Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেকের নবজোয়ারে উর্দি পরে হাঁটছেন জেলার পুলিশ সুপার। এমনই চাঞ্চল্যকর ভিডিও ট্যুইট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ছিল অভিষেকের নবজোয়ার যাত্র। বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ চণ্ডীপুর থেকে যাত্রা শুরু হয়। নন্দীগ্রাম পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পদযাত্রায় উর্দি পরে হাঁটতে দেখা যায় পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার আইপিএস অমরনাথকে। যা নিয়ে শুভেন্দু বলেন, তৃণমূল ক্যাডারের মতোই কাজ করছেন পুলিশ সুপার।

    ট্যুইটে কী লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক তাঁর ট্যুইটে লেখেন, ‘‘এই ভিডিওটা না দিলে অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতেন না, চণ্ডীপুরে তৃণমূলের রাজনৈতিক পদযাত্রায় দলের কর্মীদের সঙ্গে হাঁটছেন একজন আইপিএস আধিকারিক মিস্টার অমরনাথ। তৃণমূল দলের কর্মীরা দয়া করে বলবেন না, উনি নিরাপত্তা দিতে মিছিলে ছিলেন। এক কথায় পুলিশের পোশাক পরে তিনি তৃণমূলের ক্যাডারের মতো কাজ করছেন।’’

    এই ভিডিওতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনকেও ট্যাগ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    তাঁর যাত্রাপথে নজরদারি চালাচ্ছে মমতার সিভিক পুলিশ! অভিযোগ বিরোধী দলনেতার

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। স্পিড ক্যামেরা নিয়ে তাঁর কোনও সমস্যা নেই। তবে নন্দীগ্রামের বিধায়কের প্রশ্ন, ‘‘বিরোধী দলনেতার কনভয় চলে যাওয়ার পর কেন তা লুকিয়ে ফেলা বা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে?’’ তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে ট্রাফিক জ্যাম ইচ্ছাকৃতভাবে করার জন্যই মমতার সরকার এই অপচেষ্টা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শুভেন্দু অধিকারীর আরও অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে তাঁর যাত্রাপথে সিভিক ভলান্টিয়ারদের সাদা পোশাকে মোতায়ন করিয়ে তাদের দিয়ে ভিডিওগ্রাফি করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Education: অব্যবস্থার জের, দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা

    West Bengal Education: অব্যবস্থার জের, দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অচলাবস্থার জেরে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা। প্রায় আড়াই মাস ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ও কন্ট্রোলার না থাকায় রেজাল্ট আটকে রয়েছে। তেমনই আটকে কর্মীদের বেতন। জেলার শিক্ষা মহলের (West Bengal education) দাবি, অব্যবস্থা ও অচলাবস্থার জেরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ সঙ্কটের মুখে। সেজন্যই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার হিড়িক শুরু হয়েছে পড়ুয়াদের মধ্যে। ইতিমধ্যেই ভর্তি হওয়া প্রায় ৪০ শতাংশ পড়ুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গিয়েছেন। দ্রুত অচলাবস্থা না কাটলে আগামীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসে তালা ঝুলবে বলে আশঙ্কা জেলার শিক্ষা মহলের।

    কী জানালেন বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) কর্তা?

    দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল রেজিস্ট্রার পঙ্কজ কুণ্ডু বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিকাঠামোগত ও অন্যান্য একাধিক সমস্যায় পড়ুয়ারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন বলে মনে হয়। উপাচার্য না থাকায় ওই সমস্যা হচ্ছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় সমস্যা রাজ্যপালকে জানিয়েছি। এছাড়াও উচ্চ শিক্ষা দফতরে (West Bengal education) সব জানানো হয়েছে। তবে এখনও কোনও সুরাহা মেলেনি। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সঞ্চারি রায় মুখোপাধ্যায়কে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর ভাড়া নেওয়া ক্যাম্পাসেই ২০২১-এর সেপ্টেম্বর মাসে পঠনপাঠন শুরু হয়। কিন্তু চলতি বছরের ১৪ মার্চ উপাচার্যের পদ থেকে সঞ্চারি রায় মুখোপাধ্যায়কে সরানো হয়। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও স্থায়ীভাবে উপাচার্য পদে কাউকে নিয়োগ করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে আপাতত ১৬ জন কর্মী রয়েছেন।

    কী বলছেন ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকরা (West Bengal education)?

    বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্ক বিভাগের চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্রী অর্পিতা কর্মকার বলেন, নবদ্বীপ থেকে এসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি। এখনও পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাস হল না। হস্টেলের সুবিধাও নেই। বাধ্য হয়ে ভাড়ায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে, উপাচার্য ও কন্ট্রোলার না থাকায় তৃতীয় সেমেস্টারের ফল প্রকাশ হচ্ছে না। ফলে চতুর্থ সেমেস্টারের পরীক্ষাও পিছিয়ে যাবে। অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছি। বালুরঘাট শহরের শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন,দীর্ঘ আন্দোলনের জেরে জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই বিশ্ববিদ্যালয় আজ সঙ্কটে। পড়ুয়ারা চলে যাচ্ছেন। এই হাল দেখে আগামীতে কেউ ভর্তি হবে না। অবিলম্বে এই সমস্যাগুলির সমাধান হোক। ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ বলেন, রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীর উদাসীনতার জেরেই আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা সমস্যায় পড়ছেন। আমি শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছি। আজও সদুত্তর পাইনি।

    কী বলছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ?

    জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি অমরনাথ ঘোষ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) ছেড়ে যাওয়ার কোনও খবর আমাদের কাছে নেই। তবে রাজ্যপাল উপাচার্য নিয়োগ করছেন না বলেই এই সমস্যাগুলি হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে প্রথম সেমেস্টারে ইংরেজি, অঙ্ক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান, এই তিনটি বিষয়ে ১৫০টি সিটের মধ্যে ১৪২ জন ভর্তি হয়। চতুর্থ সেমেস্টার আসতেই পড়ুয়ার সংখ্যা একের পর এক কমে বর্তমানে তা ৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনে আবার তিনটি বিষয়ের ১৫০টি সিটের মধ্যে ভর্তি হয়েছিল ১২৬ জন। এক বছর পর পড়ুয়ার সেই সংখ্যা মাত্র ৫৯ জনে দাঁড়িয়েছে। দুই সেমেস্টার মিলিয়ে মোট পড়ুয়া থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ চলে গিয়েছে। বর্তমানে ৬০ শতাংশ পড়ুয়া থাকলেও, পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের আগে তা আরও কমে যাবে বলে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    PM Modi: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত ৯ বছরে ঘরে ঘরে পানীয় জল, মাথার উপর ছাদ, রান্নার গ্যাস, শৌচালয়, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট পরিষেবা, বিমা, কর ছাড়-এ সবই মধ্যবিত্ত জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। বাস্তবায়িত হয়েছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আচ্ছে দিনের সংকল্প। মধ্যবিত্তরা যাতে নিজেদের প্রথম বাড়ি বানাতে সমস্যায় না পড়েন, সেজন্য সুদের হারে অনেকটাই ছাড় দিয়েছে মোদি সরকার। এই ছাড়কে যুক্ত করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সঙ্গেও। রোজগারের ওপর বিপুল কর ছাড়ের ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণি এখন অনেকটাই সঞ্চয় করতে পারছে, এমনটাই বলছে রিপোর্ট। ২০১৪ সালে বিমানে চড়ার কথা শুধু ধনীরাই ভাবতে পারত। কিন্তু পরবর্তীকালে মোদি সরকারের ‘উড়ান’ প্রকল্পের দৌলতে সাধারণ মানুষও বিমানে যাতায়াত করতে পারছেন। অফিস টাইমে দেশের প্রতিটি শহরেই নিত্যযাত্রীদের ভিড়ে ট্রেনগুলি উপচে পড়ত। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কমবেশি প্রতিটি শহরের সঙ্গে শহরতলিকে জোড়ার জন্য ট্রেন এবং মেট্রো রেলের বিভিন্ন প্রজেক্টকে বাস্তবায়িত করেছে মোদি সরকার। যার ফলে অফিস যাত্রীদের সময় যেমন বাঁচছে, তেমনি প্রাইভেট যানবাহনে তাঁদের চড়তে হচ্ছে না। ইন্টারনেট পরিষেবাও ব্যাপক উন্নত এখন। নরেন্দ্র মোদি সরকার সম্প্রতি ৫জি সার্ভিসও চালু করেছে। গত ন’ বছর ধরে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবহণ, স্মার্ট সিটি, শিল্প- এই সমস্ত ক্ষেত্রেই নতুন জোয়ার এসেছে। সরকার গত ন’ বছর ধরে সাধারণ মানুষের জীবনের মানের উন্নতি করার জন্য সদা সচেষ্ট থেকেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’, ‘সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াস’ গত ৯ বছরে সফল, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপন অনেক সহজ হয়েছে মোদি (PM Modi) জমানায়

    ১) ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগারের কোনও কর দিতে হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্তের ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সঞ্চয় আরও বেড়েছে।

    ২) যাদের বার্ষিক আয় ১৫ লক্ষ টাকা, তাদের কার্যকরী করের হার ২০১৩ সালে ছিল ১৯.২২ শতাংশ। ২০২২ সালে তা কমে হয়েছে ১০.৪ শতাংশ।

    ৩) স্মার্ট ফোনের যুগে ২১,৮০১টি সরকারি পরিষেবাকে হাতের মুঠোয় তুলে দিয়েছে মোদি সরকার,  Umang app এর মাধ্যমে।

    ৪) এক লক্ষেরও বেশি মামলা ‘রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথরিটি’র মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা গেছে।

    ৫) ৩ কোটির বেশি শহুরে এবং গ্রামীণ মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘর দেওয়া গেছে।

    ৬) ২০১৪ সালের আগে পর্যন্ত ভারতবর্ষে মাত্র ৫ টি শহরে মেট্রো চলত। ২০২৩ সালে ২০ টি শহরে চলছে।

    ৭) ১ কোটি ১৬ লক্ষ মানুষ উড়ানের সুবিধা পাচ্ছেন, যার ফলে তাঁদের বিমানযাত্রা সুলভ হয়েছে।

    ৮) ইন্টারনেট ডেটার দাম কমেছে ৯৭ শতাংশ।

    ৯) ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করা এখন অনেক বেশি সহজ হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করেছিলেন ৩ কোটি ৯১ লক্ষ মানুষ। সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে দেখা যাচ্ছে ট্যাক্স ফাইল করেছেন ৭ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষ। অর্থাৎ ইনকাম ট্যাক্সের আওতায় গত ১০ বছরে এসেছেন প্রায় দ্বিগুণ মানুষ। এতেই বোঝা যাচ্ছে মোদি সরকারের উপর সাধারণ মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা কত বাড়ছে।

    ১০) মোদি (PM Modi) জমানায় অনেকটাই কমেছে গৃহ নির্মাণের ঋণ, যার ফলে উপকৃত হয়েছেন প্রায় ছয় লক্ষ মধ্যবিত্ত।

    ১১) ২০১৪ সাল থেকে কমেছে গাড়ি কেনার ঋণের পরিমাণও।

    ১২) ৪০ শতাংশ ভারতবাসীকে আনা হয়েছে আয়ুষ্মান যোজনা প্রকল্পের আওতায়। এতে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা বিনামূল্যে করা যাবে।

    ১৩) গত ৯ বছরে দেশে ইন্টারনেট সংযোগ বৃদ্ধির হার ২৩১ শতাংশ।

    ১৪) পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে কম দামের স্যানিটারি প্যাড পাওয়া যায় ভারতে। মোদি (PM Modi) সরকারের জমানায় নির্মিত জনঔষধি কেন্দ্রগুলিতে এগুলি মেলে।

    ১৫) পরিবহণের ক্ষেত্রে গত ৯ বছরে চালু করা হয়েছে ২,৪৩৫টি ইলেকট্রিক বাস। যা পরিবেশবান্ধব।

    ১৬) ১.৯৩ লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতকে যুক্ত করা হয়েছে ভারত নেটের অপটিক ফাইবারের সঙ্গে।

    ১৭) প্রধানমন্ত্রী জনঔষধি কেন্দ্রগুলিতে ৫০ শতাংশ ছাড়ে ওষুধ বিক্রি চলছে।

    ১৮) মধ্যবিত্তদের ইলেকট্রিক বিলও কম আসছে, উজ্জ্বলা এলইডি লাইটের জন্য।

     

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে রাজসাক্ষী কারা? আদালতে কী জানাল সিবিআই?

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে রাজসাক্ষী কারা? আদালতে কী জানাল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) চার্জশিটে এমন অনেকের নাম রয়েছে, সিবিআই যাদের গ্রেফতারের পথে হাঁটেনি। আদালতের এক প্রশ্নের জবাবে সিবিআই বলে, তাঁদের গ্রেফতার করা হয়নি। কারণ তাঁদের রাজসাক্ষী করার কথা ভাবা হচ্ছে। অর্থাৎ অপরাধের মাত্রা কম, এমন ব্যক্তিরাই নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) আদালতের সামনে জবানবন্দি দেবেন। চার্জশিটে নাম থাকা ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না কেন! তা নিয়ে অভিযুক্তদের আইনজীবীরা এদিন আদালতের মধ্যেই হইচই শুরু করে দেন। এদিনের শুনানিতে হাজির ছিলেন বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা, প্রাক্তন এসএসসি কর্তা সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তিপ্রসাদ সিনহা, সুব্রত সামন্ত রায়, প্রসন্ন রায় সমেত মোট ১১ জন।

    অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবীরা কী বলছেন?

    অভিযুক্তদের আইনজীবীরা প্রশ্ন তোলেন, চার্জশিটের ১৬.১.১৩ অনুচ্ছেদে কয়েকজনের নাম থাকলেও তাদের কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না? এদের বিরুদ্ধে তো অভিযোগ রয়েছে যে তারা ওএমআর শিটে কারচুপি করেছে। এ বিষয়ে সিবিআইয়ের আইনজীবীর কাছে উত্তর জানতে চান বিচারক।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    কী বললেন সিবিআইয়ের আইনজীবী?

    সিবিআইয়ের আইনজীবী এদিন বলেন, ‘‘রাজ্যজুড়ে একটি সংগঠিত অপরাধচক্রের মাধ্যমে নিয়োগ দুর্নীতি হয়েছে। সেক্ষেত্রে যাদের বিরুদ্ধে জোরালো তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। কিছু অভিযুক্ত নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) জড়িত থাকলেও তাদের অপরাধের মাত্রা কম। কিংবা কোনও পারিপার্শ্বিক চাপে পড়ে তারা অপরাধে যুক্ত হয়েছে। এই ধরনের অভিযুক্তদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। পরবর্তী পর্যায়ে তাদের রাজসাক্ষীও করা হতে পারে। সেই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে।’’

    জীবনকৃষ্ণ সহ প্রত্যেকেরই জামিনের আবেদন খারিজ 

    অভিযুক্তদের আইনজীবীদের তরফ থেকে প্রত্যেকেরই জামিনের আবেদন করা হয়। কিন্তু তা খারিজ করে দেন বিচারক। এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যের জামিনের আর্জি জানিয়ে তাঁর আইনজীবী বলেন, উনি বয়স্ক। তারপর অসুস্থ। ওঁকে দরকারে গৃহবন্দি করে রাখা হোক। কিন্তু একথায় কর্ণপাত করেননি বিচারক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ghatal: ডাইনি অপবাদ! বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মার, আতঙ্কে ভিটেছাড়া পরিবার

    Ghatal: ডাইনি অপবাদ! বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মার, আতঙ্কে ভিটেছাড়া পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাইনি অপবাদ দিয়ে এক বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ। প্রতিবেশীদের হামলা থেকে রক্ষা পেতে সপরিবারে বাড়ি ছাড়লেন বৃদ্ধ। প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও মেলেনি সুরাহা, এমনই অভিযোগ পরিবারের। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের (Ghatal) চন্দ্রকোণা-১ নম্বর ব্লকের একটি গ্রামে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছরখানেক ধরে ঘাটালের (Ghatal) ওই গ্রামে একের পর এক বাসিন্দা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। আর এসবের জন্য গ্রামের এক বৃদ্ধকে ডাইনি অপবাদ দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে প্রত্যেক বছরের মতো এবারও গ্রামে শালিক পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল। আর সেই পুজো থেকেই এলাকার মাতব্বররা ওই বৃদ্ধকে ডাইনির নিদান দেন। তার পরই ওই বৃদ্ধ ও তাঁর স্ত্রী সহ পরিবারের লোকজনের উপর হামলা চালানো হয়। লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম অবস্থায় সপরিবারে ওই বৃদ্ধ গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান। হামলার জেরে তাঁর পাঁজর ভেঙে যায়। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, সুস্থ হলেও তিনি আর বাড়ি ফিরতে পারেননি। শেষমেশ  প্রাণভয়ে ওই বৃদ্ধ পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন আত্মীয়ের বাড়িতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

    কী বললেন পরিবারের সদস্য?

    এ বিষয়ে বৃদ্ধের ছেলের অভিযোগ, “একাধিকবার প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনও সুরাহা হয়নি। আমরা চাই, প্রশাসন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কুসংস্কার দূর করে আমাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।” গ্রামের মানুষের বক্তব্য , “ওই বৃদ্ধ ডাইনি। তাঁর জন্যই গ্রামের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।”

    কী বললেন বিডিও?

    চন্দ্রকোণা- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও রথীন্দ্রনাথ অধিকারী বলেন, “বিষয়টি আমরা শুনেছি। পুলিশ-প্রশাসনকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।” কুসংস্কারের কারণে বসতভিটে ছেড়ে অন্যত্র থাকতে হচ্ছে অসহায় পরিবারকে। প্রশাসন উদ্যোগী হয়ে তাদের ঘরে ফেরানোর ব্যবস্থা করে কি না, তার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওই বৃদ্ধর পরিবার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাটের কাকুর গ্রেফতারির তিন দিনের মাথায় দিল্লি থেকে কলকাতা এলেন ইডি (ED) প্রধান সঞ্জয় মিশ্র। তবে কি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি নতুন মোড় এনে দিল? বড় কোনও রাঘববোয়ালের সন্ধানে এবার ইডি? এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে। 

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন ইডি প্রধান (ED)

    প্রসঙ্গত গত বছরের নভেম্বর মাসেই ইডি প্রধান হিসেবে তৃতীয়বারের জন্য দায়িত্ব নেন সঞ্জয় মিশ্র। জানা গেছে, আরও এক বছরের জন্য তাঁর দায়িত্ব বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন তিনি। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তকারীদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বৈঠক হতে পারে তাঁর! বাকি যে তদন্তগুলি চলছে সেগুলির বিষয়ে খোঁজখবর এবং রিপোর্ট নেবেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরপরই ইডি প্রধানের আগমন কি নিয়োগ দুর্নীতিতে বড় মাথার সন্ধানে? রাজনৈতিক মহলের একাংশ এই ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ভাবছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের কনভয়কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আদালতে যাচ্ছে কুড়মিরা

    নিয়োগ দুর্নীতির কেন্দ্র কালীঘাটের কাকু?

    কালীঘাটের কাকু যেন নিয়োগ দুর্নীতির নিউক্লিয়াস। ইডির দাবি, তদন্তকে বিপথে চালিত করতে নানা মিথ্যা তত্ত্ব সামনে এনেছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তিনি বলেছিলেন যে মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে তাঁর কোনও রকমের যোগাযোগ নেই এবং ২০২১ সালের আগে নাকি তিনি প্রাথমিক পর্ষদ সভাপতিকে চিনতেন না! কিন্তু ইডি (ED) যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০১৮ সালেও নিয়মিত কথাবার্তা চলত মানিক ভট্টাচার্য এবং সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের মধ্যে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। তেমনি যারা চাকরি পাইয়ে দিত, সেই দালালদের সঙ্গেও ওঠাবসা করতেন সুজয়কৃষ্ণ ওরফে কালীঘাটের কাকু। কুন্তল ঘোষের ডায়েরিতেও তাঁর নাম মিলেছে। প্রসঙ্গত, কালীঘাটের কাকু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক সংস্থা দেখভাল করেন। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তাদের দাবি, চুনোপুঁটিদের নয়, একেবারে রাঘববোয়ালকেই ধরতে হবে। তবে কি কোনও রাঘববোয়ালকে ধরতেই শহরে তড়িঘড়ি আগমন হল ইডি প্রধানের? এর উত্তর আগামী দিনেই বোঝা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০২/০৬/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০২/০৬/২০২৩)

    মেষ

    ১) মেষ রাশির জাতকরা পরিবারের কোনও সদস্য বা সন্তানের কারণে দুঃখিত হতে পারেন। ব্যবসায় উন্নতি দেখে মনে আনন্দ জাগবে।

    ২)  চাকরিজীবীরা অফিসে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

    বৃষ

    ১)  বহুদিন ধরে আটকে থাকা কাজ ভাইদের সাহায্যে পূর্ণ করতে পারবেন। 

    ২) সামাজিক ক্ষেত্রে চারদিকে আপনার কীর্তি ছড়িয়ে পড়বে। 

    মিথুন

    ১) জরুরি কাজে অর্থ ব্যয় করতে পারেন। পরিবারের সঙ্গে কেনাকাটা করতে বাইরে যাবেন। 

    ২) বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা আজ কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    কর্কট

    ১) দুপুরের পর নতুন শক্তি অনুভব করবেন। এর ফলে আপনাদের কাজে গতি আসবে।

    ২) অবিবাহিত জাতকরা বিয়ের প্রস্তাব পাবেন।

    সিংহ 

    ১) শ্বশুরবাড়ির কোনও ব্যক্তিকে ভেবেচিন্তে টাকা ধার দিন, কারণ তা ফিরে পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। 

    ২) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষকদের আশীর্বাদ লাভ করবেন। 

    কন্যা

    ১)  সন্তানের বিবাহে বাধা এলে, আজ তা সমাপ্ত হবে। ব্যবসায়ীরা লাভ অর্জনের জন্য উত্তম সুযোগ পাবেন। 

    ২) কোনও নতুন সম্পত্তি, বাড়ি বা দোকান কেনার পরিকল্পনা করে থাকলে আজকের দিনটি শুভ।

    তুলা 

    ১) মায়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হতে পারে। এর ফলে পরিবারের পরিবেশ কিছুক্ষণের জন্য অবসাদপূর্ণ থাকবে। 

    ২)  ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও লেখালেখির কাজ করতে হলে প্রয়োজনীয় দলিল যাচাই করে নিন।

    বৃশ্চিক

    ১)  বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি আপনাকে প্রতারিত করতে পারে, তাই সতর্ক থাকুন ও গোপন কথা কারও সঙ্গে ভাগ করে নেবেন না।

    ২)  বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা সুসংবাদ পাবেন। 

    ধনু

    ১) চাকরিজীবীরা অবসাদ অনুভব করতে পারেন। এর ফলে তাঁরা রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন না। 

    ২) অপ্রয়োজনীয় ভয়ের আশঙ্কায় মন অশান্ত হবে। কোনও কাজে ভেবেচিন্তে লগ্নি করুন।

    মকর

    ১) রাজকীয় কাজে সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করবেন। সন্ধ্যাবেলা পরিজনদের সঙ্গে দেবদর্শনের জন্য যেতে পারেন। 

    ২) সন্তানের বিয়েতে আগত বাধা বয়স্কদের সাহায্যে দূর হবে।

    কুম্ভ

    ১)  ব্যবসায় কোনও চুক্তি আটকে থাকলে আজ তা পূর্ণ হবে। মায়ের স্বাস্থ্য উন্নত হবে। কাজে মনোনিবেশ করুন। 

    ২) পরিবারে ভুল বোঝাবুঝির কারণে বিবাদ উৎপন্ন হবে। 

    মীন

    ১) কিছু জরুরি কাজ আগে পূর্ণ করতে হবে। এর জন্য অত্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করতে হবে এই রাশির জাতকদের।

    ২)  ব্যবসার জন্য কোনও বরিষ্ঠ সদস্যের পরামর্শ নিতে পারেন। ভাই-বোনের সম্পর্ক উন্নত হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Kurmi: অভিষেকের কনভয়কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আদালতে যাচ্ছে কুড়মিরা

    Kurmi: অভিষেকের কনভয়কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আদালতে যাচ্ছে কুড়মিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কনভয়ে হামলা চালানোর ঘটনা নিয়ে তোলপাড় হয়েছিল গোটা ঝাড়গ্রাম জেলা। ঘটনার তদন্তভার নিয়েছে সিআইডি। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে কুড়মি (Kurmi) সমাজের রাজ্য সভাপতি রাজেশ মাহাত সহ ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এবার জঙ্গলমহলে কুড়মি সমাজের সঙ্গে সংঘাত আরও চরমে উঠতে চলেছে রাজ্য সরকারের। কারণ, এবার মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা এবং দুলাল মুর্মুর বিরুদ্ধে জঙ্গলমহলের প্রতিটি থানায় এফআইআর করতে চলেছে ঘাঘর ঘেরা কেন্দ্রীয় কমিটি।

    কেন থানায় অভিযোগের সিদ্ধান্ত?

    ঝাড়গ্রামে তৃণমূলের নবজোয়ার কর্মসূচির মাঝেই অভিষেকের কনভয়ের হামলার সময় ভাঙচুর করা হয় মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদার কনভয়। ঘটনার পর পরই কুড়মিদের আন্দোলন নিয়ে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা। কুড়মি (Kurmi) সমাজের নেতাদের হুমকি দিতে শোনা যায় শাসক দলের দাপুটে নেতা দুলাল মুর্মুকে। অন্যদিকে, কনভয়কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয় একের পর এক কুড়মি নেতাকে। এই আবহেই বৈঠকে বসেন ঘাঘর ঘেরা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা। একাধিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কমিটির তরফে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইনি লড়াই লড়ার জন্য কোনও রাজনৈতিক দলের সাহায্য নেওয়া হবে না। বরং জঙ্গলমহলের কুড়মি অধ্যুষিত গ্রামগুলিতে পাঠানো হবে কূপ। সেই কুপেই এক টাকা করে অর্থ সাহায্য নেওয়া হবে কুড়মি পরিবারের থেকে। ঘাঘর ঘেরা কমিটির অন্যতম সদস্য সুদীপ রায় মাহাত বলেন, কনভয়কাণ্ডে আমরা সিবিআই তদন্তের দাবি প্রথম থেকে করে আসছি। এবার আমরা এই দাবির সমর্থনে আদালতের দ্বারস্থ হব। আর মন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা, বিধায়ক দুলাল মুর্মু কুড়মিদের (Kurmi) নিয়ে যে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে জঙ্গলমহলের সব থানায় অভিযোগ দায়ের করা হবে। আর যে সব কুড়মি নেতাদের  গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের হয়ে আইনি লড়াই আমরা সংগঠনের পক্ষ থেকে করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: তৃণমূল সরকারের আমলে উদ্বাস্তুদের জোটেনি জমির পাট্টা, মেলেনি ১০০ দিনের কাজও

    Durgapur: তৃণমূল সরকারের আমলে উদ্বাস্তুদের জোটেনি জমির পাট্টা, মেলেনি ১০০ দিনের কাজও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি উদ্বাস্তুদের মন জয় করতে এনআরসির বিরোধিতা করে পথে নেমেছিল রাজ্যের তৃণমূল। অথচ দুর্গাপুরে (Durgapur) ৩৫-৪০ বছর বসবাস করেও জোটেনি বসত জমির পাট্টা। বাদ পড়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তালিকা থেকেও। রাজ্যের উদ্বাস্তুদের দুর্দশা কেমন, তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল কাঁকসার গোপালপুরের উদ্বাস্তু কলোনিগুলি। এমনকী জব কার্ড আছে, অথচ গত ৮-৯ বছর ধরে জোটেনি ১০০ দিনের কাজ, এমন সমস্যাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার এদের প্রতি এই ধরনের একাধিক চরম বঞ্চনার প্রতিবাদে গোপালপুর পঞ্চায়েতে ডেপুটেশন দিল বিজেপির উদ্বাস্তু সেল।

    দুর্গাপুরে (Durgapur) সমস্যা কী?

    কাঁকসার (Durgapur) গোপালপুরের উত্তরপাড়ার জামাইপাড়া, সুকান্ত পল্লি, ভোলানাথ পল্লি, সত্যনারায়ণ পল্লি, বিটুনিয়া-এই সব এলাকায় মূলত বাংলাদেশ থেকে আগত উদ্বাস্তুদের বসবাস রয়েছে। এখানকার বেশিরভাগ মানুষই দিনমজুর। কিন্তু এলাকার মানুষের অভিযোগ, তাঁরা বঞ্চিত। সরকার তাঁদের কোনও কাজ দেয়নি। স্থানীয় বাসিন্দা মায়া ঘরামি, গৌরাঙ্গ ঢালি প্রমুখ জবকার্ডধারী বলেন, বহু আবেদন করেছি। তবুও সরকারি কাজ পাইনি।

    উদ্বাস্তু সেলের বক্তব্য

    উদ্বাস্তু সেলের পক্ষে কৃষ্ণ মাল ও মনোজ ঢালি বলেন, “প্রায় ৩৫-৪০ বছর বসবাস করেও বসত জমির পাট্টা জোটেনি। আর তার ফলেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি জোটেনি তাদের। এক কথায় চরম দুর্দশার মধ্যে রয়েছে উদ্বাস্তু পরিবারের (Durgapur) মানুষগুলি। রাজ্যে উদ্বাস্তুদের প্রতি কি এটাই তৃণমূল সরকারের সহানুভূতির নমুনা? কেন এই বঞ্চনা? কেনই বা বসত জমির পাট্টা মেলেনি? এসবের উত্তর আমরা চেয়েছি।

    পঞ্চায়েত সমিতির বক্তব্য

    কাঁকসা (Durgapur) পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি রক্ষা কমিটির কর্মাধ্যক্ষ কাঞ্চন লায়েক সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, চলতি অর্থ বছরে দুই পর্যায়ে ব্লকে প্রায় ৩০০ ভূমিহীনকে পাট্টা দেওয়া হয়েছে। ওই এলাকার বাসিন্দারা পাট্টার জন্য কোনও আবেদনই করেনি। গত মার্চ মাসে গোপালপুর পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় ১০টি দুয়ারের সরকারের শিবির হয়েছে। ওই শিবিরে নিয়ম মতো আবেদনকারীদের তথ্য যাচাই করে, পাট্টা প্রদান করা হয়েছে। তাই নিয়ম মেনে যদি আবেদন করা হয়ে থাকে, তাহলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত প্রাপকদের পাট্টা দেওয়া হবে।

    পঞ্চায়েত প্রধানের বিবৃতি

    গোপালপুর (Durgapur) পঞ্চায়েতের প্রধান জয়জিৎ মণ্ডল জানান, গোপালপুর পঞ্চায়েতে ২৫ টি সংসারে সাড়ে ৫ হাজার জবকার্ড রয়েছে। গত ২০১৯-২০ ও ২০২০-২১ অর্থ বছরে যা কাজ হয়েছে, তা কেন্দ্র সরকার সেই টাকা এখনও পাঠায়নি। উল্টে কাজই বন্ধ করে দিয়েছে। তবে কাজ শুরু হলে অন্যত্র কাজ দেওয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

    এইসব টানাপোড়েনের মাঝে পড়ে উদ্বাস্তু মানুষের জীবন কীভাবে চলবে, সেটাই এখন সব চেয়ে বড় প্রশ্ন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজিকর হাসপাতালের তিনজন ডাক্তার সাসপেন্ড কেন? জানতে চাইল হাইকোর্ট

    RG Kar: আরজিকর হাসপাতালের তিনজন ডাক্তার সাসপেন্ড কেন? জানতে চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালের তিনজন অর্থপেডিক ডাক্তারকে কোন আইনে বসিয়ে দেওয়া হল? এনিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জবাব তলব করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায়। হাইকোর্ট এদিন এও জানিয়েছে অভিযুক্ত চিকিৎসকেরা সম্পূর্ণ সহযোগিতা করলে কোনও কড়া পদক্ষেপ  করা যাবে না। যদি আইন না থাকে তাহলে তাদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করতে হবে বলেও জানিয়েছে হাইকোর্ট। অন্যদিকে, অভিযুক্ত তিন চিকিৎসক তদন্তে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৪ জুন ধার্য করা হয়েছে। এদিন বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায় সব পক্ষকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। 

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    আরজিকর-এর এক ডাক্তারি পড়ুয়া তাঁর তিনজন সিনিয়র চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেন। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়, তাঁদের পাল্টা দাবি ছিল, ওই ছাত্রী রেগুলার ক্লাস করতেন না। তারপরেও অ্যাটেডেন্স করিয়ে দিতে বলতেন। তাতে তিনি পড়াশোনায় পিছিয়ে যাচ্ছিলেন। ছাত্রীকে পরে এনিয়ে বকাঝকা করলে তিনি শ্লীলতাহানির মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।

    হাইকোর্টে পাল্টা মামলা দায়ের সাসপেন্ড হওয়া চিকিৎসকদের

    ওই পড়ুয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। অন্যদিকে আরজিকর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালও নিজেদের বিভাগীয় তদন্ত শুরু করে। তিন অভিযুক্ত চিকিৎসককে সঙ্গে সঙ্গে সাসপেন্ড করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এরপর হাসপাতালের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন অভিযুক্ত তিন চিকিৎসক। মামলাকারীদের বক্তব্য ছিল, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বেআইনিভাবে তাঁদের সাসপেন্ড করেছে। ২৯ মে আদালত এই মর্মে মামলা দাখিলের অনুমতি দেয়। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানি ছিল। পুলিশের তদন্তে সহযোগিতা করলে কোনও কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। প্রসঙ্গত, শ্লীলতাহানির একটি ঘটনায় সম্প্রতি ফের খবরের শিরোনামে আসে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। এক মহিলা অভিযোগ জানান, হাসপাতালের এক নিরাপত্তারক্ষী তাঁর শ্লীলতাহানি করেছে। যদিও সেই ঘটনার জেরে কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি।

    আরও পড়ুন: সরকারি অনুষ্ঠানেই ব্রাত্য, ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share