Tag: Bengali news

Bengali news

  • Howrah: ‘আমাদের ভোটটাও দিতে দিলেন না? ছিঃ!’ পোস্টারে শোরগোল হাওড়ায়

    Howrah: ‘আমাদের ভোটটাও দিতে দিলেন না? ছিঃ!’ পোস্টারে শোরগোল হাওড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট দিতে না পারায় কোথাও নিরবে, কোথাও সোশ্যাল মিডিয়ায় আবার কোথাও রাতের অন্ধকারে পোস্টার মেরে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। হাওড়ার (Howrah) ডোমজুড় এবং জগৎবল্লভপুর এলাকায় এমনই প্রতিবাদের চিত্র ধরা পড়ল। এলাকায় কোথাও দেওয়ালে আবার কোথাও ইলেকট্রিক পোস্টে মারা হয়েছে পোস্টার। তাতে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের ভোটটাও দিতে দিলেন না? ছিঃ’ যদিও এই পোস্টার বা কারা লাগিয়েছে তা জানা যায়নি।

    কেন পোস্টার দেওয়া হয়েছে (Howrah)?

    রাতের অন্ধকারে বিভিন্ন জায়গায় এই পোস্টার মারা হয়েছে। পোস্টারের নিচে লেখা জগদীশপুর অঞ্চল গ্রামবাসীবৃন্দ। রাজ্যজুড়ে পঞ্চায়েত ভোটের নামে প্রহসন কেমন ছিল সাধারণ তা মানুষ দেখেছেন। বহু বুথেই মানুষ ভোট দিতে গেলেও ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। আবার কোথাও মানুষ ভোট দিলেও ব্যালট ছিনতাই সহ নানা কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যজুড়ে জেলায় জেলায় রীতিমতো শাসকদলের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাধারণ মানুষ। এমনকি প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করলে ঘটতে পারে আরও বড় বিপদ। তাই মানুষের ভুরি ভুরি অভিযোগ ও ক্ষোভ থাকলেও অনেকেই প্রকাশ্যে সেই ক্ষোভ উগরে দিতে ভয় পাচ্ছেন। তাই হাওড়ায় (Howrah) পোস্টার দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানালেন সাধারণ মানুষ।

    হাওড়ার কোথায় পোস্টার দেওয়া হল

    জগদীশপুর (Howrah) পঞ্চায়েতের একটি অংশ চামরাইল লাগোয়া রামকৃষ্ণপাড়া, মাঝেরহাটে প্রচুর পোস্টার দেওয়া হয়েছে। ভোটের ক’দিন কাটতে না কাটতেই সেই এলাকার একাধিক বাড়ির দেওয়াল, লাইটপোস্ট, দোকানের শাটারে লাগানো হয়েছে সাদা কাগজে ছাপা সেই পোস্টারগুলি। গ্রামবাসীবৃন্দের নামে সেই পোস্টারগুলি রাতের বেলা লাগানো হয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীর।

    বিজেপির বক্তব্য

    হাওড়া (Howrah) সদর বিজেপির সহ-সভাপতি গোবিন্দ হাজরা বলেন, গ্রামের মানুষ পঞ্চায়েতে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারায় ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন পোস্টারের মাধ্যমে। তিনি আরও বলেন, ভোটের দিন যেভাবে শাসকদলের দুর্বৃত্তরা গ্রামবাসীদের মারধর করে সন্ত্রাস চালিয়েছে, দুষ্কৃতীরা ভোট না দিতে দিয়ে ভোট লুঠ করেছে, সেই ক্ষোভেরই প্রকাশ এই পোস্টারের মাধ্যমে হয়েছে। ভোটে কী হয়েছে মানুষ সবই দেখেছেন।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে, ডোমজুড় (Howrah) অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তাপস মাইতি বলেন, এই অঞ্চলে ভোট নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণ ভাবেই হয়েছে। স্থানীয় কোনও মাদকাসক্ত যুবকরা নেশা করে টাকা নিয়ে রাতের অন্ধকারে এই কাজ করেছে। বিভ্র্রান্তি তৈরি করতে পোস্টারে গ্রামবাসীদের নাম দিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • TMC: অবাক কাণ্ড! পঞ্চায়েতে একই আসনে জয়ী দুই প্রার্থী, নন্দীগ্রামের ঘটনায় শোরগোল

    TMC: অবাক কাণ্ড! পঞ্চায়েতে একই আসনে জয়ী দুই প্রার্থী, নন্দীগ্রামের ঘটনায় শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নন্দীগ্রামের একই আসনে জয়ী দুই প্রার্থী। একজন তৃণমূল (TMC) প্রার্থী, অন্য জন শাসকদলের টিকিট না পেয়ে নির্দল হয়ে দাঁড়ানো প্রার্থী। দুজনের কাছেই রয়েছে এপিআরও স্বাক্ষর করা জয়ের শংসাপত্র। কেন্দামারি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২১৭ নম্বর আসনের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন জয়ী হওয়ার শংসাপত্র পাওয়া নির্দল প্রার্থী?

    নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের কেন্দামারি জালপাই পঞ্চায়েতের ২২ টি আসনে মূলত তৃণমূল ও নির্দল প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তনরা টিকিট না পেয়ে নন্দীগ্রাম আঞ্চলিক উন্নয়ন পর্ষদের ব্যানারে দলের বিরুদ্ধেই প্রার্থী হন। জালপাই পঞ্চায়েতের ২১৭ নম্বর আসনে তৃণমূল প্রার্থী ছিলেন তাপসী দোলই। আবার নন্দীগ্রাম আঞ্চলিক উন্নয়ন পর্ষদের সর্মথন নিয়ে নির্দল প্রার্থী হয়ে ভোটে দাঁড়ান রীতা বল্লভ। নির্দল প্রার্থী রীতা বল্লভের বক্তব্য, ১১ জুলাই ভোট গণনার দিন, আমাকে ১৮১ ভোটে জয়ী ঘোষণা করে এপিআরও-র সই ও স্ট্যাম্প-সহ শংসাপত্র দেওয়া হয়। ফলে, সবার আগে আমি জয়ের শংসাপত্র পেয়েছি। আর তার ঠিক সাতদিন পর সোমবার, আমাকে ফোন করে জানানো হয়, ওই শংসাপত্রে ভুল রয়েছে। বিডিও অফিসে আমাকে দেখা করতে বলা হয়। সেদিনই, তৃণমূলের প্রার্থীকে ১৮১ ভোটে জয়ী ঘোষণা করে শংসাপত্র দিয়ে দেওয়া হয়। তাতেও এপিআরও-র সই ও স্ট্যাম্প রয়েছে। ফলে, এটা শাসকদলের কথা শুনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা অন্যায় এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হব।

    কী বললেন জয়ী হওয়া তৃণমূল (TMC) প্রার্থী?

    তৃণমূল (TMC) প্রার্থীর তাপসী দোলইয়ের বক্তব্য, ভোটের ফল বের হওয়ার কয়েকদিন পর আমাকে ফোন করে জানানো হয়েছে আমি জয়ী হয়েছি। এরপরই প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে শংসাপত্র দেওয়া হয়। ফলে, প্রশাসনের নির্দেশ মেনেই আমি জয়ী হয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vivek Agnihotri: ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসছে ‘কাশ্মীর ফাইলস আনরিপোর্টেড’, ট্যুইট অগ্নিহোত্রীর

    Vivek Agnihotri: ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসছে ‘কাশ্মীর ফাইলস আনরিপোর্টেড’, ট্যুইট অগ্নিহোত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিনেমার পর্দায় কাশ্মীরে হিন্দু পণ্ডিতদের গণহত্যা দেখিয়েছেন পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri)। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ মুক্তি পায় ২০২২ সালের মার্চে। শুধু তাই নয়, ২০২৩ সালে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল এই ছবি। এবার ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আসতে চলেছে ‘কাশ্মীর ফাইলস আনরিপোর্টেড’, যা নিয়ে ট্য়ুইট করেছেন বিবেক অগ্নিহোত্রী। ইতিমধ্যে ট্রেলারও সামনে এসেছে। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ১৫ অগাস্ট ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে ‘কাশ্মীর ফাইলস আনরিপোর্টেড’।

    কী বলছেন বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri)?

    এবিষয়ে অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri) বলেন, ‘‘বাস্তব জীবনে কাশ্মীরে যাঁরা অত্যাচারিত হয়েছেন, তাঁদের কথাই তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে। শুধু তাই নয়, অত্যাচারিতরা নিজেদের ওপর হামলার কথাও তুলে ধরবেন এই ছবিতে।’’

    হিন্দু পণ্ডিতরা ভিটেছাড়া…

    প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সালের ১৯ জানুয়ারি কাশ্মীরের পণ্ডিতদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে সেখানকার উগ্র ইসলামিক জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে। লাখের ওপর পণ্ডিত উপত্যকা ছাড়তে বাধ্য হন রাতারাতি। মহিলাদের ওপর অত্যাচার চরম আকার ধারণ করে সেখানে। এই সব ঘটনা নিয়েই ২০২২ সালে বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri) নির্মাণ করেন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’। মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের অভিনীত এই সিনেমা দেশ-বিদেশে ঝড় তোলে। আন্তর্জাতিক মহলেরও স্বীকৃতি পায় এই ছবি। ২০২২ সালের ২৫ ডিসেম্বর এই ছবি সেরা মানবধিকার চলচ্চিত্রের শিরোপা পায়।

    ব্যাপক উৎসাহ নেটপাড়ায়

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাওয়ার কথা সামনে আসতেই নেট পাড়ায় ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে। বিভিন্ন নেটিজেন ট্যুইট করেন এ নিয়ে।

    আরও পড়ুন: গ্রামীণ ভারতীয় মহিলার মতো সাজতে প্রশিক্ষণ নেন সীমা! দাবি গোয়েন্দাদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: মুর্শিদাবাদে গণনায় কারচুপি করে বিরোধী প্রার্থীকে হারানোর অভিযোগ

    Panchayat Vote: মুর্শিদাবাদে গণনায় কারচুপি করে বিরোধী প্রার্থীকে হারানোর অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটকে (Panchayat Vote) ঘিরে ছাপ্পা, ভোট লুটের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। জেলায় জেলায় বিরোধীদের অভিযোগ, গণনা কেন্দ্রেও কারচুপি করেছে  শাসক দল। এনিয়ে একাধিক মামলাও দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে। মুর্শিদাবাদ জেলায় কাঞ্চনতলা পঞ্চায়েতের হিজলিতলা প্রাইমারি স্কুলের ভোট কেন্দ্রে সেরকমই কারচুপির ছবি সামনে এসেছে। ওই বুথে ভোট পড়ে ৫৮৬। ভোট গণনার দিন দেখা যায় ৫৪৩টি ভোট গণনা হয়েছে এবং মাত্র ১২ ভোটে পরাজয় হয়েছে কংগ্রেস প্রার্থীর। তাহলে বাকি ৪৩ ভোট (Panchayat Vote) ভুতুড়ে হয়ে গেল কোথায়? এমনটাই প্রশ্ন বিরোধীদের। মুর্শিদাবাদ জেলা কংগ্রেসের প্রশ্ন, তাদেরকে হারানোর জন্যই কি ৪৩টি ভোট ভুতুড়ে হয়ে উড়ে গেল? কারচুপি করে তাঁকে হারানো হয়েছে, এই নিয়ে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন জাতীয় কংগ্রেস প্রার্থী মোঃ মোস্তাকিম। ইতিমধ্যেই রাজ্যপাল, ইলেকশন কমিশন, এসডিও, বিডিওদের ই মেইলও করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কংগ্রেসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, কোনওরকম সুরাহা না হলে তারা হাইকোর্টে যাবে।

    সোনারপুরের বুথে ভোটার ৭৪০, অথচ তৃণমূল জয়ী ১০৮৬ ভোট পেয়ে

    এই ধরনের ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সোনারপুর ব্লকের প্রতাপনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের একের পর এক বুথের ব্যালট বক্সের ব্যালট পেপারের (Panchayat Vote) হিসাব মিলছে না বলে অভিযোগ তুলে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছেন বিরোধীরা। তার মধ্যে ২০১ এ ২০১ বি- এই দুটি বুথের দুজন বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, বুথের যা মোট ভোটার, তার চেয়ে প্রায় দেড়গুণের মতো ভোট কীভাবে পেয়ে জিতে গেল শাসকদলের প্রার্থী? তাই ওই বুথে পুনরায় ভোটের দাবি নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, তাঁরা প্রথম জিতে গিয়েছিলেন। পরে তাঁদের মেরেধরে গণনা কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। পরে ঘোষণা করা হল, ওই দুটি বুথে তৃণমূল প্রার্থী বিজয়ী। ২০১ এ-র বিজেপি প্রার্থী আলোমতি হালদার (সরদার) জানান, তাঁর বুথের (Panchayat Vote) ভোটার সংখ্যা হল ৭৪০, ভোট পড়েছে ৬০৬, সেখানে ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে তৃণমূল প্রার্থী ১০৮৬ ভোট পেয়ে জিতে গিয়েছেন। অন্যদিকে ২০১ বি বুথের বিজেপির প্রার্থী অষ্টম কুমার নস্কর জানান, তাঁর বুথের ভোটার ৭২০, ভোট পড়েছে ৬১৪ সেখানে তৃণমূল প্রার্থী ১০৮৪ ভোট পেয়ে জিতে গেছেন। এই দুই প্রার্থীর অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবে বাইরে থেকে ব্যালট পেপারে ছাপ মেরে ব্যালট বক্সে দিয়ে তৃণমূল প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই তাঁরা আদালতের শরণাপন্ন হবেন নতুন করে ভোটের দাবি নিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Seema Haider: গ্রামীণ ভারতীয় মহিলার মতো সাজতে প্রশিক্ষণ নেন সীমা! দাবি গোয়েন্দাদের

    Seema Haider: গ্রামীণ ভারতীয় মহিলার মতো সাজতে প্রশিক্ষণ নেন সীমা! দাবি গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমার (Seema Haider) আদব-কায়দা এবং সাজপোশাক দেখে মনে হতেই পারে একেবার প্রান্তিক ভারতীয় মহিলা। তবে গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, ঠিক এমনভাবে সাজতে পেশাদার পোশাকশিল্পীদের সাহায্য নিয়েছিলেন সীমা হায়দার! ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্র মারফত আরও খবর মিলেছে, ভারতীয় প্রান্তিক মহিলাদের পোশাক, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে একেবারেই ওয়াকিবহাল ছিলেন না সীমা (Seema Haider)। আর সেই কারণেই তাঁকে মেক-আপ নিতে হয়। শুধু তাই নয়, চার সন্তানের ড্রেস কোড কেমন, হবে তা ঠিক করেন পাবজি প্রেমিকা। গোয়েন্দারা আরও জানিয়েছেন, নেপাল সীমান্তে মানবপাচারের কাজে যুক্ত থাকা অনেক মহিলা এক বিশেষ পোশাক পরেন। সীমা সে সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। আবার গোয়েন্দাদের ভাবাচ্ছে বিভিন্ন ভাষার ওপর সীমার দক্ষতা। নিজেকে ফাইভ পাশ পরিচয় দিলেও সীমা গড়গড় করে ইংরেজি বলছেন।

    ২০১৯ থেকে সীমা-সচিনের পরিচয় 

    সীমার (Seema Haider) দাবি অনুযায়ী, অনলাইন গেম পাবজি খেলার সময় ২০১৯ সালে সচিনের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সেখান থেকেই নাকি প্রেম। ২২ বছরের সচিনের প্রেমে পড়ে পাকিস্তান থেকে ছুটে আসেন ৩০ বছরের সীমা। তাঁর সঙ্গে আসে চার সন্তান, যাদের সবার বয়সই সাত বছরের কম। ভিসা ছাড়া নেপাল হয়ে বেআইনি ভাবে ভারতে প্রবেশ করেন সীমা। এই অভিযোগে ৪ জুলাই গ্রেফতার হন সীমা। তাঁকে আশ্রয় দিয়ে গ্রেফতার হন সচিন এবং তাঁর বাবা নেত্রপাল। পরে জামিনে ছাড়াও পান তাঁরা।

    কাঠমাণ্ডুর হোটেলে থাকেন তাঁরা ভারতে আসার আগে

    গোয়েন্দারা আরও জানাচ্ছেন, ভারতে আসার আগে সীমা (Seema Haider) ও সচিন দু’জনেই বেনামে হোটেল ঘর বুক করে এক সপ্তাহ ছিলেন কাঠমাণ্ডুতে। স্থানীয় ‘নিউ বিনায়ক হোটেল’-এর ২০৪ নম্বর রুমে ছিলেন সীমা-সচিন। তবে এই হোটেলের রেজিস্টার থেকে যুগলের নাম কোথাও পাওয়া যাবে না। কারণ, বেনামে হোটেল বুক করেছিলেন এই দম্পতি। জানা গিয়েছে হোটেলের এক কর্মী গণেশ রোকামগারের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে ইনস্টাগ্রামে রিল শ্যুট করেছিলেন সচিন ও সীমা! আর সেটাই প্রমাণ ওই হোটেলে তাঁদের উপস্থিতির। হোটেল কর্মী বলছেন, ‘‘সচিন একাই এসে প্রথমে রুম বুক করেছিলেন। বলেছিলেন, তাঁর স্ত্রী পরে আসবেন। হোটেল বুক করার সময় কোনও আইডি কার্ড জমা দেননি তাঁরা। শুধুমাত্র নিজেদের নাম রেজিস্টার খাতায় লিখে দিয়েছিলেন। যদিও সেটা নকল ছিল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২০/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২০/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) সরকার দ্বারা আজ সম্মানিত হবেন।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ কিছু সমস্যার মুখোমুখি হবেন।     

    বৃষ

    ১) নিজের সুখ-সুবিধায় অর্থ ব্যয় করবেন। 

    ২) সন্তানের সমস্যার সমাধানের জন্য জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা কামনা করবেন।        

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি মাঝারি ফলদায়ী।

    ২) ব্যবসায় নিজের বুদ্ধি ও বিবেকের পরিচয় দিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিলে, তা আপনার জন্য লাভজনক প্রমাণিত হবে।        

    কর্কট

    ১) বাড়ি ও ব্যবসা ক্ষেত্রে কিছু শত্রু আপনাকে সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করতে পারে, তবে তাঁরা সফল হবেন না।  

    ২) ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত ব্যস্ত থাকবেন।         

    সিংহ 

    ১) জীবনসঙ্গীর জন্য সময় বের করতে পারবেন না। এর ফলে তাঁরা রেগে যাবেন।

    ২) দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা ব্যবসায়িক পরিকল্পনা আজ শুরু করতে পারেন।      

    কন্যা

    ১) বিবাহযোগ্যরা বিয়ের ভালো প্রস্তাব পাবেন এবং পরিবারের সদস্যরা এতে সম্মতি প্রদান করবেন। 
     
    ২) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষা ক্ষেত্রে সমস্যার মুখোমুখি হবেন।         

    তুলা 

    ১) সন্ধ্যাবেলা কোনও পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হবে। 

    ২) প্রেম জীবনে প্রাণশক্তি সঞ্চারিত হবে। 

    বৃশ্চিক

    ১) সন্তানের উন্নতি দেখে মনে আনন্দ জাগবে। 

    ২) কর্মক্ষেত্রে ধৈর্য সহকারে শত্রুদের ধ্বংস করবেন।        

    ধনু

    ১) ব্যবসা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা সফল হবে। 

    ২) অংশীদারীত্বের ব্যবসা করলে অংশীদারের ওপর কঠিন নজর রাখতে হবে, তা না-হলে তাঁরা আপনাকে প্রতারিত করতে পারে। 

    মকর

    ১) সন্তান সংক্রান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।   

    ২) সন্ধ্যাবেলা আপনারা কোনও তীর্থস্থানে গিয়ে সকলের সেবা করবেন।         

    কুম্ভ

    ১) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে পিকনিকে যেতে পারেন। 

    ২) টাকাপয়সা ধার দেবেন না বা কারও কাছ থেকে ঋণ নেবেন না, তা না-হলে সমস্যার মুখোমুখি হবেন।

    মীন

    ১) জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্যের প্রতি চিন্তিত থাকবেন। 
     
    ২) অফিসে আপনার শত্রুরা আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারেন।          

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Howrah Railway Station: নয়া শিরোপা, হাওড়া স্টেশন এখন থেকে গ্রিন রেলওয়ে স্টেশন

    Howrah Railway Station: নয়া শিরোপা, হাওড়া স্টেশন এখন থেকে গ্রিন রেলওয়ে স্টেশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়া স্টেশন এতদিন ছিল সিলভার রেটিং পাওয়া স্টেশন। বুধবার থেকে হাওড়া স্টেশনকে (Howrah Railway Station) গোল্ড রেটিং স্টেশনের শিরোপা দেওয়া হল। হাওড়া রেলওয়ে স্টেশনকে ইন্ডিয়ান গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল, গ্রিন রেলওয়ে স্টেশন হিসাবে ঘোষণা করল। তাদের রেটিং সিস্টেমের অধীনে সিআইআই-আইজিবিসি গোল্ড রেটিং দেওয়া হয়েছে। বুধবার হাওড়া স্টেশন এক অনুষ্ঠানে, পুর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার শ্রী অমরপ্রকাশ দ্বিবেদীর হাতে গোল্ড ফলক এবং গোল্ড রেটিং সার্টিফিকেট তুলে দেন গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের কোর কমিটির সদস্য জি এম কাপুর। হাওড়া স্টেশনের টেকসই পরিচালন ব্যবস্থা ও পরিবেশ বান্ধব পরিষেবার জন্য এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

    কী কী কাজের জন্য মিলল এই সম্মান?

    হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন, প্ল্যাটফর্মের সংখ্যার দিক থেকে দেশের বৃহত্তম। প্রতিদিন এই স্টেশন (Howrah Railway Station) দিয়ে প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ যাত্রী চলাচল করেন। সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রূপ বদলেছে হাওড়া স্টেশনের। হাওড়া স্টেশনের ফুড প্লাজার কাছে গেলে দেখা যাবে আধুনিকতার উজ্জ্বল মুখ। এই অনুষ্ঠানে নতুন ডিআরএম নিযুক্ত হলেন সঞ্জীব কুমার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেল আধিকারিক মণীষ জৈন। গ্রিন রেটিং দেওয়া হয়েছে পরিবেশ বান্ধব ভবন এবং যাত্রী-বান্ধব বৈশিষ্ট্য যেমন স্টেশনের ছাদের ইনস্টলেশন, জলের ব্যবস্থাপনা, যান্ত্রিক পদ্ধতিতে স্টেশন পরিষ্কার রাখা, দিনের বেলায় কোনও কৃত্রিম আলো ব্যবহার না করে সুর্যের আলো ব্যবহার, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, তাজা বাতাস চলাচল সহ নানা বৈশিষ্ট্যের জন্য। অমর প্রকাশ দ্বিবেদী এই সাফল্যের জন্যে স্টেশন পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানান।

    খুশি রেলযাত্রীরা (Howrah Railway Station)

    হাওড়া স্টেশনের এই শিরোপা অর্জনে খুশি সাধারণ মানুষ থেকে রেল যাত্রীরা (Howrah Railway Station)। তাঁরা জানান,  অন্যান্য স্টেশনের তুলনায় হাওড়া স্টেশনের পরিষেবা অনেকটাই ভালো। যাত্রী সুবিধার্থে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ বান্ধব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যা ভারতীয় রেলের কাছে একটা দৃষ্টান্ত স্বরূপ।  তাই এই পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল বলে তাঁরা মনে করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে বিস্ফোরণ ‘নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের ট্রান্সফর্মারে, মৃত ১৬

    Uttarakhand: উত্তরাখণ্ডে বিস্ফোরণ ‘নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের ট্রান্সফর্মারে, মৃত ১৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্যা বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ডে (Uttarakhand) নতুন বিপদ। অলকানন্দা নদীর ধারে তীব্র বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় মঙ্গলবার রাতে। ফেটে যায় ‘নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের ট্রান্সফর্মার। আর তাতেই কম করে ঝরে গেল অন্তত ১৬টি প্রাণ। জানা গিয়েছে, মৃতদের অধিকাংশই শ্রমিক। এই ঘটনায় আহত কমপক্ষে ২১ জন। দুর্ঘটনায় এক পুলিশকর্মীরও মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মৃতদের সকলেই কোনও না কোনওভাবে ‘নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের কাজে যুক্ত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। ট্রান্সফর্মার বিস্ফোরণ ঘটার সঙ্গে সঙ্গে একটি গোটা সেতু বিদ্যুৎবাহী (ইলেক্ট্রিফায়েড) হয়ে যায়। জানা গিয়েছে, সেতুটি নমামি গঙ্গা প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত ছিল। গোটা সেতুটি বিদ্যুৎবাহী হয়ে যাওয়ায় সেই সেতুর উপরে কর্মরত প্রত্যকেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যান। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ জনই মারা গিয়েছেন বলে খবর। ঠিক কী কারণে এই ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে চামেলি জেলা প্রশাসন।

    কী বলছে চামোলি জেলা প্রশাসন?

    সূত্রের খবর মঙ্গলবার গভীর রাতে ‘নমামি গঙ্গে’ প্রকল্পের কাজ চলছিল। তখনই দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়েই তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ, আসে উদ্ধারকারী দলও। চামেলি পুলিশের এসপি পরমেন্দ্র ডোভাল নিজে ঘটনাস্থলের তদারকি করছেন। তিনি জানিয়েছেন, আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তবে বেশিরভাগজনেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামি ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। উদ্ধারকাজ চলছে। আহতদের হেলিকপ্টারে করে ঋষিকেশ এইমসে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। আমি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি।’’ এদিনের ঘটনাস্থলের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malta Fruit: মাল্টা বেশি খেলে ঝুঁকি আছে কি? কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    Malta Fruit: মাল্টা বেশি খেলে ঝুঁকি আছে কি? কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমলালেবুর মতো গাঢ় রং! কিন্তু ভিতরে কমলালেবুর কোয়া নেই। বরং মুসুম্বি লেবুর মতো। তবে, গন্ধে আর স্বাদে মুসুম্বি লেবুকে কয়েক গোল দেবে। এর নাম মাল্টা (Malta Fruit)। এই লেবু মূলত উত্তরাখণ্ড থেকে আমদানি হয়। বর্ষার শুরু থেকেই বাজারে পাওয়া যায় মাল্টা। প্রায় পুজোর মরশুম পর্যন্ত, অর্থাৎ অক্টোবর-নভেম্বর মাস পর্যন্ত ভালো মানের মাল্টা বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু এই লেবুর উপকার কতখানি? দেখতে সুন্দর। কিন্তু গুণে পরিপূর্ণ কী? বিশেষজ্ঞ মহল অবশ্য জানাচ্ছে, নিয়মিত একটা মাল্টা খেলে অনেক বিপদ এড়ানো যাবে।

    মাল্টা (Malta Fruit) খেলে কী উপকার পাওয়া যাবে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ যাদের আছে, মাল্টা তাদের জন্য সবচেয়ে উপকারী। মাল্টায় থাকে হেসপেরিডিন এবং প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম। যার জন্য উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমায় মাল্টার রস। 
    তাছাড়া, মাল্টায় থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বর্ষায় শিশু ও বয়স্কদের নিয়মিত মাল্টার (Malta Fruit) রস খাওয়ালে সর্দি-কাশির ঝুঁকি কমবে। কারণ, ভিটামিন সি সর্দি-কাশি প্রতিরোধে বিশেষ সাহায্য করে। আর বর্ষার মরশুমে শিশু ও বয়স্কদের সর্দি-কাশিতে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এই সময়ে তাদের নিয়মিত মাল্টা খাওয়ালে বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। 
    তাছাড়া, মাল্টা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটা ফল। যার জেরে রক্তে শ্বেত কণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শ্বেত কণিকা রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে তুলতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই মাল্টা খেলে দেহের প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। 
    মাল্টায় ভিটামিন সি ছাড়াও রয়েছে প্রচুর অন্যান্য ভিটামিন। যেমন যার জেরে দাঁত, চুল, ও ত্বক ভালো থাকে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত মাল্টা খেলে দাঁতের সমস্যা, জিহ্বায় ঘায়ের মতো সমস্যা কমে। পাশপাশি ত্বকের শুষ্ক ভাব কমাতে সাহায্য করে মাল্টা। 
    যেহেতু মাল্টায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে, তাই মাল্টা ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, মাল্টার মতো ফল নিয়মিত খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। তাছাড়া, মাল্টা স্থূলতা কমাতেও সাহায্য করে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    অতিরিক্ত মাল্টা (Malta Fruit) খেলে কোনও সমস্যা হতে পারে কি? 

    বিশেষজ্ঞ মহল অবশ্য জানাচ্ছে, মাল্টার উপকার অনেক। কিন্তু অতিরিক্ত মাল্টা খেলে সমস্যা হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, অতিরিক্ত মাল্টা খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। মাল্টার রস পেটের জন্য বিশেষত লিভারের জন্য ভালো। কিন্তু অতিরিক্ত মাল্টার (Malta Fruit) রস খেলে পেটের সমস্যা বা বারবার মলত্যাগের মতো সমস্যা হতে পারে। 
    আবার যাদের রক্তচাপ ওঠা-নামা অর্থাৎ, রক্তচাপ নিম্নমুখীর প্রবণতা, তাদের অতিরিক্ত মাল্টা বিপদ বাড়াতে পারে। কারণ, তাতে রক্তচাপ কমে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়। 
    তাই পুষ্টিবিদদের পরামর্শ, রোজ সকালে ভারী জলখাবারের পরে একটা মাল্টা খাওয়া যেতে পারে। তাতে শরীরে উপকার পাওয়া যাবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: রাস্তা তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ, আরামবাগে কাজ বন্ধ করে দিলেন বাসিন্দারা

    Hooghly: রাস্তা তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ, আরামবাগে কাজ বন্ধ করে দিলেন বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগ ব্লকের মায়াপুর ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের কল্যাণ কেন্দ্র এলাকার ঘটনা। সূত্রধরপাড়া থেকে অহল্যাবাই রোড পর্যন্ত হুগলি (Hooghly) জেলা পরিষদের অধীনে টেন্ডারের মাধ্যমে পিসি সেন রোড ঢালাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের মূল অভিযোগ, কাজ চলাকালীন রাস্তায় যে সমস্ত নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে, তা খুবই নিম্নমানের। প্রতিবাদে রাস্তা তৈরির কাজ বন্ধ করে দেন গ্রামবাসীরা।

    এলাকার সমস্যা কী (Hooghly)?

    গ্রামের (Hooghly) মানুষের অভিযোগ, আগে যে পঞ্চায়েতের তৈরি ঢালাই রাস্তা ছিল, তা ১০ ফুট চওড়া ছিল। কিন্তু সূত্রধরপাড়ার রাস্তা এবং পিসি সেন রোড কোথাও ৭ ফুট, আবার কোথাও ৮ ফুট চওড়া করা হচ্ছে। রাস্তার মাপ সমান নেই! এমনকি মোড়ে মোড়ে রাস্তার ঢালাই কম করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের একমাত্র প্রধান রাস্তা হল এটি! এই রাস্তার উপর দিয়ে প্রত্যেক দিন যাতায়াত করে শত শত গাড়ি ও মানুষ। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যেভাবে রাস্তা তৈরি হওয়ার কথা হয়েছে, সেই অনুযায়ী নিয়ম মেনে কাজ হচ্ছে না। তাই গ্রামবাসীরা প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তার কাজ বন্ধ করে দেন। গ্রামের মানুষ দাবি করেন, যতক্ষণ না সঠিক ভাবে নিয়ম মেনে কাজ হবে, ততক্ষণ কাজ করতে দেওয়া হবে না।

    এলাকাবাসীর বক্তব্য

    এক গ্রামাবাসী (Hooghly) গৌরহরি সূত্রধর বলেন, গ্রামের ভিতরে যে রাস্তা হয়েছে, ঢোকার মুখে তা চওড়ায় অনেকটাই কম হয়েছে। গ্রামে ঢোকার মুখে রাস্তা বড় না হলে কীভাবে মানুষ চলাচল করবে? জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে এমন ভাব করেন, যেন দয়া করে রাস্তা করে দিচ্ছেন! কিন্তু আদতে তা নয়, সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের টাকায় হচ্ছে রাস্তা। নির্মাণসামগ্রীও অত্যন্ত নিম্নমানের বলেই আমরা রাস্তা বন্ধ করেছি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা দয়া ভিক্ষা চাই না, চাই রাস্তা।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    স্থানীয় (Hooghly) জেলার এক নেতা বলেন, আমি ওই এলাকার পঞ্চায়েত প্রধানের কাছ থেকে খোঁজখবর নিয়েছি। রাস্তার মাপ কোথাও ১০ ফুট আবার কোথাও ১২ ফুট করা হচ্ছে। কিন্তু নিয়ম মেনেই কাজ হচ্ছে। নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রীর কথা প্রসঙ্গে বলেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। তিনি আরও বলেন, কিছু লোক থাকেন যারা কেবল বিরোধিতা করতে হয় বলে কাজের বিরোধিতা করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share