Tag: Bengali news

Bengali news

  • Nitish Kumar: রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই বিহারে বদলি করা হল ৪৭৮ জন আমলাকে

    Nitish Kumar: রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই বিহারে বদলি করা হল ৪৭৮ জন আমলাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টালমাটাল বিহারের (Nitish Kumar) রাজনৈতিক পরিস্থিতি। এমতাবস্থায় ৪৭৮ জন আমলাকে বদলি করলেন মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। এঁদের মধ্যে সার্কেল অফিসার এবং রাজস্ব দফতরের পদস্থ কর্মীরাও রয়েছেন। ট্রান্সফারের এই কাজটি করেছে রাজস্ব ও ভূমি রাজস্ব দফতর। সূত্রের খবর, বদলির কাজটি হয়েছিল গত জুন মাসে।

    নীতীশ ফিরছেন এনডিএ শিবিরে!

    যদিও নানা সমস্যায় এতদিন কার্যকর হয়নি সেই নির্দেশ। ঘটনার পরেই জল্পনা ছড়ায় ‘মহাগটবন্ধন’ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে পারেন নীতীশ। হাত মেলাতে পারেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র সঙ্গে। বছর দেড়েক আগে এই জোট ছেড়েই নীতীশ ভিড়েছিলেন মহাগটবন্ধনে। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে ফের একবার নীতীশ হাত ধরতে পারেন বিজেপি নেতৃ্ত্বাধীন জোটের। শুক্রবারই ২২ জন আইএএস, ৭৯ আইপিএস এবং বিহার অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভের ৪৫ জন আধিকারিককে বদলি করেছিল রাজ্য সরকার (Nitish Kumar)। পাঁচ জেলাশাসককেও বদলি করা হয়েছিল। তার পর শনিবার বদলি করা হল ৪৭৮ জনকে।

    কাকে কোথায় বদলি 

    জানা গিয়েছে, পাটনার জেলাশাসক চন্দ্রশেখর সিংকে স্পেশাল সেক্রেটারি করে নিয়ে আসা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ে। তিনি ২০১০ ব্যাচের আইএএস অফিসার। কিছুদিন আগে স্টেট এডুকেশন দফতরের সঙ্গে বিবাদের জেরে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে ২০১১ ব্যাচের আইএএস অফিসার কপিল অশোককে। তিনি কারা দফতরের আইজি। ২০১৩ ব্যাচের আইএএস অফিসার নওল কিশোর চৌধুরী। তিনি গোপালগঞ্জের জেলাশাসক। তাঁকে ভাগলপুর জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আবার ভাগলপুরের জেলাশাসক সুব্রত কুমার সেনকে দেওয়া হয়েছে মুজফফরপুরের দায়িত্ব। তিনি ২০১৩ ব্যাচের আইএএস।

    আরও পড়ুুন: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’ তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    এনডিএ শিবির ছেড়ে আসা নীতীশের দল বদলের ‘অভ্যাস’ বহু পুরানো। ২০১৫ সালে আরজেডির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গঠন করেছিলেন নীতীশ। পরে হাত ধরেন বিজেপির। সেবার এভাবেই তিনি বাঁচিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি। ২০২০ সালে মুখ্যমন্ত্রী পদে থেকে গিয়েছিলেন বিজেপিকে আঁকড়ে ধরে। পরে ফের শত্রুতা ভুলে হাত ধরেন লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডির। আবারও ভিড়েন বিজেপি শিবিরে। বছর দেড়েক আগে বিজেপির পাট চুকিয়ে মহাগটবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের তিনি (Nitish Kumar) ঝুঁকছেন বিজেপির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    Justice Abhijit Gangopadhyay: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের দুই বিচারপতির দ্বন্দ্বের অবসান ঘটাতে হস্তক্ষেপ করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay) ও বিচারপতি সৌমেন সেনের সংঘাতের শুনানিতে এ সংক্রান্ত সব বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত করে দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। স্থগিত করে দিয়েছে সিবিআই তদন্তও।

    পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি সেনের সংঘাতের অবসান ঘটাতে পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ গড়ে সুপ্রিম কোর্ট। বেঞ্চে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই, বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস। সেখানে আপাতত মেডিকেলে ভর্তি মামলায় হাইকোর্টের সব বিচারপ্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সিঙ্গল এবং ডিভিশন বেঞ্চের কোনও নির্দেশ আপাতত কার্যকর হচ্ছে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ। সোমবার ফের শুনানি হবে এই মামলার।

    সিবিআই তদন্ত স্থগিত

    এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাও স্থগিত থাকবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Gangopadhyay) সিঙ্গল বেঞ্চ এই মামলায় যে নির্দেশ দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন জানায় রাজ্য সরকার। সেই অনুমতিও দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্যের পাশাপাশি নোটিশ দেওয়া হয়েছে মামলাকারীকেও। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, মেডিক্যালে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তও আপাতত স্থগিত থাকছে।

    আরও পড়ুুন: খাদ্যমন্ত্রী থাকাকালীন নিজের দফতরের দুর্নীতির কথা ভালোভাবে জানতেন বালু, দাবি ইডির

    কেন্দ্রের তরফে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, “দুই বেঞ্চের কারও বিরোধিতা করা হচ্ছে না। তবে ডিভিশন বেঞ্চে যে আবেদন করা হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা আমাদের বক্তব্য লিখিত আকারে জানাতে চাই।” কোনও নথি ছাড়াই কীভাবে ডিভিশন বেঞ্চ অর্ডার পাস করল, সে প্রশ্নও তোলেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল।

    প্রসঙ্গত, মেডিকেল কলেজে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ প্রথমে সেই নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। পরে খারিজ করে দেয় সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআর। ডিভিশন বেঞ্চের এই নির্দেশের প্রক্রিয়াগত ত্রুটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। তাঁর নির্দেশনামায় বিচারপতি সেন সম্পর্কে একাধিক অভিযোগ তোলেন। এই মামলায় তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে বলেন সিবিআইকে। দুই বিচারপতির এহেন বেনজির দ্বন্দ্বে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে পদক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: নীতীশ নিয়ে বিপাকে ‘মহাজোট’, সরকার বাঁচাতে সপ্তাহান্তে ছোটাছুটি আরজেডির

    Nitish Kumar: নীতীশ নিয়ে বিপাকে ‘মহাজোট’, সরকার বাঁচাতে সপ্তাহান্তে ছোটাছুটি আরজেডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহার ফের বিপাকে আরজেডি-জেডিইউ-কংগ্রেস ‘মহাজোট’। গত কয়েকদিন ধরে বিহার-জুড়ে জোর জল্পনা, মহাজোটের সঙ্গ ছেড়ে ফের বিজেপি-নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটে ফিরতে চলেছেন জেডিইউ-র সর্বেসর্বা তথা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এই নিয়েই বিহারের রাজনীতিতে (Bihar Politics) এখন তোলপাড়। চারদিকে ছোটাছুটি পড়ে গিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের। কোথাও সরকার বাঁচানোর চেষ্টা, তো কোথাও নতুন সরকার গড়ার প্রয়াস।

    আসনেই লুকিয়ে রসায়ন…

    বিহারে বিধানসভায় মোট আসন সংখ্যা ২৪৩। ম্যাজিক ফিগার ১২২। আরজেডির রয়েছে ৭৯টি আসন। জেডিইউয়ের হাতে রয়েছে ৪৫টি আসন। বিজেপির রয়েছে ৭৮টি আসন। এছাড়াও বিহারে কংগ্রেসের ১৯ ও বামেদের ১৬ জন বিধায়ক রয়েছেন (Bihar Politics)। এনডিএ শরিক জিতেন রাম মানঝির হিন্দুস্তানি আওয়ামি মোর্চার ৪ জন বিধায়ক রয়েছেন। আরজেডির সঙ্গে যদি কংগ্রেস ও বামেদের বিধায়ক সংখ্যা যোগ করা যায়, তাহলে মোট সংখ্যা ১১৪-তে পৌঁছে যায়, যা ম্যাজিক ফিগারের থেকে আট কম। অন্যদিকে, নীতীশ (Nitish Kumar) যদি এনডিএ-তে যোগ দেন, সেক্ষেত্রে বিজেপির ৭৮-এর সঙ্গে জেডিইউ-এর ৪৫ ও হাম-এর ৪ যোগ করলে সংখ্যাটা পৌঁছে যায় ১২৭-এ। যা ম্যাজিক ফিগার থেকে পাঁচ বেশি। এদিকে, জিতেন রাম মানঝির সঙ্গে কথা বলে লালু প্রসাদ যাদব তাঁর ছেলেকে উপ-মুখ্যমন্ত্রী করার প্রস্তাবও দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। যদিও জিতেন রাম মানঝি বলেছেন, তিনি এনডিএ-র সঙ্গে আছেন, তাদের সঙ্গেই থাকবেন।

    রাজনৈতিক নেতাদের ছোটাছুটি…

    এই পরিস্থিতিতে সপ্তাহান্তে পর পর বৈঠক ও কৌশল নির্ধারণে ব্যস্ত বিহারের রাজনৈতিক দলগুলি (Bihar Politics)। একদিকে, নীতীশকে (Nitish Kumar) আটকানোর রণকৌশল নির্ধারণ দলের ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছেন বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি নেতা ও লাল-পুত্র তেজস্বী যাদব। আজ, শনিবার ও রবিবার— এই দুদিন মহাজোটের কাছে ‘অ্যাসিড-টেস্ট’ হতে চলেছে। সূত্রের খবর, আরজেডির শীর্ষ নেতৃত্ব তেজস্বীর বাসভবনে মিলিত হতে চলেছেন। শুক্রবারের বৈঠকে তেজস্বী দলীয় নেতাদের জানান যে, গোটা পরিস্থিতির জন্য কেন্দ্রকে দায়ী করেন। মহাজোট থেকে আরজেডি-র সমর্থন তুলে নেওয়া উচিত বলে প্রস্তাব পেশ করেন কয়েকজন নেতা। কিন্তু, তেজস্বী নেই প্রস্তাব খারিজ করেন। পরিস্থিতি বিচার করতে বৈঠকে ব্যস্ত বিজেপিও। শনিবার ও রবিবার কার্যনির্বাহী বৈঠক ডেকেছে বিহার বিজেপি। অন্যদিকে, বিহার প্রদেশ কংগ্রেস নেতা শাকিল আহমেদ জানিয়েছেন, পূর্ণিয়াতে শনির দুপুরে বৈঠকে বসছে দলের বর্তমান ও প্রাক্তন বিধায়করা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Emmanuel Macron: ‘উপহার’ মাক্রঁর! ৩০ হাজার ভারতীয় পড়ুয়া পেতে চলেছেন ফ্রান্সে পড়ার সুযোগ

    Emmanuel Macron: ‘উপহার’ মাক্রঁর! ৩০ হাজার ভারতীয় পড়ুয়া পেতে চলেছেন ফ্রান্সে পড়ার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৫তম  প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি ছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। ভারতের ছাত্র-ছাত্রীদের বড় উপহারও ঘোষণা করলেন তিনি। বলা হচ্ছে এটা নাকি প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতকে মাক্রঁ-র ‘উপহার’। শুক্রবার সকালেই ফরাসি প্রেসিডেন্টের এক্স হ্যান্ডেলের একটি পোস্ট সামনে আসে। তাতে তিনি লেখেন, ‘‘২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ হাজার ভারতীয় পড়ুয়াকে ফ্রান্সে পড়ার সুযোগ দেওয়া হবে। এটি অতি উচ্চাকাঙ্ক্ষা। তবে ফ্রান্স এই লক্ষ্য পূরণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’ প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে ক্যাম্পাস ফ্রান্স নামে একটি পোগ্রাম চালু হয়েছে ফ্রান্সে। এটি চালু হওয়ার পর থেকে ফ্রান্সে ভারতীয় পড়ুয়াদের সংখ্যা ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভারত ও ফ্রান্স একসঙ্গে কাজ করবে

    ভারতীয় পড়ুয়াদের ফ্রান্সে উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক সুযোগসুবিধা দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন  ইমানুয়েল মাক্রঁ। শুধু তাই নয়, যাঁরা ফরাসি ভাষা জানেন না, তাঁদেরও ফ্রান্সে পড়াশোনা করতে অসুবিধা হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ফ্রান্স এবং ভারত আগামীদিনে একসঙ্গে মিলে কাজ করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। ইমানুয়েল মাক্রঁ আরও জানিয়েছেন, ফ্রান্সে এর আগে যাঁরা পড়াশোনা করেছেন, এমন প্রাক্তন ভারতীয় ছাত্রদের ভিসা প্রক্রিয়াও সহজ করে দেওয়া হবে।

    বৃহস্পতিবারই ভারতে পা রাখেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    প্রসঙ্গত, প্রজাতন্ত্র দিবসে যোগ দিতে উপলক্ষে বৃহস্পতিবারই ভারতে এসেছেন ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। শুক্রবার কর্তব্যপথে প্যারেডে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার ভারতে পা রেখে প্রথমে অবশ্য তবে দিল্লি নয়, নামেন রাজস্থানে। জয়পুরের ঐতিহাসিক অম্বর দুর্গ পরিদর্শন করেন তিনি। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন মানমন্দির জয়পুরের যন্তর মন্তরেও ভ্রমণ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও হয় তাঁর। প্রসঙ্গত, গত বছরের জুলাই মাসে ফ্রান্স সফরে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানে ইউপিআই ব্যবস্থার উদ্বোধনও করেন তিনি। ফ্রান্সের জাতীয় দিবস তথা বাস্তিল দিবসের উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বিশেষ অতিথি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-Maldives: প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি মুইজ্জুর, ক্ষতে প্রলেপের চেষ্টা?

    India-Maldives: প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি মুইজ্জুর, ক্ষতে প্রলেপের চেষ্টা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কূটনৈতিক সংঘাতের (India-Maldives) মধ্যেই ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day 2024) উপলক্ষে ভারতকে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠালেন মহম্মদ মুইজ্জু। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দুটি পৃথক চিঠি পাঠিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। তাতে দুদেশের মধ্যে থাকা ‘দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের’ উল্লেখ করা হয়েছে। 

    কী লেখা হয়েছে চিঠিতে?

    মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু ভারতের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day 2024) উপলক্ষে নরেন্দ্র মোদি এবং দ্রৌপদী মুর্মুকে দু’টি পৃথক বার্তায় অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘‘দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সহযোগিতার মাধ্যমে মলদ্বীপ এবং ভারতের সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে।’’ আগামী দিনেও দুই দেশের মধ্যে শান্তি, সম্প্রীতি (India-Maldives) বজায় থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট।

    মলদ্বীপের বার্তা তাৎপর্যপূর্ণ

    শুক্রবার দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ভারতের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা এজন্য ভারতকে শুভেচ্ছাবার্তাও পাঠিয়েছেন। তবে সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ হল মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টের পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তা। দুদেশের (India-Maldives) মধ্যে চলতে থাকা কূটনৈতিক টানাপোড়েনের নিরিখে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টের এই বার্তা তাৎপর্যপূর্ণ। সাম্প্রতিককালে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। তাই অনেকেই মনে করছেন, ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর চেষ্টা করলেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট।

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি

    গত নভেম্বরে ক্ষমতায় এসেছেন মুইজ্জু। তিনি চিনঘেঁষা বলে পরিচিত। তার ওপর, নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক লক্ষদ্বীপ সফরে নিয়ে সমাজমাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে কুৎসিত মন্তব্য করেন মুইজ্জু-মন্ত্রিসভার তিন সদস্য (India-Maldives)। ভারতে এর তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ভারতীয়রা ওই বিদ্বেষমূলক মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন। এমনকী, সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভারতীয়রা বয়কট মলদ্বীপ-এর ডাক দেন। এদেশের বহু ভ্রমণ ও পর্যটন সংস্থা মলদ্বীপ ট্যুর বাতিল করে। এর ফলে, তীব্র ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় মলদ্বীপের অর্থনীতি, যা তাদের পর্যটনকে ঘিরে গড়ে উঠেছে। আর মলদ্বীপে পর্যটনের সিংহভাগ আয় হয় ভারতকে থেকে সেদেশে আসা পর্যটকদের থেকেই।

    ঘরে প্রবল সমালোচিত মুইজ্জু

    সে সময়ে চিন সফরে গিয়েছিলেন মুইজ্জু। তিনি ফিরে এসে কারও সামনে মাথা নত না করার হুঁশিয়ারি দেন। উল্টে তিনি ভারতীয় নৌসেনাকে মার্চ মাসের মধ্যে মলদ্বীপ থেকে সরে যেতে বলে দেন। শুধু তাই নয়। চিনের চর-জাহাজকে মলদ্বীপে স্বাগত জানানোর কথাও ঘোষণা করেন। এতে যেন বিতর্কে ঘৃতাহুতি পড়ে। ঘরেই প্রবল সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয় মুইজ্জুকে। সেদেশের প্রধান ২ বিরোধী দল মুইজ্জুর ভারত-বিরোধী (India-Maldives) অবস্থানের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করে। বিরোধীরা একসুরে জানিয়ে দেয়, মলদ্বীপের ‘ভারত-বিরোধী অবস্থান’ দ্বীপরাষ্ট্রের জন্য ‘অত্যন্ত ক্ষতিকর’ বলে প্রমাণিত হবে। এর পরই, প্রবল চাপে পড়ে এখন শুভেচ্ছাবার্তা  (Republic Day 2024) ক্ষতে প্রলেপ লাগাতে উদ্যোগী হয়েছেন মুইজ্জু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: ‘গাছ পাগল’ দুখু মাঝির অতি কষ্টের জীবনে সুখ এনে দিল পদ্মশ্রী সম্মান

    Purulia: ‘গাছ পাগল’ দুখু মাঝির অতি কষ্টের জীবনে সুখ এনে দিল পদ্মশ্রী সম্মান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গাছ পাগল’ দুখু মাঝির অতি কষ্টের জীবনে সুখ এনে দিল পদ্মশ্রী সম্মান। গত ১০ থেকে ১২ বছরে পাঁচ হাজারের বেশি গাছ লাগিয়েছেন। এখনও সেই কাজ করে চলেছেন তিনি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত গাছ লাগাবেন, এমনটাই ইচ্ছে। এলাকায় তিনি ‘গাছ দাদু’ নামে পরিচিত। পুরুলিয়ার (Purulia) এই গাছপ্রেমীকে ভারত সরকার পদ্মশ্রী পুরস্কার দিতে চলেছে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এই খবরে এলাকায় খুশির আবহ।

    সিন্ডরি গ্রামে সাজো সাজো রব (Purulia)

    পুরুলিয়ার (Purulia) সিন্ডরি গ্রামের বাসিন্দা দুখু মাঝি। তাঁকে এতদিন সকলে গাছ পাগল বলতেন। এখন তাঁর পদ্মশ্রী সাম্মনে মাতোয়ারা গোটা গ্রাম। এজন্য গোটা গ্রামে সাজো সাজো রব। নিজের খাওয়া-দাওয়া বাদ দিয়ে কেবল গাছই লাগান তিনি। নিজের ছেলেমেয়েকে অনেক কষ্ট করে বড় করে তুলেছেন তাঁর স্ত্রী। বাড়িতে একমাত্র আয়ের উৎস হল চাষবাস। তাঁর গাছ লাগানোর প্রচেষ্টার মধ্যে যে দেশের বড় সম্মান লুকিয়ে ছিল, তা আজ সকলে বুঝতে পারছেন।

    কী বলেন দুখু মাঝি?

    ভারত সরকারের পদ্মশ্রী সম্মানের কথা শুনে দুখু মাঝি (Purulia) বলেন, “আমার খুব ভালো লাগছে। জীবনে কখনও ভাবিনি এই ভাবে আমাকে সম্মাননা দেওয়া হবে। তবে গাছ লাগানো আমার একটা বড় নেশা। পুরস্কার আমার আশার বাইরে ছিল। গত ১০-১২ বছর ধরে আমি গাছ লাগিয়ে চলেছি। এক সাহেব বলেছিলেন, একদিন দেশে অক্সিজেনের অভাব হবে। এই কথা ভীষণ ভাবে আমার অন্তরকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। পুরুলিয়ায় অনেক গাছ আমি লাগিয়েছি। আরও গাছ লাগাবো।”

    গাছ লাগানোর অনুপ্রেরণা

    সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘গাছ লাগাও প্রাণ বাঁচাও’ এই কথার অর্থ বুঝতে খুব একটা দেরি হয়নি দুখুবাবুর। মাত্র ১২ বছর বয়স থেকে গাছ লাগাতে শুরু করেন এবং আজ ৭৮ বছরেরও থেমে নেই তিনি। সাইকেল নিয়ে ঘোরাঘুরি করেন। ফাঁকা জায়গা দেখলেই গাছ বসিয়ে দেন। একটা সময় লাক্ষা চাষের জন্য কুসুম, কুল গাছ লাগিয়েছেন। এছাড়াও বট, আম, জাম, পলাশ, কাঁঠাল, কৃষ্ণচূড়া সহ প্রছুর গাছ লাগিয়েছেন। গাছ লাগিয়ে কেবল ছেড়ে দিতেন না। সেই সঙ্গে  গাছের পরিচর্যাও করতেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ‘‘পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের আখড়া, যেমন কর্ম করবে, তেমনই ফল ভুগবে’’, সাফ জানাল ভারত

    Pakistan: ‘‘পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের আখড়া, যেমন কর্ম করবে, তেমনই ফল ভুগবে’’, সাফ জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর থেকেই পাকিস্তানে (Pakistan) জঙ্গিদের রহস্যমৃত্যু একপ্রকার রুটিন হয়ে গিয়েছে। পাকিস্তানের দাবি একাজ করছে ভারতের গোয়েন্দারা। এবার পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিল নয়া দিল্লি। নয়া দিল্লি ইসলামাবাদকে সাফ জানিয়ে দিল, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদের আখড়া! সন্ত্রাসবাদের যে বীজ পাকিস্তান বপন করেছে, তার ফল তাদেরকেও ভুগতে হবে।

    পাকিস্তানের দাবি

    আন্তার্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলির রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তানের (Pakistan) বিদেশ মন্ত্রকের সচিব মহম্মদ সাইরাস সাজ্জাদ কাজি দিন কয়েক আগেই দাবি করেন, গত বছর শিয়ালকোট এবং রাওয়ালকোটে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ এবং লস্কর-ই-তৈবার দু’জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়। এর সঙ্গে যুক্ত ভারতীয় গোয়েন্দারা। পাকিস্তানের হাতে ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ রয়েছে বলেও জানান কাজি। কাজির অভিযোগ আরও ছিল, পাকিস্তানের (Pakistan) ভিতরে অনৈতিক ভাবে ঢুকে অভিযান চালাচ্ছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা।

    কী বলছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক?

    পাকিস্তানের দাবি প্রসঙ্গে, বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘‘আমরা পাকিস্তানের (Pakistan) বিদেশ মন্ত্রকের সচিবের কিছু মন্তব্য সংবাদমাধ্যমে দেখেছি। পাকিস্তানের দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বিদ্বেষে ভরা। ভারত-বিরোধী প্রচার চালানোর এটি একটি নবতম পন্থা। সারা বিশ্ব জানে, পাকিস্তান দীর্ঘ দিন ধরে সন্ত্রাসবাদ, সংগঠিত অপরাধ এবং অবৈধ আন্তর্দেশীয় কার্যকলাপের কেন্দ্রস্থল। পাকিস্তান যা বপন করবে, সেই ফসলই পাবে।’’ বিবৃতি দিয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, ভারত এবং অন্যান্য অনেক দেশ প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে এই বলে সতর্ক করেছে যে, সন্ত্রাস এবং হিংসার সংস্কৃতির কারণে তারা নিজেদেরই ক্ষতি করছে। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের নিজস্ব কর্মকাণ্ডের জন্য ভারতকে দোষারোপ করা কোনও যুক্তিযুক্ত সমাধান নয়। হুঁশিয়ারি দিয়ে বিদেশমন্ত্রক আরও জানিয়েছে, পাকিস্তান যেমন কর্ম করবে, তেমনই ফল ভুগবে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagadish Shettar: কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার

    Jagadish Shettar: কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস ছেড়ে ফের নিজের পুরনো শিবির বিজেপিতে ফিরলেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার (Jagadish Shettar)। বৃহস্পতিবার বেঙ্গালুরুতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পার উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। প্রসঙ্গত, লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠীর এই প্রভাবশালী নেতা জগদীশ শেট্টার।

    কী বললেন লিঙ্গায়েত নেতা? 

    কন্নড় রাজনীতিতে ফের গেরুয়া শিবিরে ফিরে জগদীশ শেট্টার (Jagadish Shettar) বলেন, ‘‘আমি আবার নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে কাজ করার জন্য উন্মুখ। উনি জাতির জন্য অনেক কিছু করছেন। তাই বিজেপিতে ফিরে এলাম।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘অতীতে দল আমাকে অনেক দায়িত্ব দিয়েছে। কিছু সমস্যার কারণে আমি কংগ্রেস পার্টিতে গিয়েছিলাম। গত ৮-৯ মাসে বিজেপিতে অনেক আলোচনা হয়েছে। কর্নাটকের বিজেপি নেতা-কর্মীরা আমাকে বিজেপিতে ফিরে আসতে বলেছিলেন। ইয়েদুরাপ্পাজি এবং বিজয়েন্দ্রজিও চেয়েছিলেন আমি বিজেপিতে ফিরে আসি। নরেন্দ্র মোদিজিকে ফের প্রধানমন্ত্রী হতে হবে, এই বিশ্বাস নিয়েই ফের বিজেপিতে যোগ দিচ্ছি।’’

    পারিবারিকভাবে শেট্টাররা জনসঙ্ঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন

    প্রসঙ্গত, গত বছরই এপ্রিলে কর্নাটকে বিধানসভা ভোট অনুষ্ঠিত হয়। সেসময়ই বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছিলেন শেট্টার। হুবলি-ধারওয়াড় কেন্দ্রের ছ’বারের বিধায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু ২০২৩ সালের ভোটে টিকিট না পেয়ে সেসময় বিজেপি ছাড়েন তিনি। কংগ্রেসের কাছে টিকিট পেলেও গেরুয়া শিবিরের কাছে পরাস্ত হন জগদীশ (Jagadish Shettar)। জল্পনা রটে, কংগ্রেস তাঁকে বিধান পরিষদ থেকে জিতিয়ে আনবে এবং মন্ত্রী করবে। কিন্তু তা হয়নি।

    আবার এও শোনা গিয়েছিল, লোকসভা ভোটে হুবলি থেকে নির্বাচিত ক্যাবিনেট মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশির বিরুদ্ধে প্রার্থী করা হতে পারে শেট্টারকে। কিন্তু এসব জল্পনার মাঝেই কংগ্রেস ছাড়লেন তিনি। পারিবারিকভাবে শেট্টাররা প্রথম থেকেই জনসঙ্ঘের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। শেট্টারের কাকা সদাশিব ১৯৬৭ সালের হুবলি কেন্দ্র থেকে জনসঙ্ঘের প্রার্থী হিসাবে জিতেছিলেন। তাঁর বাবা এসএস শেট্টারও ছিলেন হুবলি শহরের মেয়র। দক্ষিণ ভারতের প্রথম জনসঙ্ঘের নেতা হিসাবে মেয়র হয়েছিলেন তিনি। শেট্টারের বিজেপিতে ফেরা নিয়ে বৃহস্পতিবার ইয়েদুরাপ্পা বলেন, ‘‘লোকসভা ভোটের আগে শেট্টার যোগ দেওয়ায় আমাদের শক্তিবৃদ্ধি হল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবস (Republic Day)। দিল্লির রাস্তায় শক্তি প্রদর্শন করবে সেনাবাহিনী । আকাশে চক্কর কাটবে যুদ্ধবিমান। এবারের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির থাকবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। ইতিমধ্যে কর্তব্যপথে হাজির হয়েছেন প্রধানমন্ত্র নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু। সকালেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির কর্তব্যপথে রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁকেও স্বাগত জানান নরেন্দ্র মোদি।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    সকালেই দেশবাসীকে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “সকল দেশবাসীকে সাধারণতন্ত্র দিবসের (Republic Day) শুভেচ্ছা, জয় হিন্দ।” প্রসঙ্গত গতকালই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি। ভারতকে গণতন্ত্রের জননী বলে নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

    ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলী প্রধানমন্ত্রীর

    প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসার পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলি দেন। তাঁকে স্বাগত জানান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

    আরও পড়ুন: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান?

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি পোস্ট মাক্রঁর

    ভারতবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) শুভেচ্ছা জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি তিনি। গতকালই জয়পুরে এসে পৌঁছেছেন মাক্রঁ। এ দিন সকালে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, আমার প্রিয় বন্ধু নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের সকল নাগরিককে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। এখানে আসতে পেরে অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত আমি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Report: জ্ঞানবাপীর স্থানে আগে বড় হিন্দু মন্দির ছিল, দাবি প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের

    Gyanvapi Report: জ্ঞানবাপীর স্থানে আগে বড় হিন্দু মন্দির ছিল, দাবি প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে জ্ঞানবাপী মসজিদের জায়গায় আগে একটি হিন্দু মন্দির ছিল৷ ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের (এএসআই) রিপোর্টে (Gyanvapi Report) নাকি মন্দিরের অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছে। মামলায় হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন সাংবাদিক সম্মেলন করে বৃহস্পতিবার এএসআই-এর জারি করা রিপোর্টটি প্রকাশ্যে আনেন ৷ তিনি বলেন, ‘‘এএসআই-এর রিপোর্ট বলছে, মসজিদ তৈরির সময় কিছু বদল আনা হয়েছিল কাঠামোয়। সামান্য বদল এনে একই পিলার ও প্লাস্টার ব্যবহার করা হয়েছে। নতুন কাঠামো তৈরি করতে হিন্দু মন্দিরের পিলারের চরিত্রে সামান্য বদল আনা হয়েছিল।’’

    ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে, যা হিন্দু মন্দিরের গায়ে লেখা থাকতো

    মসজিদের গায়ে ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে, প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের গায়ে এগুলি লেখা থাকতো বলে জানা গিয়েছে। এনিয়ে হিন্দু পক্ষের আইনজীবী আরও বলছেন, ‘‘এএসআই রিপোর্ট (Gyanvapi Report) বলছে, বর্তমান ও প্রাচীন কাঠামোয় বেশ কয়েকটি লিপি নজরে এসেছে। সাম্প্রতিক সমীক্ষা চালানোর সময় এ রকম ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে। প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের গায়ে সেই সব লিপি খোদাই করা হয়েছিল। পরে সেই সব পাথর নতুন কাঠামো তৈরিতে কাজে লাগানো হয়। সেই সব লিপিতে জনার্দন, রুদ্র এবং উমেশ্বর এই দেবতার নাম পাওয়া গিয়েছে।’’

    ডিসেম্বর মাসেই আদালতে  জমা পড়ে রিপোর্ট

    প্রসঙ্গত, গত ১৮ ডিসেম্বর বারাণসী জেলা আদালতে মুখবন্ধ খামে বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদে সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করেছিল এএসআই। তার পরেই হিন্দুত্ববাদী পক্ষের তরফে সেই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই মামলায় (Gyanvapi Report) আদালত নির্দেশ দেয়, জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা’র রিপোর্ট হিন্দু এবং মুসলিম পক্ষকে দেওয়া হবে। এর পরেই সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ্যে এনে এই দাবি করলেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী।

     

    আরও পড়ুন: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share