Tag: Bengali news

Bengali news

  • PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    PM Modi: “আত্মবিশ্বাসে ভরপুর ভারত, নতুন বছরেও যেন থাকে”, ‘মন কি বাতে’ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষ ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান হয়ে গেল আজ, রবিবার। দেশ যে আত্মবিশ্বাসে ফুটছে, এদিনের ‘মন কি বাতে’ তা মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “ভারত আত্মবিশ্বাসে ফুটছে। এর স্পিরিট উন্নয়ন এবং আত্মনির্ভরতা। এই স্পিরিটটাই বজায় রাখতে হবে ২০২৪ সালেও।”

    প্রসঙ্গ: আত্ম-নির্ভরতা 

    এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিভিন্ন স্তরের খ্যাতনামাদের প্রসঙ্গও টেনে আনেন। এই প্রসঙ্গেই উঠে এসেছে সদগুরু, বিশ্বনাথন আনন্দ এবং অক্ষয় কুমারের নাম। দেশবাসীকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নববর্ষে তাঁরাও যাতে আত্ম-নির্ভরতা স্পিরিট বজায় রাখেন, সেই পরামর্শও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    প্রসঙ্গ: রাম মন্দির

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এদিনের ‘মন কি বাতে’ প্রত্যাশিতভাবেই উঠে এসেছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রসঙ্গ। তিনি জানান, অযোধ্যায় রাম মন্দির নিয়ে গোটা দেশ উৎসাহিত। বিভিন্নভাবে দেশবাসী এ ব্যাপারে তাঁদের অনুভূতিগুলি ব্যক্ত করছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন গত কয়েক দিন ধরে শ্রী রাম এবং অযোধ্যাকে নিয়ে নতুন গান এবং ভজন রচনা করা হচ্ছে। নতুন নতুন গানের জন্য মানুষ অপেক্ষাও করছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি আমার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে এরকম কিছু ভজন ও গান দিয়েছি। এর অর্থ হল, শিল্পের জগৎ-ও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের অংশ হতে চলেছে তার স্বকীয় ধারায়।”

    শনিবারই গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে অযোধ্যা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার একদিন পরেই যোগ দিলেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানে। তাই তাঁর এদিনের বার্তায় বারংবার উঠে এসেছে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ। ‘মন কি বাতে’র এদিনে অনুষ্ঠানে উঠে এসেছে যোগা, মহিলা-উদ্যোগ, যুব সমাজ এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয়ও। ভারতীয় সৈন্যদের প্রসঙ্গও টেনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের সাহস এবং আত্ম-বলিদানের প্রশংসা তিনি করেছেন পঞ্চমুখে।

    আরও পড়ুুন: জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে উড়ল অযোধ্যা-দিল্লি বিমান, যাত্রীরা পড়লেন হনুমান চালিশা

    দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পদ্ম-পুরস্কার প্রাপক এবং সমাজের অন্যান্য ক্ষেত্রেও যাঁরা অবদান রেখেছেন, তাঁদের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। বিজ্ঞান এবং পরিবেশের প্রসঙ্গও অনিবার্যভাবে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ওই বছরেরই অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী  শুরু করেন ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার দেশবাসীকে ‘মনের কথা’ শোনান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Covid: বাড়ছে করোনা উপরূপের সংক্রমণ, নতুন করে সংক্রমিত ৮৪১ জন   

    Covid: বাড়ছে করোনা উপরূপের সংক্রমণ, নতুন করে সংক্রমিত ৮৪১ জন   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Covid)। রবিবার ভারতে নতুন ৮৪১টি কেসের সন্ধান মিলেছে। গত সাত মাসে এটাই সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীই এ খবর জানিয়েছেন। অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা শনিবার ৪ হাজার ৩০৯ থেকে কমে হয়েছে ৩ হাজার ৯৯৭ জন। গোটা দেশে তিন করোনা সংক্রমিতর মৃত্যুও হয়েছে। এই মৃত্যু অবশ্য কোনও একটি রাজ্যে ঘটেনি। ঘটেছে কেরালা, কর্নাটক ও বিহার এই তিন রাজ্যে।

    ফের বাড়ছে করোনা  

    কিছুদিন ধরে কমছিল সংক্রমণের হার। কমছিল নতুন করে সংক্রমিতর হারও। পাঁচ ডিসেম্বর পর্যন্ত এরকমই চলছিল। তারপর ফের বাড়তে শুরু করেছে সংক্রমণ। করোনার উপরূপ জেএন-১-এই সংক্রমিত হচ্ছেন মানুষ। ঠান্ডা তুলনায় বেড়ে যাওয়ায় বাড়ছে সংক্রমণ। প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার (Covid) প্রাদুর্ভাব হয়েছিল ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে। সংক্রমিত হয়েছিলেন ৪.৫০ কোটি মানুষ। মারা গিয়েছিলেন ৫ লক্ষ ৩৩ হাজার ৩৬১ জন মানুষ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, দেশে ২২০.৬৭ কোটি ডোজ কোভিড-১৯ এর টিকা দেওয়া হয়েছে।

    করোনা-১৯ প্রোটোকল মেনে চলার নির্দেশ

    বর্ষশেষ ও বর্ষবরণ উৎসবকে ঘিরে মাতোয়ারা গোটা দেশ। সংক্রমণ যাতে বিদ্যুৎগতিতে ছড়িয়ে না পড়ে, তাই পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখা হচ্ছে। সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত রুখতে দেশবাসীকে করোনা-১৯ প্রোটোকল মেনে চলতে বলা হয়েছে। যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে এবং যাঁরা বয়স্ক, ভিড়ে ঠাসা এলাকা তাঁদের এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। জনবহুল কোনও এলাকায় গেলে মাস্ক পরে যেতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?

    শুক্রবার দেশে জেএন-১-এর উপরূপে ৯টি রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ১৭৮ জন। সব চেয়ে বেশি সংক্রমিত হয়েছেন গোয়ায়, ৪৭ জন। তার পরেই রয়েছে কেরালা। সেখানে ৪১ জনের রক্তে মিলেছে জীবাণু। গুজরাটে ৩৬ জনের রক্তে জেএন-১-এর উপরূপের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। কর্নাটকে ৩৪ জনের রক্তে এই উপরূপের উপস্থিতি টের পাওয়া গিয়েছে। মহারাষ্ট্রে ৯ জনের রক্তে মিলেছে জেএন-১-এর উপরূপের জীবাণু। রাজস্থান ও তামিলনাডুর প্রতিটিতে ৪ জন করে সংক্রমিত হয়েছেন। তেলঙ্গানায় দুজন ও দিল্লিতে একজনের রক্তে জেএন-১-এর উপরূপের জীবাণুর সন্ধান (Covid) পাওয়া গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    PM Modi: অযোধ্যায় গটগটিয়ে গৃহস্থের ঘরে প্রধানমন্ত্রী, কী জিজ্ঞাসা করলেন গৃহকর্ত্রীকে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গটগটিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ছেন এক ব্যক্তি। পক্ককেশ, চশমা পরিহিত যে মানুষটি ঘরে ঢুকলেন, গৃহকর্ত্রী তাঁকে অনেকবার দেখেছেন টিভিতে। বাড়িতে ঢুকে পড়ায় খানিক হকচকিয়ে গিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। ঘরে ঢুকেই অতিথি সটান গিয়ে বসে পড়লেন চেয়ারে। গৃহকর্ত্রীর দেওয়া চায়ে চুমুক দিয়ে খুঁতও ধরলেন আগন্তুক। এই আগন্তুক দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর যাঁর বাড়িতে শনিবার তিনি গিয়েছিলেন, তিনি উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের গ্রাহক মীরা।

    অযোধ্যায় প্রধানমন্ত্রী

    শনিবার গুচ্ছ কর্মসূচিতে যোগ দিতে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এরই মাঝে এক সময় মীরার বাড়িতে ঢুকে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, বাড়িতে ঢুকে একটি চেয়ারের ওপর বসেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরিবারের সদস্যরা তাঁর কাছেই বসে রয়েছেন। একটি শিশুর গাল টিপে আদরও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। তার পরেই কথা বলতে শুরু করেন মীরার সঙ্গে। বলেন, “আমরা উজ্জ্বলা প্রকল্পে দেশের ১০ কোটি ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার দিয়েছি। আপনি তাঁদের মধ্যে একজন। তাই এই বাড়িতে এলাম।” রান্নাঘরের দিকে উঁকি মেরে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “আজ কী রান্না করছেন?” গৃহীনির সলাজ উত্তর, “ভাত, ডাল ও সবজি রান্না হয়েছে। আপনার জন্য চা-ও বানিয়েছি।”

    গৃহস্থকে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চা বানিয়েছেন, নিয়ে আসুন।” চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “খুব মিষ্টি চা খান তো আপনারা!” লজ্জায় মুখ নামিয়ে নেন গৃহিনী। উত্তর দেন, “কোনওভাবে বেশি মিষ্টি পড়ে গিয়েছে।” এরপর কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন তিনি। মীরার পরিবার কী কী সুবিধা পেয়েছেন, আগে কোথায় থাকতেন জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। মীরা জানান, আগে তাঁরা বস্তিতে থাকতেন।

    আরও পড়ুুন: নতুন সংসদ ভবন থেকে চন্দ্রযান, ২০২৩ সালে দেশের ঝুলিতে আর কোন কোন সাফল্য?

    আবাস যোজনায় ঘর পেয়েছেন। তিন বছর ধরে বিদ্যুৎও পাচ্ছেন। মাসে ১০০-২০০টাকা বিল আসে। শুক্রবারই তাঁদের বাড়িতে উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাস সংযোগও পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, মীরা হলেন ১০ কোটিতম গ্রাহক, যিনি উজ্জ্বলা যোজনায় গ্যাসের সংযোগ পেয়েছেন। এর পর অযোধ্যায় বেশ কিছু শিশুর সঙ্গেও সময় কাটান প্রাধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছবি তোলেন তাঁদের সঙ্গে। অটোগ্রাফ দেওয়ার পাশাপাশি তুললেন সেলফিও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন? বসিরহাটের সভায় ব্যাখ্যা দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের ভগবান রামচন্দ্র। আর ‘রামরাজ্য’ মানে জানেন তো? এর মানে হল, প্রতি হাতে কাজ, পেটে ভাত, মাথায় ছাদ। আমরা মুসলিমদের এই রামরাজ্যই দিতে চাই। এটাই হল ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’। সকলের মঙ্গল হোক। এটাই মোদিজির মন্ত্র।” শনিবার কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা

    এদিন বসিরহাটে দলীয় সভায় যোগ দেন শুভেন্দু। সেখানেই ‘রামরাজ্য’ শব্দবন্ধের ব্যাখ্যা দেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমার খুব ভালো লাগছে অনেক চাচা, মুরুব্বি, মুসলিমরা এসেছেন। আপনারা একটু দাঁড়াবেন তো। আমরা জয় শ্রীরাম বলব, আপনারা ভারত মাতা কী জয় বলবেন। নো প্রবলেম।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “মুসলিমদের সঙ্গে আমাদের কোনও বিবাদ নেই। প্রধানমন্ত্রী যতগুলো স্কিম এনেছেন, সেখানে জাতপাতের কোনও ভেদাভেদ নেই। সিএএ মানে কাউকে দেশ থেকে তাড়ানো নয়। মতুয়া, নমঃশুদ্র সমাজ থেকে যাঁরা বর্ণীয় উৎপীড়নের কারণে উৎখাত হয়ে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।”

    ‘বিভাজনের রাজনীতি করছে তৃণমূল’

    শুভেন্দু বলেন, “সারা দেশে বিজেপি ১৬-১৭টা রাজ্যে সরকার চালাচ্ছে। কোথাও একটা মুসলমানকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, এটা কেউ বলতে পারবে না। তৃণমূল বিভাজনের রাজনীতি করছে। বিজেপির নামে কুৎসা রটাচ্ছে, যাতে বাংলার ৩০-৩৫ শতাংশ মুসলিম ভোট আঁকড়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে।” একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে ১৯৫৬ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “৬৫ হাজার সংখ্যালঘু ভোট থাকা নন্দীগ্রামে আমি যদি জিততে পারি, তাহলে বসিরহাটে আপনারা পারবেন না কেন? কী করতে হবে আমরা জানি। ভয়মুক্ত পরিবেশ দরকার তো। কথা দিচ্ছি, আমি করে দেব।”

    আরও পড়ুুন: চার দিনে পড়ল বাল্টিস্তানবাসীর প্রতিবাদী আন্দোলন, কী বলছেন তাঁরা?

    দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আপনারা আমাকে একটা ফাইল করে দিন। আঠারোতে কত বুথে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল তৃণমূল, উনিশ সালে কত বুথে আমরা ১০০-র কম ভোট পেয়েছিলাম। একুশ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর কোন কোন গ্রাম অত্যাচার হয়েছে, তার তালিকা দিন। তেইশের বুথের ডিটেলস। বাকিটা আমার ওপর ছেড়ে দিন। ফুল প্রোটেকশন দিয়ে তবেই আপনাদের চব্বিশের যুদ্ধে নামাব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Gilgit Baltistan: চার দিনে পড়ল বাল্টিস্তানবাসীর প্রতিবাদী আন্দোলন, কী বলছেন তাঁরা?

    Gilgit Baltistan: চার দিনে পড়ল বাল্টিস্তানবাসীর প্রতিবাদী আন্দোলন, কী বলছেন তাঁরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভর্তুকিযুক্ত গমের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে চলছে আন্দোলন। শনিবার পাক অধিকৃত গিলগিট-বাল্টিস্তানের (Gilgit Baltistan) এই আন্দোলন পড়ল চারদিনে। গত চারদিন ধরে এই আন্দোলন করছে ‘অল পার্টি অ্যালায়েন্স’। ইদগার চকে প্রতিবাদ আন্দোলনের পাশাপাশি শুক্রবার স্কার্দু এলাকার জামিয়া মসজিদ চত্বরে সমাবেশও হয়েছে।

    আন্দোলনকারীদের দাবি

    হাড়হিম করা ঠান্ডা উপেক্ষা করে সমাবেশে যোগ দিয়েছেন বহু মানুষ। কেবল স্কার্দু এলাকায় নয়, প্রতিবাদ আন্দোলন হচ্ছে গ্যাঞ্চে শিঘার এবং খারমুং এলাকার রাস্তায় রাস্তায়ও। গমের মূল্য কমানো না হলে সাহারা বাল্টিস্তান এলাকা বন্ধের হুমকিও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে ‘অল পার্টি অ্যালায়েন্সে’র প্রধান গুলাম হুসেন আথার বলেন, “গমের মূল্যবৃদ্ধির এই প্রতিবাদ আন্দোলন তুলে নিতে বলে আমাদের কাছে বার্তা পাঠানো হয়েছে। আন্দোলন তুলে নিলে ফেডারেশন আমাদের ১৫ বিলিয়ন পাক মুদ্রার প্যাকেজ দেবে, বলেছে।”

    বোকা বানানো হচ্ছে!

    তিনি বলেন, “সাড়ে চার বিলিয়ন দেওয়া উচিত ছিল। অথচ তারা বলছে ১৫ বিলিয়ন দেবে। এটা আমাদের বোকা বানানোর একটা কৌশল।” আথার বলেন, “আমরা যাতে গমের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এই আন্দোলন থেকে সরে আসি, তাই আমাদের বিভিন্ন ধরনের অফার দেওয়া হচ্ছে। আমাদের আকর্ষণীয় ইনসেনটিভও দেওয়া হচ্ছে। আমরা কখনও বিক্রি হয়ে যায়নি। আর কোনওদিন বিক্রিও হব না। কারণ সমস্যাটা আমাদের প্রত্যেকের কাছেই এক।”

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    জানা গিয়েছে, প্রাদেশিক সরকার গমের মূল্য বাবদ দরিদ্রদের দিতে ৩ হাজার ৬০০ পাক মুদ্রা দিয়েছিল আন্দোলনকারীদের। যদিও সেই টাকা প্রত্যাখান করেছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের দাবি, গিলগিট-বাল্টিস্তান অ্যাসেম্বলি এবং মুখ্যমন্ত্রীর স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রতিনিধিত্ব করার কোনও যোগ্যতাই নেই। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা ইসলামাবাদের পে-রোলে রয়েছেন। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, গিলগিট-বাল্টিস্তান অ্যাসেম্বলি জনগণের মুখপাত্র নয়। তারা সুবিধাভোগী শ্রেণি। তাদের সাফ কথা, সরকার যতক্ষণ না গমের মূল্যবৃদ্ধি সংক্রান্ত কোনও নোটিশ দেবে, ততক্ষণ আন্দোলন চলবে। প্রসঙ্গত, ভর্তুকিযুক্ত গমের দাম বাড়িয়ে দিন কয়েক আগে নোটিশ জারি করেছিল পাকিস্তান সরকার। তার প্রতিবাদেই আন্দোলন করছেন গিলগিট-বাল্টিস্তান (Gilgit Baltistan) এলাকার বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কারা আমন্ত্রিত, আসছেনই বা কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেকও বাকি নেই রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন দেশ-বিদেশের বহু অতিথি। এঁদের মধ্যে যেমন সাধু-সন্তরা রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন বিনোদন জগতের লোকজনও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীদেরও।

    কী বলছে কংগ্রেস?

    রাম মন্দির ট্রাস্টের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেসের প্রবীণ নেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও। তবে শনিবার বিকেল পর্যন্তও তাঁরা ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কিনা, অফিসিয়ালি তা নিশ্চিত করে জানানো হয়নি। দিন কয়েক আগে অবশ্য কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ বলেছিলেন, “না যাওয়ার তো কোনও কারণ নেই। এ ব্যাপারে সোনিয়াজি খুব পজিটিভ। হয় সোনিয়াজি স্বয়ং যাবেন, নয়তো কোনও প্রতিনিধি পাঠানো হবে।”

    কী বলছে সিপিএম?

    মন্দির উদ্বোধনের দিনই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে রামলালার মূর্তিরও। মূর্তিটিকে মন্দিরে নিয়ে আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় পুরোহিতদের পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। কংগ্রেসের তরফে কোনও প্রতিনিধি এলেও, অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন না সিপিএমের কেউ। কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা থাকবেন না বলে দিন দুই আগেই জানিয়েছিলেন সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য বৃন্দা কারাট। সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেন, “সিপিএমের নীতি হল ধর্মীয় বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করা।

    আরও পড়ুুন: ভোটাভুটি করে বেছে নেওয়া হল রামলালার মূর্তি, কেমন দেখতে জানেন?

    প্রত্যেকে যাতে শান্তিতে ধর্মাচরণ করতে পারে, সেই ব্যবস্থা করা। ধর্ম একটি ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। তাই রাজনৈতিক লাভের উদ্দেশ্যে একে ব্যবহার করা ঠিক নয়।” তিনি বলেন, “সংবিধানে বলাই হয়েছে রাষ্ট্র কোনও বিশেষ ধর্মকে গুরুত্ব দেবে না।” অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা কপিল সিবালও। তিনি বলেন, “ভগবান রাম আমার হৃদয়ে। তাই অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।” বিশ্বহিন্দু পরিষদের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এলকে আদবানি ও মুরলী মনোহর যোশীকে।

    আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার, অজয় দেবগণ, রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, অনুপম খের এবং মাধুরী দীক্ষিত নেনেকেও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শিল্পপতি রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি এবং গৌতম আদানিকে। ক্রিকেটার শচিন তেণ্ডুলকর ও বিরাট কোহলিও উপস্থিত থাকবেন বলে খবর। ট্রাস্টের (Ram Mandir) তরফে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ৭০০০ জনকে। এর মধ্যে ভিভিআইপি ৩০০০ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Clive Lloyd: কালনার গ্রামে আসছেন ‘সুপার ক্যাট’, কারণ কি জানেন?

    Clive Lloyd: কালনার গ্রামে আসছেন ‘সুপার ক্যাট’, কারণ কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১২ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন। এদিনই পূর্ব বর্ধমানের কালনার গ্রামে পা রাখবেন প্রাক্তন ক্রিকেট তারকা ক্লাইভ লয়েড (Clive Lloyd)। স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন উপলক্ষে অবশ্য বাংলায় আসছেন না তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই প্রাক্তন তারকা আসছেন পূর্ব সাতগাছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। এদিন এই গ্রামে রয়েছে স্থানীয় একটি ক্লাবের টুর্নামেন্টও। এই অনুষ্ঠানেও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন লয়েড।

    ক্লাইভ লয়েড

    বছর আশির লয়েডের অধিনায়কত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপ জিতেছে ১৯৭৫ ও ১৯৭৯ সালে। তার পরের বিশ্বকাপে অবশ্য ভারতের কাছে হেরে যায় লয়েডের দেশ। ১৯৮৩ সালে লর্ডসের মাঠে ভারতের কাছে সেই হার এখনও নাকি তাড়া করে বেড়ায় লয়েডকে। কালনার এই স্কুল ও ক্লাবের অনুষ্ঠান শেষে ইডেনে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন লয়েড (Clive Lloyd)। কলকাতার এই মাঠে বহু স্মরণীয় ম্যাচ জিতেছেন তিনি। রেফারি হিসেবেও তাঁকে দেখেছে কলকাতার এই মাঠ। রেফারি হিসেবে একটা ম্যাচ পরিচালনার সময় একবার প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল।

    ‘সুপার ক্যাট’

    লয়েডের ক্রিকেট শৈল্পিকে মজে গোটা ক্রিকেট দুনিয়া। তামাম বিশ্ব তাঁকে চেনে ‘সুপার ক্যাট’ নামে। ১১০ টেস্টে ১৯টি সেঞ্চুরি। গড় ছিল ৪৬.৬৭। সর্বোচ্চ রান ২৪২ নট আউট। লয়েড শেষবার কলকাতায় এসেছিলেন ২০১৬ সালে, টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ম্যাচ শেষে তাঁর কোমর দুলিয়ে নাচে তাল মিলিয়েছিল গোটা গ্যালারি। লয়েডের প্রিয় শহর কলকাতা। এই শহরে তিনি থাকবেন দু’ দিন। প্রিয় শহরে আসবেন বলে এই বয়সেও গায়ানা থেকে লন্ডন-দুবাই হয়ে কলকাতায় আসার ঝক্কি সামলাতে রাজি হয়েছেন প্রাক্তন এই ক্রিকেট তারকা।

    আরও পড়ুুন: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    সাতগাছিয়া হাইস্কুলের পঁচাত্তর বছর উদযাপন কমিটির চিফ প্যাট্রন সুরজিৎ বক্সি বলেন,  “অতীতে আমাদের গ্রামে এসেছিলেন মহম্মদ আজহারউদ্দিন, সন্দীপ পাতিলের মতো তারাকারা। এবার আমাদের গ্রামে পা রাখছেন আরও বড় কিংবদন্তী (Clive Lloyd)। এটা আমাদের গ্রামের বাসিন্দাদের কাছে পরম প্রাপ্তি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Amrit Bharat Express: উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, মালদা থেকে যাত্রা শুরু অমৃত ভারত এক্সপ্রেসের

    Amrit Bharat Express: উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, মালদা থেকে যাত্রা শুরু অমৃত ভারত এক্সপ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরেই চালু হল অমৃত ভারত এক্সপ্রেস (Amrit Bharat Express)। নতুন বছরের আগে বাংলার বড় প্রাপ্তি এই এক্সপ্রেস ট্রেন। মালদা থেকে বেঙ্গালুরু যাবে এই ট্রেন। শনিবার অযোধ্যা ধাম জংশন স্টেশন থেকে এই ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও আরও ৬টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের সূচনা করেন তিনি। মালদা থেকে যাত্রা শুরু করল এই ট্রেন।

    কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে এই ট্রেন? (Amrit Bharat Express)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে যাত্রা শুরু করে ট্রেনটি (Amrit Bharat Express) রবিবার রাতে বেঙ্গালুরু পৌঁছাবে। মালদার পর নিউ ফরাক্কা, রামপুরহাট, বোলপুর, বর্ধমান, অন্ডাল, ডানকুনি, খড়্গপুর, বেলদা, জলেশ্বর, বালাসোর, কটক হয়ে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে থামবে। চাকরির কারণে কিংবা চিকিৎসার প্রয়োজনে বাংলার হাজার হাজার মানুষ বেঙ্গালুরু যান। বিশেষ উত্তরবঙ্গের লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে এই ট্রেন বিশেষ সহায়ক হয়ে উঠবে বলে রেল কর্তারা মনে করছেন। এমনিতেই মালদা স্টেশন থেকে সকাল ৮টা ৫০ মিনিট নাগাদ ছাড়বে। এদিন এই ট্রেনের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে খড়্গপুর ডিভিশনে ৬টি স্টেশনে মঞ্চ করে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডিভিশনের সদর হওয়ায় খড়্গপুর স্টেশনে বড় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও বাকি পাঁচটি স্টেশনেও ওই অনুষ্ঠান হবে। ট্রেন পৌঁছনোর এক ঘণ্টা আগে থেকেই ওই অনুষ্ঠান শুরু হবে বলে ডিভিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। দেশের সর্বপ্রথম অমৃতভারত এক্সপ্রেস বাংলার মাটি দিয়ে যাত্রাপথ শুরু করায় খুশি রাজ্যবাসী।

    এই ট্রেনে যাত্রী সুরক্ষায় বিশেষ নজর!

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই অমৃতভারত ট্রেনটি কার্যত দেশে সাধারণের বন্দে ভারত নামে পরিচিত হতে চলেছে। কারণ এতে রয়েছে বন্দে ভারতের মতোই দু’দিকে ইঞ্জিনের সাহায্যে পুশ-পুলের সুবিধা। এর জেরে ইঞ্জিন বদলে সময় নষ্ট হবে না। তবে এই ট্রেনে থাকবে না কোনও বাতানুকূল কামরা। সাধারণ কামরা হলেও প্রতিটি আসনের সঙ্গে থাকছে চার্জিং পয়েন্ট। ট্রেনের শৌচাগারও হয়েছে বন্দে ভারতের আদলে। এমনকী ট্রেনের ভিতরেই পরবর্তী স্টেশনের নাম ও কত বেগে ট্রেনটি ছুটছে তা-ও ডিসপ্লে’তে ফুটে উঠবে। সঙ্গে চলবে ঘোষণাও। যাত্রী সুরক্ষায় প্রতিটি কামরায় থাকছে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থাও। অমৃত ভারত এক্সপ্রেসে (Amrit Bharat Express) মোট ২২টি কোচ থাকবে। ৮টি সাধারণ (জেনেরাল) কোচ, ১২টি দ্বিতীয় শ্রেণির থ্রি টিয়ার স্লিপার কোচ ছাড়া দু’টি কামরা হবে লাগেজ ভ্যান। এতে একসঙ্গে প্রায় ১৮০০ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। ট্রেনের লোকো পাইলটদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে সিটগুলিকে আরামদায়ক করা হয়েছে। এছাড়াও জেনারেল কামরার উপরে সিটে গদির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষার দিকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। এই ট্রেনে ব্যবহার করা হয়েছে ‘কবচ’ প্রযুক্তি। ট্রেনে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অবশ্যই কম থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘণ্টায় সর্বাধিক ১৩০ কিলোমিটার বেগে চলবে এই ট্রেন।

    ভাড়া কেমন?

    বন্দে ভারতের মতো এই ট্রেনে পরিষেবা মিললেও তুলনায় অনেক কম হবে ভাড়া। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সাধারণ মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনের স্লিপার এবং দ্বিতীয় শ্রেণির তুলনায় মাত্র ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ বেশি ভাড়া হবে এই ট্রেনে। অন্যান্য মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে এক থেকে ৫০ কিলোমিটারের জন্য দ্বিতীয় শ্রেণির যাত্রার ন্যূনতম টিকিটের দাম ৩০ টাকা (রিজার্ভেশন এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়া)। সেখানে অমৃত ভারত এক্সপ্রেসে (Amrit Bharat Express) এক থেকে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত যাওয়ার জন্য ন্যূনতম খরচ ৩৫ টাকা। রিজার্ভেশন ফি এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়াই যাত্রীদের দিতে হবে এই অর্থ। রেলের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ছাড়ের টিকিট এবং বিনামূল্যে পাসের জন্য টিকিট এই ট্রেনগুলিতে গ্রহণযোগ্য হবে না।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google N

  • S jaishankar: কুদামকুলামে পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র সংক্রান্ত চুক্তি সই ভারত-রাশিয়ার

    S jaishankar: কুদামকুলামে পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র সংক্রান্ত চুক্তি সই ভারত-রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভবিষ্যতে শক্তি উৎপাদনের ইউনিট তৈরি হচ্ছে তামিলনাড়ুর কুদামকুলামে। এই পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে মঙ্গলবার, রাশিয়ায়। ভারত-রাশিয়ার মধ্যের এই চুক্তিতে নয়াদিল্লির তরফে স্বাক্ষর করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S jaishankar)। পাঁচ দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। এই সফরেই স্বাক্ষরিত হয়েছে চুক্তিটি।

    রাশিয়া সফরে জয়শঙ্কর

    এবার রাশিয়া সফরে গিয়ে জয়শঙ্কর যেমন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন, তেমনি তাঁর সাক্ষাৎ হয়েছে ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ডেনিস মান্টুরোভের সঙ্গেও। দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হয়। জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছি। এতে কুদনকুলাম পারমাণবিক প্রজেক্টের ভবিষ্যৎ ইউনিট স্থাপন করা অনায়াস হবে।”

    পুরোদমে উৎপাদন শুরু কবে?

    রাশিয়ান প্রযুক্তির সহায়তায় তামিলনাড়ুতে তৈরি হচ্ছে কুন্দনকুলাম পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র। ২০০২ সালের মার্চ মাসে শুরু হয়েছিল নির্মাণ কাজ। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ১০০০ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। ২০২৭ সাল থেকে পুরোদমে উৎপাদন শুরু হয়ে যাবে।

    বৈঠক শেষে ট্যুইট করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S jaishankar)। তিনি লিখেছেন, “দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে ডেনিস মান্টুরোভের সঙ্গে আমার ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। বাণিজ্য, অর্থনীতি, শক্তি, সিভিল অ্যাভিয়েশন এবং নিউক্লিয়ার ডোমেইন নিয়ে উল্লেখযোগ্য আলোচনা হয়েছে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “ভারতে যে নয়া সুযোগগুলি সৃষ্টি হচ্ছে, সেগুলির ওপরও আলোকপাত করা হয়েছে। রাশিয়ান ফার ইস্টে সহযোগিতা বাড়াতেও আলোচনা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: পুষ্পবৃষ্টিতে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় বর্ণাঢ্য রোড শো-য়ে হাত নেড়ে অভিবাদন মোদির

    জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা যৌথভাবে স্থলে ও জলে সহযোগিতা আরও বাড়াব। পারমাণবিক শক্তি এবং ওষুধ, ফার্মাসিউটিক্যাল দ্রব্য এবং মেডিক্যাল ডিভাইসের ওপর চুক্তি সইয়ের সাক্ষী আমি।” তিনি জানান, জানুয়ারি মাসের মধ্যেই দু তরফই চাইছে তাদের প্রতিনিধি দলের মধ্যে আলোচনা হোক। ভারত ও ইউরেশিয়ান ইকনোমিক জোনের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও মুখোমুখি বৈঠক হবে ওই মাসের মধ্যেই। ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে পেমেন্ট সিস্টেম প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর (S jaishankar) বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি এমন একটা পথ খুঁজে বের করতে যাতে দুই দেশই ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ডিল করতে পারে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Ram Mandir: ভোটাভুটি করে বেছে নেওয়া হল রামলালার মূর্তি, কেমন দেখতে জানেন?

    Ram Mandir: ভোটাভুটি করে বেছে নেওয়া হল রামলালার মূর্তি, কেমন দেখতে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনটি মূর্তি। তার মধ্যে একটিই ঠাঁই পাবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহে। সেই বিগ্রহেই হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা। কোন মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে, সেটি বেছে নিয়েছে রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। ট্রাস্টের তরফে বিমলেন্দ্র মোহন প্রতাপ মিশ্র জানান, রামলালার যে মূর্তিটি মন্দিরের গর্ভগৃহে বসানো হবে, সেটি পছন্দ করা হয়ে গিয়েছে।

    কেমন দেখতে রামলালার মূর্তি?

    প্রাণপ্রতিষ্ঠার জন্য সেটি মন্দিরে নিয়ে আসা হবে আগামী মাসে। শুক্রবার তিনি বলেন, “মন্দিরে কোন মূর্তিটি প্রতিষ্ঠিত হবে, সেটি ঠিক করতেই বৈঠক হয়েছে এদিন। মূর্তিও পছন্দ করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, রাম মন্দির নির্মাণ এবং মন্দির পরিচালনা করছে এই ট্রাস্ট। বিমলেন্দ্র বলেন, “যে মূর্তিটি সবার পছন্দ হয়েছে, সেটি দেখলে মনে হবে যেন আপনার সঙ্গে কথা বলছে। একবার যদি দেখেন, আপনি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাবেন।” তিনি বলেন, “যদি এক সঙ্গে অনেকগুলি মূর্তি রাখা হয়, তাহলে আপনার চোখ গিয়ে থামবে সেরা (Ram Mandir) মূর্তিটিতে গিয়ে।”

    মূর্তি পছন্দে ভোটাভুটি 

    এদিনের বৈঠকেও আমার দৃষ্টি যে মূর্তিটিতে গিয়ে স্থির হয়ে গিয়েছিল, সেটির পক্ষেই আমি ভোট দিই। এরপর চম্পত রাই (ট্রাস্টের সম্পাদক) ঠিক করেছেন। এনিয়ে ভোটাভুটি হয়েছিল। আমরা আমাদের মতামত দিয়েছিলাম। যে মূর্তিটির পক্ষে সবাই ভোট দিয়েছেন, সেই মূর্তিটিই প্রাণপ্রতিষ্ঠার জন্য নিয়ে আসা হবে। এই মূর্তিটির মধ্যে একটি স্বর্গীয়ভাব রয়েছে। সেটি সত্যিই শিশুর মতো দেখতে।” জানুয়ারির ২২ তারিখে রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবে রামলালার মূর্তি। তবে বিগ্রহ-দর্শন শুরু হবে ২৩ তারিখ থেকে। যদিও মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠান পর্ব শুরু হয়ে যাবে ১৬ জানুয়ারি থেকে। এদিন থেকে শুরু হবে অক্ষত সংগ্রহ।

    আরও পড়ুুন: গোলাপের পাপড়িতে শ্রীরাম! থাকবে মোদির ছবিও, রাম মন্দিরের উদ্বোধনে অভিনব ফুল

    আরও কিছু মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান শেষে ২২ জানুয়ারি হবে মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠা। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। এর মধ্যে যেমন থাকবেন রাজনীতিবিদরা, তেমনি থাকবেন শিক্ষা, বিনোদন-সব বিভিন্ন ক্ষেত্রের লোকজন। বিদেশের বহু অভ্যাগতও যোগ দেবেন এই অনুষ্ঠানে। সেই কারণেই সাধারণ দর্শনার্থীরা এদিন প্রবেশ করতে পারবেন না মন্দিরে। তাঁরা দেবদর্শন করতে পারবেন ২৩ জানুয়ারি থেকে। ট্রাস্টের দাবি, এদিন থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার মানুষ অযোধ্যায় আসবেন রাম মন্দির (Ram Mandir) দর্শনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share