Tag: Bengali news

Bengali news

  • BGBS 2023: মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুর বন্দর থেকে সরে গেলেন আদানিরা?

    BGBS 2023: মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুর বন্দর থেকে সরে গেলেন আদানিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন তোলার অভিযোগে কার্যত ল্যাজেগোবরে হয়েছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। মহুয়া যাঁর হয়ে প্রশ্ন করেছিলেন তিনি ব্যবসায়ী হিরানন্দানি। যাঁর বিরুদ্ধে প্রশ্ন করেছিলেন ঘুষ নিয়ে, তিনি এই আদানি গোষ্ঠীর প্রধান গৌতম আদানি। ওয়াকিবহাল (BGBS 2023) মহলের মতে, সেই কারণেই তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দর নিয়ে ফের নতুন করে দরপত্র দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন

    ঘটনাটি তাহলে খুলেই বলা যাক। লগ্নি টানার নামে তৃণমূল জমানায় ফি বার হয় বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন। গত বছর ওই সম্মেলন শেষে রাজ্য সরকারের তরফে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ঘোষণা করেছিলেন, তাজপুর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের বরাত পেয়েছে আদানি গোষ্ঠী। সেটি নির্মাণে খরচ হবে ২৫ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছর দুদিনের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন শুরু হয়েছে মঙ্গলবার। এদিনের সম্মেলনে আদানি গ্রুপের কাউকে দেখা যায়নি। অথচ গত বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে মঞ্চ আলোকিত করেছিলেন গৌতমই। কথা দিয়েছিলেন, বিনিয়োগ করবেন ১০ হাজার কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হবে ২০ থেকে ২৫ হাজার।

    মহুয়াকাণ্ডের জের!

    এদিনের সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “তাজপুরে সমুদ্রবন্দর হবে। আপনারা তাতে অংশগ্রহণ করতে পারেন।” দু’ বছরের মধ্যে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের দুই মন্ত্রীর (এঁদের মধ্যে একজন আবার মুখ্যমন্ত্রী) দুই বিপ্রতীপ মন্তব্যে সৃষ্টি হয়েছে জল্পনার। প্রশ্ন উঠছে, মহুয়াকাণ্ডের জেরেই কি তাজপুরে বিনিয়োগে (BGBS 2023) বিমুখ আদানিরা? অবশ্য মমতা এবং ফিরহাদের বক্তব্যে বিপ্রতীপ কিছু দেখছেন না রাজ্যের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। তিনি বলেন, “তাজপুর বন্দর নিয়ে নতুন করে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। আদানি গোষ্ঠীকে অনুমতিপত্র দেওয়া হয়েছিল। তবে সেটা বাতিল করা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    কটাক্ষ বিজেপির

    তাজপুর নিয়ে গতকালের ঘোষণার পরই মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “আদানি নিয়েছিলেন, তবে সেখানকার মাটির ফিট সার্টিফিকেট আসেনি। তাজপুর বন্দরের একটা পাথরও গাঁথা হয়নি। আদৌ বন্দর করা যাবে কিনা, সেটাই তো বোঝা যাচ্ছে না! কে জলে টাকা ফেলতে চায়? ওঁর (আদানি) থেকে কেড়ে নিলেন? দেবেন কাকে? সবই তো গভীর জলে পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে, আম্বানি বুঝে গিয়েছেন দিদির কাছে বড় বড় কথা বললে দিদি খুশি। নাহলে বাকি যে (BGBS 2023) ব্যবসাগুলো চলছে, সেগুলোও চলতে দেবেন না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Incident: আটকে পড়া শ্রমিকরা কী খেলেন মঙ্গলবার রাতে? কী পরামর্শ দেওয়া হল ওঁদের?

    Uttarkashi Incident: আটকে পড়া শ্রমিকরা কী খেলেন মঙ্গলবার রাতে? কী পরামর্শ দেওয়া হল ওঁদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই প্রকাশ্যে আসে উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে (Uttarkashi Incident) থাকা ৪১ জন শ্রমিকের ভিডিও। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও তাঁরা সুস্থ স্বাভাবিক রয়েছেন বলে জানান। জানা গিয়েছে, খিচুড়ির পরে মঙ্গলবার রাতে তাঁদের পোলাও, মটর-পনির এবং দুটি করে রুটি দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের (Uttarkashi Incident) পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করছে উদ্ধারকারী দল। শ্রমিকদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই খাবার পাঠানো হচ্ছে এবং খাদ্যের ধরনেও বদল আনা হচ্ছে। মঙ্গলবার রাতেই পাইপের ভিতর দিয়ে প্রায় দেড়শটি খাবারের প্যাকেট শ্রমিকদের কাছে পৌঁছায়। এর পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের ফলও পাঠানো হচ্ছে শ্রমিকদের। আটকে পড়া শ্রমিকদের জন্য রান্না করছেন জনৈক সঞ্জিত রানা। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া তাঁর সাক্ষাৎকারে সঞ্জিতবাবু বলেন, ‘‘চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানেই সমস্ত রান্না করেছি। হজম করতে অসুবিধা হবে না এমন খাবারই রান্নার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কম তেলমশলা দিয়ে তাই ভেজ পোলাও এবং মটর পনির রান্না করেছি। মাখন দিয়ে রুটিও বানিয়েছি।’’

    শ্রমিকদের সুড়ঙ্গের ভিতর হাঁটাচলা করার পরামর্শ

    জানা গিয়েছে,  ৫ থেকে ১০ কেজি ওজনের ফলও পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে আপেল, লেবুর পাশাপাশি পাঁচ ডজন কলা। এর পাশাপাশি অবসাদ রোখার ওষুধও তাঁদেরকে পাঠানো হচ্ছে। উদ্ধারকারী দলের তরফে জানানো হয়েছে যে সুড়ঙ্গের ভিতরে (Uttarkashi Incident) পর্যাপ্ত পরিমাণেই রয়েছে জল এবং অক্সিজেন। এর পাশাপাশি সুড়ঙ্গের ভিতরে শ্রমিকরা কী কী করবেন সে পরামর্শ দিচ্ছেন উদ্ধারকারী দলে থাকা বিশেষজ্ঞরা (Uttarkashi Incident)। সুড়ঙ্গের ভিতরে তাঁদেরকে হাঁটা চলা এবং যোগ ব্যায়ামের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। শ্রমিকরা যাতে মানসিকভাবে ভেঙে না পড়েন সে কারণে কয়েকজন শ্রমিকের পরিজনকে ঘটনাস্থলে নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সুড়ঙ্গের কাছাকাছি হোটেলে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। উদ্ধারকারী দলের বক্তব্য হল, যতই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন শ্রমিকরা, ততই তাঁদের মনের জোর বাড়বে।

    সংবেদনশীল সম্প্রচারে নিষেধাজ্ঞা কেন্দ্রের

    অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক ইতিমধ্যে প্রতিটি সংবাদমাধ্যমকে নির্দেশ দিয়েছে, যে কোনও ধরনের চাঞ্চল্যপূর্ণ সম্প্রচার না করতে। যে কোনও ধরনের লাইভ টেলিকাস্ট অথবা টানেলের পাশে থেকে করা ভিডিও এগুলোকে সম্প্রচার করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র। এর পাশাপাশি যখনই উত্তরকাশী (Uttarkashi Incident) বিষয় খবর করা হবে তখন যেন সেই খবর সংবেদনশীল না হয়। সেই রকমভাবেই তৈরি করতে হবে প্রতিবেদনের শিরোনাম ও ছবি। তার কারণ শিরোনাম এবং ছবি দেখে যেন শ্রমিক পরিবারের উদ্বিগ্ন না হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hamas Israel War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে ৪ দিনের বিরতি, কোন শর্তে জানেন?

    Hamas Israel War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে ৪ দিনের বিরতি, কোন শর্তে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে চলছে যুদ্ধ। শেষমেশ তাতে পড়ল ইতি। তবে মাত্রই চার দিনের জন্য। হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে (Hamas Israel War) গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হল চারদিনের। বুধবার ইজরায়েল ক্যাবিনেটের তরফে মঞ্জুর করা হয় হামাসের দেওয়া চুক্তি।

    ৫০ পণবন্দিকে মুক্তি

    জানা গিয়েছে, হামাসের হাতে বন্দি প্রায় ৫০ জনকে মুক্তি দেওয়া হবে। তার বিনিময়েই মিলছে সাময়িক যুদ্ধবিরতি। পণবন্দিদের মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল হামাসের তরফে। ইজরায়েলের তরফে জানানো হয়েছে, সাময়িক এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হচ্ছে মানবতার স্বার্থেই। ইজরায়েলের এক সরকারি আধিকারিক জানান, ৫০ জন ইজরায়েলি ও বিদেশি পণবন্দি নাগরিককে মুক্ত করা হবে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন মহিলা এবং শিশুরাও। এর পরিবর্তে যুদ্ধ বন্ধ থাকবে চারদিন। এই চুক্তির পর প্রতি ১০ জন করে পণবন্দিকে মুক্তি দেওয়া হলে আরও একদিন করে যুদ্ধ বন্ধ রাখবে তেল আভিভ।

    ‘জারি রাখা হবে যুদ্ধ’

    ইজরায়েলের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ইজরায়েলি সরকার, ইজরায়েলি সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর অপহৃতদের ফিরিয়ে আনতে, হামাসকে নির্মূল করতে ও গাজা থেকে ইজরায়েলের ওপর যাতে কোনও ঝুঁকি না থাকে, তা নিশ্চিত করতে যুদ্ধ জারি রাখা হবে।” তবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর বিবৃতি দেওয়া হয়েছে হামাসের তরফেও। তাতে (Hamas Israel War) বলা হয়েছে, “মানবিকতার স্বার্থে এই আবেদন। তবে আমরাও দেখতে চাই ১৫০ জন প্যালেস্তিনীয়কে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে কিনা।”

    আরও পড়ুুন: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে যে সাময়িক বিরতি হতে চলেছে, তার ইঙ্গিত মিলেছিল মঙ্গলবারই। এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছিলেন, “পণবন্দিদের মুক্তি দেওয়া নিয়ে শিগগিরই চুক্তি সই হতে চলেছে।” হামাসের পলিটিক্যাল চিফ ইসমাইল হানিয়েও বলেছিলেন, “কাতারের মধ্যস্থতায় আমরা যুদ্ধবিরতির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছি।”

    গত ৭ অক্টোবর ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর প্রথম হামলা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের গাজা স্ট্রিপের সশস্ত্র বাহিনী হামাস। নৃশংসভাবে খুন করা হয় ইজরায়েলি নাগরিকদের। তার পরেই প্রত্যাঘাত করে ইজরায়েল। ইজরায়েলি সেনার হানায় কোণঠাসা হয়ে পড়ে হামাস। হামলার প্রথম দিনেই ইজরায়েল থেকে ২৫০ জনকে অপহরণ করে পণবন্দি করে হামাস। এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে যেমন মুক্তি দিয়েছে হামাস, তেমনি বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিককে খুনও করা হয়েছে (Hamas Israel War) বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Guinness World Record: ৩২ নয়, ৩৮টি দাঁতের অধিকারিণী হয়ে গিনেস রেকর্ডে ভারতীয় মহিলা

    Guinness World Record: ৩২ নয়, ৩৮টি দাঁতের অধিকারিণী হয়ে গিনেস রেকর্ডে ভারতীয় মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৮টি দাঁত নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়ে গিনেস বুকে (Guinness World Record) নাম তুললেন এক ভারতীয় মহিলা। অনেকের মুখে অতিরিক্ত দু-একটা দাঁত থাকে। মেডিক্যালের ভাষায় একে হাইপারডোনটিয়া বা পলিডোনটিয়া বলা হয়। তাই বলে অতিরিক্ত ৬টি দাঁত! এ যেন এক অবাক করা কাণ্ড। বিশ্বের মোট ৩.৮ শতাংশ মানুষের অতিরক্ত দাঁতের দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়। দাঁতের গোঁড়ায় অঙ্কুর দাঁত থেকে অতিরিক্ত দাঁতের জন্ম হয় বলে জানা যায়।

    কে এই মহিলা (Guinness World Record)?

    সাধারণত প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মুখে ৩২টি দাঁত থাকে। কিন্তু ২৬ বছরের এই ভারতীয় মহিলার দাঁত অতিরিক্ত ৬টি দাঁত আরও ওঠায় মোট দাঁতের সংখ্যায় দাঁড়িয়েছে মোট ৩৮। সব থেকে বেশি দাঁতের অধিকারিণী হয়ে গিনেস বিশ্ব রেকর্ড (Guinness World Record) গড়েছেন তিনি। এই ভারতীয় মহিলার নাম কল্পনা বালান।

    ছোট বেলা থেকেই দাঁত উঠেছে

    গিনেস বিশ্ব রেকর্ড (Guinness World Record) অনুসারে সূত্রে জানা গিয়েছে, কল্পনার মুখের ভিতরে নিচের চোয়ালে চারটি অতিরিক্ত দাঁত এবং উপরের চোয়ালে দুটি দাঁত অতিরক্ত দাঁত রয়েছে। তাঁর ছোটবেলা থেকেই দাঁত ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। এরপর বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দাঁতেরও বৃদ্ধি হতে থাকে। এই অতিরিক্ত দাঁতের কারণে তাঁর কোনও যন্ত্রণা বা ব্যথ্যার প্রকোপ নেই কিন্তু খাবর খওয়ার পর দাঁতের ফাঁকে খাবার আটকে যাওয়ার একটা সমস্যার রয়েছে। কল্পনা জানান, যখন তাঁর বাবা-মা এই দাঁতের বিষয়ে জানতে পেরেছিলেন, সেই সময় অবাকই হয়েছিলেন। অতিরিক্ত দাঁতগুলি তুলে ফেলার কথাও বলেছিলেন। কিন্তু রাজি হননি কল্পনা। তবে ডাক্তার দাঁত তোলার বিষয়ে আরও সময় অপেক্ষার করার পরামর্শ দিয়ে ছিলেন। যদিও কল্পনা পরবর্তী সময়ে দাঁতগুলি পরিণত হওয়ার পরও তোলার বিষয়ে খুব একটা আগ্রহ দেখাননি।

    কল্পনার বক্তব্য

    কল্পনা বালান নিজের দাঁত নিয়ে গিনেস বুকে (Guinness World Record) নাম তুলে বলেন, “আমি খুব আনন্দিত আমার এই দাঁতের জন্য। বিশ্ব রেকর্ডে নাম তোলাটা আমার কাছে সারা জীবনের একটি পুরস্কার স্বরূপ। তবে এখনও আরও দুটি দাঁত অপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যদি সেগুলি পরিপূর্ণতা পায় তাহলের রেকর্ডে দাঁতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।” 

    উল্লেখ্য, পুরুষদের মধ্যে অতিরিক্ত দাঁতের রেকর্ডে কানাডার ইভানো মেলোন নামে এক ব্যাক্তি ৪১টি দাঁত নিয়ে বিশ্ব গিনেসে নাম তুলেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    G20 Summit: মোদির নেতৃত্বে আজ শুরু ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলন, যোগ দেবেন কি ট্রুডো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক আগেই নয়াদিল্লিতে শেষ হয়েছে জি২০ (G20 Summit) শীর্ষ সম্মেলন। ভারতের নেতৃত্বে শেষ এই সম্মেলন হবে আজ, বুধবার, নয়াদিল্লিতে। ভার্চুয়াল মাধ্যমের এই বৈঠকের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই বৈঠকের শেষেই জি২০ সম্মেলন আয়োজনের ব্যাটন চলে যাবে অন্য দেশের হাতে।

    বৈঠকে যোগ দেবেন কারা

    ভার্চুয়াল এই বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে বেজিংয়ের তরফে যোগ দেওয়ার কথা সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও যোগ দিচ্ছেন না এই বৈঠকে। সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনেও গরহাজির ছিলেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান। (পুতিন অবশ্য যোগ দিয়েছিলেন ভার্চুয়ালি।) তবে এদিনের বৈঠকে আশ্চর্যজনকভাবে যোগ দিতে চলেছেন কানাডার প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ট্রুডো। নয়াদিল্লির বৈঠকে (G20 Summit) উপস্থিত ছিলেন তিনি। তার পর অবশ্য তলানিতে ঠেকেছে ভারত-কানাডা সম্পর্ক। কানাডায় খালিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং গুজ্জরের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতকে দুয়ো দেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো। ট্রুডোর অভিযোগ অস্বীকার করে নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দেয়, অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এ পর্যন্ত সেই প্রমাণ দিতে পারেনি ট্রুডোর দেশ।

    সম্প্রচার করা হবে কেবল মোদির ভাষণ

    সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বিদেশমন্ত্রী পেনি উইংয়ের সঙ্গে বৈঠকে উত্থাপন করেছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানে জয়শঙ্কর তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন, কানাডা কূটনৈতিক ও দ্বিপাক্ষিক সব ধরনের সম্পর্ক উপেক্ষা করছে। খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়ে ভারতের দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে তুলেছে। এদিনের বৈঠকে যদি এই বিষয়টি উত্থাপিত হয়, তাহলে ট্রুডোর বিপদ বাড়বে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের। এদিনের বৈঠকে উঠতে পারে হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের প্রসঙ্গও। তবে সম্প্রচার করা হবে কেবল মোদির ভাষণ।

    আরও পড়ুুন: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কাতরা বলেন, “আমরা আশা করছি এদিনের ভার্চুয়াল বৈঠকে জি২০-র বেশিরভাগ নেতাই যোগ দেবেন।” জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, “ভার্চুয়াল এই বৈঠকে কেবল বিশ্বনেতাদের পূর্ববর্তী আলোচনার কতটা অগ্রগতি হয়েছে তা নিয়েই আলোচনা হবে না, বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি নিয়েও কথা হবে।” তিনি বলেন, “রাষ্ট্রসংঘের ৭৮তম অধিবেশনের পর এই প্রথম একত্রিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বিশ্বনেতারা (G20 Summit)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DRDO: হেলিকপ্টার থেকে মিসাইল নিক্ষেপ, দেশে তৈরি প্রথম জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল

    DRDO: হেলিকপ্টার থেকে মিসাইল নিক্ষেপ, দেশে তৈরি প্রথম জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর ভারত-এর লক্ষ্যে আরও একটি পদক্ষেপ। পরীক্ষামূলক উড়ানে সফল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নৌসেনার জন্য নির্মিত প্রথম কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (Anti Ship Missile)। দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও-র (DRDO) সহযোগিতায় মঙ্গলবার এই পরীক্ষা করে ভারতীয় নৌসেনা। এদিন একটি সি-কিং ৪২বি হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া হয় দেশে তৈরি প্রথম কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রকে। এদিনের পরীক্ষাটি মূলত ছিল গাইডেড ফ্লাইট ট্রায়াল। এই পরীক্ষায় পুরোপুরি সফল নতুন ক্ষেপণাস্ত্রটি।

    পোশাকি নাম এনএএসএম

    দীর্ঘদিন ধরেই আকাশপথে জাহাজে হামলা চালানোর মত, দেশিয় প্রযুক্তিতে তৈরি বিভিন্ন পাল্লার ক্রুজ মিসাইল (Anti Ship Missile) নির্মাণ নিয়ে গবেষণা ও পরীক্ষা করছে নৌসেনা। গত অক্টোবর মাসে, ডিআরডিও-নির্মিত (DRDO) দূর পাল্লার জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের (এলআরএএসএম) পরীক্ষা নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছিল। তখনই খবরে প্রকাশিত হয়েছিল যে, নৌসেনা ৫০০ কিলোমিটার পাল্লার একটি নতুন জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (এনএএসএম) নিয়ে গবেষণা করছে যা পরবর্তীকালে ৩৫০-৪০০ কিমি পাল্লার সুপারসনিক ব্রহ্মস জাহাজ-বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের জায়গা নেবে। অচিরে, এদিন দেখা দেখা মিলল সেই ক্ষেপণাস্ত্রের।

    এএসএম ইন্টারসেপ্টর মিসাইল তৈরি ভারতের

    এর আগে, ২০২২ সালের মার্চ মাসে স্বল্প-পাল্লার জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের (Anti Ship Missile) পরীক্ষা চালিয়েছিল ভারত। ৩৮০ কেজি ওজনের ওই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ৫৫ কিমি। সেগুলিকে অ্যাটাক হেলিকপ্টার থেকে নিক্ষেপ করা যায়। তার দুমাস আগে, অর্থাৎ ২০২২ সালের মার্চ মাসে যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিশাখাপত্তনম থেকে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করে শত্রুর ছোড়া জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ক্রিয় করার যোগ্যতা অর্জন করেছে ভারত (DRDO)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel: লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল, ভারতকে নয়া বার্তা তেল আভিভের?

    Israel: লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল, ভারতকে নয়া বার্তা তেল আভিভের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের রক্তে রাঙানো পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার হাত। তার জেরে এই জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল (Israel)। এ ব্যাপারে একটি পোস্ট করা হয়েছে ইজরায়েল সরকারের তরফে।

    নিষিদ্ধ লস্কর-ই-তৈবা

    মঙ্গলবার ইজরায়েলি দূতাবাসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ভারত সরকার অনুরোধ না করা সত্ত্বেও, ইজরায়েল রাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে এবং লস্কর-ই-তৈবাকে ইজরায়েল অবৈধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্যই সন্তুষ্ট করেছে।” বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “লস্কর-ই-তৈবা একটি মারাত্মক ও নিন্দনীয় সন্ত্রাসবাদী সংগঠন, যেটি শত শত ভারতীয় সাধারণ নাগরিকের পাশাপাশি অন্যদেরও হত্যার জন্য দায়ী। ২৬ নভেম্বর, ২০০৮ এর জন্য কর্মকাণ্ড এখনও সমস্ত শান্তিকামী জাতি ও সমাজের মননে রয়ে গিয়েছে।”

    ‘সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় একজোট হওয়া প্রয়োজন’

    বিবৃতিতে (Israel) এও বলা হয়েছে, “লস্করকে নিষিদ্ধ তালিকাভুক্ত করতে ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রীরা যৌথভাবে কাজ করেছেন। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে সকলের একজোট হওয়া প্রয়োজন, এই বিষয়টিও তুলে ধরতে চায় ইজরায়েল।” হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের আবহে তেল আভিভের এই পদক্ষেপ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের। গত ৭ অক্টোবর ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামলা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। হামাসের নৃসংশ হামলায় মৃত্যু হয় বহু সাধারণ মানুষের। এর পরেই প্রত্যাঘাত করতে শুরু করে তেল আভিভ। তারা হামলা চালায় গাজা স্ট্রিপের উত্তরে। এই গাজা স্ট্রিপই দখল করে রেখেছিল হামাস। ইজরায়েলি সেনার হানায় পিছু হঠতে থাকে হামাস জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের ‘জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়ার’ নিদান দিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ায় ভারত। তবে গাজা স্ট্রিপে বহু নিরীহ মানুষের মৃত্যু হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। গাজায় রসদও পাঠায় ভারত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলি রাষ্ট্রদূতের আর্জি ছিল, হামাসকে এবার নিষিদ্ধ ঘোষণা করুক নয়াদিল্লি। তবে ইজরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দে করলেও, হামাসকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেনি নরেন্দ্র মোদির ভারত। এবার লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েলের (Israel) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ বার্তা দিল মোদির ভারতকে। প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বইয়ে হামলা চালিয়েছিল লস্কর-ই-তৈবা। তিনদিন ধরে চলা জঙ্গিদের হামলায় মৃত্যু হয় ১৬৬ জনের। এঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ইহুদিও ছিলেন। জঙ্গিদের হামলায় জখম হয়েছিলেন ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ ক্রিকেটে হেরে গিয়েছে ভারত। টানা ১০টি ম্যাচ জিতেও ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হয়েছে রোহিত শর্মার দল। অস্ট্রেলিয়ার কাছে এই হার মেনে নিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে ড্রেসিংরুমে চলে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার চোখের সামনে টিম ইন্ডিয়াকে হারতে দেখেছেন। দেখেছেন টিমের সদস্যদের চোখের জল ফেলতেও। তারপর আর নিজেকে সামলাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। ড্রেসিংরুমে গিয়ে সান্ত্বনা দিয়েছেন টিম ইন্ডিয়াকে। দেশের আর কোনও প্রধানমন্ত্রীকে এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছে কিনা, তা মনে করতে পারছেন না ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরাও।  

    “মন খারাপ করার দরকার নেই…”

    প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন ড্রেসিংরুমে। তিনি প্রথমে যান রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির কাছে। তাঁদের কাঁধে হাত থেকে দেন সান্ত্বনা। তিনি বলেন, “মন খারাপ করার দরকার নেই। হার-জিত তো লেগেই থাকে। গত ১০ ম্যাচে তোমরা যথেষ্ট ভাল খেলেছ। আমাদের গৌরবান্বিত করেছ। তোমরা ১০টা ম্যাচ জিতে এসেছ। একটা ম্যাচ এমন হতেই পারে।” টিম ইন্ডিয়াকে তাঁর বাসভবনে আসার আমন্ত্রণও জানান প্রধানমন্ত্রী। রোহিত-বিরাটদের পিঠ চাপড়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুখে হাসি আনো। গোটা দেশ তোমাদের দেখছে।”

    “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা”

    পরাজয়ের পরে ভারতীয় ড্রেসিংরুমের গুমোট ভাবটা কাটাতেও সচেষ্ট ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। জাদেজাকে সম্বোধন করেন ‘বাবু’ বলে। জসপ্রীত বুমরাহের সঙ্গে কথা বলেন গুজরাটি ভাষায়। তিনি (বুমরাহ) গুজরাটি বলতে পারেন কিনা, জিজ্ঞাসা করেন তাও। কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গেও হাত মেলান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা। এমনটা হতেই পারে।”

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    এরপর প্রধানমন্ত্রী যান ভারতের সব চেয়ে সফল বোলার মহম্মদ শামির কাছে। তাঁকে টেনে নেন বুকে। প্রধানমন্ত্রীর বুকে মাথা রেখে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেন শামি। সকলের সঙ্গে করমর্দন করার পর প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এমন হয়েই থাকে। সতীর্থরা একে অপরকে সাহস দাও, উৎসাহ দাও। উজ্জ্বীবিত করো। তোমরা যখন সময় পাবে, তখন দিল্লিতে আসবে। আমার তরফ থেকে নিমন্ত্রণ রইল। তোমাদের সঙ্গে কথা হবে।”

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ২২ নভেম্বর। এদিনই সাবস্ক্রিপশনের জন্য খুলতে চলেছে স্টক মার্কেটের বহু প্রতীক্ষিত টাটা টেকনোলজিস আইপিও (Tata Technologies IPO)। লঞ্চের আগেই খবরের শিরোনামে চলে এসেছে টাটা টেকনোলজিসের এই আইপিও। গ্রে মার্কেটেও দুরন্ত গতি। ইতিমধ্যেই টাটা টেকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০ শতাংশ প্রিমিয়ামে। বাজারে এই অবস্থা বজায় থাকলে কয়েকদিনের মধ্যেই টাটা টেকের আইপিও থেকে ৭০ শতাংশ আয় করতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।

    টাটার শেয়ার মাল্টিব্যাগার 

    টাটা গোষ্ঠীর এই আইপিও নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। স্টক মার্কেটে টাটা গোষ্ঠীর অনেক শেয়ার মাল্টিব্যাগার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। টিসিএস কিংবা টাইটান অথবা ট্রেন্ট বিপুল মুনাফা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। বিগ বুল হিসেবে পরিচিত ছিলেন প্রয়াত বিনিয়োগকারী রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। তাঁর সাফল্যের নেপথ্যেও সব চেয়ে বড় অবদান টাটা গোষ্ঠীর।

    উন্মাদনা তুঙ্গে 

    এর আগে টাটা গোষ্ঠীর আইপিও (Tata Technologies IPO) এসেছিল প্রায় দু’দশক আগে। ২০০২ সালে শেষ আইপিও এনেছিল টাটা। সেবার বাজারে এসেছিল টিসিএস। শেয়ার বাজারে টিসিএসই দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানি। মার্কেট ক্যাপের দিক থেকে এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তাই টাটার নতুন আইপিও নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। অপেক্ষার প্রহর গুণছেন তাঁরা।

    টাটার এই আইপিও খোলা হবে ২২ নভেম্বর। বিড করা যাবে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ৩০ নভেম্বর টাটা টেক শেয়ার বরাদ্দ করা হবে। যে বিনিয়োগকারীরা আইপিওয় ইউনিট পাবেন না, তাঁদের জন্য ফেরত দেওয়া শুরু হবে ১ ডিসেম্বর। সফল দরদাতাদের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট শেয়ার জমা হবে। লিস্টিং হবে ৫ ডিসেম্বর।   

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    আইপিওর প্রাইস ব্যান্ড নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৭৫ থেকে ৫০০ টাকা। এক-একটি আইপিও ব্লকে রয়েছে ৩০টি শেয়ার। অর্থাৎ এই আইপিওতে লগ্নি করতে একজন ব্যক্তিকে বিনিয়োগ করতে হবে ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা। প্রসঙ্গত, ২০২৩ অর্থবর্ষে টাটা কোম্পানির আয় বেড়ছে ২৫ শতাংশ। টাকার অঙ্কে আয় দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। কোম্পানির মুনাফা ছিল ৭০৮ কোটি টাকা (Tata Technologies IPO)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের শুরু হচ্ছে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট (Bengal Global Business Summit)। আজ, মঙ্গলবার নিউ টাউনের বিশ্ব বঙ্গ কনভেনশন সেন্টারে বসতে চলেছে সপ্তম বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট। দু দিনের এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের শিল্পপতিরা।

    সম্মেলনে কারা থাকছেন

    থাকবেন ‘শিল্পপতি’ (স্পেনে মমতার সফর সঙ্গী হয়ে তিনি জানিয়েছিলেন রাজ্যে বিনিয়োগ করবেন তিনিও!) তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। উপস্থিত থাকবেন রিলায়েন্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। জানা গিয়েছে, আমেরিকা, গ্রেট ব্রিটেন সহ মোট ২৮টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন এই সম্মেলনে। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার। ২০১৫ সালে প্রথম এই (Bengal Global Business Summit) সম্মেলন হয়। রাজ্য সরকারের স্বপ্ন ছিল, এই সম্মেলনের ফলে রাজ্যে হবে শিল্প। হবে লক্ষ্মীলাভ। তার পর থেকে ফি বার ঘটা করে হয়ে এই সম্মেলন। সরকারি কোষাগার থেকে উড়ে গিয়েছে কোটি কোটি টাকা। শিল্প কী হয়েছে, তা দেবা ন জানন্তি, কুতো মনুষ্যাঃ? বিরোধীদের অভিযোগ, শিল্প না হওয়ায় কর্মসংস্থানও হয়নি। উল্টে সম্মেলনের নামে জলাঞ্জলি গিয়েছে সরকারি অর্থ। ব্যাহত হয়েছে উন্নয়ন।

    শুভেন্দুর কটাক্ষ-বাণ 

    এবারও এই সম্মেলনকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “জনগণের টাকা ধ্বংস করতে, শুরু হতে চলেছে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের সপ্তম পর্ব।” এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “বিজিবিএস সামিটে না থাকে বাণিজ্য, না থাকে গ্লোবাল। এটি শুধুমাত্র ঝকঝকে মিথ্যে বাংলা মানুষকে পরিবেশন করার একটি মঞ্চ। ১৫.৭ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ আসছে, প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ৬ পর্বে। বাস্তবে কী ঘটেছে? এত বিনিয়োগ করে বাংলার কত ছেলেমেয়ে চাকরি পেলেন? দয়া করে প্রকাশ করুন। আমি ওঁকে জিজ্ঞেস করতে চাই, দেউচা পাঁচামিতে কী ঘটেছে? যেখানে দু’ লক্ষ চাকরির কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ওখানে কয়লা খনি থেকে এক কিলো কয়লাও কি উত্তোলন করা হয়েছে? তাজপুরের বন্দরের কী খবর? ঘটা করে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।”

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “বিজিবিএস আসলে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট নয়। এটি আসলে দু’ দিনের মমতা-মেড-মিরাজ। শিল্পহীনতার মরুভূমি বাংলায় মরুদ্যান দেখানোর চেষ্টা। বাংলার মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ঘটছে রাজ্যের। বিজিবিএস (Bengal Global Business Summit) হল নকল মউ স্বাক্ষর।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share