোগা, মেডিটেশনের উপর বিশেষ প্রশিক্ষণের কথাও জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Health University: চিকিৎসক নিয়োগ থেকে বদলি, দুর্নীতি রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়েও? 

    West Bengal Health University: চিকিৎসক নিয়োগ থেকে বদলি, দুর্নীতি রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়েও? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও অভিযোগ উঠেছে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে, কখনও পরীক্ষা ঘিরে নানা অব্যবস্থা প্রকাশ্যে এসেছে। আবার কখনও বদলির প্রক্রিয়া নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু তারপরেও কোনও রকম পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। কিন্তু পদ চলে যাওয়ার পরেই সক্রিয় তিনি। আদালতেরও দ্বারস্থ হয়েছেন। রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের (West Bengal Health University) উপাচার্যের পদচ্যুত হওয়া ও তারপরে তাঁর আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার ঘটনাকে অন্তত এভাবেই কটাক্ষ করছে রাজ্যের চিকিৎসক মহলের একাংশ।

    কী অভিযোগ উঠছে উপাচার্যের (West Bengal Health University) বিরুদ্ধে? 

    সরকারি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসকদের একাংশের অভিযোগ, নিয়োগ থেকে বদলি, কিছুই নিয়ম মতো হচ্ছে না। একের পর এক সরকারি হাসপাতাল মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত হচ্ছে। কিন্তু নিয়ম মাফিক মেডিক্যাল পড়ানোর কোনও পরিকাঠামো সেখানে গড়ে উঠেছে না। আর সে নিয়ে কোনও রকম সক্রিয়তা দেখাননি স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের (West Bengal Health University) উপাচার্য সুহৃদা পাল। অভিযোগ, একাধিক সরকারি মেডিক্যাল কলেজের একাধিক বিভাগে প্রয়োজনীয় শিক্ষক-চিকিৎসক নিয়োগ করা হয় না। ফলে, এমবিবিএস পড়ুয়াদের নিয়মিত ক্লাস করতে অসুবিধা হয়। অভিযোগ, অনেক ক্ষেত্রে নিয়ম মেনে নিয়োগ হয় না। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। 
    এছাড়াও বদলি নিয়ে অভিযোগ করেছেন শিক্ষক-চিকিৎসকদের একাংশ। নির্দিষ্ট সময় মেনে বদলির রীতি কার্যত উঠে গিয়েছে। তাদের অভিযোগ, এ নিয়ে উপাচার্যকে একাধিকবার জানানোর পরেও কোনও হেলদোল হয়নি। শুধুমাত্র রাজ্যের শাসক দলের ঘনিষ্ঠ হলে তবেই কলকাতা বা বড় শহরের মেডিক্যাল কলেজে পড়ানোর সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে, এমন অভিযোগ করছেন শিক্ষক-চিকিৎসকদের একাংশ।

    সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ (West Bengal Health University) কী?

    তবে, সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ, রাজ্যের শাসক দলের ঘনিষ্ঠ এমবিবিএস পড়ুয়ারা মেডিক্যাল কলেজে নানা কুকর্ম করলেও কোনও শাস্তি দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি পরীক্ষার সময়েও প্রয়োজনীয় কোনও ব্যবস্থা স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় করছে না বলে অভিযোগ। কয়েক মাস আগেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পরীক্ষা চলাকালীন এক তৃণমূল নেতা মোবাইল হাতে পরীক্ষা হলে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। সেই ভিডিও ভাইরাল হয়। তারপরেও সেই পরীক্ষা বাতিল কিংবা সেই ঘটনার তদন্তের কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয় বলেই জানাচ্ছে চিকিৎসকদের একাংশ। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে কল্যাণী জেএনএম, একাধিক মেডিক্যাল কলেজে পরীক্ষার সময় নজরদারি করা যায় না। এমনকি পরীক্ষার্থীদের পাশ করানো নিয়েও শিক্ষক-চিকিৎসকদের হুমকি দেওয়া হয়। এ নিয়ে একাধিকবার অভিযোগ করলেও উপাচার্য কোনও পদক্ষেপ করেননি বলেই অভিযোগ। কিন্তু সম্প্রতি রাজ্যপাল হস্তক্ষেপ করতেই পদ আগলে রাখতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সুহৃদা পাল। আর তারপরেই চিকিৎসকদের একাংশের মন্তব্য, স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের (West Bengal Health University) উপাচার্যের দায়িত্ব সামলাতে যদি এতখানি তৎপর হতেন, তাহলে রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলিতে পড়াশোনার মান অনেক ভালো হতো। সর্বপরি রাজ্যের মানুষ সুদক্ষ চিকিৎসক পেতেন।

    অভিযোগ প্রসঙ্গে কী বললেন সুহৃদা পাল (West Bengal Health University)? 

    সমস্ত অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুলতে নারাজ সুহৃদা পাল (West Bengal Health University)। যোগাযোগ করা হলে তিনি জানিয়ে দেন, বিষয়টি আদালতের অধীনে রয়েছে। তাই কোনও মন্তব্য করবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কেন গ্রেফতার করার কথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আগে জেলে ঢোকানো উচিৎ বলে মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। যাদবপুরের ঘটনা নিয়ে রাজ্যুজুড়়ে তোলপাড় চলছে। কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করা হয়েছে মৃত ছাত্রের পরিবারের পক্ষ থেকে। বিজেপিও এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য সরকারকে কার্যত কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করার কথা কেন বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    বুধবার তমলুক জেলা পরিষদের জয়ী বিজেপি সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, যাদবপুরের ছেলেটা আত্মবলিদান দিয়ে চোখ খুলিয়ে দিয়েছে। রাজ্যের অন্য কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে কি হচ্ছে কোনও খবর আছে? তিনি অভিযোগ করেন, কোন কলেজ হোস্টেলগুলোতে সিসিটিভি কিংবা সুপার আছে? আসল সমস্যার সমাধান না করে নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করছে। একে ধরছে, ওকে ধরছে আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধরা উচিৎ। তাঁর ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মধ্যযুগীয় বর্বরতা চলছে। যেখানেই হাত দেবেন পচা গন্ধ বের হবে কোনও দফতরই ভালো না। যাদের যোগ্যতা নেই তাঁদের রেজিষ্টার, প্রো ভিসি করা হয়েছে। অ্যাডমিশন বেচে খেয়েছে। যারা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কালেক্টর ছিল। ডিয়ার লটারি ও মদ খাইয়ে যুব সমাজকে পঙ্গু করে দিয়েছে। তাই আজ কলেজে অনার্স বিভাগে ৫০ শতাংশ সিট খালি থাকে।

     বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের কী বার্তা দিলেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এদিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ গঠন নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, জেলা পরিষদের বিজেপির ১৪ জন জয়ী সদস্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে থাকবে। কিন্তু, সভাধিপতি ও সহ সভাধিপতি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে না। বিগত বোর্ডের সময় জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিকের সৌজন্যে জেলা পরিষদ পার্টি অফিসে পরিণত হয়েছিল। আমরা তা আর হতে দেবোনা। দলের ১৪ জন সদস্য দক্ষ বিরোধী দলনেতা ঠিক করবে। সেই সুদক্ষ বিরোধী দলনেতা জেলা পরিষদের স্বচ্ছভাবে কাজ যাতে হয় তা দেখবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nehru Museum and Library: নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম এখন থেকে প্রধানমন্ত্রীদের মিউজিয়াম

    Nehru Museum and Library: নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম এখন থেকে প্রধানমন্ত্রীদের মিউজিয়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরির (Nehru Museum and Library) নতুন নাম রাখা হল প্রধানমন্ত্রীদের মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরি (PMML)। প্রধানমন্ত্রীদের নামাঙ্কিত এই নতুন মিউজিয়াম এবং লাইব্রেরির সহ সভাপতি সূর্য প্রকাশ ট্যুইটে এই তথ্য প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্য, এই নতুন নামকরণ গত ১৪ অগাস্ট সোমবার থেকে দেশে কার্যকর হয়েছে।

    কী বললেন সংস্থার (Nehru Museum and Library) সহ সভাপতি?

    সংস্থার সহ সভাপতি বলেন, ১৪ অগাস্ট, দেশের স্বাধীনতার ৭৬ তম বর্ষপূর্তিতে নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম অ্যান্ড লাইব্রেরি সোসাইটি সমস্ত প্রধানমন্ত্রীদের স্মরণে সংগ্রহশালা এবং বিশেষ গ্রন্থাগার নামে পরিচিত হবে। সেই সঙ্গে তিনি নিজেদের অফিসিয়াল ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রককে ট্যাগ করে শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন। এই (Nehru Museum and Library) সোসাইটি গত জুন মাসের মাঝামঝি সময়ে এ ব্যাপারে বিশেষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এরপর সংস্থার নামকরণ, নেহরুর পরিবর্তে কেবলমাত্র প্রধানমন্ত্রীদের নামে করা হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

    কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের বক্তব্য

    কেন্দ্র সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রক এই বিষয়ে জানিয়েছে, সোসাইটির পক্ষ থেকে বিশেষ মিটিং করে নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মিটিংয়ে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং স্বয়ং উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য গত ২০১৬ সালের নভেম্বর থেকে এনএমএমএল (NMML) নিজেদের ১৬২ তম মিটিংয়ে প্রকল্পে সবুজ সঙ্কেত দেয়। গত বছর এপ্রিল মাসের ২১ তারিখ থেকে সবার জন্য এটি খুলে দেওয়া হয়।

    কী কী থাকবে প্রধানমন্ত্রী সংগ্রহালয়ে  

    এই মিউজিয়ামের (Nehru Museum and Library) নতুন ভবনে সমস্ত প্রধানমন্ত্রীদের জীবন সংক্রান্ত নানা তথ্যচিত্র সম্বলিত প্রদর্শনী থাকবে। তাঁরা দেশের কোন পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, দেশের বিশেষ বিশেষ সমস্যায় কীভাবে কাজ করছেন, সেই বিষয়ে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা থাকবে। উল্লেখ্য, পণ্ডিত নেহরু শেষ জীবন এই বাড়িতে জীবন কাটিয়েছিলেন। তাঁর জীবনস্মৃতির নানান কথা এখানে সংগ্রহ করা রয়েছে। গান্ধী পরিবার থেকে দেশের তিন জন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধীও এই তালিকায় রয়েছেন। কিন্তু দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলের মধ্যে কংগ্রেস এই নতুন নামকরণ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছে বলে জানা গেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: র‍্যাগিং রুখতে শিক্ষক-পড়ুয়ার সরাসরি যোগাযোগ যাদবপুরে নেই কেন? কাদের স্বার্থে?

    Jadavpur University: র‍্যাগিং রুখতে শিক্ষক-পড়ুয়ার সরাসরি যোগাযোগ যাদবপুরে নেই কেন? কাদের স্বার্থে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কখনও হস্টেলে, আবার কখনও কলেজ ক্যাম্পাসে। সিনিয়র পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে একাধিক বার হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যের একাধিক মেডিক্যাল কলেজে নানা ঘটনায় প্রকাশ্যে এসেছে র‍্যাগিং রোগের ছবি! কিন্তু গত কয়েক বছরে পড়ুয়া-শিক্ষক সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থাকে পোক্ত করে অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজ রুখেছে র‍্যাগিং রোগ! প্রশ্ন উঠছে, অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজ পারলে, রাজ্যের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কেন শিক্ষক-পড়ুয়ার সহজ সম্পর্ক তৈরি করতে পারল না? কেন কর্তৃপক্ষের কাছে যাওয়ার জন্য এখনও লাল ফিতের গেড়োয় আটকে থাকতে হয় সাধারণ পড়ুয়াদের? মুক্তচিন্তার প্রাঙ্গণে কেন সহজ নয় পড়ুয়া ও কর্তৃপক্ষের যোগাযোগের মাধ্যম?

    কীভাবে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে যোগাযোগ সহজ হয়েছে? 

    রাজ্যের অধিকাংশ মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে বিভিন্ন জেলা থেকে পড়ুয়ারা আসেন। বিভিন্ন সময়েই এই হস্টেলগুলিতেও প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ তোলেন। কিন্তু গত কয়েক বছরে র‍্যাগিং রুখতে নতুন পন্থা নিয়েছে সংশ্লিষ্ট মহল। অধিকাংশ কলেজে তৈরি হয় হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ। প্রথম বর্ষের পড়ুয়ারা ভর্তির পরেই তাদের নিয়ে গ্রুপ তৈরি হয়। সেই গ্রুপে থাকেন কলেজের একাধিক বিভাগের অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষাকর্মী, হস্টেলের সুপার। কোনও রকম অসুবিধার সম্মুখীন হলেই পড়ুয়া ওই গ্রুপে লিখতে পারবেন। একাধিক ব্যক্তি তাঁর সমস্যার কথা জানতে পারবেন। দ্রুত পদক্ষেপ সহজ হবে। আর তাতেই কাজ হচ্ছে বলে জানাচ্ছে পড়ুয়াদের একাংশ। কলেজ ক্যাম্পাস হোক কিংবা হস্টেল, সরাসরি কলেজের কর্তৃপক্ষ স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা পাওয়ায় পঠনপাঠন থেকে অন্যান্য সমস্যা সহজেই জানানো যাচ্ছে। ফলে, হেনস্তা কমছে।

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন কোথায়? 

    দিন কয়েক আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের দেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেল থেকে উদ্ধার হয়। অভিযোগ, সিনিয়র ছাত্ররা তাঁকে র‍্যাগিং করে। আর তার জেরেই ওই ছাত্র মারা যান। এরপরেই প্রশ্নের মুখে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হস্টেল সুপার, ডিন অব স্টুডেন্টের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। কেন একজন প্রথম বর্ষের পড়ুয়া নির্দিষ্ট নিয়মমাফিক হস্টেলে থাকতে পারলেন না, সে নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। পড়ুয়াদের একাংশ জানাচ্ছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) কোনও রকম হেনস্তার অভিযোগ করতে হলে ই-মেল মারফত করতে হয়। কিন্তু রাতে হস্টেলে একাধিকবার র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। তৎক্ষণাৎ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের কোনও রকম উপায় নেই। কার্যত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাধারণ পড়ুয়ার যোগাযোগ করা বেশ কঠিন। আর তার ফলেই প্রশ্ন উঠেছে, মুক্তমনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন থাকবে এই লাল ফিতের গেড়ো?

    কী বলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ? 

    সাম্প্রতিক পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনা দুঃখজনক সে কথা জানালেও কেন এমন ঘটনা ঘটলো এবং তার দায় কতখানি কর্তৃপক্ষের, সে নিয়ে মুখে কুলুপ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের! হস্টেল সুপার এবং ডিন অব স্টুডেন্টের ভূমিকা নিয়েও থাকছে প্রশ্ন! আর এসবের কোনও উত্তর দিতে নারাজ বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gouri Sen: ‘লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন’, কে এই গৌরী সেন, কেনই বা তিনি মিথ হয়ে উঠেছেন, জানেন কি ?

    Gouri Sen: ‘লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন’, কে এই গৌরী সেন, কেনই বা তিনি মিথ হয়ে উঠেছেন, জানেন কি ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন। এই কথাটা আম বাঙালির কাছে বহুদিন আগেই প্রবাদবাক্যে পরিণত হয়েছে। এখন মনে হতেই পারে, আদৌ কি গৌরী সেন (Gouri Sen) বলে কেউ ছিলেন, না নিছক কাল্পনিক একটি নাম। আর যদি সত্যিই গৌরী সেন বলে কেউ থাকেন, তাহলে তাঁর বাড়ি কোথায়? তিনি বিপুল অর্থের অধিকারীই বা কী করে হলেন। আর তিনি কী এমন করেছিলেন যার জন্য তিনি এখনও মিথ হয়ে রয়েছেন। এসব প্রশ্ন সকলের মনেই ঘুরপাক খাওয়াটাই স্বাভাবিক। গৌরী সেনকে নিয়ে অজানা সেই সব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছি আমরা।

    গৌরী সেনের বাড়ি কোথায়? তাঁর পারিবারিক অবস্থাই বা কেমন ছিল? (Gouri Sen)

    হুগলির সপ্তগ্রাম ছিল সেই সময় খুব সমৃদ্ধ নগর। প্রচুর বিত্তশালী মানুষের বসবাস ছিল। সেই সপ্তগ্রামেই গৌরী সেনের (Gouri Sen) পূর্ব পুরুষ অনিরুদ্ধ সেন বাস করতেন। পরবর্তীকালে কালের নিয়মে সরস্বতী নদী জৌলুস হারাতেই সপ্তগ্রামের গুরুত্ব কমতে শুরু করে। সরস্বতীর পরিবর্তে ভাগীরথী নদীতে রমরমিয়ে ব্যবসা শুরু হয়। হুগলিতে রাজকীয় বন্দর গড়ে ওঠে। ভাগীরথী নদীর মাধ্যমে চলে ব্যবসা বাণিজ্য। ভাগীরথী নদী তখন থেকে এই এলাকায় হুগলি নদী হিসেবে পরিচিত লাভ করে। সেই হুগলির বালিতে অনিরুদ্ধ সেন তাঁর দুই পুত্র নন্দরাম এবং পরাণচন্দ্রকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন। নন্দরামের সাত সন্তান ছিল। তারমধ্যে গৌরীশঙ্কর ছিল সব থেকে ছোট। ১৬৪৮ সালে গৌরীশঙ্কর সেন (Gouri Sen) জন্মগ্রহণ করেন। এই গৌরীশঙ্করই পরবর্তীকালে দানবীর গৌরী সেন হিসেবে সুবে বাংলায় নাম করেন।

    গৌরী সেন কী করতেন? (Gouri Sen)

    গৌরী সেনের (Gouri Sen) পূর্ব পুরুষ হলধর সেন ছিলেন খুব প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তবে, তা ছিল সপ্তগ্রামে। হলধর সেনের বংশধর হিসেবে গৌরী সেনের বাবা নন্দরামের আর্থিক অবস্থা খুব ভালো ছিল না। ফলে, সামান্য পুঁজি নিয়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে গৌরী সেন ব্যবসা শুরু করেন। সেই সময় কলকাতার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী বৈষ্ণবচরণ শেঠের সঙ্গে অংশীদারী ব্যবসা শুরু করেন তিনি। সেই সময় মোটা কাপড়, শস্য, তেল, রাংতার ভালো বাজার ছিল। বড়বাজার ছিল তাঁর ব্যবসার ক্ষেত্র। বিভিন্ন জায়গা থেকে শস্য নিয়ে গৌরী সেন চাহিদা মতো নৌকা করেই জলপথে বিভিন্ন জায়গায় তা রফতানি করতেন। তাঁর সততা ও বুদ্ধির জোরে ব্যবসায় খুব তাড়াতাড়ি তিনি শ্রীবৃদ্ধি করেন।

    গৌরীশঙ্কর থেকে দানবীর গৌরী সেন হয়ে ওঠার কাহিনী কেমন ছিল, জানেন কি?

    প্রতিটি মানুষের জীবনে একটি টার্নিং পয়েন্ট থাকে। গৌরী সেনের (Gouri Sen) কর্মজীবনে এটাই ছিল টার্নিং পয়েন্ট। তবে, কাহিনীটা অলৌকিক মনে হতে পারে। জনশ্রুতি থেকে এই তথ্য পাওয়া যায়। ১৬ বছর বয়সে ব্যবসা শুরু করার কয়েক বছরের মধ্যেই রফতানি কারবার তাঁর বেশ জমে ওঠে। ব্যবসার সূত্র ধরেই মেদিনীপুরে ভৈরবচন্দ্র নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর সখ্যতা গড়ে ওঠে। সেই সময় রাংতার ব্যবসা রমরমিয়ে চলত। বন্ধুর চাহিদা মতো সাত নৌকা শুদ্ধ রাংতা মেদিনীপুরে ভৈরবের কাছে তিনি পাঠিয়ে দেন। পথে একজন সাধু তাঁর একটি নৌকায় তাঁকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। সাধু একটি নৌকায় চেপে বসেন। মেদিনীপুর ঘাটে নৌকা লাগে। ভৈরবের কর্মচারী রাংতা নিয়ে যাওয়ার জন্য নৌকায় ওঠেন। কিন্তু, অলৌকিভাবে সেই রাংতা সবই রুপোয় পরিণত হয়। ভৈরবচন্দ্র ওই রুপো আত্মসাত্ না করেই ফের হুগলি ঘাটে তা পাঠিয়ে দেন। চন্দননগরে জলপথ প্রহরী সব নৌকা বাজেয়াপ্ত করেন। হাকিমের কাছে গৌরী সেনকে তলব করা হয়। তবে, হাকিম তাঁকে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে বেকসুর খালাস করে দেন।

    জনশ্রুতি রয়েছে, দেবাদিদেব মহাদেব সাধু বেশেই তাঁর নৌকায় চেপেছিলেন। রাংতা থেকে রুপোয় রুপান্তরিত হওয়া, হাকিমের বেকসুর খালাস করে দেওয়ার পিছনেও মহাদেব রয়েছেন। পরে, তাঁকে স্বপ্নাদেশ দিয়ে রুপো ভর্তি নৌকা নেওয়ার কথা বলা হয়। একইসঙ্গে স্বপ্নাদেশে শিবের মন্দির প্রতিষ্ঠার তিনি নির্দেশ পান। সেই রুপো বিক্রি করে রাতারাতি প্রচুর টাকার মালিক হলেন তিনি। স্বপ্নাদেশ পাওয়ার পর তিনি বাড়িতে শিবের মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করেন। বিপুল পরিমাণ অর্থের অধিকারী হয়ে তিনি সবসময় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। কারও অর্থের অভাবে বিয়ে হচ্ছে না, কেউ চিকিত্সা করাতে পারছেন না, তিনি ত্রাতা হয়ে তাঁদের পাশে দাঁড়াতেন। অনেকে আবার মিথ্যা গরিবের কথা বলে তাঁর কাছ থেকে টাকা আদায় করে সেই টাকায় ফূর্তি করতেন। অনেকে তাঁকে বুঝে-শুনে অর্থ খরচ করার পরামর্শ দিতেন, তিনি তাঁদের বলেছিলেন, মহাদেবের কৃপায় আমি এই বিপুল সম্পত্তির মালিক হয়েছি, এই অর্থের মালিক আমি নই, আমি ভান্ডারি মাত্র। তাই, যখন যার প্রয়োজন হবে তাঁকে আমি অর্থ দিয়ে সাহায্য করব। টাকার অভাবে কারও কোনও কাজ পড়ে থাকবে না। লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন। আমৃত্য সেই কথা তিনি রেখেছিলেন। তাঁর কাছে এসে কেউ খালি হাতে ফিরে যেতেন না।

    গৌরী সেনের মৃত্যু ও তাঁর উত্তরসূরীরা কোথায় বসবাস শুরু করেন?

    গৌরী সেনের (Gouri Sen) মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারের লোকজন রাস্তায় মোহর ছড়িয়ে তাঁকে গঙ্গায় নিয়ে যান। হুগলির বালির বাড়িতেই তাঁর শ্রাদ্ধ হয়। তাঁর দুই সন্তান হরেকৃষ্ণ ও মুরলীধর। গৌরী সেনের মৃত্যুর পর মুরলীধর হুগলির বালির বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় এসে বসবাস শুরু করেন। আর হরেকৃষ্ণ বালির বাড়িতে রয়ে যান। হরেকৃষ্ণের দুই সন্তান ছিলেন বিশ্বেশ্বর ও ভীমচাঁদ। বিশ্বেশ্বরের পরিবারের লোকজন সকলেই কলকাতায় চলে যান। ভীমচাঁদ ও তাঁর উত্তরসূরীরা হুগলির বালির বাড়িতেই বসবাস করেন। কালের নিয়মে তাঁর বংশধরেরা আজ কোথায় তা জানা নেই। তবে, মানুষের জন্য কাজ করা গৌরী সেনের সেই কাজের মধ্যে দিয়ে তিনি এখনও আম বাঙালির কাছে অমর হয়ে রয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • By Election: পুলওয়ামায় শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসীকে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে প্রার্থী করল বিজেপি

    By Election: পুলওয়ামায় শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসীকে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে প্রার্থী করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের মৃত্যুর পর থেকে ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র ফাঁকা ছিল। সম্প্রতি নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর হতে চলেছে উপ নির্বাচনের (By Election) ভোট। আর সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ৮ সেপ্টেম্বর ফল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস-বাম জোট প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। তৃণমূলও এই উপ নির্বাচনে তাদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এতদিন বিজেপি এই আসনে কারও নাম ঘোষণা করেনি। ফলে, বিজেপি বিধায়কের মৃত্যুর পর এই আসনে দল কাকে প্রার্থী করে তা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা ছিল। অবশেষে শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসী রায়কে এই উপ নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনিও রাজবংশী। মঙ্গলবারই বিজেপির তরফে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    বিজেপি প্রার্থী হয়ে কী বললেন শহিদ জওয়ানের স্ত্রী? (By Election)

    ২০১৯ সালে কাশ্মীরে পুলওয়ামায় ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারান ধূপগুড়ি ব্লকের জুরাপানি এলাকার বাসিন্দা সিআরপিএফ জওয়ান জগন্নাথ রায়। স্ত্রীর কোলে তখন ছিল সদ্যোজাত সন্তান। সেই ঘটনার চার বছর পর ভোটে লড়তে চলেছেন তাপসী। ৩২ বছর বয়সী তাপসী  বর্তমানে ধূপগুড়ি শরৎপল্লি এলাকায় থাকেন। তাঁর এক চার বছরের সন্তান রয়েছে। রাজনীতিতে সক্রিয় না হওয়া সত্ত্বেও তাঁকেই বেছে নেওয়া হয়েছে প্রার্থী হিসেবে। উপ নির্বাচন (By Election) প্রার্থী হওয়ার পর তাপসী বলেন, মানুষকে পরিষেবা দিতে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই। আমি হাসপাতালের উন্নয়ন করতে চাই। মা-বোনেদের জন্য কিছু করতে চাই। আমি চাই সবাই যেন আমার পাশে থাকেন, আমাকে আশীৰ্বাদ করেন।

    বিজেপি-র বিরুদ্ধে এই উপ নির্বাচনে কারা প্রার্থী হয়েছেন?

    ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে (By Election) বিজেপির প্রার্থী হলেন শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসী রায়। মঙ্গলবারই বিজেপির তরফে নাম প্রকাশ করা হয়েছে। কয়েকদিন আগেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল। দীর্ঘদিনের তৃণমূলকর্মী ড. নির্মলচন্দ্র রায়কে প্রার্থী করা হয়েছে সেখানে। রাজবংশী সংস্কৃতিই তাঁর চর্চার বিষয়। ধূপগুড়ির মাগুরমারির বাসিন্দা নির্মল রায় বইও লেখেন। অন্যদিকে বামেরা প্রার্থী করেছেন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক তথা ভাওয়াইয়া সঙ্গীত শিল্পী ঈশ্বরচন্দ্র রায়কে। বাম ও কংগ্রেস জোট হিসেবেই লড়বে এই নির্বাচনে। তাঁদেরই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছেন শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসী রায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Islampur: ফের ইসলামপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১৫, এলাকায় উত্তেজনা

    Islampur: ফের ইসলামপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ১৫, এলাকায় উত্তেজনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় উত্তপ্ত ইসলামপুর (Islampur)। এবারে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে চলল গুলিও। গুলিবিদ্ধ প্রায় ১৫ জন। তাদের ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরের সুজালি গ্রাম পঞ্চায়েতের চোতরাগছ গ্রামের আতালডাঙ্গী-হাট এলাকায়। ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে গোটা এলাকাজুড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ইসলামপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। বুধবার সকাল থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Islampur)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,  স্থানীয় আতালডাঙ্গী-হাট এলাকায় হঠাৎই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষের জেরে চলে গুলি ও ব্যাপক বোমাবাজি হয়। এই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন প্রায় ১৫ জন। আহতদের অভিযোগ, আমরা তৃণমূল কর্মী। জেলা পরিষদ আসনে নির্দল প্রার্থীকে ভোট না দেওয়ার কারণে আমাদের ওপরে গুলি চালানো হয়েছে। ইসলামপুরের (Islampur) সুজালি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি আব্দুল হক ও তার লোকজন এই হামলার ঘটনায় জড়িত। উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের ৪নং আসনে তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন মৌসুমী খাতুন। তৃণমূলের টিকিট না পাওয়ায় নির্দল প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে নেমেছিলেন চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের মেয়ে আরজুনা বেগম। নির্বাচনে জয়ী হয় তৃণমূল প্রার্থী মৌসুমী খাতুন। এই প্রার্থী পদ নিয়ে শুরু থেকেই সেখানে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব লেগেই ছিল। তারই অঙ্গ হিসেবে মঙ্গলবার এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন আহতরা। সংঘর্ষে আহত মহঃ সারোয়ার নামে এক তৃণমূল কর্মী জানিয়েছেন, আমরা মহঃ জাহিদুলের অনুগামী। আমরা তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জিতিয়েছি। চোপড়ার তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের মেয়ে নির্দল প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাঁকে আমরা ভোট দিইনি। তাই তাঁর লোকজনেরা আমাদের ওপরে গুলি চালিয়েছে। অপর এক গুলিবিদ্ধ খলিল মহম্মদ জানিয়েছেন, আমি তৃণমূল দল করি। আমি হাটে গিয়েছিলাম। হঠাৎ করে নির্দল প্রার্থীর লোকজনেরা গুলি চালাতে আরম্ভ করে। আমারও পায়ে গুলি লেগেছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    ঘটনার খবর পেয়ে ইসলামপুর (Islampur) হাসপাতালে ছুটে আসেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল, ইসলামপুরের তৃণমূল ব্লক সভাপতি জাকির হোসেন, ইসলামপুরের যুব তৃণমূল নেতা কৌশিক গুণ সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। তাঁরা অবশ্য এই গোষ্ঠীকোন্দলের বিষয়টি এড়িয়ে যান। এই ঘটনায় জেলা পরিষদের বিজয়ী তৃণমূল প্রার্থী মৌসুমী খাতুনের স্বামী মহঃ জাহিদুল বলেন, আতালডাঙ্গী এলাকায় আমাদের কিছু লোক বাজার করতে গিয়েছিল। সেখানে তাদের উপরে নির্দল সমর্থিত কিছু দুষ্কৃতী হামলা চালায় ও গুলি করে। ওই এলাকা বিরোধীশূন্য হলেও নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেখানে দুটি গোষ্ঠী হয়ে গিয়েছিল। বেশ কিছুদিন ধরেই নির্দল সমর্থিত দুষ্কৃতীরা আমাদের তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দিচ্ছিল। সুজালি অঞ্চলে কোনও অশান্তি হোক আমরা তা চাইনি। তাই আমাদের লোকজনদের শান্ত থাকতে বলেছিলাম। কিন্তু, আজ অশান্তি হয়েই গেল। এ বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগারওয়াল বলেন, ২০-২২ জনের মতো আহত হয়েছে। তাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। ১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গোটা ঘটনা পুলিশ সুপারকে জানানো হয়েছে। পুলিশ সঠিক তদন্ত করবে। তারপরই বিস্তারিত জানা যাবে।” 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ১৬/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ১৬/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না, এরফলে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    ২) চোখের সমস্যা হতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎকের পরামর্শ নিন।

    বৃষ

    ১) বিদেশে বসবাসকারী আত্মীয়ের কাছ থেকে সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনায় আগত সমস্যার সমাধানের জন্য বরিষ্ঠদের সহযোগিতা কামনা করবেন।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি কেরিয়ারের দিক দিয়ে খুব ভালো। 

    ২) অফিসে বরিষ্ঠরা আপনাকে কোনও কাজের দায়িত্ব দিতে পারেন।
      
    কর্কট

    ১) সন্তানের পড়াশোনার সঙ্গে জড়িত কোনও সংবাদ পেতে পারেন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের বিয়ের কথা পাকা হবে।
     

    সিংহ 

    ১)  আগে থেকে কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, তা না-হলে ভবিষ্যতে বড়সড় রোগ দেখা দিতে পারে।

    ২) ব্যবসায় আটকে থাকা টাকা ফিরে পাওয়ায় প্রসন্ন হবেন।    

    কন্যা

    ১) অংশীদারীত্বে ব্যবসা করেন যাঁরা, তাঁরা প্রচুর ধন লাভ করবেন।

    ২) ছোট ব্যবসায়ীরা কারও কথায় লেনদেন করবেন না, তা না-হলে পরবর্তীকালে অনুতাপ হতে পারে।      

    তুলা 

    ১) ছাত্রছাত্রীদের জন্য উচ্চশিক্ষার পথ প্রশস্ত হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পিকনিকে যেতে পারেন।
     
    বৃশ্চিক

    ১) শিক্ষকের কাছ থেকে উন্নত ভবিষ্যতের জন্য পরামর্শ পাবেন। এই পরামর্শ মান্য করে চলুন।

    ২) সরকারি চাকরিজীবীরা কোনও ভালো সংবাদ পেতে পারেন। 
             

    ধনু

    ১) পারিবারিক জীবনে পরিবর্তন দেখা দেবে।

    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিত লাভ করবেন ।

    মকর

    ১) আজ প্রাণশক্তিতে ভরপুর থাকবেন।
     
    ২) সমস্ত কাজ তৎপরতার সঙ্গে করবেন।      

    কুম্ভ

    ১) প্রভাব ও প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি পাবে। 

    ২) ধন বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

    মীন

    ১) সন্তানের চাকরি সংক্রান্ত সুসংবাদ পাবেন।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারেন।
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Hindi Film: মণিপুরে স্বাধীনতা দিবসের দিন প্রদর্শিত হবে হিন্দি চলচ্চিত্র

    Hindi Film: মণিপুরে স্বাধীনতা দিবসের দিন প্রদর্শিত হবে হিন্দি চলচ্চিত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৭ তম বর্ষে মণিপুরের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে অনেক বছরপর দেখানো হবে হিন্দি চলচ্চিত্র (Hindi Film)। মণিপুরে শেষ হিন্দি চলচ্চিত্র দেখানো হয়েছিল কুছ কুছ হো তা হ্যায়। প্রায় দুই দশকের পর মণিপুরে জাতি গোষ্ঠীর সংঘর্ষের মধ্যেই এই হিন্দি চলচ্চিত্র দেখানোর বিষয়ে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও গত কয়েক মাস ধরে উত্তপ্ত মণিপুর। সংসদের বাদল অধিবেশনের অনাস্থা প্রস্তাবে মণিপুরের বিষয় নিয়ে সরব হিয়েছেন বিরোধীরা। পাল্টা সরকার পক্ষ থেকে দীর্ঘ দিনের কংগ্রেস শাসন, নেশা পাচার, মাদক চোরা চালানের কথা বলে, সরকার পক্ষ বিরোধীদের কাঠগড়ায় তুলেছে। এর মধ্যেই প্রেক্ষা গৃহে দেখানো হবে হিন্দি চলচ্চিত্র।

    হিন্দি (Hindi Film) চলচ্চিত্র কেন দেখানো হবে?

    ট্রাইবাল অর্গানাইজেশন হামার স্টুডেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের(HSA) পক্ষ থেকে একটি পরিকল্পনা করে চুড়াচাঁদপুর জেলার লামাকা নামক স্থানে একটি হিন্দি (Hindi Film) সিনেমা দেখানো হবে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য এই সিনেমার নাম বিষয়ে এখনও প্রকাশ করা হয়নি। গত সোমবার হাসা (HSA) র পক্ষ থেকে বলা হয় যে এই সিনেমা কার্যত দুটি জাতির মধ্যে লড়াই সংঘর্ষের কথাকে স্পষ্ট করবে। বহু বছর ধরে এখানকার আদিবাসী সমাজের মানুষের উপর অধিকার কায়েম করেছে, এমন জঙ্গিদের কার্যকলাপকে উদ্দেশ্যে করেই দেখানো হবে চলচ্চিত্র।

    কেন বন্ধ ছিল হিন্দি চলচ্চিত্র?

    এই মণিপুরে শেষ হিন্দি চলচ্চিত্র(Hindi Film) দেখানো হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। দেশ বিরোধী শক্তিগুলি দেশের স্বাধীনতা দিবসের দিনটিকে অমান্য করে আর তাই মণিপুরের মানুষকে দেশ বিরোধী শক্তি থেকে স্বাধীনতা লাভ করতে হবে মনে করে হাসা। রেভল্যুশনারি পিপলস ফ্রন্ট(RPF) নামক আরও এক সংগঠন, ২০০০ সাল থেকে হিন্দি চলচ্চিত্রের উপর নিশেধাজ্ঞা জারি করেছিল। ২০০০ সালের সেপ্টম্বরেই প্রায় ৬০০০ থেকে ৮০০০ টাকার হিন্দি অডিও, ভিডিও ও ক্যাসেট নষ্ট করে দিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। আরপিএফ যদিও সেই ভাবে কোনও নিষেধাজ্ঞার কথা না বললেও, তারা মনে করে বলিউডের চলচ্চিত উত্তর পূর্ব ভারতের মানুষের সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম, জীবনের মধ্যে খারাপ প্রভাব ফেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share