Tag: Bengali news

Bengali news

  • Jalpaiguri: পোশাকের রঙ নীল-সাদা করায় বিতর্কের মুখে জলপাইগুড়ি জেলা স্কুল

    Jalpaiguri: পোশাকের রঙ নীল-সাদা করায় বিতর্কের মুখে জলপাইগুড়ি জেলা স্কুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোশাক বিতর্কে ফের শোরগোল পড়েছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা স্কুলে। এই স্কুল শতাব্দীর পুরতান ইতিহাস বহন করে চলেছে। আগে স্কুলের পোশাকের রঙ ছিল সাদা জামা এবং কালো প্যান্ট। এবার থেকে নতুন স্কুল পোশাকের রঙ হবে সাদা জামা এবং নীল প্যান্ট। স্কুলের এই পোশাক বদলে রীতিমতো বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই জেলা স্কুল।

    ১৮৭৬ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকারের লেফটেন্যান্ট গভর্নরের নির্দেশে মাসিক ২০০ টাকা করে সরকারি বরাদ্দ দিয়ে স্কুল নির্মাণ করা হয়েছিল। নানা সময়ে স্কুলের ভবন নির্মাণের বদল হলেও বদলায়নি পোশাকের রঙ। ফলে স্কুলের অভিভাবক, প্রাক্তনীরা তীব্র আপত্তি তুলেছেন পোশাকের রঙ বদলের সিদ্ধান্তে। আবার প্রাক্তনীদের কেউ কেউ বলছেন, “বর্তমান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পছন্দের রঙ নীল-সাদাকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে স্কুলের উপর। তাই অনেক ছাত্রের অভিভাবকেরা এই নীল-সাদা রঙের পোশাক ফিরিয়ে দিয়েছেন।”

    স্কুল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য (Jalpaiguri)

    সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রাতঃবিভাগে পড়ুয়াদের নীল-সাদা পোশাক দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে সাদা জামা এবং নীল প্যান্ট পরে আসতে হবে। প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত এই পোশাক দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য মাত্র আর দুই বছর পরেই এই স্কুলের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন করা হবে। ফলে সবকিছু নতুন করে সেজে উঠছে স্কুলের পরিকাঠামো। ঠিক এই মুহূর্তে স্কুলের পোশাক বদলের সিদ্ধান্তকে অনেকেই ভালো ভাবে নিচ্ছেন না।

    স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য

    স্কুলের (Jalpaiguri) প্রধান শিক্ষক ধর্মচাঁদ বাড়ুই বলেন, “সরকারি নিয়ম মেনে পড়ুয়াদের পোশাকের রঙ ঠিক করা হয়েছে। স্কুলের সব রকম পরিকল্পনার জন্য সরকার ঢেলে সাজানোর ব্যবস্থা করেছে। তাই সরকারী স্কুলে সরকারের নির্দেশকে মান্যতা দিতে হবে। তবে কেউ কেউ আপত্তি করছেন। এটা ঠিক নয়।”

    নীল-সাদা রঙ নিয়ে আপত্তি একাকধিক স্কুলে

    জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা স্কুলের পোশাকের নীল-সাদা রঙ নিয়ে যেমন আপত্তি উঠেছে, ঠিক তেমনি রাজ্যের একাকধিক ঐতিহ্যবাহী স্কুলগুলিতে নীল-সাদা রঙে আপত্তি জানিয়ে আগেও আন্দোলন হয়েছিল। যেমন- কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমি স্কুলের পোশাকের রঙ বদল করে নীল-সাদা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যাপক আন্দোলন হয়। আবার শিলিগুড়ি গার্লস স্কুল ভবনের আগের রঙ লাল-হলুদকে বদল করে নীল-সাদা করতে চাইলে ব্যাপক প্রতিবাদ ওঠে স্কুলে। এমনকি প্রতিবাদের কারণে রঙ বদলের সিদ্ধান্তও স্থগিত রাখতে বাধ্য হয় স্কুল কর্তৃপক্ষ।

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র খোদ সরকারি দফতরেই!

    Malda: জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র খোদ সরকারি দফতরেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সরকারি দফতরেই চলছে জাতিগত শংসাপত্রের জালিয়াতির চক্র। এলাকার ছাত্রদের দেওয়া এই জাল শংসাপত্রে রয়েছে সরকারি আধিকারিকের স্বাক্ষর। তার জেরে ছাত্রদের চুড়ান্ত ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে। জাল শংসাপত্রের কারণে বর্তমানে স্কলারশিপ থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে পড়ুয়ারা। ঘটনায় মালাদায় (Malda) ব্যাপক শোরগোল পড়ছে। অবশ্য চাঁচল মহকুমা শাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, “প্রক্রিয়াগত কারণের জন্যই এই ধরনের ভুল হয়েছে। বিডিওকে বিষয় দেখার জন্য বলেছি।”

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Malda)?

    রাজ্যে একের পর এক জালয়াতির চক্র ফাঁস আগেও হয়েছে। ভুয়ো ভ্যাক্সিনের চক্র, ভুয়ো ডাক্তার, ভুয়ো সিআইডি, ভুয়ো শিক্ষক ইত্যাদি একেরপর এক জালিয়াতির ঘটনায় রাজ্যের শাসক দলকে বারবার কাঠগড়ায় তুলেছে বিরোধী দলগুলি। এবার মালদার (Malda) চাঁচলের ২নং ব্লকের কাপাসিয়া এলাকার ১২ থেকে ১৫ জন তফশিলি জাতির পড়ুয়াদের জাল শংসাপত্রের কারণে ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হয়েছে। উল্লেখ্য ছাত্ররা নিয়ম মেনেই সরকারি ব্লকে আবেদন করেছিল। পরবর্তী সময়ে দফতর থেকেই সেই শংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই শংসাপত্র বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে জানতে পারা যায় শংসাপত্রগুলি জাল। এরপর থেকেই ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয় জেলায়।

    আভিযোগ বিডিও-র কাছে

    ঘটনায় জাল শংসাপত্রের কথা জানিয়ে ইতিমধ্যে ব্লকের বিডিওর কাছে অভিযোগ জানিয়েছে ছাত্র-ছাত্রীরা। এখন প্রশ্ন হল কীভাবে সরকারি দফতরে এই ভাবে জালিয়াতির কাজ চলছে? আর তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। এই পড়ুয়ারা প্রত্যেকেই বেছপুরা কালিকাপুর হাই স্কুলের (Malda) ছাত্রছাত্রী। ২০১৯ সালে তারা আবেদন করছিল শংসাপত্রের জন্য। এরপর ২০২০ সালে সেই শংসাপত্র পায় এবং ২ নম্বর চাঁচল ব্লকের হাতে তা তুলে দেওয়া হয়। এবার এই শংসাপত্র নিয়ে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করলে ব্লক অফিস থেকে বলা হয় শংসাপত্র জাল এবং তা অবৈধ। এরপর ব্লকের আধিকারিকের কাছে অভিযোগ জানালেও তা কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ করে পড়ুয়ারা।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিষয় সামনে আসতেই ইতিমধ্যে সরকারের বিরুদ্ধে বিজেপি তীব্র আক্রমণ করেছে। বিজেপির দাবি, “এই রাজ্যের তৃণমূল সরকার একটি জাল সরকার। তাই এটাতে নতুন কিছু নয়।” অপর দিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে এলাকার (Malda) বিধায়ক আব্দুল রহিম বলেন, “অভিযোগ পেয়েছি। বিষয় খতিয়ে দেখার কথা জানিয়েছি।”       

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Wrestling Federation of India: মানা হয়নি নিয়ম, সাসপেন্ড ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নয়া কমিটি

    Wrestling Federation of India: মানা হয়নি নিয়ম, সাসপেন্ড ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নয়া কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়ম না মানায় ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নতুন কমিটিকে (Wrestling Federation of India) সাসপেন্ড করা হল। রবিবার কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক সাসপেন্ড করেছে সদ্যনিযুক্ত কমিটিকে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, নয়া কমিটি নিয়ম মানেনি ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের। তাই করা হচ্ছে সাসপেন্ড। প্রসঙ্গত, দিন তিনেক আগেই নির্বাচন হয় ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনে। নয়া সভাপতি হন সঞ্জয় সিংহ। বিভিন্ন পদেও বহাল করা হয় নতুন সদস্যদের।

    কুস্তি ফেডারেশনের নিজস্ব সংবিধান

    ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের নিজস্ব সংবিধান রয়েছে। এই সংবিধান অনুযায়ী, যুব কিংবা সিনিয়র স্তরের কোনও প্রতিযোগিতা আয়োজন করার আগে এগজিকিউটিভ কমিটির বৈঠক করতে হয়। তার পরেই প্রকাশ করা হয় ক্রীড়া সূচি। প্রতিটি প্রতিযোগিতার আগে প্রস্তুতির জন্য অন্তত ১৫ দিন সময় দিতে হয় কুস্তিগিরদের। অভিযোগ, ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের এই সব নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করেই জাতীয় অনূর্ধ্ব ১৫ ও অনূর্ধ্ব ২০ স্তরের প্রতিযোগিতার কথা ঘোষণা করেন নবনির্বাচিত সভাপতি (Wrestling Federation of India)। তার জেরেই ভেঙে দেওয়া হয়েছে নয়া কমিটি। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই কমিটিকে। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শেষে উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় ওই প্রতিযোগিতা হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন সঞ্জয়।

    নয়া সভাপতি ব্রিজভূষণের ঘনিষ্ঠ!

    দীর্ঘ টালবাহানার পর শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর হয় কুস্তি ফেডারেশনের নির্বাচন। বৃহস্পতিবারই এই নির্বাচনে জিতে ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি হয়েছিলেন সঞ্জয়। তিনি বিদায়ী সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংহের ঘনিষ্ঠ। এই ব্রিজভূষণের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে কুস্তি ছেড়ে দেন অলিম্পিক্স পদক জয়ী কুস্তিগির সাক্ষী মালিক। ঘটনার প্রতিবাদে সংসদের সামনের রাস্তা ‘কর্তব্য পথে’ পদ্মশ্রীর পদক ফেলে দিয়ে আসেন কুস্তিগীর বজরং। পরে তিনি বলেন, “আমি বলেছিলাম, আমার মেয়ে ও বোনেদের বাঁচানোর জন্য লড়াই করছি। এখনও ওদের ন্যায়বিচার দিতে পারিনি। তাই আমার মনে হয় এই সম্মানের যোগ্য আমি নই। নিজের সম্মান ফেরাতে এসেছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। তাই তাঁকে যে চিঠি লিখেছি, তার ওপরেই পদকটা রেখে এসেছি।”

    আরও পড়ুুন: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Jadavpur University: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 

    Jadavpur University: আচার্যের অনুমতি নেই, নেই ভিসি-ও, প্রথা ভেঙে সমাবর্তন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের অনুমতি মেলেনি। আবার শনিবারই রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য অপসারণ করেছেন অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। এহেন আবহেই পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী রবিবার চলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) সমাবর্তন।

    যাদবপুরে সমাবর্তন

    বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের বৈঠকের পরেই শুরু হয়ে গেল শংসাপত্র প্রদান অনুষ্ঠান। শংসাপত্র ছাত্রছাত্রীদের হাতে তুলে দিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য অমিতাভ দত্ত। শংসাপত্রে উপাচার্য হিসেবে স্বাক্ষর রয়েছে বুদ্ধদেবের। যেহেতু শনিবারই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে, তাই পরিবর্তন করতে হতে পারে শংসাপত্র। এদিনের অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু। মঞ্চে বসে ছিলেন সদ্য অপসারিত উপাচার্য। যেহেতু আচার্যের অনুমতি ছাড়াই হচ্ছে সমাবর্তন অনুষ্ঠান, তাই অনুপস্থিত ছিলেন ইউজিসির চেয়ারম্যান।

    জোড়া গেরোয় প্রশ্ন চিহ্ন

    প্রথমত, আচার্যের অনুমতি মেলেনি। দ্বিতীয়ত, শনিবার সমাবর্তনের (Jadavpur University) আগের রাতেই সরিয়ে দেওয়া হয় উপাচার্যকে। জোড়া গেরোয় অনিশ্চিত হয়ে পড়ছিল সমাবর্তনের অনুষ্ঠান। এর পরেই আসরে নামে রাজ্য শিক্ষা দফতর। সমাবর্তন যাতে হয়, সেজন্য বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয় বুদ্ধদেবকে। এক্ষেত্রে হাতিয়ার করা হয় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশকে। শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এককভাবে এ ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত (উপাচার্যকে অপসারণ) নিতে পারেন না।

    শনিবারই সরিয়ে দেওয়া হয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে। তাঁকে সরিয়ে দেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজভবন থেকে উপাচার্যকে জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁকে তাঁর কর্তব্য থেকে অব্যাহতি দেওয়া হল। ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় বুদ্ধদেব বলেন, “মুক্ত লাগছে। আমি আড়াই হাজার পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে লড়েছি।”

    আরও পড়ুুন: চেয়েছিলেন চাকরি, বদলে চাকরিপ্রার্থীদের কপালে জুটল জেল হেফাজত!

    এদিকে, সোমবার থেকে উপাচার্যহীন হতে চলেছে রাজ্যের ১০ বিশ্ববিদ্যালয়। ছ’ মাসের মেয়াদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এই উপাচার্যদের। সেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ, রবিবার। তাই ফাঁকা হচ্ছে ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলির চেয়ার। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ কাজে ফের সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছে এডুকেশনিস্ট ফোরাম।  

    প্রসঙ্গত, উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে দড়ি টানাটানি চলছে রাজ্য ও রাজ্যপালের। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে একে অপরকে তোপ দাগতেও দেখা যায় প্রকাশ্যেই। এই পরিস্থিতিতেই রাজ্যের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যপাল। তাঁদের মধ্যেই কয়েকজনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে রবিবার। তাই সোমবার থেকে (Jadavpur University) উপাচার্যহীন হয়ে পড়ছে এই ১০ বিশ্ববিদ্যালয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঘন কুয়াশার চাদরে কলকাতা, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা, উত্তরে তুষারপাতের

    Weather Update: ঘন কুয়াশার চাদরে কলকাতা, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা, উত্তরে তুষারপাতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যালেন্ডারের পাতা অনুযায়ী, চলছে পৌষমাস। গত কয়েকদিন ধরেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে শীত উধাও হয়ে গিয়েছে। বৃদ্ধি পেয়েছে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update)। আবহবিদরা আগেই জানিয়ে রেখেছেন, এবছর উষ্ণ ক্রিসমাস দেখবে তিলোত্তমা। কলকাতায় ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী পারদও। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। শনিবার যা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (West Bengal Weather)। সর্বোচ্চ তাপমাত্র ২৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। তার মধ্যেই, রবিবার ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেল কলকাতা সহ দক্ষিণের আকাশ। দীর্ঘক্ষণ রোদের দেখা মেলেনি। পরের দিকে রোদ উঠলেও, তার তেজ ফিকে। দৃশ্যমানতা অনেকটাই কমে গিয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে বিমান, ট্রেন ও ফেরি চলাচলে। বহু বিমান দেরিতে ওঠানামা করছে। একাধিক ফেরি বাতিল হয়েছে। ট্রেনও চলছে বিলম্বে। রাস্তাঘাটে যানবাহনের গতিও অত্যন্ত ধীর। 

    বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণে

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update) অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্তের জেরে পিছু হঠেছে উত্তুরে হাওয়া। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার ফলে গরম হাওয়ার সঙ্গে হু-হু করে ঢুকছে জলীয় বাষ্প। তার জেরেই বছর শেষে তাপমাত্রা বেড়েছে। পূর্বাভাস, আগামী দু-একদিনে আরও বাড়তে পারে তাপমাত্রা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে (West Bengal Weather), রবিবার কলকাতায় সারাদিন আকাশ মেঘলা থাকবে। একই ছবি জেলাগুলিতেও। পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গে রয়েছে বৃষ্টির ভ্রুকুটিও। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পশ্চিমের পাঁচ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলায়। 

    দার্জিলিঙে তুষারপাতের সম্ভাবনা

    দক্ষিণে যেখানে তাপমাত্রা বাড়ছে, সেখানে ঠান্ডায় জবুথবু উত্তরবঙ্গ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দার্জিলিং সহ উঁচু পার্বত্য এলাকায় বৃষ্টি বা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী (West Bengal Weather), আগামী ৪৮ ঘণ্টায় সিকিমে বৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং ও সিকিমে। এছাড়া, হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী দুদিন বিচ্ছিন্নভাবে হ্লাক থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাস (Weather Update)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Case: চেয়েছিলেন চাকরি, বদলে চাকরিপ্রার্থীদের কপালে জুটল জেল হেফাজত!

    Recruitment Case: চেয়েছিলেন চাকরি, বদলে চাকরিপ্রার্থীদের কপালে জুটল জেল হেফাজত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন সেই নাকের বদলে নরুন পাওয়ার গল্প! চেয়েছিলেন চাকরি। চাকরি (Recruitment Case) তো হলই না, তার বদলে জুটল জেল হেফাজত। ধৃত চারজনকে রাত কাটাতে হচ্ছে জেলেই। ঘটনাটি তাহলে খুলেই বলা যাক। শুক্রবার চাকরির দাবিতে হাজরা মোড়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন উচ্চ প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীরা। পরে তাঁরা ঢুকে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাড়ায়। পথ আটকে দেয় পুলিশ। শুরু হয় চাকরিপ্রার্থী-পুলিশ বচসা, ধস্তাধস্তি। তার জেরে গ্রেফতার করা হয় ৫৯ চাকরিপ্রার্থীকে। তাঁদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় সরকারি কর্মীকে কাজে বাধা, সরকারি কর্মীকে নিগ্রহ, অবৈধ জমায়েত ও জোর করে আটকে রাখার মামলা রুজু করে পুলিশ।  

    জেল হেফাজতে ৪ 

    শনিবার আদালতে তোলা হলে ৫৫ জন মহিলা চাকরিপ্রার্থীকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দেন বিচারক। বাকি ৪ জনের হয়েছে জেল হেফাজত। যদিও ‘বড় পরিকল্পনার চেষ্টা রয়েছে, জানতে হবে’ বলে দাবি করে পুলিশ। এই (Recruitment Case) দাবিতে আদালতে ধৃতদের সাত দিনের হেফাজতে চেয়েছিল পুলিশ। পুলিশের সেই দাবি নস্যাৎ করে ধৃত চারজনকে দেওয়া হয়েছে জেল হেফাজত। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুলিশ জোর করে প্রিজন ভ্যানে তোলে তাঁদের। প্রসঙ্গত, চাকরির দাবিতে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে শহিদ মিনারে আন্দোলন করছেন আপার প্রাইমারির চাকরিপ্রার্থীরা। শুক্রবার ছিল সেই আন্দোলনের ৫৫৫তম দিন। এদিনই হাজরায় জমায়েত করেন তাঁরা।

    পুলিশের ‘আবদার’

    শুনানির সময় আদালতে সরকারি আইনজীবী বলেন, “ধর্নার ব্যানার সামনে রেখে বিক্ষোভকারীরা অপরাধমূলক কাজ করেছেন। পুলিশ কর্মীদের ওপর চড়াও হয়েছেন। ওই ঘটনায় ৯ জন পুলিশ কর্মী জখম হয়েছেন।” এর পরেই ধৃতদের সাত দিনের হেফাজতে চায় পুলিশ। বিচারকের প্রশ্ন, “পুলিশ হেফাজত চাইছেন কেন?” তদন্তকারী অফিসারের সওয়াল, “বড় পরিকল্পনার চেষ্টা করছে। জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা রয়েছে। বারবার এরকম হলে আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হবে।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের গুঁতোয় টনক নড়েছে, তাই কি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা টেটে?

    এই সময় ধৃতদের আইনজীবী বলেন, “পুলিশের ওপর হামলা হয়নি। আসলে চাকরি পেতে গেলে পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়। এসব করে ভয় দেখাতে চাইছে, যাতে চাকরি জীবনে দাগ লাগানো যায়। এসএসসিতে দেখেছেন, মন্ত্রী থেকে অনেকেই জেলে রয়েছেন। আর যাতে কাউকে জেলে যেতে না হয়, তাই ভয় দেখানো হচ্ছে।” দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে ধৃত চারজনকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। বাকিদের দেওয়া হয় জামিন (Recruitment Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: হাইকোর্টের গুঁতোয় টনক নড়েছে, তাই কি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা টেটে?

    Primary TET: হাইকোর্টের গুঁতোয় টনক নড়েছে, তাই কি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা টেটে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের গুঁতোয় এবার টনক নড়েছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে হাইকোর্টে নানা সময় অপদস্থ হতে হয়েছে রাজ্যকে। তার জেরে এবার প্রাইমারি টেটে (Primary TET) কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করেছে পর্ষদ। এদিন সকাল ৬টা ৫০ মিনিট থেকেই মেট্রো চালাচ্ছে রেল। রয়েছে পর্যাপ্ত বাসের ব্যবস্থাও। পরীক্ষা কেন্দ্রে কেউ যাতে অসদ উপায় অবলম্বন করতে না পারেন সেজন্য পরীক্ষকদের পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের জন্য গুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পরীক্ষা হলে ঢোকার আগে জেনে নিন পর্ষদের জারি করা সেই ‘ডুজ অ্যান্ড ডোন্টজ’ সম্পর্কে।

    ‘ডুজ অ্যান্ড ডোন্টজ’

    অ্যাডমিট কার্ড ছাড়া ছাপা কোনও জিনিস নিয়ে ঢোকা যাবে না পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢোকা যাবে না পেন্সিল বক্স, প্লাস্টিকের পাউচ, ক্যালকুলেটর, স্কেল, রাইটিং প্যাড, পেন ড্রাইভ, ইলেকট্রিক্যাল স্ক্যানার, কার্ড বোর্ড, জলের বোতল, মোবাইল, ইয়ার ফোন, ব্লু টুথ, মাইক্রোফোন, পেজার, হেল্থ ব্যান্ড নিয়েও। কোনও ধরনের ঘড়ি, মানি ব্যাগ, সানগ্লাস, হ্যান্ড ব্যাগ এবং সোনার গয়না নিয়েও ঢোকা যাবে না পরীক্ষা (Primary TET) কেন্দ্রে। পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে যেতে পারবেন না পরীক্ষকরাও। নির্দিষ্ট ঘরেই ফোন রাখতে হবে সবাইকে। প্রয়োজনে কথা বলতে হলে, সেখানে গিয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে লগ বুকে তা নথিভুক্ত করতে হবে।

    প্রত্যেক ঘরেই থাকবে ঘড়ি

    পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেজন্য প্রতিটি ঘরেই জলের ব্যবস্থা থাকবে। থাকবে ঘড়িও। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগে পরীক্ষা কেন্দ্র ছাড়তে পারবেন না পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষাকেন্দ্রের গেট খুলে দেওয়া হবে সকাল সাড়ে ৯টায়ই। সংশ্লিষ্ট সকলকেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে হবে ১১টার মধ্যে। যদিও পরীক্ষা শুরু হবে ১২টা থেকে। পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার মুখে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা করা হবে সবাইকে।

    আরও পড়ুুন: “গোহত্যা হলে ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না”, মন্তব্য গুজরাট হাইকোর্টের

    পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থীরা গোলাপি রংয়ের কপিটি জমা দেবেন। বাড়ি নিয়ে যাবেন ডুপ্লিকেট কপিটি (Primary TET)। এদিনই ব্রিগেডে রয়েছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠান। সেজন্য ভিড় হতে পারে রাস্তাঘাটে। তাই হাতে বেশ খানিকটা সময় নিয়েই বের হওয়াই ভালো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gujarat High Court: “গোহত্যা হলে ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না”, মন্তব্য গুজরাট হাইকোর্টের

    Gujarat High Court: “গোহত্যা হলে ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না”, মন্তব্য গুজরাট হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এ দেশে গরুকে ভগবান বলে পুজো করা হয়। তাই গোহত্যা হলে কিংবা গরুর ওপর কোনও অত্যাচার হলে ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না।” শুক্রবার এমনই মন্তব্য করল গুজরাট হাইকোর্ট (Gujarat High Court)। বয়স হলে রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হয় গরুকে। তার জেরে দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হচ্ছে বলে একটি মামলা দায়ের হয়েছে গুজরাট হাইকোর্টে।

    প্রাণীহত্যা অপরাধ

    ওই মামলার শুনানিতে এদিন বিচারপতি আশুতোষ শাস্ত্রী ও বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের ডিভিশন বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, রাস্তাঘাটে মৃত গরু পড়ে থাকা ঠিক নয়। দিন কয়েক খেড়া জেলার এই দৃশ্যের প্রসঙ্গ টেনে আদালতের মন্তব্য, “এজন্য ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না। মানুষের আরামের জন্য প্রাণীহত্যা অপরাধ। বা যেখানে সেখানে তাদের দেহ পড়ে থাকাও ঠিক নয়।”

    অকেজো গরুর করুণ হাল 

    উত্তরপ্রদেশ সহ ভারতের কয়েকটি রাজ্যে গোহত্যা নিষিদ্ধ। কোথাও আবার গোহত্যা নিষিদ্ধ হলেও, গোমাংস খাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা নেই। এসব কারণেই বাড়ছে গরুর সংখ্যা। বয়স কম থাকার সময় কদর থাকলেও, বয়স বাড়লেই আর গরুর যত্নআত্তি করেন না তার মালিকরা। ছেড়ে দেন রাস্তাঘাটে। তাই অকেজো গরুর হাল হয় করুণ। অকেজো এই গরুদের রাখতে গোয়াল রয়েছে গুজরাটে (Gujarat High Court)। তবে সেখানেও ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই রব। আদালতে একথা জানিয়েছে সরকারও। কেন গবাদি পশুদের নিয়ে ঠিকঠাক ব্যবস্থা করা হচ্ছে না, এদিন সে প্রশ্নও তোলে আদালত।

    আরও পড়ুন: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার”, প্রচারের সুর বাঁধলেন মোদি

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদনের শুনানিও চলছে। রাস্তাঘাটে ঘোরাফেরা করা গবাদি পশুদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গবাদি পশুর আক্রমণে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। এই কারণেও সরকারকে ভর্ৎসনা করেছে আদালত (Gujarat High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা, প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফোন নম্বর

    Primary TET: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা, প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফোন নম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা (Primary TET)। পরীক্ষা শুরু হবে রবিবার বেলা ১২টা থেকে। চলবে আড়াইটে পর্যন্ত। পরীক্ষায় বসবেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫৪ জন। পরীক্ষা নেওয়া হবে ৭৭৩টি কেন্দ্রে। নিয়োগ হবে ১১ হাজার ৭৬৫টি আসনে। অ্যাডমিট কার্ড এবং পেন-পেন্সিল ছাড়া আর কিছুই নিয়ে ঢোকা যাবে না পরীক্ষা কেন্দ্রে। প্রশ্ন থাকবে ১৫০টি। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। প্রশ্ন হবে এমসিকিউ ধাঁচে। নেগেটিভ মার্কিং নেই।

    পরীক্ষার্থীদের কথা ভেবে এদিন মেট্রো চলবে সকাল ৬টা বেজে ৫০ মিনিট থেকে। দক্ষিণেশ্বর থেকে প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৭টায় (Primary TET)। এদিন সব মিলিয়ে মেট্রো চলবে ২৩৪টি। পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষকদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে পর্ষদ। যে কোনও প্রয়োজনে যোগাযোগ করা যাবে। হেল্পলাইন নম্বরগুলি হল-

    শিলিগুড়ি – ৯৮০০৫৮৩৩০৭/৭৯০৮৪০৯১০০

    জলপাইগুড়ি – ৮১০১২৪৯৮৬৯

    আলিপুরদুয়ার – ০৩৫৬৪-৪৬৯৭৭৩

    কোচবিহার – ০৩৫৮২-২২২৪৪২

    উত্তর দিনাজপুর -১৮০০-৩৪৫-৩৩৬৭/ ০৩৫২৩-২৪৬১৫৩

    দক্ষিণ দিনাজপুর – ৭০০১৩০১০৭৭

    মালদহ – ০৩৫১২-২২১১২৩

    মুর্শিদাবাদ – ৯৯৩২০৫৪৬০৮

    নদিয়া – ৯২৩২৭৬১৫৬৮

    পুরুলিয়া – ৭৫৪৭৯৯৪৯৪৯

    বাঁকুড়া – ৯৯৩২৯৬৭৭৪৭

    বীরভূম – ৯৯৩৩৪৮৫৪০৫

    পূর্ব বর্ধমান – ৯৪৭৪১৭৩০০/৯৪৭৪১৭৩১৪৪

    পশ্চিম বর্ধমান – ৯৪৩৪৩২৩৮৩৯

    হুগলি – ৭০৩৩৯০৮৪২০

    হাওড়া – ৮৯২৬৩৩০৭৩০/৯৪৩৪৫১০২৭৯

    কলকাতা – ৬২৯১১৫২৪৭৮

    উত্তর ২৪ পরগনা – ৭৯৮০৪৬৫৬৬৪ /৯০৯৩১১৮৯০৬ / ৯৮৭৪১১১৫৬৪

    দক্ষিণ ২৪ পরগনা – ৯৪৩৩২৬৬৮৮৭/ ৯৪৭৪১৫৯৪৫৬

    পূর্ব মেদিনীপুর – ৯৪৭৫২২৪৯২৭ / ৭৩১৯২৯০২৬৩

    পশ্চিম মেদিনীপুর – ৯৫৪৭৫৭৩৭৩৬

    ঝাড়গ্রাম -০৩২২১-২৯১০১৬/৮১০১৭৪৫৪৩৭

    রবিবার একে রাস্তায় কম থাকে গাড়ি, তার ওপর এদিনই ব্রিগেডে হবে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ। সেকথা মাথায় রেখেই পর্যাপ্ত সংখ্যক বাস যাতে চলাচল করে, তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, রবিবারের এই পরীক্ষাটি হওয়ার কথা ছিল ১০ ডিসেম্বর। তার আগে ৪ তারিখে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয় ২৪ ডিসেম্বর। এই দিনেই রয়েছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। উদ্যোক্তাদের দাবি, এই তারিখ ঠিক হয়েছিল ছ’ মাসেরও বেশি আগে। তার পরেও পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এই দিনেই পরীক্ষা ফেলায় দুর্ভোগ পোহাতে হতে পারে পরীক্ষার্থীদের (Primary TET)।

    আরও পড়ুুন: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার”, প্রচারের সুর বাঁধলেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • ISRO: সৌরযান আদিত্য-এল১ নিজের গন্তব্যে কবে পৌঁছাবে, জানিয়ে দিলেন ইসরো প্রধান

    ISRO: সৌরযান আদিত্য-এল১ নিজের গন্তব্যে কবে পৌঁছাবে, জানিয়ে দিলেন ইসরো প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরযান ‘আদিত্য-এল১’ কবে পৌঁছাবে তা জানিয়ে দিল ইসরো (ISRO)। উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই সূর্যের বিভিন্ন সময়ের ছবি তুলে পাঠিয়েছিল আদিত্য-এল১। সেই ছবি নিজেদের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করেছিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ইসরো প্রধান এস সোমনাথ বলেছেন, “আদিত্য-এল১ একবার সফল ভাবে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলে আগামী ৫ বছরের জন্য সূর্যের বিভিন্ন অবস্থার সম্পর্কে তুলে ধরতে সাহায্য করবে।” উল্লেখ্য পৃথিবীর উপর সূর্যের প্রভাব কেমন হবে সেই সম্পর্কেও নানা তথ্য উঠে আসবে বলে জানা গিয়েছে। ভারতের জন্য মহাকাশ গবেষণার এই সময় পর্ব বেশ উল্লেখযোগ্য মনে করছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীদের একাংশের মানুষ।

    কী বলেন ইসরো প্রধান (ISRO)?

    গত ২ সেপ্টেম্বর শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে পাঠানো হয়েছিল সূর্যযান আদিত্য-এল১ সৌরযানকে। ইসরো (ISRO) মহানির্দেশক এস সোমনাথ বলেছেন, “আদিত্য-এল১ নিজের নির্ধারিত গন্তব্য স্থলে পৌঁছাতে সময় লাগবে প্রায় ১১০ দিন। ২০২৪ সালের গোড়ার দিকেই আদিত্য-এল১ নিজের নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছাবে। আগামী ৬ জানুয়ারি শুক্রবার এই সূর্যযান নিজের গন্তব্য স্থল ল্যাগ্রাঞ্জিয়ান পয়েন্ট-১ পয়েন্টে পৌঁছে যাবে। পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করবে এই সূর্যযান। ভারতের জন্য এই সময় অমৃত কাল, অত্যন্ত গর্বের সময়। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ পর্যবেক্ষণেই সম্ভব হয়েছে সৌরযানের উৎক্ষেপণে।”

    চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় ভারতের

    উল্লেখ্য, গত বছর চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মাটিতে সফল ভাবে অবতরণ করেছিল বিক্রম ল্যান্ডার ও প্রজ্ঞান রোভার। সেই ঘটনায় সারা বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ইসরো। দেশের মধ্যে চন্দ্রযান ৩ নিয়ে ব্যাপক উন্মাদনা ও উদ্দীপনার সঞ্চার হয়েছিল। চন্দ্রযান-৩ অভিযানের মাধ্যমেই বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারত পা রেখেছিল। ইসরোর সেই সাফল্যের সুখ্যাতি নাসাও করেছিল। উল্লেখ্য ভারতের বায়ুসেনার সহযোগিতায় ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠানোর কথাও কয়েকদিন আগে জানিয়েছে ইসরো। সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, নাসার সঙ্গে ইসরো যৌথ উদ্যোগে পৃথিবীর ভূ-প্রকৃতি, জলভাগ এবং বনাঞ্চলগুলিকে পর্যবেক্ষণের জন্য বিশেষ ‘নিসার’ উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট পাঠাবে। সম্প্রতি এবিষয়ে নাসার এক বিজ্ঞানী ভারতে এসেছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share