Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    Ram Mandir: সাইবার নিরাপত্তাতেও জোর অযোধ্যায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পাঠাল বিশেষজ্ঞ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধন হতে বাকি আর মাত্র কয়েকদিন। আর আগে, অযোধ্যায় (Ram Mandir) একটি উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ দলকে পাঠাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই দল সেখানে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবে বলে জানা গিয়েছে। তার কারণ রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে ইতিমধ্যেই সমাজ মাধ্যমে বিভিন্ন উস্কানিমূলক পোস্ট শুরু হয়েছে। যে কোনও ধরনের সাইবার হুমকির মোকাবিলা করার কাজে সর্বদা নিয়োজিত থাকবে এই দল। শুধুমাত্র পুলিশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা বা ড্রোনের মাধ্যমে নয়, তার পাশাপাশি সাইবার নিরাপত্তার দিকটিও অযোধ্যায় গুরুত্ব সহকারে দেখছে সরকার। এতেই বোঝা যাচ্ছে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি কত বড় মেগা ইভেন্ট হতে চলেছে।

    কারা কারা থাকছেন এই বিশেষজ্ঞ দলে

    জানা গিয়েছে, এই দলে রয়েছেন ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের অফিসাররা, ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের অফিসাররা, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর আধিকারিকরা এবং ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের আধিকারিকরা। এর পাশাপাশি সাইবার বিশেষজ্ঞরাও রয়েছেন এই টিমে। সাইবার ক্রাইমের প্রতিটি পদক্ষেপেই কড়া নজরদারি রাখার জন্য তৈরি হয়েছে এই টিম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবারই বলেছেন যে, সারা বিশ্ব আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠার ঐতিহাসিক মুহূর্তের দিকে।

    বুধবার রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাজ্ঞণে

    ২২ জানুয়ারির আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে অযোধ্যায়। বুধবারই ফুল দিয়ে সাজানো একটি ট্রাকে করে রামলালার মূর্তিকে (Ram Mandir) নিয়ে আসা হয়। রামলালার মূর্তি যে পথ দিয়ে আসে তার দু’ধারে রাস্তার জনগণ জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুলতে থাকেন। মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা বলে জানা গিয়েছে এবং তা তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। এই মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে ২২ জানুয়ারি। মূর্তিটি তৈরি করতে কর্নাটকের কৃষ্ণ শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, অরুণ যোগীরাজের তৈরি মূর্তি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পাঁচ বছরের বালক রাম পদ্ম ফুলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁর এক হাতে একটি তীর এবং অপর হাতে একটি ধনুক রয়েছে।

    আমন্ত্রিত অতিথি ৭ হাজার

    প্রসঙ্গত প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ সম্পন্ন হবে। সেখানে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ২১ জানুয়ারি অযোধ্যাতে (Ram Mandir) পা রাখবেন। ৭ হাজার খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম নগরীতে। যার মধ্যে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলি, বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানী সহ অন্যান্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  •  Purulia: ঝালদায় দলের হুইপ মানল না তৃণমূলের কাউন্সিলররা, অনাস্থায় অপসারণ পুরপ্রধানের

     Purulia: ঝালদায় দলের হুইপ মানল না তৃণমূলের কাউন্সিলররা, অনাস্থায় অপসারণ পুরপ্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরুলিয়ার (Purulia) ঝালদায় দলেরই হুইপ মানল না তৃণমূলের কাউন্সিলররা। ঠেকানো গেলে না পুরসভায় অনাস্থা। পুরপ্রধানকে অপ্রসারণ করতে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলাল তৃণমূলের কাউন্সিলররা। ফের দলের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ এবং অস্বস্তি দুই প্রকাশ্যে এলো। এলাকায় এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তীব্র শোরগোল পড়েছে।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Purulia)?

    স্থানীয় (Purulia) সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরপ্রধান বিজ্ঞপ্তি জারি করে তলবি বৈঠকের দিন ২৭ জানুয়ারি বদলে দেন। অপরে শাসক দল তৃণমূলের ৫ কাউন্সিলর, কংগ্রেসের ২ কাউন্সিলরের সঙ্গে হাত মিলয়ে ৭-০ ভোটাভুটিতে তৃণমূলের পুরপ্রধান শিলা চট্টোপাধ্যায়কে অপাসারণ করে দেন। ২০২১ সালে পুর নির্বাচনের পর ঝালদা পুরসভার বোর্ড গঠন নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হইয়েছিল। তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেসের প্রকাশ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছিল। এবার এই পুরসভার বোর্ড গঠন করে ক্ষমতা ধরে রাখতে তৃণমূলের কাউন্সিলরা, কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলালো। এবার পুরপ্রধানকে হবেন তাই নিয়ে চলছে জোর জল্পনা। এলাকার মানুষের বক্তব্য একেই বলে রাজনীতি সম্ভাবনার শিল্প। ক্ষমতায় টিকে থাকাটাই রাজনীতি।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পুরুলিয়ার (Purulia) ঝালদায় এই ঘটনায় তৃণমূল নিজের দলের মধ্যে চরম বিড়ম্বনার মধ্যে পড়েছে। জেলা তৃণমূল সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, “এই ঘটনায় ঝালদা শহরের তৃণমূল কর্মী নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট তলব করছি। সমস্ত বিষয়টি রাজ্য নেতৃত্বের কাছে জানিয়েছি।” অপর দিকে পুরপ্রধান শিলা চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, “এই তলবি সভা বৈধ নয়। এই বৈঠক পিছিয়ে আমি ২৭ জানুয়ারি করেছি। আমি আমার পুরসভার কাজ করে যাবো। ওঁরা যদি আমাকে কাজ করতে না দেয় তাহলে আমি আইনের সাহায্য নেবো।” এই পরিস্থিতিতে তৃণমূলের অন্দরে ফের আইনি যুদ্ধের সূচনা যে হতে চলেছে সে কথা এলাকার অনেক মানুষই বলছেন।

    কংগ্রসের বক্তব্য

    এই দিন তলবি সভায় উপস্থিত থাকা শাসক দল তৃণমূলের প্রাক্তন পুরপ্রধান (Purulia) সুরেশ আগরওয়াল বলেন, “৭-০ ভোটেপুর প্রধানকে অপসারণ করা হয়েছে। এর থেকে বেশি কিছু বলা সম্ভবপর নয়।” অপর দিকে ঝালদা পুরসভার বিরোধী দলনেতা তথা এই তলবি সভায় অংশ গ্রহণ করা কংগ্রেস কাউন্সিলর বলেন, “গত দুই বছরে এই পুরসভায় কোনও কাজ হয়নি, এমন পুরপ্রধান আগে কোনও সময়ে দেখা যায়নি। সেই জন্য আমরা তাঁকে অপসারণ করলাম।” উল্লেখ্য গত ৬ সেপ্টেম্বরে বাঘমুন্ডিতে (Purulia) স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক সুশান্ত মাহাতোর হাত ধরে নির্দল কাউন্সিলরা শিলা চট্টোপাধ্যায় তৃণমূলে যোগদান করেছিলেন। এরপর পুরসভার বোর্ড গঠনের সমীকরণ বদলে গিয়েছিল।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Puja: কালীঘাটে গেরুয়া শিবিরের রাম পুজোতে পুলিশের ‘না’, হাইকোর্ট দিল অনুমতি

    Ram Puja: কালীঘাটে গেরুয়া শিবিরের রাম পুজোতে পুলিশের ‘না’, হাইকোর্ট দিল অনুমতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন কালীঘাটে আগামী ২২ জানুয়ারি রাম পুজো (Ram Pujo) করার অনুমতি চেয়েছিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, রাজ্য পুলিশ সেই অনুমতি দেয়নি। পুলিশের অনুমতি না মেলায় এবারও বিজেপি দ্বারস্থ হয় কলকাতা হাইকোর্টের। বিজেপির মিডিয়া সেলের কনভেনর তুষারকান্তি ঘোষ রামের পুজোর অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে যান। উচ্চ আদালত এদিন বিজেপিকে ২২ জানুয়ারি রাম পুজোর (Ram Puja) অনুমতি দিয়েছে।

    কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি? 

    পুজোর স্থান এবং সময়ও ঠিক করে দিয়েছে উচ্চ আদালত। বিজেপি অবশ্য কালীঘাটের ৬৬ পল্লি নেপাল ভট্টাচার্য লেনে রামপুজো করার অনুমতি চেয়েছিল। তবে যানজটে সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়তে পারেন এই কথা বিবেচনা করে ওই জায়গাটিতে পুজোয় অনুমতি দিতে আপত্তি জানায় রাজ্য। তাদের বক্তব্য, রাস্তা আটকে পুজো (Ram Puja) করা হলে সাধারণ মানুষের সমস্যা হবে। এর পরে আদালত ওই রাস্তা বাদ দিয়ে পার্কে পুজো করার অনুমতি দিয়েছে। বুধবার হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের নির্দেশ, আগামী ২২ জানুয়ারি কালীঘাটের দেশপ্রাণ শাসমল পার্কে রামপুজোর আয়োজন করতে পারবে বিজেপি। ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পার্কের একাংশে রাম পুজো করা যাবে। 

    ২২ জানুয়ারি দেশজুড়ে রাম পুজো 

    ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই দিন দেশের ধর্মস্থানগুলিতে নাম সংকীর্তন করা হবে বলে আগেই জানিয়েছে আরএসএস। বিজেপিও ওই দিনটি বিশেষভাবে পালন করতে চায়। দিকে দিকে গেরুয়া শিবিরের কর্মীরা রাম পুজো (Ram Puja) করবেন। পুজোর প্রসাদ জনগণের বিতরণও করতে দেখা যাবে গেরুয়া শিবিরের কর্মীদের। দিনভর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হবে। রাম পুজোর অনুমতি চেয়ে কালীঘাট বহুমুখী সেবা সমিতি নামে একটি ক্লাব পুলিশের কাছে কালীঘাটের ৬৬ পল্লি ক্লাবের কাছে রামপুজোর আয়োজন করতে চেয়ে আবেদন করে। পুলিশ অনুমতি দেয়নি। অবশেষে কোর্ট অর্ডারে হতে চলেছে পুজো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে ভাষণ নয়…’’, তৃণমূলকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে ভাষণ নয়…’’, তৃণমূলকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন সংহতি যাত্রার আয়োজন করেছে তৃণমূল। তা নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলা করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। সেই মামলায় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের এই রায়ের পর ২২ জানুয়ারি তৃণমূলের মিছিলে আর কোনও বাধা রইল না।

    হিংসার আশঙ্কা

    বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয় মামলাটির। মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী সৌম্য মজুমদার বলেন, “২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধনের পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে এই মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। ব্লকে ব্লকে এই মিছিল হলে হিংসা ছড়াতে পারে। রাম নবমীতে রাজ্যে হিংসার ছবি দেখা গিয়েছে। তেমন হিংসার আশঙ্কা করা হচ্ছে।” সওয়াল-পর্ব শেষে (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানায়, বেশ কিছু শর্ত মেনে মিছিল করা যাবে ২২ জানুয়ারি। তবে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়াতে পারে এমন কোনও মন্তব্য করা যাবে না। মিছিল করতে হবে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে। শব্দবিধি মানতে হবে। তবে মিছিল থেকে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার দায় নিতে হবে তৃণমূলকে।

    কী বলল আদালত?

    প্রধান বিচারপতি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এই ধরনের মিছিলের ক্ষেত্রে ট্রাফিকের সমস্যা হতে পারে, আটকে পড়তে পারে অ্যাম্বুল্যান্স। এই বিষয়গুলি নিয়ে সংশ্লিষ্ট পার্টি ও রাজ্য সরকারকে তৎপর হতে হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের মন্তব্য, প্রতি ব্লকে যদি এই মিছিল হয়, তবে সেখানকার সাধারণ মানুষের সমস্যা হবে। এই মিছিলের জন্য আগাম কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। ওই দিন আরও ৩৫টি মিছিলের আবেদন জমা পড়েছে। সেগুলি অনুমতি পেলে সমস্যা আরও বাড়বে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মিছিলের যে আর্জি রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলনেতা জানিয়েছিলেন, তাও খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    রায়ে বলা হয়েছে, ‘অঘটন ঘটলে দায় বর্তাবে ওই দলের ওপর। আদালতের (Calcutta High Court) রায় লঙ্ঘন করলে দায়ী হতে পারেন ব্যক্তিও।’ প্রসঙ্গত, রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন কলকাতার হাজরা থেকে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত মিছিলের আয়োজন করেছে তৃণমূল। নাম দেওয়া হয়েছে সংহতি যাত্রা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • D2M Video: সিম-ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও! শীঘ্রই আসছে ডিটুএম প্রযুক্তি

    D2M Video: সিম-ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও! শীঘ্রই আসছে ডিটুএম প্রযুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্টারনেট ছাড়াই মোবাইলে দেখা যাবে ভিডিও (D2M Video)! এমনকী, লাগবে না সিম-ও! অবিশ্বাস্য মনে হলেও খুব তাড়াতাড়ি এই আধুনিক প্রযুক্তিকে সফলভাবে বাস্তবায়িত করতে উদ্যোগী নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই ব্যবস্থা সফল হলে ভারতে প্রযুক্তির বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসতে চলেছে। 

    বিষয়টা ঠিক কী?

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানিয়েছেন, দেশে তৈরি এই প্রযুক্তির নাম দেওয়া হয়েছে ডিরেক্ট টু মোবাইল (বা সংক্ষেপে ডিটুএম)। দেশের ১৯টি শহরে এই প্রযুক্তির (D2M Video) পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে। এই শহরগুলির বাড়িতে বাড়িতে এবার ডিটুএম প্রযুক্তির পরীক্ষা মূলক প্রযুক্তির ট্রায়াল অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় সচিবের মতে, এর ফলে দেশে ডিজিটাল বিবর্তন হবে। এটা হলে ৫-জি নেটওয়ার্কের থেকে বোঝা কমবে। ইতিমধ্যে তা পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে নয়ডা, বেঙ্গালুরু, দিল্লিতে।

    ৮০ কোটি দেশবাসীর হাতে স্মার্টফোন

    ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া ভিডিও (D2M Video) দেখা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার বিভাগের সচিব অপূর্ব চন্দ্র জানান, দেশে মোট ৮০ কোটির বেশি মানুষ এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। তাদের মধ্যে ব্যবহার করা সামগ্রীর মধ্যে ৬৯ শতাংশ ভিডিও কন্টেন্ট দেখতে বা ব্যবহার করে থাকেন। ফলত, বেশি পরিমাণে ভিডিও ব্যবহার করার ফলে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম হয়ে যায়। সেই সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে বিষয় দেখতে বাধার মধ্যে পড়তে হয়।

    কীভাবে কাজ করবে ডিটুএম?

    ডিটুএম  প্রযুক্তির পরিষেবায় ভিডিও ট্রাফিকের ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ চলে আসবে ডিটুএমে (D2M Video)। দেশে ৮ থেকে ৯ কোটি পরিবার রয়েছে যাঁদের ঘরে টিভি নেই। সেখানে এই ডিটুএম প্রযুক্তি টিভি দেখার বিশেষ সুযোগ করে দেবে। তাদের কাছেও মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিয়ো কনটেন্ট পৌঁছে যাবে। এর জন্য কোনও ইন্টারনেট সংযোগের দরকার হবে না। ফলে দেশে ডিজিটাল বিপ্লব ঘটবে। সচিব জানিয়েছেন,  ইতিমধ্যে এই উন্নত প্রযুক্তির জন্য ৪৭০-৫৮২ মেগাহার্ৎজ স্পেকট্রাম সংরক্ষণের জন্য একটি শক্তিশালী জায়গা তৈরি করা হয়েছে। গত বছর এই প্রযুক্তির পরীক্ষা বেঙ্গালুরু, নয়াদিল্লি এবং নয়ডাতে শুরু করা হয়েছে।”

    ডিটুএম সম্প্রচার প্রযুক্তি কী?

    ডিটুএম (D2M Video) সম্প্রচার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে সাংখ্য ল্যাবস এবং আইআইটি কানপুর। এই দুই সংস্থাই এই প্রযুক্তি তৈরি করেছে। স্থলভাগে যে টেলিকমিউনিকেশন পরিকাঠামো রয়েছে, তার উপর নির্ভর করেই চলবে এই ডিটুএম প্রযুক্তি। সবথেকে বড় কথা হল নেটওয়ার্কের উন্নতি হবে। ফোন পেতে আর সমস্যা হবে না গ্রাহকদের। কম হবে খরচের পরিমাণ। একই সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পরিষেবা দিতে জন্য সমস্ত মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থাকে তাদের ফোনে একটি ডিটুএম অ্যান্টেনা দেওয়া হবে যা একেবারে ডিটিএইচ-র মতো সেট টপ বক্স রূপে কাজ করবে। নেটওয়ার্ক দক্ষতা উন্নতি এবং দেশব্যাপী জরুরি সতর্কতা ব্যবস্থায় বিশেষ কার্যকর হবে। এই প্রযুক্তি ৫-জি থেকেও বেশি কার্যকর হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। মূল পর্বের এই অনুষ্ঠানের দিন সাতেক আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন। অযোধ্যার এই মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে যখন উত্তেজনায় ফুটছে গোটা দেশ, তখন নেতিবাচক প্রচার করছে পাকিস্তান। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পর্ক নেতিবাচক প্রচার চালাচ্ছে সে দেশের বিভিন্ন গোষ্ঠী। ভারত-বিরোধী নানা সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়িও দিচ্ছে তারা।

    পাকিস্তানের নেতিবাচক প্রচার

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন ঘোষণা হতেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একটা অংশ। একাধিক পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মে তারা রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে বিভিন্ন কু-মন্তব্য করছে। বাবরি মসজিদের সমর্থনেও বলা হচ্ছে নানা কথা। মূল রাম মন্দির থেকে তিন কিলোমিটার দূরে নয়া রাম মন্দির তৈরি করা হচ্ছে বলেও গুজব ছড়ানো হচ্ছে পাকিস্তানি সমাজমাধ্যমে। অবশ্য এই প্রথম (Ram Mandir) নয়, নানা সময়ে ভারত বিরোধী ভুয়ো খবর ছড়িয়েছে পাকিস্তান। হ্যাশট্যাগ দিয়ে পাকিস্তানের এক্স হ্যান্ডেলে রাম মন্দির সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে। এরকম প্রায় ছটি গ্রুপ সক্রিয় বলে জানা গিয়েছে।

    বাবরি মসজিদের সমর্থনে প্রচার

    রাম মন্দির ভেঙে গড়ে উঠেছিল বাবরি মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের দাবি গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। দীর্ঘ সওয়াল যুদ্ধের পর সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মান্যতা পায় হিন্দুদের দাবি। রাম মন্দিরের অদূরে জমি দেওয়া হয় বাবরি মসজিদ কর্তৃপক্ষকেও। তার পর শুরু হয় রাম মন্দিরের কাজ। সেই মন্দিরের একটা অংশের কাজ হয়েছে শেষ। শুরু হয়েছে মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। মূর্তিপ্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি হবে চলতি মাসের ২২ তারিখে। ১৬ তারিখ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন।

    রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের সাত হাজার অতিথিকে। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। অতিথিদের জন্য ইতিমধ্যেই অযোধ্যায় বুক করা হয়েছে হোটেল। তৈরি করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা। উদ্বোধন করা হয়েছে বিমানবন্দরের। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেল স্টেশনকে। এই রাজসূয় যজ্ঞে (Ram Mandir) জল ঢালতেই সক্রিয় পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একাংশ। তারাই নেতিবাচক প্রচার করছে এক্স হ্যান্ডেলে।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল প্রধানের বাড়িতেই ছিলেন শাহজাহান’! বিস্ফোরক সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: ‘তৃণমূল প্রধানের বাড়িতেই ছিলেন শাহজাহান’! বিস্ফোরক সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক

    Sheikh Shahjahan: ‘তৃণমূল প্রধানের বাড়িতেই ছিলেন শাহজাহান’! বিস্ফোরক সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি-র ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে। তবে, এই হামলার মূল হোতা শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) হদিশ পায়নি পুলিশ। যা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই আবহের মধ্যে সিপিএমের সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক নিরাপদ সর্দারের মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে।

    ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত তৃণমূলের প্রধানের বাড়িতেই শাহজাহান! (Sheikh Shahjahan)  

    সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক বলেন, ইডি আধিকারিদের উপর হামলার ঘটনার পর থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কোড়াকাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান মনিকা রায়ের আশ্রয়েই ছিলেন শাহজাহান (Sheikh Shahjahan) । আমাদের কাছে খবর আছে ও সন্দেশখালির ছোট কলাগাছি নদী পেরিয়ে কোড়াকাটিতে গিয়েছে। কোড়াকাটির প্রধানের বাড়িতেই সে রাতে ছিল। আমাদের পক্ষ থেকে পুলিশকে নানাভাবে জানানোর চেষ্টা করেছি। অথচ পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করছে না। পুলিশ সব জানে। কী খাচ্ছে, কী করছে সব জানে ন্যাজাট থানার পুলিশ। আমার মনে হয় শেখ শাহজাহান যে টাকা কামিয়েছে সন্দেশখালি থেকে তা তো ও একা ভোগ করেনি। তাই ও ধরা পড়লে অনেক রাঘববোয়ালের নাম যে আসবে এতে কোনও সন্দেহ নেই। শাহজাহান সন্দেশখালিতেই আছে। এখানেই ওর আসল নিরাপত্তা।

    পঞ্চায়েত প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    কোড়াকাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মনিকা রায় বলেন, নিরাপদ সর্দার তো পুলিশ পাঠিয়ে তদন্ত করতে পারেন। পুলিশ তো আর আমার কেনা নয়। পুলিশ এসে আমার বাড়িতে এসে তদন্ত করে দেখতে পারত শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)  ভাই আছে কিনা! আইন আইনের মতো চলবে। আমরা তো নিচুতলার কর্মী। কিন্তু, ভাই (শেখ শাহজাহান) ভাইয়ের মতো এগিয়ে যাবে। ২০ দিন হল আমাদের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। ভাই আমাদের ফোন করে না। আমরাও ভাইকে ফোন করি না। কোথায় আছে জানি না। নিজের মতোই আছে।ভাইকে আমরা পিতার মতো ভালবাসি। শ্রদ্ধা করি। ও তো জনগণের প্রতিনিধি। গরিব মানুষের পাশে থাকে সর্বদা। আমাদের সবাইকে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। উনি পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না। উনি নিশ্চয় আইনের আশ্রয় নিয়ে আইনের পথে চলছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাঙ্গণে, বৃহস্পতিবার অধিষ্ঠিত করা হবে গর্ভগৃহে

    Ram Mandir: রামলালার মূর্তি এল মন্দির প্রাঙ্গণে, বৃহস্পতিবার অধিষ্ঠিত করা হবে গর্ভগৃহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। তার আগেই মন্দির (Ram Mandir) প্রাঙ্গণে চলে এল রামলালার মূর্তি। বুধবার রাতেই বালক রামের মূর্তি নিয়ে আসা হয়। বৃহস্পতিবার বিশেষ পুজোর মাধ্যমে তা গর্ভগৃহে নিয়ে আসা হবে বলে জানা গিয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারপার্সেন নৃপেন্দ্র মিশ্র আগেই জানিয়েছিলেন রাম মূর্তিকে গর্ভগৃহে অধিষ্ঠিত করা হবে।

    রামলালার মূর্তি ৫১ ইঞ্চি লম্বা

    ২২ জানুয়ারির আগে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে অযোধ্যায়। বুধবারই ফুল দিয়ে সাজানো একটি ট্রাকে করে রামলালার মূর্তিকে (Ram Mandir) নিয়ে আসা হয়। রামলালার মূর্তি যে পথ দিয়ে আসে তার দু’ধারে রাস্তার জনগণ জয় শ্রীরাম ধ্বনি তুলতে থাকেন। মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা বলে জানা গিয়েছে এবং তা তৈরি করেছেন মাইসুরুর শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। এই মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে ২২ জানুয়ারি। মূর্তিটি তৈরি করতে কর্নাটকের কৃষ্ণ শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে যোগীরাজের তৈরি মূর্তি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পাঁচ বছরের বালক রাম পদ্ম ফুলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তাঁর এক হাতে একটি তীর এবং অপর হাতে একটি ধনুক রয়েছে।

    আমন্ত্রিত অতিথি ৭ হাজার

    প্রসঙ্গত প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ সম্পন্ন হবে। সেখানে দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, গুজরাটের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ২১ জানুয়ারি অযোধ্যাতে (Ram Mandir) পা রাখবেন। ৭ হাজার খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম নগরীতে। যার মধ্যে রয়েছেন সচিন তেণ্ডুলকর, বিরাট কোহলি, বলিউডের সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন, শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানী সহ অন্যান্যরা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘‘‘আন্দোলনকারীদের দিকে ছুরির ধার অনেক বেশি’’, নিয়োগ মামলায় হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ‘‘‘আন্দোলনকারীদের দিকে ছুরির ধার অনেক বেশি’’, নিয়োগ মামলায় হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলনকারীরা ছুরির যে প্রান্তে রয়েছেন তার ধার অনেক বেশি। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বুধবার এমনই মন্তব্য করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন হাইকোর্ট জানায়,  ছুরির দু’দিক দিয়ে কাটা যায়। সেই ছুরির এক প্রান্তে রয়েছেন আন্দোলনকারীরা, আর অন্য প্রান্তে রয়েছেন চাকরিপ্রাপকেরা। আন্দোলনকারীরা যে প্রান্তে রয়েছেন, সে দিকের ধার অনেক বেশি। আন্দোলনকারীরা চাকরিপ্রাপকদের থেকেও বেশি গরিব বলে এদিন পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করে উচ্চ আদালত। পাশাপাশি বিপক্ষের আইনজীবীকে আন্দোলনকারীদের কথা ভাবারও কথা বলে হাইকোর্ট।

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম নির্দেশে শুনানি হচ্ছে হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, আগেই এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত যাবতীয় মামলার শুনানি ছ’মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। এই সংক্রান্ত মামলাগুলির জন্য গঠন করা বিশেষ বেঞ্চও (Calcutta High Court)। ওই বিশেষ বেঞ্চেই চলছে শুনানি। বুধবারই বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির বিশেষ বেঞ্চে গ্রুপ ডি-র নিয়োগ মামলার শুনানি চলছিল।

    হাইকোর্টে সওয়াল জবাব

    সেই মামলায় চাকরিপ্রাপকদের আইনজীবী (Calcutta High Court) অনিন্দ্য মিত্র এদিন বলেন, ‘‘নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সব চেয়ে নীচের স্তরে রয়েছেন গ্রুপ ডি-র চাকরিপ্রাপকেরা। তাঁরা অর্থনৈতিক ভাবে সব চেয়ে দুর্বল। উপরতলার আধিকারিকদের দুর্নীতির দায় তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের বলির পাঁঠা করা হচ্ছে।’’ এর প্রেক্ষিতে বিচারপতি বলেন , ‘‘আন্দোলনকারীরা ছুরির যে প্রান্তে রয়েছেন, তার ধার অনেক বেশি। বিচারপতি বসাকের যুক্তি, গ্রুপ ডি-র কর্মীরা তো তবু চাকরি করছেন। বেতন পাচ্ছেন। কিন্তু যাঁরা রাস্তায় বসে রয়েছেন, তাঁদের কথাও ভাবা দরকার।’’ প্রসঙ্গত, রোদ, ঝড়, বৃষ্টি উপেক্ষা করেও দীর্ঘদিন রাস্তায় বসে থেকে আন্দোলন করছেন চাকরিপ্রার্থীরা। যোগ্য প্রার্থীদের হয়ে ফের সওয়াল শোনা গেল রাজ্যের উচ্চ আদালতে।

    আরও পড়ুন: আরও চাপে শাহজাহান! বিজেপি কর্মী খুনের মামলার কেস ডায়েরি চাইল হাইকোর্ট

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: ফের সোনার দোকানে ডাকাতি! ক্রেতা সেজে বন্দুক ঠেকিয়ে চলল দুঃসাহসিক লুটপাট

    Howrah: ফের সোনার দোকানে ডাকাতি! ক্রেতা সেজে বন্দুক ঠেকিয়ে চলল দুঃসাহসিক লুটপাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হাওড়ায় (Howrah) দিনেদুপুরে সোনার দোকানে ডাকতির ঘটনা ঘটল। মালিকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে চলল ব্যাপক লুটপাট। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই দুঃসাহসিক ডাকতির ঘটনা ঘটেছে বাগনান-শ্যামপুর রাস্তার পাশে থাকা নিউ রায় জুয়েলার্স নামক একটি দোকানে। অভিযোগ পেয়েই তদন্ত শুরু করেছে শ্যামপুর থানার পুলিশ। তবে ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যে আগেও একাধিক জেলার সোনার দোকানে ডাকতির ঘটনা ঘটেছিল। বার বার সোনার দোকানে এই ভাবে ডাকাতির ঘটনায় নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এলাকাবাসীর বক্তব্য এলাকায় দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য চলছে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা(Howrah)?

    স্থানীয় (Howrah) সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ বুধবার দুপুর ১২ টার সময় দুই দুষ্কৃতী একটি মোটর বাইকে করে শ্যামপুরে শশাটি বাজারে একটি সোনার দোকানে ডাকাতি করে। দোকানে ঢুকে রীতিমতো মালিকের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে দোকানের অলঙ্কার লুট করে চম্পট দেয়। এরপর দোকানের মালিক চিৎকার করলে আশেপাশের মানুষ ছুটে আসে দোকানে। দোকানে এই দুষ্কৃতীরা অবশ্য ক্রেতা হিসাবে প্রথমে ঢুকেছিল। এরপর নানা রকমের অলঙ্কার দেখে তারা। একই ভাবে বুঝতে না পেরে দোকানদারও আরও বেশ কিছু গয়না সাজিয়ে দেন। ঠিক পরিস্থিতি বুঝে আচমকা পিস্তল বার করে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে লুটপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। এই রকম দিনেদুপুরের ডাকাতির ঘটনায় রীতিমতো সোনার ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়ে যায়। ব্যবসায়ীরা এলাকার আইন শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এইভাবে মানুষের ব্যবসা ক্ষেত্রে যদি সুরক্ষা না থাকে, তাহলে বাজারে যে কোনও ব্যবসায়ীর পক্ষে জীবিকা নির্বাহ করা কার্যত মুশকিল হবে বলে মনে করছে এলাকার মানুষ। ঠিক একই ভাবেই প্রশ্ন তুলেছে শশাটি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরাও।

    রাজ্যে আগেও ঘটেছে ডাকতি

    উল্লেখ্য, রাজ্যে আগেও সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল। বারাকপুর, পুরুলিয়া, রানাঘাট, মালদা, সোনারপুরে ডাকতির ঘটনা ঘটেছিল। গত ২৯ অগাস্ট পুরুলিয়া শহর এবং নদিয়ার রাণাঘাটের সেনকো গোল্ডের দোকানে একই দিনে ডাকাতির ঘটনায় রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। ফের একবার হাওড়ায় (Howrah) ডাকতির ঘটনা ঘটল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share