Tag: Bengali news

Bengali news

  • Weather Update: মরসুমের শীতলতম দিন শনিবার, তাপমাত্রা কমতেই থাকবে জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: মরসুমের শীতলতম দিন শনিবার, তাপমাত্রা কমতেই থাকবে জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে শীত পড়েছে রাজ্যজুড়ে (Weather Update)। শীতের মরসুম হতাশ করেনি বাংলাকে। খেজুর গুড়, সোয়েটার, পিকনিক, পিঠে-পুলির মরসুমে হঠাৎ করেই এক ধাক্কাতে পারদ নেমে গিয়েছে ৫ ডিগ্রি। শনিবার ১৩ জানুয়ারি এই মরশুমে শীতলতম দিন বলে জানা গিয়েছে। কলকাতাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে ১২.৮।

    এর আগে এমন শীত পড়েছিল গত ১৭ ডিসেম্বর, যখন তিলোত্তমার পারদ পতন হয়েছিল ১৩.৭ ডিগ্রিতে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে (Weather Update), মকর সংক্রান্তির আগে তাপমাত্রা আরও কমবে। আগামী সপ্তাহের বুধবার পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতেই থাকবে, তারপর থেকে ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাসের কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস।

    দক্ষিণবঙ্গে জাঁকিয়ে শীত

    পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Weather Update) ঘোরাফেরা করছে ৮ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রির ঘরে। গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গে পারদ রয়েছে ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে। শনিবার সকালেও ঘন কুয়াশায় মোড়া বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান। তবে আগামিকাল থেকে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কমবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দির নির্মাণের বিপুল অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কীভাবে? জানাল ট্রাস্ট

    উত্তরবঙ্গের শীতের দাপট চলছে

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিংয়ে সোমবার থেকে বুধবারের মধ্যে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে এই বৃষ্টি হবে। আগামী কয়েক দিন দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি জেলাতে ঘন কুয়াশার দাপট দেখা যাবে।

    কলকাতার শীত

    শহর কলকাতাতে বুধবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং বৃহস্পতি ও শুক্রবারে সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারই দিনের তাপমাত্রা (Weather Update) শহর কলকাতায় ছিল ২২.২ ডিগ্রি, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Best Place to Work: কাজ করার জন্য সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল গুগল, মাইক্রোসফট

    Best Place to Work: কাজ করার জন্য সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল গুগল, মাইক্রোসফট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় তিন কোম্পানি গুগল, মাইক্রোসফট এবং মেটা। এমন কেউ নেই যাঁরা এই কোম্পানিগুলির উপভোক্তা নন। প্রত্যেক মানুষকে প্রতিদিনই এই তিনটে কোম্পানির সাহায্য (Best Place to Work) নিতে হয়।  কিন্তু, সম্প্রতি গ্লাসডোরের সমীক্ষায় সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল এই তিন কোম্পানি। গুগল, মেটা পিছিয়ে গেলেও তালিকায় ৩৯ তম স্থান পেয়েছে অ্যাপল।

    ১৮ ধাপ পিছিয়ে গেল মাইক্রোসফট

    ‘টপ ১০০ কোম্পানি টু ওয়ার্ক ইন ২০২৪ ’ অর্থাৎ ২০২৪ সালে কাজ করার জন্য সেরা ১০০ কোম্পানির তালিকায় (Best Place to Work) বর্তমানে ১৮ ধাপ পিছিয়ে গিয়েছে গুগল। অষ্টম স্থান থেকে পিছিয়ে বর্তমানে ২৬ নম্বরে নেমে গিয়েছে সার্চ জায়েন্ট। সমীক্ষা বলছে অবস্থা ভালো নয় মাইক্রোসফটেরও। বিল গেটসের সংস্থা ১৩ থেকে নেমে ১৮-তে চলে গিয়েছে। অন্যদিকে জুকেরবার্গের মেটার মতো বিখ্যাত টেক কোম্পানি টানা দ্বিতীয় বছর এই তালিকায় জায়গা করতে পারেনি। গ্লাসডোরের এই সমীক্ষা বলছে, এই কোম্পানিগুলো কাজ করার জন্য সেরা জায়গা নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের সেরা ১০০টি কোম্পানির তালিকাও তুলে ধরেছে গ্লাসডোর।

    পিছিয়ে যাওয়ার কারণ কী

    পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর ২,৬০,০০০ কর্মী ছাঁটাই (Best Place to Work) করেছে বিভিন্ন টেক সংস্থাগুলো। ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি এই সমীক্ষা প্রকাশ হয়েছে। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ সালের প্রথম ৯ দিনেই, ইতিমধ্যে ২,০০০ কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। গ্লাসডোরের সমীক্ষা অনুযায়ী, কর্মী ছাঁটাই, একটানা কাজ, এবং খারাপ ম্যানেজমেন্টের কারণে পিছিয়ে গিয়েছে গুগল, মেটা, জুমের মতো সংস্থাগুলি। গ্লাসডোরের প্রধান ইকোনমিস্ট ড্যানিয়েল হাও সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, “বড় স্থিতিশীল কোম্পানির কর্মীরাও তাদের কোম্পানির ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে উদ্বিগ্ন।” 

    গ্লাসডোরের সমীক্ষা অনুযায়ী কাজ করার জন্য বিশ্বের সেরা ২০ কোম্পানি

    ১. ব্রেন অ্যান্ড কোম্পানি
    ২. এনভিডিয়া
    ৩. সার্ভিসনাও
    ৪. ম্যাথওয়ার্কস
    ৫. প্রোকোর টেকনলোজিস
    ৬. ইন-অ্যান-আউট বার্গার
    ৭. ভিএমওয়্যার
    ৮. ডেলটেক
    ৯. ২০২০ কোম্পানিস
    ১০. ফিডেলিটি ইনভেস্টমেন্ট
    ১১. ক্রিউ কারওয়াশ
    ১২. কেলার উইলিয়ামস
    ১৩. ডেল্টা এয়ার লাইন
    ১৪. রেমন্ড জেমস ফিনান্সিয়াল
    ১৫. অ্যাডোবে
    ১৬. হিলটি নর্থ আমেরিকা
    ১৭. টোস্ট ইন্ক
    ১৮. মাইক্রোসফট
    ১৯. প্রোটিভিটি
    ২০. অটোডেস্ক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lashkar-e-Taiba: পাকিস্তানে এ বার মৃত হাফিজ ঘনিষ্ঠ ২৬/১১ সন্ত্রাসের চক্রী ভুট্টভি

    Lashkar-e-Taiba: পাকিস্তানে এ বার মৃত হাফিজ ঘনিষ্ঠ ২৬/১১ সন্ত্রাসের চক্রী ভুট্টভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী এবং লস্কর-ই-তৈবার নেতা হাফিজ আবদুল সালাম ভুট্টভির মৃত্যুর খবর মিলেছে পাকিস্তানে। রাষ্ট্রপুঞ্জ নিরাপত্তা পরিষদের তরফে বৃহস্পতিবার এ নিয়ে এক বিবৃতি দিয়েছে। লস্করের প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সঈদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল ওই নেতা। সালাম ভুট্টভির মৃত্যু লস্করের (Lashkar-e-Taiba) কাছে বড় ধাক্কা বলেই মনে করা হচ্ছে। এক এক করে ২৬/১১-র মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড তথা লস্কর গোষ্ঠীর প্রধান হাফিজ সইদের দলের লোকজনের মৃত্যু হচ্ছে। এবার সেই তালিকায় নাম উঠেছে হাফিজের ডান হাত এবং লস্কর গোষ্ঠীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ আবদুল সালাম ভুট্টভির। ২০১৯ সাল থেকেই অবশ্য পাক কারাগারে বন্দি ছিল ভুট্টভি (Lashkar-e-Taiba)। লস্কর প্রধান হাফিজ সঈদ বর্তমানে পাক কারাগারে রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    ১ বছরে পাকিস্তানে ১২ জন ভারত বিরোধী জঙ্গি খুন

    গত এক বছরে মোট ১২ জন ‘ভারত-বিরোধী চক্রী’ খুন হয়েছে পাকিস্তানে। কয়েকজনের মৃত্যু বেশ রহস্যজনক। কখনও বিষক্রিয়াতে কখনও বা অজ্ঞাত পরিচয়তেদর গুলিতে মৃত্যু হয়েছে। lভুট্টভির মৃত্যু এখন নয়, গত বছরের মে মাসে হয়েছে। যদিও, সেই রিপোর্ট এখন প্রকাশিত হচ্ছে। নিরাপত্তা পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভুট্টভির মৃত্যুর কারণ হৃদ্‌যন্ত্র বিকল হওয়া। রিপোর্টে লেখা হয়েছে, “২০২৩ সালের ২৯ মে পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের মুরিদকেতে মৃত্যু হয়েছে ভুট্টভির। তিনি সে সময় পাকিস্তান সরকারের হেফাজতে ছিলেন।” পাক পঞ্জাবের মুরিদকেতেই রয়েছে লস্করের (Lashkar-e-Taiba) সদর দফতর। সাম্প্রতিককালে, হাফিজের ছেলে ও ঘনিষ্ঠ সহযোগীর মৃত্যু হয়েছে পাকিস্তানে।

    আরও পড়ুন: মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজকে চেয়ে পাকিস্তানকে চিঠি ভারতের

    ভারত বিরোধীদের ওপর আঘাত চলছেই

    প্রসঙ্গত, ২৬/১১ মুম্বই হামলার এক অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী (Lashkar-e-Taiba) সাজিদ মির পাকিস্তানের ডেরা গাজি খানের সেন্ট্রাল জেলে মারা যায় সম্প্রতি। তখন তদন্তে জানা যায়, তাকে কেউ বা কারা খাবারে বিষ দিয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে করাচিতে নিজের বাড়ির সামনেই অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ীরা গুলি চালিয়ে খুন করে ২০১৫ সালে জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরে বিএসএফের কনভয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার মূল চক্রী, লস্কর নেতা আদনান আহমেদকে। অন্যদিকে চলতি মাসের প্রথমেই জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার পাকিস্তানে বিস্ফোরণে নিহত হয়েছে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। তবে এ এই ঘটনার কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swami Vivekananda: বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামীজির ১৬২ তম জন্মদিন, প্রচুর ভক্ত সমাগম

    Swami Vivekananda: বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামীজির ১৬২ তম জন্মদিন, প্রচুর ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামী বিবেকানন্দের (Swami Vivekananda) ১৬২ তম জন্মদিন। সকাল থেকেই ব্যাপক ভক্ত সমাগম হয়েছে। ভোর থেকেই প্রতিদিনের মতো মঙ্গলারতি দিয়ে শুরু হয় স্বামীজির আরাধনা। এরপর শুরু হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। একই ভাবে কলকাতার সিমলায় জন্মস্থানে পালিত হয় নগর পরিক্রমার অনুষ্ঠান। অগণিত ভক্ত এসে স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানান।

    নানা অনুষ্ঠান স্বামীর জন্মদিন ঘিরে (Swami Vivekananda)

    স্বামীজির (Swami Vivekananda) ১৬২ তম জন্মদিনে বেলুড়ে সকাল থেকেই উদ্বোধনী সঙ্গীত দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। চলে স্বামীজিকে শ্রদ্ধা নিবেদন। এরপর বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ, স্বদেশ মন্ত্র পাঠ, গীতি আলেখ্য, যোগব্যায়াম প্রদর্শন সহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মঠের ব্রহ্মচারী, মহারাজ, মঠ ও মিশনের ছাত্ররা উপস্থিত হয় অনুষ্ঠানে। একটি শোভাযাত্রারও আয়োজন করা হয়। স্বামীজির বাসভবন, মূল মন্দির প্রাঙ্গণ প্রদক্ষিণ করা হয়। এরপর সারা দিন চলে ধর্মশাস্ত্র পাঠ, হোমযজ্ঞ। দূরদূরান্ত থেকে আগত ভক্তদের জন্য করা হয় প্রসাদের ব্যবস্থা।

    জীবন দর্শন নিয়ে আলোচনা সভা

    মূল মন্দিরের পাশে একটি অস্থায়ী মন্দির নির্মাণ করে শুরু করা হয় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। সকাল আটটা থেকে শুরু হয় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। স্বামীজির (Swami Vivekananda) ছবিতে মালাদানের সঙ্গে চলে ঠাকুর রামকৃষ্ণ এবং মাতা সারদা দেবীর ছবিতেও মাল্যদান, পুষ্পাঞ্জলি। এরপর শুরু হয় স্বামী বিবেকানন্দের জীবন দর্শনের উপর আলোচনাচক্র। উপস্থিত ভক্তদের সামনে ভারতীয় ধর্ম পরম্পরা এবং সংস্কৃতি নিয়ে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ভক্তিগীতি, পদাবলি, নাম সংকীর্তন দিয়ে যুগনায়ককে স্মরণ করা হয়।

    সকাল থেকে বেলুড়ে অনুষ্ঠান সূচি

    • বেলুড় মঠের বিবেকানন্দ বেদ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ
    • সালকিয়া মৃগেন্দ্র দত্ত স্মৃতি বালিকা বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী গান
    • প্রস্তাব (বাংলায়) স্বামী মহাপ্রজ্ঞানন্দ, রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির
    • রামকৃষ্ণ মিশন শিল্প বিদ্যালয়ের ছাত্রদের স্বদেশ মন্ত্রের আবৃত্তি
    • বেলুড় গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রীদের গান
    • রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের ছাত্রদের গান
    • প্রখ্যাত জাতীয় বাঁশি শিল্পী শ্রী অনির্বাণ রায়ের বাঁশি আবৃত্তি
    • পালঘাট গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রীদের গান
    • স্বামী তত্ত্বসারানন্দের সভাপতির ভাষণ
    • রামকৃষ্ণ মিশন শিক্ষামন্দিরের শিক্ষার্থীদের সমাপনী গান
    • রামকৃষ্ণ মিশন জনশিক্ষামন্দিরের ছাত্রদের যোগা প্রদর্শন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৈরি করা হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ। এই কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ভারতও। গবেষকদের অনুমান, এর ফলে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের অনেক গুরুত্বপূর্ণ জটিল রহস্যের সমাধান সম্ভব হবে। এত শক্তিশালী টেলিস্কোপ আগে বানানো হয়নি। ব্রহ্মাণ্ডের প্রাচীনতম ছায়াপথগুলি কীভাবে কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছিল এবং সময়ে সঙ্গে সঙ্গে কোটি কোটি বছর ধরে সেগুলি কেমনভাবে বিবর্তিত হয়েছে সেই সম্পর্কে তথ্য সন্ধান করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। এর ফলে, ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের স্বচ্ছ ধারণা দিতে সক্ষম হবে এই টেলিস্কোর। এই যন্ত্রের প্রকল্পের নাম হয়েছে ‘স্কোয়ার কিলোমিটার অ্যারে অবজারভেটরি’ (SKAO)। 

    নক্ষত্রপুঞ্জ অধ্যয়ন করবে (SKAO)

    জানা গিয়েছে, ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত পরিদৃশ্যমান জগতের নক্ষত্রপুঞ্জ সম্পর্কে অধ্যয়ন করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। সেই সঙ্গে গবেষণার নানা সহযোগিতা করবে এই দূরবীক্ষণযন্ত্র। এই প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ভারত। এই বৃহৎ যন্ত্র নির্মাণে ভারত ১২৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। ‘স্কাও’ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল এক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরি করা।

    বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র

    স্কাও- মহাবিশ্বে সমস্ত দৃশ্যমান নক্ষত্রপুঞ্জকে নিয়ে গবেষণা করবে বলে জানা গিয়েছে। এই টেলিস্কোপটি অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তৃত দূরত্বের মধ্যে থাকা হাজার হাজার সংখ্যক রেডিও অ্যান্টেনার সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করব। যদি ঠিকঠাক ভাবে সফল ভাবে তৈরি করা যায় তাহলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের কাজ দুই ধাপে প্রস্তুত করা হবে। প্রথম ধাপের কাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল। তবে আগামী ২০২৯ সালের মধ্যে এই কাজ শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। এই যন্ত্রের কার্যক্ষমতা অন্যান্য রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্রের তুলানয় ৫০ গুণ বেশি।

    কোন কোন দেশ অংশ গ্রহণ করছে

    স্কাও প্রকল্পটি ১৬টি দেশ যৌথ ভাবে তৈরি করছে। এই দেশগুলি হল- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা, চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রিটেন, পর্তুগাল, স্পেন, সুইৎজারল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন এবং ইতালি। তবে স্কাও (SKAO) টেলিস্কোপের নির্মাণ হবে মূলত অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi High Court: বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি জানাতে পারেন না, পর্যবেক্ষণ দিল্লি হাইকোর্টের

    Delhi High Court: বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি জানাতে পারেন না, পর্যবেক্ষণ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও বিদেশি নাগরিক ভারতবর্ষে বসবাস করার দাবি করতে পারেন না। নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যখন জোর চর্চা চলছে দেশজুড়ে, ঠিক সেই সময় এমন গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ শুক্রবার শোনাল দিল্লি হাইকোর্ট। দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ভারতের সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী জীবন এবং স্বাধীনতার অধিকার পাওয়া যায়। তবে বিদেশিদের ক্ষেত্রে এই মৌলিক অধিকারের বেশ কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রসঙ্গত, সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী ভারতে আসা বিদেশি নাগরিকদেরও জীবন ও স্বাধীনতার অধিকার প্রদান করা হয়েছে।

    কেন বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি করতে পারেন না?

    এদিন দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) ডিভিশন বেঞ্চে বিচারপতি সুরেশ কুমার কাইত এবং বিচারপতি মনোজ জৈন আরও বলেন যে বিদেশি নাগরিকরা ভারতবর্ষে বসবাসের দাবি রাখতে পারেন না। কারণ এটা সংবিধানের ১৯ (১) (ই) ধারার পরিপন্থী। প্রসঙ্গত, সংবিধানের ১৯ নম্বর ধারায় বিভিন্ন স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বাক স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণভাবে জমায়েত করার স্বাধীনতা ইত্যাদি। ১৯ (১) (ই) ধারাতে বলা রয়েছে, যে কোন ভারতীয় নাগরিক ভারতবর্ষের যে কোনও রাজ্যে বসবাস করতে পারেন। তবে এই অধিকার কখনই বিদেশি নাগরিকদের দেওয়া হয়নি।

    মামলার খুঁটিনাটি

    মামলা হয়েছিল বাংলাদেশি নাগরিক আজল চাকমাকে নিয়ে। এই বাংলাদেশী নাগরিককে আটক করার পরে তাঁর হয়ে রিট পিটিশন দাখিল করেন তাঁর মামা। প্রসঙ্গত, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার যখন রাষ্ট্র লঙ্ঘন করেছে বলে মনে করা হয় তখনই রিট পিটিশন দাখিল করা যায়। তবে এই রিট পিটিশন দিল্লির আদালত খারিজ করে দেয় এদিন। হাইকোর্ট (Delhi High Court) জানায়, ভারত সরকার ওই বাংলাদেশি নাগরিককে চিহ্নিত করে বেআইনি কিছু করেনি। ওই বাংলাদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার অভিযোগ ওঠে। ২০২২ সালের অক্টোবর মাস নাগাদ দিল্লি বিমানবন্দর হয়ে সে বাংলাদেশে ফিরতে চাইলে তার জালিয়াতি ধরা পড়ে। দেখা যায় ভারতের বেআইনি পাসপোর্টও রয়েছে তার কাছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) শুভ উদ্বোধন হবে। দেশজুড়ে এখন রাম ভক্তদের তীব্র উন্মাদনা। সেই সঙ্গে এই মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার (Ramlala) মূর্তি স্থাপন করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। গর্ভগৃহের নির্মাণ এবং মূর্তিকে এমন ভাবে বসানো হবে, যাতে প্রত্যেক রাম নবমীর দিনে সূর্যের আলো রামলালার কপালে বর্ষিত হয়। এই সূর্যের আলো দিয়ে হবে রামের ‘সূর্য তিলক’। এর জন্য মন্দিরের নির্মাণ করার সময় মহাকাশ বিজ্ঞানীদের প্রযুক্তির সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে।

    ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’

    রাম নবমীতে শ্রী রামের (Ramlala) কপালে সূর্যের আলো দিয়ে তিলক কাটা হবে। তুলসীদাস তাঁর ‘রামচরিত মানস’ কাব্যে বলেছেন, “রঘুকুল তিলক সুজন সুখ দাতা/আয়ু কুসল দেব মুনি ত্রতা”। রঘু রামের এই তিলক হবে রামের মহিমান্বিত তিলক। ধার্মিক মানুষকে এই তিলক আনন্দ দেবে। জগৎ সংসারকে মঙ্গলময়, সুস্থ রাখবে। দেব, মুনিঋষিদের একমাত্র ত্রাতা হবেন শ্রীরাম। তাই তাঁর তিলক ভীষণ তাৎপর্যবাহী। রাম নবমীতে রামলালার ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’। মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহকে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের পরামর্শে অষ্টভুজাকৃতির ডিজাইন করা হয়েছে। ফলে এই অষ্টভুজে সূর্যের আলোর বিচ্ছুরণ হয়ে রাম লালার কপালে তিলক কাটবে। একই ভাবে গর্ভগৃহকে আলোকিত করবে সূর্যরশ্মি। সূর্যের আলো ‘সূর্য তিলক’ হিসাবে শ্রী রামের কপালকে উজ্জ্বল করবে।

    কোনারকের সূর্য মন্দিরের আদলে নকশা

    কর্ণাটকের কষ্টি পাথর থেকে ৫১ ইঞ্চির একটি লম্বা রামলালার (Ramlala) মূর্তি নির্মাণ করেছেন মহীশূরের ভাষ্কর অরুণ যোগীরাজ। রামলালার কপালে সূর্যের আলো বর্ষণের গোটা নকশাকে পরিকল্পনা করা হয়েছে ত্রয়োদশ শতকের ওড়িশার কোনারকের সূর্য মন্দিরের প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। প্রত্যেক রাম নবমীতে সূর্যের আলো রামলালার মূর্তিতে কীভাবে পড়বে সেই বিষয়ে সূর্যের আলো নিয়ে গাণিতিক হিসাব করে মতামত দিয়েছে সিএসআইআর, সিবিআইআর রুরকি এবং আইআইএ বেঙ্গালুরুর বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের একটি দল। হিসেব করে বলা হয়েছে, সূর্য যখন মধ্যে গগনে থাকবে সেই সময় সূর্যের আলোক রশ্মি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন লেন্সের মাধ্যমে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবে। এরপর সেই রশ্মি গিয়ে পড়বে সোজা রামলালার কপালে (Ram Mandir) ।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত

    সিবিআরআই রুরকির বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এসকে পানিগ্রাহি বলেছেন, “ছোট একটি যন্ত্রের প্রক্রিয়ায় সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে ভগবান রামের (Ramlala) কপালে তিলক প্রদান করা হবে। একটি ৭৫ মিমি পরিমাপের বৃত্তাকার রশ্মির ‘তিলক’ দিয়ে শ্রী রাম সেজে উঠবেন। এটা চৈত্র মাসের রাম নবমীতেই রামলালার উপর তিন থেকে চার মিনিট স্থায়ী হবে। পিতলের পাইপের মধ্যে দিয়ে সূর্যের আলোক রশ্মিকে মন্দিরের (Ram Mandir) তিনতলা থেকে পরপর চারটি লেন্সের মাধ্যমে ঘুরিয়ে ফেলা হবে রামলালার কপালে।” আবার বিশিষ্ট স্থাপত্য শিল্পী আশিস সোমপুরা বলেছেন, “সূর্য দেবের জন্মের সময় রামলালার সূর্যাভিষেক করার মধ্যে বিশেষ তাৎপর্য আছে। সূর্যের সঙ্গে ঐশ্বরিক সংযোগকে তুলে ধরার একটা ভাবনা এখনে স্থাপন করা হয়েছে।”   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Airstrike Against Houthis: ইয়েমেনের ‘হুথি’ জঙ্গি গোষ্ঠীর একাধিক ঘাঁটিতে বিমান হানা আমেরিকা ও ব্রিটেনের

    Airstrike Against Houthis: ইয়েমেনের ‘হুথি’ জঙ্গি গোষ্ঠীর একাধিক ঘাঁটিতে বিমান হানা আমেরিকা ও ব্রিটেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোহিত সাগরে একের পর এক মার্কিন পণ্যবাহী জাহাজে হামলা চালাচ্ছিল ইয়েমেনের বিদ্রোহী জঙ্গি গোষ্ঠী ‘হুথি’ (Airstrike Against Houthis)। গত ১৯ নভেম্বর থেকেই এই হামলা চলছিল বলে জানা গিয়েছে। এ বিষয়ে ওই জঙ্গি গোষ্ঠীকে চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছিল মার্কিন প্রশাসন। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। শুক্রবার ভোরে পাল্টা প্রত্যাঘাত চালাল মার্কিন ও ব্রিটিশ বায়ুসেনা। ‘হুথি’ জঙ্গি গোষ্ঠীর একাধিক ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিল মার্কিন ও ব্রিটিশ বোমারু বিমান (Airstrike Against Houthis)। ইরানের হুথি জঙ্গিগোষ্ঠী প্যালেস্তাইনের হামাস গোষ্ঠীর প্রতিও সহানুভূতিশীল এবং প্রকাশ্যেই তারা এই জঙ্গি গোষ্ঠীকে সমর্থন জানিয়েছে।

    পরামর্শ চেয়ে জয়শঙ্করকে ফোন মার্কিন বিদেশ সচিবের

    মার্কিন জাহাজগুলির উপরে বেড়ে চলা এই হামলার বিষয়ে বৃহস্পতিবার বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে ফোন করেন মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। ফোনে জয়শঙ্করের পরামর্শ চান মার্কিন বিদেশ সচিব। সূত্রের খবর, মার্কিন বিদেশ সচিব জানতে চান, ‘‘পণ্যবাহী জাহাজে আক্রমণ শানিয়েছে হুথি জঙ্গিগোষ্ঠী। কী করণীয়!’’ সূত্র মারফত খবর মিলেছে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এবং মার্কিন বিদেশ সচিবের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় এ বিষয়ে। আসলে হুথি জঙ্গিগোষ্ঠীর (Airstrike Against Houthis) এই আক্রমণে প্রভাব পড়ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে। শুক্রবার ভোর থেকেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের যৌথবাহিনী হানা দেয়। ইয়েমেনের রাজধানী সানা এবং বন্দর শহর আল হুদাইদাহ থেকেও শোনা গিয়েছে বিস্ফোরণের শব্দ।

    মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিবৃতি

    এয়ার স্ট্রাইকের পরে বিবৃতি সামনে এসেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। তাঁর বিবৃতি অনুযায়ী, ‘‘মার্কিন সেনা ব্রিটেনের সঙ্গে যৌথভাবে ইয়েমেনে বিদ্রোহী হুথি গোষ্ঠীর ঘাঁটিতে বোমারু বিমান নিয়ে হামলা চালিয়েছে। এই অভিযানে আমাদের সমর্থন জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া, বাহরিন, কানাডা এবং নেদারল্যান্ডস। লোহিত সাগরে দিনের পর দিন বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালাচ্ছিল এই হুথি গোষ্ঠী। তার প্রতিশোধ হিসেবেই এই এয়ার স্ট্রাইক। একে মার্কিন সেনা, জলপথে যাতায়াতকারী সাধারণ নাগরিক এবং আমাদের বাণিজ্য সঙ্গীদের বিপদের মুখে পড়তে হচ্ছিল। ২৭টি হামলায় ৫০টি দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ২০টি দেশের নৌ-সদস্যের উপর হামলা চালানো হয়েছে, তাদের অনেককে আটক করা হয়েছে। লোহিত সাগর যেন আতঙ্কের জলপথে পরিণত হয়েছিল। আমেরিকাকে টার্গেট করে গত ৯ জানুয়ারি হুথিরা (Airstrike Against Houthis) সবচেয়ে বড় অ্যাটাক করেছিল। আজকের হামলা এটা স্পষ্ট করল আমরা গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক জলপথে কোনওরকম বেচার কাজ বরদাস্ত করব না। সেনাকে নির্দেশ দেওয়া আছে, আন্তর্জাতিক জলপথকে সুরক্ষিত রাখতে প্রয়োজনে আরও কড়া পদক্ষেপ নিতে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan General Polls: প্রতীক ফিরে পেল ইমরানের দল, ক্রিকেট ব্যাট চিহ্নেই লড়বে পিটিআই

    Pakistan General Polls: প্রতীক ফিরে পেল ইমরানের দল, ক্রিকেট ব্যাট চিহ্নেই লড়বে পিটিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মিলেছিল মুক্তি। এবার হাইকোর্টের নির্দেশে ‘ক্রিকেট ব্যাট’ প্রতীক ফিরে পেল পাকিস্তানের (Pakistan General Polls) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল। জেলবন্দি হওয়ার পর পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছিল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি ব্যাট প্রতীকে প্রার্থী দিতে পারবে না।

    কমিশনের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক

    কমিশনের সেই সিদ্ধান্তকে বুধবার অসাংবিধানিক আখ্যা দিল পাকিস্তানের পেশোয়ার হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিল, ক্রিকেট ব্যাট চিহ্নেই লড়তে পারবেন ইমরান খানের দলের প্রার্থীরা। প্রসঙ্গত, ক্রিকেট ব্যাট চিহ্নে নির্বাচনে লড়তে চেয়ে পাক সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল ইমরানের দল। এদিনই সেই মামলা প্রত্যাহারও করা হয়েছিল। তার পরে পরেই প্রতীক ফিরে পেল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি।

    আদালতে পিটিআই

    তোষাখানা (Pakistan General Polls) মামলায় গ্রেফতার হন ইমরান। বন্দি হন জেলে। তারপর ২২ ডিসেম্বর পাক নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দেয়, ক্রিকেট ব্যাট প্রতীকে লড়তে পারবে না ইমরানের দল। পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা ৮ ফেব্রুয়ারি। এর পরেই আদালতের দ্বারস্থ হন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির ভোট ম্যানেজাররা। এদিন পেশোয়ার হাইকোর্টের বিচারপতি ইজাজ আনোয়ার ও বিচারপতি আরশাদ আলির ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত ভুল। ক্রিকেট ব্যাট প্রতীকেই আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির প্রার্থীরা।

    আরও পড়ুুন: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    মঙ্গলবারই পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির তরফে আইনজীবী আলি জাফর আদালতে বলেছিলেন, “নির্বাচন কমিশন কেবল নির্বাচনে নজরদারি করতে পারে। কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতীক কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা তার নেই।” প্রায় পাঁচ ঘণ্টা ধরে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির আইনজীবীর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবীর সওয়াল-যুদ্ধ চলে। দু’ পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে আদালত জানিয়ে দেয়, ক্রিকেট ব্যাট প্রতীকেই লড়বে পিটিআই। আদালতের রায়ের পর পিটিআইয়ের মুখপাত্র জাফর বলেন, “এবার আর নির্বাচনে জয় থেকে পিটিআইকে কেউ আটকাতে পারবে না।” আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন পিটিআই সেনেটরও। তিনি বলেন, “আদালত পিটিআইকে ক্রিকেট ব্যাট প্রতীক ফিরিয়ে দিয়েছে। এতে আমরা খুশি (Pakistan General Polls)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপের (Maldives) রাষ্ট্রপতি পদে রয়েছেন চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক। তার জেরে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি জোরালো হচ্ছে দ্বীপরাষ্ট্রে। দেশের এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে মুসলমান অধ্যুষিত এই দেশে মাথাচাড়া দিতে পারে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ, বেড়ে যেতে পারে মাদক পাচারের মতো ঘটনাও।

    একাধিক জঙ্গিগোষ্ঠীর ডেরা 

    মলদ্বীপে ইরাক এবং সিরিয়ার জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসআইএসের ডেরা রয়েছে। ঘাঁটি গেড়েছে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা। এই অঞ্চলে মাদক পাচারকারীদের অন্যতম বড় আখড়াও এই দ্বীপরাষ্ট্র। গোয়েন্দাদের দাবি, মলদ্বীপের নির্জন দ্বীপগুলিতে মাদক কারবার চলে রমরমিয়ে। দ্বীপরাষ্ট্রের জেলগুলিতে বসে ব-কলমে এগুলি চালায় গ্যাংস্টারেরা। ভারত মহাসাগরের বুকের এই দ্বীপরাষ্ট্রে (Maldives) ইসলামিক মৌলবাদের রমরমা। এই মৌলবাদীরাই ফান্ডিং করছে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে।

    ফান্ডিং করছে চিন, পাকিস্তান

    দেশের শাসনের রাশ যাতে ভারতের মতো মিত্র দেশপন্থী কোনও নেতার হাতে চলে না যায়, তাই এই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিকে নানাভাবে প্রলোভিত করছে চিনা সরকার এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা এখানে আখড়া গড়ে চালাচ্ছে গ্লোবাল কার্যকলাপ। ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে ঘটে ২৬/১১-র ঘটনা। তার ঠিক দু’ বছর পরে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে গিয়েছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরম। তখনই তিনি মলদ্বীপ সরকারকে লস্করকে ঠাঁই না দিতে অনুরোধ করেছিলেন। কয়েক বছর সেসব বন্ধ থাকার পর মলদ্বীপে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী।

    আরও পড়ুুন: “এই কংগ্রেস নেহরুর, গান্ধীর নয়”, অযোধ্যার আমন্ত্রণ ফেরানোয় ‘হাত‘কে নিশানা পদ্মের

    সূত্রের খবর, মলদ্বীপের কুর্সিতে চিনপন্থী মুইজ্জু বসতেই বাড়তি ইন্ধন পায় জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি। তারপর থেকে ক্রমেই বাড়ছে রমরমা। সূত্রের খবর, দক্ষিণ এশিয়ায় মাদক পাচার এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হাত ধরাধরি করে চলে। আইএসআইএস-কে-র অন্যতম মাথা উমর নাসির ভাট গ্রেফতার হয়েছিল ২০২১ সালে। গোয়েন্দাদের জেরায় এই জঙ্গি নেতা কবুল করেছিল, বাংলাদেশ ও মলদ্বীপ ভিত্তিক মুসলমান আমিরদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। এদের মাধ্যমে সে সন্ত্রাসবাদী প্রচার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলত। গোয়েন্দারা জেনেছেন, জঙ্গি নাসির মলদ্বীপের সেনাবাহিনীতে চাকরি নিতে গিয়েছিল স্রেফ মলদ্বীপ ভিত্তিক আইএসআইএসের চাঁইকে মেটিরিয়াল সরবরাহ করবে বলে। তবে ধরা পড়ে যাওয়ায় সে স্বপ্ন আর সফল হয়নি নাসিরের (Maldives)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share