Tag: Bengali news

Bengali news

  • Asansol: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন আসানসোলের করসেবক অভয়

    Asansol: অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন আসানসোলের করসেবক অভয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯০ সালে রাম মন্দির আন্দোলনে যোগদান করেছিলেন আসানসোলের (Asansol) অভয় বাড়ানোওয়াল। এবার অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক পেয়ছেন তিনি। তাঁর বাড়িতে এসেছে বিশেষ নিমন্ত্রণপত্র। আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান হবে। ওই দিন বেলা ১১ থেকে ১ টা পর্যন্ত সময়ে মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠা করা হবে রাম লালার মূর্তি। ওই মূর্তিতেই করা হবে প্রাণ প্রতিষ্ঠা। উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অযোধ্যায় অভয়বাবু আমন্ত্রণ পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত।

    পায়ে গুলি লেগেছিল (Asansol)

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ১৯৯০ সালে রাম মন্দির আন্দোলনে যোগ দিয়ে ছিলেন আসানসোলের বাসিন্দা অভয়বাবু। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে,  ১৯৯০ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাম মন্দির আন্দোলনে করসেবক হিসেবে যোগদান করে ছিলেন তিনি। আন্দোলনে যোগদান করার ফলে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে ৩০ অক্টোবর তাঁর পায়ে গুলি লাগে। এরপর তিনি গুরুতর আহত হন এবং পরে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ফৈজাবাদ সদর হাসপাতালে। সেখানে তারপর তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। বর্তমানে আগামী ২২ জানুয়ারিত রাম লালার মন্দির আর সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন বলে জানিয়েছেন অভয়।

    অভয়বাবুর বক্তব্য

    আসানসোলের (Asansol) বাসিন্দা অভয়বাবু বলেন, “আমন্ত্রণ পেয়ে অত্যন্ত অভিভূত। শব্দ দিয়ে প্রকাশ করতে পারব না। জীবনের সব থেকে বড় প্রাপ্তি আমার কাছে। ১৯৯০ সালে করসেবক হিসাবে গিয়েছিলাম। গত ৫০০ বছর ধরে এই দেশের মধ্যে সনাতনী হিন্দু সমাজের অনেক মানুষ রাম জন্মভূমি পুনরুদ্ধার এবং মন্দির নির্মাণের জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন। আমিও একজন রাম ভক্ত এবং মন্দির নির্মাণের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার অন্যতম বানর সেনা। আমি ২১ অক্টোবর আমরা আসানসোল থেকে যাত্রা শুরু করি। পরের দিন বারাণসীতে পৌঁছাই। স্টেশন চত্বরে প্রচুর পুলিশ ছিল। উত্তরপ্রদেশের সরকার ছিল মুলায়ম সিং যাদবের। প্রচুর মানুষকে গ্রেফতার করে তাঁর সমাজবাদী সরকারের পুলিশ। এরপর পায়ে হেঁটে ৩৫০ কিমি অতিক্রম করে অবশেষে ২৮ অক্টোবর অযোধ্যায় পৌঁছাই। ৩০ অক্টোবর পুলিশ ব্যাপক গুলি করেছিল ঘটনাস্থলে। এরপর ঘটনাস্থলেই অনেক রামভক্তের মৃত্যু হয়েছিল। আমার পায়ে গুলি লেগেছিল। তারপর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ৭২ ঘণ্টা পর আমার জ্ঞান ফেরে। আমি গর্বিত আমার দেশের জন্য আমার ধর্মের জন্য।”

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল সাসপেন্ড করলেই হবে না, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে। সোমবার ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের (India Maldives Row) রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে সাফ জানিয়ে দিল ভারত।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে তলব করা হয় ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের হাইকমিশনারকে। তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের করা মন্তব্যের প্রভাব পড়েছে ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। এর জন্য দায়ী মলদ্বীপই। এই সম্পর্ক মেরামত করার দায় মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মুইজুর। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও বলা হয়, জুনিয়র ওই তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করলেই হবে না, তাঁদের বরখাস্ত করতে হবে।

    এঁরা মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধি!

    সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কয়েকটি ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এরই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজনই মহিলা। এঁরা মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুদের ১৩৯ একর জমি কেড়ে রোহিঙ্গা কলোনি’! বিস্ফোরক অর্চনা মজুমদার

    মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ভারতপন্থী। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুইজু চিনপন্থী। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই ইব্রাহিমকে হারিয়েই ক্ষমতায় আসেন চিনপন্থী শাসক হিসেবে পরিচিত মুইজু। তাই মুইজু ক্ষমতায় আসার পর যে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, তার একটা ইঙ্গিত ছিলই। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মুইজু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্যে তারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। কিছু দিনের মধ্যেই চিন সফরে যাচ্ছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে ফান্ড নিয়ে দরবার করবেন। তার আগে মন্ত্রীদের দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এহেন কুরুচিকর মন্তব্য করানো হতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিবার মলদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশের নেতা এবং পদস্থ ব্যক্তিদের নিয়ে যেসব অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়, সে সম্পর্কে মলদ্বীপ সরকার সচেতন। এই জাতীয় মন্তব্য ব্যক্তিগত এবং তা মলদ্বীপ সরকারের (India Maldives Row) দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: ‘‘সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না, ছিঃ..’’, মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Calcutta High Court: ‘‘সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না, ছিঃ..’’, মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি স্কুলে পড়াশোনার মান যে খুবই খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা অভিযোগ আগেই শোনা গিয়েছে। এবার এ নিয়ে সরব হলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একটি মামলার শুনানি ছিল সোমবার। সেই সময়ই বিচারপতি মন্তব্য করেন, “কী হচ্ছে এ রাজ্যে? আমাকে আর কিছু বলতে বাধ্য করবেন না। ভগবান বৃদ্ধ হয়েছেন, গোলযোগ সইতে পারেন না।” বিচারপতির আরও সংযোজন, “সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না। ছিঃ…! আগে ‘জিন্দাবাদ’, ‘জিন্দাবাদ’ করত, এখন অন্য কিছু করে।”

    মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    অবসরকালীন কোনও সুযোগসুবিধা পাচ্ছেন না, সম্প্রতি এই অভিযোগে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার গোসাবার ছোটমোল্লাখালি (পূর্ব) প্রাথমিক স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক কানাই চট্টোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, ২০০৮ সালে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েই তিনি তিন মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। কিন্তু ছুটি শেষ হওয়ার পর তাঁকে কাজে যোগ দিতে দেওয়া হয়নি। ২০১৪ সালে তিনি অবসরগ্রহণ করেন। কিন্তু তখন থেকেই তাঁকে অবসরকালীন সুযোগসুবিধা থেকে বঞ্চিত করেছে স্কুল।

    রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবারই সন্দেশখালিতে ইডি আধিকারিকদের হামলার মুখে পড়তে হয়। তখনই এ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সেদিন এক আইনজীবী বিচারপতির (Calcutta High Court) দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এই বিষয়ে। পুরো ঘটনা তিনি (আইনজীবী) বিচারপতির সামনে বর্ণনা করেন। সব শুনে সন্দেশখালির ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা জানতে চান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “পুলিশ কী করছিল, পুলিশ কি ঘটনাস্থলে যায়নি?” তার পরে তিনি বলেন, “রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করছেন না, রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে?” এই বিষয়ে বিচারপতির সংযোজন, “তদন্তকারী সংস্থা আক্রান্ত হলে কীভাবে তদন্ত হবে?”

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে। তারপরেও থিতু হয়নি বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামলেন সেদেশের সাংসদ তথা প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার এলভা আবদুল্লা।

    কী বললেন মলদ্বীপের সাংসদ?

    দেশের (India Maldives Row) মন্ত্রীদের কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “মন্ত্রীদের ওই মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক।” আবদুল্লা বলেন, “ভারত ঠিকই বলছে। তাদের রেগে যাওয়াই স্বাভাবিক। যে মন্তব্য করা হয়েছে, তা আপত্তিকর। তবে ওই মন্তব্য মলদ্বীপের সধারণ মানুষের মতামত নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ওই লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক মন্তব্যের জন্য ভারতের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি।”

    মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কিছু ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং মহম্মদ নাসিদ। তাঁরা জানান, মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এহেন মন্তব্য প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। মহম্মদ নাশিদও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মরিয়ম শিউনারও অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন ও একে ‘ভয়াবহ ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন। মলদ্বীপের প্রাক্তন মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ বলেন, “ভারতীয়রা যদি মলদ্বীপকে পর্যটনস্থল হিসাবে বয়কট করে তবে তা মলদ্বীপের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “মুইজু সরকারের উচিত ভারতীয়দের কাছে ক্ষমা চাওয়া।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মলদ্বীপের সাংসদ বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে মলদ্বীপ সরকার মন্ত্রীর মন্তব্য থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। আমি জানি সরকার মন্ত্রীদের বরখাস্ত করেছে, কিন্তু আমি মনে করি যে মলদ্বীপের সরকারের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর কতটা নির্ভরশীল, তা তারাও ভালো করে জানে। যখনই আমাদের প্রয়োজন, ভারত সর্বদাই প্রথম সাড়া দিয়েছে।” আবদুল্লা বলেন, “আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্য ও পর্যটন ইত্যাদি বিষয়ে (India Maldives Row) ভারতের ওপর নির্ভরশীল ও মলদ্বীপের জনগণ এর জন্য অন্ত্যন্ত কৃতজ্ঞ…।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজো সাজো রব গোটা অযোধ্যায়। তবে, রাম মন্দিরের প্রভাব কেবলমাত্র দেশের সীমান্তের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। তা ছড়িয়ে পড়েছে সুদূর মার্কিন মুলুকেও। রাম মন্দিরের উদ্বোধন এখন সেখানেও বহুচর্চিত বিষয়। এতটাই যে, আমেরিকার সর্ববৃহৎ শহরের মেয়রও রাম মন্দিরের উদ্বোধনের প্রতীক্ষায়। ইতিমধ্য়েই জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠান নিউইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর অনুষ্ঠানটি বিশ্বের বিভিন্ন ভারতীয় দূতাবাস এবং কনস্যুলেটগুলিতেও সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

    মাতা কী চৌকিতে যোগ দেন অ্যাডামস

    নিউইয়র্ক শহরের মেয়র এরিক অ্যাডামস (NYC Mayor) শনিবার গীতা মন্দিরের মাতা কী চৌকিতে হিন্দু সমাজের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের ডেপুটি কমিশনার দিলীপ চৌহান। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরের পুরোহিত স্বামী সত্যানন্দ। মূলত ধর্মীয় ভাবনা, আস্থা, বিশ্বাস এবং উপাসনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয়। একই ভাবে তাঁদের আলোচনায় উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার বিষয়টিও।

    কী বললেন এরিক অ্যাডামস?

    এই প্রেক্ষিতে নিউ ইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, ‘‘আমরা যদি নিউইয়র্কে হিন্দু সম্প্রদায়ের দিকে লক্ষ্য রাখি তাহলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিউইয়র্কে শুধু ভারতীয় হিন্দু নন, সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের হিন্দু সমাজের মানুষ বসবাস করেন। এটা তাদেরকে একটা উদযাপনের সুযোগ দেয় এবং তাঁদের আধ্যাত্মিকতা আরও তুলে ধরে।” অ্যাডামসের মতে, ‘‘রাম মন্দিরের মাধ্যমে তাঁদের (হিন্দুদের) ধর্মীয় আস্থা, বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মবোধ অনুপ্রাণিত করেছে। শ্রীরাম এবং সীতার আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা আমারা উজ্জীবিত হই। তাঁদের আত্মত্যাগ, নিবেদন এবং কর্তব্যবোধ আমাদের জীবনের প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অনেক কিছু শেখায়। তাই শ্রী রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মুহূর্তকে এই শহরে উদযাপন করা হবে।”

    দীপাবলির প্রথম ছুটি চালু করেছিলেন অ্যাডামস

    উল্লেখ্য এই মেয়র (NYC Mayor) নিউইয়র্ক শহরের মধ্যে স্কুলগুলিকে দীপাবলি উৎসব পালনের জন্য ২০২১-২২ সালে প্রথম ছুটির দিন হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। ভারতীয় হিন্দু উৎসবকে (Ram Mandir) ঘিরে তাঁর একটা বিশেষ আনুগত্য রয়েছে। তাই দিলীপ চৌহান মেয়রের উদ্দেশে বলেন, “মেয়র নিজে ভারতীয় হিন্দুধর্মকে খুব ভালোবাসেন এবং তাই নিউইয়র্কের ইতিহাসে প্রথম দীপাবলির জন্য ছুটির ঘোষণা করেছিলেন।” সূত্রে জানা গিয়েছে এই শহরে এশিয়ার ভারতীয় জনসংখ্যার পরিমাণ ছিল ১৯৯০ সালে ছিল ৯৪,০০০ এবং ২০২১ সালে তা দাঁড়িয়েছে ২,১৩,০০০। হিন্দু সমাজের সংস্কৃতি ও ধর্মবোধের গুরুত্ব যে অ্যামেরিকার কাছেও গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছিল ধর্ষকদের। মুক্তি পাওয়া ওই ১১ জন ধর্ষককে ফিরে যেতে হবে জেলে। বিলকিস বানো মামলায় (Bilkis Bano Case) গুজরাট সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা এক্তিয়ার বহির্ভুত বলেও জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে দেশের শীর্ষ আদালত এও জানিয়েছে, এই মামলার শুনানি চলবে।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    সোমবার বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুয়ানের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই গুজরাট সরকারের ছিল না। কারণ এই মামলার শুনানি হয়েছে মহারাষ্ট্রে। তাই এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে মহারাষ্ট্র সরকারই। ২০০২ সালে গোধরাকাণ্ডের পর হিংসার ঘটনা ঘটে গুজরাটে। এই সময় দাহোড় জেলার দেবগড় বারিয়া গ্রামের বাসিন্দা অন্তঃসত্ত্বা বিলকিসকে (Bilkis Bano Case) গণধর্ষণ করা হয়। তাঁর বছর তিনেকের মেয়েকে পাথরে আছড়ে মারে হামলাকারীরা।

    মুক্তি দেওয়া হয়েছিল স্বাধীনতা দিবসে

    বিলকিসের মেয়ের পাশাপাশি তাঁর পরিবারের আরও সাত সদস্যকেও খুন করা হয়। মুম্বইয়ের সিবিআই আদালতে দোষীদের কঠোর সাজার পক্ষে সওয়াল করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ২০০৮ সালের ২১ জানুয়ারি ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় সিবিআইয়ের ওই আদালত। বছর দুয়েক আগে মুক্তির জন্য আদালতে আবেদন জানায় দোষীরা। এ ব্যাপারে গুজরাট সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলে আদালত। সরকার ১১ জন ধর্ষকের মুক্তির পক্ষে সওয়াল করে। ছাড়পত্র মেলে সুপ্রিম কোর্টেও। তার পরেই ২০২২ সালের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সাজাপ্রাপ্ত ১১ জনকে মুক্তি দেয় গুজরাট সরকার।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল নেতার বাড়িতে লুকিয়ে শাহজাহান! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মেয়াদ শেষের আগেই ধর্ষকরা ছাড়া পেয়ে যাওয়ায় হইচই পড়ে যায়। ধর্ষকদের মুক্তিতে শুরু হয় বির্তকও। যদিও গুজরাট সরকার জানিয়েছিল, সাজাপ্রাপ্ত ১১ জন ভালো আচরণ করায় মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাদের। এদিন রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ধর্ষকদের মুক্তির নির্দেশ বা অব্যাহতির আদেশ যথাযোগ্য নয়। তাই বিলকিস বানোর (Bilkis Bano Case) ধর্ষকদের মুক্তি বাতিল করছে শীর্ষ আদালত। আদালত এও জানিয়েছে, সাজাপ্রাপ্তদের আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেল কর্তৃপক্ষের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু সপ্তাহের ব্যবধানে পরপর দুইবার ডাকতির ঘটনা ঘটল এলাকায়। এবার ঘটেছে খোদ পুলিশের বাড়িতেই। ঘটনা ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) আউস গ্রামে। পাশের বাড়ির লোকজন চিৎকার শুনে পালানোর সময় দুষ্কৃতীরা ভোজালি চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি বলে জানা গিয়েছে। 

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Purba Bardhaman)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোড়া কলোনিতে (Purba Bardhaman) ওই পুলিশ কর্মীর বাড়ি। নাম সুশান্ত বিশ্বাস, হাওড়া কমিশনারেট এলাকায় কাজ করেন তিনি। গতকাল শনিবার রাত আড়াইটার সময় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হানা দেয় একদল ডাকাত। বাড়তে ঢুকে বাড়ির লোকজনকে ব্যাপক মারধর করা হয়। এরপর চলে লুটপাট। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে আশেপাশের মানুষেরা ছুটে আসেন। এরপর দুষ্কৃতীদের ধরতে গেলে পাশের এক প্রতিবেশী যুবককে ভোজালি দিয়ে কোপ মেরে চম্পট দেয়। এরপর জখম যুবককে সঙ্কট জনক অবস্থায় হাসপাতাল নিয়ে যায়। ঘটনার খবর পেয়ে আজ রবিবার সকালে ছুটে আসে আউস গ্রামের পুলিশ। জেলা পুলিশ আমিনদীপও ঘটনা স্থলে পৌঁছান। তবে ডাকাতির কিনারা বিষয়ে কোনও তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি।

    পরিবারের বক্তব্য

    পুলিশ কর্মী সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী জয়ন্তী বিশ্বাস বলেন, “রাত তখন অনেক দেড়টা বাজে, বাড়ির (Purba Bardhaman) দরজায় বাইরে থেকে শব্দ এল কিন্তু তখন দরজা খুলিনি। এরপর আবার রাত্রি ২ টোর সময় শব্দ হয়। এবার স্বামী দরজা খুলতেই বেশ কিছু মুখঢাকা লোক আচমকা ঘরে ঢুকে পড়ে। ওদের হাতে অনেক অস্ত্র ছিল। সকলকে হাত পা বেঁধে ফেলে। এরপর সোনা-গয়না বের করার কথা বলে। নগদ ৭০ হাজার টাকা এবং তিন ভরি সোনার গহনা লুট করে নেয়। আমাদের চিৎকার শুনে পাশের বাড়ির নরোত্তম বিশ্বাস ছুটে আসেন। কিন্তু আচমকা এলো পাথাড়ি অস্ত্র চালানোর জন্য মারাত্মক আহত হন তিনি। এরপর ডাকতেরা জঙ্গলের মধ্যে পালিয়ে যায়।”

    আগেও হয়েছে ডাকতি!

    গত দুই সপ্তাহ আগে আউসগ্রাম (Purba Bardhaman) থানার কাছেই পরিবারের সদস্যদের বাড়িতে বেঁধে নগদ কয়েক লক্ষ টাকা, গহনা এবং বিদেশি মুদ্রা লুট করে পালায় ডাকাত দল। সেই ঘটনায় পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে ফের ডাকতি হল এবার পুলিশের বাড়িতেই। এলাকায় মানুষ তীব্র আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: যে কোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে স্কুলবিল্ডিং! আতঙ্কে ক্লাস চলছে গাছতলাতেই

    Hooghly: যে কোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে স্কুলবিল্ডিং! আতঙ্কে ক্লাস চলছে গাছতলাতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মুহূর্তে স্কুলবিল্ডিং ভেঙে পড়ার আতঙ্কে! গাছতলাতেই চলছে ক্লাস। বাড়ছে আতঙ্ক! স্কুলে কমছে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা। যখন তখন ভেঙে পড়ছে দেওয়ালের অংশ বিশেষ। খসে খসে পড়ছে স্কুল ছাদের চাঙর। বিপজ্জনক ও ভগ্নপ্রায় স্কুলবিল্ডিংয়ের জেরে বাড়ছে আতঙ্ক। তাই এবার বাধ্য হয়েই পড়াশোনা চলছে গাছের তলায়। এমনই ছবি হুগলির (Hooghly) আরামবাগের মলয়পুর দক্ষিণপাড়া বামাপদ দত্ত নিম্নবুনিয়াদি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।

    শিক্ষকদের বক্তব্য (Hooghly)

    জানাগেছে, আরামবাগ (Hooghly) মহকুমার মলয়পুরের এই স্কুল ভবনের একাংশ বহু পুরাতন। বেশ কয়েকবার মেরামতি করার চেষ্টা করা হলেও তাতে কোনও কাজ হয়নি। উল্টে চাঙর খসে আহত হয় বেশ কয়েকজন পড়ুয়া। তারপর থেকেই দুটি শ্রেণির পড়ুয়াদের বাধ্য হয়েই স্কুল মাঠের গাছের তলায় পড়াশোনা চালাতে হচ্ছে শিক্ষকদের। শিক্ষকেরা বলেন, “বর্ষার সময় অথবা বৃষ্টি হলে বাধ্য হয়ে বিপদজনক সেই স্কুলের ভাঙা ক্লাস রুমের মধ্যেই পড়াশোনা চালাতে হয়।” শুধু শিক্ষক-শিক্ষিকারা নয়, ছাত্র-ছাত্রীরাও বলে, “প্রতিটা মুহূর্তে আতঙ্কে ও ভয়ে ভয়ে স্কুলে ভাঙা ক্লাস রুমে পড়াশোনা করতে হয়।” শিক্ষক সহ অভিভাবকদের অভিযোগ, বারেবারে সরকারি বিভিন্ন দফতরে জানানো হলেও কোনও ফল হয়নি।

    অভিভাবকের বক্তব্য

    স্থানীয়(Hooghly) স্কুল পড়ুয়াদের অভিভাবকেরা বলেছেন, “এই স্কুলে ছেলে-মেয়েদের পঠন-পাঠন খুবই ভালো হয়। তাই এই স্কুলে অনেক দূর থেকেও ছেলে-মেয়েরা আসে। কিন্তু স্কুলের এমন ভগ্নদশার জেরে একদিকে যেমন ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে এসে বিপদের আশঙ্কা নিয়ে পড়াশোনা করছে, অন্যদিকে আমরাও সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকি।” অনেক অভিভাবকই এই স্কুল থেকে ছেলেমেয়েদের অন্য স্কুলে ভর্তি করতে বাধ্য হয়েছেন। যার ফলে প্রত্যেক বছরই কমে যাচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা।

    স্কুল পরিদর্শকের বক্তব্য

    তবে স্কুলের এমন জীর্ণ অবস্থার কথা স্বীকার করে নেন স্কুল পরিদর্শক। আরামবাগ (Hooghly) পূর্ব চক্রের স্কুল পরিদর্শক অবন্তি পোড়েল বলেন, “সমস্ত তথ্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আবেদন করা হয়েছে তিনটি রুমের নতুন ভবনের জন্য। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হয়ে যাবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তর বাইক মিছিলে পুলিশি বাধা! ব্যাপক ধস্তাধস্তি, প্রতিবাদে অবরোধ

    Sukanta Majumdar: সুকান্তর বাইক মিছিলে পুলিশি বাধা! ব্যাপক ধস্তাধস্তি, প্রতিবাদে অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বাইক মিছিলে পুলিশের বাধা। কিন্তু নিজেদের কর্মসূচিতে অনড় থাকে বিজেপি। সড়কে বসে প্রতিবাদে পুলিশের বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভ জানায় বিজেপি। সেই সঙ্গে চলে ব্যারিকেডকে ঘিরে পুলিশের সঙ্গে তীব্র ধস্তাধস্তি। এই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি যুবমোর্চার রাজ্য সভাপতি নেতা ইন্দ্রনীল খাঁ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। তিনি তৃণমূলকে আক্রমণ করে হিরণ বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবে এগিয়ে যাচ্ছিলাম কিন্তু মমতার গুন্ডাদের পুলিশের পোশাক পরিয়ে এখানে পাঠিয়ে অশান্তির চেষ্টা করেছে। সন্দেশখালিতে পুলিশ নেই আর এখানে পুলিশে পুলিশে ছয়লাপ। এভাবে বিজেপিকে আটকানো যাবে না।” ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কোথায় মিছিল চলছিল (Sukanta Majumdar)?

    আজ রবিবার হুগলির ডানকুনি থেকে ১২ কিমি পর্যন্ত হাওড়ার ডোমজুড় থানা পর্যন্ত বিজপির বাইক মিছিলের মাধ্যমে সংকল্প যাত্রা চলছিল। এই যাত্রা আয়োজন করা হয়েছিল শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি যুব মোর্চার পক্ষ থেকে। এই যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। উল্লেখ্য এই বাইকের মিছিল পুলিশ আটকাবে আগেই জানিয়েছিল। কিন্তু পুলিশের বাধাকে অতিক্রম করে যাত্রা করা হয়েছিল। আর তার ফলেই বাধে গোলমাল। প্রথমে এস এন মুখার্জি রোডে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে আটকায়। এরপর বিজেপির কর্মীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যায়। তারপর আবার ডানকুনি হাউজিং মোড়ে পুলিশ আটকালে রাস্তায় নেমে অবরোধ করে বিজেপি কর্মীরা। এরপর ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বিজেপি রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “পুলিশ কোনও রকম প্ররোচনা ছাড়া আমাদের কয়েকজন কর্মীকে আটক করে ভ্যানে তুলে নেয়। তবে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে ছাড়িয়ে নিয়ে আসি। পুলিশের দুই কর্মী আমার মাথায় আঘাত করেছে। কার্যত পুলিশ এখন তৃণমূলের গুন্ডায় পরিণত হয়েছে। আমরা কখনও জাতীয় সড়ক অবরোধ করতে চাইনি। কিন্তু পুলিশদের আজ অহেতুক অত্যাচারে আমরা বাধ্য হয়েছি। আমাদের যে কর্মীদের মারধর করা হয়েছে, পুলিশ সেই বিষয়ে তদন্ত করবে বলে আমাদের জানিয়েছে। আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন না করলে এরপর আমরা এবার থানা ঘেরাও করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: ২২ বছর পরে ভারতের প্রথম কোনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ব্রিটেন সফরে

    Rajnath Singh: ২২ বছর পরে ভারতের প্রথম কোনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ব্রিটেন সফরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) তিন দিনের ব্রিটেন সফর শুরু করছেন আগামী সোমবার থেকে। ২২ বছর পরে প্রথম কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এই সফর করছেন বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, এটাই প্রথম নয় গত ২০২২ সালের জুন মাসেও ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর ব্রিটেন সফর চূড়ান্ত হয় কিন্তু কিছু প্রটোকলের কারণে তা শেষ মুহূর্তে বাতিল হয়। পরবর্তীকালে, আবার ৮ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে এই সফর। ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা সচিব গ্রান্ড শাপস  জানিয়েছেন যে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) এর এই সফরে তাঁকে গার্ড অফ অনারও দেওয়া হবে। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এই সফরে মহাত্মা গান্ধী এবং ডঃ বি আর আম্বেদকরের স্মৃতিসৌধতেও যাবেন লন্ডনে।

    প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও আলাপচারিতায় সামিল হবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

    এর পাশাপাশি প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও আলাপচারিতায় সামিল হবেন রাজনাথ সিং, সূত্রের খবর এমনটাই মিলেছে। লন্ডনের ‘ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস’-এর তরফ থেকে রাহুল রায় চৌধুরী জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর এই সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে। কারণ ২২ বছর পরে কোনও ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Rajnath Singh) পুনরায় ব্রিটেনের সফর করছেন। শেষবারের মতো সফর করেছিলেন এনডিএ জমানার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ। ২০০২ সালের ২২ জানুয়ারি তিনি লন্ডনে এসেছিলেন।

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

    ভারত-ব্রিটেন কূটনৈতিক সম্পর্কের বেশ উন্নতি ঘটাবে এই সফর

    প্রতিরক্ষা বিষয়ের একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে রাহুল রায়চৌধুরীর মত হল, ‘‘রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)-এর এই সফর ভারত এবং ব্রিটেনের কূটনৈতিক সম্পর্কে যথেষ্ট উন্নতি ঘটাবে। ভারত-ব্রিটেনের সম্পর্ক বেশ ভালো। কারণ ইতিপূর্বে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক গত বছরের সেপ্টেম্বরে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে এসেছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, খালিস্তানপন্থীদের বিক্ষোভে দিন কয়েক আগেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় লন্ডনে। তারপরেই হতে চলেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর এই সফর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share