Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য কী কী উপহার থাকবে জানেন?

    Ram Temple: প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য কী কী উপহার থাকবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন। মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে ওই দিনের বিশেষ মুহূর্তে। সেদিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অনুষ্ঠানের জন্য দেশ জুড়ে হাজার হাজার বিশিষ্টজনকে যেমন আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, ঠিক তেমনি আমন্ত্রিতদের মধ্যে অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণকারী শ্রমিকদের পরিবারও থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। এই অনুষ্ঠানে সব মিলিয়ে আগত বিশিষ্ট অতিথির সংখ্যা হবে ১১ হাজার। যার মধ্যে ভিআইপির সংখ্যাই ৬-৭ হাজারের মতো। প্রত্যেকের জন্য থাকবে বিশেষ উপহারের ব্যবস্থা। আসুন জেনে নিই রাম ভক্তদের জন্য উপহার কী থাকছে-

    উপহার স্বরূপ দেওয়া হবে টোকেন

    জানা গিয়েছে, ‘সনাতন সেবা ন্যাস’-এর তরফ রাম ভক্তদের ভগবান রাম চন্দ্র সম্পর্কিত একটি স্মারক টোকন প্রদান করা হবে। এই সনাতন সেবা ন্যাসের পক্ষ থেকে শিবম মিশ্র বলেছেন, “ভগবান রামের সঙ্গে সম্পর্কিত এই টোকেনটি অতিথিদের উপহার হিসাবে দেওয়া হবে। এর মধ্যে প্রসাদ এবং প্রভু রামের মন্দির দর্শনে একটি উপহার সামগ্রী থাকবে। এই উপহার দুটি বাক্সের মাধ্যমে দেওয়া হবে।”

    উপহার হিসাবে থাকবে গর্ভগৃহের মাটি

    শিবম মিশ্র আরও বলেছেন, “দুটি বাক্সের মধ্যে একটি বাক্সে থাকবে প্রসাদ, গরুর দুধ থেকে উৎপন্ন ঘি দিয়ে তৈরি একটি বেসনের লাড্ডু। সেইসঙ্গে থাকবে একটি পবিত্র তুলসি পাতা। দ্বিতীয় বাক্সে থাকবে ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানের সময়ে খোঁড়া মন্দিরের গর্ভগৃহের পবিত্র মাটি, সরযূ নদীর জল এবং রামের স্মৃতিচিহ্ন যুক্ত একটি স্মারক। এছাড়াও দেওয়া হবে একটি পিতলের প্লেট, রুপোর মুদ্রা। সবটাকে বহন করার জন্য রাম মন্দিরের ইতিহাস সম্বলিত একটি ব্যাগও প্রদান করা হবে।”

     প্রভু রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠানের জন্য সপ্তাহ আগে ১৬ জানুয়ারি থেকেই বৈদিক আচার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গিয়েছে। রাম নগরীতে এখন প্রস্তুতি তুঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Anurag Thakur: “দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে কেন চাইছে বাংলার সরকার?”, প্রশ্ন অনুরাগের

    Anurag Thakur: “দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে কেন চাইছে বাংলার সরকার?”, প্রশ্ন অনুরাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় আইন-শৃঙ্খলার ভয়াবহ পরিস্থিতি। সারা দেশে যা হয় না, তা হয় বাংলায়। বাংলায় তোষণের রাজনীতি চলছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের আশ্রয় দেয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। স্বামীজির জন্মদিনে বাংলার তরুণদের যুব উৎসবে অংশ নিতে বাধা দিচ্ছে।” বঙ্গ সফরে এসে রাজ্য সরকারকে এই ভাষায়ই নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মানুষের ভালোর জন্য যে টাকা আসে, তা আত্মসাত করা হয়। এখানকার নেতা ও সরকার কাটমানির নামে বিখ্যাত। গরিব মানুষের উপকারের জন্য যে টাকা কেন্দ্র থেকে আসে, সেখান থেকেও কমিশন খাওয়ার চেষ্টা করা হয়। দুর্নীতি চরম সীমায়। যদি দুর্নীতি আটকানোর চেষ্টা করা হয়, তাহলে ইডি টিমের ওপর পাথর ছোড়া হয়, মারধর করা হয়। দুর্নীতিগ্রস্তদের শেল্টার দেওয়ার কাজ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার।”

    ‘দলের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই মমতার’?

    তিনি (Anurag Thakur) বলেন, “এখানকার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কি নিজের দলের মন্ত্রী, সাংসদ ও বিধায়কদের ওপরে নিয়ন্ত্রণ নেই? যদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করার কথা বলা হয়, তাহলে সেই আধিকারিকদের সঙ্গে ওঁর (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) গুণ্ডা, আধিকারিকরা মারপিট করেন, এটা দেশে কোথাও হয় না, পশ্চিমবঙ্গে হয়। আইন-শৃঙ্খলা ভয়ঙ্কর অবস্থায় এখানে রয়েছে, যার উদাহরণ বারবার দেখা যায়।” তিনি বলেন, “দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে কেন চাইছে বাংলার সরকার? মুখ্যমন্ত্রী কি নিজেই লুটের অনুমোদন দিয়ে রেখেছেন?”

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন হিন্দু কর্মীদের জন্য বিশেষ ঘোষণা মরিশাস সরকারের

    রেশন বণ্টন কেলেকাঙ্কারিকাণ্ডে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ঘনিষ্ঠ শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। সেখানে ঘণ্টাখানেক ধরে ডেকেও সাড়া মেলেনি ওই তৃণমূল নেতার। যদিও ইডির দাবি, শাহজাহানের মোবাইলের টাওয়ার জানান দিচ্ছিল, ওই সময় ওই তৃণমূল ছিলেন বাড়িতেই। পরে প্রচুর তৃণমূল কর্মী এসে হেনস্থা করে ইডি আধিকারিকদরে। তাদের ছোড়া ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির তিন আধিকারিক। জখম হন সিআরপিএফের দুই জওয়ানও। ওই ঘটনায় তোলপাড় হয় রাজ্য-রাজনীতি। ঘটনার পরে পরেই গা ঢাকা দেয় শাহজাহান। পুরুলিয়ায় সাধুদের ওপর হামলা প্রসঙ্গে অনুরাগ (Anurag Thakur) বলেন, “তুষ্টিকরণের রাজনীতিই এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তাঁর প্রশ্ন, তুষ্টিকরণের রাজনীতি পশ্চিমবঙ্গকে কোন জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Temple: “একটা আধ্যাত্মিক স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে”, বললেন আডবাণী

    Ram Temple: “একটা আধ্যাত্মিক স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে”, বললেন আডবাণী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা আধ্যাত্মিক স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে।” অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Temple) উদ্বোধনের প্রাক্কালে কথাগুলি বললেন প্রবীণ বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবাণী। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। ওই দিনই গর্ভগৃহে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে রামলালার মূর্তির। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে আডবাণীকে।

    কী বললেন আডবাণী

    অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে। এমতাবস্থায় লেখা হচ্ছে ভজন-গান-কবিতা। প্রকাশিত হচ্ছে নানা আর্টিকেলও। হিন্দি ভাষায় প্রকাশিত রাষ্ট্রধর্ম নামে একটি ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হবে আডবাণীর একটি আর্টিকেল। নাম, রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণ- একটি আধ্যাত্মিক স্বপ্নপূরণ। আডবাণীর এই বিবৃতিই প্রকাশিত হবে অন্য একটি ম্যাগাজিনে। সেটি প্রকাশিত হবে জানুয়ারির ১৬ তারিখে। এই ইস্যুটি বিলি করা হবে আমন্ত্রিতদের মধ্যে। এই আর্টিকেলে আডবাণী নিজেকে ‘সারথী’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনিই বিতর্কিত রথযাত্রায় বেরিয়েছিলেন।

    ভগবান রামের আশীর্বাদ

    গুজরাটের সোমনাথে ফিরে এসেছিলেন ১৯৯০ সালে। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তিনি আশা করছিলেন রাম মন্দির সমস্ত ভারতীয়কে উদ্বুদ্ধ করবে। সবাই ভগবান রামের আশীর্বাদ পাবেন। তিনি বলেন, “আমরা বুঝিনি যে ভগবান রামের ওপর বিশ্বাস যা নিয়ে আমরা রথযাত্রা করেছিলাম, ক্রমে তা দেশে একটা আন্দোলনে পরিণত হবে।” ওই নিবন্ধে আদবানি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। কারণ দীর্ঘ-প্রতীক্ষিত মন্দিরের উদ্বোধন হচ্ছে তাঁর জন্যই।

    প্রধানমন্ত্রীকে তিনি ভগবান রামের একনিষ্ঠ ভক্ত বলে উল্লেখ করেছেন। যিনি তাঁর (রামের) মন্দির পুনর্নির্মাণ করেছেন। রথযাত্রায় আডবাণীর সঙ্গী ছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও। ওই নিবন্ধে বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা রথযাত্রাকে তাঁর রাজনৈতিক জীবনে সব চেয়ে ‘ডিসাইসিভ ও ট্রান্সফর্মেটিভ’ ঘটনা বলেও উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “এই ঘটনা (রথযাত্রা) আমাকে ভারত ও স্বয়ং আমাকে পুনরাবিষ্কার করার সুযোগ দিয়েছিল।” 

    আরও পড়ুুন: চলুন ঘুরে আসি ভারতের ‘আধ্যাত্মিক রাজধানী’ বারাণসী

    বিশ্বহিন্দু পরিষদের তরফে জানানো হয়েছে, ১৯৮০ ও ১৯৯০ এর প্রথম দিকে রাম জন্মভূমি আন্দোলন নিয়ে যিনি সামনের সারিতে ছিলেন, ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন তিনিও। বিশ্বহিন্দু পরিষদের প্রেসিডেন্ট অলোক কুমার বলেন, “আডবাণীজি বলেছেন, তিনি আসবেন। প্রয়োজনে আমরা তাঁর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করব।” প্রসঙ্গত, বছর ছিয়ানব্বইয়ের আডবাণী বিজেপির (Ram Temple) অন্যতম ফাউন্ডার মেম্বার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: মরসুমের শীতলতম দিন শনিবার, তাপমাত্রা কমতেই থাকবে জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: মরসুমের শীতলতম দিন শনিবার, তাপমাত্রা কমতেই থাকবে জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে শীত পড়েছে রাজ্যজুড়ে (Weather Update)। শীতের মরসুম হতাশ করেনি বাংলাকে। খেজুর গুড়, সোয়েটার, পিকনিক, পিঠে-পুলির মরসুমে হঠাৎ করেই এক ধাক্কাতে পারদ নেমে গিয়েছে ৫ ডিগ্রি। শনিবার ১৩ জানুয়ারি এই মরশুমে শীতলতম দিন বলে জানা গিয়েছে। কলকাতাতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রয়েছে ১২.৮।

    এর আগে এমন শীত পড়েছিল গত ১৭ ডিসেম্বর, যখন তিলোত্তমার পারদ পতন হয়েছিল ১৩.৭ ডিগ্রিতে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে (Weather Update), মকর সংক্রান্তির আগে তাপমাত্রা আরও কমবে। আগামী সপ্তাহের বুধবার পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতেই থাকবে, তারপর থেকে ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাসের কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস।

    দক্ষিণবঙ্গে জাঁকিয়ে শীত

    পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা (Weather Update) ঘোরাফেরা করছে ৮ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রির ঘরে। গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গে পারদ রয়েছে ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে। শনিবার সকালেও ঘন কুয়াশায় মোড়া বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান। তবে আগামিকাল থেকে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কমবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

    আরও পড়ুন: রাম মন্দির নির্মাণের বিপুল অর্থ সংগ্রহ হয়েছে কীভাবে? জানাল ট্রাস্ট

    উত্তরবঙ্গের শীতের দাপট চলছে

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিংয়ে সোমবার থেকে বুধবারের মধ্যে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে এই বৃষ্টি হবে। আগামী কয়েক দিন দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি জেলাতে ঘন কুয়াশার দাপট দেখা যাবে।

    কলকাতার শীত

    শহর কলকাতাতে বুধবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং বৃহস্পতি ও শুক্রবারে সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবারই দিনের তাপমাত্রা (Weather Update) শহর কলকাতায় ছিল ২২.২ ডিগ্রি, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Best Place to Work: কাজ করার জন্য সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল গুগল, মাইক্রোসফট

    Best Place to Work: কাজ করার জন্য সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল গুগল, মাইক্রোসফট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় তিন কোম্পানি গুগল, মাইক্রোসফট এবং মেটা। এমন কেউ নেই যাঁরা এই কোম্পানিগুলির উপভোক্তা নন। প্রত্যেক মানুষকে প্রতিদিনই এই তিনটে কোম্পানির সাহায্য (Best Place to Work) নিতে হয়।  কিন্তু, সম্প্রতি গ্লাসডোরের সমীক্ষায় সেরা কোম্পানির তালিকায় পিছিয়ে গেল এই তিন কোম্পানি। গুগল, মেটা পিছিয়ে গেলেও তালিকায় ৩৯ তম স্থান পেয়েছে অ্যাপল।

    ১৮ ধাপ পিছিয়ে গেল মাইক্রোসফট

    ‘টপ ১০০ কোম্পানি টু ওয়ার্ক ইন ২০২৪ ’ অর্থাৎ ২০২৪ সালে কাজ করার জন্য সেরা ১০০ কোম্পানির তালিকায় (Best Place to Work) বর্তমানে ১৮ ধাপ পিছিয়ে গিয়েছে গুগল। অষ্টম স্থান থেকে পিছিয়ে বর্তমানে ২৬ নম্বরে নেমে গিয়েছে সার্চ জায়েন্ট। সমীক্ষা বলছে অবস্থা ভালো নয় মাইক্রোসফটেরও। বিল গেটসের সংস্থা ১৩ থেকে নেমে ১৮-তে চলে গিয়েছে। অন্যদিকে জুকেরবার্গের মেটার মতো বিখ্যাত টেক কোম্পানি টানা দ্বিতীয় বছর এই তালিকায় জায়গা করতে পারেনি। গ্লাসডোরের এই সমীক্ষা বলছে, এই কোম্পানিগুলো কাজ করার জন্য সেরা জায়গা নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের সেরা ১০০টি কোম্পানির তালিকাও তুলে ধরেছে গ্লাসডোর।

    পিছিয়ে যাওয়ার কারণ কী

    পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর ২,৬০,০০০ কর্মী ছাঁটাই (Best Place to Work) করেছে বিভিন্ন টেক সংস্থাগুলো। ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি এই সমীক্ষা প্রকাশ হয়েছে। দেখা যাচ্ছে ২০২৪ সালের প্রথম ৯ দিনেই, ইতিমধ্যে ২,০০০ কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। গ্লাসডোরের সমীক্ষা অনুযায়ী, কর্মী ছাঁটাই, একটানা কাজ, এবং খারাপ ম্যানেজমেন্টের কারণে পিছিয়ে গিয়েছে গুগল, মেটা, জুমের মতো সংস্থাগুলি। গ্লাসডোরের প্রধান ইকোনমিস্ট ড্যানিয়েল হাও সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, “বড় স্থিতিশীল কোম্পানির কর্মীরাও তাদের কোম্পানির ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে উদ্বিগ্ন।” 

    গ্লাসডোরের সমীক্ষা অনুযায়ী কাজ করার জন্য বিশ্বের সেরা ২০ কোম্পানি

    ১. ব্রেন অ্যান্ড কোম্পানি
    ২. এনভিডিয়া
    ৩. সার্ভিসনাও
    ৪. ম্যাথওয়ার্কস
    ৫. প্রোকোর টেকনলোজিস
    ৬. ইন-অ্যান-আউট বার্গার
    ৭. ভিএমওয়্যার
    ৮. ডেলটেক
    ৯. ২০২০ কোম্পানিস
    ১০. ফিডেলিটি ইনভেস্টমেন্ট
    ১১. ক্রিউ কারওয়াশ
    ১২. কেলার উইলিয়ামস
    ১৩. ডেল্টা এয়ার লাইন
    ১৪. রেমন্ড জেমস ফিনান্সিয়াল
    ১৫. অ্যাডোবে
    ১৬. হিলটি নর্থ আমেরিকা
    ১৭. টোস্ট ইন্ক
    ১৮. মাইক্রোসফট
    ১৯. প্রোটিভিটি
    ২০. অটোডেস্ক

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lashkar-e-Taiba: পাকিস্তানে এ বার মৃত হাফিজ ঘনিষ্ঠ ২৬/১১ সন্ত্রাসের চক্রী ভুট্টভি

    Lashkar-e-Taiba: পাকিস্তানে এ বার মৃত হাফিজ ঘনিষ্ঠ ২৬/১১ সন্ত্রাসের চক্রী ভুট্টভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার অন্যতম ষড়যন্ত্রী এবং লস্কর-ই-তৈবার নেতা হাফিজ আবদুল সালাম ভুট্টভির মৃত্যুর খবর মিলেছে পাকিস্তানে। রাষ্ট্রপুঞ্জ নিরাপত্তা পরিষদের তরফে বৃহস্পতিবার এ নিয়ে এক বিবৃতি দিয়েছে। লস্করের প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সঈদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল ওই নেতা। সালাম ভুট্টভির মৃত্যু লস্করের (Lashkar-e-Taiba) কাছে বড় ধাক্কা বলেই মনে করা হচ্ছে। এক এক করে ২৬/১১-র মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড তথা লস্কর গোষ্ঠীর প্রধান হাফিজ সইদের দলের লোকজনের মৃত্যু হচ্ছে। এবার সেই তালিকায় নাম উঠেছে হাফিজের ডান হাত এবং লস্কর গোষ্ঠীর সহ-প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ আবদুল সালাম ভুট্টভির। ২০১৯ সাল থেকেই অবশ্য পাক কারাগারে বন্দি ছিল ভুট্টভি (Lashkar-e-Taiba)। লস্কর প্রধান হাফিজ সঈদ বর্তমানে পাক কারাগারে রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    ১ বছরে পাকিস্তানে ১২ জন ভারত বিরোধী জঙ্গি খুন

    গত এক বছরে মোট ১২ জন ‘ভারত-বিরোধী চক্রী’ খুন হয়েছে পাকিস্তানে। কয়েকজনের মৃত্যু বেশ রহস্যজনক। কখনও বিষক্রিয়াতে কখনও বা অজ্ঞাত পরিচয়তেদর গুলিতে মৃত্যু হয়েছে। lভুট্টভির মৃত্যু এখন নয়, গত বছরের মে মাসে হয়েছে। যদিও, সেই রিপোর্ট এখন প্রকাশিত হচ্ছে। নিরাপত্তা পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভুট্টভির মৃত্যুর কারণ হৃদ্‌যন্ত্র বিকল হওয়া। রিপোর্টে লেখা হয়েছে, “২০২৩ সালের ২৯ মে পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের মুরিদকেতে মৃত্যু হয়েছে ভুট্টভির। তিনি সে সময় পাকিস্তান সরকারের হেফাজতে ছিলেন।” পাক পঞ্জাবের মুরিদকেতেই রয়েছে লস্করের (Lashkar-e-Taiba) সদর দফতর। সাম্প্রতিককালে, হাফিজের ছেলে ও ঘনিষ্ঠ সহযোগীর মৃত্যু হয়েছে পাকিস্তানে।

    আরও পড়ুন: মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজকে চেয়ে পাকিস্তানকে চিঠি ভারতের

    ভারত বিরোধীদের ওপর আঘাত চলছেই

    প্রসঙ্গত, ২৬/১১ মুম্বই হামলার এক অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী (Lashkar-e-Taiba) সাজিদ মির পাকিস্তানের ডেরা গাজি খানের সেন্ট্রাল জেলে মারা যায় সম্প্রতি। তখন তদন্তে জানা যায়, তাকে কেউ বা কারা খাবারে বিষ দিয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে করাচিতে নিজের বাড়ির সামনেই অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ীরা গুলি চালিয়ে খুন করে ২০১৫ সালে জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরে বিএসএফের কনভয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার মূল চক্রী, লস্কর নেতা আদনান আহমেদকে। অন্যদিকে চলতি মাসের প্রথমেই জইশ-ই-মহম্মদের প্রধান মৌলানা মাসুদ আজহার পাকিস্তানে বিস্ফোরণে নিহত হয়েছে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। তবে এ এই ঘটনার কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swami Vivekananda: বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামীজির ১৬২ তম জন্মদিন, প্রচুর ভক্ত সমাগম

    Swami Vivekananda: বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামীজির ১৬২ তম জন্মদিন, প্রচুর ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার বেলুড় মঠে পালিত হল স্বামী বিবেকানন্দের (Swami Vivekananda) ১৬২ তম জন্মদিন। সকাল থেকেই ব্যাপক ভক্ত সমাগম হয়েছে। ভোর থেকেই প্রতিদিনের মতো মঙ্গলারতি দিয়ে শুরু হয় স্বামীজির আরাধনা। এরপর শুরু হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। একই ভাবে কলকাতার সিমলায় জন্মস্থানে পালিত হয় নগর পরিক্রমার অনুষ্ঠান। অগণিত ভক্ত এসে স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানান।

    নানা অনুষ্ঠান স্বামীর জন্মদিন ঘিরে (Swami Vivekananda)

    স্বামীজির (Swami Vivekananda) ১৬২ তম জন্মদিনে বেলুড়ে সকাল থেকেই উদ্বোধনী সঙ্গীত দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। চলে স্বামীজিকে শ্রদ্ধা নিবেদন। এরপর বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ, স্বদেশ মন্ত্র পাঠ, গীতি আলেখ্য, যোগব্যায়াম প্রদর্শন সহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মঠের ব্রহ্মচারী, মহারাজ, মঠ ও মিশনের ছাত্ররা উপস্থিত হয় অনুষ্ঠানে। একটি শোভাযাত্রারও আয়োজন করা হয়। স্বামীজির বাসভবন, মূল মন্দির প্রাঙ্গণ প্রদক্ষিণ করা হয়। এরপর সারা দিন চলে ধর্মশাস্ত্র পাঠ, হোমযজ্ঞ। দূরদূরান্ত থেকে আগত ভক্তদের জন্য করা হয় প্রসাদের ব্যবস্থা।

    জীবন দর্শন নিয়ে আলোচনা সভা

    মূল মন্দিরের পাশে একটি অস্থায়ী মন্দির নির্মাণ করে শুরু করা হয় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। সকাল আটটা থেকে শুরু হয় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। স্বামীজির (Swami Vivekananda) ছবিতে মালাদানের সঙ্গে চলে ঠাকুর রামকৃষ্ণ এবং মাতা সারদা দেবীর ছবিতেও মাল্যদান, পুষ্পাঞ্জলি। এরপর শুরু হয় স্বামী বিবেকানন্দের জীবন দর্শনের উপর আলোচনাচক্র। উপস্থিত ভক্তদের সামনে ভারতীয় ধর্ম পরম্পরা এবং সংস্কৃতি নিয়ে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ভক্তিগীতি, পদাবলি, নাম সংকীর্তন দিয়ে যুগনায়ককে স্মরণ করা হয়।

    সকাল থেকে বেলুড়ে অনুষ্ঠান সূচি

    • বেলুড় মঠের বিবেকানন্দ বেদ বিদ্যালয়ের ছাত্রদের বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ
    • সালকিয়া মৃগেন্দ্র দত্ত স্মৃতি বালিকা বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীদের উদ্বোধনী গান
    • প্রস্তাব (বাংলায়) স্বামী মহাপ্রজ্ঞানন্দ, রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির
    • রামকৃষ্ণ মিশন শিল্প বিদ্যালয়ের ছাত্রদের স্বদেশ মন্ত্রের আবৃত্তি
    • বেলুড় গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রীদের গান
    • রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দিরের ছাত্রদের গান
    • প্রখ্যাত জাতীয় বাঁশি শিল্পী শ্রী অনির্বাণ রায়ের বাঁশি আবৃত্তি
    • পালঘাট গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রীদের গান
    • স্বামী তত্ত্বসারানন্দের সভাপতির ভাষণ
    • রামকৃষ্ণ মিশন শিক্ষামন্দিরের শিক্ষার্থীদের সমাপনী গান
    • রামকৃষ্ণ মিশন জনশিক্ষামন্দিরের ছাত্রদের যোগা প্রদর্শন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৈরি করা হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ। এই কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ভারতও। গবেষকদের অনুমান, এর ফলে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের অনেক গুরুত্বপূর্ণ জটিল রহস্যের সমাধান সম্ভব হবে। এত শক্তিশালী টেলিস্কোপ আগে বানানো হয়নি। ব্রহ্মাণ্ডের প্রাচীনতম ছায়াপথগুলি কীভাবে কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছিল এবং সময়ে সঙ্গে সঙ্গে কোটি কোটি বছর ধরে সেগুলি কেমনভাবে বিবর্তিত হয়েছে সেই সম্পর্কে তথ্য সন্ধান করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। এর ফলে, ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের স্বচ্ছ ধারণা দিতে সক্ষম হবে এই টেলিস্কোর। এই যন্ত্রের প্রকল্পের নাম হয়েছে ‘স্কোয়ার কিলোমিটার অ্যারে অবজারভেটরি’ (SKAO)। 

    নক্ষত্রপুঞ্জ অধ্যয়ন করবে (SKAO)

    জানা গিয়েছে, ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত পরিদৃশ্যমান জগতের নক্ষত্রপুঞ্জ সম্পর্কে অধ্যয়ন করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। সেই সঙ্গে গবেষণার নানা সহযোগিতা করবে এই দূরবীক্ষণযন্ত্র। এই প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ভারত। এই বৃহৎ যন্ত্র নির্মাণে ভারত ১২৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। ‘স্কাও’ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল এক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরি করা।

    বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র

    স্কাও- মহাবিশ্বে সমস্ত দৃশ্যমান নক্ষত্রপুঞ্জকে নিয়ে গবেষণা করবে বলে জানা গিয়েছে। এই টেলিস্কোপটি অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তৃত দূরত্বের মধ্যে থাকা হাজার হাজার সংখ্যক রেডিও অ্যান্টেনার সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করব। যদি ঠিকঠাক ভাবে সফল ভাবে তৈরি করা যায় তাহলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের কাজ দুই ধাপে প্রস্তুত করা হবে। প্রথম ধাপের কাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল। তবে আগামী ২০২৯ সালের মধ্যে এই কাজ শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। এই যন্ত্রের কার্যক্ষমতা অন্যান্য রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্রের তুলানয় ৫০ গুণ বেশি।

    কোন কোন দেশ অংশ গ্রহণ করছে

    স্কাও প্রকল্পটি ১৬টি দেশ যৌথ ভাবে তৈরি করছে। এই দেশগুলি হল- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা, চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রিটেন, পর্তুগাল, স্পেন, সুইৎজারল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন এবং ইতালি। তবে স্কাও (SKAO) টেলিস্কোপের নির্মাণ হবে মূলত অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi High Court: বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি জানাতে পারেন না, পর্যবেক্ষণ দিল্লি হাইকোর্টের

    Delhi High Court: বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি জানাতে পারেন না, পর্যবেক্ষণ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও বিদেশি নাগরিক ভারতবর্ষে বসবাস করার দাবি করতে পারেন না। নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যখন জোর চর্চা চলছে দেশজুড়ে, ঠিক সেই সময় এমন গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ শুক্রবার শোনাল দিল্লি হাইকোর্ট। দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ভারতের সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী জীবন এবং স্বাধীনতার অধিকার পাওয়া যায়। তবে বিদেশিদের ক্ষেত্রে এই মৌলিক অধিকারের বেশ কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। প্রসঙ্গত, সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী ভারতে আসা বিদেশি নাগরিকদেরও জীবন ও স্বাধীনতার অধিকার প্রদান করা হয়েছে।

    কেন বিদেশি নাগরিকরা ভারতে বসবাসের দাবি করতে পারেন না?

    এদিন দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) ডিভিশন বেঞ্চে বিচারপতি সুরেশ কুমার কাইত এবং বিচারপতি মনোজ জৈন আরও বলেন যে বিদেশি নাগরিকরা ভারতবর্ষে বসবাসের দাবি রাখতে পারেন না। কারণ এটা সংবিধানের ১৯ (১) (ই) ধারার পরিপন্থী। প্রসঙ্গত, সংবিধানের ১৯ নম্বর ধারায় বিভিন্ন স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বাক স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণভাবে জমায়েত করার স্বাধীনতা ইত্যাদি। ১৯ (১) (ই) ধারাতে বলা রয়েছে, যে কোন ভারতীয় নাগরিক ভারতবর্ষের যে কোনও রাজ্যে বসবাস করতে পারেন। তবে এই অধিকার কখনই বিদেশি নাগরিকদের দেওয়া হয়নি।

    মামলার খুঁটিনাটি

    মামলা হয়েছিল বাংলাদেশি নাগরিক আজল চাকমাকে নিয়ে। এই বাংলাদেশী নাগরিককে আটক করার পরে তাঁর হয়ে রিট পিটিশন দাখিল করেন তাঁর মামা। প্রসঙ্গত, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার যখন রাষ্ট্র লঙ্ঘন করেছে বলে মনে করা হয় তখনই রিট পিটিশন দাখিল করা যায়। তবে এই রিট পিটিশন দিল্লির আদালত খারিজ করে দেয় এদিন। হাইকোর্ট (Delhi High Court) জানায়, ভারত সরকার ওই বাংলাদেশি নাগরিককে চিহ্নিত করে বেআইনি কিছু করেনি। ওই বাংলাদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার অভিযোগ ওঠে। ২০২২ সালের অক্টোবর মাস নাগাদ দিল্লি বিমানবন্দর হয়ে সে বাংলাদেশে ফিরতে চাইলে তার জালিয়াতি ধরা পড়ে। দেখা যায় ভারতের বেআইনি পাসপোর্টও রয়েছে তার কাছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    Ram Mandir: প্রত্যেক রাম নবমীতে রামলালার কপালে পড়বে ‘সূর্য তিলক’, কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) শুভ উদ্বোধন হবে। দেশজুড়ে এখন রাম ভক্তদের তীব্র উন্মাদনা। সেই সঙ্গে এই মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার (Ramlala) মূর্তি স্থাপন করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। গর্ভগৃহের নির্মাণ এবং মূর্তিকে এমন ভাবে বসানো হবে, যাতে প্রত্যেক রাম নবমীর দিনে সূর্যের আলো রামলালার কপালে বর্ষিত হয়। এই সূর্যের আলো দিয়ে হবে রামের ‘সূর্য তিলক’। এর জন্য মন্দিরের নির্মাণ করার সময় মহাকাশ বিজ্ঞানীদের প্রযুক্তির সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে।

    ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’

    রাম নবমীতে শ্রী রামের (Ramlala) কপালে সূর্যের আলো দিয়ে তিলক কাটা হবে। তুলসীদাস তাঁর ‘রামচরিত মানস’ কাব্যে বলেছেন, “রঘুকুল তিলক সুজন সুখ দাতা/আয়ু কুসল দেব মুনি ত্রতা”। রঘু রামের এই তিলক হবে রামের মহিমান্বিত তিলক। ধার্মিক মানুষকে এই তিলক আনন্দ দেবে। জগৎ সংসারকে মঙ্গলময়, সুস্থ রাখবে। দেব, মুনিঋষিদের একমাত্র ত্রাতা হবেন শ্রীরাম। তাই তাঁর তিলক ভীষণ তাৎপর্যবাহী। রাম নবমীতে রামলালার ‘রঘুকুল তিলক’ হবে ‘সূর্য তিলক’। মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহকে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের পরামর্শে অষ্টভুজাকৃতির ডিজাইন করা হয়েছে। ফলে এই অষ্টভুজে সূর্যের আলোর বিচ্ছুরণ হয়ে রাম লালার কপালে তিলক কাটবে। একই ভাবে গর্ভগৃহকে আলোকিত করবে সূর্যরশ্মি। সূর্যের আলো ‘সূর্য তিলক’ হিসাবে শ্রী রামের কপালকে উজ্জ্বল করবে।

    কোনারকের সূর্য মন্দিরের আদলে নকশা

    কর্ণাটকের কষ্টি পাথর থেকে ৫১ ইঞ্চির একটি লম্বা রামলালার (Ramlala) মূর্তি নির্মাণ করেছেন মহীশূরের ভাষ্কর অরুণ যোগীরাজ। রামলালার কপালে সূর্যের আলো বর্ষণের গোটা নকশাকে পরিকল্পনা করা হয়েছে ত্রয়োদশ শতকের ওড়িশার কোনারকের সূর্য মন্দিরের প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। প্রত্যেক রাম নবমীতে সূর্যের আলো রামলালার মূর্তিতে কীভাবে পড়বে সেই বিষয়ে সূর্যের আলো নিয়ে গাণিতিক হিসাব করে মতামত দিয়েছে সিএসআইআর, সিবিআইআর রুরকি এবং আইআইএ বেঙ্গালুরুর বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের একটি দল। হিসেব করে বলা হয়েছে, সূর্য যখন মধ্যে গগনে থাকবে সেই সময় সূর্যের আলোক রশ্মি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন লেন্সের মাধ্যমে গর্ভগৃহে প্রবেশ করবে। এরপর সেই রশ্মি গিয়ে পড়বে সোজা রামলালার কপালে (Ram Mandir) ।

    বিশেষজ্ঞদের মতামত

    সিবিআরআই রুরকির বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এসকে পানিগ্রাহি বলেছেন, “ছোট একটি যন্ত্রের প্রক্রিয়ায় সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে ভগবান রামের (Ramlala) কপালে তিলক প্রদান করা হবে। একটি ৭৫ মিমি পরিমাপের বৃত্তাকার রশ্মির ‘তিলক’ দিয়ে শ্রী রাম সেজে উঠবেন। এটা চৈত্র মাসের রাম নবমীতেই রামলালার উপর তিন থেকে চার মিনিট স্থায়ী হবে। পিতলের পাইপের মধ্যে দিয়ে সূর্যের আলোক রশ্মিকে মন্দিরের (Ram Mandir) তিনতলা থেকে পরপর চারটি লেন্সের মাধ্যমে ঘুরিয়ে ফেলা হবে রামলালার কপালে।” আবার বিশিষ্ট স্থাপত্য শিল্পী আশিস সোমপুরা বলেছেন, “সূর্য দেবের জন্মের সময় রামলালার সূর্যাভিষেক করার মধ্যে বিশেষ তাৎপর্য আছে। সূর্যের সঙ্গে ঐশ্বরিক সংযোগকে তুলে ধরার একটা ভাবনা এখনে স্থাপন করা হয়েছে।”   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share