Tag: Bengali news

Bengali news

  • Mamata Banerjee: বাড়িতে পড়ে জখম মুখ্যমন্ত্রী, আরোগ্য কামনা করলেন সুকান্ত

    Mamata Banerjee: বাড়িতে পড়ে জখম মুখ্যমন্ত্রী, আরোগ্য কামনা করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের বাড়িতেই এদিন কোনওভাবে পড়ে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ভর্তি হন এসএসকেএম হাসপাতালে। পরিবারের লোকজন থেকে দলীয় নেতারা প্রত্যেকেই আসেন হাসপাতালে। উডবার্ন ওয়ার্ডের সাড়ে ১২ নম্বর কেবিনে নিয়ে যাওয়া হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শেষে তাঁকে কপালে সেলাই করে ছেড়ে দেন ডাক্তাররা। রাত ৯.৪০ নাগাদ কালীঘাটের বাড়িতে ফেরেন মুখ্যমন্ত্রী৷ মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন রাজ্য় বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ও।

    ঠিক কী ঘটেছে মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee)

    বৃহস্পতিবার বিকেলে কালীঘাটের বাড়িতে  চোট পান মুখ্যমন্ত্রীজানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার বাড়ির চত্বরে হাঁটছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেসময় সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে গিয়েই গুরুতর জখম হন তিনি। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) কপালে সেলাই করা হয়। এর পর তিনি কালীঘাটের বাড়িতে ফিরে যান। মুখ্যমন্ত্রীর চোট গুরুতর নয় বলে এসএসকেএম সূত্রে জানা গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী চিকিৎসকদের সঙ্গে কথাও বলেছেন। চিকিৎসকরা, তাঁকে বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা” অর্জুন সিং

    মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করে ট্যুইট বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) দ্রুত আরোগ্য কামনা করে ট্যুইট করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। নিজের ট্যুইটে সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘‘আমরা প্রার্থনা করি তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।’’

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) আরোগ্য় কামনা করেন উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিয়েছেন তিনিও। সূত্রের খবর, তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: তৃণমূলের পর এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বামেরাও, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Lok Sabha Elections 2024: তৃণমূলের পর এবার প্রার্থী ঘোষণা করল বামেরাও, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে হয়েছিল জোট গঠন। ‘ইন্ডি’ নামের সেই জোটকে এড়িয়েই একতরফাভাবে রাজ্যের ৪২টি আসনেই প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে কংগ্রেস। আর বৃহস্পতিবারের বারবেলায় প্রথম দফার ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল বামফ্রন্ট।

    প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন বিকেলে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সাংবাদিক বৈঠক করে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। এদিন যে ১৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে ১৩টিতে লড়বে সিপিএম। বাকি তিনটি আসনে লড়বেন বাম শরিকরা। তৃণমূলের পর বামেরাও প্রার্থী ঘোষণা করে দেওয়ায় বাংলায় প্রশ্ন উঠছে জোটের ভবিষ্যৎ নিয়েই। লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) প্রথম দফায় ১৯৫জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে বিজেপি। তার পরেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে তৃণমূল। এদিন ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিল বামেরাও। যে জেলাগুলির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলি হল, কোচবিহার, বালুরঘাট, জলপাইগুড়ি, কৃষ্ণনগর, আসানসোল, বর্ধমান পূর্ব, হুগলি, শ্রীরামপুর, দমদম, যাদবপুর, বাঁকুড়া, কলকাতা দক্ষিণ, হাওড়া সদর।

    তালিকায় কারা?

    দমদমে সুজন চক্রবর্তী, যাদবপুরে সৃজন ভট্টাচার্য, কলকাতা দক্ষিণে সায়রা শাহ হালিম, কৃষ্ণনগরে এসএম সাদি, আসানসোলে জাহানারা খান, হাওড়া সদরে সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়, বর্ধমান পূর্বে নীরব খাঁ, তমলুকে আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়, হুগলিতে মনোদীপ ঘোষ, শ্রীরামপুরে দীপ্সিতা ধর, বাঁকুড়ায় নীলাঞ্জন দাশগুপ্ত, বিষ্ণুপুরে শীতল কৈবদ্য, জলপাইগুড়িতে দেবরাজ বর্মনকে প্রার্থী করেছে সিপিএম। বালুরঘাটে দাঁড় করানো হয়েছে আরএসপির জয়দেব সিদ্ধান্তকে। মেদিনীপুর আসনে লড়বেন সিপিআইয়ের বিপ্লব ভট্ট। কোচবিহারে প্রার্থী হচ্ছেন ফরওয়ার্ড ব্লকের নীতীশচন্দ্র রায়।

    আরও পড়ুুন: “ভারতের গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক দিন”, এক দেশ এক ভোট প্রসঙ্গে বললেন শাহ

    বামেদের প্রথম দফার প্রার্থিতালিকায় মহিলা রয়েছেন তিনজন। যে ১৬ জনের নাম এদিন ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১৪জনেরই ‘হাতেখড়ি’ হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনে। যদিও এঁদের মধ্যে কয়েকজন প্রার্থী হয়েছিলেন গত বিধানসভা নির্বাচনে। এদিকে, রাজ্যের ৮টি আসনে লড়াই করবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন আইএসএফ সুপ্রিমো নওসাদ সিদ্দিকি। আগে জানিয়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারে তিনি স্বয়ং প্রার্থী হবেন তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এদিন জানিয়ে দিলেন প্রার্থী হচ্ছেন না তিনি (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nandigram dibas: নন্দীগ্রাম শহিদ দিবসে সন্দেশখালির নারী নির্যাতন প্রসঙ্গ টেনে মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    Nandigram dibas: নন্দীগ্রাম শহিদ দিবসে সন্দেশখালির নারী নির্যাতন প্রসঙ্গ টেনে মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৪ মার্চ হল নন্দীগ্রামে শহিদ দিবস (Nandigram dibas)। ২০০৭ সালে তৎকালীন বাম শাসনের রক্তচক্ষুর প্রত্যক্ষ শিকার হতে হয়েছিল সাধারণ মানুষকে। খুন, ধর্ষণ, জমি লুট কী হয়নি। আজ এই দিনকে স্মরণ করে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। একই সঙ্গে নন্দীগ্রামের নারী নির্যাতনের সঙ্গে সন্দেশখালির প্রসঙ্গ টেনে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি। পাশপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সামজিক মাধ্যমে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন।

    কী বলেন শুভেন্দু (Nandigram dibas)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “নন্দীগ্রামে (Nandigram dibas) সেই দিন মা-বোনের ভূমিকা দেখেছি। এখন তৃণমূলের শাসনে সন্দেশখালিতে মা-বোনদের অবস্থা দেখেছি। সেই দিনও জোর করে জমি দখল করা হয়েছিল। আজও জোর করে চাষের জমি দখল করে নিয়েছে। খেজুরি থানায় কয়েকশ মিথ্যা মামলা দিয়েছে পুলিশ। মমতা পুলিশ আর বামশাসনের পুলিশের মধ্যে কোনও আচরণ গত পার্থক্য নেই। নির্যাতনই তাঁদের শেষ কথা।”

    কী ঘটেছিল

    ২০০৭ সালে রাজ্যে বাম শাসন চরম শিখরে। এরপর কেটে গিয়েছে ১৬ টি বছর। নন্দীগ্রামে (Nandigram dibas) ভূমি উচ্ছেদ কমিটির আন্দোলনকারীদের উপর বামফ্রন্ট সরকারের পুলিশ নির্মম গুলি চালিয়েছিল। মারা গিয়েছে ১৪ জন মানুষ। কিন্তু ২০১১ সালের পর থেকে রাজ্যে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর এই দিনকে নন্দীগ্রাম শহিদ দিবস পালন করা হয়। কিন্তু রাজ্যের বিজেপি, তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলে, নন্দীগ্রামে যেমন বাম শাসকেরা অসহায় মা-বোনের উপর অত্যাচার, খুন, ধর্ষণ করেছে, ঠিক এক দশকের বেশি সময় ধরে মা-মাটি-সরকারও এই রাজ্যে একই আচরণ করে চলেছে। সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের ছবিটাও নন্দীগ্রামের চিত্রকেই উপস্থাপন করে।

    কী বললেন মমতা?

    আজ নন্দীগ্রামের শহিদ (Nandigram dibas) দিবসে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করে বলেন, “সিপিআইএমের হার্মাদ বাহিনীর অত্যাচারে নিহত সকল শহিদদের প্রণাম জানাই। কৃষক ভাইবোন এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। নন্দীগ্রামের এই শহিদ দিবস, কৃষক দিবস হিসাবেও পালিত হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদে, Twitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: “ভারতের গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক দিন”, এক দেশ এক ভোট প্রসঙ্গে বললেন শাহ

    One Nation One Election: “ভারতের গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক দিন”, এক দেশ এক ভোট প্রসঙ্গে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ ভারতের গণতন্ত্রের জন্য ঐতিহাসিক দিন।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন রাষ্ট্রপতির হাতে ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র (One Nation One Election) রিপোর্ট তুলে দেন মোদি সরকারের গড়া কমিটির প্রধান প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। সেই প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়েই এমনতর মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘ঐতিহাসিক দিন’ (One Nation One Election)

    এক্স হ্যান্ডেলে মোদির সেনাপতি (Amit Shah) লিখেছেন, “এটি দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। আজ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র জন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গড়েছিল মোদি সরকার। কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন রামনাথ কোবিন্দজি। তিনিই (One Nation One Election) মাননীয় রাষ্ট্রপতির হাতে রিপোর্টটি তুলে দেন।” এদিন কোবিন্দ যখন রাষ্ট্রপতির হাতে রিপোর্টটি তুলে দেন, তখন সেখানে শাহের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস ছেড়ে আসা প্রাক্তন সাংসদ গুলাম নবি আজাদও।

    কমিটির সদস্য

    রাষ্ট্রপতির হাতে যে রিপোর্টটি (One Nation One Election) তুলে দেওয়া হয়েছে, তার পৃষ্ঠা সংখ্যা ১৮ হাজার ৬২৬। ১৯১ দিন ধরে কমিটির সদস্যরা স্টেকহোল্ডার, বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেছেন। করেছেন রিসার্চ ওয়ার্কও। উল্লেখ্য, উচ্চ পর্যায়ের এই কমিটি গঠিত হয়েছিল গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর। কমিটিতে শাহ (Amit Shah) ও গুলাম নবি ছাড়াও ছিলেন ১৫তম ফিনান্স কমিশনের ভূতপূর্ব চেয়ারম্যান এনকে সিং, লোকসভার ভূতপূর্ব সেক্রেটারি জেনারেল সুভাষ সি কাশ্যপ, প্রবীণ আইনজীবী হর্ষ সালভে এবং প্রাক্তন মুখ্য ভিজিল্যান্স কমিশনার সঞ্জয় কোঠারি। বিশেষ আমন্ত্রিত সদস্য ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। কমিটির সেক্রেটারি ছিলেন নিতিন চন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: “৩৫টি প্লটের মালিক যে পরিবার, তাদের খাওয়ার অভাব?” অভিষেককে তোপ সুকান্তর

    কমিটির সদস্যরা দেশের ৪৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলেছেন। এর মধ্যে ৩২টি রাজনৈতিক দল লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে বিধানসভার ভোট করানোর পক্ষপাতী। বেশ কিছু রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে।

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নিয়ে দেশবাসীর প্রতিক্রিয়া জানতে দেশের প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল। অংশ নিয়েছিলেন ২১ হাজার ৫৫৮ জন। এঁদের ৮০ শতাংশই সব নির্বাচন এক সঙ্গে করানোর পক্ষপাতী। এই রিপোর্টে কমিটি বেশ কয়েকটি সুপারিশও করেছে। তার মধ্যে রয়েছে সব নির্বাচনের জন্য একটাই ইলেক্টোরাল রোল ও একটাই এপিকের ব্যবস্থা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ayodhya Ram Temple: ঘরে বসেই করুন বালক রামের দর্শন, আরতির সরাসরি সম্প্রচার দেখাবে দূরদর্শন

    Ayodhya Ram Temple: ঘরে বসেই করুন বালক রামের দর্শন, আরতির সরাসরি সম্প্রচার দেখাবে দূরদর্শন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামভক্তদের জন্য আরও একটা সুখবর। এবার থেকে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Temple) আরতির সরাসরি সম্প্রচার করবে দূরদর্শন। দেশের সরকারি টেলিভিশন সংস্থা এই কাজের গুরুদায়িত্ব পালন করবে। কেন্দ্রীয় তথ্য এবং সম্প্রচার মন্ত্রকের মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর সম্প্রতি এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। অগণিত ভক্তদের ভিড়ে লোকে লোকারণ্য রামমন্দির। দ্বারোদ্ঘোটন হওয়া ইস্তক প্রায় কোটির কাছাকাছি সংখ্যক মানুষ বালক রামের বিগ্রহ দর্শন করেছেন। তা সত্ত্বেও বয়স, সময়, স্থান-দূরত্ব এবং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার জন্য অনেকেই এখনও অনেক ভক্ত অযোধ্যায় যেতে পারেননি। কিন্তু দর্শন করার ইচ্ছে তো সব রামভক্তের মধ্যেই থাকে। এবার থেকেই এই ইচ্ছা পূর্ণ হবে লাইভ আরতি দর্শনে।

    দূরদর্শন সূত্রে খবর (Ayodhya Ram Temple)

    দূরদর্শন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সকাল ছটা থেকে আধ ঘণ্টা আরতি দৃশ্য লাইভ দেখানো হবে। রাম মন্দির (Ayodhya Ram Temple) গত ২২ জানুয়ারিতে উদ্বোধন হয়েছে। প্রভু রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম লক্ষ্য করা গিয়েছে। ব্যাপক ভিড়ের কারণে অনেকে মন্দিরস্থলে এখনও পৌঁছাতে পারেননি, তাই এবার থেকে ঘরে বসে প্রভুর আরতি দেখাতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দূরদর্শন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১৭ এপ্রিল রাম নবমীর দিন থেকে এই লাইভ আরতি সম্প্রচার শুরু হবে। যেহেতু দূরদর্শন ধর্মীয় এবং আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে থাকে তাই এই রামলালার আরতি প্রচারও করা হবে।

    কত ভক্ত মন্দির দর্শন করেছেন?

    শ্রী রামলালার (Ayodhya Ram Temple) বিশ্রামের জন্য দিনে মাত্র ১ ঘণ্টা বন্ধ থাকে গর্ভগৃহের দরজা। সকাল ৬টা থেকে রাত্রি ১০টা পর্যন্ত রামলালার দর্শনের সময় স্থির করা হয়েছে। কিন্তু অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে প্রভুকে দর্শনের জন্য দু’ঘণ্টা করে সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। গত ২২ জানুয়ারি থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট ৭৫ লক্ষ মানুষ মন্দির দর্শন করেছেন।

    কবে নির্মাণ শেষ হবে

    মন্দির (Ayodhya Ram Temple) ট্রাস্টের সদস্য অনিল মিশ্র জানিয়েছেন, “এই চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসেই মন্দিরের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।” তিন তলা মন্দিরের কাজের মধ্যে বাকি দু’তলার কাজ করতে সাড়ে তিন হাজারের বেশি কর্মী নিযুক্ত করা হয়েছে। মন্দিরের মধ্যে মোট পাঁচটি চূড়া থাকবে। মূল চূড়ার উঁচু হবে ১৬১ ফুট। মন্দিরের চূড়ায় সোনার প্রলেপ দেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দুই কমিশনার, চেনেন জ্ঞানেশ ও সুখবীরকে?

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দুই কমিশনার, চেনেন জ্ঞানেশ ও সুখবীরকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থাকার কথা তিনজন। ছিলেন মাত্র একজন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের (Lok Sabha Elections 2024) দুই শূন্য পদে নিয়োগ করা হল দুই কমিশনারকে। এঁরা হলে সুখবীর সিং সান্ধু ও জ্ঞানেশ কুমার। এঁদের নিয়োগের আগে এদিন সকালে বৈঠকে বসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের কমিটি। কমিটিতে রয়েছেন লোকসভার বৃহত্তম বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতা তথা সাংসদ অধীর চৌধুরীও। এই কমিটির আর এক সদস্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সুখবীর ও জ্ঞানেশের নিয়োগের খবর প্রকাশ্যে আনেন অধীরই।

    চিনুন জ্ঞানেশকে (Lok Sabha Elections 2024)

    গত অগাস্টে নির্বাচন কমিশনার বিল, ২০২৩ পাশ করিয়ে কেন্দ্র জানায়, তিন সদস্যের প্যানেলে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা ও প্রধানমন্ত্রী মনোনীত একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই কমিটি যে নাম বা নামগুলি প্রস্তাব করবে, তাঁকে বা তাঁদের নিয়োগ করবেন রাষ্ট্রপতি। জ্ঞানেশ কুমার (Lok Sabha Elections 2024) ১৯৮৮ ব্যাচের কেরল ক্যাডারের আইএএস। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রকের সেক্রেটারি ছিলেন তিনি। তাঁর আমলেই ভূস্বর্গে রদ হয় ৩৭০ ধারা। কয়েকদিন আগে সমবায় মন্ত্রকের সচিবের পদ থেকে অবসর নিয়েছেন জ্ঞানেশ। ওই মন্ত্রক গঠনের পর থেকেই ওই পদে ছিলেন তিনি। মন্ত্রকটি রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অধীনে। 

    সান্ধু কে জানেন?

    প্রাক্তন আইএএস সান্ধু ১৯৮৮ ব্যাচের উত্তরাখণ্ড ক্যাডারের অফিসার। তাঁর আদত বাড়ি পাঞ্জাব। ২০২১ সালে পুষ্কর সিং ধামি যখন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন সান্ধুকে সে রাজ্যের মুখ্যসচিব করা হয়। ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারপার্সন হিসেবেও কাজ করেছেন সান্ধু। মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের উচ্চ শিক্ষা বিভাগে সান্ধু কাজ করেছেন অতিরিক্ত সচিব হিসেবে। অমৃতসরের সরকারি মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেছিলেন তিনি। অমৃতসরেরই গুরু নানক দেব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও লাভ করেছিলেন তিনি। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে আইনের স্নাতকের ডিগ্রিও।

    আরও পড়ুুন: “৩৫টি প্লটের মালিক যে পরিবার, তাদের খাওয়ার অভাব?” অভিষেককে তোপ সুকান্তর

    তিনজন নির্বাচন কমিশনারকে একত্রে বলা হয় কমিশনের ফুল বেঞ্চ। একজন কমিশনার অবসর নেওয়ায় কাজ চালাচ্ছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার ও নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। ৯ মার্চ হঠাৎই ইস্তফা দেন অরুণ। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। তাই কমিশনারের দুই শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। ২১২ জনের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া হয় জ্ঞানেশ ও সুখবীরকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    Tamluk: তৃণমূলকে হারিয়ে তমলুকের সমবায়ে বিজেপির বিরাট জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তমলুক (Tamluk) লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি বনাম তৃণমূলের ব্যাপক লড়াই। আসন্ন লোকসভার দিন তারিখ ঘোষণা না হলেও রাজনৈতিক উত্তেজানার পারদ এখন চরম তুঙ্গে এই লোকসভা কেন্দ্রে। এই আবহের মধ্যে ধাক্কা খেল তৃণমূল, জয়ী হল বিজেপি। তমলুক শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন ছিল বুধবার। মোট ১২টি আসনে ভোট গ্রহণ হয়। তৃণমূল, বিজেপি এবং সিপিএম ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। এই নির্বাচনে বিজেপির জয় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। 

    ৮ আসনে জয় বিজেপির (Tamluk)

    শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের পদুমপুর সমবায় সমিতির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর জানা গিয়েছে মোট ৮টি আসনে জয় লাভ করেছে বিজেপি। তৃণমূল পেয়েছে ৪ টি। তমলুকের (Tamluk) পদুমপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৫৪৫। মোট ৫ টি গ্রাম, যার মধ্যে হল পদুমপুর, ঘোড়াঠাকুরিয়া, ধূর্পা, রাজগোদা এবং পোলন্দা। সবকটাই এই সমবায় সমিতির মধ্যে পড়ে।

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার (Tamluk) বিজেপি নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এই জয় সম্পর্কে বলে হয়েছে, “আসন্ন লোকসভার আবহে এই জয় বিজেপির জন্য দারুণ খুশির খবর। লোকসভায় এই কেন্দ্রে বিজেপির ফল ভালো হবে। তৃণমূলকে ব্যাপক মার্জিনে হারতে হবে। তৃণমূলের দুর্নীতি এবং অত্যচার মানুষকে ভিতর থেকে জাগিয়ে তুলেছে। মানুষ তৃণমূলকে বর্জন করবে।”

    অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের তমলুক সফর

    তৃণমূলের তরফ থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বিজেপির তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে এখনও নাম ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই প্রাক্তন বিচারপতি তমলুকে (Tamluk) গিয়ে দলীয় একাধিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ শুরু করেছেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি ‘তৃণমূলকে একটিও ভোট নয়’ বলে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। ফলে এই সমবায়ের জয় বিজেপিকে ব্যাপক অক্সিজেন জোগাবে বলে রাজনীতির একাংশের মানুষ মনে করছেন।  

          

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে চালু হয়ে যাচ্ছে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election)! বৃহস্পতিবারই এ সংক্রান্ত রিপোর্টটি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাতে তুলে দেন মোদি সরকারের গড়া কমিটির প্রধান তথা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির হাতে ওই রিপোর্ট তুলে দেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া প্রাক্তন সাংসদ গুলাম নবি আজাদ।

    এক দেশ, এক নির্বাচন’

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই সব রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনও সেরে ফেলতে চায় মোদি সরকার। তাদের যুক্তি, এতে নির্বাচনী ব্যয় কমবে। একটি ভোটার তালিকায়ই দুটি নির্বাচন হওয়ায় কাজের চাপ কমবে সরকারি কর্মীদের। বিভিন্ন সময় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ায় লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তার জেরে উন্নয়ন যায় থমকে। লোকসভার সঙ্গে বিধানসভাগুলিরও নির্বাচন (One Nation One Election) হলে, উন্নয়নের চাকা গড়াবে তরতরিয়ে। মোদি সরকারের এই ভাবনাকে নীতিগতভাবে সমর্থন জানিয়েছে নীতি আয়োগ, আইন কমিশন এবং নির্বাচন কমিশনও। নির্বাচনী খরচ বাঁচাতে ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র তত্ত্বের জয়গান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বলছে কেন্দ্র?

    প্রধানমন্ত্রীর ভাবনাকে বাস্তবে রূপদান করতে গত বছর ১ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে কমিটি গড়ে মোদি সরকার। এদিন ১৮ হাজার পাতার সেই রিপোর্টটিই রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, ঐক্যমত্যের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়েছে সুপারিশগুলি। ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র স্বপক্ষে বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল রাজ্যসভায় বলেছিলেন, “এর ফলে যে বিপুল পরিমাণ অর্থের সাশ্রয় হবে, তা রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের প্রচারে ব্যয় হতে পারে। এই নীতি কার্যকর হলে উন্নয়নমূলক প্রকল্পের গতিও বাড়বে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা” অর্জুন সিং

    জানা গিয়েছে, এদিন যে রিপোর্টটি পেশ করা হয়েছে, তাতে কমিটি সর্বসম্মতভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানোর পক্ষে সায় দিয়েছে। প্রথম ধাপে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে রাজ্যের বিধানসভাগুলির নির্বাচন সেরে ফেলা হবে। পরবর্তী একশো দিনের মধ্যে পুরসভা এবং পঞ্চায়েত স্তরের স্থানীয় নির্বাচনও সেরে ফেলার সুপারিশ করা হয়েছে রিপোর্টে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানো গেলে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়ও যেমন রদবদল ঘটবে, তেমনি পরিবর্তন ঘটবে শাসনকার্যেও। রাজ্য নির্বাচন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জাতীয় নির্বাচন কমিটিকে দেশের সব নাগরিকের জন্য একটি মাত্র ইলেক্টোরাল রোল ও ভোটার কার্ড তৈরি করতে পারে (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Calcutta High Court: মুখ পুড়ল রাজ্যের! ডিএ-র দাবিতে মিছিলের নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও

    Calcutta High Court: মুখ পুড়ল রাজ্যের! ডিএ-র দাবিতে মিছিলের নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার হাইকোর্ট ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। ডিএ-র দাবিতে নবান্ন পর্যন্ত মিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের কো-অর্ডিনেশন কমিটি। বুধবারই শর্তসাপেক্ষে কমিটিকে ওই কর্মসূচি পালনের অনুমতি দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার।

    নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও (Calcutta High Court)

    বৃহস্পতিবার শর্তসাপেক্ষে সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশই বহাল রাখে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। এখানেও বেশ কিছু শর্ত মেনে চলার কথা বলা হয়েছে মিছিলকারীদের। বেঞ্চের নির্দেশ, “এক লাইনে মিছিল করতে হবে। মিছিল শেষে কেবল একজন মাত্র বক্তৃতা দিতে পারবেন। শান্তিপূর্ণ মিছিল করতে হবে। মিছিল যেন কোথাও দাঁড়িয়ে না যায়।” প্রধান বিচারপতির (Calcutta High Court) মন্তব্য, “মিষ্টি দই, আলুপোস্ত, লুচি যেমন বাংলার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ, মিটিং-মিছিলও তাই। এখানে সবাই জন্মগত যোদ্ধা।” তিনি বলেন, “কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে, সেদিকে নজর রাখতে হবে সংগঠনকে। কর্মসূচি শেষ করতে হবে দু’ ঘণ্টার মধ্যে।”

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    মিছিলে শর্ত আদালতের 

    বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মান্থাও নির্দেশ দিয়েছিলেন, হাওড়া রেল মিউজিয়াম থেকে নবান্ন বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিল করতে পারবে কো-অর্ডিনেশন কমিটি। দুপুর ১টা থেকে কর্মসূচি শুরু করা যাবে। মিছিলে সর্বাধিক ১৫০০ জন থাকতে পারবেন। পুলিশ ওই মিছিলের ওপর প্রয়োজনীয় শর্ত আরোপ করতে পারবে। বিচারপতি মান্থার নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য।

    মিছিল শুরু দুপুর ১টায়

    এদিনের শুনানিতে নবান্ন বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিলে আপত্তি জানায় রাজ্য। সওয়ালে রাজ্যের এজি বলেন, “ওই জায়গায় কোনও কর্মসূচি হয় না। শাসক বা বিরোধী কাউকে কোনও দিন অনুমতি দেওয়া হয় না। গতবারের চেয়ে এবার কর্মসূচিতে লোকের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হয়েছে।” এজির উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, “একটি লাইন ধরে মিছিল যাবে। সেখানে সরকারি কর্মচারীরা অংশ নেবেন। সরকার তো তাঁদের সবার পরিচয় জানবে। তাই অসুবিধা হওয়ার কথা নয় (Calcutta High Court)।” প্রসঙ্গত ডিএ-র দাবিতে বৃহস্পতিবার কোঅর্ডিনেশন কমিটির মিছিল শুরু হওয়ার কথা দুপুর ১টায়। শেষ হবে নবান্ন বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে।

    ‘মহার্ঘ ভাতা বাড়লে তো পুলিশেরও বাড়বে’

    পুলিশের উদ্দেশেও তাৎপর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেছেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘‘তারা (আন্দোলনকারী) সরকারি কর্মী, তারা সব নির্দেশ মেনে চলবেন। যদি না মানেন তাহলে তাদের সনাক্ত করতে পুলিশের কোন অসুবিধা হবে না। এর আগে যখন কর্মবিরতি হয়েছিল তখন মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে বেতন কাটা হবে। ফলে এই সরকারি কর্মীদের ওপর আপনাদের নিয়ন্ত্রণ আছে।’’ তখন আন্দোলনকারীদের তরফে বলা হয়, ‘‘পুলিশ অসুবিধা সৃষ্টি না করলে অশান্তি কেন হবে?’’ এর উত্তরে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘না না, পুলিশ কেন বাধা দেবে। আপনারা যদি মহার্ঘ ভাতা পান, তাহলে পুলিশও পাবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: শুধু উত্তর ২৪ পরগনাতেই ২১ কোম্পানি, রাজ্যের কোন জেলায় রয়েছে কত বাহিনী?

    Lok Sabha Election 2024: শুধু উত্তর ২৪ পরগনাতেই ২১ কোম্পানি, রাজ্যের কোন জেলায় রয়েছে কত বাহিনী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে প্রার্থী ঘোষণার পর্ব শুরু হলেও ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) দিনক্ষণ আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন। বাংলায় নির্বাচনের সময় যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, সেই অভিজ্ঞতাকে মাথায় রেখে এবং ভোটারদের আস্থা ফেরাতে মার্চ মাসের প্রথম থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আসা হয়েছে এ রাজ্যে। 

    এই মর্মে, পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত মোট ১৫০ কোম্পানি বাহিনী পৌঁছে গিয়েছে এবং বিভিন্ন জেলায় তাদের মোতায়েন করা হয়েছে (Lok Sabha Election 2024)। জেলায় জেলায় টহল শুরু করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এলাকার রাস্তা ধরে রুট মার্চ করছেন জওয়ানরা। এই বাহিনীর মধ্যে কোন কোন জেলায় কত কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে তার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে কমিশনের পক্ষ থেকে। দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে বেশি বাহিনী মোতায়েন রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনাতে।

    উত্তর ২৪ পরগনায় কত (Lok Sabha Election 2024)?

    উত্তর ২৪ পরগনায় এখনও পর্যন্ত ২১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। শুধুমাত্র বসিরহাটেই মোতায়েন রয়েছে ৫ কোম্পানি। এছাড়া, বারাসতে ৩, বনগাঁয় ৩, বারাকপুরে ৬, বিধাননগরে ৪ কোম্পানি বাহিনী রাখা হয়েছে। এই জেলার সব জায়গায় বিএসএফ বাহিনী থাকবে। কেবলমাত্র বিধাননগরে সিআরপিএফ রাখা হবে।

    দক্ষিণবঙ্গে আর কোথায় কত?

    অন্যদিকে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর, ডায়মন্ডহারবাড়, সুন্দরবনে মোট ৯ কোম্পানি বাহিনী রাখা হবে। একই সঙ্গে বাঁকুড়ায় ৪, বীরভূমে ৪, পূর্ব মেদিনীপুরে ৭, পশ্চিম মেদিনীপুরের ৫ কোম্পানি মোতায়েন রয়েছে। আবার নদিয়া জেলায় ৮ কোম্পানি, মুর্শিদাবাদ জেলায় ৮, পশ্চিম বর্ধমানে ৬, পূর্ব বর্ধমানে ৪, পুরুলিয়ায় ৪  এবং ঝাড়গ্রামে ৩ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

    কলকাতায় কত বাহিনী (Lok Sabha Election 2024)

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় মোট ১০ কোম্পানি বাহিনী রাখা হয়েছে। তার মধ্যে ৮ কোম্পানি বিএসএফ এবং দুই কোম্পানি সিআরপিএফ। হাওড়া, হুগলি ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে ৯ কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এর মধ্যে হুগলির চন্দননগরেই রয়েছে ৫ কোম্পানি বাহিনী।

    উত্তরবঙ্গে কত (Lok Sabha Election 2024)?

    দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে উত্তরবঙ্গেও বাহিনী মোতায়েন হয়েছে। এর মধ্যে দার্জিলিঙে ৭ কোম্পানি, কোচবিহারে ৫ কোম্পানি, আলিপুরদুয়ারে ৩ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে চার কোম্পানি, কালিম্পঙে ২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে। উত্তর-দক্ষিণ দুই দিনাজপুরে থাকবে মোট ৭ এবং ৪ কোম্পানি। মালদায় মোতায়েন করা হবে ৭ কোম্পানি বাহিনী।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share