Tag: Bengali news

Bengali news

  • Cooch Behar: মুখ্যমন্ত্রী যাওয়ার পরই তৃণমূলে ধস, নিশীথের নেতৃত্বে বিজেপিতে যোগদানের ঢল

    Cooch Behar: মুখ্যমন্ত্রী যাওয়ার পরই তৃণমূলে ধস, নিশীথের নেতৃত্বে বিজেপিতে যোগদানের ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারে (Cooch Behar) মুখ্যমন্ত্রী জেলা থেকে প্রস্থান করতেই যেন ধস নামলো তৃণমূলে। লোকসভা ভোটের আগেই বিজেপিকে আরও শক্ত করতে দলে দলে তৃণমূল কর্মীরা যোগদান করলেন বিজেপিতে। এই যোগদান সভায় বিশেষ নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক।

    বিজেপির পার্টি অফিসে যোগদান (Cooch Behar)

    তৃণমূল সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোচবিহারের (Cooch Behar) রাসমেলা ময়দানে একাধিক প্রকল্পের কথা যখন ঘোষণা করে গেলেন। সেই সঙ্গে ২১০ টি রাজবংশী বিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে গেলেন তিনি। আর ঠিক তার পরেই ২৪ ঘণ্টা ঘুরতে না ঘুরতেই তাঁর সভাস্থল থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে বিজেপির পার্টি অফিস থেকে দেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের হাত ধরে কোচবিহার পৌরসভার ৫, ১৫, ১৬, ১৯, ২০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে একাধিক তৃণমূলকর্মী বিজেপিতে যোগদান করলেন। একই সঙ্গে কোচবিহার শহর লাগোয়া মধুপুরগ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সহ পঞ্চায়েত সদস্য এবং মধুপুর অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ তৃণমূল নেতৃত্বের একাধিক কর্মী-সমর্থকরা এদিন বিজেপিতে যোগদান করতে দেখা গেল।

    কোন কোন তৃণমূল নেতা যোগ দিলেন(Cooch Behar)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ মঙ্গলবার কোচবিহারের (Cooch Behar) মধুপুর অঞ্চলের উপপ্রধান তথা অঞ্চলের তৃণমূলের চেয়ারম্যান যোগেশচন্দ্র বর্মন তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলেন। সেই সঙ্গে গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য দীপ্তি রায়, সাধারণ সম্পাদক দীপক রায়, মধুপুর অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট জাহাঙ্গীর আলম-এর সাথে আরও একাধিক তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা বিজেপিতে যোগদান করেন। তৃণমূল নেতাদের মধ্যে এক নেতা বলেন, “১৯৯৮ সাল থেকে আমি তৃণমূল করি। কোনও রাগের জায়গা থেকে দল ছাড়ছি না। কাউর প্রতি কোনও দোষারোপ করব না। বিজেপি একটি সর্ব ভারতীয় দল। ভারতে গত এক দশক ধরে শাসন করছে এই দল। তাঁদের উন্নয়নের কাজে আমি খুশি। আঞ্চলিক দলের হয়ে আর কাজ করব না। এবার জাতীয় দলের সৈনিক হয়ে কাজ করবো। আজ আমরা মোট ১৩ জন পঞ্চায়েত সদস্য যোগদান করলাম। আগামী দিনে আরও অনেক মানুষ যোগদান করবে।”

    কী বলেন নিশীথ প্রামাণিক?

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক কোচবিহারে (Cooch Behar) এদিন বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী একগুচ্ছ ভাওতাবাজি দিয়ে গিয়েছেন। মানুষ এই ভাওতার প্রকল্পগুলিকে গ্রহণ করেনি। সাধারণ মানুষ বিজেপির সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। কোচবিহার থাকে আলিপুরদুয়ার পর্যন্ত সকল স্থানে মানুষ তৃণমূলকে আগামী লোকসভার ভোটে উচিত জবাব দেবেন। একই ভাবে ২০২৬ সালের বিধানসভার নির্বাচনে তৃণমূল দলটা পুরোপুরি উঠে যাবে। এই সরকারের দুর্নীতি এবং অগণতান্ত্রিক আচরণ মানুষের হিতের বিপরীত।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুরের স্কুলে হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ হাইকোর্ট, তীব্র ভর্ৎসনা পুলিশকে

    South 24 Parganas: নরেন্দ্রপুরের স্কুলে হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ হাইকোর্ট, তীব্র ভর্ৎসনা পুলিশকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) নরেন্দ্রপুর স্কুলে ঢুকে হামলার ঘটনা এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। কিন্তু ঘটনা ঘটে যাওয়ার দুই দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এই নিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে তীব্র ভর্ৎসনা করলেন আজ এবং সেই সঙ্গে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিলেন।

    কী বললেন বিচারপতি (South 24 Parganas)?

    সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারপতি বসুর নির্দেশের ২০ ঘণ্টা পার হেলেও এখনও পর্যন্ত কাউকে পুলিশ গ্রেফতার করা সম্ভব হয় নি বলে জানায় পুলিশ। আর তাই আজ দুপুর ২টোর সময় বারুইপুর (South 24 Parganas) পুলিশ জেলা সুপারের রিপোর্ট তলব করল আদালত। তবে ভার্চুয়ালি হাজির থাকবেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। একই ভাবে সেই সঙ্গে হাজির থাকতে হবে নরেন্দ্রপুর থানার আইসিকে।

    পঞ্চায়েত সদস্যকে গ্রেফতারের নির্দেশ ছিল

    নরেন্দ্রপুর (South 24 Parganas) স্কুলের মধ্যে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, মারধরের ঘটনায় তৃণমূলের অভিযুক্ত পঞ্চায়েত সদস্য এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। পালটা রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল কোর্টের নির্দেশের পর ৩-৪ জায়গায় তল্লাশি অভিযান করা হয়েছিল। কিন্তু পঞ্চায়েত সদস্যকে বাড়িতে কেন পাওয়া গেল না সেই প্রশ্নও করেন বিচারপতি। একই সঙ্গে ঘটনায় ১২০বি ধারায় মামলা করার নির্দেশ দেয় কোর্ট। যত বড় নেতাই হোক না কেন আগে তাকে গ্রেফতার করতে হবে, ঠিক এইভাবেই নির্দেশ দিয়ে ছিলেন বিচারপতি। অথচ কার্যকর করেনি পুলিশ।

    স্কুল শিক্ষা দফতরের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ কোর্ট

    জানা গিয়েছে, স্কুল শিক্ষা দফতরের দুই সহ-অধিকর্তা তপন কুমার সিনহা এবং অনিন্দ্য কুমার চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন হাইকোর্টের বিচারপতি বসু। বিচারপতি বলেন, “স্কুলের (South 24 Parganas) দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখতে আপনারা গিয়েছিলেন? গিয়ে কী করলেন? জেলা স্কুলে পরিদর্শকের দুটি রিপোর্টে স্পষ্ট করে আর্থিক দুর্নীতির কথা জানিয়েছে। সেই রিপোর্টকে কীভাবে ছুড়ে ফেলে দিলেন আপনারা? ডিআই দুটো রিপোর্টে আর্থিক নয়ছয়ের কথা বলেছেন। স্কুলের অরাজগতা চলছে শিক্ষকরাই জানিয়েছেন। কিন্তু আপনাদের এই রিপোর্টে কিছুই নেই। তদন্ত নিরপেক্ষা না করে প্রধান শিক্ষককে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন। কেন এফআইআর করা হবে না আপনাদের বিরুদ্ধে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bardhaman: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির সংশোধনাগারে মৃত্যু, কমিশনের রিপোর্ট তলব

    Bardhaman: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির সংশোধনাগারে মৃত্যু, কমিশনের রিপোর্ট তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির বন্দি অবস্থায় মৃত্যু। এই মৃত্যু ঘটেছে বর্ধমান (Bardhaman) সংশোধনাগারে। ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে সংশোধনাগারে প্রশাসনের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে কীভাবে ঘটল মৃত্যুর ঘটনা তা জানতে চেয়ে রিপোর্ট তলব করল জাতীয় এবং রাজ্য মানবাধিকার কমিশন। এই ঘটনায় জেলায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    মৃত বন্দির পরিচয় (Bardhaman)?

    সংশোধনাগার সূত্রে জানা গিয়েছে, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দির নাম হল হাতেম আলি মণ্ডল। তার বাড়ি হল পূর্ব বর্ধমানের (Bardhaman) মন্তেশ্বর থানার ভাগড়া গ্রামে। গতকাল সোমবার আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় বিচার বিভাগে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন সিজেএম। এছাড়াও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৫ সালে কালনার অতিরিক্ত জেলা এবং দায়রা বিচারক এই ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করে। শাস্তি হিসেবে তার আজীবন কারাবাস হয়। সেই সঙ্গে ৩০ হাজার টাকার জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়। গত সেপ্টেম্বরের ২১ তারিখ থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। উল্লেখ্য এই আসামী শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভুগছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

    মামলা রুজু করা হয়েছে বর্ধমান থানায়

    সংশোধনাগারের পক্ষ থেকে গত রবিবার রাতে প্রথমে ওই বন্দিকে বর্ধমান (Bardhaman) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ভর্তি না করে বহির্বিভাগে  চিকিৎসা করে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু গতকাল সোমবার ফের অসুস্থ হলে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে জানায় চিকিৎসকেরা। এরপর ইতিমধ্যে বন্দি মৃত্যুকে ঘিরে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে বর্ধমান থানায়। ঘটনায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের সুপার তাপস ঘোষ বলেন, “রবিবার রাত ১ টায় ওই বন্দিকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তখন ভর্তির মতো অবস্থায় ছিল না সে। পরে যখন আবার হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় সেই সময় সে মৃত ছিল বলে জানা যায়।” এখন ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ ঠিক করে জানা যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ঘটনায় ইতিমধ্যে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় মানবাধিকার কমিশন রিপোর্ট তলব করে মৃত্যুর কারণ জানতে চেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: কাটল খরা, তুষারের চাদরে ঢাকল কাশ্মীর, বন্ধ যান চলাচল

    Jammu and Kashmir: কাটল খরা, তুষারের চাদরে ঢাকল কাশ্মীর, বন্ধ যান চলাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ খরা কাটিয়ে তুষারপাত ভূস্বর্গে (Jammu and Kashmir)। বরফের চাদরে ঢাকল উত্তর-কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ এলাকা। রাস্তা ঢেকে গিয়েছে মোটা পুরু বরফের চাদরে। বন্ধ হয়ে গিয়েছে যান চলাচল। যেসব রাস্তায় কোনওক্রমে চলছে যানবাহন, সেখানেও গাড়ির গথ এতই শ্লথ যে, যানজট হচ্ছে যত্রতত্র।

    কাশ্মীরে তুষারপাত

    শুক্রবার থেকে তুষারপাত শুরু হয়েছে কাশ্মীরে। গুর্জ এলাকায় ঘরবাড়ি-গাছপালার রং হয়েছে সাদা। গুর্জের পাশাপাশি প্রবল তুষারপাত হয়েছে তুলাইল ও দাওয়ার এলাকায়। চলতি শীতে কাশ্মীরে এটাই প্রথম তুষারপাত। তুষারপাত দেখতে কাশ্মীরে গিয়ে হতাশ হয়েছেন পর্যটকরা। কাশ্মীরে তুষারপাত হচ্ছে না, খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু পর্যটক কাশ্মীর না গিয়ে বেড়াতে চলে যান অন্যত্র। প্রত্যাশিতভাবেই মার খেয়েছে ভূস্বর্গের পর্যটন শিল্প। পর্যটনের ভরা মরশুমেই পর্যটকের আকাল দেখা দেওয়ায় হা-হুতাশ করতে দেখা যায় উপত্যকার পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষদের।

    ভারী তুষারপাত হতে পারে কাশ্মীরে

    শুক্রবার কাটল (Jammu and Kashmir) সেই খরা। উত্তর কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষে থেকে জানোনো হয়েছে, তুষারপাতের পরিমাণ খুব বেশি নয়। তবে তুষারপাত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। বরফ জমে যাওয়ায় বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে গুর্জ রোডের প্রায় ৮৫ কিলোমিটার এলাকা। বরফ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে ইতিমধ্যেই পথে নেমে পড়েছেন প্রশাসনিক কর্তারা। কয়েকদিনের মধ্যেই ভারী তুষারপাত হতে পারে বলে খবর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, গুলমার্গে চার ইঞ্চি উঁচু বরফ জমে রয়েছে। উপত্যকার যেসব শহরে তুষারপাত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে পহেলগাঁও, সোনমার্গ, মাচ্ছিল এবং সোপিয়ানও।

    আরও পড়ুুন: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    কাশ্মীরে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়ে ৪০ দিন। এই সময়টাকে চিল্লাই কালান বলে। মূলত এই সময়টাই প্রবল তুষারপাত ও বৃষ্টিপাত হয় কাশ্মীরে। এ বছর এই সময়ের সিংহভাগ সময়টাই হা-তুষার দশা ছিল কাশ্মীরে। শেষতক তুষারপাত হওয়ায় পর্যটকদের পাশাপাশি খুশি কাশ্মীরের বাসিন্দারাও। কাশ্মীরে তুষারপাত না হওয়ায় দিন কয়েক আগেই কাশ্মীরের আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর মুখতার আহমেদ বলেছিলেন, “শীতের এই সময়টায় বৃষ্টি হয় কাশ্মীরে। তার পরেই তাপমাত্রা নামতে থাকে হিমাঙ্কের নীচে। শুরু হয় চিল্লাই কালান। তুষারপাত দেখতে পর্যটকরা ভূস্বর্গে ভিড় করেন এই (Jammu and Kashmir) সময়টায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Malda: “বাড়িতে ঢুকলে বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুকে চেপে ধরবেন”, উস্কানি দিলেন তৃণমূল নেত্রী অর্পিতা

    Malda: “বাড়িতে ঢুকলে বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুকে চেপে ধরবেন”, উস্কানি দিলেন তৃণমূল নেত্রী অর্পিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের বালুরঘাটের প্রাক্তন সাংসদ অর্পিতা ঘোষের ফের বিজেপি সাংসদকে উস্কানি মূলক মন্তব্য করলেন। সোমবার মালদার (Malda) টাউনহলে এক প্রকাশ্য সভামঞ্চ থেকে তিনি বলেন, “বাড়িতে ঢুকলে বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুকে চেপে ধরে রাখবেন।” পালটা মালদা উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেনবাবু বলেন, “তৃণমূল কেন বাংলায় এতো চুরি করেছে সেই কৈফিয়ৎ মানুষ চাইবে।” এই তৃণমূল নেত্রীর হুমকির বক্তব্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে জেলায়।

    ঠিক কী বলেন তৃণমূল প্রাক্তন সংসদ (Malda)

    তৃণমূল প্রাক্তন সংসদ অর্পিতা ঘোষ মালদার (Malda) টাউন হলে এদিন বলেন, “একদম বিজেপি সাংসদদের চেপে ধরবেন। বাংলার প্রতিটি মেয়েদের কাছে মায়েদের কাছে এই বার্তা তুলে ধরবেন। ১৫ লক্ষ টাকা না দিলে, বাড়িতে ঢুকলে বেরোতে দেবেন না। অনেক হয়েছে, বড় বড় কথা বলেছেন। কোন সুবিধা মেয়েদের দিয়েছেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো আজ পর্যন্ত এই ভারতবর্ষে মেয়েদের এতখানি সম্মান কেউ দেননি। এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। দেশের অর্থনীতি কোথায় গিয়ে পৌঁছেছে। আমরা যাতে বুঝতে না পাড়ি তাই ধর্মের সুড়সুড়ি দিয়ে যাচ্ছে। মানুষকে ধর্মের আফিম খাইয়ে গন্ডগোল লাগিয়ে কেবল সুবিধা নিতে চাইছে। বাংলার মেয়েরাই বিজেপিকে আটকাবে, বোঝাবে কত ধানে কত চাল।”

    আর কী বললেন?

    তৃণমূল নেত্রী অর্পিতা মেয়েদের অধিকার প্রসঙ্গে মালদায় (Malda) আরও বলেন, “সংসদের নতুন বাড়ি হল, সাধু-সন্তরা যজ্ঞ করলেন। অপর দিকে দলিত বলে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে ডাকা হল না। রাম মন্দিরের উদ্বোধন করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। একটা গ্যাস দিয়ে ছিলেন ঢাক পিটিয়ে কিন্তু এখন এতো দাম যে কিনতেই পারছি না। গ্যাসের দাম এখন হাজার টাকা।”

    বিজপির বক্তব্য

    তৃণমূল নেত্রীর এই উস্কানি মূলক মন্তব্যের বিরুদ্ধে উত্তর মালদার (Malda) বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু তৃণমূলের সমালোচনা করে বলেন, “বাংলায় তৃণমূল নেতারা এতো চুরি করেছে যে মানুষ এবার হিসাব চাইবে। কেন্দ্রের টাকা লুট করেছে তৃণমূলের নেতারা। মানুষ হিসেব চাইবে তাই আগে থেকে বুঝতে পেরে অন্যের উপর দায় চাপানো হয়েছে। আসলে তৃণমূলের নেতারাই তাঁদের উপর বিরক্ত হয়ে আছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পরীক্ষার্থীদের টেনশন কমাতে গুচ্ছ টিপস, ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় কী বললেন মোদি?

    PM Modi: পরীক্ষার্থীদের টেনশন কমাতে গুচ্ছ টিপস, ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষা। স্বাভাবিকভাবেই টেনশনে কিশোর পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষার চাপ কমাতে পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে পরীক্ষা পে চর্চায় মাতলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চাপ কমাতে পরীক্ষার্থীদের দিলেন বেশ কিছু টিপসও। তাদের সফল কেরিয়ার গড়া নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদেরও এক গুচ্ছ পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    পরীক্ষার আগে দুই চাপ

    তিনি বলেন, “পরীক্ষার সময় একটা চাপ তো পড়ুয়াদের মনে নিজের থেকেই তৈরি হয়ে যায়। কতটা পড়া হল, নম্বর ঠিক মতো আসবে কিনা, এসব নিয়ে চিন্তা হয়। আর দ্বিতীয়টি হল পারিপার্শ্বিক চাপ। যেখানে মা-বাবারা সব সময় ভালো ফল করতে আরও বেশি করে পড়াশোনা করতে বলেন।” নিজে কীভাবে চাপ মুক্ত হন, এদিন সে প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “যদি কোনও ঠান্ডার জায়গায় যাই, তাহলে তার আগে মনে মনে নিজেকে প্রস্তুত করে নিই। ফলে সেখানে গিয়ে আর অসুবিধা হয় না। পড়াশোনার চাপ কমাতে এটা তোমরা অনুসরণ করতে পারো। এজন্য নিজেকে আগে থেকে প্রস্তুত করো তোমরা।”

    চাপ কমানোর দাওয়াই

    পরীক্ষার চাপ যাতে মনের ওপর গভীর ছাপ ফেলে, সে পথও বাতলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “পরীক্ষার আগে একটু আধটু রসিকতা করা ভালো। এতে মনের ওপর চাপ কমবে। হলে ঢোকার পর গভীর শ্বাস নিয়ে পরীক্ষা শুরু করতে পারো তোমরা। কোথায় সিসিটিভি আছে, পরিদর্শক কী করছেন, সেদিকে নজর দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। এগুলি চিন্তা শক্তিতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তোমাদের অনেকেই হয়ত শুধু ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে লিখে অভ্যস্ত। তাই লেখার অভ্যাস করা ভালো। যে কোনও বিষয়ের ওপর প্রবন্ধ লেখা অনুশীলন কর তোমরা। একবার লিখে সেটা কতটা ঠিক হল, তা খতিয়ে দেখতে হবে। বারংবার অনুশীলনে বাড়বে লেখার দক্ষতা।”

    আরও পড়ুুন: সরকারি অতিথি নিবাসে রাহুলের মধ্যাহ্নভোজে মমতার পুলিশের না

    পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নপত্র খুঁটিয়ে দেখার পরামর্শও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “বন্ধু ও ভাইবোনেদের মধ্যে হিংসা কমাতে পিতামাতাদের অন্যদের সঙ্গে তাঁদের সন্তানদের তুলনা করা বন্ধ করুন।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের ছাত্রছাত্রীরাই ভবিষ্যতের রূপরেখা তৈরি করে দেবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SIMI Banned: আরও ৫ বছরের জন্য জঙ্গি সংগঠন সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন অমিত শাহ

    SIMI Banned: আরও ৫ বছরের জন্য জঙ্গি সংগঠন সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গী সংগঠন সিমিকে (SIMI Banned) আরও ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “দেশের অখণ্ডতা, নিরাপত্তার জন্য এই সংগঠন অত্যন্ত বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা এবং সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করার কাজে জড়িত ছিল এই সংগঠন।” দেশের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথাকে মাথায় রেখে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তকে অত্যন্ত সাধুবাদ জানিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(SIMI Banned)?

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ এবং বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গতিপ্রকৃতির সঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে চলেছে। আজ সোমবার দেশের কেন্দ্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বললেন, “স্টুডেন্ট ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ সিমি (SIMI Banned) হল একটি বেআইনি, অবৈধ সংগঠন। কঠোর সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইনের আওতায় নিষেধাজ্ঞার সময় সীমা আরও ৫ বছরের জন্য বৃদ্ধি করা হল। এই সংগঠন দেশের মধ্যে নাশকতা মূলক কাজকে উৎসাহ দিয়ে থাকে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে আঘাত করার কাজ করে সিমি। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ভারতের সার্বভৌম এবং অখণ্ডতাকে হুমকি দেওয়া সংক্রান্ত নানান অভিযোগও রয়েছে।”

    এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে অমিত শাহ বলেন, “দেশে মোদিজির শাসনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর মনভাব নিয়ে দমনের কাজ করা হচ্ছে। ইউপিএ আইনের ধারায় সিমিকে (SIMI Banned) নিষিদ্ধ সংগঠন হিসাবে নির্বাচিত করে আগামী আরও ৫ বছরের জন্য বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে।”

    নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত সিমি

    জঙ্গি সংগঠন সিমির (SIMI Banned) সদস্যদের বিরুদ্ধে নানান নাশকতা মূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ২০১৭ সালে গয়া বিস্ফোরণ, ২০১৪ সালে বেঙ্গালুরুতে চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম বিস্ফোরণ এবং ২০১৪ সালে ভোপালে জেল ভাঙার মতো সন্ত্রাবাদী কর্মকাণ্ডের মধ্যে প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করতে দেখা গিয়েছে সিমি সদস্যদের। ২৫ এপ্রিল, ১৯৭৭ সালে উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সিমি এবং সংগঠনটি একটি ধর্মরাষ্ট্র হিসাবে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে উগ্রপন্থী কার্যকলাপের কাজ করে থাকে। তাদের মূল উদ্দেশ্যে হল, ভারতকে কীভাবে ইসলাম ধর্মপ্রধান রাষ্ট্র এবং শরিয়াবিধি শাসনের অধীনে নেওয়া যায় সেই কাজ করা। আর এই কাজকে জাহাদি কার্যকলাপের দ্বারাই সম্পাদন করে থাকে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা! কাশ্মীরে ফারুকের দল ছেড়ে বিজেপিতে ‘মাথা’

    BJP: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা! কাশ্মীরে ফারুকের দল ছেড়ে বিজেপিতে ‘মাথা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে রামধাক্কা খেল জম্মু-কাশ্মীরের ফারুক আবদুল্লার দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। দলের একঝাঁক তাজা নেতা দল ভেঙে বেরিয়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে (BJP)। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের কাঠুয়া জেলার সভাপতিও। রবিবার গেরুয়া খাতায় নাম লেখান তাঁরা। তাঁদের সঙ্গে তাঁদের অনুগামীরাও যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে।

    বিজেপিতে যোগ

    এদিন জম্মুতে গিয়ে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে। পদ্মশিবিরে তাঁদের স্বাগত জানান বিজেপির জম্মু-কাশ্মীর ইউনিটের প্রধান রবীন্দর রায়না। দল বদলের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির (BJP) অন্য নেতারাও। অনুষ্ঠানে বিজেপি যে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণে কাজ করে চলেছে, তা মনে করিয়ে দেন রায়না। তিনি বলেন, “স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং আর্থ-সামাজিক বিকাশের ক্ষেত্রে বিজেপি সরকারের অবদান ঐতিহাসিক।”

    মোদি-প্রশস্তি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসাও করেন রায়না। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে তাঁর অবদান এবং উন্নয়নের ক্ষেত্রে তাঁর যে আপ্রাণ চেষ্টা, তাও তুলে ধরেন রায়না। বিজেপির প্রবীণ নেতা দেবীন্দর সিং রানা বলেন, “যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁদের প্রত্যেককে স্বাগত জানাই।” কাঠুয়া জেলায় ফারুকের দলকে নেতৃত্ব দিতেন সঞ্জীব খাজুরিয়া। বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তিনিও। বলেন, “তৃণমূলস্তরে মোদি সরকারের কল্যাণমূলক কাজের সুফল ফলেছে। বিশ্বমঞ্চে ভারতের অবস্থানকে সামনের সারিতে নিয়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অবদান অনস্বীকার্য।”

    আরও পড়ুুন: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    অন্য একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এদিনই বিজেপিতে যোগ দেন উপত্যকার অনেক মহিলা। সেই অনু্ষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা কাভিন্দর গুপ্তা। বিজেপি কর্মীরা যে আমজনতার সেবায় সর্বদা নিয়োজিত, দলীয় কর্মীদের তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন কাভিন্দর। জম্মু-কাশ্মীরে বিজেপি যে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, তার মোকাবিলা করতে হবে বলেও নবাগতদের জানিয়ে দেন তিনি। দলীয় কর্মীদের ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাওয়ার নির্দেশও দেন কাভিন্দর। বিরোধী দলকে রুখতে বিশেষ করে মহিলা ও তরুণদের কাছে পৌঁছতে দলীয় কর্মীদের নির্দেশ দেন প্রবীণ এই বিজেপি নেতা। বিজেপি-বিরোধী ইন্ডি জোটে রয়েছে ফারুকের দলও। নির্বাচনের মুখে সেই দলেরই মাথা ভেঙে যাওয়ায় প্রমাদ গুণছেন (BJP) ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতারা।

    ভূস্বর্গেও কি ক্রমেই মাটি হারাচ্ছে ফারুকের দল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Joe Biden: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    Joe Biden: ড্রোন হামলায় তিন সেনানীর মৃত্যু, ইরানকে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন মার্কিন সৈনিক হত্যার দায়ে ইরানকে কড়া হুঁশিয়ারি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। তাঁর হুঁশিয়ারি, চুপ করে বসে থাকবে না আমেরিকা। যারা দোষী, তাদের শীঘ্রই শাস্তি দেওয়া হবে। শনিবার রাতে সিরিয়া সীমান্তের কাছে উত্তর-পূর্ব জর্ডনে ড্রোন হামলা হয়। যেহেতু মার্কিন সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়, তাই মৃত্যু হয় আমেরিকার তিন সেনার। বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন বলেও খবর।

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ

    প্রসঙ্গত, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর আমেরিকার ওপর এটাই সব চেয়ে বড় হামলা। কয়েক দিন আগেই পাকিস্তানের ভেতরে ঢুকে কয়েকটি জঙ্গি গোষ্ঠী দুরমুশ করে দিয়েছিল ইরান। এবার তারা মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালাল বলে অভিযোগ। জর্ডনে এই হামলার নেপথ্যে ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে বাইডেন প্রশাসন (Joe Biden)। রবিবার নির্বাচনী প্রচারে দক্ষিণ ক্যারোলিনা প্রদেশে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বাইডেন।

    কী বললেন বাইডেন?

    ড্রোন হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই দিনটি আমাদের জন্য কঠিন ছিল। গত রাতে আমরা আমাদের তিন সাহসী সৈনিককে হারিয়েছি। আমাদের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। আমরা চুপ করে থাকব না। এর জবাব দেবই।” মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, টাওয়ার ২২ নামের একটি বেসে হামলা চালানো হয়েছে। জর্ডন প্রশাসনের তরফে মহম্মদ আল মুবাইদিন বলেন, “সিরিয়ায় মার্কিন আল তানফ বেস লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে।” বাইডেন জানান, সিরিয়া এবং ইরাকে ইরানের মদতপুষ্ট যে জঙ্গিরা রয়েছে, তারাই চালিয়েছে হামলা। তিনি বলেন, “সময় এবং সুযোগ বুঝে আমরা যে এর প্রতিশোধ নেব, এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই।”

    আরও পড়ুুন: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    আমেরিকা এবং তাদের সহযোগী ইরাক এবং সিরিয়ার যৌথ বাহিনীর ওপর গত অক্টোবর থেকে এনিয়ে ১৫৮টিরও বেশি বার হামলা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ড্রোন-রকেট হামলা, ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার মতো ঘটনাও। তবে এর কোনওটিতেই মার্কিন শিবিরে উল্লেখযোগ্য কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

    ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনার মৃত্যুর ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ছে বাইডেন প্রশাসন। বাইডেনের নীতির কড়া সমালোচনা করেছেন সে দেশের বিরোধীরা। চলতি বছরই রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বাইডেনও। বিরোধীরা যে তাঁর বিরুদ্ধে এই ড্রোন হামলাকে প্রচারের (Joe Biden) হাতিয়ার করবেন, তা বলাই বাহুল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৌষল-পর্ব শুরু হয়ে গেল মলদ্বীপে (Maldives)। রবিবারের দুপুরে তামাম বিশ্ব সাক্ষী রইল বেনজির এক সংসদীয়কাণ্ডের। সংসদের ভেতরেই চলল লাথি, ঘুষি, চড়-থাপ্পড়, চুল ধরে টানা, বাঁশি বাজিয়ে অধ্যক্ষের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেওয়া সবই। হাতাহাতির জেরে জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন সাংসদ। অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। মুইজ্জু সরকার ভারত-বিরোধী অবস্থান নেওয়ায় কার্যত দু’ ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে সে দেশের রাজনৈতিক মহল। তার জেরেই এদিন সংসদ পরিণত হল মল্লযুদ্ধের আখড়ায়।

    মহম্মদ মুইজ্জু

    গত নির্বাচনে দ্বীপরাষ্ট্রের (Maldives) ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। মলদ্বীপের রাজনৈতিক মহলও ভাগ হয়ে গিয়েছে দু’ ভাগে। একদল মুইজ্জুপন্থী। আর অন্য দল ভারতপন্থী। মলদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা মুইজ্জু সরকারের চিন-প্রেমে যারপরনাই ক্ষুব্ধ। ‘পরম মিত্র’ দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের জন্য তাঁরা দুষছেন মুইজ্জু প্রশাসনকে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। চাপে পড়ে তাঁদের সাসপেন্ড করা হলেও, উন্নতি ঘটেনি ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। এহেন আবহে ঘটল রবিবার (অ)সংসদীয়কাণ্ড।

    বিশেষ অধিবেশন

    মুইজ্জু সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে ২২ জন মন্ত্রীর। তাঁদের সংসদীয় (Maldives) অনুমোদনের জন্যই ডাকা হয়েছিল বিশেষ অধিবেশন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুইজ্জুর নেতৃত্বাধীন জোট জয়ী হলেও, সংসদে তাঁদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। সেখানে দাপট রয়েছে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলিহের দল এমডিপির। এদিন মুইজ্জুর মন্ত্রিসভার ২২ জন মন্ত্রীর নামের মধ্যে ১৮ জনকে অনুমোদন দেয় সংসদ। এমডিপি আপত্তি জানায় চারজনের নামে। তার পরেই দু’ পক্ষে শুরু হয় হাতাহাতি। জখম হন বেশ কয়েকজন সাংসদ।

     

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, এমডিপি সাংসদ ঈশা এবং পিএনসি সাংসদ আবদুল্লা শাহীম আবদুল হাকিমের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। ঈশার পা ধরে টেনে ফেলে দিচ্ছেন শাহীম। ঈশা পড়ে যান। শাহীমের ঘাড়ে লাথি মেরে তাঁর চুল টেনে ধরেন। জখম হন শাহীম। অন্য একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, অধ্যক্ষের কাজে বাধা দেওয়ার জন্য মুইজ্জুর দলের সাংসদরা, তাঁর আসনের পাশে দাঁড়িয়ে ভেঁপু বাজাচ্ছেন। সংসদে কথা বলার জন্য যে মাইক রাখা থাকে, সেই মাইক তুলে হাতাহাতির উপক্রম হয়। এর পরেই মলদ্বীপের (Maldives) সংসদ ভবন থেকে সব মাইক সরিয়ে নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুুন: নীতীশকে শুভেচ্ছা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share