Tag: Bengali news

Bengali news

  • PM Modi: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য।” সোমবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযানে প্রথম দফায় ৫৪০ কোটি টাকা অনুমোদন দেন। এই রুরাল হাউসিং স্কিমে উপকৃত হবেন এক লাখ মানুষ। উপভোক্তারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে পাবেন বাড়ি, রান্নার গ্যাসের সংযোগ, বিদ্যুৎ এবং নলবাহিত পানীয় জল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের লক্ষ্যই হল, দেশের কেউ যেন জনকল্যাণমূলক এই প্রকল্প থেকে বঞ্চিত না হন।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছানো প্রয়োজন সব চেয়ে পিছিয়ে পড়া উপজাতি ভাই ও বোনেদের কাছে। পিএম জনমন মহা অভিযানের এটাই লক্ষ্য। সরকার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে প্রতিটি প্রকল্পের সুবিধা যেন তাদের কাছে পৌঁছায়। এখন সব চেয়ে পিছিয়ে পড়া ভাই ও বোনেরা আর সরকারি কোনও প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন না।”

    কী জানাল মহারাষ্ট্রের কিশোরী?

    এদিন ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কথা বলেন মহারাষ্ট্রের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযান প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছে তার পরিবার। প্রধানমন্ত্রী তাকে জিজ্ঞাসা করেন স্কুলে সে কী কী সুবিধা পায়। কুমারী ভারতী নারায়ণ নামের ওই ছাত্রী জানায়, খেলাধুলোর জন্য তাদের স্কুলে মাঠ রয়েছে, থাকার জন্য হস্টেল রয়েছে। সুস্থাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবারও পরিবেশন করা হয়।

    আরও পড়ুুন: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    প্রধানমন্ত্রীর এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন ছত্তিশগড়ের যশপুরের একজনও। তাঁর পরিবারের সদস্য সংখ্যা পাঁচ। প্রধানমন্ত্রীকে তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় তিনি পাকা বাড়ি পেয়েছেন। পেয়েছেন বিদ্যুৎ, ট্যাপের জল এবং গ্যাস সংযোগ। ১৫ নভেম্বর লঞ্চ হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযান। বাজেট ছিল প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। দিনটি ছিল জনজাতীয় গৌরব দিবস। এই প্রকল্পে উপভোক্তারা বাড়ি, স্বচ্ছ পানীয় জল, শৌচাগার, বিদ্যুৎ, রাস্তার সুযোগ পান। জীবনযাত্রার ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধাও মেলে এই প্রকল্পে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Purba Medinipur: সরকারি জায়গায় সেতু নির্মাণ করে তৃণমূল নেতার তোলাবাজির ছক, সরব এলাকাবাসী

    Purba Medinipur: সরকারি জায়গায় সেতু নির্মাণ করে তৃণমূল নেতার তোলাবাজির ছক, সরব এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জায়গায় তৃণমূল নেতার নির্দেশে সেতু তৈরি করছে এক যুবক। এরপর সেই সেতু দিয়ে পারাপার করলেই দিতে হবে টাকা। এমনই ছককষা হয়েছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। তাই এলাকার মানুষের প্রশ্ন সরকারি জায়গায় কীভবে একজন ব্যক্তিকে সেতু নির্মাণে ছাড়পত্র দিলেন? কীভাবে নেওয়া হচ্ছে টাকা। একই সঙ্গে বিজেপি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলে, পছন্দের ব্যক্তিকে দিয়ে সেতু তৈরি করার কাজ চলছে। সেতুকে ঘিরে বেআইনি আয়ের পথ তৈরি করা হয়েছে। বেললাগাম তলাবাজি চলছে জেলায়। এই ঘটনায় পূর্ব মেদিনীপুরে (Purba Medinipur) ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    পশ্চিম মেদিনীপুরের কোথায় সেতু নির্মাণ হয়েছে(Purba Medinipur)?

    পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) কোলাঘাট ও দাসপুর-২ ব্লকের উপর দিয়ে বইয়ে গিয়েছে দূর্বাচাটি নদী। পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট বৈষ্ণবচক এলাকার কলাগাছিয়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর-২ ব্লকের জ্যোৎঘনশ্যাম গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার শ্যামগঞ্জের সংযোগকারী সেতু ছিল কালাচাঁদ সেতু। এই সেতুর উপর দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করেন। গত বছরের অক্টোবরে কচুরিপানায় সেতু ডুবে গিয়ে ভেঙে যায়। এরপর তৃণমূল ঘাটাল জেলা সভাপতি আশিস হুদাইতের পছন্দের এক যুবককে দিয়ে নতুন একটি স্টিলের সেতু তৈরি করেন বলে জানা গিয়েছে। এখনও নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়নি। তবে সম্পন্ন হলে এই সেতুতে শুরু হবে যাতায়তের জন্য টাকা নেওয়া।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    কোলাঘাটের (Purba Medinipur) বিডিও অর্ঘ্য ঘোষ বলেন, “সেতু তৈরির জন্য প্রশাসনের কাছে কোনও অনুমোদন নেওয়া হয়নি।” আবার বৈষ্ণবচক গ্রামের পাঞ্চায়েতের উপপ্রধান রুকসাহানা পারভিন বেগম বলেছেন, “সরকারের অনুমাতি না নিয়েই কাজ করা হয়েছে। সেতু নির্মাণের কাজের সঙ্গে যুক্ত কারিগরদের ডেকে জিজ্ঞেস করলে তাঁরা বলেন তৃণমূল ঘাটাল জেলা সভাপতি আশিস হুদাইতের নির্দেশে কাজ হচ্ছে। সরকারি জায়গায় টেন্ডার ছাড়া কাজ করা যায়না।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূল ঘাটাল (Purba Medinipur) জেলা সভাপতি আশিস হুদাইত বলেন, “সেচ দফতর এবং দাসপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির অনুমতি নিয়ে এক যুবক সেতু তৈরি করছেন। পঞ্চায়েত সমিতিতে তিনি রাজস্বও জমা দেবেন।”

    বিজেপির বক্তব্য

    কোলাঘাট (Purba Medinipur) মণ্ডল ৫-এর সভাপতি বিশ্বনাথ রাম বলেন, “আমরা চাই সরকারি উদ্যোগে ওখানে সেতু তৈরি হোক। মানুষকে যাতে টাকা না দিতে হয় সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তৃণমূলের নেতা প্রভাব খাটিয়ে স্বজনপোষণ এবং তোলাবাজি করছেন।”

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: হাইকোর্টের দ্বারস্থ সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের শাহজাহান

    Sandeshkhali Incident: হাইকোর্টের দ্বারস্থ সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের শাহজাহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Incident) পর উধাও হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সোমবার, পৌষ সংক্রান্তির দিন ‘উদয়’ হলেন তিনি। তিনি তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা। নিজে প্রকাশ্যে না এলেও, আইনজীবী মারফৎ জানান, সন্দেশখালি মামলায় যুক্ত হতে চান তিনি। কারণ, তিনি চান এই ঘটনায় তাঁর বক্তব্যও শোনা হোক।

    ইডির অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, তৃণমূলের এই নেতার বিরুদ্ধেই সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল ইডি। শাহজাহানের আইনজীবী জানান (Sandeshkhali Incident), মামলায় যুক্ত হতে চাইলে ওকালতনামা জমা দেওয়া হোক। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, “ঠিক আছে। রাজ্যকে এই মামলার কেস ডায়েরি নিয়ে আসতে হবে।” এই মামলার পরবর্তী শুনানি মঙ্গলবার। রেশন বিলিকাণ্ডে গ্রেফতার (Sandeshkhali Incident) হন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনার নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই ঘটনায় নাম জড়ায় জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ শাহজাহানের।

    ইডির ওপর হামলা

    ৫ জানুয়ারি সরবেরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা। সেখানে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও দরজা খোলেনি শাহজাহানের বাড়ির। যদিও শাহজাহানের মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশনে দেখা যায় শাহজাহান রয়েছেন বাড়ির ভেতরেই। ইডির আধিকারিকরা দরজা ভাঙার চেষ্টা করেন। এই সময় স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা ইডির আধিকারিকদের ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখায়। ছুড়তে থাকে ইট-পাটকেল। ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই আধিকারিক। তাঁদের সঙ্গে থাকা সিআরপিএফের দুই জওয়ানও জখম হন। সন্দেশখালির ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের

    সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত হাজার তিনেক মানুষ। এই ঘটনায় মাত্র চারজন গ্রেফতার কেন, পুলিশকে ভর্ৎসনা করে আদালত। গোটা ঘটনার (Sandeshkhali Incident) তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়ার আবেদনও জানিয়েছে ইডি। কেস ডায়েরি না নিয়ে আসায় বিচারপতি বলেন, “পুলিশ এতদিন ধরে কী করছে, সেটা কেস ডায়েরি দেখেই বোঝা সম্ভব।” মঙ্গলবার কেস ডায়েরি আনতে হবে পুলিশকে। বিচারপতি পুলিশের কাছে জানতে চান, ঘটনার পরে কি পুলিশ শাহজাহানের বাড়িতে ঢুকেছিল? আদালত এজিকে বলেন, “সৎভাবে বিচার করার ইচ্ছে থাকলে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    CV Ananda Bose: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে” মন্তব্যে করলেন রাজ্যপাল। শাহজাহান কোথায়? মা গঙ্গা কী সত্যই জানেন? এই প্রশ্নে ফের গ্রেফতার নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। গতকাল রবিবার ভাটপাড়ায় গঙ্গা আরতি করতে গিয়ে গঙ্গার কাছে উত্তর খুঁজলেন তিনি। উল্লেখ্য, আগেও রাজ্যপাল রাজ্য পুলিশকে গ্রেফতার প্রসঙ্গে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারও গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়েছিলেন কিন্তু ঘটনার ১৫ দিন কেটে গেলেও অধরা এই তৃণমূল নেতা। এইদিন গঙ্গায় আরতির এক অনুষ্ঠানে ফের রাজ্যপাল সরব হলেন পুলিশের বিরুদ্ধে।

    কী বললেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)?

    মকর সংক্রান্তির ঠিক আগের দিন উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়ার হিন্দু জাগরণ মঞ্চের আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। তিনি গঙ্গার ঘাটে আরতি করেন। আরতি শেষ করে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “গঙ্গা গোটা দেশের সম্প্রীতি রক্ষা করছে। এখন এই শাহজাহান কোথায় তা মা গঙ্গাই জানেন। উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে।” এই মন্তব্যে রাজ্য প্রশাসনের উপর ফের চাপ বৃদ্ধি করলেন রাজ্যপাল। এখন এই মা গঙ্গা বলতে কাকে ইঙ্গিত করেছেন সেটাও একটা প্রশ্ন। ইতিমধ্যে বিজেপির নেতারা বার বার শাহজাহানের গ্রেফতার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। প্রথম থেকেই বিরোধীরা শাহজাহান বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়েছেন বলে মন্তব্য করলেও এরপর স্থানীয়রা এই তৃণমূল নেতাকে এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গিয়েছে বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু এখনও শাহজাহানকে কেন পুলিশ গ্রেফতার করছে না তা নিয়েও মানুষের ক্ষোভ দিন দিন বাড়ছে বলে জানা গিয়েছে।

    ৫ জানুইয়ারি থেকেই নিখোঁজ

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের নেতা শেখ শাহজাহানের উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির সরবেড়িয়ার বাড়িতে তদন্ত করতে গেলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি আক্রান্ত হয়। তিনজন তদন্তকারী অফিসারের মাথা ফাটিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর কেন্দ্রীয় জওয়ানদের মারধর করা হয়। এমনকী তাঁদের গাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর করা হয়। এরপর থেকেই তৃণমূল নেতা শাহজাহান পলাতক। ঠিক তার পরেই রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বাংলায় ‘জঙ্গল রাজত্ব’ চলছে বলে মন্তব্য করেন। পুলিশকে আইনের শাসন প্রয়োগের কথা বলেন। এখনও পর্যন্ত মাত্র ৪ জনকে গ্রেফতার হলেও আসল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করিনি পুলিশ। প্রশাসন কবে এখন গ্রেফতার করে তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে জমি কিনলেন অমিতাভ বচ্চন

    Ram Mandir: অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে জমি কিনলেন অমিতাভ বচ্চন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয় করে জমি কিনলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন। প্রসঙ্গত, রামলালার (Ram Mandir) মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে আগামী ২২ জানুয়ারি। তারপরেই সারা পৃথিবীর হিন্দুদের কাছে অযোধ্যা একটি বড় তীর্থক্ষেত্র হবে বলে আশাবাদী স্থানীয় প্রশাসন। এখন থেকেই অনুমান করা হচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে তিন লাখ ভক্তের পা পড়তে চলেছে অযোধ্যায়। রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) ঘিরে বদলে যেতে শুরু করেছে অযোধ্যার অর্থনৈতিক মানচিত্রও। আদতে উত্তরপ্রদেশেরই বাসিন্দা হলেন অমিতাভ বচ্চন। এখানকার প্রয়াগরাজে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। অযোধ্যা থেকে ৪ ঘণ্টা দূরে অবস্থিত হল প্রয়াগরাজ। অমিতাভ বচ্চনের কেনা জায়গা থেকে রাম মন্দিরের দূরত্ব ১০ মিনিট, মহর্ষি বাল্মিকী বিমানবন্দরের দূরত্ব ২০ মিনিট এবং সরযূ নদীও ২ মিনিট দূরে অবস্থিত।

    কোন সংস্থার কাছ থেকে জমি কিনলেন বিগ বি? 

    অযোধ্যার (Ram Mandir) জমির দামও আকাশছোঁয়া হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যে। জানা গিয়েছে, অযোধ্যায় ১ হাজার ২৫০ বর্গফুটের জমির দাম ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ১,৫০০ বর্গফুটের জমির দাম ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা এবং ১,৭৫০ বর্গফুটের জমির দাম আড়াই কোটি টাকা। এখানেই সাত তারা এনক্লেভ কিনেছেন বলিউডের বিগ বি। মুম্বইয়ের এক নির্মাতা সংস্থার কাছ থেকে তিনি এই জমি কিনেছেন বলে জানা গিয়েছে। ওই নির্মাতা সংস্থার নাম ‘দ্য হাউস অফ অভিনন্দন লোধা’।  এখানে মোট ৫১ একর জমির উপরে আবাসন তৈরি হবে। ২০২৮ সালের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হওয়ার কথা। অযোধ্যায় এই আবাসন নগরীর নাম হতে চলেছে ‘সরযূ’। সেখানকারই প্রথম নাগরিক হতে চলেছেন বলিউডের বিগ বি।

    কী বলছেন অমিতাভ বচ্চন?

     জানা গিয়েছে অমিতাভ বচ্চনের কেনা জমির আয়তন ১০ হাজার বর্গফুট। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের দিনই, এই প্রকল্পের উদ্বোধন হওয়ার কথা। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে অমিতাভ বচ্চন বলেছিলেন, “আমি অযোধ্যার সরযূতে নতুন যাত্রা শুরু করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। এই শহর আমার হৃদয়ে বিশেষ জায়গা করে রেখেছে। অযোধ্যা, যেখানে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা সহাবস্থান করে। বৈশ্বিক আধ্যাত্বিকতার কেন্দ্রে আমি বাড়ি বানাতে চলেছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gangasagar: লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত

    Gangasagar: লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির পুণ্যলগ্নে পূণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর (Gangasagar) যেন এক টুকরো ভারতে পরিণত হয়েছে। মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করতে নানা ভাষা, নানা সংস্কৃতির মানুষ এসেছেন সাগরে। নিজেরা নিজেদের মতো করে ভক্তি ভরে সাগরে স্নান করার পাশাপাশি প্রাণ ভরে ভক্তি নিবেদন করে চলছে তর্পন। আবার কেউ কেউ প্রদীপ জ্বালিয়ে করছেন প্রার্থনা। কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে সংসারের পাপ থেকে মুক্ত হতে কেউ সাগরে দিচ্ছেন ডুব আবার কেউ বাছুরের লেজ ধরে হতে চাইছেন বৈতরণী পার। দূরদূরান্ত থেকে আগত সাধু-সন্তরা জটা ধরে সাগরের জলে দিচ্ছেন ডুব। এই পুণ্যস্নানে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়েছে।

    শাহি স্নানের মাহেন্দ্রক্ষণ কখন(Gangasagar)?

    মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করতে দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে পুণ্যার্থীরা এসেছেন গঙ্গাসাগরে (Gangasagar)। সাগরের জলে ডুব দিয়ে কপিল মুনির মন্দিরের পুজো দিয়ে ঠাকুরের কাছে মঙ্গল কামনা এবং শান্তির জন্য প্রার্থনা জানালেন পুণ্যার্থীরা। রবিবার রাত ১২ টা ১৩ মিনিট থেকে শাহি স্নানের মাহেন্দ্রক্ষণ শুরু হয়েছে এবং চলবে আজ দুপুর ১২ টা ১৩ পর্যন্ত। আর এই পুণ্যলগ্নে স্নান সারছেন দেশ-বিদেশ থেকে আশা পুণ্যার্থীরা। পুণ্যস্নানের রীতি মেনেই  সাগরে ডুব দেওয়ার পর কপিলমুনির মন্দিরে পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন তীর্থ যাত্রীরা। উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, দিল্লি সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুণ্য লাভের আশায় সাগরে এসেছেন পুণ্যার্থীরা। একই ভাবে দেশের বাইরে নেপাল থেকেও এসেছেন অনেক ভক্ত। সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল রবিবার বিকেল পর্যন্ত ৬৫ লক্ষ ভক্ত স্নান করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    তৎপর প্রশাসন

    গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মেলার বিশাল কর্মযজ্ঞ সফল করতে সবদিকে কড়া নজরদারি রয়েছে প্রশাসনের। নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে রাখা হয়েছে সিসিটিভি। রয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবার বিশেষ ব্যবস্থা। এছাড়াও ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে আকাশ পথেও বিশেষ নজরদারি রাখা হয়েছে। প্রবল কুয়াশার জন্য ফেরি চলালচল ব্যাহত হয়েছে। কচুবেড়িয়ায় করা হয়েছে বাড়তি সুরক্ষার ব্যবস্থা। একাধিক এলাকায় রয়েছে পুলিশ ক্যাম্প। এনডিআরএফ, অসামরিক নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুণ্যার্থীদের পাশাপাশি এদিন পুণ্যস্নান সারেন রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু, মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস, মন্ত্রী বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা সহ রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী ও বিধায়কেরা। এবারের মকরসংক্রান্তিতে নানা ভাষা নানা পরিধান নানান সংস্কৃতির মানুষের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত। প্রশাসনের দাবি এই বছর রেকর্ড সংখ্যক ভিড়ের মাত্রা অতিক্রম করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে বিশ্ব। পরিবর্তন হচ্ছে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির। এহেন আবহে ক্রমেই কাছাকাছি এসেছে ভারত ও আমেরিকা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই সে সম্পর্ক হচ্ছে গাঢ়। ফলতে শুরু করেছে তার সুফলও। ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও মুকেশ অঘি জানান, দুই দেশের বাণিজ্যের (USA India Trade) পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬.৫৭ লক্ষ কোটি) ছাড়িয়েছে। ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেশ পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে যৌথ প্রচেষ্টা চালানোর ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।

    গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা

    মুকেশ বলেন, “ভারত-মার্কিন সম্পর্কের গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা। ব্যবসায়িক দিক থেকে বলা যায়, আমরা ইতিমধ্যেই ২০০ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছি।” তিনি বলেন, “আমরা দেখছি প্রচুর চেষ্টা চলছে ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেস পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতা ও কোলাবোরেশন আরও বাড়ছে বলেও দেখছি আমরা।” ইন্ডিয়া-ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড পলিসি ফোরাম সম্পর্কে বলতে গিয়ে অঘি জানান, চরিত্রগত ও আকারগত একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ইস্যুগুলি থেকে এখন সরে এসেছে দুই দেশ। অঘি জানান, বর্তমানে আলোচনার সময়ও ফোকাস করা হচ্ছে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে উন্নতি। সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলির টারিফ কমানোর চেষ্টাও চলছে। বিশেষ কয়েকটি বাণিজ্য-বিতর্ককে সরিয়ে রেখেই এসব আলোচনা হচ্ছে।

    কী বলছেন মুকেশ

    ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও বলেন, “ট্রেড পলিসি ফোরামের চরিত্র ও ধরন বদলে গিয়েছে। এটা এখন আর প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় নেই। দুই দেশের ডাব্লুটিওর ক্ষেত্রে আমাদের ছটি কেস রয়েছে (USA India Trade)। সেগুলি দূরও করা হয়েছে। আমেরিকার দিক থেকে রাজনৈতিক কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কারণ এটা এফটিএ করতে পারে না। তাই কীভাবে বাণিজ্য আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। দর কমিয়ে কীভাবে পরিমাণ বৃদ্ধি করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে সম্ভাবনাময় দিকগুলি নিয়েও।” এফটিএ প্রসঙ্গে অঘি বলেন, “বাইডেন প্রশাসন কোনও দেশের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি) করেনি। আমি জানি, ভারত এই ডায়রেক্টশনে দ্রুত ঘুরে যেতে পারে। কিন্তু আমেরিকার রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে দুই দেশের মধ্যে (USA India Trade) এই আলোচনা হচ্ছে না।”

    আরও পড়ুুন: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ঘন কুয়াশার কারণে চলাচলে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে রেল-বিমান পরিষেবায়। মোট ১৫০টি বিমান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বিলম্বিত হয়েছে। বেশ কিছু বিমানের গতিপথও বদল করা হয়েছে। একই ভাবে বহু দূরপাল্লার ট্রেন দেরিতে চলছে। অনেক ট্রেন একটি জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে। এদিকে, উত্তর ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে পশ্চিম হিমালয়ের জম্মু ও কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং লাদাখে তুষারপাত এবং হালাকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রবল শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন।

    ব্যাহত বিমান পরিষেবা (Weather Update)

    ঘন কুয়াশার কারণে এখনও পর্যন্ত ১৬৮টি উড়ানের নির্ধারিত গতিপথের বদল করা হয়েছে। ৮৪টি উড়ান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বাতিল করা হয়েছে। দিল্লি বিমানবন্দরের তরফ থেকে যাত্রীদের উদ্দেশে ঘন কুয়াশার কারণে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। যাত্রীদের পরিবর্তিত সময় সূচির দিকে নজর রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। দিল্লি থেকে গোয়াগামী এক যাত্রীকে ১৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং ভিস্তারার মতো প্রধান বিমান সংস্থাগুলি জানিয়েছে যে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে দিল্লি এবং কলকাতায় বিমানগুলির ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে। দিল্লি-কলকাতার বিমানকে কুয়াশার জন্য হায়দরাবাদে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দেরিতে চলছে ট্রেন

    পাশাপাশি ট্রেন পরিষেবাতেও ব্যাপাক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ১৮টি ট্রেন তার নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে চলছে বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। রেল স্টেশন প্রচুর যাত্রী আটকে পড়েছেন। আজ দিল্লিতে এই বছরের শীতলতম দিন। সকালে রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। গত দুই সপ্তাহ ধরে অতরিক্ত শীতের (Weather Update) কারণে স্কুল বন্ধ থাকলেও আজ থেকে আংশিক ভাবে স্কুল খুলছে বলে জানা গিয়েছে। গত শুক্রবার দিল্লির তাপমাত্রা ছিল ৩.৯ ডিগ্রি।

    কী জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর

    মৌসম ভবনের (আইএমডি) সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনে উল্লেখ করেছে যে, আগামী ৪ থেক ৫ দিনের মধ্যে উত্তর ভারতের কিছু অংশে তীব্র শীতের প্রভাব থাকবে। সেই সঙ্গে আকাশ ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন (Weather Update) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১৫ এবং ১৬ জানুয়ারিতে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু এলাকায় অতিরিক্ত শৈত্যপ্রবাহ চলবে। পাশপাশি উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অসম, নাগাল্যান্ড এবং মেঘালয়ে কুয়াশার প্রভাব থাকবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এটা খুব দুঃখের যে আমার বাবা যে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন ১৯৬৮ সালে এবং আমি যোগ দিয়েছিলাম ২০০৪ সালে তার মধ্যে পার্থক্য আছে। কংগ্রেস যদি গঠনমূলক ইস্যুর ওপর ফোকাস করত এবং তার সেই মেরিট এবং দক্ষতা থাকত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।” রবিবার দুপুরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডের শিবিরে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)।

    কী বলছেন মিলিন্দ?

    তিনি বলেন, “তিরিশ বছর আগে যে দল আর্থিক সংস্কার করেছিল, সেই দলই ইদানিং গালাগালি দিচ্ছে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের। ব্যবসায়ীদের দেশ-বিরোধী আখ্যা দিচ্ছে।” মিলিন্দ বলেন, “যে পার্টি এক সময় দেশকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে, সেই পরামর্শ দিত, সেই দলই এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তব্য কিংবা কাজের বিরোধিতা করছে।” শিবির বদলের কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, তিনি এবার উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারবেন।প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Milind Deora) বলেন, “আপনারা প্রত্যেকেই জানেন আমার রাজনীতি বরাবরই প্রোগ্রেসিভ ও ধর্মনিরপেক্ষ। সবাই জানে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে মানুষের জন্য কাজ করছেন। আমি তাঁর হাত শক্ত করেছি মাত্র।” প্রসঙ্গত, রবিবার কংগ্রেসের সঙ্গে ৫৫ বছরের সম্পর্কে ইতি টানেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)। এদিনই দুপুরে মিলিন্দ যোগ দিলেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে শিবিরে।

    এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা মিলিন্দের 

    লোকসভা নির্বাচনের মুখে যাকে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে জোর ধাক্কা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এক্স হ্যান্ডেলে মিলিন্দ লিখেছেন, “আমার রাজনৈতিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সমাপ্তি হল। কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করেছি আমি। এই দল আমার পরিবারের মতো ছিল। ৫৫ বছরের সম্পর্কের অবসান ঘটল। দলের সমস্ত নেতা, সহকর্মী ও কর্মকর্তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ থাকব।” এদিন দুপুরে মিলিন্দের হাতে শিবসেনার ঝান্ডা তুলে দিয়ে তাঁকে দলে স্বাগত জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী।

    রাহুলের কাছের জন ছিলেন মিলিন্দ

    কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুরলী দেওয়ার ছেলে মিলিন্দ (Milind Deora)। মুরলী টানা ৪০ বছর সাংসদ ছিলেন দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা কেন্দ্রের। মুরলী প্রয়াত হওয়ার পর ওই কেন্দ্রের সাংসদ হন মিলিন্দ। মনমোহন সিংহের আমলে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। রাহুলের কাছের জন হিসেবেই পরিচিত তিনি। ২০১৪ ও ১৯ এর নির্বাচনে ‘হাত’ প্রতীকে প্রার্থী হয়ে হেরে যান শিবসেনার কাছে। এদিন সেই শিবসেনা শিবিরেই ভিড়লেন মিলিন্দ।

    মিলিন্দ শিবসেনার ছত্রছায়ায় চলে যাওয়ায় বিজেপিকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “দেওরা শুক্রবারই আমায় মেসেজ করেছিলেন। দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা আসনটি নিয়ে উদ্বেগেও ছিলেন তিনি। কারণ ওই আসন থেকেই জিততেন মিলিন্দ ও তাঁর বাবা।” তিনি বলেন, “মুরলি দেওরা সমস্ত ওঠানামার মধ্যেও কংগ্রেস ছেড়ে যাননি।”

    আরও পড়ুুন: মুর্শিদাবাদে শাসক দলের নেতা সত্যেন খুনে ধৃত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মিলিন্দের কংগ্রেস ছাড়ার নেপথ্যে নিখুঁত হিসেব দেখছেন রাজনীতিবিদরা। মিলিন্দ যে আসনটিতে এতদিন লড়েছিলেন, সেটি এবার দাবি করেছে ‘ইন্ডি’ জোটের উদ্ধবের শিবসেনা শিবির। তাই কংগ্রেসে থাকলে মিলিন্দ ওই আসনটি পেতেন না। অথচ এই আসনে তাঁর বাবা জয়ী হয়েছিলেন দীর্ঘদিন। মিলিন্দও জিতেছিলেন দুবার। সেই কারণেই কংগ্রেস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মিলিন্দ। অবশ্য মিলিন্দ (Milind Deora) বলেন, “কংগ্রেস যদি গঠনমূলক সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Army Day: সেনা দিবসে দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

    Army Day: সেনা দিবসে দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনা দিবসে (Army Day) দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। প্রসঙ্গত, ১৯৪৯ সালের আজকের দিনে (১৫ জানুয়ারি) শেষ ব্রিটিশ কমান্ডার-ইন-চিফ ফ্রান্সিস রায় বুচারের হাত থেকে দায়িত্ব নেন ভারতীয় কমান্ডার-ইন-চিফ কেএম কারিয়াপ্পা।

    রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তা

    দেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার হলেন রাষ্ট্রপতি। তিনি ট্যুইট করে এদিন জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘‘আমি উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাচ্ছি ভারতীয় সেনাবাহিনীকে (Army Day)। সেনা দিবসে দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে জওয়ানরা সর্বদাই কর্তব্য পালন করেন। যখনই কোনও সংকটের পরিস্থিতি উদ্ভূত হয়েছে, দেশের সেনাবাহিনী এগিয়ে এসেছে। তা সে সন্ত্রাস দমনে হোক অথবা বিপর্যয় মোকাবিলায়।’’

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এদিন দেশের জওয়ানদের (Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘যখনই বহিরাগত আক্রমণ হোক অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ, তখনই আমাদের সাহসী জওয়ানরা তাঁদের কর্তব্যবোধ পালন করেন সাহসের সঙ্গে। পৃথিবীর মধ্যে শৃঙ্খলা পরায়ণ এবং শক্তিশালী সেনাবাহিনী হল ভারতের। অমৃত কালে দেশ এগিয়ে চলেছে বিকশিত ভারতের দিকে। এখানেও ভূমিকা রয়েছে দেশের সেনাবাহিনীর।’’

    প্রতিরক্ষামন্ত্রীর শুভেচ্ছাবার্তা

    সেনা দিবসে জওয়ানদের এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share