Tag: Bengali news

Bengali news

  • Dilip Ghosh: “তাপস দা-কে দিয়ে শুরু, আরও হবে”, কীসের ইঙ্গিত দিলেন দিলীপ?

    Dilip Ghosh: “তাপস দা-কে দিয়ে শুরু, আরও হবে”, কীসের ইঙ্গিত দিলেন দিলীপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলে মূল্যবোধ শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই তাঁদের (তাপস রায়ের মতো রাজনীতিকদের) পক্ষে দলে টিকে থাকা কষ্টের।” সোমবার তাপসের তৃণমূল-সঙ্গ ত্যাগ প্রসঙ্গে কথাগুলি বললেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিনই তৃণমূলের সঙ্গে ২৩ বছরের সম্পর্ক চুকিয়েছেন তাপস। ইস্তফা দিয়েছেন বিধায়ক পদেও। এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে দিলীপ বলেন, “তাপস দার মতো ওই জেনারেশনের রাজনীতিকরা দলে থাকতে পারছেন না। তৃণমূলে মূল্যবোধ শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাই তাঁদের পক্ষে দলে টিকে থাকা কষ্টের। উনি অনেক চেষ্টা করেছেন, পারেননি।” তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “যাদের হাতে দল গিয়েছে, তারা মূল্যবোধ শেষ করে দিয়েছে। তাপস দা-কে দিয়ে শুরু হল, আগামীতে আরও অনেক এরকম দৃশ্য দেখা যাবে।”

    “মাথা উঁচু করে কাজ করবেন”

    তাপসের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে জানিয়ে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বলেন, “অনেকবারই তাপস দা এরকম কথা বলেছেন। দলের অবস্থানের বাইরে গিয়ে মনের কথা বলেছেন। আজও তা-ই করেছেন। ওঁর মতো রাজনীতিক নিশ্চয়ই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবেন। ভবিষ্যতে মাথা উঁচু করে কাজ করবেন।” তিনি বলেন, “তাপস রায়ের মতো প্রবীণ নেতারা দলে প্রাসঙ্গিকতা হারাচ্ছেন। তাঁদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। তাই তাঁদের পক্ষে দলে থাকা সম্ভব হচ্ছে না।”

    তাপসের তৃণমূল ছাড়ার কারণ

    প্রসঙ্গত, প্রায় দু’ মাস ধরে ইডি তল্লাশি চালাচ্ছে তাপসের বাড়িতে। তৃণমূল ছাড়ার কারণ হিসেবে তাপস বলেন, “৫২ দিন হয়ে গেল। ইডি অভিযানে বিধ্বস্ত আমি ও আমার পরিবার। ভেবেছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী পাশে দাঁড়াবেন। অন্য কারও বাড়িতে গেলে বলেন ইডি কৌটো নাড়াল। আমারও স্ত্রী-পুত্র রয়েছে। এগুলো হৃদয়কে নাড়াচাড়া করে।” তিনি বলেন, “বিধানসভায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শেখ শাহজাহানকে ইডি টার্গেট করেছে বললেন, অথচ আমার বাড়িতে ইডির হানার কথা উল্লেখই করলেন না। আমি আহত, আঘাতপ্রাপ্ত।” তৃণমূলের এই প্রাক্তন সেনানী বলেন, “বাহান্ন দিন আমি মুখ্যমন্ত্রীর ডাক পাইনি। আমার স্ত্রী, কন্যাও ডাক পায়নি। উনি সকলের পাশে দাঁড়িয়ে যান। আমিও আশা করেছিলাম, ক্রিয়েটেড ইডি রেইডের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি (Dilip Ghosh)।”

    আরও পড়ুুন: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha election 2024: ঘাটালে শুভেন্দুর হাতে ধরেই লোকসভার প্রচার শুরু হিরণের

    Lok Sabha election 2024: ঘাটালে শুভেন্দুর হাতে ধরেই লোকসভার প্রচার শুরু হিরণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার নির্বাচনের (Lok Sabha election 2024) দিন ঘোষণার আগেই প্রচারে নেমে পড়েছে রাজ্য বিজেপি। বিজপির তরফ থাকে প্রথম দফায় প্রার্থী তালিকায় পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছেন হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এখনও পর্যন্ত বাংলায় ২০টি লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থীদের নামের তালিকায় প্রকাশ করেছে বিজেপি। ইতি মধ্যেই কোথাও সাংবাদিক সম্মেলন, দেওয়াল লিখন আবার কোথাও মিছিল করে প্রার্থীরা প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের মধ্যেও ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    ঘাটালে প্রচার হিরণের (Lok Sabha election 2024)

    আজ থেকেই লোকসভা ভোটের (Lok Sabha election 2024) প্রচার শুরু করে দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে এই প্রচার অভিযানে লক্ষ্য করা গিয়েছে নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। দুজনকে হাত ধরে এক সঙ্গে হাঁটতে দেখা যায় মিছিলে। এদিন ঘাটালে পদযাত্রা করার পর একটি সভাও অনুষ্ঠান করেন তাঁরা। একই সঙ্গে দলের নেতা কর্মীরা যোগদান করে বিজেপিকে জয় যুক্ত করার প্রচারে অংশ গ্রহণ করেন।

    মালদায় প্রচার শ্রীরূপার

    অপর দিকে ইংরেজ বাজার লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন শ্রীরূপা মিত্র। তিনি দক্ষিণ মালাদা লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রচার অভিযান শুরু করে দিয়েছেন তিনি। সকাল থেকে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে নিজে প্রচার (Lok Sabha election 2024) শুরু করেন তিনি। মালদা শহরের মধ্যে পোস্ট অফিসের সামনে শ্যামাপ্রসাদের মূর্তিতে মাল্যদান করে এলাকা সাফাই অভিযানে নামেন তিনি। আবার আগামী ৫ মার্চ বিকেলে কলকাতায় আসবেন নরেন্দ্র মোদি। বিজেপির মহিলা মোর্চার শক্তি বন্দনা কর্মসূচির সমাপ্তি ভাষণ দেবেন। অপরে ৬ মার্চ বারাসতে কাছারি ময়দানে সভা করবেন মোদি। অপরে আবার ৯ মার্চ বিকেলে ৫ টায় শিলিগুড়িতে সরকারি প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে একটি জনসভা করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    তৃণমূলের প্রচার শুরু

    অপর দিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে নিউটাউন, রাজারহাট, জ্যাংড়া, হাতিয়াড়া এলাকায় নির্বাচনী (Lok Sabha election 2024) দেওয়াল লেখন শুরু হয়েছে। যদিও তাদের দলের তরফ থেকে প্রার্থী নামের তালিকা ঘোষণা করা হয়নি। তাই প্রার্থীর নামের জায়গা ফাঁকা রেখে দেওয়াল লেখনের কাজ করছে এলাকার তৃণমূলের নেতারা।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “সচেতন মানুষদের রাজনীতিতে আসা উচিত” বার্তায় নির্বাচনী প্রচার শুরু নির্মল সাহার

    Murshidabad: “সচেতন মানুষদের রাজনীতিতে আসা উচিত” বার্তায় নির্বাচনী প্রচার শুরু নির্মল সাহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন ডাক্তার নির্মল সাহা। তিনি একজন বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং পেশায় অত্যন্ত জনপ্রিয় ডাক্তার বলে পরিচিত। গত ২ মার্চ শনিবার দিল্লির সদর দফতর থেকে বিজেপির সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বিনোদ তাওড়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে আসন্ন লোকসভার ১৯৫ জনের পদ প্রার্থী নামের তালিকা ঘোষণা করেছেন। এর মধ্যে বাংলায় মোট ২০ জনের নাম ঘোষণা হয়েছে। একই ভাবে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী গৌরিশঙ্কর ঘোষ।

    বহরমপুর কেন্দ্রে আগের বারের জয়ী প্রার্থী ছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরি। তিনি এখানে ৫ বারের কংগ্রেস সাংসদ। এদিন সাংগঠনিক বৈঠক করে বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল সাহা জয় বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছেন।

    কী বললেন নির্মল সাহা (Murshidabad)

    বিজেপি প্রাথী নির্মল সাহা (Murshidabad) বলেন, “দল আমাকে প্রার্থী করেছে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। সমাজের নানা বর্গের মানুষ, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবী, বিজ্ঞানী সকল সচেতন মানুষদের রাজনীতিতে আসা উচিত। মানব সম্পদের উন্নয়ন হোক, সুস্থ সমাজ চাই। মানুষের জন্য মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই। নিজের ব্যক্তিগত চাওয়া পাওয়াকে উপেক্ষা করে সমাজের মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চাকরি ইত্যাদি নিয়ে কাজ করতে হবে। মানব সম্পদকে ৫০০ টাকা দিয়ে ঘরে বসিয়ে রাখা যাবে না। মানুষকে প্রলোভনের নামে শোষণ করা যাবে না। ভুলকে সব সময় ভুল বলতে হবে। নিজেদের প্রয়োজনে সঠিক পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করতে হবে।”

    লড়াই মোদি বনাম ইন্ডি

    উল্লেখ্য এই বহরমপুরের (Murshidabad) বিধানসভা থেকে জনসংঘ দলের হয়ে হরিপদ ভারতী জয়ী হয়েছিলেন। এই কথা প্রসঙ্গ স্মরণ করে নির্মল সাহা আরও বলেন, “এই লোকসভার লড়াই হল মোদি বনাম ইন্ডির। রাজনীতিতে সামাজিক ভাবে সচেতন মানুষদের আসতে হবে। দায়িত্বশীল মানুষেরা রাজনীতিতে আসলে ব্যবস্থার পরিবর্তন অবশ্যই হবে। পরের প্রজন্মের জন্য আমরা এক সুন্দর সমাজ উপহার দিতে পারব। যেভাবে এই সমাজ চলছে সমাজ অবক্ষয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই অবক্ষয় থামানো দরকার। সকল মানুষের কাছে পৌঁছানোই আমাদের একমাত্র কর্তব্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO: মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত, চলছে প্রস্তুতি, চূড়ান্ত নামও

    ISRO: মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত, চলছে প্রস্তুতি, চূড়ান্ত নামও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক বছরের মধ্যেই মহাকাশ গবেষণায় ফের বড় সাফল্য পেতে চলেছে ভারত। রাশিয়া, আমেরিকা এবং চিনের পরে মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ইসরো (ISRO)। সারা বিশ্বের নিরিখে চতুর্থ দেশ হিসেবে এই শিরোপা আসবে কয়েক বছরের মধ্যেই। এনিয়ে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই স্পেস স্টেশনটিকে মহাকাশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। এর প্রস্তুতি পর্ব ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে বলেও জানান এস সোমনাথ।

    ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’-এর খুঁটিনাটি

    ইসরো (ISRO) সূত্রে খবর, ওই স্পেস স্টেশনের নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। স্টেশনের ভিতরে দুই থেকে চার জন মহাকাশচারীর থাকার বন্দোবস্তও করা হবে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুবনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের ডিরেক্টর উন্নিকৃষ্ণণ নায়ার জানিয়েছেন, ভারতের রকেট ‘বাহুবলী’ এবং লঞ্চ ভেহিকল মার্ক ৩ (এলভিএম ৩)-এর মাধ্যমে স্পেস স্টেশনের অংশগুলি মহাকাশে পাঠানো হবে। পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় স্থাপিত হবে ভারতের স্পেস স্টেশন। মহাকাশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে এই স্পেস স্টেশনটি থেকে।

    ২০ হাজার কিলোগ্রাম থেকে ৪ লাখ কিলোগ্রাম ওজন হতে পারে স্টেশনটির

    জানা গিয়েছে, এই স্পেস স্টেশনের (ISRO) ওজন ২০ হাজার কিলোগ্রাম থেকে চার লক্ষ কিলোগ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। চারটি মডিউল এবং অন্তত ৮টি সোলার প্যানেল থাকতে পারে স্পেস স্টেশনটিতে। স্পেস স্টেশনটি অক্সিজেন প্রস্তুতির পাশাপাশি কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনও করতে পারবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে ইসরোকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বেশকিছু লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন। যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- স্পেস স্টেশন তৈরি এবং ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠানো। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে ইসরো।

    আরও পড়ুুন: লালুর কটাক্ষকে মুখের মতো জবাব বিজেপির, স্বয়ং মোদি কী বললেন জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: “একটাও বোমাবাজির কথা যেন শুনতে না হয়”, সাফ কথা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। সোমবার রাজ্যে এসেছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এদিন রাজ্যের পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় ধমক খেলেন কলকাতা পুলিশের কমিশনার বিনীত গোয়েল। তাঁর কাছে কমিশনের প্রশ্ন ছিল, সিভিক ভলান্টিয়ার ও গ্রিন পুলিশ কী? বিনীত বলেন, “একই টাইপের।” এর পরেই বিরক্ত কমিশন সিপিকে বলেন, “জেনে কথা বলুন, পার্থক্য বুঝুন। তারপরে বলুন।”

    সিভিকে না কমিশনের

    এদিনের বৈঠকে কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনওভাবেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের ব্যবহার করা যাবে না নির্বাচনের কাজে। একটাও বোমাবাজির ঘটনার কথা যেন শুনতে না হয়। প্রথম দফার আগেই (Lok Sabha Elections 2024) কার্যকর করতে হবে জামিন অযোগ্য ধারা। তার আগে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে কমিশনের কাছে। কমিশন এও জানিয়ে দিয়েছে, “সমস্যা থাকলে বলুন। এখনের রিপোর্ট আর পরবর্তী রিপোর্ট যেন একই থাকে, আলাদা হলেই মুশকিল।”

    কী বললেন রাজীব কুমার?

    মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, “যাঁরা সঠিকভাবে কর্তব্য পালন করতে পারছেন না, তাঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দিন। কীভাবে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে হয়, কমিশন তা জানে। বোমাবাজি নিয়ে কোনও অভিযোগ এলে আমরা কিন্তু কাউকে ছাড়ব না।” কলকাতা পুলিশের সিপির উদ্দেশে তিনি বলেন, “যারা গন্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করে, অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করছে, তাদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ করতে হবে।” ভোটার তালিকা থেকে কেন মৃত ব্যক্তিদের বাদ দেওয়া হচ্ছে না, তা নিয়েও প্রশ্ন করে কমিশন।

    আরও পড়ুুন: লালুর কটাক্ষকে মুখের মতো জবাব বিজেপির, স্বয়ং মোদি কী বললেন জানেন?

    জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে কমিশনের রোষের মুখে পড়েছে দুই চব্বিশ পরগনা, ঝাড়গ্রাম ও উত্তর দিনাজপুরের জেলা প্রশাসনের কর্তারা। কেন আইন মেনে কাজ হচ্ছে না, সে প্রশ্নও করে বেঞ্চ। কমিশনের নির্দেশ, প্রত্যেক সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে বৈঠক করতে হবে জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের। লোকসভা নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পর থেকেই জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের ফি সপ্তাহে বৈঠক বাধ্যতামূলক করেছে কমিশন। এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Modi Ka Parivar: লালুর কটাক্ষের জবাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘মোদি কা পরিবার’ স্লোগান শাহ-নাড্ডাদের

    Modi Ka Parivar: লালুর কটাক্ষের জবাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘মোদি কা পরিবার’ স্লোগান শাহ-নাড্ডাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লালু প্রসাদ যাদবের কটাক্ষের জবাব দিল বিজেপি। সোমবার তারা অনলাইনে প্রচার শুরু করল ‘মোদি কা পরিবার’ (Modi Ka Parivar)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও নিশানা করেছেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এক্স হ্যান্ডেলে মুখের মতো জবাব দিয়েছেন লালুকে।

    কী বলেছিলেন লালু?

    প্রসঙ্গত, রবিবার পাটনার এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে লালু বলেন, “তিনি (প্রধানমন্ত্রী) তো প্রকৃত হিন্দুও নন। হিন্দু ঐতিহ্য অনুসারে একজন ছেলে তাঁর বাবা-মায়ের মৃত্যুর পরে মাথা মুড়িয়ে ফেলেন, দাড়ি কেটে ফেলেন। কিন্তু যখন মা মারা গেলেন, তখন মোদি এটা করেননি (Modi Ka Parivar)।” লালু বলেন, “ওঁর যদি পরিবার না থাকে, আমরা কী করতে পারি? উনি রাম মন্দির নিয়ে বড়াই করেই চলেছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর জবাব

    লালুকে জবাব দিতে তেলঙ্গানার আদিলাবাদের জনসভাকেই বেছে নেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমি ওঁদের পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করেছি। তার উত্তরে ওঁরা বলছেন, মোদির পরিবার নেই। আমার জীবন তো একটা খোলা বই। আমি আমার দেশের জন্য বাঁচব। আমার ভারত আমার পরিবার।”

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল ছাড়লেন তাপস রায়, ইস্তফা বিধায়ক পদেও, ওগরালেন একরাশ ক্ষোভ

    বিজেপি নেতা তথা সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “ইন্ডি ব্লকে তো কোনও হিন্দুই নেই। তাঁদের কাছে হিন্দু মানে হল দলিত, সাবর্ন, উত্তর ভারতীয়রা, দক্ষিণ ভারতীয়রা, কন্নড়, তামিল, তেলুগু, মারাঠি, পাঞ্জাবি, বাঙালি এমনকী হিন্দিভাষীরা। কিন্তু হিন্দু নয়। কারণ তারা ভারতকে টুকরো টুকরো ভাবে দেখতে চায়। একটি পরিবার দেশ ভাগ করেছিল রাজনীতি করতে। আর আজ, তারা যাদের সঙ্গে রয়েছে, তারাও দেশকে ভাগ করতে চায়। তারা এটা চায় কারণ দেশের একটি অংশও যদি তারা শাসন করতে পারে!”

    বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় কুমার সিনহা বলেন, “লালুর মন্তব্য থেকেই বোঝা যায় রাজনীতি তাঁদের কাছে কোনও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তাঁরা দেশের সনাতন ধর্মকেই অপমান করছেন। লালু, যিনি নিজেই দুর্নীতিতে অভিযুক্ত, তিনি যে ভাষায় কথা বলছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে, তাতে স্পষ্ট তাঁরা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাঁরা দেশের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসা ঐতিহ্যের বিরোধী (Modi Ka Parivar)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দলীয় সভায় ব্যাপক বিক্ষোভ, ফাটল আরও স্পষ্ট

    Birbhum: নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের দলীয় সভায় ব্যাপক বিক্ষোভ, ফাটল আরও স্পষ্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতার নাম ঘোষণা হতেই কোন্দল স্পষ্ট। চরম বিশৃঙ্খলার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বীরভূমে (Birbhum) কেষ্টমণ্ডলের গড়ে রাজ্যের মন্ত্রীর সামনেই তুমুল বিক্ষোভ দলীয় কর্মীদের লক্ষ্য করা যায়। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যেই কেষ্ট এবং কাজল শেখের দুই গোষ্ঠীর দ্বন্দ্বের কথা অনেক দিন ধরেই আলোচনার শীর্ষে ছিল। কেষ্ট মণ্ডল গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই দলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে। অপরে কাজল শেখের গুরুত্ব অপেক্ষাকৃত জেলায় বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখনও অনুষ্ঠানিক ভাবে দলের জেলা সভাপতিত্বের পদ থেকে সরানোনি। ফলে বীরভূমের শাসক দলের অন্দরে ফাটল স্পষ্ট।

    “জনগর্জন সভা”য় গোষ্ঠী কোন্দল (Birbhum)

    রাজ্যের মন্ত্রীর সামনে ফের প্রকাশ্যে তৃণমূলের কোন্দল। এক পক্ষ অপর পক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। সোমবার ছিল তৃণমূলের দলীয় কর্মীদের সভা। আজ সোমবার, আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলের “জনগর্জন সভা”র একটি প্রস্তুতি সভা ছিল বীরভূমের (Birbhum) মুরারই পশুহাটে। এখানেই উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বস্ত্র, ক্ষুদ্র, কোটির শিল্প দফতরের মন্ত্রী তথা বোলপুরের বিধায়ক চন্দ্রনাথ সাহা। এই সভায় মুরারই-১ নম্বর ব্লকের ডুমুরগ্রাম অঞ্চল কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক হিসাবে কাজী আশরাফুল ইসলাম ওরফে নবাবের নাম ঘোষণা করেন তৃণমূলে সংখালঘু সেলের নেতা রাজ্য সম্পাদক আলি রেজা খান। নাম ঘোষণার পর থেকেই শুরু হয় একংশের মধ্যে বিক্ষোভ। এমনকী তৃণমূল জেলা কংগ্রেসের জেলা সহ সভাপতি ত্রিদিব ভট্টাচার্য পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু তবুও কাজ হয়নি। শেষ পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ কর্মীরা সভা ছেড়ে চলে যান।

    মন্ত্রীর বক্তব্য

    বোলপুর (Birbhum) বিধায়ক তথা মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা অবশ্য দলের কর্মীদের সভায় বিক্ষোভ মানতে নারাজ। তিনি বলেন, “নির্বাচনে তৃণমূলের জয় নিশ্চিত। সেই কারণে কর্মী সমর্থকদের উচ্ছ্বাস ছিল। সকলে অপেক্ষা করে আছেন কবে ভোট। আমরা বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হব। দল একটি সমষ্টি গত রূপ। এক কর্মী ভুল করলে অন্য কর্মী তাঁকে ঠিক করে দেবেন। কোনও কোন্দল নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: দু’ফোঁটার বদলে গোটা শিশি! শিশুকে পোলিও খাওয়ানো ঘিরে তোলপাড়

    Jalpaiguri: দু’ফোঁটার বদলে গোটা শিশি! শিশুকে পোলিও খাওয়ানো ঘিরে তোলপাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’ফোঁটার বদলে গোটা শিশি! শিশুকে পোলিও খাওয়ানো ঘিরে তোলপাড়। গতকাল রবিবার দুই ফোঁটার বদলে পুরো শিশি পোলিও শিশুকে খাইয়ে দিল এক স্বাস্থ্য কর্মী। অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে শিশুকে। ঘটনায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    ঘটনা কোথায় ঘটল (Jalpaiguri)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) মাল মহকুমার ক্রান্তি ব্লক এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। চার বছরের এক শিশুকে তার মা পোলিও খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিলেন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। মূল অভিযোগ হল, কর্তব্যরত এক স্বাস্থ্য কর্মী এক শিশি পোলিও খাইয়ে দেয়। এরপর মা, তাঁর স্বামীকে ফোন করে বিষয়টি জানান। ইতিমধ্যে শিশুর জ্বর চলে আসে। বাবা ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্বাস্থ্য কর্মীদের জিজ্ঞেস করলে উত্তর পান শিশুর কিছুই হবে না। কিন্তু তত সময়ে মারাত্মক হয়ে ওঠে শিশুর অবস্থা। এরপর মালবাজার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে শিশুকে ৪৮ ঘণ্টার জন্য ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক ভাবে একসঙ্গে অনেকটা পরিমাণে পোলিও খাওয়ানোর জন্য এই অসুস্থাতা বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।

    পরিবারের বক্তব্য (Jalpaiguri)

    পরিবার সূত্রে শিশুর বাবা তপন রায় বলেন,“এক শিশি সমস্ত পোলিও খাওয়ানোর ফলে সঙ্গে সঙ্গে জ্বর চলে আসে আমার সন্তানের। স্বাস্থ্য কর্মীদের জিজ্ঞেস করলে ওরা বলে কিছুই হবে না। কিন্তু আমার সন্তান দারুণ ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। এরপর বেগতিক বুঝে মালবাজার (Jalpaiguri) হাসপাতালে নিয়ে যাই। দোষী ওই স্বাস্থ্য কর্মীদের কঠোর শাস্তি চাই।”

    থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের

    ঘটনায় ইতিমধ্যে ক্রান্তি থানার (Jalpaiguri) ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন শিশুর বাবা তপন রায়। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। জলপাইগুড়ি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাক্তার অসীম হালদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমের ফোন ধরেননি। জেলা শাসক শামা পারভিন বলেছেন, “বিষয়টি নিয়ে আমাদের কাছে অভিযোগ এসেছে। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।”

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: রাজ্য পুলিশের কথায় যেন বিশ্বাস না করা হয়, কমিশনের কাছে দাবি বিজেপির

    Loksabha Vote: রাজ্য পুলিশের কথায় যেন বিশ্বাস না করা হয়, কমিশনের কাছে দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য পুলিশের কথায় যেন বিশ্বাস না করে কমিশন, সোমবার এমনই দাবি জানাল রাজ্য বিজেপি। কমিশনের ফুল বেঞ্চের সামনে এই দাবি জানান বিজেপির প্রতিনিধিরা (Loksabha Vote)। আগেই ঠিক ছিল ৪ মার্চ জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিরা বৈঠক করবেন রাজনৈতিক দলগুলি সঙ্গে। সেইমতো এদিন সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির তরফ থেকে বৈঠকে হাজির ছিলেন দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। বিজেপি সূত্রে খবর, রাজ্যজুড়ে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, ভোট পরবর্তী হিংসা এবং ভোটের দিন সন্ত্রাস- এই সমস্ত কিছুকেই তুলে ধরা হয়েছে কমিশনের সামনে।

    কী বললেন জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    বিজেপির প্রতিনিধি জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, “সাধারণ মানুষ যাতে নির্ভয়ে ভোট (Loksabha Vote) দিতে পারে, আমরা তাই বলেছি।” জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির প্রসঙ্গও তোলা হয়েছে ফুল বেঞ্চের সামনে। জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন, “২০২১, পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসা দেখেছে সাধারণ মানুষ। শেখ শাহজাহানের গ্রেফতারের ঘটনা প্রমাণ করেছে পুলিশ ক্রিমিনালদের সঙ্গে এক হয়ে কাজ করছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করাতে এসে যেন পর্যবেক্ষকরা নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করে।রাজ্য পুলিশের কথায় যেন তারা বিশ্বাস না করেন। তারা যেন বিরোধী দলের ইনপুট, নিজেদের ইনপুট -এর উপর ভরসা করে।”

    পুলিশের ওপর ভরসা না করতে আবেদন কমিশনকে 

    সোমবার সকাল সাড়ে ন’টা থেকে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে একের পর এক বৈঠক সারতে থাকে নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিরা। নির্বাচন কমিশনের সামনে এক দফায় পশ্চিমবঙ্গে ভোট (Loksabha Vote) করানোর প্রস্তাব রাখে তৃণমূল কংগ্রেস। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। সারা দেশের মধ্যে সবথেকে বেশি বাহিনী মোতায়েন করেছে কমিশন পশ্চিমবঙ্গে। এখানকার আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কথা ভেবেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। সেখানে সারা রাজ্যে এক দফায় ভোট করানোর দাবি একেবারেই অযৌক্তিক বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। এরিয়া ডমিনেশনের কাজে যেন লোকাল আইসিদের কথায় ভরসা না করে কমিশন, এমন আবেদনও করেছে বিজেপি। পাশাপাশি অবজারভারদের সঙ্গে আধা সেনার সমন্বয়ের কথাও বলা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে ভুয়ো ভোটারদের কথাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tapas Roy: তৃণমূল ছাড়লেন তাপস রায়, ইস্তফা বিধায়ক পদেও, ওগরালেন একরাশ ক্ষোভ

    Tapas Roy: তৃণমূল ছাড়লেন তাপস রায়, ইস্তফা বিধায়ক পদেও, ওগরালেন একরাশ ক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সঙ্গে ২৩ বছরের সম্পর্কে ইতি টানলেন বরানগরের বিধায়ক তাপস রায় (Tapas Roy)। ছাড়লেন বিধায়ক পদও। সোমবার বিধানসভায় পৌঁছে স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে তুলে দিলেন ইস্তফাপত্র। দলের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন তাপস। বলেন, “৫২ দিন হয়ে গেল। ইডি অভিযানে বিধ্বস্ত আমি ও আমার পরিবার। ভেবেছিলাম, মুখ্যমন্ত্রী পাশে দাঁড়াবেন। অন্য কারও বাড়িতে গেলে বলেন ইডি কৌটো নাড়াল। আমারও স্ত্রী-পুত্র রয়েছে। এগুলো হৃদয়কে নাড়াচাড়া করে।” তাপস বলেন, “বিধানসভায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী শেখ শাহজাহানকে ইডি টার্গেট করেছে বললেন, অথচ আমার বাড়িতে ইডির হানার কথা উল্লেখই করলেন না। আমি আহত, আঘাতপ্রাপ্ত।”

    তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ তাপসের

    পোড়খাওয়া এই রাজনীতিবিদ (Tapas Roy) বলেন, “কেউ আমাকে বা আমার পরিবারকে ফোন করেনি। এর পেছনে আমার দলের কেউ কেউ রয়েছে। আজ কুণাল ঘোষ আমায় বোঝাতে এসেছিল। ও আমার সামনে শোকজ হয়েছিল।” তিনি বলেন, “যাঁদের শোকজ বা সাসেপেন্ড হওয়ার কথা, তারা বহাল তবিয়তে রয়েছে।” তাপস বলেন, “বাহান্ন দিন আমি মুখ্যমন্ত্রীর ডাক পাইনি। আমার স্ত্রী, কন্যাও ডাক পায়নি। উনি সকলের পাশে দাঁড়িয়ে যান। আমিও আশা করেছিলাম, ক্রিয়েটেড ইডি রেইডের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি।”

    আরও পড়ুন: রাজ্য পুলিশের কথায় যেন বিশ্বাস না করা হয়, কমিশনের কাছে দাবি বিজেপির

    ব্যর্থ চেষ্টা, হাতছাড়া তাপস

    তাপসকে দলে ধরে রাখতে চেষ্টার কম কসুর করেনি তৃণমূল। এদিন সাতসকালে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন বরানগর পুরসভার কাউন্সিলররা। তাঁদের সঙ্গে দলের তরফে ছিলেন কুণাল ঘোষ ও ব্রাত্য বসু। ঘণ্টাখানেক ধরে বোঝানো হলেও, তৃণমূল ছাড়ার সিদ্ধান্ত থেকে এক চুলও সরেননি ঘাসফুল শিবিরের এই প্রাক্তন সেনানী। এক সময় কংগ্রেস করতেন তাপস (Tapas Roy)। পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কংগ্রেস ভেঙে যখন তণমূল কংগ্রেস তৈরি করলেন, তখন যাঁরা মমতার সঙ্গে ছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন তাপসও। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ইদানিং তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল তাপসের। উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতির পদ থেকে তাপসকে সরিয়ে দিতেই হতাশ হন তাঁর অনুগামীরা। বাড়িতে ইডি কর্তারা হানা দিলে সরাসরি আক্রমণ করে বসেন তৃণমূল নেতা তথা সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। বলেন, “আমার বাড়িতে ইডি আসার পিছনে হাত রয়েছে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।” এরপর অবশ্য চুপচাপই হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। শেষমেশ এদিন ছাড়লেন তৃণমূল-সঙ্গ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share