Tag: Bengali news

Bengali news

  • India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    India Economy: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বজ্রের গতিতে ছুটছে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। আগামী বছরগুলিতেও এই চাকা চলবে গড়গড়িয়ে। অন্তত এমনই বিশ্বাস আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ডের। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এটা থেকে যাবে ৬.৫ শতাংশে। আইএমএফ এটা আগেই স্থির করেছিল ৬.৩। আইএমএফের হিসেব বলছে গ্রোথ রেট ০.৪০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬.৭ শতাংশ। আইএমএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৫ এবং ২৬ অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ রেট হবে ৬.৫ শতাংশ। গত আর্থিক বর্ষের তুলনায় গ্রোথ রেট বেড়েছে ০.২ শতাংশ।

    ভারতের অর্থনীতি

    ভারতের অর্থনীতি (India Economy) যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, নানা সমীক্ষায় তা প্রকাশ পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বারংবার বলেছেন, “বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হবে তিন নম্বরে।” বর্তমানে এই তালিকায় দেশ রয়েছে পাঁচ নম্বরে। এতদিন এই জায়গাটা ছিল ব্রিটেনের দখলে। ভারতের অর্থনীতির চাকা যে গড়গড়িয়ে চলবে, ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামে তা জানিয়েছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।

    ভারতের জিডিপি বাড়বে

    ওই মঞ্চে তিনি বলেছিলেন, “২০২৫ অর্থবর্ষে আমরা আশা করছি, ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৭ শতাংশ।” তিনি আরও (India Economy) জানিয়েছিলেন, মানিটারি নীতি তৈরি করছে তাঁদের রিসার্চ টিম। ফেব্রুয়ারিতে সেটি প্রকাশ করা হবে। তিনিও বলেছিলেন, “এর ভিত্তিতে আমি বলতে পারি ভারতীয় অর্থনীতির গ্রোথ খুব দ্রুতগতি সম্পন্ন।”

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের এলাকা এটা’ চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    কিছুদিন আগেই ভারতীয় অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, তা ধরা পড়েছিল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার এক সমীক্ষায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্কও জানিয়ে দিয়েছিল, ভারতের অর্থনৈতিক ভিত্তি যথেষ্ট মজবুত।কোভিডের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ব অর্থনীতি। এই ধাক্কা অবশ্য লাগেনি ভারতীয় অর্থনীতির গায়ে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন নীতিরই সুফল ফলতে শুরু করেছে। তার জন্যই মজবুত হয়েছে ভারতের অর্থনীতি (India Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

         

  • Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    Hemant Soren: বিদ্রোহ হেমন্তের পরিবারে, কল্পনাকে মুখ্যমন্ত্রী চান না জেএমএমের সিংহভাগ বিধায়ক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির প্রশ্নবাণের মুখে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। রাঁচিতে জমি কেনাবেচায় আর্থিক অনিয়ম ও নথি জালিয়াতি সংক্রান্ত মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সপ্তমবারের জন্য তলব করা হয়েছিল হেমন্তকে। এর আগে ছ’ বার সমন পেয়েও হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। বুধবার দিলেন হাজিরা।

    সাদা কাগজে সই!

    ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়ে যেতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তাঁর দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার বিধায়করা। যদি হেমন্তকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসবেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসতে তাঁর স্ত্রীকে যাতে বিদ্রোহের মুখে পড়তে না হয়, সেজন্য দলীয় বিধায়কদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, স্ত্রী কল্পনা এবং মন্ত্রী চম্পাই সোরেনের মধ্যে কোনও একজন যাতে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা।

    বিজেপি সাংসদের দাবি

    তবে হেমন্তের (Hemant Soren) পরে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে কল্পনার বসাটা নিছক কেক ওয়াক হবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবের দাবি, কল্পনা মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিদ্রোহ শুরু হয়েছে হেমন্তের দলের অন্দরে। তিনি জানান, ২৯ জন বিধায়কের মধ্যে ১৮ জনই চান না মুখ্যমন্ত্রীর তখতে বসুন কল্পনা। তিনি বলেন, “জেএমএমের ১৮ জন বিধায়ক বসন্ত সোরেনকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে দেখতে চান।” দুমকার বিধায়ক বসন্ত হেমন্তের ভাই। ঝাড়খণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার আরও একজন। তিনি হলেন হেমন্তের বড় দাদা প্রয়াত দুর্গা সোরেনের স্ত্রী সীতা।

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৮১। শাসক জোটের পক্ষে রয়েছেন ৪৯ জন। এর মধ্যে হেমন্তের দলের বিধায়কের সংখ্যা ২৯। বাকি কুড়িজনের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস, এনসিপি, বাম এবং আরজেডির বিধায়ক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার হেমন্তের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ৩৫ জন। বাকিরা সীতার পাশে রয়েছেন বলে খবর। সীতা বলেন, “আমি সোরেন পরিবারের বড় বউমা। আমার প্রয়াত স্বামী দীর্ঘদিন ধরে ঝাড়খণ্ডকে পৃথক রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। আমি হেমন্তকে তাঁর উত্তরাধিকার বলে মনে করি, অন্য কিছু নয়।” তিনি বলেন, “গুরুজি (শিবু সোরেন) এবং আমার স্বামীর জল-জঙ্গল-জমিনের স্বপ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।”

    সীতার বক্তব্যের নির্যাস, মুখ্যমন্ত্রীর (Hemant Soren) পদের দাবিদার তিনিই। আর যদি তা হয়, তাহলে বনবাসে যেতে হবে সীতাকে নয়, কল্পনাকে! এদিকে, বাংলার মতো ঝাড়খণ্ডেও ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সে রাজ্যের পুলিশ। রাঁচির পুলিশ সুপার চন্দন সিনহা বলেন, ইডি আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। তাই দায়ের হয়েছে এফআইআর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Bardhaman: সরকারি হাসপাতালেই এক্স-রে হল না রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহর, পদত্যাগ চাইল বিজেপি

    Bardhaman: সরকারি হাসপাতালেই এক্স-রে হল না রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহর, পদত্যাগ চাইল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাতে লোক নেই, তাই সরকারি হাসপাতালে এক্স-রে হল না রাজ্যের গ্রন্থাগারমন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহর। স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নের জোয়ারের কথা রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের ঢাক পিটিয়ে প্রায় বলতে শোনা যায়। অথচ রাজ্যের খোদ মন্ত্রীর মুখেই এবার শোনা গেল বর্ধমানের (Bardhaman) এক সরকারি হাসপাতালে পরিষেবা না পাওয়ার কথা। অবাক রাজ্যের মন্ত্রী! ঘটনায় রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জীর্ণদশার কথা ফের একবার উঠে এল। পাল্টা মন্ত্রীর পদত্যাগ চাইল বিজেপি। উল্লেখ্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখেও গত কয়েক মাস আগে এসএসকেএমে নিজের পায়ের চিকিৎসার বিষয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করতে শোনা যায়। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মুখের কথাই যেন ফের আওড়ালেন এবার গ্রন্থাগারমন্ত্রী।

    কী বললেন সিদ্দিকুলাহ (Bardhaman)?

    গত মঙ্গলবার সকালে রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরি শৌচাগার থেকে বের হওয়ার সময় পড়ে গিয়ে আহত হন। ডান পায়ের কনিষ্ঠ আঙুলে চোট লাগে। এরপর রক্ত জমাট বেঁধে যায়। এরপর সন্ধ্যায় যন্ত্রণা বাড়তে থাকলে চিকিৎসার জন্য বর্ধমান (Bardhaman) মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালে যান। চিকিৎসকেরা জানধ, এক্স-রে করতে হবে। কিন্তু হাসপাতালের ওপিডিতে দিনে এক্স-রে হলেও রাতে তা করার কোনও ব্যবস্থা নেই বলে জানতে পারেন মন্ত্রী। কথা শুনেই অবাক হয়ে যান তিনি। এরপর সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে বলেন, “এই বিরাট হাসপাতালে এক্স-রে হবে না! আমার জানা ছিল না। সব সময় হলে মানুষের অনেক উপকার হবে। আমি উদ্যোগ নিয়ে এই কাজটি করাবো। মানুষের সুবিধার জন্য চেষ্টা করব। মানুষ যাতে সুযোগ পান সেই দিকেই নজর রাখবো। রাজ্যে ৪২-৪৩টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল রয়েছে। আমি সরকারি হাসপাতালেই দেখাই, প্রাইভেটে দেখাই না।”

    বিজেপির বক্তব্য

    মন্ত্রীর এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে তৃণমূল সরকারের কড়া সমালোচনা করে বিজেপি। বিজেপির পূর্ব বর্ধমান (Bardhaman) জেলার সহ সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় চন্দ বলেন, “সরকারি হাসপাতালে যদি রাজ্যের মন্ত্রীর এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের কী হাল হবে। রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অত্যন্ত খারাপ এবং অত্যন্ত জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য ন্যূনতম পরিষেবার ব্যবস্থা নেই। তাই রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুলাহ সাহেবের পদত্যাগ করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজোর অনুমতি এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) অন্দরে সিল করা বেসমেন্ট চত্বরে হিন্দুদের পুজো করার অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। বুধবার এই অনুমতি দিয়েছে আদালত। সিল করা বেসমন্টকে বলা হচ্ছে ব্যস কা তয়খানা।

    পুজোর অনুমতি

    হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন বলেন, “আগামী সাত দিনের মধ্যে জ্ঞানবাপী মসজিদের বেসমেন্টে পুজো শুরু হবে। সব হিন্দুরাই সেখানে পুজোর অনুমতি পাবেন।” হিন্দুরা যাতে নির্বিঘ্নে এই চত্বরে পুজো করতে পারেন, সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করার নির্দেশও দিয়েছে আদালত। শ্রী কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টকে জ্ঞানবাপী মসজিদের ওই অংশে পুজোর জন্য একজন পূজারির নামও সুপারিশ করতে বলা হয়েছে। ব্যারিকেড সরানো থেকে পুজোর স্থান পরিষ্কার সহ যাবতীয় ব্যবস্থা করতেও বলা হয়েছে প্রশাসনকে।

    হিন্দু পক্ষের দাবি

    ৩১ জানুয়ারি কর্মজীবনের শেষ দিন ছিল বিচারপতি কৃষ্ণমোহন পাণ্ডের। তিনিই মসজিদের সিল করা ওই বেসমেন্ট পুজোর অনুমতি দেন হিন্দুদের। প্রসঙ্গত, ১৯৮৩ সালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের তালা খোলা ও সেখানে পুজোর অনুমতি দিয়েছিলেন বিচারপতি পাণ্ডেই। এএসআইয়ের বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার রিপোর্ট তুলে (Gyanvapi Mosque) ধরে এদিন আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী জৈন। তাঁর দাবি, জ্ঞানবাপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব মিলেছে। মন্দিরের কাঠামো পরিবর্তন করে ও তার ওপর প্লাস্টার করে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল। মসজিদের দেওয়ালে হিন্দু মন্দিরের চিহ্নও পাওয়া গিয়েছে। মিলেছে ৩৪টি শিলালিপিও।

    আরও পড়ুুন: ‘নিখোঁজ’, ‘বেপাত্তা’ শাহজাহানের আগাম জামিনের আবেদন এবার বারাসত আদালতে!

    এএসআইয়ের সার্ভে রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরেই মসজিদের এই অংশ হিন্দুদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এর পরেই পুজোর অনুমতি চেয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় হিন্দু পক্ষ। মসজিদের ওজুখানা খোলা ও ফের এএসআই সার্ভের দাবিও জানানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। মসজিদের সিল করা বেসমেন্টে পুজোর অনুমতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বেদব্যাস পীঠের আচার্য শৈলেন্দ্র কুমার পাঠক। তিনি চেয়েছিলেন হিন্দুরা যাতে মসজিদের সিল করা বেসমেন্ট চত্বরে শৃঙ্গার গৌরীর সুযোগ পায়। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই পুজোর (Gyanvapi Mosque) অনুমতি দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Interim budget 2024: লক্ষ্মীবারে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট, কী আশা করবেন, কী করবেন না

    Interim budget 2024: লক্ষ্মীবারে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট, কী আশা করবেন, কী করবেন না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারই শুরু হয়ে গিয়েছে বাজেট অধিবেশন। আজ, বৃহস্পতিবার লোকসভায় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মধ্য এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না। পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট বা অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট (Interim budget 2024)।

    অধীর আগ্রহে অপেক্ষা

    বাজেটে সাধারণ বিভিন্ন বিষয়ে ঘোষণা করা হয়। তাই কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে প্রত্যাশার পারদ চড়তে থাকে আমজনতার মধ্যেও। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে অবশ্য সে সুযোগ থাকে না। তা সত্ত্বেও এবার ভোট অন অ্যাকাউন্ট নিয়ে প্রত্যাশার খামতি নেই সাধারণ মানুষের মধ্যে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি কর্পোরেট হাউসগুলিও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে সরকার কী কী বিষয়ে কী ঘোষণা করে, সে দিকে। এবছর এমন একটা সময়ে বাজেট (Interim budget 2024) পেশ হতে চলেছে, যখন বিশ্ব অর্থনীতির নানা চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতিকে। আত্মমর্যাদা ও আত্মনির্ভর অর্থনীতির লক্ষ্যে এগোচ্ছে দেশীয় অর্থনীতি। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে নির্বাচন-পর্ব পর্যন্ত অর্থনীতির একটি প্রাথমিক রোডম্যাপ তৈরি করা হয়।

    ইমিডিয়েট এক্সপেন্ডিচারের রূপরেখা

    নয়া সরকার গঠিত হলে, নতুন করে বাজেট পেশ করবে সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী। আসন্ন বাজেটে বিরাট কিছু আশা না করার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এই বাজেটে দীর্ঘ মেয়াদি অর্থনৈতিক স্ট্র্যাটেজির বদলে ইমিডিয়েট এক্সপেন্ডিচারের রূপরেখা মিলবে। কর ছাড়ের বিষয়েও সিদ্ধান্ত ঘোষণা হতে পারে। তবে সেজন্যও দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে নির্বাচন পর্ব মেটা পর্যন্ত। বড় কোনও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথাও অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে থাকবে না। নির্বাচনের পর নতুন সরকার গঠিত হলে তখনই এ বিষয়ে বড় কোনও সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারে সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মন্দির কোনও পিকনিক স্পট নয়’’, প্রবেশ নিষেধ অহিন্দুদের, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    যদিও ঘাটতি শূন্য বাজেট পেশ করাই লক্ষ্য সরকারের, তবে তা হবে না অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে (Interim budget 2024)। সেজন্যও অপেক্ষা করতে হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পর্যন্ত। ফিনান্সিয়াল রেগুলেশনে পরিবর্তনের ছাপও পড়বে না অন্তর্বর্তী বাজেটে। এজন্যও অপেক্ষা করতে হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হওয়া পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, পিএম কিষান খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হতে পারে। আয়ুষ্মান ভারত প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বরাদ্দ ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হতে পারে ১০ লাখ (Interim budget 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে গেল, বাধা রইল না অধিবেশনে যোগ দিতে

    Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে গেল, বাধা রইল না অধিবেশনে যোগ দিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের নভেম্বর মাসেই বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। সে নিয়ে সরকারের ভূমিকায় প্রশ্নও উঠতে শুরু করে। ঠিক ৩ মাসের মাথায় উঠে গেল বিরোধী দলনেতার সাসপেনশন। জানা গিয়েছে, আসন্ন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বাজেট অধিবেশনে তিনি যোগ দিতে পারবেন। বাজেট অধিবেশন শুরুর আগে নন্দীগ্রামের বিধায়কের সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবারই সংবাদমাধ্যমকে স্পিকার বলেন, ‘‘বিরোধী দলনেতার সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে, চাইলে তিনি অধিবেশনে যোগ দিতে পারেন।’’

    আরও পড়ুন: এবার তোষাখানা মামলায় ১৪ বছরের জেলের সাজা হল সস্ত্রীক ইমরান খানের

    ৫ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় বাজেট অধিবেশন 

    শোনা যাচ্ছে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বিধানসভায় বাজেট অধিবেশন শুরু হবে। সাধারণভাবে নিয়ম হল রাজ্যপালের ভাষণ দিয়েই অধিবেশন শুরু হওয়ার কিন্তু এবারে তা হচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে। কিন্তু রাজভবনকে এড়িয়ে বাজেট পেশ করা যায় কি? এনিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। রাজভবন রাজ্য সংঘাত ফের একবার বাজেট অধিবেশনকে ঘিরে সামনে আসবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। রাজভবন এবিষয়ে কী বিবৃতি দেয় সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বাজেট অধিবেশনে যোগ দেবেন বিজেপি বিধায়করাও

    গত নভেম্বর মাসেই বিরোধী দলনেতাকে (Suvendu Adhikari) যখন সাসপেন্ড করেন স্পিকার, তখনই তাঁর সঙ্গে বেরিয়ে যান উপস্থিত বিজেপি বিধায়করা। প্রসঙ্গত, গেরুয়া শিবিরের বিধায়করা সে সময় জানিয়েছিলেন যে, তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বয়কট করবেন বিধানসভায়। কিন্তু শুভেন্দু অধিকারীর সাসপেনশন উঠে যাওয়ার পরে বিজেপি পরিষদীয় দল বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনে যোগ দেবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত তাঁর সাসপেনশন প্রত্যাহারের ব্যাপারে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    আরও পড়ুন: মালদায় রাহুল গান্ধীর গাড়িতে পড়ল ইট, ভেঙে চুরমার পিছনের কাচ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Madras High Court: ‘‘মন্দির কোনও পিকনিক স্পট নয়’’, প্রবেশ নিষেধ অহিন্দুদের, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    Madras High Court: ‘‘মন্দির কোনও পিকনিক স্পট নয়’’, প্রবেশ নিষেধ অহিন্দুদের, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘মন্দির কোনও চড়ুইভাতির জায়গা নয়, কিন্তু কিছু কিছু মানুষ মন্দিরকে পিকনিক স্পট হিসেবেই দেখেন।’’ মন্দির সংক্রান্ত একটি মামলায় মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) এমনই পর্যবেক্ষণ করল। তাৎপর্যপূর্ণ এই পর্যবেক্ষণে তামিলনাড়ুর পালানি মন্দিরের গর্ভগৃহে অহিন্দুরা যাতে ভিড় না করেন সেই মর্মে সাইনবোর্ড লাগাতেও নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি?

    প্রসঙ্গত, পালানি মন্দিরের তরফে মাদ্রাজ হাইকোর্টের (Madras High Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন জনৈক ডি সেথিলকুমার। এদিনই আদালত সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তামিলনাড়ুর ওই নির্দিষ্ট মন্দিরের গর্ভগৃহে কোনওভাবেই প্রবেশ করতে পারবেন না অহিন্দুরা। এবং মন্দিরে ভিড় কমানোর জন্য শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রবেশ অধিকার দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবারই এই মামলাটির শুনানি ছিল বিচারপতি এস শ্রীমতির বেঞ্চে। দুই পক্ষের সওয়াল জবাবের পরে বিচারপতি নির্দেশ এই নির্দেশ দেন তামিলনাড়ু সরকারের উদ্দেশে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে, একজন অহিন্দু মানুষ মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢোকার অনুমতি তখনই পাবেন, যদি তিনি (অহিন্দু) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কাছে অঙ্গীকারবদ্ধ হন যে তিনি দেবতার প্রতি বিশ্বাস রাখেন এবং হিন্দু ধর্মের রীতিনীতি অনুসরণ করেন। বিচারপতির নিজের কথায়, ‘‘মন্দিরের রীতিনীতি এবং এই রকমের অঙ্গীকারের ভিত্তিতে উল্লিখিত অহিন্দুদের মন্দিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।’’ পাশাপাশি আদালত (Madras High Court) আরও জানিয়েছে, অহিন্দুরা মন্দির প্রাঙ্গণ দেখতে যেতেই পারেন। কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে মন্দির কোনও চড়ুইভাতি করার জায়গা নয়। কোনওভাবেই যেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পুজো দেওয়া অথবা প্রার্থনায় বিঘ্ন না ঘটে, সেটা দেখতে আদালত নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকারকে।

    মামলার খুঁটিনাটি

    প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের জুন মাসেই পালানি মন্দির সংক্রান্ত মামলার জল গড়ায় মাদ্রাজ হাইকোর্টে (Madras High Court)। এক মুসলমান পরিবারের উদাহরণ টেনে এনে অহিন্দুদের যথেচ্ছভাবে প্রবেশ বন্ধ করার আবেদন জানান মামলাকারী। ওই মামলাকারীর দাবি ছিল, বেশ কয়েকজন মুসলমান মহিলা বোরখা পরে মন্দিরে এসেছিলেন। তাঁরা পাহাড়ের গায়ে অবস্থিত পলানি মন্দিরের একদম উঁচুতে যাওয়ার জন্য টিকিট কেনেন শুধুমাত্র ছবি তুলবেন বলে। অর্থাৎ তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে নায়, মন্দিরকে তাঁরা শুধুমাত্র একটি পর্যটনস্থল হিসেবে দেখছিলেন। মন্দির কর্তৃপক্ষ তাঁদের প্রবেশে বাধা দেয়। কিন্তু মহিলারা পাল্টা যুক্তি দেন যে এভাবে বাধা দেওয়া যায় না। কারণ মন্দির চত্বরে কোনও লিখিত নির্দেশ তাদের চোখে আসেনি। সরকার আগে নির্দেশ দিক এ বিষয়ে। যদিও রাজ্য সরকার সাইনবোর্ড লাগাতে চায়নি। অবশেষে এবার ওই মন্দিরে সাইনবোর্ড বসতে চলেছে আদালতের (Madras High Court) নির্দেশে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘যাঁরা অসংসদীয় আচরণ করেন, তাঁদের কেউ মনে রাখে না’’, বিরোধীদের কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘‘যাঁরা অসংসদীয় আচরণ করেন, তাঁদের কেউ মনে রাখে না’’, বিরোধীদের কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বুধবারে শুরু হল সংসদে অধিবেশন। এদিন অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধীদের অসংসদীয় আচরণকে তীব্র কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা অসংসদীয় আচরণ করেন, তাঁদের কেউ মনে রাখে না।’’ প্রসঙ্গত, চলতি অধিবেশনেই পেশ হবে অন্তর্বর্তী বাজেট। ১ ফেব্রুয়ারি অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন অধিবেশন শুরুর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘গত অধিবেশনে অনেক সাংসদরাই নিজের ইচ্ছে মতো আচরণ করেছেন। যে সকল সাংসদের অভ্যাস রয়েছে গণতান্ত্রিক মূল্য়বোধ ছিড়ে ফেলার, সংসদ বিরোধী আচরণ করার, আশা করি তারা আত্মসমীক্ষা করবেন, ভাববেন যে সাংসদ হিসাবে তারা কী কাজ করবেন। যারা সংসদে অশান্তি সৃষ্টি করেন, কেউ তাঁদের মনে রাখে না। এই বাজেট অধিবেশন অনুশোচনা করার ও ইতিবাচক ছাপ রেখে যাওয়ার সুযোগ। আমি সকল সাংসদের কাছে অনুরোধ করছি এমন সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। নিজেদের সেরাটুকু দিন।’’

    প্রসঙ্গ নারী ক্ষমতায়ন

    এদিন নারী ক্ষমতায়ন নিয়েও বিবৃতি দেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি জানান, নতুন সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশনেই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তা হল ‘নারী শক্তি বন্ধন অধিনিয়ম’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও জানান, তাঁর সরকারই কর্তব্যপথে ২৬ জানুয়ারি নারী শক্তির প্রতিফলন দেখিয়েছে। এর পাশাপাশি চলতি অধিবেশনেও সংসদ ভবনে নারী শক্তির প্রতিফলন দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। কারণ অধিবেশন শুরু হয় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর মার্গ দর্শনে এবং সংসদে অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

    রাষ্ট্রপতির ভাষণে রাম মন্দির প্রসঙ্গ

    সংসদের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বক্তব্যে স্থান পায় রাম মন্দির প্রসঙ্গ। তিনি জানিয়েছেন, ভারতবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন ছিল রাম মন্দির। তা বাস্তবায়িত হয়েছে। এর পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ, তিন তালাক প্রথার নিষিদ্ধকরণ সমেত মোদি সরকারের (PM Modi) দারিদ্র দূরীকরণ কর্মসূচিও স্থান পেয়েছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    Budget Session 2024: “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস”, বাজেট ভাষণে বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ৩১ জানুয়ারি, বুধবার শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশন (Budget Session 2024)। চলবে ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ পর্যন্ত। এই অধিবেশনেই ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। দ্বিতীয় মেয়াদে এটাই মোদি সরকারের শেষ বাজেট অধিবেশন। প্রথা মেনে এদিন সংসদের উভয় কক্ষেই ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বক্তৃতায় শোনা গিয়েছে মোদি সরকারের ভূয়সী প্রশংসা।

    গরিবি হটাও স্লোগান

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “আজ আমরা যে অর্জনগুলি দেখতে পাচ্ছি, তা গত দশ বছরের অনুশীলনের সম্প্রসারণ। আমরা ছোটবেলা থেকেই গরিবি হটাও স্লোগান শুনে এসেছি। আজ, আমাদের জীবনে প্রথমবারের মতো আমরা দারিদ্র দূরীকরণ দেখছি।” তিনি বলেন, “এশিয়ান গেমসে ভারত ১০০টিরও বেশি পদক জিতেছে। দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবা চালু করা হয়েছে। আরটিআই ফাইল করা মানুষের সংখ্যা ৩.২৫ কোটি বেড়ে হয়েছে ৮ কোটিরও বেশি। এই অর্জনগুলি দেশের দশ বছরের কঠোর পরিশ্রমের ফল।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “৩৭০ ধারা নিয়ে শঙ্কা এখন ইতিহাস হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে দেশে রয়েছে এক লাখেরও বেশি স্টার্টআপ। জিএসটি দিচ্ছেন এ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ।”

    ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস

    তিনি (Budget Session 2024) বলেন, “বিশ্বে গুরুতর আর্থিক সঙ্কট থাকা সত্ত্বেও দ্রুত উন্নতি করছে ভারত। আমার সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিলও এনেছে। এগুলি এমন আইন, যা একটি উন্নত ভারতের অর্জনের জন্য শক্তিশালী উদ্যোগ। ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থা এখন ইতিহাস।” রাষ্ট্রপতি বলেন, “গত বছর ছিল ভারতের জন্য ঐতিহাসিক অর্জনে ভরপুর। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারত সফলভাবে অবতরণ করেছে। জি২০-র সাফল্য সমগ্র বিশ্বে ভারতের ভূমিকাকে শক্তিশালী করেছে। সরকার লাখ লাখ যুবককে সরকারি চাকরি দিয়েছে। নারী শক্তি আইন লোকসভা, রাজ্যসভায় মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়াবে। বহু বছর ধরে রাম মন্দির নির্মাণের প্রতীক্ষা ছিল। কিন্তু এখন তা সম্পূর্ণ হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সুজিত-ঘনিষ্ঠ নিতাইকে তলব ইডির, সিবিআই দফতরে হাজিরা দেবরাজের

    রাষ্ট্রপতি বলেন, “২৫ কোটি ভারতীয় দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে এসেছে। তিন তালাকের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে সরকার। উজ্জ্বলা প্রকল্পে ২.৫ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। দরিদ্রদের সস্তায় রেশন দিতে ২০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। আয়ুষ্মান যোজনায় বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কিডনির রোগীদের জন্য  ডায়ালিসিসের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Malda: সেই দুই নিগৃহীতাকে ৬ লক্ষ টাকা দিতে রাজ্যকে নির্দেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের

    Malda: সেই দুই নিগৃহীতাকে ৬ লক্ষ টাকা দিতে রাজ্যকে নির্দেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের ১৮ জুলাইয়ের ঘটনা হয়তো অনেকেরই মনে আছে। ঘটনাটি ঘটেছিল মালদার (Malda) বামনগোলায়। সেখানকারই পাকুয়াহাটে চোর সন্দেহে এবং অপবাদ দিয়ে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে ব্যাপক মারধর করা হয়। মুহূর্তের মধ্যে এই ঘটনার ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। নারকীয় এই ঘটনা দেখে অনেকেই প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে পুলিশ এই ঘটনা নিয়ে নড়েচড়ে বসে। বিজেপির পক্ষ থেকে এই ঘটনা নিয়ে পুলিশ এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়। তার ভিত্তিতেই কমিশন এবার রাজ্য সরকারকে ৬ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিল। দুই নিগৃহীতাকে তিন লাখ টাকা করে দেওয়ার কথা নির্দেশিকায় জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে বিজেপি (Malda)

    এই ঘটনাটিকে প্রথম থেকেই পুলিশ এবং প্রশাসন তেমন গুরুত্ব দিচ্ছিল না বলে অভিযোগ ওঠে। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন দিক থেকে জোরালো প্রতিবাদ ওঠায় এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশন রিপোর্ট তলব করায় বামনগোলা থানার আইসি সহ চার পুলিশ অফিসারকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও তদন্ত সঠিকভাবে করা হচ্ছিল না বলে বিজেপির পক্ষ থেকে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ জানানো হয়। এ ব্যাপারে মূল যিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তিনি হলেন মালদা জেলা আদালতের আইনজীবী তথা উত্তর মালদা (Malda) সাংগঠনিক জেলার সভাপতি উজ্জ্বল দত্ত। এই নির্দেশের ব্যাপারে তিনি বলেন, ওই ছয় লাখ টাকা ছয় সপ্তাহের মধ্যে দেওয়ার জন্য নির্দেশ এসেছে।

    “লজ্জায় আমরা সমাজে মুখ দেখাতে পারি না” (Malda)

    নিগৃহীতাদেরই একজন বলেন, আমরা সেদিন আমাদের নিজেদের কাজেই ওই জায়গায় (Malda) গিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে আমাদের চোর বলে অপবাদ দেওয়া হয়। মুহূর্তের মধ্যে আশপাশ থেকে লোকজন জড়ো হয়ে যায়। আমাদেরকে পুরোপুরি বিবস্ত্র করে দেওয়া হয়, তারপর চলে মারধর। পুলিশ এবং প্রশাসনের কাছে সুবিচার চেয়েও আমরা পাইনি। বিনা অপরাধে আমাদের জেল খাটতে হয়েছে। চুরি না করেও এই ধরনের অপমান আমাদের পক্ষে সহ্য করা সম্ভব হয়নি। লজ্জায় আমরা সমাজে মুখ দেখাতে পারি না। কমিশনের নির্দেশের কথা শুনেছি। আমরা চাই, সরকার ওই টাকা আমাদের যত দ্রুত সম্ভব দিয়ে দিক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share