Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতার হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গোপন বৈঠক হয়েছিল। এমনই বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর বিস্ফোরক দাবি

    তাঁর অভিযোগ, ইডির তলব পাওয়া ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র দুই অধিকর্তাকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি সমন পাঠিয়েছে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা লতা ও বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শুভেন্দুর অভিযোগের আঙুল এঁদের দিকেই। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হওয়ার পর রবিবার সন্ধ্যায় মমতার বাসভবনে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা জানা থাকলেও, আমি প্রকাশ্যে বলব না।” 

    কারা ছিলেন বৈঠকে?

    তাঁর দাবি, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মমতা, অভিষেক, রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। শুভেন্দু বলেন, “বৈঠকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার একটি ল্যাপটপ নিয়ে ঢুকেছিলেন। অনেক রাত পর্যন্ত সেই বৈঠক চলেছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ইডির সমন পাওয়া লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস কোম্পানির দুই অধিকর্তা এখন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে থাকবেন। তাঁদের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির বাইরে বসেছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি সিসিটিভি। সেই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে পুলিশি প্রহরা। অভিষেক এখন থেকে মমতার সমান নিরাপত্তা পাবেন বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে ওই বৈঠকে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘সোনাকে ছাইয়ে পরিণত করেছেন উনি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে মমতাকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি যে মিথ্যে নয়, তা স্বীকার করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী তো আগে থেকেই তদন্তের গতিবিধি সম্পর্কে আঁচ করতে পারেন। উনি আগের দিনই বলেছেন, অভিষেকের শরীর খারাপ। উনি আঁচ করতে পারছেন, তদন্তের অভিমুখ কোন দিকে। তাই রাজ্য পুলিশের ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ে ভাইপোকে আগলাতে চাইছেন।” বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “পরবর্তী মন্ত্রিসভার বৈঠক কোথায় হবে, তা নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছি। শুনেছি, আরও কিছু মন্ত্রী জেলে যেতে পারেন। কলকাতায় বড় পুজো করেন, এমন মন্ত্রীরও জেলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন কবে? ইডি হেফাজতই বা কবে থেকে?

    Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন কবে? ইডি হেফাজতই বা কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের রায় শুনে জ্ঞান হারিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Ration Scam)। তড়িঘড়ি তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। বাইপাসের ধারের ওই বেসরকারি হাসপাতাল সূত্রে খবর, হাসপাতালে ভালই আছেন মন্ত্রীমশাই। হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ড সূত্রে খবর, উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতাকে আর হাসপাতালে রাখার প্রয়োজন নেই। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, বেসরকারি ওই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেই শুরু হবে মন্ত্রীর ইডি হেফাজত।

    মন্ত্রীর স্বাস্থ্য

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, বর্তমানে মন্ত্রীর (Ration Scam) শরীরে ইউরিয়া ক্রিয়েটিনিনের মাত্র সাধারণ মানুষের চেয়ে সামান্য বেশি। তবে চিকিৎসকদের মতে, যেহেতু আগে থেকেই তাঁর কিডনির সমস্যা ছিল, তাই মন্ত্রীর ক্ষেত্রে এটাই স্বাভাবিক। তাই এ ব্যাপারে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। যেহেতু আগেই সব পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়ে গিয়েছে, তাই নতুন করে আর মন্ত্রীর কোনও পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। সেই কারণে রবিবার রাতেই জ্যোতিপ্রিয়কে সিসিইউ থেকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৩৭৪ নম্বর কেবিনে। ওই রাতেই রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ধৃত মন্ত্রীর শারীরিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয়েছে ইডির হাতে।

    স্পিকটি নট সতীর্থরা

    এদিকে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে দলীয় মন্ত্রী গ্রেফতার হওয়ায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন জ্যোতিপ্রিয়র সতীর্থরা। শুক্রবার কাকভোরে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। সোমবার বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বিধানসভায় এসেছিলেন তৃণমূলের অনেক বিধায়ক, মন্ত্রী। তবে জ্যোতিপ্রিয় সম্পর্কে সবাই স্পিকটি নট।

    আরও পড়ুুন: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের গায়ে গ্রেফতারির কলঙ্ক লেগেছে অনেক আগেই। জ্যোতিপ্রিয়র আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। তাঁর মন্ত্রিত্ব খোয়া গিয়েছে। ঘরে পড়েছে তালা। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতার হয়েছেন শুক্রবার। তাঁর ঘরেও পড়েছে তালা। তবে তাঁর অবশ্য চেয়ার যায়নি। মন্ত্রিত্ব খোয়া যাওয়ার পর খুলে নেওয়া হয়েছে পার্থর ঘরের সামনে থেকে নামফলক। জ্যোতিপ্রিয়র নাম ফলক অবশ্য জ্বলজ্বল করছে। কতদিন (Ration Scam) করবে, কে জানে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ডের উৎস জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র  

    Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ডের উৎস জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে কালো টাকার খেলা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেজন্য তাঁর সরকার চালু করেছিল নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond)। ২০১৮ সালে এই বন্ডের কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রয়াত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। বন্ড চালু হওয়ার ফলে যিনি রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা দিতে চান, তাঁকে বন্ড কিনে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট পার্টিকে।

    নির্বাচনী বন্ড

    এক হাজার থেকে ১ কোটি টাকা মূল্যের বন্ড পাওয়া যায়। নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে বন্ড ভাঙিয়ে নিতে পারে রাজনৈতিক দলগুলি। তবে কে, কত টাকা দিচ্ছেন, তা জানা যায় না। এই নির্বাচনী বন্ডের তহবিল কোথা থেকে আসছে, সাধারণ মানুষের তা জানার অধিকার নেই বলেই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়ে দিল কেন্দ্র। সোমবার এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়েছে কেন্দ্র। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মঙ্গলবার শুনানি হবে ওই মামলার। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন এই সাংবিধানিক বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআই গাভাই, বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র।

    কেন্দ্রের হলফনামা

    এদিন হলফনামায় (Electoral Bond) অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি জানিয়ে দেন, নির্বাচনী বন্ডের উৎস সম্পর্কে জানার অধিকার সাধারণ মানুষের নেই। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে ভেঙ্কটরামানি বলেন, “সংবিধানের তিন নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না।” তাঁর দাবি, নির্বাচনী বন্ডে রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলে ‘অনামা দাতা’ সম্পর্কে যে গোপনীয়তা রয়েছে, তা যুক্তিসঙ্গত। নির্বাচনী বন্ড সংবিধানের ১৯(২) ধারার অধীন। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “এ ক্ষেত্রে যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ বলবতের ক্ষমতা রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের।”

    আরও পড়ুুন: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    প্রসঙ্গত, নির্বাচনী বন্ডের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সব মিলিয়ে আবেদন জমা পড়েছিল চারটি। আবেদনকারীদের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস নেত্রী জয়া ঠাকুর এবং সিপিএম। বিজেপি বিরোধীদের দাবি, কেন্দ্র এবং অধিকাংশ রাজ্যে ক্ষমতায় থাকায় বিজেপি কার্যত অর্থ আমদানির স্থায়ী বন্দোবস্ত করে ফেলতে চাইছে। তাই নির্বাচনী বন্ড চালু রাখতে মরিয়া পদ্মশিবির। যদিও সরকারের যুক্তি, চাঁদা কারা দিচ্ছেন, তা প্রকাশ করতে গেলে এত দিনের মতো নগদেই হবে কালো টাকার লেনদেন (Electoral Bond)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Singur Verdict: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    Singur Verdict: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিঙ্গুর (Singur Verdict) মামলায় মুখ পুড়ল তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের। ওই মামলায় জয়ী হল টাটা মোটরর্স। সংস্থার দাবি, ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনকে সুদ সহ ক্ষতিপূরণ বাবদ টাটাকে দিতে হবে ৭৬৬ কোটি টাকা।

    কত টাকা দিতে হবে টাটাকে?

    সোমবার স্টক এক্সচেঞ্জে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন ও টাটা মোটরর্সের মধ্যে আরবিট্রেশন চলছিল। অরবিট্রাল ট্রাইব্যুনালের তিন সদস্যের কাছে আরবিট্রেশন চলছিল। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছিল টাটা। সংস্থার দাবি, সিঙ্গুরে ন্যানো গাড়ি কারখানা গড়তে না পারায় মূলধন বিনিয়োগে ক্ষতি হয়েছে। এদিন ট্রাইব্যুনালের সদস্যরা জানিয়ে দেন, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে রাজ্যকে। টাটাকে সরকারকে দিতে হবে ৭৬০ কোটি টাকা। সুদ বাবদ দিতে হবে আরও ৬ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে টাটাকে দিতে হবে ৭৬৬ কোটি টাকা।

    টাটার নোট

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে একটি নোট দিয়ে টাটার (Singur Verdict) তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর তিন সদস্যের আরবিট্রাল ট্রাইব্যুনালে সিঙ্গুরে অটোমোবাইল কারখানা মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। সর্বসম্মতভাবে ট্রাইব্যুনাল, টাটা মোটরর্সকে ৭৬৫.৭৮ কোটি টাকা দিতে বলেছে। সেই সঙ্গে ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে পুরো ক্ষতিপূরণ পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত ১১ শতাংশ সুদ দিতে বলা হয়েছে। মামলার খরচ বাবদ আরও এক কোটি টাকা দিতে হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনকে। এ প্রসঙ্গে প্রাক্তন বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই নির্দেশ দিয়েছে। সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা করতে না পারায় টাটা মোটরর্স যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেই ক্ষতিপূরণের জন্যই টাটা মোটরর্সকে ওই অর্থ দিতে বাধ্য থাকবে ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন।

    আরও পড়ুুন: “বালুর হস্ত করে সমস্ত…” রেশন দুর্নীতিতে রাজ্যের মন্ত্রীর যোগ নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    হুগলির সিঙ্গুরে এক (Singur Verdict) লাখি গাড়ি কারখানা গড়তে বাম আমলে জমি অধিগ্রহণ করেছিল টাটা। তখন রাজ্যের বিরোধী নেত্রী ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জমি অধিগ্রহণের প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে তৃণমূল। যার জেরে রাজ্য ছেড়ে গুজরাটের সানন্দে চলে যায় টাটা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Primary Recruitment Scam: গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, জেরা করতে পারবে সিবিআই?

    Primary Recruitment Scam: গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, জেরা করতে পারবে সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি সুপ্রিম কোর্টে পেলেন না রক্ষাকবচ। এবার শিক্ষক দুর্নীতি (Primary Recruitment Scam) নিয়োগের তদন্তে সিবিআইয়ের মুখোমুখি হতে হবে সভাপতিকে। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল এবং উপ সচিব পার্থ কর্মকার। সোমবার তাঁদের আবেদন খারিজ হয়। এবার কি হেফাজতে নিয়ে জেরা করতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা?

    খারিজ হল পর্ষদ সভাপতির রক্ষাকবচ

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Primary Recruitment Scam) গত ১৮ অক্টোবর পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকে (Gautam Pal) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রয়োজনে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাবাদ করার কথাও বলেছিলেন বিচারপতি। আর হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে বিশেষ রক্ষাকবচ চেয়ে সুপ্রিমকোর্টে আবেদন করেছিলেন গৌতম পাল। কিন্তু আজ এই আবেদনকে খারিজ করে দেন বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস এবং বেলা এম ত্রিবেদীর ডিভিশন বেঞ্চ। পরবর্তী শুনানি হবে আগামী শুক্রবার।

    পর্ষদের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী

    সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার উত্তরপত্র স্বরূপ ওএমআরশিট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ‘এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানিকে’। ইতিমধ্যে সংস্থার কর্ণধার কৌশিক মাজিকে নিজাম প্যালেসে ডেকে দুর্নীতি (Primary Recruitment Scam) তদন্তের জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। এরপর মামলাকারীর আইনজীবী জানান, উত্তরপত্র শিটের ডিজিটাল ফরম্যাটের তথ্যে অনেক ভুল রয়েছে। আদালতে যে নথি উত্তরপত্রের শিট বলে জমা করেছে পর্ষদ, তা আদতে ত্রুটিপূর্ণ। ওএমআর শিট রূপে যা দেখানো হয়েছে, তা কার্যত ডিজিটাল ফরম্যাট নয়, হাতে টাইপ করা শিট। আর এতেই দুর্নীতির বিষয়কে অনুমান করা হচ্ছে। এরপরেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে টেটে পরীক্ষার উত্তরপত্রের রিপোর্ট জমা করে পর্ষদ।

    পর্ষদ আইনজীবীর বক্তব্য

    পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের (Gautam Pal) আইনজীবীর বক্তব্য, “২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল সময় পর্বের নিয়োগ প্রক্রিয়ার তদন্ত চলছে। কিন্তু বর্তমান পর্ষদ সভাপতির কাজ কী?”  এই প্রেক্ষিতে, সিবিআইয়ের বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিস পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে, গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন গ্রাহ্য করেনি বেঞ্চ। আদালতের পর্যবেক্ষণ, যদি তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করা হয় তাহলে গ্রেফতারের আশঙ্কা কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: কাতারে মৃত্যুদণ্ড ৮ ভারতীয়র, “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য করব”, আশ্বাস জয়শঙ্করের   

    S Jaishankar: কাতারে মৃত্যুদণ্ড ৮ ভারতীয়র, “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য করব”, আশ্বাস জয়শঙ্করের   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতারে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন আট ভারতীয়। তাঁদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। “ওঁদের মুক্তির জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা হবে”, আশ্বাস বিদেশমন্ত্রীর। জানা গিয়েছে, ওই ভারতীয়দের সাজা মকুব ও দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।

    বিদেশমন্ত্রীর ট্যুইট-বার্তা 

    ট্যুইট-বার্তায় বিদেশমন্ত্রী লিখেছেন, “সকালে কাতারে আটক ৮ ভারতীয় নৌসেনা আধিকারিকের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের মুক্তির জন্য সরকার সব ধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। ওই পরিবারগুলির উদ্বেগ ও বেদনা বুঝতে পারছি। এ ব্যাপারে আমরা তাঁদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে নিবিড়ভাবে কাজ করছি। এই বিষয়ে ওঁদের পরিবারকে অবগত করা হবে।”

    মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের আদালত

    সোমবার জয়শঙ্কর ও বিদেশমন্ত্রকের উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিকদের সঙ্গে দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত ওই আট ভারতীয় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘণ্টা তিনেক ধরে আলোচনা হয়। প্রসঙ্গত, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে গত বছর নৌবাহিনীর ওই প্রাক্তন আধিকারিকদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। সম্প্রতি তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের একটি আদালত। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি তাঁদের গ্রেফতারির কথা জানতে পারে ভারতীয় দূতাবাস। ৩০ সেপ্টেম্বর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টেলিফোনে সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল ধৃতদের।

    প্রসঙ্গত, গত (S Jaishankar) বছর ৩০ অগাস্ট রাতে কাতারের গোয়েন্দা সংস্থা গ্রেফতার করে ওই আট ভারতীয়কে। এঁরা হলেন ক্যাপ্টেন নভতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন সৌরভ বশিষ্ট, কমান্ডার পূর্ণন্দু তিওয়ারি, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্রকুমার ভার্মা, কমান্ডার সুগুনাকর পাকাল, কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্ত, কমান্ডার অমিত নাগপাল ও নাবিক রাগেশ গোপাকুমার। নৌবাহিনী থেকে অবসর নেওয়ার পর এঁরা দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসার্ট সার্ভিসেসে চাকরি করছিলেন।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী ও কন্যার ব্যাঙ্কের লকারের চাবি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    গ্রেফতারির পরে পরেই ওই (S Jaishankar) আট ভারতীয়কে নিভৃত কারাবাসে রাখা হয়েছিল। ভারত কিংবা কাতার সরকারের তরফে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হয়নি। তবে কাতার আদালত মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পরেই ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের তরফে ওই রায়কে অপ্রত্যাশিত বলা হয়েছিল। কাতার সরকারের সঙ্গে ওই আট ভারতীয়ের মুক্তির ব্যাপারে কথা বলা হবে বলেও জানিয়েছিল ভারত সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala Blasts: কেরল বিস্ফোরণে মৃত আরও এক, তদন্ত শুরু এনআইএ, এনএসজি-র

    Kerala Blasts: কেরল বিস্ফোরণে মৃত আরও এক, তদন্ত শুরু এনআইএ, এনএসজি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের এর্নাকুলাম জেলার কালামাসেরি এলাকায় প্রার্থনা সভায় ধারাবাহিক বিস্ফোরণের (Kerala Blasts) ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে আরও একজনের। সোমবার ভোরে মৃত্যু হয়েছে বছর বারোর লিবিনার। এ নিয়ে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের ওই প্রার্থনা সভায় বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৩। জখম হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি। তদন্তকারীদের পাশাপাশি কেরল পুলিশেরও দাবি, ওই প্রার্থনা সভায় আইইডি ব্যবহার করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা সংক্ষেপে এনআইএ।

    একাধিক সংস্থার তদন্ত

    ঘটনার নেপথ্যে হামাসের উসকানি রয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। তিনদিনের এই প্রার্থনা সভা শুরু হয়েছিল শুক্রবার। সেদিনই মুসলিম জঙ্গি সংগঠন হামাসের প্রাক্তন নেতা ভার্চুয়ালি প্যালেস্তাইনের পক্ষে ভাষণ দিয়েছিল। বিস্ফোরণ ঘটে রবিবার। সেদিনই ছিল প্রার্থনাসভার শেষ দিন। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কার হাত রয়েছে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে একাধিক সংস্থা। এনআইএ-র পাশাপাশি তদন্ত করছে এনএসজিও। এই সংস্থা ব্ল্যাক ক্যাট নামেই পরিচিত। কেরল সরকারের নির্দেশে ২০ সদস্যের একটি দলও তদন্ত করছে।

    নাড্ডার নিশানায় কেরল সরকার

    ঘটনায় (Kerala Blasts) কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নকে একহাত নিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তিনি বলেন, “আমূল রাজনৈতিক পরিবর্তনের পক্ষপাতী হওয়ায় কেরলে এমন বিস্ফোরণ ঘটছে।” সোমবার কালামাসারি হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহতদের দেখতে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। তিনি বলেন, “মৌলবাদ ও মৌলবাদীদের সঙ্গে বারংবার আপোস করছে কেরল সরকার। তার জেরে এমন ঘটনা ঘটছে।”

    আরও পড়ুুন: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির

    কেরলের ঘটনার দায় স্বীকার করে রবিবারই স্থানীয় থানায় আত্মসমর্পণ করেছে এক ব্যক্তি। ডমিনিক মার্টিন নামের ওই ব্যক্তির দাবি, সে জিহোবা সাক্ষী (এই গোষ্ঠীই প্রার্থনা করছিল) নামে খ্রিস্টানদেরই একটি গোষ্ঠীর সদস্য। তবে তার বক্তব্য কতটা সত্য, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    এদিকে, ঘটনার (Kerala Blasts) জেরে দিল্লি এবং বাণিজ্য নগরী মুম্বইয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। দেশজুড়ে জারি হয়েছে সতর্কতা। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের আশঙ্কায় জনবহুল এলাকাগুলিতে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা। বাজার সহ বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। গোয়েন্দা বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে মুম্বইও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: রেশন দুর্নীতির উৎসে পৌঁছতে ইডির নজরে ২৫টি মোবাইলের তথ্য, কী আছে তাতে?

    Ration Scam: রেশন দুর্নীতির উৎসে পৌঁছতে ইডির নজরে ২৫টি মোবাইলের তথ্য, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশনের (Ration Scam) খাদ্য বণ্টন দুর্নীতির ছকের মূল কাণ্ডারি কে? এই তথ্য সন্ধান করতে, এবার ইডির নজরে ২৫টি মোবাইল। সূত্রের খবর, কীভাবে দুর্নীতির ছক কষা হয়েছিল? প্রকৃত মাথা কে? সেই সম্পর্কে জানতেই মোবাইলে থাকা তথ্যের খোঁজ করা হচ্ছে। এই মোবাইলগুলি হল, ধৃত প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমানের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের। ইডির আরও দাবি, এই দুর্নীতির মাধ্যমেই কোটি কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে।

    নজরে ২৫ টি মোবাইল (Ration Scam)

    ইডি সূত্রের দাবি, দুর্নীতির (Ration Scam) বড় পরিকল্পনা, উৎসের মাথা সন্ধানে এই মোবাইলগুলির চ্যাট এবং কলগুলি বেশ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হতে পারে। তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের সময়, প্রশ্ন-উত্তর পর্বে, ব্যবহারকারীর মোবাইলগুলির কথোপকথন পরীক্ষা করা হবে। ইতিমধ্যে বাকিবুরের মোবাইলের হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট বিষয়ে ফরেনসিক পরীক্ষার কথা আদালতে আগেই জানিয়েছে ইডি। চ্যাটে স্পষ্ট ভাবে লেখা ছিল, “এমআইসিকে পেমেন্ট করা হয়ে গিয়েছে।” টাকার অঙ্ক ছিল ৬৮ লাখ। সেই সঙ্গে আরও একটি মোবাইলের চ্যাটে ১২ লাখ টাকা পাঠানোর কথা বলা হয়ছে, বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই জ্যোতিপ্রিয়র আপ্তসহায়ক অমিত দে এবং প্রাক্তন পিএ অভিজিৎ দে-কে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়, তাঁদের মোবাইলগুলির চ্যাট এবং কলের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে ইডি। সেই সঙ্গে মন্ত্রী বালুর মোবাইলও বাজেয়াপ্ত করছে ইডি। তাঁর মোবাইল থেকেও দুর্নীতির তথ্য মিলতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

    বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রেশন বণ্টন দুর্নীতি (Ration Scam) কাণ্ডে, মমতার ক্যাবিনেট মন্ত্রী গ্রেফতার হওয়ার পর, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র আক্রমণ করেছেন তৃণমূলকে। তিনি বলেন, “এই রেশন দুর্নীতির সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। জ্যোতিপ্রিয় রোজ নিজের রক্ষীর মোবাইল থেকে মমতাকে ফোন করতেন। আর তাই আমি বলবো, ইডি যেন এই মোবাইলগুলিকে বাজেয়াপ্ত করে পরীক্ষা করে এবং দুর্নীতির মাথাকে খোঁজ করে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kerala Blast: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির  

    Kerala Blast: কেরল বিস্ফোরণের নেপথ্যে হামাসের উসকানি! তদন্ত দাবি বিজেপির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ভার্চুয়ালি ভাষণ দিয়েছিলেন প্রাক্তন হামাস নেতা খালেদ মাশাল। তার আগে আগেই কেরলের মলপ্পুরমে মিছিল বের হয় প্যালেস্তাইনের সমর্থনে (Kerala Blast)। মিছিলের আয়োজক জামাত-ই-ইসলামির যুব সংগঠন। পরে আয়োজন হয় সভার। সেই সভায়ই ভার্চুয়ালি ভাষণ দেন খালেদ।

    খালেদের বক্তব্যের সঙ্গে বিস্ফোরণের যোগ!

    সেখানে প্যালেস্তিনীয় যোদ্ধাদের পক্ষে সমর্থন জোগাড় করতে বলা হয় শ্রোতাদের। ইহুদি সন্ত্রাসের হাত থেকে আল আকসা মসজিদ উদ্ধারের কথা বলেন এই মুসলমান নেতা। এর ঠিক দুদিন পরে রবিবার করলের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত প্রার্থনা সভায় আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। প্রার্থনা সভাটিতে অংশ নিয়েছিলেন খ্রিষ্টানদের একটি সম্প্রদায়। খালেদের বক্তব্যের সঙ্গে এই বিস্ফোরণের যোগ রয়েছে কিনা, তা জানতে চেয়ে তদন্ত দাবি করেছে বিজেপি, কংগ্রেস এবং বামেরা।

    প্যালেস্তাইনে হামলা হামাসের 

    ৭ অক্টোবর ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলে হামলা চালায় মুসলমানের দেশ প্যালেস্তাইনের জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস (Kerala Blast)। ইহুদিদের ধরে ধরে কার্যত কচুকাটা করে হামাসের জঙ্গিরা। এর পরেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। তেল আভিভের পাশে দাঁড়ায় ভারত, আমেরিকা, কানাডা সহ বিশ্বের বহু দেশ। ইজরায়েলের হামলায় আক্ষরিক অর্থেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে হামাসের জঙ্গিরা। আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের মতে, তাই চলছে হামাসের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের কাজ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভাই-ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত’’, মমতাকে নিশানা দিলীপের

    শুক্রবার কেরলে যে জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল, তার আয়োজক ছিলেন জামাত-ই-ইসলামি সেন্ট্রাল কাউন্সিলের সদস্য আবুসালেম আহমেদ। প্যালেস্তাইনে বর্ণবিদ্বেষী শক্তি সংগঠিতভাবে গণহত্যা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয় সভায়। ভারতও ওই সংগঠিত শক্তির অংশ বলেও দাবি করা হয়। এর পরেই দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। সভা ও মিছিলের অনুমতি দিয়ে বিপাকে পড়ে কেরলের বাম সরকার। কেরলের বিজেপি সহ সভাপতি ভিটি রেমা বলেন, “ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষ দেশে ইসলামি সন্ত্রাসবাদীরা নিজেদের আসল চেহারা দেখাচ্ছে। সবাই জানে, হামাসই প্রথম ইজরায়েলকে আক্রমণ করেছিল।” কেরল বিজেপির সভাপতি কে সুরেন্দ্রণ বলেন, “মলপ্পুরমের সভায় হামাস নেতা খালেদ মাশালের ভাষণ অত্যন্ত উদ্বেগজনক। পিনারাই বিজয়নের কেরল পুলিশ কোথায়? প্যালেস্তাইন বাঁচাওয়ের নামে সন্ত্রাসীদের যোদ্ধা হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।” পুরো ঘটনায় (Kerala Blast) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সুরেন্দ্রণ।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর ঘটনাটিকে কংগ্রেস এবং সিপিএমের তুষ্টিকরণের রাজনীতি বলে অভিহিত করেছেন। কেরলে হিংসা এবং জিহাদ ছড়ানোর জন্য ইন্ডি জোট ভারতে হামাস জঙ্গিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁর। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “মিছিল হয়েছিল কেরলে। আইন-শৃঙ্খলা রাজ্যের বিষয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত করবে বক্তৃতাটি লাইভ না রেকর্ড করা। রেকর্ড করা হলে কে এবং কীভাবে ভিডিওটি পেল তা তদন্ত করা হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Train Accident: মানুষের ভুলেই রেল দুর্ঘটনা অন্ধ্রপ্রদেশে? প্রকাশ্যে এল আসল সত্য

    Train Accident: মানুষের ভুলেই রেল দুর্ঘটনা অন্ধ্রপ্রদেশে? প্রকাশ্যে এল আসল সত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের দুর্ঘটনার কবলে ট্রেন (Train Accident)। এবার অকুস্থল অন্ধ্রপ্রদেশের ভিজিয়ানগরম। ঠিক কী কারণে এই দুর্ঘটনা, তা নিয়ে চলছিল চুলচেরা বিশ্লেষণ। এবার সামনে এল দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ। ইস্ট কোস্ট রেলওয়ের তরফে জানানো হয়েছে, মানুষের গাফিলতির জেরেই অন্ধ্রপ্রদেশে এই দুই প্যাসেঞ্জার ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে।

    দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ

    ইস্ট কোস্ট রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বিশ্বজিৎ সাহু বলেন, “এই রেল দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণ মানুষের গাফিলতি। আর সেই ত্রুটির জন্যই গন্তব্য ছাড়িয়ে দ্রুতগতিতে ছুটে গিয়ে বেলাইন হয়ে যায় বিশাখাপত্তনম-রায়গড় প্যাসেঞ্জার স্পেশাল ট্রেনটি।” তিনি জানান, মুখোমুখি সংঘর্ষের জেরে বিশাখাপত্তনম-পলাসা প্যাসেঞ্জার ট্রেনটির দুটি কামরা ও বিশাখাপত্তনম-রায়গড়ের লোকো পাইলটের কোচটি লাইনচ্যুত হয়। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, দুর্ঘটনাস্থল থেকে বিশাখাপত্তনম-পালাসা ট্রেনটির ১১টি বগি ও বিশাখাপত্তনম-রায়গড় ট্রেনের ৯টি বগি সরানো হয়েছে। বাকিগুলি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেগুলি এখনও ঘটনাস্থল থেকে সরানো যায়নি। 

    কেন্দ্রের তৎপরতা 

    দুর্ঘটনার (Train Accident) পরে পরেই রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পর্যালোচনা করেন পরিস্থিতি। দুর্ঘটনায় মৃতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন তিনি। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছেন রেলমন্ত্রী। রেল দুর্ঘটনায় প্রাণহানি নিয়ে শোক প্রকাশ করেছেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগন রেড্ডি। সোশ্যাল মিডিয়ায় রেলমন্ত্রী জানান, মৃত ও আহতদের ক্ষতিপূরণের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। মৃতদের ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ টাকা, গুরুতর আহতদের ক্ষেত্রে ২ লক্ষ টাকা এবং যাঁরা অল্পস্বল্প জখম হয়েছেন, তাঁদের ৫০ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে। রেড্ডি সরকারের তরফেও মৃতদের নিকট আত্মীয়দের ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার করে টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভাই-ভাইপো, বাড়ির কুকুর-বিড়াল দুর্নীতিতে যুক্ত’’, মমতাকে নিশানা দিলীপের

    এদিকে, দুর্ঘটনার (Train Accident) জেরে রবিবার রাতেই বাতিল করা হয় বেশ কিছু ট্রেন। সোমবার সকালেও বিশাখাপত্তনম থেকে ছাড়া এবং বিশাখাপত্তনমগামী বহু ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। বদল করা হয়েছে বেশ কিছু ট্রেনের যাত্রাপথ। এগুলি হল ০৩৩৫৭ কোয়েম্বাটোর স্পেশাল ফেয়ার, ১৮১৮৯ এর্নাকুলাম এক্সপ্রেস, ১১০২০ কোনারক এক্সপ্রেস, ১২৭০৩ হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেস ও ১২২৪৫ হাওড়া-যশবন্তপুর দুরন্ত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share