Tag: Bengali news

Bengali news

  • Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    Conflict: ডানা ছাঁটা হল টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যানের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ  গোষ্ঠী কোন্দলে (Conflict) জেরবার টিটাগড় পুরসভা। চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল (Conflict) এমন পর্যায় গিয়েছে যে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নজরে রাখছিল। এবার বিধানসভায় তলব করে টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউয়ের ডানা ছাঁটা হল। সোমবার সোমবার বিধানসভায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে ডেকে পাঠানো হয়। বৈঠকে ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী, মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক উপস্থিত ছিলেন। সেখানেই টিটাগড় পুরসভায় চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলের জেরে অচলাবস্থা নিয়ে কথা হয়। ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিল জেলা নেতৃত্বের সামনে বলেন, চেয়ারম্যান সকলের সামনে অপমান করেছে। এভাবে বোর্ড মিটিংয়ে এই ধরনের আচরণ করতে পারে না। তাই, আমরা মিটিং ওয়াক আউট করেছিলাম। বিষয়টি জানার পর জেলা নেতৃত্ব নতুন করে কমিটি গঠন করে পুরসভা পরিচালনার কথা বলেন। ঠিক হয়েছে, গোষ্ঠী কোন্দল (Conflict) কমাতে পুরসভায় এককভাবে চেয়ারম্যান কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। একইসঙ্গে পুরসভা পরিচালনার জন্য ৯ জনের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে কারা কারা থাকবে তা দলের পক্ষ থেকে ঠিক করে দেওয়া হয়। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন ৯ জনের কমিটিতে পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, তিনজন সিআইসি, প্রাক্তন চেয়ারম্যান, টাউন সভাপতি, শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি এবং যুব সভাপতিকে রাখা হয়েছে। এই আটজনের কমিটির সদস্যদের নিয়ে প্রতি মাসে বৈঠক করতে হবে বলে দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। এইধরনের ঘটনা নজিরবিহীন। এর আগে টিটাগড় পুরসভা পরিচালনা করতে গিয়ে দলকে এভাবে হস্তক্ষেপ করতে হয়নি। বৈঠকের পর টিটাগড় পুরসভার চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, জেলা নেতৃত্ব যা নির্দেশ দিয়েছে সেই মতো এবার পুরসভা পরিচালনা হবে। নতুন কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেই সব কাজ করা হবে। অন্যদিকে,  টিটাগড় পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, দল যা দায়িত্ব দিয়েছে, সেই দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করব।

    টিটাগড়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দল কেন? Conflict

    গত ৩ মার্চ টিটাগর পুরসভায় একটি প্রস্তাবকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের কোন্দলে (Conflict) পুরবোর্ড মিটিং সরগরম হয়ে ওঠে। ভাইস চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ১৩ জন কাউন্সিলর পুরবোর্ড থেকে ওয়াক আউট করেন। মূলত, পুরবোর্ডে সকলের সামনে ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে চেয়ারম্যান খারাপ ব্যবহার করেন। এমনকী ৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বিল্ডিং অনুমোদন দেওয়া নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে মতানৈক্য হয়। চেয়ারম্যান এক তরফাভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে বোর্ডের একটি বড় অংশ প্রশ্ন তোলে। ৩ মার্চ থেকে পুরবোর্ড আড়াআড়িভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পুরসভা পরিচলনার হাল ফেরাতেই জেলা নেতৃত্ব হস্তক্ষেপ করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road: সংস্কারের দুদিনের মধ্যেই হাত দিলেই উঠে আসছে রাস্তার পিচ! কোথায় দেখে নিন

    Road: সংস্কারের দুদিনের মধ্যেই হাত দিলেই উঠে আসছে রাস্তার পিচ! কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সংস্কারের দুদিনের মাথায় হাত দিলেই খুবলে আসছে পিচের রাস্তার (Road) চাদর। প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনায় নিম্নমানের কাজে সরব গোটা এলাকাবাসী। এমনকী দুদিন আগে   গ্রামীণ সড়কের রাস্তায় (Road)  বাঁশের ব্যারিকেড বেঁধে পথ অবরোধ করেছিলেন বাসিন্দারা। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের চাঁচল-১ নম্বর ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের দুলিয়াবাড়ি এলাকায়। সপ্তাহ খানেক আগে  গ্রামীণ সড়ক যোজনার বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে মালদহ জেলা পরিষদ। তবে, সড়ক সংস্কার হলেও তা নিম্নমানের বলে অভিযোগ তুলছে বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কার হওয়ায় আমরা খুশি। কিন্তু, কাজের গুণগতমাণ এতটাই খারাপ যে এক সপ্তাহের মধ্যে এই রাস্তা আগের মতো বেহাল হয়ে পড়বে। তাঁরা আরও বলেন,সামনেই পঞ্চায়েত ভোট।ভোট পাওয়ার আশাই মানুষকে শুধু দেখানোর জন্য এই রাস্তা(Road)  সংস্কার করা হচ্ছে।কিন্তু, আদৌও এই রাস্তা ব্যবহারের উপযোগী হবে না।ঝাড়ু দিলেই বেরিয়ে আসছে রাস্তার কঙ্কালসার চেহারা।এমনভাবে নিম্নমানের কাজ হলে পঞ্চায়েত ভোটে প্রভাব পড়বে।

    সড়ক যোজনার রাস্তাতেও কাটমানি! Road

    দুলিয়াবাড়ি থেকে অরবরা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়ক যোজনার বেহাল রাস্তা (Road)  সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে মালদহ জেলা পরিষদ। এই রাস্তার জন্য প্রায় ১১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। এত টাকা খরচ করে সংস্কার করা হলেও কাজের গুণগতমাণ নিম্মমানের। আর এর পিছনে রয়েছে কাটমানি। বিজেপির চাঁচল-১ নম্বর ব্লকের কো-কনভেনার প্রসেনজিৎ শর্মা বলেন,কেন্দ্রীয় সরকার গ্রামীণ সড়ক সংস্কারের জন্য যথার্থ অর্থ বরাদ্দ করলেও রাজ্য সরকার সেই কাজে কাটমানি বসিয়ে  নিম্নমানের কাজ করছে। ঠিকাদার সংস্থা তৃণমূল নেতাদের মোটা অঙ্কের কাটমানি দিতে গিয়েই নিম্নমানের কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে, এলাকার মানুষ রাস্তা নেমে প্রতিবাদ করায় বেকায়দায় পড়েছে তৃণমূল। আসলে কাটমানির জন্যই এসব হচ্ছে। যদিও বিজেপির এই অভিযোগকে মানতে নারাজ মালদহ জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক তথা জেলা পরিষদের সভাধিপতি এটিএম রফিকুল হোসেন। তিনি পাল্টা মন্তব্য করে বলেন,বিজেপির এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমি নিজে এলাকায় যাব। কাজের গুণগত মান খতিয়ে দেখব। পাশাপাশি তিনি আরও বলেন,গ্রামীণ সড়ক সংস্কারের ক্ষেত্রে যদি পাঁচ বছরের মধ্যে কাজ খারাপ হয়, তাহলে তা ঠিকাদার বহন করবে। তাই, বাসিন্দাদের দুশ্চিন্তার কারণ নেই। রাস্তা (Road)  সংস্কারের কাজ ঠিকমতো হবে। আমি নিজে এই বিষয়ে উদ্যোগী হব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Police: হিমঘরে আলুর বন্ড নিতে এসে পুলিশের লাঠিপেটা, জখম বহু চাষি, কোথায় দেখে নিন

    Police: হিমঘরে আলুর বন্ড নিতে এসে পুলিশের লাঠিপেটা, জখম বহু চাষি, কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ শনিবার রাত থেকে চাষিরা হিমঘরের সামনে ভিড় করেন। রবিবার হিমঘর থেকে চাষিদের আলুর বন্ড দেওয়ার কথা ছিল। সেই মতো চাষিরা হিমঘরের সামনে ভিড় করতে শুরু করেন। রাত গড়িয়ে সকাল হতেই কয়েক হাজার চাষি সেখানে আলুর বন্ড নেওয়ার জন্য হাজির হন। কিন্তু, বহু চাষি আলুর বন্ড না পেয়ে পুলিশের (Police) হাতে মার খেয়ে হতাশ হয়ে শুকনো মুখে বাড়ি ফিরে যান। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর ব্লকের শ্রীকৃষ্ণপুর হিমঘরে। পুলিশের লাঠির ঘায়ে অনেকে জখম হন। যদিও পুলিশের এক আধিকারিকের বক্তব্য, হিমঘরের সামনে প্রচুর জমায়েত হয়েছিল। হিমঘরের ভিতরে ঢোকা নিয়ে গন্ডগোলও হচ্ছিল। পরিস্থিতি সামাল দিতেই লাঠি উঁচিয়ে তাড়়া করা হয়েছিল।

    বন্ড না পেয়ে রাজ্য সরকারকেই কেন দুষছেন চাষিরা? Police

    রাজ্য সরকার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের হিমঘরে আলু রাখার জন্য এবার সংরক্ষণ ঘোষণা করে। কৃষি বিপণন দপ্তরের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কৃষক বন্ধু প্রকল্পে যে সব চাষির নাম রয়েছে তারা বন্ড নিতে পারবেন। সরকারের এই ঘোষণায় চাষিরা মুখে হাসি ফুটেছিল। কারণ, এতদিন হিমঘরের বন্ড এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা মোটা টাকা দিয়ে বন্ড কিনে নিতেন। সেখানে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের আলু রাখার মতো ক্ষমতা ছিল না। সরকারি এই সিদ্ধান্তে চাষিরাও নিজেদের জমির আলু হিমঘরে রাখার স্বপ্ন দেখেন। কারণ, এমনিতেই খোলা বাজারে আলুর দাম কম। তাই, চাষিরা হিমঘরে আলু রাখার জন্য বন্ড নিতে আসেন। আগের দিন রাত থেকে তাঁরা লাইন দেন। সারা রাত ধরে হিমঘরের সামনে পিল পিল করে চাষিদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। রবিবার সকালে হিমঘরের গেট খুলতে বিস্ফোরণ হয়। চাষিদের ভিড় এতটাই বেশি ছিল যে তা সামাল দিতে পুলিশকে (Police) বেধড়ক লাঠি চার্জ করতে হয়। নজরুল ইসলাম নামে এক আলু চাষি বলেন, রাত থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছি। কিন্তু, বন্ড পাইনি। পুলিশ (Police) লাঠিচার্জ করে তাড়িয়ে দিচ্ছে। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা চাষিদের বক্তব্য, বন্ড বিলির নির্দিষ্ট নিয়ম থাকবে। সরকারের কোনও ভূমিকা নেই। এই সুযোগে বন্ড নিয়ে কালোবাজারি হচ্ছে। যাদের টাকা রয়েছে, তারা বন্ড কিনে রেখে দিচ্ছে। আর আমাদের মতো চাষিরা পুলিশের (Police) হাতে মার খাচ্ছে। এদিন হাজার হাজার চাষি রোদের মধ্যে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। পুলিশ (Police) চাষিদের সুষ্ঠুভাবে বন্ড দেওয়ার ব্যবস্থা না করে লাঠিচার্জ করে এলাকা ছাড়া করেছে। বহু চাষি জখম হয়েছেন। রাজ্য সরকারের ভুল নীতির জন্য হাজার হাজার চাষি নাকাল হচ্ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dance: তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ সুন্দরী নর্তকীর, টাকা ছড়াচ্ছেন নেতা, কোথায় দেখে নিন

    Dance: তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ সুন্দরী নর্তকীর, টাকা ছড়াচ্ছেন নেতা, কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ তৃণমূল নেতার গলা জড়িয়ে চটুল নাচ (Dance) করছেন এক সুন্দরী তরুণী। আর ওই তৃণমূল নেতা তা তাড়িয়ে তাড়িয়ে শুধু উপভোগ করছেন না, ওই নর্তকীর উপর টাকা ছড়াচ্ছেন তিনি। ঘটনাটি পান্ডবেশ্বর ব্লকের। আর ওই তৃণমূল নেতার নাম সন্তোষ পাশোয়ান। পাণ্ডবেশ্বর পঞ্চায়েত সমিতির তিনি কর্মাধ্যক্ষ। এই তৃণমূল নেতার এমন ছবি ভাইরাল হতেই তোলপাড় জেলার রাজনীতি। এমনিতেই চাকরি দুর্নীতি ইস্যুতে জেরবার শাসক দল। এরমধ্যেই পাণ্ডবেশ্বর ব্লকের এই তৃণমূল নেতার এক নর্তকীর সঙ্গে এরকম আচরণ করতে দেখে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এই বিষয়ে সন্তোষবাবু বলেন, আমি নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়েছিলাম। কী অনুষ্ঠান ছিল তা জানতাম না। কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আমি চলে আসছিলাম। সেই সময় এই তরুণী আমার সামনে চলে আসে। আমি তো তার সঙ্গে কোনও নাচ (Dance)  করিনি। আমি তাঁর সামনে শুধু দাঁড়য়েছিলাম। তারপরই আমি চলে আসি। সামান্য বিষয় নিয়ে বিজেপি এখন রাজনীতি করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    দলীয় নেতার সঙ্গে নর্তকীর চটুল নাচ নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের ব্লক নেতৃত্ব? Dance

    সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। ইতিমধ্যেই বুথে বুথে প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। এরইমধ্যে পাণ্ডবেশ্বরের ব্লক নেতার ভাইরাল হওয়া ভিডিও নিয়ে দলের নীচুতলার কর্মীদের মধ্যে জোর চর্চা চলছে। এই বিষয় নিয়ে পান্ডবেশ্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি কিরীটি মুখোপাধ্যায় বলেন, ভিডিওটি পুরানো। বিষয়টি আমি জানতাম। পরে, ভিডিওটি দেখেছি। সন্তোষ এক জায়গায় দাঁড়িয়েছিল। ও কোনও নাচ (Dance)  করেনি। মহিলাই নাচ করছিল। তাই, আর আচরণ কোনও খারাপ ছিল না। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। আমাদের সংগঠন আর উন্নয়নের সঙ্গে বিজেপি পেরে উঠছে না । তাই, এই ধরনের ভিডিও ভাইরাল করে আমাদের দলকে বদনাম করার চেষ্টা করছে।  ওরা নোংরা রাজনীতির করছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, এবার নির্বাচনেও তৃণমূল ভাল ফল করবে।

    এই বিষয়ে বিজেপি নেতা জীতেন চট্টোপাধ্যায় বলেন, শুধু শিক্ষা চুরি, চাকরি চুরি নয়, তৃণমূল শাসনে এই বাংলার সংস্কৃতিকেও নষ্ট করছে। ভিডিওতে ওই তৃণমূল নেতা ওই নর্তকীর উপর খোশ মেজাজে টাকা ওড়াচ্ছিল তা সকলেই দেখতে পাচ্ছেন। একজন জনপ্রতিনিধির এই ধরনের আচরণ সমর্থণ করা যায় না। আসলে যে দলে দুর্নীতির জন্য একের পর এক নেতা জেলে যাচ্ছেন তাদের কাছে এসব চটুল নাচ কিছুই নয়। তবে, এটা বাংলার সংস্কৃতিকে নষ্ট করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Scam: দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদের সদস্যা আবার কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

    Scam: দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদের সদস্যা আবার কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষক দুর্নীতিকাণ্ডে (Scam) জেরবার তৃণমূল। আদালতের নির্দেশে গ্রুপ সি-র যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে একাধিক তৃণমূলের নেতা কর্মী পরিবারের লোকজন বা তাঁর ঘনিষ্ঠদের নাম সামনে এসেছে। খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ভাইঝিও আদালতের নির্দেশে চাকরি হারিয়েছেন। একইসঙ্গে হুগলি জেলা পরিষদের তৃণমূলের সদস্যা টুম্পা মেটে (বাকুলি) চাকরিও বাতিল হয়ে গিয়েছে। তাঁর বাড়ি রিষড়ার বামুনারি এলাকায়। ২০১৮ সালে শ্রীরামপুর নেতাজি বয়েজ স্কুলে তিনি চাকরি পান। পাঁচ বছর সেখানে ক্লার্ক হিসাবে তিনি চাকরি করেছেন। হাইকোর্টের নির্দেশে ৮৪২ জন গ্রুপ সির চাকরি বাতিল হয়।সেই তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। এই বিষয়ে তিনি বলেন, ২০১৬ সালে আমি পরীক্ষা দিই।তারপর কয়েকটি পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে যোগ দিই। মিডিয়ার মাধ্যমে দেখছি, এই চাকরিতে অনেক টাকা পয়সার লেনদেন হয়েছে।আমি টাকা লেনদেনে যুক্ত নই। এটা সিবিআই, ইডি জিজ্ঞাসা করলেও বলব। চাকরির জন্য কাউকে এক টাকা ঘুষ (Scam)   দিইনি। এমনকি মিষ্টির প্যাকেট পর্যন্ত কাউকে দিতে হয়নি। তাহলে কী করে আমার চাকরি গেল তা আমি বুঝতে পারছি না। বিরোধীরা এটা নিয়ে হয়ত আমাকে, আমার দলকে কালিমালিপ্ত করতে চাইবে। আমি এর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হব। কারণ, এটা আমি মেনে নিতে পারছি না।

    স্ত্রীর চাকরি চলে যাওয়া নিয়ে কী বললেন টুম্পা মেটের স্বামী? Scam

    টুম্পার স্বামীর নাম মৃত্যুঞ্জয় মেটে। তিনিও স্থানীয় তৃণমূল নেতা। বর্তমানে রিষড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। স্ত্রীর চাকরি যাওয়া প্রসঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়বাবু বলেন,চাকরির প্রয়োজন আমাদের মত মধ্যবিত্ত পরিবারের সকলের আছে।কিন্তু স্ত্রীর চাকরির জন্য কাউকে কোনও টাকা দিইনি।এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিল আমার স্ত্রী। ও এম আর শিটে কিছু হয়ে থাকলে সেটা মধ্য শিক্ষা পর্ষদ বলতে পারবে।আমাদের জানা নেই।আমরা দুজনেই তৃণমূল করি। তাই, স্ত্রীর এভাবে চাকরি চলে যাওয়ায়  সামাজিক সম্মান নষ্ট হয়েছে। পাঁচ বছর ওই স্কুলে চাকরি করল, তারপর কি করে কি হল আমার মাথায় কিছু ঢুকছে না। টুম্পা পরাশোনায় খুব ভালো ছিল আমি নিজে ওকে পড়াতাম। এখন এই বিষয়টি নিয়ে বিরোধীরা অপপ্রচার করবে।

    বিজেপি  শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি মোহন আদক বলেন, যে ভাবে গোটা রাজ্যে শিক্ষায় দুর্নীতি (Scam)  হয়েছে তা তৃণমূল অস্বীকার করতে পারবে না।হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে, সেটা যুক্তি সংগত এবং গুরুত্বপূর্ণ।টুম্পা মেটে যতই অস্বীকার করুন আদালত বিবেচনা করেই এই রায় দিয়েছে। এটা প্রমাণিত হয়ে গেল,তৃণমূল আর দুর্নীতি (Scam) সমার্থক।।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suspend: গোষ্ঠী কোন্দলে জেরবার! ঘর সামলাতে প্রধানকে বহিষ্কার করল তৃণমূল, কোথায় দেখে নিন

    Suspend: গোষ্ঠী কোন্দলে জেরবার! ঘর সামলাতে প্রধানকে বহিষ্কার করল তৃণমূল, কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে উত্তর দিনাজপুরে গোষ্ঠী কোন্দলে জেরবার তৃণমূল। ইসলামপুরে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালের সঙ্গে তৃণমূল বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরীর বিরোধ একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। এমনিতেই ইসলামপুরে মাটিকুন্ডা এলাকায়  ক্ষমতার রাশ কার দখলে থাকবে তা নিয়ে দলেরই দুই নেতা শাহনওয়াজ আলম এবং মেহেবুব আলমের মধ্যে গন্ডগোল। মেহেবুব আলম মাটিকুন্ডা- ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান। এলাকাবাসীদের দাবি, শাহনওয়াজ আলম বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরীর অনুগামী। আর মেহেবুব আলম তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালয়ের অনুগামী। ৮ মার্চ রাতে শাহনওয়াজের বাড়িতে প্রধান মেহেবুব আলম ও তাঁর লোকজনেরা  হামলা চালায় বলে অভিযোগ।চলে গুলি ও বোমা। বোমার আঘাতে মৃত্যু হয় শাহনওয়াজের ভাই সাকিব আকতারের।তিনি পেশায় সিভিক ভলান্টিয়ার। এই ঘটনার পর পরই মেহেবুব আলমকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তারপরও দলের একাংশে মধ্যে বিদ্রোহ থামছিল না। বিশেষ করে বিধায়ক অনুগামীরা মেহেবুবের গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনায় খুশি হননি। তাঁরা রীতিমতো ক্ষোভ ফুঁসছেন। বিধায়ক প্রকাশ্যে জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে মুখ খুলছেন। পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলের বেআব্রু চেহারা আরও বেশি করে প্রকট হচ্ছে। তাই, পরিস্থিতি সামাল দিতে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল সাংবাদিক সম্মেলন করে দলের পঞ্চায়েত প্রধান মেহেবুব আলমকে দল থেকে বহিষ্কার (Suspend) করে দিলেন। একইসঙ্গে এই ঘটনায় জড়িত সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির তিনি দাবি জানালেন। মূলত পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলের এই কোন্দল নতুন করে আর মাথাচাড়া না দেয় তারজন্য তড়িঘড়ি ওই প্রধানকে বহিষ্কার করা হল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    তৃণমূলীদের কাছে বোমা, গুলি মজুত থাকা নিয়ে কী বললেন জেলা সভাপতি ? Suspend

    ইসলামপুরে প্রকাশ্যে বোমাবাজি ও গুলি চালানোর ঘটনা ঘটল। একজন সিভিক ভলান্টিয়ারের মৃত্যু হল। সেই জের কাটতে না কাটতেই দুষ্কৃতীদের গুলিতে গুরুতর জখম হন চোপড়া ব্লকের ঘিরনিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের যুগ্ম অঞ্চল সভাপতি জাকির হোসেন। ফলে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বারুদের স্তূপের মধ্যে রয়েছে এই জেলা। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বোমা, গুলি মজুত রয়েছে শাসক দলের কাছে। এই বিষয় নিয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, জেলায় সবাই তৃণমূল। তাই কোথাও কোনও গন্ডগোল হলে তৃণমূলের নাম উঠে আসছে। জেলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। অবিলম্বে জেলায় যারা অপরাধী রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বোমা, গুলি বাজেয়াপ্ত করবে। কারণ, যে বা যারা দোষী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। পুলিশ প্রশাসন সেটা করবে। আর দলের পক্ষ থেকে যেখানে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেটা নেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • School: ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে শিক্ষকরা সামিল হওয়ার অপরাধে স্কুলে একী করল তৃণমূল?

    School: ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে শিক্ষকরা সামিল হওয়ার অপরাধে স্কুলে একী করল তৃণমূল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ধর্মঘটে অন্যান্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে সামিল হয়েছিলেন গঙ্গারামপুরের পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (School) শিক্ষক শিক্ষিকারা। এটাই ছিল এই স্কুলের শিক্ষকদের অপরাধ। শুধুমাত্র সেই কারণে শনিবার তাঁরা স্কুলে (School)  গিয়ে দেখেন আগে থেকেই স্কুলে তালা ঝুলছে। খোঁজ নিয়ে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানতে পারেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বরা এই তালা ঝুলিয়েছে। শাসক দলের নেতারা তালা লাগিয়েছে, সেই তালা ভাঙা সাহসও কারও নেই। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা একজন সিভিককে পাঠিয়ে নিজেদের দায় এড়িয়েছেন। এই বিষয়টি শুধু পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নয়, পাশের রাঘবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়েও একই ঘটনা ঘটেছে। তালা মারার ঘটনা অন্যদের জানাতে চাইলে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

     কী বললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা? School

     বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ১০ মার্চ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতেও সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ ও যৌথ মঞ্চের সদস্যরা ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলেন। গঙ্গারামপুর পর্ত্তিপাড়া, রাঘবপুর সহ একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারাও ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলেন। শনিবার স্কুলে গিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকারা দেখেন তালা ঝুলছে।এদিকে ঠাঁই রোদে স্কুলের সামনে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পাশাপাশি পড়ুয়ারাও দাঁড়িয়ে ছিলেন। দুপুর একটার পর তৃণমূল নেতৃত্ব তালা খুলে দেন। দুপুর একটার পর স্কুল খোলার কারণে আজ স্কুলে মিড ডে মিলও হয়নি। এবিষয়ে পর্ত্তিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (School)  প্রধান শিক্ষিকা নূপুর সাহা বলেন, ধর্মঘটের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আগেই জানানো হয়েছিল। পুরো বিষয়টি জানানোর পরে আমরা ধর্মঘটে সামিল যোগ দিয়েছিলাম। আমাদের এই অপরাধে স্কুলে তালা মেরে দেওয়া হয়। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা স্কুলে তালা ঝোলানোর পাশাপাশি অকথ্য ভাষায় আমাদের গালিগালাজ করে।ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ হয়নি।

    এবিষয়ে নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সম্পাদক শংকর ঘোষ বলেন, এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই। ধর্মঘট, আন্দলোন করা এটা গণতান্ত্রিক অধিকার। এই বিষয়ে সরকারকেও উদ্যোগ নেওয়া উচিত। আমরা যারা ধর্মঘটে সামিল হয়েছিলাম আমাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিতেই পারে। এটি সম্পূর্ণ আইনি ব্যাপার। এভাবে স্কুল বন্ধ করে দিয়ে শিক্ষক শিক্ষিকাদের হেনস্থা করার অধিকার কারও নেই। এবিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, মুখ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করতে বলুন না, উনি তো বলেছিলেন শিক্ষকরা ধর্মঘট করলে তাদের বেতন কাটা যাবে। যারা স্কুলে তালা মারল তাদেরও মাইনে কাটা উচিত। তাদের কাছ থেকে একদিনের টাকা নেওয়া উচিত। একদিনের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ল, বাচ্চাদের ক্ষতি হল তার দায় কে নেবে। তৃণমূল তো এটাই চায়। হীরক রাজাও স্কুল বন্ধ করে দিয়েছিল। এই নতুন হীরক রানি ও তাঁর দলবল স্কুল বন্ধ করে দিতে চায়। এরা যত বেশি জানে তত বেশি মানে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • H3N2: এইচথ্রিএনটু-র আবহেই বাড়ছে করোনার দাপট, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

    H3N2: এইচথ্রিএনটু-র আবহেই বাড়ছে করোনার দাপট, রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে ক্রমেই বাড়ছে এইচথ্রিএনটু (H3N2) ইনফ্লুয়ে়ঞ্জার দাপট। এটি হংকং ফ্লু নামেও পরিচিত। এই আবহে দেশের কয়েকটি রাজ্যে বাড়ছে মারণ ভাইরাস করোনার (Covid 19) দাপটও। শনিবার এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ওই রাজ্যগুলিকে। এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ (Rajesh Bhushan) দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা-লাইক ইলনেস কিংবা শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণের ব্যাপারে কড়া নজরদারি চালানোর অনুরোধও করেছেন চিঠি লিখে।

    এইচথ্রিএনটু (H3N2) ইনফ্লুয়ে়ঞ্জার দাপট…

    শুধু তাই নয়, হাসপাতালগুলিতে যাতে প্রয়োজনীয় ওষুধ, মেডিক্যাল অক্সিজেন মজুত থাকে, সেই ব্যবস্থাও করতে বলা হয়েছে। কোভিড ১৯ এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকাকরণ করানোর অনুরোধও করা হয়েছে। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে পাঠানো ওই চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব জানিয়েছেন, যখন কোভিড ১৯ এর প্রদুর্ভাব কমছে, তখন গত কয়েক মাসে করোনা পরীক্ষায় কিছু রাজ্যে পজিটিভ রিপোর্ট মিলেছে। তাই জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। যদিও নতুন করে সংক্রমিতের (H3N2) সংখ্যা খুবই কম, এবং হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যাও কম, তা সত্ত্বেও টিকাকরণের ওপর জোর দিতে হবে বলে জানান রাজেশ ভূষণ। টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিটের মতো ফাইভ ফোল্ড স্ট্র্যাটেজির ওপরও জোর দিতে বলা হয়েছে।

    প্রেস বিবৃতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দাবি, অল্পবয়সি শিশু ও কো-মর্বিডিটি থাকা বয়স্কদের মরশুমি জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মরশুমি জ্বর বেশ কয়েক মাস ধরেই ছড়াচ্ছে। ভারত প্রতি বছর মরশুমি জ্বরের দুটো পর্যায় দেখতে পায়। প্রথমটি জানুয়ারি থেকে মার্চ ও দ্বিতীয়টি বর্ষা পরবর্তী মরশুমে। সেক্ষেত্রে মার্চের পর মরশুমি ইনফ্লুয়েঞ্জা (H3N2) সংক্রমণের হার কমবে বলেই আশা করা হচ্ছে। পরিস্থিতির মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট দফতরগুলিকে নিয়ে সম্প্রতি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকও হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিবের চিঠিতে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, এইচওয়ানএনওয়ান, এইচথ্রিএনটু এবং অ্যাডিনো ভাইরাসের কথা। কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ, এই সব ভাইরাসে শিশু এবং বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। জ্বর, সর্দি-কাশি ছাড়াও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছেন। এসব ক্ষেত্রে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করার যথাযথ পরিকাঠামো রয়েছে কি না, সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে বলা হয়েছে স্বাস্থ্যসচিবের পাঠানো ওই চিঠিতে। এই জাতীয় ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে জোর দেওয়া হয়েছে জনসেচতনতা বাড়ানোর ওপরও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road: খানাখন্দে ভরা রাস্তা সারাতে কী করলেন এলাকাবাসী?

    Road: খানাখন্দে ভরা রাস্তা সারাতে কী করলেন এলাকাবাসী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বহু বছর আগে বালুরঘাট ব্লকের অমৃতখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের দোল্লা থেকে শালগ্রাম সীমান্ত পর্যন্ত  প্রায় দীর্ঘ ৬ কিলোমিটার পিচের রাস্তা (Road) তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সেই রাস্তায় নিয়মিত নজরদারির অভাবে পিচের অস্তিত্ব এখন নেই বললেই চলে। দিনের পর দিন খানাখন্দে ভরা এই রাস্তা(Road) দিতে যেতে কালঘাম ছোটে এলাকাবাসীর। এই রাস্তার (Road) উপর আশপাশের কয়েক হাজার মানুষ নির্ভরশীল। কিন্তু, বাস্তবে পিচের উপর প্রলেপ দেওয়ার কোনও উদ্যোগই চোখে পড়েনি এলাকাবাসীর। তাঁরা জোটবদ্ধ হয়ে গণস্বাক্ষর করে প্রশাসনের কাছে রাস্তা সংস্কার করার জন্য দরবার করেছেন।  ক্ষুব্ধ এই এলাকার হাজার হাজার বাসিন্দারা।

    সামনে পঞ্চায়েত ভোট। বেহাল রাস্তা নিয়ে কী বলছেন এলাকাবাসী? Road

    এই  রাস্তাটি (Road) অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের দোল্লা এলাকার জাতীয় সড়ক থেকে  শালগাম সীমান্ত হয়ে শহরের দিকে গিয়েছে।  এই রাস্তার ধারে দোল্লা, ডুমুইর,শনিহারা -বিরহীনি, ঝিনাই পোতা, হাসইল, অযোধ্যা গ্রাম রয়েছে।  এছাড়াও বালুরঘাট শহরের ১৫ এবং ২০ নম্বর ওয়ার্ডবাসীর ভরসা এই রাস্তা।  শহরের দিকে রাস্তাটি (Road) ঠিক থাকলেও, গ্রামীণ এলাকার মানুষেরই দুর্ভোগ বেশি। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে কয়েক হাজারেরও বেশি মানুষ যাতায়াত করেন। সীমান্তের গ্রামের বাসিন্দাদের শহরের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য এই রাস্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর কঙ্কালসার রাস্তাটিতে হামেশাই ঘটছে ছোটখাট দুর্ঘটনা। বেহাল রাস্তাটি অবিলম্বে সংস্কারের দাবি তুলেছেন স্থানীয় মানুষজন।  অভিযোগ (Road), দীর্ঘ কয়েকবছর ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি সংস্কারে পঞ্চায়েত বা জেলা পরিষদ এমনকী পূর্ত দফতরের কোনও হেলদোল নেই। অথচ এই রাস্তার (Road) ধারেই রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রাথমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র।। প্রতিদিন তাই এই রাস্তার উপরই নির্ভর করেন হাজার হাজার বাসিন্দা।  স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত কর্মকার বলেন, রাস্তাটি(Road) আমাদের কাছে  বিভীষিকা হয়ে উঠেছে। রাস্তায় অসংখ্য গর্ত। ছোট খাটো দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। কেউই দেখার নেই। আমরা বাসিন্দারা গনস্বাক্ষর করে রাস্তা সংস্কারের দাবি জানিয়েছি। মিনতি লোহার নামে এক বাসিন্দা বলেন, রাস্তা থেকে পিচ উঠে যাওয়ায়  টোটো বা অন্যান্য কোনও গাড়ি  যেতে খুব সমস্যা হয়। রোগীকে অ্যাম্বুল্যান্স করে নিয়ে যেতে চরম নাকাল হতে হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের সকলের বক্তব্য, সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। রাস্তা সংস্কারের জন্য সকলের কাছে আমরা দরবার করব। আর রাস্তা ঠিক না হলে প্রয়োজনে আন্দোলন করব।

    যদিও এই বিষয়ে বিজেপি পরিচালিত অমৃতখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান অনুপ সরকার বলেন, পিচের রাস্তা (Road) ব্লক ও জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে সংস্কার করা হয়। পঞ্চায়েত তা করতে পারে না। আমরা সংস্কার করতে পারলে বহু আগেই তা সংস্কার করে দিতাম। কয়েকবার রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য চিঠি দিয়েছি। আবার তাদের জানাব। কিন্তু, রাস্তা সংস্কার করার বিষয়ে কেউ কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের  প্রার্থী বাছাই নিয়ে এমনকাণ্ড! কোথায় দেখে নিন

    Candidate: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের প্রার্থী বাছাই নিয়ে এমনকাণ্ড! কোথায় দেখে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বেশ কিছুদিন আগে দলীয় সভায় বলেছিলেন, পঞ্চায়েত ভোট শান্তিপূর্ণ হওয়া কঠিন। কারণ, সামনের পাঁচ বছর কার হাতে এলাকার ক্ষমতার রাশ থাকবে নিয়ে লড়াই চলবে। মন্ত্রীর এই কথা যে কতটা সত্যি তা মালদহের হরিশচন্দ্রপুর-১ ব্লকের হরিশচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের থানাপাড়া বুথ কমিটির তৃণমূল কর্মীরা অক্ষরে অক্ষরে টের পাচ্ছেন। কারণ, এখনও পঞ্চায়েতের দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। শাসক দলের পক্ষ থেকে প্রার্থী (Candidate) ঠিক করা নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, কিছুতেই যেন থামতে চাইছে না শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দল।পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থী (Candidate)  বাছাই নিয়ে প্রকাশ্যে সংঘাত।বুথ কমিটির বৈঠকে তুলকালাম। দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ থেকে ধাক্কাধাক্কি। উপস্থিত দলীয় নেতৃত্বের সামনেই চলতে থাকে বিক্ষোভ। সমগ্র ঘটনায় ফের অস্বস্তিতে তৃণমূল।

    বৈঠকে কী নিয়ে গন্ডগোল? Candidate

     হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের থানা পাড়া বুথে তৃণমূলের বুথ কমিটির বৈঠক ছিল।উপস্থিত ছিলেন হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা, জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি বিকাশ ব্যানার্জি সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।সেখানেই পঞ্চায়েত ভোটের সম্ভাব্য প্রার্থী (Candidate)  তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়।প্রার্থী হিসেবে উঠে আসে দুইজনের নাম।একজন বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্যা বাসন্তী দাস এবং অপরজন ব্লক তৃণমূলের সহ-সভাপতি সাগর দাস। কিন্তু, এই দুটি নাম উঠে আসতেই বিবাদ শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে। এক পক্ষ দাবি করে, প্রার্থী (Candidate)  হিসেবে বাসন্তী দাস ছাড়া অন্য নাম যাবে না। এই নিয়ে তাঁরা নেতৃত্বকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে নেতৃত্বের সামনে ধাক্কাধাক্কি, হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দুই পক্ষই। উপস্থিত নেতৃত্বের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।

    আর এই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য কিষান কেডিয়া বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট হলে তৃণমূল একটা জায়গাতেও জিততে পারবে না। হরিশ্চন্দ্রপুর সদর বিজেপির ঘাঁটি। প্রার্থী নিয়ে ওদের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। যদিও এই বিষয় নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি সঞ্জীব গুপ্তা বলেন,কোনও মারামারি বা ধাক্কাধাক্কি হয়নি।  একটা বুথেই আমাদের হাজারের বেশি কর্মী এসেছে বৈঠকে।দল বড় হয়েছে তাই প্রার্থী( Candidate)  হিসেবে একাধিক জনের নাম উঠে আসতেই পারে। এখানে বিরোধীরা প্রার্থী (Candidate)  দিতে পারবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share