Tag: Bengali news

Bengali news

  • Voter List: ২০২৪ ভোটার তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের, রাজ্যে ভোটার সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি

    Voter List: ২০২৪ ভোটার তালিকা প্রকাশ নির্বাচন কমিশনের, রাজ্যে ভোটার সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত হল ২০২৪ সালের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা (Voter List)। সোমবার প্রকাশিত এই তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে বর্তমানে রাজ্যের মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৩৭ হাজার ৭৭৮ জন। প্রসঙ্গত, ২৫ জানুয়ারি সারাদেশ জুড়ে পালিত হয় জাতীয় ভোটার দিবস। তার আগেই প্রস্তুত হয় সেই বছরের তালিকা। তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, নতুন ভোটারের সংখ্যা ১১,৩৩,৯৩৬ জন। নতুন ভোটারের মধ্যে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫২১ জন পুরুষ, ৫ লাখ ৭০ হাজার ৩৪১ জন মহিলা ও ৭৪ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার। পাশাপাশি এই মুহূর্তে রাজ্যে মোট পুরুষ ভোটারের (Voter List) সংখ্যা ৩,৮৫,৩০,৯৮১ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৩,৭৩,০৪,৯৬০ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ১৮৩৭ জন।

    মৃত ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫,৪৭,৭৫৭ জন

    ভোটার তালিকা (Voter List) অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে মৃত ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫,৪৭,৭৫৭ জন। গতবারের তুলনায় এবার সবমিলিয়ে ৪,৫১,৭০৬ জন ভোটার বাড়ল এই রাজ্যে। তালিকা অনুযায়ী বাংলায় পুরুষ ও মহিলার আনুপাতিক হার ১০০০:৯৫৬।  ২০১৯ সালের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী পুরুষ-মহিলার অনুপাত ১০০০:৯৪৯। ২০১৮-য় ১০০০:৯৪২। শেষ তিন বছরে এই বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ। আবার এই প্রথমবারের জন্য রাজ্যে সংখ্যার দিক থেকে পুরুষ ভোটারদের ছাপিয়ে গেল মহিলা ভোটারের (Voter List) সংখ্যা। ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে জনসংখ্যার নিরিখে ভোটার বৃদ্ধির হার ছিল ০.৬৯%। পরিসংখ্যান বলছে, তিন বছরে এই হার আরও বেড়ে হল ০.৭০%। ২০১৬-য় এই হার ছিল ০.৬৮%।

    ৫ জানুয়ারি ভোটার তালিকা প্রকাশ হয় কিন্তু এবার পিছিয়ে গেল

    সাধারণভাবে প্রতিবছর ভোটার তালিকা প্রকাশ পায় ৫ জানুয়ারি কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ জমা পড়ার কারণে, নতুন ভোটার তালিকা চলতি বছরে ২২ জানুয়ারি প্রকাশিত হল বলে জানা গিয়েছে। ভোটার তালিকায় নানা জালিয়াতি নিয়ে সরব হয় রাজ্য বিজেপি। দফায় দফায় বিজেপির প্রতিনিধি দল যায় নির্বাচন কমিশনের কাছে। নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে চলতি বছরের এই ভোটার তালিকা একশো শতাংশই নির্ভুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Goutam Deb: ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম’ ভজনে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মেলালেন গৌতম দেব!

    Goutam Deb: ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম’ ভজনে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মেলালেন গৌতম দেব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনে রামের ভজন গাইলেন তৃণমূল নেতা গৌতম দেব (Goutam Deb)। তিনি বললেন, “রাম ভজন মানে শুধু জয় শ্রীরাম নয়”। এক দিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে রাজ্যে ছুটি ঘোষণা না করে সংহতি যাত্রা করছেন, ঠিক সেই দিনেই রামনাম স্মরণ করে ভজন গাইলেন প্রাক্তন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা গৌতম দেব। উল্লেখ্য, আজ সকালেই কাঁথির রাম মন্দিরে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে ঘণ্টা বাজিয়ে রামের পুজো করেন তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। রামনামের ঢেউ যে বঙ্গের তৃণমূলের নেতাদের মধ্যেও আছড়ে পড়েছে, এটা বিভিন্ন ঘটনাতেই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে।

    হারমনিয়ামে গলা মেলালেন তৃণমূল নেতা (Goutam Deb)

    রাম মন্দিরে প্রভু রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে ‘রঘুপতি রাঘব রাজা রাম…পতিত পাবন সীতা রাম’ গানে হারমোনিয়ামের সুরে গলা মিলিয়ে গান গাইলেন শিলিগুড়ির তৃণমূল নেতা গৌতম দেব (Goutam Deb)। বিজেপি নেতাদের মতো তিনিও আজকের ঐতিহাসিক মুহূর্তে প্রভু রামের প্রতি ভক্তি নিবেদন করলেন। অবশ্য তাঁর কাছে এর মধ্যে কোনও রাজনীতি নেই। রয়েছে কেবলমাত্র আধ্যাত্মিক ভাবনার প্রকাশ। ঠিক এই  ভাবেই রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ব্যাখ্যা করলেন। 

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনে রামের ভজন করে (Goutam Deb) গৌতম দেব বলেন, “জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর পছন্দের গান। সারা দেশের সর্বত্র এই গান খুব জনপ্রিয়। এই গানে সর্বধর্মের কথা বলা হয়েছে। এই দেশেই সীতারাম পূজিত হন। এখন কেবলমাত্র জয় শ্রীরাম শোনা যায়। সীতার নাম কেন উচ্চারণ হয় না, তাই জানতে চাই। রামের সঙ্গে সীতা মায়ের পুজোও সমান ভাবে করা হোক।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “কোনও প্রকার ভোটের রাজনীতির কথা আমি বলতে চাই না। রামায়ণ আমাদের সকলের।”     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমাদের প্রভু রাম এলেন”, প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শেষে বললেন মোদি

    PM Modi: “আমাদের প্রভু রাম এলেন”, প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শেষে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনগরী অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে (PM Modi) সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠান শেষে মন্দির থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রভু রাম এলেন।” পরে এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর আগে বক্তৃতা করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, মোহন ভাগবত।

    ‘ভগবান এলেন’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি গর্ভগৃহে ছিলাম। এই ঐশ্বরিক মুহূর্ত দেখে আবেগে আমার গলা ধরে আসছিল। এতদিনের অপেক্ষার পর ভগবান রাম আমাদের কাছে এলেন। মনে রাখবেন, আমাদের প্রভু রাম তাঁবুতে থাকবেন না। এতদিনে সেই অপেক্ষার অবসান হল। শুধু এ দেশের মানুষরা নন, গোটা পৃথিবীর রামভক্তরা আজ অনুষ্ঠানটি দেখছেন।” তিনি বলেন, “আমাদের নিশ্চিত কোনও একটা ত্রুটি ছিল। যাঁর জন্য প্রভু শ্রীরামকে অপেক্ষা করতে হয়েছে। কিন্তু আমাদের সেই অপেক্ষার দিন শেষ হয়েছে। ২২ জানুয়ারি নতুন সূর্যের কিরণ এসেছে। হাজার হাজার বছর পরেও আজকের দিনের কথা আলোচিত হবে। আমি বিচার ব্যবস্থার কাছেও কৃতজ্ঞ। তাঁরা আইনের মান রেখেছেন।”

    তাঁবুতে নয়, মন্দিরে থাকবেন রামলালা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের দিনে উৎসব পালিত হচ্ছে দেশের প্রতিটি গ্রামে। গোটা দেশে আজ প্রদীপ জ্বালানো হবে সন্ধ্যার পর। দিনটি পালিত হবে। আমাদের মন এখনও এতে আটকে রয়েছে। অনেক কথাই বলার আছে, কিন্তু আমার গলা অবরুদ্ধ হয়ে আসছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রামলালা আর তাঁবুতে নয়, থাকবেন মন্দিরে (PM Modi)। অনেক কিছু বলার আছে। কিন্তু কণ্ঠ অবরুদ্ধ। ২২ জানুয়ারি ক্যালেন্ডারের তারিখ নয়, নতুন কালের শুরু। আমাদের তপস্যায় কিছু খামতি ছিল। আজ তা পূরণ হল। এজন্য প্রভু রামচন্দ্রের কাছে আমরা ক্ষমা চাইছি। গর্ভগৃহে ঐশ্বরিক চেতনার সাক্ষী হতে পেরেছি।”

    আরও পড়ুুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    তিনি বলেন, “রাম মন্দিরই ভারতের উন্নয়নের সাক্ষী হবে। লক্ষ্য যদি সত্য হয়, তা পূরণ হবেই। এই মন্দিরই তার প্রমাণ। কয়েক শতাব্দী প্রতীক্ষার পর আজ আমরা এখানে পৌঁছেছি। আমরা সবাই এই সময়ের জন্য অপেক্ষা করেছিলাম। আমরা আর থামব না, এবার উন্নয়নের শিখরে পৌঁছেই থামব।” নাম না করে এদিন বিরোধীদেরও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “কেউ কেউ বলেছিলেন রাম মন্দির হলে আগুন জ্বলবে। তাই আজকের দিন শুধু বিজয়ের নয়, বিনয়ের দিন। ভারতের শান্তি, ধৈর্য, সমন্বয়ের প্রতীক। রাম মন্দির নতুন শক্তির পরিচয়। সবাইকে বলব, আসুন, বিবেচনা করুন, রাম আগুন নয়, রাম শক্তি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-শুভক্ষণে অযোধ্যার মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী রইল তামাম ভারত। পূর্ব নির্ধারিত সময়েই মন্দির প্রাঙ্গনে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। অংশ নিলেন রামলালার বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে কাজল পরিয়ে চক্ষুদান করলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বিগ্রহকে দর্শন করান দর্পন। রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে ১১ দিনের ব্রত ভাঙেন প্রধানমন্ত্রী।

    যজমান প্রধানমন্ত্রী

    প্রধান যজমান মোদি পরেছিলেন ঘিয়ে রংয়ের গরদের পাঞ্জাবী। ওপরে সাদা গলাবন্ধ। সঙ্গে সাদা ধুতি ও সোনালি পাড়ের সাদা উত্তরীয়। হাতে ছিল লাল বাঁধনি ওড়নি, রামলালার জন্য রুপোর ছাতা। প্রাণপ্রতিষ্ঠার মাহেন্দ্রক্ষণে প্রধানমন্ত্রীর চোখের কোণে চিকচিক করতে দেখা গিয়েছে আনন্দাশ্রু। পুজো শেষে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতেও দেখা যায় তাঁকে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান হয়েছে মৃগশিরা নক্ষত্রে। অনুষ্ঠান শেষে আবেগঘন কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, রামলালাকে (Ram Mandir) আর তাঁবুর নীচে দিন কাটাতে হবে না।

    শেষ হল সংযমব্রত

    যেহেতু প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং যজমান, তাই গত এগারো দিন ধরে সংযমব্রত পালন করছিলেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে সেকথা জানিয়েওছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ১২ জানুয়ারি তিনি লিখেছিলেন, “অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার আর মাত্র এগারো দিন বাকি। আমি সৌভাগ্যবান যে আমিও এই অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে পারছি। ভগবান আমায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ভারতের সমস্ত মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছেন। এ কথা মাথায় রেখে আমি আজ থেকে এগারো দিনের একটি বিশেষ আচার শুরু করছি। আমি সমস্ত মানুষের কাছে আশীর্বাদ চাইছি। এই মুহূ্র্তে আমি আমার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।”

    পরে এক ভিডিও-অডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, “এর জন্য (মূর্তি প্রতিষ্ঠা) বিশদ নিয়ম রয়েছে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার বেশ কয়েকদিন আগে থেকে সেগুলি অনুসরণ করতে হয়। আমি আজ থেকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিন পর্যন্ত শাস্ত্র নির্দেশিত সমস্ত নিয়ম ও তপস্যা কঠোরভাবে পালন করব।”

    আরও পড়ুুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ju Abvp: যাদবপুরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী সম্প্রচার ঘিরে সংঘর্ষ এবিভিপি ও বাম ছাত্র সংগঠনের

    Ju Abvp: যাদবপুরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী সম্প্রচার ঘিরে সংঘর্ষ এবিভিপি ও বাম ছাত্র সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছিল ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। অভিযোগ, প্রোজেক্টর-সহ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সময় সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠনের ওপর হামলা চালায় বাম ছাত্র সংগঠন। পাল্টা জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতে শুরু করে এবিভিপি সদস্যরা (Ju Abvp)। পরিস্থিতি সামাল দিতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ নম্বর গেটে হাজির হন অধ্যাপকদের একাংশ। বন্ধ করে দেওয়া হয় গেট। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চাপা উত্তজেনা রয়েছে এখনও। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘সকলের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সকলেই সহযোগিতা করুন।’’

    গ্রিনজোনে বিক্ষোভ এবিভিপির

    ক্যাম্পাসে বাধা পাওয়ার পরে এবিভিপি সদস্যরা (Ju Abvp) পরবর্তীকালে গ্রিন জোনে বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। তখনও তাদের মুখে শোনা যায় রাম-রাম এবং জয় শ্রীরাম স্লোগান। তখনই উল্টো দিক থেকে এগিয়ে আসে বাম ছাত্র সংগঠনের পড়ুয়ারা। তাদের মুখে ছিল ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগান। এবিভিপি সদস্যদের উপর হামলা করার উদ্দেশ্যেই তারা আসে। শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি। ঘটনাস্থলে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন সহ-উপাচার্য অমিতাভ দত্ত। অশান্তি এতটাই ছড়ায় যে মাথা ফেটে যায় সিকিউরিটি হেড মুকুল চন্দ্র দাসের। গেটের বাইরে প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গিয়েছে। 

    কী বলছেন এবিভিপি কর্মীরা?

    প্রসঙ্গত, ছাত্রদের উদ্যোগে যাদবপুরে রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার অনুষ্ঠান যে হবে, তা আগেই জানিয়েছিল ছাত্র সংগঠনটি। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচারও শুরু করেছিল তারা। আয়োজক হিসেবে নাম লেখা ছিল জেইউ স্টুডেন্ট। কিন্তু তখন থেকেই এসএফআই এবং বাম ছাত্র সংগঠনগুলি হুমকি দিতে থাকে রামের নামে কোনও অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ে করা যাবে না। এনিয়ে এবিভিপির (Ju Abvp) সদস্যরা বলেন,  “আমরা স্ক্রিনিং করছিলাম। প্রসাদ দিতাম। পুজো করতাম। সেই সময় বামপন্থী ছেলেমেয়েরা জোর করে ঢোকার চেষ্টা করে। আমাদের গালিগালাজ করা হয়। ওরা স্লোগান দেয়। এমনকী মারধর করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার। এই অভিযোগই আনলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান। সোমবারই তিনি বলেন যে তামিলনাড়ুর মানুষজনকে বাধা দেওয়া হচ্ছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান তাঁরা যাতে লাইভ স্ক্রিন চালাতে না পারেন। শুধু তাই নয়, নির্মলা সীতারামন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কতগুলি স্থানের নামও উল্লেখ করেছেন। যেগুলিতে রাম মন্দিরের লাইভ স্ক্রিনিং-এ বাধা দেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দিরের নির্মাণ ‘জাতীয় গর্বের জাগরণ’, অযোধ্যায় পৌঁছে জানালেন মোহন ভাগবত

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাধা তামিলনাড়ুতে

    এ নিয়ে গুচ্ছ ট্যুইটও সামনে এসেছে নির্মলা সীতারামনের। যেখানে তিনি লিখছেন, “বিখ্যাত কামাক্ষী কভিল মন্দিরে ভজন শুরু হয়েছিল বেলা আটটা থেকে, এলইডি স্ক্রিন লাগানো (Ram Mandir) হয়েছিল। কিন্তু তা খোলা হয়েছে তামিলনাড়ুর প্রশাসনের মদতে।

    ৪০০-এর বেশি স্থানে পুলিশ খুলে দেয় এলইডি স্ক্রিন

    তিনি আরও বলেছেন যে কাঞ্চিপুরম জেলাতে ৪৬৬টি এলইডি স্ক্রিনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচারের জন্য। কিন্তু তামিলনাড়ুর পুলিশ বাধা দেয় ওই সম্প্রচার করতে। এর ফলে ৪০০-এরও বেশি স্থানের অনুষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। তাঁর আরও অভিযোগ, সেখানে (তামিলনাড়ুতে) ভয় দেখানো হচ্ছে যাঁরা এলইডি সাপ্লাই (Ram Mandir) করছেন তাঁদেরকেও। হিন্দুবিরোধী ডিএমকে দল এই সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ নির্মলা সীতারামনের। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ুর ক্ষমতাসীন দলের হিন্দু-বিরোধী আচরণ নতুন কিছু নয়। এর আগেও তাদের দলের নেতাদের সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার মূর্তিতে হল প্রাণপ্রতিষ্ঠা। জন্মভূমি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। বালক রামের এই মূর্তিটি বসানো হয়েছিল শুক্রবার। সোমবার শুভক্ষণে মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেন প্রধান পুরোহিত। তার আগে পুজোর ডালা নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেন পুষ্পাঞ্জলিও। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ফের এক প্রস্ত হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয় মন্দিরের ওপর। ব্যাগগ্রাউন্ডে বাজছিল রাম গান। মন্দিরের অদূরে শিল্পীরা উদাত্ত কণ্ঠে গাইছিলেন রামগীতি। লোকমুখে ফিরছিল রামচরিত মানসের কলি। 

    প্রাণপ্রতিষ্ঠা

    প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে রুপোর মুকুট পরানো হবে, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। মন্দিরে (Ram Mandir) প্রবেশের সময় প্রধানমন্ত্রীকে তিলক পরিয়ে স্বাগত জানানো হয়। তার পরেই শুরু করেন পুজো। তাঁকে পুজোয় সাহায্য করেন প্রধান পুরোহিত। পুজো শুরুর আগে সংকল্প করানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে। পুজো শেষে তাঁর মাথায় ছিটানো হয় শান্তিজল।

    প্রধানমন্ত্রীর পুজো

    হাতে পদ্মফুল নিয়ে মন্ত্রপাঠ করে সেটি বিগ্রহের পায়ে অর্পণ করেন প্রধান যজমান প্রধানমন্ত্রী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার যে পর্বে মন্দিরের গর্ভগৃহে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী, সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল। পুজোয় অংশ নেন তাঁরাও। বিগ্রহের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রী। করেন আরতিও। আরতির পবিত্র তাপও নিতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। পরে হাতজোড় করে করেন প্রার্থনা।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে গত এগারো দিন ধরে কঠিন সংযমব্রত পালন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুজো শেষে ব্রত ভঙ্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে এক চামচ তরল খাইয়ে দেন ট্রাস্টের গোবিন্দদাস গিরি মহারাজ। এর পর সভাস্থলের দিকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামময় অযোধ্যা, মহোৎসবের অনুষ্ঠানে এলেন যজমান নরেন্দ্র মোদি

    Ram Mandir: রামময় অযোধ্যা, মহোৎসবের অনুষ্ঠানে এলেন যজমান নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ু থেকে তিনি উড়ে এলেন অযোধ্যা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে তিনি এলেন রাম জন্মভূমি অযোধ্যায়। গত এগারো দিন ধরে কঠোর সংযমব্রত পালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার রামলালার (Ram Mandir) প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে তিনিই মুখ্য যজমানের ভূমিকায়। সেই তিনিই এসে পৌঁছলেন অযোধ্যায় রাম মন্দিরে। প্রধানমন্ত্রী ঢুকতেই উদ্বেলিত জনতার জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে কেঁপে উঠল অযোধ্যার আকাশ। শোনা গেল, মোদি, মোদি স্লোগানও। পুলিশ ব্যান্ডেও বাজানো হতে থাকে ভক্তিগীতি। বেলা বারোটা বাজার কিছু আগে হেলিকপ্টার থেকে মন্দিরের ওপর পুষ্পবৃষ্টি করা হতে থাকে। 

    অযোধ্যায় চাঁদের হাট

    এদিন সকাল থেকেই অযোধ্যা কার্যত রামময়। চারদিকে লাউড স্পিকারে বাজছে রামগান। ভক্তদের মুখেও শোনা যাচ্ছে রামায়ন গান, রামচরিত মানসের ছন্দ। এহেন আবহে সাত সকালে অযোধ্যায় চলে এসেছেন অমিতাভ বচ্চন ও তাঁর ছেলে অভিষেক। কাকভোরে মন্দির প্রাঙ্গনে চলে আসেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তার কিছু পরে আসেন সরসংঘচালক মোহন ভাগবত। বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ এসে পৌঁছান অভিনেতা জ্যাকি শ্রফ। তার আগে চলে এসেছেন রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, মাধুরী দীক্ষিত, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফ, আয়ুষ্মান খুরানা, চিরঞ্জীবী, রামচরণ, বিবেক ওবেরয়, মধুর ভাণ্ডারকর, রজনীকান্ত এবং সোনু নিগম প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তি। ভক্তিগীতি পরিবেশন করেন বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়াল। রামমন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেলার দিকে পৌঁছন শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী ও নীতা অম্বানি। পৌঁছন ব্যাডমিন্টন তারকা সাইনা নেহওয়ালও।

    আরও পড়ুুন: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ভোট ব্যাঙ্ক বাঁচাতে অনুষ্ঠান এড়ালেন যাঁরা 

    অযোধ্যার আকাশ রয়েছে ঝলমলে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকলেও, বেলার দিকে তা কেটে যায়। অযোধ্যায় এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অযোধ্যার অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েও উপস্থিত হননি কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, অধীর চৌধুরী, তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bilkis Bano: বিলকিস বানো মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ ১১ দণ্ডিতেরই

    Bilkis Bano: বিলকিস বানো মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ ১১ দণ্ডিতেরই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলকিস বানো (Bilkis Bano) মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ করল সাজা প্রাপ্ত ১১ জনই। ধর্ষকদের দু’ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। আত্মসমর্পণের জন্য বাড়তি সময় চেয়েছিল গুজরাট হিংসায় খুন ও গণধর্ষণকাণ্ডের অপরাধীরা। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায় দেশের শীর্ষ আদালতে।

    আত্মসমর্পণ অপরাধীদের

    তার পর রবিবার রাতে আত্মসমর্পণ করে  ধর্ষকরা। এদিন গুজরাটের পঞ্চমহল জেলা গোধরা সাব-জেলে গিয়ে আত্মসমর্পণ করে তারা। রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ দুটি গাড়িতে করে গোধরা জেলের কাছে এসে উপস্থিত হয় বিলকিস বানো মামলার ১১ জন ধর্ষক। তার পরেই করে আত্মসমর্পণ। প্রসঙ্গত, আত্মসমর্পণের জন্য সুপ্রিম কোর্টের সময়সীমা শেষ হয়েছে রবিবারই।

    মুক্তি দিয়েছিল গুজরাট সরকার

    বিলকিসকাণ্ডে (Bilkis Bano) ১১ জন সাজাপ্রাপ্তকে মুক্তি দিয়েছিল গুজরাট সরকার। ৮ জানুয়ারি, সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, গুজরাট সরকারের ওই সিদ্ধান্ত এক্তিয়ার-বহির্ভূত। বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুয়ানের পর্যবেক্ষণ ছিল, জালিয়াতি করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ধর্ষকদের। কারণ ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়া সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ারই ছিল না গুজরাট সরকারের। আদালতের নির্দেশ, খুন ও ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ১১জনকেই জেলে ফিরতে হবে দু’ সপ্তাহের মধ্যে। ধর্ষকদের কয়েকজন শীর্ষ আদালতে জানান, আত্মসমর্পণের জন্য তাঁদের আরও কিছুটা সময় দেওয়া হোক। দোষীদের সেই আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তাদের কোনও বাড়তি সময় দেওয়া হবে না। নির্ধারিত দিনেই জেলে ফিরতে হবে তাদের।

    আরও পড়ুুন: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, গুজরাট হিংসা-পর্বে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বিলকিস বানোকে গণধর্ষণ করা হয়। তাঁর এক শিশু সন্তান-সহ পরিবারের ৭জনকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। ওই ঘটনায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয় ১২জন। এদের মধ্যে ১১জনকে বাইশের স্বাধীনতা দিবসে জেলে ভালো আচরণ করার যুক্তি দিয়ে মুক্তি দিয়ে দেয় গুজরাট সরকার। তার আগে এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের ছাড়পত্র জোগাড় করে গুজরাট সরকার। পরে শীর্ষ আদালত জানায়, মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ার নেই গুজরাট সরকারের। অপরাধীদের ফিরতে (Bilkis Bano) হবে গারদেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিজিৎ মুহূর্তে সম্পন্ন হবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) অনুষ্ঠান। ৮৪ সেকেন্ডের এই মুহূর্ত শুরু হচ্ছে ১২ বেজে ২৯ মিনিট ৩ সেকেন্ডে, পবিত্র এই মুহূর্ত চলবে ১২ বেজে ৩০ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড পর্যন্ত। এর মধ্যেই রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠা ৮৪ সেকেন্ডের হলেও জানা গিয়েছে সমগ্র অনুষ্ঠানটি চলবে ৫০ মিনিট। বেলা ১২টা বেজে ৫ মিনিটে শুরু হবে অনুষ্ঠান। এবং তা শেষ হবে ১২টা ৫৫ মিনিটে।

    কখন ঢুকবেন প্রধানমন্ত্রী

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাড়ে দশটার মধ্যেই হাজির হবেন অযোধ্যায়। সকাল ১০:২৫ মিনিটে অযোধ্যার (Ram Mandir) মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামবে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বিমান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে অযোধ্যার হেলিপ্যাডে পৌঁছাবেন তিনি। অনুষ্ঠান ১২টা ৫ থেকে শুরু হলেও ১০টা ৫৫ মিনিটেই রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তখন থেকেই রাম মন্দিরের ভিতরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১টায় অযোধ্যাতেই জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সভা চলবে ২টো পর্যন্ত। অযোধ্যার ওই সভা থেকেই জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। তারপর কুবের টিলায় যাওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। এখানেই রয়েছে জটায়ু মূর্তি।

    অভিজিৎ মুহূর্ত আসলে কী

    হিন্দু ধর্মের শাস্ত্রবিদদের মতে, ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্ত বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। যে কোনও শুভ কাজ এই সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন পণ্ডিতরা। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, স্বয়ং ভগবান রাম অভিজিৎ মুহূর্তে এই পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। দিনে দু’বার এই অভিজিৎ মুহূর্ত আসে। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মধ্যরাত্রের অভিজিৎ মুহূর্তে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সারাদিনে মোট ৩০টি মুহূর্ত আসে। অভিজিৎ মুহূর্ত হল অষ্টম মুহূর্ত।

    কেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনের জন্য ২২ জানুয়ারি দিনটিকে বাছা হল

    হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি হল বিক্রম সংবত ২০৮০ সালের পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথি। জ্যোতিষীরা বলছেন, ২২ জানুয়ারি কর্ম দ্বাদশী তিথি। এই দ্বাদশী তিথি ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করা হয়। হিন্দু ধর্ম অনুসারে দ্বাদশী তিথিতেই ভগবান বিষ্ণু কচ্ছপের রূপ ধারণ করেছিলেন। ভগবান রামকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানা হয়। তাই প্রাণ প্রতিষ্ঠায় এই মুহূর্ত বাছা হয়েছে। জ্যোতিষীদের মতে, অভিজিৎ মুহূর্ত, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগ। এই তিনটি যোগই তৈরি হয়েছে ২২ জানুয়ারি (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share