Tag: Bengali news

Bengali news

  • Uttar Dinajpur: গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! আব্দুল করিম চৌধুরী-কানাইয়ালাল গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ৩

    Uttar Dinajpur: গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! আব্দুল করিম চৌধুরী-কানাইয়ালাল গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরে (Uttar Dinajpur) নির্দল প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হতেই করিম চৌধুরী গোষ্ঠীর নির্দল সমর্থকদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে জেলার ইসলামপুর ব্লকের মাটিকুন্ডা ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের ছঘরিয়া এলাকায়।

    কী ঘটেছে?

    মূলত তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠী করিম ও কানাইয়া পন্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনায় ৩ জন করিম চৌধুরীর সমর্থক আহত হয়েছেন। তাঁদের বর্তমানে ইসলামপুর (Uttar Dinajpur) মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকা জুড়ে। আহতদের অভিযোগ, তাঁরা ইসলামপুরের বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরীর সমর্থক। বুধবার রাতে হঠাৎই জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালের লোকেরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলার ঘটনায় সানজুর আলম, লাল মহঃ এবং নুর আলম নামে তিন জন করিম চৌধুরীর সমর্থক আহত হন। তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় ইসলামপুর থানার পুলিশ। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

    করিম গোষ্ঠীর বক্তব্য

    আহত লাল মহঃ জানিয়েছেন, তাঁরা দু-তিন জন বসে গল্প করছিলেন। তাঁরা প্রত্যেকেই করিম চৌধুরির (Uttar Dinajpur) সমর্থক। হঠাৎ আসারুল হক, সাকাওয়াতরা পেছন থেকে লাঠিসোটা নিয়ে মারধর শুরু করে কোনও কারণ ছাড়াই। আবার করিম গোষ্ঠীর নির্দল প্রার্থী লাল বানুর ছেলে মহঃ খইবুল আলম জানিয়েছেন, “তৃণমূলের প্রতীকে যারা দাঁড়িয়েছে। তাদের কোনও সংগঠন নেই। তাদের পায়ের নিচের জমি সরে যাচ্ছে। তাই তারা ভয় দেখানোর জন্য আমাদের লোকজনের ওপরে হামলা চালিয়েছে। ওরা ভোটে হেরে যাওয়ার ভয়ে এলাকায় এই ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন করিম গোষ্ঠীর খইবুল।

    করিম চৌধুরীর বক্তব্য

    উল্লেখ্য, বুধবার ইসলামপুরের (Uttar Dinajpur) বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী সাংবাদিক বৈঠক ডেকে তাঁর সমর্থিত নির্দল প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। ইসলামপুর পঞ্চায়েত সমিতির ২৭ টি আসনে, জেলা পরিষদের ২ টি আসনে, এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৩৪ টি আসনে তাঁর সমর্থিত নির্দল প্রার্থীরা লড়াই করছেন বলে জানান তিনি। পাশাপাশি নির্বাচনে সন্ত্রাস, বোমাবাজি, গুলি চালনার ঘটনায় তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগারওয়াল এবং ব্লক সভাপতি জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন। তারপরই রাতের এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটায় আতঙ্কিত এলাকার মানুষজন।

    কানাইয়ালাল আগরওয়ালের বক্তব্য

    অপরদিকে তৃণমূলের জেলা (Uttar Dinajpur) সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল টেলিফোনে জানিয়েছেন, করিম সাহেব নিজের মতো কাজ করুক। গোটা ঘটনা দলকে জানানো হয়েছে। মাটিকুন্ডা হোক কিংবা অন্য কোন জায়গা, কোথাও কোনও গন্ডগোল হতে দেবেন না বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

    এখন নির্বাচন কীভাবে কাটে এলাকায়, সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    BJP: আবার ভাঙন শাসকদলে! সুকান্তর হাত ধরে দক্ষিণ দিনাজপুরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আবার ভাঙন তৃণমূলে। বুধবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকের ঝুলন মোড় এলাকায় একটি যোগদান শিবির অনুষ্ঠিত হয়৷ যেখানে তৃণমূল ছেড়ে ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে (BJP) যোগদান করে। সন্ধ্যায় সদ্য যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্য সভাপতির পাশাপাশি যোগদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিজেপির সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব৷ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ২৫ টি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির শক্তি বাড়ল। আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি ভালো ফলাফল করবে বলে জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। উল্লেখ্য, ভোট যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূলের প্রতি মোহভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন জায়গায় দলে দলে মানুষ বিজেপির পতাকার নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। বোঝাই যাচ্ছে, তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অপশাসনে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। এদিনের এই যোগদান কর্মসূচি সেই প্রবণতারই জ্বলন্ত প্রমাণ বলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

    কী বলছেন যোগদানকারীরা (BJP)?

    এই বিষয়ে যোগদানকারীরা বলেন, তৃণমূল দল দুর্নীতির দল। তাই ওই পরিবেশে তাঁরা আর থাকতে পারছিলেন না। চাইছিলেন পরিবর্তন। তাই দুর্নীতির দল থেকে বেরিয়ে আজ ২৫ টি পরিবার বিজেপিতে যোগদান করলেন। এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির (BJP) ফল ভালো হবে বলে তাঁরা প্রত্যেকেই আশাবাদী।

    কী বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, কুমারগঞ্জে এদিন ২৫ টি পরিবার তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদান করল। এরা বিজেপিতে যোগদান করায় বিজেপির (BJP) আরও বাড়ল ও আগামী দিনে এই এলাকায় বিজেপি আরও ভালো ফলাফল করবে।

    কী বলছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, আজ কুমারগঞ্জের সাফানগরে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার গিয়েছিলেন। ৫০০ লোক বিজেপিতে যোগদান করেছে। বিজেপির লোক, বিজেপিতে যোগদান করেছে। তারা কেউ তৃণমূল করেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জেরবার তৃণমূল! নির্দলদের হয়ে প্রচারে বিধায়ক আব্দুল করিম

    Panchayat Vote: গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জেরবার তৃণমূল! নির্দলদের হয়ে প্রচারে বিধায়ক আব্দুল করিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নো টিএমসি ওনলি নির্দল’। শুধুমাত্র নির্দল প্রার্থীদের পক্ষে ভোট চাইব। পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Vote) আগে ফের বিস্ফোরক ইসলামপুরের বর্ষীয়ান বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। তৃণমূলের রাজ্য নেতা থেকে শুরু করে জেলার নেতাদেরও এদিন এক হাত নেন ইসলামপুরের বিধায়ক। বুধবার উত্তর দিনাজপুরে নিজ বাসভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী।  নির্বাচনে যাঁরা নির্দল প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের নাম ঘোষণা করেন তিনি। ইসলামপুর জেলা পরিষদের ২টি আসনে, পঞ্চায়েত সমিতির ২৭টি আসনে এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৩৪টি আসনে নির্দল প্রার্থীরা লড়াই করছে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইলাল আগরওয়াল এবং ইসলামপুরের তৃণমূল  ব্লক সভাপতি জাকির হোসেনের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি।

    কী বললেন আব্দুল করিম চৌধুরি?

    তিনি বলেন, ‘‘আমি ন্যায্য কথা বলি বলে, আমি বিদ্রোহী বিধায়ক।’’ পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনাও করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘মমতা ব্যানার্জিকে বলেছিলাম যে আপনার লোকগুলো আমার লোকগুলোকে মারছে। খুন করছে। কানাইলাল আগরওয়াল এবং জাকির হোসেনকে ব্যাকিং করছে তৃণমূল ভবন থেকে।’’ করিম চৌধুরির আক্ষেপ, ‘‘উপ নির্বাচনের সময় অনেকেই চেষ্টা করেছিল তৃণমূলের হয়ে ভোটে দাঁড়ানোর। তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাউকে বিশ্বাস করেননি। তৎকালীন জেলার দায়িত্বে থাকা শুভেন্দু অধিকারীকে বলেছিলেন, করিমদাকে ফিরিয়ে আনো। আমি তখন ‘বাংলা বিকাশ কংগ্রেস’ নামে একটি দল শুরু করেছিলাম। তখন আমি আবার নির্বাচনে দাঁড়াই এবং প্রায় ৩৭ হাজার ভোটে জয়ী হই।’’ জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগারওয়াল ও ব্লক সভাপতি জাকির হোসেন সম্পর্কে তাঁর মত, ‘‘ওরা টাকাপয়সা, বন্দুকবাজদের নিয়ে খেলা করে বেড়াচ্ছে। এবার যদি কোনও বন্দুকবাজের খেলা হয়, তবে আমি নিজে গাড়ি নিয়ে চলে যাব ওই বন্দুকবাজের কাছে।’’

    শাসকদলের বিধায়ক ক্ষোভ প্রকাশ করেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে

    পুলিশ-প্রশাসন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘‘পুলিশ নীরব থেকে যায়। ভয় পেয়ে যায়। পুলিশকে বলেছি, আপনারা যখন চাকরিতে জয়েন করেছেন, তখন শপথ নিয়েছিলেন সৎভাবে কাজ করবেন।কোনও পক্ষপাতিত্ব করবেন না।  প্রশাসনকে বলব নিরপেক্ষভাবে কাজ করুন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার  কর্মীরা ভয় পাচ্ছে যে ভোট তো হয়ে যাবে। কিন্তু কাউন্টিংয়ে স্লিপ কেড়ে নেবে এবং সার্টিফিকেট অন্য লোককে দিয়ে দেবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ambubachi: অম্বুবাচী কেন পালন করা হয়? কোন কাজগুলি এই সময় করবেন না জেনে নিন

    Ambubachi: অম্বুবাচী কেন পালন করা হয়? কোন কাজগুলি এই সময় করবেন না জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় প্রবাদ রয়েছে, ‘কিসের বার কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত তারিখ অম্বুবাচী।’ হিন্দু ধর্মের একটি বিশেষ উৎসব হল অম্বুবাচী (Ambubachi)। লোককথা অনুসারে, আষাঢ় মাসের মৃগশিরা নক্ষত্রের তৃতীয় চরণ শেষ হলে ধরিত্রী মাতা ঋতুমতী হন। এই সময়ই পালন করা হয় অম্বুবাচী। আমরা জানি কোনও নারী রজঃস্বলা হলে, তখন তিনি সন্তান ধারণের উপযুক্ত হন। ঠিক তেমনই মনে করা হয়, বর্ষার আগমনে ধরিত্রী মাতা রজঃস্বলা হন। এরপরই ফলে ফুলে ভরে যায় পৃথিবী। এই সময় মাটি কাটা, জমিতে লাঙ্গল চালানো যায় না। এই সময় সমস্ত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে। যে কোনও শুভ কাজ যেমন, গৃহপ্রবেশ এসবও বন্ধ রাখা হয়। অম্বুবাচী ব্রতের সময় নিত্য পূজা সম্পন্ন হলেও মন্দিরের দরজা কখনও জনসাধারণের জন্য খোলা হয় না। আঞ্চলিক ভাষায় অম্বুবাচীর হরেক নাম রয়েছে। যেমন ভারতের কিছু জায়গায় অমাবতী বলেও পরিচিত এই উৎসব। আবার একাধিক স্থানে এই উৎসব, রজঃ উৎসব নামেও পালিত হয়। অম্বুবাচী শুরুর পর তিন দিন চলে এই উৎসব।

    বৃহস্পতিবার ২২ জুন অম্বুবাচী শুরু (Ambubachi)

    চলতি বছরে অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন, বৃহস্পতিবার (বাংলা ৬ আষাঢ়) ভোর রাত ২ টো ৩২ মিনিটে। চলবে ২৬ জুন, সোমবার (বাংলা ১০ আষাঢ়) দুপুর ২ টো ৫৬ মিনিট পর্যন্ত।

    কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচী 

    প্রতি বছর অম্বুবাচীর সময় কামাখ্যা মন্দিরে খুব ধুমধাম হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, এই সময় দেবী কামাখ্যা রজঃস্বলা বা ঋতুস্রাব অবস্থায় থাকেন। প্রসঙ্গত, ৫১ সতীপীঠের অন্যতম হল অসমের কামাখ্যা। যেখানে মাতা সতীর যোনি রয়েছে বলে ভক্তদের বিশ্বাস। কথিত আছে, যখন দেবীর এই দিন থেকে ঋতুস্রাব শুরু হয়, সেইদিন থেকে গর্ভগৃহের দরজা আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যায়। এই সময় কাউকে ভিতরে গিয়ে দর্শন করতে দেওয়া হয় না। রজঃস্বলা শেষে দেবীকে স্নান করিয়ে, সাজিয়ে তারপর মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়ার রীতি রয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস, অম্বুবাচীর চতুর্থ দিনে দেবী কামাখ্যা দর্শন করলে ভক্তরা সকল প্রকার পাপ থেকে মুক্তি লাভ করেন।

    অম্বুবাচীর (Ambubachi) ব্রত পালনের কিছু বিশেষ নিয়ম!

    ১) অম্বুবাচী চলাকালীন বিভিন্ন মন্দির ও বাড়ির ঠাকুরঘরের মাতৃ শক্তি যেমন কালী, দুর্গা, জগদ্ধাত্রী, বিপত্তারিণী, শীতলা, চণ্ডীর প্রতিমা বা ছবি লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া উচিত। অম্বুবাচী শেষ হওয়ার পর দেবীর আসন পাল্টে নিন। তার পর স্নান করিয়ে পুজো শুরু করতে পারেন।

    ২) অম্বুবাচী চলাকালীন পুজো করার সময় মন্ত্রপাঠ করা উচিত না। শুধুমাত্র ধূপ ও প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রণাম করতে হয়। 

    ৩) অম্বুবাচীতে গুরুপুজো করতে কোনও বাধা নেই। এমনকী গুরু প্রদত্ত মন্ত্রও অনায়াসে জপ করতে পারবেন। 

    ৪) বাড়িতে তুলসী গাছ থাকলে তার গোড়া মাটি দিয়ে উঁচু করে রাখতে ভুলবেন না।

    ৫) কোনও শুভ কাজও এই কয়েকদিন নিষিদ্ধ থাকে। এমনকী কৃষিকাজ বন্ধ রাখা হয়। অম্বুবাচীর তিনদিন পর, ফের কোনও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান ও চাষাবাদ শুরু হয়।

    ৭) প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ঋতুকালে মেয়েরা অশুচি থাকেন। একই ভাবে মনে করা হয়, পৃথিবীও এই সময়কালে অশুচি থাকে। সেজন্যই এই তিন দিন ব্রহ্মচারী, সাধু, সন্ন্যাসী, যোগীপুরুষ এবং বিধবা মহিলারা ‘অশুচি’ পৃথিবীর উপর আগুনের রান্না করে কিছু খান না। বিভিন্ন ফলমূল খেয়ে এই তিনদিন কাটাতে হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: নাটকীয় পরিবর্তন! রাজীব সিনহার জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

    Panchayat Vote: নাটকীয় পরিবর্তন! রাজীব সিনহার জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের জয়েনিং রিপোর্ট ফেরত পাঠাল রাজভবন। দায়িত্ব নেওয়ার পরই পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণা করেন রাজীব সিনহা। তখন থেকই শুরু হয় বিতর্ক। বিরোধীদের অভিযোগ, শাসকদলকে সুবিধা পাইয়ে দিতেই একের পর এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজীব। কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজন নেই, এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজীবই হয়েছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্টের রায় বহাল রাখলে পরে প্রতি জেলায় ১ কোম্পানি বাহিনী দেওয়ার কথা বলেন তিনি (রাজীব)। বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নানা প্রশ্নের মুখে ফেলার পর দ্রুত ৮০০ কোম্পানির বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার যোগদান রিপোর্ট (জয়েনিং রিপোর্ট) ফেরত পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এখন দেখার, রাজীব থাকেন নাকি সরতে হয় তাঁকে!

    বুধবারই হাইকোর্ট ভর্ৎসনা করে রাজীবকে

    রাজীব সিনহা দায়িত্ব নেন চলতি মাসের ৭ জুন। তারপর জয়েনিং রিপোর্ট নবান্ন পাঠায় রাজভবনে। কিন্তু সই না করেই তা ফেরত পাঠিয়ে দিলেন বোস। ঘটনাচক্রে, বুধবারই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী সংক্রান্ত আদালতের নির্দেশ পালন করতে না চাইলে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ইস্তফা দিতে পারেন। তার পরেই রাতে জানা গেল, রাজীবের যোগদান রিপোর্ট ফেরত পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল।

    রাজভবন-আদালতের এই জোড়া চাপের পর রাজ্য নির্বাচন কমিশনার পদে আদৌ রাজীব সিনহা থাকবেন কিনা, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে রাজভবনে ডাকা বৈঠকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার যোগ দেননি বলে ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল, এমনটাও জানা গিয়েছে।

    কী বলছে বিজেপি?

    বিষয়টি নিয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘এই কাজের যোগ্য যে উনি নন, প্রথম দিন থেকেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। প্রস্তুতি ছাড়াই উনি ভোট ঘোষণা করেছিলেন। তল্পিবাহক হয়ে কাজ করছেন। প্রতিদিন খুন হচ্ছে। রাজ্যপালের যা কর্তব্য মনে হয়েছে করেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২২/০৬/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২২/০৬/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের সঙ্গে কোনও ভালো স্থানে ঘুরতে যাবেন। 

    ২) মান-সম্মান বৃদ্ধি পাবে।

    বৃষ

    ১) পারিবারিক দায়িত্ব পূর্ণ করবেন। এক সঙ্গে একাধিক দায়িত্ব আসবে, যার জেরে কাজের চাপ বাড়বে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিজনদের সঙ্গে আলোচনা করে কাটাবেন।

    মিথুন

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠা ও খ্যাতি বাড়বে। 

    ২) ব্যস্ততার কারণে প্রেম জীবনে মনোনিবেশ করতে পারবেন না।   

    কর্কট

    ১) পারিবারিক সম্পত্তি লাভের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ২) নিজের ও পরিজনদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে।

    সিংহ 

    ১) রোজগারের ক্ষেত্রে পদ ও প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি পাবে। নিরাপত্তা ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মান-সম্মান বৃদ্ধি পাবে। 

    ২) শ্বশুরবাড়ির তরফে অর্থ লাভ সম্ভব।  

    কন্যা

    ১) পরিবারের সদস্যদের সাহায্যে পারিবারিক সমস্যার সমাধান বের করতে সফল হবেন। 

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পছন্দমতো সাফল্য লাভ করবেন। 

    তুলা 

    ১) ধর্মীয় কাজে অর্থ ব্যয় করবেন। এর ফলে আপনার কীর্তি বাড়বে।

    ২) নিজের স্বাস্থ্যের কারণে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে হবে। 

    বৃশ্চিক

    ১) ছাত্ররা ভবিষ্যৎ অনুযায়ী জরুরি স্কিল নির্বাচন করুন। 

    ২) দান-পুণ্য ও সামাজিক কাজে রুচি বাড়বে। 

    ধনু

    ১) সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে অপ্রত্যাশিত সহযোগিতা লাভ করবেন। 
     
    ২) আয়-ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে হবে।  

    মকর

    ১) সরকারি চাকরিজীবীরা কার্যপ্রণালীতে কিছু পরিবর্তন করবে। 

    ২) ব্যবসায় আয়ের উৎস লাভ করবেন, এর ফলে আপনাদের আমদানি বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) চাকরিতে পদ-প্রতিষ্ঠা লাভ করবেন। নিজের রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। 

    ২) আইনি মামলার শুনানি আপনার পক্ষে হবে। 

    মীন

    ১) আয় বৃদ্ধির ফলে আনন্দিত হবে। 
     
    ২) ব্যবসায় গাম্ভীর্য বজায় রেখে কাজ করবেন, যা আপনাকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রাম থেকে নির্বাচনী প্রচার শুরু, তৃণমূলকে নির্মূল করার ডাক দিলেন শুভেন্দু্

    Suvendu Adhikari: নন্দীগ্রাম থেকে নির্বাচনী প্রচার শুরু, তৃণমূলকে নির্মূল করার ডাক দিলেন শুভেন্দু্

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন নন্দীগ্রাম থেকে। দলের প্রার্থী এবং নেতানেত্রীদের নিয়ে দুর্নীতি এবং অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন ইস্যুতে তৃণমূলের তীব্র সমালোচনা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। এই প্রচারেই রাজ্য থেকে তৃণমূলকে নির্মূল করার ডাক দিলেন শুভেন্দু।

    কীভাবে পদযাত্রা করলেন?

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজের বিধানসভা কেন্দ্র নন্দীগ্রামে ঢাক, ঢোল, মাদল বাজিয়ে পদযাত্রা শুরু করেন। প্রচার যাত্রার সঙ্গে ছিল বিজেপির দলীয় পতাকা, পদ্মফুলের প্রতীক এবং গেরুয়া বেলুন। এই পদযাত্রা টেঙ্গুয়া মোড় থেকে জানকীনাথ মন্দির পর্যন্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। জেলার অনেক বিজেপি কর্মী-সমর্থক পদযাত্রায় যোগদান করেন। শেষে মন্দির সংলগ্ন এলাকায় ভাষণের মধ্যে দিয়ে প্রচার শেষ হয়।

    কী বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে হাইকোর্টের আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে। রাজ্যের নির্বাচন যাতে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হয়, তার দায়িত্ব রাজ্য নির্বাচন কমিশন এবং রাজ্য সরকারকে নিতে হবে। নির্বাচনে কোনও প্রাণহানি যাতে না ঘটে, সেজন্য নির্বাচন কমিশনকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন, ২০১৩ সালে ৮০ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করা হয়েছিল। এই দশ বছরে পশ্চিমবঙ্গের আইন শৃঙ্খলার আরও অবনমন ঘটেছে। তাই ২০১৩ সালের থেকেও ডবল বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করা প্রয়োজন। কোর্টের আদেশকে মান্যতা দিয়ে বাহিনীর হাতেই রাজ্যকে ছেড়ে দিক কমিশন! নির্বাচনের প্রচার, ভোটদান, ফলাফল এবং ফলাফল ঘোষণার পরও বাহিনীকে রাজ্যে রাখতে হবে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর কাছে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সুরক্ষিত থাকবে। তিনি আরও বলেন, ডায়মন্ড হারবার, ক্যানিং, বসিরহাটের বিডিও এবং রাজ্যের বেশ কিছু এসপি এবং আইসি প্রত্যক্ষভাবে তৃণমূল পার্টির হয়ে কাজ করছেন। অবিলম্বে তাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।

    সব মিলিয়ে নন্দীগ্রামের নির্বাচনী প্রচার এদিন ছিল বেশ জমজমাট।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: লক্ষ্য নিরাপত্তা, খড়্গপুরে রুট রিলে ইন্টারলকিং সিস্টেম পরিদর্শনে রেলমন্ত্রী

    Paschim Medinipur: লক্ষ্য নিরাপত্তা, খড়্গপুরে রুট রিলে ইন্টারলকিং সিস্টেম পরিদর্শনে রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করমণ্ডল ট্রেন (Coromandel Express) দুর্ঘটনা ঘটেছিল ওড়িশার বালেশ্বরের কাছে বাহানাগা রেল স্টেশনের পাশেই। এই রেল দুর্ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। এই বড় রেল দুর্ঘটনা থেকে প্রশ্ন উঠেছে রেলের রুট রিলে ইন্টারলকিং সিস্টেম নিয়ে। এবার দক্ষিণ পূর্ব রেলের খড়্গপুর ডিভিশনের সদর খড়্গপুর (Paschim Medinipur) স্টেশনে এসে এশিয়ার বৃহত্তম রুট রিলে ইন্টারলকিং পরিদর্শন করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। সেই সঙ্গে রেল মন্ত্রী ঘোষণা করলেন, আরও শক্তিশালী করা হবে খড়্গপুরের রুট রিলে ইন্টারলকিং সিস্টেমকে। রেল মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ এবং বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রেল মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব খড়্গপুরে এসে রেলের অফিস থেকে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, খড়্গপুর (Paschim Medinipur) রেল স্টেশন হল এশিয়ার সব থেকে কমপ্লেক্স রেল স্টেশন। খুবই গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশন হল এই খড়্গপুর। যেহেতু খুব বড় স্টেশন, তাই খুব সচেতন ভাবে এখানে কাজ করতে হয়। সুরক্ষা বিধি এবং আগামী পরিকল্পনার কথা মাথায় রেখে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেন জানান তিনি। রেলমন্ত্রী আরও জানান, সকল দিক খতিয়ে দেখার জন্য খড়্গপুর রেল স্টেশনে এসেছেন তিনি। কীভাবে রেলকে খড়্গপুর শহরের সঙ্গে জুড়ে নতুন ভাবে উন্নয়ন করা যায়, সেই বিষয়েও রেলের আধিকারিক এবং ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে বলে জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, এই জংশনের ইন্টারলকিং ব্যবস্থা সব থেকে বৃহৎ ইন্টারলকিং ব্যবস্থা। আর তাই এর সঙ্গে যুক্ত সকল কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করে কাজ সম্পর্কে বিস্তৃত বিবরণ নেওয়া হয়েছে। রেলের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সচল, নিরাপদ এবং সুরক্ষিত হওয়াটা একান্ত প্রয়োজনীয়। আর তাই রেল বিভাগ থেকে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: টাকার বিনিময়ে প্রার্থীপদ বিক্রির অভিযোগ মেমারিতে! অস্বস্তিতে তৃণমূল

    Panchayat Vote: টাকার বিনিময়ে প্রার্থীপদ বিক্রির অভিযোগ মেমারিতে! অস্বস্তিতে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Vote) শাসক শিবিরে অন্তর্কলহ লেগেই রেয়েছে। জেলায় জেলায় যা নিয়ে অস্বস্তিতে তৃণমূল। এবার ত্রিস্তর পঞ্চায়েতে তৃণমূল কংগ্রেসের ঘোষিত প্রার্থী তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও দলীয় প্রতীক না পাওয়ার অভিযোগ পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি-১ ব্লকের তৃণমূল কর্মীদের। দলীয় প্রতীক না পেয়ে তাঁরা প্রকাশ্যেই ক্ষোভ উগরে দেন। সেই সঙ্গে মেমারি-১ ব্লক  সভাপতি নিত্যানন্দ চ্যাটার্জির বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে দলীয় প্রতীক বিক্রির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন বিক্ষুব্ধরা। সব মিলিয়ে বেশ অস্বস্তিতে শাসক শিবির। এমনিতেই দুর্নীতি সহ একাধিক ইস্যুতে বেশ ব্যাকফুটে শাসক শিবির। তারপর দলের এই গোষ্ঠীকোন্দল সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে।

    বিদ্রোহী কর্মীদের দাবি

    বিদ্রোহীদের একাংশের দাবি, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ও মলয় ঘটকের সম্মতিতে জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চ্যাটার্জি এই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেও শেষ মুহূর্তে দলীয় প্রতীক পেলেন না প্রার্থী তালিকায় নাম থাকা তৃণমূল কর্মীরা। অদৃশ্য কোনও অঙ্গুলিহেলন বা উপঢৌকনের বিনিময়ে তালিকায় পরিবর্তন হয়েছে বলে অভিযোগ। দলে যে প্রার্থী তালিকা নিয়ে এমন দুর্নীতি হয়েছে, তা কার্যত স্বীকার করে নেন মেমারির বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য। তিনি জানান, প্রথমে একটি প্রার্থী তালিকা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে পুনরায় আরেকটি প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হয় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, স্বপন দেবনাথ ও মলয় ঘটকের নেতৃত্বে।

    পুরনো কর্মীদের টিকিট দেয়নি দল

    জানা গিয়েছে, মেমারি-১ ব্লকের ২১২টি আসনের মধ্যে ৫৯ জন রয়েছেন, যাঁরা দলের দীর্ঘদিনের কর্মী হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সেই হিসাবে তাঁদের প্রার্থী তালিকায় রাখা হয়েছিল। কিন্তু কোনও কারণবশত তাঁদের অনেকেই শেষ মুহূর্তে তৃণমূলের প্রতীক পাননি। স্বাভাবিকভাবেই আদি ও নব্য তৃণমূলের এই দ্বন্দ্বের প্রভাব পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Vote) পড়ে কিনা, তার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Music Day: শারীরিক ও মানসিক শান্তি এনে দিতে পারে গান বা সঙ্গীত

    World Music Day: শারীরিক ও মানসিক শান্তি এনে দিতে পারে গান বা সঙ্গীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন খারাপ হোক বা ভালো। সব কিছুর সঙ্গী গান বা সঙ্গীত। এই সঙ্গীতের আছে এমন শক্তি, যা আপনাকে ও আপনার মস্তিষ্ককে শান্তি এনে দিতে পারে। এই সঙ্গীত মনের অবস্থা ব্যক্ত করতে, সমাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে ভীষণ ভাবে উপযোগী। প্রত্যেক বছর ২১ শে জুন বিশ্ব সঙ্গীত দিবস (World Music Day) পালন করা হয়। সমস্ত সঙ্গীত প্রেমীদের কাছে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম।

    কীভাবে ও কবে শুরু হয় এই বিশ্ব সঙ্গীত দিবস (World Music Day)?

    ১৯৮২ সালে ফরাসি মন্ত্রী জ্যাক ল্যাং-এর হাত ধরে এই দিবসের সূচনার প্রস্তাব দেওয়া হয়। ১৯৮৫ সালের ২১ জুন প্রথম গোটা ইউরোপ এই দিবস পালন শুরু করে। পরে গোটা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এই দিবস। ‘গান হতে হবে মুক্ত, সংশয়হীন’-এই স্লোগানটি তখন জনপ্রিয় হয় এবং এই স্লোগানকে সামনে রেখে ১১০ টি দেশ যুক্ত হয় এই বিশ্ব সঙ্গীত দিবসের সাথে। বিশ্ব সঙ্গীত দিবসকে (World Music Day) ফরাসি ভাষায় বলে, ‘ফেট ডে লা মিউজিক’।

    কেন পালন করা হয় এই দিবস (World Music Day)?

    বর্তমানে বিশ্বের সমস্ত সঙ্গীতজ্ঞদের সম্মান জানাতে এই বিশেষ দিনটিকে (World Music Day) বেছে নেওয়া হয়। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় আজকের দিনে অনেক অনুষ্ঠান এবং বিশেষ বিশেষ অভিজ্ঞ সঙ্গীতকারদের সম্মান জানানো হয়। প্রত্যেক বছর একটি নির্দিষ্ট থিম নির্বাচন করা হয় এই দিনটির জন্য। একটি বিশেষ দিন ও সময়কে এই বিশ্ব সঙ্গীত দিবস হিসাবে পালন করা হয় কেন? তার পিছনে আবার আছে একটি ইতিহাস। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে যখন প্রদক্ষিণ করে, তখন ২১ শে জুন পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ থাকে সূর্যের সব থেকে কাছাকাছি। দিন সব থেকে বড় হয় এবং রাত সব থেকে ছোট হয়। এর ওপর নির্ভর করে পশ্চিমী দেশগুলিতে এই দিনটি থেকেই গ্রীষ্মকালের সূচনা হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। বিশেষ করে পশ্চিমে কয়েকটি দেশে গ্রীষ্মকাল খুবই সুখদায়ক। কারণ সেখানে বেশিরভাগ অঞ্চল শীতপ্রধান। তাই এই বিশেষ দিনটিকে গান-বাজনার সাথে সেলিব্রেট করার মাধ্যমে পালন করা শুরু হয়। ১৯৮২ সালে প্রথম ফ্রান্সে এই দিনটির সূচনা হয়। এর পর ভারত সহ আরও ১২০ টি দেশ এই দিবস পালন শুরু করে। সারা বিশ্ব জুড়ে নানান ঘরানার সঙ্গীত গেয়ে পালন করা হয় এই দিনটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share