Tag: Bengali news

Bengali news

  • Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ল প্রত্যক্ষ কর (Tax Revenue) সংগ্রহের পরিমাণ। রিফান্ড বাবদ করদাতাদের প্রাপ্য বাদ দিয়ে সরকারের নেট প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় বেড়েছে বার্ষিক ১৯.৮৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮.৯ লক্ষ কোটি। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্স দফতরের তরফে রবিবার এ খবর জানানো হয়েছে।

    প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় (Tax Revenue)

    গত অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় হয়েছিল ১৫.৭৬ লক্ষ কোটি টাকা। চলতি অর্থবর্ষে সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৯ লক্ষ কোটি টাকা। নেট ডিরেক্ট ট্যাক্স রিসিপ্টস বেড়েছে ৯৭ শতাংশ (Tax Revenue)। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করতে গিয়ে তিনি যে প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলেন, তাতেই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পরিমাণ

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ৭.৬। কিন্তু সরকারি অর্থনীতিবিদরা যা অনুমান করেছিলেন, বৃদ্ধি হয়েছে তার চেয়েও বেশি। পরবর্তী অর্থবর্ষে সরকারের অনুমান প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়বে ১৩ শতাংশ। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ হবে ২১.৯৮ লক্ষ কোটি। যাঁরা অ্যাডভান্স ট্র্যাক্স দেন, তাঁদের চতুর্থ ইনস্টলমেন্ট দেওয়ার কথা ছিল ১৫ মার্চ। এজন্য প্রত্যক্ষ কর কর্তৃপক্ষ ই-মেলের মাধ্যমে ই-ক্যাম্পেন করেছিলেন। তাতে যে কাজ হয়েছে প্রত্যক্ষ কর বৃদ্ধির পরিমাণই তা বলে দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশের দিন সংসদে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও বলেছিলেন, “গত ১০ বছরে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ বেড়েছে প্রায় ৩ গুণ। রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বেড়েছে ২.৪ গুণ।” তিনি এও বলেছিলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় করের হার কমানো হয়েছে। যুক্তিসম্মত করা হয়েছে কর ব্যবস্থাকেও। এখন ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে কোনও কর দিতে হয় না। দেশীয় সংস্থাগুলির জন্য কর্পোরেট করের হার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করা হয়েছে। উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত কিছু কিছু নতুন সংস্থার ক্ষেত্রে তা ১৫ শতাংশে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।” টিডিএস এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের বিষয়টি কর সংগ্রহের একটি জটিল উপাদান। জানা গিয়েছে, টিডিএস থেকে আয় হয়েছে ১০.৪৪ ট্রিলিয়ন টাকা এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের কনট্রিবিউশন ৯.১ ট্রিলিয়ন টাকা (Tax Revenue)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumdar: “চোর ও শিক্ষক বিতর্কে বসতে পারে না”, অভিষেককে নিশানা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “চোর ও শিক্ষক বিতর্কে বসতে পারে না”, অভিষেককে নিশানা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “চোর আর শিক্ষক কখনও এক সঙ্গে বিতর্কে বসতে পারে না।” মঙ্গলবার অভিষেককে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা পদ্ম শিবিরের অধ্যাপক নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার হিসেব নিয়ে বিতর্ক আহ্বান করেছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আহ্বান প্রত্যাখান করতে গিয়ে অভিষেককে নিশানা করেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    অভিষেকের চ্যালেঞ্জ (Sukanta Majumdar)

    সোমবার বালুরঘাটে জনসভা করেন অভিষেক। এই বালুরঘাটেরই বিদায়ী সাংসদ সুকান্ত। এদিনের সভায় সুকান্তকে নিশানা করে অভিষেক বলেন, “আমি সুকান্তবাবুকে বলব, আপনার লোকসভা কেন্দ্রে এসে আর একবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে গেলাম। আপনি জায়গা ঠিক করুন, সময় ও সঞ্চালক ঠিক করুন। একদিকে আপনি থাকবেন, একদিকে আমি থাকব। এই তিন বছরে আবাস যোজনায় ১০ পয়সার শ্বেতপত্র আর ১০০ দিনের কাজে ১০ পয়সার হিসেব বিজেপি দিতে পারলে রাজনীতির আঙিনায় আমি পা রাখব না।”

    সুকান্তর মোক্ষম জবাব

    অভিষেকের এই চ্যালেঞ্জেরই জবাব মঙ্গলে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “বসা তো যায়ই। কিন্তু আমাদের সংস্কৃতিতে বলে, শ্রাস্তার্ধ বা যুক্তির লড়াই সব সময় সমকক্ষ লোকেদের মধ্যে হওয়া উচিত। চোর আর শিক্ষক তো এক সঙ্গে এক ফ্রেমে তর্ক করতে পারে না। তাহলে তো শিক্ষকদের মান-সম্মান নিয়ে টানাটানি পড়ে যাবে!” লোকসভা নির্বাচনের ঢাকে পড়ে গিয়েছে কাঠি। দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়। নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন নির্বাচন হবে ১০২টি আসনে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলার তিন আসনও – জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার।

    আরও পড়ুুন: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    নির্বাচনের আগে বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়ে প্রচার করছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে তৃণমূলের এই নেতার অভিযোগ, বঞ্চনার। যেহেতু মোদি সরকারের গায়ে কালির ছিটে দেওয়া যায়নি, তাই প্রতিটি জনসভায় তৃণমূল নেতারা ফাটা রেকর্ডের মতো আউড়ে চলেছেন কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ। বিজেপির দাবি, গত ১০ বছরে মোদি সরকারের আমলে দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গিয়েছে, তাতে বিচলিত তৃণমূল নেতারা।

    এই উন্নয়নের কারণেই বাংলায় ৪২টি আসনের মধ্যে বিজেপি বেশি আসন পাবে তৃণমূলের চেয়ে। প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষার পাশাপাশি ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরও জানিয়ে দিয়েছেন, বাংলায় একক বৃহত্তম দল হবে বিজেপি। এমতাবস্থায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে বিজেপিকে মাত দিতে চাইছেন অভিষেক। যার জবাব দিতে গিয়ে নাম না করে ‘ভাইপো’কে চোর আখ্যা দিয়ে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নির্বাচনে রাজ্যের ছ’টি লোকসভা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল মদ। তার জেরে এবার রাজ্যের ওই ছ’টি লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) আসনকে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই আসনগুলিতে কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থাকে নজরদারি চালাতে বলেছে কমিশন। কমিশনের বিচারে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ এই কেন্দ্রগুলি হল দার্জিলিং, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, আসানসোল, বনগাঁ এবং কলকাতা উত্তর।

    নজর রাখছে ২২টি তদন্তকারী সংস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থার জন্য রয়েছেন সমসংখ্যক পর্যবেক্ষক। সংস্থাগুলি নিয়মিত রিপোর্ট দেয় পর্যবেক্ষকদের। তাঁদের কাছ থেকে রিপোর্ট নেয় কমিশন। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রাস্তায় নাকা চেকিং। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিতে শুরু করে কেন্দ্রীয় সংস্থাও। বাজেয়াপ্ত করা হয় নগদ টাকা, মদ। এই মদ ও টাকা বিলিয়ে ভোট কেনা হয় বলে অভিযোগ। যেহেতু রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ওই ছ’টিতে গত নির্বাচনে প্রচুর নগদ টাকা ও মদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, তাই এবার আগেভাগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। লোকসভার ওই ছ’টি আসনকে আর্থিক স্পর্শকাতর ঘোষণা করে কড়া নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    গত নির্বাচনে কত টাকা উদ্ধার হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ একলপ্তে বেড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। সেবার উদ্ধার হয়েছিল ৩০০ কোটি ১১ লাখ টাকা। ভোটে যাতে নোটের খেলা না চলে তাই চলতি সপ্তাহেই বাংলায় আসছেন তিনজন আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক। আসন্ন নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার রুখতেই তিন পর্যবেক্ষককে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে এদিন ভোট হবে ১০২টি আসনে। এদিন নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসন আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারেও। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের আয়-ব্যয়ের পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন শালম কে দুর্গেশ যাদব, জলপাইগুড়ির পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন মদনমোহন মিনা এবং কোচবিহারের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সব থেকে বড় জেলা উত্তর ২৪ পরগনা। আজ মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনায় দক্ষিণ হাবড়া পল্লীমঙ্গল ক্লাবের মাঠে সভা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এবারের লোকসভা ভোটে এই জেলার সবকটি লোকসভা আসনেই বিজেপির জয় সুনিশ্চিত করার জন্য সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানালেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী এই হাবড়ায় সিএএ নিয়ে অপপ্রচার করে গিয়েছেন। কাউকেই ১৯৭১ সালের দলিল দেখাতে হবে না।” পাশাপাশি মঞ্চ থেকে শাসকদলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে ‘বাড়াবাড়ি’ না করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

    ঠিক কি বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    আজ হাবড়ার সভা থেকে এদিন অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীর উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “অশোকনগরের এমএলএ বেশি ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে। একটু স্লো চলুন। বারসতের গতবারের বিদায়ী সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পিএ বাপি প্রচুর টাকা তুলেছেন। তাঁর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সাংসদও। আমি একথা বলেছিলাম বলে মানহানির মামলা করেছিল আমার নামে। পাল্টা আইজীবীর চিঠিতে বাবার নাম তোলার প্রসঙ্গ মনে করিয়ে দিতেই তারপর থেকে আমাকে আর খোঁচাতে আসেননি। পিএ-এর বস্তাটা যদি খুলে দিই ওঁর ঘর থেকে বেরিয়ে প্রচার করা মুশকিল হয়ে যাবে!”

    মধ্যমগ্রামেও গার্ডেনরিচের মতো ভুয়ো বিল্ডিং রয়েছে

    এদিন নাম না করে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষকেও আক্রমণ করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। রেশন কেলেঙ্কারি, কেন্দ্র সরকারের টাকা চুরি এবং কাট মানিতে এই জেলায় তৃণমূলের নেতারা বিরাট ভূমিকা পালন করেছে বলে মন্তব্য করেন। একই ভাবে গার্ডেনরিচের প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “মধ্যমগ্রামে যদি হাত দেন, গার্ডেনরিচের মতো কত ভুয়ো বিল্ডিং বের হবে। একই ভাবে অশোকনগর, বারাসতে প্রচুর পুকুর ভরাট করে বৈধ বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। পুরসভায় দুর্নীতিতে রথীন ঘোষ জড়িত। আমার কাছে তার প্রমাণ রয়েছে। প্রচারে সেগুলো বলব। কয়েকদিন আগে ইডি, সিবিআই ওঁকে বাড়িতে গিয়ে আদর করে এসেছে।”

    রাজ্যের নির্বাচন প্রসঙ্গে কী বললেন?

    রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্যের নির্বাচন কমিশন দুর্নীতিগ্রস্থ পুলিশ আধিকারিকদের বদল করবে। কারণ এই পুলিশ প্রশাসন ২০২১ সালের বিধানসভার নির্বাচন করার পর মানুষকে নিরাপত্তা দিতে পারেনি। আমদের সংখ্যালঘু নেতা মহম্মদ আলিকে এই বারাসতে পিটিয়ে খুন করেছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। খুনিদের এখনও গ্রেফতার করেনি পুলিশ। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও ব্যাপক সন্ত্রাস চালিয়েছে তৃণমূলের গুন্ডারা। মনোনয়ন জমা থেকে ভোট দেওয়া এবং গণনা কেন্দ্রে বিরোধীদের সকল অধিকার লুট করেছে তৃণমূল। তাই চোরেদের হারাতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্টি কর্মীদের আত্মবলিদানের কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তামিলনাড়ুর সালেম শহরের জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই খুন হওয়া পার্টি কর্মী, বিশেষত সালেমের অডিটর রমেশের (মুসলমানদের হাতে খুন হয়েছিলেন তিনি)কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়েন মোদি।

    আবেগপ্রবণ প্রধানমন্ত্রী

    দলের প্রতি অডিটর রমেশের অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেছেন বিজেপির ভূতপূর্ব সভাপতি প্রয়াত কেএন লক্ষ্মণকে। তামিলনাড়ুতে বিজেপির সংগঠন গড়ার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান কম নয়। লক্ষ্মণের মতো পার্টি কর্মীরা কীভাবে জরুরি অবস্থার সময় প্রতিবাদ করেছিলেন, কীভাবেই বা লক্ষ্মণ জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজ করেছিলেন, সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে চলে আসে অডিটর রমেশের নাম। তিনি বলেন, “আমি স্মরণ করি অডিটর রমেশকে। তিনি পার্টি নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তিনি সুবক্তা ছিলেন। ছিলেন কঠোর পরিশ্রমী। আমি তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।”

    অডিটর রমেশ

    বছর চুয়ান্নর ভি রমেশ এলাকায় অডিটর রমেশ নামেই পরিচিত ছিলেন। ২০১৩ সালের জুলাই মাসের এক রাতে পার্টি অফিসের কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় সালেম শহরে বাড়ির অদূরে আততায়ীদের হাতে খুন হন তিনি। চারজন দুর্বৃত্ত নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে তাঁকে। রমেশ ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ু ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। তাঁকে নিয়ে ২০১৩ সালের জুলাই পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে চারজন বিজেপি নেতা খুন হয়েছিলেন। সেই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মোদি। দোষীদের চরমতম সাজা দাবি করেছিলেন তিনি। ঘটনায় পুলিশ ফকরুদ্দিন ও বিলাল মালিক নামে দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    কট্টর হিন্দুত্ববাদের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন রমেশ। তামিলনাড়ু রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন দু’বার। রমেশের ভাই শেষাদ্রি এবিভিপির জাতীয় সম্পাদক ছিলেন। খুন হওয়ার এক সপ্তাহ আগে সুবক্তা রমেশকে তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখপাত্রের পদে বসানো হয়। ২০১৩ সালে খুন হওয়ার আগেও একাধিকবার হামলা হয়েছিল রমেশের ওপর। বরাত জোরে প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাঁর গাড়িতে। সেবারও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তবে (PM Modi) ২০১৩ সালে এড়াতে পারলেন না আততায়ীদের থাবা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Calcutta High Court: “অবৈধ বাড়ি ভাঙার নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ নয়”, বললেন বিচারপতি সিনহা

    Calcutta High Court: “অবৈধ বাড়ি ভাঙার নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ নয়”, বললেন বিচারপতি সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেআইনিভাবে নির্মাণের অভিযোগে বাড়ি ভাঙার নির্দেশের ওপর কোনওরকম স্থগিতাদেশ নয়। স্থগিতাদেশের কোনও আবেদনই শুনব না। যে আদালতই নির্দেশ দিক, সেটাই বহাল থাকবে।” মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। আদালত জানিয়েছে, আগে মানুষের জীবন সুরক্ষিত হোক, আদালত এই ধরনের মামলায় কোনও হস্তক্ষেপই করবে না। বাড়ি ভাঙার নির্দেশের বিরুদ্ধে কোনও মামলার অনুমতিও নয়। মঙ্গলবার বিচারপতি সিনহার এজলাসে এ সংক্রান্ত তিনটি মামলার আবেদন এসেছিল। একটি মামলাও গৃহীত হয়নি।

    বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন (Calcutta High Court)

    এদিন ইকবালপুরের একটি বেআইনি নির্মাণ মামলার শুনানি হচ্ছিল বিচারপতি (Calcutta High Court) অমৃতা সিনহার এজলাসে। বাড়িটির বাইরের অংশ ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এই মামলায় পুরসভা ৩০ দিন সময় চেয়েছিল। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, একটা বাড়ির বাইরের অংশ ভাঙতে ৩০ দিন সময় লাগে? বাড়ি ভাঙার নির্দেশ কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আছে কিনা, তা জানাতে পুরকমিশনারের হলফনামা তলব করেছে আদালত। ৯ এপ্রিল ওই হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা। তিনি বলেন, “যখন একটা বিল্ডিং ভাঙে তখন কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে। আর সেই বাড়ি ভাঙতে এখানে ৩০ দিন সময় লাগবে কেন?”

    বহুতল বিপর্যয়ে ভয়ঙ্কর ছবি

    গার্ডেনরিচে (Calcutta High Court) বহুতল বিপর্যয়ের পর উঠে আসছে ভয়ঙ্কর সব ছবি। একটি বহুতলের ওপর হেলে পড়েছে আর একটি বহুতল। দুই বহুতলের মাঝে ফাঁক মাত্র এক আঙুলের। ৯টি প্রাণের বিনিময়ে নড়েচড়ে বসেছে কলকাতা পুরসভাও। থানাগুলিকেও নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে পুলিশের হেড কোয়ার্টার লালবাজার। এহেন আবহেই এমন পর্যবেক্ষণ বিচারপতি সিনহার। বিচারপতি বলেন, “বাইরের অংশের কলাম আর বিম ভাঙার নির্দেশ দেওয়া ছিল। বাইরের দেওয়াল ভাঙতেও এত সময়! কেন? প্রশ্ন বিচারপতি সিনহার। তার পরেই তিনি (Calcutta High Court) বলেন, “যখন একটা বিল্ডিং ভাঙে তখন কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে, আর সেই বাড়ি ভাঙতে এখানে ৩০ দিন সময় লাগবে কেন?

    আরও পড়ুুন: সিএএ-তে স্থগিতাদেশ নয়, তিন সপ্তাহে কেন্দ্রের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Randeep Hooda: ঐতিহাসিক চরিত্রের জন্য হাড় জিরজিরে চেহারা বানালেন রণদীপ হুডা! জানেন কোন ছবি?

    Randeep Hooda: ঐতিহাসিক চরিত্রের জন্য হাড় জিরজিরে চেহারা বানালেন রণদীপ হুডা! জানেন কোন ছবি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ মার্চ মুক্তি পেতে চলেছে ‘স্বতন্ত্র বীর সাভারকর’ (Swatantrya Veer Savarkar)। দেশজুড়ে চলছে ছবির প্রচার। এরই মাঝে নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন অভিনেতা রণদীপ হুডা। যিনি সাভারকর চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি এই ছবির পরিচালকও বটেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, অভিনেতার মাথার চুল অনেকটা কমে গিয়েছে, হাড় গিলগিলে চেহারা তাঁর। আয়নায় সামনে সেলফি তুলেছিলেন অভিনেতা। পরনে ওভারসাইজড শর্টস। ছবির ক্যাপশনে অভিনেতা লেখেন, ‘কালা পানি’।

    ৩০ কিলো ওজন কমিয়েছেন রণদীপ হুডা!

    ছবি দেখে অনেকের ধারণা, আন্দামানের সেলুলার জেলে বন্দি সাভাকরের (Swatantrya Veer Savarkar) চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলতেই এমন শরীর বানিয়েছেন তিনি। তাই ক্যাপশনেও লেখা ‘কালা পানি’। জানা গিয়েছে, ৩০ কিলো ওজন ঝরিয়ে ফেলেছেন রণদীপ হুডা নিজে। সারাদিন তিনি নাকি একটা খেজুর আর একটু জুস খেয়ে থাকতেন! সংবাদ সংস্থা এএনআইয়কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিনায়ক দামোদর সাভারকরের নাতি রণজিৎ সাভারকর বলেছিলেন, ‘‘একাধিকবার রণদীপের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছিল। প্রচণ্ড খেটে এই ছবিটা তৈরি করেছেন, ৩০ কেজি ওজন কমিয়েছেন। ফিল্ম হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম দ্বারা ইতিহাসকে পরের প্রজন্ম পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া যায়। আমি আশা করব ওঁকে নিয়ে ও অন্যান্য সংগ্রামীদের নিয়ে আরও ছবি তৈরি হবে।’’

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Randeep Hooda (@randeephooda)

    নেটিজেনদের কমেন্ট

    রণদীপ হুডার পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘‘আমাদের নিজস্ব ক্রিশ্চিয়ান বেল!’’  আরেক ভক্ত মন্তব্য করেছেন, ‘‘ডেডিকেশনটা দেখুন… হ্যাটস অফ!’’ তবে বহু ভক্তকেই রণদীপের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রণদীপ ছবি শেয়ার করেছিলেন কালা পানির ওই কুখ্যাত সেলে, যেখানে সাভারকরকে (Swatantrya Veer Savarkar) বন্দি করে রাখা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, সেখানেও শ্যুটিং করেছেন তিনি। রণদীপ এবিষয়ে বলেন, ‘‘আমি ২০ মিনিটও ঘরবন্দি থাকতে পারিনি, যেখানে তাকে ১১ বছর নির্জন কারাবাসে আটকে রাখা হয়েছিল।’’ প্রসঙ্গত, সাভারকরের স্ত্রীর চরিত্রে দেখা যাবে বিগ বস খ্যাত অঙ্কিতা লোখান্ডকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Purulia: কাজের মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর তৃণমূল নেতার

    Purulia: কাজের মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় এক বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে পুরুলিয়ার (Purulia) হুড়া থানার মৌরাংডি গ্রাম এলাকায়। মারের আঘাতে জখম হয়েছেন সত্যবান মাহাতো নামক এক বিজেপি কর্মী। তাঁর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় স্থানীয় মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনের আদর্শ নিয়ম লাগু হয়েছে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের কর্মীদের ব্যাপক মারধরের অভিযোগে সরব হয়েছিল বিজেপি। রাজ্যের আবার নির্বাচন আসন্ন, তাই শাসক দলের দৌরাত্ম্য এবং মানুষের মত প্রকাশের অধিকার কতটা অবাধ হবে, তা নিয়ে রাজনীতির একাংশের মানুষ প্রশ্ন তুলেছেন।  

    পরিবারের অভিযোগ

    ঘটনায় আহত সত্যবানের স্ত্রী ঝর্না স্থানীয় (Purulia) থানায় অভিযোগ করে বলেন, “স্বামী একশো দিনের কাজ করে নিজের মজুরি টাকা পাননি। কিন্তু এমন অনেকে আছে, যারা কাজ করেনি অথচ টাকা পেয়েছে। এরপর তৃণমূলের দুই নেতা অসিত মাহাতো এবং দীপক মাহাতো এসে প্রথমে বচসা করে এবং এরপর অসিত ছুটে গিয়ে রড নিয়ে এসে স্বামীর মাথার উপর আঘাত করে। এরপর চিৎকার শুনে আশেপাশের মানুষ ছুটে আসেন।” ইতিমধ্যে ঘটনায় পুলিশ মামলা রুজু করেছে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    পুরুলিয়ার (Purulia) জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলিম আনসারি বলেন, “যে দুই তৃণমূলের নেতা মারধর করেছে, তাদের মধ্যে একজন গ্রামের পুকুর সংস্কারের কাজ করেছে। ফলে মজুরির কথা ওদের গায়ে লেগেছে।” একই ভাবে লোকসভার বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো বলেন, “নির্বাচন ঘোষণা হতেই এলাকায় এলাকায় তৃণমূলের গুন্ডারা সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবো।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে তৃণমূল। তৃণমূলের জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, “ব্যক্তিগত ঝামেলা হয় ওখানে। বিজেপি ইচ্ছে করে রাজনৈতিক রঙ দিয়েছে। নির্বাচনের আগে ঝামেলা করার চেষ্টা করা হয়েছে।” আবার হুড়া ব্লকের সভাপতি প্রসেনজিৎ মাহাতো বলেন, “ঝামেলার খবর শুনেছি। কী ঘটেছে খোঁজ নেবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নতুন সংবিধান লেখার পরামর্শ সুকান্তর, কেন?

    Sukanta Majumdar: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নতুন সংবিধান লেখার পরামর্শ সুকান্তর, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নতুন সংবিধান লেখার পরামর্শ দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। সেই সঙ্গে গার্ডেনরিচ কাণ্ডে কলকাতার মেয়র রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের দুঃখ প্রকাশ করা নিয়ে কটাক্ষ করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি। সম্প্রতি, শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের মাতৃ বিয়োগ হয়েছে। মঙ্গলবার শিলিগুড়িতে শঙ্কর ঘোষের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাড়িতে এসেছিলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

     মুখ্যমন্ত্রীকে কেন নতুন সংবিধান লেখার পরামর্শ সুকান্তর? (Sukanta Majumdar)

    তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন তাঁর ট্যুইটে সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে লোকসভা নির্বাচন করার আর্জি জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, নির্বাচন কমিশন বিজেপির নির্দেশেই আধিকারিক নিয়োগ করছে। নির্বাচন কমিশন বিজেপির ক্যাম্প অফিস হয়ে উঠেছে। এনিয়ে এদিন প্রশ্ন করা হলে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “ডেরেক ও’ব্রায়নের এত ঝামেলা করার কোনও দরকার নেই। আমি তাঁকে বলবো বাজার থেকে একটা মোটা গোব্দা খাতা কিনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিতে। সেই খাতায় মুখ্যমন্ত্রী নতুন করে সংবিধান লিখুন। ডেরেক ও’ব্রায়েন সেটা সংশোধন করে ইংরেজিতে তর্জমা করবেন। তাহলে তাদের সব ঝামেলা মিটে যাবে।” নাগরিকত্ব সংশোধন আইন লাগু করার ক্ষেত্রেও তৃণমূল বিরোধিতায় নেমেছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই  সংবিধান না জেনে তৃণমূল কেন্দ্রীয় সরকারের কাজের বিরোধিতা করছে। সে জন্যই তৃণমূলকে তাদের পছন্দ মতো সংবিধান রচনার পরামর্শ  দিয়েছেন বলে জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     গার্ডেনরিচ কাণ্ড নিয়ে ফিরহাদ হাকিমকে কটাক্ষ সুকান্তর

    গার্ডেনরিচে নির্মীয়মাণ বহুতল ভেঙ্গে পড়ার ক্ষেত্রে কলকাতা পুরসভা ও রাজ্যের তৃণমূল সরকারের ব্যর্থতার দিকটি প্রমাণিত। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও স্বীকার করেছেন, ওই বহুতল এই নির্মাণ অবৈধভাবে হচ্ছিল। তাতে সমালোচনার ঝড়ের মুখে কলকাতার মেয়র ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। মেয়রের সাফাই,  যাদের ওপর ভরসা করেছিলেন তারা তাঁর কথা শোনেনি। এ প্রসঙ্গে এদিন প্রশ্ন করা হলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, দুঃখ প্রকাশ করে লাভ নেই। এটাই তৃণমূল সরকারের কালচার। দুঃখ প্রকাশ করে এককালীন কিছু টাকা দিয়ে তৃণমূল মানুষের জীবনের মূল্যায়ন করে। ব্যর্থতা,অনিয়ম আড়াল করার জন্য  এই দুঃখ প্রকাশের কোনও মূল্য নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip kumar-Raj Kapoor: মিউজিয়াম হচ্ছে পেশোয়ারে দিলীপ কুমার-রাজ কাপুরের পৈতৃক ভিটে-বাড়ি

    Dilip kumar-Raj Kapoor: মিউজিয়াম হচ্ছে পেশোয়ারে দিলীপ কুমার-রাজ কাপুরের পৈতৃক ভিটে-বাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেশোয়ারে দিলীপ কুমারের (Dilip kumar-Raj Kapoor) পৈতৃক বাড়ি হচ্ছে মিউজিয়াম। একইভাবে, রাজ কাপুরের বাস্তুভিটেও পরিণত হবে যাদুঘরে। দেশ ভাগের আগে এই দুই তারকা থাকতেন বর্তমান পাকিস্তানের পেশোয়ারে। পরবর্তী সময়ে ভারতে চলে আসেন তাঁরা। এবার এই দুই তারকার বাড়িকে পুনরুদ্ধারের কাজ করা হচ্ছে। দিলীপের স্ত্রী সায়রা বানু ২০২১ সালের একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, “দিলীপ নিজের পৈতৃক বাড়ি নিয়ে খুব আবেগপ্রবণ ছিলেন। বাল্য এবং শৈশবের একটা সময় কাটিয়েছেন ওই বাড়িতে। আমি চাই সরকার বাড়িকে সংরক্ষিত করুক।”

    তহবিল গঠনের পর শুরু হবে কাজ (Dilip kumar-Raj Kapoor)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, দিলীপ কুমারের (Dilip kumar-Raj Kapoor) বাড়ি ছিল এই শহরের কিসসা খাওয়ানি বাজারে। এই বাড়িটি বর্তমানে খাইবার পাখতুনখোয়া সরকারের মালিকাধীনে রয়েছে। এখন বাড়িটির সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। বাড়িটিতে বর্তমানে সেখানকার প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ কাজ করছে। তবে বাড়িটিকে যাদুঘরে পরিণত করতে গেলে কিছুটা সময় লাগবে। তবে এই কাজের জন্য আর্থিক তহবিল গঠন করার কাজ শুরু হয়েছে। পাকিস্তানের সাম্প্রতিক জাতীয় নির্বাচনে একটি নতুন সরকার গঠনের পর এই তহবিল গঠনের কাজ সম্পূর্ণ হবে। অপর দিকে, রাজ কাপুরের পৈতৃক ভিটেও সরকারের মালিকানায় রয়েছে। এটিও যাদুঘরে পরিণত হবে।

    খাইবার পাখতুখাওয়া পুরাতত্ত্ব বিভাগের বক্তব্য

    খাইবার পাখতুখাওয়া পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রধান ডাক্তার আব্দুস সমদ খান এই বিষয়ে বক্তব্য দিয়ে বলেছেন, “দেশ ভাগের আগে থেকেই ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের দুই তারকা রাজ কাপুর (Dilip kumar-Raj Kapoor) এবং দিলীপ কুমার এই বাড়িগুলিতে থাকতেন। জীবনের একটা বিশেষ সময় তাঁরা কাটিয়েছেন তাঁদের বাড়িতে। রাজ কাপুরের পৈতৃক বাড়ির নাম ছিল কাপুর হেভেলি। তাঁর বাবা দিওয়ান বিশ্বেম্বরনাথ কাপুর এই বাড়িটি তৈরি করে ছিলেন। আনুমানিক ১৯১৮ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল। এখানেই তাঁর কাকা তিলক কাপুরের জন্ম হয়েছিল।”

    দিলীপের বাড়ি সম্পর্কে পুরাতত্ত্ব বিভাগের বক্তব্য

    পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রধান ডাক্তার আব্দুস সমদ খান দিলীপের বাড়ি সম্পর্কে বলেন, “দিলীপ কুমারের (Dilip kumar-Raj Kapoor) বাড়িটি পাকিস্তানের জাতীয় হেরিটেজ। এখানে ১৯২২ সালে জন্ম হয় দিলীপ কুমারের। ১৯৩২ সালে এই বাড়ি ত্যাগ করে ভারতে চলে আসেন দিলীপ। ২০১৪ সালের ১৩ জুলাই তাঁর এই বাড়িকে পাকিস্তান সরকার জাতীয় হেরিটেজ ঘোষণা করে ছিলেন। দেশভাগের পর দিলীপ কুমার একবার এই বাড়িতে এসেছিলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share