Tag: Bengali news

Bengali news

  • Asansol: “লাল কালিতে লিখুন কবে মিটবে জলের সমস্যা”, মহিলাদের ক্ষোভের মুখে মেয়র

    Asansol: “লাল কালিতে লিখুন কবে মিটবে জলের সমস্যা”, মহিলাদের ক্ষোভের মুখে মেয়র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লাল কালিতে লিখুন কবে মিটবে জলের সমস্যা” ঠিক এইভাবেই এলাকার মানুষের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের তৃণমূল মেয়রকে। জানা গিয়েছে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলারা, মেয়র বিধান উপাধ্যায়কে পেয়ে এদিন ক্ষোভ উগরে দেন। এলাকায় দীর্ঘ দিনের একটা প্রধান সমস্যা হল জলের সমস্যা। যদিও মেয়র আস্বস্ত করেছেন জলের সঙ্কট মিটে যাবে।

    রক্তদান শিবিরে ক্ষোভের মুখে মেয়র (Asansol)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল রবিবার আসানসোলের (Asansol) সার্থকপুর এলাকায় একটি রক্তদানব শিবিরে যোগদান করেছিলেন মেয়র বিধান উপাধ্যায়। কিন্তু এলাকার মানুষ পানীয় জলের সমস্যার মধ্যে অনেকদিন ছিলেন আর তাই তৃণমূল মেয়রকে কাছে পেয়ে রীতিমতো ক্ষোভ উগরে দেন এলাকার মহিলারা। কিন্তু মেয়র, এলাকার মানুষকে পানীয় জলের সমস্যার সমাধানের কথা বললেও মানুষের রাগকে প্রশমিত করা যায়নি। এলাকার মানুষ তীব্র স্বরে চেঁচামেচি শুরু করেন এবং বিক্ষোভ দেখান। এরপর মহিলারা বলেন, “লাল কালিতে কাগজে লিখে দিন। তারিখ লিখে দিলে তবেই বিশ্বাস করব।” একই সঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও এক বাসিন্দা বলেন, “এলাকায় অনেক দিন ধরে জলের সমস্যা। অনেক অভিযোগ জানিয়েও লাভের লাভ কিছুই হচ্ছে না। আমরা দ্রুত এলাকার সমস্যার সমাধান চাই।”

    তৃণমূল মেয়রের বক্তব্য

    মেয়র (Asansol) মানুষের ক্ষোভের মুখে নিজের মেজাজ হারিয়ে বিক্ষোভকারীদের বলেন, “সিপিএমের আমলে এই ভাষায় এভাবে মেয়র বিধায়কদের সরাসরি বলতে পারতেন? আমরা মানুষের সঙ্গে মাটির সঙ্গে মিশে থাকি তাই এই ভাবে বলতে পারছেন। তাছাড়া জামুড়িয়া এলাকায় জলের সমস্যা আজকের নতুন নয়। বহু পুরাতন। বর্তমানে জলের ট্যাঙ্কারে করে জল এনে মানুষকে পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে জলের প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। এই কাজ দ্রুত শেষ হলেই এলাকার সমস্যা মিটে যাবে।” এই প্রসঙ্গে মেয়র আরও বলেন, “আমিও এলাকার মানুষ, গ্রামীণ এলাকার বিধায়ক। ফলে গ্রামের সমস্যা আমি খুব ভালো ভাবে জানি। তবে এটা কোনও ক্ষোভ নয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohamed Muizzu: ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে, পর্দা ‘ফাঁস’ করলেন প্রাক্তন মন্ত্রী

    Mohamed Muizzu: ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে, পর্দা ‘ফাঁস’ করলেন প্রাক্তন মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ‘মিথ্যে’ বলার অভিযোগ উঠল মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) বিরুদ্ধে। যিনি দাবি করেছেন, তিনি মলদ্বীপেরই ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট তথা প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী আবদুল্লা শাহিদ।

    চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু

    তাঁর অভিয়োগ, ভারতীয় সেনাদের নিয়ে মিথ্যে বলছেন চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু। এক্স হ্যান্ডেলে আবদুল্লা লেখেন, “একশো দিন পেরিয়ে গেল। এটুকু পরিষ্কার যে প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু হাজার হাজার ভারতীয় সেনা নিয়ে যে দাবি করেছিলেন, তা সম্পূর্ণ মিথ্যে। এটি ওঁর অন্য অনেক মিথ্যের তালিকায় আরও একটি সংযোজন। বর্তমান প্রশাসন সঠিক পরিসংখ্যান দিতে ব্যর্থ। এই মুহূর্তে দেশে কোনও বিদেশি সশস্ত্র সেনা নেই।”

    ভারতীয় সেনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

    মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) চিনপন্থী হিসেবেই পরিচিত। গত ১৭ নভেম্বর মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন তিনি। তার পরেই নিতে থাকেন একের পর এক ভারত বিরোধী সিদ্ধান্ত। নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়েও মুইজ্জু দাবি করেছিলেন, তাঁদের দেশে হাজার হাজার ভারতীয় সেনা রয়েছে। অথচ পরিসংখ্যান বলছে, দ্বীপরাষ্ট্রটিতে বর্তমানে ভারতীয় সেনা রয়েছেন মাত্র ৭০ জন। ক্ষমতায় এসেই ১০ মে-র মধ্যে মলদ্বীপ থেকে ভারতীয় সেনাদের সরিয়ে নিতে বলে মুইজ্জু সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কে টানাপোড়েন

    প্রথা অনুযায়ী, যাঁরাই মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি পদে বসেন, তাঁরা প্রথমে ভারত সফরে আসেন। দীর্ঘদিনের সেই প্রথা ভেঙে ভারত নয়, তখতে বসেই মুইজ্জু প্রথমে যান তুরস্ক সফরে। এর পর, চিনা ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে বেজিংকে মিত্র দেশ হিসেবে ঘোষণা করেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। তার পর থেকে ক্রমেই অবনতি হতে থাকে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। সম্প্রতি সে সম্পর্কে তলানিতে এসে ঠেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর করা অমমাননাকর মন্তব্যের পর।

    এর পরেই ভারতীয় পর্যটকরা মলদ্বীপ বয়কটের ডাক দেন। প্রমাদ গোণেন সে দেশের পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত মানুষজন। কারণ মলদ্বীপে ফি বছর যত পর্যটক বেড়াতে যান, তাঁদের সিংহভাগই ভারতীয়। একদা পরম মিত্র দেশ ভারতের সঙ্গে বৈরিতাও মেনে নিতে পারেননি সেদেশের মুইজ্জু-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির প্রধানরা। এহেন পরিস্থিতিতে মুইজ্জুর (Mohamed Muizzu) মিথ্যের বেলুন ফাটিয়ে দিলেন সে দেশেরই প্রাক্তন মন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • BJP Fact Finding Team: সন্দেশখালির পথে ফের বাধা, কী বলল ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম?

    BJP Fact Finding Team: সন্দেশখালির পথে ফের বাধা, কী বলল ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি যাওয়ার পথে ফের বাধার মুখে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম (BJP Fact Finding Team)। এর আগেও একবার সন্দেশখালি যেতে গিয়ে বাধা পেয়ে ফিরতে হয় ওই দলকে। রবিবার আরও একবার যেতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন ওই টিমের সদস্যরা। গ্রেফতারও করা হয় টিমের ছয় সদস্যকে। পরে অবশ্য জামিনে মুক্তি পান তাঁরা। করেন সাংবাদিক বৈঠক।

    ‘লোকাল পুলিশ আমাদের আটকায়’

    প্রসঙ্গত, টিমে রয়েছেন পাটনা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি নরসিমা রেড্ডি, রজপাল সিং, ওপপ্রকাশ ব্যাস, সঞ্জীব নায়ক, ভাবনা বাজাজ, এবং চারু আলি খান্না। আইনজীবী তথা এনসিডাব্লুর সদস্য চারু আলি খান্না বলেন, “এদিন আমরা সন্দেশখালিতে যাচ্ছিলাম। তখন লোকাল পুলিশ আমাদের আটকায়। ওঁদের যুক্তি, ওখানে ১৪৪ ধারা চলছে, তাই যাওয়া যাবে না। আমরা বলি, আমাদের এই দলে ৬ জন রয়েছেন, ২ জন মহিলাও রয়েছেন। অন্তত আমাদের শুধু মহিলা সদস্যদের যেতে দিন। পুলিশ আমাদের কথা কানে তোলেনি। ভোজেরহাটে ২ জন আইপিএস অফিসার আমাদের আটকান। আমরা বলি, আমাদের আটকানোর (BJP Fact Finding Team) কারণ কি? ওখানে তো মন্ত্রী, বিধায়করা যাচ্ছেন।”

    টিমের অভিযোগ

    টিমের অভিযোগ, “এর পর আচমকাই পুলিশ অ্যাগ্রেসিভ হয়ে যায়। আমাদের তোলা হয় পুলিশ ভ্যানে। পরে আমাদের লালবাজারে নিয়ে আসা হয়। বন্ডে সই করিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের যেতে দেওয়া হলেও, আমাদের যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে। আমরা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করব। পুরো ঘটনাটি খুলে বলব। বিজেপির এই টিমের সদস্যদের অভিযোগ, আমরা পুলিশকে জানিয়েছিলাম, আমাদের কাছে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে, নিরাপত্তার কোনও খামতি হবে না। বর্তমান সরকার গোটা বিষয়টা সাপোর্ট করছে। যাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করা হয়েছে, তাঁকে প্রোটেক্ট করার চেষ্টা চলছে।”

    আরও পড়ুুন: “১৮তম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক”, মন কি বাতে বললেন মোদি

    ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম যে ফের একবার সন্দেশখালিতে যাওয়ার চেষ্টা করবে, তা জানিয়ে দিয়েছেন এই টিমের সদস্যরা। তাঁরা বলেন, “আমরা ফের যাওয়ার কথা ভাবছি। আমাদের সাইকোলজিকাল টর্চার করা হয়েছে। পুলিশ আমাদের জোরপূর্বক আটকেছে।”

    শনিবার পুরো বিষয়টি তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছিলেন। তার পরেও এদিন পুলিশ তাঁদের সন্দেশখালি যেতে বাধা দেওয়ায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ ওই টিমের সদস্যরা (BJP Fact Finding Team)। তাঁরা বলেন, “রামনবমীর দিনও আমাদের এভাবে হ্যারাস করা হয়েছে। পুলিশ পলিটিক্যাল এজেন্ট। আমরা আবারও আসব। আবারও গ্রেফতার হব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Malda: সত্তর ছুঁই ছুঁই বৃদ্ধার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে

    Malda: সত্তর ছুঁই ছুঁই বৃদ্ধার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসহায় দরিদ্র বৃদ্ধকে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। আবাস যোজনার তালিকায় নাম তুলে দেওয়ার জন্য বৃদ্ধার একমাত্র সম্বল জমানো ৬ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয় আরও ২০ হাজার টাকার দাবি করে ওই তৃণমূল নেতা। টাকা না দিতে পারায় হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয় বলে অভিযোগে সরব হয়েছেন বৃদ্ধা। ইতিমধ্যে জেলা শাসকের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই বৃদ্ধা। মূল অভিযোগ, এলাকার প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য তথা তৃণমূল নেতা জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে। ঘটনা ঘটনা ঘটেছে মালদার (Malda) কালিয়াচক ব্লকের সাহাবানচক গ্রামের ভাগজান এলাকায়।

    বৃদ্ধার অভিযোগ (Malda)?

    ভাগজান (Malda) এলাকার সত্তর ছুঁই ছুঁই বৃদ্ধা রানি বেওয়া বলেন, “আবাস যোজনার পূর্ণ চূড়ান্ত তালিকায় আমার নাম ছিল কিন্তু আমি ঘরের টাকা পাইনি। আমার নামের টাকা অন্য জনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠনো হয়েছে। এই কাজের জন্য তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য তথা প্রধান আমার কাছ থেকে কাটমানি চেয়েছিলেন। সেই কাটমানির কিছুটা অংশ টাকা তাঁকে দিয়েও ছিলাম। আমার নিজের নুন আনতে পান্তা ফুরায়, স্বামী বহুদিন আগে মারা গিয়েছেন, চিন্তায় চিন্তায় আমার সংসার চলে। আমার কাছে মোটা অঙ্কের টাকা চাইলে কীভাবে দেবো? আমি দিতে না পারায় আমার বাড়ির টাকা অন্য জনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

    তৃণমূল নেতার বক্তব্য

    এই ঘটনায় স্থানীয় (Malda) তৃণমূল নেতা জিয়াউল হক তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সকল অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, “কারো কাছে আমি কাটমানি দাবি করিনি। রানি বেওয়া নামে মালতিপুর মৌজায় কারো নামে ঘর তালিকায় ছিলনা। গোপালপুরে বনি বেওয়া নামক একজনের নাম ছিল। ঘটনা চক্রে স্বামীর নাম এক হওয়ায় গোলমাল হয়েছিল। আমি তৃণমূল করি বলে আমার উপর মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছে।” ইতিমধ্যে ঘটনার কথা জানিয়ে মালদা জেলা শাসক এবং বিডিওর কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে।  


     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কি বলবেন একে, মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়া? আজ্ঞে হ্যাঁ। ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) তৃতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড শুরুটা ভালো করলেও, ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে এগিয়ে থাকলেও, ভারতের কামব্যাক ছিল দুর্দান্ত। যশস্বী জয়সওয়াল শুরুটা দাপিয়ে করেন। শেষ করেন ধ্রুব জুরেল। ৯০ রান করেছেন তিনি। এদিন কার্যত জয়ের দোরগোড়ায় রয়েছে ভারত।

    ম্যাচের তৃতীয় দিন

    রবিবার ম্যাচের তৃতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ২১৯। ধ্রুব ৩০ ও কুলদীব যাদব ১৭ রানে শেষ করেন দ্বিতীয় দিন। তৃতীয় দিনে ভারত (India vs England) নিজেদের ইনিংস শেষ করে ৩০৭ রানে। কুলদীপ ১৩১ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে দেন। ধ্রুব করেন ৯০ রান।

    কামাল স্পিনারদের

    রবিবার ওপেন করতে নামেন রোহিত শর্মা ও যশস্বী। এদিন দ্বিতীয় ইনিংসে আট ওভার খেলে ভারত করে ৪০ রান। রোহিত ও যশস্বী করেন যথাক্রমে ২৪ ও ১৬ রান। জয় পেতে ভারতের প্রয়োজন ১৫২ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ১০ উইকেট। এদিন মাঠ দাপিয়ে বেড়ান তিন বোলার। ব্রিটিশদের পাঁচটি উইকেট নেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। চারটি উইকেট নেন কুলদীপ। একটি উইকেট নেন রবীন্দ্র জাদেজা।

    এদিন ইনিংসের (India vs England) পঞ্চম ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে শুরু করেন অশ্বিন। দুই ইনিংসেই শূন্য ওলি পোপ। জ্যাক ক্রলি ধরে খেলায় চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। তবে চা পানের বিরতির পর দ্রুত চার উইকেট নেয় টিম ইন্ডিয়া। খেলা যায় ঘুরে।

    আরও পড়ুুন: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    ইংল্যান্ডের রান যখন ১৩৩, তখনই তারা খুইয়েছে আট উইকেট। এর মধ্যে কুলদীপ একাই নিয়েছে চার উইকেট। ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত একটি ফরওয়ার্ড ডাইভিং ক্যাচ নেন সরফরাজ খান। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটি ভারতকে কিছুটা চাপে রেখেছিল। শেষমেশ অশ্বিন কট অ্যান্ড বোলে ফেরান বেন ফোকসকে। এর পর বাইশ গজে আসেন জেমস অ্যান্ডারসন। উল্টো দিকে ছিলেন শোয়েব বশির। দু বলের ব্যবধানে জিমিকে ফেরান অশ্বিন। ১৪৫ রানেই অল আউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। ম্যাচের এখনও দু দিন রয়েছে। জিততে হলে ভারতের প্রয়োজন আরও ১৫২ রান (India vs England)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “১৮তম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক”, মন কি বাতে বললেন মোদি

    PM Modi: “১৮তম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক”, মন কি বাতে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত তিন মাসের জন্য বন্ধ থাকছে প্রধানমন্ত্রীর মন কি বাত। লোকসভা নির্বাচন দোরগোড়ায়। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেলেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। সেই কারণেই আগামী তিন মাস রেডিওয় সম্প্রচারিত হবে না প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠান।

    ‘মন কি বাত’

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পর দেশবাসীর সঙ্গে মনের কথা শেয়ার করতে মন কি বাতের অনুষ্ঠান চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার রেডিওয় সম্প্রচারিত হয় প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠান। আজ, রবিবার সম্প্রচারিত হয়েছে এই অনুষ্ঠানের ১১০তম পর্ব। এই অনুষ্ঠানেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অষ্টাদশতম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক।” নির্বাচন কমিশনের সাম্প্রতিক প্রচারের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি, কারণ সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন একটি নয়া অভিযান শুরু করেছে। মেরা পহেলা ভোট – দেশকে লিয়ে শীর্ষক কর্মসূচিতে বিশেষভাবে ফার্স্ট টাইম ভোটারদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জন্য অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে।”

    ‘তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আঠারোয় পা দেওয়ার পর আপনি অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিতে চলেছেন। এর অর্থ হল, অষ্টাদশতম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক। তাই আপনার ভোটের মূল্য বহুমুখী।” তিনি বলেন, “দেশের তরুণ শক্তি প্যাশন ও এনার্জিতে ভরপুর। এই ভারত নিয়ে আমরা গর্বিত। যত বেশি সংখ্যক নতুন ভোটার ভোট দেবেন, তত বেশি ভালো হবে ভোটের ফল।” নব ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা বেশি করে বুথে যান। নির্বাচনে গন্ডগোল হলেও, আপনারা যান। দেশের তরুণদের যে কেবল রাজনৈতিক অ্যাকটিভিটির অংশ হওয়া উচিত নয়, তাঁদের উচিত নির্বাচনী পর্বে আলোচনা ও বিতর্কে অংশ গ্রহণ করাও।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটা সাধারণ নির্বাচনের সময়। গত লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও সম্ভবত মার্চেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি।” তিনি বলেন, “মন কি বাত আমাদের দেশের সম্মিলিত শক্তি, দেশের প্রাপ্তি। এই অনুষ্ঠান জনগণের, জনগণের জন্য এবং জনগণের দ্বারা (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Online Gaming: অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা, মাকে খুন করে যমুনায় ভাসাল ছেলে

    Online Gaming: অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা, মাকে খুন করে যমুনায় ভাসাল ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলের অনলাইন গেমের (Online Gaming) আসক্তির বলি প্রৌঢ়া! মাকে গলা টিপে খুন করে দেহ বস্তায় ভরে নদীতে ভাসিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য।উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরে বাড়ি জনৈক হিমাংশুর। নিত্যদিন অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন ওই ব্যক্তি। দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হলে জীবনবীমা বাবদ ৫০ লাখ টাকা পাওয়া যাবে বলে জেনেছিল সে।

    অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা

    এদিকে, অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে প্রথমে বাড়ি থেকে টাকা নিত সে। পরে জড়িয়ে পড়ে ঋণের জালে। দেনা শোধ করতে তার মাথায় আসে মায়ের নামে থাকা জীবনবীমার টাকার কথা। তার পরেই (Online Gaming) সে নৃশংসভাবে খুন করে মাকে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত হিমাংশু অনলাইন প্লাটফর্মের জনপ্রিয় গেম জুপিতে আসক্ত হয়ে পড়েছিল। জুপির নেশা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল যে টাকা ধার করেও খেলা চালিয়ে যাচ্ছিল সে। এক সময় সে জানতে পারে তার দেনার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ টাকা। কীভাবে পাওনাদারদের এত টাকা সে শোধ করবে, তা ভেবে পাচ্ছিল না ওই যুবক। তার পরেই সে মাকে খুনের মতো নিষ্ঠুর সিদ্ধান্ত নেয়।

    গয়নাও চুরি করেছিল

    পাওনাদারদের ঋণ মেটাতে চুরি করতেও শুরু করেছিল হিমাংশু। আগে পিসিমার গয়নাও চুরি করেছিল সে। পরে সেই টাকায় মায়ের নামে পঞ্চাশ লক্ষ টাকার জীবনবীমা করে। পুলিশ জানিয়েছে, হিমাংশুর বাবা যখন বাড়িতে ছিলেন না, তখনই সে গলা টিপে খুন করে মা প্রভাকে। পরে মায়ের নিথর দেহ বস্তায় ভরে নেয় হিমাংশু। ট্রাক্টরে বস্তা নিয়ে গিয়ে ভাসিয়ে দেয় যমুনায়।

    আরও পড়ুুন: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    হিমাংশুর বাবা রোশন সিংহ বলেন, “আমি বাড়িতে ছিলাম না, চিত্রকূট মন্দিরে গিয়েছিলাম। বাড়ি ফিরে প্রভা ও ছেলেকে দেখতে পাইনি। প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসা করেছি। তাঁরা কেউ কিছু বলতে পারেননি। পরে অন্য একজন জানান, তিনি হিমাংশুকে ট্রাক্টর নিয়ে নদীর পাড়ে দেখেছেন।” তার পরেই প্রকাশ্যে আসে হিমাংশুর কীর্তি। প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক বিজয় শঙ্কর মিশ্র বলেন, “মাকে খুন করে ছেলে পালিয়ে গিয়েছিল। আমরা তাঁকে ধরেছি। ফাঁস করেছি নৃশংস খুনের রহস্য (Online Gaming)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই দেখা দিচ্ছে নানা ঝুঁকি! হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস, স্থূলতা কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো নানা জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের পাশপাশি ক্যান্সার, কিডনির অসুখ কিংবা অন্ত্রের একাধিক জটিল সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে, জীবনযাপনের ধরনে কয়েকটি বদল আর খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন ঘটলেই কমবে রোগের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) খাবার নিয়ে বাড়তি সচেতনতা জরুরি। কারণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস রোগের বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করে‌। পাশপাশি, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস থাকাও দরকার।

    কোন ধরনের খাদ্যাভ্যাস চল্লিশোর্ধ্বদের রোগের ঝুঁকি কমাবে?

    প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) অধিকাংশের অন্ত্রের নানা সমস্যা দেখা দেয়। পাকস্থলীর একাধিক সমস্যা এবং হজমের গোলমাল হয় নিত্যসঙ্গী। তাই নিয়মিত প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি। এতে প্রচুর ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা হজমে সাহায্য করে আবার অন্ত্র এবং পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি।

    খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ খাবার!

    বয়স চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই একাধিক হাড়ের সমস্যা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই শরীরের প্রয়োজন খনিজ পদার্থ। এতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। হাড়ের ক্ষয় কমে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত অন্তত খান চারেক খেজুর, বাদাম কিংবা কিসমিস জাতীয় ড্রাই ফ্রুটস খেতে হবে (Lifestyle diseases)। যে কোনও ধরনের বাদাম, কিসমিস, পেস্তা, খেজুরে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। ফলে শরীর একাধিক রোগের মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়।

    তেল কম খাওয়ার অভ্যাস!

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রান্নায় তেল ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ রাখা খুব জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের তেলেভাজা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, লুচি, পরোটা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। পাশপাশি, বিরিয়ানি, পিৎজা, মোগলাইয়ের মতো খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না (Lifestyle diseases) বলে তাঁরা জানাচ্ছেন। কারণ, এগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, যা হৃদপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকারক।

    মেনুতে থাকুক ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে অনেকের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে‌। আবার মহিলাদের হাড়ের একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত কিউই, লেবু জাতীয় খাবার মেনুতে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। পাশপাশি, পালং শাক, ব্রকোলি, গাজর, টমেটো, কুমড়োর মতো সব্জি এবং ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকুক। তাতে শরীরে ভিটামিনের চাহিদা সহজেই‌ পূরণ হবে (Lifestyle diseases)।

    ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে!

    চল্লিশের পরে সুস্থ জীবন‌যাপনের জন্য ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। তাই কতখানি খাওয়া উচিত সেদিকে নজরদারি জরুরি। মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে যেমন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে, তেমনি স্থূলতার সমস্যা ডেকে আনে (Lifestyle diseases)।‌ তাছাড়া অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন যেমন বিভিন্ন রকমের মাংস নিয়মিত না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের (India) স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশ যে ক্রমেই আত্মনির্ভর হচ্ছে, তার প্রমাণও মিলেছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি করছে ভারত। আগামী চার বছরে দেশের বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। মিলিটারি হার্ডওয়্যার রফতানি করা হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার।

    চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত

    শনিবার কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। প্রতিরক্ষামূলক এক সম্মেলনে তিনি বলেন, “সিলোসে তিনটি সার্ভিস কাজ করছিল আগে। এখন সেগুলির কো-অর্ডিনেশন আরও বেড়েছে। এখন সেগুলি যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।” তিনি বলেন, “সিলোসে কাজ করতে ব্যবহার করা হত তিনটি সার্ভিস। আমরা সেগুলির ইন্টিগ্রেশানের ওপর ফোকাস করেছি। এগুলি আউট অফ দ্য বক্স স্টেপ এবং সময়ের দাবি ছিল। শুরুর দিকে একটু ছোট্ট সমস্যা ছিল। কিন্ত আজ আমাদের সেনারা যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, “আগে ভারতকে বিশ্ব চিনত অস্ত্র আমদানিকারী দেশ হিসেবে। কিন্তু, আজ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমরা আমাদের কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে এসেছি। এবং বিশ্বের টপ যে ২৫টি দেশ অস্ত্র রফতানি করে, তাদের মধ্যে একটি হল ভারত (India)।” রাজনাথ বলেন, “সাত-আট বছর আগে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করে হাজার কোটি টাকাও আয় হত না। আর আজ, এ বাবদ দেশের আয় হয় ১৬ হাজার কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    তিনি বলেন, “২০২৮-২৯ অর্থবর্ষে আশা করি বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুত হবে তিন লাখ কোটি টাকার। এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করা হবে ৫০ হাজার কোটি টাকার।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “অস্ত্র আমদানির ক্ষেত্রে এতদিন বিভিন্ন রকম রেস্ট্রিকশন ছিল। তাতে সমস্যাও ছিল। কিন্তু সেটা থেকেই আমাদের সামনে খুলে যাচ্ছে সুযোগের দ্বার। বর্তমানে ভারত বিশ্বে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল ল্যান্ডস্কেপের ক্ষেত্রে ক্রমেই উন্নতি করে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ, আমাদের সেনারা অস্ত্র ব্যবহার করছে, অস্ত্র তৈরির প্লাটফর্ম ব্যবহার করছে। এসব অস্ত্রই তৈরি হচ্ছে ভারত (India) ভূখণ্ডে, আমাদের নিজেদের দেশের মাটিতে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির উদ্বোধন হয়েছে মাস খানেক আগে। প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হয়েছে বালক রামের। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় (Ram Temple) মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের পরের দিন থেকে মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্য। তার পর থেকেই ভক্তদের দানে উপচে পড়ছে মন্দিরের দান বাক্স।

    বালক রামের আয়

    জানা গিয়েছে, গত এক মাসে ভক্তরা দেবতাকে দিয়েছেন ২৫ কেজি সোনা ও রুপোর গয়না। নগদ প্রায় ২৫ কোটি টাকাও জমা হয়েছে দান বাক্সে। শনিবার মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে এ কথা। রাম মন্দির ট্রাস্টের অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্তা বলেন, “চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ মিলিয়ে মন্দিরের দানবাক্সে জমা হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে অনলাইনে মন্দিরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা হয়েছে, তা জানা যায়নি।” তিনি জানান, জানুয়ারির ২৩ তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ লাখ ভক্ত দেব দর্শন করেছেন।

    কী বলছে মন্দির কমিটি?

    তিনি বলেন, “রামের (Ram Temple) ভক্তদের মধ্যে যাঁরা সোনা-রুপো দিচ্ছেন রামলালাকে, সেগুলি কখনওই রাম জন্মভূমি মন্দিরে ব্যবহার করা হয়নি। ভক্তরা বিগ্রহকে যেসব গয়না দিচ্ছেন, পুজোর বাসনকোসন এবং সোনা রুপোর তৈরি পুজোপকরণ দিচ্ছেন, সেগুলিই গ্রহণ করা হচ্ছে।” রাম নবমীর সময় ভক্তদের দান সামগ্রীর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা মন্দির কমিটির। এই সময় অযোধ্যায় প্রায় ৫০ লাখ ভক্তের সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মন্দিরের দানের টাকা গুণতে স্টেট ব্যাঙ্কের তরফে চারটি অটোমেটিক হাইটেক কাউন্টিং মেশিন বসানো হয়েছে রাম জন্মভূমি এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    প্রকাশ জানান, রাম মন্দির চত্বরে গণনা কক্ষ তৈরি করা হবে। মন্দির চত্বরে অতিরিক্ত দানবাক্সও রাখা হচ্ছে। থাকবে কম্পিউটারাইজড কাউন্টার। মন্দির ট্রাস্টের ট্রাস্টি অনিল মিশ্র জানান, রামলালাকে যেসব মূল্যবান উপহার দেওয়া হচ্ছে, সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে টাঁকশালকে। ইতিমধ্যেই যে সব চেক, ড্রাফ্ট ও নগদ জমা পড়েছে, তা প্রতিদিন দুটি শিফ্টে গণনা করছে স্টেট ব্যাঙ্ক (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share