Tag: Bengali news

Bengali news

  • Salman Khan: ১৩ বছর পর কলকাতায় সলমন! শনিবার সন্ধ্যায় জমজমাট ‘শো’ ইস্টবেঙ্গলের মাঠে

    Salman Khan: ১৩ বছর পর কলকাতায় সলমন! শনিবার সন্ধ্যায় জমজমাট ‘শো’ ইস্টবেঙ্গলের মাঠে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ১৩ বছর পর কলকাতায় পা দিলেন সলমন খান (Salman Khan)। শুক্রবার রাতে তিনি বিমানবন্দরে নামতেই ভক্তরা উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন। তাঁদের উদ্দেশে হাত নাড়েন ব্ল্যাক টি শার্ট আর ব্লু ডেনিম পরিহিত টাইগার। ফ্লাইং কিসও ছুড়তে দেখা যায় ভাইজানকে। এরপর তিনি সোজা রওনা দেন আলিপুরের এক হোটেলের দিকে। শনিবার সন্ধ্যায় ইস্টবেঙ্গল মাঠে এক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন সলমন খান (Salman Khan)। সেখানে বসতে চলেছে চাঁদের হাট। সোনাক্ষী সিনহা, জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ, প্রভু দেবা কে থাকবে না এই অনুষ্ঠানে! তার আগে এক ফাঁকে অবশ্য মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার কথাও রয়েছে টাইগারের।

    নিরাপত্তায় বিশেষ জোর

    সন্ধ্যায় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অনুষ্ঠানকে ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা ক্লাব চত্বর। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যে একাধিক প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছেন সলমন খান (Salman Khan) এবং বাড়ানো হয়েছে তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা। বর্তমানে অভিনেতা ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। সূত্রের খবর, সলমন খানের (Salman Khan) নিরাপত্তার জন্য দায়িত্বে থাকছেন একজন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এবং দুজন পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার অফিসার। থাকছেন ডি সি পদমর্যাদার ছয়জন অফিসারও। ভাইজানের নিরাপত্তায় কোন ফাঁক রাখা হবে না এমনটাই জানিয়েছে প্রশাসন। প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত জানা যাচ্ছে যে ইতিমধ্যে ক্লাব চত্বরে ভিড় করতে শুরু করেছেন সলমন ফ্যানেরা। সন্ধ্যা ছটায় খুলবে মূল প্রবেশদ্বার। কিন্তু তার আগেই মাঠে উপস্থিত অসংখ্য অনুরাগী। মাঠে ইতিমধ্যে চলছে শেষ মুহূর্তের মহড়াও। সলমন খানের হিট ছবিগুলোর গান বাজছে। জানা যাচ্ছে, প্রভুদেবাকেও আজকে দেখা যাবে তাঁর পুরনো ছন্দে, ৯০ দশকের জনপ্রিয় গান মুকাবলা, মুকাবলা গানে নাচবেন তিনি। প্রসঙ্গত কিছুদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে সলমন খান (Salman Khan) অভিনীত ছবি কিসিকা ভাই কিসিকা জান, বক্স অফিসে সেরকম সাফল্য না পেলেও টাইগারের জনপ্রিয়তায় যে বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি, তা কলকাতা বিমানবন্দরেই দেখা গেল এ দিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suicide: মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কেবিনে বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ! রহস্য ঘনীভূত

    Suicide: মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কেবিনে বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ! রহস্য ঘনীভূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নকশাল কেবিন থেকে বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ (Suicide) উদ্ধার করল কোতোয়ালি থানার পুলিশ। মৃতের নাম দুলাল ভক্তা (৪৯)। বাড়ি ঝাড়গ্রাম জেলার বিরিহান্ডির বাগছাপা গ্রামে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫ মে অর্থোপেডিক সমস্যা নিয়ে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন দুলাল। কেবিনের বাইরে নিরাপত্তারক্ষীরা থাকলেও কী করে এমন ঘটনা ঘটল, তার তদন্ত শুরু করেছে জেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ। খবর পেয়ে হাসপাতালে যান ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। শুক্রবার দুপুরে বাথরুমে গিয়ে গলায় গামছা দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। বাথরুম থেকে না বের হওয়ায় ভিতরে ঢুকে নিরাপত্তারক্ষীরা দেখতে পান, ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছেন দুলাল। তাকে উদ্ধার করলেও বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এই ঘটনায় হাসপাতালে শোরগোল পড়ে যায়।

    কী মামলা ছিল তাঁর বিরুদ্ধে?

    জানা গিয়েছে, ঝাড়গ্রাম থানার ২০২২ সালের একটি মামলায় গ্রেফতার হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ঝাড়গ্রাম জেলে বিচারাধীন বন্দি ছিলেন দুলাল। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৬, ৩০৭ ধারায় মামলা ছিল। চিকিৎসার জন্য চলতি বছরের ১ এপ্রিল মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে গত ৫ মে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২ টা নাগাদ ঘটনা (Suicide) ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কী জানালেন হাসপাতাল সুপার?

    মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সুপার জয়ন্ত রাউত বলেন, হাসপাতালের নকশাল কেবিনে এক বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ (Suicide) উদ্ধার হয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে সেখানে। তবে এই বিষয়ে জেল কর্তৃপক্ষের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এই ঘটনাকে ঘিরে একদিকে যেমন রহস্য ঘনীভূত হয়েছে, তেমনি নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কীভাবে নিরাপত্তারক্ষীদের নজর এড়িয়ে তিনি ওইরকম কাণ্ড ঘটালেন, সেটাই ভাবাচ্ছে সবাইকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এবিভিপি-র ওপর হামলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

    ABVP: বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এবিভিপি-র ওপর হামলার অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (এবিভিপি) ডাকা ১২ ঘণ্টার বন্‌ধ ব্যর্থ করতে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠল। এদিন সকাল থেকেই বন্‌ধকে সফল করতে শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজের সামনে এবিভিপি’র সদস্যরা পিকেটিং করে। মূল অভিযোগ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের একদল কর্মী বন্‌ধ ব্যর্থ করতে এসে আচমকা এবিভিপির সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এবিভিপি সদস্যদের বাঁশ, রড দিয়ে পেটানো হয়। তাতে এবিভিপি-র কয়েকজন ছাত্র জখম হয়েছে। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হলে একজন বাদে সকলকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়।

    কেন এই বন্‌ধ? 

    এবিভিপির তরফে জানানো হয়েছে, কলেজের ছাত্রছাত্রীদের একাধিক অসুবিধার কথা জানিয়ে বৃহস্পতিবার পলিটেকনিক কলেজে স্মারকলিপি জমা দিতে গেলে বাধা দেয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। অন্যদিকে পাল্টা অভিযোগ করে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তাদের অভিযোগ, তৃণমূল ছাত্র পরিষদ স্মারকলিপি দিতে গেলে এবিভিপি-ই বাধা দেয়। এই অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শিলিগুড়ির পলিটেকনিক কলেজ চত্বর। বাদানুবাদ থেকে দু-পক্ষ হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। ঘটনায় সংগঠনের দুই কর্মী জখম হওয়ার অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতেই শিলিগুড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় এবিভিপি। সেই সঙ্গে শুক্রবার ১২ ঘন্টা শিলিগুড়ি পলিটেকনিক কলেজ ধর্মঘটের ডাক দেয় তারা।

    কেন তৃণমূলের হামলা?

    এই বন্‌ধকে ঘিরে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তার জন্য সকাল থেকেই কলেজের সামনে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন ছিল। উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ি থানার আইসি অনুপম মজুমদার। শান্তিপূর্ণভাবে এবিভিপি পিকেটিং করছিল। সিংহভাগ ছাত্রছাত্রী বন্‌ধকে সমর্থন করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তারা এবিভিপির ছেলেদের কলেজ ছেড়ে যাওয়ার জন্য হুমকি দিতে থাকে। শুরু হয় দু-দলের মধ্যে বচসা, তারপর এবিভিপির সদস্যদের মারধর শুরু করে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। পুলিশের সামনেই দুষ্কৃতীদের দল এবিভিপি সদস্যদের মাটিতে ফেলে পেটায়। এবিষয়ে এবিভিপির রাজ্য কমিটির সদস্য অনিকেত দে সরকার বলেন, আমরা সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে পিকেটিং করছিলাম। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের লোকজন আমাদের বাঁশ, লাঠি দিয়ে বেধড়ক মেরেছে৷ অনেকেই জখম হয়েছে।পুলিশের সামনে গোটা ঘটনা ঘটেছে।

    কী বলছে তৃণমূল ও পুলিশ?

    দার্জিলিং জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (সমতল) সভাপতি তনয় তালুকদার বলেন, মারধরের কোনও ঘটনাই ঘটেনি৷ রড, লাঠি নিয়ে এবিভিপির কিছু গেরুয়া গুন্ডা এখানে এসে দাঁড়িয়েছিল। আমরা স্লোগান দিলে তারা ভয়ে এখান থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ জানিয়েছে, এদিন এবিভিপির ডাকা বন্‌ধকে কেন্দ্র করে কলেজ চত্বরে উত্তেজনা দেখা দেয়। তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ও এবিভিপির সদস্যরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। সময়মতো পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

    বিধায়কের নিন্দা

    খবর পেয়ে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে এবিভিপির জখম কর্মী-সমর্থকদের দেখতে যান শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষ। তিনি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের গুন্ডাবাহিনী পুলিশের সামনে এবিভিপির শান্তিপূর্ণ পিকেটিংয়ে হামলা চালিয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Diabetes & Mangoes: ডায়াবেটিসে কি আম খাওয়া যেতে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Diabetes & Mangoes: ডায়াবেটিসে কি আম খাওয়া যেতে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রীষ্মকালে রসনা মেটাতে আমের বিকল্প খুব কমই আছে। তাইতো আমকে বলা হয় ফলের রাজা! পুষ্টিবিদদের মতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আম (Diabetes & Mangoes) খুবই বড় ভূমিকা নেয়, ভিটামিন ই, কে, বি কমপ্লেক্সে ভরপুর থাকে আম। পাশাপাশি আমে থাকে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার। কিন্তু আমে শর্করা থাকায় ডায়াবেটিস রোগীরা কি আম খেতে পারবেন? এ নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায় আজকে আমরা আলোচনা করব এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন সে নিয়ে।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত…

    ১৪০ কোটির দেশ ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। মানতে হয় নানা স্বাস্থ্যবিধি, ডায়েটে রয়েছে নানা বিধি নিষেধ। জীবনধারার এই রোগ সাধারণত তখনই হয় যখন রক্তের শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় এবং অগ্নাশয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে পারেনা। চিকিৎসকরা বলছেন ‘‘ডায়াবেটিকদের শরীরের শর্করার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হয় এবং কম গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত খাবার খেতে হয়। প্রসঙ্গত, কম গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত খাবার রক্তে শর্করার মাত্রাকে বাড়ায় না।’’ তাই ডায়াবেটিসে যে কোনও ফল না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘ডায়াবেটিসে পরিমিত মাত্রায় আম (Diabetes & Mangoes) খাওয়া যেতেই পারে।’’ গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, হজমের কোন সমস্যা থাকলে আম তা নিরাময়ে সাহায্য করে। 

    ডায়াবেটিকরা কি আম (Diabetes & Mangoes) খেতে পারেন?

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘আমে (Diabetes & Mangoes) চিনির মাত্রা অনেক বেশি তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খাওয়া নিষিদ্ধ।’’ তবে পুষ্টিবিদদের মতে, ডায়াবেটিকদের ক্ষেত্রে, আম যদি নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে তা খুব বেশি ক্ষতি করবে না। এক্ষেত্রে তাদের যুক্তি, অল্প পরিমাণে আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না, তাই চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘রোগীর শর্করার মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে তবে তাঁরা পরিমিত আম খেতেই পারেন।’’

    সুগারে কতটা পরিমান আম খাওয়া যেতে পারে?

    বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তের শর্করার বৃদ্ধি রোধ করতে সাধারণভাবে আম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, অর্ধেক কাপ অর্থাৎ কিনা ৮২.৫ গ্রাম আম খেয়ে প্রথমে দেখতে হবে রক্তের শর্করার পরিমাণ বেড়েছে কিনা, যদি বাড়ে তাহলে মাপতে হবে তা কতটা বেড়েছে এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে আম খাওয়ার পরিমাণ নির্ণয় করা যেতে পারে। চিকিৎসকদের সাবধান বাণী, নিয়মিতভাবে সুগার লেভেল চেক করেই খাওয়া উচিত আম। তবে আমের জুশ একেবারেই নিষিদ্ধ বলছেন চিকিৎসকরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    Education: বন্ধের মুখে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকেই দায়ী করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হবে বিজেপি। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার পুরো পরিস্থিতির জন্য রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি দায়ী করেছেন। তাঁর কটাক্ষ, ‘বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রীর কোনও ধারণা আছে বলে মনে হচ্ছে না। তিনি আদৌ কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন কি না, তা অবশ্য আমার জানা নেই। কিন্তু তাঁর যে কোনও ধারণা নেই, রাজ্যে একের পর এক ভোট বিশ্ববিদ্যালয় (Education) গড়ে তিনি তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরেরটাও একটা ভোট বিশ্ববিদ্যালয়। হয়তো পরের ভোটে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বালি, সিমেন্ট বরাদ্দ হবে।’ সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘গত বিধানসভা ভোটের আগে তড়িঘড়ি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার কোনও নিজস্ব ভবন নেই, কর্মী নেই, অধ্যাপক নেই। অস্থায়ী কর্মীরা বেতন পাচ্ছেন না। সীমানা প্রাচীরও নেই। ভাড়া বাড়িতে ক্লাস চলে। এ কেমন বিশ্ববিদ্যালয়! আমরা প্রশাসনে নেই। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বঞ্চিত পড়ুয়াদের পাশে সরাসরি দাঁড়ানোর মতো অবস্থা আমাদের নেই। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত উপাচার্য নিয়োগের জন্য আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হব।

    ক্ষোভে ফুঁসছেন জেলাবাসী

    রাজ্যের একমাত্র উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবার ক্ষোভে ফুঁসতে শুরু করেছে দক্ষিণ দিনাজপুর। এই জেলার বঞ্চনার ফিরিস্তিতে এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জুড়ে যাওয়াকে ভালোভাবে নিচ্ছে না জেলাবাসী। রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এখনও এখানে কেন উপাচার্য নিয়োগ করছেন না, রাজ্য উচ্চশিক্ষা (Education) দফতরই বা কেন এই বিশ্ববিদ্যালয় সচল রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে না, এসব নিয়েই বাড়ছে ক্ষোভ। এনিয়ে এদিন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে শিক্ষাবিদ সহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের তরফে ধারাবাহিক আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন ছাত্র, শিক্ষক, গবেষকরা?

    বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র বলেন, উপাচার্য না থাকায় নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। এখনও স্থায়ী বিল্ডিং নেই। আমাদের নতুন কোনও অধ্যাপকও দেওয়া হচ্ছে না। এনিয়ে আমরা খুব সমস্যায় পড়েছি। আমরা চাই, দ্রুত এই সমস্যাগুলি থেকে আমাদের রেহাই দেওয়া হোক।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Education) দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসা বিশিষ্ট শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন, দীর্ঘ আন্দোলনের পর আমরা জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা দু’বছর পেরিয়ে গেলেও কোনও উন্নতি হল না। এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনের কাজ হল না। এখন আবার উপাচার্যও নেই। আমরা ফের এনিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনে নামবো। ইতিহাস গবেষক সমিত ঘোষ বলছেন, ‘প্রান্তিক অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার অধিকারের জন্যই এই বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামোর উন্নতি না করে উল্টে দুর্বল করা হচ্ছে। এটা যথেষ্ট চিন্তার। দ্রুত উপাচার্য নিয়োগ করা ছাড়াও নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজে হাত দেওয়া আশু প্রয়োজন।’

    শিক্ষামন্ত্রীকে অভিযোগ ছাত্র পরিষদের

    এনিয়ে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদের বক্তব্য, ‘রাজ্য সরকারের উদাসীন মনোভাবে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Education) আজ বন্ধের মুখে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫০ জন ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ কী? এই উদাসীন মনোভাবের জন্য জেলার শিক্ষাব্যবস্থা বিশ বাঁও জলে। বিভেদকামী শক্তিগুলি যখন উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে বিভাজন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তখন উত্তরবঙ্গের এক প্রান্তিক জেলার সঙ্গে এমন বঞ্চনা তাদেরই প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল। এই সমস্ত বিষয় নিয়েই শিক্ষামন্ত্রীকে মেল করেছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ সহ অন্যান্য সমস্যাগুলি মেটানোর আর্জি জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tmc Extortion: তোলাবাজির অভিযোগ! শিলিগুড়িতে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের কোন্দল গড়ালো আদালতে

    Tmc Extortion: তোলাবাজির অভিযোগ! শিলিগুড়িতে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের কোন্দল গড়ালো আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেটে আইএনটিটিইউসি-র দুই গোষ্ঠীর লড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে। সংগঠনের বাজার কমিটির প্রাক্তন সভাপতি উমাশঙ্কর যাদবের সঙ্গে বর্তমান সভাপতি শ্যাম যাদবের গদি দখলের লড়াইকে (Tmc Extortion) কেন্দ্র করে অনেকদিন ধরেই শিলিগুড়ি নিয়ন্ত্রিত বাজার উত্তপ্ত। মাঝেমধ্যে ছোটখাট গোষ্ঠী সংঘর্ষও লেগেই আছে।

    তোলা আদায়ের অভিযোগ করায় মামলা

    এই লড়াইয়ে শ্যাম যাদবকে অনৈতিক সমর্থন দেওয়ার অভিযোগে আইএনটিটিইউসির দার্জিলিং জেলা (সমতল) সভাপতি নির্জল দে-র বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন উমাশঙ্কর যাদব। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় উমাশঙ্কর যাদব বিবৃতি দিয়ে নির্জল দে-র বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, মোটা টাকা নিয়ে নির্জল দে শ্যাম যাদবকে অন্যায় কাজে মদত দিয়ে যাচ্ছেন। তার জন্যই শিলিগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেট গত আটমাস ধরে উত্তপ্ত (Tmc Extortion)। সোশ্যাল মিডিয়ায় এধরনের তোলাবাজির অভিযোগ করায় উমাশঙ্কর যাদবের বিরুদ্ধ ১৫ লক্ষ টাকার মানহানির মামলা দায়ের করেছেন আইএনটিটিইউসির দার্জিলিং জেলা (সমতল) সভাপতি নির্জল দে। তিনি বলেন, উমাশঙ্কর যাদব আমার বিরুদ্ধে তোলাবাজি সহ নানা ধরনের অনৈতিক কাজের মিথ্যা অভিযোগ করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এই মিথ্যা অভিযোগ করার জন্য আমি গত বুধবার শিলিগুড়ি আদালতে উমাশঙ্কর যাদবের বিরুদ্ধে ১৫ লক্ষ টাকার মানহানির মামলা করেছি।

    পাল্টা মামলার হুমকি উমাশঙ্করের

    উমাশঙ্কর যাদব বলেন, আমি এখনও কোনও মামলার চিঠি পাইনি। তাই মামলা হয়েছে কি না, সে বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। তবে আমার বিরুদ্ধে নির্জল দে মামলা করলে আমিও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করবো। আমার কাছে মামলা করার মতো পর্যাপ্ত নথি ও প্রমাণ রয়েছে। শ্যাম যাদবকে অনৈতিকভাবে এখানকার কমিটিতে সভাপতি বানিয়ে তাকে সামনে রেখেই তোলাবাজি (Tmc Extortion) করে চলেছেন নির্জল দে। মর্জিমতো শ্রমিক ছাঁটাই করছেন। এফসিআই’তে কাজের নাম করে বিহার থেকে শ্রমিক এনে রেগুলেটেড মার্কেটে কাজ করাচ্ছেন। এজন্য মোটা টাকা তাঁরা তুলছেন। স্থানীয় শ্রমিক কাজের সুযোগ হারাচ্ছে। এনিয়ে দোলা সেন সহ তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্ব ও মন্ত্রীদেরও চিঠি দিয়েছি। তারপরেও কিছুদিন আগে ছজন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়েছে।  এর প্রতিবাদে গত ন’দিন ধরে আমরা বাজারে ধর্নায় বসেছি।

    কেন এই গোষ্ঠী-বিবাদ?

    শিলিগুড়ি নিয়ন্ত্রিত বাজারে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের দুই গোষ্ঠীর লড়াই দীর্ঘদিনের। একসময় উমাশঙ্কর যাদব আইএনটিটিইউসির এই বাজার কমিটির সভাপতি ছিলেন। নির্জল দে আইএনটিটিইউসির দার্জিলিং (সমতল) জেলা সভাপতি হয়ে আসার পরপরই উমাশঙ্কর যাদবকে সরিয়ে শ্যাম যাদবকে সভাপতি করা হয়। উমাশঙ্কর যাদবের অভিযোগ, অনৈতিকভাবে মুখের কথায় শ্যাম যাদবকে নির্জল দে সভাপতির চেয়ারে বসিয়েছেন নিজের স্বার্থসিদ্ধি (Tmc Extortion) করার জন্য। কিন্তু এখানকার শ্রমিকরা তার পাশে নেই। শ্যাম যাদব  দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই এখানে পুরনো শ্রমিক ছাঁটাই করে বিহার থেকে শ্রমিক এনে কাজ করাচ্ছেন। পুরনো শ্রমিকরা তা মেনে নিতে পারছেন না। কেননা তাঁরা জানেন, বিহার থেকে কেন শ্রমিক আনা হচ্ছে।

    কী বলছেন আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি

    নির্জল দে বলেন, এধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগের জন্য আমি উমাশঙ্কর যাদবের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। তিনি যদি আমার বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা করেন, তাতে আমার বলার কিছু নেই। শ্যাম যাদবকে  সভাপতি করা হয়েছে সংগঠনের নিয়ম মেনে। এখানে কোনও অনৈতিক কাজ (Tmc Extortion) হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coal Scam: ‘‘ইডি দফতরে হাজিরা দিতে অসুবিধা কোথায়?’’ কয়লা-কাণ্ডে মলয়কে প্রশ্ন দিল্লি হাইকোর্টের

    Coal Scam: ‘‘ইডি দফতরে হাজিরা দিতে অসুবিধা কোথায়?’’ কয়লা-কাণ্ডে মলয়কে প্রশ্ন দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার (Coal Scam) মামলায় মন্ত্রী মলয় ঘটককে ন’ বার হাজিরার নোটিশ পাঠিয়েছে ইডি। শেষবারের নোটিশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তৃণমূলের মন্ত্রী দারস্থ হন দিল্লি হাইকোর্টে। এবার তাঁর হাজিরা এড়ানো নিয়েই প্রশ্ন তুলল দিল্লি হাইকোর্ট। জানা গিয়েছে, এই মামলার শুনানিতে দিল্লি হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, মন্ত্রীর ইডি দফতরে হাজিরা দিতে অসুবিধা কোথায়? প্রসঙ্গত, মলয় ঘটকের তরফে এই মামলা লড়ছেন, আইনজীবী ফারুখ রজ্জাক। তিনি আদালতে দাবি করেন, তাঁর মক্কেল অত্যন্ত ব্যস্ত। সেকারণেই হাজিরা দিতে পারছেন না। বিরোধী মহলের অবশ্য দাবি, গ্রেফতারি এড়াতেই বারবার হাজিরা এড়াচ্ছেন মলয় ঘটক। মলয়ের আইনজীবী এদিন যুক্তি খাড়া করেছেন, সুপ্রিম কোর্ট জিজ্ঞাসাবাদে ছাড় দিয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পি চিদম্বরমের স্ত্রী নলিনী চিদম্বরমকে। পাল্টা হিসাবে ইডির আইনজীবী বলেন, ‘‘দুজনেই মহিলা ছিলেন, এছাড়া মলয় ঘটকের সঙ্গে তাঁদের মামলার প্রেক্ষাপটও মেলেনা।’’ ইডির আইনজীবী এদিন আরও বলেন, ‘‘এভাবে জেরা এড়িয়ে অসহযোগিতা করছেন উনি। পাশাপাশি তিনি আইন ভাঙছেন, অপরাধ করছেন৷’’

    কয়লা পাচার-কাণ্ডে (Coal Scam) প্রথম থেকেই সামনে ছিল মন্ত্রীর নাম 

    প্রসঙ্গত, কয়লা পাচার-কাণ্ডে (Coal Scam) প্রথম থেকেই সামনে এসেছিল আসানসোলের এই বিধায়কের নাম। খনি অঞ্চলের শাসক দলের নেতা হিসাবে তাঁর বিরুদ্ধে কয়লা পাচারের একাধিক অভিযোগ ওঠে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিধায়ক হিসেবে মলয় ঘটকের কোনও ভূমিকা কী ছিল, তিনি কোনওভাবে লাভবান হয়েছিলেন কি না, কোনও রকম প্রভাব খাটিয়েছিলেন কি না, সেটাই খতিয়ে দেখতে চায় ইডি। 

    দিল্লি হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ…

    বিচারপতি দীনেশকুমার শর্মার এজলাসে এদিন এই মামলার শুনানি হয়। দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে বিচারপতি বলেন, ‘‘মলয় ঘটককে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইলে ১৫ দিনের নোটিস দিতে হবে ইডিকে৷’’ মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ১০ অগাস্ট ধার্য করেছে কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: হারিয়ে গিয়েছিল কানা দ্বারকেশ্বর নদী, খুঁজে পাওয়া গেল তাকে চাঁদুর ফরেস্টে!

    Arambagh: হারিয়ে গিয়েছিল কানা দ্বারকেশ্বর নদী, খুঁজে পাওয়া গেল তাকে চাঁদুর ফরেস্টে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে আরামবাগে (Arambagh) খোঁজ মিলল কানা দ্বারকেশর নদীর। সার্ভে করে নদীর চূড়ান্ত পর্যায়ের মাপজোকের পর আরামবাগের চাঁদুর ফরেস্টে মিলল এর অস্তিত্ব। হারিয়ে যাওয়া নদীর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ায় এলাকার মানুষ বিষয়টি নিয়ে প্রবল উৎসাহিত।

    নদীর প্রবাহ কেমন ছিল?

    আরামবাগ (Arambagh) শহরের বাইশ মাইল এলাকায় দ্বারকেশ্বর নদী থেকে শাখা নদীটি বেরিয়েছে, এলাকায় যা কানা দ্বারকেশ্বর নামে পরিচিত। কানা দ্বারকেশ্বরের বুক দিয়ে একসময় বইতো বিপুল জলরাশি। যার স্মৃতিচিহ্ন রয়ে গিয়েছে নদীর চরা পড়া জমিতে। বর্তমানে শহরের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার মধ্যে দিয়ে এই খাল আঁকাবাঁকা পথে বইছে। শহরের ভিতর খালটি নর্দমায় পরিণত হয়েছে। খালটির উৎসমুখ পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঁটার মোড়ে। শহরের ভিতর একাধিক জায়গায় খালের প্রবাহপথ কিন্তু বর্তমানে হারিয়ে গিয়েছে। যার সন্ধানেই শুরু হয় সার্ভের কাজ। শহর থেকে বেরিয়ে খালটি মিলেছে মলয়পুর খালে। সেই খাল খানাকুলের অরোরা খালে এবং তারপরে রূপনারায়ণ নদে মিশেছে। প্রসঙ্গত, কানা দ্বারকেশ্বর এখন মৃতপ্রায়। এলাকায় জবরদখলের সঙ্গে নোংরা ও কচুরিপানা জমে নদীর প্রবাহ এখন বর্তমানে অবরুদ্ধ। গতিপথের সন্ধানে সার্ভের কাজে নামে মহকুমা সেচ দফতর ও পুরপ্রশাসন।

    উদ্ধারে প্রশাসনের ভূমিকা

    কয়েকমাস আগে থেকে আরামবাগে (Arambagh) সার্ভের কাজ শুরু করে মহকুমা প্রশাসন। বুধবার আরামবাগ পুর প্রশাসন, আরামবাগ মহকুমার ভুমি ও ভুমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক, আরামবাগ চাঁদুর ফরেস্টের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে কানা দ্বারকেশ্বর নদীর অস্তিত্ব পাওয়া যায় চাঁদুর ফরেস্ট সংলগ্ন এলাকা ও ফরেস্টের ভিতরের কিছু অংশে। চুড়ান্ত পর্যায়ে নদীর মাপ হয় চাঁদুর ফরেস্ট অঞ্চল এবং তেলিপাড়া মৌজায়। ১৯৩৩ সালে এই দুটি মৌজা থেকে দ্বারকেশ্বর নদীর অস্তিত্ব হারিয়ে যায়। মৃতপ্রায় হয়ে পড়ে দ্বারকেশ্বর নদী। আরামবাগ পুর প্রশাসনের ইঞ্জিনিয়ার পরীক্ষিত হালদার, আরামবাগ ভুমি ও ভুমি সংস্কার দফতরের আধিকারিক ইন্দ্রজিৎ বিশ্বাস ও ফরেস্টের একজন আধিকারিক উপস্থিত থেকে চূড়ান্তভাবে কানা দ্বারকেশ্বর নদীর অস্তিত্বকে চিহ্নিতকরণ করেন।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত

    এই বিষয়ে আরামবাগ পুরসভার ইঞ্জিনিয়ার পরীক্ষিত হালদার বলেন, ফরেস্টের পাশে দ্বারকেশ্বর নদীর যে কানা খালটি আছে, তা কেউ জানতো না। এই খালটি আমাদের পুরসভার যে হেলথ সেকশন আছে, তারপর থেকে হারিয়ে গিয়েছিল। খালটি ১৯৩৩ সালের ম্যাপ অনুযায়ী কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত কেউ জানতো না। আমাদের কাজ কানানদীর অস্তিত্ব চিহ্নিত করা। সেই অনুযায়ী এদিন চূড়ান্তভাবে কানানদীর গতিপথ চিহ্নিত করা হল। বিষয়টা সম্পূর্ণ রাজ্য সরকার ও সেচ দফতরের। অপরদিকে আরামবাগ (Arambagh) মহকুমা সেচ দফতরের আধিকারিক দীনবন্ধু ঘোষ বলেন, মহকুমা প্রশাসনের নির্দেশে আমরা কাজটি শুরু করেছিলাম। একেবারে শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। আরামবাগ পুর প্রশাসন রিপোর্ট দিলে সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করা হবে। আরামবাগ (Arambagh) মাস্টার প্লানের অন্তর্ভুক্ত এই শাখা নদীর পূর্ণাঙ্গ সংস্কার হলে উপকৃত হবেন আরামবাগ শহর এবং গোটা মহকুমার লক্ষাধিক মানুষ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Snacks: মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরেই বাংলায় জনপ্রিয় হয়েছিল সিঙারা! কিন্তু এর উৎপত্তি কোথায়?

    Snacks: মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরেই বাংলায় জনপ্রিয় হয়েছিল সিঙারা! কিন্তু এর উৎপত্তি কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ধ্যার জলখাবার কিংবা যে কোনও সময় খিদে পেলে সিঙারার তুলনা হয় না। আর তার সঙ্গে যদি এক কাপ গরম চা হয়ে যায়, তাহলে তো কথাই নেই। কোথাও সিঙারা, আবার কোথাও সামোসা। ভারতে খুবই জনপ্রিয় পদ এটি, খেতেও জবরদস্ত! তাই আট থেকে আশি, সবারই পছন্দের খাবার এই সিঙারা। কিন্তু এর উৎপত্তি নিয়ে আছে অনেক বিতর্ক, আছে লম্বা এক ইতিহাস। সাধারণের মাথায় প্রশ্ন জাগতেই পারে, সামান্য একটি সিঙারার আবার কী ইতিহাস থাকতে পারে? হ্যাঁ, এর একটি ইতিহাস আছে, যা শুনলে অবাকই হবেন। 

    কীভাবে উৎপত্তি হল এই খাবারের?

    সাধারণত আমরা গুগল সার্চ করলে দেখতে পাই, এই সিঙারা বা সামোসার উৎপত্তি বাংলাদেশে। এটি বাংলাদেশের খাবার বলেই বেশি পরিচিতি লাভ করেছে গোটা ইন্টারনেট জুড়ে। কিন্তু আসলে এর উৎপত্তি বাংলাদেশ বা ভারতবর্ষে নয়, উৎপত্তি ফরাসি শব্দ ‘সংবোসাগ’ থেকে। সেই ‘সংবোসাগ’ই ভারতে হিন্দিভাষীদের কাছে সামোসা বা বাঙালিদের কাছে সিঙারা নামে পরিচিত। ইতিহাস থেকে জানা যায়, এই খাবারটির উৎপত্তি এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যেই। মধ্যপ্রাচ্যের তুর্কিদের কাছে একটি প্রিয় এবং মুখরোচক খাবার ছিল এই সামুচা বা সামোসা। পরে ভারতবর্ষে তুর্কি আগমনের পর এই খাবার এখানেও জনপ্রিয়তা পায়, গোটা ভারত জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এই খাবারটি। 

    বিখ্যাত পর্যটক, লেখকদের লেখায় এর উল্লেখ 

    ইরানি ঐতিহাসিক আবুল ফজল বেহাকির লেখা ‘তারিখ-এ-বেহাগি’ নামের বইয়ে এই সিঙারা বা সামোসার উল্লেখ পাওয়া যায়। যতদূর জানা গেছে, তখন সামোসাগুলি আকারে ছোট ছোট হত, যেগুলি তখন ‘সাম্বোসা’ নামে পরিচিত ছিল। সেই সময় মধ্যপ্রাচ্যের পর্যটক ও বণিকরা ঘোড়া বা উটের পিঠে নানা জায়গায় ভ্রমণ করত, আর খিদে পেলে তাদের ছোট ছোট ঝোলা থেকে বের করত এই সাম্বোসা। এগুলো আকারে ছোট হওয়ায় সহজে সব জায়গায় নিয়ে যাওয়া যেত ও যেখানে খুশি খাওয়া যেত। 

    দিল্লির সুলতানি যুগেও সিঙারার নাম পাওয়া যায়

    আবার দিল্লির সুলতানি যুগেও এই খাবারটির চল ছিল বলে জানা যায়। তৎকালীন সুলতানি যুগের রাজকবি আমির খসরু, যিনি ভারতের তোতাপাখি নামে পরিচিত ছিলেন, তাঁর বই থেকে এই সিঙারার নাম পাওয়া যায়। যেখানে কোনও এক জায়গায় তিনি লিখেছেন, ‘রাজকুমারগণ, আভিজাত্যরা মাংস, পেঁয়াজ ও ঘি দিয়ে তৈরি সামোসা উপভোগ করতেন’। এছাড়াও জানা যায়, দিল্লির তদানীন্তন রাজা মহম্মদ বিন তুঘলকের খুব প্রিয় ছিল এই সামোসা। তখন তাঁর রাজদরবারে রয়্যাল স্ন্যাক্সেরও নাকি মর্যাদা পেত এই খাবার। মুঘল আমলেও জনপ্রিয় ছিল এই পদটি। আবুল ফজলের লেখা ‘আইন-ই-আজবরি’ গ্রন্থ থেকে ‘সানবুসাহ ‘ নামক একটি খাবারের উল্লেখ পাওয়া যায়, যেটির ভিতরে মাংসের পুর থাকত এবং নামি দামি অনেক মশলাও ব্যবহার করা হত। 

    বাংলতেও প্রচলিত ইতিহাস আছে সিঙারার

    মনে করা হয়, বাংলায় প্রথম সিঙ্গারার প্রচলন শুরু প্রায় ১৭০০ এর দশকে, নদিয়া জেলায় রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের হাত ধরে। এক সময় রাজ দরবারের রাঁধুনি গিরিধারী রাজা কৃষ্ণচন্দ্রকে খাবার হিসেবে লুচি দেন। কিন্তু রাজা কোনও এক বৈঠকে ব্যস্ত থাকায় লুচি ঠান্ডা হয়ে যায়। পরে গিরিধারীকে এই লুচি বদলে অন্য খাবার নিয়ে আসার অনুরোধ জানান। কিন্তু খাবার বদলে আনা হয় মিষ্টি, যা রাজার একদম পছন্দের জিনিস ছিল না। কারণ কৃষ্ণচন্দ্রের ছিল মধুমেহ। তাই রেগে গিয়ে রাজা গিরিধারীকে শূলে চড়ানোর আদেশ দেন। পরের দিন গিরিধারীর স্ত্রী ধরিত্রীদেবী কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং রাজার কাছে আরেকটিবার সুযোগ চান। রাজা আদেশ দেন তাঁর জন্য কোনও গরম খাবার বানিয়ে আনতে। ধরিত্রীদেবী রান্নাঘরে গিয়ে বুঝতে পারছিলেন না, কী এমন খাবার বানানো যায়। তখন তিনি লুচি বানিয়ে তার মধ্যে আগে থেকে রান্না করে রাখা ঠান্ডা তরকারি মিশিয়ে পুর হিসেবে ব্যবহার করে গরম ঘিতে ভেজে নিলেন এবং সেটি রাজাকে দিলেন। রাজা খেয়ে অনেক খুশি হয়ে তার রাঁধুনি গিরিধারীকে ছেড়ে দিলেন এবং এই খাবার হয়ে উঠল জনপ্রিয়, যা বর্তমানে সিঙারা নামে পরিচিত।

    অর্থাৎ বোঝাই যাচ্ছে, পাড়ার দোকানে পাওয়া সামান্য টাকার সিঙারার কত বড় ইতিহাস। যা একসময় রাজরাজাদের খাবার হিসাবেই পরিচিত ছিল। এটি আরবের দেশগুলোতে সানবাস্সাজ, আফগানিস্তানে সাম্বোসা, তুর্কিতে সাম্সা, পোর্তুগাল মোজাম্বিকে চেমুকা, পাকিস্তানে ‘সমসা’ ও আমাদের বাংলায় সিঙারা নামে আজও জনপ্রিয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • River Bridge: বিধায়কের আশ্বাসও জলে! বাঁশের সেতুর বদলে পাকা সেতুর দাবি অধরাই

    River Bridge: বিধায়কের আশ্বাসও জলে! বাঁশের সেতুর বদলে পাকা সেতুর দাবি অধরাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট শহর সংলগ্ন রঘুনাথপুর থেকে ওপারের কালিকাপুর সংযোগকারী আত্রেয়ী নদীতে বাঁশের সেতুর বদলে পাকা সেতুর (River Bridge) দাবি স্থানীয়দের। দীর্ঘদিন ধরেই তাঁরা এই দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু দিনের পর দিন তাঁরা প্রতিশ্রুতিই শুনে এসেছেন। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এমনকী বিধায়কের আশ্বাসও বিফলে গেছে।

    জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রোগীদের এপারে আনতে হয়

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুমারগঞ্জ ও বালুরঘাটের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত আত্রেয়ী নদী। বালুরঘাট শহর সংলগ্ন রঘুনাথপুর ও কালিকাপুরের মাঝখানে থাকা আত্রেয়ী নদীর উপরেই রয়েছে অস্থায়ী বাঁশের সেতু। রঘুনাথপুর বা শহরের মানুষজনকে কাজের প্রয়োজনে ওপারে যেতে হয়। কিন্তু ওপারে থাকা কালিকাপুর, বেলাইন, ধাওল, ডাকরা, চন্দ্রদৌলা, পার্বতীপুর, মাহাতোপাড়া, কাশীপুর সহ আরও বেশ কিছু গ্রামের কয়েক হাজার মানুষকে রোজ সেতু পেরিয়ে সদর বালুরঘাট সহ অন্য যে কোনও প্রান্তে যেতে হয়। বালুরঘাটের রঘুনাথপুরে রয়েছে জেলা হাসপাতাল। ফলে ওপারের মানুষকে এপারে আসতে হয় এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রোগীদের এপারে আনতে হয়। বর্ষার কয়েকমাস নৌকায় পারাপার চললেও সারা বছর মানুষ যাতায়াত করে বাঁশের সেতু বানিয়ে। ২০১৭ সালে এলাকার একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী তথা ওই এলাকার সেই সময়কার বিধায়ক বাচ্চু হাঁসদা বাঁশের সেতুর বদলে পাকা সেতু (River Bridge) করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে বলে এলাকার মানুষকে আশ্বস্ত করেছিলেন তিনি। কিন্তু সেতু তৈরির ব্যাপারে কাউকে একধাপও এগতে দেখা যায়নি বলে অভিযোগ এলাকার মানুষের।

    বাসিন্দারা কী বলছেন?

    স্থানীয় বাসিন্দা রিন্টু সূত্রধর, মন্টু পাল অভিযোগ করে বলেন, আমাদের বাড়ি নদীর ওপারে। সারাদিনের কাজকর্ম করতে আমাদের বালুরঘাটে যেতে হয়। কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে নদী পার হয়ে বালুরঘাটে আসতে খুব সমস্যায় পড়তে হয়। এদিকে সাঁকো দিয়ে পারাপার করতে একেকজনকে নদী পারাপারের জন্য ১০ টাকা করে ভাড়া গুনতে হচ্ছে। আমরা এর আগে ব্রিজের দাবি করেছিলাম। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। আমরা চাই রঘুনাথপুর থেকে কালিকাপুর পর্যন্ত ব্রিজ (River Bridge) হোক। তবেই আমাদের যাতায়াতের সমস্যা মিটবে।

    ফের আশ্বাস পঞ্চায়েতের

    এই বিষয়ে বালুরঘাট ব্লকের তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কল্পনা কিস্কু বলেন, আমরা বালুরঘাট ব্লক ও পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে ওখানকার বাসিন্দাদের যে দাবি রয়েছে, তা নিয়ে ওপরমহলে আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। পাকা সেতু (River Bridge) হলে দুই পারের মানুষেরই সুবিধা হবে। আমরা চেষ্টা করছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share