Tag: Bengali news

Bengali news

  • LPG Re-KYC: দিতে হবে না লাইন! ঘরে বসেই হবে গ্যাসের আধার-বায়োমেট্রিক যাচাই! কীভাবে?

    LPG Re-KYC: দিতে হবে না লাইন! ঘরে বসেই হবে গ্যাসের আধার-বায়োমেট্রিক যাচাই! কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে এলপিজির রি-কেওয়াইসি (LPG Re-KYC) করা নিয়ে সাড়া পড়ে গিয়েছে। অনেকেই এই কাজের জন্য গ্যাসের ডিলারদের কাছে লম্বা লাইন দিচ্ছেন। আবার অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেয়ে গ্রাহকদের মনে বিভ্রান্তি তৈরি করে টাকা উপার্জনের চেষ্টাও করছেন। তবে, হাতে স্মার্টফোন থাকলে, লাইন না দিয়ে, বাড়িতে আরামে বসেই করে ফেলতে পারেন এই প্রক্রিয়াটি। কীভাবে তা করবেন, জেনে নিন—

    কীভবে করবেন রি-কেওয়াইসি (LPG Re-KYC)?

    বাড়িতে বসেই আপানি মোবাইলে রি-কেওয়াইসি (LPG Re-KYC) করতে পারবেন। ইন্ডিয়ান অয়েলর অ্যাপটি সম্প্রতি আপডেট করা হয়েছে। প্রথমে গ্রাহকেরা বাড়িতে বসেই ‘ইন্ডিয়ানঅয়েল ওয়ান’ (IndianOil One) অফিসিয়াল অ্যাপ এবং আধারের ফেস স্ক্যানার অ্যাপ মোবাইলে ডাউনলোড করবেন। এর সঙ্গে  থাকতে হবে এম আধার। ইন্ডিয়ানঅয়েল ওয়ান অ্যাপটি ওপেন করে প্রোফাইল তৈরি করুন, যদি তা না করা থাকে। এরপর মেনু থেকে এলপিজি সেকশন বেছে নিন। এরপর ডোমেস্টিক এলপিজি কানেকশন বেছে নিন। এরপর এলপিজি ড্যাশবোর্ড স্ক্রিনে প্রোফাইলে গিয়ে রি-কেওয়াইসি অপশনে ক্লিক করতে হবে। কেওয়াইসি-তে আপত্তি নেই জানিয়ে চেকবক্সে একটি টিক করুন এবং নিচের ‘ফেস স্ক্যান’ অপশনে ক্লিক করুন। 

    এর সঙ্গে মোবাইলে থাকতে হবে ফেসআরডি সার্ভিসের ব্যবস্থা। মোবাইল প্লে-স্টোর থেকে ‘আধার ফেসআরডি’ (AadhaarFaceRd) ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপটি ইউআইডিএআই-এর মাধ্যমে আধার ফেস ভেরিফিকেশন করতে সক্ষম। এরপর এই স্ক্যানারে মুখ স্ক্যান করলেই গ্যাসের রি-কেওয়াইসি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে। একই ভাবে ভারত পেট্রোলিয়াম ও হিন্দুস্থান পেট্রোলিয়ামের গ্রাহকেরা বাড়িতে বসেই অনলাইনে আধার তথ্য যাচাই করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ভারত পেট্রোলিয়ামের গ্রাহকদের হ্যালো বিপিসিএল অ্যাপটি (HelloBPCL) ইনস্টল করতে হবে মোবাইলে। হিন্দুস্থান পেট্রোলিয়ামের গ্রাহকদের জন্য এইচপিপে অ্যাপ (HPPay) ব্যবহার করতে হবে।

    এবার জেনে নিন কীভাবে করবেন এলপিজি-আধার লিঙ্ক—

    রান্নার গ্যাসের যদি কেউ এখনও আধার লিঙ্কই না করে থাকেন তাহলে করতে পারেন এই পদ্ধতি মেনে। যথা-

    ১> আপানার নিজের স্মার্ট মোবাইল ঠেকে প্রথমে আধারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে uidai.gov.in –এ খুলুন।

    ২> এরপর সিডিং পোর্টাল Aadhaar seeding portal প্রবেশ করতে হবে। এখান থেকে আপনাকে ফর্ম ফিলাপ করতে হবে। 

    ৩> এরপর ফর্মের মধ্যে আপনার নাম, ঠিকানা, জেলা ইত্যাদি ফিলাপ করতে হবে।

    ৪> এরপর এখান থেকে যে সার্ভিস আপনার দরকার তা বেছে নিতে হবে।

    ৫> এরপর এলপিজি গ্যাসের অপশন বেছে নিতে হবে।

    ৬> ইন্ডেন হয় তাহলে আইওসিএল এবং ভারত গ্যাসে বিপিসিএল অপশনকে ক্লিক করতে হবে।

    ৭> এরপর তালিকা থেকে এলপিজি ডিসট্রিবিউটরের নাম সিলেক্ট করতে হবে। এরপর রান্নার গ্যাসের কনজিউমার নম্বর দিতে হবে।

    ৮> এখানে এরপর ইমেল, আইডি, আধার নম্বর দিতে হবে। এরপর সব ঠিকঠাক দেখে সাবমিট করতে হবে।

    ৯> এরপর নিজের মোবাইল এবং ইমেলে একটি ওটিপি আসবে তা নিশ্চিত করে সাবমিট করতে হবে।

    ১০> সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ারপর অফিসের কর্তারা সব তথ্য যাচাই করতে হবে। প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেলে মোবাইলে আধার লিঙ্ক সম্পন্ন একটি নোটিশ এসে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Hijab Row: “মুসলিম তোষণের জন্যই প্রত্যাহার হিজাব নিষেধাজ্ঞা”, সিদ্দারামাইয়াকে তোপ বিজেপির

    Karnataka Hijab Row: “মুসলিম তোষণের জন্যই প্রত্যাহার হিজাব নিষেধাজ্ঞা”, সিদ্দারামাইয়াকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের মুসলিম তোষণের পথেই হাঁটল কংগ্রেস! কর্নাটকে তারা ফের ফিরিয়ে আনল হিজাব প্রথা (Karnataka Hijab Row)। ঘটনায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ কর্নাটক বিজেপি। তাদের দাবি, নিষিদ্ধ সংগঠন ‘পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া’র গুন্ডাদের তুষ্ট করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস সরকার।

    কংগ্রেসের ঘোষণা

    বর্তমানে কর্নাটকে ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী পদে আসীন সিদ্দারামাইয়া। তাঁর নির্দেশে হিজাবের ওপর তুলে নেওয়া হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এর আগে কর্নাটকে ছিল বিজেপি সরকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব পরায় নিষেধাজ্ঞা (Karnataka Hijab Row) জারি করেছিল পদ্ম-সরকার। শুক্রবার কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কে, কোথায় কী পোশাক পরবেন, সেটা তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ।” এদিন মাইসুরুতে এক কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, “আর কোনও বাধা রইল না। এবার হিজাব পরে যে কোনও জায়গায় যাওয়া যেতে পারে।”

    হিজাব বিতর্ক

    ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি কর্নাটকের উদুপিতে এক প্রি-ইউনিভার্সিটিতে হিজাব পরা কয়েকজনকে ক্লাসে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। কলেজ উন্নয়ন সমিতির সভাপতি রঘুপতি ভট্ট সাফ জানিয়ে দেন, হিজাব পরে ক্লাসে ঢোকা যাবে না। তার জেরে ব্যাপক শোরগোল রাজ্যে। হিজাবের পাল্টা হিসেবে গেরুয়া উত্তরীয় পরে আন্দোলনে নামে হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। তার জেরে ওই বছরেরই ২২ জানুয়ারি কর্নাটক সরকারের শিক্ষা দফতর একটি কমিটি গঠন করে। ঘোষণা করা হয়, কমিটি নির্দিষ্ট সুপারিশ করার আগে পর্যন্ত ছাত্রীরা কেবল ইউনিফর্ম পরেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসতে পারবেন। হিজাব কিংবা গেরুয়া উত্তরীয় কিছুই পরা যাবে না।

    আরও পড়ুুন: বাইক থেকে নামিয়ে তৃণমূল নেতাকে বেধড়ক মারলেন দলেরই কর্মীরা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    সিদ্দারামাইয়ার সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে বিজেপি। দলের তরফে বলা হয়েছে, “সিদ্দারামাইয়ার গ্যারান্টি স্কিমে সর্বধর্মের একটি সুন্দর বাগানে বিষবৃক্ষের বীজ বুনে দেওয়া হল। স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের মধ্যে সমতা আনতে পোশাক বিধি চালু করা হয়েছিল।” পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, পোশাকবিধির মাধ্যমে স্কুলের সুকুমারমতি পড়ুয়াদের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত অক্টোবর মাসে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত ও বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ খণ্ডিত রায় দেওয়ায় হিজাব সংক্রান্ত (Karnataka Hijab Row) মামলাটি এখন শীর্ষ আদালতেরই উচ্চতর বেঞ্চে গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rashid Khan: সঙ্কটজনক শিল্পী উস্তাদ রশিদ খান, ভর্তি দক্ষিণ কলকাতার হাসপাতালে

    Rashid Khan: সঙ্কটজনক শিল্পী উস্তাদ রশিদ খান, ভর্তি দক্ষিণ কলকাতার হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী উস্তাদ রশিদ খান (Rashid Khan) অসুস্থ হয়ে বেশ কিছু দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি। সূত্র মারফত খবর মিলেছে, তাঁর অবস্থা বেশ সঙ্কটজনক। তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল থেকে জানা গিয়েছে, গত কয়েক বছর ধরে শিল্পী প্রস্টেট ক্যান্সারে ভুগছিলেন। তবে খুব জটিল হয়নি, চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। এমন অবস্থায় সম্প্রতি তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (ব্রেন স্ট্রোক) হয়। তখন থেকেই জনপ্রিয় এই শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পীর অবস্থার অবনতি শুরু। ৫৫ বছর বয়সি শিল্পী রশিদ খান (Rashid Khan) বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন দক্ষিণ কলকাতার একটি হাসপাতালে।

    আরও পড়ুন: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    অবস্থা সঙ্কটজনক

    হাসপাতালের একটি সূত্র মারফত উস্তাদ রশিদ খানের (Rashid Khan) শারীরিক অবস্থার সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গিয়েছে। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, শিল্পীর অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ক্যান্সার এবং ব্রেন স্ট্রোক জনিত সমস্যা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কিত। শিল্পী বর্তমানে আইটিইউতে ভর্তি রয়েছেন। স্নায়ু চিকিৎসকদের একটি টিম তাঁকে পর্যবেক্ষণ করছেন। অন্যদিকে, মেডিসিন এবং ক্যান্সারের চিকিৎসকদের একটি দলও তাঁকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে। নতুন করে অবস্থার অবনতি হয়নি। তবে বর্তমান অবস্থা খুবই জটিল।

    সংক্ষিপ্ত জীবন

    উত্তরপ্রদেশের বদায়ূঁতে জন্ম শিল্পী উস্তাদ রশিদ খানের (Rashid Khan)। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রামপুর-সাসওয়ান ঘরানার শিল্পী তিনি। রশিদ খানের গুরু ছিলেন উস্তাদ নিসার হুসেন খাঁ-সাহিব। তিনি সম্পর্কে শিল্পীর দাদু। মূলত শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গাইলেও ফিউশন বা বলিউড এবং টলিউডের ছবিতে বহু জনপ্রিয় গানও গেয়েছেন শিল্পী। ‘যব উই মেট’, ‘কিসনা’, ‘হাম দিল দে চুকে সনম’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘রাজ ৩’-র মতো বলিউড ছবির পাশাপাশি ‘মিতিন মাসি’, ‘বাপি বাড়ি যা’, ‘কাদম্বরী’-র মতো বাংলা ছবিতেও রয়েছে তাঁর গান।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে, দলের বিধায়ককেই গ্রেফতারের দাবি অর্জুন অনুগামীদের!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: হাইকোর্টের কড়া অবস্থানের পরেই সিবিআইকে বাড়ি-গাড়ির সুবিধা রাজ্যের

    Calcutta High Court: হাইকোর্টের কড়া অবস্থানের পরেই সিবিআইকে বাড়ি-গাড়ির সুবিধা রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের একাধিক নিয়োগ দুর্নীতি এবং সমবায়ের বিরুদ্ধে সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিভিন্ন ইস্যুতে দুর্নীতির তদন্তে নেমে মামলার চাপ সামলাতে কার্যত হিমসিম খাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দিন দুয়েক আগে আলিপুরদুয়ারের সমবায়ে আর্থিক দুর্নীতির বিষয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা থেকে উত্তরবঙ্গে রোজ গিয়ে তদন্ত করা অফিসারদের পক্ষে সম্ভব নয়। আর তাই তদন্তের জন্য একটি অফিস দরকার। শুক্রবার, রাজ্য সরকার বিচারপতিকে জানিয়েছে, সিবিআইকে সবরকম সুবিধার ব্যবস্থা করবে। বিচারপতির নির্দেশ অনুসারেই মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী  স্থানীয় প্রশাসনকে কাজ করার কথা বলবেন বলে জানা গিয়েছে।

    বিচারপতি কী বলেছিলেন (Calcutta High Court)?

    হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় মামলার শুনানিতে বলেছিলেন, “সিবিআইকে সাহায্য করতে ১০ জন পুলিশকর্মী সহযোগিতা করবে। প্রয়োজনে উত্তরবঙ্গে যাতায়াত করার জন্য গাড়ি এবং অফিসারদের থাকা ও একটি স্থায়ী অফিসের জন্য বাড়ি দিয়ে সহযোগিতা করতে হবে। এই কাজ করবে রাজ্য।” গত ৩ এবং ৭ নভেম্বর রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দিলেও তার বাস্তবায়িত হয়নি। তার পর গত সোমবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় কড়া অবস্থান নিয়ে মুখ্যসচিবের কাছে জানাতে চান, আদালতের নির্দেশ নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোনও পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করবেন কি না? মাঝে দু’দিন বিচারপতি অনুপস্থিত ছিলেন। এরপরে আবার গতকাল মামলা কোর্টে উঠলে বিচারপতিকে মুখ্যসচিব জানান আদলাতের নির্দেশ পালন করবে রাজ্য সরকার। মুখ্যসচিব এদিন আদালতে (Calcutta High Court) জানিয়েছেন যে, সিবিআই মোট ১০ জন পুলিশ কর্মী চেয়েছিল। ইতিমধ্যে রাজ্য থেকে ৮ জন পুলিশকর্মীকে ডেপুটেশনে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে একটি গাড়ি এবং ২ মাসের জন্য একটি অস্থায়ী অফিসের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। সবটাই দ্রুত দিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান মুখ্যসচিব।

    শহরে সিবিআই অতিরিক্ত নির্দেশক

    এদিকে, রাজ্যে কয়লা থেকে শুরু করে গরু, শিক্ষক নিয়োগ, সমবায়, পুরসভা, রেশন দুর্নীতি সহ আরও একাধিক বিষয়ে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানতে বৃহস্পতিবার কলকাতায় আসেন সিবিআইয়ের অতিরিক্ত নির্দেশক মনোজ শশিধর। শুক্রবার উচ্চপদস্থ অফিসারদের নিয়ে দফায় দফায় নিজাম প্যালেসে বৈঠক করেন তদন্তের গতি-প্রকৃতি নিয়ে। এরপর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সেও বৈঠক করেন। সেই সঙ্গে তদন্তের জন্য কী কী সুযোগ-সুবিধা লাগবে তা নিয়েও দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় এইদিন। রাজ্যে তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে তদন্তের বিষয়ে একটা খসড়া রিপোর্ট তিনি দিল্লির অফিসে দেবেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: উধাও ঠান্ডা, চড়ছে পারা, শীতের পথে কাঁটা কে জানেন?

    Weather Update: উধাও ঠান্ডা, চড়ছে পারা, শীতের পথে কাঁটা কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্বাভাস ছিলই। সেই পূর্বাভাসই মিলে যাচ্ছে। কলকাতা থেকে উধাও হয়ে গেল কনকন ঠান্ডা (Weather Update)। ক্রমেই বাড়ছে সিটি অফ জয়ের তাপমাত্রার পারদ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুক্রবারের তুলনায় শনিবার তাপমাত্রা বেড়েছে এক ডিগ্রি। শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার তা বেড়ে হয়েছে ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা আরও বাড়বে।

    দক্ষিণবঙ্গে হা-শীত দশা

    আবহবিদরা জানান, দক্ষিণবঙ্গে হা-শীত দশা চললেও, উত্তরবঙ্গ কাঁপবে ঠান্ডায়। ২৫ ডিসেম্বর বৃষ্টি ও তুষারপাত হতে পারে দার্জিলিংয়ে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ২৫, ২৬ ও ২৭ ডিসেম্বর বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দার্জিলিং ও আশপাশের পাহাড়ি এলাকা। হতে পারে তুষারপাতও। তবে দক্ষিণবঙ্গে এখনই বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই হাওয়া অফিস সূত্রে খবর।

    উধাও ঠান্ডা

    ঠিক কী কারণে পৌষেও হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থেকে বঞ্চিত বাংলা (Weather Update)? হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণেই উধাও ঠান্ডা। রাজ্যে বাড়ছে তাপমাত্রা। এই পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণেই আগামী তিন দিন তিলোত্তমার তাপমাত্রা আরও তিন ডিগ্রি বাড়তে পারে। তাই বড়দিন ও নতুন বছরের শুরুতে কনকনে ঠান্ডা থেকে বঞ্চিতই থাকবেন আম-বাঙালি। যেহেতু চড়বে তাপমাত্রার পারা, সেহেতু মাঠে মারা যেতে পারে পিকনিকের মজাও।

    আরও পড়ুুন: শিক্ষকদের স্কুলে ঢুকতে হবে আরও আগে, নয়া নির্দেশিকা জারি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের

    চলতি বছর প্রায় ডিসেম্বরজুড়েই হা-শীত, হা-শীত করেছেন ঠান্ডাপ্রেমীরা। মাসের মাঝখানে কয়েকটা দিন ভালো ঠান্ডা পড়লেও, ফের উধাও হয়েছে ঠান্ডা। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে প্রচণ্ড ঝড়বৃষ্টি হয়েছিল। ওই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবও পড়েছিল এ রাজ্যে। দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হয়েছে দিন তিনেক ধরে। ঘূর্ণঝড়ের তাণ্ডব শেষে মেঘ কেটে ওঠে রোদ। তার জেরেই নামতে শুরু করেছিল পারদ। সেই ঠান্ডাই এবার উধাও হয়ে গিয়েছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে। তাই সান্তাক্লজ যখন এ বঙ্গে পা রাখবেন, তখন হি হি করা ঠান্ডা নয়, থাকবে শীতের আমেজ। ফের কবে ঠান্ডা পড়বে, সে ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু জানাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। তবে হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় থাকবে কুয়াশার দাপট (Weather Update)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • China Nuclear Test: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? উপগ্রহ চিত্র ঘিরে উদ্বেগ

    China Nuclear Test: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? উপগ্রহ চিত্র ঘিরে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে চিন? প্রশ্নটা ফের মাথাচাড়া দিচ্ছে, কারণ সাম্প্রতিক কয়েকটি উপগ্রহ চিত্রে  তেমন উদ্বেগের ছবি ধরা পড়েছে।

    লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাকেন্দ্রে অতিসক্রিয়তা

    সম্প্রতি, বহুল প্রচলিত মার্কিন সংবাদপত্র নিউইয়র্ক টাইমসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বেশ কিছু উপগ্রহ চিত্র ছাপা হয়েছে। ওই ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, চিনের উত্তর-পশ্চিমে স্বায়ত্তশাসিত জিনজিয়াং প্রদেশে লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাগার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এখানে বলে রাখা ভালো, চিনা পরমাণু অস্ত্রের ইতিহাসে লপ নুর পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষাগারের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে। প্রায় ৬ দশক আগে, ১৯৬৪ সালের ১৬ অক্টোবর প্রথম পরমাণু অস্ত্রটি পরীক্ষা করে চিন। সেবারও শিনজিয়াং প্রদেশের লপ নুর এলাকায় পরমাণু বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল, নজরদারি এড়াতে ওই প্রকল্পের নাম রাখা হয়েছিল ‘প্রজেক্ট ৫৯৬’। 

    ৯০ ফুট গভীর কূপ খনন! কেন?

    এবার ফের একবার নতুন করে ওই কেন্দ্রটিকে সক্রিয় করতে অতিসক্রিয়তা লক্ষ্য করা গিয়েছে জিনপিং সরকারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, যে গতিতে কাজ চলছে, তাতে শীঘ্রই সেখানে চিন পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করতে পারে। অথবা, রাসায়নিক বিস্ফোরকের মাধ্যমে সাব-ক্রিটিকাল পরমাণু বিস্ফোরণের চেষ্টা করছে। মার্কিন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, লপ নুর এলাকায় নতুন করে খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করেছে চিন। পার্বত্য এলাকায়, পাশাপাশি একাধিক উল্লম্ব সুড়ঙ্গ গড়ে তোলা হচ্ছে। আগেও ওই সুড়ঙ্গগুলি পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এবার প্রায় ৯০ ফুট গভীর কূপ খনন করার চেষ্টা চলছে। তেমনই উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়েছে। এর থেকেই বিশেষজ্ঞদের অনুমান, চিন কিছু আধুনিক মানের ব্যালিস্টিক এবং জাহাজ থেকে ছোড়ার পরমাণু অস্ত্র তৈরি করছে। 

    অস্বীকার চিনের, নজর রাখছে ভারত

    মার্কিন রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় এক দশক আগে চিনের কাছে ছিল ৫০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র। পেন্টাগনের অনুমান, যে হারে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে চিন, ২০৩৫ সাল নাগাদ চিনের হাতে প্রায় ১৫০০ পরমাণু শক্তিসম্পন্ন ওয়ারহেড থাকবে, যা তুলনায় তিরিশ গুণ বেশি। চিনের এই কর্মকাণ্ড ভারতের কাছে যথেষ্ট উদ্বেগের। লপ নুরে চিনের এই সক্রিয়তায় দিল্লিও নড়েচড়ে বসেছে, পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে বলে খবর। একাধিক ইস্যুতে দু’দেশের সম্পর্ক একেবারে স্পর্শকাতর জায়গায় আছে। এই অবস্থায় এই উপগ্রহ ছবি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও, পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার বিষয়টি স্বভাবতই অস্বীকার করেছে চিন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: “কোনও ডেট আমি বলছি না”, চাকরি প্রার্থীদের আশায় জল ব্রাত্যর

    Recruitment Scam: “কোনও ডেট আমি বলছি না”, চাকরি প্রার্থীদের আশায় জল ব্রাত্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারের বারবেলায় বিকাশ ভবনে ব্রাত্যর সঙ্গে বৈঠক হল এসএলএসটির চাকরিপ্রার্থীদের (Recruitment Scam)। বৈঠক হয়েছে ঘণ্টা দেড়েক ধরে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এসএসসির চেয়ারম্যান এবং প্রিন্সিপাল সেক্রেটারিও।

    কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী   

    বৈঠক শেষে যখন চাকরি প্রার্থীরা বের হলেন, তখন তাঁদের চোখেমুখে স্পষ্ট উচ্ছ্বাসের ছাপ। তাঁরা বলেন, “আমরা আশাবাদী। শীঘ্রই নিয়োগপত্র হাতে পাব। বাড়ি ফিরতে পারব, সেই আশা করছি।” তাঁরাই জানান, ১লা ফেব্রুয়ারি জট কাটতে পারে। যদিও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সাফ জানান, “নির্দিষ্ট কোনও দিনক্ষণ আমি এখনই বলতে চাইছি না, বলতে পারছি না।” তিনি বলেন, “ওঁরা একটা দাবি করেছেন। ওঁরা চাইছেন ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি বিষয়টা শেষ করা যায়। কিন্তু, আমরা তো কোনও নির্দিষ্ট দিনের কথা বলতে পারি না। তবে মুখ্যমন্ত্রী চাইছেন দ্রুত বিষয়টা হোক। আজকের আলোচনা সদর্থক হয়েছে। কুণাল ঘোষ উদ্যোগ নিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত চাকরি দেবে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আমার কাজটা মূলত এদের মাঝখানে একজন কো-অর্ডিনেটরের মতো।”

    কী বললেন চাকরিপ্রার্থী

    ব্রাত্যর উল্টো (Recruitment Scam) সুর শোনা গেল এক চাকরিপ্রার্থীর গলায়। তিনি বলেন, “আমরা একটা ডেডলাইন চেয়েছিলাম। তা পেয়েছি। ১ ফেব্রুয়ারি। আশা করছি, তার মধ্যে একটা কার্যকরী জায়গায় পৌঁছে যাব। নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই পেয়ে যাব বলে আশা করছি। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর সে রকম একটা নির্দেশ এসেছে বলে আমরা এ রকম একটা তারিখ পেয়েছি।” পরে ব্রাত্য বলেন, “আন্দোলনকারীদের দাবির মান্যতা আছে, পার্টি থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত আইনি পন্থা ঠিক রেখে স্কুল সার্ভিস কমিশন নিয়োগপত্র দেবে। স্বচ্ছভাবেই নিয়োগ হবে। তবে নির্দিষ্ট কোনও দিনের কথা হয়নি। নির্দিষ্ট কোনও দিনক্ষণ আমি এখনই বলতে চাইছি না, বলতে পারছি না। তবে নিয়োগ নিয়ে আমি আশাবাদী।”

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে, দলের বিধায়ককেই গ্রেফতারের দাবি অর্জুন অনুগামীদের!

    এক হাজার দিনেরও বেশি সময় ধরে ধর্মতলায় গান্ধী মূর্তির পাদদেশে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করে চলেছেন চাকরি প্রার্থীরা। দিন কয়েক আগে এই আন্দোলনকারীদের মধ্যেই এক মহিলা চাকরি প্রার্থী মাথার চুল কেটে প্রতিবাদ জানান। সেদিন আন্দোলন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বাম নেতা বিমান বসু, বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ। পরে হাজির হন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ওই মঞ্চ থেকেই রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা (Recruitment Scam) বলেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের আগেই সুখবর! রাজ্যগুলিকে কর হস্তান্তরের (Tax Devolution) ৭২ হাজার ৯৬১ কোটি ২১ লক্ষ কোটি টাকা দল কেন্দ্র। এর আগে টাকা দেওয়া হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এটি অতিরিক্ত কিস্তি। ফের টাকা দেওয়া হবে ১০ জানুয়ারি।

    অতিরিক্ত কিস্তি

    প্রসঙ্গত, আয়কর সহ অন্যান্য খাতে কেন্দ্র রাজ্যগুলি থেকে যা সংগ্রহ করে, তার একটি অংশ দেওয়া হয় রাজ্যগুলিকে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের আশপাশে দেওয়া হয় এই টাকা। সেই হিসেবে রাজ্যগুলির এই অর্থ পাওয়ার কথা ছিল ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি। তবে উৎসবের মরশুমে আগেই একটি কিস্তি দিল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার যে অর্থ দেওয়া হল, তা অতিরিক্ত কিস্তি বলেই (Tax Devolution) জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের মন্ত্রক।

    টাকা বাঁটোয়ারার পদ্ধতি

    মনে রাখতে হবে, প্রতি অর্থবর্ষে রাজ্যগুলি থেকে কর বাবদ কেন্দ্র যা সংগ্রহ করে, তার ৪১ শতাংশই ১৪টি কিস্তিতে বণ্টন করা হয় রাজ্যগুলিকে। ২০২৩-২৪ সালের বাজেট অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে দেবে সব মিলিয়ে ১০.২১ লক্ষ কোটি টাকা। এই টাকা বাঁটোয়ারার একটা পদ্ধতি রয়েছে। কর বাবদ আয়ের টাকার কত অংশ রাজ্য পাবে, অনেকগুলি মানদণ্ডে তা ঠিক করা হয়। এরই একটি হল জনসংখ্যা। সেই নিক্তিতে উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার পেয়েছে ১৩ হাজার ৮৮ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা।

    আরও পড়ুুন: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    উত্তর প্রদেশের পরেই রয়েছে নীতিশ কুমারের বিহার। তারা পেয়েছে ৭ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশ রয়েছে তৃতীয় স্থানে। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। এই তালিকার চার নম্বরে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গ। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৪৮৮ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা। প্রসঙ্গত, এই যে অতিরিক্ত কিস্তি দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে নেই জিএসটি কাঠামো অনুযায়ী রাজ্যের জন্য যে পাওনা, সেই টাকা। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে, তার মধ্যে রয়েছে (Tax Devolution) জিএসটি বাবদ বকেয়াও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    Recruitment Scam: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষা হয়েছে তিনটি। আর কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) হয়েছে সাড়ে ৮ হাজার পদে। অর্থাৎ শিক্ষক সহ এই সাড়ে ৮ হাজার প্রার্থী মোটা টাকা দিয়ে চাকরি ‘কিনেছেন’। যাঁরা মানুষ গড়ার কারিগর, স্কুলে যাঁরা নৈতিকতার পাঠ দিচ্ছেন ছাত্রছাত্রীদের, তাঁদের অনেকেই চাকরি পেয়েছেন অনৈতিকভাবে।

    দুর্নীতি কবুল 

    তিন পরীক্ষার নিয়োগে যে সাড়ে আট হাজার পদে দুর্নীতি হয়েছে, শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা দিয়ে এ কথা জানাল এসএসসি। শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি (Recruitment Scam) হয়েছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের। তাঁদের অভিযোগ, কারচুপি হয়েছে ওএমআর শিটেও। রাজ্যের স্কুলগুলিতে যে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী নিয়োগে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছে, সে দাবি করেছে সিবিআইও। চাকরি প্রার্থী ও সিবিআইয়ের সেই দাবি যে নিছক গালগল্প নয়, এদিন এসএসসির হলফনামায়ই তা স্পষ্ট।

    কীভাবে চাকরি

    কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চে হলফনামা দিয়ে এসএসসি জানিয়েছে, নবম-দশমের তালিকায় ওপরে থাকাদের টপকে নিয়োগ হয়েছে ১৮৩ জনের। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই বরখাস্ত করা হয়েছে ১২২ জনকে। একাদশ-দ্বাদশে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে ৩৯টি পদে। ৯৫২ জনের ওএমআর শিটে কারচুপির ঘটনাও চিহ্নিত করেছে এসএসসি। এর মধ্যে সুপারিশ করা হয়েছিল ৮২৩ জনের নাম। একাদশ-দ্বাদশে ওএমআর শিটে কারচুপির ঘটনা চিহ্নিত হয়েছে ৯০৭ জনের। এর মধ্যে সুপারিশ করা হয়েছিল ৭৭১ জন প্রার্থীর নাম।

    আরও পড়ুুন: ঝাড়খণ্ডে রেললাইন উড়িয়ে দিল মাওবাদীরা, ব্যাহত ট্রেন চলাচল

    জালিয়াতি হয়েছে গ্রুপ সি নিয়োগেও। অভিযোগ উঠেছে অনৈতিকভাবে চাকরি পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮০জন। এর মধ্যে এসএসসি সুপারিশপত্র দিয়েছে ৭৮৩জনকে। গ্রুপ ডিতে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে ২ হাজার ৮২৩ জনের ওএমআর শিটে। সুপারিশপত্র ছাড়াই চাকরি হয়েছে বলেও হলফনামায় কবুল করেছে এসএসসি। স্কুল সার্ভিস কমিশনের দাবি, গ্রুপ সিতে সুপারিশপত্র ছাড়াই চাকরি পেয়েছেন ৫৭ জন। গ্রুপ ডিতে এভাবে চাকরি পেয়েছেন ১৭০ জন। সব মিলিয়েই চাকরি ‘বিক্রি’ হয়েছে (Recruitment Scam) সাড়ে আট হাজার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    Imran Khan: সুপ্রিম কোর্টে মিলল জামিন, পাক রাজনীতিতে প্রত্যাবর্তন ইমরান খানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাধারণ নির্বাচনের আগে বড় জয় পেল পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি! শুক্রবার পাক সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন ইমরান। ইমরান ছাড়াও ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস’ মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশিও।

    ইসলামাবাদ হাইকোর্টে জামিন

    প্রসঙ্গত, তোষাখানা মামলায় আগেই নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজায় স্থগিতাদেশ দিয়েছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। নির্বাচনের আগে ক্যাপ্টেনের জামিনে জয়ের আনন্দ পিটিআইয়ের অন্দরে। তোষাখানা মামলায় অগাস্ট মাসেই তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল ইসলামাবাদের বিশেষ আদালত। বিশেষ আদালতের এই নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়ে পিটিআই সুপ্রিমোর জামিন মঞ্জুর করেছিল ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। তবে যেহেতু ‘রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁসে’র অভিযোগে মামলা চলছিল, তাই বন্দিদশা ঘোঁচেনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর (Imran Khan)।

    পিটিআই কর্মী-সমর্থকদের আশা

    সেই সময়ই পিটিআই নেতৃত্ব জানিয়ে দিয়েছিলেন, জেল থেকেই লাহোর, মিয়াঁওয়ালি ও ইসলামাবাদ এই তিনটি কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন পিটিআই প্রধান। দেশের শীর্ষ আদালতের এদিনের রায়ের ফলে পাক রাজনীতিতে ইমরানের প্রত্যাবর্তন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলেই মত সে দেশের আইনবিদদের একটা বড় অংশের। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ইতিমধ্যেই আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন পিটিআইয়ের সমর্থকরাও। তাঁরা বলছেন, অবসর ভেঙে ক্রিকেট মাঠে ফিরে যেভাবে দেশকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন, সেভাবেই নির্বাচনী ময়দানেও জয়ী হবেন ইমরান। ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন পাকিস্তানে। সেই নির্বাচনে ইমরান বিপুল ভোটে জয়ী হবেন বলে আশাবাদী পিটিআই কর্মী-সমর্থকরা। কেবল ক্যাপ্টেন নন, তাঁদের আশা, নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই পাকিস্তানের কুর্সিতে বসবে ইমরানের দল।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে ধৃতদের মনের হদিশ পেতে হচ্ছে সাইকো-অ্যানালিসিস টেস্ট!

    ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের আগে পাকিস্তানের বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কারণে তলানিতে মুসলিম নওয়াজ-পাকিস্তান পিপলস পার্টির জোট সরকারের। তার জেরে ক্রমেই বাড়ছে ইমরানের দলের জনপ্রিয়তা। সুপ্রিম কোর্টে জামিন মেলায় জোট সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের যে অভিযোগ ক্যাপ্টেন করেছিলেন, জনমানসে সেটাই মান্যতা পাবে বলে ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের ধারণা। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডিভিডেন্ড পাবেন ক্যাপ্টেন (Imran Khan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share