Tag: Bengali news

Bengali news

  • J&K Terror Attack: তিনদিনে কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় মৃত দুই পুলিশকর্মী

    J&K Terror Attack: তিনদিনে কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় মৃত দুই পুলিশকর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে ফের জঙ্গি হানা (J&K Terror Attack)। বারামুলায় বাড়িতে ঢুকে পুলিশ কনস্টেবলকে গুলি করে হত্যা করেছে জঙ্গিরা। বুধবার নিজের বাড়িতে ছিলেন পুলিশকর্মী গুলাম মহম্মদ দার। হঠাৎই বেশ কয়েকজন জঙ্গি পুলিশকর্মীর বাড়িতে ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এরপর ওই পুলিশ কর্মী গুলির শব্দ শুনে বাইরে এলে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে জঙ্গিরা। উল্লেখ্য, গত রবিবার দিনেও জঙ্গিদের গুলিতে মৃত্যু হয়েছিল আরও এক পুলিশকর্মীর। এই নিয়ে তিন দিনে ২ পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হল।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (J&K Terror Attack)?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কনস্টেবেল গুলাম মহম্মদ দারের বাড়ি বারামুলার কারালপোরা গ্রামে। বাড়িতে ঢুকে গুলি চালালে গুলির শব্দে আশেপাশের মানুষ ছুটে আসেন। আর এর ঠিক আগেই জঙ্গিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। এরপর দ্রুত খবর পেয়ে বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে উপস্থিত হয়। আহত পুলিশ কর্মীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপর গোটা এলাকা জুড়ে শুরু হয় জঙ্গিদের (J&K Terror Attack) খোঁজে তল্লাশি।

    পুলিশের শোক প্রকাশ

    বুধবার জঙ্গিদের (J&K Terror Attack) গুলিতে নিহত পুলিশকর্মীর মৃত্যুতে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের তরফ থেকে বলা হয়, “মৃত পুলিশ কর্মী গুলাম মহম্মদ শহিদ হয়েছেন। দেশের জন্য তাঁর আত্মবলিদান, এক অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। পরিবারের পাশে সব সময় পুলিশ কর্মীরা থাকবেন। সবরকম সহযোগিতা করবো আমরা।”

    রবিবারেও জঙ্গি হামলা হয়েছিল

    গত রবিবার শ্রীনগরে আরও এক পুলিশকর্মীকে হত্যা করেছিল জঙ্গিরা (J&K Terror Attack)। নিহত পুলিশ কর্মীর নাম ইনস্পেক্টর মসরুর আহমদ ওয়ানি। জানা গিয়েছিল, তিনি ইদগা এলাকার একটি মাঠে ক্রিকেট খেলতে গিয়েছিলেন। সেই সময় জঙ্গিরা আচমকা আক্রমণ করে। জঙ্গিরা তাঁকে উদ্দশ্য করে মোট তিনটি গুলি করে। হাসপাতালে যেতে যেতেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছিল। এই হত্যার দায় লস্কর-ই-তৈবা নিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    একদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ চলছে। ঠিক সেই সময়, হামাস-হিজবুল্লা সংগঠনের পাশে দাঁড়িয়ে, জঙ্গি সংগঠনগুলি সক্রিয় হয়ে উঠেছে। কাশ্মীরকে ফের অশান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে মনে করছেন উপত্যকার একাংশের মানুষ। ইতিমধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে অতিরিক্ত নিরাপত্তার সতর্কতা জারি করেছে সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: ৬ সংস্থার শেয়ারে ৫০ কোটি বিনিয়োগ! বাকিবুরের ছবির পরিচালক খাদ্য দফতরের কর্মীই?

    Ration Scam: ৬ সংস্থার শেয়ারে ৫০ কোটি বিনিয়োগ! বাকিবুরের ছবির পরিচালক খাদ্য দফতরের কর্মীই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন-বণ্টন (Ration Scam) দুর্নীতির টাকা ছবি তৈরির কাজেও বিনিয়োগ করেছিলেন জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমান। বাকিবুর রহমানের তৈরি করা ওই ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, নিয়োগ-দুর্নীতিকাণ্ডে অর্পিতা মুখোপাধ্যায় বর্তমানে জেলে রয়েছেন। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বাকিবুর রহমান গ্রেফতার (Ration Scam) হওয়ার পর থেকেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসতে শুরু করেছে। সেই তথ্যের সূত্র ধরেই পুজোর পরে গ্রেফতার করা হয় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। জানা গিয়েছে, বাকিবুর রহমান যে ছবিতে টাকা ঢেলেছিলেন, সেই ছবির গল্প লিখেছিলেন খাদ্য দফতরের উচ্চপদস্থ আধিকারিক, যাঁর নাম পার্থসারথী গায়েন। পরিচালনাও করেছিলেন খাদ্য দফতরের কর্মী সৌরভ মুখোপাধ্যায়। ২০১৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘ম্যানগ্রোভ’ ছবি। টলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী দোলন রায়কেও সেখানে দেখা যায় (Ration Scam)। ইডি সূত্রে আরও খবর, ছবির প্রিমিয়ামে হাজির ছিলেন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

    বাকিবুরের ছবির পরিচালক কী বলছেন?

    এনিয়ে অবশ্য বিন্দুমাত্র ভাবতে নারাজ খাদ্য দফতরের কর্মী সৌরভ মুখোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, ‘‘ছবি তৈরি করা আমার শখ ছিল। খাদ্য দফতরের তৎকালীন অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর পার্থসারথি গায়নের লেখা ‘ম্যানগ্রোভ’ পড়ে আমার খুব ভালো লেগে যায়। তাই এটা নিয়ে আমি আগ্রহী হই। আমার আগের ছবি যিনি প্রযোজনা করেছিলেন, তাঁর সঙ্গে কথাও বলি। তবে তিনি রাজি হননি। এ বিষয়টি আমি অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর (Ration Scam) পার্থসারথিবাবুকে জানাই। তখন পার্থসারথিবাবু বলেন একজন ছবি প্রযোজনা করতে পারবেন বলেছেন। তাঁর চালকল রয়েছে। পরে জানতে পারি যে তিনি বাকিবুর রহমান।

    বাকিবুরের ১,৬৩২ কাঠা জমির হদিশ মিলেছে রাজ্যের ৯৫টি স্থানে

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, বাকিবুরের এখনও পর্যন্ত ছটি কোম্পানির হদিশ মিলেছে। বাকিবুর রহমানের সেইসব সংস্থার উৎস (Ration Scam) এবং বেআইনি কার্যকলাপ নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই ছয়টি সংস্থা করতে বাকিবুর রহমান ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এক সাধারণ ব্যবসায়ীর রকেট গতিতে এই উত্থান নজর এড়ায়নি তাঁর পাড়া প্রতিবেশীদেরও। এখনও পর্যন্ত ১০০ কোটি টাকা মূল্যের জমির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ১,৬৩২ কাঠা জমির হদিশ মিলেছে। রাজ্যের ৯৫টি জায়গাতেই জমি কেনা হয়েছিল। ইডি আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বাকিবুরের বেঙ্গালুরুতে রয়েছে হোটেল এবং ফ্ল্যাট। শুধু তাই নয় দুবাইতেও রয়েছে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ghar Wapsi: পূর্ব পুরুষের ধর্মে ফিরলেন বাংলাদেশের ১০০ খ্রিস্টান, যজ্ঞে আহুতি দিয়ে হলেন হিন্দু

    Ghar Wapsi: পূর্ব পুরুষের ধর্মে ফিরলেন বাংলাদেশের ১০০ খ্রিস্টান, যজ্ঞে আহুতি দিয়ে হলেন হিন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু মন্দিরে মুসলমান দুষ্কৃতী হামলার খবরে নানা সময়ে খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে ভারতের পড়শি দেশ বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশই সম্প্রতি হেডলাইন হয়েছে ভিন্ন কারণে। কারণটি হল, ১০০ জন বাংলাদেশি খ্রিস্টান ধর্ম ছেড়ে দীক্ষা নিলেন সনাতন ধর্মে (Ghar Wapsi)। খাগড়াগাছি জেলার ঘটনায় উৎসাহিত বাংলাদেশের সনাতনীরা।

    হিন্দু বিতাড়ন

    ১৯৭১ সালে স্বাধীন দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ। দেশটিতে তখন হিন্দু ছিলেন মোট জনসংখ্যার ৯ শতাংশ। তার পর কখনও হিন্দু বিতাড়ন, কখনও আবার রীতিমতো নির্যাতন করে ভিটে ছাড়া করা হয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের। হিন্দু মন্দিরে হামলা করে মূর্তি পুজোর বিরোধী মুসলমানরা। নানা জায়গায় ভেঙে দেওয়া হয় হিন্দুদের আরাধ্য দেবতার মূর্তিও। বেশিরভাগ সময়ই দুষ্কৃতীরা ধরা পড়ে না। কখনও কখনও ধরা পড়লেও ছাড়া পেয়ে যায় সহজেই। তাই বাংলাদেশে হিন্দু মন্দিরে হামলার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী।

    ফিরলেন হিন্দু ধর্মে

    কেবল হিন্দু (Ghar Wapsi) নন, সে দেশে সংখ্যালঘু খ্রিস্টানরাও দুষ্কৃতী হামলার শিকার। অভিযোগ, এই দুষ্কৃতীরা ধর্মে মুসলমান। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার টোপ দিয়ে বাংলাদেশেও ধর্মান্তরিত করছেন খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকরা। অভিযোগ, এই টোপ গিলে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছেন বাংলাদেশের বহু হিন্দু। এমনই একশোজন ফিরলেন হিন্দু ধর্মে। যাঁরা এবার হিন্দু ধর্মে দীক্ষা নিলেন, তাঁরা জয়ন্তিয়া ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের। খ্রিস্টান মিশনারিদের টোপ গিলে বহু বছর আগে ওই ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন তাঁরা। খাগড়াগাছি জেলা সহ চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় সক্রিয় এই মিশনারিরা। এই পাহাড়ি অঞ্চলে জয়ন্তিয়া সম্প্রদায়ের যেসব গরিব মানুষ বাস করেন, মূলত তাঁদেরই টোপ দিয়ে ধর্মান্তরিত করেন খ্রিস্টান মিশনারিরা।

    আরও পড়ুুন: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    স্থানীয় সূত্রে খবর, সম্প্রতি এঁদেরই একশো জন পূর্বপুরুষের ধর্মে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করেন স্থানীয় হিন্দুত্ববাদীদের সঙ্গে। আর্য সমাজের সহযোগিতায় তাঁরাই আয়োজন করেন ঘরে ফেরার অনুষ্ঠানের। দীক্ষার দিন ঠিক হয় ২৮ অক্টোবর, শনিবার। বীর চাট্টালা গ্রামে হয় অনুষ্ঠানের আয়োজন। যজ্ঞে আহুতি দিয়ে এবং বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ করে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ওই জয়ন্তিয়া মানুষজন দীক্ষিত হন সনাতন ধর্মে (Ghar Wapsi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “টাটা গোষ্ঠীকে ক্ষতিপূরণ সাধারণ মানুষের ট্যাক্সের টাকায় নয়, দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে।” মঙ্গলবার এমনই দাবি জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “তৃণমূলের পার্টি ফান্ডে নির্বাচনী বন্ডে ৮০০ কোটি টাকা রয়েছে। এর মধ্যে ৩০০ কোটি টাকা দিয়েছে ডিয়ার লটারি। সেই টাকা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিতে হবে। ওরা ডিএ-র মতো উচ্চ আদালতে যাবে। কিন্তু কিছু লাভ হবে না।”

    আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

    টাটাকে ক্ষতিপূরণের টাকা তৃণমূলের ফান্ড থেকে দেওয়া না হলে বিধানসভার ভিতরে-বাইরে আন্দোলন হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু বলেন, “এই আজকে উনি (মুখ্যমন্ত্রী) নবান্ন যাচ্ছেন। পুজোয় মদ বিক্রি করে যে ৬০০ কোটি টাকা পেয়েছেন, তা এভাবেই বেরিয়ে যাবে।” তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকেও নিশানা করেছেন শুভেন্দু। তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “তৃণমূল ফাঁকা হয়ে যাবে। ৭০ জন চেয়ারম্যান ও ১৪ জন বিধায়ক সব ডুবে দুর্নীতিতে। বাংলায় বর্তমান সরকারের মন্ত্রী থেকে জনপ্রতিনিধিরা যেভাবে চুরির সঙ্গে যুক্ত, তা ইডি ও সিবিআই প্রকাশ্যে আনছে। শিক্ষা থেকে খাদ্য প্রাক্তন মন্ত্রী ও তৃণমূল নেতৃত্ব যেভাবে ইডি ও সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হচ্ছেন, তাতে বর্তমান সরকারের সমালোচনা বেড়ে চলেছে। সামনে ২৪ লোকসভা নির্বাচন। তাতে কতটা প্রভাব পড়বে, তা বলবে সময়।”

    রাজ্যকে বাণ লকেটেরও

    সিঙ্গুর ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে নিশানা করেছেন হুগলির সাংসদ বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, “শিল্প তাড়িয়ে দেওয়ার অভিশাপ পেতে হচ্ছে বাংলার মানুষকে। এই রায়ে প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা রাজ্যকে দিতে হবে। এদিকে না হয়েছে শিল্প, না জমি ফেরত পেল কৃষকরা। সরকার এই টাকা কীভাবে দেবে? দিতে হলে তারা জনগণের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দেবে। রাজ্যের ক্ষমতায় থাকা প্রত্যেকটা দল যেমন সিপিএম নিজের মতো করে রাজনীতি করে গিয়েছে। এরপর তৃণমূল নিজের মতো করে রাজনীতি করছে। কিন্তু আখেরে রাজ্যের কোনও লাভ হয়নি। জমি ফেরত দেওয়ার নামে এরা শিল্পটাকে বন্ধ করেছে (Suvendu Adhikari)।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দিলীপের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: জ্যোতিপ্রিয়র দফতরে কারা আসতেন, করতেনই বা কী? মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ অমিতের কাছে প্রশ্ন ইডির

    Jyotipriya Mallick: জ্যোতিপ্রিয়র দফতরে কারা আসতেন, করতেনই বা কী? মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ অমিতের কাছে প্রশ্ন ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির দফতরে ফের এলেন জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriya Mallick) ঘনিষ্ঠ অমিত দে। এই নিয়ে চতুর্থবার। প্রথমে তিনি ছিলেন নিতান্তই এক তৃণমূল কর্মী। ২০১১ সালে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক খাদ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই রকেটের গতিতে উত্থান হতে থাকে অমিতের। মঙ্গলবার সকালে জেরা করা হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। পরে ফের তলব করা হয় অমিতকে।

    অমিতের সম্পত্তি

    ২০১১ সালে খাদ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে জ্যোতিপ্রিয়র আপ্ত সহায়ক হন অমিত। ইডির দাবি, নামে-বেনামে তাঁর প্রচুর সম্পত্তি রয়েছে। রয়েছে রিসর্টও। রেশন দুর্নীতির টাকা ঢুকেছে তাঁর অ্যাকাউন্টেও। ইডির দাবি, অমিত জ্যোতিপ্রিয়র আপ্ত সহায়ক। যদিও অমিতের দাবি, তিনি আদৌ মন্ত্রীর আপ্তসহায়ক নন। তিনি মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ। তাঁর অফিসে কাজ করতেন। ছোট থেকে একই সঙ্গে জ্যোতিপ্রিয়র (Jyotipriya Mallick) পাড়ায় বড় হয়েছেন। সেই সূত্রেই মন্ত্রীর কোটায় খাদ্য দফতরে চাকরি পেয়েছেন।

    অমিতকে প্রশ্নবাণ ইডির

    জ্যোতিপ্রিয়কে যেদিন গ্রেফতার করা হয়, সেদিন সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে একপ্রস্ত তলব করা হয়েছিল অমিতকে। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান ছাড়া আর কারা আসতেন জ্যোতিপ্রিয়র দফতরে, তাঁরা কে কী করতেন, এসব জানতে চাইবেন ইডির আধিকারিকরা। জ্যোতিপ্রিয়র মুখোমুখি বসিয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে তাঁকে। এদিনই তলব করা হয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসকেও। ইডি সূত্রে খবর, এই অভিজিতের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়ে একটি মেরুন রংয়ের ডায়েরি হাতে পান তদন্তকারীরা। ওই ডায়েরিতে ‘বালু দা’ (জ্যোতিপ্রিয়র ডাক নাম বালু) নামের উল্লেখ রয়েছে। সেই কারণেই তদন্তকারীদের স্ক্যানারে রয়েছেন অভিজিৎও।

    আরও পড়ুুন: বাকিবুরের আরও ৫৬০ কাঠা জমির হদিশ আমডাঙায়! সবই কি বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র?

    অমিত এবং অভিজিৎকে মুখোমুখি বসিয়েও জেরা করা হতে পারে বলে ইডি সূত্রে খবর। জানা গিয়েছে, বাকিবুর সহ এতদিন ধরে যাঁদের জেরা করা হয়েছে, তাতে যেসব তথ্য উঠে এসেছে, তার ভিত্তিতেই করা হবে জেরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, জ্যোতিপ্রিয়র (Jyotipriya Mallick) দফতরে কী ধরনের কাজ হত, বাকিবুরের সঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় কী ধরনের কাজ করতেন, এসবও জিজ্ঞাসা করা হতে পারে অমিতকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • iPhone Hacking: বিরোধীদের আইফোন হ্যাক! তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের, সাফাই দিল অ্যাপলও

    iPhone Hacking: বিরোধীদের আইফোন হ্যাক! তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের, সাফাই দিল অ্যাপলও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রের মদতে তাঁদের আইফোন হ্যাক (iPhone Hacking) করার চেষ্টা চলছে। মঙ্গলবার অ্যাপেলের পক্ষ থেকে এই মর্মে সতর্কবার্তা পেয়েছেন বসলে অভিযোগ তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্র সহ বেশ কয়েকজন বিজেপি বিরোধী সাংসদ ও নেতার। সেই বার্তা কেন পাঠানো হল, তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দিল কেন্দ্র।

    কেন্দ্রের বক্তব্য 

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “ভারত সরকার নাগরিকদের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা রক্ষাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়। এই বিজ্ঞপ্তিগুলির শেষ দেখতে তদন্ত করা হবে।” অ্যাপলের সতর্কবার্তা ভুয়ো বলেও দাবি মন্ত্রীর। অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, অ্যাপল যে কেবল ভারতেই এই ধরনের সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে, তা নয়। সব মিলিয়ে ওই সংস্থার পক্ষ থেকে ১৫০টি দেশে জারি করা হয়েছে এই সতর্কবার্তা। তিনি বলেন, “কেন ওই সতর্কবার্তা এল, তা জানতে বিশদ তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। যাঁরা ওই সতর্কবার্তা পেয়েছেন, তাঁরা যেন তদন্তে সহযোগিতা করেন।” 

    ধ্বংসাত্মক রাজনীতি

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা সমালোচনার অজুহাত খুঁজতে থাকেন। কেন্দ্রকে আক্রমণ করার কোনও বড় কারণ না পেয়ে এখন হ্যাকিং নিয়ে সুর চড়াচ্ছেন তাঁরা।” তিনি বলেন, “অ্যাপলের পাঠানো ই-মেইল থেকে বোঝা যায়, তাদের কাছে স্পষ্ট কোনও তথ্য নেই। তারা অনুমানের ভিত্তিতে এই সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে। এটা ভুয়ো। অ্যাপল সাফ জানিয়েছে, সমালোচনার জন্য যারা সমালোচনা করছেন, তাঁদের অভিযোগ সত্য নয়। যাঁরা দেশের উন্নয়ন চান না, তাঁরাই এই ধ্বংসাত্মক রাজনীতি করছেন।”

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “পুরোটা স্পষ্ট করে বলা সম্ভব অ্যাপল সংস্থার পক্ষেই। বিরোধী নেতাদের কোনও সমস্যা হলে এফআইআর করা উচিত। ওঁদের তো কেউ আটকায়নি!” তিনি বলেন, “পেগাসাস বিতর্কে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারা নিযুক্ত কমিটির সামনে তাঁর আইফোনটি জমা দিতে অস্বীকার করেছিলেন। আজকের অভিযোগ নিয়ে হইচই করার আগে ওই বিষয়টি একবার ভেবে দেখবেন।”

    সাফাই দিল অ্যাপল-ও

    হ্যাকিংয়ের ব্যাপারে নিজেদের টেকনিক্যাল সাপোর্ট পেজে বিবৃতি দিয়ে অ্যাপল জানিয়েছে, রাষ্ট্র পরিচালিত হামলাকারীরা সাধারণত আর্থিকভাবে পুষ্ট ও অত্যাধুনিক হয়। গোয়েন্দাদের হুঁশিয়ারির ওপর নির্ভর করে এ ধরনের হামলা ধরতে গেলে দেখা যায়, তা অনেক সময়ই ত্রুটিযুক্ত ও অসম্পূর্ণ। সংস্থার তরফে আরও জানানো হয়েছে, কিছু নোটিফিকেশন অনেক সময়ই মিথ্যে সঙ্কেত হতে পারে। আবার অনেক হামলা ধরাই পড়ে না।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে ঠিক এই প্রতিক্রিয়াই শোনা গেল বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) মুখে। প্রসঙ্গত, গতকালই সিঙ্গুর থেকে টাটাকে উচ্ছেদ করার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকারকে ১,৩০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আরবিট্রাল ট্রাইব্যুনাল। তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ, ক্ষতিপূরণ হিসেবে টাটাকে এই টাকা দেবে ‘পশ্চিমবঙ্গ শিল্পোন্নয়ন নিগম’। উল্লেখ্য, রাজ্য থেকে ন্যানো বিদায়ের ১৫ বছর পরে সিঙ্গুর মামলায় ধাক্কা খেল মমতা সরকার। ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ, ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে পুরো ক্ষতিপূরণ না দেওয়া পর্যন্ত টাটা মোটরসকে সুদ দিতে হবে। ৭ বছরে ১১ শতাংশ সুদ ধরলে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক দাঁড়ায় ১,৩০০ কোটি টাকা। শুধু তাই নয়, মামলার খরচ চালানোর জন্য টাটাকে বাড়তি ১ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান রয়েছে সিঙ্গুরের। গতকাল ট্রাইব্যুনালের এই নির্দেশের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করেছেন বিরোধীরা। এ প্রসঙ্গে পূর্বতন সিপিএম সরকার এবং বর্তমানে তৃণমূল সরকারকে একযোগে এদিন নিশানা করেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    সিপিএম-তৃণমূলকে একযোগে নিশানা দিলীপের

    দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) মতে, ‘‘এরা (সিপিএম-তৃণমূল) রাজনৈতিক স্বার্থে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাতে সমাজ বা দেশের কোনও লাভ হয়নি। এত বড় শিল্পপতিকে ওখান থেকে সরানো ঠিক হয়নি। তিন ফসলি জমি দেওয়াটাও ঠিক হয়নি আবার সেই জমিকে বন্ধ করে দিয়ে বেকার করে দেওয়ার কোনও মানে হয় না। সিপিএমও করেছে নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে, টিএমসিও করেছে তাই। তার ফল ভুগতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। চাকরিও গেল, ব্যবসা গেল, জমিও গেল। এখন টাকাও যাবে! এর দায়টা কে নেবে? এর জন্য মানুষের কাছে  ক্ষমা চাইতে হবে এদের।’’

    সিঙ্গুর মামলার বর্তমান স্থিতি

    অন্যদিকে, সিঙ্গুর মামলার বর্তমান স্থিতি সম্পর্কে আইনজ্ঞদের বক্তব্য হল যে ট্রাইব্যুনালের এই রায়ের পর উচ্চতর আদালতে আবেদন করার রাস্তা বজায় থাকছে রাজ্যের। তবে আবেদন করতে গেলে রাজ্য সরকারকে মোট ক্ষতিপূরণের ৫০ শতাংশ অর্থ আগে জমা দিতে হবে। আবার তারপরেও ট্রাইব্যুনালের এই নির্দেশ যে উচ্চতর আদালত খারিজ করে দেবে, এমন সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে! কারণ অতীতের রায়গুলিতে এমনটা দেখা যায়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: বিরাম নেই হেমন্তেও, পুজোর মরশুমেও কলকাতায় রমরমা ডেঙ্গির

    Dengue: বিরাম নেই হেমন্তেও, পুজোর মরশুমেও কলকাতায় রমরমা ডেঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হেমন্তেও বিরাম নেই ডেঙ্গির (Dengue)। সকাল-বিকেলে হালকা শীতের আমেজ। দুপুরে সহনশীল তাপমাত্রা। এহেন আবহেও কলকাতায় বাড়বাড়ন্ত ডেঙ্গির। কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে খবর, অক্টোবরের প্রথম তিন সপ্তাহের প্রতি সপ্তাহে শহরে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল হাজারের বেশি।

    ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা

    পুরসভা সূত্রে খবর, উত্তরের তুলনায় দক্ষিণ কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ঢের বেশি। পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার। এঁদের ৮০ শতাংশই দক্ষিণের বাসিন্দা। দক্ষিণ কলকাতার ৯ থেকে ১৩ নম্বর বরো এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের হার সব চেয়ে বেশি। দিন দুয়েক আগে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালের এক চিকিৎসকের। এই হাসপাতালটি ৯ নম্বর বরোর অন্তর্গত। এই হাসপাতালের হস্টেলের ২০ জন আবাসিকও ডেঙ্গিতে আক্রান্ত। পুরসভার চিকিৎসকদের মতে, নভেম্বরের পরে ঠান্ডা আরও পড়লে কমবে ডেঙ্গি আক্রান্তের হার। 

    সরকারি পরিসংখ্যান

    ডেঙ্গি (Dengue) নিয়ন্ত্রণে যে রাশ টানা যায়নি, তার প্রমাণ মিলেছে সরকারি পরিসংখ্যানেই। ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭৬ হাজার ৪৭৫। গত বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৭ হাজার ২৭১ জন। আর তার আগের বছর ডেঙ্গি হয়েছিল ৮ হাজার ২৬৪ জনের। ২০২০ সালে এই সংখ্যাটা ছিল ৫ হাজার ১৬৬ জন।

    আর চলতি বছর সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গি ধরা পড়েছে ৪৮ হাজার ৩১১ জনের। বেসরকারি হাসপাতাল এবং ল্যাবে ডেঙ্গির জীবাণু মিলেছে ২৮ হাজার ১৬৪ জনের রক্ত পরীক্ষায়। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তে উদ্বেগে স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। তাই পুরসভাগুলিকে আরও একবার সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। জমা জলে জন্মায় মশার লার্ভা। তাই কোথাও যেন জল জমে না থাকে, সে ব্যাপারে নির্দেশিকা পাঠানো হচ্ছে পুরসভাগুলিকে।

    আরও পড়ুুন: বাকিবুরের আরও ৫৬০ কাঠা জমির হদিশ আমডাঙায়! সবই কি বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র?

    ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃতের সংখ্যাও। এ মাসেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে পার্ক সার্কাসের তিলজলার মাস দুয়েকের এক শিশুর। তার ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে সিভিয়ার ডেঙ্গির। তার আগে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছিল দমদম পুরসভা এলাকার এক যুবকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lionel Messi: হালান্ড-এমবাপেকে ছাপিয়ে অষ্টম বালোঁ দ’র পুরস্কার জিতলেন লিওনেল মেসি

    Lionel Messi: হালান্ড-এমবাপেকে ছাপিয়ে অষ্টম বালোঁ দ’র পুরস্কার জিতলেন লিওনেল মেসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩ সালে ফুটবলের বালোঁ দ’র পুরস্কার জিতলেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। এটা তাঁর অন্যতম রেকর্ডও বটে। কারণ এই পুরস্কার তিনি ৮ বারের জন্য জিতলেন।  ফুটবলের ব্যক্তিগত মর্যাদার অন্যতম বড় পুরস্কার হল বালোঁ দ’র। ২০২৩ সালে মেসির এই পুরস্কার জেতার অন্যতম কারণ হল, গত বছরের ফিফা বিশ্বকাপ। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপে মেসি আর্জেন্টিনা দলের অধিনায়ক ছিলেন। বিশ্বকাপের সাতটি গোল্ড এবং তিনটি অ্যাসিস্ট করার জন্য গোল্ডেন বল জিতেছিলেন মেসি। ৩০ অক্টোবর ফ্রান্সে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লিওনেল মেসির হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এর আগে ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২১ সালে বালোঁ দ’র  পুরস্কার জিতেছিলেন লিও মেসি (Lionel Messi)।

    মেসির প্রতিযোগী ছিলেন আর্লিং হালান্ড ও কিলিয়ান এমবাপে

    বালোঁ দ’র পুরস্কার জেতার ক্ষেত্রে মেসির (Lionel Messi) প্রতিযোগী ছিলেন আর্লিং হালান্ড ও কিলিয়ান এমবাপে। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে গত মরসুমে ৫৩টি গোল করেছিলেন হালান্ড। অন্যদিকে ফ্রান্সকে গত বিশ্বকাপে ফাইনালে তোলার অন্যতম কারিগর ছিলেন এমবাপে। ফাইনালে ফ্রান্সকে ঘুরেও দাঁড় করান তিনি। কাতার বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট তাই দখলে যায় এমবাপের। তবে হালান্ড এবং এমবাপেকে ছাপিয়ে মেসি এই পুরস্কার জিতলেন।

    পুরস্কার জেতার পরে কী বললেন মেসি?

    পুরস্কার জেতার পরে মেসি (Lionel Messi) বলেন, এদিন পুরস্কার জেতার পরে মেসি বলেন, ‘‘মুহূর্তটা উপভোগের জন্য এখানে উপস্থিত হতে পেরে আমি আনন্দিত। বিশ্বকাপ জেতাটা ছিল আমার স্বপ্ন। এটা খুবই বিশেষ ব্যাপার ছিল যে, অন্য দেশের মানুষরাও চেয়েছে আর্জেন্তিনা বিশ্বকাপ জিতুক।’’ মেসি আরও বলেন, ‘‘আমার এমন কেরিয়ার আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। আমি যা অর্জন করেছি তা করার জন্য আমার ভাগ্য দারুণ সুপ্রসন্ন ছিল। আমি বিশ্বের সেরা দলে খেলেছি, ইতিহাসের সেরা দলে খেলেছি। এটা আমার জন্য ট্রফি জেতা এবং ব্যক্তিগত পুরস্কার জেতার কাজটাকে সহজ করেছে।’’

    এদিন ছিল আর্জেন্টিনার প্রয়াত কিংবদন্তি ফুটবলার দিয়েগো মারাদোনার জম্মদিন। মেসি তাঁর বালোঁ দ’র সম্মান প্রয়াত কিংবদন্তী ফুটবলার দিয়েগো মারাদোনাকে উৎসর্গ করেন। দিয়েগোর জম্মদিন স্মরণ করে মেসি বলেন, ‘‘হ্যাপি বার্থডে লেজেন্ড। এই ট্রফি তোমার জন্য।’’

    কে কোন পুরস্কার জিতলেন? 

        বর্ষসেরা পুরুষ খেলোয়াড়- লিওনেল মেসি
        বর্ষসেরা মহিলা ফুটবলার- আইতানা বোনামাতি
        পুরুষদের বর্ষসেরা ক্লাব- ম্যানচেস্টার সিটি
        মহিলাদের বর্ষসেরা ক্লাব-বার্সেলোনা
        সেরা গোলরক্ষক- এমিলিয়ানো মার্তিনেজ
        গার্ড ‍মুলার ট্রফি- এরলিং হালান্ড
        সক্রেটিস অ্যাওয়ার্ড- ভিনিশিয়াস জুনিয়র
        কোপা ট্রফি (অনূর্ধ্ব ২১ বছর বয়সী সেরা খেলোয়াড়)- জুড বেলিংহাম

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Benjamin Netanyahu: ‘‘হামাস ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করলে তবেই যুদ্ধ থামবে’’, সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    Benjamin Netanyahu: ‘‘হামাস ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করলে তবেই যুদ্ধ থামবে’’, সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ অক্টোবর শুরু হয়েছিল। সেই থেকে শুরু হয়েছিল ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel Hamas War)। মাস শেষ হতে চলল। এখনও যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ নেই। আর হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত যে এই লড়াই থামবে না, তা ফের একবার স্পষ্ট করে দিল ইজরায়েল। গাজায় সংঘর্ষবিরতির আবেদনের জবাবে এদিন বেঞ্জামিন নেতাহিয়াহু (Benjamin Netanyahu) সাফ জানিয়ে দিলেন, লড়াই থামানোর প্রশ্নই নেই। ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর মতে, এখন যুদ্ধ থামানোর অর্থ হল হামাসের কাছে মাথা নত করা।

    হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার ডাক ইজরায়েলের

    প্রায় একমাস গড়াতে চলল ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel Hamas War)। ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিতে হামলা চালায় হামাস। প্যালেস্তেনীয় জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসের হামলায় অন্তত পক্ষে ১৪০০ ইজরায়েলির মৃত্যু হয়। এই হামলার পরই, হামাসকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করার ডাক দেন নেতানিয়াহু (Benjamin Netanyahu)। হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েল। সেই থেকে হামাসের ঘাঁটি গাজায় চলছে ইজরায়েলি প্রত্যাঘাত। অহরহ বোমাবর্ষণ করে চলেছে ইজরায়েলি বায়ুসেনা। সেই সঙ্গে গাজায় ঢুকে যুদ্ধ শুরু করেছে ইজরায়েল বাহিনী। যুদ্ধট্যাঙ্ক দিয়ে স্থলাভিযান শুরু করেছে ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সেস বা সংক্ষেপে আইডিএফ। এই দুয়ের জেরে প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত উত্তর গাজা। এখনও পর্যন্ত দুপক্ষের মিলিয়ে ৮ হাজার বেশি সংখ্যর মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহতের সংখ্যাও হাজার হাজার। 

    ‘‘হামাস আত্মসমর্পণ করল তবেই যুদ্ধে ছেদ’’

    এই পরিস্থিতিতে, ইজরায়েলকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ সহ বিশ্বের একাধিক শান্তিকামী সংগঠন ও দেশ। কিন্তু, এর জবাবে, ইজরায়েল সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এই মুহূর্তে যুদ্ধ (Israel Hamas War) বন্ধ করার কোনও প্রশ্নই নেই। যুদ্ধবিরতির আবেদন পত্রপাঠ প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু (Benjamin Netanyahu)। এদিন নেতানিয়াহু বলেন, “গাজায় যুদ্ধবিরতি হবে না। এখন যুদ্ধবিরতি করার মানে হল হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করা। যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলে মনে হবে হামাসের কাছে ইজরায়েলি শক্তি আত্মসমর্পণ করছে।” তাঁর আরও ঘোষণা, “সন্ত্রাসবাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হবে না। এই যুদ্ধে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত লড়াই করবে। হামাস যদি ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করে তবেই একমাত্র যুদ্ধবিরতি হতে পারে।”

    এখনও পণবন্দি ২৩০ ইজরায়েলি

    ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী (Benjamin Netanyahu) জানিয়েছেন, এখনও ২৩০ জন ইজরায়েলি পণবন্দি হামাসের কব্জায় রয়েছেন। ওই পণবন্দিদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে হামাস। তাঁদের মুক্তিই হল ইজরায়েলি বাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্য। এর পাশাপাশি, গাজা থেকে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার দায়িত্বও রয়েছে তাদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share