Tag: Bengali news

Bengali news

  • Weather Update: রবিবার দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা! মিলবে স্বস্তি

    Weather Update: রবিবার দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা! মিলবে স্বস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুমোট গরম থেকে কবে মিলবে মুক্ত? সুখবর শোনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। হাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্য বলছে, রবিবার দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় হতে পারে ভারী বৃষ্টিপাত। মিলতে পারে তীব্র গরম থেকে স্বস্তি। বৃষ্টির কারণে আপেক্ষিক আর্দ্রতাও কমবে। যার  জেরে  গুমোট পরিস্থিতি কিছুটা কাটতে পারে। অন্যদিকে কলকাতায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে আগামী ২ দিন বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাত হতে পারে। উত্তরবঙ্গে বর্ষা প্রবেশের (Weather Update) পর থেকে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। আগামী কয়েকদিন উত্তরের বেশ কতগুলি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত হবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি ঘূর্ণাবর্ত বর্তমানে অবস্থান করছে উত্তর ওড়িশা গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং ঝাড়খন্ড সংলগ্ন এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “কালামের মহাকাশ বিজ্ঞানের স্বপ্ন পূরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি”, বললেন অমিত শাহ

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)

    প্রতিবছর জুন মাসের ৮-৯ তারিখ নাগাদ বর্ষা প্রবেশ করে দক্ষিণবঙ্গে। কিন্তু চলতি মরসুমে দেরি করে প্রবেশ করেছে বর্ষা। আবার প্রয়োজনের তুলনায় সেবাবে বৃষ্টিপাতও হয়নি দক্ষিণবঙ্গে। রয়েছে বৃষ্টির ব্যাপক ঘাটতি। এই পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার কিছুটা স্বস্তির খবর দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। রবিবার দক্ষিণবঙ্গের যে ছয় জেলায় রয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে সেগুলি হল- দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়া। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, এই জেলাগুলিতে ৭ থেকে ১১ সেমি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)

    দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের ঘাটতি থাকলেও উত্তরবঙ্গে কিন্তু স্বাভাবিকের থেকে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে, এমনটাই বলছে হাওয়া অফিস। রবিবার উত্তরবঙ্গের চার জেলাতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই জেলাগুলি হল উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুর, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলায়। বাকি হালকা মাঝারি বৃষ্টি উত্তরবঙ্গের সব জেলাতে (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Barasat: দত্তপুকুরে যুবকের মোবাইল ছিনতাই! বাধা দিতেই গুলি চালালো দুষ্কৃতীরা, আহত ২

    Barasat: দত্তপুকুরে যুবকের মোবাইল ছিনতাই! বাধা দিতেই গুলি চালালো দুষ্কৃতীরা, আহত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল ছিনতাই করার চেষ্টা করেছিল দুষ্কৃতীরা। তাতে বাধা দিতেই চলল গুলি। শনিবার রাতে এই গুলি চালনার ঘটনায় ২ জন যুবক আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার দত্তপুকুর থানার কদম্বগাছি মধুপুর ও চণ্ডীগড়ি এলাকায়। এক যুবককে গলায় এবং অপর যুবকের পেটে গুলি লেগেছে। আহত দুই যুবককেই উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে বারাসত (Barasat) হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাঁরা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। গুলি চালনায় অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে সরব এলাকাবাসী (Barasat)।

    ঠিক কী হয়েছিল?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে বাড়ি ফিরছিলেন মধুপুরের (Barasat) বাসিন্দা শুভজিৎ ঘোষ নামের এক যুবক। সে সময় বাইকে করে এসে দুই দুষ্কৃতী শুভজিতের থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এর পরেই দুপক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এর পরই শুভজিৎকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা গুলি চালায় বলে অভিযোগ। তাঁর গলায় গুলি লেগেছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার পরই ওই এলাকায় সোনা ঘোষ নামে অপর এক যুবককেও গুলি করার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সোনা ঘোষের পেটে গুলি লেগেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    আহত দুই যুবককেই উদ্ধার রাতেই নিয়ে আসা হয় বারাসাত হাসপাতালে। এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘‘আমরা মাচাতে বসে ফ্রি ফায়ার খেলছিলাম। হঠাৎই এক যুবক সাইকেল নিয়ে দ্রুত আসতে থাকে বাঁচাও বাঁচাও বলে। অন্যদিকে দুই জন যুবক লাল বাইকে এসে গুলি চালাতে থাকে। এতেই গুলিবিদ্ধ হয়েছে দুইজন।’’ স্থানীয় বাসিন্দাদের (Barasat) অভিযোগ, কয়েক দিন আগেও গুলি চলার ঘটনা ঘটেছিল এই এলাকায়। কিন্তু পুলিশকে বলা সত্ত্বেও কোনও পদক্ষেপ করেনি বলে অভিযোগ। শনিবারের গুলি চালানোর ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কিত এলাকাবাসী। গুলি চালনায় অভিযুক্তদের ধরতে তৎপর হয়েছে জেলা পুলিশ। অভিযুক্তদের ধরতে জেলাজুড়ে চালানো হচ্ছে নাকা চেকিং এমনটাই জানা গিয়েছে  পুলিশ সূত্র থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: দিল্লিতে খুদেদের সঙ্গে প্রদর্শনীশালায় মোদি! ট্যুইট করলেন ভিডিও

    PM Narendra Modi: দিল্লিতে খুদেদের সঙ্গে প্রদর্শনীশালায় মোদি! ট্যুইট করলেন ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাচ্চাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi) খুব সহজেই মিশে যেতে পারেন। ফের একবার দেখা গেল এই চিত্র দিল্লির প্রগতি ময়দানে। হাজারো ব্যস্ততার মধ্যে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। তার মাঝে সময় বের করে শনিবার দিল্লিতে সর্বভারতীয় শিক্ষা সম্মেলনের প্রাক্কালে ‘ভারত মণ্ডপম’-এ আয়োজিত শিশুদের এক প্রদর্শনীশালায় গিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালেন প্রধানমন্ত্রী। খুদেদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলির ভিডিও পোস্টও করেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে। শিশুদের ইচ্ছা আর উৎসাহে তাঁর মন ভরে গিয়েছে, এই ছিল প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইটের ক্যাপশন।

    আরও পড়ুুন: “কালামের মহাকাশ বিজ্ঞানের স্বপ্ন পূরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি”, বললেন অমিত শাহ 

    প্রধানমন্ত্রীর পোস্ট করা ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) পোস্ট করা ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, খুদেরা ‘মোদিজী’ বলে তাঁর কাছে এগিয়ে আসছে এবং ‘নমস্কার’ বলে তাঁকে স্বাগত জানাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মোদিও শিশুদের সঙ্গে মুহূর্তের মধ্যে মিশে গেলেন। ঠিক যেন তিনি তাদের বন্ধু। কোনও কোনও বাচ্চা রং-তুলি নিয়ে ছবি আঁকছে এবং সেটা অতি উৎসাহের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীকে দেখাচ্ছে। এক শিশু তো এগিয়ে এসে সরাসরি বলছে, “মোদিজী আপনাকে টিভিতে দেখেছি।” তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী মোদীর পাল্টা প্রশ্ন, “টিভিতে কী দেখেছ?”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) লেখেন, “ছোট্ট বাচ্চাদের সঙ্গে আনন্দের কিছু মুহূর্ত! তাদের ইচ্ছা আর উৎসাহে মন আনন্দে ভরে যায়।”
    প্রসঙ্গত, দেশে নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতি (NEP) তৃতীয় বর্ষে পা দিল। তারই উদযাপন উপলক্ষ্যে এদিন পুরানো প্রগতি ময়দানে অবস্থিত ‘ভারত মণ্ডপম’-এ শিশুদের নিয়ে এক প্রদর্শনীশালার আয়োজন করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Massive Explosion: তামিলনাড়ুর বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ! মৃত ৮, আহত ১২

    Massive Explosion: তামিলনাড়ুর বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ! মৃত ৮, আহত ১২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ বিস্ফোরণ (Massive Explosion) তামিলনাড়ুর বাজি কারখানায়। এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৩ মহিলা সহ ৮ জনের। আশঙ্কাজনক রয়েছেন এখনও কমপক্ষে ১২ জন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে, বাজি কারখানার পাশের একটি হোটেল বিল্ডিং হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছে। পাশাপাশি চারটি বহুতলও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। শনিবার সকালে ঘটে এই ভয়াবহ ঘটনাটি। দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর কৃষ্ণগিরি জেলায় ঘটে যাওয়া এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আহত ও নিহতদের পরিবার ও নিকটাত্মীয়দের ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্যদিকে তামিলনাড়ু সরকারের তরফেও আলাদাভাবে ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করা হয়েছে।

    কীভাবে ঘটল বিস্ফোরণ (Massive Explosion)?

    স্থানীয় সূত্রে খবর, শনিবার সকালে কৃষ্ণগিরি জেলার পাঝায়াপেত্তাই এলাকা বিস্ফোরণের (Massive Explosion) আওয়াজে কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গেই বাজি কারখানায় আগুন ধরে যায়। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে আসে দমকল বাহিনী। তারপর যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় উদ্ধারকাজ। আগুন নেভানো হয়। পুলিশ জানিয়েছে, কারখানার ভিতর দাহ্য পদার্থের পরিমাণ প্রচুর ছিল। তাই আগুন নেভাতে দেরি হয়। ধ্বংসাবশেষের নীচে কেউ আটকে রয়েছে কিনা সে খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ। এখনও স্পষ্ট তথ্য মেলেনি এব্যাপারে। ঠিক কী কারণে বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    কী বলছেন স্থানীয়রা?

    বিস্ফোরণের (Massive Explosion) পরেই উদ্ধারকাজে এগিয়ে আসেন স্থানীয়রা। পুলিশের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাঁরা কাজ শুরু করেন। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “হঠাৎই জোরালো একটি বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এলাকা। তার পরই চিৎকার চেঁচামেচি, হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। পাশেই বাজি কারখানা। সেখানে বিস্ফোরণ হয়েছে। ভয়াবহ দৃশ্য। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছিল। কারখানা চত্বরে বেশ কয়েক জনের ঝলসানো দেহ পড়ে ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ৩০/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ৩০/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

     

    মেষ

    ১)  জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এ কারণে দৌড়ঝাঁপ করতে হবে। 

    ২) আজকের দিনটি ব্যস্ততায় ভরে থাকবে।

    বৃষ

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) সন্তানের কোনও কাজের কারণে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    মিথুন

    ১) আর্থিক লেনদেন করবেন না, তা না হলে লোকসান সম্ভব।

    ২) সন্তানের অর্থের অপব্যয়ের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    কর্কট

    ১) বুদ্ধি ও বিবেকের সাহায্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। তখনই সাফল্য লাভ করতে পারবেন।

    ২) বড়সড় পরিমাণে অর্থ লাভের ফলে আনন্দিত হবেন।

    সিংহ 

    ১) রাজনীতির সঙ্গে জড়িতরা অপ্রত্যাশিত সাফল্য লাভ করতে পারেন, এর ফলে উন্নতি হবে। 

    ২) ছাত্রছাত্রীরা কঠিন পরিশ্রমের পরই সাফল্য লাভ করতে পারেন।

    কন্যা

    ১) অংশীদারীত্বে কোনও ব্যবসা করে থাকলে সর্বাধিক লাভ হবে।
     
    ২) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    তুলা 

    ১) আবহাওয়াজনিত রোগ ইত্যাদি হতে পারে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোনও উপহার বা ছোট অনুষ্ঠান আয়োজিত করতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়ির শান্তির জন্য বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন।

    ২) বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ধনু

    ১) আর্থিক লেনদেনে সতর্ক থাকুন। তা না-হলে লোকসান সম্ভব।

    ২) সরকারি কাজ পূর্ণ না-হওয়ায় আইন-আদালতের চক্কর লাগাতে পারেন।

    মকর

    ১) শ্বশুরবাড়ির তরফে আর্থিক লাভ সম্ভব। 

    ২) পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ছুটি কাটাবেন।

    কুম্ভ

    ১) মায়ের চোখের সমস্যা থাকলে তা আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারে।

    ২) পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রির কথা চিন্তা করে থাকলে সমস্ত দিক গাম্ভীর্যের সঙ্গে যাচাই করে নিতে পারেন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির সওদা করার আগে মা-বাবার পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যাবেন।         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Uttar Dinajpur: পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল “ব্যালট বাক্স”! ডালখোলায় তীব্র শোরগোল

    Uttar Dinajpur: পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল “ব্যালট বাক্স”! ডালখোলায় তীব্র শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল ব্যালট বাক্স। এই ভিডিও, রীতিমতো ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিরোধীরা বলেছেন, তৃণমূল গণতন্ত্রকে হত্যা করে ভোট লুট করেছে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Uttar Dinajpur)?

    ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার ডালখোলা থানার অন্তর্গত করনদিঘি ব্লকের বাজারগাঁও -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বেলুয়া বুথে। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ডালখোলা থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার হওয়া ব্যালট বাক্সটিকে ডালখোলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    এই ঘটনায় করণদিঘির (Uttar Dinajpur) বিডিও নিতীশ তামাং বলেছেন, “গতকাল একটি ব্যালট বাক্স উদ্ধারের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি পুলিশকে জানান। পুলিশ গিয়ে বাক্সটি উদ্ধার করে ডালখোলা থানায় নিয়ে আসেন।” তিনি আরও বলেন, গত ৮ই জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনে ২৫ নম্বর বুথে ব্যালট বাক্স লুটের ঘটনা ঘটেছিল। সেখানকার প্রিসাইডিং অফিসার এসে প্রশাসনকে জানিয়ে ছিলেন যে ৩টি ব্যালট বাক্স লুট হয়েছে। পরবর্তী সময়ে সেই বুথে আবার পুনঃনির্বাচন হয়। পুকুর থেকে যে ২টি ব্যালট বাক্স উদ্ধার হয়েছে, তা লুঠ হওয়া ব্যালট বাক্স বলেই দাবি তাঁর।

    নির্বাচন কতাটা সুরক্ষিত ছিল?

    যদিও ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে একটি বাক্স উদ্ধারের ছবি দেখা গেছে। গোটা ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, গণনার দিন গণনাকেন্দ্রে কারচুপির অভিযোগ এনেছিলেন রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী। তাঁর মতে করণদিঘী গণনা কেন্দ্রে কারচুপির ঘটনা ঘটেছে বলে সরব হন সাংসদ। কারচুপির অভিযোগে রায়গঞ্জে (Uttar Dinajpur) গণনাকেন্দ্রে গিয়ে রায়গঞ্জের বিডিওকে বিক্ষোভ দেখান। আর এই বিক্ষোভ দেখানোর সময় বিডিওকে হেনস্থার অভিযোগ উঠেছিল বিজেপি নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। পুকুর থেকে ব্যালট বাক্স উদ্ধারের ভাইরাল হওয়া ভিডিও, তৃণমূলের বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগকে আরও একবার উস্কে দিল বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain: অতিভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল! তেলেঙ্গানায় মৃত ১১, দিল্লিতে ফের শুরু বৃষ্টি

    Heavy Rain: অতিভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল! তেলেঙ্গানায় মৃত ১১, দিল্লিতে ফের শুরু বৃষ্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা নামার (Heavy Rain) পর থেকেই প্রাকৃতিক দুর্যোগে উত্তরাখণ্ডের জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত। একই অবস্থা হিমালয়ের কোলে অবস্থিত অপর রাজ্য হিমাচলেরও। বিগত একমাস ধরে দেশের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম একাধিক রাজ্য বন্য পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ঘরের বদলে দিন কাটছে ত্রাণ শিবিরে। রাজ্যে রাজ্যে বেড়েই চলেছে বন্যায় মৃতের সংখ্যা। শুক্রবারও দক্ষিণের রাজ্য তেলেঙ্গানায় বন্যার কারণে ১১টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। নতুন করে আবার ভারী বর্ষণ (Heavy Rain) শুরু হয়েছে দিল্লিতে। যার জেরে রীতিমতো উদ্ধিগ্ন রাজধানীর বাসিন্দারা। মহারাষ্ট্র, গুজরাট, উত্তর পূর্বে অসম রাজ্যেও বন্যা পরিস্থিতি তেরি হয়েছে।

    বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল

    ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) কারণে ধসের খবর প্রতিদিনই মিলছে দেবভূমিতে। শুক্রবার জলের প্রবল দাপটে ভেসে গেল বদ্রীনাথ জাতীয় সড়কের একাংশ। যার জেরে ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। শুক্রবার রাত থেকে আবারও অতি ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে চামোলি জেলায়।  শুক্রবার সকালেও উত্তরাখণ্ডের বেশ কয়েকটি এলাকায় ধস নামার খবর আসতে থাকে। গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে যায় ধসের জেরে। অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ চলছে হিমাচলেও। সূত্রের খবর, ভারী বৃষ্টির কারণে ধস নেমেই চলেছে এই রাজ্যে। শুক্রবার সিমলার ৫ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ধসের কারণে। পাশাপাশি চলছে মেঘভাঙা বৃষ্টি। গত মঙ্গলবার কুলুতে মেঘভাঙা বৃষ্টি (Heavy Rain) হয়। যার জেরে দুটো সেতু ভেঙে পড়ে। পাঁচটি বাড়ি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

    রাজধানীতে ভারী বৃষ্টি! দিল্লিবাসীর উদ্বেগ বাড়ছে

    শনিবাকর সকাল থেকেই দিল্লিতে চলছে অতিভারী বর্ষণ (Heavy Rain)। যার জেরে রাজধানীর একাধিক এলাকায় জল জমার খবর মিলেছে। আগামী কয়েক দিন এমন বৃষ্টিপাত চলবে বলেই জানিয়েছে মৌসম ভবন। অন্য দিকে এখনও বিপদসীমার উপরেই বইছে যমুনা। তবে নদীর জলস্তর ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় জল কমিশন বলছে, শনিবার সকাল ৬টায় যমুনার জলস্তর ছিল ২০৫.৩৬ মিটার। যমুনার বিপদসীমা ২০৫.৩৩ মিটার। ফলে বিপদসীমার উপরেই বইছে যমুনা। 

    তেলেঙ্গানাতে শুক্রবার বন্যার কারণে ১১ জনের মৃত্যু

    উত্তর ভারতের মতোই এখন বন্যা পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত তেলেঙ্গানা। জেলায় জেলায় একাধিক এলাকায় জল ঢুকেছে (Heavy Rain) বাড়িতে। এরমাঝে আবার বিপদ বাড়িয়েছে হড়পা বান। এর আগে ৯ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছিল। শুক্রবারে আরও ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা (NDRF)। জানা গিয়েছে, আচমকা হড়পা বান চলে আসে বেশ কিছু এলাকায়। আর তাতেই জলের তোড়ে ভেসে যান একাধিক গ্রামের মানুষজন। এরমধ্যে ৩ জন নিঁখোজ ব্যক্তির সন্ধান চালাচ্ছে প্রশাসন। তেলঙ্গানার একটি গ্রাম ফুট জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছে বলে খবর। প্রাণ বাঁচাতে গাছের ডালেও আশ্রয় নিচ্ছেন মানুষজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: থ্রিডি ছবি এঁকে দেশ-বিদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করলেন এক জুটমিলের শ্রমিক

    Hooghly: থ্রিডি ছবি এঁকে দেশ-বিদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করলেন এক জুটমিলের শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুধারে জল, মাঝখান দিয়ে একফালি রাস্তা গেছে এঁকেবেঁকে…. এই ভাবনা কি শুধুমাত্র কাঠকয়লা আর চক দিয়েই রাস্তায় এঁকে ফুটিয়ে তোলা যায়! অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুলছেন ভদ্রেশ্বর (Hooghly) হিন্দুস্থান পার্কের অবাঙালি যুবক চন্দন চৌধুরি এবং তাঁর স্ত্রী পুনম চৌধুরি। শিল্পীর গুণে চাঞ্চল্য জেলা।

    কেমন এই আঁকা চিত্র (Hooghly)?

    একেই বলা হয় থ্রিডি পিকচার। অর্থাৎ বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্ন রকম মনে হয়। আর এই চিত্র এঁকেই সমাজমাধ্যমে ছেড়ে অর্থ উপার্জন করছেন শিল্পী চন্দন। দেশ-বিদেশে তাঁদের তৈরি এই থ্রিডি, বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সামান্য জুটমিলের শ্রমিক থেকে এই চমৎকার আর্ট তৈরি করতে তিনি কোনও প্রথাগত শিক্ষা নেননি। শুধু মাত্র মোবাইল ঘেঁটে বিভিন্ন অ্যাপ দেখে নিজে নিজেই শিখে নেন এই থ্রিডি ছবি আঁকার কৌশল। আসলে কথায় আছে, কেউ দেখে শেখে আর কেউ ঠেকে শেখে। ভদ্রেশ্বর (Hooghly) হিন্দুস্থান পার্কের বাসিন্দা অবাঙালি যুবক চন্দন চোধুরী ঠিক তাঁর জলজ্যান্ত প্রমাণ।

    কীভাবের শিখলেন

    মাধ্যমিক ফেল এই যুবক ছিলেন চন্দননগর (Hooghly) গোন্দলপাড়া জুটমিলের শ্রমিক। কয়েক বছর ধরে এই মিলটি বন্ধ ছিল। বিয়ে হয়ে গেছে কিন্তু রোজগার না করলে হয়? বিভিন্ন চীনা ও কোরিয়ান ভিডিও দেখে থ্রিডি ছবি আঁকা শিখে নেন চন্দন। সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন তাঁর স্ত্রী পুনম। কিন্তু ছবিটা ফোটাবেন কোথায়? বাড়ির সামনেই ১০ ফুট চওড়ার লম্বা গলি। সেখানেই কিছুটা জায়গা নিয়ে কাজ শুরু করে দেন তাঁরা। দেখতে দেখতে একবছর পার হয়ে গেছে। গতবছর জানুয়ারি মাসে শুরু করেছিলেন। ক্রমশ তাঁরা পোক্ত হয়ে উঠেছেন।

    উপকরণ কী ব্যবহার করেন?

    চন্দনের ছবি আঁকতে গিয়ে কোনও স্কেলের প্রয়োজন হয়না চতুর্দিক বর্ডার টানতে। আগে ছবি আঁকা হয় কাঠকয়লা দিয়ে। এরপর তার উপরে সাদা চক বোলান হয়। চক কাঠ কয়লার সংমিশ্রণ ব্রাশ দিয়ে হালকা করে মিশিয়ে দিলে ধূসর রঙে পরিচিতি পায় চিত্র। এইভাবেই ফুটে ওঠে নানান ধরণের ছবি। কখনো দাবার ছক, কখনও ইংরেজি বর্ণমালা, আবার কখনও বা গ্রাম বাংলার পথ।

    চন্দনের এই সৃজনশীলতাকে পছন্দ করে প্রতিবেশীরাও। তাই তো পড়শি জুটমিল শ্রমিক কমল দাস বলে ওঠেন, চন্দন আমাদের পাড়ার (Hooghly) গর্ব। অসাধারণ তাঁর সৃষ্টি। আর তাঁর কাজ সারা পৃথিবীতে, আমাদের কলোনিকেও পরিচিত করেছে চন্দন। ওঁর জন্য আমরা আপ্লুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vidyasagar: ২৯ জুলাই বিদ্যাসাগরের প্রয়াণ দিবস! জানুন তাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলব্ধি

    Vidyasagar: ২৯ জুলাই বিদ্যাসাগরের প্রয়াণ দিবস! জানুন তাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলব্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ জুলাই ১৮৯১ সালে মহাপ্রয়াণ হয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar)। বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ঋত্বিক ছিলেন তিনি। ধর্মীয় গোঁড়ামি, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তাঁর জীবনভর সংগ্রাম ইতিহাসে স্থান পেয়েছে। বিধবা বিবাহ প্রচলনের তিনিই ছিলেন অন্যতম হোতা।  বোধোদয়, বর্ণপরিচয়, কথামালা, চরিতাবলী, ঋজুপাঠ প্রভৃতি অসংখ্য গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন ।  এছাড়াও রঘুবংশ, সর্বদর্শ সংগ্রহ, কুমারসম্ভব , কাদম্বরী, মেঘদূত, উত্তররামচরিত, অভিজ্ঞান শকুন্তলম প্রভৃতি গ্রন্থ সম্পাদনা করেন। ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভগবতী দেবীর সন্তান পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (Vidyasagar) ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় বিদ্যাসাগরের বর্ণনা

    কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাসাগর (Vidyasagar) সম্পর্কে বলছেন, ‘‘গোপালের জীবনী লেখকের নিজের জীবনে, গোপালের সহিত কোনও কোনও অংশে এবং রাখালের সহিত বেশীরভাগ অংশের মিল পাওয়া যেত, প্রতিবেশী মথুর মণ্ডলের স্ত্রীকে রাগানোর জন্য যে প্রকার সভ্য বিগর্হিত আচরণ তিনি করেছিলেন, বর্ণপরিচয়ে সর্বজননিন্দিত রাখাল বেচারাও বোধহয় সেরুপ আচরণ কখনও করেনি। এই ক্ষীণতেজ দেশে আর কতগুলো রাখাল এবং তার জীবনী লেখকের আবির্ভাব ঘটলে বাঙালি জাতির শীর্ণ চরিত্রের অপবাদ ঘুচে যেতে পারতো।’’ কবিগুরুর আরও সংযোজন , ‘‘এই তার্কিক, দাম্ভিক, হৃদয়হীন জাতির প্রতি বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar) ছিল এক তীব্র ঘৃণা , তিনি নিজের মধ্যে যা উপলব্ধি করতেন , চারপাশে আর কারও মধ্যে খুঁজে পেতেন না। তাঁর চারপাশের লোকজনেরা ভুরি পরিমাণ  বাক্য রচনা করতে পারত কিন্তু তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করতে পারতো না। বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar) চরিত্র সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে জয় লাভ করেছে । যে অবস্থায় মানুষ নিজের নিকট নিজেই প্রধান দয়ার পাত্র সে অবস্থায় তিনি অন্যদের দয়া করতেন।  স্কলারশিপের টাকার পুরোটাই ব্যয় করতেন সহপাঠীদের মিষ্টি খাওয়াতে। প্রচুর সম্পত্তি নিয়েও কোনও রাজপুত্র যা পাননি এই দরিদ্র পিতার দরিদ্র সন্তান পেলেন সেই সর্বোচ্চ সম্মান ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: এবার বন দফতর বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটাবে শুশুনিয়া পাহাড়ে

    Bankura: এবার বন দফতর বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটাবে শুশুনিয়া পাহাড়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ায় (Bankura) ব্যাগ ভর্তি রাশি রাশি বোমা। এই বোমা হল “বীজ বোমা”। এই “বীজ বোমা” ফাটাতে বন বিভাগের কর্মীরা শুশুনিয়া পাহাড়ের পথ বেয়ে উঠছেন দলবেঁধে। সেখানে বোমা ফাটাবেন তাঁরা। পাহাড়ের সেই অংশটা পাথুরে, ফলে গাছ গজায়নি। এই অংশটা পাহাড়ের ন্যাড়া অঞ্চল হিসেবেই পরিচিত। এই ন্যাড়া অঞ্চলেই বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে বন দফতর।

    কীভাবে বীজ বোমা ফাটানো হবে (Bankura)?

    আসলে অনেকটা বোমের মতো দেখতে এই গোলাকার মন্ড “বীজ বোমা”। যাকে বন দফতরের কথায় “বীজ বোমা” বলা হয়। এই “বীজ বোমা” তৈরী করা হয় বীজ, গোবর সার, এবং জৈব সার দিয়ে। এই সব কিছুর মিশ্রণে গোলাকার আকৃতির বল বানানো হয়। যা হুবহু দেখতে বোমার মতোই। এই বোমা ফাটিয়ে দেওয়ার পর সুর্যের আলো, বৃষ্টির জল পেলে এই বোমা থেকেই ঘটবে বীজের অঙ্কুরোদগম। ধীরে, ধীরে চারা বড়ো হয়ে বৃক্ষে পরিণত হবে৷ ফলে শুশুনিয়া (Bankura) পাহাড়ের ন্যড়া অঞ্চল ন্যাড়ার তকমা ঘুচিয়ে সবুজের সমারোহে সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। এমনই টাই মনে করছেন বন দফতরের আধিকারিকরা।

    বন দফতরের বক্তব্য

    বন দফতরের ছাতনা রেঞ্জের আধিকারিক এষা বোস জানান, শুশুনিয়া (Bankura) পাহাড়ে সবুজ ফেরাতেই বন দফতর এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। পাহাড়ের যে জায়গাতে গাছপালা নেই, সেই জায়গাটা দিন দিন ক্রমশ্য ক্ষয়িষ্ণু হয়ে যাচ্ছে। মূলত ক্ষয়রোধ করার জন্য এই বীজ বোমার ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্ষাকালকেই নির্বাচন করে নিয়েছেন বন দফতর। ফলে বীজগুলি বৃষ্টির জল পেয়ে নতুন গাছ জন্মাবে। এই “বীজ বোমা”র মাধ্যমে ওই ক্ষয়িষ্ণু অঞ্চলে আকাশমণি, বাবলা সহ তিনটি গাছের বীজ ছড়ানো হচ্ছে। এর ফলে পাহাড়ের ন্যাড়া অঞ্চল সবুজ গাছে ভরে যাবে বলে আশাবাদী বন দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share